শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মে, ২০২১

একজন ফুচকাওয়ালা

বাবলু ভঞ্জ চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একজন ফুচকাওয়ালা

পায়ে টানা ভ্যানের ওপর বড় কাচের বাক্স। বাক্সের চারটি লম্বা কোণ টিনের পাত দিয়ে বাঁধানো, ছাদটাও টিনের। একপাশে কাচের গায়ে লাল কালিতে বড় করে লেখা, ‘ফুচকা’, অন্যপাশে লেখা, ‘রয়েল হালিম’। ‘রয়েল হালিম’ হেসে চেয়ে আছে যানজটে আটকে যাওয়া মানুষগুলোর দিকে, ‘ফুচকা’ হেসে আছে যেদিকে, পাকাপোল থেকে নেমেই সেদিকে একটা গলিপথ। পাকাপোলের যানজট থেকে সদ্যমুক্ত হয়ে হাসতে থাকা ‘রয়েল হালিম’-কে গড়গড় করে সেদিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে ফজের আলী। টানার শক্তি প্রয়োগে কোমরের কাছ থেকে তার শরীরটা সামনের দিকে বেকায়দা রকম বেঁকে আছে। এই গলিপথ মিশেছে সাতক্ষীরার বড় বাজারে। মেশার আগে এক জায়গায় পোশাকের মার্কেট। সেখানে ছোট ছোট কাপড়ের দোকানের পাশে বিরাট এক শপিং কমপ্লেক্সের পাদদেশে রাস্তার পাশে দাঁড়াবে হাসতে থাকা দুটি লালের এই একটি বাক্স। ওখানে এ সময় দুজন বাঁধা খরিদ্দার আসে। আজ যানজটে পড়ে তারা হাতছাড়া হয়ে যায় কি না, সারাক্ষণ তা-ই ভাবছে ফজের আলী। না, এই ভাবনাটা দুই দিন আগে ছিল না। দুই দিন আগে ঠিক এই সময়, ঠিক এই সকাল ১০টার সময় তার মনে ভেসে উঠত সাতক্ষীরা গার্লস স্কুলের গেট। মেয়েরা ছুটে আসছে ‘ফজের আঙ্কেল ফজের আঙ্কেল’ বলে, ‘আজ তেঁতুলের রস টাটকা হবে তো ফজের আঙ্কেল?’ ফজের একগাল হেসে তেঁতুল রসের জগটা মেলে ধরে বলে, ‘এই দেখো! নিজ হাতে বানিয়েছি এই সকালে, একেবারে টাটকা!’ ‘কই দিন তো দিন! খেয়েই তারপর ক্লাস ধরব!’ নিমিষেই পঞ্চাশ প্লেট সারা!...আজ একটি বছর এ দৃশ্য নেই। করোনার কারণে স্কুল বন্ধ। আর এই একটি বছর ওই শপিং কমপ্লেক্সের কংক্রিটেই সকাল থেকে রাত অবধি।

খরিদ্দার দুজন যেন শীতের পাখি। তাদের আর কখনো দেখা যায়নি। শীত পড়তেই তারা এসেছে। একজন বাইশ কী তেইশ বছরের যুবক, অন্যজন সতের-আঠারো বছরের যুবতী। দুজনেই একসঙ্গে আসে, ফিসফিস করে গল্প করে, সে শব্দ বৃষ্টির সুরের মতো, পরিষ্কার বোঝা যায় না, আর বোঝা যায় না বলেই তা এক অনির্বচনীয় অনুভূতি তৈরি করে। ফজের আলীর কাছে আজ দুদিন এই অনুভূতি অন্যরকম। তারা হয়তো দুবারে চার প্লেট ফুচকা খায়, তাতে চার-চল্লিশ একশ ষাট টাকা আসে, তবে আজকের তাড়া টাকার জন্য না। আজ দুদিন এদের দেখলেই তার গ্রামের বাড়ির উত্তর দিকে চৌধুরীদের নির্জন ভিটার দুটো গাছের কথা মনে পড়ে। চারদিকে বন-জঙ্গল, মাঝখানে এক টুকরো ফেলে রাখা জমি। সেই জমিতে ঘাস আর ফণিমনসার মধ্যে দুটো ঝাঁকড়া আমগাছ মুখোমুখি বসে আছে, দিনরাত গল্প করে, ঠিক যেন এই যুবক-যুবতীদের মতো। তলার ছায়ার দিকে ওপাশের কলাপাতার ফাঁক দিয়ে রৌদ্রালোকিত আকাশ উঁকি মারে। শিশির কেবল শুকিয়েছে, মাটিতে তবু শিশিরের শীতলতা-এমনই এক সময়ে তলার ওই ছায়ার মাটিতে এসে হাজির হয় সকিনা। আলুথালু চুলে আর গামছা জড়ানো শরীরে বড় দুঃখিনী লাগে মেয়েটিকে। দূরে একটা সুপারি গাছে ছাগলটা বেঁধে রেখে এসে দাঁড়ায় এখানে। ফজের আলীর হাতে একটা লাল সুপারি দিয়ে বলে, ‘এখান থেকে সরো! গাছ দুটোকে ডিসটার্ব করো না!’

‘কেন!’

‘দেখছ না গাছ দুটো গল্প করছে! ওরা প্রেমিক-প্রেমিকা!’ বলেই হো হো করে হেসে ওঠে। তখন তার জন্য বড়ই মায়া লাগে। ফজের আলী চমকে উঠে গাছ দুটোকে দেখে নেয়। সত্যিই! গম্ভীরতা ভেঙে এখন যেন হাসছে! সকিনা ফজের আলীর হাতে একটা টান মেরে গাছে উঠে যায়, ‘এখানে এই ডালে এসো! তাহলে কেউ দেখতে পাবে না!’ সকিনা পাতা জড়ানো একটি ডালে দু-পা ঝুলিয়ে বসে। ফজের আলী চোখ তুলে দেখে, বলে, ‘তুই নিজেই তো গাছ দুটোকে ডিসটার্ব করছিস!’

‘না, ডিসটার্ব না, এদের মতো আমরাও...।’ থেমে যায় সকিনা। ‘প্রেমিক-প্রেমিকা’ শব্দ দুটো আর উচ্চারণ করে না। গ্রাম্য বালিকার মুখখানা লজ্জায় লাল হয়ে ওঠে।...শেষবার সকিনা যেদিন গাছে উঠেছিল, ফজের আলীর যাওয়ার কথা ছিল, ফজের আলী যেতে পারেনি। আর কখনই যেতে পারেনি। সে আজ ১৫ বছর আগের কথা। শীতের সেই সকালে গ্রাম ছাড়িয়ে দিগন্ত বিস্তৃত বিলের বুকচেরা পথে নিধুকাকার হাত ধরে ফজের আলী তখন হাঁটতে হাঁটতে চলে যাচ্ছিল সাতক্ষীরা শহরের দিকে। চারদিকে রোদ্দুর উপচে পড়ছে। পথের দুধারে ঘেরের জল কুলকুল শব্দ তুলে যাচ্ছে। শোঁ শোঁ করে বাতাস বইছে। পিছিয়ে যেতে থাকা গ্রাম থেকে সেই বাতাস কত কথা টেনে আনছিল ফজেরের মনে! সামনের সাতক্ষীরা শহরের স্বপ্ন আর পিছনের টান, দুই মিলে ফজেরকে নতুন বানিয়ে দিচ্ছিল। এখন শুধু মনে হয়, সেই নতুনটা এমন এক নতুন ছিল, ঠিক তার বাবা নাসির আলীর মতো।...একদিন সকালে নাসির আলী বাজার থেকে ফিরল হাঁটতে হাঁটতে হেলতে-দুলতে পান চিবুতে চিবুতে। উঠোনে এসেই গাঁটি থেকে এক তোড়া পাঁচশ টাকার নোট বের করে বলল, ‘ভ্যান বেচে দিয়েছি।’ ফজের আলীর বড় ভাই কাসেম আলী বিস্মিত হয়ে বলল, ‘সেকি! না হয় আমিই চালাতাম!’

‘ভালো করেছি, ইঞ্জিন ভ্যানে ছেয়ে গেছে গ্রাম, কেউ আর পা-ভ্যানে উঠতে চায় না, পঁচিশ হাজার টাকা খরচ করে এখন ইঞ্জিন লাগানোর সাধ্যি নেই...পাঁচ হাজার টাকা পেয়েছি, আমাদের খালপাড়ে মাছের সেটের ওখানে ভাজার দোকান দেব।’ মুখের পানটা রসিয়ে রসিয়ে চিবুতে থাকে নাসির আলী।

‘সেটে ভাজার দোকান দেবে? সে তো সকালে বসে, সকালে তোমার ভাজা খাবে কে? আর দু’ ঘণ্টার মধ্যে সেট ভেঙে যায়।’

‘ওই দু’ ঘণ্টার মধ্যেই আমার বেচা-বিক্রি শেষ হবে।’

ভাজার দোকান দেওয়া হলো। দিগন্তজোড়া বিলের উত্তর-দক্ষিণ বরাবর পড়ে আছে মরা একটা খাল। একটা কালভার্টের ওপর দিয়ে এই খাল পার হয়েছে একমাত্র রাস্তা। কালভার্টের পশ্চিম প্রান্তের কাছে সেই রাস্তার উত্তর পাশে কঞ্চির বেড়া দিয়ে বানানো নাসির আলীর ভাজার দোকান, তার ঠিক বিপরীতে রাস্তার দক্ষিণ পাশে মাছের সেট। দূর থেকে দেখলে প্রকান্ড বিলের এই জায়গাটাকে মনে হবে, মরুভূমির মধ্যে এক ফোঁটা ছায়া। অবশ্য সকাল ন’টার পর থেকে এই ছায়া ফিকে হয়ে আসে, সেট ভেঙে যায়, পুরো এলাকা সুনসান হয়ে যায়। বিলের উপচেপড়া রোদের মতো তখন নাসির আলীর পাত্র ভাজায় ভরে থাকে। সকালে মানুষ আর কত ভাজা খায়? নাসির আলী চুপচাপ মরা খালটির দিকে তাকিয়ে থাকে। ভাজার পাত্রের ওপাশে তখন তাকে ওই খালের মতোই নিঃসঙ্গ দেখায়। অবিক্রীত ভাজা গ্রামের বাজারে বসে বিক্রি করতে চেয়েছিল নাসির আলী। বাজার কমিটির প্রধান নান্টু মল্লিক সদ্য ইউপি মেম্বর হয়েছে, সব শুনেটুনে ভেংচি কেটে বলেছিল, ‘চালাতে ভ্যান, আবার ভাজার দোকান দিছ! তা দিছ দিছ! এখানে বাপু ভাড়া দিয়ে পারবা না, মারামারি হবে, ঠেকাতে পারব না, যেখানে গেছ, সেখানে থাকো! এমনি ওটাও তো খাস জমি!’ তাই শুনে নাসির আলী চুপ। সারা দিন ওই খালটির দিকে তাকিয়ে বসে থাকে। চলতি পথে কেউ এলে দু-একটা ভাজা বিক্রি করে, আর মাছি তাড়ায়। খালের দিকে যখন দৃষ্টি, এক দুপুরে সেই দৃষ্টিপথে নেমে এলো কয়েকজন লাল জামা পরা লোক। নাসির আলী ভাবল খরিদ্দার। কিন্তু তারা ভাজা শুঁকেও দেখল না। এগিয়ে এসে বলল, ‘কাকা এই দোকান ভাঙতে হবে!’ নাসির আলী ভ্রƒ কুঁচকে তাদের মুখের দিকে তাকিয়ে পড়ল নীরব জিজ্ঞাসা নিয়ে। তারা বলল, ‘আপনি জানেন না সাতক্ষীরার লাল্টু সাহেব এই জায়গা ডিসিআর কেটেছেন? এখানে মনোসেক্স মাছের হ্যাচারি হবে, খালের ওখানে বাঁধ দেওয়া হবে, আর এখানে মেশিন বসবে।’ তারা জায়গাটার মাপজোক শুরু করল। ভাঙা দোকানের লাঠি-খুঁটি নিয়ে পরদিন নাসির আলী ধুঁক ধুঁক করতে করতে বাড়ি ফিরে এলো। সেদিন বিকালে শীতের রোদে তেজ ছিল না। তেজ ছিল না বলেই বাহারি রঙ ঢেলে তা পুষিয়ে নিচ্ছিল রোদ। নাসির আলী উঠোনে ওই রোদে বসে কিছুই দেখতে পাচ্ছিল না। তার চোখে শুধুই ভেসে উঠছিল ওই মরা খাল, আর তার পাড়ে তার খুপরির মতো দোকান ঘরটির ছবি। দীর্ঘশ্বাস ফেলে সে শুধুই প্রার্থনা করেছিল, ওই খালের স্মৃতিদৃশ্য নিয়ে চোখ বুজে যেন সে ঘুমাতে পারে। কিন্তু ওই আক্রান্ত খালের মতো তার ঘুমটিও আক্রান্ত হলো। কেন যে এমন মিল তা কে জানে? গ্রামে নতুন বিদ্যুৎ এসেছে, বোরো ধানের খেতে জলসেচা মেশিনের ভটভট শব্দ মিলিয়ে গিয়ে বিদ্যুৎচালিত মোটরের ঘ্যারঘ্যার শব্দ ভাসছে, কুয়াশা মেশা রোদ উজ্জ্বল হচ্ছে; এমন এক সকালে বাড়ির পাশ থেকে নারী-পুরুষের ভীষণ চিৎকার ভেসে এলো। সে এক বীভৎস চিৎকার! কাসেম আলী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছে। বেচারা কাসেম আলী বাপের নিরুপায় অবস্থা দেখে পাঁচ কাঠা জমি ভাগে নিয়ে বোরো ধানের চাষ করেছিল। নিজে নিজে বিদ্যুতের লাইন টেনে মোটর চালাতে গিয়েছিল, আরথিন ব্যাপারটা বুঝতে পারেনি।...নাসির আলী অন্ধকার ঘরে চোখ বুজে পড়েছিল। কাসেমের মৃত্যু অসতর্কতাজনিত, বিশ্বাস হয় না তার। কে একজন তখন অন্ধকারে এসে তাকে বলেছিল, বিলের খালটি জানে, ওই খালপাড়ে বসে কারা কাসেমের মৃত্যু অসতর্কতাজনিত বলে মন্তব্য করেছিল যখন, তখন খালের চির স্তিমিত জলে কেমন ঠেউ গুলিয়ে উঠেছিল। সেই দিকে চেয়ে মন্তব্যকারীরা ক্ষণিক থেমে গিয়েছিল। তাদের তখন মনে হয়েছিল অজ্ঞানতা আর অসতর্কতা এক জিনিস নয়। তবুও তারা অসতর্কতাকেই দায়ী করেছিল এবং খালের জলে বড় একটা সাপ ভেসে যাচ্ছে ভেবে ভয়ে পালিয়ে এসেছিল। এই খবরের পরের দিন বিকালে ওদের বাড়ির সামনের পাতাঝরা পথ বেয়ে উঠোনে ঢুকল নিধুকাকা। শীতের পড়ন্ত বিকালের রোদে ফুলহাতা সাদা জামা আর চকচকে লুঙ্গিতে লম্বা ছিপছিপে নিধুকাকাকে মহাপুরুষের মতো দেখাচ্ছিল। নিধুকাকা এই গ্রামের মানুষ, কিন্তু সাতক্ষীরা শহরে বহুদিন। সেখানে প্রাণসায়র খালের পাড়ে তার সস্তা ফার্নিচারের ব্যবসা। ফজের আলীকে বলেছিল, ‘গ্রামে আর কী করবি? আমার সঙ্গে সাতক্ষীরায় চল!’ সেই থেকে ফজের আলী সাতক্ষীরায়। নিধুকাকা তার দোকানের পাশে তক্তায় ঘেরা একটা ঘর করে দিয়েছিল, সেখানে তক্তা আর আসবাবের সঙ্গে ফজের আলী থাকে, আজও থাকে।

ফজের আলী ফুচকার ভ্যানটা রেখে একটা বালতি নিয়ে হনহন করে জল আনতে যাচ্ছিল, মাঝপথ থেকে ফিরে এলো। ছেলে-মেয়ে দুটো যদি এসে যায়! বসবে কীসে? তাড়াতাড়ি প্লাস্টিকের তিনটে চেয়ার পেতে রাখল। জল নিয়ে ফিরে দেখল তারা এসে গেছে। তারই পাতা চেয়ারে বসে আছে। ছেলেটা মাথা নিচু করে মাটিমুখো হয়ে আছে, মেয়েটা তার কানের কাছে মুখ নিয়ে কীসব বলছে। দুটোকেই আজ ছায়ার মতো শান্ত দেখাচ্ছে। তবে কি এদের বিয়ে হয়ে গেল? ফজের আলী কাচের ওপাশ থেকে এদের দেখতে থাকে, আর হাতে টুংটাং শব্দ করতে থাকে। ছেলেটা মাথা উঁচু করে দু প্লেট ফুচকার অর্ডার দিল। খাওয়া শেষ করে দুজনেই চলে এলো ফজেরের কাছে। ছেলেটি বলল, ‘কাকা! এ দেশে অনেকের ফুচকা খেয়েছি, আপনার মতো কখনো পাইনি! আমাদের কাজ শেষ, আজই চলে যাচ্ছি, বেঁচে থাকলে আগামী বছর দেখা হবে, এটা রাখুন!’ পাঁচশ টাকার একটা নোট দিয়ে ছেলেমেয়ে দুটো চলে যাচ্ছে। ফজের আলী সেদিকে তাকিয়ে থাকে, সেই সঙ্গে ‘রয়েল হালিম’ লেখাটাও। ফজের দেখে, তার গ্রামের মতোই ছেলেমেয়ে দুটো দূরে সরে যাচ্ছে। সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছে দুটি গাছ, আর সেই গাছে তার জন্য অপেক্ষারতা সকিনাকে। একবার ভেবেছিল ছুটে গিয়ে টাকাটা ফিরিয়ে দিয়ে আসে, আর বলে, ‘এটা নাও, আমকে একটিবার শান্তি দাও!’ কিন্তু তার উপায় নেই। রাস্তার বাঁকে তারা হারিয়ে গেছে। পাশের কয়েকজন দোকানদার এই ফাঁকে এসে ফুচকা চায়। ফজের আলী তাদের না দেখেই গড়গড় করে বলে, ‘কয় পিচের, তেঁতুল না সরষে, বিট লবণ চলবে কি?’ তারা হাঁ-হয়ে যায়, ‘আরে ফজের ভাই! ফুচকা কি আজ নতুন দিচ্ছ?’ ফজের সম্বিৎ ফিরে পায়। অজান্তে গড়গড় করে কীসব বলল, ভিতরে তাহলে রেকর্ড আছে! নিজের ভিতরে একটা রেকর্ড আছে ভেবে ফজের আলী মুচকি হাসে, ফুচকা বানানো অবধি এ কথা তার থেকে থেকে মনে ওঠে, আর থেকে থেকেই সে হেসে ওঠে।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩৭ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে