শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ জুন, ২০২৪

দ্য স্টোরি অব অ্যান আওয়ার

এক প্রহরের গল্প

মূল : কেট শপ্যাঁ, ভাষান্তর : ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
এক প্রহরের গল্প

হার্টের সমস্যায় ভুগছেন মিসেস ম্যালার্ড। এ বিষয়টা বিবেচনায় রেখেই স্বামীর মৃত্যু-সংবাদটা তাকে জানানোর আগে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করা হয়। ছোট বোন জোসেফিন প্রচ্ছন্ন আকার-ইঙ্গিতের আশ্রয় নেন। খানিকটা রাখঢাক করে বড় বোনকে দুঃসংবাদটা জানায়।

মিসেস ম্যালার্ডের স্বামীর বন্ধু রিচার্ডসও এ-দুঃসময়ে পাশে আছেন। বন্ধু ব্রেন্টলি ম্যালার্ডের মৃত্যুর খবরটা পরিবারকে তিনিই জানিয়েছিলেন। রেল-দুর্ঘটনার গোয়েন্দা তথ্যটা যখন সংবাদপত্র-অফিসে আসে, তখন রিচার্ডস সেখানেই ছিলেন। ‘নিহতদের তালিকা’য় বন্ধু ব্রেন্টলি ম্যালার্ডের নামটা একেবারে শীর্ষে দেখতে পান তিনি। খবরের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য তিনি দ্বিতীয় টেলিগ্রামটা না আসা পর্যন্ত পত্রিকা অফিসেই অপেক্ষা করেন। বন্ধু-পত্নীর হৃদরোগের বিষয়টা মাথায় রেখেই তিনি অন্য কারোর মাধ্যমে মর্মান্তিক সংবাদ পৌঁছে দেওয়াটা সমীচীন মনে করলেন না। অসতর্কভাবে এমন একটা দুঃসংবাদ হুট করে পৌঁছে দিয়ে পাছে আবার যাতে কোনো বিপত্তি না ঘটায়, সে আশঙ্কায় তিনি নিজেই সশরীরে এসে খবরটা অতি সতর্কতার সঙ্গে জানান মিসেস ম্যালার্ডের ছোট বোন জোসেফিনকে।

মহিলা মহলে অনেকেই এ মর্মান্তিক ঘটনাটা জানলেও মিসেস ম্যালার্ডের পক্ষে এ দুঃসংবাদের ভার বহন করার সামর্থ্য মোটেই ছিল না।

সংবাদটা শোনামাত্রই শোকে বিহ্বল হয়ে ছোট বোনের কোলে ঢলে পড়েন তিনি। পাগলপারা হয়ে কাঁদতে শুরু করেন অঝোরে। শোকের প্রাথমিক ধাক্কাটা সামলে নিয়ে ছায়ামূর্তির মতো হেঁটে একা একা চলে যান নিজের কক্ষে। তিনিই চাইলেন না-যে তার সঙ্গে অন্য কেউ আসুক। খোলা জানালার দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেন খানিকক্ষণ। অনুভব করেন যেন কী এক ভিন্ন রকমের সুখানুভূতি। জানলার পাশে রাখা ইজি-চেয়ারটাতে বসে পড়েন অবসাদে। দেহের ক্লান্তি আর মনের বিষণ্নতা তাকে যেন তাড়িয়ে নিয়ে যায় আত্মার গহীনে।

বাড়ির আঙিনার খোলা চত্বরের গাছগুলোর দিকে নজর পড়ে তার। গাছের শাখায় শাখায় যেন নব-বসন্তের উন্মেষ। বসন্তের উচ্ছ্বল জীবন নিয়ে নতুন সাজে সেজেছে প্রকৃতি। মনে হলো যেন নব-জীবনের উজ্জ্বল উদ্ভাস। বাঁধভাঙা হাসি হাসছে বাসন্তী আবহ। বাতাসে বৃষ্টির শান্তিময় নির্মল নিঃশ্বাস। রাস্তায় ফেরিঅলা তার বিক্রয়-সামগ্রীর ফিরিস্তি দিয়ে চলেছে গলা ফাটিয়ে। দূর থেকে ভেসে আসছে কোনো নিঃসঙ্গ গায়কের সংগীতের মৃদু সুর।

ছাদের কার্নিশে চলছে একদল চড়াই পাখির কিচিরমিচির। প্রাণের উচ্ছ্বাসে ওরা মেতে আছে খেয়ালি খেলায়। বইয়ে চলছে যেন প্রাণের উচ্ছ্বাসের আবেগী ফোয়ারা। পশ্চিমমুখী জানালা পথে দেখা যায় অবারিত আকাশ। এখানে-ওখানে আকাশের ছোপ-ছোপ নীল রং উঁকি দিচ্ছে মেঘের ফাঁকে ফাঁকে।

চেয়ারের কুশনে মাথা রেখে শোকাতুর মিসেস ম্যালার্ড বসে রইলেন নিশ্চুপ, নিথর, নিস্তব্ধ-যেন পটে আঁকা অচল ছবি। শুধু তখনই খানিকটা নড়াচড়া করেন যখন চাপা কান্নার একটা হাহাকার তার বুকের ভিতর থেকে উথলে উঠে গলা-অবধি কাঁপিয়ে তোলে। ঘুমিয়ে পড়ার আগে অনেক শিশু যেমন ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে থাকে, আর সেই রেশ তার স্বপ্ন দেখা পর্যন্ত থেকে যায়; মিসেস ম্যালার্ডের অবস্থাও অনেকটা তেমনি।

তিনি ছিলেন অল্প বয়সি। চেহারা ফর্সা, সৌম্য-শান্ত। মুখের রেখাগুলোতে বিষণ্নতার ছাপ ফুটে উঠলেও তাতে থাকে শক্তিমত্তা আর বলিষ্ঠতার বিশেষত্ব। সেই রেখাগুলো তার আবেগকে দমন করার মতো শক্তির আভাসই দিত। কিন্তু এখন তার চোখে-মুখে একটা ভাবলেশহীনতার ছাপ। যাকে এক কথায় বলা যায় ‘ব্ল্যাংক লুক’। তার দৃষ্টি আকাশের সেই নীল ছোপগুলোর একটির দিকে স্থির হয়ে আছে। এই নজরে নেই মনের ভাবের কোনো প্রতিফলন। বরং বুদ্ধি-তাড়িত চিন্তা যেন রুদ্ধ হয়ে আছে এই দৃষ্টিরেখায়।

অভাবিত কিছু তার দিকে ধেয়ে আসছে। তিনিও ভয়ে ভয়ে অপেক্ষা করে আছেন সেই পরিস্থিতির জন্য। তবে সেটার-যে স্বরূপ কেমন, তা তার অজানা। হতে পারে খুব সূক্ষ্ম কিংবা তীব্র কিছু। ধরাছোঁয়ার বাইরের কোনো ব্যাপার। অধরা হলেও তিনি তা অনুভব করতে পারছেন। মহাশূন্য থেকে হামাগুড়ি দিয়ে নামছে সেটা। রং-রূপ-শব্দে-ঘ্রাণে পূর্ণ হয়ে হাওয়ায় ভর করে ছুটে আসে তার দিকে। আলতো ছোঁয়ায় ছুঁয়ে যায় তাকে। বুকজুড়ে অনুভব করেন সেটার গুরুভার। অশান্ত হয়ে ওঠে তার বোধ। উত্তেজনায় ভর করে অজানা অস্বস্তি। সেই অজানা জিনিসটাকে তিনি চিনতে শুরু করেন; যেটা তাকে গ্রাস করতে এসেছে। দখল করতে এসেছে তার অস্তিত্বকে। প্রাণান্ত কসরত করেন সেটাকে প্রতিহত করার। তার ধবল, সরু, ক্ষীণকায় হাত দু’খানায় যতটা শক্তি ধরে, সমস্তটা দিয়ে চালায় তার প্রতিরোধ প্রচেষ্টা।

অবশেষে সব চেষ্টা ব্যর্থ। হাল ছেড়ে দিলেন তিনি। পরিস্থিতির কাছে হয়ে যান নিরুপায় সমর্পিত। একটা শব্দ ফিসফিস করে তার আধোখোলা ঠোঁট ঘেঁষে মিলিয়ে যায় শূন্যে। দীর্ঘশ্বাসের প্রতিটা বিরতিতে বারবার অস্ফুটে উচ্চারিত হতে থাকে, ‘মুক্তি, মুক্তি, মুক্তি!’

শূন্যদৃষ্টি আর পেছন থেকে তাড়া করতে থাকা আতঙ্ক উধাও হয়ে যায় তার চোখ-মুখ থেকে। এখন তার দৃষ্টি প্রখর, চেহারা উজ্জ্বল। হৃৎস্পন্দন স্পন্দিত হচ্ছে দ্রুত। প্রবহমান রক্তকণা তার শরীরের প্রতিটি ইঞ্চিতে উষ্ণ। উদ্বেগের লেশমাত্র নেই তার সমস্ত দেহ-মনে।

না, তিনি প্রশ্ন করতে ভোলেননি যে, কোনো একটা দানবীয় আনন্দ কি তাকে কব্জা করে ফেলেছে? কিন্তু ব্যাপারটা একটা তুচ্ছ বিষয় হিসেবে খারিজ হয়ে যায়। কারণ স্পষ্ট ও উচ্চমার্গের উপলব্ধির কাছে এর কোনোই মূল্যই নেই। এমন নগণ্য বিষয়কে গণ্য করাই বিধেয় নয়। তবে তিনি জানতেন, তিনি আবার কেঁদে ফেলবেন। যখন তিনি দেখবেন, মৃতদেহের স্নেহশীল কোমল হাত দুখানা গুটিয়ে রাখা হয়েছে। দেখবেন, যে-মুখটি তার দিকে সারাটা জীবন তাকিয়েছে কেবল ভালোবাসারই দৃষ্টিতে, সেই প্রেমময় মুখটাকে এখন দেখতে হবে পান্ডুর, নিথর, নিস্তেজ, মৃত। তবে এই তিক্ত মুহূর্ত পেরিয়ে তিনি কল্পনা করলেন অনাগত দিনের কথা, ভবিষ্যতের কথা। আসছে বছরগুলোর একটা দীর্ঘ মিছিল যা একান্তই তার হবে। তিনি নিজে একাই তাদের স্বাগত জানাতে উদ্বাহু। দুবাহু ছড়িয়ে উষ্ণ আলিঙ্গনে সেই দিনগুলোকে বুকে জড়িয়ে নেবেন পরম পুলকে।

সেই আসন্ন বছরগুলোতে তার জন্য বেঁচে থাকার জন্য কেউ থাকবে না; সে বাঁচবে কেবল নিজেরই জন্য। তার প্রবল ইচ্ছাকে অবদমিত করার মতো কেউ থাকবে না। যেমনটা মানুষ বিশ্বাস করে যে, সংসার জীবনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্কটা এমনই যে, জীবনসঙ্গী হিসেবে তারা একজন অন্যজনের ওপর ব্যক্তিগত ইচ্ছা চাপিয়ে দেওয়ার অধিকার রাখেন। সে সময়ে তিনি যে কোনো সদয় অভিপ্রায় কিংবা নির্দয় ইচ্ছাকে লঘু অপরাধ বলে মেনে নিতেন। কারণ সংক্ষিপ্ত সে সব মুহূর্তে তিনি ভিন্নরূপ একটা আভায় বিষয়টাকে বিবেচনা করতেন।

তবুও তিনি তার স্বামীকে কখনো-সখনো ভালোবাসতেন, যদিও সচরাচর বাসতেন না। তাতে কী-বা আসে যায়! প্রেম, অমীমাংসিত রহস্য, আত্ম-দৃঢ়তার এই অধিকার মুখে কী গণনা করা যায়-যা আকস্মিক এবং তার সত্তার সবচেয়ে শক্তিশালী আবেগ হিসেবে স্বীকৃত!

‘মুক্তি! শরীর ও আত্মার মুক্তি!’ তিনি ফিসফিস করে বলতে থাকেন।

জোসেফাইন বন্ধ দরজার সামনে হাঁটু গেড়ে বসে থাকে। চাবি-ফুটোতে ঠোঁট রেখে দরজা খোলার জন্য মিনতি করতে থাকে অবিরাম। কক্ষের ভিতরে আসতে দেওয়ার কাতর আর্জি জানাতে থাকে উপর্যুপরি।

-‘লুইস, দরজা খোলো! আমি অনুরোধ করছি; দরজা খোলো-তুমি নিজেকে আরও অসুস্থ করে ফেলবে। কী পাগলামো করছো তুমি, লুইস? ঈশ্বরের দোহাই, দরজাটা খোলো।’

-‘চলে যাও। আমি নিজেকে অসুস্থ করছি না। মোটেই না। ঠিক আছি আমি।’

তখন তিনি যেন খোলা জানালা দিয়ে জীবনের অমৃত পান করছিলেন।

আসন্ন দিনগুলোর সঙ্গে তখন যেন তার কল্পনার খেয়ালিপনার দাঙ্গা চলছিল। বসন্তের দিন, গ্রীষ্মের দিনগুলি এবং সমস্ত ধরনের দিন-যা সবই তার নিজের হবে। তিনি একটা দ্রুত নিঃশ্বাস ফেললেন যাতে জীবন দীর্ঘ হয়। এই তো গতকালই তিনি কাঁপতে কাঁপতে আরাধনা করেছিলেন দীর্ঘ জীবনের জন্য।

উঠে দাঁড়ালেন তিনি। বোনের অনুরোধ-উপরোধ চেঁচামেচিতে শেষতক দরজা খুলে দিলেন। চোখে-মুখে এক জ্বরাক্রান্ত বিজয়ের উল্লাস। তার অজান্তেই তিনি যেন নিজেকে বিজয়-দেবীরূপে আবির্ভূত হলেন। বোনের কোমর আঁকড়ে ধরলেন। দুজন একসঙ্গে নামলেন সিঁড়ি বেয়ে। রিচার্ডস সিঁড়ির নিচে তাদেরই জন্য অপেক্ষা করছিল।

কেউ একজন হুড়কা-চাবি দিয়ে সদর দরজা খুলছিল। তিনি আর কেউ নন; ব্রেন্টলি ম্যালার্ড। তিনি দরজা খুলে ঘরে ঢোকেন। গায়ের জামা-কাপড়ে ভ্রমণের ছোপ-ছাপ দাগ। পিঠের ব্যাগটা আঁটসাঁট করে বাঁধা। ছাতাটাও যথারীতি সঙ্গেই আছে। তিনি মূলত দুর্ঘটনাস্থল থেকে অনেক দূরেই ছিলেন। এমনকি জানতেনও না যে, আদৌ এ রকম কোনো দুর্ঘটনা ঘটেছে কিনা।

জোসেফাইনের আর্তচিৎকার আর বিলাপ-রোদন শুনে ব্রেন্টলি ম্যালার্ড তো হতবাক। অবাক হয়ে দাঁড়িয়ে রইলেন।  রিচার্ডস অতি ক্ষিপ্রগতিতে ব্রেন্টলি ম্যালার্ডকে বন্ধু-পত্নীর দৃষ্টির আড়াল করতে চাইলেন। কিন্তু ততক্ষণে রিচার্ডস অনেক দেরি করে ফেলেছেন।

ডাক্তাররা এসে বললেন, ‘মিসেস ম্যালার্ড হৃদরোগে মারা গেছেন- আনন্দই তার মৃত্যুর হেতু’।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ