শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৭

বিশ্বনবীর বিশ্ব সংস্কার

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বনবীর বিশ্ব সংস্কার

মানব জাতির ইতিহাস পর্যালোচনা করলে আমরা নানা ধরনের সমাজ সংস্কারক দেখতে পাই দেশে দেশে। দার্শনিক-চিন্তাবিদ, রাজা-মহারাজা, কবি-সাহিত্যিক, দিগ্বিজয়ী বীর, সমাজ সেবক, মানব সেবক, মানব সভ্যতায় আলোড়ন সৃষ্টিকারী নায়ক-মহানায়ক, সভ্যতার রঙ্গমঞ্চে আবির্ভূত নিত্যনতুন ধর্মমতের প্রবর্তক, আইন প্রণেতা এবং নৈতিক সংস্কারক। এদের কারও শিক্ষাই মানুষের জন্য পূর্ণাঙ্গ ছিল না। আমরা দেখেছি, প্রতিটি মহান ব্যক্তির মহত্ব সামগ্রিক নয় বরং এক পেশে। তাদের জীবনের একটি অংশ উজ্জ্বল হলেও বাকি পুরো অংশই অনুজ্জ্বল-নিকষ আঁধার, যা মানব সভ্যতায় স্থানযোগ্য নয়। কিন্তু মানব বন্ধু! মুহাম্মদ (সা.) এমন একজন সমাজ সংস্কারক, মানব দরদি উম্মত প্রেমিক নবী, যার জীবনের প্রতিটি আচার-আচরণ, পছন্দ-অপছন্দ, বাঁক-বিবর্তন বিশ্ববাসীর জন্য অনুকরণীয়-অনুসরণীয় সর্বোত্তম আদর্শ। সূরা আহজাবের ২১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘তোমাদের জন্য রসুল (সা.) এর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় প্রখ্যাত মুফাসসির হাফেজ ইমামুদ্দিন ইবনে কাসীর (রহ.) লেখেন, অর্থাৎ- ‘এ আয়াত দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে রসুল (সা.) এর সকল কথা, কাজ ও অবস্থা উম্মতের জন্য অনুকরণীয়-অনুসরণীয় আদর্শ।’

রসুল (সা.) এর শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের জন্য আল্লাহ তায়ালা রুহের জগতে সব নবী থেকে মুহাম্মদ (সা.) এর আনুগত্য এবং তাকে সাহায্য করার শপথ নিয়েছিলেন। সূরা আল ইমরানের ৮১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর স্মরণ করো, আল্লাহ এ কথার ওপর নবীদের অঙ্গীকার নিয়েছিলেন যে, আমি তোমাদের যে কিতাব ও হিকমত দেব তোমরা তা গ্রহণ করবে, অতঃপর তোমাদের কাছে একজন রসুল (মুহাম্মদ) আসবে তোমাদের কিতাব এবং নবুওয়তের সত্যায়ন করার জন্য। তখন তোমরা অবশ্যই তার প্রতি ইমান আনবে এবং তাকে সাহায্য করবে।’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় হজরত আলী (রা.) এবং ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালা সব নবী-রসুল থেকেই অঙ্গীকার নিয়েছিলেন যে, তাদের জীবদ্দশায়ই যদি মুহাম্মদ (সা.) প্রেরিত হন, তবে এ মহান রসুলের ওপর ইমান আনা এবং তাকে সর্বোতভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করা তাদের জন্য আবশ্যক।’ (তাফসিরে তাবারি : ২/২৩৬)। ‘শুধু তাই নয়, প্রত্যেক নবী রসুলকে এই নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল, তারা যেন তাদের উম্মতের কাছে আখেরি নবীর প্রশংসা ও গুণাবলি বর্ণনা করে, তার ওপর ইমান আনে এবং তাকে সহযোগিতা করে।’ (তাফসিরে বাগাভী : ১/৩২২)।

আদম (আ.) থেকে শুরু করে ঈসা (আ.) পর্যন্ত সব নবীই মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। তারা তাদের উম্মতের কাছে শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.) এর প্রশংসা করেছেন এবং তার ওপর ইমান আনার নসিহত করে গেছেন। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত ঈসা (আ.) এর নির্দেশটি আল্লাহ তায়ালা এভাবে বর্ণনা করেছেন- ‘স্মরণ করো, মরিময়পুত্র ঈসা যখন বলেছিল- হে বনি ইসরাইল! আমি তোমাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে রসুলরূপে প্রেরিত হয়েছি। আমার আগে থেকেই তোমাদের কাছে যে কিতাব, তাওরাত ছিল, আমি তার সত্যায়ন করছি এবং তোমাদের সুসংবাদ দিচ্ছি, আমার পরে একজন রসুল আসবেন, তার নাম হবে আহমাদ। (সূরা সফ : ৬১)। নবীদের মাধ্যমে আখেরি নবী মুহাম্মদ (সা.) এর প্রশংসা এবং গুণকীর্তন শোনার কারণে পূর্ববর্তী উম্মতরা রসুল (সা.)-কে খুব ভালো করেই চিনতে পেরেছিলেন। তারা প্রত্যেকেই চাচ্ছিলেন তাদের বংশেই আখেরি নবীর জন্ম হবে এবং তারা এ বিরল সৌভাগ্যের মালিক হবে। কিন্তু রসুল (সা.) যখন কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করলেন তখন অন্য সবাই হতাশ হয়ে পড়ে। তখন তারা রসুল (সা.) এর রিসালাতকে অস্বীকার করতে থাকে। পুরো বিষয়টি পবিত্র কোরআনে এভাবে বলা হয়েছে- ‘যাদের আমি এর আগে কিতাব দিয়েছি তারা তাকে (মুহাম্মদকে) ঠিক সেরকমই চেনে, যেমন চেনে নিজেদের ছেলেমেয়েদের। কিন্তু তাদের একটি দল জেনে বুঝে সত্য গোপন করে চলছে।’ (সূরা বাকারাহ : ১৪৬)। সব নবী রসুল থেকে মুহাম্মদ (সা.) এর প্রতি ইমান আনা এবং তাকে সাহায্য করার অঙ্গীকার নেওয়া এটি রসুল (সা.) এর একক বৈশিষ্ট্য। এ মহান মর্যাদা আর কোনো নবী বা রসুলের জন্য নির্ধারিত নয়। মহান আল্লাহ তায়ালা প্রিয়নবী (সা.) শান-মান জানার এবং বুঝার পাশাপাশি তার প্রকৃত আশেক হিসেবে আমাদের কবুল করুণ। হায়! আজ কী সময় এলো! মুসলমান তার ধর্ম পালন করছে মুহাম্মদের নাম ভাঙিয়ে। তার মানব সেবায় জীবন বিলিয়ে দেওয়ার কর্মসূচি কোথায় যেন হারিয়ে ফেলেছে। তিনি আমাদের আত্মার স্বাধীনতার সবক দিয়েছিলেন। তিনি শিখিয়েছেন, কেউ কারও গোলামি করবে না। সবাই ভাই ভাই হয়ে থাকবে। পাড়াপড়শীরা আপনজনদের মতো থাকবে। হায় আফসোস! নবীর উম্মত আজ আত্মার স্বাধীনতা ভুলে গোলামীর শেকল গলে পরে নিয়েছে। চাল-চলন, পোশাক-আশাক, সংস্কৃতি-প্রকৃতি, আচার-ব্যবহার কোনো কিছু দেখেই বুঝার উপায় নেই এ ধর্মের মূল বাণী স্বাধীনতার কথা বলে। সংস্কৃতি থেকে শুরু করে ব্যক্তি জীবন পর্যন্ত সব জায়গায় পরাধীন জাতির নাম মুসলমান। এ জাতির সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য হলো— আমরা স্বাধীনতার তাৎপর্য উপলব্ধি করতে পারেনি। নিজেদের দল-মত-মাজহাব-খানকার ঊর্ধ্বে উঠে মানবতা বা মানুষকে ভালোবাসার ধর্মচর্চা করতে পারছি না। ফলে ধর্মীয় অঙ্গনেই ধার্মিকরা স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। অথচ কোরআন ধর্মের স্বাধীনতার কথা বলেছে। আল্লাহ বলেন, ‘তেমাদের প্রত্যেকের জন্য একটি শরিয়ত এবং একটি কর্মপদ্ধতি নির্ধারণ করে রেখেছি। আল্লাহ চাইলে তোমাদের সবাইকে একই উম্মতের অন্তর্ভুক্ত করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তোমাদের যা দিয়েছেন তা তোমাদের পরীক্ষা করার জন্য দিয়েছেন। কাজেই সৎকাজে একে অপরের অগ্রগামী হতে চেষ্টা কর। শেষ পর্যন্ত তোমাদের সবাইকে আল্লাহর দিকে ফিরে যেতে হবে।’ (সূরা মায়েদাহ : ৪৮।) অন্যত্র আল্লাহ বলেন, ‘ধর্মের ব্যাপারে জোর-জবরদস্তি নেই। ভ্রান্ত মত ও পথকে সঠিক মত ও পথ থেকে ছাঁটাই করে আলাদা করে দেওয়া হয়েছে।’ (সূরা বাকার, ২:২৫৬।) তিনি এমন একসময় এ ধারায় এসেছিলেন যখন পুরো পৃথিবীই নারী নির্যাতনকে ধর্মের অংশ মনে করে নিয়েছিল। নারী হত্যা-লুণ্ঠন সমাজ-সংস্কৃতির অংশে পরিণত হয়েছিল পৃথিবীজুড়ে। নারীকে মনে করা হতো অপয়া, দুর্ভাগ্যের লক্ষণ। জীবন-জীবিকার ক্ষতির কারণ হিসেবে চিহ্নিত হতো তখনকার নারী। কথায় কথায় নারীকে হত্যা করত মানুষ। শুধু কি তাই? ভারত ও ইউরোপের ইতিহাস পড়লে জানা যায়, মানুষ দেবতার সন্তুষ্টির উদ্দেশে নিজ কন্যা ও বোনদের বলি দিত হাসিমুখে। অবাক হতে হয়, মানুষের বিশ্বাস ছিল নারীকে বিলিয়ে দিলে, লেলিয়ে দিলে, পরপুরুষের ঘরে পাঠালে  স্রষ্টা খুশি হন! এ ধারণা মক্কায় যেমন ছিল আমাদের ভারতবর্ষেও তেমনই ছিল। ছিল ইউরোপ-আফ্রিকার সভ্য-অসভ্য সবার মাঝেই। এমন নাজুক পরিস্থিতিতে ‘ইকরা বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক-পড়! তোমর প্রভুর নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন’- এই বাণী নিয়ে হেরা গুহা থেকে বের হলেন নূর নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। মানুষ যখনই তাঁর স্রষ্টার নামে পড়তে শুরু করল, দেখতে ও জানতে শুরু করল, সে দেখল- তার স্রষ্টা মহান আল্লাহ তায়ালা একটি দরজা দিয়েছেন, যে দরজা না হলে এই পৃথিবীতে আসা তার পক্ষে সম্ভব হতো না। সে দরজা হলো প্রেমময় নারী। ঐশী বাণী প্রাপ্তির পর রসুল (সা.) মানুষকে অন্যায়-অবিচার বন্ধের আহ্বান জানান। তিনি প্রথমেই মানুষকে নামাজ-রোজার দাওয়াত দেননি। তিনি বলেছেন, নারীও মানুষ। তাকে তার আসল মর্যাদা ফিরিয়ে দাও। আরবের কাফেররা হুঙ্কার দিয়ে ওঠল। এ কি করে সম্ভব? নারী মানুষ হয় কীভাবে? সে তো আমাদের ভোগ্য ছাড়া অন্য কিছুই নয়। তাকে আমরা হাটে বেচি, আবার হাট থেকেই কিনে আনি। তাহলে তাকে কীভাবে মানুষের মর্যাদা দেব? মুহাম্মদ তো ভারি বাড়াবাড়ি শুরু করেছে! নবুওয়াতের শুরুতে যেমন নারী অধিকারের আন্দোলনে সোচ্চার ছিলেন মুহাম্মদ (সা.), জীবনের পড়ন্ত বেলায়ও নারীর পক্ষে বলেছেন বলিষ্ঠ কণ্ঠে। ওফাতের মাত্র তিন মাস আগেও ঐতিহাসিক বিদায় হজের ভাষণে নারীদের ব্যাপারে যথেষ্ট সাবধান-সতর্ক থাকার নসিহত করেছেন উম্মতকে। বলেছেন, ‘নারীর ওপর তোমাদের যেমন অধিকার আছে, তোমাদের ওপরও নারীর একই রকম অধিকার আছে।’ রসুল (সা.) বলেছেন, ‘সবচেয়ে ভালো মানুষ সে, যে তার স্ত্রীর চোখে ভালো। উম্মতেরা জেনে রাখ, আমি আমার স্ত্রীদের চোখে ভালো।’ (ইবনে মাজাহ)।

লেখক : বিশিষ্ট মুফাসসিরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে