শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র কবি মোহাম্মদ রফিক

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র কবি মোহাম্মদ রফিক

       ‘অন্ধকারে আলোর ফুল/ পাপড়ি খুলছে, পরক্ষণে বুজিয়ে ফেলছে/যেন আগুনের স্ফুলিঙ্গ/ঘনবদ্ধ পাতার ভিড়ে/ওরা বলে, জোনাকি/আমি বলি, স্বপ্ন। এটি মোহাম্মদ রফিকের ‘জোনাকি’ কবিতা। কী চমৎকার! ‘ওরা বলে, জোনাকি; আমি বলি, স্বপ্ন।’  এই না হলে কি কবি! এই না হলে কি মোহাম্মদ রফিক! আমারও শিশুর সারল্যে বলতে ইচ্ছে হয়, ‘জোনাক পোকা আলোর থোকায় স্বপ্ন বুনে যায়/ তারার ফুলের পাপড়ি মেলে আঁধার বীথিকায়।’ কবির ‘কপিলা’য় স্বপ্ন এসেছে আরেক চালে, ‘গাইয়ের ওলানে মুখ শস্যের খামার, ওড়ে চুল/চোখে স্বপ্ন, রাখাল বাজায় বাঁশী, ছুটে আসে শুক/সারস ময়ূর বেজী হাটভাঙা মানুষের মুখ/নিশ্চিন্তে অচিন/স্বপ্ন।’

          জোনাকির বাংলা নাম তমোমণি। তিমিরে সোনা আলোর মণিকণা। রাতের প্রহরী। নবীকরণের প্রতীক। বিবর্ণতা আর তমসার শূন্যতার বিপরীতে পূর্ণদীপ্তির সংকেত। ওর হলদে, হরিত, নীলাভ মোহনীয় আলো সঙ্গীর জন্যে আকর্ষণ-সংকেত। মানুষের ইতিবাচক ভাবনার প্রতীকও সে। আকর্ষণ শক্তিবলে মহাবিশ্বে সেই শক্তিকে সে ছড়িয়ে দেয়। এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও ব্যাপক। বৈদ্যুতিক বাল্ব নব্বই শতাংশ এনার্জি খরচ ক’রে মাত্র  দশ শতাংশ আলো তৈরি করতে পারে। কিন্তু জোনাকি এর চেয়েও বেশি আলো উৎপাদন করতে পারে দক্ষ রাসায়নিক বিক্রিয়ায়। এর জন্যে ওর নিজের কোনো এনার্জি নষ্ট করতে হয় না। জোনাকি আলো জ্বালাবার সময় শরীরকে অনেক উত্তপ্ত করে। মাঝে মাঝে নিজের শরীরটাকে ভস্মীভূতও করে ফেলে। ভাবছেন, সাহিত্যে আবার বিজ্ঞান কেন! কেন নয়! বিজ্ঞানের রাজ্যে কি ‘সাহিত্যের প্রবেশ নিষেধ’ সাইনবোর্ড ঝোলানো? বিজ্ঞান জীবনের প্রয়োজন হলে সাহিত্য এর প্রাণন। কোনো কোনো প্রয়োজন মেটানো ছাড়াও জীবন চলে, কিন্তু প্রাণহীন জীবনের নাম মরণ।

        তো যা বলছিলাম। জোনাকি আত্মনির্ভর, স্বাবলম্বী। ক্ষীণ হলেও ওর আলো পুরোটাই ওর নিজস্ব; চাঁদের মতো ধার করা আলো না। মোমের  মতো নিজেকে পুড়িয়ে হলেও সে আলো জ্বালে। চলুন, রবিকবির সাক্ষ্য নেই। ‘জোনাকী, কী সুখে ওই ডানা দুটি মেলেছ/ আঁধার সাঁঝে বনের মাঝে উল্লাসে প্রাণ ঢেলেছ/ তুমি নও তো সূর্য, নও তো চন্দ্র/ তোমার তাই ব’লে কি কম আনন্দ/ তুমি আপন জীবন পূর্ণ ক’রে/ আপন আলো জ্বেলেছ/তুমি নও গো ঋণী কারো কাছে/তোমার অন্তরে যে শক্তি আছে/তারি আদেশ পেলেছ/তুমি আঁধার-বাঁধন ছাড়িয়ে ওঠ/তুমি ছোটো হয়ে নও গো ছোটো/জগতে যেথায় যত আলো/সবায় আপন ক’রে ফেলেছ।’

        এই পুঁচকে পোকাকে কবি স্বপ্নের মতো বিশাল তাৎপর্যবহ বিষয়ের সঙ্গে তুলনাই করেন নি। বরং এই গোবরে পোকাটা নিজেই কবির স্বপ্ন। তাই এটা উপমা না, রূপক। এখানে জোনাকি আর স্বপ্ন একাকার। যা মানুষের কাছে জোনাকি, তা কবির কাছে স্বপ্ন। ‘স্বপ্ন শুধু স্বপ্নমাত্র মস্তিষ্ক বিকার/ একথা কেমন করে করিব স্বীকার/ জগতে সকলই মিথ্যা, সব মায়াময়/ স্বপ্ন শুধু সত্য আর সত্য কিছু নয়।’ রবীন্দ্রনাথের এ অমিয় বাণি চিরন্তনীর রেশ ধরেই বলা যায়, স্বপ্ন মানব সভ্যতার সমান বয়েসি। স্বপ্ন সভ্যতার অনুগামী, সহোদর। স্বপ্ন যেখানে অন্ধ, সভ্যতা সেখানে স্থবির। জীবন মানেই স্বপ্ন। স্বপ্নের অবসান আর জীবনের প্রয়াণ সমার্থক। মোহাম্মদ রফিক জোনাকির আলোয় যে ‘স্বপ্ন’ দেখেছেন, সে-স্বপ্ন সকল মানুষের। ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’র সকল বাসিন্দার। ধুলো-মাটি-কাদা-জলে জড়িয়ে আছে যে-প্রান্তিক মানুষের জীবন-জীবিকা। যে মাটিতে মিশে থাকে শিশির ফোঁটার আর্দ্রতা। শান্তির বারি-বর্ষণে যে মাটিতে প্রাণের সঞ্চার। লাখো শহীদের রক্ত-স্নাত যে মাটি। মায়ের অশ্রুতে সিক্ত যে-জনপদের প্রতিটা ধুলিকণা। মজুর-চাষার শ্রমের ঘামে যে মাটি অন্নদা, সেই মাটির মানুষের স্বপ্নই উঠে এসেছে কবি রফিকের কবিতায় পরম মমতা আর বিশ্বস্ততায়। ‘লোহার গরাদ ফেটে টগবগ আষাঢ়ী পূর্ণিমা/কলমীর ঘ্রাণে মুগ্ধ বিলের ওপরে দৃপ্ত পায়ে/ফাঁসির দড়িতে ঝোলে হাসির জোয়ারে ভাঙাবাঁধ;/কপিলা, কাদায় জলে ঘামেশ্রমে অন্নদা স্বদেশ।’ কবি রফিকের ‘খোলা কবিতা’ সূচিত হয়েছে মাটির এমন সোঁদা গন্ধ ছড়িয়ে। যে গন্ধে রয়েছে গভীর দেশপ্রেমের ইঙ্গিত। যে উর্বরা মাটি অন্নপূর্ণা হয়েছে মেহনতী মানুষের ঘামেশ্রমে। কবির বোধ যেন সাড়া দিচ্ছে সেই ম্যাটির টানে, ‘যে মাটি আঁচল পেতে চেয়ে আছে মুখের পানে।’ ‘ফাঁসির দড়িতে ঝোলে হাসির জোয়ারে ভাঙাবাঁধ’- এমন একটি দ্বিতীয় শক্তিশালী পঙ্ক্তি বোধ করি তাবৎ বাংলা সাহিত্যে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হবে।

        ‘অন্ধকারে আলোর ফুল’জোনাকি ‘যেন আগুনের স্ফুলিঙ্গ।’ স্ফুলিঙ্গের উপমায় জোনাকি। দূর আকাশের তারার মতোই আঙিনার জোনাকির ক্ষুদ্র মিটিমিটি আলো। সে আলো ক্ষণকালের হলেও ওর আলো জ্বালাবার আনন্দ চিরকালের। রাতের কালোর কপালে জোনাকিই আলোর টিপ। সেই উল্লাসী-আলো নিকষ আঁধারে আশা জাগানিয়া। ‘স্ফুলিঙ্গ তার পাখায় পেল ক্ষণকালের ছন্দ/উড়ে গিয়ে ফুরিয়ে গেল সেই তারি আনন্দ।’ ক্ষণিকের হলেও  আলো  আলোই। ক্ষুদ্র হলেও সে-ই আঁধার দৈত্যের গলা কাটে। জিয়িয়ে রাখে স্বপ্নকে। এই স্বপ্নের মাঝেই বেঁচে থাকে দেশ-কাল-পাত্র ভেদে মানুষের মুক্তি-কামনা।

        ‘সর্বমানুষের মুক্তি না হলে কাব্যেরও মুক্তি হবে না।’ মোহাম্মদ রফিকের এ উপলব্ধিই সকল মানুষের মুক্তি-চেতনার কবি অবিধায় তাকে ভূষিত করেছে। ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’ কাব্যের মাধ্যমেই মোহাম্মদ রফিক এর কবি স্বরূপ নির্দিষ্টতা ও স্বকীয়তা পেয়েছি বলে বোদ্ধাদের অভিমত। কবি রফিক কাব্যের মুক্তির পূর্বশর্তে জুড়ে দিয়েছেন মানুষের মুক্তিকে। সে মুক্তি আত্মিক, আবার আর্থিকও। খাদ্যের অভাবে যাদের উদরে হাবিয়া দোজখের আগুন জ্বলে, তাদের আবার ক্যামন মুক্তিচেতনা? কবির ‘কপিলা’ থেকে শুনুন: ‘এক দুই দুই এক/চোয়ালের ভাঁজে ক্ষুধা/ বোক্ষের পাঁজরে ক্ষুধা/ কুয়াশার তাজা ভোরে ক্ষুধা/...নিদ্রাহীন চোক্ষে ঐ/চোক্ষের আগুনে ক্ষুধা/ নবান্নের/ পার্বণে আমন গন্ধে/ প্রত্যেক চীৎকারে মৃত্যু/জরা/ক্ষুধা/ছায়া/ উঠোনে উঠোনে ক্ষুধা/ছড়ানো ধানের ক্ষুধা।’ এমন ক্ষুধা রাজ্যেই সুকান্ত পৃথিবীকে দেখেছেন গদ্যময়; পূর্ণিমা চাঁদকে ঝলসানো রুটি।

        ‘ধুলোর সংসারে এই মাটি’ মোহাম্মদ রফিকের দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ। এই গ্রন্থ থেকে শুরু করে স্বাধীনতা-উত্তরকালে রচিত কাব্যগুলোতে চিত্রিত হয়েছে মানুষের প্রত্যাশা, বঞ্চনা, নৈর্ব্যক্তিকতা ও নৈরাশ্য। এক জটিল অনুভবের প্রকাশ ঘটেছে তাঁর কবিতায়। সেখানে উপজীব্য হয়েছে প্রকৃতি, যাপিত জীবন, মানুষ, সমাজ, জাতিরাষ্ট্র। কবিতা দাঁড়িয়ে যায় ক্ষয়িষ্ণু সমাজের মুখোমুখি। কবিতা সমাজকে প্রশ্ন করে। আবার সমাজকেও তাগিদ-তাগাদা দিয়ে বলে, ‘প্রশ্ন করো?’ কবি জানেন, এ সকল প্রশ্নের উত্তরে পাহাড়। তবুও প্রশ্ন করবার কারবার জারি রাখতে হয় যুগ-যুগান্তর।

      সমৃদ্ধ বিশ্বে এখনো নিঃস্বজনের মিছিল। সঞ্চিত ধনে বঞ্চিতের যে অধিকার, এখনো তা পরিকল্পিত রূপে উপেক্ষিত। তাঁর নিষিদ্ধ ‘খোলা কবিতা’ চিত্রিত করেছে সে সব ভুখা-নাঙ্গা মানুষকে, যারা আমাদের জারজ সভ্যতার বেদিমূলে বলি হচ্ছেন নিত্যদিন, ‘কোনই সমস্যা নেই/লুঙ্গি ছিঁড়ে গেছে? তালি মারো/গেঞ্জি নেই? ঘামে ভেজা উদম শরীর রোদে সেঁকো/সপ্তাহের ছ’টি দিন দানাপানি পড়েনি নালীতে?/তাতে কি? একটি বেলা কায়ক্লেশে অনাহারে থাকো/মেরুদন্ড বেঁকে গেছে? আরও একটু বেঁকে যেতে দাও/ সোজা হয়ে দাঁড়াবার যত্তোসব অসহ যন্ত্রণা/ এর থেকে মুক্তি পাবে।’ তীর্যক অথচ তীব্র ভাষায় এমন শাণিত উচ্চারণ মানুষের প্রতি মমতা থেকেই উৎসারিত হতে পারে। দায়বোধহীন কোনো কবির পক্ষে তা চিন্তাতীত। আর ‘শিল্পের জন্যে শিল্প’ মতবাদীদের জন্যে তা স্বপ্নাতীত।

       কবিরা সর্বদাই যেন মুক্তিচেতনা নিয়েই কবিতা লিখেন। বাংলার মধ্যযুগের কবিরা প্রায় ছয় শ’ বছর ধরে একই ধারায় কাব্য রচনা করেছেন। দৈব-দুর্বিপাক আর সামাজিক জাতপাত থেকে মুক্তিবাসনা ছিল মধ্যযুগের কবিদের কাব্যের বিষয়। ভারতচন্দ্র রায় গুণাকরের ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তিরই বাসনা। সাপের দংশন, মড়ক- মহামারী, ক্ষুধা থেকে মুক্তির জন্য কবিতা লিখেছেন মঙ্গলকাব্যের কবিরা। কিন্তু পৃথিবীতে মানুষের যাচিত মুক্তি কি আসলেই সম্ভব? এখানে মুক্তির পথে রয়েছে অযুত প্রশ্ন, নিযুত শর্ত। এখানে মুক্তি পরিস্থিতি সাপেক্ষ। মুক্তির নিশানাও কিন্তু স্পষ্ট না। মঞ্জিল নিয়ে আছে মতান্তর। কোন মুক্তি পেতে চায় মানুষ ও কবিতা? পরিগ্রহ থেকে অব্যাহতি? নাকি স্বাধীনতা, পরিত্রাণ, মোক্ষলাভ, অবসান, নিষ্কৃতি? নাকি অবরোধ বা বন্ধন হতে মুক্তি? পৃথিবী রূপ অরূপের লীলাখেলার বেলাভূমি। এখানে সীমা অসীমের মাঝে হারিয়ে যেতে চায়, মূর্ত বিলীন হতে চায় বিমূর্তে। অরূপ ঈশ্বর এবং রূপময় জগতের এই পারস্পরিক ক্রিয়া প্রতিনিয়ত চলমান।        [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর