এক বিকালে পল্টু পার্কে হাঁটতে গেছে। হঠাৎ সে দেখল এক লোক উল্টো হয়ে দৌড়াচ্ছেন। তাকে থামিয়ে পল্টু জিজ্ঞাসা করল, আঙ্কেল, আপনি উল্টো দৌড়াচ্ছেন কেন?
ভদ্রলোক : ডাক্তার ওজন কমানোর জন্য দৌড়ানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন।
পল্টু : সে তো ভালো কথা।
ভদ্রলোক : হ্যাঁ, দৌড়াতে দৌড়াতে একদিন মাপতে গিয়ে দেখি ওজন বেশি কমে গেছে। তাই এখন আবার বাড়ানোর জন্য উল্টো হয়ে দৌড়াচ্ছি।
♦
শিক্ষক ক্লাসে পড়াচ্ছেন। এক ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করলেন-
শিক্ষক : বলো তো, সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠে না কেন?
ছাত্র : আমি পরীক্ষায় পাস করি না বলে।
শিক্ষক : কেন?
ছাত্র : আম্মু বলেছেন, আমি যেদিন পাস করব; সেদিন নাকি সূর্য পশ্চিম দিকে উঠবে।
♦
এক ইঁচড়েপাকা ছাত্র স্যারের কাছে জানতে চাইল, স্যার, আমি যে কাজটা করিনি, তার জন্য কি শাস্তি পাব?
শিক্ষক : কখনই না। যেটা তুমি করোনি, তার জন্য কেন শাস্তি পাবে।
ছাত্র : স্যার, গতকাল আমাকে যে পড়া আর হোমওয়ার্ক দিয়েছিলেন, সেটা আমি করিনি। আশা করছি, আপনি কথা রাখবেন।
সংগ্রহ : টুম্পা আক্তার, দ্বাদশ শ্রেণি, মানবিক, র্যাংলার কিরণ দে মডেল কলেজ, রসুলপুর, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ।
♦
এক বন্ধু তার অন্য বন্ধুকে বলছে-
প্রথম বন্ধু : কীরে, প্রকাশকের সঙ্গে এতক্ষণ কী ফিসফাঁস করলি?
দ্বিতীয় বন্ধু : এই তো, আমার নতুন বইটার ভূত-ভবিষ্যৎ নিয়ে একটু আলাপ-আলোচনা করলাম।
প্রথম বন্ধু : তা তিনি কী বললেন?
দ্বিতীয় বন্ধু : বললেন, আমার বইয়ের ভূত আছে তিনি নিশ্চিত, তবে ভবিষ্যৎ নিয়ে তিনি সন্দিহান।
সংগ্রহ : খন্দকার ফাহিম রসুলপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, ২০১৫-এর এসএসসি ব্যাচ, রসুলপুর, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ।