শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

মুক্তিযোদ্ধা : সংখ্যা বাড়ছে গণিতে, সম্মান কমছে জ্যামিতিতে

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযোদ্ধা : সংখ্যা বাড়ছে গণিতে, সম্মান কমছে জ্যামিতিতে

মৃত্যুর পর যেন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা না হয়, ইউএনওর কাছে লিখিত আবেদন করেছেন জামালপুরের মেলান্দহের বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন। আর চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান লজ্জাশরমে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে তার নাম বাদ দিতে আবেদন করেছেন সেখানকার ইউএনওর কাছে। স্বাধীনতার ৪৭ বছরে এসে মহান বিজয়ের মাসে ঘটনা দুটি দেশের দুই প্রান্তের। ধরন দুই রকমের।  তবে মেসেজ প্রায় একই।

আনোয়ারার মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমানের জন্ম মুক্তিযুদ্ধের নয় বছর পর। তার মা-বাবার বিয়েই হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের পর, ১৯৭৮ সালে। মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় কীভাবে ঢুকেছে তার নাম তিনি নিজেই জানেন না। এতে যারপরনাই বিব্রত হয়ে তিনি মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে তার নাম বাদ দিতে আবেদন করেছেন স্থানীয় প্রশাসনের কাছে। খাঁটি মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেনের বিষয় একটু আলাদা। সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইতে জাল-জালিয়াতির প্রতিবাদে এই সিদ্ধান্ত তার। বিজয়গাথা ডিসেম্বরের ১৩ তারিখে মেলান্দহের ইউএনওর কাছে লেখা চিঠিতে তিনি মৃত্যুর পর যেন তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া না হয় সেই আরজির সঙ্গে এনেছেন আরেকটি বিষয়। ভুয়াদের দাপটে ভবিষ্যতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কী দশা হতে পারে, সেই শঙ্কার কথা উল্লেখ করেছেন একাত্তরের এই বীর।

সংবাদ দুটি বাংলাদেশের জন্মদানে সম্পৃক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থা, অবস্থান, মান-সম্মান, বর্তমান-ভবিষ্যতের দর্পণের মতো। মুক্তিযোদ্ধা কে? কাকে বলে মুক্তিযোদ্ধা? কী তার সংজ্ঞা? মানদণ্ডই কী? এসব প্রশ্নের নিষ্পত্তি হয়নি স্বাধীনতার এত বছর পরও। আর সংখ্যার অবস্থা সংজ্ঞার চেয়ে আরও ভয়াবহ। কে যে মুক্তিযোদ্ধা নন, এটাই এখন মোটা দাগের প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা নিয়ে অঙ্কবাজি স্বাধীনতার পর থেকেই। কমবেশি সব সরকারই এই গণিত উৎসব করেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের বানিয়েছে রাজনীতির পণ্য। আবার মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেও পণ্য হতে পেরে ধন্য। অভাব, স্বভাব বা পরিস্থিতিদৃষ্টে এ রেসে ভিড়েছেন খাঁটি মুক্তিযোদ্ধার কেউ কেউ। দুনিয়ার কোনো দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের তুলনা মানায় না। পুরোটাই বাস্তবতার নিষ্ঠুরতা। এ নিষ্ঠুরতাই মুক্তিযোদ্ধাদের অভাব-অনটনে অপমান-অপদস্থ হয়ে জীবন সাঙ্গ করার জায়গায় এনে ঠেকিয়েছে। এমন নিয়তি বা পরিণতির দৃষ্টান্ত বিশ্বের অন্য কোনো দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের নেই। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার এমন উৎপাদন ও উৎপাতের তথ্যও আর কোথাও নেই। অথচ শুধু মুক্তি আর স্বাধীনতা ছাড়া এই মুক্তিযোদ্ধারা আর কিছু চাননি। হাত পাতেননি কারও কাছে। ৯০ ভাগ প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা গ্রামীণ সাধারণ ঘরের সন্তান। কষ্টকর জীবনযাপন করলেও কখনো কারও কাছে হাত পাতার স্বভাব তাদের ছিল না। অথচ স্বাধীন, সামর্থ্যবান হওয়ার পর কী দশা তাদের?

রাজনৈতিক মতলবে মুক্তিযোদ্ধার তালিকা বদল ও চূড়ান্ত না হলেও এ মুহূর্তে গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ২ লাখ ৩১ হাজার ৩৮৫। মুক্তিযোদ্ধাদের হাত পাতা, সম্মানের বদলে সম্মানীসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা লেনদেনে অভ্যস্ত এবং লোভী করার কাজে কোনো সরকারই কমতি করেনি। দাতার বদলে মুক্তিযোদ্ধার ছেলে-নাতিদেরও গ্রহীতার কাতারে এনেছে। বার বার যাচাই-বাছাইয়ের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে নানা বিভেদও পাকাপোক্ত হয়েছে। আর সম্মানের বদলে সম্মানী প্রার্থী তো বেড়েছেই। প্রতিটি নতুন তালিকায়ই মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা বেড়েছে। আগের সরকারের তালিকা থেকে কিছু বাদ পড়লেও সংখ্যা কমেনি। সুযোগ-সুবিধাও কমেনি। এসব তালিকায় সর্বনিম্ন মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৭০ হাজার ৮৯৬। সর্বোচ্চ ২ লাখেরও বেশি। পাঁচবারের পর এখন ছয় নম্বর তালিকায় ঢুকতে নতুন প্রার্থী ১ লাখ ৩৪ হাজারের মতো। তারা আগের ২ লাখ ৩১ হাজার ৩৮৫ জনের সঙ্গে যোগ হলে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৩৮৫-তে। কিন্তু এ যাত্রায় গণ্ডগোল পেকে তা এখন আদালতি বিষয় হয়ে গেছে। সারা দেশে এ নিয়ে দুর্নীতি, অনিয়মসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৪৯১টি মামলা হয়েছে। মামলাবাজির বাইরে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যাগত তথ্যের ছড়াছড়ি। ধরনেও রকমফের। গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার তালিকার মধ্যে রয়েছে— মুক্তিবার্তা লাল বইয়ে ১ লাখ ৫৪ হাজার। বিএনপি-জামায়াত জোটের আমলে ৪৪ হাজার। আর মহাজোট সরকারের সময় ১১ হাজার। এর মধ্যে প্রায় ৬০ হাজারের বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অভিযোগ। যাচাই-বাছাই কমিটি আচ্ছা রকমের ফ্যাসাদে পড়েছে জোট সরকারের আমলের ৪৪ হাজার, অভিযুক্ত ৬০ হাজার আর নতুন ১ লাখ ৩৪ হাজার আবেদন নিয়ে।

স্বাধীনতার পর সেক্টর কমান্ডার ও সাবসেক্টর কমান্ডারদের বিভিন্ন প্রকাশনায় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১ লাখ ৩৪ হাজার ৮০০। তার মধ্যে নিয়মিত বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা ২৪ হাজার ৮০০। আর অনিয়মিত বাহিনীর ১ লাখ ১০ হাজার। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধকালীন সেক্টর বিলুপ্তির পর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রশিক্ষণ ও রেকর্ড সংরক্ষণ প্রতিষ্ঠান ইবিআরসিতে স্থানান্তরিত দলিলে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৭০ হাজার ৮৯৬। এতে আগের তালিকার বাকি মুক্তিযোদ্ধাদের হদিস নেই। এটিই পরবর্তীতে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে সংরক্ষিত করা হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে এটি ভারতীয় তালিকা নামে পরিচিত।

স্বাধীনতার এই ৪৬ বছরে কতবার মুক্তিযোদ্ধা তালিকা হয়েছে? সব মুক্তিযোদ্ধা জানেনও না। বিভিন্ন তথ্য-সাবুদে দেখা যায়, মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের প্রথম উদ্যোগটি স্বাধীনতার পরের বছর ১৯৭২ সালে। তখন বীর মুক্তিযোদ্ধা ঘোষণা করে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কর্নেল ওসমানী স্বাক্ষরিত সনদপত্র এবং কিছু ভাতাও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরে সেই সনদপত্রকে মূল্যহীন করে অসম্মান করা হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে, ওসমানীকে।  এরপর মুক্তিযোদ্ধাদের মানদণ্ড নিয়ে প্রজ্ঞাপন ও নির্দেশনা আর থামেনি। এ সিরিজে ১৯৭৮ সালের পর মুক্তিযোদ্ধার তালিকার কাজে হাত দেন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। তিনি এর দায়িত্ব দেন অমুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তাদের শিরোমণি তৎকালীন সেনাপ্রধান এইচ এম এরশাদকে। ওই তালিকায় ১৯৮৬ সালে এরশাদের শাসনামলে ১ লাখ ২ হাজার ৪৫৮ জনের নাম প্রকাশ করা হয়। আর প্রচার হয় এরশাদের আলোচিত স্লোগান ‘মুক্তিযোদ্ধারা সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সন্তান’। এরশাদ পতনের পর ১৯৯৪ সালে বিএনপির শাসনামলে আবার তালিকা। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ভোটার তালিকায় নাম ওঠে ৮৬ হাজার জনের। এরপর আবার মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়া আওয়ামী লীগ সরকারের পালা। ১৯৯৬-২০০১ আমলে মুক্তিবার্তায় প্রকাশিত হয় ১ লাখ ৮২ হাজার মুক্তিযোদ্ধার নাম। মুক্তিযোদ্ধারা একে বলেন ‘লাল বই’। যাতে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১ লাখ ৫৪ হাজার।

২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে আবার হাত দেয় মুক্তিযোদ্ধা তালিকায়। সেই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাড়তি সম্মান দেওয়া হয়। তবে আগের নীতি বাদ। মুক্তিযোদ্ধা সংসদকে বাদ রেখে ইউএনও এবং ডিসিদের নিয়ে উপজেলা ও জেলা যাচাই-বাছাই কমিটি গঠন করা হয়। আগের যে কোনো দুটি তালিকায় যাদের নাম রয়েছে তাদেরই সুপারিশ করে কমিটি। তাদের সুপারিশের ব্যক্তিরাই হয়ে যান মুক্তিযোদ্ধা। ২০০৩ ও ২০০৪ সালে প্রকাশিত হয় মুক্তিযোদ্ধা তালিকার দুটি গেজেট। একটির নাম বিশেষ গেজেট। যেখানে সামরিক বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৩৯ হাজার। অন্যটি সাধারণ। এতে মুক্তিযোদ্ধা ১ লাখ ৫৯ হাজার। দুয়ে মিলে তখন মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দাঁড়ায় ১ লাখ ৯৮ হাজারে। তখন মোটমাটে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা বাড়ে ৪৪ হাজার। ২০০৯ সালে মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর সেটিকে ডাকা হয় ভুয়া তালিকা নামে। তবে মহাজোট সরকার এগোয় বিএনপির নীতিমালাতেই। ওই নিয়মেই তারা মুক্তিযোদ্ধার সনদ দেয় ৩৩ হাজার ৩৮৫ জনকে। এতে সর্বসাকল্য গণিতে গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দাঁড়ায় ২ লাখ ৩১ হাজার ৩৮৫ -তে। এর মধ্যে বিভিন্ন বাহিনীর ৫০ হাজার ৮৭২ জন। আর বেসামরিক ১ লাখ ৮০ হাজার ৫১৩ জন।

ঢাকের কাঠি বানিয়ে এভাবেই গাণিতিক হারে বাড়ছে মুক্তিযোদ্ধা। সঙ্গে সম্মানীও। আর সম্মানের পতন জ্যামিতিকেও হার মানিয়ে চলেছে। সঙ্গে বোনাস হিসেবে রয়েছে তামাশা। আসল-নকল মুক্তিযোদ্ধা সব এক কাতারেই। মুক্তিযুদ্ধের পরে জন্ম নেওয়া ব্যক্তির নামেও মুক্তিযোদ্ধার সনদ! ৪৬ বছরে মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিকীকরণের ষোলোকলা পূরণ হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও যোদ্ধাদের নিয়ে রাজনৈতিক খেলাটা খুব মজার।  খেলারামদের জন্য নিশ্চিত লাভজনক। দাতা-গ্রহীতা দুদিকেই। ক্ষমতা বদলে মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা, সংখ্যা বদলানোর ধারা এভাবে আর দু-এক বার বাড়লে অঙ্কটা কোথায় উঠবে আল্লাহ মালুম। জাতির গর্ব ও আত্মশক্তিকে খেলো করে হাসির পাত্রে আর উপচে না ফেললে হয় না? মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইয়ের নামে ভোটের আগের রাতের মতো লেনদেন, নিজের পছন্দের ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করতে ডিও লেটার, তদবির বাণিজ্য কি আর না করলেই নয়?

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; বার্তা সম্পাদক, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে
সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ