শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ জুন, ২০২৪

দ্য স্টোরি অব অ্যান আওয়ার

এক প্রহরের গল্প

মূল : কেট শপ্যাঁ, ভাষান্তর : ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
এক প্রহরের গল্প

হার্টের সমস্যায় ভুগছেন মিসেস ম্যালার্ড। এ বিষয়টা বিবেচনায় রেখেই স্বামীর মৃত্যু-সংবাদটা তাকে জানানোর আগে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করা হয়। ছোট বোন জোসেফিন প্রচ্ছন্ন আকার-ইঙ্গিতের আশ্রয় নেন। খানিকটা রাখঢাক করে বড় বোনকে দুঃসংবাদটা জানায়।

মিসেস ম্যালার্ডের স্বামীর বন্ধু রিচার্ডসও এ-দুঃসময়ে পাশে আছেন। বন্ধু ব্রেন্টলি ম্যালার্ডের মৃত্যুর খবরটা পরিবারকে তিনিই জানিয়েছিলেন। রেল-দুর্ঘটনার গোয়েন্দা তথ্যটা যখন সংবাদপত্র-অফিসে আসে, তখন রিচার্ডস সেখানেই ছিলেন। ‘নিহতদের তালিকা’য় বন্ধু ব্রেন্টলি ম্যালার্ডের নামটা একেবারে শীর্ষে দেখতে পান তিনি। খবরের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য তিনি দ্বিতীয় টেলিগ্রামটা না আসা পর্যন্ত পত্রিকা অফিসেই অপেক্ষা করেন। বন্ধু-পত্নীর হৃদরোগের বিষয়টা মাথায় রেখেই তিনি অন্য কারোর মাধ্যমে মর্মান্তিক সংবাদ পৌঁছে দেওয়াটা সমীচীন মনে করলেন না। অসতর্কভাবে এমন একটা দুঃসংবাদ হুট করে পৌঁছে দিয়ে পাছে আবার যাতে কোনো বিপত্তি না ঘটায়, সে আশঙ্কায় তিনি নিজেই সশরীরে এসে খবরটা অতি সতর্কতার সঙ্গে জানান মিসেস ম্যালার্ডের ছোট বোন জোসেফিনকে।

মহিলা মহলে অনেকেই এ মর্মান্তিক ঘটনাটা জানলেও মিসেস ম্যালার্ডের পক্ষে এ দুঃসংবাদের ভার বহন করার সামর্থ্য মোটেই ছিল না।

সংবাদটা শোনামাত্রই শোকে বিহ্বল হয়ে ছোট বোনের কোলে ঢলে পড়েন তিনি। পাগলপারা হয়ে কাঁদতে শুরু করেন অঝোরে। শোকের প্রাথমিক ধাক্কাটা সামলে নিয়ে ছায়ামূর্তির মতো হেঁটে একা একা চলে যান নিজের কক্ষে। তিনিই চাইলেন না-যে তার সঙ্গে অন্য কেউ আসুক। খোলা জানালার দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেন খানিকক্ষণ। অনুভব করেন যেন কী এক ভিন্ন রকমের সুখানুভূতি। জানলার পাশে রাখা ইজি-চেয়ারটাতে বসে পড়েন অবসাদে। দেহের ক্লান্তি আর মনের বিষণ্নতা তাকে যেন তাড়িয়ে নিয়ে যায় আত্মার গহীনে।

বাড়ির আঙিনার খোলা চত্বরের গাছগুলোর দিকে নজর পড়ে তার। গাছের শাখায় শাখায় যেন নব-বসন্তের উন্মেষ। বসন্তের উচ্ছ্বল জীবন নিয়ে নতুন সাজে সেজেছে প্রকৃতি। মনে হলো যেন নব-জীবনের উজ্জ্বল উদ্ভাস। বাঁধভাঙা হাসি হাসছে বাসন্তী আবহ। বাতাসে বৃষ্টির শান্তিময় নির্মল নিঃশ্বাস। রাস্তায় ফেরিঅলা তার বিক্রয়-সামগ্রীর ফিরিস্তি দিয়ে চলেছে গলা ফাটিয়ে। দূর থেকে ভেসে আসছে কোনো নিঃসঙ্গ গায়কের সংগীতের মৃদু সুর।

ছাদের কার্নিশে চলছে একদল চড়াই পাখির কিচিরমিচির। প্রাণের উচ্ছ্বাসে ওরা মেতে আছে খেয়ালি খেলায়। বইয়ে চলছে যেন প্রাণের উচ্ছ্বাসের আবেগী ফোয়ারা। পশ্চিমমুখী জানালা পথে দেখা যায় অবারিত আকাশ। এখানে-ওখানে আকাশের ছোপ-ছোপ নীল রং উঁকি দিচ্ছে মেঘের ফাঁকে ফাঁকে।

চেয়ারের কুশনে মাথা রেখে শোকাতুর মিসেস ম্যালার্ড বসে রইলেন নিশ্চুপ, নিথর, নিস্তব্ধ-যেন পটে আঁকা অচল ছবি। শুধু তখনই খানিকটা নড়াচড়া করেন যখন চাপা কান্নার একটা হাহাকার তার বুকের ভিতর থেকে উথলে উঠে গলা-অবধি কাঁপিয়ে তোলে। ঘুমিয়ে পড়ার আগে অনেক শিশু যেমন ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে থাকে, আর সেই রেশ তার স্বপ্ন দেখা পর্যন্ত থেকে যায়; মিসেস ম্যালার্ডের অবস্থাও অনেকটা তেমনি।

তিনি ছিলেন অল্প বয়সি। চেহারা ফর্সা, সৌম্য-শান্ত। মুখের রেখাগুলোতে বিষণ্নতার ছাপ ফুটে উঠলেও তাতে থাকে শক্তিমত্তা আর বলিষ্ঠতার বিশেষত্ব। সেই রেখাগুলো তার আবেগকে দমন করার মতো শক্তির আভাসই দিত। কিন্তু এখন তার চোখে-মুখে একটা ভাবলেশহীনতার ছাপ। যাকে এক কথায় বলা যায় ‘ব্ল্যাংক লুক’। তার দৃষ্টি আকাশের সেই নীল ছোপগুলোর একটির দিকে স্থির হয়ে আছে। এই নজরে নেই মনের ভাবের কোনো প্রতিফলন। বরং বুদ্ধি-তাড়িত চিন্তা যেন রুদ্ধ হয়ে আছে এই দৃষ্টিরেখায়।

অভাবিত কিছু তার দিকে ধেয়ে আসছে। তিনিও ভয়ে ভয়ে অপেক্ষা করে আছেন সেই পরিস্থিতির জন্য। তবে সেটার-যে স্বরূপ কেমন, তা তার অজানা। হতে পারে খুব সূক্ষ্ম কিংবা তীব্র কিছু। ধরাছোঁয়ার বাইরের কোনো ব্যাপার। অধরা হলেও তিনি তা অনুভব করতে পারছেন। মহাশূন্য থেকে হামাগুড়ি দিয়ে নামছে সেটা। রং-রূপ-শব্দে-ঘ্রাণে পূর্ণ হয়ে হাওয়ায় ভর করে ছুটে আসে তার দিকে। আলতো ছোঁয়ায় ছুঁয়ে যায় তাকে। বুকজুড়ে অনুভব করেন সেটার গুরুভার। অশান্ত হয়ে ওঠে তার বোধ। উত্তেজনায় ভর করে অজানা অস্বস্তি। সেই অজানা জিনিসটাকে তিনি চিনতে শুরু করেন; যেটা তাকে গ্রাস করতে এসেছে। দখল করতে এসেছে তার অস্তিত্বকে। প্রাণান্ত কসরত করেন সেটাকে প্রতিহত করার। তার ধবল, সরু, ক্ষীণকায় হাত দু’খানায় যতটা শক্তি ধরে, সমস্তটা দিয়ে চালায় তার প্রতিরোধ প্রচেষ্টা।

অবশেষে সব চেষ্টা ব্যর্থ। হাল ছেড়ে দিলেন তিনি। পরিস্থিতির কাছে হয়ে যান নিরুপায় সমর্পিত। একটা শব্দ ফিসফিস করে তার আধোখোলা ঠোঁট ঘেঁষে মিলিয়ে যায় শূন্যে। দীর্ঘশ্বাসের প্রতিটা বিরতিতে বারবার অস্ফুটে উচ্চারিত হতে থাকে, ‘মুক্তি, মুক্তি, মুক্তি!’

শূন্যদৃষ্টি আর পেছন থেকে তাড়া করতে থাকা আতঙ্ক উধাও হয়ে যায় তার চোখ-মুখ থেকে। এখন তার দৃষ্টি প্রখর, চেহারা উজ্জ্বল। হৃৎস্পন্দন স্পন্দিত হচ্ছে দ্রুত। প্রবহমান রক্তকণা তার শরীরের প্রতিটি ইঞ্চিতে উষ্ণ। উদ্বেগের লেশমাত্র নেই তার সমস্ত দেহ-মনে।

না, তিনি প্রশ্ন করতে ভোলেননি যে, কোনো একটা দানবীয় আনন্দ কি তাকে কব্জা করে ফেলেছে? কিন্তু ব্যাপারটা একটা তুচ্ছ বিষয় হিসেবে খারিজ হয়ে যায়। কারণ স্পষ্ট ও উচ্চমার্গের উপলব্ধির কাছে এর কোনোই মূল্যই নেই। এমন নগণ্য বিষয়কে গণ্য করাই বিধেয় নয়। তবে তিনি জানতেন, তিনি আবার কেঁদে ফেলবেন। যখন তিনি দেখবেন, মৃতদেহের স্নেহশীল কোমল হাত দুখানা গুটিয়ে রাখা হয়েছে। দেখবেন, যে-মুখটি তার দিকে সারাটা জীবন তাকিয়েছে কেবল ভালোবাসারই দৃষ্টিতে, সেই প্রেমময় মুখটাকে এখন দেখতে হবে পান্ডুর, নিথর, নিস্তেজ, মৃত। তবে এই তিক্ত মুহূর্ত পেরিয়ে তিনি কল্পনা করলেন অনাগত দিনের কথা, ভবিষ্যতের কথা। আসছে বছরগুলোর একটা দীর্ঘ মিছিল যা একান্তই তার হবে। তিনি নিজে একাই তাদের স্বাগত জানাতে উদ্বাহু। দুবাহু ছড়িয়ে উষ্ণ আলিঙ্গনে সেই দিনগুলোকে বুকে জড়িয়ে নেবেন পরম পুলকে।

সেই আসন্ন বছরগুলোতে তার জন্য বেঁচে থাকার জন্য কেউ থাকবে না; সে বাঁচবে কেবল নিজেরই জন্য। তার প্রবল ইচ্ছাকে অবদমিত করার মতো কেউ থাকবে না। যেমনটা মানুষ বিশ্বাস করে যে, সংসার জীবনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্কটা এমনই যে, জীবনসঙ্গী হিসেবে তারা একজন অন্যজনের ওপর ব্যক্তিগত ইচ্ছা চাপিয়ে দেওয়ার অধিকার রাখেন। সে সময়ে তিনি যে কোনো সদয় অভিপ্রায় কিংবা নির্দয় ইচ্ছাকে লঘু অপরাধ বলে মেনে নিতেন। কারণ সংক্ষিপ্ত সে সব মুহূর্তে তিনি ভিন্নরূপ একটা আভায় বিষয়টাকে বিবেচনা করতেন।

তবুও তিনি তার স্বামীকে কখনো-সখনো ভালোবাসতেন, যদিও সচরাচর বাসতেন না। তাতে কী-বা আসে যায়! প্রেম, অমীমাংসিত রহস্য, আত্ম-দৃঢ়তার এই অধিকার মুখে কী গণনা করা যায়-যা আকস্মিক এবং তার সত্তার সবচেয়ে শক্তিশালী আবেগ হিসেবে স্বীকৃত!

‘মুক্তি! শরীর ও আত্মার মুক্তি!’ তিনি ফিসফিস করে বলতে থাকেন।

জোসেফাইন বন্ধ দরজার সামনে হাঁটু গেড়ে বসে থাকে। চাবি-ফুটোতে ঠোঁট রেখে দরজা খোলার জন্য মিনতি করতে থাকে অবিরাম। কক্ষের ভিতরে আসতে দেওয়ার কাতর আর্জি জানাতে থাকে উপর্যুপরি।

-‘লুইস, দরজা খোলো! আমি অনুরোধ করছি; দরজা খোলো-তুমি নিজেকে আরও অসুস্থ করে ফেলবে। কী পাগলামো করছো তুমি, লুইস? ঈশ্বরের দোহাই, দরজাটা খোলো।’

-‘চলে যাও। আমি নিজেকে অসুস্থ করছি না। মোটেই না। ঠিক আছি আমি।’

তখন তিনি যেন খোলা জানালা দিয়ে জীবনের অমৃত পান করছিলেন।

আসন্ন দিনগুলোর সঙ্গে তখন যেন তার কল্পনার খেয়ালিপনার দাঙ্গা চলছিল। বসন্তের দিন, গ্রীষ্মের দিনগুলি এবং সমস্ত ধরনের দিন-যা সবই তার নিজের হবে। তিনি একটা দ্রুত নিঃশ্বাস ফেললেন যাতে জীবন দীর্ঘ হয়। এই তো গতকালই তিনি কাঁপতে কাঁপতে আরাধনা করেছিলেন দীর্ঘ জীবনের জন্য।

উঠে দাঁড়ালেন তিনি। বোনের অনুরোধ-উপরোধ চেঁচামেচিতে শেষতক দরজা খুলে দিলেন। চোখে-মুখে এক জ্বরাক্রান্ত বিজয়ের উল্লাস। তার অজান্তেই তিনি যেন নিজেকে বিজয়-দেবীরূপে আবির্ভূত হলেন। বোনের কোমর আঁকড়ে ধরলেন। দুজন একসঙ্গে নামলেন সিঁড়ি বেয়ে। রিচার্ডস সিঁড়ির নিচে তাদেরই জন্য অপেক্ষা করছিল।

কেউ একজন হুড়কা-চাবি দিয়ে সদর দরজা খুলছিল। তিনি আর কেউ নন; ব্রেন্টলি ম্যালার্ড। তিনি দরজা খুলে ঘরে ঢোকেন। গায়ের জামা-কাপড়ে ভ্রমণের ছোপ-ছাপ দাগ। পিঠের ব্যাগটা আঁটসাঁট করে বাঁধা। ছাতাটাও যথারীতি সঙ্গেই আছে। তিনি মূলত দুর্ঘটনাস্থল থেকে অনেক দূরেই ছিলেন। এমনকি জানতেনও না যে, আদৌ এ রকম কোনো দুর্ঘটনা ঘটেছে কিনা।

জোসেফাইনের আর্তচিৎকার আর বিলাপ-রোদন শুনে ব্রেন্টলি ম্যালার্ড তো হতবাক। অবাক হয়ে দাঁড়িয়ে রইলেন।  রিচার্ডস অতি ক্ষিপ্রগতিতে ব্রেন্টলি ম্যালার্ডকে বন্ধু-পত্নীর দৃষ্টির আড়াল করতে চাইলেন। কিন্তু ততক্ষণে রিচার্ডস অনেক দেরি করে ফেলেছেন।

ডাক্তাররা এসে বললেন, ‘মিসেস ম্যালার্ড হৃদরোগে মারা গেছেন- আনন্দই তার মৃত্যুর হেতু’।

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর