শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, কিছু প্রস্তাব

জাহিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, কিছু প্রস্তাব

প্রায় সর্বজন স্বীকৃত, যে-সমাজের মানুষ ইতিবাচক সাংস্কৃতিক চিন্তাচেতনা ও কর্মধারার ভিতর যাপন করে জীবন, সে-সমাজের বর্তমান ও পরবর্তী প্রজন্মের জীবনচর্চা হয় মানবিক, পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ কিন্তু সংঘাত-আকীর্ণ নয়। সংস্কৃতি মানুষকে মানবিকতার শ্রেয়বোধ শেখায়।

আমাদের এই ভূখণ্ডে সংস্কৃতিচর্চার মাত্রা ক্রমশ কমছে। যদিও কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের মতো করে কাজ করছে। আগে উন্নতমানের সংস্কৃতি চর্চা হতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। আমার শোনা একটির কথা বলি। ১৯৫৯-৬০ সালে আমার অগ্রজ রশীদ হায়দার পড়তেন পাবনা অ্যাডওয়ার্ড কলেজে। কলেজের বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জন্য ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকদের সম্মিলিত অপেক্ষা থাকত সারা বছর। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের একটি পর্ব থাকত শেকসপিয়রের ভাষাতেই ‘জুলিয়াস সিজারের’ দু-তিনটি অ্যাক্ট। নাটক পরিচালনার দায়িত্ব ছিল দর্শন বিভাগের সৈয়দ বদরুদ্দীন হোসেনের ওপর। তার পাশে কলেজের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম যথাভাবে পালনের লক্ষ্যে অন্যান্য শিক্ষকের মধ্যে থাকতেন একাত্তরে আলবদরের রক্তমাখা হাতে শহীদ হওয়া বাংলার অধ্যাপক আনোয়ার পাশা ও ইংরেজির রাশিদুল হাসান। পরবর্তীতে ওই  তিন শিক্ষক নিজেদের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। কদিন আগে উক্ত কলেজের এক ছাত্রকে বললাম, ‘শেকসপিয়র কে ছিলেন জান?’ উত্তর না দিয়ে বলল, ‘জানি না, তার নামের বানান কী?’ আমি বললাম।  ছেলেটি দামি স্মার্টফোন খুলে গুগুলে চলে গেল। বলল, ‘ইংরেজ নাট্যকার ছিলেন’। আমি বললাম, ‘যন্ত্রের মধ্যে জ্ঞান থাকলে মাথার কাজ কী?’ ছেলেটি বলল, ‘আপনারা সেকালের’। আমি আর কথা বাড়ায়নি। অ্যাডওয়ার্ড কলেজে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়, তবে তার প্রতিযোগিতা হয় না। এখন হওয়া উচিত ছিল শেকসপিয়র বা বরীন্দ্রনাথের সম্পূর্ণ নাটক এবং সেসঙ্গে অন্যান্য অনুষ্ঠান।  

কী মানের জ্ঞান-অর্জন করছে এখনকার বেশিরভাগ তরুণ তার দুটি অভিজ্ঞতার কথা বলি। একটিতে ছিলেন কবি সমুদ্রগুপ্ত। অন্যটিতে তিনি ও আমিও ছিলাম। দুজনই ছিলাম ‘সেকালের’। সমুদ্রগুপ্ত চাকরিপ্রার্থী তরুণের কাছে জানতে চান, ‘আপনি কথায় কথায় ইংরেজি শব্দ বলছেন কেন, আমরা তো বাংলা বলছি?’ তরুণ কাঁধ ঝাঁকিয়ে উত্তর দিয়েছিল, ‘এসে যায়’। ‘ভালো কথা, আপনি  তো বিএ পাস, এবার বলুন, বিএ মানে কী?’ তরুণ, বলেছিল, ‘ব্যাচেলর অব আর্টস’। তিনি জানতে চান, তার বাংলা কী? তরুণ আরও স্মার্ট ঢঙে কাঁধ ঝাঁকিয়ে বলল, ‘অবিবাহিত কলা।’ সমুদ্রগুপ্ত হাসেননি। আমি বোকার মতো হেসেছিলাম। এবার আমার অভিজ্ঞতার কথা বলি। সাক্ষাৎকার নিচ্ছি। চাকরিপ্রার্থী তরুণের নাম, সাইফুল ইসলাম নিউটন। তাকে শেষ প্রশ্ন করলাম, ‘আসল নিউটন সম্পর্কে কিছু বলুন।’

তরুণ সুন্দর টাই নেড়ে বলল, ‘নিউটন এখন নিউইয়র্কে থাকে।’ আমি তাকে বললাম, ‘আপনি এখন আসুন।’ তরুণ দরজার কাছ থেকে ফিরে এসে বলল, ‘বছর পাঁচেক আগে মারা গেছে নিউটন।’ তরুণের কাছ থেকে আমার এই জ্ঞানঅর্জন (!) ১৯৯৬ সালের। এই তরুণ কখনো মনে করেনি, তার নামের সঙ্গে যে বিখ্যাত মানুষের নাম আছে তার সম্পর্কে কিছু জানতে।  

২. বাংলাদেশের মানুষদের হৃদয়ে দয়া বাস করে। এই দয়াবোধ তৈরি হয়েছে এই বদ্বীপ অঞ্চলের প্রকৃতি ও আবহাওয়ার প্রভাবে এবং তার সঙ্গে মিশেছে সুফিবাদ ও লোক-সংস্কৃতির দর্শনগত চিন্তাপ্রবাহ। ফলে দেখা গেছে, অনেক রকম রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও প্রাকৃতিক উত্থান-পতনের পরও এই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে, মানুষকে চরমতমমূল্যে শ্রদ্ধা ও গ্রহণ করার ব্যাপারে মিশেছে দয়ামায়া ও ভালোবাসা। মনে রাখা দরকার, এই দয়া কিন্তু করুণা নয়।  দেখা যাচ্ছে, একদল বিপথগামী তরুণের মনমানসিকতা থেকে মানুষের প্রতি দয়ামায়া ও ভালোবাসা উবে যাচ্ছে। তারা বোঝেই না বা তাদের বুঝতে দেওয়া হচ্ছে না পবিত্র ইসলামের মর্মবাণী। ইসলাম উদ্ধারের নামে তারা হচ্ছে জঙ্গি। ভাবছে, ধর্মের নামে হত্যা করলে, হবে পবিত্র জিহাদ, পাওয়া যাবে ‘জান্নাত’ ও তার পরিধিতে থাকা সূরা ‘নাবায়’ বর্ণিত ‘মুত্তাকিদের জন্য তো আছে সাফল্য। উদ্যান, দ্রাক্ষা, সমবয়স্কা উদিভন্ন যৌবনা তরুণী এবং পূর্ণ পানপাত্র।’ (৭৮ : ৩১-৩৪)। তারা ‘মুত্তাকি’ না হয়ে, হচ্ছে জঙ্গি ও নিরীহ মানুষ হত্যাকারী।

সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে, দেশ-বিদেশে এক ধর্মান্ধ গোষ্ঠী, তার নিজস্ব ব্যাখ্যার উগ্র ধর্মীয় মতবাদের অন্ধ শিকার হয়ে হত্যা করছে সব ধর্মের শান্তিপ্রিয় নিরীহ মানুষকে। যারা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আত্মঘাতী হয়ে জড়িয়ে পড়ছে, আমাদের ধারণা, তাদের মধ্যে মানবিকতায় পূর্ণ শ্রেয়বোধসম্পন্ন চিন্তাচেতনার অভাব হওয়ার কারণ, সুন্দর সাংস্কৃতিক আবহে তাদের মানসের বিকাশ হয়নি। আমরা দেখেছি, যার বাড়িতে একটি বাঁশি থাকে, তার বাড়ির মানুষ ধার্মিক হতে পারে, ধর্মান্ধ হয় না।   

জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে গুলশানের হলি আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় পবিত্র ইসলাম ধর্মের ভুল মন্ত্রণায় দীক্ষা নিয়ে,  জঙ্গি হয়ে, নিজেদের মানববোমা করে কজন তরুণ হত্যাযজ্ঞ করার পর আমাদের দেশ ও সমাজের চিন্তাশীল ব্যক্তিবর্গ এবং প্রশাসনের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিরা, কতিপয় তরুণ মানুষ হত্যার পথে (যদিও তারা মনে করে, তারা গেছে ঠিক আদর্শের পথে) কেন চলে যাচ্ছে বা গেছে, যে-সব আলোচনা শুরু করেছে। জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়া তরুণরা ভালো পথে কীভাবে ফিরতে পারে তার জন্য বেশকিছু পরামর্শ আসছে আলোচনায়। যেমন, পারিবারিক শিক্ষা, বাবা-মায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক, বন্ধুশ্রেণির চিন্তামান, খেলাধুলার পরিবেশ ইত্যাদি আলোচনার মধ্যে একটি বিষয় বারবার আসছে, আর তা হলো, সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের অভাব। ফলে তরুণ সমাজের একাংশের চিন্তাচেতনার সুন্দর ও উদার বিকাশ হচ্ছে না, তারা আটকে যাচ্ছে যে কোনো একটি সীমাবদ্ধতায় বা ধর্মান্ধতার গহ্বরে।  

আমরা জানি, পারিবারিক, সামাজিক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাংস্কৃতিক পরিবেশ, শিশু ও কিশোরদের মানুষের প্রতি, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি সহনশীল এবং ইতিবাচক চিন্তাচেতনা গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।  

আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এখন পূর্ণভাবে শুরু করা উচিত। অনেকের মনে পড়তে পারে, আমাদের দেশের স্বাধীনতার আগে, আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বছরে দু’বার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান (একটি রবীন্দ্র-নজরুল-সুকান্ত জয়ন্তী এবং অন্যটি বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান) হতো এবং অনেক বিদ্যালয়ে প্রতিমাসে বের করা হতো দেয়াল-পত্রিকা ও কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বের হতো একটি বার্ষিক সাহিত্যপত্রিকা, তার লেখকরাও হতো বিদ্যালয়েরই। 

৩. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কীভাবে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম করতে হবে তার একটা রূপরেখা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমার প্রাথমিক প্রস্তাবনায় ভুল থাকতে পারে, কাজে নামার পর অবশ্যই তা সংশোধন করা যাবে।  

প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (প্রাইমারি স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়) একটি কমিটি থাকবে। কমিটির সদস্য হবেন, ছাত্র, শিক্ষক ও সমাজের গ্রহণীয় ব্যক্তি এবং এই কমিটি কোনো রাজনৈতিক চিন্তাধারায় চালিত হবে না। প্রাইমারি স্কুলের কমিটিতে প্রথম শ্রেণির ছাত্র প্রতিনিধিও থাকতে পারে, কেননা একটি শিশু কী মত দেয়, তা শোনা উচিত। 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবরকম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বিদ্যালয়ের ছাত্ররাই করবে। বাইরের বড় শিল্পী আনার দরকার নেই। এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে শুধু বাংলাদেশের সংস্কৃতির রূপ বাস্তবায়ন করতে হবে। বিদ্যালয়ের ছাত্রদের গান, নাটক, কবিতা, গল্প বলা, ছবি আঁকা, বিতর্ক-প্রতিযোগিতা ইত্যাদি বিষয় কীভাবে করতে হবে, তা দেখিয়ে দেওয়ার জন্য বাইরে থেকে প্রশিক্ষক আনা যেতে পারে।  

বছরে দু’বার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হতে হবে। একটি হবে, রবীন্দ্র-নজরুল-সুকান্ত জয়ন্তী এবং বছর শেষে হবে বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়মিত সাংস্কৃতিক কার্যক্রম চলছে কি না তা পর্যবেক্ষণ করার জন্য একটি কমিটি করতে হবে। কমিটিতে থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক এবং সমাজের গ্রহণীয় ব্যক্তি। কমিটি বছরের প্রথম দিকে ও শেষ দিকে শেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আগে করণীয় মিটিং করবে।  

প্রতিমাসে দেয়াল-পত্রিকা বের করতে হবে এবং বছর শেষে একটি সাহিত্যপত্রিকা। অবশ্যই পত্রিকার লেখক হবে বিদ্যালয়ের ছাত্র ও শিক্ষকরা।  

প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একটি পাঠাগার থাকতেই হবে।  

প্রতি মাসে বা দুই মাস অন্তর দেশের বিখ্যাত একজন শিক্ষাবিদ বা বিশেষ বিষয়ে চিন্তাবিদকে দিয়ে একটি বক্তৃতার আয়োজন করতে হবে। এই কার্যক্রমটি স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে করতে হবে।  

যে দেশের মানুষ নিজের সংস্কৃতির ধারা জানে না বা বোঝে না, অপর সংস্কৃতিকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে চায়, তার জীবন হয় ময়ূরের পালক পরা কাকের জীবন। সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলায় যে-সব তরুণ অংশ নিয়েছে, এরা হয়তো কিছু বই পড়েছে, শিক্ষিত হয়নি। শিক্ষা মানুষকে পূর্ণ করে, সহজ করে, ঘাতক বানায় না।  

অনেকে জানেন, রেনেসাঁপূর্ব ইউরোপের পণ্ডিতরা ধর্ম-ব্যবসায়ীদের হাত থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে মুক্ত করার জন্য যুক্তিশীল কাহিনী শিশুপাঠ্যের সূচিতে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। তার ফল কী হয়েছিল সভ্যতার ইতিহাস তা জানে। আমাদের পাঠ্যসূচিতে সাংস্কৃতিক চিন্তাচেতনা বিষয়ক ও নীতিবোধসম্পন্ন লেখা থাকা জরুরি। এ বিষয়ে শিক্ষকদেরও প্রশিক্ষণ দিতে হবে। আমার প্রস্তাবিত কার্যক্রম শুরু হলে, আশা করি, এর যথাযথ ফল হবে সুদূরপ্রসারী। সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি ভেবে দেখতে পারে।

     লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

এই মাত্র | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা