শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুশাসন প্রয়োজন

আবু হেনা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুশাসন প্রয়োজন

কয়েকদিন আগে বাংলাদেশ সফর করলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট জন কেরি। এ সময়ে তিনি যে দুটি বিষয়ের উল্লেখ করেন তার একটি হলো সুশাসন ও আর অপরটি শ্রমিক নিরাপত্তা। সুশাসনের ইংরেজি প্রতিশব্দ ‘গভর্ন্যান্স’। বিশ্ব ব্যাংকের ২০০৭ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারি কর্মকর্তা এবং প্রতিষ্ঠানসমূহ যেসব উপায়ে কর্তৃত্ব অর্জন ও প্রয়োগ করে সরকারি নীতিসমূহকে বাস্তবায়ন করে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও সেবা জনসাধারণের কাছে পৌঁছে দেয় তাই-ই সুশাসন। কিন্তু সুশাসনের পরিধি আরও অনেক বিস্তৃত। অনেক ব্যাপক সুশাসনের সঙ্গে জড়িত আছে রাষ্ট্রীয় নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, পরিচালনা, কার্যকর এবং নিয়ন্ত্রণ। রাষ্ট্র পরিচালনা, নীতি প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন এবং সংসদে তার জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের দায়িত্ব জনপ্রতিনিধিত্বশীল নির্বাচিত সরকারের। সেই কারণে সুশাসন এবং দায়িত্বশীল সরকার ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এর অর্থ জনগণের দ্বারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার কর্তৃক জবাবদিহিমূলক শাসন এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। রাজনৈতিকভাবে সংঘবদ্ধ সমাজ এবং রাষ্ট্রের হৃদকেন্দ্রে রয়েছে সুশাসন।

জনগণের কল্যাণে এবং জনগণের জন্য এই সুশাসন বা ‘গুড গভর্ন্যান্স’ রাষ্ট্রবদ্ধ জীবনের অবিভাজ্য অংশ। সুশাসনের পূর্বশর্ত হলো, রাষ্ট্রকে সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করা। জাতিকে সংগঠিত ও সংঘবদ্ধ করা, অর্থনীতি নির্মাণ করা, সমতার ভিত্তিতে সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। এবং ন্যায়পর নিরপেক্ষ বিতরণ ব্যবস্থা গড়ে তোলা। আজকের বিশ্বব্যবস্থায় বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের সামনে রয়েছে বহুবিধ চ্যালেঞ্জ। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে গণতন্ত্রায়ন এবং মুক্তবাজার অর্থনীতির পথ প্রশস্ত করা এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে বিশ্বব্যবস্থার সঙ্গে সমন্বয় সাধন করা।

আজকের উন্নয়নশীল বিশ্বে সুশাসন হলো রাষ্ট্রীয় প্রশাসনে জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণের বাস্তব এবং কার্যকর প্রক্রিয়া সৃষ্টি করা। এর লক্ষ্য জাতীয় জীবনে সব সমস্যার সমাধান করা এবং যেসব সিদ্ধান্ত জনস্বার্থে অপরিহার্য তার সঠিক বাস্তবায়ন করা। সুশাসন একটি রাষ্ট্রের সব নাগরিককে তাদের জীবনকে সঠিকভাবে সঞ্চালিত করতে সহায়তা করে এবং একটি উন্নততর সমাজ গঠনে উদ্বুদ্ধ করে। সেই সঙ্গে যেটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হলো সুশাসনই শক্তিশালী, জবাবদিহিতামূলক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার শক্ত ভিত রচনা করে এবং সব নাগরিককে তথ্য ও জ্ঞানসমৃদ্ধ করে প্রকৃত অর্থে দায়িত্বশীল নাগরিক হতে সক্ষম করে তোলে।

এসবের উদ্দেশ্য একটিই আর তা হলো একটি মুক্ত, স্বাধীন, প্রগতিশীল সমাজব্যবস্থা গড়ে তোলা যেখানে;

জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং ব্যক্তি উদ্যোগের মধ্যে ভারসাম্য থাকবে;

আইনের শাসন, স্বাধীন প্রেস ও মিডিয়া, স্বচ্ছ এবং জবাবদিহিমূলক প্রশাসন এবং মানবাধিকার থাকবে;

নাগরিকরা স্বাধীনভাবে এবং স্বইচ্ছায় সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করবে এবং একতাবদ্ধ হয়ে একটি স্বচ্ছ, সক্ষম এবং সক্রিয় জনগোষ্ঠী গড়ে তুলবে;

জাতিগত অথবা অন্যান্য ভেদাভেদ থাকবে না এবং যেখানে সব অর্থনৈতিক নীতি এবং পদ্ধতি ব্যক্তি উদ্যোগকে সহায়তা প্রদান করবে এবং পুরস্কৃত করবে এবং একই সঙ্গে দেশে বসবাসকৃত সব মানুষকে পূর্ণ নিরাপত্তা দান করবে।

সংক্ষেপে সুশাসনের একটিই অর্থ তা হলো জনগণকে তাদের নিজেদের গভর্নর বা শাসক হিসেবে  প্রতিষ্ঠিত করা। দুঃখের বিষয় এই সুশাসন এদেশে সম্পূর্ণরূপে অনুপস্থিত। এখানে রাষ্ট্রীয় সরকার মানে একটি শুল্ক, কর এবং খাজনা আদায়কারী ঔপনিবেশিক, স্বৈরতান্ত্রিক, অত্যাচারী এবং নিবর্তনমূলক শাসনব্যবস্থা। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে এই সরকারের চেহারা একটি রুদ্র মূর্তি দৈত্যদানবের মতো। জনগণ এই সরকারের ভয়ে সর্বদা ভীত-সন্ত্রস্ত থাকে, সরকারি কর্মকর্তাদের দেখে আতঙ্কিত হয়। এখন বিচারকের সামনে পশুপক্ষির খাঁচার মতো কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে হাতজোড় করে নিরপরাধীরা করুণা ভিক্ষা করে। এখানে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যক্তিস্বার্থ সিদ্ধির জন্য নিষ্ঠুর শিকারিদের অভয়ারণ্যে রূপান্তরিত হয়েছে। এদেশের প্রশাসন যন্ত্রটি জনগণের রক্তে রঞ্জিত। এদেশে যখন মাশরুমের মতো বেড়ে উঠা অপচয়কারী, বিলাসিতায় মগ্ন সরকারি আমলাদের ১২৩% বেতন বৃদ্ধি হয়, বৈশাখী ভাতা দেওয়া হয়, তখন এই অর্থ জোগান দিতে গরিব কৃষক দীনমজুরের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে।

শহরে এলিটদের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য এবং বিলাস বৈভরের সামগ্রী জোগাতে গরিব দুঃখী মানুষের প্রাণ যায়। শুধু নির্বাচনের সময় এদের মানুষ বলে গণ্য করা হয়। তারপর পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত এদেরই অর্থে লালিত-পালিতদের এরা পদসেবা করে। এখানে সরকারি কর্মকর্তারা প্রভুর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। অতীতের সাদা চামড়ার সাহেবদের চেয়েও এরা অনেক বেশি ক্ষমতাধর। এদের পদবি শাসক, প্রশাসক। সব ক্ষমতার ধারক এবং বাহক, বাকি সবাই ওদের অনুগত প্রজা, করুণার পাত্র।  এখানে  একটি নতুন নব্য শাসক শ্রেণি সৃষ্টি হয়েছে যার নাম এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস’ ১৯৮০ সালে রশিদ কমিশন রিপোর্ট বাস্তবায়ন হওয়ার পর এদেশে একটিই সিভিল সার্ভিস আছে- যার নাম ‘বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস’ আইনগতভাবে এদেশে আর কোনো সার্ভিসের ভিত্তি নেই। বিসিএস এর ২৯টি ক্যাডারের সবই সমতার ভিত্তিতে এবং সমমর্যাদার ভিত্তিতে তৈরি। এখানে কোনো একটি ক্যাডার অপর ২৮টি ক্যাডারের ঊর্ধ্বে নয়। দেশের সিভিল প্রশাসনে হঠাৎ করে অনিয়ম এই জনপ্রশাসনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে।

আজকের পৃথবী শিল্পে, প্রযুক্তিতে এবং বিজ্ঞানে বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জন করেছে। বহু দেশ বিপুল অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন করেছে। এসব দেশে সুশাসন আছে। শাসক, প্রশাসক নামের সরকারি বেতনভুক্ত কর্মচারী নেই। শুধু আমাদের মতো দুর্ভাগ্য দেশগুলোতেই শাসক-প্রশাসকদের কারণে ক্রুর অস্তিত্বে দারিদ্র্য, অপুষ্টি, নিরক্ষরতা বিদ্যমান। এদেশের বেশিরভাগ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে জীবন কাটায়। কোটি কোটি মানুষ অভুক্ত, অর্ধভুক্ত থাকে। নিরাপদ পানি নেই। পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেই। এদেশের সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে শাসন-প্রশাসক নয়, চাই দ্রুতগতিতে সার্বিক মানবসম্পদ উন্নয়ন। আজকের বিশ্ব মুক্তবাজার অর্থনীতির বিশ্ব।

প্রতিযোগিতামূলক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের জগৎ। এখানে টিকে থাকতে হলে উন্নত ও সমৃদ্ধি অর্জন করতে হলে দরিদ্র দেশগুলোর অনগ্রসর ও অনুন্নত মানবসম্পদকে উন্নত ও সমৃদ্ধ করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সুপরিচালনা, মানবিক উন্নয়ন, আঞ্চলিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা, প্রয়োজন দারিদ্র্য হ্রাসকরণ, উপার্জনমূলক কর্মসংস্থান প্রসার এবং অনুন্নত, প্রান্তিক ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে একাত্ম করে সামাজিক সংহতি অর্জন। আর, এসবই সম্ভব জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে মানবকেন্দ্রিক মানবসম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে, শাসন-প্রশাসনের মাধ্যমে নয়, প্রয়োজন স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সেবা। তার জন্য প্রয়োজন শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, কৃষিবিদ এং বিজ্ঞানী, শাসক নয়। সরকারের প্রশাসনিক ব্যবস্থার সুষ্ঠুতা ও সুপরিচালনার ওপরে কাঙ্ক্ষিত মানবসম্পদ উন্নয়ন নির্ভরশীল। বাংলাদেশে সুশাসনের সমস্যাগুলো হলো :

সরকারের হস্তিবৎ বৃহৎ অনেকাংশ অপ্রয়োজনীয় বিশাল আকার এবং অপচয়;

বেসরকারি খাতের অবহেলা;

সরকারি খাতে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোতে অমার্জনীয় অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি;

মান্ধাতার আমলের আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থা ও নীতি-নির্ধারণী এবং বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অব্যবস্থা;

বর্তমানের জন্য অনুপযোগী তথাকথিত সাধারণ প্রশাসন এবং সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিশেষজ্ঞ ও কারিগরি প্রশাসনের মধ্যে অহেতুক অস্বাস্থ্যকর, দ্বন্দ্ব ও সংঘাত।

সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিলম্ব এবং সম্পদের হানি;

সন্ত্রাস ও দুর্নীতির ব্যাপক প্রসার;

কর্তাশাসিত প্রাচীন বিধি-রীতি জর্জরিত প্রশাসন ব্যবস্থা;

প্রশিক্ষণের ঘাটতি।

মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন একটি জাতীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন পরিষদ বা কমিশন এবং এর সঙ্গে সংযুক্ত হবে শিক্ষাসংক্রান্ত সব সংস্থা, কারিগরি ও বৃত্তিমূলক সব প্রতিষ্ঠান, রপ্তানি পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কর্তৃপক্ষসমূহ, জাতীয় সমাজকল্যাণ কাউন্সিল এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান।

সুশাসনের জন্য প্রয়োজন এদেশের বঞ্চিত এবং সুযোগ-সুবিধাহীন গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে সংগঠিত করে প্রশিক্ষণদান ও ঋণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত করা। এদেশের দরিদ্র, অসংগঠিত, ভূমিহীন সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসমষ্টিকে উন্নয়ন প্রয়াসের লাভজনক সুফলের অংশীদার না করতে পারলে সুশাসন সম্ভব নয়। আজ তারুণ্যনির্ভর বাংলাদেশে ৪৯ শতাংশ মানুষের বয়স ২৪ বছর কিংবা তার নিচে। এদের কাজে লাগাতে হলে বিপুল পরিমাণ কর্মসৃষ্টি করা প্রয়োজন। প্রয়োজন নারীর শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণ। আজ এদেশে কর্মক্ষম জনসংখ্যা ১০ কোটি ৫৬ লাখ, এই জনগোষ্ঠীকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে বেকার সমস্যা দূরীকরণ সুশাসনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। এর জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির অগ্রাধিকার দরকার।

এদেশের নেতৃত্বের ব্যর্থতা, কাঠামোগত দুর্বলতা, রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ও হানাহানি একদিকে যেমন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে শ্বাসরুদ্ধ করছে তেমনি জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর শক্তি হরণ করে অবক্ষয়ের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। রাজনীতি আজ স্বার্থান্বেষী, অর্থ-বিত্ত সর্বস্ব এবং পেশিশক্তিনির্ভর ব্যক্তিদের নিয়ন্ত্রণে। ফলে সমাজ আজ দুর্নীতিগ্রস্ত। দেশে স্থানীয় সরকারের অবর্তমানে, ক্ষমতার ভারসাম্য প্রায় লুপ্ত। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ সুশাসন এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

দেশের সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে দেশের রাজনীতিকে কলুষমুক্ত করতে হবে। সব অবক্ষয় রোধ করে অর্থবহ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিই গণতন্ত্রকে সমৃদ্ধ করে আর সুষ্ঠু ও বলিষ্ঠ রাজনৈতিক নেতৃত্ব পারে তাকে বাস্তবে রূপ দিতে সঠিক, যোগ্য ও সৎ রাজনৈতিক নেতৃত্ব সুন্দর ভবিষ্যতের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে। তার সঙ্গে প্রয়োজন সুশীল সমাজ, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ, পেশাজীবী ও ব্যবসায়ীসহ সাধারণ নাগরিকদের বলিষ্ঠ ও সক্রিয় সহযোগিতা।

রাষ্ট্রের ভাবাদর্শ যা-ই হোক না কেন, রাষ্ট্রবদ্ধ মানুষ যাতে কল্যাণময়, সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে উন্নত, মহৎ ও অর্থবহ জীবনযাপন করতে পারে, তা-ই সুশাসন এবং গণতন্ত্রের অভীষ্ট লক্ষ্য। সব আধুনিক রাষ্ট্রের মতোই বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রচেষ্টার চাবিকাঠি হচ্ছে রাষ্ট্র, জাতি ও সমাজের কল্যাণ সাধন। জাতীয় সংহতি ছাড়া রাজনৈতিক রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। কারণ রাজনৈতিক উন্নয়ন এবং জাতীয় সংহতি পারস্পরিকভাবে সংশ্লিষ্ট প্রক্রিয়া।

এদেশে সুশাসনের জন্য প্রয়োজন উন্নয়নমুখী, কল্যাণমূলক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধ গড়ে তোলা। প্রয়োজন আত্মবিশ্বাস ও সংগঠন যার এই আত্মনির্ভরতার আর সক্রিয়তার অগ্রপথিক হবে এদেশের তরুণ শিক্ষিত যুবসমাজ। নিবেদিতপ্রাণ, সৎ, আন্তরিক ও গঠনমূলক নেতৃত্ব ও সংগঠনই কেবল এদেশে সুশাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ইতিবাচক বিপ্লব আনতে পারে।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমেদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমেদ

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম
দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান
লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে
আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা