শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র কবি মোহাম্মদ রফিক

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র কবি মোহাম্মদ রফিক

       ‘অন্ধকারে আলোর ফুল/ পাপড়ি খুলছে, পরক্ষণে বুজিয়ে ফেলছে/যেন আগুনের স্ফুলিঙ্গ/ঘনবদ্ধ পাতার ভিড়ে/ওরা বলে, জোনাকি/আমি বলি, স্বপ্ন। এটি মোহাম্মদ রফিকের ‘জোনাকি’ কবিতা। কী চমৎকার! ‘ওরা বলে, জোনাকি; আমি বলি, স্বপ্ন।’  এই না হলে কি কবি! এই না হলে কি মোহাম্মদ রফিক! আমারও শিশুর সারল্যে বলতে ইচ্ছে হয়, ‘জোনাক পোকা আলোর থোকায় স্বপ্ন বুনে যায়/ তারার ফুলের পাপড়ি মেলে আঁধার বীথিকায়।’ কবির ‘কপিলা’য় স্বপ্ন এসেছে আরেক চালে, ‘গাইয়ের ওলানে মুখ শস্যের খামার, ওড়ে চুল/চোখে স্বপ্ন, রাখাল বাজায় বাঁশী, ছুটে আসে শুক/সারস ময়ূর বেজী হাটভাঙা মানুষের মুখ/নিশ্চিন্তে অচিন/স্বপ্ন।’

          জোনাকির বাংলা নাম তমোমণি। তিমিরে সোনা আলোর মণিকণা। রাতের প্রহরী। নবীকরণের প্রতীক। বিবর্ণতা আর তমসার শূন্যতার বিপরীতে পূর্ণদীপ্তির সংকেত। ওর হলদে, হরিত, নীলাভ মোহনীয় আলো সঙ্গীর জন্যে আকর্ষণ-সংকেত। মানুষের ইতিবাচক ভাবনার প্রতীকও সে। আকর্ষণ শক্তিবলে মহাবিশ্বে সেই শক্তিকে সে ছড়িয়ে দেয়। এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও ব্যাপক। বৈদ্যুতিক বাল্ব নব্বই শতাংশ এনার্জি খরচ ক’রে মাত্র  দশ শতাংশ আলো তৈরি করতে পারে। কিন্তু জোনাকি এর চেয়েও বেশি আলো উৎপাদন করতে পারে দক্ষ রাসায়নিক বিক্রিয়ায়। এর জন্যে ওর নিজের কোনো এনার্জি নষ্ট করতে হয় না। জোনাকি আলো জ্বালাবার সময় শরীরকে অনেক উত্তপ্ত করে। মাঝে মাঝে নিজের শরীরটাকে ভস্মীভূতও করে ফেলে। ভাবছেন, সাহিত্যে আবার বিজ্ঞান কেন! কেন নয়! বিজ্ঞানের রাজ্যে কি ‘সাহিত্যের প্রবেশ নিষেধ’ সাইনবোর্ড ঝোলানো? বিজ্ঞান জীবনের প্রয়োজন হলে সাহিত্য এর প্রাণন। কোনো কোনো প্রয়োজন মেটানো ছাড়াও জীবন চলে, কিন্তু প্রাণহীন জীবনের নাম মরণ।

        তো যা বলছিলাম। জোনাকি আত্মনির্ভর, স্বাবলম্বী। ক্ষীণ হলেও ওর আলো পুরোটাই ওর নিজস্ব; চাঁদের মতো ধার করা আলো না। মোমের  মতো নিজেকে পুড়িয়ে হলেও সে আলো জ্বালে। চলুন, রবিকবির সাক্ষ্য নেই। ‘জোনাকী, কী সুখে ওই ডানা দুটি মেলেছ/ আঁধার সাঁঝে বনের মাঝে উল্লাসে প্রাণ ঢেলেছ/ তুমি নও তো সূর্য, নও তো চন্দ্র/ তোমার তাই ব’লে কি কম আনন্দ/ তুমি আপন জীবন পূর্ণ ক’রে/ আপন আলো জ্বেলেছ/তুমি নও গো ঋণী কারো কাছে/তোমার অন্তরে যে শক্তি আছে/তারি আদেশ পেলেছ/তুমি আঁধার-বাঁধন ছাড়িয়ে ওঠ/তুমি ছোটো হয়ে নও গো ছোটো/জগতে যেথায় যত আলো/সবায় আপন ক’রে ফেলেছ।’

        এই পুঁচকে পোকাকে কবি স্বপ্নের মতো বিশাল তাৎপর্যবহ বিষয়ের সঙ্গে তুলনাই করেন নি। বরং এই গোবরে পোকাটা নিজেই কবির স্বপ্ন। তাই এটা উপমা না, রূপক। এখানে জোনাকি আর স্বপ্ন একাকার। যা মানুষের কাছে জোনাকি, তা কবির কাছে স্বপ্ন। ‘স্বপ্ন শুধু স্বপ্নমাত্র মস্তিষ্ক বিকার/ একথা কেমন করে করিব স্বীকার/ জগতে সকলই মিথ্যা, সব মায়াময়/ স্বপ্ন শুধু সত্য আর সত্য কিছু নয়।’ রবীন্দ্রনাথের এ অমিয় বাণি চিরন্তনীর রেশ ধরেই বলা যায়, স্বপ্ন মানব সভ্যতার সমান বয়েসি। স্বপ্ন সভ্যতার অনুগামী, সহোদর। স্বপ্ন যেখানে অন্ধ, সভ্যতা সেখানে স্থবির। জীবন মানেই স্বপ্ন। স্বপ্নের অবসান আর জীবনের প্রয়াণ সমার্থক। মোহাম্মদ রফিক জোনাকির আলোয় যে ‘স্বপ্ন’ দেখেছেন, সে-স্বপ্ন সকল মানুষের। ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র সকল বাসিন্দার। ধুলো-মাটি-কাদা-জলে জড়িয়ে আছে যে-প্রান্তিক মানুষের জীবন-জীবিকা। যে মাটিতে মিশে থাকে শিশির ফোঁটার আর্দ্রতা। শান্তির বারি-বর্ষণে যে মাটিতে প্রাণের সঞ্চার। লাখো শহীদের রক্ত-স্নাত যে মাটি। মায়ের অশ্রুতে সিক্ত যে-জনপদের প্রতিটা ধুলিকণা। মজুর-চাষার শ্রমের ঘামে যে মাটি অন্নদা, সেই মাটির মানুষের স্বপ্নই উঠে এসেছে কবি রফিকের কবিতায় পরম মমতা আর বিশ্বস্ততায়। ‘লোহার গরাদ ফেটে টগবগ আষাঢ়ী পূর্ণিমা/কলমীর ঘ্রাণে মুগ্ধ বিলের ওপরে দৃপ্ত পায়ে/ফাঁসির দড়িতে ঝোলে হাসির জোয়ারে ভাঙাবাঁধ;/কপিলা, কাদায় জলে ঘামেশ্রমে অন্নদা স্বদেশ।’ কবি রফিকের ‘খোলা কবিতা’ সূচিত হয়েছে মাটির এমন সোঁদা গন্ধ ছড়িয়ে। যে গন্ধে রয়েছে গভীর দেশপ্রেমের ইঙ্গিত। যে উর্বরা মাটি অন্নপূর্ণা হয়েছে মেহনতী মানুষের ঘামেশ্রমে। কবির বোধ যেন সাড়া দিচ্ছে সেই ম্যাটির টানে, ‘যে মাটি আঁচল পেতে চেয়ে আছে মুখের পানে।’ ‘ফাঁসির দড়িতে ঝোলে হাসির জোয়ারে ভাঙাবাঁধ’- এমন একটি দ্বিতীয় শক্তিশালী পঙ্ক্তি বোধ করি তাবৎ বাংলা সাহিত্যে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হবে।

        ‘অন্ধকারে আলোর ফুল’জোনাকি ‘যেন আগুনের স্ফুলিঙ্গ।’ স্ফুলিঙ্গের উপমায় জোনাকি। দূর আকাশের তারার মতোই আঙিনার জোনাকির ক্ষুদ্র মিটিমিটি আলো। সে আলো ক্ষণকালের হলেও ওর আলো জ্বালাবার আনন্দ চিরকালের। রাতের কালোর কপালে জোনাকিই আলোর টিপ। সেই উল্লাসী-আলো নিকষ আঁধারে আশা জাগানিয়া। ‘স্ফুলিঙ্গ তার পাখায় পেল ক্ষণকালের ছন্দ/উড়ে গিয়ে ফুরিয়ে গেল সেই তারি আনন্দ।’ ক্ষণিকের হলেও  আলো  আলোই। ক্ষুদ্র হলেও সে-ই আঁধার দৈত্যের গলা কাটে। জিয়িয়ে রাখে স্বপ্নকে। এই স্বপ্নের মাঝেই বেঁচে থাকে দেশ-কাল-পাত্র ভেদে মানুষের মুক্তি-কামনা।

        ‘সর্বমানুষের মুক্তি না হলে কাব্যেরও মুক্তি হবে না।’ মোহাম্মদ রফিকের এ উপলব্ধিই সকল মানুষের মুক্তি-চেতনার কবি অবিধায় তাকে ভূষিত করেছে। ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’ কাব্যের মাধ্যমেই মোহাম্মদ রফিক এর কবি স্বরূপ নির্দিষ্টতা ও স্বকীয়তা পেয়েছি বলে বোদ্ধাদের অভিমত। কবি রফিক কাব্যের মুক্তির পূর্বশর্তে জুড়ে দিয়েছেন মানুষের মুক্তিকে। সে মুক্তি আত্মিক, আবার আর্থিকও। খাদ্যের অভাবে যাদের উদরে হাবিয়া দোজখের আগুন জ্বলে, তাদের আবার ক্যামন মুক্তিচেতনা? কবির ‘কপিলা’ থেকে শুনুন: ‘এক দুই দুই এক/চোয়ালের ভাঁজে ক্ষুধা/ বোক্ষের পাঁজরে ক্ষুধা/ কুয়াশার তাজা ভোরে ক্ষুধা/...নিদ্রাহীন চোক্ষে ঐ/চোক্ষের আগুনে ক্ষুধা/ নবান্নের/ পার্বণে আমন গন্ধে/ প্রত্যেক চীৎকারে মৃত্যু/জরা/ক্ষুধা/ছায়া/ উঠোনে উঠোনে ক্ষুধা/ছড়ানো ধানের ক্ষুধা।’ এমন ক্ষুধা রাজ্যেই সুকান্ত পৃথিবীকে দেখেছেন গদ্যময়; পূর্ণিমা চাঁদকে ঝলসানো রুটি।

        ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’ মোহাম্মদ রফিকের দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ। এই গ্রন্থ থেকে শুরু করে স্বাধীনতা-উত্তরকালে রচিত কাব্যগুলোতে চিত্রিত হয়েছে মানুষের প্রত্যাশা, বঞ্চনা, নৈর্ব্যক্তিকতা ও নৈরাশ্য। এক জটিল অনুভবের প্রকাশ ঘটেছে তাঁর কবিতায়। সেখানে উপজীব্য হয়েছে প্রকৃতি, যাপিত জীবন, মানুষ, সমাজ, জাতিরাষ্ট্র। কবিতা দাঁড়িয়ে যায় ক্ষয়িষ্ণু সমাজের মুখোমুখি। কবিতা সমাজকে প্রশ্ন করে। আবার সমাজকেও তাগিদ-তাগাদা দিয়ে বলে, ‘প্রশ্ন করো?’ কবি জানেন, এ সকল প্রশ্নের উত্তরে পাহাড়। তবুও প্রশ্ন করবার কারবার জারি রাখতে হয় যুগ-যুগান্তর।

      সমৃদ্ধ বিশ্বে এখনো নিঃস্বজনের মিছিল। সঞ্চিত ধনে বঞ্চিতের যে অধিকার, এখনো তা পরিকল্পিত রূপে উপেক্ষিত। তাঁর নিষিদ্ধ ‘খোলা কবিতা’ চিত্রিত করেছে সে সব ভুখা-নাঙ্গা মানুষকে, যারা আমাদের জারজ সভ্যতার বেদিমূলে বলি হচ্ছেন নিত্যদিন, ‘কোনই সমস্যা নেই/লুঙ্গি ছিঁড়ে গেছে? তালি মারো/গেঞ্জি নেই? ঘামে ভেজা উদম শরীর রোদে সেঁকো/সপ্তাহের ছ’টি দিন দানাপানি পড়েনি নালীতে?/তাতে কি? একটি বেলা কায়ক্লেশে অনাহারে থাকো/মেরুদন্ড বেঁকে গেছে? আরও একটু বেঁকে যেতে দাও/ সোজা হয়ে দাঁড়াবার যত্তোসব অসহ যন্ত্রণা/ এর থেকে মুক্তি পাবে।’ তীর্যক অথচ তীব্র ভাষায় এমন শাণিত উচ্চারণ মানুষের প্রতি মমতা থেকেই উৎসারিত হতে পারে। দায়বোধহীন কোনো কবির পক্ষে তা চিন্তাতীত। আর ‘শিল্পের জন্যে শিল্প’ মতবাদীদের জন্যে তা স্বপ্নাতীত।

       কবিরা সর্বদাই যেন মুক্তিচেতনা নিয়েই কবিতা লিখেন। বাংলার মধ্যযুগের কবিরা প্রায় ছয় শ’ বছর ধরে একই ধারায় কাব্য রচনা করেছেন। দৈব-দুর্বিপাক আর সামাজিক জাতপাত থেকে মুক্তিবাসনা ছিল মধ্যযুগের কবিদের কাব্যের বিষয়। ভারতচন্দ্র রায় গুণাকরের ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তিরই বাসনা। সাপের দংশন, মড়ক- মহামারী, ক্ষুধা থেকে মুক্তির জন্য কবিতা লিখেছেন মঙ্গলকাব্যের কবিরা। কিন্তু পৃথিবীতে মানুষের যাচিত মুক্তি কি আসলেই সম্ভব? এখানে মুক্তির পথে রয়েছে অযুত প্রশ্ন, নিযুত শর্ত। এখানে মুক্তি পরিস্থিতি সাপেক্ষ। মুক্তির নিশানাও কিন্তু স্পষ্ট না। মঞ্জিল নিয়ে আছে মতান্তর। কোন মুক্তি পেতে চায় মানুষ ও কবিতা? পরিগ্রহ থেকে অব্যাহতি? নাকি স্বাধীনতা, পরিত্রাণ, মোক্ষলাভ, অবসান, নিষ্কৃতি? নাকি অবরোধ বা বন্ধন হতে মুক্তি? পৃথিবী রূপ অরূপের লীলাখেলার বেলাভূমি। এখানে সীমা অসীমের মাঝে হারিয়ে যেতে চায়, মূর্ত বিলীন হতে চায় বিমূর্তে। অরূপ ঈশ্বর এবং রূপময় জগতের এই পারস্পরিক ক্রিয়া প্রতিনিয়ত চলমান।        [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ