শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

মুক্তিযোদ্ধা : সংখ্যা বাড়ছে গণিতে, সম্মান কমছে জ্যামিতিতে

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযোদ্ধা : সংখ্যা বাড়ছে গণিতে, সম্মান কমছে জ্যামিতিতে

মৃত্যুর পর যেন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা না হয়, ইউএনওর কাছে লিখিত আবেদন করেছেন জামালপুরের মেলান্দহের বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন। আর চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান লজ্জাশরমে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে তার নাম বাদ দিতে আবেদন করেছেন সেখানকার ইউএনওর কাছে। স্বাধীনতার ৪৭ বছরে এসে মহান বিজয়ের মাসে ঘটনা দুটি দেশের দুই প্রান্তের। ধরন দুই রকমের।  তবে মেসেজ প্রায় একই।

আনোয়ারার মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমানের জন্ম মুক্তিযুদ্ধের নয় বছর পর। তার মা-বাবার বিয়েই হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের পর, ১৯৭৮ সালে। মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় কীভাবে ঢুকেছে তার নাম তিনি নিজেই জানেন না। এতে যারপরনাই বিব্রত হয়ে তিনি মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে তার নাম বাদ দিতে আবেদন করেছেন স্থানীয় প্রশাসনের কাছে। খাঁটি মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেনের বিষয় একটু আলাদা। সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইতে জাল-জালিয়াতির প্রতিবাদে এই সিদ্ধান্ত তার। বিজয়গাথা ডিসেম্বরের ১৩ তারিখে মেলান্দহের ইউএনওর কাছে লেখা চিঠিতে তিনি মৃত্যুর পর যেন তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া না হয় সেই আরজির সঙ্গে এনেছেন আরেকটি বিষয়। ভুয়াদের দাপটে ভবিষ্যতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কী দশা হতে পারে, সেই শঙ্কার কথা উল্লেখ করেছেন একাত্তরের এই বীর।

সংবাদ দুটি বাংলাদেশের জন্মদানে সম্পৃক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থা, অবস্থান, মান-সম্মান, বর্তমান-ভবিষ্যতের দর্পণের মতো। মুক্তিযোদ্ধা কে? কাকে বলে মুক্তিযোদ্ধা? কী তার সংজ্ঞা? মানদণ্ডই কী? এসব প্রশ্নের নিষ্পত্তি হয়নি স্বাধীনতার এত বছর পরও। আর সংখ্যার অবস্থা সংজ্ঞার চেয়ে আরও ভয়াবহ। কে যে মুক্তিযোদ্ধা নন, এটাই এখন মোটা দাগের প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা নিয়ে অঙ্কবাজি স্বাধীনতার পর থেকেই। কমবেশি সব সরকারই এই গণিত উৎসব করেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের বানিয়েছে রাজনীতির পণ্য। আবার মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেও পণ্য হতে পেরে ধন্য। অভাব, স্বভাব বা পরিস্থিতিদৃষ্টে এ রেসে ভিড়েছেন খাঁটি মুক্তিযোদ্ধার কেউ কেউ। দুনিয়ার কোনো দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের তুলনা মানায় না। পুরোটাই বাস্তবতার নিষ্ঠুরতা। এ নিষ্ঠুরতাই মুক্তিযোদ্ধাদের অভাব-অনটনে অপমান-অপদস্থ হয়ে জীবন সাঙ্গ করার জায়গায় এনে ঠেকিয়েছে। এমন নিয়তি বা পরিণতির দৃষ্টান্ত বিশ্বের অন্য কোনো দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের নেই। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার এমন উৎপাদন ও উৎপাতের তথ্যও আর কোথাও নেই। অথচ শুধু মুক্তি আর স্বাধীনতা ছাড়া এই মুক্তিযোদ্ধারা আর কিছু চাননি। হাত পাতেননি কারও কাছে। ৯০ ভাগ প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা গ্রামীণ সাধারণ ঘরের সন্তান। কষ্টকর জীবনযাপন করলেও কখনো কারও কাছে হাত পাতার স্বভাব তাদের ছিল না। অথচ স্বাধীন, সামর্থ্যবান হওয়ার পর কী দশা তাদের?

রাজনৈতিক মতলবে মুক্তিযোদ্ধার তালিকা বদল ও চূড়ান্ত না হলেও এ মুহূর্তে গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ২ লাখ ৩১ হাজার ৩৮৫। মুক্তিযোদ্ধাদের হাত পাতা, সম্মানের বদলে সম্মানীসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা লেনদেনে অভ্যস্ত এবং লোভী করার কাজে কোনো সরকারই কমতি করেনি। দাতার বদলে মুক্তিযোদ্ধার ছেলে-নাতিদেরও গ্রহীতার কাতারে এনেছে। বার বার যাচাই-বাছাইয়ের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে নানা বিভেদও পাকাপোক্ত হয়েছে। আর সম্মানের বদলে সম্মানী প্রার্থী তো বেড়েছেই। প্রতিটি নতুন তালিকায়ই মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা বেড়েছে। আগের সরকারের তালিকা থেকে কিছু বাদ পড়লেও সংখ্যা কমেনি। সুযোগ-সুবিধাও কমেনি। এসব তালিকায় সর্বনিম্ন মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৭০ হাজার ৮৯৬। সর্বোচ্চ ২ লাখেরও বেশি। পাঁচবারের পর এখন ছয় নম্বর তালিকায় ঢুকতে নতুন প্রার্থী ১ লাখ ৩৪ হাজারের মতো। তারা আগের ২ লাখ ৩১ হাজার ৩৮৫ জনের সঙ্গে যোগ হলে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৩৮৫-তে। কিন্তু এ যাত্রায় গণ্ডগোল পেকে তা এখন আদালতি বিষয় হয়ে গেছে। সারা দেশে এ নিয়ে দুর্নীতি, অনিয়মসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৪৯১টি মামলা হয়েছে। মামলাবাজির বাইরে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যাগত তথ্যের ছড়াছড়ি। ধরনেও রকমফের। গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার তালিকার মধ্যে রয়েছে— মুক্তিবার্তা লাল বইয়ে ১ লাখ ৫৪ হাজার। বিএনপি-জামায়াত জোটের আমলে ৪৪ হাজার। আর মহাজোট সরকারের সময় ১১ হাজার। এর মধ্যে প্রায় ৬০ হাজারের বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অভিযোগ। যাচাই-বাছাই কমিটি আচ্ছা রকমের ফ্যাসাদে পড়েছে জোট সরকারের আমলের ৪৪ হাজার, অভিযুক্ত ৬০ হাজার আর নতুন ১ লাখ ৩৪ হাজার আবেদন নিয়ে।

স্বাধীনতার পর সেক্টর কমান্ডার ও সাবসেক্টর কমান্ডারদের বিভিন্ন প্রকাশনায় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১ লাখ ৩৪ হাজার ৮০০। তার মধ্যে নিয়মিত বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা ২৪ হাজার ৮০০। আর অনিয়মিত বাহিনীর ১ লাখ ১০ হাজার। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধকালীন সেক্টর বিলুপ্তির পর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রশিক্ষণ ও রেকর্ড সংরক্ষণ প্রতিষ্ঠান ইবিআরসিতে স্থানান্তরিত দলিলে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৭০ হাজার ৮৯৬। এতে আগের তালিকার বাকি মুক্তিযোদ্ধাদের হদিস নেই। এটিই পরবর্তীতে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে সংরক্ষিত করা হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে এটি ভারতীয় তালিকা নামে পরিচিত।

স্বাধীনতার এই ৪৬ বছরে কতবার মুক্তিযোদ্ধা তালিকা হয়েছে? সব মুক্তিযোদ্ধা জানেনও না। বিভিন্ন তথ্য-সাবুদে দেখা যায়, মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের প্রথম উদ্যোগটি স্বাধীনতার পরের বছর ১৯৭২ সালে। তখন বীর মুক্তিযোদ্ধা ঘোষণা করে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কর্নেল ওসমানী স্বাক্ষরিত সনদপত্র এবং কিছু ভাতাও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরে সেই সনদপত্রকে মূল্যহীন করে অসম্মান করা হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে, ওসমানীকে।  এরপর মুক্তিযোদ্ধাদের মানদণ্ড নিয়ে প্রজ্ঞাপন ও নির্দেশনা আর থামেনি। এ সিরিজে ১৯৭৮ সালের পর মুক্তিযোদ্ধার তালিকার কাজে হাত দেন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। তিনি এর দায়িত্ব দেন অমুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তাদের শিরোমণি তৎকালীন সেনাপ্রধান এইচ এম এরশাদকে। ওই তালিকায় ১৯৮৬ সালে এরশাদের শাসনামলে ১ লাখ ২ হাজার ৪৫৮ জনের নাম প্রকাশ করা হয়। আর প্রচার হয় এরশাদের আলোচিত স্লোগান ‘মুক্তিযোদ্ধারা সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সন্তান’। এরশাদ পতনের পর ১৯৯৪ সালে বিএনপির শাসনামলে আবার তালিকা। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ভোটার তালিকায় নাম ওঠে ৮৬ হাজার জনের। এরপর আবার মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়া আওয়ামী লীগ সরকারের পালা। ১৯৯৬-২০০১ আমলে মুক্তিবার্তায় প্রকাশিত হয় ১ লাখ ৮২ হাজার মুক্তিযোদ্ধার নাম। মুক্তিযোদ্ধারা একে বলেন ‘লাল বই’। যাতে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১ লাখ ৫৪ হাজার।

২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে আবার হাত দেয় মুক্তিযোদ্ধা তালিকায়। সেই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাড়তি সম্মান দেওয়া হয়। তবে আগের নীতি বাদ। মুক্তিযোদ্ধা সংসদকে বাদ রেখে ইউএনও এবং ডিসিদের নিয়ে উপজেলা ও জেলা যাচাই-বাছাই কমিটি গঠন করা হয়। আগের যে কোনো দুটি তালিকায় যাদের নাম রয়েছে তাদেরই সুপারিশ করে কমিটি। তাদের সুপারিশের ব্যক্তিরাই হয়ে যান মুক্তিযোদ্ধা। ২০০৩ ও ২০০৪ সালে প্রকাশিত হয় মুক্তিযোদ্ধা তালিকার দুটি গেজেট। একটির নাম বিশেষ গেজেট। যেখানে সামরিক বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৩৯ হাজার। অন্যটি সাধারণ। এতে মুক্তিযোদ্ধা ১ লাখ ৫৯ হাজার। দুয়ে মিলে তখন মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দাঁড়ায় ১ লাখ ৯৮ হাজারে। তখন মোটমাটে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা বাড়ে ৪৪ হাজার। ২০০৯ সালে মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর সেটিকে ডাকা হয় ভুয়া তালিকা নামে। তবে মহাজোট সরকার এগোয় বিএনপির নীতিমালাতেই। ওই নিয়মেই তারা মুক্তিযোদ্ধার সনদ দেয় ৩৩ হাজার ৩৮৫ জনকে। এতে সর্বসাকল্য গণিতে গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দাঁড়ায় ২ লাখ ৩১ হাজার ৩৮৫ -তে। এর মধ্যে বিভিন্ন বাহিনীর ৫০ হাজার ৮৭২ জন। আর বেসামরিক ১ লাখ ৮০ হাজার ৫১৩ জন।

ঢাকের কাঠি বানিয়ে এভাবেই গাণিতিক হারে বাড়ছে মুক্তিযোদ্ধা। সঙ্গে সম্মানীও। আর সম্মানের পতন জ্যামিতিকেও হার মানিয়ে চলেছে। সঙ্গে বোনাস হিসেবে রয়েছে তামাশা। আসল-নকল মুক্তিযোদ্ধা সব এক কাতারেই। মুক্তিযুদ্ধের পরে জন্ম নেওয়া ব্যক্তির নামেও মুক্তিযোদ্ধার সনদ! ৪৬ বছরে মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিকীকরণের ষোলোকলা পূরণ হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও যোদ্ধাদের নিয়ে রাজনৈতিক খেলাটা খুব মজার।  খেলারামদের জন্য নিশ্চিত লাভজনক। দাতা-গ্রহীতা দুদিকেই। ক্ষমতা বদলে মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা, সংখ্যা বদলানোর ধারা এভাবে আর দু-এক বার বাড়লে অঙ্কটা কোথায় উঠবে আল্লাহ মালুম। জাতির গর্ব ও আত্মশক্তিকে খেলো করে হাসির পাত্রে আর উপচে না ফেললে হয় না? মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইয়ের নামে ভোটের আগের রাতের মতো লেনদেন, নিজের পছন্দের ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করতে ডিও লেটার, তদবির বাণিজ্য কি আর না করলেই নয়?

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; বার্তা সম্পাদক, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে মার্কিন নারীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে যুবকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
কক্সবাজারে মার্কিন নারীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে যুবকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ
সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের
মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের ফিক্সিং ইস্যুতে যা বললেন তামিম
বিপিএলের ফিক্সিং ইস্যুতে যা বললেন তামিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়াশিংটনের বৈঠক যুদ্ধ বন্ধে ‘সত্যিকার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ : জেলেনস্কি
ওয়াশিংটনের বৈঠক যুদ্ধ বন্ধে ‘সত্যিকার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে মেরামতের পর রেল চলাচল স্বাভাবিক
নাটোরে মেরামতের পর রেল চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুস্থ থাকতে গড়ে তুলুন এই ৫ অভ্যাস
সুস্থ থাকতে গড়ে তুলুন এই ৫ অভ্যাস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ কোরিয়ার গ্রুপে বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ কোরিয়ার গ্রুপে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শরিফুল কারাগারে
জবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শরিফুল কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসীদের মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট থাকলেও ভোটার করে নেবে ইসি
প্রবাসীদের মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট থাকলেও ভোটার করে নেবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এচেভেরিকে ধারে লেভারকুসেনে পাঠাল ম্যানসিটি
এচেভেরিকে ধারে লেভারকুসেনে পাঠাল ম্যানসিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী শনিবার দেখা যাবে বিরল ব্ল্যাক মুন
আগামী শনিবার দেখা যাবে বিরল ব্ল্যাক মুন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইউক্রেনকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের প্রতিশ্রুতি
ইউক্রেনকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের প্রতিশ্রুতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে নদীতে গোসল করতে নেমে শিশুর মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নদীতে গোসল করতে নেমে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে নিখোঁজ মাদার ভ্যাসেলের সুপারভাইজারের মরদেহ উদ্ধার
সাগরে নিখোঁজ মাদার ভ্যাসেলের সুপারভাইজারের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা
ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা

শিল্প বাণিজ্য

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

কাকতালীয় বটে...
কাকতালীয় বটে...

শোবিজ

দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

নগর জীবন

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়