শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আমদুধ, রাজনীতি এবং বাঘের ঝুনঝুনি

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমদুধ, রাজনীতি এবং বাঘের ঝুনঝুনি

আমদুধের কথা আসলেই এক পীর এবং তার মুরিদের গল্পটি মনে পড়ে যায়। মুরিদের বাড়িতে এসে পীর সাহেব ভক্তের দেওয়া আম ও দুধ আচ্ছামতো মাখালেন। তারপর হঠাৎ মুখটি কালো করে ফেললেন এবং একটি চামচ আনতে বললেন। এরপর চোখ বুজে চামচ দিয়ে ইতিপূর্বে হাতের দ্বারা চ্যাটকানো আমদুধের মিশ্রণ গলাধকরণ করে হাসিমুখে ভক্তের দিকে তাকালেন। ভক্ত ভারি আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে পীরের দিকে তাকিয়ে রইলেন। ঘটনা বুঝতে পেরে পীর সাহেব বললেন— বাবা আগে বুঝতে পারিনি যে, আমদুধ মাখানোর পর ওমন বিজলা বিজলা হয়ে যাবে। ওগুলো দেখার পর বার বার আমাশয় রোগীর বিষ্ঠার মতো মনে হচ্ছিল। তাই হাত দিয়ে খেতে ঘৃণা হচ্ছিল বিধায় চামচ দিয়ে খেলাম।

অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে সরকার তাদের বেশিরভাগ কর্মকাণ্ডকে আমদুধের মতো মিলিয়ে ফেলেছে। আম ও দুধ মিলিয়ে ফেললে যেমন একটি জটিল ও যৌগিক পদার্থ তৈরি হয় তেমনি সরকারের প্রতিটি কর্ম তাদের চলার পথকে যৌগিক ও জটিল করে তুলছে। আম-দুধকে মিশিয়ে ফেললে যেমন পুনরায় তা পৃথক করা যায় না, তেমনি বর্তমান সরকারের কিছু কর্ম এমন জটিলতার সৃষ্টি করেছে এবং এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সরকারের নাম এমনভাবে জড়িয়ে গেছে যে, আগামী কয়েকশ বছরেও সরকারি দল অর্থাৎ আওয়ামী লীগ ইচ্ছা করলেও সেসব কর্মের দায় মেটাতে পারবে না অথবা ওইসব কর্ম থেকে নিজেদের নামকে পৃথক করতে পারবে না। সরকারের নানামুখী কর্মকাণ্ড, অদ্ভুত আচরণ এবং লাগামহীন কথাবার্তার দরুন আওয়ামী লীগের আদি রূপ, রস ও গন্ধ সম্পূর্ণ পরিবর্তন হয়ে গেছে।

সাম্প্রতিক রাজনীতিতে গণতন্ত্রের চিরায়ত সংজ্ঞা নির্বাসনে গেছে। সরকারি দল এবং তাদের জোটভুক্ত নামকাওয়াস্তে কিছু দলের মুখচেনা কয়েকজন লোকের কথাবার্তাই এখন বাংলাদেশের গণতন্ত্রের প্রধান দলিল বলে বিবেচিত হচ্ছে। ইতিপূর্বে জানতাম— গণতন্ত্র মানে জনগণের শাসন যেখানে শাসন ক্ষমতায় নিয়োজিত অধস্তন কর্মচারী থেকে শুরু করে মন্ত্রী এমপি প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতি সবাই জনগণকে ভয় করবে— সমীহ করবে এবং নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের সমর্থন নিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা চালাবে। গণতন্ত্র সম্পর্কে অতীতের সেই ধ্যান ধারণা এখন আর অবশিষ্ট নেই। এখন নির্বাচন হবে— কিন্তু ভোট হবে না। আবার ভোট হবে তো গণনা হবে না। অথবা ভাগ্যগুণে গণনা হলেও তা প্রকাশ করা হবে না। যদি কোনো দৈব কারণে ভোটের ফল গণনা করা হয় এবং সেমতে বিজয়ী প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয় এবং দুর্ভাগ্যক্রমে বিজয়ী যদি কর্তার মনঃপুত না হয় তবে প্রার্থী এবং জেলখানার মধ্যে অদ্ভুত এক মহাকর্ষ, মাধ্যাকর্ষণ এবং মহাজাগতিক মায়া মমতার বন্ধন পয়দা হয়ে যায়।

রাজনীতির আম ও দুধগুলোর অতি মাখামাখি কিংবা চ্যাটকানোর ফলে পুরো রাজনৈতিক অঙ্গনটাই এমন বিজলা বিজলা হয়ে গেছে যে, কাউকে ধরা যাচ্ছে না, কাউকে বোঝা যাচ্ছে না এবং কাউকে চেনাও যাচ্ছে না। সর্বত্রই এক নিবিড় আলো-আঁধারীর খেলাধুলা। এ খেলায় চুলপাকা অধ্যাপক এবং অধ্যাপিকারা তার কিশোর-কিশোরী ছাত্রছাত্রীদের মতো রাজনৈতিক নেতার পেছনে সারাক্ষণ ভোঁ ভোঁ করে ঘুরছেন। কবি তার কবিতা লেখা বাদ দিয়ে রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার জন্য জীবনমরণ যুদ্ধ শুরু করে দিয়েছেন। ইদানীং গায়কেরা গান গাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন, নৃত্য শিল্পীরাও নাচনকুর্দন করেন না— অন্যদিকে অভিনেতারা নেতা হওয়ার জন্য লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। কলা বিক্রেতা হেলিকপ্টার কেনার স্বপ্ন দেখেন, সাইকেলের মিস্ত্রি মনে করেন তার পক্ষে সেভেন ফোর সেভেন জাম্বো জেট বিধান মেরামত অসম্ভব নয়। চোর চিন্তা করেন কিরূপে উত্তম ডাকাত হওয়া যায় আর ডাকাতেরা এখন অনেক কিছুর মালিক হওয়ার পর চিন্তা করছেন কিরূপ জননন্দিত নেতা হওয়া যায়।

দেশ এখন কে বা কারা চালাচ্ছে তা হৃদয়ঙ্গম করার জন্য সাদামাঠা হৃৎপিণ্ড থাকলে চলবে না। স্বাভাবিক দৃষ্টি দিয়ে বোঝা সম্ভব নয়— শাসন ক্ষমতার প্রকৃত কর্তৃত্ব কার হাতে রয়েছে। স্বাভাবিক কান দিয়ে যা শোনা যায় তা যে সত্য নয় তা এদেশের পাগল, অবোধ শিশু এবং স্মৃতিশক্তি হারানো নারী পুরুষরাও অনায়াসে বুঝতে পারে। বই পুস্তকের মর্মবাণী, ধর্মীয় গ্রন্থের নীতিমালা এবং রাষ্ট্র পরিচালনার সংবিধানের নিয়মকানুন বাংলাদেশের কোথায় কোথায় অক্ষরে অক্ষরে পালিত হয় তা লিউয়েন হুমের আবিষ্কৃত অণুবীক্ষণ যন্ত্র শনাক্ত করতে অপারগ। এদেশের রাজনীতিবিদদের দূরদৃষ্টি কোনো দুরবিনের সঙ্গে তুলনীয় নয়। তাদের আচার-আচরণ, কথাবার্তা, চাল-চলন, পোশাক-আশাক ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মতো নয়— আবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গেও ওগুলোর কোনো মিলতাল নেই। এমনকি সৌদি বাদশাহ সালমান অথবা ইরানি প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানির সঙ্গে কোনো কিছুর মিল খুঁজে পাওয়া যায় না।

আমাদের রাজনীতির নিয়মকানুন, দর্শন এবং গন্ধ বোঝার জন্য আলাদা মস্তিষ্ক দরকার। আর এই কারণেই বিদেশিরা আমাদের রাজনীতি সম্পর্কে কিছু না বুঝে হুদাই বেহুদা কথাবার্তা বলেন। লন্ডনের মেয়রকে ঢাকা শহরের মেয়র বানানো হলে সে দুই-তিন দিনের মধ্যেই পাগল হয়ে যাবে।

রাজনীতির চিরায়ত সুবচন এখন আর মানুষের মুখে শোনা যায় না। বাচ্চাদের জন্য তৈরি অ্যানিমেটেড কার্টুন জাতীয় চলচ্চিত্রের ২/১টা কার্টুন চরিত্র মাঝে মধ্যে ২/৪টা ভালো কথা বলে। এসব চলচ্চিত্রও আবার বাংলাদেশে ভয়ানক দুষ্প্রাপ্য। মাঝে মধ্যে কিংবা কালেভদ্রে কোনো কার্টুনের চলচ্চিত্র ২/১টা সিনেমা হলে মুক্তি পেলে সব বয়সের ছেলেমেয়ে, যুবক-যুবতী এবং বৃদ্ধ-বৃদ্ধা হুমড়ি খেয়ে পড়েন। কিছুদিন আগে কুংফু পাণ্ডা নামের একটি কার্টুন চলচ্চিত্র দেখার জন্য কয়েক মাস ধরে যেভাবে সব শ্রেণির জনগণ হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল তাতে করে এ কথা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, এদেশের মনুষ্য সমাজে দেখার কিংবা শোনার মতো তেমন কিছুই নেই। আমাদের দেশে বিনোদনের জন্য কিছু তৈরি হয় বটে তবে এগুলোর নাম শুনেই রুচিবানদের সুরুচি স্বর্গে যাওয়ার জন্য চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করে। খাইছি তোরে, খামছি দিমু, কইয়া দিমু, খবর আছে ইত্যাদি শিরোনামের মধ্যেই আমাদের চিন্তাচেতনা যেভাবে ঘুরপাক খাচ্ছে তাতে অদূর ভবিষ্যতে আমাদের গন্তব্য যে কোথায় হতে পারে তা নিয়ে দাদাদের চিন্তার অন্ত নেই।

রাজনীতিতে মিথ্যাচার, ক্ষমতার অনাচার, বুদ্ধিবৃত্তির ব্যভিচার এখন অনেকটা আম-দুধের মতো আমাদের অস্থিমজ্জার সঙ্গে মিশে গেছে। অন্যকে ঠকানো, বড় মানুষদের অপমান করা, টোকাই-মোকাইদের বড় বড় দায়িত্ব দেওয়া ইত্যাদি বদ খাসলতসমূহ রীতিমতো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়ে গেছে। চরিত্রবান এবং চরিত্রহীন শব্দ দুটোর অর্থ এবং প্রয়োগ উল্টো হয়ে গেছে। বড় পদে থাকলে কিছু বিষয়ে চারিত্রিক অলঙ্কার না থাকলেই নয়। ২/৪টা গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ড, গোটা দশেক এক্সট্রা গার্লফ্রেন্ড, বা বয়ফ্রেন্ড, ৪/৫টা ক্লাবের মেম্বরশিপ, ২/৩ বোতল মদ্য পানের সক্ষমতা, সারা রাত বিনিদ্র থেকে ফেসবুক, স্কাইপে ইত্যাদির মাধ্যমে কুটুর মুটুর করা এবং নিজের সব অঙ্গ-প্রতঙ্গের খবরাখবর, হালনাগাদ অবস্থা অপর পক্ষকে দেখানো এবং অপরেরটা দেখার দক্ষতা, যোগ্যতা ইত্যাদি না থাকলে ওদের সমাজে নাকি প্রভাবশালী বলে নামডাক পাওয়া যায় না, ঘুষ, দুর্নীতি, জোর জুলুম, দখল, ব্যাংক ডাকাতি বা ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ, টেন্ডারবাজি, অস্ত্রবাজি, ক্ষমতার দম্ভ প্রদর্শন ইত্যাদির সঙ্গে রাজনীতি এবং রাষ্ট্রক্ষমতা আম-দুধের মতো মিলেমিশে একাকার হয়ে একেবারে বিজলা বিজলা হয়ে পড়েছে। ভয়, আশঙ্কা এবং অনিশ্চয়তা পুরো সমাজ, প্রতিবেশ এবং পরিবেশকে অক্টোপাসের মতো আঁকড়ে ধরে আছে। এ জনপদের কারও মনে নির্মল আনন্দ নেই অথবা কবিগুরুর বর্ণনায় ভয়শূন্য চিত্ত এবং উন্নত এই বঙ্গদেশে খুবই বিরল অথবা বিলুপ্তজাত বৈশিষ্ট্যে পরিণত হয়েছে। নদীর জল, বনের গাছপালা, পাহাড়, সমুদ্র, অরণ্য থেকে শুরু করে সাপ, বেজি, বাঘ, বানর, হাঙ্গর, কুমির, ব্যাঙ, ময়না-টিয়া-শালিক প্রভৃতি সবকিছুই আজ রাজনীতির ভয়ে কম্পমান হওয়ার পাশাপাশি অস্তিত্ব সংকটের মুখে পড়েছে। লোভলালসা, কামনা-বাসনা, কাম-ক্রোধ, অত্যাচার, জুলুম, গুম-হত্যা, প্রেম ভালোবাসা, ব্যবসা-বাণিজ্য, পদোন্নতি, পদাবনতি, ধ্বংস-সৃষ্টি নাচগান প্রভৃতি পরস্পরবিরোধী বিষয়সমূহ ঝালমুড়ি অথবা চটপটির মতো একই পাত্রে অর্থাৎ একই গামলার মধ্যে মিলেমিশে একাকার হয়ে মৃত সঞ্জীবনী সূরার ন্যায় পরিবেশিত হচ্ছে নব নব চেতনাধারীদের দ্বারা। ফলে মানুষের চেতনাশক্তিতে মরণব্যাধি ভাইরাস বাসা বাঁধার সুযোগ পাচ্ছে। চিন্তাশক্তি লোপ পাচ্ছে এবং ধীরে ধীরে একটি বিশাল প্রজাতি আত্মমর্যাদা বোধ হারিয়ে জড় পদার্থে পরিণত হচ্ছে।

আম-দুধের রাজনীতির কারণে সবচেয়ে অস্বস্তিকর এবং অপমানজনক অবস্থায় পড়েছেন সমাজের প্রভাবশালী, অভিজাত এবং শিক্ষিত সম্প্রদায়। তাদের প্রকৃত অবস্থা বুঝানোর জন্য একটি বাঘ এবং দেবদূতের কাহিনী বর্ণনা করা যেতে পারে। চিড়িয়াখানার একটি তরতাজা যুবক বাঘ গত কয়েকদিন ধরে নাওয়া-খাওয়া বন্ধ করে অঝরে কান্নাকাটি শুরু করে দিয়েছে। চিড়িয়াখানার কর্তাব্যক্তিরা রাজ্যের সব ডাক্তার কবিরাজ, বৈদ্য ওঝা জড় করেও বাঘটির কান্নাকাটি থামাতে পারছিল না। এমন সময় বাঘটির দুঃখে দয়াপরবশ হয়ে একজন দেবদূত বাঘের খাঁচায় প্রবেশ করলেন এবং কণ্ঠে স্নেহের পরশ ঢেলে দিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন- বৎস! বল তোমার কী হয়েছে! কেন তুমি নাওয়া-খাওয়া বাদ দিয়ে অবিরত কান্নার জালে আবদ্ধ হয়ে মৃত্যুপানে ধাবিত হচ্ছ?

বাঘটি অশ্রুসজল নয়নে দেবদূতের দিকে তাকাল এবং কান্নাবিজড়িত কণ্ঠে বলল ওহে দেবদূত! আপনি আমায় সাহায্য করুন- যেন আমি স্বাভাবিকভাবে মরে যেতে পারি। এ জীবন আমার আর ভালো লাগছে না। সারাক্ষণ প্রচণ্ড অবহেলা, অনিরাপত্তা, খাদ্যাভাব, উঠতে বসতে অপমান এবং নিত্যদিনের জ্বালাময় টিটকারিতে আমার জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। আমি ছিলাম বনের রাজা। আমার জন্ম রাজার ঔরসে এবং রানীর গর্ভে। রাজ পরিবারের ঐতিহ্য অনুযায়ী আমি শৈশব থেকেই রাজসিক চালচলন, আহার বিহার এবং কথাবার্তা রপ্ত করেছি। কিন্তু এখানে বন্দী হাওয়ার পর আমাকে রীতিমতো একটি নিকৃষ্ট ভাঁড়ে পরিণত করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ আমাকে ঠিকমতো খেতে দেয় না। আমার যত্ন নেয় না এবং সময় সুযোগ পেলেই আমার ওপর অত্যাচার চালিয়ে আমার রাজসিকতা অবদমন করে আমাকে বিড়াল অথবা বানরের সমপর্যায়ের প্রাণীতে রূপান্তরের চেষ্টা চালায়। তারা নিজেরা যেমন আমাকে অপমান করে তেমনি আমাকে অরক্ষিত রেখে দর্শনার্থীদের সুযোগ করে দেয় নানারূপ নিত্যনতুন অপমানের মাধ্যমে আমার জীবনকে মরণের দিকে ঠেলে দেওয়ার জন্য।

চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষ আমার প্রতি যতটা না নিষ্ঠুর তার চেয়েও বেশি নিষ্ঠুর দর্শনার্থীরা। তারা আশা করে আমি তাদের বিনোদনের জন্য বানরের মতো লাফ দেব, কুকুরের মতো ঘেউ ঘেউ করব এবং বিড়ালের মতো শান্ত থেকে তাদের কানমলা, লেজডলা, সুড়সুড়ি ইত্যাদি উপভোগ করব। তারা প্রায়ই আমার গায়ে ঢিল ছুড়ে এবং লাঠি দিয়ে খোঁচা দেয় আমার চিৎকার অথবা কান্না শুনে পুলকিত হওয়ার জন্য। এভাবে নিত্যকার অপমানে অতিষ্ঠ হতে হতে আমি যখন নিঃশেষ হতে চলছিলাম ঠিক তখনই ঘটল আমার জীবনের সর্বনিকৃষ্ট অপমানের ঘটনাটি। সেদিন আমি ক্লান্ত শরীরে আধো আধো ঘুমে অর্ধমুদিত চোখে দর্শকদের থেকে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে খাঁচার এক কোণে চিৎ হয়ে শুয়েছিলাম। এমন সময় মধ্যবয়সী একজন মানুষ তার শিশুপুত্রকে নিয়ে আমাকে দেখতে এলেন। লোকটির পোশাক আশাক দেখে তাকে বেশ ধনী, প্রভাবশালী এবং শিক্ষিত বলেই মনে হলো। আমি নির্বিকার থেকে তাদের পর্যবেক্ষণের চেষ্টা করলাম।

দর্শনার্থী লোকটি আমাকে উত্তেজিত করার জন্য কয়েকবার বাঘের মতো ভেংচি কাটার চেষ্টা করল। ২/৩টা ঢিলও ছুড়ল যেন আমি শোয়া থেকে ওঠে দাঁড়াই। সে কয়েকবার বাঘা- ও বাঘা! কলা খাবা ইত্যাদি বলল। তার শিশু সন্তানটি সে তুলনায় কিছুই করল না। বরং সে আমার একটি অঙ্গ দেখিয়ে তার পিতাকে জিজ্ঞাসা করল- বাবা! ওটা কী? লোকটি বেহায়া, বেশরম এবং অশিক্ষিতের মতো বলল- ওটা হলো বাঘের ঝুনঝুনি। শিশুটি আবার জিজ্ঞাসা করল- বাবা! বাঘের ঝুনঝুনি কি বাজানো যায়। লোকটি বলল অবশ্যই যায়, দাঁড়াও বাজিয়ে দেখাচ্ছি। এ কথা বলে সে লম্বা একটি কঞ্চি এনে আমার খাঁচার মধ্যে ঢুকে আমার জীবনের সর্বনিকৃষ্ট অপমানের ঘটনাটি ঘটাল। আমার হুঙ্কারে বাবাটি তার শিশু সন্তানটিকে রেখেই ওরে বাবারে বলে লাফ দিয়ে পেছনে পালাল— শিশুটি তার পরনের কাপড় চোপড় নষ্ট করে ফেলল এবং আরও অনেক দর্শনার্থী ছুটে এলো। সবাই নতুন করে তামশা দেখার আশায় লোকটিকে বার বার জিজ্ঞাসা করতে লাগল- ভাই কী হয়েছিল, আর অন্যদিকে আমি পুনরায় খাঁচার কোণে গিয়ে শুয়ে পড়লাম এবং অপমানের বেদনায় অঝরে কাঁদতে আরম্ভ করলাম।

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা