শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৫

৫ উপায়ে পুরুষরা নারীকে এগিয়ে নিতে পারে

আনজু ফেরদৌসি
প্রিন্ট ভার্সন
৫ উপায়ে পুরুষরা নারীকে এগিয়ে নিতে পারে

সিমন দ্য বোভোয়ারের একটি বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে শুরু করি। তিনি বলেছেন, নিজের পুরুষত্ব নিয়ে নিরাপত্তাহীতায় ভোগা একজন পুরুষ নারীর প্রতি সবচেয়ে বেশি অহম, আক্রমণাত্দক অথবা ঘৃণাপূর্ণ ভাব প্রকাশ করে থাকে। হাজার বছর ধরে নারীর সামাজিক বা শারীরিক নিষ্পেষণের মূল কারণটি তিনি একটি বাক্যে বলে দিয়েছেন। বাংলাদেশের পুরুষদের সোশ্যাল মিডিয়া বা নিউজ মিডিয়ার ফোরামে যে কোনো নারীবিষয়ক আলোচনায় নারীর প্রতি যে মধ্যযুগীয় মনোভাব ফুটে উঠে সেটা মন এবং চোখের জন্য খুব পীড়াদায়ক। ২০১৪ সালেও এদেশের পুরুষ নারীদের দেখে মধ্যযুগীয় ধ্যান-ধারণায়। তারা এখনো মনে করে নারী কখনো পুরুষের সমান নয়, তাই আইন-কানুনেও নারীকে দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসেবে দেখা উচিত। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় অসংখ্যবার প্রমাণ করে দেখানো হয়েছে যে, নারী-পুরুষের মধ্যে বাহ্যিক শারীরিক কিছু পার্থক্য ছাড়া অন্য কোনো পার্থক্য নেই। বিজ্ঞানের প্রমাণকে বাংলাদেশি পুরুষ আজও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বলছে, নারী-পুরুষ সমান হতে পারে না। তাই নারীর উত্তরাধিকার সূত্রে বাবার সম্পত্তির অর্ধেক পাওয়া 'জাস্টিফাইয়াবল'। কিছু অবিবেচক পুরুষ তাদের অপরিণামদর্শিতাকে আরেকটু চড়িয়ে উঁচু গলায় প্রশ্ন তোলে, বিভিন্ন উন্নত দেশে কেন নারীরা এখনো উল্লেখযোগ্য পরিমাণে রাষ্ট্র শাসক বা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নেই? এটা বোঝা এত কঠিন কেন যে, হাজার বছরের পুরুষ শাসিত সমাজের নারীবিরোধী অবকাঠামো মাত্র কয়েক দশকে শুধু নারী কেন কারও পক্ষেই ভাঙা সম্ভব নয়? তারপরও সময়ের বিচারে বলতে হয় যে, উন্নত দেশে নারীর অগ্রগতি পুরুষদের তুলনায় ঈর্ষণীয় বটে। সব সমস্যার মতোই নারীর সমস্যা শুধু একজন নারীর পক্ষেই প্রকৃতপক্ষে বোঝা সম্ভব। একজন পুরুষের পক্ষে তাদের সমস্যার প্রকৃতি বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু নারীর সমস্যাকে সমাধানের লক্ষ্যে সহানুভূতিশীল পুরুষের সদিচ্ছা অপরিহার্য। কারণ সমস্যার মূলে রয়েছে পুরুষ তথা পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা। দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশের সমাজে নারীবাদী পুরুষ খুঁজে পাওয়া দুর্লভ রত্নের মতোই।

যাদের পাওয়া যায় তাদের সিংহভাগই নারীর অধিকার বিষয়ে পুরাপুরি সৎ নয়। এরা তাদের কমফোর্টজোনের বাইরে নারীর অধিকার বিস্তৃত করতে রাজি নয়। অথচ নারীর অধিকার নিশ্চিত করে, তাকে ক্ষমতায়ন করা শুধু সমাজ নয়, পুরুষের নিজের জীবনের মান বৃদ্ধিতে অতি প্রয়োজন। একটি পরিবারের পুরো দায়ভার একজন পুরুষকে করে তোলে সেই পরিবারটির একজন প্রয়োজনের ক্রীতদাস। তাতে হয়তো সে পরিবারের অন্যান্য সদস্যের উপর হম্বিতম্বি করার অধিকার পায়, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার জীবনমানের কোনো হেরফের হয় না। একমাত্র নারীর ক্ষমতায়নই এই অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে। এখানে আমি পাঁচটি উপায় বলার চেষ্টা করছি। যেভাবে বাংলাদেশের পুরুষ নারীকে ক্ষমতায়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। ১। উত্তরাধিকার সূত্র আইনটি পরিবর্তন করা : সংবিধান অনুসারে বাংলাদেশ একটি সেক্যুলার দেশ। এর আইন-কানুনও একই কারণে সেক্যুলার বা সিভিল আইন অনুসরণ করে চলে। শুধু দুটি ধর্মীয় আইন এই সিভিল আইনের মধ্যে আইন প্রণয়নকারী পুরুষরা ঢুকিয়ে দিয়েছে। একটি উত্তরাধিকার সূত্র এবং অন্যটি পুরুষের বহুবিবাহ সংক্রান্ত আইন। একটি সেক্যুলার দেশে এই দুটি আইন বহাল রাখা শুধু সংবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো নয়, এটি মেয়েদের প্রতি অবিচার এবং অন্যায়। সম্পদহীনতা নারীকে মানসিক এবং সামাজিকভাবে পঙ্গু করে তোলে। পুরুষের পাশাপাশি কাজ করার জন্য নারীকে তৈরি করতে এই পঙ্গুত্বের অবসান জরুরি। অন্যদিকটি হলো- এই আইন দুটি সাক্ষ্য বহন করে বাংলাদেশের মেয়েদের প্রতি পুরুষদের স্থায়ীভাবে নৈতিক লঙ্ঘনের ইতিহাস, যা বাংলাদেশের পুরুষদের প্রতি নারীর বিশ্বাস চিরতরে নষ্ট করে দেয়। যেহেতু পুরুষ এই আইনটি নারীদের ওপর চাপিয়ে দিয়েছে, এটা সংশোধনের দায়িত্ব তাদের ওপরই বর্তায়। ২। বহুবিবাহ রোধ করা : পুরুষের বহুবিবাহ নারীকে হীনমন্যতার মধ্যে ডুবিয়ে দেয়। নিজেকে পুরুষের মতো যোগ্য ভাবার পথে এটি একটি বড় অন্তরায়। নারীর মেরুদণ্ড চিরতরে ভেঙে দিতে এর চেয়ে ভয়াবহ অস্ত্র আর কিছু হতে পারে না। এটি রোধ করা আশু প্রয়োজন। ৩। ধর্মীয় অনুশাসন মেয়েদের ওপর চাপিয়ে না দেওয়া : প্রচলিত ধর্মীয় অনুশাসন নারীর ক্ষমতায়নের পথে শুধু বাধাই নয় বরং নারীকে উল্টা পথে হাঁটতে পুরুষকে প্ররোচিত করে। এটা নারী এবং পুরুষের তথা সামাজিক উন্নয়নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। অত্যন্ত সচেতনভাবে পুরুষকে লক্ষ্য রাখতে হবে ধর্মীয় কোনো অনুশাসন যেন নারী উন্নয়নের পথে বাধা হতে না পারে। ধর্মীয় গোড়া অনুশাসন মেয়েদের শুধু ঘরের মধ্যে আটকেই রাখে না, তাদের যে কোনো উদ্যোগকে 'হাতুড়ি পেটা' করে নষ্ট করে দেয়। নারীদের অলস, অযোগ্য ও ভোঁতা করে শুধু একটি মাংসপিণ্ড হিসেবে তৈরি করে। এছাড়াও ধর্মীয় গোড়া অনুশাসন নারী শুধু একজন মানুষ নয়, পুরুষের আধা-প্রাণী- এই ধারণা একজন পুরুষের মধ্যে শিশু বয়স থেকে শিক্ষা দেয়।৪। মেয়েদের মুক্ত চলাচল নিশ্চিত করা : সমাজের প্রতিটি স্তরে নারীর অবাধ যাতায়াত নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। মনে রাখা দরকার যে, অভিজ্ঞতা বা এক্সপোজার মানুষকে যে কোনো পরিবেশের জন্য উপযুক্ত করে তোলে। 'নারী যে মানুষ, অবলা প্রাণী নয়'- এই ধারণাটি মেইনস্ট্রিম সমাজব্যবস্থায় নিয়ে আসতে হবে।

৫। Mansplaningবন্ধ করতে হবে : ম্যান্সপ্লানিংয়ের প্রকৃত বাংলা শব্দ আসলে নেই। থাকলেও আমার জানা নেই। তবে এটা দিয়ে যা বোঝায় তা হলো- পুরুষ অনেক সময় বড়াই করে যে, সে নারীর নিজের জীবন বা নিজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে নারীর চেয়ে বেশি জানে। একটি সরল উদাহরণ দেই : একটি ছেলেকে তার এক বান্ধবী বলল, ছেলেটি এমন নোংরাভাবে আমার দিকে তাকাচ্ছিল, আমাকে আড্ডা থেকে চলে আসতে হলো। তার বন্ধুটি সঙ্গে সঙ্গে বলল, ছেলেটি না হয় একটু তাকিয়েছে, তাতে কি হলো? সে তো আর বাঘ-ভালুক নয়। এখানে ছেলেটি সঙ্গে সঙ্গে মেয়েটির হয়ে তার মানসিক অবস্থার বিচার করে ফেলল। এটাই ম্যান্সপ্লানিং। বাংলাদেশের নারীদের ক্ষেত্রে শিশুকন্যা থেকে একজন নারী হয়ে জীবনাবসানের আগ পর্যন্ত তার কাছের পুরুষটি (বাবা, ভাই, স্বামী) এই কাজটি করে। পুরুষ জানে না এই কাজটি একজন নারীকে মানসিকভাবে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত করে। প্রখ্যাত অভিনেত্রী Bette Davis কম কষ্টে বলেননি, ‘When a man gives his opinion, he’s a man. When a woman gives her opinion, she’s a bitch.’

বর্তমান সমাজে"মহিলা বা নারী শব্দকে একটি গালি হিসেবে দেখা হয়, আর মেয়েদের পুরা অস্তিত্বের প্রতি পুরুষের মনোভাবটি এখানেই প্রকট হয়ে ওঠে। এই মনোভাব পুরুষকে তাদের নিজের প্রয়োজনে বদলাতে হবে। হাজার বছর ধরে পুরুষ এই কাজটি করেছে একান্তই কুসংস্কার, পূর্ব ধারণা, পক্ষপাত আর অজ্ঞতা থেকে। যাতে পুরুষের কোন উপকার হয়নি। পুরুষ নিজেকে করেছে প্রয়োজনের ক্রীতদাস। একমাত্র পুরুষই পারে তার কুসংস্কার এবং অজ্ঞতা থেকে বের হয়ে আসতে।

-লেখক : কলামিস্ট।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা