শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, কিছু প্রস্তাব

জাহিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, কিছু প্রস্তাব

প্রায় সর্বজন স্বীকৃত, যে-সমাজের মানুষ ইতিবাচক সাংস্কৃতিক চিন্তাচেতনা ও কর্মধারার ভিতর যাপন করে জীবন, সে-সমাজের বর্তমান ও পরবর্তী প্রজন্মের জীবনচর্চা হয় মানবিক, পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ কিন্তু সংঘাত-আকীর্ণ নয়। সংস্কৃতি মানুষকে মানবিকতার শ্রেয়বোধ শেখায়।

আমাদের এই ভূখণ্ডে সংস্কৃতিচর্চার মাত্রা ক্রমশ কমছে। যদিও কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের মতো করে কাজ করছে। আগে উন্নতমানের সংস্কৃতি চর্চা হতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। আমার শোনা একটির কথা বলি। ১৯৫৯-৬০ সালে আমার অগ্রজ রশীদ হায়দার পড়তেন পাবনা অ্যাডওয়ার্ড কলেজে। কলেজের বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জন্য ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকদের সম্মিলিত অপেক্ষা থাকত সারা বছর। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের একটি পর্ব থাকত শেকসপিয়রের ভাষাতেই ‘জুলিয়াস সিজারের’ দু-তিনটি অ্যাক্ট। নাটক পরিচালনার দায়িত্ব ছিল দর্শন বিভাগের সৈয়দ বদরুদ্দীন হোসেনের ওপর। তার পাশে কলেজের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম যথাভাবে পালনের লক্ষ্যে অন্যান্য শিক্ষকের মধ্যে থাকতেন একাত্তরে আলবদরের রক্তমাখা হাতে শহীদ হওয়া বাংলার অধ্যাপক আনোয়ার পাশা ও ইংরেজির রাশিদুল হাসান। পরবর্তীতে ওই  তিন শিক্ষক নিজেদের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। কদিন আগে উক্ত কলেজের এক ছাত্রকে বললাম, ‘শেকসপিয়র কে ছিলেন জান?’ উত্তর না দিয়ে বলল, ‘জানি না, তার নামের বানান কী?’ আমি বললাম।  ছেলেটি দামি স্মার্টফোন খুলে গুগুলে চলে গেল। বলল, ‘ইংরেজ নাট্যকার ছিলেন’। আমি বললাম, ‘যন্ত্রের মধ্যে জ্ঞান থাকলে মাথার কাজ কী?’ ছেলেটি বলল, ‘আপনারা সেকালের’। আমি আর কথা বাড়ায়নি। অ্যাডওয়ার্ড কলেজে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়, তবে তার প্রতিযোগিতা হয় না। এখন হওয়া উচিত ছিল শেকসপিয়র বা বরীন্দ্রনাথের সম্পূর্ণ নাটক এবং সেসঙ্গে অন্যান্য অনুষ্ঠান।  

কী মানের জ্ঞান-অর্জন করছে এখনকার বেশিরভাগ তরুণ তার দুটি অভিজ্ঞতার কথা বলি। একটিতে ছিলেন কবি সমুদ্রগুপ্ত। অন্যটিতে তিনি ও আমিও ছিলাম। দুজনই ছিলাম ‘সেকালের’। সমুদ্রগুপ্ত চাকরিপ্রার্থী তরুণের কাছে জানতে চান, ‘আপনি কথায় কথায় ইংরেজি শব্দ বলছেন কেন, আমরা তো বাংলা বলছি?’ তরুণ কাঁধ ঝাঁকিয়ে উত্তর দিয়েছিল, ‘এসে যায়’। ‘ভালো কথা, আপনি  তো বিএ পাস, এবার বলুন, বিএ মানে কী?’ তরুণ, বলেছিল, ‘ব্যাচেলর অব আর্টস’। তিনি জানতে চান, তার বাংলা কী? তরুণ আরও স্মার্ট ঢঙে কাঁধ ঝাঁকিয়ে বলল, ‘অবিবাহিত কলা।’ সমুদ্রগুপ্ত হাসেননি। আমি বোকার মতো হেসেছিলাম। এবার আমার অভিজ্ঞতার কথা বলি। সাক্ষাৎকার নিচ্ছি। চাকরিপ্রার্থী তরুণের নাম, সাইফুল ইসলাম নিউটন। তাকে শেষ প্রশ্ন করলাম, ‘আসল নিউটন সম্পর্কে কিছু বলুন।’

তরুণ সুন্দর টাই নেড়ে বলল, ‘নিউটন এখন নিউইয়র্কে থাকে।’ আমি তাকে বললাম, ‘আপনি এখন আসুন।’ তরুণ দরজার কাছ থেকে ফিরে এসে বলল, ‘বছর পাঁচেক আগে মারা গেছে নিউটন।’ তরুণের কাছ থেকে আমার এই জ্ঞানঅর্জন (!) ১৯৯৬ সালের। এই তরুণ কখনো মনে করেনি, তার নামের সঙ্গে যে বিখ্যাত মানুষের নাম আছে তার সম্পর্কে কিছু জানতে।  

২. বাংলাদেশের মানুষদের হৃদয়ে দয়া বাস করে। এই দয়াবোধ তৈরি হয়েছে এই বদ্বীপ অঞ্চলের প্রকৃতি ও আবহাওয়ার প্রভাবে এবং তার সঙ্গে মিশেছে সুফিবাদ ও লোক-সংস্কৃতির দর্শনগত চিন্তাপ্রবাহ। ফলে দেখা গেছে, অনেক রকম রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও প্রাকৃতিক উত্থান-পতনের পরও এই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে, মানুষকে চরমতমমূল্যে শ্রদ্ধা ও গ্রহণ করার ব্যাপারে মিশেছে দয়ামায়া ও ভালোবাসা। মনে রাখা দরকার, এই দয়া কিন্তু করুণা নয়।  দেখা যাচ্ছে, একদল বিপথগামী তরুণের মনমানসিকতা থেকে মানুষের প্রতি দয়ামায়া ও ভালোবাসা উবে যাচ্ছে। তারা বোঝেই না বা তাদের বুঝতে দেওয়া হচ্ছে না পবিত্র ইসলামের মর্মবাণী। ইসলাম উদ্ধারের নামে তারা হচ্ছে জঙ্গি। ভাবছে, ধর্মের নামে হত্যা করলে, হবে পবিত্র জিহাদ, পাওয়া যাবে ‘জান্নাত’ ও তার পরিধিতে থাকা সূরা ‘নাবায়’ বর্ণিত ‘মুত্তাকিদের জন্য তো আছে সাফল্য। উদ্যান, দ্রাক্ষা, সমবয়স্কা উদিভন্ন যৌবনা তরুণী এবং পূর্ণ পানপাত্র।’ (৭৮ : ৩১-৩৪)। তারা ‘মুত্তাকি’ না হয়ে, হচ্ছে জঙ্গি ও নিরীহ মানুষ হত্যাকারী।

সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে, দেশ-বিদেশে এক ধর্মান্ধ গোষ্ঠী, তার নিজস্ব ব্যাখ্যার উগ্র ধর্মীয় মতবাদের অন্ধ শিকার হয়ে হত্যা করছে সব ধর্মের শান্তিপ্রিয় নিরীহ মানুষকে। যারা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আত্মঘাতী হয়ে জড়িয়ে পড়ছে, আমাদের ধারণা, তাদের মধ্যে মানবিকতায় পূর্ণ শ্রেয়বোধসম্পন্ন চিন্তাচেতনার অভাব হওয়ার কারণ, সুন্দর সাংস্কৃতিক আবহে তাদের মানসের বিকাশ হয়নি। আমরা দেখেছি, যার বাড়িতে একটি বাঁশি থাকে, তার বাড়ির মানুষ ধার্মিক হতে পারে, ধর্মান্ধ হয় না।   

জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে গুলশানের হলি আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় পবিত্র ইসলাম ধর্মের ভুল মন্ত্রণায় দীক্ষা নিয়ে,  জঙ্গি হয়ে, নিজেদের মানববোমা করে কজন তরুণ হত্যাযজ্ঞ করার পর আমাদের দেশ ও সমাজের চিন্তাশীল ব্যক্তিবর্গ এবং প্রশাসনের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিরা, কতিপয় তরুণ মানুষ হত্যার পথে (যদিও তারা মনে করে, তারা গেছে ঠিক আদর্শের পথে) কেন চলে যাচ্ছে বা গেছে, যে-সব আলোচনা শুরু করেছে। জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়া তরুণরা ভালো পথে কীভাবে ফিরতে পারে তার জন্য বেশকিছু পরামর্শ আসছে আলোচনায়। যেমন, পারিবারিক শিক্ষা, বাবা-মায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক, বন্ধুশ্রেণির চিন্তামান, খেলাধুলার পরিবেশ ইত্যাদি আলোচনার মধ্যে একটি বিষয় বারবার আসছে, আর তা হলো, সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের অভাব। ফলে তরুণ সমাজের একাংশের চিন্তাচেতনার সুন্দর ও উদার বিকাশ হচ্ছে না, তারা আটকে যাচ্ছে যে কোনো একটি সীমাবদ্ধতায় বা ধর্মান্ধতার গহ্বরে।  

আমরা জানি, পারিবারিক, সামাজিক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাংস্কৃতিক পরিবেশ, শিশু ও কিশোরদের মানুষের প্রতি, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি সহনশীল এবং ইতিবাচক চিন্তাচেতনা গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।  

আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এখন পূর্ণভাবে শুরু করা উচিত। অনেকের মনে পড়তে পারে, আমাদের দেশের স্বাধীনতার আগে, আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বছরে দু’বার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান (একটি রবীন্দ্র-নজরুল-সুকান্ত জয়ন্তী এবং অন্যটি বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান) হতো এবং অনেক বিদ্যালয়ে প্রতিমাসে বের করা হতো দেয়াল-পত্রিকা ও কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বের হতো একটি বার্ষিক সাহিত্যপত্রিকা, তার লেখকরাও হতো বিদ্যালয়েরই। 

৩. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কীভাবে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম করতে হবে তার একটা রূপরেখা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমার প্রাথমিক প্রস্তাবনায় ভুল থাকতে পারে, কাজে নামার পর অবশ্যই তা সংশোধন করা যাবে।  

প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (প্রাইমারি স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়) একটি কমিটি থাকবে। কমিটির সদস্য হবেন, ছাত্র, শিক্ষক ও সমাজের গ্রহণীয় ব্যক্তি এবং এই কমিটি কোনো রাজনৈতিক চিন্তাধারায় চালিত হবে না। প্রাইমারি স্কুলের কমিটিতে প্রথম শ্রেণির ছাত্র প্রতিনিধিও থাকতে পারে, কেননা একটি শিশু কী মত দেয়, তা শোনা উচিত। 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবরকম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বিদ্যালয়ের ছাত্ররাই করবে। বাইরের বড় শিল্পী আনার দরকার নেই। এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে শুধু বাংলাদেশের সংস্কৃতির রূপ বাস্তবায়ন করতে হবে। বিদ্যালয়ের ছাত্রদের গান, নাটক, কবিতা, গল্প বলা, ছবি আঁকা, বিতর্ক-প্রতিযোগিতা ইত্যাদি বিষয় কীভাবে করতে হবে, তা দেখিয়ে দেওয়ার জন্য বাইরে থেকে প্রশিক্ষক আনা যেতে পারে।  

বছরে দু’বার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হতে হবে। একটি হবে, রবীন্দ্র-নজরুল-সুকান্ত জয়ন্তী এবং বছর শেষে হবে বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়মিত সাংস্কৃতিক কার্যক্রম চলছে কি না তা পর্যবেক্ষণ করার জন্য একটি কমিটি করতে হবে। কমিটিতে থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক এবং সমাজের গ্রহণীয় ব্যক্তি। কমিটি বছরের প্রথম দিকে ও শেষ দিকে শেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আগে করণীয় মিটিং করবে।  

প্রতিমাসে দেয়াল-পত্রিকা বের করতে হবে এবং বছর শেষে একটি সাহিত্যপত্রিকা। অবশ্যই পত্রিকার লেখক হবে বিদ্যালয়ের ছাত্র ও শিক্ষকরা।  

প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একটি পাঠাগার থাকতেই হবে।  

প্রতি মাসে বা দুই মাস অন্তর দেশের বিখ্যাত একজন শিক্ষাবিদ বা বিশেষ বিষয়ে চিন্তাবিদকে দিয়ে একটি বক্তৃতার আয়োজন করতে হবে। এই কার্যক্রমটি স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে করতে হবে।  

যে দেশের মানুষ নিজের সংস্কৃতির ধারা জানে না বা বোঝে না, অপর সংস্কৃতিকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে চায়, তার জীবন হয় ময়ূরের পালক পরা কাকের জীবন। সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলায় যে-সব তরুণ অংশ নিয়েছে, এরা হয়তো কিছু বই পড়েছে, শিক্ষিত হয়নি। শিক্ষা মানুষকে পূর্ণ করে, সহজ করে, ঘাতক বানায় না।  

অনেকে জানেন, রেনেসাঁপূর্ব ইউরোপের পণ্ডিতরা ধর্ম-ব্যবসায়ীদের হাত থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে মুক্ত করার জন্য যুক্তিশীল কাহিনী শিশুপাঠ্যের সূচিতে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। তার ফল কী হয়েছিল সভ্যতার ইতিহাস তা জানে। আমাদের পাঠ্যসূচিতে সাংস্কৃতিক চিন্তাচেতনা বিষয়ক ও নীতিবোধসম্পন্ন লেখা থাকা জরুরি। এ বিষয়ে শিক্ষকদেরও প্রশিক্ষণ দিতে হবে। আমার প্রস্তাবিত কার্যক্রম শুরু হলে, আশা করি, এর যথাযথ ফল হবে সুদূরপ্রসারী। সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি ভেবে দেখতে পারে।

     লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির
নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে