শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুশাসন প্রয়োজন

আবু হেনা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুশাসন প্রয়োজন

কয়েকদিন আগে বাংলাদেশ সফর করলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট জন কেরি। এ সময়ে তিনি যে দুটি বিষয়ের উল্লেখ করেন তার একটি হলো সুশাসন ও আর অপরটি শ্রমিক নিরাপত্তা। সুশাসনের ইংরেজি প্রতিশব্দ ‘গভর্ন্যান্স’। বিশ্ব ব্যাংকের ২০০৭ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারি কর্মকর্তা এবং প্রতিষ্ঠানসমূহ যেসব উপায়ে কর্তৃত্ব অর্জন ও প্রয়োগ করে সরকারি নীতিসমূহকে বাস্তবায়ন করে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও সেবা জনসাধারণের কাছে পৌঁছে দেয় তাই-ই সুশাসন। কিন্তু সুশাসনের পরিধি আরও অনেক বিস্তৃত। অনেক ব্যাপক সুশাসনের সঙ্গে জড়িত আছে রাষ্ট্রীয় নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, পরিচালনা, কার্যকর এবং নিয়ন্ত্রণ। রাষ্ট্র পরিচালনা, নীতি প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন এবং সংসদে তার জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের দায়িত্ব জনপ্রতিনিধিত্বশীল নির্বাচিত সরকারের। সেই কারণে সুশাসন এবং দায়িত্বশীল সরকার ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এর অর্থ জনগণের দ্বারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার কর্তৃক জবাবদিহিমূলক শাসন এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। রাজনৈতিকভাবে সংঘবদ্ধ সমাজ এবং রাষ্ট্রের হৃদকেন্দ্রে রয়েছে সুশাসন।

জনগণের কল্যাণে এবং জনগণের জন্য এই সুশাসন বা ‘গুড গভর্ন্যান্স’ রাষ্ট্রবদ্ধ জীবনের অবিভাজ্য অংশ। সুশাসনের পূর্বশর্ত হলো, রাষ্ট্রকে সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করা। জাতিকে সংগঠিত ও সংঘবদ্ধ করা, অর্থনীতি নির্মাণ করা, সমতার ভিত্তিতে সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। এবং ন্যায়পর নিরপেক্ষ বিতরণ ব্যবস্থা গড়ে তোলা। আজকের বিশ্বব্যবস্থায় বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের সামনে রয়েছে বহুবিধ চ্যালেঞ্জ। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে গণতন্ত্রায়ন এবং মুক্তবাজার অর্থনীতির পথ প্রশস্ত করা এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে বিশ্বব্যবস্থার সঙ্গে সমন্বয় সাধন করা।

আজকের উন্নয়নশীল বিশ্বে সুশাসন হলো রাষ্ট্রীয় প্রশাসনে জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণের বাস্তব এবং কার্যকর প্রক্রিয়া সৃষ্টি করা। এর লক্ষ্য জাতীয় জীবনে সব সমস্যার সমাধান করা এবং যেসব সিদ্ধান্ত জনস্বার্থে অপরিহার্য তার সঠিক বাস্তবায়ন করা। সুশাসন একটি রাষ্ট্রের সব নাগরিককে তাদের জীবনকে সঠিকভাবে সঞ্চালিত করতে সহায়তা করে এবং একটি উন্নততর সমাজ গঠনে উদ্বুদ্ধ করে। সেই সঙ্গে যেটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হলো সুশাসনই শক্তিশালী, জবাবদিহিতামূলক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার শক্ত ভিত রচনা করে এবং সব নাগরিককে তথ্য ও জ্ঞানসমৃদ্ধ করে প্রকৃত অর্থে দায়িত্বশীল নাগরিক হতে সক্ষম করে তোলে।

এসবের উদ্দেশ্য একটিই আর তা হলো একটি মুক্ত, স্বাধীন, প্রগতিশীল সমাজব্যবস্থা গড়ে তোলা যেখানে;

জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং ব্যক্তি উদ্যোগের মধ্যে ভারসাম্য থাকবে;

আইনের শাসন, স্বাধীন প্রেস ও মিডিয়া, স্বচ্ছ এবং জবাবদিহিমূলক প্রশাসন এবং মানবাধিকার থাকবে;

নাগরিকরা স্বাধীনভাবে এবং স্বইচ্ছায় সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করবে এবং একতাবদ্ধ হয়ে একটি স্বচ্ছ, সক্ষম এবং সক্রিয় জনগোষ্ঠী গড়ে তুলবে;

জাতিগত অথবা অন্যান্য ভেদাভেদ থাকবে না এবং যেখানে সব অর্থনৈতিক নীতি এবং পদ্ধতি ব্যক্তি উদ্যোগকে সহায়তা প্রদান করবে এবং পুরস্কৃত করবে এবং একই সঙ্গে দেশে বসবাসকৃত সব মানুষকে পূর্ণ নিরাপত্তা দান করবে।

সংক্ষেপে সুশাসনের একটিই অর্থ তা হলো জনগণকে তাদের নিজেদের গভর্নর বা শাসক হিসেবে  প্রতিষ্ঠিত করা। দুঃখের বিষয় এই সুশাসন এদেশে সম্পূর্ণরূপে অনুপস্থিত। এখানে রাষ্ট্রীয় সরকার মানে একটি শুল্ক, কর এবং খাজনা আদায়কারী ঔপনিবেশিক, স্বৈরতান্ত্রিক, অত্যাচারী এবং নিবর্তনমূলক শাসনব্যবস্থা। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে এই সরকারের চেহারা একটি রুদ্র মূর্তি দৈত্যদানবের মতো। জনগণ এই সরকারের ভয়ে সর্বদা ভীত-সন্ত্রস্ত থাকে, সরকারি কর্মকর্তাদের দেখে আতঙ্কিত হয়। এখন বিচারকের সামনে পশুপক্ষির খাঁচার মতো কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে হাতজোড় করে নিরপরাধীরা করুণা ভিক্ষা করে। এখানে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যক্তিস্বার্থ সিদ্ধির জন্য নিষ্ঠুর শিকারিদের অভয়ারণ্যে রূপান্তরিত হয়েছে। এদেশের প্রশাসন যন্ত্রটি জনগণের রক্তে রঞ্জিত। এদেশে যখন মাশরুমের মতো বেড়ে উঠা অপচয়কারী, বিলাসিতায় মগ্ন সরকারি আমলাদের ১২৩% বেতন বৃদ্ধি হয়, বৈশাখী ভাতা দেওয়া হয়, তখন এই অর্থ জোগান দিতে গরিব কৃষক দীনমজুরের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে।

শহরে এলিটদের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য এবং বিলাস বৈভরের সামগ্রী জোগাতে গরিব দুঃখী মানুষের প্রাণ যায়। শুধু নির্বাচনের সময় এদের মানুষ বলে গণ্য করা হয়। তারপর পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত এদেরই অর্থে লালিত-পালিতদের এরা পদসেবা করে। এখানে সরকারি কর্মকর্তারা প্রভুর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। অতীতের সাদা চামড়ার সাহেবদের চেয়েও এরা অনেক বেশি ক্ষমতাধর। এদের পদবি শাসক, প্রশাসক। সব ক্ষমতার ধারক এবং বাহক, বাকি সবাই ওদের অনুগত প্রজা, করুণার পাত্র।  এখানে  একটি নতুন নব্য শাসক শ্রেণি সৃষ্টি হয়েছে যার নাম এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস’ ১৯৮০ সালে রশিদ কমিশন রিপোর্ট বাস্তবায়ন হওয়ার পর এদেশে একটিই সিভিল সার্ভিস আছে- যার নাম ‘বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস’ আইনগতভাবে এদেশে আর কোনো সার্ভিসের ভিত্তি নেই। বিসিএস এর ২৯টি ক্যাডারের সবই সমতার ভিত্তিতে এবং সমমর্যাদার ভিত্তিতে তৈরি। এখানে কোনো একটি ক্যাডার অপর ২৮টি ক্যাডারের ঊর্ধ্বে নয়। দেশের সিভিল প্রশাসনে হঠাৎ করে অনিয়ম এই জনপ্রশাসনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে।

আজকের পৃথবী শিল্পে, প্রযুক্তিতে এবং বিজ্ঞানে বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জন করেছে। বহু দেশ বিপুল অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন করেছে। এসব দেশে সুশাসন আছে। শাসক, প্রশাসক নামের সরকারি বেতনভুক্ত কর্মচারী নেই। শুধু আমাদের মতো দুর্ভাগ্য দেশগুলোতেই শাসক-প্রশাসকদের কারণে ক্রুর অস্তিত্বে দারিদ্র্য, অপুষ্টি, নিরক্ষরতা বিদ্যমান। এদেশের বেশিরভাগ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে জীবন কাটায়। কোটি কোটি মানুষ অভুক্ত, অর্ধভুক্ত থাকে। নিরাপদ পানি নেই। পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেই। এদেশের সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে শাসন-প্রশাসক নয়, চাই দ্রুতগতিতে সার্বিক মানবসম্পদ উন্নয়ন। আজকের বিশ্ব মুক্তবাজার অর্থনীতির বিশ্ব।

প্রতিযোগিতামূলক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের জগৎ। এখানে টিকে থাকতে হলে উন্নত ও সমৃদ্ধি অর্জন করতে হলে দরিদ্র দেশগুলোর অনগ্রসর ও অনুন্নত মানবসম্পদকে উন্নত ও সমৃদ্ধ করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সুপরিচালনা, মানবিক উন্নয়ন, আঞ্চলিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা, প্রয়োজন দারিদ্র্য হ্রাসকরণ, উপার্জনমূলক কর্মসংস্থান প্রসার এবং অনুন্নত, প্রান্তিক ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে একাত্ম করে সামাজিক সংহতি অর্জন। আর, এসবই সম্ভব জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে মানবকেন্দ্রিক মানবসম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে, শাসন-প্রশাসনের মাধ্যমে নয়, প্রয়োজন স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সেবা। তার জন্য প্রয়োজন শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, কৃষিবিদ এং বিজ্ঞানী, শাসক নয়। সরকারের প্রশাসনিক ব্যবস্থার সুষ্ঠুতা ও সুপরিচালনার ওপরে কাঙ্ক্ষিত মানবসম্পদ উন্নয়ন নির্ভরশীল। বাংলাদেশে সুশাসনের সমস্যাগুলো হলো :

সরকারের হস্তিবৎ বৃহৎ অনেকাংশ অপ্রয়োজনীয় বিশাল আকার এবং অপচয়;

বেসরকারি খাতের অবহেলা;

সরকারি খাতে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোতে অমার্জনীয় অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি;

মান্ধাতার আমলের আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থা ও নীতি-নির্ধারণী এবং বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অব্যবস্থা;

বর্তমানের জন্য অনুপযোগী তথাকথিত সাধারণ প্রশাসন এবং সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিশেষজ্ঞ ও কারিগরি প্রশাসনের মধ্যে অহেতুক অস্বাস্থ্যকর, দ্বন্দ্ব ও সংঘাত।

সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিলম্ব এবং সম্পদের হানি;

সন্ত্রাস ও দুর্নীতির ব্যাপক প্রসার;

কর্তাশাসিত প্রাচীন বিধি-রীতি জর্জরিত প্রশাসন ব্যবস্থা;

প্রশিক্ষণের ঘাটতি।

মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন একটি জাতীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন পরিষদ বা কমিশন এবং এর সঙ্গে সংযুক্ত হবে শিক্ষাসংক্রান্ত সব সংস্থা, কারিগরি ও বৃত্তিমূলক সব প্রতিষ্ঠান, রপ্তানি পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কর্তৃপক্ষসমূহ, জাতীয় সমাজকল্যাণ কাউন্সিল এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান।

সুশাসনের জন্য প্রয়োজন এদেশের বঞ্চিত এবং সুযোগ-সুবিধাহীন গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে সংগঠিত করে প্রশিক্ষণদান ও ঋণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত করা। এদেশের দরিদ্র, অসংগঠিত, ভূমিহীন সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসমষ্টিকে উন্নয়ন প্রয়াসের লাভজনক সুফলের অংশীদার না করতে পারলে সুশাসন সম্ভব নয়। আজ তারুণ্যনির্ভর বাংলাদেশে ৪৯ শতাংশ মানুষের বয়স ২৪ বছর কিংবা তার নিচে। এদের কাজে লাগাতে হলে বিপুল পরিমাণ কর্মসৃষ্টি করা প্রয়োজন। প্রয়োজন নারীর শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণ। আজ এদেশে কর্মক্ষম জনসংখ্যা ১০ কোটি ৫৬ লাখ, এই জনগোষ্ঠীকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে বেকার সমস্যা দূরীকরণ সুশাসনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। এর জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির অগ্রাধিকার দরকার।

এদেশের নেতৃত্বের ব্যর্থতা, কাঠামোগত দুর্বলতা, রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ও হানাহানি একদিকে যেমন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে শ্বাসরুদ্ধ করছে তেমনি জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর শক্তি হরণ করে অবক্ষয়ের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। রাজনীতি আজ স্বার্থান্বেষী, অর্থ-বিত্ত সর্বস্ব এবং পেশিশক্তিনির্ভর ব্যক্তিদের নিয়ন্ত্রণে। ফলে সমাজ আজ দুর্নীতিগ্রস্ত। দেশে স্থানীয় সরকারের অবর্তমানে, ক্ষমতার ভারসাম্য প্রায় লুপ্ত। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ সুশাসন এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

দেশের সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে দেশের রাজনীতিকে কলুষমুক্ত করতে হবে। সব অবক্ষয় রোধ করে অর্থবহ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিই গণতন্ত্রকে সমৃদ্ধ করে আর সুষ্ঠু ও বলিষ্ঠ রাজনৈতিক নেতৃত্ব পারে তাকে বাস্তবে রূপ দিতে সঠিক, যোগ্য ও সৎ রাজনৈতিক নেতৃত্ব সুন্দর ভবিষ্যতের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে। তার সঙ্গে প্রয়োজন সুশীল সমাজ, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ, পেশাজীবী ও ব্যবসায়ীসহ সাধারণ নাগরিকদের বলিষ্ঠ ও সক্রিয় সহযোগিতা।

রাষ্ট্রের ভাবাদর্শ যা-ই হোক না কেন, রাষ্ট্রবদ্ধ মানুষ যাতে কল্যাণময়, সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে উন্নত, মহৎ ও অর্থবহ জীবনযাপন করতে পারে, তা-ই সুশাসন এবং গণতন্ত্রের অভীষ্ট লক্ষ্য। সব আধুনিক রাষ্ট্রের মতোই বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রচেষ্টার চাবিকাঠি হচ্ছে রাষ্ট্র, জাতি ও সমাজের কল্যাণ সাধন। জাতীয় সংহতি ছাড়া রাজনৈতিক রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। কারণ রাজনৈতিক উন্নয়ন এবং জাতীয় সংহতি পারস্পরিকভাবে সংশ্লিষ্ট প্রক্রিয়া।

এদেশে সুশাসনের জন্য প্রয়োজন উন্নয়নমুখী, কল্যাণমূলক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধ গড়ে তোলা। প্রয়োজন আত্মবিশ্বাস ও সংগঠন যার এই আত্মনির্ভরতার আর সক্রিয়তার অগ্রপথিক হবে এদেশের তরুণ শিক্ষিত যুবসমাজ। নিবেদিতপ্রাণ, সৎ, আন্তরিক ও গঠনমূলক নেতৃত্ব ও সংগঠনই কেবল এদেশে সুশাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ইতিবাচক বিপ্লব আনতে পারে।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৭ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৭ ঝুট গুদাম

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'
'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা

৪৫ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭
দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান
কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল
নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য