শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র কবি মোহাম্মদ রফিক

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র কবি মোহাম্মদ রফিক

       ‘অন্ধকারে আলোর ফুল/ পাপড়ি খুলছে, পরক্ষণে বুজিয়ে ফেলছে/যেন আগুনের স্ফুলিঙ্গ/ঘনবদ্ধ পাতার ভিড়ে/ওরা বলে, জোনাকি/আমি বলি, স্বপ্ন। এটি মোহাম্মদ রফিকের ‘জোনাকি’ কবিতা। কী চমৎকার! ‘ওরা বলে, জোনাকি; আমি বলি, স্বপ্ন।’  এই না হলে কি কবি! এই না হলে কি মোহাম্মদ রফিক! আমারও শিশুর সারল্যে বলতে ইচ্ছে হয়, ‘জোনাক পোকা আলোর থোকায় স্বপ্ন বুনে যায়/ তারার ফুলের পাপড়ি মেলে আঁধার বীথিকায়।’ কবির ‘কপিলা’য় স্বপ্ন এসেছে আরেক চালে, ‘গাইয়ের ওলানে মুখ শস্যের খামার, ওড়ে চুল/চোখে স্বপ্ন, রাখাল বাজায় বাঁশী, ছুটে আসে শুক/সারস ময়ূর বেজী হাটভাঙা মানুষের মুখ/নিশ্চিন্তে অচিন/স্বপ্ন।’

          জোনাকির বাংলা নাম তমোমণি। তিমিরে সোনা আলোর মণিকণা। রাতের প্রহরী। নবীকরণের প্রতীক। বিবর্ণতা আর তমসার শূন্যতার বিপরীতে পূর্ণদীপ্তির সংকেত। ওর হলদে, হরিত, নীলাভ মোহনীয় আলো সঙ্গীর জন্যে আকর্ষণ-সংকেত। মানুষের ইতিবাচক ভাবনার প্রতীকও সে। আকর্ষণ শক্তিবলে মহাবিশ্বে সেই শক্তিকে সে ছড়িয়ে দেয়। এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও ব্যাপক। বৈদ্যুতিক বাল্ব নব্বই শতাংশ এনার্জি খরচ ক’রে মাত্র  দশ শতাংশ আলো তৈরি করতে পারে। কিন্তু জোনাকি এর চেয়েও বেশি আলো উৎপাদন করতে পারে দক্ষ রাসায়নিক বিক্রিয়ায়। এর জন্যে ওর নিজের কোনো এনার্জি নষ্ট করতে হয় না। জোনাকি আলো জ্বালাবার সময় শরীরকে অনেক উত্তপ্ত করে। মাঝে মাঝে নিজের শরীরটাকে ভস্মীভূতও করে ফেলে। ভাবছেন, সাহিত্যে আবার বিজ্ঞান কেন! কেন নয়! বিজ্ঞানের রাজ্যে কি ‘সাহিত্যের প্রবেশ নিষেধ’ সাইনবোর্ড ঝোলানো? বিজ্ঞান জীবনের প্রয়োজন হলে সাহিত্য এর প্রাণন। কোনো কোনো প্রয়োজন মেটানো ছাড়াও জীবন চলে, কিন্তু প্রাণহীন জীবনের নাম মরণ।

        তো যা বলছিলাম। জোনাকি আত্মনির্ভর, স্বাবলম্বী। ক্ষীণ হলেও ওর আলো পুরোটাই ওর নিজস্ব; চাঁদের মতো ধার করা আলো না। মোমের  মতো নিজেকে পুড়িয়ে হলেও সে আলো জ্বালে। চলুন, রবিকবির সাক্ষ্য নেই। ‘জোনাকী, কী সুখে ওই ডানা দুটি মেলেছ/ আঁধার সাঁঝে বনের মাঝে উল্লাসে প্রাণ ঢেলেছ/ তুমি নও তো সূর্য, নও তো চন্দ্র/ তোমার তাই ব’লে কি কম আনন্দ/ তুমি আপন জীবন পূর্ণ ক’রে/ আপন আলো জ্বেলেছ/তুমি নও গো ঋণী কারো কাছে/তোমার অন্তরে যে শক্তি আছে/তারি আদেশ পেলেছ/তুমি আঁধার-বাঁধন ছাড়িয়ে ওঠ/তুমি ছোটো হয়ে নও গো ছোটো/জগতে যেথায় যত আলো/সবায় আপন ক’রে ফেলেছ।’

        এই পুঁচকে পোকাকে কবি স্বপ্নের মতো বিশাল তাৎপর্যবহ বিষয়ের সঙ্গে তুলনাই করেন নি। বরং এই গোবরে পোকাটা নিজেই কবির স্বপ্ন। তাই এটা উপমা না, রূপক। এখানে জোনাকি আর স্বপ্ন একাকার। যা মানুষের কাছে জোনাকি, তা কবির কাছে স্বপ্ন। ‘স্বপ্ন শুধু স্বপ্নমাত্র মস্তিষ্ক বিকার/ একথা কেমন করে করিব স্বীকার/ জগতে সকলই মিথ্যা, সব মায়াময়/ স্বপ্ন শুধু সত্য আর সত্য কিছু নয়।’ রবীন্দ্রনাথের এ অমিয় বাণি চিরন্তনীর রেশ ধরেই বলা যায়, স্বপ্ন মানব সভ্যতার সমান বয়েসি। স্বপ্ন সভ্যতার অনুগামী, সহোদর। স্বপ্ন যেখানে অন্ধ, সভ্যতা সেখানে স্থবির। জীবন মানেই স্বপ্ন। স্বপ্নের অবসান আর জীবনের প্রয়াণ সমার্থক। মোহাম্মদ রফিক জোনাকির আলোয় যে ‘স্বপ্ন’ দেখেছেন, সে-স্বপ্ন সকল মানুষের। ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র সকল বাসিন্দার। ধুলো-মাটি-কাদা-জলে জড়িয়ে আছে যে-প্রান্তিক মানুষের জীবন-জীবিকা। যে মাটিতে মিশে থাকে শিশির ফোঁটার আর্দ্রতা। শান্তির বারি-বর্ষণে যে মাটিতে প্রাণের সঞ্চার। লাখো শহীদের রক্ত-স্নাত যে মাটি। মায়ের অশ্রুতে সিক্ত যে-জনপদের প্রতিটা ধুলিকণা। মজুর-চাষার শ্রমের ঘামে যে মাটি অন্নদা, সেই মাটির মানুষের স্বপ্নই উঠে এসেছে কবি রফিকের কবিতায় পরম মমতা আর বিশ্বস্ততায়। ‘লোহার গরাদ ফেটে টগবগ আষাঢ়ী পূর্ণিমা/কলমীর ঘ্রাণে মুগ্ধ বিলের ওপরে দৃপ্ত পায়ে/ফাঁসির দড়িতে ঝোলে হাসির জোয়ারে ভাঙাবাঁধ;/কপিলা, কাদায় জলে ঘামেশ্রমে অন্নদা স্বদেশ।’ কবি রফিকের ‘খোলা কবিতা’ সূচিত হয়েছে মাটির এমন সোঁদা গন্ধ ছড়িয়ে। যে গন্ধে রয়েছে গভীর দেশপ্রেমের ইঙ্গিত। যে উর্বরা মাটি অন্নপূর্ণা হয়েছে মেহনতী মানুষের ঘামেশ্রমে। কবির বোধ যেন সাড়া দিচ্ছে সেই ম্যাটির টানে, ‘যে মাটি আঁচল পেতে চেয়ে আছে মুখের পানে।’ ‘ফাঁসির দড়িতে ঝোলে হাসির জোয়ারে ভাঙাবাঁধ’- এমন একটি দ্বিতীয় শক্তিশালী পঙ্ক্তি বোধ করি তাবৎ বাংলা সাহিত্যে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হবে।

        ‘অন্ধকারে আলোর ফুল’জোনাকি ‘যেন আগুনের স্ফুলিঙ্গ।’ স্ফুলিঙ্গের উপমায় জোনাকি। দূর আকাশের তারার মতোই আঙিনার জোনাকির ক্ষুদ্র মিটিমিটি আলো। সে আলো ক্ষণকালের হলেও ওর আলো জ্বালাবার আনন্দ চিরকালের। রাতের কালোর কপালে জোনাকিই আলোর টিপ। সেই উল্লাসী-আলো নিকষ আঁধারে আশা জাগানিয়া। ‘স্ফুলিঙ্গ তার পাখায় পেল ক্ষণকালের ছন্দ/উড়ে গিয়ে ফুরিয়ে গেল সেই তারি আনন্দ।’ ক্ষণিকের হলেও  আলো  আলোই। ক্ষুদ্র হলেও সে-ই আঁধার দৈত্যের গলা কাটে। জিয়িয়ে রাখে স্বপ্নকে। এই স্বপ্নের মাঝেই বেঁচে থাকে দেশ-কাল-পাত্র ভেদে মানুষের মুক্তি-কামনা।

        ‘সর্বমানুষের মুক্তি না হলে কাব্যেরও মুক্তি হবে না।’ মোহাম্মদ রফিকের এ উপলব্ধিই সকল মানুষের মুক্তি-চেতনার কবি অবিধায় তাকে ভূষিত করেছে। ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’ কাব্যের মাধ্যমেই মোহাম্মদ রফিক এর কবি স্বরূপ নির্দিষ্টতা ও স্বকীয়তা পেয়েছি বলে বোদ্ধাদের অভিমত। কবি রফিক কাব্যের মুক্তির পূর্বশর্তে জুড়ে দিয়েছেন মানুষের মুক্তিকে। সে মুক্তি আত্মিক, আবার আর্থিকও। খাদ্যের অভাবে যাদের উদরে হাবিয়া দোজখের আগুন জ্বলে, তাদের আবার ক্যামন মুক্তিচেতনা? কবির ‘কপিলা’ থেকে শুনুন: ‘এক দুই দুই এক/চোয়ালের ভাঁজে ক্ষুধা/ বোক্ষের পাঁজরে ক্ষুধা/ কুয়াশার তাজা ভোরে ক্ষুধা/...নিদ্রাহীন চোক্ষে ঐ/চোক্ষের আগুনে ক্ষুধা/ নবান্নের/ পার্বণে আমন গন্ধে/ প্রত্যেক চীৎকারে মৃত্যু/জরা/ক্ষুধা/ছায়া/ উঠোনে উঠোনে ক্ষুধা/ছড়ানো ধানের ক্ষুধা।’ এমন ক্ষুধা রাজ্যেই সুকান্ত পৃথিবীকে দেখেছেন গদ্যময়; পূর্ণিমা চাঁদকে ঝলসানো রুটি।

        ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’ মোহাম্মদ রফিকের দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ। এই গ্রন্থ থেকে শুরু করে স্বাধীনতা-উত্তরকালে রচিত কাব্যগুলোতে চিত্রিত হয়েছে মানুষের প্রত্যাশা, বঞ্চনা, নৈর্ব্যক্তিকতা ও নৈরাশ্য। এক জটিল অনুভবের প্রকাশ ঘটেছে তাঁর কবিতায়। সেখানে উপজীব্য হয়েছে প্রকৃতি, যাপিত জীবন, মানুষ, সমাজ, জাতিরাষ্ট্র। কবিতা দাঁড়িয়ে যায় ক্ষয়িষ্ণু সমাজের মুখোমুখি। কবিতা সমাজকে প্রশ্ন করে। আবার সমাজকেও তাগিদ-তাগাদা দিয়ে বলে, ‘প্রশ্ন করো?’ কবি জানেন, এ সকল প্রশ্নের উত্তরে পাহাড়। তবুও প্রশ্ন করবার কারবার জারি রাখতে হয় যুগ-যুগান্তর।

      সমৃদ্ধ বিশ্বে এখনো নিঃস্বজনের মিছিল। সঞ্চিত ধনে বঞ্চিতের যে অধিকার, এখনো তা পরিকল্পিত রূপে উপেক্ষিত। তাঁর নিষিদ্ধ ‘খোলা কবিতা’ চিত্রিত করেছে সে সব ভুখা-নাঙ্গা মানুষকে, যারা আমাদের জারজ সভ্যতার বেদিমূলে বলি হচ্ছেন নিত্যদিন, ‘কোনই সমস্যা নেই/লুঙ্গি ছিঁড়ে গেছে? তালি মারো/গেঞ্জি নেই? ঘামে ভেজা উদম শরীর রোদে সেঁকো/সপ্তাহের ছ’টি দিন দানাপানি পড়েনি নালীতে?/তাতে কি? একটি বেলা কায়ক্লেশে অনাহারে থাকো/মেরুদন্ড বেঁকে গেছে? আরও একটু বেঁকে যেতে দাও/ সোজা হয়ে দাঁড়াবার যত্তোসব অসহ যন্ত্রণা/ এর থেকে মুক্তি পাবে।’ তীর্যক অথচ তীব্র ভাষায় এমন শাণিত উচ্চারণ মানুষের প্রতি মমতা থেকেই উৎসারিত হতে পারে। দায়বোধহীন কোনো কবির পক্ষে তা চিন্তাতীত। আর ‘শিল্পের জন্যে শিল্প’ মতবাদীদের জন্যে তা স্বপ্নাতীত।

       কবিরা সর্বদাই যেন মুক্তিচেতনা নিয়েই কবিতা লিখেন। বাংলার মধ্যযুগের কবিরা প্রায় ছয় শ’ বছর ধরে একই ধারায় কাব্য রচনা করেছেন। দৈব-দুর্বিপাক আর সামাজিক জাতপাত থেকে মুক্তিবাসনা ছিল মধ্যযুগের কবিদের কাব্যের বিষয়। ভারতচন্দ্র রায় গুণাকরের ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তিরই বাসনা। সাপের দংশন, মড়ক- মহামারী, ক্ষুধা থেকে মুক্তির জন্য কবিতা লিখেছেন মঙ্গলকাব্যের কবিরা। কিন্তু পৃথিবীতে মানুষের যাচিত মুক্তি কি আসলেই সম্ভব? এখানে মুক্তির পথে রয়েছে অযুত প্রশ্ন, নিযুত শর্ত। এখানে মুক্তি পরিস্থিতি সাপেক্ষ। মুক্তির নিশানাও কিন্তু স্পষ্ট না। মঞ্জিল নিয়ে আছে মতান্তর। কোন মুক্তি পেতে চায় মানুষ ও কবিতা? পরিগ্রহ থেকে অব্যাহতি? নাকি স্বাধীনতা, পরিত্রাণ, মোক্ষলাভ, অবসান, নিষ্কৃতি? নাকি অবরোধ বা বন্ধন হতে মুক্তি? পৃথিবী রূপ অরূপের লীলাখেলার বেলাভূমি। এখানে সীমা অসীমের মাঝে হারিয়ে যেতে চায়, মূর্ত বিলীন হতে চায় বিমূর্তে। অরূপ ঈশ্বর এবং রূপময় জগতের এই পারস্পরিক ক্রিয়া প্রতিনিয়ত চলমান।        [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
যখন থাকব না
যখন থাকব না
উড়ে গেছে দিনগুলো
উড়ে গেছে দিনগুলো
যেতে চাও যেয়ো না
যেতে চাও যেয়ো না
কালাবনের মা-মহিষ
কালাবনের মা-মহিষ
মধুসূদন থেকে মাইকেল : দ্বন্দ্ব ও দৈরথে
মধুসূদন থেকে মাইকেল : দ্বন্দ্ব ও দৈরথে
দু’পা এগিয়ে সংসারের পথ
দু’পা এগিয়ে সংসারের পথ
তুমিই সে
তুমিই সে
জীবনসূত্র
জীবনসূত্র
রাত্রির ঘ্রাণ
রাত্রির ঘ্রাণ
স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র
স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র
সে
সে
রিমান্ডকাব্য
রিমান্ডকাব্য
সর্বশেষ খবর
শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের দুই নেতা বহিষ্কার
শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের দুই নেতা বহিষ্কার

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাবিতে স্থানীয় যুবকের অস্বাভাবিক মৃত্যু,স্বজন ও সহপাঠীদের বিক্ষোভ
রাবিতে স্থানীয় যুবকের অস্বাভাবিক মৃত্যু,স্বজন ও সহপাঠীদের বিক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির স্বার্থে বিভাজন দূর করে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : হাসনাত
জাতির স্বার্থে বিভাজন দূর করে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : হাসনাত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে কিছুই আমাদের অগ্রগতিতে বাধা হতে পারবে না : মান্না
ঐক্যবদ্ধ থাকলে কিছুই আমাদের অগ্রগতিতে বাধা হতে পারবে না : মান্না

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভারতীয় চিনি জব্দ
সিলেটে ভারতীয় চিনি জব্দ

৪ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

৭ দিনে ৬০ শিশু, দুই হাজার মানুষকে হত্যা করেছে খুনি হাসিনা: বাবুল
৭ দিনে ৬০ শিশু, দুই হাজার মানুষকে হত্যা করেছে খুনি হাসিনা: বাবুল

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকার বিরুদ্ধে প্রেমিককে খুন করার অভিযোগ
প্রেমিকার বিরুদ্ধে প্রেমিককে খুন করার অভিযোগ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রশিবিরের ১৭ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ
জাবি ছাত্রশিবিরের ১৭ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী শাসনামল ছিল গুম-খুন ও দুর্নীতির রাজত্ব : জামায়াত আমির
আওয়ামী শাসনামল ছিল গুম-খুন ও দুর্নীতির রাজত্ব : জামায়াত আমির

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে সমবায় দলের কর্মী সভা
নীলফামারীতে সমবায় দলের কর্মী সভা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আলু চাষিদের মাথায় হাত
রংপুরে আলু চাষিদের মাথায় হাত

৪ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিএনপি সংস্কার চায় না, এই কথা ভুল: অসীম
বিএনপি সংস্কার চায় না, এই কথা ভুল: অসীম

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি গাড়ি চালক কল্যাণ সমিতির নতুন কমিটি গঠন
সরকারি গাড়ি চালক কল্যাণ সমিতির নতুন কমিটি গঠন

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া অনুষ্ঠিত
কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া অনুষ্ঠিত

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন
লালমনিরহাটে শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ১০ বিরোধী দলীয় সংসদ সদস্যকে বহিষ্কার!
ভারতের ১০ বিরোধী দলীয় সংসদ সদস্যকে বহিষ্কার!

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকার প্রবীণ সাংবাদিক হাদিস আর নেই
ভালুকার প্রবীণ সাংবাদিক হাদিস আর নেই

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেমরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৩
ডেমরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৩

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিপিএল চ্যাম্পিয়ন ট্রফি প্রদর্শন
বরিশালে বিপিএল চ্যাম্পিয়ন ট্রফি প্রদর্শন

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল
ঢাবির কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে শ্রমিক ফ্রন্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বরিশালে শ্রমিক ফ্রন্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ড শেষে কারাগারে মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন
রিমান্ড শেষে কারাগারে মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টে বিশৃঙ্খলার পর আয়ারল্যান্ডে নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্টিন
পার্লামেন্টে বিশৃঙ্খলার পর আয়ারল্যান্ডে নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্টিন

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অর্থনৈতিক অঞ্চল বাস্তবায়নে মানববন্ধন
চাঁদপুরে অর্থনৈতিক অঞ্চল বাস্তবায়নে মানববন্ধন

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলা বিএনপির সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে বাঞ্ছারামপুরে মিছিল
জেলা বিএনপির সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে বাঞ্ছারামপুরে মিছিল

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় পাচারের শিকার ৩ বাংলাদেশি উদ্ধার, গ্রেফতার ২৯
মালয়েশিয়ায় পাচারের শিকার ৩ বাংলাদেশি উদ্ধার, গ্রেফতার ২৯

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাগলের প্রলাপের মতো গুজব ছড়ানো হচ্ছে: আসিফ নজরুল
পাগলের প্রলাপের মতো গুজব ছড়ানো হচ্ছে: আসিফ নজরুল

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের নতুন তারিখ ঘোষণা

১২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোঁচট খেলেন ট্রাম্প, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্দেশে আদালতের স্থগিতাদেশ
হোঁচট খেলেন ট্রাম্প, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্দেশে আদালতের স্থগিতাদেশ

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস ও তার মেয়েকে নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে ফের ভুয়া খবর
ড. ইউনূস ও তার মেয়েকে নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে ফের ভুয়া খবর

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা
ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: ডা. জাহিদ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৫০০ অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার: হোয়াইট হাউসের কঠোর অভিযান
৫০০ অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার: হোয়াইট হাউসের কঠোর অভিযান

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তিন ইসরায়েলি সহযোগীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় তিন ইসরায়েলি সহযোগীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত ট্রেনে অ্যালাউন্স ছাড়া অন্য কোনো ভাতা পাবেন না রেলকর্মীরা
চলন্ত ট্রেনে অ্যালাউন্স ছাড়া অন্য কোনো ভাতা পাবেন না রেলকর্মীরা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: আব্দুল আউয়াল মিন্টু
ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: আব্দুল আউয়াল মিন্টু

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষকদের প্রথম শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : নুর
শিক্ষকদের প্রথম শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : নুর

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপিকে ভিন্ন শিবিরে ঠেলে দিয়ে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা ভালো হবে না’
‘বিএনপিকে ভিন্ন শিবিরে ঠেলে দিয়ে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা ভালো হবে না’

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার প্রক্রিয়ার ওপর গুরুত্বারোপ ড. ইউনূসের
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার প্রক্রিয়ার ওপর গুরুত্বারোপ ড. ইউনূসের

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারের ভেতর থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চলছে : রিজভী
সরকারের ভেতর থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চলছে : রিজভী

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারতের দিকে ঝুঁকে ক্ষমতায় আসার প্রচেষ্টাকে জনগণ রুখে দিবে’
‘ভারতের দিকে ঝুঁকে ক্ষমতায় আসার প্রচেষ্টাকে জনগণ রুখে দিবে’

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্তে বিএসএফের ‘অপস অ্যালার্ট’ জারি
সীমান্তে বিএসএফের ‘অপস অ্যালার্ট’ জারি

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিসিটিভিতে ‌‘অন্য কেউ’- সাইফ হামলায় অভিযুক্তের বাবার দাবিতে দানা বাঁধছে রহস‍্য
সিসিটিভিতে ‌‘অন্য কেউ’- সাইফ হামলায় অভিযুক্তের বাবার দাবিতে দানা বাঁধছে রহস‍্য

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নিলামে সাবেক ২৪ এমপির গাড়ি
নিলামে সাবেক ২৪ এমপির গাড়ি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ প্রবৃদ্ধির জাল তথ্য দিত শেখ হাসিনা সরকার
উচ্চ প্রবৃদ্ধির জাল তথ্য দিত শেখ হাসিনা সরকার

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অস্ত্র কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে ৮ জন নিহত
ভারতের অস্ত্র কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে ৮ জন নিহত

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচনে ইসলামের পক্ষে একক বাক্স দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে : মুফতী রেজাউল করিম
আগামী নির্বাচনে ইসলামের পক্ষে একক বাক্স দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে : মুফতী রেজাউল করিম

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

২০০ কোটি পারিশ্রমিক পেলেন এই খলনায়ক?
২০০ কোটি পারিশ্রমিক পেলেন এই খলনায়ক?

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শাহবাগে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান, প্রতিনিধিরা গেলেন আলোচনায়
শাহবাগে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান, প্রতিনিধিরা গেলেন আলোচনায়

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কানাডা যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য হলেই শুল্কারোপ বাদ: ট্রাম্প
কানাডা যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য হলেই শুল্কারোপ বাদ: ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে আটকে দেয়া হলো প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিল
শাহবাগে আটকে দেয়া হলো প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিল

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের বেতন ছাড় না হওয়ায় মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির ক্ষোভ
ডিসেম্বরের বেতন ছাড় না হওয়ায় মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির ক্ষোভ

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যান চলাচলে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
যান চলাচলে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যারা দুর্নীতির অভিযোগ আনছেন, প্রমাণ করুন: হাসনাত
যারা দুর্নীতির অভিযোগ আনছেন, প্রমাণ করুন: হাসনাত

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য উৎপাদন করুন, নইলে শুল্ক দিন: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য উৎপাদন করুন, নইলে শুল্ক দিন: ট্রাম্প

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শঙ্কায় রড-সিমেন্ট শিল্প মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
শঙ্কায় রড-সিমেন্ট শিল্প মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে নানা অপরাধ
বেড়েছে নানা অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে সরব উত্তরাধিকারীরা
রাজনীতিতে সরব উত্তরাধিকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মূল চ্যালেঞ্জ দক্ষ কর্মী তৈরি
মূল চ্যালেঞ্জ দক্ষ কর্মী তৈরি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গম পদ্মার চরে সবজিবিপ্লব
দুর্গম পদ্মার চরে সবজিবিপ্লব

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশ নিয়ে এখন কোনো বক্তব্য দেব না
বাংলাদেশ নিয়ে এখন কোনো বক্তব্য দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসের গোল উৎসব মোহামেডানের হার
বসুন্ধরা কিংসের গোল উৎসব মোহামেডানের হার

মাঠে ময়দানে

শেষ সপ্তাহে জনসমুদ্র বাণিজ্য মেলা
শেষ সপ্তাহে জনসমুদ্র বাণিজ্য মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজবের এক রাত
গুজবের এক রাত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাদি হাওরের বিপুল জমি
অনাবাদি হাওরের বিপুল জমি

দেশগ্রাম

মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা কমছে না চালের দাম
মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা কমছে না চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো
এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ প্রতিষ্ঠানের পণ্য এক ছাদের নিচে
১০০ প্রতিষ্ঠানের পণ্য এক ছাদের নিচে

নগর জীবন

পলক-জিয়াউলের নির্দেশেই বন্ধ ছিল ইন্টারনেট
পলক-জিয়াউলের নির্দেশেই বন্ধ ছিল ইন্টারনেট

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ৫ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ৫ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কালের সাক্ষী ৩০০ বছরের বট গাছ
কালের সাক্ষী ৩০০ বছরের বট গাছ

দেশগ্রাম

প্রশাসনে রাজনৈতিক খবরদারি বন্ধ চায় কমিশন
প্রশাসনে রাজনৈতিক খবরদারি বন্ধ চায় কমিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৫
ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৫

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউশনি করার দিনগুলো
টিউশনি করার দিনগুলো

সম্পাদকীয়

কনস্টেবলকে আটক করে পুলিশে দিল জনতা
কনস্টেবলকে আটক করে পুলিশে দিল জনতা

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচন চাইলে কম সংস্কার
দ্রুত নির্বাচন চাইলে কম সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে ইসলামের পক্ষের শক্তিগুলো এক হচ্ছে
নির্বাচনে ইসলামের পক্ষের শক্তিগুলো এক হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য বিনষ্ট হলে ফিরে আসবে ফ্যাসিস্টরা
ঐক্য বিনষ্ট হলে ফিরে আসবে ফ্যাসিস্টরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের হুমকি গুরুত্ব দিচ্ছে না রাশিয়া
ট্রাম্পের হুমকি গুরুত্ব দিচ্ছে না রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

হাজারীবাগে গুলি করে ৫০ ভরি সোনা লুট
হাজারীবাগে গুলি করে ৫০ ভরি সোনা লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিটিভির হিজল তমালে আরমিন
বিটিভির হিজল তমালে আরমিন

শোবিজ

কুমিল্লার আদালতে প্রথম নারী আইনজীবী
কুমিল্লার আদালতে প্রথম নারী আইনজীবী

শনিবারের সকাল

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

দেশগ্রাম