শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

মুক্তিযোদ্ধা : সংখ্যা বাড়ছে গণিতে, সম্মান কমছে জ্যামিতিতে

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযোদ্ধা : সংখ্যা বাড়ছে গণিতে, সম্মান কমছে জ্যামিতিতে

মৃত্যুর পর যেন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা না হয়, ইউএনওর কাছে লিখিত আবেদন করেছেন জামালপুরের মেলান্দহের বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন। আর চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান লজ্জাশরমে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে তার নাম বাদ দিতে আবেদন করেছেন সেখানকার ইউএনওর কাছে। স্বাধীনতার ৪৭ বছরে এসে মহান বিজয়ের মাসে ঘটনা দুটি দেশের দুই প্রান্তের। ধরন দুই রকমের।  তবে মেসেজ প্রায় একই।

আনোয়ারার মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমানের জন্ম মুক্তিযুদ্ধের নয় বছর পর। তার মা-বাবার বিয়েই হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের পর, ১৯৭৮ সালে। মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় কীভাবে ঢুকেছে তার নাম তিনি নিজেই জানেন না। এতে যারপরনাই বিব্রত হয়ে তিনি মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে তার নাম বাদ দিতে আবেদন করেছেন স্থানীয় প্রশাসনের কাছে। খাঁটি মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেনের বিষয় একটু আলাদা। সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইতে জাল-জালিয়াতির প্রতিবাদে এই সিদ্ধান্ত তার। বিজয়গাথা ডিসেম্বরের ১৩ তারিখে মেলান্দহের ইউএনওর কাছে লেখা চিঠিতে তিনি মৃত্যুর পর যেন তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া না হয় সেই আরজির সঙ্গে এনেছেন আরেকটি বিষয়। ভুয়াদের দাপটে ভবিষ্যতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কী দশা হতে পারে, সেই শঙ্কার কথা উল্লেখ করেছেন একাত্তরের এই বীর।

সংবাদ দুটি বাংলাদেশের জন্মদানে সম্পৃক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থা, অবস্থান, মান-সম্মান, বর্তমান-ভবিষ্যতের দর্পণের মতো। মুক্তিযোদ্ধা কে? কাকে বলে মুক্তিযোদ্ধা? কী তার সংজ্ঞা? মানদণ্ডই কী? এসব প্রশ্নের নিষ্পত্তি হয়নি স্বাধীনতার এত বছর পরও। আর সংখ্যার অবস্থা সংজ্ঞার চেয়ে আরও ভয়াবহ। কে যে মুক্তিযোদ্ধা নন, এটাই এখন মোটা দাগের প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা নিয়ে অঙ্কবাজি স্বাধীনতার পর থেকেই। কমবেশি সব সরকারই এই গণিত উৎসব করেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের বানিয়েছে রাজনীতির পণ্য। আবার মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেও পণ্য হতে পেরে ধন্য। অভাব, স্বভাব বা পরিস্থিতিদৃষ্টে এ রেসে ভিড়েছেন খাঁটি মুক্তিযোদ্ধার কেউ কেউ। দুনিয়ার কোনো দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের তুলনা মানায় না। পুরোটাই বাস্তবতার নিষ্ঠুরতা। এ নিষ্ঠুরতাই মুক্তিযোদ্ধাদের অভাব-অনটনে অপমান-অপদস্থ হয়ে জীবন সাঙ্গ করার জায়গায় এনে ঠেকিয়েছে। এমন নিয়তি বা পরিণতির দৃষ্টান্ত বিশ্বের অন্য কোনো দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের নেই। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার এমন উৎপাদন ও উৎপাতের তথ্যও আর কোথাও নেই। অথচ শুধু মুক্তি আর স্বাধীনতা ছাড়া এই মুক্তিযোদ্ধারা আর কিছু চাননি। হাত পাতেননি কারও কাছে। ৯০ ভাগ প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা গ্রামীণ সাধারণ ঘরের সন্তান। কষ্টকর জীবনযাপন করলেও কখনো কারও কাছে হাত পাতার স্বভাব তাদের ছিল না। অথচ স্বাধীন, সামর্থ্যবান হওয়ার পর কী দশা তাদের?

রাজনৈতিক মতলবে মুক্তিযোদ্ধার তালিকা বদল ও চূড়ান্ত না হলেও এ মুহূর্তে গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ২ লাখ ৩১ হাজার ৩৮৫। মুক্তিযোদ্ধাদের হাত পাতা, সম্মানের বদলে সম্মানীসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা লেনদেনে অভ্যস্ত এবং লোভী করার কাজে কোনো সরকারই কমতি করেনি। দাতার বদলে মুক্তিযোদ্ধার ছেলে-নাতিদেরও গ্রহীতার কাতারে এনেছে। বার বার যাচাই-বাছাইয়ের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে নানা বিভেদও পাকাপোক্ত হয়েছে। আর সম্মানের বদলে সম্মানী প্রার্থী তো বেড়েছেই। প্রতিটি নতুন তালিকায়ই মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা বেড়েছে। আগের সরকারের তালিকা থেকে কিছু বাদ পড়লেও সংখ্যা কমেনি। সুযোগ-সুবিধাও কমেনি। এসব তালিকায় সর্বনিম্ন মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৭০ হাজার ৮৯৬। সর্বোচ্চ ২ লাখেরও বেশি। পাঁচবারের পর এখন ছয় নম্বর তালিকায় ঢুকতে নতুন প্রার্থী ১ লাখ ৩৪ হাজারের মতো। তারা আগের ২ লাখ ৩১ হাজার ৩৮৫ জনের সঙ্গে যোগ হলে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৩৮৫-তে। কিন্তু এ যাত্রায় গণ্ডগোল পেকে তা এখন আদালতি বিষয় হয়ে গেছে। সারা দেশে এ নিয়ে দুর্নীতি, অনিয়মসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৪৯১টি মামলা হয়েছে। মামলাবাজির বাইরে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যাগত তথ্যের ছড়াছড়ি। ধরনেও রকমফের। গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার তালিকার মধ্যে রয়েছে— মুক্তিবার্তা লাল বইয়ে ১ লাখ ৫৪ হাজার। বিএনপি-জামায়াত জোটের আমলে ৪৪ হাজার। আর মহাজোট সরকারের সময় ১১ হাজার। এর মধ্যে প্রায় ৬০ হাজারের বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অভিযোগ। যাচাই-বাছাই কমিটি আচ্ছা রকমের ফ্যাসাদে পড়েছে জোট সরকারের আমলের ৪৪ হাজার, অভিযুক্ত ৬০ হাজার আর নতুন ১ লাখ ৩৪ হাজার আবেদন নিয়ে।

স্বাধীনতার পর সেক্টর কমান্ডার ও সাবসেক্টর কমান্ডারদের বিভিন্ন প্রকাশনায় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১ লাখ ৩৪ হাজার ৮০০। তার মধ্যে নিয়মিত বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা ২৪ হাজার ৮০০। আর অনিয়মিত বাহিনীর ১ লাখ ১০ হাজার। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধকালীন সেক্টর বিলুপ্তির পর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রশিক্ষণ ও রেকর্ড সংরক্ষণ প্রতিষ্ঠান ইবিআরসিতে স্থানান্তরিত দলিলে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৭০ হাজার ৮৯৬। এতে আগের তালিকার বাকি মুক্তিযোদ্ধাদের হদিস নেই। এটিই পরবর্তীতে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে সংরক্ষিত করা হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে এটি ভারতীয় তালিকা নামে পরিচিত।

স্বাধীনতার এই ৪৬ বছরে কতবার মুক্তিযোদ্ধা তালিকা হয়েছে? সব মুক্তিযোদ্ধা জানেনও না। বিভিন্ন তথ্য-সাবুদে দেখা যায়, মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের প্রথম উদ্যোগটি স্বাধীনতার পরের বছর ১৯৭২ সালে। তখন বীর মুক্তিযোদ্ধা ঘোষণা করে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কর্নেল ওসমানী স্বাক্ষরিত সনদপত্র এবং কিছু ভাতাও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরে সেই সনদপত্রকে মূল্যহীন করে অসম্মান করা হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে, ওসমানীকে।  এরপর মুক্তিযোদ্ধাদের মানদণ্ড নিয়ে প্রজ্ঞাপন ও নির্দেশনা আর থামেনি। এ সিরিজে ১৯৭৮ সালের পর মুক্তিযোদ্ধার তালিকার কাজে হাত দেন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। তিনি এর দায়িত্ব দেন অমুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তাদের শিরোমণি তৎকালীন সেনাপ্রধান এইচ এম এরশাদকে। ওই তালিকায় ১৯৮৬ সালে এরশাদের শাসনামলে ১ লাখ ২ হাজার ৪৫৮ জনের নাম প্রকাশ করা হয়। আর প্রচার হয় এরশাদের আলোচিত স্লোগান ‘মুক্তিযোদ্ধারা সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সন্তান’। এরশাদ পতনের পর ১৯৯৪ সালে বিএনপির শাসনামলে আবার তালিকা। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ভোটার তালিকায় নাম ওঠে ৮৬ হাজার জনের। এরপর আবার মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়া আওয়ামী লীগ সরকারের পালা। ১৯৯৬-২০০১ আমলে মুক্তিবার্তায় প্রকাশিত হয় ১ লাখ ৮২ হাজার মুক্তিযোদ্ধার নাম। মুক্তিযোদ্ধারা একে বলেন ‘লাল বই’। যাতে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১ লাখ ৫৪ হাজার।

২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে আবার হাত দেয় মুক্তিযোদ্ধা তালিকায়। সেই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাড়তি সম্মান দেওয়া হয়। তবে আগের নীতি বাদ। মুক্তিযোদ্ধা সংসদকে বাদ রেখে ইউএনও এবং ডিসিদের নিয়ে উপজেলা ও জেলা যাচাই-বাছাই কমিটি গঠন করা হয়। আগের যে কোনো দুটি তালিকায় যাদের নাম রয়েছে তাদেরই সুপারিশ করে কমিটি। তাদের সুপারিশের ব্যক্তিরাই হয়ে যান মুক্তিযোদ্ধা। ২০০৩ ও ২০০৪ সালে প্রকাশিত হয় মুক্তিযোদ্ধা তালিকার দুটি গেজেট। একটির নাম বিশেষ গেজেট। যেখানে সামরিক বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৩৯ হাজার। অন্যটি সাধারণ। এতে মুক্তিযোদ্ধা ১ লাখ ৫৯ হাজার। দুয়ে মিলে তখন মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দাঁড়ায় ১ লাখ ৯৮ হাজারে। তখন মোটমাটে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা বাড়ে ৪৪ হাজার। ২০০৯ সালে মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর সেটিকে ডাকা হয় ভুয়া তালিকা নামে। তবে মহাজোট সরকার এগোয় বিএনপির নীতিমালাতেই। ওই নিয়মেই তারা মুক্তিযোদ্ধার সনদ দেয় ৩৩ হাজার ৩৮৫ জনকে। এতে সর্বসাকল্য গণিতে গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দাঁড়ায় ২ লাখ ৩১ হাজার ৩৮৫ -তে। এর মধ্যে বিভিন্ন বাহিনীর ৫০ হাজার ৮৭২ জন। আর বেসামরিক ১ লাখ ৮০ হাজার ৫১৩ জন।

ঢাকের কাঠি বানিয়ে এভাবেই গাণিতিক হারে বাড়ছে মুক্তিযোদ্ধা। সঙ্গে সম্মানীও। আর সম্মানের পতন জ্যামিতিকেও হার মানিয়ে চলেছে। সঙ্গে বোনাস হিসেবে রয়েছে তামাশা। আসল-নকল মুক্তিযোদ্ধা সব এক কাতারেই। মুক্তিযুদ্ধের পরে জন্ম নেওয়া ব্যক্তির নামেও মুক্তিযোদ্ধার সনদ! ৪৬ বছরে মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিকীকরণের ষোলোকলা পূরণ হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও যোদ্ধাদের নিয়ে রাজনৈতিক খেলাটা খুব মজার।  খেলারামদের জন্য নিশ্চিত লাভজনক। দাতা-গ্রহীতা দুদিকেই। ক্ষমতা বদলে মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা, সংখ্যা বদলানোর ধারা এভাবে আর দু-এক বার বাড়লে অঙ্কটা কোথায় উঠবে আল্লাহ মালুম। জাতির গর্ব ও আত্মশক্তিকে খেলো করে হাসির পাত্রে আর উপচে না ফেললে হয় না? মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইয়ের নামে ভোটের আগের রাতের মতো লেনদেন, নিজের পছন্দের ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করতে ডিও লেটার, তদবির বাণিজ্য কি আর না করলেই নয়?

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; বার্তা সম্পাদক, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ