শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৭

বিশ্বনবীর বিশ্ব সংস্কার

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বনবীর বিশ্ব সংস্কার

মানব জাতির ইতিহাস পর্যালোচনা করলে আমরা নানা ধরনের সমাজ সংস্কারক দেখতে পাই দেশে দেশে। দার্শনিক-চিন্তাবিদ, রাজা-মহারাজা, কবি-সাহিত্যিক, দিগ্বিজয়ী বীর, সমাজ সেবক, মানব সেবক, মানব সভ্যতায় আলোড়ন সৃষ্টিকারী নায়ক-মহানায়ক, সভ্যতার রঙ্গমঞ্চে আবির্ভূত নিত্যনতুন ধর্মমতের প্রবর্তক, আইন প্রণেতা এবং নৈতিক সংস্কারক। এদের কারও শিক্ষাই মানুষের জন্য পূর্ণাঙ্গ ছিল না। আমরা দেখেছি, প্রতিটি মহান ব্যক্তির মহত্ব সামগ্রিক নয় বরং এক পেশে। তাদের জীবনের একটি অংশ উজ্জ্বল হলেও বাকি পুরো অংশই অনুজ্জ্বল-নিকষ আঁধার, যা মানব সভ্যতায় স্থানযোগ্য নয়। কিন্তু মানব বন্ধু! মুহাম্মদ (সা.) এমন একজন সমাজ সংস্কারক, মানব দরদি উম্মত প্রেমিক নবী, যার জীবনের প্রতিটি আচার-আচরণ, পছন্দ-অপছন্দ, বাঁক-বিবর্তন বিশ্ববাসীর জন্য অনুকরণীয়-অনুসরণীয় সর্বোত্তম আদর্শ। সূরা আহজাবের ২১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘তোমাদের জন্য রসুল (সা.) এর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় প্রখ্যাত মুফাসসির হাফেজ ইমামুদ্দিন ইবনে কাসীর (রহ.) লেখেন, অর্থাৎ- ‘এ আয়াত দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে রসুল (সা.) এর সকল কথা, কাজ ও অবস্থা উম্মতের জন্য অনুকরণীয়-অনুসরণীয় আদর্শ।’

রসুল (সা.) এর শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের জন্য আল্লাহ তায়ালা রুহের জগতে সব নবী থেকে মুহাম্মদ (সা.) এর আনুগত্য এবং তাকে সাহায্য করার শপথ নিয়েছিলেন। সূরা আল ইমরানের ৮১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর স্মরণ করো, আল্লাহ এ কথার ওপর নবীদের অঙ্গীকার নিয়েছিলেন যে, আমি তোমাদের যে কিতাব ও হিকমত দেব তোমরা তা গ্রহণ করবে, অতঃপর তোমাদের কাছে একজন রসুল (মুহাম্মদ) আসবে তোমাদের কিতাব এবং নবুওয়তের সত্যায়ন করার জন্য। তখন তোমরা অবশ্যই তার প্রতি ইমান আনবে এবং তাকে সাহায্য করবে।’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় হজরত আলী (রা.) এবং ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালা সব নবী-রসুল থেকেই অঙ্গীকার নিয়েছিলেন যে, তাদের জীবদ্দশায়ই যদি মুহাম্মদ (সা.) প্রেরিত হন, তবে এ মহান রসুলের ওপর ইমান আনা এবং তাকে সর্বোতভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করা তাদের জন্য আবশ্যক।’ (তাফসিরে তাবারি : ২/২৩৬)। ‘শুধু তাই নয়, প্রত্যেক নবী রসুলকে এই নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল, তারা যেন তাদের উম্মতের কাছে আখেরি নবীর প্রশংসা ও গুণাবলি বর্ণনা করে, তার ওপর ইমান আনে এবং তাকে সহযোগিতা করে।’ (তাফসিরে বাগাভী : ১/৩২২)।

আদম (আ.) থেকে শুরু করে ঈসা (আ.) পর্যন্ত সব নবীই মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। তারা তাদের উম্মতের কাছে শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.) এর প্রশংসা করেছেন এবং তার ওপর ইমান আনার নসিহত করে গেছেন। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত ঈসা (আ.) এর নির্দেশটি আল্লাহ তায়ালা এভাবে বর্ণনা করেছেন- ‘স্মরণ করো, মরিময়পুত্র ঈসা যখন বলেছিল- হে বনি ইসরাইল! আমি তোমাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে রসুলরূপে প্রেরিত হয়েছি। আমার আগে থেকেই তোমাদের কাছে যে কিতাব, তাওরাত ছিল, আমি তার সত্যায়ন করছি এবং তোমাদের সুসংবাদ দিচ্ছি, আমার পরে একজন রসুল আসবেন, তার নাম হবে আহমাদ। (সূরা সফ : ৬১)। নবীদের মাধ্যমে আখেরি নবী মুহাম্মদ (সা.) এর প্রশংসা এবং গুণকীর্তন শোনার কারণে পূর্ববর্তী উম্মতরা রসুল (সা.)-কে খুব ভালো করেই চিনতে পেরেছিলেন। তারা প্রত্যেকেই চাচ্ছিলেন তাদের বংশেই আখেরি নবীর জন্ম হবে এবং তারা এ বিরল সৌভাগ্যের মালিক হবে। কিন্তু রসুল (সা.) যখন কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করলেন তখন অন্য সবাই হতাশ হয়ে পড়ে। তখন তারা রসুল (সা.) এর রিসালাতকে অস্বীকার করতে থাকে। পুরো বিষয়টি পবিত্র কোরআনে এভাবে বলা হয়েছে- ‘যাদের আমি এর আগে কিতাব দিয়েছি তারা তাকে (মুহাম্মদকে) ঠিক সেরকমই চেনে, যেমন চেনে নিজেদের ছেলেমেয়েদের। কিন্তু তাদের একটি দল জেনে বুঝে সত্য গোপন করে চলছে।’ (সূরা বাকারাহ : ১৪৬)। সব নবী রসুল থেকে মুহাম্মদ (সা.) এর প্রতি ইমান আনা এবং তাকে সাহায্য করার অঙ্গীকার নেওয়া এটি রসুল (সা.) এর একক বৈশিষ্ট্য। এ মহান মর্যাদা আর কোনো নবী বা রসুলের জন্য নির্ধারিত নয়। মহান আল্লাহ তায়ালা প্রিয়নবী (সা.) শান-মান জানার এবং বুঝার পাশাপাশি তার প্রকৃত আশেক হিসেবে আমাদের কবুল করুণ। হায়! আজ কী সময় এলো! মুসলমান তার ধর্ম পালন করছে মুহাম্মদের নাম ভাঙিয়ে। তার মানব সেবায় জীবন বিলিয়ে দেওয়ার কর্মসূচি কোথায় যেন হারিয়ে ফেলেছে। তিনি আমাদের আত্মার স্বাধীনতার সবক দিয়েছিলেন। তিনি শিখিয়েছেন, কেউ কারও গোলামি করবে না। সবাই ভাই ভাই হয়ে থাকবে। পাড়াপড়শীরা আপনজনদের মতো থাকবে। হায় আফসোস! নবীর উম্মত আজ আত্মার স্বাধীনতা ভুলে গোলামীর শেকল গলে পরে নিয়েছে। চাল-চলন, পোশাক-আশাক, সংস্কৃতি-প্রকৃতি, আচার-ব্যবহার কোনো কিছু দেখেই বুঝার উপায় নেই এ ধর্মের মূল বাণী স্বাধীনতার কথা বলে। সংস্কৃতি থেকে শুরু করে ব্যক্তি জীবন পর্যন্ত সব জায়গায় পরাধীন জাতির নাম মুসলমান। এ জাতির সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য হলো— আমরা স্বাধীনতার তাৎপর্য উপলব্ধি করতে পারেনি। নিজেদের দল-মত-মাজহাব-খানকার ঊর্ধ্বে উঠে মানবতা বা মানুষকে ভালোবাসার ধর্মচর্চা করতে পারছি না। ফলে ধর্মীয় অঙ্গনেই ধার্মিকরা স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। অথচ কোরআন ধর্মের স্বাধীনতার কথা বলেছে। আল্লাহ বলেন, ‘তেমাদের প্রত্যেকের জন্য একটি শরিয়ত এবং একটি কর্মপদ্ধতি নির্ধারণ করে রেখেছি। আল্লাহ চাইলে তোমাদের সবাইকে একই উম্মতের অন্তর্ভুক্ত করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তোমাদের যা দিয়েছেন তা তোমাদের পরীক্ষা করার জন্য দিয়েছেন। কাজেই সৎকাজে একে অপরের অগ্রগামী হতে চেষ্টা কর। শেষ পর্যন্ত তোমাদের সবাইকে আল্লাহর দিকে ফিরে যেতে হবে।’ (সূরা মায়েদাহ : ৪৮।) অন্যত্র আল্লাহ বলেন, ‘ধর্মের ব্যাপারে জোর-জবরদস্তি নেই। ভ্রান্ত মত ও পথকে সঠিক মত ও পথ থেকে ছাঁটাই করে আলাদা করে দেওয়া হয়েছে।’ (সূরা বাকার, ২:২৫৬।) তিনি এমন একসময় এ ধারায় এসেছিলেন যখন পুরো পৃথিবীই নারী নির্যাতনকে ধর্মের অংশ মনে করে নিয়েছিল। নারী হত্যা-লুণ্ঠন সমাজ-সংস্কৃতির অংশে পরিণত হয়েছিল পৃথিবীজুড়ে। নারীকে মনে করা হতো অপয়া, দুর্ভাগ্যের লক্ষণ। জীবন-জীবিকার ক্ষতির কারণ হিসেবে চিহ্নিত হতো তখনকার নারী। কথায় কথায় নারীকে হত্যা করত মানুষ। শুধু কি তাই? ভারত ও ইউরোপের ইতিহাস পড়লে জানা যায়, মানুষ দেবতার সন্তুষ্টির উদ্দেশে নিজ কন্যা ও বোনদের বলি দিত হাসিমুখে। অবাক হতে হয়, মানুষের বিশ্বাস ছিল নারীকে বিলিয়ে দিলে, লেলিয়ে দিলে, পরপুরুষের ঘরে পাঠালে  স্রষ্টা খুশি হন! এ ধারণা মক্কায় যেমন ছিল আমাদের ভারতবর্ষেও তেমনই ছিল। ছিল ইউরোপ-আফ্রিকার সভ্য-অসভ্য সবার মাঝেই। এমন নাজুক পরিস্থিতিতে ‘ইকরা বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক-পড়! তোমর প্রভুর নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন’- এই বাণী নিয়ে হেরা গুহা থেকে বের হলেন নূর নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। মানুষ যখনই তাঁর স্রষ্টার নামে পড়তে শুরু করল, দেখতে ও জানতে শুরু করল, সে দেখল- তার স্রষ্টা মহান আল্লাহ তায়ালা একটি দরজা দিয়েছেন, যে দরজা না হলে এই পৃথিবীতে আসা তার পক্ষে সম্ভব হতো না। সে দরজা হলো প্রেমময় নারী। ঐশী বাণী প্রাপ্তির পর রসুল (সা.) মানুষকে অন্যায়-অবিচার বন্ধের আহ্বান জানান। তিনি প্রথমেই মানুষকে নামাজ-রোজার দাওয়াত দেননি। তিনি বলেছেন, নারীও মানুষ। তাকে তার আসল মর্যাদা ফিরিয়ে দাও। আরবের কাফেররা হুঙ্কার দিয়ে ওঠল। এ কি করে সম্ভব? নারী মানুষ হয় কীভাবে? সে তো আমাদের ভোগ্য ছাড়া অন্য কিছুই নয়। তাকে আমরা হাটে বেচি, আবার হাট থেকেই কিনে আনি। তাহলে তাকে কীভাবে মানুষের মর্যাদা দেব? মুহাম্মদ তো ভারি বাড়াবাড়ি শুরু করেছে! নবুওয়াতের শুরুতে যেমন নারী অধিকারের আন্দোলনে সোচ্চার ছিলেন মুহাম্মদ (সা.), জীবনের পড়ন্ত বেলায়ও নারীর পক্ষে বলেছেন বলিষ্ঠ কণ্ঠে। ওফাতের মাত্র তিন মাস আগেও ঐতিহাসিক বিদায় হজের ভাষণে নারীদের ব্যাপারে যথেষ্ট সাবধান-সতর্ক থাকার নসিহত করেছেন উম্মতকে। বলেছেন, ‘নারীর ওপর তোমাদের যেমন অধিকার আছে, তোমাদের ওপরও নারীর একই রকম অধিকার আছে।’ রসুল (সা.) বলেছেন, ‘সবচেয়ে ভালো মানুষ সে, যে তার স্ত্রীর চোখে ভালো। উম্মতেরা জেনে রাখ, আমি আমার স্ত্রীদের চোখে ভালো।’ (ইবনে মাজাহ)।

লেখক : বিশিষ্ট মুফাসসিরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

৫৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা
এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে