শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৫

৫ উপায়ে পুরুষরা নারীকে এগিয়ে নিতে পারে

আনজু ফেরদৌসি
প্রিন্ট ভার্সন
৫ উপায়ে পুরুষরা নারীকে এগিয়ে নিতে পারে

সিমন দ্য বোভোয়ারের একটি বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে শুরু করি। তিনি বলেছেন, নিজের পুরুষত্ব নিয়ে নিরাপত্তাহীতায় ভোগা একজন পুরুষ নারীর প্রতি সবচেয়ে বেশি অহম, আক্রমণাত্দক অথবা ঘৃণাপূর্ণ ভাব প্রকাশ করে থাকে। হাজার বছর ধরে নারীর সামাজিক বা শারীরিক নিষ্পেষণের মূল কারণটি তিনি একটি বাক্যে বলে দিয়েছেন। বাংলাদেশের পুরুষদের সোশ্যাল মিডিয়া বা নিউজ মিডিয়ার ফোরামে যে কোনো নারীবিষয়ক আলোচনায় নারীর প্রতি যে মধ্যযুগীয় মনোভাব ফুটে উঠে সেটা মন এবং চোখের জন্য খুব পীড়াদায়ক। ২০১৪ সালেও এদেশের পুরুষ নারীদের দেখে মধ্যযুগীয় ধ্যান-ধারণায়। তারা এখনো মনে করে নারী কখনো পুরুষের সমান নয়, তাই আইন-কানুনেও নারীকে দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসেবে দেখা উচিত। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় অসংখ্যবার প্রমাণ করে দেখানো হয়েছে যে, নারী-পুরুষের মধ্যে বাহ্যিক শারীরিক কিছু পার্থক্য ছাড়া অন্য কোনো পার্থক্য নেই। বিজ্ঞানের প্রমাণকে বাংলাদেশি পুরুষ আজও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বলছে, নারী-পুরুষ সমান হতে পারে না। তাই নারীর উত্তরাধিকার সূত্রে বাবার সম্পত্তির অর্ধেক পাওয়া 'জাস্টিফাইয়াবল'। কিছু অবিবেচক পুরুষ তাদের অপরিণামদর্শিতাকে আরেকটু চড়িয়ে উঁচু গলায় প্রশ্ন তোলে, বিভিন্ন উন্নত দেশে কেন নারীরা এখনো উল্লেখযোগ্য পরিমাণে রাষ্ট্র শাসক বা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নেই? এটা বোঝা এত কঠিন কেন যে, হাজার বছরের পুরুষ শাসিত সমাজের নারীবিরোধী অবকাঠামো মাত্র কয়েক দশকে শুধু নারী কেন কারও পক্ষেই ভাঙা সম্ভব নয়? তারপরও সময়ের বিচারে বলতে হয় যে, উন্নত দেশে নারীর অগ্রগতি পুরুষদের তুলনায় ঈর্ষণীয় বটে। সব সমস্যার মতোই নারীর সমস্যা শুধু একজন নারীর পক্ষেই প্রকৃতপক্ষে বোঝা সম্ভব। একজন পুরুষের পক্ষে তাদের সমস্যার প্রকৃতি বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু নারীর সমস্যাকে সমাধানের লক্ষ্যে সহানুভূতিশীল পুরুষের সদিচ্ছা অপরিহার্য। কারণ সমস্যার মূলে রয়েছে পুরুষ তথা পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা। দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশের সমাজে নারীবাদী পুরুষ খুঁজে পাওয়া দুর্লভ রত্নের মতোই।

যাদের পাওয়া যায় তাদের সিংহভাগই নারীর অধিকার বিষয়ে পুরাপুরি সৎ নয়। এরা তাদের কমফোর্টজোনের বাইরে নারীর অধিকার বিস্তৃত করতে রাজি নয়। অথচ নারীর অধিকার নিশ্চিত করে, তাকে ক্ষমতায়ন করা শুধু সমাজ নয়, পুরুষের নিজের জীবনের মান বৃদ্ধিতে অতি প্রয়োজন। একটি পরিবারের পুরো দায়ভার একজন পুরুষকে করে তোলে সেই পরিবারটির একজন প্রয়োজনের ক্রীতদাস। তাতে হয়তো সে পরিবারের অন্যান্য সদস্যের উপর হম্বিতম্বি করার অধিকার পায়, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার জীবনমানের কোনো হেরফের হয় না। একমাত্র নারীর ক্ষমতায়নই এই অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে। এখানে আমি পাঁচটি উপায় বলার চেষ্টা করছি। যেভাবে বাংলাদেশের পুরুষ নারীকে ক্ষমতায়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। ১। উত্তরাধিকার সূত্র আইনটি পরিবর্তন করা : সংবিধান অনুসারে বাংলাদেশ একটি সেক্যুলার দেশ। এর আইন-কানুনও একই কারণে সেক্যুলার বা সিভিল আইন অনুসরণ করে চলে। শুধু দুটি ধর্মীয় আইন এই সিভিল আইনের মধ্যে আইন প্রণয়নকারী পুরুষরা ঢুকিয়ে দিয়েছে। একটি উত্তরাধিকার সূত্র এবং অন্যটি পুরুষের বহুবিবাহ সংক্রান্ত আইন। একটি সেক্যুলার দেশে এই দুটি আইন বহাল রাখা শুধু সংবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো নয়, এটি মেয়েদের প্রতি অবিচার এবং অন্যায়। সম্পদহীনতা নারীকে মানসিক এবং সামাজিকভাবে পঙ্গু করে তোলে। পুরুষের পাশাপাশি কাজ করার জন্য নারীকে তৈরি করতে এই পঙ্গুত্বের অবসান জরুরি। অন্যদিকটি হলো- এই আইন দুটি সাক্ষ্য বহন করে বাংলাদেশের মেয়েদের প্রতি পুরুষদের স্থায়ীভাবে নৈতিক লঙ্ঘনের ইতিহাস, যা বাংলাদেশের পুরুষদের প্রতি নারীর বিশ্বাস চিরতরে নষ্ট করে দেয়। যেহেতু পুরুষ এই আইনটি নারীদের ওপর চাপিয়ে দিয়েছে, এটা সংশোধনের দায়িত্ব তাদের ওপরই বর্তায়। ২। বহুবিবাহ রোধ করা : পুরুষের বহুবিবাহ নারীকে হীনমন্যতার মধ্যে ডুবিয়ে দেয়। নিজেকে পুরুষের মতো যোগ্য ভাবার পথে এটি একটি বড় অন্তরায়। নারীর মেরুদণ্ড চিরতরে ভেঙে দিতে এর চেয়ে ভয়াবহ অস্ত্র আর কিছু হতে পারে না। এটি রোধ করা আশু প্রয়োজন। ৩। ধর্মীয় অনুশাসন মেয়েদের ওপর চাপিয়ে না দেওয়া : প্রচলিত ধর্মীয় অনুশাসন নারীর ক্ষমতায়নের পথে শুধু বাধাই নয় বরং নারীকে উল্টা পথে হাঁটতে পুরুষকে প্ররোচিত করে। এটা নারী এবং পুরুষের তথা সামাজিক উন্নয়নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। অত্যন্ত সচেতনভাবে পুরুষকে লক্ষ্য রাখতে হবে ধর্মীয় কোনো অনুশাসন যেন নারী উন্নয়নের পথে বাধা হতে না পারে। ধর্মীয় গোড়া অনুশাসন মেয়েদের শুধু ঘরের মধ্যে আটকেই রাখে না, তাদের যে কোনো উদ্যোগকে 'হাতুড়ি পেটা' করে নষ্ট করে দেয়। নারীদের অলস, অযোগ্য ও ভোঁতা করে শুধু একটি মাংসপিণ্ড হিসেবে তৈরি করে। এছাড়াও ধর্মীয় গোড়া অনুশাসন নারী শুধু একজন মানুষ নয়, পুরুষের আধা-প্রাণী- এই ধারণা একজন পুরুষের মধ্যে শিশু বয়স থেকে শিক্ষা দেয়।৪। মেয়েদের মুক্ত চলাচল নিশ্চিত করা : সমাজের প্রতিটি স্তরে নারীর অবাধ যাতায়াত নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। মনে রাখা দরকার যে, অভিজ্ঞতা বা এক্সপোজার মানুষকে যে কোনো পরিবেশের জন্য উপযুক্ত করে তোলে। 'নারী যে মানুষ, অবলা প্রাণী নয়'- এই ধারণাটি মেইনস্ট্রিম সমাজব্যবস্থায় নিয়ে আসতে হবে।

৫। Mansplaningবন্ধ করতে হবে : ম্যান্সপ্লানিংয়ের প্রকৃত বাংলা শব্দ আসলে নেই। থাকলেও আমার জানা নেই। তবে এটা দিয়ে যা বোঝায় তা হলো- পুরুষ অনেক সময় বড়াই করে যে, সে নারীর নিজের জীবন বা নিজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে নারীর চেয়ে বেশি জানে। একটি সরল উদাহরণ দেই : একটি ছেলেকে তার এক বান্ধবী বলল, ছেলেটি এমন নোংরাভাবে আমার দিকে তাকাচ্ছিল, আমাকে আড্ডা থেকে চলে আসতে হলো। তার বন্ধুটি সঙ্গে সঙ্গে বলল, ছেলেটি না হয় একটু তাকিয়েছে, তাতে কি হলো? সে তো আর বাঘ-ভালুক নয়। এখানে ছেলেটি সঙ্গে সঙ্গে মেয়েটির হয়ে তার মানসিক অবস্থার বিচার করে ফেলল। এটাই ম্যান্সপ্লানিং। বাংলাদেশের নারীদের ক্ষেত্রে শিশুকন্যা থেকে একজন নারী হয়ে জীবনাবসানের আগ পর্যন্ত তার কাছের পুরুষটি (বাবা, ভাই, স্বামী) এই কাজটি করে। পুরুষ জানে না এই কাজটি একজন নারীকে মানসিকভাবে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত করে। প্রখ্যাত অভিনেত্রী Bette Davis কম কষ্টে বলেননি, ‘When a man gives his opinion, he’s a man. When a woman gives her opinion, she’s a bitch.’

বর্তমান সমাজে"মহিলা বা নারী শব্দকে একটি গালি হিসেবে দেখা হয়, আর মেয়েদের পুরা অস্তিত্বের প্রতি পুরুষের মনোভাবটি এখানেই প্রকট হয়ে ওঠে। এই মনোভাব পুরুষকে তাদের নিজের প্রয়োজনে বদলাতে হবে। হাজার বছর ধরে পুরুষ এই কাজটি করেছে একান্তই কুসংস্কার, পূর্ব ধারণা, পক্ষপাত আর অজ্ঞতা থেকে। যাতে পুরুষের কোন উপকার হয়নি। পুরুষ নিজেকে করেছে প্রয়োজনের ক্রীতদাস। একমাত্র পুরুষই পারে তার কুসংস্কার এবং অজ্ঞতা থেকে বের হয়ে আসতে।

-লেখক : কলামিস্ট।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মামলাজট
মামলাজট
চালের দামে দুশ্চিন্তা
চালের দামে দুশ্চিন্তা
ইলিশের একাল-সেকাল
ইলিশের একাল-সেকাল
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান
সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
সর্বশেষ খবর
সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জিয়া পরিবারের ঋণ কোন দিন পরিশোধ করতে পারবো না’
‘জিয়া পরিবারের ঋণ কোন দিন পরিশোধ করতে পারবো না’

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভ্যানচালকের ছদ্মবেশে আসামিকে ধরল পুলিশ
ভ্যানচালকের ছদ্মবেশে আসামিকে ধরল পুলিশ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ২০ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ২০ মণ জাটকা জব্দ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশা উল্টে নারী নিহত
অটোরিকশা উল্টে নারী নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে ইসলামী দলগুলোর একটি ব্যালট
বাক্স রাখার পরিকল্পনা
আগামী নির্বাচনে ইসলামী দলগুলোর একটি ব্যালট বাক্স রাখার পরিকল্পনা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে দুর্ঘটনায় ৫ জন নিহতের ঘটনায় বাসচালক গ্রেফতার
ফরিদপুরে দুর্ঘটনায় ৫ জন নিহতের ঘটনায় বাসচালক গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ভর্তির কথা বলে টাকা হাতানোর ঘটনায় গ্রেফতার ১
ঢাবিতে ভর্তির কথা বলে টাকা হাতানোর ঘটনায় গ্রেফতার ১

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউইয়র্কে ‘হোপ নেভার ডাইস’ প্রামাণ্যচিত্রের উদ্বোধনী প্রদর্শনী
নিউইয়র্কে ‘হোপ নেভার ডাইস’ প্রামাণ্যচিত্রের উদ্বোধনী প্রদর্শনী

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আরও একজন শিক্ষক ও ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর প্রদান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আরও একজন শিক্ষক ও ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর প্রদান

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পৃথক সচিবালয় হলে বিচার বিভাগের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা
পৃথক সচিবালয় হলে বিচার বিভাগের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় রিকশাচালককে পিটিয়ে হত্যায় জড়িতদের ফাঁসির দাবি
বগুড়ায় রিকশাচালককে পিটিয়ে হত্যায় জড়িতদের ফাঁসির দাবি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিত-কোহলির বিশ্বকাপ দলে থাকা নিয়ে সংশয়ে গাঙ্গুলি
রোহিত-কোহলির বিশ্বকাপ দলে থাকা নিয়ে সংশয়ে গাঙ্গুলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
চুয়াডাঙ্গায় মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের প্রথম দল ফিরছে আগামী সপ্তাহে
ইরানে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের প্রথম দল ফিরছে আগামী সপ্তাহে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে এক লাখ ৬০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
টেকনাফে এক লাখ ৬০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় অবৈধ ৬ ড্রেজার জব্দ
ভাঙ্গায় অবৈধ ৬ ড্রেজার জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের চেহারাও দেখা পাপ : আমিনুল হক
আওয়ামী লীগের চেহারাও দেখা পাপ : আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় বেরোবি শিক্ষকের জামিন শুনানি 
পেছালো, মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
হত্যা মামলায় বেরোবি শিক্ষকের জামিন শুনানি  পেছালো, মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দু কিশোরী অপহরণের গুজব খণ্ডন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের
হিন্দু কিশোরী অপহরণের গুজব খণ্ডন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাহামাসকে উড়িয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডা
বাহামাসকে উড়িয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলামোটরে ককটেল বিস্ফোরণ
বাংলামোটরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ২৫তম নারী
টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ
রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ২৫তম নারী টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

কী ঘোষণা আসবে আজ
কী ঘোষণা আসবে আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা