শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৫

৫ উপায়ে পুরুষরা নারীকে এগিয়ে নিতে পারে

আনজু ফেরদৌসি
প্রিন্ট ভার্সন
৫ উপায়ে পুরুষরা নারীকে এগিয়ে নিতে পারে

সিমন দ্য বোভোয়ারের একটি বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে শুরু করি। তিনি বলেছেন, নিজের পুরুষত্ব নিয়ে নিরাপত্তাহীতায় ভোগা একজন পুরুষ নারীর প্রতি সবচেয়ে বেশি অহম, আক্রমণাত্দক অথবা ঘৃণাপূর্ণ ভাব প্রকাশ করে থাকে। হাজার বছর ধরে নারীর সামাজিক বা শারীরিক নিষ্পেষণের মূল কারণটি তিনি একটি বাক্যে বলে দিয়েছেন। বাংলাদেশের পুরুষদের সোশ্যাল মিডিয়া বা নিউজ মিডিয়ার ফোরামে যে কোনো নারীবিষয়ক আলোচনায় নারীর প্রতি যে মধ্যযুগীয় মনোভাব ফুটে উঠে সেটা মন এবং চোখের জন্য খুব পীড়াদায়ক। ২০১৪ সালেও এদেশের পুরুষ নারীদের দেখে মধ্যযুগীয় ধ্যান-ধারণায়। তারা এখনো মনে করে নারী কখনো পুরুষের সমান নয়, তাই আইন-কানুনেও নারীকে দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসেবে দেখা উচিত। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় অসংখ্যবার প্রমাণ করে দেখানো হয়েছে যে, নারী-পুরুষের মধ্যে বাহ্যিক শারীরিক কিছু পার্থক্য ছাড়া অন্য কোনো পার্থক্য নেই। বিজ্ঞানের প্রমাণকে বাংলাদেশি পুরুষ আজও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বলছে, নারী-পুরুষ সমান হতে পারে না। তাই নারীর উত্তরাধিকার সূত্রে বাবার সম্পত্তির অর্ধেক পাওয়া 'জাস্টিফাইয়াবল'। কিছু অবিবেচক পুরুষ তাদের অপরিণামদর্শিতাকে আরেকটু চড়িয়ে উঁচু গলায় প্রশ্ন তোলে, বিভিন্ন উন্নত দেশে কেন নারীরা এখনো উল্লেখযোগ্য পরিমাণে রাষ্ট্র শাসক বা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নেই? এটা বোঝা এত কঠিন কেন যে, হাজার বছরের পুরুষ শাসিত সমাজের নারীবিরোধী অবকাঠামো মাত্র কয়েক দশকে শুধু নারী কেন কারও পক্ষেই ভাঙা সম্ভব নয়? তারপরও সময়ের বিচারে বলতে হয় যে, উন্নত দেশে নারীর অগ্রগতি পুরুষদের তুলনায় ঈর্ষণীয় বটে। সব সমস্যার মতোই নারীর সমস্যা শুধু একজন নারীর পক্ষেই প্রকৃতপক্ষে বোঝা সম্ভব। একজন পুরুষের পক্ষে তাদের সমস্যার প্রকৃতি বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু নারীর সমস্যাকে সমাধানের লক্ষ্যে সহানুভূতিশীল পুরুষের সদিচ্ছা অপরিহার্য। কারণ সমস্যার মূলে রয়েছে পুরুষ তথা পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা। দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশের সমাজে নারীবাদী পুরুষ খুঁজে পাওয়া দুর্লভ রত্নের মতোই।

যাদের পাওয়া যায় তাদের সিংহভাগই নারীর অধিকার বিষয়ে পুরাপুরি সৎ নয়। এরা তাদের কমফোর্টজোনের বাইরে নারীর অধিকার বিস্তৃত করতে রাজি নয়। অথচ নারীর অধিকার নিশ্চিত করে, তাকে ক্ষমতায়ন করা শুধু সমাজ নয়, পুরুষের নিজের জীবনের মান বৃদ্ধিতে অতি প্রয়োজন। একটি পরিবারের পুরো দায়ভার একজন পুরুষকে করে তোলে সেই পরিবারটির একজন প্রয়োজনের ক্রীতদাস। তাতে হয়তো সে পরিবারের অন্যান্য সদস্যের উপর হম্বিতম্বি করার অধিকার পায়, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার জীবনমানের কোনো হেরফের হয় না। একমাত্র নারীর ক্ষমতায়নই এই অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে। এখানে আমি পাঁচটি উপায় বলার চেষ্টা করছি। যেভাবে বাংলাদেশের পুরুষ নারীকে ক্ষমতায়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। ১। উত্তরাধিকার সূত্র আইনটি পরিবর্তন করা : সংবিধান অনুসারে বাংলাদেশ একটি সেক্যুলার দেশ। এর আইন-কানুনও একই কারণে সেক্যুলার বা সিভিল আইন অনুসরণ করে চলে। শুধু দুটি ধর্মীয় আইন এই সিভিল আইনের মধ্যে আইন প্রণয়নকারী পুরুষরা ঢুকিয়ে দিয়েছে। একটি উত্তরাধিকার সূত্র এবং অন্যটি পুরুষের বহুবিবাহ সংক্রান্ত আইন। একটি সেক্যুলার দেশে এই দুটি আইন বহাল রাখা শুধু সংবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো নয়, এটি মেয়েদের প্রতি অবিচার এবং অন্যায়। সম্পদহীনতা নারীকে মানসিক এবং সামাজিকভাবে পঙ্গু করে তোলে। পুরুষের পাশাপাশি কাজ করার জন্য নারীকে তৈরি করতে এই পঙ্গুত্বের অবসান জরুরি। অন্যদিকটি হলো- এই আইন দুটি সাক্ষ্য বহন করে বাংলাদেশের মেয়েদের প্রতি পুরুষদের স্থায়ীভাবে নৈতিক লঙ্ঘনের ইতিহাস, যা বাংলাদেশের পুরুষদের প্রতি নারীর বিশ্বাস চিরতরে নষ্ট করে দেয়। যেহেতু পুরুষ এই আইনটি নারীদের ওপর চাপিয়ে দিয়েছে, এটা সংশোধনের দায়িত্ব তাদের ওপরই বর্তায়। ২। বহুবিবাহ রোধ করা : পুরুষের বহুবিবাহ নারীকে হীনমন্যতার মধ্যে ডুবিয়ে দেয়। নিজেকে পুরুষের মতো যোগ্য ভাবার পথে এটি একটি বড় অন্তরায়। নারীর মেরুদণ্ড চিরতরে ভেঙে দিতে এর চেয়ে ভয়াবহ অস্ত্র আর কিছু হতে পারে না। এটি রোধ করা আশু প্রয়োজন। ৩। ধর্মীয় অনুশাসন মেয়েদের ওপর চাপিয়ে না দেওয়া : প্রচলিত ধর্মীয় অনুশাসন নারীর ক্ষমতায়নের পথে শুধু বাধাই নয় বরং নারীকে উল্টা পথে হাঁটতে পুরুষকে প্ররোচিত করে। এটা নারী এবং পুরুষের তথা সামাজিক উন্নয়নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। অত্যন্ত সচেতনভাবে পুরুষকে লক্ষ্য রাখতে হবে ধর্মীয় কোনো অনুশাসন যেন নারী উন্নয়নের পথে বাধা হতে না পারে। ধর্মীয় গোড়া অনুশাসন মেয়েদের শুধু ঘরের মধ্যে আটকেই রাখে না, তাদের যে কোনো উদ্যোগকে 'হাতুড়ি পেটা' করে নষ্ট করে দেয়। নারীদের অলস, অযোগ্য ও ভোঁতা করে শুধু একটি মাংসপিণ্ড হিসেবে তৈরি করে। এছাড়াও ধর্মীয় গোড়া অনুশাসন নারী শুধু একজন মানুষ নয়, পুরুষের আধা-প্রাণী- এই ধারণা একজন পুরুষের মধ্যে শিশু বয়স থেকে শিক্ষা দেয়।৪। মেয়েদের মুক্ত চলাচল নিশ্চিত করা : সমাজের প্রতিটি স্তরে নারীর অবাধ যাতায়াত নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। মনে রাখা দরকার যে, অভিজ্ঞতা বা এক্সপোজার মানুষকে যে কোনো পরিবেশের জন্য উপযুক্ত করে তোলে। 'নারী যে মানুষ, অবলা প্রাণী নয়'- এই ধারণাটি মেইনস্ট্রিম সমাজব্যবস্থায় নিয়ে আসতে হবে।

৫। Mansplaningবন্ধ করতে হবে : ম্যান্সপ্লানিংয়ের প্রকৃত বাংলা শব্দ আসলে নেই। থাকলেও আমার জানা নেই। তবে এটা দিয়ে যা বোঝায় তা হলো- পুরুষ অনেক সময় বড়াই করে যে, সে নারীর নিজের জীবন বা নিজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে নারীর চেয়ে বেশি জানে। একটি সরল উদাহরণ দেই : একটি ছেলেকে তার এক বান্ধবী বলল, ছেলেটি এমন নোংরাভাবে আমার দিকে তাকাচ্ছিল, আমাকে আড্ডা থেকে চলে আসতে হলো। তার বন্ধুটি সঙ্গে সঙ্গে বলল, ছেলেটি না হয় একটু তাকিয়েছে, তাতে কি হলো? সে তো আর বাঘ-ভালুক নয়। এখানে ছেলেটি সঙ্গে সঙ্গে মেয়েটির হয়ে তার মানসিক অবস্থার বিচার করে ফেলল। এটাই ম্যান্সপ্লানিং। বাংলাদেশের নারীদের ক্ষেত্রে শিশুকন্যা থেকে একজন নারী হয়ে জীবনাবসানের আগ পর্যন্ত তার কাছের পুরুষটি (বাবা, ভাই, স্বামী) এই কাজটি করে। পুরুষ জানে না এই কাজটি একজন নারীকে মানসিকভাবে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত করে। প্রখ্যাত অভিনেত্রী Bette Davis কম কষ্টে বলেননি, ‘When a man gives his opinion, he’s a man. When a woman gives her opinion, she’s a bitch.’

বর্তমান সমাজে"মহিলা বা নারী শব্দকে একটি গালি হিসেবে দেখা হয়, আর মেয়েদের পুরা অস্তিত্বের প্রতি পুরুষের মনোভাবটি এখানেই প্রকট হয়ে ওঠে। এই মনোভাব পুরুষকে তাদের নিজের প্রয়োজনে বদলাতে হবে। হাজার বছর ধরে পুরুষ এই কাজটি করেছে একান্তই কুসংস্কার, পূর্ব ধারণা, পক্ষপাত আর অজ্ঞতা থেকে। যাতে পুরুষের কোন উপকার হয়নি। পুরুষ নিজেকে করেছে প্রয়োজনের ক্রীতদাস। একমাত্র পুরুষই পারে তার কুসংস্কার এবং অজ্ঞতা থেকে বের হয়ে আসতে।

-লেখক : কলামিস্ট।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
রাজনীতিতে সহাবস্থান
রাজনীতিতে সহাবস্থান
সুন্নাহসম্মত লাইফস্টাইলে রয়েছে প্রভূত কল্যাণ
সুন্নাহসম্মত লাইফস্টাইলে রয়েছে প্রভূত কল্যাণ
ওদের সামলাতে হবে এখনই
ওদের সামলাতে হবে এখনই
বন্যা ও নদীভাঙন
বন্যা ও নদীভাঙন
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ক্বালবে জিকির জারির গুরুত্ব
ক্বালবে জিকির জারির গুরুত্ব
আল্লাহর প্রতি ইমান এনে শ্রেষ্ঠ মানুষ হওয়া যায়
আল্লাহর প্রতি ইমান এনে শ্রেষ্ঠ মানুষ হওয়া যায়
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
সর্বশেষ খবর
মৌলভীবাজারে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
মৌলভীবাজারে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার
ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ
জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিখোঁজের ১৯ ঘণ্টা পর শিশুর লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ১৯ ঘণ্টা পর শিশুর লাশ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দিল কম্বোডিয়া
নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দিল কম্বোডিয়া

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের প্রায় অধিকাংশ অঞ্চলে হচ্ছে বৃষ্টি
রাজধানীসহ দেশের প্রায় অধিকাংশ অঞ্চলে হচ্ছে বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামির কাণ্ড, অতঃপর...
২০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামির কাণ্ড, অতঃপর...

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের
ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে খালে ধসে পড়া সেতু পরিদর্শন করলেন শিল্প উপদেষ্টা
চট্টগ্রামে খালে ধসে পড়া সেতু পরিদর্শন করলেন শিল্প উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ব্যাগে মিলল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
গাজীপুরে ব্যাগে মিলল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির দিনেও ভালো নেই ঢাকার বাতাস
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির দিনেও ভালো নেই ঢাকার বাতাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে নোয়াবের উদ্বেগ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে নোয়াবের উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে
জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে ভয়াবহ দাবানল, পুড়ে গেছে ৪২ হাজার একর এলাকা
ফ্রান্সে ভয়াবহ দাবানল, পুড়ে গেছে ৪২ হাজার একর এলাকা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা
গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির পদার্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক আমিনুর রশিদের মৃত্যুতে সাদা দলের শোক
ঢাবির পদার্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক আমিনুর রশিদের মৃত্যুতে সাদা দলের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গণমাধ্যমসহ সবার ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
নির্বাচনে গণমাধ্যমসহ সবার ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল পুরো গাজার নিয়ন্ত্রণ নিতে চায়: নেতানিয়াহু
ইসরায়েল পুরো গাজার নিয়ন্ত্রণ নিতে চায়: নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরভাবে নির্বাচন করা সরকারের প্রথম কাজ
সুন্দরভাবে নির্বাচন করা সরকারের প্রথম কাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের
ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রুশনারা আলী
যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রুশনারা আলী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'
'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের ৫০% শুল্ক : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!
ট্রাম্পের ৫০% শুল্ক : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার
২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০০০ কোটি টাকার হিট প্রকল্পে ভয়াবহ অনিয়মের অভিযোগ শাবি শিক্ষকদের
৪০০০ কোটি টাকার হিট প্রকল্পে ভয়াবহ অনিয়মের অভিযোগ শাবি শিক্ষকদের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা
গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন প্রণীত হবে না : সালাহউদ্দিন
বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন প্রণীত হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ
দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অর্থ পাচার মামলায় খালাস পেলেন জি কে শামীম
অর্থ পাচার মামলায় খালাস পেলেন জি কে শামীম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১২ কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১২ কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ
জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে প্রাইভেটকার থেকে নামিয়ে ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
নাটোরে প্রাইভেটকার থেকে নামিয়ে ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহাবুদ্দিনের চেয়ে ভালো নির্বাচন না হলে ব্যর্থতা ড. ইউনূসের : ফারুক
শাহাবুদ্দিনের চেয়ে ভালো নির্বাচন না হলে ব্যর্থতা ড. ইউনূসের : ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল
বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির উপর চোরাকারবারীদের হামলা, ২ কোটি টাকার গরু-মহিষ আটক
বিজিবির উপর চোরাকারবারীদের হামলা, ২ কোটি টাকার গরু-মহিষ আটক

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেমিকন্ডাক্টরে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
সেমিকন্ডাক্টরে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওষুধ শিল্প নেতাদের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক
ওষুধ শিল্প নেতাদের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের দ্বিগুণ শুল্কে ভারতের শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের দ্বিগুণ শুল্কে ভারতের শেয়ারবাজারে ধস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পর চীনের ওপরও অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করতে চান ট্রাম্প
ভারতের পর চীনের ওপরও অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করতে চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া অ্যালার্জি ‘অ্যাফা-গ্যাল সিনড্রোম’ নিয়ে যা জানাচ্ছে গবেষণা
বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া অ্যালার্জি ‘অ্যাফা-গ্যাল সিনড্রোম’ নিয়ে যা জানাচ্ছে গবেষণা

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রমজানের আগে নির্বাচন দিয়ে সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছে : রিজভী
রমজানের আগে নির্বাচন দিয়ে সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছে : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন
৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে নানামুখী অস্বস্তি
এনসিপিতে নানামুখী অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে হামলা, এইচআর হেডসহ আহত ১৫
আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে হামলা, এইচআর হেডসহ আহত ১৫

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাতাস, এলাকায় ব্যস্ত সম্ভাব্য প্রার্থীরা
স্বস্তির বাতাস, এলাকায় ব্যস্ত সম্ভাব্য প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিককে প্রকাশ্যে গলা কেটে হত্যা
সাংবাদিককে প্রকাশ্যে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির চার নেতার দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির চার নেতার দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব
সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন দলের তিন প্রার্থী
তিন দলের তিন প্রার্থী

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ লিগেই নামছেন কিংসের মিচেল
চ্যালেঞ্জ লিগেই নামছেন কিংসের মিচেল

মাঠে ময়দানে

‘হুন্ডি মুকুলের’ হাতে আলাদিনের চেরাগ
‘হুন্ডি মুকুলের’ হাতে আলাদিনের চেরাগ

নগর জীবন

দুটি রাজ ধনেশ উদ্ধার
দুটি রাজ ধনেশ উদ্ধার

নগর জীবন

পাহাড়টির নাম হয়ে গেছে ‘ববিতা পাহাড়’
পাহাড়টির নাম হয়ে গেছে ‘ববিতা পাহাড়’

শোবিজ

দুধ দিয়ে বিএনপি অফিস ধুয়ে দিলেন ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা
দুধ দিয়ে বিএনপি অফিস ধুয়ে দিলেন ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়াশ-নীহাকে নিয়ে সৌখিনের ‘উইশ কার্ড’
ইয়াশ-নীহাকে নিয়ে সৌখিনের ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

আজ নওশাবার ‘আগুনি’
আজ নওশাবার ‘আগুনি’

শোবিজ

আবারও যুক্তরাষ্ট্রে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
আবারও যুক্তরাষ্ট্রে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০তে প্রথম বোলার হিসেবে ৬৫০ উইকেট!
টি-২০তে প্রথম বোলার হিসেবে ৬৫০ উইকেট!

মাঠে ময়দানে

পদ্মায় ভাঙছে নতুন এলাকা
পদ্মায় ভাঙছে নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বছর পর বাতিঘরের নাটক
দুই বছর পর বাতিঘরের নাটক

শোবিজ

খেলবেন তামিম-মুশফিক-মাহমুদুল্লাহ
খেলবেন তামিম-মুশফিক-মাহমুদুল্লাহ

মাঠে ময়দানে

লিগ কাপে শেষ আটে ইন্টার মায়ামি
লিগ কাপে শেষ আটে ইন্টার মায়ামি

মাঠে ময়দানে

দাওয়াত না পেয়ে বিয়ের আসরে দুলাভাইয়ের হামলা
দাওয়াত না পেয়ে বিয়ের আসরে দুলাভাইয়ের হামলা

খবর

এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ!
এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ!

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের এক লাফে ২৪ ধাপ
মেয়েদের এক লাফে ২৪ ধাপ

মাঠে ময়দানে

জি কে শামীম ১০ বছর সাজা থেকে খালাস
জি কে শামীম ১০ বছর সাজা থেকে খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুল কমিটি নিয়ে বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত ১৫
স্কুল কমিটি নিয়ে বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত ১৫

পেছনের পৃষ্ঠা

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক প্রধান বিচারপতি
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টির সম্মেলন শনিবার
জাতীয় পার্টির সম্মেলন শনিবার

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ম্যাজিক বাউলিয়ানা ২০২৫
শুরু হচ্ছে ম্যাজিক বাউলিয়ানা ২০২৫

শোবিজ

সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে নোয়াবের উদ্বেগ
সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে নোয়াবের উদ্বেগ

নগর জীবন