শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

কেবল ধনে নয়, মনেও বড় হওয়া দরকার

জাহাঙ্গীর আলম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কেবল ধনে নয়, মনেও বড় হওয়া দরকার

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ধারার বিভিন্ন সূচকের গতি বেশ ইতিবাচক। এই তো মাত্র কয়দিন আগে বিশ্বব্যাংকের এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, দেশে বর্তমানে হতদরিদ্রের হার ১২ দশমিক ৯ ভাগ। গত ছয় বছরে দেশে হতদরিদ্রের হার কমেছে পাঁচ ভাগেরও বেশি যা বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের জন্য অনেক বড় সাফল্য। কিন্তু একটি রাষ্ট্রের সার্বিক উন্নয়ন কি কেবল আর্থিক অর্থেই সীমিত? মানুষ ও সমাজের মানবিক মূল্যবোধ কি এর অন্তর্গত নয়? আর্থিক উন্নতি যদি মনস্তাত্ত্বিক ও সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ করতে না পারে তাহলে কি সেই সমাজ ও রাষ্ট্রকে উন্নয়নের কাতারে ফেলা যায়? আর্থিক উন্নতি ঘটল, আর মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ও সমান তালে বাড়তে থাকল, তাহলে তো রাষ্ট্রের জন্য ভয়াবহ বিপদ।

 

 

সম্প্রতি সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের ছাত্রী খাদিজা বেগমকে প্রকাশ্য দিবালোকে চাপাতি দিয়ে কোপানোর ঘটনা মানবিক মূলবোধের অবক্ষয়ের চরম পরাকাষ্ঠা দেখা গেছে। স্নাতক শেষবর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা শেষে ফেরার পথে কলেজ ক্যাম্পাসের পুকুরপাড়ে ছাত্রছাত্রীদের সামনে খাদিজাকে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র বদরুল আলম চাপাতি দিয়ে কুপিয়েছে। একজন সে ঘটনার ভিডিও করেছে; যা ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খাদিজা এখন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।

বাল্যকালেই পড়ানো হয়, বিদ্যা মানুষকে বিনয়ী করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বদরুল স্নাতকের ছাত্রী খাদিজাকে যেভাবে কোপাল তাতে তাকে পশুর সঙ্গে তুলনা করলেও পশুরা লজ্জা পাবে। আবার সে নাকি একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষকও ছিল। এ তো গেল বদরুলের কথা। কিন্তু সেদিন যারা এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন, যারা ঘটনাটির ভিডিও করেছেন, সেখানে তাদের ভূমিকা কী ছিল বা ভূমিকা কী হতে পারত তা নিয়েও আলোচনার দাবি রাখে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বৃহস্পতিবার দশম জাতীয় সংসদের দ্বাদশ অধিবেশনের সমাপনী বক্তৃতায় বলেছেন, ‘সিলেটে কলেজছাত্রী খাদিজা বেগমের হামলার ঘটনার সময় কেউ মেয়েটিকে বাঁচাতে এগিয়ে গেল না। কেন মানবিক মূল্যবোধগুলো হারিয়ে গেল?’ ভিডিওতে দেখা গেছে, ঘটনাটির কাছেই অনেক মানুষ ছিল। একদিকে মেয়েটিকে কোপাচ্ছে, আর কিছু মানুষ কাছেই নির্বিকার ও স্বাভাবিক চলাফেরা করছে। আর যিনি ভিডিও করেছেন তিনিও সম্ভবত কিছুটা দূর থেকে তা করেছেন। এ প্রসঙ্গেও সংসদে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমার খুব অবাক লাগল, ছবিতে দেখলাম মানুষ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে আর মোবাইলে ভিডিও তুলছে। অথচ কেউ মেয়েটিকে বাঁচাতে এগিয়ে গেল না। চেষ্টাও করল না।’

এ প্রসঙ্গে একটা ঘটনার কথা উল্লেখ করতে চাই। ২০১৩ সালের মে মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে সেদেশ সফরে গিয়েছিলাম। সফরের একপর্যায়ে নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের সিরাকিউস বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক স্বনামধন্য অধ্যাপকের সঙ্গে মতবিনিময়ের সুযোগ হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবিন্যস্ত ও অভিজাত হলঘরে এই আলোচনার একপর্যায়ে আমন্ত্রিতদের সবার হাতে তিনি একটি ছবি তুলে দেন। ছবিতে দেখা যায়, একজন পাতালরেল স্টেশনের প্লাটফর্মের নিচে রেললাইনের ওপরে। লোকটি প্রাণপণ চেষ্টা করছে প্লাটফর্মের ওপরে ওঠার। আর উল্টোদিক থেকে দ্রুতবেগে একটি ট্রেন ধেয়ে আসছে। ছবিতে দেখলাম, লোকটির নিজের প্রাণ বাঁচানোর কী প্রাণপণ চেষ্টা! এই ভয়াবহ পরিস্থিতির সময় প্লাটফর্মের ওপরে ছিলেন একজন পেশাদার আলোকচিত্রী। পরের মুহূর্তে ট্রেন এসে পড়ায় লোকটি মারা যায়। আলোকচিত্রী লোকটির নিজের প্রাণ বাঁচানোর চেষ্টার ছবি তুললেন। কিন্তু লোকটিকে প্রাণ বাঁচাতে সাহায্য করলেন না। যদি তিনি সাহায্য করতেন, তাহলে লোকটি বেঁচে যেত। ছবিটি ২০১২ সালের ডিসেম্বরে নিউইয়র্ক পোস্ট পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। ছবিটি তখন বিশ্বব্যাপী তুমুল আলোচিত হয়েছিল।

সিরাকিউস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আমাদের কাছে জানতে চাইলেন, আলোকচিত্রীর কাজটি ঠিক হয়েছে কি না বা এই আলোকচিত্রীর মূলত কী করা উচিত ছিল। মনে পড়ে, আমরা একেকজন একেক রকম মতামত দিয়েছিলাম। একপর্যায়ে আমরা অধ্যাপকের কাছে তার মতামত জানতে চাইলাম। তিনি কোনো মতামত দিতে প্রথমে অস্বীকৃতি জানালেও আমাদের পীড়াপীড়ির কারণে শেষ পর্যন্ত তার মতামতও জানতে পারলাম। আমি এখানে এই বয়োজ্যেষ্ঠ অধ্যাপকের মতামত প্রকাশ করলাম না। ঘটনাটি তুললাম এই কারণে যে, খাদিজাকে কোপানোর সময় ঘটনাস্থলে যারা উপস্থিত ছিলেন, তাদের কেউ পেশাদার আলোকচিত্রী বা ফটোসাংবাদিক ছিলেন না। তাহলে তারা কেন এগিয়ে এলেন না খাদিজাকে রক্ষা করতে। তাদের তো কারও পেশাদারি দায়বদ্ধতা ছিল না। যারা এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হয়ে রইলেন, এ ঘটনায় তাদের দায় কি কোনো অংশে কম? হয়তো তারা সরাসরি বদরুলের মতো অপরাধে সম্পৃক্ত হননি, কিন্তু মানবিক মূল্যবোধ থেকে কি তারা অপরাধের দায় এড়াতে পারবেন? তাদের অপরাধ কি কোনো অংশে কম? পেশাদাার সাংবাদিক হলেও এসব ঘটনার ক্ষেত্রে এখন যা প্রতিষ্ঠিত, সেটা হচ্ছে, সব কিছুর ওপরে মানবতা। বিপদগ্রস্তকে যদি বাঁচানো যায়, তাহলে পেশাদারি দায়বদ্ধতার চেয়ে বাঁচানোর চেষ্টাই উত্তম।

নিবন্ধটা শুরু করেছিলাম, আমরা সার্বিকভাবে আর্থিক উন্নয়নে যে এগিয়ে যাচ্ছি তা বিভিন্ন সূচকে প্রমাণ করে। যেমন প্রবৃদ্ধির উচ্চহার, দারিদ্র্যের আপেক্ষিক হারের হ্রাস, প্রাথমিক শিক্ষায় আশানুরূপ অগ্রগতি অর্জন, নারী শিক্ষার হার বৃদ্ধি, শিশু মৃত্যুর হার হ্রাস, মাতৃমৃত্যু হার হ্রাস, নিয়ন্ত্রিত মূল্যস্ফীতি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন— এসব আমাদের আশা জাগায়। কিন্তু মানবিক উন্নয়ন না হলে কী আমরা সত্যিকার অর্থে উন্নতি করছি বা উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছি? আর মানবিক উন্নয়ন ছাড়া তো রাষ্ট্র বা সমাজ উন্নতি লাভ করতে পারে না। তাহলে আমাদের কেন মানবিক উন্নয়ন হচ্ছে না। এর কারণ কী? আমাদের কি কোনো ঘাটতি আছে? আমরা কি ভুল পথে হাঁটছি?

আমার কেন জানি মনে হয়, আমরা সর্বক্ষেত্রে অতিমাত্রায় রাজনীতিকরণ করছি। উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় জনসম্পৃক্ততার চেয়ে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। সেই রাজনীতিতে মানবিকতা উপেক্ষিত হচ্ছে। এ কথা সত্যি, রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। কিন্তু তাই বলে অতি রাজনীতিকরণ বিশ্বের গণতন্ত্রের সূতিকাগার দেশগুলোর মধ্যেও নেই। আমি উন্নয়নে বিরাজনীতিকরণের পক্ষে নই। কিন্তু কারণে-অকারণে অতি রাজনীতিকরণে মনে হয়, আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদায় বৈষম্য তৈরি হচ্ছে। উন্নয়নে বৈষম্য থাকলে সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটার সম্ভাবনা প্রবল। কেবল আর্থিক উন্নয়নে সামাজিক ও মানবিক উন্নয়ন হয় না। আর্থিক উন্নয়নে মানবিকতা অন্তর্ভুক্ত না হলে সে উন্নয়ন টেকসই হয় না।  এ কথা সত্য, বদরুল ছাত্রলীগ করত। কিন্তু এটাও সত্য ছাত্রলীগের কোনো দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে খাদিজাকে কোপানো হয়নি। তবে আমার মনে হয়, এ ঘটনা ঘটাতে বদরুল সাহস পেয়েছে সে সরকার সমর্থক ছাত্রলীগের একজন নেতা। আমাদের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে যদি উদার মানবিকতাবোধ প্রবল থাকত, তাহলে বদরুলরা যত শক্তিধরই হোক বা যত শক্তিশালী সংগঠনের কর্মীই হোক, তাকে এ অপকর্ম করার ক্ষেত্রে বিবেক বাধা দিত। এ তো গেল বদরুলের কথা। মাত্র দুই দিন আগে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুব মহিলা লীগের তিন নেত্রী রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খাদিজাকে দেখতে গিয়ে সেলফি রাজনীতি করেছেন। এই তিন নেত্রীর মধ্যে একজন সাবেক সংসদ সদস্য, অন্যজন বর্তমান সংসদ সদস্য। পদ-পদবির বিচারে তারা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। যেখানে একটি মেয়ে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে, সেখানে স্রেফ রাজনৈতিক প্রচারের উদ্দেশ্যে মুমূর্ষু মেয়েটিকে সামনে রেখে সেলফির মাধ্যমে তারা সস্তা প্রচারে ব্যস্ত ছিলেন। এ ঘটনা পত্রপত্রিকায় প্রকাশের পর তারা যে যুক্তি দিয়েছেন তা আরও হাস্যকর। তারা বলছেন, মেয়েটি যে বেঁচে আছে তা দেশবাসীকে জানাতেই তারা সেলফি তুলেছেন। খাদিজার শারীরিক অবস্থা তো দেশের সব গণমাধ্যমে নিয়মিত প্রচার হচ্ছে। এই নেত্রীদের কথাবার্তায় মনে হয়, তারা সাংবাদিকের দায়িত্ব পালন করেছেন। এই নেত্রীরা খাদিজাকে সামনে নিয়ে যা করলেন সেটা কতটুকু মানবিক। তাদের কর্মকাণ্ডে মানবিকতার চেয়ে রাজনীতিটা বেশি অগ্রাধিকার পেয়েছে।

একটা রাজনৈতিক আদর্শ থেকে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম রাজনৈতিক আদর্শ ছিল শোষণহীন বৈষম্যমুক্ত সমাজ। আমরা যে উন্নয়ন নিয়ে গর্ব করছি, সেখানে মুক্তিযুদ্ধের সেই আদর্শের সঙ্গে কতটুকু সংগতিপূর্ণ তা ভেবে দেখার বিষয়। প্রতিদিন পত্রিকায় পড়ি যত্রতত্র খুন, শিশু ধর্ষণ, শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক কারণে আগুন-সন্ত্রাস, নামাজি, পূজারি, শিক্ষক, মুক্তমনা মানুষদের কখনো চাপাতি, কখনো বুলেট দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হচ্ছে। এই যে আমাদের মানবিকতাবোধ ও মূল্যবোধের অবক্ষয় তার সঙ্গে উন্নয়নের যোগাযোগ কতটা। উন্নয়ন কী কেবল ব্যাংকে কত রিজার্ভ জমা আছে, রেমিট্যান্স কত বাড়ল, রপ্তানি আয় কত বাড়ল সেটা? নাকি জীবনের নিরাপত্তা, উপযুক্ত শিক্ষার সঙ্গে রাজনৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধের মান বাড়ানোর বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ?

উন্নয়ন বলতে যদি কেবল একে অপরকে ঠকিয়ে রাতারাতি ওপড়ে উঠার প্রক্রিয়া বুঝে থাকি, তাহলে সেই উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক বৈষম্য, অন্যায়-অবিচার বাড়তে থাকবে। আর তার মাশুল দিতে হবে মানবিক মূল্যবোধের ক্রম অবক্ষয়ের ব্যর্থতায়। তাতে রাজনীতি ও সমাজে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তথাকথিত শিক্ষিত বদরুলদের সৃষ্টি হতে থাকবে। খাদিজারাও প্রকাশ্য দিবালোকে আক্রান্ত হবে।

     লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা