শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পরীক্ষা পদ্ধতি এবং সৃজনশীলতা

জসির আহমদ, ম্যানিটোবা (কানাডা)
অনলাইন ভার্সন
পরীক্ষা পদ্ধতি এবং সৃজনশীলতা

একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি। কানাডায় সর্বশেষ যে কোর্সটি করি সেখানে আমরা তিনজন বাংলাদেশি ছিলাম। তারমধ্যে একজন এখানেই স্নাতক করেছেন আর বাকি আমরা দুজন দেশ থেকে করে এসেছি। আরো ৮/১০ জন বাংলাদেশির মত টেক হোম এক্সাম অর্থাৎ বাড়িতে খাতা নিয়ে পরীক্ষা দেয়ার বিষয়টা একটু অন্যরকম মনে হত, ভাবটা এমন যেন এটা কোন পরীক্ষা হলো নাকি! তো সেই কোর্সের ফাইনাল পরীক্ষা ছিল টেক হোম। শুধু টেক হোমই না, খাতা জমা দেয়ার জন্য সময় দেয়া হল পুরো দুই সপ্তাহ! প্রশ্ন পেয়ে যথারীতি যা করার তাই করলাম। প্রথম তিনদিন প্রশ্ন খুলেও দেখিনি, এখনও অনেক দিন বাকি ভেবে। ভাগ্যক্রমে চতুর্থ দিনে হেলেদুলে প্রশ্নে চোখ বুলাই এবং পরের দশ দিনই হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি টেক হোম পরীক্ষা আসলে কি? নির্ধারিত সময়ের ঘণ্টাখানেক আগে খাতা জমা দিতে সক্ষম হই এবং আমার জানা মতে বাকি দুই স্বদেশি সহপাঠীও আমার মত আগের রাত না ঘুমিয়েই কাটিয়েছেন, প্রশ্নগুলো সমাধান করার জন্য। মজার বিষয় হচ্ছে, সেই কোর্সে মাত্র একটা “এ+”  আর দুইটা “এ” এসেছিল এবং এই তিনটাই তিন বাংলাদেশিদের দখলে ছিল। যদিও এখানে কেউ কারো পরীক্ষার ফল জানতে পারে না বা চায়ও না কিন্তু ওই কোর্সের ইন্সট্রাক্টর অপ্রত্যাশিতভাবে রেজাল্টশিট সবাইকে ই-মেইল করেছিলেন। (অবশ্য কারো নাম লিখা ছিল না)। সেখান থেকেই ধারণা পাই অন্য কারো ফলই চক্ষু আরামদায়ক ছিল না। 

যা লিখতে বসেছি এখন বলি। শুধু ওই কোর্স না, যেকোন কোর্সেই এখানকার ছাত্র, আমেরিকান বা চাইনিজ ছাত্রদেরকে বেশ নির্ভার মনে হয়েছে। পরীক্ষা নিয়ে খুব বেশি মাথাব্যাথা দেখিনি। কিন্তু যে ছাত্রদের পরীক্ষার  ফল আমাদের থেকে অনেক দুর্বল মনে হয়েছে সেই ছাত্রদের গবেষণা কাজ আমাদের থেকে ঠিকই এগিয়ে। একবার আমার একই ল্যাবের আমেরিকান সহকর্মী দেখি তার কোয়ান্টাম মেকানিক্স পরীক্ষার একঘণ্টা আগেও কম্পিউটার স্ক্রিনের সামনে বসে কোন এক প্রজেক্টের সিমুলেশনের কাজ করছে যেখানে বাংলাদেশে যেকোন পরীক্ষার আগে হলের সামনের রেলিং-এ বই রেখে প্রায় সবাই পড়া গিলতে দেখা যায়। সেই সহকর্মীর পরীক্ষাও অবশ্য খুব ভালো হয়নি! এবং এ নিয়ে তার মোটেও মন খারাপও না। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে সে ইতোমধ্যে প্রথম সারির জার্নালে কয়েকটা পেপার পাবলিশ ঠিকই করে নিয়েছে। 

এজন্য ভাবছিলাম, আমাদের সমস্যা আসলে কোথায়? আমাদের সমস্যা, আমরা ছোট থেকে বড় হই একটাই ধারণা নিয়ে “পরীক্ষায় ভালো করতে হবে”! আর তা করতে না পারলে জীবন শেষ। পরীক্ষায় ভালো করা ভালো কিন্তু ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, আমরা যতটা না নিজের জন্য ভালো করতে চাই তার চেয়ে বেশি চাই পাশের বাসার বাচ্চাটি থেকে ভালো করার জন্য ! বিশেষ করে অভিভাবকরা  প্রথমেই এই ভুলটা করেন। নিজের ছেলের মাপকাঠি আরেকজনকে দিয়ে করেন। নিজের ছেলে যা তাকে তাই হতে দেওয়া হয় না। পরীক্ষার এই দৌড় প্রতিযোগিতার কারণে আমাদের ছাত্রদের গোটা শিক্ষাজীবনে নিজের মত করে সৃজনশীল কিছু চিন্তা করার সুযোগ থাকে না। সৃজনশীলতাকে অনেকটা শিকল পরানো হয়। আমার কথায় অবশ্য মনে হতে পারে পরীক্ষার বিরুদ্ধে কথা বলছি। ঠিক তা না। ছাত্রদের মেধা যাচাই করার জন্য নিশ্চয় একটা ব্যবস্থা থাকতে হবে। সেই যাচাই পদ্ধতি একজন ছাত্রের পুরো বছরের সকল কাজের ভিত্তিতে করতে পারলেই সবচেয়ে ভালো হত। ক্লাসে একজন ছাত্র খুব ভালো একটা প্রশ্ন করলে সেটাও নোট করে রাখা যায়। এমনকি কিছু দুষ্টুমিতেও অনেক সময় বুদ্ধিমত্ত্বার পরিচয় পাওয়া যায়। পুরো বছর সবকিছু পর্যবেক্ষণ করে ছাত্রদের পুরস্কৃত করা যায়। এটা করার জন্য আমার মনে হয় না বাড়তি কোন বাজেটের  প্রয়োজন। আমার জানা মতে যে খাতায় উপস্থিতি নেয়া হয় সেখানেই মন্তব্যের একটা কলাম থাকে যেটা পুরো বছর ফাঁকাই থাকে। ঘটনাক্রমে কোনদিন কোন দুর্ভাগা গুরুতর কোন অপরাধ  করে বসলে তার নামের পাশে অবশ্য  লাল কালিতে কিছু লিখে রাখা হয়। আমার মাঝে মাঝে অবাক লাগে! আমরা সব সময় খারাপটাকেই বেশি ফোকাস করি কেন? যাই হোক, যাচাইয়ের জন্য পুরো বছরের এই পর্যবেক্ষণে আমরা তৃপ্ত না হলে অন্তত কিছু মার্কস বরাদ্দ রাখা যায়। এখন কিছু মার্কস না হয় রাখা হল। তারপরেও সমস্যা থেকেই যায়। আমরা সবচেয়ে বড় ভুল করি ঘটা করে ফলাফল ঘোষণা করে। বছর শেষে কিছু ছাত্রকে বুঝিয়ে দেই তুমি খারাপ ছাত্র, অমুক ভালো। এতে করে কিছু ছাত্রকে কচি বয়সেই তাদের আত্মবিশ্বাস নষ্ট করে দেই আর কিছু ছাত্রকে যেভাবেই হোক ফলাফল ভালো করতে হবে সেই নেশার  দিকে ঠেলে দেই।

আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, ছোট এসব বাচ্চাদেরকে আমরা কেন এত পরীক্ষার চাপে রাখি! এটা অবশ্য অনেক আগে থেকেই মনে হত। ক্লাস ফাইভে, এইটে এত কঠিন পরীক্ষাগুলো নিয়ে লাভ কি হচ্ছে বা ক্ষতি কি হচ্ছে কোন যুক্তিই আমার মাথায় আসত না। এখনো লাভ কি হচ্ছে এরকম কোন যুক্তিই পাই না। তবে ক্ষতি কি হচ্ছে সেটা বেঝতে পারি যখন বিদেশে পড়তে এসে দেখছি নিজের মাথায়ও পরীক্ষায় ভালো করার পোকাটা এখনো ঘুরে কিন্তু অনেক বিদেশি সহকর্মী গবেষণায় আমার থেকে অনেক পটু কিন্তু পরীক্ষা নিয়ে কোন মাথাব্যাথাই নেই।

আমি আবারো বলছি, মেধা যাচাইয়ের একটা পদ্ধতি নিশ্চয় থাকা উচিত। কিন্তু তাই বলে একজন ব্যবসায়ীর বা কৃষকের বা ইঞ্জিনিয়ারের ছেলে পুরো নম্বর পাওয়ার জন্য গাইড বই থেকে অথবা স্যারের নোট থেকে শিখেছে বলে কেন লিখতে হবে “আমার বাবা একজন আদর্শ কৃষক, তিনি এই, এই, ইত্যাদি ইত্যাদি…” । একটা ছাত্রকে এই জ্ঞানটুকু অন্তত দেয়া উচিত যে তুমি যা ভাবো  তাই লিখ, নিজের মত করে লিখ। এতো গম্ভীর, কঠিন শব্দ প্রয়োগের কোন দরকার নেই, নিজের মত করে তিন বাক্য  লিখতে পারলেই মার্কস দেয়া হবে। একটা ছেলে জীবনে গ্রামে না গিয়ে থাকলে আর পরীক্ষার খাতায় গ্রাম নিয়েই রচনা লিখতে হলে “আমার কখনো গ্রামে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি” সেই কথাটা পরীক্ষার খাতায় লিখতে পারার সাহসটুকু দেয়া উচিত।  কিংবা ধরেন একটা ছাত্র ক্লাসে কোন কারণে দেরি করে আসলে তাকে শাস্তি না দিয়ে বরং “ক্লাসে দেরিতে আসার কারণে আমার অনুভূতি” নিয়ে কয়েকটি বাক্য লিখানো যেতেই পারে। মোটকথা একটা বাচ্চার  সৃজনশীলতা বিকাশের জন্য তাকে শুধু তথাকথিত পরীক্ষার শিকলে আটকে না রেখে পুরো বছর তাকে একটা খোলা মঞ্চ তৈরি করে দিতে হবে। সেখানে সে তার মত করে বিচরণ করবে, শিক্ষক তাকে সারা বছর পর্যালোচনা করবেন, তার মধ্যে কোন প্রতিভাগুলো আছে তা বের করে নিয়ে আসবেন, তার প্রতিভা অনুযায়ী গাইড করবেন। আমার মনে হয় না এই কাজগুলো করার জন্য খুব বেশি বিনিয়োগের প্রয়োজন। শুধুমাত্র যাচাই পদ্ধতিকে একটু ঢেলে সাজাতে হবে এবং ছাত্রদের  মনস্তত্ব বোঝার জন্য শিক্ষকদের পর্যাপ্ত ট্রেনিং-এর ব্যবস্থা থাকতে হবে। এই প্রসঙ্গে আরো একটা বিষয় বলতেই হয়, সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি খুব ভালো একটা উদ্যোগ। কিন্তু বাজারে যদি সেই সৃজনশীল প্রশ্নের গাইড বা সাজেশনই পাওয়া যায় তাহলে সৃজনশীলতা থাকে না। আমি কয়েকটা সেমিনারে বিষয়টাতে বক্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করি কিন্তু বিষয়টা কোন সময়ই গুরুত্ব পায়নি! জানি না কেন !

আমি যা বলছি সবই আমার নিজস্ব কিছু চিন্তা। আমার কথাগুলো যে পুরোপুরি সঠিক আমি বলছি না। তবে আমাদের ছাত্রছাত্রীদের মেধা যাচাই পদ্ধতি আরও অনেক ভালো করার সুযোগ রয়েছে। আমাদের ছাত্রছাত্রীরা আসলেই অনেক মেধাবী। আমাদেরকে নিশ্চিত করতে হবে আমাদের যাচাই পদ্ধতির ত্রুটির কারণে যেন অনেক প্রতিভা অঙ্কুরেই বিনষ্ট না হয়। সেটা নিশ্চিত করার জন্য পত্রিকায় দু’একটি কলাম লিখা বা গোলটেবিল বৈঠক করা মোটেও যথেষ্ট নয়। সবকিছুর একটা সিস্টেমেটিক স্টাডির প্রয়োজন। শিক্ষা নিয়ে, প্রাথমিক শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে দেশে গবেষণা কি পরিমাণ হয় আমি জানি না। প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইট ঘুরে এরকম কোন আলাদা ডিপার্টমেন্ট পাইনি। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে “ফ্যাকাল্টি অব এডুকেশন” নাম পেয়েছি কোন বিস্তারিত পাইনি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষা বিষয়ক আলাদা ডিপার্টমেন্ট করা প্রয়োজন। সেখানে শিশুদের সাইকোলজি নিয়ে, তাদের জন্য পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণার প্রয়োজন। তা না হলে আবার কিছু দিন পর পর এক্সপেরিমেন্ট করতে হবে, ফলপ্রসূ কিছু আসা করা যাবে না। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি সঠিক মেধা যাচাই পদ্ধতি থাকলে আমদের দেশে আরো অনেক উদ্যোক্তা তৈরি হবে, গবেষক তৈরি হবে যারা নতুন নতুন জ্ঞান তৈরি করবে ।   

 

লেখক: পিএইচডি শিক্ষার্থী, ফিজিক্স এন্ড আস্ট্রোনমি  ডিপার্টমেন্ট

ইউনিভার্সিটি অব ম্যানিটোবা, কানাডা

ই-মেইল: jaseerahmed@gmail.com

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ জুন, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নৌকাডুবির ১৮ ঘণ্টা পর নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নৌকাডুবির ১৮ ঘণ্টা পর নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় যাত্রাবাড়ীতে গেলেই শরীয়তপুরের বাস ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় যাত্রাবাড়ীতে গেলেই শরীয়তপুরের বাস ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে গ্রামপুলিশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জে গ্রামপুলিশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিতাসে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
তিতাসে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ইলন মাস্কের এক্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
ফ্রান্সে ইলন মাস্কের এক্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঝিনাইদহে বিদেশি পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী ঘেনা গ্রেফতার
ঝিনাইদহে বিদেশি পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী ঘেনা গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল
সারাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল: মঈন খান
আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের হত্যা, ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসি
ধর্ষণের হত্যা, ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য
বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ