শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ঢাকাকেন্দ্রিক হৃদরোগ চিকিৎসায় বিপাকে রোগী

► দক্ষ জনবলের অভাবে অচল ক্যাথল্যাব ► সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয়ে জোর ► দেশে ৪২টি কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিট রয়েছে ► খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনে সচেতন হওয়ার তাগিদ
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকাকেন্দ্রিক হৃদরোগ চিকিৎসায় বিপাকে রোগী

বরিশালের গৌরনদী থেকে হৃদরোগে আক্রান্ত মাকে নিয়ে রাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে এসেছেন নাঈম হোসেন। তিনি বলেন, কিছু দিন ধরে মা বুকের ব্যথা অনুভব করছিলেন। বরিশালে ডাক্তার দেখালে হার্টে ব্লকসহ বেশ কিছু জটিলতার কথা বলেছিলেন। গতকাল রাতে মা ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়লে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে তারা দ্রুত হৃদরোগের চিকিৎসা হয় এমন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। তাৎক্ষণিকভাবে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসি। এখন সিসিইউতে চিকিৎসা চলছে মায়ের। কিন্তু চিকিৎসক বলেছেন, আসতে দেরি হওয়ায় মায়ের শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়েছে।

দ্রুত নগরায়ণ, জীবনযাত্রার পরিবর্তন ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে দেশে বাড়ছে হৃদরোগীর সংখ্যা। চিকিৎসাসেবা উন্নত হলেও অধিকাংশ কার্ডিয়াক হাসপাতাল ঢাকাকেন্দ্রিক। এজন্য দেরিতে হাসপাতালে আসায় মৃত্যুঝুঁকি তৈরি হচ্ছে জেলা-উপজেলা কিংবা গ্রামাঞ্চলে বসবাসকারী রোগীদের। তাই হৃদরোগ প্রতিরোধে সচেতনতার পাশাপাশি সেবার বিকেন্দ্রীকরণে জোর দিয়েছেন স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্টরা। এ পরিস্থিতিতে আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব হার্ট দিবস। এ বছরের হার্ট দিবসের প্রতিপাদ্য- ‘কোনো হৃদস্পন্দনে অবহেলা নয়’।

কার্ডিয়াক সার্জন সোসাইটির তথ্যমতে, দেশে সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে ৪২টি কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিট রয়েছে, যার মধ্যে ৩২টিতে কার্ডিওভাসকুলার সার্জারি করার ব্যবস্থা আছে। বর্তমানে মাত্র তিনটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কার্ডিয়াক সার্জারি হয়। সিলেট, রংপুর, খুলনায় ক্যাথল্যাব আছে সেখানে এনজিওগ্রাম হয়, কিন্তু সার্জারি হয় না। প্রতি বছর দেশে ১০-১২ হাজার কার্ডিয়াক সার্জারি হয়। কিন্তু সার্জারির প্রয়োজন প্রায় ২৫ হাজার। হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য ক্যাথল্যাব অত্যন্ত জরুরি। এ ল্যাবে এনজিওগ্রাম, এনজিওপ্লাস্টি, পেসমেকার বা আইসিডি ইমপ্লান্টেশনসহ বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয়। সারা দেশে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ৮৭টি ক্যাথল্যাব রয়েছে। এর মধ্যে রাজধানীতে স্থাপন করা হয়েছে ৫৮টি। দক্ষ জনবলের অভাবে সারা দেশে পড়ে আছে আটটি ক্যাথল্যাব। ঢাকায়ও অনেক হাসপাতালে ক্যাথল্যাবে যন্ত্র অচল।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে আরও একটি ক্যাথলাব স্থাপন করা হবে। এ হাসপাতালে এখন সাতটি ক্যাথল্যাব রয়েছে, কিন্তু সবগুলো সবসময় কার্যকর থাকে না। ফরিদপুর, টাঙ্গাইল ও মানিকগঞ্জ হাসপাতালে ক্যাথল্যাব স্থাপন করা হলেও ব্যবহার শুরু হয়নি। দ্রুত এসব ক্যাথল্যাব চালু করার লক্ষ্য রয়েছে সরকারের।

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. ফজিলা-তুন-নেসা মালিক বলেন, হৃদরোগ চিকিৎসাকে এগিয়ে নিতে সরকারি ও বেসরকারি খাতকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। তাহলেই সমন্বিত কার্ডিয়াক সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এজন্য প্রতিরোধ হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। দেশের ৪৪৬ উপজেলা ও জেলায় এনসিডি কর্নারের আওতায় উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের ওষুধ বিনামূল্যে দেওয়া হয়। এ কর্মসূচির ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের হার ১৩% থেকে বেড়ে প্রায় ৫৬%-এ পৌঁছেছে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো ওষুধ সরবরাহের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করা।

ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের চিফ কনসালট্যান্ট অধ্যাপক ডা. মোহসিন আহমেদ বলেন, দেশে হৃদরোগ চিকিৎসা শুরু হয় ১৯৭৮ সালে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। তার আগে আলাদা কার্ডিয়াক বিভাগই ছিল না। ১৯৭৯ সালে হার্ট ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। তিনি বলেন, বর্তমানে ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, জামালপুর, সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী ও দিনাজপুরেও কার্ডিয়াক চিকিৎসা হচ্ছে। তবে ১৮ কোটি মানুষের জন্য প্রায় ১২০০ কার্ডিওলজিস্ট, ২০০ কার্ডিয়াক সার্জন, ৪০ জন শিশু হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ও ১৫ জন শিশু হৃদরোগ সার্জন আছেন। কার্ডিয়াক নার্স, অ্যানেসথেসিওলজিস্ট ও টেকনিশিয়ানের ঘাটতির কারণে বেসরকারি খাত বড় আকারে এগোতে পারছে না। করোনারি চিকিৎসায় উন্নতি হলেও অর্টিক সার্জারি, জটিল ভালভ অপারেশন ও শিশুদের হৃদরোগ চিকিৎসায় এখনো ঘাটতি রয়েছে। ব্যয়বহুল যন্ত্রপাতি সহজলভ্য করতে সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয় প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তিনি। হৃদরোগের মৃত্যুঝুঁকি কমাতে বাংলাদেশ পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুজাহেরুল হক বলেন, বৃহৎ পরিসরে সিপিআর প্রশিক্ষণ হৃদরোগে মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে পারে। চিকিৎসক, নার্স, প্যারামেডিক, স্কাউটদের সিপিআর জানা প্রয়োজন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (অসংক্রামক রোগ) অধ্যাপক সৈয়দ জাকির হোসেন বলেন, ‘বর্তমানে প্রায় ১৭ লাখ রোগী এনসিডি কর্নারে নিবন্ধিত।  দেশের মানুষের দৈনিক গড় লবণ গ্রহণ ৯ গ্রাম, অথচ ডব্লিউএইচও সুপারিশ করেছে মাত্র ৫ গ্রাম। কায়িক পরিশ্রম এবং ফল-সবজি খাওয়ার হারও প্রয়োজনীয় মাত্রার নিচে। তিনি আরও বলেন, শুধু হাসপাতাল নির্মাণ নয়, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থায়ই জোর দেওয়া উচিত। স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ৪ দশমিক ২ শতাংশ ব্যয় হয় এনসিডিতে। এর বেশির ভাগই চিকিৎসাসেবায় ব্যয় হয়, প্রতিরোধে খুবই অল্প বরাদ্দ থাকে। ওষুধ সরবরাহের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করা গেলে নিয়ন্ত্রণের হার আরও উন্নত হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
সর্বশেষ খবর
এমবাপ্পের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিকে কাইরাতকে উড়িয়ে দিল রিয়াল মাদ্রিদ
এমবাপ্পের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিকে কাইরাতকে উড়িয়ে দিল রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুবিন গর্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন আসামের বিশেষ তদন্তকারী দল
জুবিন গর্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন আসামের বিশেষ তদন্তকারী দল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে অভিযান, ৫২৬ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
সোনারগাঁয়ে অভিযান, ৫২৬ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ
দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ
ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন
হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে
এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা
চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ
শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার
দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত
বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার
ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’
টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার
মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা
মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু
নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়
শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

ভিন্ন লুকে নোরা...
ভিন্ন লুকে নোরা...

শোবিজ

নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস
নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু ভারতের
জয়ে শুরু ভারতের

মাঠে ময়দানে

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে
হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়
মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০
পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম