শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মে, ২০২১

একজন ফুচকাওয়ালা

বাবলু ভঞ্জ চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একজন ফুচকাওয়ালা

পায়ে টানা ভ্যানের ওপর বড় কাচের বাক্স। বাক্সের চারটি লম্বা কোণ টিনের পাত দিয়ে বাঁধানো, ছাদটাও টিনের। একপাশে কাচের গায়ে লাল কালিতে বড় করে লেখা, ‘ফুচকা’, অন্যপাশে লেখা, ‘রয়েল হালিম’। ‘রয়েল হালিম’ হেসে চেয়ে আছে যানজটে আটকে যাওয়া মানুষগুলোর দিকে, ‘ফুচকা’ হেসে আছে যেদিকে, পাকাপোল থেকে নেমেই সেদিকে একটা গলিপথ। পাকাপোলের যানজট থেকে সদ্যমুক্ত হয়ে হাসতে থাকা ‘রয়েল হালিম’-কে গড়গড় করে সেদিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে ফজের আলী। টানার শক্তি প্রয়োগে কোমরের কাছ থেকে তার শরীরটা সামনের দিকে বেকায়দা রকম বেঁকে আছে। এই গলিপথ মিশেছে সাতক্ষীরার বড় বাজারে। মেশার আগে এক জায়গায় পোশাকের মার্কেট। সেখানে ছোট ছোট কাপড়ের দোকানের পাশে বিরাট এক শপিং কমপ্লেক্সের পাদদেশে রাস্তার পাশে দাঁড়াবে হাসতে থাকা দুটি লালের এই একটি বাক্স। ওখানে এ সময় দুজন বাঁধা খরিদ্দার আসে। আজ যানজটে পড়ে তারা হাতছাড়া হয়ে যায় কি না, সারাক্ষণ তা-ই ভাবছে ফজের আলী। না, এই ভাবনাটা দুই দিন আগে ছিল না। দুই দিন আগে ঠিক এই সময়, ঠিক এই সকাল ১০টার সময় তার মনে ভেসে উঠত সাতক্ষীরা গার্লস স্কুলের গেট। মেয়েরা ছুটে আসছে ‘ফজের আঙ্কেল ফজের আঙ্কেল’ বলে, ‘আজ তেঁতুলের রস টাটকা হবে তো ফজের আঙ্কেল?’ ফজের একগাল হেসে তেঁতুল রসের জগটা মেলে ধরে বলে, ‘এই দেখো! নিজ হাতে বানিয়েছি এই সকালে, একেবারে টাটকা!’ ‘কই দিন তো দিন! খেয়েই তারপর ক্লাস ধরব!’ নিমিষেই পঞ্চাশ প্লেট সারা!...আজ একটি বছর এ দৃশ্য নেই। করোনার কারণে স্কুল বন্ধ। আর এই একটি বছর ওই শপিং কমপ্লেক্সের কংক্রিটেই সকাল থেকে রাত অবধি।

খরিদ্দার দুজন যেন শীতের পাখি। তাদের আর কখনো দেখা যায়নি। শীত পড়তেই তারা এসেছে। একজন বাইশ কী তেইশ বছরের যুবক, অন্যজন সতের-আঠারো বছরের যুবতী। দুজনেই একসঙ্গে আসে, ফিসফিস করে গল্প করে, সে শব্দ বৃষ্টির সুরের মতো, পরিষ্কার বোঝা যায় না, আর বোঝা যায় না বলেই তা এক অনির্বচনীয় অনুভূতি তৈরি করে। ফজের আলীর কাছে আজ দুদিন এই অনুভূতি অন্যরকম। তারা হয়তো দুবারে চার প্লেট ফুচকা খায়, তাতে চার-চল্লিশ একশ ষাট টাকা আসে, তবে আজকের তাড়া টাকার জন্য না। আজ দুদিন এদের দেখলেই তার গ্রামের বাড়ির উত্তর দিকে চৌধুরীদের নির্জন ভিটার দুটো গাছের কথা মনে পড়ে। চারদিকে বন-জঙ্গল, মাঝখানে এক টুকরো ফেলে রাখা জমি। সেই জমিতে ঘাস আর ফণিমনসার মধ্যে দুটো ঝাঁকড়া আমগাছ মুখোমুখি বসে আছে, দিনরাত গল্প করে, ঠিক যেন এই যুবক-যুবতীদের মতো। তলার ছায়ার দিকে ওপাশের কলাপাতার ফাঁক দিয়ে রৌদ্রালোকিত আকাশ উঁকি মারে। শিশির কেবল শুকিয়েছে, মাটিতে তবু শিশিরের শীতলতা-এমনই এক সময়ে তলার ওই ছায়ার মাটিতে এসে হাজির হয় সকিনা। আলুথালু চুলে আর গামছা জড়ানো শরীরে বড় দুঃখিনী লাগে মেয়েটিকে। দূরে একটা সুপারি গাছে ছাগলটা বেঁধে রেখে এসে দাঁড়ায় এখানে। ফজের আলীর হাতে একটা লাল সুপারি দিয়ে বলে, ‘এখান থেকে সরো! গাছ দুটোকে ডিসটার্ব করো না!’

‘কেন!’

‘দেখছ না গাছ দুটো গল্প করছে! ওরা প্রেমিক-প্রেমিকা!’ বলেই হো হো করে হেসে ওঠে। তখন তার জন্য বড়ই মায়া লাগে। ফজের আলী চমকে উঠে গাছ দুটোকে দেখে নেয়। সত্যিই! গম্ভীরতা ভেঙে এখন যেন হাসছে! সকিনা ফজের আলীর হাতে একটা টান মেরে গাছে উঠে যায়, ‘এখানে এই ডালে এসো! তাহলে কেউ দেখতে পাবে না!’ সকিনা পাতা জড়ানো একটি ডালে দু-পা ঝুলিয়ে বসে। ফজের আলী চোখ তুলে দেখে, বলে, ‘তুই নিজেই তো গাছ দুটোকে ডিসটার্ব করছিস!’

‘না, ডিসটার্ব না, এদের মতো আমরাও...।’ থেমে যায় সকিনা। ‘প্রেমিক-প্রেমিকা’ শব্দ দুটো আর উচ্চারণ করে না। গ্রাম্য বালিকার মুখখানা লজ্জায় লাল হয়ে ওঠে।...শেষবার সকিনা যেদিন গাছে উঠেছিল, ফজের আলীর যাওয়ার কথা ছিল, ফজের আলী যেতে পারেনি। আর কখনই যেতে পারেনি। সে আজ ১৫ বছর আগের কথা। শীতের সেই সকালে গ্রাম ছাড়িয়ে দিগন্ত বিস্তৃত বিলের বুকচেরা পথে নিধুকাকার হাত ধরে ফজের আলী তখন হাঁটতে হাঁটতে চলে যাচ্ছিল সাতক্ষীরা শহরের দিকে। চারদিকে রোদ্দুর উপচে পড়ছে। পথের দুধারে ঘেরের জল কুলকুল শব্দ তুলে যাচ্ছে। শোঁ শোঁ করে বাতাস বইছে। পিছিয়ে যেতে থাকা গ্রাম থেকে সেই বাতাস কত কথা টেনে আনছিল ফজেরের মনে! সামনের সাতক্ষীরা শহরের স্বপ্ন আর পিছনের টান, দুই মিলে ফজেরকে নতুন বানিয়ে দিচ্ছিল। এখন শুধু মনে হয়, সেই নতুনটা এমন এক নতুন ছিল, ঠিক তার বাবা নাসির আলীর মতো।...একদিন সকালে নাসির আলী বাজার থেকে ফিরল হাঁটতে হাঁটতে হেলতে-দুলতে পান চিবুতে চিবুতে। উঠোনে এসেই গাঁটি থেকে এক তোড়া পাঁচশ টাকার নোট বের করে বলল, ‘ভ্যান বেচে দিয়েছি।’ ফজের আলীর বড় ভাই কাসেম আলী বিস্মিত হয়ে বলল, ‘সেকি! না হয় আমিই চালাতাম!’

‘ভালো করেছি, ইঞ্জিন ভ্যানে ছেয়ে গেছে গ্রাম, কেউ আর পা-ভ্যানে উঠতে চায় না, পঁচিশ হাজার টাকা খরচ করে এখন ইঞ্জিন লাগানোর সাধ্যি নেই...পাঁচ হাজার টাকা পেয়েছি, আমাদের খালপাড়ে মাছের সেটের ওখানে ভাজার দোকান দেব।’ মুখের পানটা রসিয়ে রসিয়ে চিবুতে থাকে নাসির আলী।

‘সেটে ভাজার দোকান দেবে? সে তো সকালে বসে, সকালে তোমার ভাজা খাবে কে? আর দু’ ঘণ্টার মধ্যে সেট ভেঙে যায়।’

‘ওই দু’ ঘণ্টার মধ্যেই আমার বেচা-বিক্রি শেষ হবে।’

ভাজার দোকান দেওয়া হলো। দিগন্তজোড়া বিলের উত্তর-দক্ষিণ বরাবর পড়ে আছে মরা একটা খাল। একটা কালভার্টের ওপর দিয়ে এই খাল পার হয়েছে একমাত্র রাস্তা। কালভার্টের পশ্চিম প্রান্তের কাছে সেই রাস্তার উত্তর পাশে কঞ্চির বেড়া দিয়ে বানানো নাসির আলীর ভাজার দোকান, তার ঠিক বিপরীতে রাস্তার দক্ষিণ পাশে মাছের সেট। দূর থেকে দেখলে প্রকান্ড বিলের এই জায়গাটাকে মনে হবে, মরুভূমির মধ্যে এক ফোঁটা ছায়া। অবশ্য সকাল ন’টার পর থেকে এই ছায়া ফিকে হয়ে আসে, সেট ভেঙে যায়, পুরো এলাকা সুনসান হয়ে যায়। বিলের উপচেপড়া রোদের মতো তখন নাসির আলীর পাত্র ভাজায় ভরে থাকে। সকালে মানুষ আর কত ভাজা খায়? নাসির আলী চুপচাপ মরা খালটির দিকে তাকিয়ে থাকে। ভাজার পাত্রের ওপাশে তখন তাকে ওই খালের মতোই নিঃসঙ্গ দেখায়। অবিক্রীত ভাজা গ্রামের বাজারে বসে বিক্রি করতে চেয়েছিল নাসির আলী। বাজার কমিটির প্রধান নান্টু মল্লিক সদ্য ইউপি মেম্বর হয়েছে, সব শুনেটুনে ভেংচি কেটে বলেছিল, ‘চালাতে ভ্যান, আবার ভাজার দোকান দিছ! তা দিছ দিছ! এখানে বাপু ভাড়া দিয়ে পারবা না, মারামারি হবে, ঠেকাতে পারব না, যেখানে গেছ, সেখানে থাকো! এমনি ওটাও তো খাস জমি!’ তাই শুনে নাসির আলী চুপ। সারা দিন ওই খালটির দিকে তাকিয়ে বসে থাকে। চলতি পথে কেউ এলে দু-একটা ভাজা বিক্রি করে, আর মাছি তাড়ায়। খালের দিকে যখন দৃষ্টি, এক দুপুরে সেই দৃষ্টিপথে নেমে এলো কয়েকজন লাল জামা পরা লোক। নাসির আলী ভাবল খরিদ্দার। কিন্তু তারা ভাজা শুঁকেও দেখল না। এগিয়ে এসে বলল, ‘কাকা এই দোকান ভাঙতে হবে!’ নাসির আলী ভ্রƒ কুঁচকে তাদের মুখের দিকে তাকিয়ে পড়ল নীরব জিজ্ঞাসা নিয়ে। তারা বলল, ‘আপনি জানেন না সাতক্ষীরার লাল্টু সাহেব এই জায়গা ডিসিআর কেটেছেন? এখানে মনোসেক্স মাছের হ্যাচারি হবে, খালের ওখানে বাঁধ দেওয়া হবে, আর এখানে মেশিন বসবে।’ তারা জায়গাটার মাপজোক শুরু করল। ভাঙা দোকানের লাঠি-খুঁটি নিয়ে পরদিন নাসির আলী ধুঁক ধুঁক করতে করতে বাড়ি ফিরে এলো। সেদিন বিকালে শীতের রোদে তেজ ছিল না। তেজ ছিল না বলেই বাহারি রঙ ঢেলে তা পুষিয়ে নিচ্ছিল রোদ। নাসির আলী উঠোনে ওই রোদে বসে কিছুই দেখতে পাচ্ছিল না। তার চোখে শুধুই ভেসে উঠছিল ওই মরা খাল, আর তার পাড়ে তার খুপরির মতো দোকান ঘরটির ছবি। দীর্ঘশ্বাস ফেলে সে শুধুই প্রার্থনা করেছিল, ওই খালের স্মৃতিদৃশ্য নিয়ে চোখ বুজে যেন সে ঘুমাতে পারে। কিন্তু ওই আক্রান্ত খালের মতো তার ঘুমটিও আক্রান্ত হলো। কেন যে এমন মিল তা কে জানে? গ্রামে নতুন বিদ্যুৎ এসেছে, বোরো ধানের খেতে জলসেচা মেশিনের ভটভট শব্দ মিলিয়ে গিয়ে বিদ্যুৎচালিত মোটরের ঘ্যারঘ্যার শব্দ ভাসছে, কুয়াশা মেশা রোদ উজ্জ্বল হচ্ছে; এমন এক সকালে বাড়ির পাশ থেকে নারী-পুরুষের ভীষণ চিৎকার ভেসে এলো। সে এক বীভৎস চিৎকার! কাসেম আলী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছে। বেচারা কাসেম আলী বাপের নিরুপায় অবস্থা দেখে পাঁচ কাঠা জমি ভাগে নিয়ে বোরো ধানের চাষ করেছিল। নিজে নিজে বিদ্যুতের লাইন টেনে মোটর চালাতে গিয়েছিল, আরথিন ব্যাপারটা বুঝতে পারেনি।...নাসির আলী অন্ধকার ঘরে চোখ বুজে পড়েছিল। কাসেমের মৃত্যু অসতর্কতাজনিত, বিশ্বাস হয় না তার। কে একজন তখন অন্ধকারে এসে তাকে বলেছিল, বিলের খালটি জানে, ওই খালপাড়ে বসে কারা কাসেমের মৃত্যু অসতর্কতাজনিত বলে মন্তব্য করেছিল যখন, তখন খালের চির স্তিমিত জলে কেমন ঠেউ গুলিয়ে উঠেছিল। সেই দিকে চেয়ে মন্তব্যকারীরা ক্ষণিক থেমে গিয়েছিল। তাদের তখন মনে হয়েছিল অজ্ঞানতা আর অসতর্কতা এক জিনিস নয়। তবুও তারা অসতর্কতাকেই দায়ী করেছিল এবং খালের জলে বড় একটা সাপ ভেসে যাচ্ছে ভেবে ভয়ে পালিয়ে এসেছিল। এই খবরের পরের দিন বিকালে ওদের বাড়ির সামনের পাতাঝরা পথ বেয়ে উঠোনে ঢুকল নিধুকাকা। শীতের পড়ন্ত বিকালের রোদে ফুলহাতা সাদা জামা আর চকচকে লুঙ্গিতে লম্বা ছিপছিপে নিধুকাকাকে মহাপুরুষের মতো দেখাচ্ছিল। নিধুকাকা এই গ্রামের মানুষ, কিন্তু সাতক্ষীরা শহরে বহুদিন। সেখানে প্রাণসায়র খালের পাড়ে তার সস্তা ফার্নিচারের ব্যবসা। ফজের আলীকে বলেছিল, ‘গ্রামে আর কী করবি? আমার সঙ্গে সাতক্ষীরায় চল!’ সেই থেকে ফজের আলী সাতক্ষীরায়। নিধুকাকা তার দোকানের পাশে তক্তায় ঘেরা একটা ঘর করে দিয়েছিল, সেখানে তক্তা আর আসবাবের সঙ্গে ফজের আলী থাকে, আজও থাকে।

ফজের আলী ফুচকার ভ্যানটা রেখে একটা বালতি নিয়ে হনহন করে জল আনতে যাচ্ছিল, মাঝপথ থেকে ফিরে এলো। ছেলে-মেয়ে দুটো যদি এসে যায়! বসবে কীসে? তাড়াতাড়ি প্লাস্টিকের তিনটে চেয়ার পেতে রাখল। জল নিয়ে ফিরে দেখল তারা এসে গেছে। তারই পাতা চেয়ারে বসে আছে। ছেলেটা মাথা নিচু করে মাটিমুখো হয়ে আছে, মেয়েটা তার কানের কাছে মুখ নিয়ে কীসব বলছে। দুটোকেই আজ ছায়ার মতো শান্ত দেখাচ্ছে। তবে কি এদের বিয়ে হয়ে গেল? ফজের আলী কাচের ওপাশ থেকে এদের দেখতে থাকে, আর হাতে টুংটাং শব্দ করতে থাকে। ছেলেটা মাথা উঁচু করে দু প্লেট ফুচকার অর্ডার দিল। খাওয়া শেষ করে দুজনেই চলে এলো ফজেরের কাছে। ছেলেটি বলল, ‘কাকা! এ দেশে অনেকের ফুচকা খেয়েছি, আপনার মতো কখনো পাইনি! আমাদের কাজ শেষ, আজই চলে যাচ্ছি, বেঁচে থাকলে আগামী বছর দেখা হবে, এটা রাখুন!’ পাঁচশ টাকার একটা নোট দিয়ে ছেলেমেয়ে দুটো চলে যাচ্ছে। ফজের আলী সেদিকে তাকিয়ে থাকে, সেই সঙ্গে ‘রয়েল হালিম’ লেখাটাও। ফজের দেখে, তার গ্রামের মতোই ছেলেমেয়ে দুটো দূরে সরে যাচ্ছে। সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছে দুটি গাছ, আর সেই গাছে তার জন্য অপেক্ষারতা সকিনাকে। একবার ভেবেছিল ছুটে গিয়ে টাকাটা ফিরিয়ে দিয়ে আসে, আর বলে, ‘এটা নাও, আমকে একটিবার শান্তি দাও!’ কিন্তু তার উপায় নেই। রাস্তার বাঁকে তারা হারিয়ে গেছে। পাশের কয়েকজন দোকানদার এই ফাঁকে এসে ফুচকা চায়। ফজের আলী তাদের না দেখেই গড়গড় করে বলে, ‘কয় পিচের, তেঁতুল না সরষে, বিট লবণ চলবে কি?’ তারা হাঁ-হয়ে যায়, ‘আরে ফজের ভাই! ফুচকা কি আজ নতুন দিচ্ছ?’ ফজের সম্বিৎ ফিরে পায়। অজান্তে গড়গড় করে কীসব বলল, ভিতরে তাহলে রেকর্ড আছে! নিজের ভিতরে একটা রেকর্ড আছে ভেবে ফজের আলী মুচকি হাসে, ফুচকা বানানো অবধি এ কথা তার থেকে থেকে মনে ওঠে, আর থেকে থেকেই সে হেসে ওঠে।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ