শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৭

বিশ্বনবীর বিশ্ব সংস্কার

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বনবীর বিশ্ব সংস্কার

মানব জাতির ইতিহাস পর্যালোচনা করলে আমরা নানা ধরনের সমাজ সংস্কারক দেখতে পাই দেশে দেশে। দার্শনিক-চিন্তাবিদ, রাজা-মহারাজা, কবি-সাহিত্যিক, দিগ্বিজয়ী বীর, সমাজ সেবক, মানব সেবক, মানব সভ্যতায় আলোড়ন সৃষ্টিকারী নায়ক-মহানায়ক, সভ্যতার রঙ্গমঞ্চে আবির্ভূত নিত্যনতুন ধর্মমতের প্রবর্তক, আইন প্রণেতা এবং নৈতিক সংস্কারক। এদের কারও শিক্ষাই মানুষের জন্য পূর্ণাঙ্গ ছিল না। আমরা দেখেছি, প্রতিটি মহান ব্যক্তির মহত্ব সামগ্রিক নয় বরং এক পেশে। তাদের জীবনের একটি অংশ উজ্জ্বল হলেও বাকি পুরো অংশই অনুজ্জ্বল-নিকষ আঁধার, যা মানব সভ্যতায় স্থানযোগ্য নয়। কিন্তু মানব বন্ধু! মুহাম্মদ (সা.) এমন একজন সমাজ সংস্কারক, মানব দরদি উম্মত প্রেমিক নবী, যার জীবনের প্রতিটি আচার-আচরণ, পছন্দ-অপছন্দ, বাঁক-বিবর্তন বিশ্ববাসীর জন্য অনুকরণীয়-অনুসরণীয় সর্বোত্তম আদর্শ। সূরা আহজাবের ২১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘তোমাদের জন্য রসুল (সা.) এর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় প্রখ্যাত মুফাসসির হাফেজ ইমামুদ্দিন ইবনে কাসীর (রহ.) লেখেন, অর্থাৎ- ‘এ আয়াত দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে রসুল (সা.) এর সকল কথা, কাজ ও অবস্থা উম্মতের জন্য অনুকরণীয়-অনুসরণীয় আদর্শ।’

রসুল (সা.) এর শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের জন্য আল্লাহ তায়ালা রুহের জগতে সব নবী থেকে মুহাম্মদ (সা.) এর আনুগত্য এবং তাকে সাহায্য করার শপথ নিয়েছিলেন। সূরা আল ইমরানের ৮১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর স্মরণ করো, আল্লাহ এ কথার ওপর নবীদের অঙ্গীকার নিয়েছিলেন যে, আমি তোমাদের যে কিতাব ও হিকমত দেব তোমরা তা গ্রহণ করবে, অতঃপর তোমাদের কাছে একজন রসুল (মুহাম্মদ) আসবে তোমাদের কিতাব এবং নবুওয়তের সত্যায়ন করার জন্য। তখন তোমরা অবশ্যই তার প্রতি ইমান আনবে এবং তাকে সাহায্য করবে।’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় হজরত আলী (রা.) এবং ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালা সব নবী-রসুল থেকেই অঙ্গীকার নিয়েছিলেন যে, তাদের জীবদ্দশায়ই যদি মুহাম্মদ (সা.) প্রেরিত হন, তবে এ মহান রসুলের ওপর ইমান আনা এবং তাকে সর্বোতভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করা তাদের জন্য আবশ্যক।’ (তাফসিরে তাবারি : ২/২৩৬)। ‘শুধু তাই নয়, প্রত্যেক নবী রসুলকে এই নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল, তারা যেন তাদের উম্মতের কাছে আখেরি নবীর প্রশংসা ও গুণাবলি বর্ণনা করে, তার ওপর ইমান আনে এবং তাকে সহযোগিতা করে।’ (তাফসিরে বাগাভী : ১/৩২২)।

আদম (আ.) থেকে শুরু করে ঈসা (আ.) পর্যন্ত সব নবীই মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। তারা তাদের উম্মতের কাছে শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.) এর প্রশংসা করেছেন এবং তার ওপর ইমান আনার নসিহত করে গেছেন। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত ঈসা (আ.) এর নির্দেশটি আল্লাহ তায়ালা এভাবে বর্ণনা করেছেন- ‘স্মরণ করো, মরিময়পুত্র ঈসা যখন বলেছিল- হে বনি ইসরাইল! আমি তোমাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে রসুলরূপে প্রেরিত হয়েছি। আমার আগে থেকেই তোমাদের কাছে যে কিতাব, তাওরাত ছিল, আমি তার সত্যায়ন করছি এবং তোমাদের সুসংবাদ দিচ্ছি, আমার পরে একজন রসুল আসবেন, তার নাম হবে আহমাদ। (সূরা সফ : ৬১)। নবীদের মাধ্যমে আখেরি নবী মুহাম্মদ (সা.) এর প্রশংসা এবং গুণকীর্তন শোনার কারণে পূর্ববর্তী উম্মতরা রসুল (সা.)-কে খুব ভালো করেই চিনতে পেরেছিলেন। তারা প্রত্যেকেই চাচ্ছিলেন তাদের বংশেই আখেরি নবীর জন্ম হবে এবং তারা এ বিরল সৌভাগ্যের মালিক হবে। কিন্তু রসুল (সা.) যখন কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করলেন তখন অন্য সবাই হতাশ হয়ে পড়ে। তখন তারা রসুল (সা.) এর রিসালাতকে অস্বীকার করতে থাকে। পুরো বিষয়টি পবিত্র কোরআনে এভাবে বলা হয়েছে- ‘যাদের আমি এর আগে কিতাব দিয়েছি তারা তাকে (মুহাম্মদকে) ঠিক সেরকমই চেনে, যেমন চেনে নিজেদের ছেলেমেয়েদের। কিন্তু তাদের একটি দল জেনে বুঝে সত্য গোপন করে চলছে।’ (সূরা বাকারাহ : ১৪৬)। সব নবী রসুল থেকে মুহাম্মদ (সা.) এর প্রতি ইমান আনা এবং তাকে সাহায্য করার অঙ্গীকার নেওয়া এটি রসুল (সা.) এর একক বৈশিষ্ট্য। এ মহান মর্যাদা আর কোনো নবী বা রসুলের জন্য নির্ধারিত নয়। মহান আল্লাহ তায়ালা প্রিয়নবী (সা.) শান-মান জানার এবং বুঝার পাশাপাশি তার প্রকৃত আশেক হিসেবে আমাদের কবুল করুণ। হায়! আজ কী সময় এলো! মুসলমান তার ধর্ম পালন করছে মুহাম্মদের নাম ভাঙিয়ে। তার মানব সেবায় জীবন বিলিয়ে দেওয়ার কর্মসূচি কোথায় যেন হারিয়ে ফেলেছে। তিনি আমাদের আত্মার স্বাধীনতার সবক দিয়েছিলেন। তিনি শিখিয়েছেন, কেউ কারও গোলামি করবে না। সবাই ভাই ভাই হয়ে থাকবে। পাড়াপড়শীরা আপনজনদের মতো থাকবে। হায় আফসোস! নবীর উম্মত আজ আত্মার স্বাধীনতা ভুলে গোলামীর শেকল গলে পরে নিয়েছে। চাল-চলন, পোশাক-আশাক, সংস্কৃতি-প্রকৃতি, আচার-ব্যবহার কোনো কিছু দেখেই বুঝার উপায় নেই এ ধর্মের মূল বাণী স্বাধীনতার কথা বলে। সংস্কৃতি থেকে শুরু করে ব্যক্তি জীবন পর্যন্ত সব জায়গায় পরাধীন জাতির নাম মুসলমান। এ জাতির সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য হলো— আমরা স্বাধীনতার তাৎপর্য উপলব্ধি করতে পারেনি। নিজেদের দল-মত-মাজহাব-খানকার ঊর্ধ্বে উঠে মানবতা বা মানুষকে ভালোবাসার ধর্মচর্চা করতে পারছি না। ফলে ধর্মীয় অঙ্গনেই ধার্মিকরা স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। অথচ কোরআন ধর্মের স্বাধীনতার কথা বলেছে। আল্লাহ বলেন, ‘তেমাদের প্রত্যেকের জন্য একটি শরিয়ত এবং একটি কর্মপদ্ধতি নির্ধারণ করে রেখেছি। আল্লাহ চাইলে তোমাদের সবাইকে একই উম্মতের অন্তর্ভুক্ত করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তোমাদের যা দিয়েছেন তা তোমাদের পরীক্ষা করার জন্য দিয়েছেন। কাজেই সৎকাজে একে অপরের অগ্রগামী হতে চেষ্টা কর। শেষ পর্যন্ত তোমাদের সবাইকে আল্লাহর দিকে ফিরে যেতে হবে।’ (সূরা মায়েদাহ : ৪৮।) অন্যত্র আল্লাহ বলেন, ‘ধর্মের ব্যাপারে জোর-জবরদস্তি নেই। ভ্রান্ত মত ও পথকে সঠিক মত ও পথ থেকে ছাঁটাই করে আলাদা করে দেওয়া হয়েছে।’ (সূরা বাকার, ২:২৫৬।) তিনি এমন একসময় এ ধারায় এসেছিলেন যখন পুরো পৃথিবীই নারী নির্যাতনকে ধর্মের অংশ মনে করে নিয়েছিল। নারী হত্যা-লুণ্ঠন সমাজ-সংস্কৃতির অংশে পরিণত হয়েছিল পৃথিবীজুড়ে। নারীকে মনে করা হতো অপয়া, দুর্ভাগ্যের লক্ষণ। জীবন-জীবিকার ক্ষতির কারণ হিসেবে চিহ্নিত হতো তখনকার নারী। কথায় কথায় নারীকে হত্যা করত মানুষ। শুধু কি তাই? ভারত ও ইউরোপের ইতিহাস পড়লে জানা যায়, মানুষ দেবতার সন্তুষ্টির উদ্দেশে নিজ কন্যা ও বোনদের বলি দিত হাসিমুখে। অবাক হতে হয়, মানুষের বিশ্বাস ছিল নারীকে বিলিয়ে দিলে, লেলিয়ে দিলে, পরপুরুষের ঘরে পাঠালে  স্রষ্টা খুশি হন! এ ধারণা মক্কায় যেমন ছিল আমাদের ভারতবর্ষেও তেমনই ছিল। ছিল ইউরোপ-আফ্রিকার সভ্য-অসভ্য সবার মাঝেই। এমন নাজুক পরিস্থিতিতে ‘ইকরা বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক-পড়! তোমর প্রভুর নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন’- এই বাণী নিয়ে হেরা গুহা থেকে বের হলেন নূর নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। মানুষ যখনই তাঁর স্রষ্টার নামে পড়তে শুরু করল, দেখতে ও জানতে শুরু করল, সে দেখল- তার স্রষ্টা মহান আল্লাহ তায়ালা একটি দরজা দিয়েছেন, যে দরজা না হলে এই পৃথিবীতে আসা তার পক্ষে সম্ভব হতো না। সে দরজা হলো প্রেমময় নারী। ঐশী বাণী প্রাপ্তির পর রসুল (সা.) মানুষকে অন্যায়-অবিচার বন্ধের আহ্বান জানান। তিনি প্রথমেই মানুষকে নামাজ-রোজার দাওয়াত দেননি। তিনি বলেছেন, নারীও মানুষ। তাকে তার আসল মর্যাদা ফিরিয়ে দাও। আরবের কাফেররা হুঙ্কার দিয়ে ওঠল। এ কি করে সম্ভব? নারী মানুষ হয় কীভাবে? সে তো আমাদের ভোগ্য ছাড়া অন্য কিছুই নয়। তাকে আমরা হাটে বেচি, আবার হাট থেকেই কিনে আনি। তাহলে তাকে কীভাবে মানুষের মর্যাদা দেব? মুহাম্মদ তো ভারি বাড়াবাড়ি শুরু করেছে! নবুওয়াতের শুরুতে যেমন নারী অধিকারের আন্দোলনে সোচ্চার ছিলেন মুহাম্মদ (সা.), জীবনের পড়ন্ত বেলায়ও নারীর পক্ষে বলেছেন বলিষ্ঠ কণ্ঠে। ওফাতের মাত্র তিন মাস আগেও ঐতিহাসিক বিদায় হজের ভাষণে নারীদের ব্যাপারে যথেষ্ট সাবধান-সতর্ক থাকার নসিহত করেছেন উম্মতকে। বলেছেন, ‘নারীর ওপর তোমাদের যেমন অধিকার আছে, তোমাদের ওপরও নারীর একই রকম অধিকার আছে।’ রসুল (সা.) বলেছেন, ‘সবচেয়ে ভালো মানুষ সে, যে তার স্ত্রীর চোখে ভালো। উম্মতেরা জেনে রাখ, আমি আমার স্ত্রীদের চোখে ভালো।’ (ইবনে মাজাহ)।

লেখক : বিশিষ্ট মুফাসসিরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা