শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ মে, ২০১৭ আপডেট:

টাকা ছাড়া হয় না কাজ

অবৈধ লেনদেনের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ । ৩৭ খাতের নাগরিক সেবা কিনে নিতে হয় । নিয়োগ, বদলি, পোস্টিং, পদোন্নতি, ছুটি পেতেও টাকা লাগে । স্বাস্থ্য অধিদফতর, ওষুধ প্রশাসন, শিক্ষা সেক্টরে সিন্ডিকেটই সর্বেসর্বা । বিমানে ঘুষ লাগে ৬০ ঘাটে । বিআরটিএর সিন্ডিকেট অপ্রতিরোধ্য । সাব-রেজিস্ট্রার বদলিতে কোটি টাকা লেনদেন
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
টাকা ছাড়া হয় না কাজ

টাকা আর তদবির ছাড়া কোথাও কোনো কাজ হচ্ছে না। হয় চাহিদামাফিক টাকা দিয়ে কাজ সম্পাদন করতে হবে, নয় তো থাকতে হবে শক্তিশালী তদবির। আবার অনেক ক্ষেত্রে টাকা-তদবির দুটোই লাগে। সরকারের প্রশাসনে, দফতর-অধিদফতরের সর্বত্রই চলছে একচেটিয়া ঘুষের রাজত্ব। ঘুষের বাড়তি টাকা ছাড়া কোথাও কোনো কাজ হচ্ছে না। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের মধ্যে লাজলজ্জা থাকলেও অধস্তন কর্মকর্তা থেকে শুরু করে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী পর্যন্ত অভিন্ন সুরেই কথা বলেন, ‘কড়ি ফেলো বাজনা শোনো, টাকা দাও নাচ দেখো।’ কাগজপত্র যতই সঠিক থাকুক, দাবি যতই ন্যায্য হোক— টাকা ছাড়া কাজ হবে না। এমনকি আদালতের নির্দেশ বাস্তবায়ন করতেও টাকার দাবি পূরণ করতে হচ্ছে। নাগরিক অধিকার হিসেবে রাষ্ট্রপ্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা পেতেও আগে ঘুষ দিতে হচ্ছে। ঘুষের টাকা না দিলে প্রাপ্য সেবাটুকুও ভাগ্যে জুটছে না। সরকারি ত্রাণের ভিজিএফ কার্ড আর দান-খয়রাতের গম পেতেও দায়িত্ববানদের চাহিদা মেটাতে হচ্ছে। অন্যথায় দুস্থজনের তালিকায় নামটাও লিপিবদ্ধ হবে না। সরকারের উচ্চমহল থেকে দেশের তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত সব ক্ষেত্রেই অবৈধ লেনদেন ‘প্রাতিষ্ঠানিক রূপ’ পেয়ে বসেছে। বৈধ প্রশাসনিক সহায়তা পেতে, পুলিশি সাহায্য নিতে এমনকি চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের অভিযোগ জানাতে হলেও চাহিদামাফিক টাকা দিতে হচ্ছে। টাকা দিয়ে কথা বলো, চাহিদা পূরণ করে প্রতিকার পাও— এমন পরিস্থিতি চলছে মন্ত্রণালয়, অধিদফতর থেকে গ্রামীণ পর্যায়ে বিস্তৃত কাঠামোর সব ইউনিটে। সর্বত্রই ঘুষের দৌরাত্ম্য বিদ্যমান। অর্থ ছাড় পেতে এক মন্ত্রণালয় ঘুষ দিয়েছে অন্য মন্ত্রণালয়কে— এমন নজিরও আছে দেশে। সরকারি কর্মকর্তাদের পেনশন তুলতেও আরেক সরকারি কর্মকর্তাকে ঘুষ দিতে হয়।

গ্যাস, বিদ্যুৎ, ওয়াসার পানি থেকে শুরু করে নাগরিক সেবার অন্তত ৩৭টি খাতের ন্যূনতম সেবাও চাহিদামাফিক টাকা      দিয়েই কিনে নিতে হচ্ছে। পল্লী বিদ্যুতের কর্মকাণ্ড ইদানীং পুরোটাই ঘুষনির্ভর হয়ে ওঠার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রশাসন, কাস্টমস, পুলিশ, সার্ভিস সেক্টরে ঘুষ হচ্ছে ওপেন সিক্রেট। পুলিশ থেকে নানা পেশার কর্মকর্তার একটি বড় অংশই ঘুষ-দুর্নীতি, বাড়তি টাকা আয়ের কল্যাণে বিত্তশালী হয়ে উঠছেন। পুলিশ শুধু ভুক্তভোগী, বিচারপ্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিয়েই ক্ষান্ত থাকছে না, পদস্থ কর্মকর্তাদের কব্জা থেকে নিজ বিভাগের পুলিশ সদস্যরাও বিন্দুমাত্র ছাড় পাচ্ছেন না। পুলিশে নিয়োগ, বদলি, পোস্টিং, পদোন্নতি এমনকি ছুটি প্রদানের ক্ষেত্রে নিজেরাও মোটা অঙ্কের ঘুষ প্রদানে বাধ্য হচ্ছেন। কোথাও কোথাও মাসিক হারেও ঘুষ প্রদানের নজির আছে। আদালতের ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিরা থানায় থানায় মাসিক হারে টাকা দিয়ে তবেই গ্রেফতারমুক্ত থাকতে সক্ষম হন। অপরাধ-অপকর্ম, মাদক বাজার, নারী বাণিজ্য, জুয়া বাণিজ্য বহাল রাখতেও ঘাটে ঘাটে মাসিক এমনকি সাপ্তাহিক হারেও টাকা ধার্য করা আছে। স্বাস্থ্য সেক্টরের তৃণমূল পর্যায় থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত টাকা লেনদেন রীতিমতো বৈধতা পেতে বসেছে। সেখানে রাখঢাকের কোনো বালাই নেই। স্বাস্থ্য শিক্ষা তথা মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ, নার্সিং ইনস্টিটিউটে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা থেকে শুরু করে হাসপাতালে রোগী ভর্তি, অ্যাম্বুলেন্স বরাদ্দ, সার্টিফিকেট প্রদান এমনকি রোগীর লাশ ছাড় প্রদানের ক্ষেত্রেও চাহিদামাফিক টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। স্বাস্থ্য সেক্টরে নিয়োগ, বদলি, পদোন্নতি, বিদেশে বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণের অনুমোদন পেতেও মোটা অঙ্কের টাকা লাগে। স্বাস্থ্য অধিদফতরে সরকার আসে সরকার যায়, মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীও বদল হয়; কিন্তু নিত্যনতুন সিন্ডিকেট বহাল থাকে বছরের পর বছর। সাত সদস্যের সিন্ডিকেট ঠিকাদার গ্রুপের সঙ্গে গোপন আঁতাত গড়ে গোটা স্বাস্থ্য অধিদফতর লুটপাট করে খাচ্ছে। তাদের অপরাধ সিন্ডিকেট ভাঙার সাধ্য যেন কারও নেই। ওষুধ প্রশাসনে স্থায়ী আসন গেড়ে বসেছে আরেকটি সিন্ডিকেট। এই গ্রুপের অবৈধ চাহিদা না মিটিয়ে সেখানে বৈধ কোনো কাজ করারও সাধ্য নেই কারোর। অনিয়ম, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা আর ঘুষ লেনদেনের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য সেক্টরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে শিক্ষা খাত। সাধারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তি থেকে শুরু করে শিক্ষক নিয়োগ, বদলি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনুমোদনপ্রাপ্তি, এমপিওভুক্তিকরণ, শিক্ষকের পেনশন তোলা পর্যন্ত সব ক্ষেত্রে টাকার কোনো বিকল্প নেই। শিক্ষা ভবনে যে কোনো কাজের জন্য হাজির হলেই যেন রেহাই নেই, টেবিলে টেবিলে টাকা গুনে দিয়ে তবেই শিক্ষকদের নিস্তার মেলে। এসব শিক্ষক নিজ প্রতিষ্ঠানে ফিরে নানা খাতে, ফন্দিফিকিরে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকেই সেই টাকা তুলে নিতে বাধ্য হন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত ফ্যাসিলিটিজ বিভাগ, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের এলজিইডি, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর, সড়ক, পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ভুক্ত সড়ক ও জনপথ অধিদফতর, বিআরটিএতে সরকারি ফি পরিশোধের আগে ঘুষের টাকা পরিশোধ করা বাধ্যতামূলক বিধান হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমন অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে পিয়ন-দারোয়ান থেকে শুরু করে শীর্ষ কর্মকর্তা পর্যন্ত সব শাখাতেই শ্রেণিমাফিক ঘুষ দিয়ে তবেই কাজ হাসিল করতে হয়। বিমানের কার্গো থেকে পণ্য ছাড়াতে ঘুষ লাগে ৬০ ঘাটে! ঘুষের এ হার ৫০০ টাকা থেকে ২ হাজার টাকার বেশি। জরুরি হলে গুনতে হয় দ্বিগুণের বেশি। ঘুষ ছাড়া কোনো পণ্য বের হওয়ার নজির নেই। বাংলাদেশ বিমান, কুরিয়ার সার্ভিস আর কাস্টমসের একটি সিন্ডিকেট এই ঘুষ বাণিজ্যের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, ঘুষ প্রদানে অনীহার কারণে একটি ফ্লাইট অবতরণের পর ২০-২৫ দিনের আগে পণ্য খালাস সম্ভব হচ্ছে না। ছাড় না পাওয়ায় পণ্যগুলো বিমানবন্দরের রানওয়ের খোলা আকাশের নিচে রোদ-বৃষ্টিতে পচতে থাকে। এই সুযোগে একটি সিন্ডিকেট কার্টন ভেঙে, পলিথিন খুলে হামেশা চুরি করে নিয়ে যায় শত শত কোটি টাকার মূল্যবান পণ্য। রাজধানীর সেবা খাত বিশেষ করে সিটি করপোরেশন, গ্যাস, বিদ্যুৎ, ওয়াসার প্রতিটি কর্মকাণ্ডের ধাপে ধাপে শুধু ঘুষের ছড়াছড়ি। সরকারি সেবা খাতের প্রতিষ্ঠানসমূহে ন্যক্কারজনক ঘুষের প্রচলন সেবাগ্রহীতাদের পদে পদে বিপাকে ফেলছে। সরকারি সব সেক্টরেই নিয়োগ, বদলি, পোস্টিং— প্রতিটি ক্ষেত্রেই লাখ লাখ টাকা লেনদেন এখন খোলামেলা ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে সারা দেশে পুলিশ কনস্টেবল ও সাব-ইন্সপেক্টর পর্যায়ে নিয়োগ নিয়ে জেলায় জেলায় ঘুষের যে মেলা বসে তা নজিরবিহীন। ঘুষ লেনদেন ও ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে অনেক জেলায় এসপি ও এমপিদের মধ্যে সাপে-নেউলে সম্পর্কের সৃষ্টি হয়েছে। শুধু নিয়োগ নয়, লোভনীয় স্থানে পোস্টিং পাওয়ার ক্ষেত্রেও রয়েছে আলাদা রেট। সাব-রেজিস্ট্রার বদলি-পোস্টিংয়ের ক্ষেত্রে কোটি টাকা লেনদেনের অবিশ্বাস্য ঘটনাও জানা গেছে। দেশের যে কোনো এলাকা থেকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা, চট্টগ্রাম, পটিয়া, কক্সবাজার, নোয়াখালী, সাভারসহ বিশটি স্থানে সাব-রেজিস্ট্রারের পোস্টিং রেট এখন কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা, কানুনগো, সার্ভেয়ার থেকে শুরু করে গ্রামীণ পর্যায়ের তহসিল অফিসও ঘুষের আখড়া হয়ে উঠেছে। নাগরিকদের সেবা প্রদানের জন্য যেসব প্রতিষ্ঠান সরাসরি দায়বদ্ধ এর মধ্যে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) অন্যতম। অথচ প্রতিষ্ঠানটি ঘুষ লেনদেনের ক্ষেত্রে এখন সমসাময়িক সব প্রতিষ্ঠানকে ছাড়িয়ে গেছে। সেখানে জায়গা ক্রয়, প্লট বরাদ্দ, হস্তান্তর, লেআউট অনুমোদন, প্ল্যান পাস থেকে শুরু করে সব খাতে চাহিদামাফিক টাকা পরিশোধ করে তবেই প্রাপ্তিটা মেলে। রাজউকে ইদানীং ঘুষ লেনদেন এতটাই বৈধতা (!) পেয়ে গেছে যে, বেশির ভাগ দফতরের কাজের ধরন অনুযায়ী কত টাকা ঘুষ দিতে হবে তা ভুক্তভোগীদেরও মুখস্থ রয়েছে। রাজধানীর থানাগুলোয় টাকা ছড়াছড়ির পাশাপাশি মূল্যবান জিনিসপত্র লুটপাটেরও বাজার বসে যেন। নানা ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া ভুক্তভোগীদের পকেটের টাকা, মানিব্যাগ, দামি মোবাইল ফোন সেট, ব্যবহূত দামি মোটরসাইকেল মুহূর্তেই লাপাত্তা হয়ে যায়। সাব-ইন্সপেক্টর, এএসআই এমনকি অসংখ্য পুলিশ কনস্টেবলও তিন-চার লাখ টাকা দামের মোটরসাইকেল হাঁকিয়ে চলাফেরা করেন। টাকার ছড়াছড়িতে সবকিছুই সম্পাদন হচ্ছে আলাদিনের চেরাগ স্টাইলে। পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, টেলিফোন লাইন পেতে দিতে হয় ঘুষ। পোস্ট অফিসে বেশি চিঠি নিয়ে গেলে, ফেরি পারাপারে টেন্ডারে কাজ পেতে, মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য বাজারজাত করতে, দালান তৈরিতে রাজউকের অনুমোদন পেতে ঘুষের কোনো বিকল্প নেই। সরকারি যেসব দফতর-অধিদফতরে টেন্ডার কার্যক্রম সচল রয়েছে সেগুলোয় টাকার লেনদেন এখন ব্যবসা-বাণিজ্য, আমদানি-রপ্তানির লেনদেনকেও ছাড়িয়ে যেতে চলেছে। স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রকৌশল দফতর, এলজিইডি, পানি উন্নয়ন বোর্ড, ওয়াসা, সিটি করপোরেশন, রাজউক, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, ডেসকো, স্বাস্থ্য অধিদফতরে নিয়মিত বসছে ঘুষ বাণিজ্যের আসর। উত্তরা ওয়াসার অনিয়মের শেষ নেই। বিআরটিএ’র উত্তরা কার্যালয়ে দালালবিরোধী অভিযান চালিয়ে আটক করা হয় শীর্ষ দালাল লিটন পাইককে। ওই সময় বিআরটিএর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবুল বাশারের ভ্রাম্যমাণ আদালত লিটনকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতে লিটন স্বীকার করেন, তিনি অফিসের সহকারী পরিচালক সুব্রত কুমার দেবনাথসহ বড় কর্তাদের হয়ে ঘুষ আদায় করতেন। কোন কর্মকর্তা গাড়িপ্রতি কত টাকা ঘুষ নেন তাও জবানবন্দিতে জানান লিটন। এ ঘটনায় বিআরটিএর উপপরিচালক তপন কুমার নাথকে প্রধান করে গঠিত তদন্ত কমিটি উত্তরা সার্কেলের চার কর্মকর্তাসহ অভিযুক্ত ছয়জনকেই অভিযোগ থেকে রেহাই দেওয়ার সুপারিশ করে।

অন্য পাতায় ঘুষের রেট চার্ট

ক্ষেত্রসমূহ নিয়মমাফিক যা লাগে  ঘুষ বাবদ যা লাগে   

সরকারি স্কুলে ভর্তি    সব মিলিয়ে ১০০০ টাকা     ৩-৫ লাখ টাকা পর্যন্ত 

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি    ১২ হাজার+সেশন ফি  ৫-৬ লাখ টাকা

সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি ৩ লাখ টাকা  ১২-১৫ লাখ টাকা   

পুলিশ কনস্টেবলের চাকরি     কোনো টাকা লাগে না  ৬ লাখ টাকা 

পুলিশের এসআই চাকরি  ০০০  ১২ লাখ টাকা

পছন্দসই স্থানে পোস্টিং পেতে  ০০০  ২-১০ লাখ টাকা    

পেন্ডিং মামলায় আসামি করাতে ০০০  ১০-১৫ হাজার টাকা 

সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হতে  ১০ টাকা ফি  ২০০০ টাকা  

জরুরি পাসপোর্ট করাতে ৬০১০ টাকা   ১০,০০০ টাকা

আমদানিকৃত পণ্য খালাসে     নিয়মমাফিক ফির সঙ্গে  ১৫-২০ হাজার টাকা 

রাষ্ট্রীয় ব্যাংক থেকে লোন পাসে খরচ লাগে না ১৫% অগ্রিম ঘুষ    

শিক্ষানবিস ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে     ৩৪৫ টাকা    ৫০০০ টাকা ঘুষ    

থানায় জিডি করতে    কোনো টাকা লাগে না  ৩০০-৫০০ টাকা    

নির্ধারিত স্থানে সাব-রেজিস্ট্রার বদলি    ০০০  ৮০-৯০ লাখ পর্যন্ত   

কর্মজীবী হোস্টেলের সিট পেতে মাসে ৭০০-১১০০ টাকা সুযোগ পেতে ২০ হাজার

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকাগামী ফ্লাইট মাঝপথ থেকে ফিরল চট্টগ্রামে
ঢাকাগামী ফ্লাইট মাঝপথ থেকে ফিরল চট্টগ্রামে
তোলপাড়ের পর স্থগিত পোশাক নির্দেশনা
তোলপাড়ের পর স্থগিত পোশাক নির্দেশনা
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
হাসিনার দপ্তরের ১৫ ড্রাইভারের নামে ঝিলমিলে প্লট
হাসিনার দপ্তরের ১৫ ড্রাইভারের নামে ঝিলমিলে প্লট
আন্দোলন করলেই বাধ্যতামূলক অবসর
আন্দোলন করলেই বাধ্যতামূলক অবসর
গ্রেপ্তারের ১২ ঘণ্টার মধ্যে পরিবারকে জানাতে হবে
গ্রেপ্তারের ১২ ঘণ্টার মধ্যে পরিবারকে জানাতে হবে
কত খরচ সংস্কার কমিশনে?
কত খরচ সংস্কার কমিশনে?
দেশপ্রেমীরা এক হলে ক্ষমতাপ্রেমীরা পালাবে
দেশপ্রেমীরা এক হলে ক্ষমতাপ্রেমীরা পালাবে
এনজিও আর সরকার চালানো এক নয়
এনজিও আর সরকার চালানো এক নয়
ট্রাম্পের আরেকটি আদেশ নাকচ আদালতে
ট্রাম্পের আরেকটি আদেশ নাকচ আদালতে
আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ
আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ
ছাত্রসমাজের জন্য নতুন আট বার্তা
ছাত্রসমাজের জন্য নতুন আট বার্তা
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬
মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসে পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
রূপগঞ্জে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসে পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোনের শিক্ষিকা মাসুকার কবরে বিমানবাহিনীর গার্ড অব অনার
মাইলস্টোনের শিক্ষিকা মাসুকার কবরে বিমানবাহিনীর গার্ড অব অনার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে এক আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে এক আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে মাদকবিরোধী মানববন্ধন ও সমাবেশ
সুনামগঞ্জে মাদকবিরোধী মানববন্ধন ও সমাবেশ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’
‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ
রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া
অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে
সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা
জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা
হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'
'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের
কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা
নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে
অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯
চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা
মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই
রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’
‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক
রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক

নগর জীবন

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ
হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ

নগর জীবন

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল
বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা
আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!
যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ
ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ

নগর জীবন

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান

সম্পাদকীয়

মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ
মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ

নগর জীবন

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি
স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

সম্পাদকীয়

বাচাল তটিনী
বাচাল তটিনী

শোবিজ

দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো
দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

কুসুম চরিত্রে জয়া...
কুসুম চরিত্রে জয়া...

শোবিজ

এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি
এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি

মাঠে ময়দানে

শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি
মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি

শোবিজ

হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ
হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল
গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ
১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ

খবর

জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে
জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে

নগর জীবন

নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার
নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি
যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি

নগর জীবন

গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট
গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা