শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র কবি মোহাম্মদ রফিক

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র কবি মোহাম্মদ রফিক

       ‘অন্ধকারে আলোর ফুল/ পাপড়ি খুলছে, পরক্ষণে বুজিয়ে ফেলছে/যেন আগুনের স্ফুলিঙ্গ/ঘনবদ্ধ পাতার ভিড়ে/ওরা বলে, জোনাকি/আমি বলি, স্বপ্ন। এটি মোহাম্মদ রফিকের ‘জোনাকি’ কবিতা। কী চমৎকার! ‘ওরা বলে, জোনাকি; আমি বলি, স্বপ্ন।’  এই না হলে কি কবি! এই না হলে কি মোহাম্মদ রফিক! আমারও শিশুর সারল্যে বলতে ইচ্ছে হয়, ‘জোনাক পোকা আলোর থোকায় স্বপ্ন বুনে যায়/ তারার ফুলের পাপড়ি মেলে আঁধার বীথিকায়।’ কবির ‘কপিলা’য় স্বপ্ন এসেছে আরেক চালে, ‘গাইয়ের ওলানে মুখ শস্যের খামার, ওড়ে চুল/চোখে স্বপ্ন, রাখাল বাজায় বাঁশী, ছুটে আসে শুক/সারস ময়ূর বেজী হাটভাঙা মানুষের মুখ/নিশ্চিন্তে অচিন/স্বপ্ন।’

          জোনাকির বাংলা নাম তমোমণি। তিমিরে সোনা আলোর মণিকণা। রাতের প্রহরী। নবীকরণের প্রতীক। বিবর্ণতা আর তমসার শূন্যতার বিপরীতে পূর্ণদীপ্তির সংকেত। ওর হলদে, হরিত, নীলাভ মোহনীয় আলো সঙ্গীর জন্যে আকর্ষণ-সংকেত। মানুষের ইতিবাচক ভাবনার প্রতীকও সে। আকর্ষণ শক্তিবলে মহাবিশ্বে সেই শক্তিকে সে ছড়িয়ে দেয়। এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও ব্যাপক। বৈদ্যুতিক বাল্ব নব্বই শতাংশ এনার্জি খরচ ক’রে মাত্র  দশ শতাংশ আলো তৈরি করতে পারে। কিন্তু জোনাকি এর চেয়েও বেশি আলো উৎপাদন করতে পারে দক্ষ রাসায়নিক বিক্রিয়ায়। এর জন্যে ওর নিজের কোনো এনার্জি নষ্ট করতে হয় না। জোনাকি আলো জ্বালাবার সময় শরীরকে অনেক উত্তপ্ত করে। মাঝে মাঝে নিজের শরীরটাকে ভস্মীভূতও করে ফেলে। ভাবছেন, সাহিত্যে আবার বিজ্ঞান কেন! কেন নয়! বিজ্ঞানের রাজ্যে কি ‘সাহিত্যের প্রবেশ নিষেধ’ সাইনবোর্ড ঝোলানো? বিজ্ঞান জীবনের প্রয়োজন হলে সাহিত্য এর প্রাণন। কোনো কোনো প্রয়োজন মেটানো ছাড়াও জীবন চলে, কিন্তু প্রাণহীন জীবনের নাম মরণ।

        তো যা বলছিলাম। জোনাকি আত্মনির্ভর, স্বাবলম্বী। ক্ষীণ হলেও ওর আলো পুরোটাই ওর নিজস্ব; চাঁদের মতো ধার করা আলো না। মোমের  মতো নিজেকে পুড়িয়ে হলেও সে আলো জ্বালে। চলুন, রবিকবির সাক্ষ্য নেই। ‘জোনাকী, কী সুখে ওই ডানা দুটি মেলেছ/ আঁধার সাঁঝে বনের মাঝে উল্লাসে প্রাণ ঢেলেছ/ তুমি নও তো সূর্য, নও তো চন্দ্র/ তোমার তাই ব’লে কি কম আনন্দ/ তুমি আপন জীবন পূর্ণ ক’রে/ আপন আলো জ্বেলেছ/তুমি নও গো ঋণী কারো কাছে/তোমার অন্তরে যে শক্তি আছে/তারি আদেশ পেলেছ/তুমি আঁধার-বাঁধন ছাড়িয়ে ওঠ/তুমি ছোটো হয়ে নও গো ছোটো/জগতে যেথায় যত আলো/সবায় আপন ক’রে ফেলেছ।’

        এই পুঁচকে পোকাকে কবি স্বপ্নের মতো বিশাল তাৎপর্যবহ বিষয়ের সঙ্গে তুলনাই করেন নি। বরং এই গোবরে পোকাটা নিজেই কবির স্বপ্ন। তাই এটা উপমা না, রূপক। এখানে জোনাকি আর স্বপ্ন একাকার। যা মানুষের কাছে জোনাকি, তা কবির কাছে স্বপ্ন। ‘স্বপ্ন শুধু স্বপ্নমাত্র মস্তিষ্ক বিকার/ একথা কেমন করে করিব স্বীকার/ জগতে সকলই মিথ্যা, সব মায়াময়/ স্বপ্ন শুধু সত্য আর সত্য কিছু নয়।’ রবীন্দ্রনাথের এ অমিয় বাণি চিরন্তনীর রেশ ধরেই বলা যায়, স্বপ্ন মানব সভ্যতার সমান বয়েসি। স্বপ্ন সভ্যতার অনুগামী, সহোদর। স্বপ্ন যেখানে অন্ধ, সভ্যতা সেখানে স্থবির। জীবন মানেই স্বপ্ন। স্বপ্নের অবসান আর জীবনের প্রয়াণ সমার্থক। মোহাম্মদ রফিক জোনাকির আলোয় যে ‘স্বপ্ন’ দেখেছেন, সে-স্বপ্ন সকল মানুষের। ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র সকল বাসিন্দার। ধুলো-মাটি-কাদা-জলে জড়িয়ে আছে যে-প্রান্তিক মানুষের জীবন-জীবিকা। যে মাটিতে মিশে থাকে শিশির ফোঁটার আর্দ্রতা। শান্তির বারি-বর্ষণে যে মাটিতে প্রাণের সঞ্চার। লাখো শহীদের রক্ত-স্নাত যে মাটি। মায়ের অশ্রুতে সিক্ত যে-জনপদের প্রতিটা ধুলিকণা। মজুর-চাষার শ্রমের ঘামে যে মাটি অন্নদা, সেই মাটির মানুষের স্বপ্নই উঠে এসেছে কবি রফিকের কবিতায় পরম মমতা আর বিশ্বস্ততায়। ‘লোহার গরাদ ফেটে টগবগ আষাঢ়ী পূর্ণিমা/কলমীর ঘ্রাণে মুগ্ধ বিলের ওপরে দৃপ্ত পায়ে/ফাঁসির দড়িতে ঝোলে হাসির জোয়ারে ভাঙাবাঁধ;/কপিলা, কাদায় জলে ঘামেশ্রমে অন্নদা স্বদেশ।’ কবি রফিকের ‘খোলা কবিতা’ সূচিত হয়েছে মাটির এমন সোঁদা গন্ধ ছড়িয়ে। যে গন্ধে রয়েছে গভীর দেশপ্রেমের ইঙ্গিত। যে উর্বরা মাটি অন্নপূর্ণা হয়েছে মেহনতী মানুষের ঘামেশ্রমে। কবির বোধ যেন সাড়া দিচ্ছে সেই ম্যাটির টানে, ‘যে মাটি আঁচল পেতে চেয়ে আছে মুখের পানে।’ ‘ফাঁসির দড়িতে ঝোলে হাসির জোয়ারে ভাঙাবাঁধ’- এমন একটি দ্বিতীয় শক্তিশালী পঙ্ক্তি বোধ করি তাবৎ বাংলা সাহিত্যে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হবে।

        ‘অন্ধকারে আলোর ফুল’জোনাকি ‘যেন আগুনের স্ফুলিঙ্গ।’ স্ফুলিঙ্গের উপমায় জোনাকি। দূর আকাশের তারার মতোই আঙিনার জোনাকির ক্ষুদ্র মিটিমিটি আলো। সে আলো ক্ষণকালের হলেও ওর আলো জ্বালাবার আনন্দ চিরকালের। রাতের কালোর কপালে জোনাকিই আলোর টিপ। সেই উল্লাসী-আলো নিকষ আঁধারে আশা জাগানিয়া। ‘স্ফুলিঙ্গ তার পাখায় পেল ক্ষণকালের ছন্দ/উড়ে গিয়ে ফুরিয়ে গেল সেই তারি আনন্দ।’ ক্ষণিকের হলেও  আলো  আলোই। ক্ষুদ্র হলেও সে-ই আঁধার দৈত্যের গলা কাটে। জিয়িয়ে রাখে স্বপ্নকে। এই স্বপ্নের মাঝেই বেঁচে থাকে দেশ-কাল-পাত্র ভেদে মানুষের মুক্তি-কামনা।

        ‘সর্বমানুষের মুক্তি না হলে কাব্যেরও মুক্তি হবে না।’ মোহাম্মদ রফিকের এ উপলব্ধিই সকল মানুষের মুক্তি-চেতনার কবি অবিধায় তাকে ভূষিত করেছে। ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’ কাব্যের মাধ্যমেই মোহাম্মদ রফিক এর কবি স্বরূপ নির্দিষ্টতা ও স্বকীয়তা পেয়েছি বলে বোদ্ধাদের অভিমত। কবি রফিক কাব্যের মুক্তির পূর্বশর্তে জুড়ে দিয়েছেন মানুষের মুক্তিকে। সে মুক্তি আত্মিক, আবার আর্থিকও। খাদ্যের অভাবে যাদের উদরে হাবিয়া দোজখের আগুন জ্বলে, তাদের আবার ক্যামন মুক্তিচেতনা? কবির ‘কপিলা’ থেকে শুনুন: ‘এক দুই দুই এক/চোয়ালের ভাঁজে ক্ষুধা/ বোক্ষের পাঁজরে ক্ষুধা/ কুয়াশার তাজা ভোরে ক্ষুধা/...নিদ্রাহীন চোক্ষে ঐ/চোক্ষের আগুনে ক্ষুধা/ নবান্নের/ পার্বণে আমন গন্ধে/ প্রত্যেক চীৎকারে মৃত্যু/জরা/ক্ষুধা/ছায়া/ উঠোনে উঠোনে ক্ষুধা/ছড়ানো ধানের ক্ষুধা।’ এমন ক্ষুধা রাজ্যেই সুকান্ত পৃথিবীকে দেখেছেন গদ্যময়; পূর্ণিমা চাঁদকে ঝলসানো রুটি।

        ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’ মোহাম্মদ রফিকের দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ। এই গ্রন্থ থেকে শুরু করে স্বাধীনতা-উত্তরকালে রচিত কাব্যগুলোতে চিত্রিত হয়েছে মানুষের প্রত্যাশা, বঞ্চনা, নৈর্ব্যক্তিকতা ও নৈরাশ্য। এক জটিল অনুভবের প্রকাশ ঘটেছে তাঁর কবিতায়। সেখানে উপজীব্য হয়েছে প্রকৃতি, যাপিত জীবন, মানুষ, সমাজ, জাতিরাষ্ট্র। কবিতা দাঁড়িয়ে যায় ক্ষয়িষ্ণু সমাজের মুখোমুখি। কবিতা সমাজকে প্রশ্ন করে। আবার সমাজকেও তাগিদ-তাগাদা দিয়ে বলে, ‘প্রশ্ন করো?’ কবি জানেন, এ সকল প্রশ্নের উত্তরে পাহাড়। তবুও প্রশ্ন করবার কারবার জারি রাখতে হয় যুগ-যুগান্তর।

      সমৃদ্ধ বিশ্বে এখনো নিঃস্বজনের মিছিল। সঞ্চিত ধনে বঞ্চিতের যে অধিকার, এখনো তা পরিকল্পিত রূপে উপেক্ষিত। তাঁর নিষিদ্ধ ‘খোলা কবিতা’ চিত্রিত করেছে সে সব ভুখা-নাঙ্গা মানুষকে, যারা আমাদের জারজ সভ্যতার বেদিমূলে বলি হচ্ছেন নিত্যদিন, ‘কোনই সমস্যা নেই/লুঙ্গি ছিঁড়ে গেছে? তালি মারো/গেঞ্জি নেই? ঘামে ভেজা উদম শরীর রোদে সেঁকো/সপ্তাহের ছ’টি দিন দানাপানি পড়েনি নালীতে?/তাতে কি? একটি বেলা কায়ক্লেশে অনাহারে থাকো/মেরুদন্ড বেঁকে গেছে? আরও একটু বেঁকে যেতে দাও/ সোজা হয়ে দাঁড়াবার যত্তোসব অসহ যন্ত্রণা/ এর থেকে মুক্তি পাবে।’ তীর্যক অথচ তীব্র ভাষায় এমন শাণিত উচ্চারণ মানুষের প্রতি মমতা থেকেই উৎসারিত হতে পারে। দায়বোধহীন কোনো কবির পক্ষে তা চিন্তাতীত। আর ‘শিল্পের জন্যে শিল্প’ মতবাদীদের জন্যে তা স্বপ্নাতীত।

       কবিরা সর্বদাই যেন মুক্তিচেতনা নিয়েই কবিতা লিখেন। বাংলার মধ্যযুগের কবিরা প্রায় ছয় শ’ বছর ধরে একই ধারায় কাব্য রচনা করেছেন। দৈব-দুর্বিপাক আর সামাজিক জাতপাত থেকে মুক্তিবাসনা ছিল মধ্যযুগের কবিদের কাব্যের বিষয়। ভারতচন্দ্র রায় গুণাকরের ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তিরই বাসনা। সাপের দংশন, মড়ক- মহামারী, ক্ষুধা থেকে মুক্তির জন্য কবিতা লিখেছেন মঙ্গলকাব্যের কবিরা। কিন্তু পৃথিবীতে মানুষের যাচিত মুক্তি কি আসলেই সম্ভব? এখানে মুক্তির পথে রয়েছে অযুত প্রশ্ন, নিযুত শর্ত। এখানে মুক্তি পরিস্থিতি সাপেক্ষ। মুক্তির নিশানাও কিন্তু স্পষ্ট না। মঞ্জিল নিয়ে আছে মতান্তর। কোন মুক্তি পেতে চায় মানুষ ও কবিতা? পরিগ্রহ থেকে অব্যাহতি? নাকি স্বাধীনতা, পরিত্রাণ, মোক্ষলাভ, অবসান, নিষ্কৃতি? নাকি অবরোধ বা বন্ধন হতে মুক্তি? পৃথিবী রূপ অরূপের লীলাখেলার বেলাভূমি। এখানে সীমা অসীমের মাঝে হারিয়ে যেতে চায়, মূর্ত বিলীন হতে চায় বিমূর্তে। অরূপ ঈশ্বর এবং রূপময় জগতের এই পারস্পরিক ক্রিয়া প্রতিনিয়ত চলমান।        [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
ফের ভেনিজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনিজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৪৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ আরও ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ আরও ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন