শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, কিছু প্রস্তাব

জাহিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, কিছু প্রস্তাব

প্রায় সর্বজন স্বীকৃত, যে-সমাজের মানুষ ইতিবাচক সাংস্কৃতিক চিন্তাচেতনা ও কর্মধারার ভিতর যাপন করে জীবন, সে-সমাজের বর্তমান ও পরবর্তী প্রজন্মের জীবনচর্চা হয় মানবিক, পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ কিন্তু সংঘাত-আকীর্ণ নয়। সংস্কৃতি মানুষকে মানবিকতার শ্রেয়বোধ শেখায়।

আমাদের এই ভূখণ্ডে সংস্কৃতিচর্চার মাত্রা ক্রমশ কমছে। যদিও কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের মতো করে কাজ করছে। আগে উন্নতমানের সংস্কৃতি চর্চা হতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। আমার শোনা একটির কথা বলি। ১৯৫৯-৬০ সালে আমার অগ্রজ রশীদ হায়দার পড়তেন পাবনা অ্যাডওয়ার্ড কলেজে। কলেজের বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জন্য ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকদের সম্মিলিত অপেক্ষা থাকত সারা বছর। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের একটি পর্ব থাকত শেকসপিয়রের ভাষাতেই ‘জুলিয়াস সিজারের’ দু-তিনটি অ্যাক্ট। নাটক পরিচালনার দায়িত্ব ছিল দর্শন বিভাগের সৈয়দ বদরুদ্দীন হোসেনের ওপর। তার পাশে কলেজের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম যথাভাবে পালনের লক্ষ্যে অন্যান্য শিক্ষকের মধ্যে থাকতেন একাত্তরে আলবদরের রক্তমাখা হাতে শহীদ হওয়া বাংলার অধ্যাপক আনোয়ার পাশা ও ইংরেজির রাশিদুল হাসান। পরবর্তীতে ওই  তিন শিক্ষক নিজেদের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। কদিন আগে উক্ত কলেজের এক ছাত্রকে বললাম, ‘শেকসপিয়র কে ছিলেন জান?’ উত্তর না দিয়ে বলল, ‘জানি না, তার নামের বানান কী?’ আমি বললাম।  ছেলেটি দামি স্মার্টফোন খুলে গুগুলে চলে গেল। বলল, ‘ইংরেজ নাট্যকার ছিলেন’। আমি বললাম, ‘যন্ত্রের মধ্যে জ্ঞান থাকলে মাথার কাজ কী?’ ছেলেটি বলল, ‘আপনারা সেকালের’। আমি আর কথা বাড়ায়নি। অ্যাডওয়ার্ড কলেজে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়, তবে তার প্রতিযোগিতা হয় না। এখন হওয়া উচিত ছিল শেকসপিয়র বা বরীন্দ্রনাথের সম্পূর্ণ নাটক এবং সেসঙ্গে অন্যান্য অনুষ্ঠান।  

কী মানের জ্ঞান-অর্জন করছে এখনকার বেশিরভাগ তরুণ তার দুটি অভিজ্ঞতার কথা বলি। একটিতে ছিলেন কবি সমুদ্রগুপ্ত। অন্যটিতে তিনি ও আমিও ছিলাম। দুজনই ছিলাম ‘সেকালের’। সমুদ্রগুপ্ত চাকরিপ্রার্থী তরুণের কাছে জানতে চান, ‘আপনি কথায় কথায় ইংরেজি শব্দ বলছেন কেন, আমরা তো বাংলা বলছি?’ তরুণ কাঁধ ঝাঁকিয়ে উত্তর দিয়েছিল, ‘এসে যায়’। ‘ভালো কথা, আপনি  তো বিএ পাস, এবার বলুন, বিএ মানে কী?’ তরুণ, বলেছিল, ‘ব্যাচেলর অব আর্টস’। তিনি জানতে চান, তার বাংলা কী? তরুণ আরও স্মার্ট ঢঙে কাঁধ ঝাঁকিয়ে বলল, ‘অবিবাহিত কলা।’ সমুদ্রগুপ্ত হাসেননি। আমি বোকার মতো হেসেছিলাম। এবার আমার অভিজ্ঞতার কথা বলি। সাক্ষাৎকার নিচ্ছি। চাকরিপ্রার্থী তরুণের নাম, সাইফুল ইসলাম নিউটন। তাকে শেষ প্রশ্ন করলাম, ‘আসল নিউটন সম্পর্কে কিছু বলুন।’

তরুণ সুন্দর টাই নেড়ে বলল, ‘নিউটন এখন নিউইয়র্কে থাকে।’ আমি তাকে বললাম, ‘আপনি এখন আসুন।’ তরুণ দরজার কাছ থেকে ফিরে এসে বলল, ‘বছর পাঁচেক আগে মারা গেছে নিউটন।’ তরুণের কাছ থেকে আমার এই জ্ঞানঅর্জন (!) ১৯৯৬ সালের। এই তরুণ কখনো মনে করেনি, তার নামের সঙ্গে যে বিখ্যাত মানুষের নাম আছে তার সম্পর্কে কিছু জানতে।  

২. বাংলাদেশের মানুষদের হৃদয়ে দয়া বাস করে। এই দয়াবোধ তৈরি হয়েছে এই বদ্বীপ অঞ্চলের প্রকৃতি ও আবহাওয়ার প্রভাবে এবং তার সঙ্গে মিশেছে সুফিবাদ ও লোক-সংস্কৃতির দর্শনগত চিন্তাপ্রবাহ। ফলে দেখা গেছে, অনেক রকম রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও প্রাকৃতিক উত্থান-পতনের পরও এই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে, মানুষকে চরমতমমূল্যে শ্রদ্ধা ও গ্রহণ করার ব্যাপারে মিশেছে দয়ামায়া ও ভালোবাসা। মনে রাখা দরকার, এই দয়া কিন্তু করুণা নয়।  দেখা যাচ্ছে, একদল বিপথগামী তরুণের মনমানসিকতা থেকে মানুষের প্রতি দয়ামায়া ও ভালোবাসা উবে যাচ্ছে। তারা বোঝেই না বা তাদের বুঝতে দেওয়া হচ্ছে না পবিত্র ইসলামের মর্মবাণী। ইসলাম উদ্ধারের নামে তারা হচ্ছে জঙ্গি। ভাবছে, ধর্মের নামে হত্যা করলে, হবে পবিত্র জিহাদ, পাওয়া যাবে ‘জান্নাত’ ও তার পরিধিতে থাকা সূরা ‘নাবায়’ বর্ণিত ‘মুত্তাকিদের জন্য তো আছে সাফল্য। উদ্যান, দ্রাক্ষা, সমবয়স্কা উদিভন্ন যৌবনা তরুণী এবং পূর্ণ পানপাত্র।’ (৭৮ : ৩১-৩৪)। তারা ‘মুত্তাকি’ না হয়ে, হচ্ছে জঙ্গি ও নিরীহ মানুষ হত্যাকারী।

সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে, দেশ-বিদেশে এক ধর্মান্ধ গোষ্ঠী, তার নিজস্ব ব্যাখ্যার উগ্র ধর্মীয় মতবাদের অন্ধ শিকার হয়ে হত্যা করছে সব ধর্মের শান্তিপ্রিয় নিরীহ মানুষকে। যারা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আত্মঘাতী হয়ে জড়িয়ে পড়ছে, আমাদের ধারণা, তাদের মধ্যে মানবিকতায় পূর্ণ শ্রেয়বোধসম্পন্ন চিন্তাচেতনার অভাব হওয়ার কারণ, সুন্দর সাংস্কৃতিক আবহে তাদের মানসের বিকাশ হয়নি। আমরা দেখেছি, যার বাড়িতে একটি বাঁশি থাকে, তার বাড়ির মানুষ ধার্মিক হতে পারে, ধর্মান্ধ হয় না।   

জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে গুলশানের হলি আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় পবিত্র ইসলাম ধর্মের ভুল মন্ত্রণায় দীক্ষা নিয়ে,  জঙ্গি হয়ে, নিজেদের মানববোমা করে কজন তরুণ হত্যাযজ্ঞ করার পর আমাদের দেশ ও সমাজের চিন্তাশীল ব্যক্তিবর্গ এবং প্রশাসনের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিরা, কতিপয় তরুণ মানুষ হত্যার পথে (যদিও তারা মনে করে, তারা গেছে ঠিক আদর্শের পথে) কেন চলে যাচ্ছে বা গেছে, যে-সব আলোচনা শুরু করেছে। জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়া তরুণরা ভালো পথে কীভাবে ফিরতে পারে তার জন্য বেশকিছু পরামর্শ আসছে আলোচনায়। যেমন, পারিবারিক শিক্ষা, বাবা-মায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক, বন্ধুশ্রেণির চিন্তামান, খেলাধুলার পরিবেশ ইত্যাদি আলোচনার মধ্যে একটি বিষয় বারবার আসছে, আর তা হলো, সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের অভাব। ফলে তরুণ সমাজের একাংশের চিন্তাচেতনার সুন্দর ও উদার বিকাশ হচ্ছে না, তারা আটকে যাচ্ছে যে কোনো একটি সীমাবদ্ধতায় বা ধর্মান্ধতার গহ্বরে।  

আমরা জানি, পারিবারিক, সামাজিক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাংস্কৃতিক পরিবেশ, শিশু ও কিশোরদের মানুষের প্রতি, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি সহনশীল এবং ইতিবাচক চিন্তাচেতনা গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।  

আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এখন পূর্ণভাবে শুরু করা উচিত। অনেকের মনে পড়তে পারে, আমাদের দেশের স্বাধীনতার আগে, আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বছরে দু’বার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান (একটি রবীন্দ্র-নজরুল-সুকান্ত জয়ন্তী এবং অন্যটি বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান) হতো এবং অনেক বিদ্যালয়ে প্রতিমাসে বের করা হতো দেয়াল-পত্রিকা ও কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বের হতো একটি বার্ষিক সাহিত্যপত্রিকা, তার লেখকরাও হতো বিদ্যালয়েরই। 

৩. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কীভাবে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম করতে হবে তার একটা রূপরেখা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমার প্রাথমিক প্রস্তাবনায় ভুল থাকতে পারে, কাজে নামার পর অবশ্যই তা সংশোধন করা যাবে।  

প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (প্রাইমারি স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়) একটি কমিটি থাকবে। কমিটির সদস্য হবেন, ছাত্র, শিক্ষক ও সমাজের গ্রহণীয় ব্যক্তি এবং এই কমিটি কোনো রাজনৈতিক চিন্তাধারায় চালিত হবে না। প্রাইমারি স্কুলের কমিটিতে প্রথম শ্রেণির ছাত্র প্রতিনিধিও থাকতে পারে, কেননা একটি শিশু কী মত দেয়, তা শোনা উচিত। 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবরকম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বিদ্যালয়ের ছাত্ররাই করবে। বাইরের বড় শিল্পী আনার দরকার নেই। এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে শুধু বাংলাদেশের সংস্কৃতির রূপ বাস্তবায়ন করতে হবে। বিদ্যালয়ের ছাত্রদের গান, নাটক, কবিতা, গল্প বলা, ছবি আঁকা, বিতর্ক-প্রতিযোগিতা ইত্যাদি বিষয় কীভাবে করতে হবে, তা দেখিয়ে দেওয়ার জন্য বাইরে থেকে প্রশিক্ষক আনা যেতে পারে।  

বছরে দু’বার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হতে হবে। একটি হবে, রবীন্দ্র-নজরুল-সুকান্ত জয়ন্তী এবং বছর শেষে হবে বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়মিত সাংস্কৃতিক কার্যক্রম চলছে কি না তা পর্যবেক্ষণ করার জন্য একটি কমিটি করতে হবে। কমিটিতে থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক এবং সমাজের গ্রহণীয় ব্যক্তি। কমিটি বছরের প্রথম দিকে ও শেষ দিকে শেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আগে করণীয় মিটিং করবে।  

প্রতিমাসে দেয়াল-পত্রিকা বের করতে হবে এবং বছর শেষে একটি সাহিত্যপত্রিকা। অবশ্যই পত্রিকার লেখক হবে বিদ্যালয়ের ছাত্র ও শিক্ষকরা।  

প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একটি পাঠাগার থাকতেই হবে।  

প্রতি মাসে বা দুই মাস অন্তর দেশের বিখ্যাত একজন শিক্ষাবিদ বা বিশেষ বিষয়ে চিন্তাবিদকে দিয়ে একটি বক্তৃতার আয়োজন করতে হবে। এই কার্যক্রমটি স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে করতে হবে।  

যে দেশের মানুষ নিজের সংস্কৃতির ধারা জানে না বা বোঝে না, অপর সংস্কৃতিকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে চায়, তার জীবন হয় ময়ূরের পালক পরা কাকের জীবন। সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলায় যে-সব তরুণ অংশ নিয়েছে, এরা হয়তো কিছু বই পড়েছে, শিক্ষিত হয়নি। শিক্ষা মানুষকে পূর্ণ করে, সহজ করে, ঘাতক বানায় না।  

অনেকে জানেন, রেনেসাঁপূর্ব ইউরোপের পণ্ডিতরা ধর্ম-ব্যবসায়ীদের হাত থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে মুক্ত করার জন্য যুক্তিশীল কাহিনী শিশুপাঠ্যের সূচিতে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। তার ফল কী হয়েছিল সভ্যতার ইতিহাস তা জানে। আমাদের পাঠ্যসূচিতে সাংস্কৃতিক চিন্তাচেতনা বিষয়ক ও নীতিবোধসম্পন্ন লেখা থাকা জরুরি। এ বিষয়ে শিক্ষকদেরও প্রশিক্ষণ দিতে হবে। আমার প্রস্তাবিত কার্যক্রম শুরু হলে, আশা করি, এর যথাযথ ফল হবে সুদূরপ্রসারী। সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি ভেবে দেখতে পারে।

     লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা