শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মে, ২০২১

একজন ফুচকাওয়ালা

বাবলু ভঞ্জ চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একজন ফুচকাওয়ালা

পায়ে টানা ভ্যানের ওপর বড় কাচের বাক্স। বাক্সের চারটি লম্বা কোণ টিনের পাত দিয়ে বাঁধানো, ছাদটাও টিনের। একপাশে কাচের গায়ে লাল কালিতে বড় করে লেখা, ‘ফুচকা’, অন্যপাশে লেখা, ‘রয়েল হালিম’। ‘রয়েল হালিম’ হেসে চেয়ে আছে যানজটে আটকে যাওয়া মানুষগুলোর দিকে, ‘ফুচকা’ হেসে আছে যেদিকে, পাকাপোল থেকে নেমেই সেদিকে একটা গলিপথ। পাকাপোলের যানজট থেকে সদ্যমুক্ত হয়ে হাসতে থাকা ‘রয়েল হালিম’-কে গড়গড় করে সেদিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে ফজের আলী। টানার শক্তি প্রয়োগে কোমরের কাছ থেকে তার শরীরটা সামনের দিকে বেকায়দা রকম বেঁকে আছে। এই গলিপথ মিশেছে সাতক্ষীরার বড় বাজারে। মেশার আগে এক জায়গায় পোশাকের মার্কেট। সেখানে ছোট ছোট কাপড়ের দোকানের পাশে বিরাট এক শপিং কমপ্লেক্সের পাদদেশে রাস্তার পাশে দাঁড়াবে হাসতে থাকা দুটি লালের এই একটি বাক্স। ওখানে এ সময় দুজন বাঁধা খরিদ্দার আসে। আজ যানজটে পড়ে তারা হাতছাড়া হয়ে যায় কি না, সারাক্ষণ তা-ই ভাবছে ফজের আলী। না, এই ভাবনাটা দুই দিন আগে ছিল না। দুই দিন আগে ঠিক এই সময়, ঠিক এই সকাল ১০টার সময় তার মনে ভেসে উঠত সাতক্ষীরা গার্লস স্কুলের গেট। মেয়েরা ছুটে আসছে ‘ফজের আঙ্কেল ফজের আঙ্কেল’ বলে, ‘আজ তেঁতুলের রস টাটকা হবে তো ফজের আঙ্কেল?’ ফজের একগাল হেসে তেঁতুল রসের জগটা মেলে ধরে বলে, ‘এই দেখো! নিজ হাতে বানিয়েছি এই সকালে, একেবারে টাটকা!’ ‘কই দিন তো দিন! খেয়েই তারপর ক্লাস ধরব!’ নিমিষেই পঞ্চাশ প্লেট সারা!...আজ একটি বছর এ দৃশ্য নেই। করোনার কারণে স্কুল বন্ধ। আর এই একটি বছর ওই শপিং কমপ্লেক্সের কংক্রিটেই সকাল থেকে রাত অবধি।

খরিদ্দার দুজন যেন শীতের পাখি। তাদের আর কখনো দেখা যায়নি। শীত পড়তেই তারা এসেছে। একজন বাইশ কী তেইশ বছরের যুবক, অন্যজন সতের-আঠারো বছরের যুবতী। দুজনেই একসঙ্গে আসে, ফিসফিস করে গল্প করে, সে শব্দ বৃষ্টির সুরের মতো, পরিষ্কার বোঝা যায় না, আর বোঝা যায় না বলেই তা এক অনির্বচনীয় অনুভূতি তৈরি করে। ফজের আলীর কাছে আজ দুদিন এই অনুভূতি অন্যরকম। তারা হয়তো দুবারে চার প্লেট ফুচকা খায়, তাতে চার-চল্লিশ একশ ষাট টাকা আসে, তবে আজকের তাড়া টাকার জন্য না। আজ দুদিন এদের দেখলেই তার গ্রামের বাড়ির উত্তর দিকে চৌধুরীদের নির্জন ভিটার দুটো গাছের কথা মনে পড়ে। চারদিকে বন-জঙ্গল, মাঝখানে এক টুকরো ফেলে রাখা জমি। সেই জমিতে ঘাস আর ফণিমনসার মধ্যে দুটো ঝাঁকড়া আমগাছ মুখোমুখি বসে আছে, দিনরাত গল্প করে, ঠিক যেন এই যুবক-যুবতীদের মতো। তলার ছায়ার দিকে ওপাশের কলাপাতার ফাঁক দিয়ে রৌদ্রালোকিত আকাশ উঁকি মারে। শিশির কেবল শুকিয়েছে, মাটিতে তবু শিশিরের শীতলতা-এমনই এক সময়ে তলার ওই ছায়ার মাটিতে এসে হাজির হয় সকিনা। আলুথালু চুলে আর গামছা জড়ানো শরীরে বড় দুঃখিনী লাগে মেয়েটিকে। দূরে একটা সুপারি গাছে ছাগলটা বেঁধে রেখে এসে দাঁড়ায় এখানে। ফজের আলীর হাতে একটা লাল সুপারি দিয়ে বলে, ‘এখান থেকে সরো! গাছ দুটোকে ডিসটার্ব করো না!’

‘কেন!’

‘দেখছ না গাছ দুটো গল্প করছে! ওরা প্রেমিক-প্রেমিকা!’ বলেই হো হো করে হেসে ওঠে। তখন তার জন্য বড়ই মায়া লাগে। ফজের আলী চমকে উঠে গাছ দুটোকে দেখে নেয়। সত্যিই! গম্ভীরতা ভেঙে এখন যেন হাসছে! সকিনা ফজের আলীর হাতে একটা টান মেরে গাছে উঠে যায়, ‘এখানে এই ডালে এসো! তাহলে কেউ দেখতে পাবে না!’ সকিনা পাতা জড়ানো একটি ডালে দু-পা ঝুলিয়ে বসে। ফজের আলী চোখ তুলে দেখে, বলে, ‘তুই নিজেই তো গাছ দুটোকে ডিসটার্ব করছিস!’

‘না, ডিসটার্ব না, এদের মতো আমরাও...।’ থেমে যায় সকিনা। ‘প্রেমিক-প্রেমিকা’ শব্দ দুটো আর উচ্চারণ করে না। গ্রাম্য বালিকার মুখখানা লজ্জায় লাল হয়ে ওঠে।...শেষবার সকিনা যেদিন গাছে উঠেছিল, ফজের আলীর যাওয়ার কথা ছিল, ফজের আলী যেতে পারেনি। আর কখনই যেতে পারেনি। সে আজ ১৫ বছর আগের কথা। শীতের সেই সকালে গ্রাম ছাড়িয়ে দিগন্ত বিস্তৃত বিলের বুকচেরা পথে নিধুকাকার হাত ধরে ফজের আলী তখন হাঁটতে হাঁটতে চলে যাচ্ছিল সাতক্ষীরা শহরের দিকে। চারদিকে রোদ্দুর উপচে পড়ছে। পথের দুধারে ঘেরের জল কুলকুল শব্দ তুলে যাচ্ছে। শোঁ শোঁ করে বাতাস বইছে। পিছিয়ে যেতে থাকা গ্রাম থেকে সেই বাতাস কত কথা টেনে আনছিল ফজেরের মনে! সামনের সাতক্ষীরা শহরের স্বপ্ন আর পিছনের টান, দুই মিলে ফজেরকে নতুন বানিয়ে দিচ্ছিল। এখন শুধু মনে হয়, সেই নতুনটা এমন এক নতুন ছিল, ঠিক তার বাবা নাসির আলীর মতো।...একদিন সকালে নাসির আলী বাজার থেকে ফিরল হাঁটতে হাঁটতে হেলতে-দুলতে পান চিবুতে চিবুতে। উঠোনে এসেই গাঁটি থেকে এক তোড়া পাঁচশ টাকার নোট বের করে বলল, ‘ভ্যান বেচে দিয়েছি।’ ফজের আলীর বড় ভাই কাসেম আলী বিস্মিত হয়ে বলল, ‘সেকি! না হয় আমিই চালাতাম!’

‘ভালো করেছি, ইঞ্জিন ভ্যানে ছেয়ে গেছে গ্রাম, কেউ আর পা-ভ্যানে উঠতে চায় না, পঁচিশ হাজার টাকা খরচ করে এখন ইঞ্জিন লাগানোর সাধ্যি নেই...পাঁচ হাজার টাকা পেয়েছি, আমাদের খালপাড়ে মাছের সেটের ওখানে ভাজার দোকান দেব।’ মুখের পানটা রসিয়ে রসিয়ে চিবুতে থাকে নাসির আলী।

‘সেটে ভাজার দোকান দেবে? সে তো সকালে বসে, সকালে তোমার ভাজা খাবে কে? আর দু’ ঘণ্টার মধ্যে সেট ভেঙে যায়।’

‘ওই দু’ ঘণ্টার মধ্যেই আমার বেচা-বিক্রি শেষ হবে।’

ভাজার দোকান দেওয়া হলো। দিগন্তজোড়া বিলের উত্তর-দক্ষিণ বরাবর পড়ে আছে মরা একটা খাল। একটা কালভার্টের ওপর দিয়ে এই খাল পার হয়েছে একমাত্র রাস্তা। কালভার্টের পশ্চিম প্রান্তের কাছে সেই রাস্তার উত্তর পাশে কঞ্চির বেড়া দিয়ে বানানো নাসির আলীর ভাজার দোকান, তার ঠিক বিপরীতে রাস্তার দক্ষিণ পাশে মাছের সেট। দূর থেকে দেখলে প্রকান্ড বিলের এই জায়গাটাকে মনে হবে, মরুভূমির মধ্যে এক ফোঁটা ছায়া। অবশ্য সকাল ন’টার পর থেকে এই ছায়া ফিকে হয়ে আসে, সেট ভেঙে যায়, পুরো এলাকা সুনসান হয়ে যায়। বিলের উপচেপড়া রোদের মতো তখন নাসির আলীর পাত্র ভাজায় ভরে থাকে। সকালে মানুষ আর কত ভাজা খায়? নাসির আলী চুপচাপ মরা খালটির দিকে তাকিয়ে থাকে। ভাজার পাত্রের ওপাশে তখন তাকে ওই খালের মতোই নিঃসঙ্গ দেখায়। অবিক্রীত ভাজা গ্রামের বাজারে বসে বিক্রি করতে চেয়েছিল নাসির আলী। বাজার কমিটির প্রধান নান্টু মল্লিক সদ্য ইউপি মেম্বর হয়েছে, সব শুনেটুনে ভেংচি কেটে বলেছিল, ‘চালাতে ভ্যান, আবার ভাজার দোকান দিছ! তা দিছ দিছ! এখানে বাপু ভাড়া দিয়ে পারবা না, মারামারি হবে, ঠেকাতে পারব না, যেখানে গেছ, সেখানে থাকো! এমনি ওটাও তো খাস জমি!’ তাই শুনে নাসির আলী চুপ। সারা দিন ওই খালটির দিকে তাকিয়ে বসে থাকে। চলতি পথে কেউ এলে দু-একটা ভাজা বিক্রি করে, আর মাছি তাড়ায়। খালের দিকে যখন দৃষ্টি, এক দুপুরে সেই দৃষ্টিপথে নেমে এলো কয়েকজন লাল জামা পরা লোক। নাসির আলী ভাবল খরিদ্দার। কিন্তু তারা ভাজা শুঁকেও দেখল না। এগিয়ে এসে বলল, ‘কাকা এই দোকান ভাঙতে হবে!’ নাসির আলী ভ্রƒ কুঁচকে তাদের মুখের দিকে তাকিয়ে পড়ল নীরব জিজ্ঞাসা নিয়ে। তারা বলল, ‘আপনি জানেন না সাতক্ষীরার লাল্টু সাহেব এই জায়গা ডিসিআর কেটেছেন? এখানে মনোসেক্স মাছের হ্যাচারি হবে, খালের ওখানে বাঁধ দেওয়া হবে, আর এখানে মেশিন বসবে।’ তারা জায়গাটার মাপজোক শুরু করল। ভাঙা দোকানের লাঠি-খুঁটি নিয়ে পরদিন নাসির আলী ধুঁক ধুঁক করতে করতে বাড়ি ফিরে এলো। সেদিন বিকালে শীতের রোদে তেজ ছিল না। তেজ ছিল না বলেই বাহারি রঙ ঢেলে তা পুষিয়ে নিচ্ছিল রোদ। নাসির আলী উঠোনে ওই রোদে বসে কিছুই দেখতে পাচ্ছিল না। তার চোখে শুধুই ভেসে উঠছিল ওই মরা খাল, আর তার পাড়ে তার খুপরির মতো দোকান ঘরটির ছবি। দীর্ঘশ্বাস ফেলে সে শুধুই প্রার্থনা করেছিল, ওই খালের স্মৃতিদৃশ্য নিয়ে চোখ বুজে যেন সে ঘুমাতে পারে। কিন্তু ওই আক্রান্ত খালের মতো তার ঘুমটিও আক্রান্ত হলো। কেন যে এমন মিল তা কে জানে? গ্রামে নতুন বিদ্যুৎ এসেছে, বোরো ধানের খেতে জলসেচা মেশিনের ভটভট শব্দ মিলিয়ে গিয়ে বিদ্যুৎচালিত মোটরের ঘ্যারঘ্যার শব্দ ভাসছে, কুয়াশা মেশা রোদ উজ্জ্বল হচ্ছে; এমন এক সকালে বাড়ির পাশ থেকে নারী-পুরুষের ভীষণ চিৎকার ভেসে এলো। সে এক বীভৎস চিৎকার! কাসেম আলী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছে। বেচারা কাসেম আলী বাপের নিরুপায় অবস্থা দেখে পাঁচ কাঠা জমি ভাগে নিয়ে বোরো ধানের চাষ করেছিল। নিজে নিজে বিদ্যুতের লাইন টেনে মোটর চালাতে গিয়েছিল, আরথিন ব্যাপারটা বুঝতে পারেনি।...নাসির আলী অন্ধকার ঘরে চোখ বুজে পড়েছিল। কাসেমের মৃত্যু অসতর্কতাজনিত, বিশ্বাস হয় না তার। কে একজন তখন অন্ধকারে এসে তাকে বলেছিল, বিলের খালটি জানে, ওই খালপাড়ে বসে কারা কাসেমের মৃত্যু অসতর্কতাজনিত বলে মন্তব্য করেছিল যখন, তখন খালের চির স্তিমিত জলে কেমন ঠেউ গুলিয়ে উঠেছিল। সেই দিকে চেয়ে মন্তব্যকারীরা ক্ষণিক থেমে গিয়েছিল। তাদের তখন মনে হয়েছিল অজ্ঞানতা আর অসতর্কতা এক জিনিস নয়। তবুও তারা অসতর্কতাকেই দায়ী করেছিল এবং খালের জলে বড় একটা সাপ ভেসে যাচ্ছে ভেবে ভয়ে পালিয়ে এসেছিল। এই খবরের পরের দিন বিকালে ওদের বাড়ির সামনের পাতাঝরা পথ বেয়ে উঠোনে ঢুকল নিধুকাকা। শীতের পড়ন্ত বিকালের রোদে ফুলহাতা সাদা জামা আর চকচকে লুঙ্গিতে লম্বা ছিপছিপে নিধুকাকাকে মহাপুরুষের মতো দেখাচ্ছিল। নিধুকাকা এই গ্রামের মানুষ, কিন্তু সাতক্ষীরা শহরে বহুদিন। সেখানে প্রাণসায়র খালের পাড়ে তার সস্তা ফার্নিচারের ব্যবসা। ফজের আলীকে বলেছিল, ‘গ্রামে আর কী করবি? আমার সঙ্গে সাতক্ষীরায় চল!’ সেই থেকে ফজের আলী সাতক্ষীরায়। নিধুকাকা তার দোকানের পাশে তক্তায় ঘেরা একটা ঘর করে দিয়েছিল, সেখানে তক্তা আর আসবাবের সঙ্গে ফজের আলী থাকে, আজও থাকে।

ফজের আলী ফুচকার ভ্যানটা রেখে একটা বালতি নিয়ে হনহন করে জল আনতে যাচ্ছিল, মাঝপথ থেকে ফিরে এলো। ছেলে-মেয়ে দুটো যদি এসে যায়! বসবে কীসে? তাড়াতাড়ি প্লাস্টিকের তিনটে চেয়ার পেতে রাখল। জল নিয়ে ফিরে দেখল তারা এসে গেছে। তারই পাতা চেয়ারে বসে আছে। ছেলেটা মাথা নিচু করে মাটিমুখো হয়ে আছে, মেয়েটা তার কানের কাছে মুখ নিয়ে কীসব বলছে। দুটোকেই আজ ছায়ার মতো শান্ত দেখাচ্ছে। তবে কি এদের বিয়ে হয়ে গেল? ফজের আলী কাচের ওপাশ থেকে এদের দেখতে থাকে, আর হাতে টুংটাং শব্দ করতে থাকে। ছেলেটা মাথা উঁচু করে দু প্লেট ফুচকার অর্ডার দিল। খাওয়া শেষ করে দুজনেই চলে এলো ফজেরের কাছে। ছেলেটি বলল, ‘কাকা! এ দেশে অনেকের ফুচকা খেয়েছি, আপনার মতো কখনো পাইনি! আমাদের কাজ শেষ, আজই চলে যাচ্ছি, বেঁচে থাকলে আগামী বছর দেখা হবে, এটা রাখুন!’ পাঁচশ টাকার একটা নোট দিয়ে ছেলেমেয়ে দুটো চলে যাচ্ছে। ফজের আলী সেদিকে তাকিয়ে থাকে, সেই সঙ্গে ‘রয়েল হালিম’ লেখাটাও। ফজের দেখে, তার গ্রামের মতোই ছেলেমেয়ে দুটো দূরে সরে যাচ্ছে। সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছে দুটি গাছ, আর সেই গাছে তার জন্য অপেক্ষারতা সকিনাকে। একবার ভেবেছিল ছুটে গিয়ে টাকাটা ফিরিয়ে দিয়ে আসে, আর বলে, ‘এটা নাও, আমকে একটিবার শান্তি দাও!’ কিন্তু তার উপায় নেই। রাস্তার বাঁকে তারা হারিয়ে গেছে। পাশের কয়েকজন দোকানদার এই ফাঁকে এসে ফুচকা চায়। ফজের আলী তাদের না দেখেই গড়গড় করে বলে, ‘কয় পিচের, তেঁতুল না সরষে, বিট লবণ চলবে কি?’ তারা হাঁ-হয়ে যায়, ‘আরে ফজের ভাই! ফুচকা কি আজ নতুন দিচ্ছ?’ ফজের সম্বিৎ ফিরে পায়। অজান্তে গড়গড় করে কীসব বলল, ভিতরে তাহলে রেকর্ড আছে! নিজের ভিতরে একটা রেকর্ড আছে ভেবে ফজের আলী মুচকি হাসে, ফুচকা বানানো অবধি এ কথা তার থেকে থেকে মনে ওঠে, আর থেকে থেকেই সে হেসে ওঠে।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ