বাইরে গরমের তীব্রতা। এ কাঠফাটা গরমে চাই হালকা এবং স্বাস্থ্যকর খাবার। এমন খাবারের কয়েকটি রেসিপি প্রদান করা হলো-
তালশাঁসের পুডিং
উপাদান
তালশাঁস-চারটি, পানি এক কাপ, চায়না গ্রাস টুকরো করে কাটা এক টেবিল চামচ, চিনি দুই টেবিল চামচ, খাবার রং সামান্য (না দিলেও চলবে)।
প্রণালি
পানিতে চায়না গ্রাস দিয়ে নেড়েচেড়ে গলিয়ে নিতে হবে। সব কটি শাঁসের পানি ও চিনি একত্রে জ্বাল দিয়ে ফুটে উঠলে খাবার রং মেশাতে হবে। অন্য পাত্রে তালশাঁস খোসা ছাড়িয়ে পছন্দমতো আকারে কেটে নিতে হবে। পরিবেশন পাত্রে চায়না গ্রাসের পানি ঢেলে তাতে তালশাঁস সাজিয়ে ফ্রিজে রাখতে হবে। ঘণ্টা দুয়েক পর পরিবেশন করুন।
নারকেল দুধে কই মাছ
উপকরণ
কই মাছ (বড়) চারটি, নারকেলের দুধ এক কাপ, সরিষার তেল তিন টেবিল চামচ, পিঁয়াজ বাটা আড়াই টেবিল চামচ, রসুন বাটা এক চা চামচ, সরিষা বাটা আধা চা চামচ, জিরা গুঁড়া আধা চা চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ, মরিচ গুঁড়া এক চা চামচ, পিঁয়াজ কুচি আধা কাপ, লবণ পরিমাণমতো, কাঁচা মরিচ ফালি পাঁচ-ছয়টি, চিনি হাফ চা চামচ।
প্রণালি
মাছ ধুয়ে পানি ঝরিয়ে হলুদ, লবণ মাখিয়ে নিতে হবে। প্যানে গরম তেলে হলুদ লবণ মাখানো মাছ হালকা ভাজতে হবে। ভাজা হয়ে গেলে উঠিয়ে রাখুন। এবার ওই তেলে পিঁয়াজ বাদামি রং করে ভেজে সব বাটা ও গুঁড়া মসলা দিয়ে কষানো হলে এবার লবণ ও অল্প নারিকেল দুধ দিয়ে মসলা কষান। এরপর মাছে বাকি নারিকেলের দুধ দিয়ে ঢেকে দিন। ঝোল কমে তেল ওপরে এলে কাঁচা মরিচ ও চিনি পাঁচ মিনিট দমে দিয়ে নামাতে হবে।
কাঁচা আমের জুস
উপকরণ : আম একটা, চিনি পাঁচ চামচ, গোল মরিচ এক চামচ, বিট লবণ এক চামচ, কাঁচা মরিচ দুটি, লবণ প্রয়োজন মতো, পানি আড়াই কাপ।
প্রণালি : কাঁচা আম কুচি কুচি করে কেটে উপকরণগুলোর সঙ্গে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। এবার বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।