শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মে, ২০২১

একজন ফুচকাওয়ালা

বাবলু ভঞ্জ চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একজন ফুচকাওয়ালা

পায়ে টানা ভ্যানের ওপর বড় কাচের বাক্স। বাক্সের চারটি লম্বা কোণ টিনের পাত দিয়ে বাঁধানো, ছাদটাও টিনের। একপাশে কাচের গায়ে লাল কালিতে বড় করে লেখা, ‘ফুচকা’, অন্যপাশে লেখা, ‘রয়েল হালিম’। ‘রয়েল হালিম’ হেসে চেয়ে আছে যানজটে আটকে যাওয়া মানুষগুলোর দিকে, ‘ফুচকা’ হেসে আছে যেদিকে, পাকাপোল থেকে নেমেই সেদিকে একটা গলিপথ। পাকাপোলের যানজট থেকে সদ্যমুক্ত হয়ে হাসতে থাকা ‘রয়েল হালিম’-কে গড়গড় করে সেদিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে ফজের আলী। টানার শক্তি প্রয়োগে কোমরের কাছ থেকে তার শরীরটা সামনের দিকে বেকায়দা রকম বেঁকে আছে। এই গলিপথ মিশেছে সাতক্ষীরার বড় বাজারে। মেশার আগে এক জায়গায় পোশাকের মার্কেট। সেখানে ছোট ছোট কাপড়ের দোকানের পাশে বিরাট এক শপিং কমপ্লেক্সের পাদদেশে রাস্তার পাশে দাঁড়াবে হাসতে থাকা দুটি লালের এই একটি বাক্স। ওখানে এ সময় দুজন বাঁধা খরিদ্দার আসে। আজ যানজটে পড়ে তারা হাতছাড়া হয়ে যায় কি না, সারাক্ষণ তা-ই ভাবছে ফজের আলী। না, এই ভাবনাটা দুই দিন আগে ছিল না। দুই দিন আগে ঠিক এই সময়, ঠিক এই সকাল ১০টার সময় তার মনে ভেসে উঠত সাতক্ষীরা গার্লস স্কুলের গেট। মেয়েরা ছুটে আসছে ‘ফজের আঙ্কেল ফজের আঙ্কেল’ বলে, ‘আজ তেঁতুলের রস টাটকা হবে তো ফজের আঙ্কেল?’ ফজের একগাল হেসে তেঁতুল রসের জগটা মেলে ধরে বলে, ‘এই দেখো! নিজ হাতে বানিয়েছি এই সকালে, একেবারে টাটকা!’ ‘কই দিন তো দিন! খেয়েই তারপর ক্লাস ধরব!’ নিমিষেই পঞ্চাশ প্লেট সারা!...আজ একটি বছর এ দৃশ্য নেই। করোনার কারণে স্কুল বন্ধ। আর এই একটি বছর ওই শপিং কমপ্লেক্সের কংক্রিটেই সকাল থেকে রাত অবধি।

খরিদ্দার দুজন যেন শীতের পাখি। তাদের আর কখনো দেখা যায়নি। শীত পড়তেই তারা এসেছে। একজন বাইশ কী তেইশ বছরের যুবক, অন্যজন সতের-আঠারো বছরের যুবতী। দুজনেই একসঙ্গে আসে, ফিসফিস করে গল্প করে, সে শব্দ বৃষ্টির সুরের মতো, পরিষ্কার বোঝা যায় না, আর বোঝা যায় না বলেই তা এক অনির্বচনীয় অনুভূতি তৈরি করে। ফজের আলীর কাছে আজ দুদিন এই অনুভূতি অন্যরকম। তারা হয়তো দুবারে চার প্লেট ফুচকা খায়, তাতে চার-চল্লিশ একশ ষাট টাকা আসে, তবে আজকের তাড়া টাকার জন্য না। আজ দুদিন এদের দেখলেই তার গ্রামের বাড়ির উত্তর দিকে চৌধুরীদের নির্জন ভিটার দুটো গাছের কথা মনে পড়ে। চারদিকে বন-জঙ্গল, মাঝখানে এক টুকরো ফেলে রাখা জমি। সেই জমিতে ঘাস আর ফণিমনসার মধ্যে দুটো ঝাঁকড়া আমগাছ মুখোমুখি বসে আছে, দিনরাত গল্প করে, ঠিক যেন এই যুবক-যুবতীদের মতো। তলার ছায়ার দিকে ওপাশের কলাপাতার ফাঁক দিয়ে রৌদ্রালোকিত আকাশ উঁকি মারে। শিশির কেবল শুকিয়েছে, মাটিতে তবু শিশিরের শীতলতা-এমনই এক সময়ে তলার ওই ছায়ার মাটিতে এসে হাজির হয় সকিনা। আলুথালু চুলে আর গামছা জড়ানো শরীরে বড় দুঃখিনী লাগে মেয়েটিকে। দূরে একটা সুপারি গাছে ছাগলটা বেঁধে রেখে এসে দাঁড়ায় এখানে। ফজের আলীর হাতে একটা লাল সুপারি দিয়ে বলে, ‘এখান থেকে সরো! গাছ দুটোকে ডিসটার্ব করো না!’

‘কেন!’

‘দেখছ না গাছ দুটো গল্প করছে! ওরা প্রেমিক-প্রেমিকা!’ বলেই হো হো করে হেসে ওঠে। তখন তার জন্য বড়ই মায়া লাগে। ফজের আলী চমকে উঠে গাছ দুটোকে দেখে নেয়। সত্যিই! গম্ভীরতা ভেঙে এখন যেন হাসছে! সকিনা ফজের আলীর হাতে একটা টান মেরে গাছে উঠে যায়, ‘এখানে এই ডালে এসো! তাহলে কেউ দেখতে পাবে না!’ সকিনা পাতা জড়ানো একটি ডালে দু-পা ঝুলিয়ে বসে। ফজের আলী চোখ তুলে দেখে, বলে, ‘তুই নিজেই তো গাছ দুটোকে ডিসটার্ব করছিস!’

‘না, ডিসটার্ব না, এদের মতো আমরাও...।’ থেমে যায় সকিনা। ‘প্রেমিক-প্রেমিকা’ শব্দ দুটো আর উচ্চারণ করে না। গ্রাম্য বালিকার মুখখানা লজ্জায় লাল হয়ে ওঠে।...শেষবার সকিনা যেদিন গাছে উঠেছিল, ফজের আলীর যাওয়ার কথা ছিল, ফজের আলী যেতে পারেনি। আর কখনই যেতে পারেনি। সে আজ ১৫ বছর আগের কথা। শীতের সেই সকালে গ্রাম ছাড়িয়ে দিগন্ত বিস্তৃত বিলের বুকচেরা পথে নিধুকাকার হাত ধরে ফজের আলী তখন হাঁটতে হাঁটতে চলে যাচ্ছিল সাতক্ষীরা শহরের দিকে। চারদিকে রোদ্দুর উপচে পড়ছে। পথের দুধারে ঘেরের জল কুলকুল শব্দ তুলে যাচ্ছে। শোঁ শোঁ করে বাতাস বইছে। পিছিয়ে যেতে থাকা গ্রাম থেকে সেই বাতাস কত কথা টেনে আনছিল ফজেরের মনে! সামনের সাতক্ষীরা শহরের স্বপ্ন আর পিছনের টান, দুই মিলে ফজেরকে নতুন বানিয়ে দিচ্ছিল। এখন শুধু মনে হয়, সেই নতুনটা এমন এক নতুন ছিল, ঠিক তার বাবা নাসির আলীর মতো।...একদিন সকালে নাসির আলী বাজার থেকে ফিরল হাঁটতে হাঁটতে হেলতে-দুলতে পান চিবুতে চিবুতে। উঠোনে এসেই গাঁটি থেকে এক তোড়া পাঁচশ টাকার নোট বের করে বলল, ‘ভ্যান বেচে দিয়েছি।’ ফজের আলীর বড় ভাই কাসেম আলী বিস্মিত হয়ে বলল, ‘সেকি! না হয় আমিই চালাতাম!’

‘ভালো করেছি, ইঞ্জিন ভ্যানে ছেয়ে গেছে গ্রাম, কেউ আর পা-ভ্যানে উঠতে চায় না, পঁচিশ হাজার টাকা খরচ করে এখন ইঞ্জিন লাগানোর সাধ্যি নেই...পাঁচ হাজার টাকা পেয়েছি, আমাদের খালপাড়ে মাছের সেটের ওখানে ভাজার দোকান দেব।’ মুখের পানটা রসিয়ে রসিয়ে চিবুতে থাকে নাসির আলী।

‘সেটে ভাজার দোকান দেবে? সে তো সকালে বসে, সকালে তোমার ভাজা খাবে কে? আর দু’ ঘণ্টার মধ্যে সেট ভেঙে যায়।’

‘ওই দু’ ঘণ্টার মধ্যেই আমার বেচা-বিক্রি শেষ হবে।’

ভাজার দোকান দেওয়া হলো। দিগন্তজোড়া বিলের উত্তর-দক্ষিণ বরাবর পড়ে আছে মরা একটা খাল। একটা কালভার্টের ওপর দিয়ে এই খাল পার হয়েছে একমাত্র রাস্তা। কালভার্টের পশ্চিম প্রান্তের কাছে সেই রাস্তার উত্তর পাশে কঞ্চির বেড়া দিয়ে বানানো নাসির আলীর ভাজার দোকান, তার ঠিক বিপরীতে রাস্তার দক্ষিণ পাশে মাছের সেট। দূর থেকে দেখলে প্রকান্ড বিলের এই জায়গাটাকে মনে হবে, মরুভূমির মধ্যে এক ফোঁটা ছায়া। অবশ্য সকাল ন’টার পর থেকে এই ছায়া ফিকে হয়ে আসে, সেট ভেঙে যায়, পুরো এলাকা সুনসান হয়ে যায়। বিলের উপচেপড়া রোদের মতো তখন নাসির আলীর পাত্র ভাজায় ভরে থাকে। সকালে মানুষ আর কত ভাজা খায়? নাসির আলী চুপচাপ মরা খালটির দিকে তাকিয়ে থাকে। ভাজার পাত্রের ওপাশে তখন তাকে ওই খালের মতোই নিঃসঙ্গ দেখায়। অবিক্রীত ভাজা গ্রামের বাজারে বসে বিক্রি করতে চেয়েছিল নাসির আলী। বাজার কমিটির প্রধান নান্টু মল্লিক সদ্য ইউপি মেম্বর হয়েছে, সব শুনেটুনে ভেংচি কেটে বলেছিল, ‘চালাতে ভ্যান, আবার ভাজার দোকান দিছ! তা দিছ দিছ! এখানে বাপু ভাড়া দিয়ে পারবা না, মারামারি হবে, ঠেকাতে পারব না, যেখানে গেছ, সেখানে থাকো! এমনি ওটাও তো খাস জমি!’ তাই শুনে নাসির আলী চুপ। সারা দিন ওই খালটির দিকে তাকিয়ে বসে থাকে। চলতি পথে কেউ এলে দু-একটা ভাজা বিক্রি করে, আর মাছি তাড়ায়। খালের দিকে যখন দৃষ্টি, এক দুপুরে সেই দৃষ্টিপথে নেমে এলো কয়েকজন লাল জামা পরা লোক। নাসির আলী ভাবল খরিদ্দার। কিন্তু তারা ভাজা শুঁকেও দেখল না। এগিয়ে এসে বলল, ‘কাকা এই দোকান ভাঙতে হবে!’ নাসির আলী ভ্রƒ কুঁচকে তাদের মুখের দিকে তাকিয়ে পড়ল নীরব জিজ্ঞাসা নিয়ে। তারা বলল, ‘আপনি জানেন না সাতক্ষীরার লাল্টু সাহেব এই জায়গা ডিসিআর কেটেছেন? এখানে মনোসেক্স মাছের হ্যাচারি হবে, খালের ওখানে বাঁধ দেওয়া হবে, আর এখানে মেশিন বসবে।’ তারা জায়গাটার মাপজোক শুরু করল। ভাঙা দোকানের লাঠি-খুঁটি নিয়ে পরদিন নাসির আলী ধুঁক ধুঁক করতে করতে বাড়ি ফিরে এলো। সেদিন বিকালে শীতের রোদে তেজ ছিল না। তেজ ছিল না বলেই বাহারি রঙ ঢেলে তা পুষিয়ে নিচ্ছিল রোদ। নাসির আলী উঠোনে ওই রোদে বসে কিছুই দেখতে পাচ্ছিল না। তার চোখে শুধুই ভেসে উঠছিল ওই মরা খাল, আর তার পাড়ে তার খুপরির মতো দোকান ঘরটির ছবি। দীর্ঘশ্বাস ফেলে সে শুধুই প্রার্থনা করেছিল, ওই খালের স্মৃতিদৃশ্য নিয়ে চোখ বুজে যেন সে ঘুমাতে পারে। কিন্তু ওই আক্রান্ত খালের মতো তার ঘুমটিও আক্রান্ত হলো। কেন যে এমন মিল তা কে জানে? গ্রামে নতুন বিদ্যুৎ এসেছে, বোরো ধানের খেতে জলসেচা মেশিনের ভটভট শব্দ মিলিয়ে গিয়ে বিদ্যুৎচালিত মোটরের ঘ্যারঘ্যার শব্দ ভাসছে, কুয়াশা মেশা রোদ উজ্জ্বল হচ্ছে; এমন এক সকালে বাড়ির পাশ থেকে নারী-পুরুষের ভীষণ চিৎকার ভেসে এলো। সে এক বীভৎস চিৎকার! কাসেম আলী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছে। বেচারা কাসেম আলী বাপের নিরুপায় অবস্থা দেখে পাঁচ কাঠা জমি ভাগে নিয়ে বোরো ধানের চাষ করেছিল। নিজে নিজে বিদ্যুতের লাইন টেনে মোটর চালাতে গিয়েছিল, আরথিন ব্যাপারটা বুঝতে পারেনি।...নাসির আলী অন্ধকার ঘরে চোখ বুজে পড়েছিল। কাসেমের মৃত্যু অসতর্কতাজনিত, বিশ্বাস হয় না তার। কে একজন তখন অন্ধকারে এসে তাকে বলেছিল, বিলের খালটি জানে, ওই খালপাড়ে বসে কারা কাসেমের মৃত্যু অসতর্কতাজনিত বলে মন্তব্য করেছিল যখন, তখন খালের চির স্তিমিত জলে কেমন ঠেউ গুলিয়ে উঠেছিল। সেই দিকে চেয়ে মন্তব্যকারীরা ক্ষণিক থেমে গিয়েছিল। তাদের তখন মনে হয়েছিল অজ্ঞানতা আর অসতর্কতা এক জিনিস নয়। তবুও তারা অসতর্কতাকেই দায়ী করেছিল এবং খালের জলে বড় একটা সাপ ভেসে যাচ্ছে ভেবে ভয়ে পালিয়ে এসেছিল। এই খবরের পরের দিন বিকালে ওদের বাড়ির সামনের পাতাঝরা পথ বেয়ে উঠোনে ঢুকল নিধুকাকা। শীতের পড়ন্ত বিকালের রোদে ফুলহাতা সাদা জামা আর চকচকে লুঙ্গিতে লম্বা ছিপছিপে নিধুকাকাকে মহাপুরুষের মতো দেখাচ্ছিল। নিধুকাকা এই গ্রামের মানুষ, কিন্তু সাতক্ষীরা শহরে বহুদিন। সেখানে প্রাণসায়র খালের পাড়ে তার সস্তা ফার্নিচারের ব্যবসা। ফজের আলীকে বলেছিল, ‘গ্রামে আর কী করবি? আমার সঙ্গে সাতক্ষীরায় চল!’ সেই থেকে ফজের আলী সাতক্ষীরায়। নিধুকাকা তার দোকানের পাশে তক্তায় ঘেরা একটা ঘর করে দিয়েছিল, সেখানে তক্তা আর আসবাবের সঙ্গে ফজের আলী থাকে, আজও থাকে।

ফজের আলী ফুচকার ভ্যানটা রেখে একটা বালতি নিয়ে হনহন করে জল আনতে যাচ্ছিল, মাঝপথ থেকে ফিরে এলো। ছেলে-মেয়ে দুটো যদি এসে যায়! বসবে কীসে? তাড়াতাড়ি প্লাস্টিকের তিনটে চেয়ার পেতে রাখল। জল নিয়ে ফিরে দেখল তারা এসে গেছে। তারই পাতা চেয়ারে বসে আছে। ছেলেটা মাথা নিচু করে মাটিমুখো হয়ে আছে, মেয়েটা তার কানের কাছে মুখ নিয়ে কীসব বলছে। দুটোকেই আজ ছায়ার মতো শান্ত দেখাচ্ছে। তবে কি এদের বিয়ে হয়ে গেল? ফজের আলী কাচের ওপাশ থেকে এদের দেখতে থাকে, আর হাতে টুংটাং শব্দ করতে থাকে। ছেলেটা মাথা উঁচু করে দু প্লেট ফুচকার অর্ডার দিল। খাওয়া শেষ করে দুজনেই চলে এলো ফজেরের কাছে। ছেলেটি বলল, ‘কাকা! এ দেশে অনেকের ফুচকা খেয়েছি, আপনার মতো কখনো পাইনি! আমাদের কাজ শেষ, আজই চলে যাচ্ছি, বেঁচে থাকলে আগামী বছর দেখা হবে, এটা রাখুন!’ পাঁচশ টাকার একটা নোট দিয়ে ছেলেমেয়ে দুটো চলে যাচ্ছে। ফজের আলী সেদিকে তাকিয়ে থাকে, সেই সঙ্গে ‘রয়েল হালিম’ লেখাটাও। ফজের দেখে, তার গ্রামের মতোই ছেলেমেয়ে দুটো দূরে সরে যাচ্ছে। সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছে দুটি গাছ, আর সেই গাছে তার জন্য অপেক্ষারতা সকিনাকে। একবার ভেবেছিল ছুটে গিয়ে টাকাটা ফিরিয়ে দিয়ে আসে, আর বলে, ‘এটা নাও, আমকে একটিবার শান্তি দাও!’ কিন্তু তার উপায় নেই। রাস্তার বাঁকে তারা হারিয়ে গেছে। পাশের কয়েকজন দোকানদার এই ফাঁকে এসে ফুচকা চায়। ফজের আলী তাদের না দেখেই গড়গড় করে বলে, ‘কয় পিচের, তেঁতুল না সরষে, বিট লবণ চলবে কি?’ তারা হাঁ-হয়ে যায়, ‘আরে ফজের ভাই! ফুচকা কি আজ নতুন দিচ্ছ?’ ফজের সম্বিৎ ফিরে পায়। অজান্তে গড়গড় করে কীসব বলল, ভিতরে তাহলে রেকর্ড আছে! নিজের ভিতরে একটা রেকর্ড আছে ভেবে ফজের আলী মুচকি হাসে, ফুচকা বানানো অবধি এ কথা তার থেকে থেকে মনে ওঠে, আর থেকে থেকেই সে হেসে ওঠে।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা