শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

কেবল ধনে নয়, মনেও বড় হওয়া দরকার

জাহাঙ্গীর আলম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কেবল ধনে নয়, মনেও বড় হওয়া দরকার

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ধারার বিভিন্ন সূচকের গতি বেশ ইতিবাচক। এই তো মাত্র কয়দিন আগে বিশ্বব্যাংকের এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, দেশে বর্তমানে হতদরিদ্রের হার ১২ দশমিক ৯ ভাগ। গত ছয় বছরে দেশে হতদরিদ্রের হার কমেছে পাঁচ ভাগেরও বেশি যা বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের জন্য অনেক বড় সাফল্য। কিন্তু একটি রাষ্ট্রের সার্বিক উন্নয়ন কি কেবল আর্থিক অর্থেই সীমিত? মানুষ ও সমাজের মানবিক মূল্যবোধ কি এর অন্তর্গত নয়? আর্থিক উন্নতি যদি মনস্তাত্ত্বিক ও সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ করতে না পারে তাহলে কি সেই সমাজ ও রাষ্ট্রকে উন্নয়নের কাতারে ফেলা যায়? আর্থিক উন্নতি ঘটল, আর মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ও সমান তালে বাড়তে থাকল, তাহলে তো রাষ্ট্রের জন্য ভয়াবহ বিপদ।

 

 

সম্প্রতি সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের ছাত্রী খাদিজা বেগমকে প্রকাশ্য দিবালোকে চাপাতি দিয়ে কোপানোর ঘটনা মানবিক মূলবোধের অবক্ষয়ের চরম পরাকাষ্ঠা দেখা গেছে। স্নাতক শেষবর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা শেষে ফেরার পথে কলেজ ক্যাম্পাসের পুকুরপাড়ে ছাত্রছাত্রীদের সামনে খাদিজাকে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র বদরুল আলম চাপাতি দিয়ে কুপিয়েছে। একজন সে ঘটনার ভিডিও করেছে; যা ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খাদিজা এখন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।

বাল্যকালেই পড়ানো হয়, বিদ্যা মানুষকে বিনয়ী করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বদরুল স্নাতকের ছাত্রী খাদিজাকে যেভাবে কোপাল তাতে তাকে পশুর সঙ্গে তুলনা করলেও পশুরা লজ্জা পাবে। আবার সে নাকি একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষকও ছিল। এ তো গেল বদরুলের কথা। কিন্তু সেদিন যারা এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন, যারা ঘটনাটির ভিডিও করেছেন, সেখানে তাদের ভূমিকা কী ছিল বা ভূমিকা কী হতে পারত তা নিয়েও আলোচনার দাবি রাখে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বৃহস্পতিবার দশম জাতীয় সংসদের দ্বাদশ অধিবেশনের সমাপনী বক্তৃতায় বলেছেন, ‘সিলেটে কলেজছাত্রী খাদিজা বেগমের হামলার ঘটনার সময় কেউ মেয়েটিকে বাঁচাতে এগিয়ে গেল না। কেন মানবিক মূল্যবোধগুলো হারিয়ে গেল?’ ভিডিওতে দেখা গেছে, ঘটনাটির কাছেই অনেক মানুষ ছিল। একদিকে মেয়েটিকে কোপাচ্ছে, আর কিছু মানুষ কাছেই নির্বিকার ও স্বাভাবিক চলাফেরা করছে। আর যিনি ভিডিও করেছেন তিনিও সম্ভবত কিছুটা দূর থেকে তা করেছেন। এ প্রসঙ্গেও সংসদে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমার খুব অবাক লাগল, ছবিতে দেখলাম মানুষ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে আর মোবাইলে ভিডিও তুলছে। অথচ কেউ মেয়েটিকে বাঁচাতে এগিয়ে গেল না। চেষ্টাও করল না।’

এ প্রসঙ্গে একটা ঘটনার কথা উল্লেখ করতে চাই। ২০১৩ সালের মে মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে সেদেশ সফরে গিয়েছিলাম। সফরের একপর্যায়ে নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের সিরাকিউস বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক স্বনামধন্য অধ্যাপকের সঙ্গে মতবিনিময়ের সুযোগ হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবিন্যস্ত ও অভিজাত হলঘরে এই আলোচনার একপর্যায়ে আমন্ত্রিতদের সবার হাতে তিনি একটি ছবি তুলে দেন। ছবিতে দেখা যায়, একজন পাতালরেল স্টেশনের প্লাটফর্মের নিচে রেললাইনের ওপরে। লোকটি প্রাণপণ চেষ্টা করছে প্লাটফর্মের ওপরে ওঠার। আর উল্টোদিক থেকে দ্রুতবেগে একটি ট্রেন ধেয়ে আসছে। ছবিতে দেখলাম, লোকটির নিজের প্রাণ বাঁচানোর কী প্রাণপণ চেষ্টা! এই ভয়াবহ পরিস্থিতির সময় প্লাটফর্মের ওপরে ছিলেন একজন পেশাদার আলোকচিত্রী। পরের মুহূর্তে ট্রেন এসে পড়ায় লোকটি মারা যায়। আলোকচিত্রী লোকটির নিজের প্রাণ বাঁচানোর চেষ্টার ছবি তুললেন। কিন্তু লোকটিকে প্রাণ বাঁচাতে সাহায্য করলেন না। যদি তিনি সাহায্য করতেন, তাহলে লোকটি বেঁচে যেত। ছবিটি ২০১২ সালের ডিসেম্বরে নিউইয়র্ক পোস্ট পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। ছবিটি তখন বিশ্বব্যাপী তুমুল আলোচিত হয়েছিল।

সিরাকিউস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আমাদের কাছে জানতে চাইলেন, আলোকচিত্রীর কাজটি ঠিক হয়েছে কি না বা এই আলোকচিত্রীর মূলত কী করা উচিত ছিল। মনে পড়ে, আমরা একেকজন একেক রকম মতামত দিয়েছিলাম। একপর্যায়ে আমরা অধ্যাপকের কাছে তার মতামত জানতে চাইলাম। তিনি কোনো মতামত দিতে প্রথমে অস্বীকৃতি জানালেও আমাদের পীড়াপীড়ির কারণে শেষ পর্যন্ত তার মতামতও জানতে পারলাম। আমি এখানে এই বয়োজ্যেষ্ঠ অধ্যাপকের মতামত প্রকাশ করলাম না। ঘটনাটি তুললাম এই কারণে যে, খাদিজাকে কোপানোর সময় ঘটনাস্থলে যারা উপস্থিত ছিলেন, তাদের কেউ পেশাদার আলোকচিত্রী বা ফটোসাংবাদিক ছিলেন না। তাহলে তারা কেন এগিয়ে এলেন না খাদিজাকে রক্ষা করতে। তাদের তো কারও পেশাদারি দায়বদ্ধতা ছিল না। যারা এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হয়ে রইলেন, এ ঘটনায় তাদের দায় কি কোনো অংশে কম? হয়তো তারা সরাসরি বদরুলের মতো অপরাধে সম্পৃক্ত হননি, কিন্তু মানবিক মূল্যবোধ থেকে কি তারা অপরাধের দায় এড়াতে পারবেন? তাদের অপরাধ কি কোনো অংশে কম? পেশাদাার সাংবাদিক হলেও এসব ঘটনার ক্ষেত্রে এখন যা প্রতিষ্ঠিত, সেটা হচ্ছে, সব কিছুর ওপরে মানবতা। বিপদগ্রস্তকে যদি বাঁচানো যায়, তাহলে পেশাদারি দায়বদ্ধতার চেয়ে বাঁচানোর চেষ্টাই উত্তম।

নিবন্ধটা শুরু করেছিলাম, আমরা সার্বিকভাবে আর্থিক উন্নয়নে যে এগিয়ে যাচ্ছি তা বিভিন্ন সূচকে প্রমাণ করে। যেমন প্রবৃদ্ধির উচ্চহার, দারিদ্র্যের আপেক্ষিক হারের হ্রাস, প্রাথমিক শিক্ষায় আশানুরূপ অগ্রগতি অর্জন, নারী শিক্ষার হার বৃদ্ধি, শিশু মৃত্যুর হার হ্রাস, মাতৃমৃত্যু হার হ্রাস, নিয়ন্ত্রিত মূল্যস্ফীতি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন— এসব আমাদের আশা জাগায়। কিন্তু মানবিক উন্নয়ন না হলে কী আমরা সত্যিকার অর্থে উন্নতি করছি বা উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছি? আর মানবিক উন্নয়ন ছাড়া তো রাষ্ট্র বা সমাজ উন্নতি লাভ করতে পারে না। তাহলে আমাদের কেন মানবিক উন্নয়ন হচ্ছে না। এর কারণ কী? আমাদের কি কোনো ঘাটতি আছে? আমরা কি ভুল পথে হাঁটছি?

আমার কেন জানি মনে হয়, আমরা সর্বক্ষেত্রে অতিমাত্রায় রাজনীতিকরণ করছি। উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় জনসম্পৃক্ততার চেয়ে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। সেই রাজনীতিতে মানবিকতা উপেক্ষিত হচ্ছে। এ কথা সত্যি, রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। কিন্তু তাই বলে অতি রাজনীতিকরণ বিশ্বের গণতন্ত্রের সূতিকাগার দেশগুলোর মধ্যেও নেই। আমি উন্নয়নে বিরাজনীতিকরণের পক্ষে নই। কিন্তু কারণে-অকারণে অতি রাজনীতিকরণে মনে হয়, আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদায় বৈষম্য তৈরি হচ্ছে। উন্নয়নে বৈষম্য থাকলে সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটার সম্ভাবনা প্রবল। কেবল আর্থিক উন্নয়নে সামাজিক ও মানবিক উন্নয়ন হয় না। আর্থিক উন্নয়নে মানবিকতা অন্তর্ভুক্ত না হলে সে উন্নয়ন টেকসই হয় না।  এ কথা সত্য, বদরুল ছাত্রলীগ করত। কিন্তু এটাও সত্য ছাত্রলীগের কোনো দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে খাদিজাকে কোপানো হয়নি। তবে আমার মনে হয়, এ ঘটনা ঘটাতে বদরুল সাহস পেয়েছে সে সরকার সমর্থক ছাত্রলীগের একজন নেতা। আমাদের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে যদি উদার মানবিকতাবোধ প্রবল থাকত, তাহলে বদরুলরা যত শক্তিধরই হোক বা যত শক্তিশালী সংগঠনের কর্মীই হোক, তাকে এ অপকর্ম করার ক্ষেত্রে বিবেক বাধা দিত। এ তো গেল বদরুলের কথা। মাত্র দুই দিন আগে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুব মহিলা লীগের তিন নেত্রী রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খাদিজাকে দেখতে গিয়ে সেলফি রাজনীতি করেছেন। এই তিন নেত্রীর মধ্যে একজন সাবেক সংসদ সদস্য, অন্যজন বর্তমান সংসদ সদস্য। পদ-পদবির বিচারে তারা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। যেখানে একটি মেয়ে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে, সেখানে স্রেফ রাজনৈতিক প্রচারের উদ্দেশ্যে মুমূর্ষু মেয়েটিকে সামনে রেখে সেলফির মাধ্যমে তারা সস্তা প্রচারে ব্যস্ত ছিলেন। এ ঘটনা পত্রপত্রিকায় প্রকাশের পর তারা যে যুক্তি দিয়েছেন তা আরও হাস্যকর। তারা বলছেন, মেয়েটি যে বেঁচে আছে তা দেশবাসীকে জানাতেই তারা সেলফি তুলেছেন। খাদিজার শারীরিক অবস্থা তো দেশের সব গণমাধ্যমে নিয়মিত প্রচার হচ্ছে। এই নেত্রীদের কথাবার্তায় মনে হয়, তারা সাংবাদিকের দায়িত্ব পালন করেছেন। এই নেত্রীরা খাদিজাকে সামনে নিয়ে যা করলেন সেটা কতটুকু মানবিক। তাদের কর্মকাণ্ডে মানবিকতার চেয়ে রাজনীতিটা বেশি অগ্রাধিকার পেয়েছে।

একটা রাজনৈতিক আদর্শ থেকে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম রাজনৈতিক আদর্শ ছিল শোষণহীন বৈষম্যমুক্ত সমাজ। আমরা যে উন্নয়ন নিয়ে গর্ব করছি, সেখানে মুক্তিযুদ্ধের সেই আদর্শের সঙ্গে কতটুকু সংগতিপূর্ণ তা ভেবে দেখার বিষয়। প্রতিদিন পত্রিকায় পড়ি যত্রতত্র খুন, শিশু ধর্ষণ, শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক কারণে আগুন-সন্ত্রাস, নামাজি, পূজারি, শিক্ষক, মুক্তমনা মানুষদের কখনো চাপাতি, কখনো বুলেট দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হচ্ছে। এই যে আমাদের মানবিকতাবোধ ও মূল্যবোধের অবক্ষয় তার সঙ্গে উন্নয়নের যোগাযোগ কতটা। উন্নয়ন কী কেবল ব্যাংকে কত রিজার্ভ জমা আছে, রেমিট্যান্স কত বাড়ল, রপ্তানি আয় কত বাড়ল সেটা? নাকি জীবনের নিরাপত্তা, উপযুক্ত শিক্ষার সঙ্গে রাজনৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধের মান বাড়ানোর বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ?

উন্নয়ন বলতে যদি কেবল একে অপরকে ঠকিয়ে রাতারাতি ওপড়ে উঠার প্রক্রিয়া বুঝে থাকি, তাহলে সেই উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক বৈষম্য, অন্যায়-অবিচার বাড়তে থাকবে। আর তার মাশুল দিতে হবে মানবিক মূল্যবোধের ক্রম অবক্ষয়ের ব্যর্থতায়। তাতে রাজনীতি ও সমাজে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তথাকথিত শিক্ষিত বদরুলদের সৃষ্টি হতে থাকবে। খাদিজারাও প্রকাশ্য দিবালোকে আক্রান্ত হবে।

     লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

এই মাত্র | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম