শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪

এখনো সচল বুড়ো ব্রিজ

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এখনো সচল বুড়ো ব্রিজ

রেলগাড়ি ছুটিয়ে নিতে রেলসেতু দিয়েই আধুনিক যুগের ব্রিজ বা সেতুগুলোর উন্নয়ন। হাজার হাজার বছর আগে নদী পেরোতে কাঠের ও পাথরের সেতু গড়েছে প্রকৌশলীরা। রোমান সাম্রাজ্যে গড়ে ওঠা সেতুগুলো এখনো মানুষকে চমকে দেয়। শুধু নির্মাণশৈলী নয়, টেকসই এ সেতুগুলো গুরুত্বের দিক থেকেও সভ্যতার গল্পে জায়গা করে নিয়েছে। গত ৩০০ বছরে বহু সেতু তৈরি হয়েছে যেগুলো এখনো মানুষ প্রতিনিয়ত ব্যবহার করছে।  বিশ্বজুড়ে বুড়ো সেতুর সংখ্যা অনেক। গোটা শহরের চিত্র বদলে দেওয়া, নতুন শহরের জš§ দেওয়া- সবই হয়েছে এ সেতুগুলো দিয়ে। তেমনই কয়েকটি সেতুর গল্প এখানে-

 

১৮৮৩ সালের পর থেকে এখনো ব্রিজটি ব্যবহার করছে সাধারণ জনগণ

ব্রুকলিন ব্রিজ

নিউইয়র্ক সিটির ল্যান্ডমার্ক ব্রুকলিন ব্রিজ। ম্যানহাটনের সঙ্গে নিউইয়র্ক সিটির যোগ করে দিয়েছে ব্রিজটি। ছয়টি লেনে চলে গাড়ি। এলিভেটেড ট্রেন চলার সুযোগও রয়েছে। পথচারী ও বাইসাইকেল যাত্রীদের চলার জন্য আলাদা লেন রয়েছে। ১৮৮৩ সালের পর থেকে এখনো সমান গুরুত্ব নিয়ে ব্রিজটি ব্যবহার করছে সাধারণ জনগণ। রাতের শহর নিউইয়র্ক কখনো ঘুমায় না। যুক্তরাষ্ট্রের বুকের মধ্যখানে থাকা নিউইয়র্কের পূর্ব পাশের নদীর ওপর ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়। টাওয়ার দিয়ে টানা দেওয়া স্টিল ব্রিজটির ক্যাবল বা তার টানা সেতুর নকশা যে কাউকে চমকে দেবে। বহু আগেই শত বছর পেরিয়ে যাওয়া ব্রিজটির ওপর দিয়ে প্রতিদিন ১ লাখ ৫০ হাজার গাড়ি ও পথচারী পারাপার হয়। ব্রিজটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল প্রায় ১৪ বছর। এক যুগেরও বেশি সময়ের এ নির্মাণযজ্ঞ বিশ্বকে দেখিয়েছে প্রকৌশলবিদ্যার অন্যতম সফল ডিজাইন। ১৪ বছরের এ নির্মাণযজ্ঞে হাত লেগেছিল মাত্র ৬০০ শ্রমিকের। সে সময়ই ব্রিজটি তৈরিতে খরচ হয় ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৩৫ বছরের পুরনো ব্রিজটির নকশা করেছিলেন জন অগাস্টাস। সাসপেনশন ও ক্যাবল-স্টে নকশার যৌথ মিলনে ব্রিজটি গড়া হয়। ৫ হাজার ৯৮৯ ফুট দীর্ঘ এ ব্রিজটির সবচেয়ে বড় স্প্যানটি ১ হাজার ৫৯৫ ফুট। ৮৫ ফুট প্রশস্ত ও ২৭৬ ফুট উঁচু ব্রিজটির নিচে ক্লিয়ারেন্স বা খালি জায়গা রয়েছে ১৩৫ ফুট। লাইমস্টোন, গ্রানাইট ও রোজেনডাল সিমেন্ট ব্যবহারে নির্মিত হয়েছিল ব্রিজটি। ১৯১৫ সালে ব্রিজটির নাম সরকারিভাবে ‘ব্রুকলিন ব্রিজ’ ঘোষণা করা হয়।

 

খ্যাতিতে বিশ্বসেরা লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজ

টাওয়ার ব্রিজ, লন্ডন

খ্যাতির দিক দিয়ে সবাইকে ছাড়িয়ে যায় লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজ। ব্রিজের ওপর রয়েছে ৬৫ মিটারের বিশাল দুটি টাওয়ার। এ দুই টাওয়ারের সঙ্গে হাঁটার পথ সংযুক্ত। যেখানে হেঁটে হেঁটে লন্ডনের অপরূপ দৃশ্য অবলোকন করা গেলেও এখানে হাঁটাচলা নিষেধ। এটি মাঝ বরাবর আলাদা হয়ে ওপরের দিকে উঠে যেতে পারে, যাতে করে বড় আকারের কোনো জাহাজ নিচ দিয়ে চলে যেতে পারে। এক সময় দিনে ৫০ বারও ব্রিজটির মাঝের অংশ ওপরে উঠানো হতো। কিন্তু এখন আর এতবার প্রয়োজন হয় না, দিনে সাত থেকে আটবার উঠানো হয়। টেমস নদীর ওপর অবস্থিত এ ব্রিজটির দৈর্ঘ্য ২৬৯ মিটার এবং প্রস্থ ৩২ মিটার। এ ব্রিজটি ১৯৭৩ সালের ১৭ মার্চ সবার ব্যবহারের জন্য খুলে দেওয়া হয়। এখনো পর্যটকরা বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকেন, মাঝ বরাবর সিঁড়ির মতো খুলে যাওয়া এ ব্রিজটির দিকে। ফ্যাশন মডেলরা আসেন ছবি তুলতে। পর্যটকরা ব্রিজটির ওঠানামা দেখতেই মুখিয়ে থাকেন। ১৮৮৬ সালে ব্রিজটির নির্মাণ শুরু হয়।  ব্রিজটি নির্মাণে সেই সময় ব্যয় করা হয়েছিল ১১ লাখ ৮৪ হাজার পাউন্ড।

 

যুক্তরাষ্ট্রের আইকনিক ব্রিজ

গোল্ডেন গেট, যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রানসিসকোর অহংকার বলা যায় গোল্ডেন গেট ব্রিজকে। শুধু নামেই গোল্ডেন গেট নয়, কাজেও সোনার মতো দামি ও গুরুত্বপূর্ণ ব্রিজ এটি। দৃষ্টিনন্দন ব্রিজের তালিকা করলেও নাম চলে আসবে এর। যুক্তরাষ্ট্রের প্রকৌশলী জোসেফ বার্মেনের সেরা কাজ এটি। ১৯৩৭ সালে এ ব্রিজটি সবার জন্য খুলে দেওয়া হয়েছিল। সানফ্রানসিসকোর পশ্চিম তীরের এ ব্রিজটি গোটা শহরের আইকন। এর রং নিয়েও চোখ ধাঁধানো ধাঁধা রয়েছে। রোদে পোড়া ব্রিজটি দেখতে লাল টকটকে হলেও আর্কিটেকচারের দল কিন্তু বলছে রংটি কমলা। না, শুধু কমলা বললে ভুল হবে, ইন্টারন্যাশনাল অরেঞ্জ বা ‘বিশ্ব স্বীকৃত কমলা’ বলাই ভালো। ঘন কুয়াশায় ব্রিজটি দেখতে মায়াবী। মনে হবে কুয়াশার চাদরে ডুবে গেছে ব্রিজের অন্য প্রান্ত। কবি-সাহিত্যিকরা একটু এগিয়ে বলেছেন, কুয়াশায় স্বর্গের দুয়ারে গিয়ে বুঝি ঠেকেছে ব্রিজের অপর প্রান্ত! ৯০ ফুট প্রশস্ত বিশাল এ ব্রিজটি দৈর্ঘ্য ৭৪৬ ফুট। সবচেয়ে বড় স্প্যানটি ৪ হাজার ২০০ ফুটের! চমকে গেলেন? এ তথ্য শুনে চমকে ওঠাই স্বাভাবিক।

 

শতবর্ষ পেরনো ঈশ্বরদীর হার্ডিঞ্জ

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রেলসেতু হার্ডিঞ্জ ব্রিজ। ১১০ বছরে পদার্পণ করেছে হার্ডিঞ্জ ব্রিজটি। এটি রয়েছে পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে। ব্রিটিশরা এই ব্রিজ তৈরি করতে সে সময়ই খরচ করে ৩ কোটি ৫১ লাখ ৩২ হাজার ১৬৪ টাকা। ইতিহাস বলছে, দেশি-বিদেশি পর্যটকের যাতায়াত ও মালামাল পরিবহনের সুবিধার্থে নদীর ওপর ব্রিজ তৈরির প্রস্তাব পেশ করা হয়। ১৯০৮ সালে ব্রিজ নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন করে তৎকালীন সরকার। ২৪ হাজার ৪০০ শ্রমিক দীর্ঘ ৫ বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে ১৯১৪ সালের শেষের দিকে ব্রিজটির কাজ শেষ করে। ১৯১৫ সালের ১ জানুয়ারি পরীক্ষামূলকভাবে ডাউন লাইন দিয়ে প্রথম মালগাড়ি চালানো হয়। দুই মাস পর ৪ মার্চ ডবল লাইন দিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়। সেদিনই ব্রিজটি উদ্বোধন করেন তৎকালীন ভাইসরয় লর্ড হাডিঞ্জ। তার নামানুসারে ব্রিজটির নামকরণ হয় লর্ড হার্ডিঞ্জ ব্রিজ। তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার ১০০ বছরের গ্যারান্টি দিয়ে বলেছিল, এ সময়ের মধ্যে ব্রিজটির কোনো প্রকার পরিবর্তন ঘটবে না। সেটাই সত্যি হলো।

 

ইতিহাস জড়িয়ে সিলেটের ক্বিন ব্রিজ

ইতিহাসের সাক্ষী সিলেটের ক্বিন ব্রিজ। সিলেটের প্রবেশদ্বার বলা যায় একে। সুরমা নদীর ওপর দাঁড়িয়ে আছে ব্রিজটি। গত শতকের তিরিশের দশকের দিকে তৎকালীন আসাম প্রদেশের গভর্নর ছিলেন মাইকেল ক্বিন। দায়িত্ব পালনকালীন সময়ে একবার তিনি সিলেট পরিদর্শনে এলে তার স্মৃতিকে অম্লান করে রাখতেই এ ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়েছিল। রেলওয়ে বিভাগ ১৯৩৩ সালে সুরমা নদীর ওপর ব্রিজ নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ১৯৩৬ সালে ব্রিজটি আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেওয়া হয়। ক্বিন ব্রিজের প্রধান কাঠামোটি লৌহ নির্মিত। এর আকৃতি অনেকটা ধনুকের ছিলার মতো বাঁকানো। ব্রিজটির দৈর্ঘ্য ১১৫০ ফুট এবং প্রস্থ ১৮ ফুট। এ ব্রিজটি নির্মাণে তখনকার দিনেই ব্যয় হয়েছিল প্রায় ৫৬ লাখ টাকা। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ডিনামাইট দিয়ে ব্রিজের উত্তর পাশের একাংশ উড়িয়ে দেয়। স্বাধীনতার পর প্রথম দিকে কাঠ ও বেইলি পার্টস দিয়ে বিধ্বস্ত অংশটি মেরামত করা হয় এবং ব্রিজটি হালকা যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। ২০২৩ সালে সংস্কারের পর থেকে ব্রিজটি এখন শুধু পথচারীদের জন্য খোলা রয়েছে।

 

রোমান সাম্রাজ্যের স্থাপত্যের অভূতপূর্ব নিদর্শন

পন্ত দু গার্ড, ফ্রান্স

দক্ষিণ ফ্রান্সের প্রাচীন এক শহর ভার্স পন্ত দু গার্ড। গার্ডন নদীর গা ঘেঁষে থাকা এ শহরে এখনো মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রোমান সাম্রাজ্যের স্থাপত্যের অভূতপূর্ব নিদর্শন। নিদর্শনটির নাম পন্ত দু গার্ড ব্রিজ। পাহাড়ের এপার থেকে ওপারে পানি পৌঁছে দিতেই রোমান স্থপতিরা এ ব্রিজটি তৈরি করেন অন্তত ১ হাজার ৯৪০ থেকে ১ হাজার ৯৬০ বছর আগে। ফসিল থেকে লাইমস্টোন, দুর্লভ পাথর দিয়ে তৈরি এ ব্রিজটি নকশায় আর্চ ব্রিজের কাতারে পড়েছে। ধনুকের মতো বাঁকানো তিনটি পিলারসহ মোট পাঁচটি পিলার রয়েছে নদীর বুকে। শহরের মানুষের গোসল, রান্নাসহ দৈনন্দিন কাজের সব ধরনের পানি পৌঁছে দিতেই এ অবিশ্বাস্য ব্রিজটি তৈরি করে রোমানরা। চতুর্থ শতাব্দীতেও গৌরবের সঙ্গে এ ব্রিজটি ঝরনার পানি বয়ে নিয়ে যেতে পারত। ব্রিজের ওপর দিয়ে চলাচলের গুরুত্ব পরবর্তীতে বাড়তে থাকে। রোমান সাম্রাজ্যের পতনের পরও এ ব্রিজ কখনো ধ্বংসযজ্ঞের মুখোমুখি হয়নি এর গুরুত্বের জন্য। বর্তমানে এটি ফ্রান্সের অন্যতম পর্যটনপ্রিয় একটি স্থাপনা।

 

সায়োসে ব্রিজটির নির্মাণশৈলী এখনো স্থপতিদের বিস্ময় জাগায়

সায়োসে পল, ইরান

ফারসি ভাষায় সায়োসে মানে ৩৩ ব্রিজ বা ৩৩টি খিলান রয়েছে যে ব্রিজে। আল্লাহওয়ার্দি খান এ অনবদ্য ব্রিজটি নির্মাণ করেন। ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ১৫৯৯ সালে। শেষ হয় তিন বছর পর। ১৬০২ সালে এটি খুলে দেওয়া হয়।

পানির ওপর ইরানের সবচেয়ে দীর্ঘ স্থাপত্য সায়োসে ব্রিজটি। সায়োসে ব্রিজটির নির্মাণশৈলী এখনো স্থপতিদের বিস্ময় জাগায়। পানির ওপর দোতলা এ ব্রিজটি দেখে মনে হবে তোরণের ওপর তোরণ বসানো রয়েছে। আর্চ ব্রিজের দারুণ উদাহরণ এ ব্রিজটির নাম শুনলেই অনুমান বোঝা যাবে এতে তোরণ বা খিলান কয়টি। ফারসি ভাষায় সায়োসে মানে ৩৩ ব্রিজ বা ৩৩টি খিলান রয়েছে যে ব্রিজে। আল্লাহওয়ার্দি খান এ অনবদ্য ব্রিজটি নির্মাণ করেন। ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ১৫৯৯ সালে। শেষ হয় তিন বছর পর। ১৬০২ সালে এটি খুলে দেওয়া হয়। ২৯৮ মিটার দীর্ঘ এবং ১৩.৭৫ মিটার প্রশস্ত ব্রিজটিতে ৩৩টি স্প্যান রয়েছে। সবচেয়ে দীর্ঘ স্প্যানটি ৫.৬ মিটার উঁচু। ব্রিজটির স্থাপত্যশৈলীর ক্যারিশমা অনেকেরই অজানা। জায়ান্দে নদীর ওপর থাকা ব্রিজটির নকশার কারণে পানির স্রোত হুট করেই বেড়ে যায়- যা অনেকে ভাবতেই পারেনি। দক্ষিণ প্রান্তে যেখানে ব্রিজটি এসে থেমেছে সেখানে ছোট ছোট ঘর বানিয়ে পথচারীদের বিশ্রামের ব্যবস্থা ছিল। খিলান বা তোরণ বসানোর ক্ষেত্রে দারুণ আইডিয়া ছিল। দুই স্তরের তোরণ বসানোর মাঝে আরও একটি স্তরে তোরণ বসানো হয়। দুই তলা ব্রিজের পথচারীদের হাঁটার জন্য ব্রিজের দুই পাশেই ধনুকের মতো জানালা রয়েছে।

 

কলকাতার নাম উচ্চারণ হলে সবার চোখে ভেসে ওঠে হাওড়া ব্রিজ

কলকাতার গল্প বলে হাওড়া ব্রিজ

ব্রিজটি তৈরি করতে ব্যয় হয়েছিল প্রায় ৬০ লাখ রুপি। পরবর্তীতে ১৯৩৬ সালে নতুন করে ব্রিজটি তৈরির কাজ শুরু হয় এবং ১৯৪২ সালে তা শেষ হয়।

কলকাতার নাম উচ্চারণ হলে সবার আগে চোখে ভেসে ওঠে হাওড়া ব্রিজ। কলকাতার পর্যটনপ্রিয় স্পট এটি। বিখ্যাত ব্রিটিশ প্রকৌশলী স্যার ব্র্যাডফোর্ড লেসলের সঙ্গে এ ব্রিজের পরিকল্পনা, নকশা ও বাস্তবায়নের জন্য চুক্তি হয়েছিল। কারিগরি কারণে ব্রিজের কিছু অংশ ইংল্যান্ডে তৈরি হয়। সে অংশগুলো পরে জাহাজে করে কলকাতা নিয়ে আসা হয়। কলকাতা-হাওড়া ব্রিজ ১৮৭৪ সালে নির্মাণ শেষ হয়। ১,৫২৮ ফুট দীর্ঘ এবং ৬২ ফুট প্রশস্ত ব্রিজটির উভয় পার্শ্বে ৭ ফুট প্রশস্ত পায়ে চলার পথ ছিল। আর মাঝখানে ৪৮ ফুট প্রশস্ত পথ ছিল গাড়ি চলাচলের জন্য। ব্রিজটি তৈরি করতে ব্যয় হয়েছিল প্রায় ৬০ লাখ রুপি। পরবর্তীতে ১৯৩৬ সালে নতুন করে ব্রিজটি তৈরির কাজ শুরু হয় এবং ১৯৪২ সালে তা শেষ হয়। নতুন ব্রিজটি তৈরির জন্য ২৬ হাজার ৫০০ টন স্টিল ব্যবহƒত হয়। ব্রিজটি ৭০৫ মিটার লম্বা এবং ৩০ মিটার চওড়া। ব্রিজটির উভয় পাশে ১৫ ফুট প্রশস্ত পায়ে চলার পথ আছে। যানবাহন চলাচলের পথটি ৭১ ফুট চওড়া।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১
কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত
ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ
শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে
দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার
চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম