শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৭

বিশ্বনবীর বিশ্ব সংস্কার

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বনবীর বিশ্ব সংস্কার

মানব জাতির ইতিহাস পর্যালোচনা করলে আমরা নানা ধরনের সমাজ সংস্কারক দেখতে পাই দেশে দেশে। দার্শনিক-চিন্তাবিদ, রাজা-মহারাজা, কবি-সাহিত্যিক, দিগ্বিজয়ী বীর, সমাজ সেবক, মানব সেবক, মানব সভ্যতায় আলোড়ন সৃষ্টিকারী নায়ক-মহানায়ক, সভ্যতার রঙ্গমঞ্চে আবির্ভূত নিত্যনতুন ধর্মমতের প্রবর্তক, আইন প্রণেতা এবং নৈতিক সংস্কারক। এদের কারও শিক্ষাই মানুষের জন্য পূর্ণাঙ্গ ছিল না। আমরা দেখেছি, প্রতিটি মহান ব্যক্তির মহত্ব সামগ্রিক নয় বরং এক পেশে। তাদের জীবনের একটি অংশ উজ্জ্বল হলেও বাকি পুরো অংশই অনুজ্জ্বল-নিকষ আঁধার, যা মানব সভ্যতায় স্থানযোগ্য নয়। কিন্তু মানব বন্ধু! মুহাম্মদ (সা.) এমন একজন সমাজ সংস্কারক, মানব দরদি উম্মত প্রেমিক নবী, যার জীবনের প্রতিটি আচার-আচরণ, পছন্দ-অপছন্দ, বাঁক-বিবর্তন বিশ্ববাসীর জন্য অনুকরণীয়-অনুসরণীয় সর্বোত্তম আদর্শ। সূরা আহজাবের ২১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘তোমাদের জন্য রসুল (সা.) এর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় প্রখ্যাত মুফাসসির হাফেজ ইমামুদ্দিন ইবনে কাসীর (রহ.) লেখেন, অর্থাৎ- ‘এ আয়াত দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে রসুল (সা.) এর সকল কথা, কাজ ও অবস্থা উম্মতের জন্য অনুকরণীয়-অনুসরণীয় আদর্শ।’

রসুল (সা.) এর শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের জন্য আল্লাহ তায়ালা রুহের জগতে সব নবী থেকে মুহাম্মদ (সা.) এর আনুগত্য এবং তাকে সাহায্য করার শপথ নিয়েছিলেন। সূরা আল ইমরানের ৮১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর স্মরণ করো, আল্লাহ এ কথার ওপর নবীদের অঙ্গীকার নিয়েছিলেন যে, আমি তোমাদের যে কিতাব ও হিকমত দেব তোমরা তা গ্রহণ করবে, অতঃপর তোমাদের কাছে একজন রসুল (মুহাম্মদ) আসবে তোমাদের কিতাব এবং নবুওয়তের সত্যায়ন করার জন্য। তখন তোমরা অবশ্যই তার প্রতি ইমান আনবে এবং তাকে সাহায্য করবে।’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় হজরত আলী (রা.) এবং ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালা সব নবী-রসুল থেকেই অঙ্গীকার নিয়েছিলেন যে, তাদের জীবদ্দশায়ই যদি মুহাম্মদ (সা.) প্রেরিত হন, তবে এ মহান রসুলের ওপর ইমান আনা এবং তাকে সর্বোতভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করা তাদের জন্য আবশ্যক।’ (তাফসিরে তাবারি : ২/২৩৬)। ‘শুধু তাই নয়, প্রত্যেক নবী রসুলকে এই নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল, তারা যেন তাদের উম্মতের কাছে আখেরি নবীর প্রশংসা ও গুণাবলি বর্ণনা করে, তার ওপর ইমান আনে এবং তাকে সহযোগিতা করে।’ (তাফসিরে বাগাভী : ১/৩২২)।

আদম (আ.) থেকে শুরু করে ঈসা (আ.) পর্যন্ত সব নবীই মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। তারা তাদের উম্মতের কাছে শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.) এর প্রশংসা করেছেন এবং তার ওপর ইমান আনার নসিহত করে গেছেন। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত ঈসা (আ.) এর নির্দেশটি আল্লাহ তায়ালা এভাবে বর্ণনা করেছেন- ‘স্মরণ করো, মরিময়পুত্র ঈসা যখন বলেছিল- হে বনি ইসরাইল! আমি তোমাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে রসুলরূপে প্রেরিত হয়েছি। আমার আগে থেকেই তোমাদের কাছে যে কিতাব, তাওরাত ছিল, আমি তার সত্যায়ন করছি এবং তোমাদের সুসংবাদ দিচ্ছি, আমার পরে একজন রসুল আসবেন, তার নাম হবে আহমাদ। (সূরা সফ : ৬১)। নবীদের মাধ্যমে আখেরি নবী মুহাম্মদ (সা.) এর প্রশংসা এবং গুণকীর্তন শোনার কারণে পূর্ববর্তী উম্মতরা রসুল (সা.)-কে খুব ভালো করেই চিনতে পেরেছিলেন। তারা প্রত্যেকেই চাচ্ছিলেন তাদের বংশেই আখেরি নবীর জন্ম হবে এবং তারা এ বিরল সৌভাগ্যের মালিক হবে। কিন্তু রসুল (সা.) যখন কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করলেন তখন অন্য সবাই হতাশ হয়ে পড়ে। তখন তারা রসুল (সা.) এর রিসালাতকে অস্বীকার করতে থাকে। পুরো বিষয়টি পবিত্র কোরআনে এভাবে বলা হয়েছে- ‘যাদের আমি এর আগে কিতাব দিয়েছি তারা তাকে (মুহাম্মদকে) ঠিক সেরকমই চেনে, যেমন চেনে নিজেদের ছেলেমেয়েদের। কিন্তু তাদের একটি দল জেনে বুঝে সত্য গোপন করে চলছে।’ (সূরা বাকারাহ : ১৪৬)। সব নবী রসুল থেকে মুহাম্মদ (সা.) এর প্রতি ইমান আনা এবং তাকে সাহায্য করার অঙ্গীকার নেওয়া এটি রসুল (সা.) এর একক বৈশিষ্ট্য। এ মহান মর্যাদা আর কোনো নবী বা রসুলের জন্য নির্ধারিত নয়। মহান আল্লাহ তায়ালা প্রিয়নবী (সা.) শান-মান জানার এবং বুঝার পাশাপাশি তার প্রকৃত আশেক হিসেবে আমাদের কবুল করুণ। হায়! আজ কী সময় এলো! মুসলমান তার ধর্ম পালন করছে মুহাম্মদের নাম ভাঙিয়ে। তার মানব সেবায় জীবন বিলিয়ে দেওয়ার কর্মসূচি কোথায় যেন হারিয়ে ফেলেছে। তিনি আমাদের আত্মার স্বাধীনতার সবক দিয়েছিলেন। তিনি শিখিয়েছেন, কেউ কারও গোলামি করবে না। সবাই ভাই ভাই হয়ে থাকবে। পাড়াপড়শীরা আপনজনদের মতো থাকবে। হায় আফসোস! নবীর উম্মত আজ আত্মার স্বাধীনতা ভুলে গোলামীর শেকল গলে পরে নিয়েছে। চাল-চলন, পোশাক-আশাক, সংস্কৃতি-প্রকৃতি, আচার-ব্যবহার কোনো কিছু দেখেই বুঝার উপায় নেই এ ধর্মের মূল বাণী স্বাধীনতার কথা বলে। সংস্কৃতি থেকে শুরু করে ব্যক্তি জীবন পর্যন্ত সব জায়গায় পরাধীন জাতির নাম মুসলমান। এ জাতির সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য হলো— আমরা স্বাধীনতার তাৎপর্য উপলব্ধি করতে পারেনি। নিজেদের দল-মত-মাজহাব-খানকার ঊর্ধ্বে উঠে মানবতা বা মানুষকে ভালোবাসার ধর্মচর্চা করতে পারছি না। ফলে ধর্মীয় অঙ্গনেই ধার্মিকরা স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। অথচ কোরআন ধর্মের স্বাধীনতার কথা বলেছে। আল্লাহ বলেন, ‘তেমাদের প্রত্যেকের জন্য একটি শরিয়ত এবং একটি কর্মপদ্ধতি নির্ধারণ করে রেখেছি। আল্লাহ চাইলে তোমাদের সবাইকে একই উম্মতের অন্তর্ভুক্ত করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তোমাদের যা দিয়েছেন তা তোমাদের পরীক্ষা করার জন্য দিয়েছেন। কাজেই সৎকাজে একে অপরের অগ্রগামী হতে চেষ্টা কর। শেষ পর্যন্ত তোমাদের সবাইকে আল্লাহর দিকে ফিরে যেতে হবে।’ (সূরা মায়েদাহ : ৪৮।) অন্যত্র আল্লাহ বলেন, ‘ধর্মের ব্যাপারে জোর-জবরদস্তি নেই। ভ্রান্ত মত ও পথকে সঠিক মত ও পথ থেকে ছাঁটাই করে আলাদা করে দেওয়া হয়েছে।’ (সূরা বাকার, ২:২৫৬।) তিনি এমন একসময় এ ধারায় এসেছিলেন যখন পুরো পৃথিবীই নারী নির্যাতনকে ধর্মের অংশ মনে করে নিয়েছিল। নারী হত্যা-লুণ্ঠন সমাজ-সংস্কৃতির অংশে পরিণত হয়েছিল পৃথিবীজুড়ে। নারীকে মনে করা হতো অপয়া, দুর্ভাগ্যের লক্ষণ। জীবন-জীবিকার ক্ষতির কারণ হিসেবে চিহ্নিত হতো তখনকার নারী। কথায় কথায় নারীকে হত্যা করত মানুষ। শুধু কি তাই? ভারত ও ইউরোপের ইতিহাস পড়লে জানা যায়, মানুষ দেবতার সন্তুষ্টির উদ্দেশে নিজ কন্যা ও বোনদের বলি দিত হাসিমুখে। অবাক হতে হয়, মানুষের বিশ্বাস ছিল নারীকে বিলিয়ে দিলে, লেলিয়ে দিলে, পরপুরুষের ঘরে পাঠালে  স্রষ্টা খুশি হন! এ ধারণা মক্কায় যেমন ছিল আমাদের ভারতবর্ষেও তেমনই ছিল। ছিল ইউরোপ-আফ্রিকার সভ্য-অসভ্য সবার মাঝেই। এমন নাজুক পরিস্থিতিতে ‘ইকরা বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক-পড়! তোমর প্রভুর নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন’- এই বাণী নিয়ে হেরা গুহা থেকে বের হলেন নূর নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। মানুষ যখনই তাঁর স্রষ্টার নামে পড়তে শুরু করল, দেখতে ও জানতে শুরু করল, সে দেখল- তার স্রষ্টা মহান আল্লাহ তায়ালা একটি দরজা দিয়েছেন, যে দরজা না হলে এই পৃথিবীতে আসা তার পক্ষে সম্ভব হতো না। সে দরজা হলো প্রেমময় নারী। ঐশী বাণী প্রাপ্তির পর রসুল (সা.) মানুষকে অন্যায়-অবিচার বন্ধের আহ্বান জানান। তিনি প্রথমেই মানুষকে নামাজ-রোজার দাওয়াত দেননি। তিনি বলেছেন, নারীও মানুষ। তাকে তার আসল মর্যাদা ফিরিয়ে দাও। আরবের কাফেররা হুঙ্কার দিয়ে ওঠল। এ কি করে সম্ভব? নারী মানুষ হয় কীভাবে? সে তো আমাদের ভোগ্য ছাড়া অন্য কিছুই নয়। তাকে আমরা হাটে বেচি, আবার হাট থেকেই কিনে আনি। তাহলে তাকে কীভাবে মানুষের মর্যাদা দেব? মুহাম্মদ তো ভারি বাড়াবাড়ি শুরু করেছে! নবুওয়াতের শুরুতে যেমন নারী অধিকারের আন্দোলনে সোচ্চার ছিলেন মুহাম্মদ (সা.), জীবনের পড়ন্ত বেলায়ও নারীর পক্ষে বলেছেন বলিষ্ঠ কণ্ঠে। ওফাতের মাত্র তিন মাস আগেও ঐতিহাসিক বিদায় হজের ভাষণে নারীদের ব্যাপারে যথেষ্ট সাবধান-সতর্ক থাকার নসিহত করেছেন উম্মতকে। বলেছেন, ‘নারীর ওপর তোমাদের যেমন অধিকার আছে, তোমাদের ওপরও নারীর একই রকম অধিকার আছে।’ রসুল (সা.) বলেছেন, ‘সবচেয়ে ভালো মানুষ সে, যে তার স্ত্রীর চোখে ভালো। উম্মতেরা জেনে রাখ, আমি আমার স্ত্রীদের চোখে ভালো।’ (ইবনে মাজাহ)।

লেখক : বিশিষ্ট মুফাসসিরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়