শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

মুক্তিযোদ্ধা : সংখ্যা বাড়ছে গণিতে, সম্মান কমছে জ্যামিতিতে

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযোদ্ধা : সংখ্যা বাড়ছে গণিতে, সম্মান কমছে জ্যামিতিতে

মৃত্যুর পর যেন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা না হয়, ইউএনওর কাছে লিখিত আবেদন করেছেন জামালপুরের মেলান্দহের বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন। আর চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান লজ্জাশরমে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে তার নাম বাদ দিতে আবেদন করেছেন সেখানকার ইউএনওর কাছে। স্বাধীনতার ৪৭ বছরে এসে মহান বিজয়ের মাসে ঘটনা দুটি দেশের দুই প্রান্তের। ধরন দুই রকমের।  তবে মেসেজ প্রায় একই।

আনোয়ারার মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমানের জন্ম মুক্তিযুদ্ধের নয় বছর পর। তার মা-বাবার বিয়েই হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের পর, ১৯৭৮ সালে। মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় কীভাবে ঢুকেছে তার নাম তিনি নিজেই জানেন না। এতে যারপরনাই বিব্রত হয়ে তিনি মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে তার নাম বাদ দিতে আবেদন করেছেন স্থানীয় প্রশাসনের কাছে। খাঁটি মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেনের বিষয় একটু আলাদা। সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইতে জাল-জালিয়াতির প্রতিবাদে এই সিদ্ধান্ত তার। বিজয়গাথা ডিসেম্বরের ১৩ তারিখে মেলান্দহের ইউএনওর কাছে লেখা চিঠিতে তিনি মৃত্যুর পর যেন তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া না হয় সেই আরজির সঙ্গে এনেছেন আরেকটি বিষয়। ভুয়াদের দাপটে ভবিষ্যতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কী দশা হতে পারে, সেই শঙ্কার কথা উল্লেখ করেছেন একাত্তরের এই বীর।

সংবাদ দুটি বাংলাদেশের জন্মদানে সম্পৃক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থা, অবস্থান, মান-সম্মান, বর্তমান-ভবিষ্যতের দর্পণের মতো। মুক্তিযোদ্ধা কে? কাকে বলে মুক্তিযোদ্ধা? কী তার সংজ্ঞা? মানদণ্ডই কী? এসব প্রশ্নের নিষ্পত্তি হয়নি স্বাধীনতার এত বছর পরও। আর সংখ্যার অবস্থা সংজ্ঞার চেয়ে আরও ভয়াবহ। কে যে মুক্তিযোদ্ধা নন, এটাই এখন মোটা দাগের প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা নিয়ে অঙ্কবাজি স্বাধীনতার পর থেকেই। কমবেশি সব সরকারই এই গণিত উৎসব করেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের বানিয়েছে রাজনীতির পণ্য। আবার মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেও পণ্য হতে পেরে ধন্য। অভাব, স্বভাব বা পরিস্থিতিদৃষ্টে এ রেসে ভিড়েছেন খাঁটি মুক্তিযোদ্ধার কেউ কেউ। দুনিয়ার কোনো দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের তুলনা মানায় না। পুরোটাই বাস্তবতার নিষ্ঠুরতা। এ নিষ্ঠুরতাই মুক্তিযোদ্ধাদের অভাব-অনটনে অপমান-অপদস্থ হয়ে জীবন সাঙ্গ করার জায়গায় এনে ঠেকিয়েছে। এমন নিয়তি বা পরিণতির দৃষ্টান্ত বিশ্বের অন্য কোনো দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের নেই। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার এমন উৎপাদন ও উৎপাতের তথ্যও আর কোথাও নেই। অথচ শুধু মুক্তি আর স্বাধীনতা ছাড়া এই মুক্তিযোদ্ধারা আর কিছু চাননি। হাত পাতেননি কারও কাছে। ৯০ ভাগ প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা গ্রামীণ সাধারণ ঘরের সন্তান। কষ্টকর জীবনযাপন করলেও কখনো কারও কাছে হাত পাতার স্বভাব তাদের ছিল না। অথচ স্বাধীন, সামর্থ্যবান হওয়ার পর কী দশা তাদের?

রাজনৈতিক মতলবে মুক্তিযোদ্ধার তালিকা বদল ও চূড়ান্ত না হলেও এ মুহূর্তে গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ২ লাখ ৩১ হাজার ৩৮৫। মুক্তিযোদ্ধাদের হাত পাতা, সম্মানের বদলে সম্মানীসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা লেনদেনে অভ্যস্ত এবং লোভী করার কাজে কোনো সরকারই কমতি করেনি। দাতার বদলে মুক্তিযোদ্ধার ছেলে-নাতিদেরও গ্রহীতার কাতারে এনেছে। বার বার যাচাই-বাছাইয়ের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে নানা বিভেদও পাকাপোক্ত হয়েছে। আর সম্মানের বদলে সম্মানী প্রার্থী তো বেড়েছেই। প্রতিটি নতুন তালিকায়ই মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা বেড়েছে। আগের সরকারের তালিকা থেকে কিছু বাদ পড়লেও সংখ্যা কমেনি। সুযোগ-সুবিধাও কমেনি। এসব তালিকায় সর্বনিম্ন মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৭০ হাজার ৮৯৬। সর্বোচ্চ ২ লাখেরও বেশি। পাঁচবারের পর এখন ছয় নম্বর তালিকায় ঢুকতে নতুন প্রার্থী ১ লাখ ৩৪ হাজারের মতো। তারা আগের ২ লাখ ৩১ হাজার ৩৮৫ জনের সঙ্গে যোগ হলে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দাঁড়াবে ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৩৮৫-তে। কিন্তু এ যাত্রায় গণ্ডগোল পেকে তা এখন আদালতি বিষয় হয়ে গেছে। সারা দেশে এ নিয়ে দুর্নীতি, অনিয়মসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৪৯১টি মামলা হয়েছে। মামলাবাজির বাইরে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যাগত তথ্যের ছড়াছড়ি। ধরনেও রকমফের। গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার তালিকার মধ্যে রয়েছে— মুক্তিবার্তা লাল বইয়ে ১ লাখ ৫৪ হাজার। বিএনপি-জামায়াত জোটের আমলে ৪৪ হাজার। আর মহাজোট সরকারের সময় ১১ হাজার। এর মধ্যে প্রায় ৬০ হাজারের বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অভিযোগ। যাচাই-বাছাই কমিটি আচ্ছা রকমের ফ্যাসাদে পড়েছে জোট সরকারের আমলের ৪৪ হাজার, অভিযুক্ত ৬০ হাজার আর নতুন ১ লাখ ৩৪ হাজার আবেদন নিয়ে।

স্বাধীনতার পর সেক্টর কমান্ডার ও সাবসেক্টর কমান্ডারদের বিভিন্ন প্রকাশনায় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১ লাখ ৩৪ হাজার ৮০০। তার মধ্যে নিয়মিত বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা ২৪ হাজার ৮০০। আর অনিয়মিত বাহিনীর ১ লাখ ১০ হাজার। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধকালীন সেক্টর বিলুপ্তির পর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রশিক্ষণ ও রেকর্ড সংরক্ষণ প্রতিষ্ঠান ইবিআরসিতে স্থানান্তরিত দলিলে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৭০ হাজার ৮৯৬। এতে আগের তালিকার বাকি মুক্তিযোদ্ধাদের হদিস নেই। এটিই পরবর্তীতে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে সংরক্ষিত করা হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে এটি ভারতীয় তালিকা নামে পরিচিত।

স্বাধীনতার এই ৪৬ বছরে কতবার মুক্তিযোদ্ধা তালিকা হয়েছে? সব মুক্তিযোদ্ধা জানেনও না। বিভিন্ন তথ্য-সাবুদে দেখা যায়, মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের প্রথম উদ্যোগটি স্বাধীনতার পরের বছর ১৯৭২ সালে। তখন বীর মুক্তিযোদ্ধা ঘোষণা করে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কর্নেল ওসমানী স্বাক্ষরিত সনদপত্র এবং কিছু ভাতাও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরে সেই সনদপত্রকে মূল্যহীন করে অসম্মান করা হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে, ওসমানীকে।  এরপর মুক্তিযোদ্ধাদের মানদণ্ড নিয়ে প্রজ্ঞাপন ও নির্দেশনা আর থামেনি। এ সিরিজে ১৯৭৮ সালের পর মুক্তিযোদ্ধার তালিকার কাজে হাত দেন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। তিনি এর দায়িত্ব দেন অমুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তাদের শিরোমণি তৎকালীন সেনাপ্রধান এইচ এম এরশাদকে। ওই তালিকায় ১৯৮৬ সালে এরশাদের শাসনামলে ১ লাখ ২ হাজার ৪৫৮ জনের নাম প্রকাশ করা হয়। আর প্রচার হয় এরশাদের আলোচিত স্লোগান ‘মুক্তিযোদ্ধারা সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সন্তান’। এরশাদ পতনের পর ১৯৯৪ সালে বিএনপির শাসনামলে আবার তালিকা। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ভোটার তালিকায় নাম ওঠে ৮৬ হাজার জনের। এরপর আবার মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়া আওয়ামী লীগ সরকারের পালা। ১৯৯৬-২০০১ আমলে মুক্তিবার্তায় প্রকাশিত হয় ১ লাখ ৮২ হাজার মুক্তিযোদ্ধার নাম। মুক্তিযোদ্ধারা একে বলেন ‘লাল বই’। যাতে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১ লাখ ৫৪ হাজার।

২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে আবার হাত দেয় মুক্তিযোদ্ধা তালিকায়। সেই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাড়তি সম্মান দেওয়া হয়। তবে আগের নীতি বাদ। মুক্তিযোদ্ধা সংসদকে বাদ রেখে ইউএনও এবং ডিসিদের নিয়ে উপজেলা ও জেলা যাচাই-বাছাই কমিটি গঠন করা হয়। আগের যে কোনো দুটি তালিকায় যাদের নাম রয়েছে তাদেরই সুপারিশ করে কমিটি। তাদের সুপারিশের ব্যক্তিরাই হয়ে যান মুক্তিযোদ্ধা। ২০০৩ ও ২০০৪ সালে প্রকাশিত হয় মুক্তিযোদ্ধা তালিকার দুটি গেজেট। একটির নাম বিশেষ গেজেট। যেখানে সামরিক বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৩৯ হাজার। অন্যটি সাধারণ। এতে মুক্তিযোদ্ধা ১ লাখ ৫৯ হাজার। দুয়ে মিলে তখন মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দাঁড়ায় ১ লাখ ৯৮ হাজারে। তখন মোটমাটে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা বাড়ে ৪৪ হাজার। ২০০৯ সালে মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর সেটিকে ডাকা হয় ভুয়া তালিকা নামে। তবে মহাজোট সরকার এগোয় বিএনপির নীতিমালাতেই। ওই নিয়মেই তারা মুক্তিযোদ্ধার সনদ দেয় ৩৩ হাজার ৩৮৫ জনকে। এতে সর্বসাকল্য গণিতে গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দাঁড়ায় ২ লাখ ৩১ হাজার ৩৮৫ -তে। এর মধ্যে বিভিন্ন বাহিনীর ৫০ হাজার ৮৭২ জন। আর বেসামরিক ১ লাখ ৮০ হাজার ৫১৩ জন।

ঢাকের কাঠি বানিয়ে এভাবেই গাণিতিক হারে বাড়ছে মুক্তিযোদ্ধা। সঙ্গে সম্মানীও। আর সম্মানের পতন জ্যামিতিকেও হার মানিয়ে চলেছে। সঙ্গে বোনাস হিসেবে রয়েছে তামাশা। আসল-নকল মুক্তিযোদ্ধা সব এক কাতারেই। মুক্তিযুদ্ধের পরে জন্ম নেওয়া ব্যক্তির নামেও মুক্তিযোদ্ধার সনদ! ৪৬ বছরে মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিকীকরণের ষোলোকলা পূরণ হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও যোদ্ধাদের নিয়ে রাজনৈতিক খেলাটা খুব মজার।  খেলারামদের জন্য নিশ্চিত লাভজনক। দাতা-গ্রহীতা দুদিকেই। ক্ষমতা বদলে মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা, সংখ্যা বদলানোর ধারা এভাবে আর দু-এক বার বাড়লে অঙ্কটা কোথায় উঠবে আল্লাহ মালুম। জাতির গর্ব ও আত্মশক্তিকে খেলো করে হাসির পাত্রে আর উপচে না ফেললে হয় না? মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইয়ের নামে ভোটের আগের রাতের মতো লেনদেন, নিজের পছন্দের ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করতে ডিও লেটার, তদবির বাণিজ্য কি আর না করলেই নয়?

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; বার্তা সম্পাদক, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
রোহিত-কোহলির ফেরার ম্যাচে ভারতকে সহজেই হারাল অস্ট্রেলিয়া
রোহিত-কোহলির ফেরার ম্যাচে ভারতকে সহজেই হারাল অস্ট্রেলিয়া

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শরবতে বিষ মিশিয়ে প্রেমিককে হত্যার চেষ্টা, প্রেমিকা-স্বামীসহ তিনজন কারাগারে
শরবতে বিষ মিশিয়ে প্রেমিককে হত্যার চেষ্টা, প্রেমিকা-স্বামীসহ তিনজন কারাগারে

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে সড়কে উচ্ছেদ অভিযান
বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে সড়কে উচ্ছেদ অভিযান

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানির ফিল্টার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানির ফিল্টার বিতরণ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস
কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো
আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন
সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি
বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’
‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী
জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ
থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ
দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ
মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা
মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত
বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ
কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান
দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম