শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৫

৫ উপায়ে পুরুষরা নারীকে এগিয়ে নিতে পারে

আনজু ফেরদৌসি
প্রিন্ট ভার্সন
৫ উপায়ে পুরুষরা নারীকে এগিয়ে নিতে পারে

সিমন দ্য বোভোয়ারের একটি বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে শুরু করি। তিনি বলেছেন, নিজের পুরুষত্ব নিয়ে নিরাপত্তাহীতায় ভোগা একজন পুরুষ নারীর প্রতি সবচেয়ে বেশি অহম, আক্রমণাত্দক অথবা ঘৃণাপূর্ণ ভাব প্রকাশ করে থাকে। হাজার বছর ধরে নারীর সামাজিক বা শারীরিক নিষ্পেষণের মূল কারণটি তিনি একটি বাক্যে বলে দিয়েছেন। বাংলাদেশের পুরুষদের সোশ্যাল মিডিয়া বা নিউজ মিডিয়ার ফোরামে যে কোনো নারীবিষয়ক আলোচনায় নারীর প্রতি যে মধ্যযুগীয় মনোভাব ফুটে উঠে সেটা মন এবং চোখের জন্য খুব পীড়াদায়ক। ২০১৪ সালেও এদেশের পুরুষ নারীদের দেখে মধ্যযুগীয় ধ্যান-ধারণায়। তারা এখনো মনে করে নারী কখনো পুরুষের সমান নয়, তাই আইন-কানুনেও নারীকে দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসেবে দেখা উচিত। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় অসংখ্যবার প্রমাণ করে দেখানো হয়েছে যে, নারী-পুরুষের মধ্যে বাহ্যিক শারীরিক কিছু পার্থক্য ছাড়া অন্য কোনো পার্থক্য নেই। বিজ্ঞানের প্রমাণকে বাংলাদেশি পুরুষ আজও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বলছে, নারী-পুরুষ সমান হতে পারে না। তাই নারীর উত্তরাধিকার সূত্রে বাবার সম্পত্তির অর্ধেক পাওয়া 'জাস্টিফাইয়াবল'। কিছু অবিবেচক পুরুষ তাদের অপরিণামদর্শিতাকে আরেকটু চড়িয়ে উঁচু গলায় প্রশ্ন তোলে, বিভিন্ন উন্নত দেশে কেন নারীরা এখনো উল্লেখযোগ্য পরিমাণে রাষ্ট্র শাসক বা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নেই? এটা বোঝা এত কঠিন কেন যে, হাজার বছরের পুরুষ শাসিত সমাজের নারীবিরোধী অবকাঠামো মাত্র কয়েক দশকে শুধু নারী কেন কারও পক্ষেই ভাঙা সম্ভব নয়? তারপরও সময়ের বিচারে বলতে হয় যে, উন্নত দেশে নারীর অগ্রগতি পুরুষদের তুলনায় ঈর্ষণীয় বটে। সব সমস্যার মতোই নারীর সমস্যা শুধু একজন নারীর পক্ষেই প্রকৃতপক্ষে বোঝা সম্ভব। একজন পুরুষের পক্ষে তাদের সমস্যার প্রকৃতি বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু নারীর সমস্যাকে সমাধানের লক্ষ্যে সহানুভূতিশীল পুরুষের সদিচ্ছা অপরিহার্য। কারণ সমস্যার মূলে রয়েছে পুরুষ তথা পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা। দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশের সমাজে নারীবাদী পুরুষ খুঁজে পাওয়া দুর্লভ রত্নের মতোই।

যাদের পাওয়া যায় তাদের সিংহভাগই নারীর অধিকার বিষয়ে পুরাপুরি সৎ নয়। এরা তাদের কমফোর্টজোনের বাইরে নারীর অধিকার বিস্তৃত করতে রাজি নয়। অথচ নারীর অধিকার নিশ্চিত করে, তাকে ক্ষমতায়ন করা শুধু সমাজ নয়, পুরুষের নিজের জীবনের মান বৃদ্ধিতে অতি প্রয়োজন। একটি পরিবারের পুরো দায়ভার একজন পুরুষকে করে তোলে সেই পরিবারটির একজন প্রয়োজনের ক্রীতদাস। তাতে হয়তো সে পরিবারের অন্যান্য সদস্যের উপর হম্বিতম্বি করার অধিকার পায়, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার জীবনমানের কোনো হেরফের হয় না। একমাত্র নারীর ক্ষমতায়নই এই অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে। এখানে আমি পাঁচটি উপায় বলার চেষ্টা করছি। যেভাবে বাংলাদেশের পুরুষ নারীকে ক্ষমতায়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। ১। উত্তরাধিকার সূত্র আইনটি পরিবর্তন করা : সংবিধান অনুসারে বাংলাদেশ একটি সেক্যুলার দেশ। এর আইন-কানুনও একই কারণে সেক্যুলার বা সিভিল আইন অনুসরণ করে চলে। শুধু দুটি ধর্মীয় আইন এই সিভিল আইনের মধ্যে আইন প্রণয়নকারী পুরুষরা ঢুকিয়ে দিয়েছে। একটি উত্তরাধিকার সূত্র এবং অন্যটি পুরুষের বহুবিবাহ সংক্রান্ত আইন। একটি সেক্যুলার দেশে এই দুটি আইন বহাল রাখা শুধু সংবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো নয়, এটি মেয়েদের প্রতি অবিচার এবং অন্যায়। সম্পদহীনতা নারীকে মানসিক এবং সামাজিকভাবে পঙ্গু করে তোলে। পুরুষের পাশাপাশি কাজ করার জন্য নারীকে তৈরি করতে এই পঙ্গুত্বের অবসান জরুরি। অন্যদিকটি হলো- এই আইন দুটি সাক্ষ্য বহন করে বাংলাদেশের মেয়েদের প্রতি পুরুষদের স্থায়ীভাবে নৈতিক লঙ্ঘনের ইতিহাস, যা বাংলাদেশের পুরুষদের প্রতি নারীর বিশ্বাস চিরতরে নষ্ট করে দেয়। যেহেতু পুরুষ এই আইনটি নারীদের ওপর চাপিয়ে দিয়েছে, এটা সংশোধনের দায়িত্ব তাদের ওপরই বর্তায়। ২। বহুবিবাহ রোধ করা : পুরুষের বহুবিবাহ নারীকে হীনমন্যতার মধ্যে ডুবিয়ে দেয়। নিজেকে পুরুষের মতো যোগ্য ভাবার পথে এটি একটি বড় অন্তরায়। নারীর মেরুদণ্ড চিরতরে ভেঙে দিতে এর চেয়ে ভয়াবহ অস্ত্র আর কিছু হতে পারে না। এটি রোধ করা আশু প্রয়োজন। ৩। ধর্মীয় অনুশাসন মেয়েদের ওপর চাপিয়ে না দেওয়া : প্রচলিত ধর্মীয় অনুশাসন নারীর ক্ষমতায়নের পথে শুধু বাধাই নয় বরং নারীকে উল্টা পথে হাঁটতে পুরুষকে প্ররোচিত করে। এটা নারী এবং পুরুষের তথা সামাজিক উন্নয়নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। অত্যন্ত সচেতনভাবে পুরুষকে লক্ষ্য রাখতে হবে ধর্মীয় কোনো অনুশাসন যেন নারী উন্নয়নের পথে বাধা হতে না পারে। ধর্মীয় গোড়া অনুশাসন মেয়েদের শুধু ঘরের মধ্যে আটকেই রাখে না, তাদের যে কোনো উদ্যোগকে 'হাতুড়ি পেটা' করে নষ্ট করে দেয়। নারীদের অলস, অযোগ্য ও ভোঁতা করে শুধু একটি মাংসপিণ্ড হিসেবে তৈরি করে। এছাড়াও ধর্মীয় গোড়া অনুশাসন নারী শুধু একজন মানুষ নয়, পুরুষের আধা-প্রাণী- এই ধারণা একজন পুরুষের মধ্যে শিশু বয়স থেকে শিক্ষা দেয়।৪। মেয়েদের মুক্ত চলাচল নিশ্চিত করা : সমাজের প্রতিটি স্তরে নারীর অবাধ যাতায়াত নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। মনে রাখা দরকার যে, অভিজ্ঞতা বা এক্সপোজার মানুষকে যে কোনো পরিবেশের জন্য উপযুক্ত করে তোলে। 'নারী যে মানুষ, অবলা প্রাণী নয়'- এই ধারণাটি মেইনস্ট্রিম সমাজব্যবস্থায় নিয়ে আসতে হবে।

৫। Mansplaningবন্ধ করতে হবে : ম্যান্সপ্লানিংয়ের প্রকৃত বাংলা শব্দ আসলে নেই। থাকলেও আমার জানা নেই। তবে এটা দিয়ে যা বোঝায় তা হলো- পুরুষ অনেক সময় বড়াই করে যে, সে নারীর নিজের জীবন বা নিজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে নারীর চেয়ে বেশি জানে। একটি সরল উদাহরণ দেই : একটি ছেলেকে তার এক বান্ধবী বলল, ছেলেটি এমন নোংরাভাবে আমার দিকে তাকাচ্ছিল, আমাকে আড্ডা থেকে চলে আসতে হলো। তার বন্ধুটি সঙ্গে সঙ্গে বলল, ছেলেটি না হয় একটু তাকিয়েছে, তাতে কি হলো? সে তো আর বাঘ-ভালুক নয়। এখানে ছেলেটি সঙ্গে সঙ্গে মেয়েটির হয়ে তার মানসিক অবস্থার বিচার করে ফেলল। এটাই ম্যান্সপ্লানিং। বাংলাদেশের নারীদের ক্ষেত্রে শিশুকন্যা থেকে একজন নারী হয়ে জীবনাবসানের আগ পর্যন্ত তার কাছের পুরুষটি (বাবা, ভাই, স্বামী) এই কাজটি করে। পুরুষ জানে না এই কাজটি একজন নারীকে মানসিকভাবে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত করে। প্রখ্যাত অভিনেত্রী Bette Davis কম কষ্টে বলেননি, ‘When a man gives his opinion, he’s a man. When a woman gives her opinion, she’s a bitch.’

বর্তমান সমাজে"মহিলা বা নারী শব্দকে একটি গালি হিসেবে দেখা হয়, আর মেয়েদের পুরা অস্তিত্বের প্রতি পুরুষের মনোভাবটি এখানেই প্রকট হয়ে ওঠে। এই মনোভাব পুরুষকে তাদের নিজের প্রয়োজনে বদলাতে হবে। হাজার বছর ধরে পুরুষ এই কাজটি করেছে একান্তই কুসংস্কার, পূর্ব ধারণা, পক্ষপাত আর অজ্ঞতা থেকে। যাতে পুরুষের কোন উপকার হয়নি। পুরুষ নিজেকে করেছে প্রয়োজনের ক্রীতদাস। একমাত্র পুরুষই পারে তার কুসংস্কার এবং অজ্ঞতা থেকে বের হয়ে আসতে।

-লেখক : কলামিস্ট।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
অশুভ শক্তি দৃশ্যমান
অশুভ শক্তি দৃশ্যমান
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
ট্রেনে ছিনতাই
ট্রেনে ছিনতাই
মাদক আগ্রাসন
মাদক আগ্রাসন
সর্বশেষ খবর
জকসুর সংবিধিতে ৯ নতুন পদ সংযুক্তির দাবি জবি ছাত্রদলের
জকসুর সংবিধিতে ৯ নতুন পদ সংযুক্তির দাবি জবি ছাত্রদলের

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৪৬
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৪৬

১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ডিআরইউতে ভিসা প্রসেসিং হেল্প সেন্টার চালু
ডিআরইউতে ভিসা প্রসেসিং হেল্প সেন্টার চালু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় রং তুলির আঁচড়ে দৃষ্টিনন্দনভাবে সেজে উঠছে দেবী দুর্গা
বগুড়ায় রং তুলির আঁচড়ে দৃষ্টিনন্দনভাবে সেজে উঠছে দেবী দুর্গা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্রয়ে ফেডারেশন কাপ শুরু বসুন্ধরা কিংসের
ড্রয়ে ফেডারেশন কাপ শুরু বসুন্ধরা কিংসের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনকে ঘিরে ১২ অভিযোগ ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
জাকসু নির্বাচনকে ঘিরে ১২ অভিযোগ ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে শুরু হয়েছে বৃক্ষরোপণ
ঢাকার জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে শুরু হয়েছে বৃক্ষরোপণ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় আদালত থেকে আসামি পালানোর ঘটনায় ছয় পুলিশ প্রত্যাহার
বগুড়ায় আদালত থেকে আসামি পালানোর ঘটনায় ছয় পুলিশ প্রত্যাহার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ড্রেন থেকে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে ড্রেন থেকে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খেলনা শিল্প রফতানিতে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে
খেলনা শিল্প রফতানিতে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এ বছর তিনবার আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে রাশিয়া, অভিযোগ নরওয়ের
এ বছর তিনবার আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে রাশিয়া, অভিযোগ নরওয়ের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের মানুষ পরিবর্তনের জন্য অপেক্ষা করছে: ডা. জাহিদ
দেশের মানুষ পরিবর্তনের জন্য অপেক্ষা করছে: ডা. জাহিদ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ প্রণয়নের কার্যক্রম চলছে
সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ প্রণয়নের কার্যক্রম চলছে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে জনতার হাতে আটক ৫
বগুড়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে জনতার হাতে আটক ৫

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি নির্বাচন ঘিরে অনিশ্চিয়তা! চূড়ান্ত হয়নি খসড়া ভোটার তালিকা
বিসিবি নির্বাচন ঘিরে অনিশ্চিয়তা! চূড়ান্ত হয়নি খসড়া ভোটার তালিকা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেফতার ১৫৭৯
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেফতার ১৫৭৯

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্রান্সের স্বীকৃতিকে ঐতিহাসিক ও সাহসী সিদ্ধান্ত বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
ফ্রান্সের স্বীকৃতিকে ঐতিহাসিক ও সাহসী সিদ্ধান্ত বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে ধেয়ে আসছে বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়, জনজীবন বিপর্যস্ত
চীনে ধেয়ে আসছে বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়, জনজীবন বিপর্যস্ত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএলটি-টোয়েন্টির নিলামে সর্বোচ্চ ভিত্তিমূল্যে অশ্বিন
আইএলটি-টোয়েন্টির নিলামে সর্বোচ্চ ভিত্তিমূল্যে অশ্বিন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার সৈকতের অবৈধ দোকান উচ্ছেদে যে পদক্ষেপ নিলো পরিবেশ মন্ত্রণালয়
কক্সবাজার সৈকতের অবৈধ দোকান উচ্ছেদে যে পদক্ষেপ নিলো পরিবেশ মন্ত্রণালয়

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃষি খাতে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কুয়াকাটায় দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষি খাতে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কুয়াকাটায় দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজার নিরাপত্তায় প্রস্তুতির ঘাটতি নেই: ধর্ম উপদেষ্টা
দুর্গাপূজার নিরাপত্তায় প্রস্তুতির ঘাটতি নেই: ধর্ম উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বকালের অন্যতম আম্পায়ার ডিকি বার্ডের মৃত্যু
সর্বকালের অন্যতম আম্পায়ার ডিকি বার্ডের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী
সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার অফিসে তালা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার অফিসে তালা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৫ অপহৃত উদ্ধার, ২ অপহরণকারী আটক
টেকনাফে ৫ অপহৃত উদ্ধার, ২ অপহরণকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৫ হাজার ৫৫৯ কোটি টাকা
২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৫ হাজার ৫৫৯ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে বাকস্বাধীনতা নিয়ে উদ্বিগ্ন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি
যুক্তরাষ্ট্রে বাকস্বাধীনতা নিয়ে উদ্বিগ্ন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ‌‘অসঙ্গতি’ ও প্রশাসনের গড়িমসির অভিযোগ আবিদ-উমামা-কাদেরের
ডাকসু নির্বাচনে ‌‘অসঙ্গতি’ ও প্রশাসনের গড়িমসির অভিযোগ আবিদ-উমামা-কাদেরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি
ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান
রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফখরের আউট নিয়ে আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ
ফখরের আউট নিয়ে আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ
টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন
বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী
বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!
এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক
বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা
‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা
আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা
নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা
ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান

নগর জীবন

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

বিশেষ আয়োজন

ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে
ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস
পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ
মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত
বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত

নগর জীবন

ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা
ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিম্ন আয়ের মানুষ বিপদে
নিম্ন আয়ের মানুষ বিপদে

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন
কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’

বিশেষ আয়োজন

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে

সম্পাদকীয়

স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ
স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ

দেশগ্রাম

পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক

বিশেষ আয়োজন

মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘমেয়াদি ব্যাংক ঋণে খেলাপি
দীর্ঘমেয়াদি ব্যাংক ঋণে খেলাপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি
আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি

খবর

চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা
হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা

মাঠে ময়দানে

অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

প্রথম পৃষ্ঠা

কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ
কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ

খবর