শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

কেবল ধনে নয়, মনেও বড় হওয়া দরকার

জাহাঙ্গীর আলম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কেবল ধনে নয়, মনেও বড় হওয়া দরকার

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ধারার বিভিন্ন সূচকের গতি বেশ ইতিবাচক। এই তো মাত্র কয়দিন আগে বিশ্বব্যাংকের এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, দেশে বর্তমানে হতদরিদ্রের হার ১২ দশমিক ৯ ভাগ। গত ছয় বছরে দেশে হতদরিদ্রের হার কমেছে পাঁচ ভাগেরও বেশি যা বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের জন্য অনেক বড় সাফল্য। কিন্তু একটি রাষ্ট্রের সার্বিক উন্নয়ন কি কেবল আর্থিক অর্থেই সীমিত? মানুষ ও সমাজের মানবিক মূল্যবোধ কি এর অন্তর্গত নয়? আর্থিক উন্নতি যদি মনস্তাত্ত্বিক ও সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ করতে না পারে তাহলে কি সেই সমাজ ও রাষ্ট্রকে উন্নয়নের কাতারে ফেলা যায়? আর্থিক উন্নতি ঘটল, আর মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ও সমান তালে বাড়তে থাকল, তাহলে তো রাষ্ট্রের জন্য ভয়াবহ বিপদ।

 

 

সম্প্রতি সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের ছাত্রী খাদিজা বেগমকে প্রকাশ্য দিবালোকে চাপাতি দিয়ে কোপানোর ঘটনা মানবিক মূলবোধের অবক্ষয়ের চরম পরাকাষ্ঠা দেখা গেছে। স্নাতক শেষবর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা শেষে ফেরার পথে কলেজ ক্যাম্পাসের পুকুরপাড়ে ছাত্রছাত্রীদের সামনে খাদিজাকে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র বদরুল আলম চাপাতি দিয়ে কুপিয়েছে। একজন সে ঘটনার ভিডিও করেছে; যা ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খাদিজা এখন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।

বাল্যকালেই পড়ানো হয়, বিদ্যা মানুষকে বিনয়ী করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বদরুল স্নাতকের ছাত্রী খাদিজাকে যেভাবে কোপাল তাতে তাকে পশুর সঙ্গে তুলনা করলেও পশুরা লজ্জা পাবে। আবার সে নাকি একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষকও ছিল। এ তো গেল বদরুলের কথা। কিন্তু সেদিন যারা এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন, যারা ঘটনাটির ভিডিও করেছেন, সেখানে তাদের ভূমিকা কী ছিল বা ভূমিকা কী হতে পারত তা নিয়েও আলোচনার দাবি রাখে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বৃহস্পতিবার দশম জাতীয় সংসদের দ্বাদশ অধিবেশনের সমাপনী বক্তৃতায় বলেছেন, ‘সিলেটে কলেজছাত্রী খাদিজা বেগমের হামলার ঘটনার সময় কেউ মেয়েটিকে বাঁচাতে এগিয়ে গেল না। কেন মানবিক মূল্যবোধগুলো হারিয়ে গেল?’ ভিডিওতে দেখা গেছে, ঘটনাটির কাছেই অনেক মানুষ ছিল। একদিকে মেয়েটিকে কোপাচ্ছে, আর কিছু মানুষ কাছেই নির্বিকার ও স্বাভাবিক চলাফেরা করছে। আর যিনি ভিডিও করেছেন তিনিও সম্ভবত কিছুটা দূর থেকে তা করেছেন। এ প্রসঙ্গেও সংসদে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমার খুব অবাক লাগল, ছবিতে দেখলাম মানুষ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে আর মোবাইলে ভিডিও তুলছে। অথচ কেউ মেয়েটিকে বাঁচাতে এগিয়ে গেল না। চেষ্টাও করল না।’

এ প্রসঙ্গে একটা ঘটনার কথা উল্লেখ করতে চাই। ২০১৩ সালের মে মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে সেদেশ সফরে গিয়েছিলাম। সফরের একপর্যায়ে নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের সিরাকিউস বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক স্বনামধন্য অধ্যাপকের সঙ্গে মতবিনিময়ের সুযোগ হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবিন্যস্ত ও অভিজাত হলঘরে এই আলোচনার একপর্যায়ে আমন্ত্রিতদের সবার হাতে তিনি একটি ছবি তুলে দেন। ছবিতে দেখা যায়, একজন পাতালরেল স্টেশনের প্লাটফর্মের নিচে রেললাইনের ওপরে। লোকটি প্রাণপণ চেষ্টা করছে প্লাটফর্মের ওপরে ওঠার। আর উল্টোদিক থেকে দ্রুতবেগে একটি ট্রেন ধেয়ে আসছে। ছবিতে দেখলাম, লোকটির নিজের প্রাণ বাঁচানোর কী প্রাণপণ চেষ্টা! এই ভয়াবহ পরিস্থিতির সময় প্লাটফর্মের ওপরে ছিলেন একজন পেশাদার আলোকচিত্রী। পরের মুহূর্তে ট্রেন এসে পড়ায় লোকটি মারা যায়। আলোকচিত্রী লোকটির নিজের প্রাণ বাঁচানোর চেষ্টার ছবি তুললেন। কিন্তু লোকটিকে প্রাণ বাঁচাতে সাহায্য করলেন না। যদি তিনি সাহায্য করতেন, তাহলে লোকটি বেঁচে যেত। ছবিটি ২০১২ সালের ডিসেম্বরে নিউইয়র্ক পোস্ট পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। ছবিটি তখন বিশ্বব্যাপী তুমুল আলোচিত হয়েছিল।

সিরাকিউস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আমাদের কাছে জানতে চাইলেন, আলোকচিত্রীর কাজটি ঠিক হয়েছে কি না বা এই আলোকচিত্রীর মূলত কী করা উচিত ছিল। মনে পড়ে, আমরা একেকজন একেক রকম মতামত দিয়েছিলাম। একপর্যায়ে আমরা অধ্যাপকের কাছে তার মতামত জানতে চাইলাম। তিনি কোনো মতামত দিতে প্রথমে অস্বীকৃতি জানালেও আমাদের পীড়াপীড়ির কারণে শেষ পর্যন্ত তার মতামতও জানতে পারলাম। আমি এখানে এই বয়োজ্যেষ্ঠ অধ্যাপকের মতামত প্রকাশ করলাম না। ঘটনাটি তুললাম এই কারণে যে, খাদিজাকে কোপানোর সময় ঘটনাস্থলে যারা উপস্থিত ছিলেন, তাদের কেউ পেশাদার আলোকচিত্রী বা ফটোসাংবাদিক ছিলেন না। তাহলে তারা কেন এগিয়ে এলেন না খাদিজাকে রক্ষা করতে। তাদের তো কারও পেশাদারি দায়বদ্ধতা ছিল না। যারা এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হয়ে রইলেন, এ ঘটনায় তাদের দায় কি কোনো অংশে কম? হয়তো তারা সরাসরি বদরুলের মতো অপরাধে সম্পৃক্ত হননি, কিন্তু মানবিক মূল্যবোধ থেকে কি তারা অপরাধের দায় এড়াতে পারবেন? তাদের অপরাধ কি কোনো অংশে কম? পেশাদাার সাংবাদিক হলেও এসব ঘটনার ক্ষেত্রে এখন যা প্রতিষ্ঠিত, সেটা হচ্ছে, সব কিছুর ওপরে মানবতা। বিপদগ্রস্তকে যদি বাঁচানো যায়, তাহলে পেশাদারি দায়বদ্ধতার চেয়ে বাঁচানোর চেষ্টাই উত্তম।

নিবন্ধটা শুরু করেছিলাম, আমরা সার্বিকভাবে আর্থিক উন্নয়নে যে এগিয়ে যাচ্ছি তা বিভিন্ন সূচকে প্রমাণ করে। যেমন প্রবৃদ্ধির উচ্চহার, দারিদ্র্যের আপেক্ষিক হারের হ্রাস, প্রাথমিক শিক্ষায় আশানুরূপ অগ্রগতি অর্জন, নারী শিক্ষার হার বৃদ্ধি, শিশু মৃত্যুর হার হ্রাস, মাতৃমৃত্যু হার হ্রাস, নিয়ন্ত্রিত মূল্যস্ফীতি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন— এসব আমাদের আশা জাগায়। কিন্তু মানবিক উন্নয়ন না হলে কী আমরা সত্যিকার অর্থে উন্নতি করছি বা উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছি? আর মানবিক উন্নয়ন ছাড়া তো রাষ্ট্র বা সমাজ উন্নতি লাভ করতে পারে না। তাহলে আমাদের কেন মানবিক উন্নয়ন হচ্ছে না। এর কারণ কী? আমাদের কি কোনো ঘাটতি আছে? আমরা কি ভুল পথে হাঁটছি?

আমার কেন জানি মনে হয়, আমরা সর্বক্ষেত্রে অতিমাত্রায় রাজনীতিকরণ করছি। উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় জনসম্পৃক্ততার চেয়ে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। সেই রাজনীতিতে মানবিকতা উপেক্ষিত হচ্ছে। এ কথা সত্যি, রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। কিন্তু তাই বলে অতি রাজনীতিকরণ বিশ্বের গণতন্ত্রের সূতিকাগার দেশগুলোর মধ্যেও নেই। আমি উন্নয়নে বিরাজনীতিকরণের পক্ষে নই। কিন্তু কারণে-অকারণে অতি রাজনীতিকরণে মনে হয়, আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদায় বৈষম্য তৈরি হচ্ছে। উন্নয়নে বৈষম্য থাকলে সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটার সম্ভাবনা প্রবল। কেবল আর্থিক উন্নয়নে সামাজিক ও মানবিক উন্নয়ন হয় না। আর্থিক উন্নয়নে মানবিকতা অন্তর্ভুক্ত না হলে সে উন্নয়ন টেকসই হয় না।  এ কথা সত্য, বদরুল ছাত্রলীগ করত। কিন্তু এটাও সত্য ছাত্রলীগের কোনো দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে খাদিজাকে কোপানো হয়নি। তবে আমার মনে হয়, এ ঘটনা ঘটাতে বদরুল সাহস পেয়েছে সে সরকার সমর্থক ছাত্রলীগের একজন নেতা। আমাদের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে যদি উদার মানবিকতাবোধ প্রবল থাকত, তাহলে বদরুলরা যত শক্তিধরই হোক বা যত শক্তিশালী সংগঠনের কর্মীই হোক, তাকে এ অপকর্ম করার ক্ষেত্রে বিবেক বাধা দিত। এ তো গেল বদরুলের কথা। মাত্র দুই দিন আগে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুব মহিলা লীগের তিন নেত্রী রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খাদিজাকে দেখতে গিয়ে সেলফি রাজনীতি করেছেন। এই তিন নেত্রীর মধ্যে একজন সাবেক সংসদ সদস্য, অন্যজন বর্তমান সংসদ সদস্য। পদ-পদবির বিচারে তারা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। যেখানে একটি মেয়ে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে, সেখানে স্রেফ রাজনৈতিক প্রচারের উদ্দেশ্যে মুমূর্ষু মেয়েটিকে সামনে রেখে সেলফির মাধ্যমে তারা সস্তা প্রচারে ব্যস্ত ছিলেন। এ ঘটনা পত্রপত্রিকায় প্রকাশের পর তারা যে যুক্তি দিয়েছেন তা আরও হাস্যকর। তারা বলছেন, মেয়েটি যে বেঁচে আছে তা দেশবাসীকে জানাতেই তারা সেলফি তুলেছেন। খাদিজার শারীরিক অবস্থা তো দেশের সব গণমাধ্যমে নিয়মিত প্রচার হচ্ছে। এই নেত্রীদের কথাবার্তায় মনে হয়, তারা সাংবাদিকের দায়িত্ব পালন করেছেন। এই নেত্রীরা খাদিজাকে সামনে নিয়ে যা করলেন সেটা কতটুকু মানবিক। তাদের কর্মকাণ্ডে মানবিকতার চেয়ে রাজনীতিটা বেশি অগ্রাধিকার পেয়েছে।

একটা রাজনৈতিক আদর্শ থেকে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম রাজনৈতিক আদর্শ ছিল শোষণহীন বৈষম্যমুক্ত সমাজ। আমরা যে উন্নয়ন নিয়ে গর্ব করছি, সেখানে মুক্তিযুদ্ধের সেই আদর্শের সঙ্গে কতটুকু সংগতিপূর্ণ তা ভেবে দেখার বিষয়। প্রতিদিন পত্রিকায় পড়ি যত্রতত্র খুন, শিশু ধর্ষণ, শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক কারণে আগুন-সন্ত্রাস, নামাজি, পূজারি, শিক্ষক, মুক্তমনা মানুষদের কখনো চাপাতি, কখনো বুলেট দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হচ্ছে। এই যে আমাদের মানবিকতাবোধ ও মূল্যবোধের অবক্ষয় তার সঙ্গে উন্নয়নের যোগাযোগ কতটা। উন্নয়ন কী কেবল ব্যাংকে কত রিজার্ভ জমা আছে, রেমিট্যান্স কত বাড়ল, রপ্তানি আয় কত বাড়ল সেটা? নাকি জীবনের নিরাপত্তা, উপযুক্ত শিক্ষার সঙ্গে রাজনৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধের মান বাড়ানোর বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ?

উন্নয়ন বলতে যদি কেবল একে অপরকে ঠকিয়ে রাতারাতি ওপড়ে উঠার প্রক্রিয়া বুঝে থাকি, তাহলে সেই উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক বৈষম্য, অন্যায়-অবিচার বাড়তে থাকবে। আর তার মাশুল দিতে হবে মানবিক মূল্যবোধের ক্রম অবক্ষয়ের ব্যর্থতায়। তাতে রাজনীতি ও সমাজে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তথাকথিত শিক্ষিত বদরুলদের সৃষ্টি হতে থাকবে। খাদিজারাও প্রকাশ্য দিবালোকে আক্রান্ত হবে।

     লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

২ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ