শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৭

মুক্তিযুদ্ধ

একাত্তরের পাকিস্তানি হানাদারদের ‘টর্চার সেল’গুলো ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে সংরক্ষণ করুন

জেড এ এম খায়রুজ্জামান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরের পাকিস্তানি হানাদারদের ‘টর্চার সেল’গুলো ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে সংরক্ষণ করুন

আপনি যদি বাসে চেপে বনানী ফ্লাইওভার দিয়ে এয়ারপোর্ট রোডে অবস্থিত কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের দিকে অগ্রসর হন তাহলে আপনার বাঁয়ে অবস্থিত ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ বাশার রোডের প্রবেশমুখে অবস্থিত মার্বেল পাথরে গড়া দৃষ্টিনন্দন বিশাল স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভটি আপনার নজরে পড়বে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ১৯৭১ সালে সংগঠিত মুক্তিযুদ্ধের স্মারক হিসেবে এ স্থাপনাটি স্বাধীনতা-উত্তরকালে নির্মাণ করেন। Heroes Live Forever (বীরেরা চিরকাল বেঁচে থাকেন) এই স্লোগান সংবলিত স্মৃতিস্তম্ভটি শত শত বাশার (বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্বাধীনতার শহীদ সদস্যদের) স্মরণে নির্মিত হয়। পাকিস্তান আমলে শহীদ বাশার রোডটি স্টাফ রোড হিসেবে পরিচিত ছিল। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কবল থেকে স্বদেশ মুক্ত হওয়া পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃপক্ষ নতুনভাবে এই সড়কটি স্বাধীনতার শহীদ বিএ-৬৯৬৬ ক্যাপ্টেন আর এ এম খায়রুল বাশারের নামে নামকরণ করেন। শহীদ ক্যাপ্টেন বাশার একজন অকুতোভয় শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যিনি স্বাধীনতা যুদ্ধকালে চট্টগ্রাম সেনানিবাসস্থ স্টেশন সাপ্লাই ডেপোর কমান্ডিং অফিসার হিসেবে কর্মরত অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন।

ঢাকা সেনানিবাসের প্রতি ইঞ্চি ভূমি ঐতিহাসিক নিদর্শন। প্রকৃতপক্ষে ইতিহাস এখানে জীবন পেয়েছে। এখানে একটি টর্চার সেলে ক্যাপ্টেন বাশার হানাদার পাকিস্তান বাহিনীর হাতে বর্বর নির্মমতার শিকার হয়ে ১৯৭১ সালের ২৯ মে তারিখে শাহাদাতবরণ করেন। তার সমাধিটি আজও অনাবিষ্কৃত। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে ১৯৭১ সালের মার্চে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হলে তখনকার পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বেলুচ রেজিমেন্ট ক্যাপ্টেন বাশারের অধিনায়কত্বাধীন স্টেশন সাপ্লাই ডেপোটি আক্রমণ করে। উদ্দেশ্য ছিল একটাই— বাঙালি সেনা অফিসারের অধিনায়কত্বাধীন সাপ্লাই ডেপোটি দখল করা। ১৯৭১ সালে চট্টগ্রাম সেনানিবাসে কোনো বাঙালি সেনা অধিনায়কের অধীন কোনো ইউনিটে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর এটাই সর্ব প্রথম হামলা। ক্যাপ্টেন বাশারের নেতৃত্বাধীন বাঙালি সেনারা পাকিস্তানিদের এই কাপুরুষোচিত আক্রমণ ক্ষিপ্রতার সঙ্গে প্রতিহত করেন এবং স্টেশন সাপ্লাই ডেপো থেকে দখলদার বাহিনীকে দক্ষতার সঙ্গে তাড়িয়ে দেন। তখন থেকেই ক্যাপ্টেন বাশার পাকিস্তানি সামরিক জান্তার আক্রোশের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হন।

পাকিস্তানি জান্তা ক্যাপ্টেন বাশারকে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে প্রস্তাবিত রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় রাষ্ট্রের পক্ষে রাজসাক্ষী হওয়ার প্রস্তাব করে। কিন্তু তিনি প্রস্তাবকারীদের মুখের ওপর এই প্রস্তাব ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেন। সঙ্গে সঙ্গে বাংলার এই সূর্য সন্তানের ওপর নেমে আসে বর্বরোচিত নিপীড়ন। এমনকি সে সময় ক্যাপ্টেন বাশারের সন্তানসম্ভবা স্ত্রী যিনি প্রথমে ঢাকা সেনানিবাসে এবং পরবর্তীতে ঢাকার ধানমন্ডিতে ক্যাপ্টেন বাশারের খালাম্মা বিশিষ্ট নারী মুক্তি আন্দোলন নেত্রী বেগম আয়শা জাফরের বাশায় অন্তরীণ ছিলেন তার ওপরও নেমে আসে ভয়াবহ অত্যাচার। ক্যাপ্টেন বাশারের স্ত্রী নূরুন্নাহার বাশার সে সময় সন্তানসম্ভবা থাকার পরেও তাকে কোনো হাসপাতালে ভর্তি হতে দেওয়া হয়নি। তার বাইরে যাওয়ার ওপর সামরিক জান্তা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এমনকি প্রসব বেদনা ওঠার পরও তাকে কোনো হাসপাতালে ভর্তি হতে দেওয়া হয়নি। এভাবেই ক্যাপ্টেন বাশারের স্ত্রী একটি মরণোত্তর পুত্রসন্তান জন্ম দেন।

অপরদিকে দীর্ঘ দুই মাস ঢাকা সেনানিবাসের একটি টর্চার সেলে ক্যাপ্টেন বাশারের ওপর চলতে থাকে অমানবিক এবং বর্বরতম নির্যাতন। এই নির্যাতন এতই বীভৎস ছিল যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানিতে ইহুদিদের ওপর নিষ্ঠুরতম অত্যাচারকেও হার মানায়। শ্রুতি আছে যে শহীদ ক্যাপ্টেন বাশারের মুখমণ্ডল দখলদার সেনা কর্মকর্তারা সিগারেটের ছাইদানি হিসেবে ব্যবহার করত। যখনই যে ধূমপান করতে আসত সে শহীদ বাশারের মুখমণ্ডলে জ্বলন্ত সিগারেটটি ঠেসে ধরে নির্বাপিত করত। চলত আরও নানা ধরনের নির্যাতন। ঢাকা সেনানিবাসের বিমান বাহিনীর সদর দফতরের একটি অস্ত্র ভাণ্ডারের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কক্ষকে টর্চার সেলে রূপান্তরিত করা হয়। প্রতিটি কক্ষে ৫-৬ জন করে যুদ্ধবন্দীকে রাখা হতো। সেখানে ছিল না কোনো বিদ্যুৎ, আলো, বাতাস প্রবেশের কোনো ভেনটিলেশন। এ রকম একটি টর্চার সেলে ক্যাপ্টেন বাশারকে রাখা হয় এবং শতাব্দীর নিষ্ঠুরতম নির্যাতন চালিয়ে তিল তিল করে খুন করা হয়। পার্শ্ববর্তী টর্চার সেলগুলোতে বাঙালি যুদ্ধবন্দীরা প্রতিদিনই ক্যাপ্টেন বাশারের আর্তনাদ শুনতে পেতেন। ইতিহাসের বর্বরতম ও নিষ্ঠুরতম হত্যাকাণ্ডে খোদার আরশ পর্যন্ত কেঁপে উঠেছিল।

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নিপীড়নের বীভৎসতা এদেশের জনগণ কখনই ভুলবে না। এসব টর্চার সেলে পাকিস্তানি হানাদাররা যে অত্যাচার চালিয়েছিল তা কখনই ভোলার নয়। এই টর্চার সেলগুলো আজও দাঁড়িয়ে আছে যা পাকিস্তান বাহিনীর নির্মম বর্বরতার প্রতীক যা আমাদের কখনই ভুলে গেলে চলবে না।

 

শহীদ বাশারের পরিবারের আকুতি সরকার তথা সেনা কর্তৃপক্ষ যেন এসব টর্চার সেল যথাযথভাবে সংরক্ষণ করেন যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এগুলো দেখতে পারেন। জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য এসব বন্দীশালা ও টর্চার সেল উন্মুক্ত করে দেওয়া হোক যাতে জনগণ অন্তত অনুভব করতে পারেন দেশের স্বাধীনতার অর্জনের জন্য এখানে কত গভীরভাবে মানবতা পদদলিত হয়েছিল। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এসব বন্দীশালা ও টর্চার সেলগুলো দেখে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের কষ্ট ও ত্যাগ কিছুটা হলেও অনুধাবন করতে পারবেন।

লেখক :  শহীদ ক্যাপ্টেন বাশারের ছোট ভাই ও ডেইলি সান-এর  সিনিয়র সাব-এডিটর।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা

২ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩ বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরলেন ফাবিনিয়ো
৩ বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরলেন ফাবিনিয়ো

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় শুঁটকি গুঁড়া উৎপাদন শুরু
কুতুবদিয়ায় শুঁটকি গুঁড়া উৎপাদন শুরু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মায়ের মৃত্যু
মেয়ের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মায়ের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন
লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত
মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’
‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি
প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট
মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল
কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়াডাঙ্গায় দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব
এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক
গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের দল ঘোষণা: এবারও জায়গা হয়নি নেইমারের
ব্রাজিলের দল ঘোষণা: এবারও জায়গা হয়নি নেইমারের

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব
নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি
‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
উত্তরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাগরিক সেবার মানোন্নয়নের তাগিদ ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসকের
নাগরিক সেবার মানোন্নয়নের তাগিদ ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় ট্রেনের ধাক্কায় একজনের মৃত্যু
উত্তরায় ট্রেনের ধাক্কায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চোটে পাকিস্তান সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ব্রেভিস
চোটে পাকিস্তান সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ব্রেভিস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান ছাড়াই ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে সৌদি: ট্রাম্প
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান ছাড়াই ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে সৌদি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের সেরা একাদশের অধিনায়ক উলভার্ট, নেই হারমানপ্রিত
বিশ্বকাপের সেরা একাদশের অধিনায়ক উলভার্ট, নেই হারমানপ্রিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেঁয়াজের কেজি ছাড়ালো ১০০ টাকা
পেঁয়াজের কেজি ছাড়ালো ১০০ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় আত্মনির্ভর জীবনের পথে কবি মজেল উদ্দীন
বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় আত্মনির্ভর জীবনের পথে কবি মজেল উদ্দীন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম