শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ মার্চ, ২০১৭

২ মার্চ ‘পতাকা উত্তোলন’ রাষ্ট্রের অহংকার

শহীদুল্লাহ ফরায়জী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
২ মার্চ ‘পতাকা উত্তোলন’ রাষ্ট্রের অহংকার

পতাকা হচ্ছে একটি জাতি রাষ্ট্রের মুক্তি এবং সার্বভৌমত্বের প্রতীক। এই পতাকা অর্জনের জন্যই যুগে যুগে আন্দোলন-সংগ্রাম, সশস্ত্র যুদ্ধ, আত্মদান সংঘটিত হয়েছে। পতাকা মুক্তি ও স্বাধীনতার সর্বোচ্চ অহংকার। আর ২ মার্চ স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন দিবস হচ্ছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অহংকার।

উপমহাদেশের তিনটি রাষ্ট্রের মধ্যে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ‘লাল সবুজের’, ভারতের জাতীয় পতাকা ‘তিরাঙ্গা’ আর পাকিস্তানের জাতীয় পতাকা ‘চাঁদ তারা’ (Flag of the Crescent and Star) নামে পরিচিত।

ভারতের জাতীয় পতাকা  নির্ধারণের আগে সেটা ছিল Swaraj Flag। মহাত্মা গান্ধীর প্রস্তাবে এবং অনুমোদনে ১৯২১ সালে Pingali Venkayya তার নকশা করেন।  তখন এটার টাইটেল ছিল Jhande ka Swarup (Design of the Flag) আর পাকিস্তানের পতাকার ডিজাইনার হচ্ছেন সৈয়দ আমীর উদ্দিন কিদ ওয়াই। আর বাংলাদেশের পতাকার পরিকল্পনা করা হয় সিরাজুল আলম খানের নির্দেশে এবং অনুমোদনে।

ব্রিটিশ উপনিবেশিকের বিরুদ্ধে অবিভক্ত ভারতের পূর্ণ স্বাধীনতার লক্ষ্যে প্রথম ‘স্বরাজ পতাকা’ উত্তোলিত হয় ১৯২৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর মধ্য রাতে লাহোরের রাভি নদীর তীরে— যা উত্তোলন করেছেন জওহরলাল নেহরু। আর পাকিস্তান উপনিবেশিক রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে স্বাধীন বাংলার প্রথম পতাকা উত্তোলন করা হয় ১৯৭১ সালের ২ মার্চ মধ্যদুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জনসমুদ্রের মাঝে— যা উত্তোলন করেছেন আ স ম আবদুর রব।

ভারতীয় দীর্ঘ মুক্তি-সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে বন্দে মাতরম লেখাসহ অনেকবার পতাকার প্রস্তাব এসেছে। কিন্তু ১৯২১ সালে মহাত্মা গান্ধীর প্রস্তাব ও অনুমোদনে চরকাযুক্ত তিরঙ্গা পতাকা চূড়ান্ত করা হয়, যা পরবর্তীতে রাভি নদীর তীরে উত্তোলন করা হয়। আর বাংলাদেশে একটি পতাকাই সিরাজুল আলম খানের নির্দেশে এবং অনুমোদনে আ স ম আবদুর রব, শাজাহান সিরাজ, কাজী আরেফ, মার্শাল মনি, হাসানুল হক ইনু বাঙালি জাতির জন্য স্বাধীনতার পতাকা তৈরির পরিকল্পনা করেন। বাংলাদেশের পতাকার পরিকল্পনা হয় ১৯৭০ সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তৎকালীন ইকবাল হলের ১১৬ নম্বর কক্ষে। বাংলাদেশের পতাকার পরিকল্পনার পর পরিকল্পনা মোতাবেক লাল সূর্যের বৃত্তের ওপর পূর্ববাংলার মানচিত্র আঁকেন শিব নারায়ণ দাস এবং কাপড় দিয়ে পতাকা তৈরিতে ভূমিকা রেখেছেন কামরুল আলম খান খসরুসহ অন্যান্য ব্যক্তিত্ব, যা পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে ২ মার্চ উত্তোলিত হয়। বাংলাদেশ নির্মাণে বহু গোপন সশস্ত্র সংগঠনের কর্মকাণ্ড ছিল কিন্তু কারও কোনো পতাকার প্রস্তাবনা ছিল না।

 

 

‘স্বরাজ পতাকা’ উত্তোলনের ১৭ বছর পর ১৯৪৭ সালে ভারত শাসন আইনের অধীনে গ্রহণের আদেশানুসারে (Adoption Order) এ ভারতের স্বাধীনতা গ্রহণ করা হয়। আর বাংলাদেশের স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলনের নয় মাসের মাঝেই সশস্ত্র মুক্তি-সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করা হয়। উপমহাদেশের Swaraj Flag-এ মহাত্মা গান্ধী চরকা যুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে ভারত স্বাধীন হওয়ার কয়েক দিন আগে Constituent Assembly-তে ২২ জুলাই ১৯৪৭ সালে সেই Pingali Venkayya’i পতাকা Adopted করে গ্রহণ করা হয়। তখন মহাত্মা গান্ধীর চরকার পরিবর্তে অসোকা চক্রা প্রতিস্থাপন করা হয়। ভারতের স্বরাজ পতাকা অনেকবার পরিবর্তিত হওয়ার পরও জাতীয় পতাকার মূল নকশাকারী হিসেবে Pingali Venkayya-কেই স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। 

অথচ বাংলাদেশের লাল সবুজের পতাকার পরিকল্পনায়, উত্তোলনে, নির্মাণে সব কিছুতেই নিউক্লিয়াস ও ছাত্রলীগ নেতারা জড়িত ছিলেন। সুতরাং লাল সবুজের পতাকার সূর্যের মাঝে সোনালি মানচিত্র বাদ দেওয়ার পরামর্শ দিলেই তাকে নকশাকারক বলা যায় না। আজ এটি একটি ভুল ইতিহাস চর্চা করা হচ্ছে।

পাকিস্তানের চাঁদ তারা পতাকা গ্রহণ করা হয় Constituent Assembly-তে ১৯৪৭ সালের ১১ আগস্ট। যার ডিজাইন করেছিলেন সৈয়দ আমির উদ্দিন কিদওয়াই। যা ১৯০৬ সালে পাকিস্তান মুসলিম লীগের পতাকাকে ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। ২ মার্চ প্রত্যেক বাঙালি জাতির জীবনে ঐতিহাসিক দিন। এ দিন বাঙালি জাতি তার কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নের পতাকা উড়তে দেখল জমিনের উপরে। স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াসের নির্দেশে ১ মার্চ স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়। এ সময় সিদ্ধান্ত হয় ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্র-গণসমাবেশ অনুষ্ঠানের আর এই ছাত্র গণসমাবেশে স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে নিউক্লিয়াস। এই সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে স্বাধীনতা উন্মুখ বাঙালি জাতির পক্ষে আ স ম আবদুর রব স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন করেন। এ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন নূরে আলম সিদ্দিকী। পতাকা উত্তোলন করার সময় পাশেই ছিলেন শাজাহান সিরাজ, আবদুল কুদ্দুস মাখনসহ ছাত্রলীগের অন্য নেতারা। ১৯৭১ সালের ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় লাখ লাখ ছাত্র-জনতার সম্মুখে তৎকালীন ডাকসু ভিপি আ স ম আবদুর রব স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করে বাঙালির স্বাধীন আবাসভূমি অর্থাৎ বাংলাদেশ নামক নতুন রাষ্ট্রের অভ্যুদয় অনিবার্য করে তোলেন। জাতীয় পতাকা হচ্ছে সার্বভৌমত্বের প্রতীক। ২ মার্চ পতাকা উত্তোলন ছিল উপনিবেশিক পাকিস্তান রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক মৃত্যুপরোয়ানা।

১৯৭১ সালের ২ মার্চ পতাকা উত্তোলন করার সময় আ স ম আবদুর রব বলেছেন, আজ থেকে এটাই স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা যা লাখো জনতা করতালি দিয়ে গ্রহণ করে।

৩ মার্চ ইশতেহার ঘোষণা করা হয় যা শাজাহান সিরাজ পাঠ করেন বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে পল্টন ময়দানে। ইশতেহারে বলা হয়, ৫৪ হাজার ৫০৬ বর্গমাইল বিস্তৃত ভৌগোলিক এলাকার ৭ কোটি মানুষের আবাসিক ভূমি হিসেবে স্বাধীন ও সার্বভৌম এ রাষ্ট্রের নাম ‘বাংলাদেশ’। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’ সংগীতটি গৃহীত হয়। উপনিবেশবাদী পাকিস্তানি পতাকা পুড়িয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ব্যবহার ও উত্তোলনের নির্দেশনা দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের সর্বাধিনায়ক ঘোষণা করা হয়। ‘জয় বাংলা’ বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হিসেবে নির্ধারিত হয়। অর্থাৎ ২ মার্চ যে পতাকা উত্তোলিত হলো তাকেই জাতীয় পতাকা হিসেবে ব্যবহার করার নির্দেশনা থাকে ইশতেহারে। এর পর থেকেই সারা দেশে এই পতাকা উত্তোলিত হতে থাকে। ২৩ মার্চ ঢাকার সর্বত্র এই পতাকা উত্তোলন করা হয়। ২৩ মার্চ ‘জয় বাংলা বাহিনী’ সামরিক কুচকাওয়াজের মাধ্যমে পতাকা উত্তোলন করে ‘স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ’ নেতাদের পক্ষে আ স ম আবদুর রব ধানমন্ডি ৩২-এ গিয়ে বঙ্গবন্ধুর হাতে সেই পতাকা তুলে দেন এবং বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে উড়িয়ে ও গাড়িতে লাগিয়ে দেন। পরবর্তীতে ১৭ এপ্রিল ১৯৭১ মুজিবনগরে প্রবাসী সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে এই পতাকাই উত্তোলিত হয়েছিল এবং গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়েছে। এই পতাকা দিয়েই মুক্তিযুদ্ধের ময়দানে শহীদদের পবিত্র দেহ জড়িয়ে চিরকালের জন্য চিরদিনের মতো চিরনিদ্রায় শায়িত করা হতো। এই পতাকা দিয়ে ১৬ ডিসেম্বর দেশবাসী বিজয় উৎসব পালন করে। পরবর্তীতে স্বাধীনতার পর তৎকালীন সরকার লাল বৃত্তের মাঝে বাংলাদেশের সোনালি রঙের মানচিত্র উঠিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এ সিদ্ধান্তের সময় বঙ্গবন্ধু বিখ্যাত শিল্পী কামরুল হাসানের পরামর্শ নেন। এখন কামরুল হাসানকে পতাকার নকশাকারক বলা হচ্ছে, যা একেবারেই অযৌক্তিক ও অনৈতিক।

’৫২-এর প্রেরণার পর ২ মার্চ পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ ইশতেহার পাঠ, ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সমগ্র জাতিকে সংগ্রামী ও বিপ্লবী আগুনে পুড়িয়ে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে পৌঁছে দেয়, জাতির মাঝে রাষ্ট্রের অনিবার্যতা স্পষ্ট হয়, জাতির অন্তরে বিপুল শক্তির জন্ম হয়।

আ স ম আবদুর রব একটি জাতি রাষ্ট্র বিনির্মাণের লক্ষ্যে মুক্তিপাগল মানুষের পক্ষে পতাকা উত্তোলন করেছেন ২ মার্চ দিনদুপুরে লাখো জনতার সামনে, যে ছবি দৃশ্যমান। অথচ এ স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন নিয়ে সরকার বা কারও কারও নীরবতা লক্ষণীয়। নীরবতার প্রশ্নে বঙ্গবন্ধুর একটি উক্তি যথার্থ উত্তর হতে পারে।  বঙ্গবন্ধুর উক্তিটি হচ্ছে ‘পরশ্রীকাতরতা এবং বিশ্বাসঘাতকতা আমাদের রক্তের মধ্যে রয়েছে।

পতাকা উত্তোলন মুক্তি সংগ্রামের মৌলিক স্বাক্ষর। সত্য কখনো পরিবর্তিত হয় না, সত্য কখনো মরে না।  একদিন আবার মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক রাজনৈতিক বিপ্লব ঘটবে— তখন সর্বত্র শোনা যাবে মুক্তি ও সত্যের বাণী।

লেখক : গীতিকবি

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১৭ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা