শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

কেবল ধনে নয়, মনেও বড় হওয়া দরকার

জাহাঙ্গীর আলম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কেবল ধনে নয়, মনেও বড় হওয়া দরকার

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ধারার বিভিন্ন সূচকের গতি বেশ ইতিবাচক। এই তো মাত্র কয়দিন আগে বিশ্বব্যাংকের এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, দেশে বর্তমানে হতদরিদ্রের হার ১২ দশমিক ৯ ভাগ। গত ছয় বছরে দেশে হতদরিদ্রের হার কমেছে পাঁচ ভাগেরও বেশি যা বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের জন্য অনেক বড় সাফল্য। কিন্তু একটি রাষ্ট্রের সার্বিক উন্নয়ন কি কেবল আর্থিক অর্থেই সীমিত? মানুষ ও সমাজের মানবিক মূল্যবোধ কি এর অন্তর্গত নয়? আর্থিক উন্নতি যদি মনস্তাত্ত্বিক ও সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ করতে না পারে তাহলে কি সেই সমাজ ও রাষ্ট্রকে উন্নয়নের কাতারে ফেলা যায়? আর্থিক উন্নতি ঘটল, আর মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ও সমান তালে বাড়তে থাকল, তাহলে তো রাষ্ট্রের জন্য ভয়াবহ বিপদ।

 

 

সম্প্রতি সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের ছাত্রী খাদিজা বেগমকে প্রকাশ্য দিবালোকে চাপাতি দিয়ে কোপানোর ঘটনা মানবিক মূলবোধের অবক্ষয়ের চরম পরাকাষ্ঠা দেখা গেছে। স্নাতক শেষবর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা শেষে ফেরার পথে কলেজ ক্যাম্পাসের পুকুরপাড়ে ছাত্রছাত্রীদের সামনে খাদিজাকে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র বদরুল আলম চাপাতি দিয়ে কুপিয়েছে। একজন সে ঘটনার ভিডিও করেছে; যা ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খাদিজা এখন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।

বাল্যকালেই পড়ানো হয়, বিদ্যা মানুষকে বিনয়ী করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বদরুল স্নাতকের ছাত্রী খাদিজাকে যেভাবে কোপাল তাতে তাকে পশুর সঙ্গে তুলনা করলেও পশুরা লজ্জা পাবে। আবার সে নাকি একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষকও ছিল। এ তো গেল বদরুলের কথা। কিন্তু সেদিন যারা এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন, যারা ঘটনাটির ভিডিও করেছেন, সেখানে তাদের ভূমিকা কী ছিল বা ভূমিকা কী হতে পারত তা নিয়েও আলোচনার দাবি রাখে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বৃহস্পতিবার দশম জাতীয় সংসদের দ্বাদশ অধিবেশনের সমাপনী বক্তৃতায় বলেছেন, ‘সিলেটে কলেজছাত্রী খাদিজা বেগমের হামলার ঘটনার সময় কেউ মেয়েটিকে বাঁচাতে এগিয়ে গেল না। কেন মানবিক মূল্যবোধগুলো হারিয়ে গেল?’ ভিডিওতে দেখা গেছে, ঘটনাটির কাছেই অনেক মানুষ ছিল। একদিকে মেয়েটিকে কোপাচ্ছে, আর কিছু মানুষ কাছেই নির্বিকার ও স্বাভাবিক চলাফেরা করছে। আর যিনি ভিডিও করেছেন তিনিও সম্ভবত কিছুটা দূর থেকে তা করেছেন। এ প্রসঙ্গেও সংসদে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমার খুব অবাক লাগল, ছবিতে দেখলাম মানুষ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে আর মোবাইলে ভিডিও তুলছে। অথচ কেউ মেয়েটিকে বাঁচাতে এগিয়ে গেল না। চেষ্টাও করল না।’

এ প্রসঙ্গে একটা ঘটনার কথা উল্লেখ করতে চাই। ২০১৩ সালের মে মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে সেদেশ সফরে গিয়েছিলাম। সফরের একপর্যায়ে নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের সিরাকিউস বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক স্বনামধন্য অধ্যাপকের সঙ্গে মতবিনিময়ের সুযোগ হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবিন্যস্ত ও অভিজাত হলঘরে এই আলোচনার একপর্যায়ে আমন্ত্রিতদের সবার হাতে তিনি একটি ছবি তুলে দেন। ছবিতে দেখা যায়, একজন পাতালরেল স্টেশনের প্লাটফর্মের নিচে রেললাইনের ওপরে। লোকটি প্রাণপণ চেষ্টা করছে প্লাটফর্মের ওপরে ওঠার। আর উল্টোদিক থেকে দ্রুতবেগে একটি ট্রেন ধেয়ে আসছে। ছবিতে দেখলাম, লোকটির নিজের প্রাণ বাঁচানোর কী প্রাণপণ চেষ্টা! এই ভয়াবহ পরিস্থিতির সময় প্লাটফর্মের ওপরে ছিলেন একজন পেশাদার আলোকচিত্রী। পরের মুহূর্তে ট্রেন এসে পড়ায় লোকটি মারা যায়। আলোকচিত্রী লোকটির নিজের প্রাণ বাঁচানোর চেষ্টার ছবি তুললেন। কিন্তু লোকটিকে প্রাণ বাঁচাতে সাহায্য করলেন না। যদি তিনি সাহায্য করতেন, তাহলে লোকটি বেঁচে যেত। ছবিটি ২০১২ সালের ডিসেম্বরে নিউইয়র্ক পোস্ট পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। ছবিটি তখন বিশ্বব্যাপী তুমুল আলোচিত হয়েছিল।

সিরাকিউস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আমাদের কাছে জানতে চাইলেন, আলোকচিত্রীর কাজটি ঠিক হয়েছে কি না বা এই আলোকচিত্রীর মূলত কী করা উচিত ছিল। মনে পড়ে, আমরা একেকজন একেক রকম মতামত দিয়েছিলাম। একপর্যায়ে আমরা অধ্যাপকের কাছে তার মতামত জানতে চাইলাম। তিনি কোনো মতামত দিতে প্রথমে অস্বীকৃতি জানালেও আমাদের পীড়াপীড়ির কারণে শেষ পর্যন্ত তার মতামতও জানতে পারলাম। আমি এখানে এই বয়োজ্যেষ্ঠ অধ্যাপকের মতামত প্রকাশ করলাম না। ঘটনাটি তুললাম এই কারণে যে, খাদিজাকে কোপানোর সময় ঘটনাস্থলে যারা উপস্থিত ছিলেন, তাদের কেউ পেশাদার আলোকচিত্রী বা ফটোসাংবাদিক ছিলেন না। তাহলে তারা কেন এগিয়ে এলেন না খাদিজাকে রক্ষা করতে। তাদের তো কারও পেশাদারি দায়বদ্ধতা ছিল না। যারা এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হয়ে রইলেন, এ ঘটনায় তাদের দায় কি কোনো অংশে কম? হয়তো তারা সরাসরি বদরুলের মতো অপরাধে সম্পৃক্ত হননি, কিন্তু মানবিক মূল্যবোধ থেকে কি তারা অপরাধের দায় এড়াতে পারবেন? তাদের অপরাধ কি কোনো অংশে কম? পেশাদাার সাংবাদিক হলেও এসব ঘটনার ক্ষেত্রে এখন যা প্রতিষ্ঠিত, সেটা হচ্ছে, সব কিছুর ওপরে মানবতা। বিপদগ্রস্তকে যদি বাঁচানো যায়, তাহলে পেশাদারি দায়বদ্ধতার চেয়ে বাঁচানোর চেষ্টাই উত্তম।

নিবন্ধটা শুরু করেছিলাম, আমরা সার্বিকভাবে আর্থিক উন্নয়নে যে এগিয়ে যাচ্ছি তা বিভিন্ন সূচকে প্রমাণ করে। যেমন প্রবৃদ্ধির উচ্চহার, দারিদ্র্যের আপেক্ষিক হারের হ্রাস, প্রাথমিক শিক্ষায় আশানুরূপ অগ্রগতি অর্জন, নারী শিক্ষার হার বৃদ্ধি, শিশু মৃত্যুর হার হ্রাস, মাতৃমৃত্যু হার হ্রাস, নিয়ন্ত্রিত মূল্যস্ফীতি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন— এসব আমাদের আশা জাগায়। কিন্তু মানবিক উন্নয়ন না হলে কী আমরা সত্যিকার অর্থে উন্নতি করছি বা উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছি? আর মানবিক উন্নয়ন ছাড়া তো রাষ্ট্র বা সমাজ উন্নতি লাভ করতে পারে না। তাহলে আমাদের কেন মানবিক উন্নয়ন হচ্ছে না। এর কারণ কী? আমাদের কি কোনো ঘাটতি আছে? আমরা কি ভুল পথে হাঁটছি?

আমার কেন জানি মনে হয়, আমরা সর্বক্ষেত্রে অতিমাত্রায় রাজনীতিকরণ করছি। উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় জনসম্পৃক্ততার চেয়ে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। সেই রাজনীতিতে মানবিকতা উপেক্ষিত হচ্ছে। এ কথা সত্যি, রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। কিন্তু তাই বলে অতি রাজনীতিকরণ বিশ্বের গণতন্ত্রের সূতিকাগার দেশগুলোর মধ্যেও নেই। আমি উন্নয়নে বিরাজনীতিকরণের পক্ষে নই। কিন্তু কারণে-অকারণে অতি রাজনীতিকরণে মনে হয়, আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদায় বৈষম্য তৈরি হচ্ছে। উন্নয়নে বৈষম্য থাকলে সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটার সম্ভাবনা প্রবল। কেবল আর্থিক উন্নয়নে সামাজিক ও মানবিক উন্নয়ন হয় না। আর্থিক উন্নয়নে মানবিকতা অন্তর্ভুক্ত না হলে সে উন্নয়ন টেকসই হয় না।  এ কথা সত্য, বদরুল ছাত্রলীগ করত। কিন্তু এটাও সত্য ছাত্রলীগের কোনো দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে খাদিজাকে কোপানো হয়নি। তবে আমার মনে হয়, এ ঘটনা ঘটাতে বদরুল সাহস পেয়েছে সে সরকার সমর্থক ছাত্রলীগের একজন নেতা। আমাদের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে যদি উদার মানবিকতাবোধ প্রবল থাকত, তাহলে বদরুলরা যত শক্তিধরই হোক বা যত শক্তিশালী সংগঠনের কর্মীই হোক, তাকে এ অপকর্ম করার ক্ষেত্রে বিবেক বাধা দিত। এ তো গেল বদরুলের কথা। মাত্র দুই দিন আগে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুব মহিলা লীগের তিন নেত্রী রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খাদিজাকে দেখতে গিয়ে সেলফি রাজনীতি করেছেন। এই তিন নেত্রীর মধ্যে একজন সাবেক সংসদ সদস্য, অন্যজন বর্তমান সংসদ সদস্য। পদ-পদবির বিচারে তারা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। যেখানে একটি মেয়ে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে, সেখানে স্রেফ রাজনৈতিক প্রচারের উদ্দেশ্যে মুমূর্ষু মেয়েটিকে সামনে রেখে সেলফির মাধ্যমে তারা সস্তা প্রচারে ব্যস্ত ছিলেন। এ ঘটনা পত্রপত্রিকায় প্রকাশের পর তারা যে যুক্তি দিয়েছেন তা আরও হাস্যকর। তারা বলছেন, মেয়েটি যে বেঁচে আছে তা দেশবাসীকে জানাতেই তারা সেলফি তুলেছেন। খাদিজার শারীরিক অবস্থা তো দেশের সব গণমাধ্যমে নিয়মিত প্রচার হচ্ছে। এই নেত্রীদের কথাবার্তায় মনে হয়, তারা সাংবাদিকের দায়িত্ব পালন করেছেন। এই নেত্রীরা খাদিজাকে সামনে নিয়ে যা করলেন সেটা কতটুকু মানবিক। তাদের কর্মকাণ্ডে মানবিকতার চেয়ে রাজনীতিটা বেশি অগ্রাধিকার পেয়েছে।

একটা রাজনৈতিক আদর্শ থেকে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম রাজনৈতিক আদর্শ ছিল শোষণহীন বৈষম্যমুক্ত সমাজ। আমরা যে উন্নয়ন নিয়ে গর্ব করছি, সেখানে মুক্তিযুদ্ধের সেই আদর্শের সঙ্গে কতটুকু সংগতিপূর্ণ তা ভেবে দেখার বিষয়। প্রতিদিন পত্রিকায় পড়ি যত্রতত্র খুন, শিশু ধর্ষণ, শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক কারণে আগুন-সন্ত্রাস, নামাজি, পূজারি, শিক্ষক, মুক্তমনা মানুষদের কখনো চাপাতি, কখনো বুলেট দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হচ্ছে। এই যে আমাদের মানবিকতাবোধ ও মূল্যবোধের অবক্ষয় তার সঙ্গে উন্নয়নের যোগাযোগ কতটা। উন্নয়ন কী কেবল ব্যাংকে কত রিজার্ভ জমা আছে, রেমিট্যান্স কত বাড়ল, রপ্তানি আয় কত বাড়ল সেটা? নাকি জীবনের নিরাপত্তা, উপযুক্ত শিক্ষার সঙ্গে রাজনৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধের মান বাড়ানোর বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ?

উন্নয়ন বলতে যদি কেবল একে অপরকে ঠকিয়ে রাতারাতি ওপড়ে উঠার প্রক্রিয়া বুঝে থাকি, তাহলে সেই উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক বৈষম্য, অন্যায়-অবিচার বাড়তে থাকবে। আর তার মাশুল দিতে হবে মানবিক মূল্যবোধের ক্রম অবক্ষয়ের ব্যর্থতায়। তাতে রাজনীতি ও সমাজে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তথাকথিত শিক্ষিত বদরুলদের সৃষ্টি হতে থাকবে। খাদিজারাও প্রকাশ্য দিবালোকে আক্রান্ত হবে।

     লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে