শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৭

বিশ্বনবীর বিশ্ব সংস্কার

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বনবীর বিশ্ব সংস্কার

মানব জাতির ইতিহাস পর্যালোচনা করলে আমরা নানা ধরনের সমাজ সংস্কারক দেখতে পাই দেশে দেশে। দার্শনিক-চিন্তাবিদ, রাজা-মহারাজা, কবি-সাহিত্যিক, দিগ্বিজয়ী বীর, সমাজ সেবক, মানব সেবক, মানব সভ্যতায় আলোড়ন সৃষ্টিকারী নায়ক-মহানায়ক, সভ্যতার রঙ্গমঞ্চে আবির্ভূত নিত্যনতুন ধর্মমতের প্রবর্তক, আইন প্রণেতা এবং নৈতিক সংস্কারক। এদের কারও শিক্ষাই মানুষের জন্য পূর্ণাঙ্গ ছিল না। আমরা দেখেছি, প্রতিটি মহান ব্যক্তির মহত্ব সামগ্রিক নয় বরং এক পেশে। তাদের জীবনের একটি অংশ উজ্জ্বল হলেও বাকি পুরো অংশই অনুজ্জ্বল-নিকষ আঁধার, যা মানব সভ্যতায় স্থানযোগ্য নয়। কিন্তু মানব বন্ধু! মুহাম্মদ (সা.) এমন একজন সমাজ সংস্কারক, মানব দরদি উম্মত প্রেমিক নবী, যার জীবনের প্রতিটি আচার-আচরণ, পছন্দ-অপছন্দ, বাঁক-বিবর্তন বিশ্ববাসীর জন্য অনুকরণীয়-অনুসরণীয় সর্বোত্তম আদর্শ। সূরা আহজাবের ২১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘তোমাদের জন্য রসুল (সা.) এর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় প্রখ্যাত মুফাসসির হাফেজ ইমামুদ্দিন ইবনে কাসীর (রহ.) লেখেন, অর্থাৎ- ‘এ আয়াত দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে রসুল (সা.) এর সকল কথা, কাজ ও অবস্থা উম্মতের জন্য অনুকরণীয়-অনুসরণীয় আদর্শ।’

রসুল (সা.) এর শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের জন্য আল্লাহ তায়ালা রুহের জগতে সব নবী থেকে মুহাম্মদ (সা.) এর আনুগত্য এবং তাকে সাহায্য করার শপথ নিয়েছিলেন। সূরা আল ইমরানের ৮১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর স্মরণ করো, আল্লাহ এ কথার ওপর নবীদের অঙ্গীকার নিয়েছিলেন যে, আমি তোমাদের যে কিতাব ও হিকমত দেব তোমরা তা গ্রহণ করবে, অতঃপর তোমাদের কাছে একজন রসুল (মুহাম্মদ) আসবে তোমাদের কিতাব এবং নবুওয়তের সত্যায়ন করার জন্য। তখন তোমরা অবশ্যই তার প্রতি ইমান আনবে এবং তাকে সাহায্য করবে।’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় হজরত আলী (রা.) এবং ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালা সব নবী-রসুল থেকেই অঙ্গীকার নিয়েছিলেন যে, তাদের জীবদ্দশায়ই যদি মুহাম্মদ (সা.) প্রেরিত হন, তবে এ মহান রসুলের ওপর ইমান আনা এবং তাকে সর্বোতভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করা তাদের জন্য আবশ্যক।’ (তাফসিরে তাবারি : ২/২৩৬)। ‘শুধু তাই নয়, প্রত্যেক নবী রসুলকে এই নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল, তারা যেন তাদের উম্মতের কাছে আখেরি নবীর প্রশংসা ও গুণাবলি বর্ণনা করে, তার ওপর ইমান আনে এবং তাকে সহযোগিতা করে।’ (তাফসিরে বাগাভী : ১/৩২২)।

আদম (আ.) থেকে শুরু করে ঈসা (আ.) পর্যন্ত সব নবীই মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। তারা তাদের উম্মতের কাছে শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.) এর প্রশংসা করেছেন এবং তার ওপর ইমান আনার নসিহত করে গেছেন। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত ঈসা (আ.) এর নির্দেশটি আল্লাহ তায়ালা এভাবে বর্ণনা করেছেন- ‘স্মরণ করো, মরিময়পুত্র ঈসা যখন বলেছিল- হে বনি ইসরাইল! আমি তোমাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে রসুলরূপে প্রেরিত হয়েছি। আমার আগে থেকেই তোমাদের কাছে যে কিতাব, তাওরাত ছিল, আমি তার সত্যায়ন করছি এবং তোমাদের সুসংবাদ দিচ্ছি, আমার পরে একজন রসুল আসবেন, তার নাম হবে আহমাদ। (সূরা সফ : ৬১)। নবীদের মাধ্যমে আখেরি নবী মুহাম্মদ (সা.) এর প্রশংসা এবং গুণকীর্তন শোনার কারণে পূর্ববর্তী উম্মতরা রসুল (সা.)-কে খুব ভালো করেই চিনতে পেরেছিলেন। তারা প্রত্যেকেই চাচ্ছিলেন তাদের বংশেই আখেরি নবীর জন্ম হবে এবং তারা এ বিরল সৌভাগ্যের মালিক হবে। কিন্তু রসুল (সা.) যখন কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করলেন তখন অন্য সবাই হতাশ হয়ে পড়ে। তখন তারা রসুল (সা.) এর রিসালাতকে অস্বীকার করতে থাকে। পুরো বিষয়টি পবিত্র কোরআনে এভাবে বলা হয়েছে- ‘যাদের আমি এর আগে কিতাব দিয়েছি তারা তাকে (মুহাম্মদকে) ঠিক সেরকমই চেনে, যেমন চেনে নিজেদের ছেলেমেয়েদের। কিন্তু তাদের একটি দল জেনে বুঝে সত্য গোপন করে চলছে।’ (সূরা বাকারাহ : ১৪৬)। সব নবী রসুল থেকে মুহাম্মদ (সা.) এর প্রতি ইমান আনা এবং তাকে সাহায্য করার অঙ্গীকার নেওয়া এটি রসুল (সা.) এর একক বৈশিষ্ট্য। এ মহান মর্যাদা আর কোনো নবী বা রসুলের জন্য নির্ধারিত নয়। মহান আল্লাহ তায়ালা প্রিয়নবী (সা.) শান-মান জানার এবং বুঝার পাশাপাশি তার প্রকৃত আশেক হিসেবে আমাদের কবুল করুণ। হায়! আজ কী সময় এলো! মুসলমান তার ধর্ম পালন করছে মুহাম্মদের নাম ভাঙিয়ে। তার মানব সেবায় জীবন বিলিয়ে দেওয়ার কর্মসূচি কোথায় যেন হারিয়ে ফেলেছে। তিনি আমাদের আত্মার স্বাধীনতার সবক দিয়েছিলেন। তিনি শিখিয়েছেন, কেউ কারও গোলামি করবে না। সবাই ভাই ভাই হয়ে থাকবে। পাড়াপড়শীরা আপনজনদের মতো থাকবে। হায় আফসোস! নবীর উম্মত আজ আত্মার স্বাধীনতা ভুলে গোলামীর শেকল গলে পরে নিয়েছে। চাল-চলন, পোশাক-আশাক, সংস্কৃতি-প্রকৃতি, আচার-ব্যবহার কোনো কিছু দেখেই বুঝার উপায় নেই এ ধর্মের মূল বাণী স্বাধীনতার কথা বলে। সংস্কৃতি থেকে শুরু করে ব্যক্তি জীবন পর্যন্ত সব জায়গায় পরাধীন জাতির নাম মুসলমান। এ জাতির সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য হলো— আমরা স্বাধীনতার তাৎপর্য উপলব্ধি করতে পারেনি। নিজেদের দল-মত-মাজহাব-খানকার ঊর্ধ্বে উঠে মানবতা বা মানুষকে ভালোবাসার ধর্মচর্চা করতে পারছি না। ফলে ধর্মীয় অঙ্গনেই ধার্মিকরা স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। অথচ কোরআন ধর্মের স্বাধীনতার কথা বলেছে। আল্লাহ বলেন, ‘তেমাদের প্রত্যেকের জন্য একটি শরিয়ত এবং একটি কর্মপদ্ধতি নির্ধারণ করে রেখেছি। আল্লাহ চাইলে তোমাদের সবাইকে একই উম্মতের অন্তর্ভুক্ত করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তোমাদের যা দিয়েছেন তা তোমাদের পরীক্ষা করার জন্য দিয়েছেন। কাজেই সৎকাজে একে অপরের অগ্রগামী হতে চেষ্টা কর। শেষ পর্যন্ত তোমাদের সবাইকে আল্লাহর দিকে ফিরে যেতে হবে।’ (সূরা মায়েদাহ : ৪৮।) অন্যত্র আল্লাহ বলেন, ‘ধর্মের ব্যাপারে জোর-জবরদস্তি নেই। ভ্রান্ত মত ও পথকে সঠিক মত ও পথ থেকে ছাঁটাই করে আলাদা করে দেওয়া হয়েছে।’ (সূরা বাকার, ২:২৫৬।) তিনি এমন একসময় এ ধারায় এসেছিলেন যখন পুরো পৃথিবীই নারী নির্যাতনকে ধর্মের অংশ মনে করে নিয়েছিল। নারী হত্যা-লুণ্ঠন সমাজ-সংস্কৃতির অংশে পরিণত হয়েছিল পৃথিবীজুড়ে। নারীকে মনে করা হতো অপয়া, দুর্ভাগ্যের লক্ষণ। জীবন-জীবিকার ক্ষতির কারণ হিসেবে চিহ্নিত হতো তখনকার নারী। কথায় কথায় নারীকে হত্যা করত মানুষ। শুধু কি তাই? ভারত ও ইউরোপের ইতিহাস পড়লে জানা যায়, মানুষ দেবতার সন্তুষ্টির উদ্দেশে নিজ কন্যা ও বোনদের বলি দিত হাসিমুখে। অবাক হতে হয়, মানুষের বিশ্বাস ছিল নারীকে বিলিয়ে দিলে, লেলিয়ে দিলে, পরপুরুষের ঘরে পাঠালে  স্রষ্টা খুশি হন! এ ধারণা মক্কায় যেমন ছিল আমাদের ভারতবর্ষেও তেমনই ছিল। ছিল ইউরোপ-আফ্রিকার সভ্য-অসভ্য সবার মাঝেই। এমন নাজুক পরিস্থিতিতে ‘ইকরা বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক-পড়! তোমর প্রভুর নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন’- এই বাণী নিয়ে হেরা গুহা থেকে বের হলেন নূর নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। মানুষ যখনই তাঁর স্রষ্টার নামে পড়তে শুরু করল, দেখতে ও জানতে শুরু করল, সে দেখল- তার স্রষ্টা মহান আল্লাহ তায়ালা একটি দরজা দিয়েছেন, যে দরজা না হলে এই পৃথিবীতে আসা তার পক্ষে সম্ভব হতো না। সে দরজা হলো প্রেমময় নারী। ঐশী বাণী প্রাপ্তির পর রসুল (সা.) মানুষকে অন্যায়-অবিচার বন্ধের আহ্বান জানান। তিনি প্রথমেই মানুষকে নামাজ-রোজার দাওয়াত দেননি। তিনি বলেছেন, নারীও মানুষ। তাকে তার আসল মর্যাদা ফিরিয়ে দাও। আরবের কাফেররা হুঙ্কার দিয়ে ওঠল। এ কি করে সম্ভব? নারী মানুষ হয় কীভাবে? সে তো আমাদের ভোগ্য ছাড়া অন্য কিছুই নয়। তাকে আমরা হাটে বেচি, আবার হাট থেকেই কিনে আনি। তাহলে তাকে কীভাবে মানুষের মর্যাদা দেব? মুহাম্মদ তো ভারি বাড়াবাড়ি শুরু করেছে! নবুওয়াতের শুরুতে যেমন নারী অধিকারের আন্দোলনে সোচ্চার ছিলেন মুহাম্মদ (সা.), জীবনের পড়ন্ত বেলায়ও নারীর পক্ষে বলেছেন বলিষ্ঠ কণ্ঠে। ওফাতের মাত্র তিন মাস আগেও ঐতিহাসিক বিদায় হজের ভাষণে নারীদের ব্যাপারে যথেষ্ট সাবধান-সতর্ক থাকার নসিহত করেছেন উম্মতকে। বলেছেন, ‘নারীর ওপর তোমাদের যেমন অধিকার আছে, তোমাদের ওপরও নারীর একই রকম অধিকার আছে।’ রসুল (সা.) বলেছেন, ‘সবচেয়ে ভালো মানুষ সে, যে তার স্ত্রীর চোখে ভালো। উম্মতেরা জেনে রাখ, আমি আমার স্ত্রীদের চোখে ভালো।’ (ইবনে মাজাহ)।

লেখক : বিশিষ্ট মুফাসসিরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা