শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, কিছু প্রস্তাব

জাহিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, কিছু প্রস্তাব

প্রায় সর্বজন স্বীকৃত, যে-সমাজের মানুষ ইতিবাচক সাংস্কৃতিক চিন্তাচেতনা ও কর্মধারার ভিতর যাপন করে জীবন, সে-সমাজের বর্তমান ও পরবর্তী প্রজন্মের জীবনচর্চা হয় মানবিক, পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ কিন্তু সংঘাত-আকীর্ণ নয়। সংস্কৃতি মানুষকে মানবিকতার শ্রেয়বোধ শেখায়।

আমাদের এই ভূখণ্ডে সংস্কৃতিচর্চার মাত্রা ক্রমশ কমছে। যদিও কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের মতো করে কাজ করছে। আগে উন্নতমানের সংস্কৃতি চর্চা হতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। আমার শোনা একটির কথা বলি। ১৯৫৯-৬০ সালে আমার অগ্রজ রশীদ হায়দার পড়তেন পাবনা অ্যাডওয়ার্ড কলেজে। কলেজের বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জন্য ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকদের সম্মিলিত অপেক্ষা থাকত সারা বছর। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের একটি পর্ব থাকত শেকসপিয়রের ভাষাতেই ‘জুলিয়াস সিজারের’ দু-তিনটি অ্যাক্ট। নাটক পরিচালনার দায়িত্ব ছিল দর্শন বিভাগের সৈয়দ বদরুদ্দীন হোসেনের ওপর। তার পাশে কলেজের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম যথাভাবে পালনের লক্ষ্যে অন্যান্য শিক্ষকের মধ্যে থাকতেন একাত্তরে আলবদরের রক্তমাখা হাতে শহীদ হওয়া বাংলার অধ্যাপক আনোয়ার পাশা ও ইংরেজির রাশিদুল হাসান। পরবর্তীতে ওই  তিন শিক্ষক নিজেদের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। কদিন আগে উক্ত কলেজের এক ছাত্রকে বললাম, ‘শেকসপিয়র কে ছিলেন জান?’ উত্তর না দিয়ে বলল, ‘জানি না, তার নামের বানান কী?’ আমি বললাম।  ছেলেটি দামি স্মার্টফোন খুলে গুগুলে চলে গেল। বলল, ‘ইংরেজ নাট্যকার ছিলেন’। আমি বললাম, ‘যন্ত্রের মধ্যে জ্ঞান থাকলে মাথার কাজ কী?’ ছেলেটি বলল, ‘আপনারা সেকালের’। আমি আর কথা বাড়ায়নি। অ্যাডওয়ার্ড কলেজে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়, তবে তার প্রতিযোগিতা হয় না। এখন হওয়া উচিত ছিল শেকসপিয়র বা বরীন্দ্রনাথের সম্পূর্ণ নাটক এবং সেসঙ্গে অন্যান্য অনুষ্ঠান।  

কী মানের জ্ঞান-অর্জন করছে এখনকার বেশিরভাগ তরুণ তার দুটি অভিজ্ঞতার কথা বলি। একটিতে ছিলেন কবি সমুদ্রগুপ্ত। অন্যটিতে তিনি ও আমিও ছিলাম। দুজনই ছিলাম ‘সেকালের’। সমুদ্রগুপ্ত চাকরিপ্রার্থী তরুণের কাছে জানতে চান, ‘আপনি কথায় কথায় ইংরেজি শব্দ বলছেন কেন, আমরা তো বাংলা বলছি?’ তরুণ কাঁধ ঝাঁকিয়ে উত্তর দিয়েছিল, ‘এসে যায়’। ‘ভালো কথা, আপনি  তো বিএ পাস, এবার বলুন, বিএ মানে কী?’ তরুণ, বলেছিল, ‘ব্যাচেলর অব আর্টস’। তিনি জানতে চান, তার বাংলা কী? তরুণ আরও স্মার্ট ঢঙে কাঁধ ঝাঁকিয়ে বলল, ‘অবিবাহিত কলা।’ সমুদ্রগুপ্ত হাসেননি। আমি বোকার মতো হেসেছিলাম। এবার আমার অভিজ্ঞতার কথা বলি। সাক্ষাৎকার নিচ্ছি। চাকরিপ্রার্থী তরুণের নাম, সাইফুল ইসলাম নিউটন। তাকে শেষ প্রশ্ন করলাম, ‘আসল নিউটন সম্পর্কে কিছু বলুন।’

তরুণ সুন্দর টাই নেড়ে বলল, ‘নিউটন এখন নিউইয়র্কে থাকে।’ আমি তাকে বললাম, ‘আপনি এখন আসুন।’ তরুণ দরজার কাছ থেকে ফিরে এসে বলল, ‘বছর পাঁচেক আগে মারা গেছে নিউটন।’ তরুণের কাছ থেকে আমার এই জ্ঞানঅর্জন (!) ১৯৯৬ সালের। এই তরুণ কখনো মনে করেনি, তার নামের সঙ্গে যে বিখ্যাত মানুষের নাম আছে তার সম্পর্কে কিছু জানতে।  

২. বাংলাদেশের মানুষদের হৃদয়ে দয়া বাস করে। এই দয়াবোধ তৈরি হয়েছে এই বদ্বীপ অঞ্চলের প্রকৃতি ও আবহাওয়ার প্রভাবে এবং তার সঙ্গে মিশেছে সুফিবাদ ও লোক-সংস্কৃতির দর্শনগত চিন্তাপ্রবাহ। ফলে দেখা গেছে, অনেক রকম রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও প্রাকৃতিক উত্থান-পতনের পরও এই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে, মানুষকে চরমতমমূল্যে শ্রদ্ধা ও গ্রহণ করার ব্যাপারে মিশেছে দয়ামায়া ও ভালোবাসা। মনে রাখা দরকার, এই দয়া কিন্তু করুণা নয়।  দেখা যাচ্ছে, একদল বিপথগামী তরুণের মনমানসিকতা থেকে মানুষের প্রতি দয়ামায়া ও ভালোবাসা উবে যাচ্ছে। তারা বোঝেই না বা তাদের বুঝতে দেওয়া হচ্ছে না পবিত্র ইসলামের মর্মবাণী। ইসলাম উদ্ধারের নামে তারা হচ্ছে জঙ্গি। ভাবছে, ধর্মের নামে হত্যা করলে, হবে পবিত্র জিহাদ, পাওয়া যাবে ‘জান্নাত’ ও তার পরিধিতে থাকা সূরা ‘নাবায়’ বর্ণিত ‘মুত্তাকিদের জন্য তো আছে সাফল্য। উদ্যান, দ্রাক্ষা, সমবয়স্কা উদিভন্ন যৌবনা তরুণী এবং পূর্ণ পানপাত্র।’ (৭৮ : ৩১-৩৪)। তারা ‘মুত্তাকি’ না হয়ে, হচ্ছে জঙ্গি ও নিরীহ মানুষ হত্যাকারী।

সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে, দেশ-বিদেশে এক ধর্মান্ধ গোষ্ঠী, তার নিজস্ব ব্যাখ্যার উগ্র ধর্মীয় মতবাদের অন্ধ শিকার হয়ে হত্যা করছে সব ধর্মের শান্তিপ্রিয় নিরীহ মানুষকে। যারা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আত্মঘাতী হয়ে জড়িয়ে পড়ছে, আমাদের ধারণা, তাদের মধ্যে মানবিকতায় পূর্ণ শ্রেয়বোধসম্পন্ন চিন্তাচেতনার অভাব হওয়ার কারণ, সুন্দর সাংস্কৃতিক আবহে তাদের মানসের বিকাশ হয়নি। আমরা দেখেছি, যার বাড়িতে একটি বাঁশি থাকে, তার বাড়ির মানুষ ধার্মিক হতে পারে, ধর্মান্ধ হয় না।   

জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে গুলশানের হলি আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় পবিত্র ইসলাম ধর্মের ভুল মন্ত্রণায় দীক্ষা নিয়ে,  জঙ্গি হয়ে, নিজেদের মানববোমা করে কজন তরুণ হত্যাযজ্ঞ করার পর আমাদের দেশ ও সমাজের চিন্তাশীল ব্যক্তিবর্গ এবং প্রশাসনের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিরা, কতিপয় তরুণ মানুষ হত্যার পথে (যদিও তারা মনে করে, তারা গেছে ঠিক আদর্শের পথে) কেন চলে যাচ্ছে বা গেছে, যে-সব আলোচনা শুরু করেছে। জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়া তরুণরা ভালো পথে কীভাবে ফিরতে পারে তার জন্য বেশকিছু পরামর্শ আসছে আলোচনায়। যেমন, পারিবারিক শিক্ষা, বাবা-মায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক, বন্ধুশ্রেণির চিন্তামান, খেলাধুলার পরিবেশ ইত্যাদি আলোচনার মধ্যে একটি বিষয় বারবার আসছে, আর তা হলো, সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের অভাব। ফলে তরুণ সমাজের একাংশের চিন্তাচেতনার সুন্দর ও উদার বিকাশ হচ্ছে না, তারা আটকে যাচ্ছে যে কোনো একটি সীমাবদ্ধতায় বা ধর্মান্ধতার গহ্বরে।  

আমরা জানি, পারিবারিক, সামাজিক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাংস্কৃতিক পরিবেশ, শিশু ও কিশোরদের মানুষের প্রতি, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি সহনশীল এবং ইতিবাচক চিন্তাচেতনা গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।  

আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এখন পূর্ণভাবে শুরু করা উচিত। অনেকের মনে পড়তে পারে, আমাদের দেশের স্বাধীনতার আগে, আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বছরে দু’বার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান (একটি রবীন্দ্র-নজরুল-সুকান্ত জয়ন্তী এবং অন্যটি বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান) হতো এবং অনেক বিদ্যালয়ে প্রতিমাসে বের করা হতো দেয়াল-পত্রিকা ও কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বের হতো একটি বার্ষিক সাহিত্যপত্রিকা, তার লেখকরাও হতো বিদ্যালয়েরই। 

৩. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কীভাবে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম করতে হবে তার একটা রূপরেখা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমার প্রাথমিক প্রস্তাবনায় ভুল থাকতে পারে, কাজে নামার পর অবশ্যই তা সংশোধন করা যাবে।  

প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (প্রাইমারি স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়) একটি কমিটি থাকবে। কমিটির সদস্য হবেন, ছাত্র, শিক্ষক ও সমাজের গ্রহণীয় ব্যক্তি এবং এই কমিটি কোনো রাজনৈতিক চিন্তাধারায় চালিত হবে না। প্রাইমারি স্কুলের কমিটিতে প্রথম শ্রেণির ছাত্র প্রতিনিধিও থাকতে পারে, কেননা একটি শিশু কী মত দেয়, তা শোনা উচিত। 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবরকম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বিদ্যালয়ের ছাত্ররাই করবে। বাইরের বড় শিল্পী আনার দরকার নেই। এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে শুধু বাংলাদেশের সংস্কৃতির রূপ বাস্তবায়ন করতে হবে। বিদ্যালয়ের ছাত্রদের গান, নাটক, কবিতা, গল্প বলা, ছবি আঁকা, বিতর্ক-প্রতিযোগিতা ইত্যাদি বিষয় কীভাবে করতে হবে, তা দেখিয়ে দেওয়ার জন্য বাইরে থেকে প্রশিক্ষক আনা যেতে পারে।  

বছরে দু’বার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হতে হবে। একটি হবে, রবীন্দ্র-নজরুল-সুকান্ত জয়ন্তী এবং বছর শেষে হবে বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়মিত সাংস্কৃতিক কার্যক্রম চলছে কি না তা পর্যবেক্ষণ করার জন্য একটি কমিটি করতে হবে। কমিটিতে থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক এবং সমাজের গ্রহণীয় ব্যক্তি। কমিটি বছরের প্রথম দিকে ও শেষ দিকে শেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আগে করণীয় মিটিং করবে।  

প্রতিমাসে দেয়াল-পত্রিকা বের করতে হবে এবং বছর শেষে একটি সাহিত্যপত্রিকা। অবশ্যই পত্রিকার লেখক হবে বিদ্যালয়ের ছাত্র ও শিক্ষকরা।  

প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একটি পাঠাগার থাকতেই হবে।  

প্রতি মাসে বা দুই মাস অন্তর দেশের বিখ্যাত একজন শিক্ষাবিদ বা বিশেষ বিষয়ে চিন্তাবিদকে দিয়ে একটি বক্তৃতার আয়োজন করতে হবে। এই কার্যক্রমটি স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে করতে হবে।  

যে দেশের মানুষ নিজের সংস্কৃতির ধারা জানে না বা বোঝে না, অপর সংস্কৃতিকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে চায়, তার জীবন হয় ময়ূরের পালক পরা কাকের জীবন। সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলায় যে-সব তরুণ অংশ নিয়েছে, এরা হয়তো কিছু বই পড়েছে, শিক্ষিত হয়নি। শিক্ষা মানুষকে পূর্ণ করে, সহজ করে, ঘাতক বানায় না।  

অনেকে জানেন, রেনেসাঁপূর্ব ইউরোপের পণ্ডিতরা ধর্ম-ব্যবসায়ীদের হাত থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে মুক্ত করার জন্য যুক্তিশীল কাহিনী শিশুপাঠ্যের সূচিতে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। তার ফল কী হয়েছিল সভ্যতার ইতিহাস তা জানে। আমাদের পাঠ্যসূচিতে সাংস্কৃতিক চিন্তাচেতনা বিষয়ক ও নীতিবোধসম্পন্ন লেখা থাকা জরুরি। এ বিষয়ে শিক্ষকদেরও প্রশিক্ষণ দিতে হবে। আমার প্রস্তাবিত কার্যক্রম শুরু হলে, আশা করি, এর যথাযথ ফল হবে সুদূরপ্রসারী। সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি ভেবে দেখতে পারে।

     লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে বিশ্ব মান দিবস পালিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায় করতে হবে: রাশেদ প্রধান
অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায় করতে হবে: রাশেদ প্রধান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
হবিগঞ্জে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন
খাগড়াছড়িতে শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোলমরিচ যেভাবে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
গোলমরিচ যেভাবে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব
গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি
২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম
জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের
দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা
কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু
আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক
৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪
সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন