শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুশাসন প্রয়োজন

আবু হেনা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুশাসন প্রয়োজন

কয়েকদিন আগে বাংলাদেশ সফর করলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট জন কেরি। এ সময়ে তিনি যে দুটি বিষয়ের উল্লেখ করেন তার একটি হলো সুশাসন ও আর অপরটি শ্রমিক নিরাপত্তা। সুশাসনের ইংরেজি প্রতিশব্দ ‘গভর্ন্যান্স’। বিশ্ব ব্যাংকের ২০০৭ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারি কর্মকর্তা এবং প্রতিষ্ঠানসমূহ যেসব উপায়ে কর্তৃত্ব অর্জন ও প্রয়োগ করে সরকারি নীতিসমূহকে বাস্তবায়ন করে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও সেবা জনসাধারণের কাছে পৌঁছে দেয় তাই-ই সুশাসন। কিন্তু সুশাসনের পরিধি আরও অনেক বিস্তৃত। অনেক ব্যাপক সুশাসনের সঙ্গে জড়িত আছে রাষ্ট্রীয় নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, পরিচালনা, কার্যকর এবং নিয়ন্ত্রণ। রাষ্ট্র পরিচালনা, নীতি প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন এবং সংসদে তার জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের দায়িত্ব জনপ্রতিনিধিত্বশীল নির্বাচিত সরকারের। সেই কারণে সুশাসন এবং দায়িত্বশীল সরকার ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এর অর্থ জনগণের দ্বারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার কর্তৃক জবাবদিহিমূলক শাসন এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। রাজনৈতিকভাবে সংঘবদ্ধ সমাজ এবং রাষ্ট্রের হৃদকেন্দ্রে রয়েছে সুশাসন।

জনগণের কল্যাণে এবং জনগণের জন্য এই সুশাসন বা ‘গুড গভর্ন্যান্স’ রাষ্ট্রবদ্ধ জীবনের অবিভাজ্য অংশ। সুশাসনের পূর্বশর্ত হলো, রাষ্ট্রকে সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করা। জাতিকে সংগঠিত ও সংঘবদ্ধ করা, অর্থনীতি নির্মাণ করা, সমতার ভিত্তিতে সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। এবং ন্যায়পর নিরপেক্ষ বিতরণ ব্যবস্থা গড়ে তোলা। আজকের বিশ্বব্যবস্থায় বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের সামনে রয়েছে বহুবিধ চ্যালেঞ্জ। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে গণতন্ত্রায়ন এবং মুক্তবাজার অর্থনীতির পথ প্রশস্ত করা এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে বিশ্বব্যবস্থার সঙ্গে সমন্বয় সাধন করা।

আজকের উন্নয়নশীল বিশ্বে সুশাসন হলো রাষ্ট্রীয় প্রশাসনে জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণের বাস্তব এবং কার্যকর প্রক্রিয়া সৃষ্টি করা। এর লক্ষ্য জাতীয় জীবনে সব সমস্যার সমাধান করা এবং যেসব সিদ্ধান্ত জনস্বার্থে অপরিহার্য তার সঠিক বাস্তবায়ন করা। সুশাসন একটি রাষ্ট্রের সব নাগরিককে তাদের জীবনকে সঠিকভাবে সঞ্চালিত করতে সহায়তা করে এবং একটি উন্নততর সমাজ গঠনে উদ্বুদ্ধ করে। সেই সঙ্গে যেটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হলো সুশাসনই শক্তিশালী, জবাবদিহিতামূলক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার শক্ত ভিত রচনা করে এবং সব নাগরিককে তথ্য ও জ্ঞানসমৃদ্ধ করে প্রকৃত অর্থে দায়িত্বশীল নাগরিক হতে সক্ষম করে তোলে।

এসবের উদ্দেশ্য একটিই আর তা হলো একটি মুক্ত, স্বাধীন, প্রগতিশীল সমাজব্যবস্থা গড়ে তোলা যেখানে;

জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং ব্যক্তি উদ্যোগের মধ্যে ভারসাম্য থাকবে;

আইনের শাসন, স্বাধীন প্রেস ও মিডিয়া, স্বচ্ছ এবং জবাবদিহিমূলক প্রশাসন এবং মানবাধিকার থাকবে;

নাগরিকরা স্বাধীনভাবে এবং স্বইচ্ছায় সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করবে এবং একতাবদ্ধ হয়ে একটি স্বচ্ছ, সক্ষম এবং সক্রিয় জনগোষ্ঠী গড়ে তুলবে;

জাতিগত অথবা অন্যান্য ভেদাভেদ থাকবে না এবং যেখানে সব অর্থনৈতিক নীতি এবং পদ্ধতি ব্যক্তি উদ্যোগকে সহায়তা প্রদান করবে এবং পুরস্কৃত করবে এবং একই সঙ্গে দেশে বসবাসকৃত সব মানুষকে পূর্ণ নিরাপত্তা দান করবে।

সংক্ষেপে সুশাসনের একটিই অর্থ তা হলো জনগণকে তাদের নিজেদের গভর্নর বা শাসক হিসেবে  প্রতিষ্ঠিত করা। দুঃখের বিষয় এই সুশাসন এদেশে সম্পূর্ণরূপে অনুপস্থিত। এখানে রাষ্ট্রীয় সরকার মানে একটি শুল্ক, কর এবং খাজনা আদায়কারী ঔপনিবেশিক, স্বৈরতান্ত্রিক, অত্যাচারী এবং নিবর্তনমূলক শাসনব্যবস্থা। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে এই সরকারের চেহারা একটি রুদ্র মূর্তি দৈত্যদানবের মতো। জনগণ এই সরকারের ভয়ে সর্বদা ভীত-সন্ত্রস্ত থাকে, সরকারি কর্মকর্তাদের দেখে আতঙ্কিত হয়। এখন বিচারকের সামনে পশুপক্ষির খাঁচার মতো কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে হাতজোড় করে নিরপরাধীরা করুণা ভিক্ষা করে। এখানে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যক্তিস্বার্থ সিদ্ধির জন্য নিষ্ঠুর শিকারিদের অভয়ারণ্যে রূপান্তরিত হয়েছে। এদেশের প্রশাসন যন্ত্রটি জনগণের রক্তে রঞ্জিত। এদেশে যখন মাশরুমের মতো বেড়ে উঠা অপচয়কারী, বিলাসিতায় মগ্ন সরকারি আমলাদের ১২৩% বেতন বৃদ্ধি হয়, বৈশাখী ভাতা দেওয়া হয়, তখন এই অর্থ জোগান দিতে গরিব কৃষক দীনমজুরের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে।

শহরে এলিটদের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য এবং বিলাস বৈভরের সামগ্রী জোগাতে গরিব দুঃখী মানুষের প্রাণ যায়। শুধু নির্বাচনের সময় এদের মানুষ বলে গণ্য করা হয়। তারপর পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত এদেরই অর্থে লালিত-পালিতদের এরা পদসেবা করে। এখানে সরকারি কর্মকর্তারা প্রভুর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। অতীতের সাদা চামড়ার সাহেবদের চেয়েও এরা অনেক বেশি ক্ষমতাধর। এদের পদবি শাসক, প্রশাসক। সব ক্ষমতার ধারক এবং বাহক, বাকি সবাই ওদের অনুগত প্রজা, করুণার পাত্র।  এখানে  একটি নতুন নব্য শাসক শ্রেণি সৃষ্টি হয়েছে যার নাম এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস’ ১৯৮০ সালে রশিদ কমিশন রিপোর্ট বাস্তবায়ন হওয়ার পর এদেশে একটিই সিভিল সার্ভিস আছে- যার নাম ‘বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস’ আইনগতভাবে এদেশে আর কোনো সার্ভিসের ভিত্তি নেই। বিসিএস এর ২৯টি ক্যাডারের সবই সমতার ভিত্তিতে এবং সমমর্যাদার ভিত্তিতে তৈরি। এখানে কোনো একটি ক্যাডার অপর ২৮টি ক্যাডারের ঊর্ধ্বে নয়। দেশের সিভিল প্রশাসনে হঠাৎ করে অনিয়ম এই জনপ্রশাসনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে।

আজকের পৃথবী শিল্পে, প্রযুক্তিতে এবং বিজ্ঞানে বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জন করেছে। বহু দেশ বিপুল অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন করেছে। এসব দেশে সুশাসন আছে। শাসক, প্রশাসক নামের সরকারি বেতনভুক্ত কর্মচারী নেই। শুধু আমাদের মতো দুর্ভাগ্য দেশগুলোতেই শাসক-প্রশাসকদের কারণে ক্রুর অস্তিত্বে দারিদ্র্য, অপুষ্টি, নিরক্ষরতা বিদ্যমান। এদেশের বেশিরভাগ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে জীবন কাটায়। কোটি কোটি মানুষ অভুক্ত, অর্ধভুক্ত থাকে। নিরাপদ পানি নেই। পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেই। এদেশের সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে শাসন-প্রশাসক নয়, চাই দ্রুতগতিতে সার্বিক মানবসম্পদ উন্নয়ন। আজকের বিশ্ব মুক্তবাজার অর্থনীতির বিশ্ব।

প্রতিযোগিতামূলক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের জগৎ। এখানে টিকে থাকতে হলে উন্নত ও সমৃদ্ধি অর্জন করতে হলে দরিদ্র দেশগুলোর অনগ্রসর ও অনুন্নত মানবসম্পদকে উন্নত ও সমৃদ্ধ করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সুপরিচালনা, মানবিক উন্নয়ন, আঞ্চলিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা, প্রয়োজন দারিদ্র্য হ্রাসকরণ, উপার্জনমূলক কর্মসংস্থান প্রসার এবং অনুন্নত, প্রান্তিক ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে একাত্ম করে সামাজিক সংহতি অর্জন। আর, এসবই সম্ভব জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে মানবকেন্দ্রিক মানবসম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে, শাসন-প্রশাসনের মাধ্যমে নয়, প্রয়োজন স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সেবা। তার জন্য প্রয়োজন শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, কৃষিবিদ এং বিজ্ঞানী, শাসক নয়। সরকারের প্রশাসনিক ব্যবস্থার সুষ্ঠুতা ও সুপরিচালনার ওপরে কাঙ্ক্ষিত মানবসম্পদ উন্নয়ন নির্ভরশীল। বাংলাদেশে সুশাসনের সমস্যাগুলো হলো :

সরকারের হস্তিবৎ বৃহৎ অনেকাংশ অপ্রয়োজনীয় বিশাল আকার এবং অপচয়;

বেসরকারি খাতের অবহেলা;

সরকারি খাতে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোতে অমার্জনীয় অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি;

মান্ধাতার আমলের আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থা ও নীতি-নির্ধারণী এবং বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অব্যবস্থা;

বর্তমানের জন্য অনুপযোগী তথাকথিত সাধারণ প্রশাসন এবং সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিশেষজ্ঞ ও কারিগরি প্রশাসনের মধ্যে অহেতুক অস্বাস্থ্যকর, দ্বন্দ্ব ও সংঘাত।

সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিলম্ব এবং সম্পদের হানি;

সন্ত্রাস ও দুর্নীতির ব্যাপক প্রসার;

কর্তাশাসিত প্রাচীন বিধি-রীতি জর্জরিত প্রশাসন ব্যবস্থা;

প্রশিক্ষণের ঘাটতি।

মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন একটি জাতীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন পরিষদ বা কমিশন এবং এর সঙ্গে সংযুক্ত হবে শিক্ষাসংক্রান্ত সব সংস্থা, কারিগরি ও বৃত্তিমূলক সব প্রতিষ্ঠান, রপ্তানি পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কর্তৃপক্ষসমূহ, জাতীয় সমাজকল্যাণ কাউন্সিল এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান।

সুশাসনের জন্য প্রয়োজন এদেশের বঞ্চিত এবং সুযোগ-সুবিধাহীন গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে সংগঠিত করে প্রশিক্ষণদান ও ঋণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত করা। এদেশের দরিদ্র, অসংগঠিত, ভূমিহীন সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসমষ্টিকে উন্নয়ন প্রয়াসের লাভজনক সুফলের অংশীদার না করতে পারলে সুশাসন সম্ভব নয়। আজ তারুণ্যনির্ভর বাংলাদেশে ৪৯ শতাংশ মানুষের বয়স ২৪ বছর কিংবা তার নিচে। এদের কাজে লাগাতে হলে বিপুল পরিমাণ কর্মসৃষ্টি করা প্রয়োজন। প্রয়োজন নারীর শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণ। আজ এদেশে কর্মক্ষম জনসংখ্যা ১০ কোটি ৫৬ লাখ, এই জনগোষ্ঠীকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে বেকার সমস্যা দূরীকরণ সুশাসনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। এর জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির অগ্রাধিকার দরকার।

এদেশের নেতৃত্বের ব্যর্থতা, কাঠামোগত দুর্বলতা, রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ও হানাহানি একদিকে যেমন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে শ্বাসরুদ্ধ করছে তেমনি জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর শক্তি হরণ করে অবক্ষয়ের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। রাজনীতি আজ স্বার্থান্বেষী, অর্থ-বিত্ত সর্বস্ব এবং পেশিশক্তিনির্ভর ব্যক্তিদের নিয়ন্ত্রণে। ফলে সমাজ আজ দুর্নীতিগ্রস্ত। দেশে স্থানীয় সরকারের অবর্তমানে, ক্ষমতার ভারসাম্য প্রায় লুপ্ত। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ সুশাসন এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

দেশের সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে দেশের রাজনীতিকে কলুষমুক্ত করতে হবে। সব অবক্ষয় রোধ করে অর্থবহ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিই গণতন্ত্রকে সমৃদ্ধ করে আর সুষ্ঠু ও বলিষ্ঠ রাজনৈতিক নেতৃত্ব পারে তাকে বাস্তবে রূপ দিতে সঠিক, যোগ্য ও সৎ রাজনৈতিক নেতৃত্ব সুন্দর ভবিষ্যতের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে। তার সঙ্গে প্রয়োজন সুশীল সমাজ, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ, পেশাজীবী ও ব্যবসায়ীসহ সাধারণ নাগরিকদের বলিষ্ঠ ও সক্রিয় সহযোগিতা।

রাষ্ট্রের ভাবাদর্শ যা-ই হোক না কেন, রাষ্ট্রবদ্ধ মানুষ যাতে কল্যাণময়, সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে উন্নত, মহৎ ও অর্থবহ জীবনযাপন করতে পারে, তা-ই সুশাসন এবং গণতন্ত্রের অভীষ্ট লক্ষ্য। সব আধুনিক রাষ্ট্রের মতোই বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রচেষ্টার চাবিকাঠি হচ্ছে রাষ্ট্র, জাতি ও সমাজের কল্যাণ সাধন। জাতীয় সংহতি ছাড়া রাজনৈতিক রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। কারণ রাজনৈতিক উন্নয়ন এবং জাতীয় সংহতি পারস্পরিকভাবে সংশ্লিষ্ট প্রক্রিয়া।

এদেশে সুশাসনের জন্য প্রয়োজন উন্নয়নমুখী, কল্যাণমূলক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধ গড়ে তোলা। প্রয়োজন আত্মবিশ্বাস ও সংগঠন যার এই আত্মনির্ভরতার আর সক্রিয়তার অগ্রপথিক হবে এদেশের তরুণ শিক্ষিত যুবসমাজ। নিবেদিতপ্রাণ, সৎ, আন্তরিক ও গঠনমূলক নেতৃত্ব ও সংগঠনই কেবল এদেশে সুশাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ইতিবাচক বিপ্লব আনতে পারে।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা