শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, কিছু প্রস্তাব

জাহিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, কিছু প্রস্তাব

প্রায় সর্বজন স্বীকৃত, যে-সমাজের মানুষ ইতিবাচক সাংস্কৃতিক চিন্তাচেতনা ও কর্মধারার ভিতর যাপন করে জীবন, সে-সমাজের বর্তমান ও পরবর্তী প্রজন্মের জীবনচর্চা হয় মানবিক, পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ কিন্তু সংঘাত-আকীর্ণ নয়। সংস্কৃতি মানুষকে মানবিকতার শ্রেয়বোধ শেখায়।

আমাদের এই ভূখণ্ডে সংস্কৃতিচর্চার মাত্রা ক্রমশ কমছে। যদিও কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের মতো করে কাজ করছে। আগে উন্নতমানের সংস্কৃতি চর্চা হতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। আমার শোনা একটির কথা বলি। ১৯৫৯-৬০ সালে আমার অগ্রজ রশীদ হায়দার পড়তেন পাবনা অ্যাডওয়ার্ড কলেজে। কলেজের বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জন্য ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকদের সম্মিলিত অপেক্ষা থাকত সারা বছর। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের একটি পর্ব থাকত শেকসপিয়রের ভাষাতেই ‘জুলিয়াস সিজারের’ দু-তিনটি অ্যাক্ট। নাটক পরিচালনার দায়িত্ব ছিল দর্শন বিভাগের সৈয়দ বদরুদ্দীন হোসেনের ওপর। তার পাশে কলেজের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম যথাভাবে পালনের লক্ষ্যে অন্যান্য শিক্ষকের মধ্যে থাকতেন একাত্তরে আলবদরের রক্তমাখা হাতে শহীদ হওয়া বাংলার অধ্যাপক আনোয়ার পাশা ও ইংরেজির রাশিদুল হাসান। পরবর্তীতে ওই  তিন শিক্ষক নিজেদের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। কদিন আগে উক্ত কলেজের এক ছাত্রকে বললাম, ‘শেকসপিয়র কে ছিলেন জান?’ উত্তর না দিয়ে বলল, ‘জানি না, তার নামের বানান কী?’ আমি বললাম।  ছেলেটি দামি স্মার্টফোন খুলে গুগুলে চলে গেল। বলল, ‘ইংরেজ নাট্যকার ছিলেন’। আমি বললাম, ‘যন্ত্রের মধ্যে জ্ঞান থাকলে মাথার কাজ কী?’ ছেলেটি বলল, ‘আপনারা সেকালের’। আমি আর কথা বাড়ায়নি। অ্যাডওয়ার্ড কলেজে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়, তবে তার প্রতিযোগিতা হয় না। এখন হওয়া উচিত ছিল শেকসপিয়র বা বরীন্দ্রনাথের সম্পূর্ণ নাটক এবং সেসঙ্গে অন্যান্য অনুষ্ঠান।  

কী মানের জ্ঞান-অর্জন করছে এখনকার বেশিরভাগ তরুণ তার দুটি অভিজ্ঞতার কথা বলি। একটিতে ছিলেন কবি সমুদ্রগুপ্ত। অন্যটিতে তিনি ও আমিও ছিলাম। দুজনই ছিলাম ‘সেকালের’। সমুদ্রগুপ্ত চাকরিপ্রার্থী তরুণের কাছে জানতে চান, ‘আপনি কথায় কথায় ইংরেজি শব্দ বলছেন কেন, আমরা তো বাংলা বলছি?’ তরুণ কাঁধ ঝাঁকিয়ে উত্তর দিয়েছিল, ‘এসে যায়’। ‘ভালো কথা, আপনি  তো বিএ পাস, এবার বলুন, বিএ মানে কী?’ তরুণ, বলেছিল, ‘ব্যাচেলর অব আর্টস’। তিনি জানতে চান, তার বাংলা কী? তরুণ আরও স্মার্ট ঢঙে কাঁধ ঝাঁকিয়ে বলল, ‘অবিবাহিত কলা।’ সমুদ্রগুপ্ত হাসেননি। আমি বোকার মতো হেসেছিলাম। এবার আমার অভিজ্ঞতার কথা বলি। সাক্ষাৎকার নিচ্ছি। চাকরিপ্রার্থী তরুণের নাম, সাইফুল ইসলাম নিউটন। তাকে শেষ প্রশ্ন করলাম, ‘আসল নিউটন সম্পর্কে কিছু বলুন।’

তরুণ সুন্দর টাই নেড়ে বলল, ‘নিউটন এখন নিউইয়র্কে থাকে।’ আমি তাকে বললাম, ‘আপনি এখন আসুন।’ তরুণ দরজার কাছ থেকে ফিরে এসে বলল, ‘বছর পাঁচেক আগে মারা গেছে নিউটন।’ তরুণের কাছ থেকে আমার এই জ্ঞানঅর্জন (!) ১৯৯৬ সালের। এই তরুণ কখনো মনে করেনি, তার নামের সঙ্গে যে বিখ্যাত মানুষের নাম আছে তার সম্পর্কে কিছু জানতে।  

২. বাংলাদেশের মানুষদের হৃদয়ে দয়া বাস করে। এই দয়াবোধ তৈরি হয়েছে এই বদ্বীপ অঞ্চলের প্রকৃতি ও আবহাওয়ার প্রভাবে এবং তার সঙ্গে মিশেছে সুফিবাদ ও লোক-সংস্কৃতির দর্শনগত চিন্তাপ্রবাহ। ফলে দেখা গেছে, অনেক রকম রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও প্রাকৃতিক উত্থান-পতনের পরও এই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে, মানুষকে চরমতমমূল্যে শ্রদ্ধা ও গ্রহণ করার ব্যাপারে মিশেছে দয়ামায়া ও ভালোবাসা। মনে রাখা দরকার, এই দয়া কিন্তু করুণা নয়।  দেখা যাচ্ছে, একদল বিপথগামী তরুণের মনমানসিকতা থেকে মানুষের প্রতি দয়ামায়া ও ভালোবাসা উবে যাচ্ছে। তারা বোঝেই না বা তাদের বুঝতে দেওয়া হচ্ছে না পবিত্র ইসলামের মর্মবাণী। ইসলাম উদ্ধারের নামে তারা হচ্ছে জঙ্গি। ভাবছে, ধর্মের নামে হত্যা করলে, হবে পবিত্র জিহাদ, পাওয়া যাবে ‘জান্নাত’ ও তার পরিধিতে থাকা সূরা ‘নাবায়’ বর্ণিত ‘মুত্তাকিদের জন্য তো আছে সাফল্য। উদ্যান, দ্রাক্ষা, সমবয়স্কা উদিভন্ন যৌবনা তরুণী এবং পূর্ণ পানপাত্র।’ (৭৮ : ৩১-৩৪)। তারা ‘মুত্তাকি’ না হয়ে, হচ্ছে জঙ্গি ও নিরীহ মানুষ হত্যাকারী।

সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে, দেশ-বিদেশে এক ধর্মান্ধ গোষ্ঠী, তার নিজস্ব ব্যাখ্যার উগ্র ধর্মীয় মতবাদের অন্ধ শিকার হয়ে হত্যা করছে সব ধর্মের শান্তিপ্রিয় নিরীহ মানুষকে। যারা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আত্মঘাতী হয়ে জড়িয়ে পড়ছে, আমাদের ধারণা, তাদের মধ্যে মানবিকতায় পূর্ণ শ্রেয়বোধসম্পন্ন চিন্তাচেতনার অভাব হওয়ার কারণ, সুন্দর সাংস্কৃতিক আবহে তাদের মানসের বিকাশ হয়নি। আমরা দেখেছি, যার বাড়িতে একটি বাঁশি থাকে, তার বাড়ির মানুষ ধার্মিক হতে পারে, ধর্মান্ধ হয় না।   

জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে গুলশানের হলি আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় পবিত্র ইসলাম ধর্মের ভুল মন্ত্রণায় দীক্ষা নিয়ে,  জঙ্গি হয়ে, নিজেদের মানববোমা করে কজন তরুণ হত্যাযজ্ঞ করার পর আমাদের দেশ ও সমাজের চিন্তাশীল ব্যক্তিবর্গ এবং প্রশাসনের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিরা, কতিপয় তরুণ মানুষ হত্যার পথে (যদিও তারা মনে করে, তারা গেছে ঠিক আদর্শের পথে) কেন চলে যাচ্ছে বা গেছে, যে-সব আলোচনা শুরু করেছে। জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়া তরুণরা ভালো পথে কীভাবে ফিরতে পারে তার জন্য বেশকিছু পরামর্শ আসছে আলোচনায়। যেমন, পারিবারিক শিক্ষা, বাবা-মায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক, বন্ধুশ্রেণির চিন্তামান, খেলাধুলার পরিবেশ ইত্যাদি আলোচনার মধ্যে একটি বিষয় বারবার আসছে, আর তা হলো, সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের অভাব। ফলে তরুণ সমাজের একাংশের চিন্তাচেতনার সুন্দর ও উদার বিকাশ হচ্ছে না, তারা আটকে যাচ্ছে যে কোনো একটি সীমাবদ্ধতায় বা ধর্মান্ধতার গহ্বরে।  

আমরা জানি, পারিবারিক, সামাজিক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাংস্কৃতিক পরিবেশ, শিশু ও কিশোরদের মানুষের প্রতি, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি সহনশীল এবং ইতিবাচক চিন্তাচেতনা গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।  

আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এখন পূর্ণভাবে শুরু করা উচিত। অনেকের মনে পড়তে পারে, আমাদের দেশের স্বাধীনতার আগে, আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বছরে দু’বার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান (একটি রবীন্দ্র-নজরুল-সুকান্ত জয়ন্তী এবং অন্যটি বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান) হতো এবং অনেক বিদ্যালয়ে প্রতিমাসে বের করা হতো দেয়াল-পত্রিকা ও কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বের হতো একটি বার্ষিক সাহিত্যপত্রিকা, তার লেখকরাও হতো বিদ্যালয়েরই। 

৩. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কীভাবে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম করতে হবে তার একটা রূপরেখা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমার প্রাথমিক প্রস্তাবনায় ভুল থাকতে পারে, কাজে নামার পর অবশ্যই তা সংশোধন করা যাবে।  

প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (প্রাইমারি স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়) একটি কমিটি থাকবে। কমিটির সদস্য হবেন, ছাত্র, শিক্ষক ও সমাজের গ্রহণীয় ব্যক্তি এবং এই কমিটি কোনো রাজনৈতিক চিন্তাধারায় চালিত হবে না। প্রাইমারি স্কুলের কমিটিতে প্রথম শ্রেণির ছাত্র প্রতিনিধিও থাকতে পারে, কেননা একটি শিশু কী মত দেয়, তা শোনা উচিত। 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবরকম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বিদ্যালয়ের ছাত্ররাই করবে। বাইরের বড় শিল্পী আনার দরকার নেই। এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে শুধু বাংলাদেশের সংস্কৃতির রূপ বাস্তবায়ন করতে হবে। বিদ্যালয়ের ছাত্রদের গান, নাটক, কবিতা, গল্প বলা, ছবি আঁকা, বিতর্ক-প্রতিযোগিতা ইত্যাদি বিষয় কীভাবে করতে হবে, তা দেখিয়ে দেওয়ার জন্য বাইরে থেকে প্রশিক্ষক আনা যেতে পারে।  

বছরে দু’বার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হতে হবে। একটি হবে, রবীন্দ্র-নজরুল-সুকান্ত জয়ন্তী এবং বছর শেষে হবে বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়মিত সাংস্কৃতিক কার্যক্রম চলছে কি না তা পর্যবেক্ষণ করার জন্য একটি কমিটি করতে হবে। কমিটিতে থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক এবং সমাজের গ্রহণীয় ব্যক্তি। কমিটি বছরের প্রথম দিকে ও শেষ দিকে শেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আগে করণীয় মিটিং করবে।  

প্রতিমাসে দেয়াল-পত্রিকা বের করতে হবে এবং বছর শেষে একটি সাহিত্যপত্রিকা। অবশ্যই পত্রিকার লেখক হবে বিদ্যালয়ের ছাত্র ও শিক্ষকরা।  

প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একটি পাঠাগার থাকতেই হবে।  

প্রতি মাসে বা দুই মাস অন্তর দেশের বিখ্যাত একজন শিক্ষাবিদ বা বিশেষ বিষয়ে চিন্তাবিদকে দিয়ে একটি বক্তৃতার আয়োজন করতে হবে। এই কার্যক্রমটি স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে করতে হবে।  

যে দেশের মানুষ নিজের সংস্কৃতির ধারা জানে না বা বোঝে না, অপর সংস্কৃতিকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে চায়, তার জীবন হয় ময়ূরের পালক পরা কাকের জীবন। সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলায় যে-সব তরুণ অংশ নিয়েছে, এরা হয়তো কিছু বই পড়েছে, শিক্ষিত হয়নি। শিক্ষা মানুষকে পূর্ণ করে, সহজ করে, ঘাতক বানায় না।  

অনেকে জানেন, রেনেসাঁপূর্ব ইউরোপের পণ্ডিতরা ধর্ম-ব্যবসায়ীদের হাত থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে মুক্ত করার জন্য যুক্তিশীল কাহিনী শিশুপাঠ্যের সূচিতে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। তার ফল কী হয়েছিল সভ্যতার ইতিহাস তা জানে। আমাদের পাঠ্যসূচিতে সাংস্কৃতিক চিন্তাচেতনা বিষয়ক ও নীতিবোধসম্পন্ন লেখা থাকা জরুরি। এ বিষয়ে শিক্ষকদেরও প্রশিক্ষণ দিতে হবে। আমার প্রস্তাবিত কার্যক্রম শুরু হলে, আশা করি, এর যথাযথ ফল হবে সুদূরপ্রসারী। সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি ভেবে দেখতে পারে।

     লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা