শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র কবি মোহাম্মদ রফিক

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র কবি মোহাম্মদ রফিক

       ‘অন্ধকারে আলোর ফুল/ পাপড়ি খুলছে, পরক্ষণে বুজিয়ে ফেলছে/যেন আগুনের স্ফুলিঙ্গ/ঘনবদ্ধ পাতার ভিড়ে/ওরা বলে, জোনাকি/আমি বলি, স্বপ্ন। এটি মোহাম্মদ রফিকের ‘জোনাকি’ কবিতা। কী চমৎকার! ‘ওরা বলে, জোনাকি; আমি বলি, স্বপ্ন।’  এই না হলে কি কবি! এই না হলে কি মোহাম্মদ রফিক! আমারও শিশুর সারল্যে বলতে ইচ্ছে হয়, ‘জোনাক পোকা আলোর থোকায় স্বপ্ন বুনে যায়/ তারার ফুলের পাপড়ি মেলে আঁধার বীথিকায়।’ কবির ‘কপিলা’য় স্বপ্ন এসেছে আরেক চালে, ‘গাইয়ের ওলানে মুখ শস্যের খামার, ওড়ে চুল/চোখে স্বপ্ন, রাখাল বাজায় বাঁশী, ছুটে আসে শুক/সারস ময়ূর বেজী হাটভাঙা মানুষের মুখ/নিশ্চিন্তে অচিন/স্বপ্ন।’

          জোনাকির বাংলা নাম তমোমণি। তিমিরে সোনা আলোর মণিকণা। রাতের প্রহরী। নবীকরণের প্রতীক। বিবর্ণতা আর তমসার শূন্যতার বিপরীতে পূর্ণদীপ্তির সংকেত। ওর হলদে, হরিত, নীলাভ মোহনীয় আলো সঙ্গীর জন্যে আকর্ষণ-সংকেত। মানুষের ইতিবাচক ভাবনার প্রতীকও সে। আকর্ষণ শক্তিবলে মহাবিশ্বে সেই শক্তিকে সে ছড়িয়ে দেয়। এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও ব্যাপক। বৈদ্যুতিক বাল্ব নব্বই শতাংশ এনার্জি খরচ ক’রে মাত্র  দশ শতাংশ আলো তৈরি করতে পারে। কিন্তু জোনাকি এর চেয়েও বেশি আলো উৎপাদন করতে পারে দক্ষ রাসায়নিক বিক্রিয়ায়। এর জন্যে ওর নিজের কোনো এনার্জি নষ্ট করতে হয় না। জোনাকি আলো জ্বালাবার সময় শরীরকে অনেক উত্তপ্ত করে। মাঝে মাঝে নিজের শরীরটাকে ভস্মীভূতও করে ফেলে। ভাবছেন, সাহিত্যে আবার বিজ্ঞান কেন! কেন নয়! বিজ্ঞানের রাজ্যে কি ‘সাহিত্যের প্রবেশ নিষেধ’ সাইনবোর্ড ঝোলানো? বিজ্ঞান জীবনের প্রয়োজন হলে সাহিত্য এর প্রাণন। কোনো কোনো প্রয়োজন মেটানো ছাড়াও জীবন চলে, কিন্তু প্রাণহীন জীবনের নাম মরণ।

        তো যা বলছিলাম। জোনাকি আত্মনির্ভর, স্বাবলম্বী। ক্ষীণ হলেও ওর আলো পুরোটাই ওর নিজস্ব; চাঁদের মতো ধার করা আলো না। মোমের  মতো নিজেকে পুড়িয়ে হলেও সে আলো জ্বালে। চলুন, রবিকবির সাক্ষ্য নেই। ‘জোনাকী, কী সুখে ওই ডানা দুটি মেলেছ/ আঁধার সাঁঝে বনের মাঝে উল্লাসে প্রাণ ঢেলেছ/ তুমি নও তো সূর্য, নও তো চন্দ্র/ তোমার তাই ব’লে কি কম আনন্দ/ তুমি আপন জীবন পূর্ণ ক’রে/ আপন আলো জ্বেলেছ/তুমি নও গো ঋণী কারো কাছে/তোমার অন্তরে যে শক্তি আছে/তারি আদেশ পেলেছ/তুমি আঁধার-বাঁধন ছাড়িয়ে ওঠ/তুমি ছোটো হয়ে নও গো ছোটো/জগতে যেথায় যত আলো/সবায় আপন ক’রে ফেলেছ।’

        এই পুঁচকে পোকাকে কবি স্বপ্নের মতো বিশাল তাৎপর্যবহ বিষয়ের সঙ্গে তুলনাই করেন নি। বরং এই গোবরে পোকাটা নিজেই কবির স্বপ্ন। তাই এটা উপমা না, রূপক। এখানে জোনাকি আর স্বপ্ন একাকার। যা মানুষের কাছে জোনাকি, তা কবির কাছে স্বপ্ন। ‘স্বপ্ন শুধু স্বপ্নমাত্র মস্তিষ্ক বিকার/ একথা কেমন করে করিব স্বীকার/ জগতে সকলই মিথ্যা, সব মায়াময়/ স্বপ্ন শুধু সত্য আর সত্য কিছু নয়।’ রবীন্দ্রনাথের এ অমিয় বাণি চিরন্তনীর রেশ ধরেই বলা যায়, স্বপ্ন মানব সভ্যতার সমান বয়েসি। স্বপ্ন সভ্যতার অনুগামী, সহোদর। স্বপ্ন যেখানে অন্ধ, সভ্যতা সেখানে স্থবির। জীবন মানেই স্বপ্ন। স্বপ্নের অবসান আর জীবনের প্রয়াণ সমার্থক। মোহাম্মদ রফিক জোনাকির আলোয় যে ‘স্বপ্ন’ দেখেছেন, সে-স্বপ্ন সকল মানুষের। ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র সকল বাসিন্দার। ধুলো-মাটি-কাদা-জলে জড়িয়ে আছে যে-প্রান্তিক মানুষের জীবন-জীবিকা। যে মাটিতে মিশে থাকে শিশির ফোঁটার আর্দ্রতা। শান্তির বারি-বর্ষণে যে মাটিতে প্রাণের সঞ্চার। লাখো শহীদের রক্ত-স্নাত যে মাটি। মায়ের অশ্রুতে সিক্ত যে-জনপদের প্রতিটা ধুলিকণা। মজুর-চাষার শ্রমের ঘামে যে মাটি অন্নদা, সেই মাটির মানুষের স্বপ্নই উঠে এসেছে কবি রফিকের কবিতায় পরম মমতা আর বিশ্বস্ততায়। ‘লোহার গরাদ ফেটে টগবগ আষাঢ়ী পূর্ণিমা/কলমীর ঘ্রাণে মুগ্ধ বিলের ওপরে দৃপ্ত পায়ে/ফাঁসির দড়িতে ঝোলে হাসির জোয়ারে ভাঙাবাঁধ;/কপিলা, কাদায় জলে ঘামেশ্রমে অন্নদা স্বদেশ।’ কবি রফিকের ‘খোলা কবিতা’ সূচিত হয়েছে মাটির এমন সোঁদা গন্ধ ছড়িয়ে। যে গন্ধে রয়েছে গভীর দেশপ্রেমের ইঙ্গিত। যে উর্বরা মাটি অন্নপূর্ণা হয়েছে মেহনতী মানুষের ঘামেশ্রমে। কবির বোধ যেন সাড়া দিচ্ছে সেই ম্যাটির টানে, ‘যে মাটি আঁচল পেতে চেয়ে আছে মুখের পানে।’ ‘ফাঁসির দড়িতে ঝোলে হাসির জোয়ারে ভাঙাবাঁধ’- এমন একটি দ্বিতীয় শক্তিশালী পঙ্ক্তি বোধ করি তাবৎ বাংলা সাহিত্যে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হবে।

        ‘অন্ধকারে আলোর ফুল’জোনাকি ‘যেন আগুনের স্ফুলিঙ্গ।’ স্ফুলিঙ্গের উপমায় জোনাকি। দূর আকাশের তারার মতোই আঙিনার জোনাকির ক্ষুদ্র মিটিমিটি আলো। সে আলো ক্ষণকালের হলেও ওর আলো জ্বালাবার আনন্দ চিরকালের। রাতের কালোর কপালে জোনাকিই আলোর টিপ। সেই উল্লাসী-আলো নিকষ আঁধারে আশা জাগানিয়া। ‘স্ফুলিঙ্গ তার পাখায় পেল ক্ষণকালের ছন্দ/উড়ে গিয়ে ফুরিয়ে গেল সেই তারি আনন্দ।’ ক্ষণিকের হলেও  আলো  আলোই। ক্ষুদ্র হলেও সে-ই আঁধার দৈত্যের গলা কাটে। জিয়িয়ে রাখে স্বপ্নকে। এই স্বপ্নের মাঝেই বেঁচে থাকে দেশ-কাল-পাত্র ভেদে মানুষের মুক্তি-কামনা।

        ‘সর্বমানুষের মুক্তি না হলে কাব্যেরও মুক্তি হবে না।’ মোহাম্মদ রফিকের এ উপলব্ধিই সকল মানুষের মুক্তি-চেতনার কবি অবিধায় তাকে ভূষিত করেছে। ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’ কাব্যের মাধ্যমেই মোহাম্মদ রফিক এর কবি স্বরূপ নির্দিষ্টতা ও স্বকীয়তা পেয়েছি বলে বোদ্ধাদের অভিমত। কবি রফিক কাব্যের মুক্তির পূর্বশর্তে জুড়ে দিয়েছেন মানুষের মুক্তিকে। সে মুক্তি আত্মিক, আবার আর্থিকও। খাদ্যের অভাবে যাদের উদরে হাবিয়া দোজখের আগুন জ্বলে, তাদের আবার ক্যামন মুক্তিচেতনা? কবির ‘কপিলা’ থেকে শুনুন: ‘এক দুই দুই এক/চোয়ালের ভাঁজে ক্ষুধা/ বোক্ষের পাঁজরে ক্ষুধা/ কুয়াশার তাজা ভোরে ক্ষুধা/...নিদ্রাহীন চোক্ষে ঐ/চোক্ষের আগুনে ক্ষুধা/ নবান্নের/ পার্বণে আমন গন্ধে/ প্রত্যেক চীৎকারে মৃত্যু/জরা/ক্ষুধা/ছায়া/ উঠোনে উঠোনে ক্ষুধা/ছড়ানো ধানের ক্ষুধা।’ এমন ক্ষুধা রাজ্যেই সুকান্ত পৃথিবীকে দেখেছেন গদ্যময়; পূর্ণিমা চাঁদকে ঝলসানো রুটি।

        ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’ মোহাম্মদ রফিকের দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ। এই গ্রন্থ থেকে শুরু করে স্বাধীনতা-উত্তরকালে রচিত কাব্যগুলোতে চিত্রিত হয়েছে মানুষের প্রত্যাশা, বঞ্চনা, নৈর্ব্যক্তিকতা ও নৈরাশ্য। এক জটিল অনুভবের প্রকাশ ঘটেছে তাঁর কবিতায়। সেখানে উপজীব্য হয়েছে প্রকৃতি, যাপিত জীবন, মানুষ, সমাজ, জাতিরাষ্ট্র। কবিতা দাঁড়িয়ে যায় ক্ষয়িষ্ণু সমাজের মুখোমুখি। কবিতা সমাজকে প্রশ্ন করে। আবার সমাজকেও তাগিদ-তাগাদা দিয়ে বলে, ‘প্রশ্ন করো?’ কবি জানেন, এ সকল প্রশ্নের উত্তরে পাহাড়। তবুও প্রশ্ন করবার কারবার জারি রাখতে হয় যুগ-যুগান্তর।

      সমৃদ্ধ বিশ্বে এখনো নিঃস্বজনের মিছিল। সঞ্চিত ধনে বঞ্চিতের যে অধিকার, এখনো তা পরিকল্পিত রূপে উপেক্ষিত। তাঁর নিষিদ্ধ ‘খোলা কবিতা’ চিত্রিত করেছে সে সব ভুখা-নাঙ্গা মানুষকে, যারা আমাদের জারজ সভ্যতার বেদিমূলে বলি হচ্ছেন নিত্যদিন, ‘কোনই সমস্যা নেই/লুঙ্গি ছিঁড়ে গেছে? তালি মারো/গেঞ্জি নেই? ঘামে ভেজা উদম শরীর রোদে সেঁকো/সপ্তাহের ছ’টি দিন দানাপানি পড়েনি নালীতে?/তাতে কি? একটি বেলা কায়ক্লেশে অনাহারে থাকো/মেরুদন্ড বেঁকে গেছে? আরও একটু বেঁকে যেতে দাও/ সোজা হয়ে দাঁড়াবার যত্তোসব অসহ যন্ত্রণা/ এর থেকে মুক্তি পাবে।’ তীর্যক অথচ তীব্র ভাষায় এমন শাণিত উচ্চারণ মানুষের প্রতি মমতা থেকেই উৎসারিত হতে পারে। দায়বোধহীন কোনো কবির পক্ষে তা চিন্তাতীত। আর ‘শিল্পের জন্যে শিল্প’ মতবাদীদের জন্যে তা স্বপ্নাতীত।

       কবিরা সর্বদাই যেন মুক্তিচেতনা নিয়েই কবিতা লিখেন। বাংলার মধ্যযুগের কবিরা প্রায় ছয় শ’ বছর ধরে একই ধারায় কাব্য রচনা করেছেন। দৈব-দুর্বিপাক আর সামাজিক জাতপাত থেকে মুক্তিবাসনা ছিল মধ্যযুগের কবিদের কাব্যের বিষয়। ভারতচন্দ্র রায় গুণাকরের ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তিরই বাসনা। সাপের দংশন, মড়ক- মহামারী, ক্ষুধা থেকে মুক্তির জন্য কবিতা লিখেছেন মঙ্গলকাব্যের কবিরা। কিন্তু পৃথিবীতে মানুষের যাচিত মুক্তি কি আসলেই সম্ভব? এখানে মুক্তির পথে রয়েছে অযুত প্রশ্ন, নিযুত শর্ত। এখানে মুক্তি পরিস্থিতি সাপেক্ষ। মুক্তির নিশানাও কিন্তু স্পষ্ট না। মঞ্জিল নিয়ে আছে মতান্তর। কোন মুক্তি পেতে চায় মানুষ ও কবিতা? পরিগ্রহ থেকে অব্যাহতি? নাকি স্বাধীনতা, পরিত্রাণ, মোক্ষলাভ, অবসান, নিষ্কৃতি? নাকি অবরোধ বা বন্ধন হতে মুক্তি? পৃথিবী রূপ অরূপের লীলাখেলার বেলাভূমি। এখানে সীমা অসীমের মাঝে হারিয়ে যেতে চায়, মূর্ত বিলীন হতে চায় বিমূর্তে। অরূপ ঈশ্বর এবং রূপময় জগতের এই পারস্পরিক ক্রিয়া প্রতিনিয়ত চলমান।        [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা