শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মে, ২০২১

একজন ফুচকাওয়ালা

বাবলু ভঞ্জ চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একজন ফুচকাওয়ালা

পায়ে টানা ভ্যানের ওপর বড় কাচের বাক্স। বাক্সের চারটি লম্বা কোণ টিনের পাত দিয়ে বাঁধানো, ছাদটাও টিনের। একপাশে কাচের গায়ে লাল কালিতে বড় করে লেখা, ‘ফুচকা’, অন্যপাশে লেখা, ‘রয়েল হালিম’। ‘রয়েল হালিম’ হেসে চেয়ে আছে যানজটে আটকে যাওয়া মানুষগুলোর দিকে, ‘ফুচকা’ হেসে আছে যেদিকে, পাকাপোল থেকে নেমেই সেদিকে একটা গলিপথ। পাকাপোলের যানজট থেকে সদ্যমুক্ত হয়ে হাসতে থাকা ‘রয়েল হালিম’-কে গড়গড় করে সেদিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে ফজের আলী। টানার শক্তি প্রয়োগে কোমরের কাছ থেকে তার শরীরটা সামনের দিকে বেকায়দা রকম বেঁকে আছে। এই গলিপথ মিশেছে সাতক্ষীরার বড় বাজারে। মেশার আগে এক জায়গায় পোশাকের মার্কেট। সেখানে ছোট ছোট কাপড়ের দোকানের পাশে বিরাট এক শপিং কমপ্লেক্সের পাদদেশে রাস্তার পাশে দাঁড়াবে হাসতে থাকা দুটি লালের এই একটি বাক্স। ওখানে এ সময় দুজন বাঁধা খরিদ্দার আসে। আজ যানজটে পড়ে তারা হাতছাড়া হয়ে যায় কি না, সারাক্ষণ তা-ই ভাবছে ফজের আলী। না, এই ভাবনাটা দুই দিন আগে ছিল না। দুই দিন আগে ঠিক এই সময়, ঠিক এই সকাল ১০টার সময় তার মনে ভেসে উঠত সাতক্ষীরা গার্লস স্কুলের গেট। মেয়েরা ছুটে আসছে ‘ফজের আঙ্কেল ফজের আঙ্কেল’ বলে, ‘আজ তেঁতুলের রস টাটকা হবে তো ফজের আঙ্কেল?’ ফজের একগাল হেসে তেঁতুল রসের জগটা মেলে ধরে বলে, ‘এই দেখো! নিজ হাতে বানিয়েছি এই সকালে, একেবারে টাটকা!’ ‘কই দিন তো দিন! খেয়েই তারপর ক্লাস ধরব!’ নিমিষেই পঞ্চাশ প্লেট সারা!...আজ একটি বছর এ দৃশ্য নেই। করোনার কারণে স্কুল বন্ধ। আর এই একটি বছর ওই শপিং কমপ্লেক্সের কংক্রিটেই সকাল থেকে রাত অবধি।

খরিদ্দার দুজন যেন শীতের পাখি। তাদের আর কখনো দেখা যায়নি। শীত পড়তেই তারা এসেছে। একজন বাইশ কী তেইশ বছরের যুবক, অন্যজন সতের-আঠারো বছরের যুবতী। দুজনেই একসঙ্গে আসে, ফিসফিস করে গল্প করে, সে শব্দ বৃষ্টির সুরের মতো, পরিষ্কার বোঝা যায় না, আর বোঝা যায় না বলেই তা এক অনির্বচনীয় অনুভূতি তৈরি করে। ফজের আলীর কাছে আজ দুদিন এই অনুভূতি অন্যরকম। তারা হয়তো দুবারে চার প্লেট ফুচকা খায়, তাতে চার-চল্লিশ একশ ষাট টাকা আসে, তবে আজকের তাড়া টাকার জন্য না। আজ দুদিন এদের দেখলেই তার গ্রামের বাড়ির উত্তর দিকে চৌধুরীদের নির্জন ভিটার দুটো গাছের কথা মনে পড়ে। চারদিকে বন-জঙ্গল, মাঝখানে এক টুকরো ফেলে রাখা জমি। সেই জমিতে ঘাস আর ফণিমনসার মধ্যে দুটো ঝাঁকড়া আমগাছ মুখোমুখি বসে আছে, দিনরাত গল্প করে, ঠিক যেন এই যুবক-যুবতীদের মতো। তলার ছায়ার দিকে ওপাশের কলাপাতার ফাঁক দিয়ে রৌদ্রালোকিত আকাশ উঁকি মারে। শিশির কেবল শুকিয়েছে, মাটিতে তবু শিশিরের শীতলতা-এমনই এক সময়ে তলার ওই ছায়ার মাটিতে এসে হাজির হয় সকিনা। আলুথালু চুলে আর গামছা জড়ানো শরীরে বড় দুঃখিনী লাগে মেয়েটিকে। দূরে একটা সুপারি গাছে ছাগলটা বেঁধে রেখে এসে দাঁড়ায় এখানে। ফজের আলীর হাতে একটা লাল সুপারি দিয়ে বলে, ‘এখান থেকে সরো! গাছ দুটোকে ডিসটার্ব করো না!’

‘কেন!’

‘দেখছ না গাছ দুটো গল্প করছে! ওরা প্রেমিক-প্রেমিকা!’ বলেই হো হো করে হেসে ওঠে। তখন তার জন্য বড়ই মায়া লাগে। ফজের আলী চমকে উঠে গাছ দুটোকে দেখে নেয়। সত্যিই! গম্ভীরতা ভেঙে এখন যেন হাসছে! সকিনা ফজের আলীর হাতে একটা টান মেরে গাছে উঠে যায়, ‘এখানে এই ডালে এসো! তাহলে কেউ দেখতে পাবে না!’ সকিনা পাতা জড়ানো একটি ডালে দু-পা ঝুলিয়ে বসে। ফজের আলী চোখ তুলে দেখে, বলে, ‘তুই নিজেই তো গাছ দুটোকে ডিসটার্ব করছিস!’

‘না, ডিসটার্ব না, এদের মতো আমরাও...।’ থেমে যায় সকিনা। ‘প্রেমিক-প্রেমিকা’ শব্দ দুটো আর উচ্চারণ করে না। গ্রাম্য বালিকার মুখখানা লজ্জায় লাল হয়ে ওঠে।...শেষবার সকিনা যেদিন গাছে উঠেছিল, ফজের আলীর যাওয়ার কথা ছিল, ফজের আলী যেতে পারেনি। আর কখনই যেতে পারেনি। সে আজ ১৫ বছর আগের কথা। শীতের সেই সকালে গ্রাম ছাড়িয়ে দিগন্ত বিস্তৃত বিলের বুকচেরা পথে নিধুকাকার হাত ধরে ফজের আলী তখন হাঁটতে হাঁটতে চলে যাচ্ছিল সাতক্ষীরা শহরের দিকে। চারদিকে রোদ্দুর উপচে পড়ছে। পথের দুধারে ঘেরের জল কুলকুল শব্দ তুলে যাচ্ছে। শোঁ শোঁ করে বাতাস বইছে। পিছিয়ে যেতে থাকা গ্রাম থেকে সেই বাতাস কত কথা টেনে আনছিল ফজেরের মনে! সামনের সাতক্ষীরা শহরের স্বপ্ন আর পিছনের টান, দুই মিলে ফজেরকে নতুন বানিয়ে দিচ্ছিল। এখন শুধু মনে হয়, সেই নতুনটা এমন এক নতুন ছিল, ঠিক তার বাবা নাসির আলীর মতো।...একদিন সকালে নাসির আলী বাজার থেকে ফিরল হাঁটতে হাঁটতে হেলতে-দুলতে পান চিবুতে চিবুতে। উঠোনে এসেই গাঁটি থেকে এক তোড়া পাঁচশ টাকার নোট বের করে বলল, ‘ভ্যান বেচে দিয়েছি।’ ফজের আলীর বড় ভাই কাসেম আলী বিস্মিত হয়ে বলল, ‘সেকি! না হয় আমিই চালাতাম!’

‘ভালো করেছি, ইঞ্জিন ভ্যানে ছেয়ে গেছে গ্রাম, কেউ আর পা-ভ্যানে উঠতে চায় না, পঁচিশ হাজার টাকা খরচ করে এখন ইঞ্জিন লাগানোর সাধ্যি নেই...পাঁচ হাজার টাকা পেয়েছি, আমাদের খালপাড়ে মাছের সেটের ওখানে ভাজার দোকান দেব।’ মুখের পানটা রসিয়ে রসিয়ে চিবুতে থাকে নাসির আলী।

‘সেটে ভাজার দোকান দেবে? সে তো সকালে বসে, সকালে তোমার ভাজা খাবে কে? আর দু’ ঘণ্টার মধ্যে সেট ভেঙে যায়।’

‘ওই দু’ ঘণ্টার মধ্যেই আমার বেচা-বিক্রি শেষ হবে।’

ভাজার দোকান দেওয়া হলো। দিগন্তজোড়া বিলের উত্তর-দক্ষিণ বরাবর পড়ে আছে মরা একটা খাল। একটা কালভার্টের ওপর দিয়ে এই খাল পার হয়েছে একমাত্র রাস্তা। কালভার্টের পশ্চিম প্রান্তের কাছে সেই রাস্তার উত্তর পাশে কঞ্চির বেড়া দিয়ে বানানো নাসির আলীর ভাজার দোকান, তার ঠিক বিপরীতে রাস্তার দক্ষিণ পাশে মাছের সেট। দূর থেকে দেখলে প্রকান্ড বিলের এই জায়গাটাকে মনে হবে, মরুভূমির মধ্যে এক ফোঁটা ছায়া। অবশ্য সকাল ন’টার পর থেকে এই ছায়া ফিকে হয়ে আসে, সেট ভেঙে যায়, পুরো এলাকা সুনসান হয়ে যায়। বিলের উপচেপড়া রোদের মতো তখন নাসির আলীর পাত্র ভাজায় ভরে থাকে। সকালে মানুষ আর কত ভাজা খায়? নাসির আলী চুপচাপ মরা খালটির দিকে তাকিয়ে থাকে। ভাজার পাত্রের ওপাশে তখন তাকে ওই খালের মতোই নিঃসঙ্গ দেখায়। অবিক্রীত ভাজা গ্রামের বাজারে বসে বিক্রি করতে চেয়েছিল নাসির আলী। বাজার কমিটির প্রধান নান্টু মল্লিক সদ্য ইউপি মেম্বর হয়েছে, সব শুনেটুনে ভেংচি কেটে বলেছিল, ‘চালাতে ভ্যান, আবার ভাজার দোকান দিছ! তা দিছ দিছ! এখানে বাপু ভাড়া দিয়ে পারবা না, মারামারি হবে, ঠেকাতে পারব না, যেখানে গেছ, সেখানে থাকো! এমনি ওটাও তো খাস জমি!’ তাই শুনে নাসির আলী চুপ। সারা দিন ওই খালটির দিকে তাকিয়ে বসে থাকে। চলতি পথে কেউ এলে দু-একটা ভাজা বিক্রি করে, আর মাছি তাড়ায়। খালের দিকে যখন দৃষ্টি, এক দুপুরে সেই দৃষ্টিপথে নেমে এলো কয়েকজন লাল জামা পরা লোক। নাসির আলী ভাবল খরিদ্দার। কিন্তু তারা ভাজা শুঁকেও দেখল না। এগিয়ে এসে বলল, ‘কাকা এই দোকান ভাঙতে হবে!’ নাসির আলী ভ্রƒ কুঁচকে তাদের মুখের দিকে তাকিয়ে পড়ল নীরব জিজ্ঞাসা নিয়ে। তারা বলল, ‘আপনি জানেন না সাতক্ষীরার লাল্টু সাহেব এই জায়গা ডিসিআর কেটেছেন? এখানে মনোসেক্স মাছের হ্যাচারি হবে, খালের ওখানে বাঁধ দেওয়া হবে, আর এখানে মেশিন বসবে।’ তারা জায়গাটার মাপজোক শুরু করল। ভাঙা দোকানের লাঠি-খুঁটি নিয়ে পরদিন নাসির আলী ধুঁক ধুঁক করতে করতে বাড়ি ফিরে এলো। সেদিন বিকালে শীতের রোদে তেজ ছিল না। তেজ ছিল না বলেই বাহারি রঙ ঢেলে তা পুষিয়ে নিচ্ছিল রোদ। নাসির আলী উঠোনে ওই রোদে বসে কিছুই দেখতে পাচ্ছিল না। তার চোখে শুধুই ভেসে উঠছিল ওই মরা খাল, আর তার পাড়ে তার খুপরির মতো দোকান ঘরটির ছবি। দীর্ঘশ্বাস ফেলে সে শুধুই প্রার্থনা করেছিল, ওই খালের স্মৃতিদৃশ্য নিয়ে চোখ বুজে যেন সে ঘুমাতে পারে। কিন্তু ওই আক্রান্ত খালের মতো তার ঘুমটিও আক্রান্ত হলো। কেন যে এমন মিল তা কে জানে? গ্রামে নতুন বিদ্যুৎ এসেছে, বোরো ধানের খেতে জলসেচা মেশিনের ভটভট শব্দ মিলিয়ে গিয়ে বিদ্যুৎচালিত মোটরের ঘ্যারঘ্যার শব্দ ভাসছে, কুয়াশা মেশা রোদ উজ্জ্বল হচ্ছে; এমন এক সকালে বাড়ির পাশ থেকে নারী-পুরুষের ভীষণ চিৎকার ভেসে এলো। সে এক বীভৎস চিৎকার! কাসেম আলী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছে। বেচারা কাসেম আলী বাপের নিরুপায় অবস্থা দেখে পাঁচ কাঠা জমি ভাগে নিয়ে বোরো ধানের চাষ করেছিল। নিজে নিজে বিদ্যুতের লাইন টেনে মোটর চালাতে গিয়েছিল, আরথিন ব্যাপারটা বুঝতে পারেনি।...নাসির আলী অন্ধকার ঘরে চোখ বুজে পড়েছিল। কাসেমের মৃত্যু অসতর্কতাজনিত, বিশ্বাস হয় না তার। কে একজন তখন অন্ধকারে এসে তাকে বলেছিল, বিলের খালটি জানে, ওই খালপাড়ে বসে কারা কাসেমের মৃত্যু অসতর্কতাজনিত বলে মন্তব্য করেছিল যখন, তখন খালের চির স্তিমিত জলে কেমন ঠেউ গুলিয়ে উঠেছিল। সেই দিকে চেয়ে মন্তব্যকারীরা ক্ষণিক থেমে গিয়েছিল। তাদের তখন মনে হয়েছিল অজ্ঞানতা আর অসতর্কতা এক জিনিস নয়। তবুও তারা অসতর্কতাকেই দায়ী করেছিল এবং খালের জলে বড় একটা সাপ ভেসে যাচ্ছে ভেবে ভয়ে পালিয়ে এসেছিল। এই খবরের পরের দিন বিকালে ওদের বাড়ির সামনের পাতাঝরা পথ বেয়ে উঠোনে ঢুকল নিধুকাকা। শীতের পড়ন্ত বিকালের রোদে ফুলহাতা সাদা জামা আর চকচকে লুঙ্গিতে লম্বা ছিপছিপে নিধুকাকাকে মহাপুরুষের মতো দেখাচ্ছিল। নিধুকাকা এই গ্রামের মানুষ, কিন্তু সাতক্ষীরা শহরে বহুদিন। সেখানে প্রাণসায়র খালের পাড়ে তার সস্তা ফার্নিচারের ব্যবসা। ফজের আলীকে বলেছিল, ‘গ্রামে আর কী করবি? আমার সঙ্গে সাতক্ষীরায় চল!’ সেই থেকে ফজের আলী সাতক্ষীরায়। নিধুকাকা তার দোকানের পাশে তক্তায় ঘেরা একটা ঘর করে দিয়েছিল, সেখানে তক্তা আর আসবাবের সঙ্গে ফজের আলী থাকে, আজও থাকে।

ফজের আলী ফুচকার ভ্যানটা রেখে একটা বালতি নিয়ে হনহন করে জল আনতে যাচ্ছিল, মাঝপথ থেকে ফিরে এলো। ছেলে-মেয়ে দুটো যদি এসে যায়! বসবে কীসে? তাড়াতাড়ি প্লাস্টিকের তিনটে চেয়ার পেতে রাখল। জল নিয়ে ফিরে দেখল তারা এসে গেছে। তারই পাতা চেয়ারে বসে আছে। ছেলেটা মাথা নিচু করে মাটিমুখো হয়ে আছে, মেয়েটা তার কানের কাছে মুখ নিয়ে কীসব বলছে। দুটোকেই আজ ছায়ার মতো শান্ত দেখাচ্ছে। তবে কি এদের বিয়ে হয়ে গেল? ফজের আলী কাচের ওপাশ থেকে এদের দেখতে থাকে, আর হাতে টুংটাং শব্দ করতে থাকে। ছেলেটা মাথা উঁচু করে দু প্লেট ফুচকার অর্ডার দিল। খাওয়া শেষ করে দুজনেই চলে এলো ফজেরের কাছে। ছেলেটি বলল, ‘কাকা! এ দেশে অনেকের ফুচকা খেয়েছি, আপনার মতো কখনো পাইনি! আমাদের কাজ শেষ, আজই চলে যাচ্ছি, বেঁচে থাকলে আগামী বছর দেখা হবে, এটা রাখুন!’ পাঁচশ টাকার একটা নোট দিয়ে ছেলেমেয়ে দুটো চলে যাচ্ছে। ফজের আলী সেদিকে তাকিয়ে থাকে, সেই সঙ্গে ‘রয়েল হালিম’ লেখাটাও। ফজের দেখে, তার গ্রামের মতোই ছেলেমেয়ে দুটো দূরে সরে যাচ্ছে। সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছে দুটি গাছ, আর সেই গাছে তার জন্য অপেক্ষারতা সকিনাকে। একবার ভেবেছিল ছুটে গিয়ে টাকাটা ফিরিয়ে দিয়ে আসে, আর বলে, ‘এটা নাও, আমকে একটিবার শান্তি দাও!’ কিন্তু তার উপায় নেই। রাস্তার বাঁকে তারা হারিয়ে গেছে। পাশের কয়েকজন দোকানদার এই ফাঁকে এসে ফুচকা চায়। ফজের আলী তাদের না দেখেই গড়গড় করে বলে, ‘কয় পিচের, তেঁতুল না সরষে, বিট লবণ চলবে কি?’ তারা হাঁ-হয়ে যায়, ‘আরে ফজের ভাই! ফুচকা কি আজ নতুন দিচ্ছ?’ ফজের সম্বিৎ ফিরে পায়। অজান্তে গড়গড় করে কীসব বলল, ভিতরে তাহলে রেকর্ড আছে! নিজের ভিতরে একটা রেকর্ড আছে ভেবে ফজের আলী মুচকি হাসে, ফুচকা বানানো অবধি এ কথা তার থেকে থেকে মনে ওঠে, আর থেকে থেকেই সে হেসে ওঠে।

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা