সোমবার, ৩০ মে, ২০২২ ০০:০০ টা

ইচ্ছে হলে হাসুন

ইচ্ছে হলে হাসুন

এক বিকালে পল্টু পার্কে হাঁটতে গেছে। হঠাৎ সে দেখল এক লোক উল্টো হয়ে দৌড়াচ্ছেন। তাকে থামিয়ে পল্টু জিজ্ঞাসা করল, আঙ্কেল, আপনি উল্টো দৌড়াচ্ছেন কেন?

ভদ্রলোক : ডাক্তার ওজন কমানোর জন্য দৌড়ানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন।

পল্টু : সে তো ভালো কথা।

ভদ্রলোক : হ্যাঁ, দৌড়াতে দৌড়াতে একদিন মাপতে গিয়ে দেখি ওজন বেশি কমে গেছে। তাই এখন আবার বাড়ানোর জন্য উল্টো হয়ে দৌড়াচ্ছি।

 

 

শিক্ষক ক্লাসে পড়াচ্ছেন। এক ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করলেন-

শিক্ষক : বলো তো, সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠে না কেন?

ছাত্র : আমি পরীক্ষায় পাস করি না বলে।

শিক্ষক : কেন?

ছাত্র : আম্মু বলেছেন, আমি যেদিন পাস করব; সেদিন নাকি সূর্য পশ্চিম দিকে উঠবে।

 

 

এক ইঁচড়েপাকা ছাত্র স্যারের কাছে জানতে চাইল, স্যার, আমি যে কাজটা করিনি, তার জন্য কি শাস্তি পাব?

শিক্ষক : কখনই না। যেটা তুমি করোনি, তার জন্য কেন শাস্তি পাবে।

ছাত্র : স্যার, গতকাল আমাকে যে পড়া আর হোমওয়ার্ক দিয়েছিলেন, সেটা আমি করিনি। আশা করছি, আপনি কথা রাখবেন।

সংগ্রহ : টুম্পা আক্তার, দ্বাদশ শ্রেণি, মানবিক, র‌্যাংলার কিরণ দে মডেল কলেজ, রসুলপুর, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ।

 

 

এক বন্ধু তার অন্য বন্ধুকে বলছে-

প্রথম বন্ধু : কীরে, প্রকাশকের সঙ্গে এতক্ষণ কী ফিসফাঁস করলি?

দ্বিতীয় বন্ধু : এই তো, আমার নতুন বইটার ভূত-ভবিষ্যৎ নিয়ে একটু আলাপ-আলোচনা করলাম।

প্রথম বন্ধু : তা তিনি কী বললেন?

দ্বিতীয় বন্ধু : বললেন, আমার বইয়ের ভূত আছে তিনি নিশ্চিত, তবে ভবিষ্যৎ নিয়ে তিনি সন্দিহান।

 

সংগ্রহ : খন্দকার ফাহিম রসুলপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, ২০১৫-এর এসএসসি ব্যাচ, রসুলপুর, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর