শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০১৭

আষাঢ়ের ঘনঘোর মেঘ

গল্প ♦ সালেহা চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আষাঢ়ের ঘনঘোর মেঘ

গল্পগুলোর আদিকথায় সেই বৃষ্টির দিন। দাওয়ায় বসে মানুষ আর কিছু না পেয়ে কতগুলো এমন গল্প ফেঁদেছে যেগুলো ভুতের গল্পও নয়, রূপকথাও নয়, জীবনের কথাও নয় আবার পরাবাস্তব বা ম্যাজিক রিয়ালিজমও নয়। এ হলো নেহায়েতই আষাঢ়ে গল্প। যার তেমন কোনো অর্থ নেই। আবার আছেও। ম্যাজিক রিয়ালিজম বা জাদু বাস্তবতা? হয়তো সেটাও কখনো থাকে যখন আষাঢ়ে গল্পের মাথামুণ্ডু বোঝা যায় না। কি করে মুন্সি রইসউদ্দিন কাল রাতে খড়ম পায়ে নদীর উপর দিয়ে হেঁটে এলো,  সেখানেও থাকে পরাবাস্তবতা বা অলৌকিকতা। কি করে গাছের মাথায় এসে উঠে একজন গাছেরই একজন হয়ে ওঠে। পরে সে গাছ না গাছ মানুষ খুঁজে জেনে নিতে হয়। এইভাবে পরাবাস্তবতা, রূপকথা, ভুতপ্রেত জাতীয় আধিভৌতিকতা, লোকজ কাহিনী, আঞ্চলিক বয়ান সব মিলিয়ে এমন একটি গল্প লোকের কাছে আষাঢ়ে গল্প নামে পরিচিত হয়। ভুতপ্রেত নয়, দৈত্যদানব নয়, রূপকথা নয়, আষাঢ়ে। 

আপনাদের কি কারও মনে আছে টুনিশ শেলের গল্প? সৈয়দ মুজতবা আলীর সৃষ্টি এই দুই চরিত্র? তারা যখন তখন রাস্তায় দশ ডলার না হলে বিশ ডলার কুড়িয়ে পায় আর নির্বিবাদে মিথ্যে বলে। কারণ যে ভালো গল্প করতে পারবে সেই টাকাটা পাবে। মানে বানিয়ে বানিয়ে গল্প করে। ওদের একটি আষাঢ়ে গল্পের কথা আমার মনে পড়ছে। একবার ওরা দশ ডলার কুড়িয়ে পেয়েছে। কে নেবে? ঠিক হলো ওরা দুজন গল্প করব এবং যার গল্পটি সবচাইতে বেশি অবিশ্বাস্য মনে হবে সে ডলারের নোটটি নিয়ে নেবে। সাগরের তীরে দাঁড়িয়ে তারা মিথ্যে কথার বা আষাঢ়ে গল্পের তুবড়ি ফোটাচ্ছে। (হঁ বা হুঁ মনে নেই। আমি আমার মত করে বললাম) প্রথমে টুনিশ শুরু করলো— এই যে মহাসাগর দেখছিস না শেল একে আমি সাঁতরে পার হয়েছি।

হুঁ। শেল জানায়।

আমি একা? না আমার সঙ্গে এই বিশ্বের অনেক সুন্দরীও ছিল।

হুঁ।

আহা কি তারা দেখতে রে টুনিশ। আহা কি সব শরীর। তার মধ্যে এমন সব বিকিনি পরেছে না? সে আর কি বলব। এই ধর আমার নেকটাই দিয়ে ওদের সাতটা বিকিনি হয়ে যায়।

হুঁ।

তারপর সে মেয়েরা আর আমি সে কি সাঁতার আর সেকি সাঁতার। সবগুলো আমার চারপাশে। মানে যাদের গায়ে আমার নেকটাই এর সমান কাপড় দিয়ে বানানো নানা সব বিকিনি সেই সব সুন্দরীর দল।

শেল এবার তাকায় টুনিশের মুখের দিকে। তারপর বেশ নির্বিবাদে বলে— আহারে কি আমার গল্প শোনাতে এসেছেন উনি। মায়ের কাছে মাসির গল্প। তুই শালা যখন সাঁতার কাটছিলি আমিও তো তোর সঙ্গে ছিলাম।

টুনিশ তখন আর একটি এমন আষাঢ়ে গল্প শুরু করে। তারপর আর একটা।  সেই সময় সেখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন একজন ধর্মযাজক। তিনি অনেকক্ষণ থেকে ওদের এই সব আষাঢ়ে গল্প শুনছেন। শুনতে শুনতে বলেন— কি করছো বাছারা এমন করে মিথ্যে বলছো। ছি ছি এমন করে মিথ্যে বলা যে বড় পাপ। জানো বাছারা আমি সারা জীবনে একটিও মিথ্যে বলিনি।

টুনিশ এরপর গম্ভীর গলায়  বলে— শেল ওই দশ ডলার ওকেই দে। এতবড় মিথ্যে শালা তুইও বলতে পারবি না আমিও না।

এই হলো মুজতবা আলীর টুনিশ শেলের আষাঢ়ে গল্পের স্যাম্পল।

এবার আমার ব্যক্তিজীবনে এমন আষাঢ়ে গল্প দুই ছেলের মুখে শুনেছিলাম। এই দুই ছেলে হলো আমার ছোট দেওর মন্টু আর তার বন্ধু স্বপন। একদিন দুপুরবেলা আমাদের বাসায় এসে ওর সঙ্গে ভাত খাচ্ছে। ও প্রায়ই আসতো আর বাড়ির মানুষের মত খাওয়া দাওয়া আবদার সব করত। বেশ মজার ছিল ছেলেটা। বেশ হাসাতে পারতো সকলকে। দুপুরে ওরা বারান্দার টেবিলে খেতে বসেছে। আমি বসার ঘরে বসে বই পড়ছি। ওরা ঠিক জানে না। হঠাৎ শুনতে পেলাম দুজনার গল্প।

স্বপন— এই মন্টু যেদিনই তোদের বাড়িতে আসি খাসির মাংস দিয়ে ভাত দিস কেমন করে রে তোরা?

মন্টু— ও এই কথা? আমরা বাড়ির ছাদে খাসি পালি।

স্বপন— ছাদে? ঘাস খায় কোথায়?

মন্টু— ঘাস খাবে কেন? ওরা আমাদের মত পাউরুটি টুটি খায়।

স্বপন— ওইসব খাসি প্রতিদিন ধরে ধরে জবেহ করিস?

মন্টু— সেই কথাই তো তোকে বলার চেষ্টা করছি রে স্বপন। শোন প্রথমদিন ওর একটা পা কাটি, তারপরের দিন আর একটা। তারপরের দিন সামনের পা, তারপরের দিন আর এক সামনের পা। কিন্তু কোন সময় আমরা মাথা কাটি না। মাথা কাটলেই মরে যায়। এ কথা ভাল করে মনে রাখবি।

স্বপন— (এক গ্লাস পানি পান করে) কিন্তু আমাদের বাড়ির গরুগুলো কিন্তু তোদের ছাদের খাসির মত নয়। ওদের পা আমরা কাটি না। ওরা পাউরুটি বা মুড়ি খায়নাতো। হেঁটে যেতে হয় মাঠে। তাই সবচেয়ে শেষে পা কাটি।

হঠাৎ আমার প্রবল হাসির শব্দে পর্দা তুলে দুজন আমাদের দেখতে পায়। মাথা চুলকাতে চুলকাতে বলে মন্টু— আমাদের বাড়ির মুর্গির কথা এখনো ওকে বলিনি। ঝড় উঠলেই দুইবার করে ডিম পারে তাই না ভাবী?

বলাবাহুল্য এমন সিরিয়াস মুখে এমন আষাঢ়ে গল্প যে কেউ করতে পারে আমি জীবনেও দেখিনি। এদিকে হাসতে হাসতে আমার পেটে খিল ধরে যাবার উপক্রম। আমি উঠে নিজের ঘরে চলে যাই।

একবার আমরা গ্রামে ছিলাম। সেদিন বেশ জোরে বৃষ্টি পড়ছে। সকলে ঘরে।  যে আমাদের জমি আধি করতো সেই বুড়ো মহির পরামানিক তখন এসেছেন। সকলে বলে সে খুব ভাল গল্প করতে পারে। বললাম— একটা গল্প কর না মহির ভাই।

সকলের অনুরোধে মেঝের শিতলপাটিতে বেশ একটু জমিয়ে বসে ও। হারিকেনের আলো জ্বলছে। আমরা চকির উপরে গুটি শুটি হয়ে বসে আছি। ও গল্প শুরু করলো— অনেকদিন আগের কতা। এক দ্যাশে আছলো এক আজার বেটি। আজার বেটি বুঝবারই পারিছেন কত বড়লোক। একদিন সেই আজার বেটি পোত্তা পিশপার লাগিছে।

রাজার মেয়ে মরিচ বাটে?

লোককরে থাকেনতো আগে গল্পটা কই তারপর প্রশ্ন করেন। সেই রাজার বেটি কি হামাকেরে গরীবের লাকান দুকনা পোত্তা বাটোছে? লাল টকটকা মন মন পোত্তা। কি সেই শিলপাটা। ঝক ঝক করে। আজার বেটি পোত্তা বাটতে বাটতে লাল টকটকা পাহাড় বানাছে। তখন একজন আজপুত্র

ইয়াবড় এক পাল্লা নিয়ে আলো সে মরিচ মাংস দিয়ে রাঁধার জন্য। পাল্লা লয় এক্কেরে দোতালাবাস। আজারবেটি পোত্তা বাটা বন্ধ করে গুড়পানি খিলালো।

এই ভাবে এক দীর্ঘ অবিশ্বাস্য আষাঢ়ে কাম রূপকথা কাম ‘আনি’ হওয়ার গল্প বলে মহির পরামানিক থামে।

বেশ জমেছিল সে গল্প।

আষাঢ়ে গল্প জমে ওঠে আষাঢ়ের বৃষ্টিতে। আবার এমনিতেও।

একবার কয়েকজন লোক নৌকায় চড়ে ভ্রমণ করতে যাচ্ছে। একজন একটি সিগারেট ধরাতে ম্যাচের কাঠি জ্বালায়। তারপর ম্যাচের কাঠি নদীতে ফেলে দেয় নদীতে। তত্ক্ষণাত একজন বলে— এই তুই করলি কি মাছের গায়ে যে আগুন লেগে যাবে। সে কথা শুনে যে কাঠি ফেলেছিল সে বললো—  কেন আগুন ধরলে মাছ গাছে উঠবে। এরপর এদের ভেতর থেকে একজন বললো— মাছ কি গরু যে গাছে উঠবে? এরপর যে এতক্ষণ চুপ করে বসেছিল সে বললো  গরু হলেতো উড়ে আকাশে যেত।

এইভাবে দীর্ঘ সংলাপে কাটালো তাদের সময়। মনে হয় এটি একটি প্রকৃষ্ট আষাঢ়ে গল্পের উদাহরণ।

আসলে আজকের যেসব গল্প পোস্ট মর্ডান বা ম্যাজিক রিয়ালিজমের কাপড় পরে চেহারা বদলায় আসলে সেখানে থাকে আজগুবি গল্পের ছায়া। যেটা মার্কেজের হাতে ম্যাজিক রিয়ালিজম না হলে অন্য কোনো মডার্ন সাহিত্য ধারার একটি। ধরা যাক কেউ যদি বলে— একদিন হয়েছিল কি দুটো ছেলে রাতে বসবার ঘরে তাদের খেলার বড় নৌকা চালানোর জন্য পানি না পেয়ে একটা বুদ্ধি বার করেছিল। তারা করলো কি মাথার উপরের লাইটের বাল্ব ভেঙে ফেলতেই ঝর ঝর করে আলো ঝরে পড়তে লাগলো। আলো পড়তে পড়তে সারাঘর ভরে গেল। সেই আলোতে ভাসতে লাগলো খাট, টেবিল, চেয়ার। আর সেই আলোর মধ্যে মনের সুখে নৌকা চালালো দুটো ছেলে। এটা অবশ্যই একটি অবিশ্বাস্য গল্প। বা এক আষাঢ়ে গল্পও বলা যায়। কিন্তু একে বলা হয় ম্যাজিক রিয়ালিজম বা জাদুবাস্তবতার গল্প। এটি মার্কেজের ‘আলো জলের মত’ গল্পের একটি অংশ। মহির পরামনিক যেমন গল্প অবলীলাক্রমে করে। এবং আমরা তা নেহায়েতই আষাঢ়ে বলে বাতিল করেও প্রশয়ের হাসি হেসে থাকি।

—সাপ গল্প করবার লাগিছে। মস্ত টুলোত ল্যাজ গুটায়ে বসিছে। সাপ গালোত হাত দিয়া গল্প শুনবার লাগিছে। আজার বেটি পোত্তা পিষোছে আর সাপের গল্প শুনবার জন্য কান খাড়া রাখিছে। বাল্ব ভাঙলেই যদি ঝর্নার মত আলো পল গল করে ঝরে পরে সারা ঘরে তাহলে নির্জন মরিচবাটা রাজকুমারীকে গল্প করতে সাপই বা সঙ্গ দেবে না কেন? হ্যারি পটার যাদের পড়া আছে তারা কি এমন দৃশ্যের সঙ্গে পরিচিত নন।

কখন একটি আষাঢ়ে গল্প বড় বা বিশাল সাহিত্যের উপাদান হয়ে ওঠে তা পাঠক জানেন। গবেষকের কাজই তো এই। আর কখন মহির নামের মানুষের মত গল্প না হলে তার বউয়ের গল্পগুলো  ‘শত বর্ষের  গল্পের নির্জনতার’ বিষয় হয় সে সব গবেষক জানেন। দিনের পর দিন যে সব গল্পগুলো শুনেছিলেন মার্কেজ। তারপর কি হলো? গাছপালা, সময়, শ্রুত, অশ্রুত নানা আষাঢ়ে বা ‘উইনটার টেলস’ নিয়ে পর্বতের  মত জেগে উঠলো শতবর্ষের নির্জনতা।   আমরা কেবল উপভোগ করলাম একটি অসাধারণ আখ্যান।

আষাঢ়ে গল্পে থাকতে হবে কিছু মজার ঘটনা। হাসির ব্যাপার থাকা চাই। একটা গল্প থাকতে হবে। আর সে গল্প শুনে সবাই যেন বোঝে যখন কাজকম্ম থাকে না এমনই গল্প বানায় মানুষ। আরও নিয়ে বিশেষ করে ভাবতে হবে তার কোনো মানে নেই। নামেই বোঝে সকলে এর চেহারা কেমন হয়। ইংরাজিতে ‘ননসেন্স স্টোরি’ বা ‘ননসেন্স রাইম’ বলে কিছু থাকে তেমনই কোন ব্যাপার। আবসার্ড বা অড কিংবা অদ্ভূতও বলা যেতে পারে। কিন্তু যত ছোটই হোক একটি গল্প সেখানে থাকতে হবে। না হলে গল্পের আদল।

পশ্চিমের এডওয়ার্ড লিয়ার  ননসেন্স স্টোরি ও রাইমের জন্য বিখ্যাত। তার পেঁচা ও বিড়াল বা ‘দি আওল অ্যান্ড দ্য পুসি ক্যাটের’ সেই বিখ্যাত ননসেন্স রাইম আমরা সকলে জানি। একদিন তারা দুজন মটরশুটির রং-এর নৌকায় চড়ে একটি অগম দ্বীপে চলে গেল। তারপর চাঁদের আলোতে সারারাত হাত ধরাধরি করে নাচলো। সকাল বেলা দেখাগেল একজন শূকর বা পিগ নাকের উপরে একটি বিয়ের আংটি নিয়ে উপস্থিত হয়েছে। তারা গিয়েছিল এমন একটি দ্বীপে যেখানে বং নামের বড় বড় গাছ আছে। মজার গল্প নয়কি? এডওয়ার্ড লিয়ার ছিল এমনি ননসেন্স রাইম ও ননসেন্স স্টোরির জাদুকর। অনেক কবি সাহিত্যিক কে তিনি অনুপ্রাণিত করেছেন। ১৮৭১ সালে এমনি আষাঢ়ে গল্প বা ননসেন্স স্টোরির দুটো বই বের হয়। নাম তাদের— দি স্টোরি অফ ফোর লিটিল চিলন্ড্রেন হু ওয়েন্ট রাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড। এবং তার আর একটি বইএর নাম— দি হিসটরি অফ দ্য সেভেন ফ্যামিলিস অফ দ্য লেক পিপিল পিপল। অনেকের মত বাংলাসাহিত্যে খ্যাতিমান সত্যজিতের বাবা সুকুমার রায়কেও এডওয়ার্ড লিয়ার দারুণভাবে প্রভাবিত করেছিল। এই প্রভাবের ফলে তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘হ য ব র ল’ লেখা হয়। জৈনী বসু বইটির ইংরাজি অনুবাদ করেন। যা পশ্চিমের জগতে যথেষ্ট সমাদর লাভ করে। নিশতা পাবলিকেনস ২০০৫ সালে বইটি বের করেন। অমিত বসু নামের একজন সমালেচক বলেন— ছোটবেলায় আমি বাংলা হ য ব র ল পড়েছি। আমার নয় বছরের ছেলেও পড়েছে। এবং ঠিক আমার ছোটবেলার মত আনন্দিত হয়েছে। আশা করছি ভবিষ্যতে এমনি আরো নানা বই ইংরাজিতে অনূদিত হবে এবং বিদেশে বড় হয়ে ওঠা শিশুদের আনন্দ দান করবে। এ ছাড়াও আরও অনেকে বইটির উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছে।

তবে আষাঢ়ে গল্প বলতে গেলেই আমরা প্রায়শই বড়দের গল্প ভাবি। এবং যা বড়রাই অলস সময়ে উপভোগ করে। ইংরাজি ননসেন্স স্টোরির সঙ্গে তার একটু পার্থক্য আছে। ইংরাজি আষাঢ়ে গল্পের নাম ‘উইনটারস টেল’। মানে শীতের দিনে লগ ফায়ারের পাশে জুবুথুবু হয়ে বসে অনেকে যখন নানা সব মজার গল্প করেন।

সেই কবে মানুষ যখন গুহা মানব ছিল তার গল্প গুলো আমরা দেখি ছবিতে। মজা করবার তেমন বিশেষ কিছু ছিলো না। কি গল্প যে তারা করতেন এখন বলা যাবে না। হয়তো নানা ধরনের গল্প। যেখানে দেবতা, পৃথিবী ও মানুষের নানা সব গল্পের মধ্যে আষাঢ়ে গল্পও ছিল। এই যেমন মহাভারতের দ্রোনাচার্য এই পৃথিবীর প্রথম টেস্ট টিউব বেবি। তার জন্ম রহস্য যারা জানেন তারা আমার সঙ্গে একমত হবেন। তারপর যেভাবে কুন্তি তার পাঁচ ছেলেকে পায় বা পিতা ছাড়া তারা যেভাবে এই পৃথিবীতে আসে তাও এক মহাআষাঢ়ে গল্প। তেমনি আষাঢ়ে গল্প গান্ধারির শত পুত্রের জন্ম। তেমনি আষাঢ়ে গল্প স্যামসনের চুলের শক্তিতে।  কিন্তু এগুলো এখন ধর্মীয় গল্প বলে পরিচিত। আষাঢ়ে বলে দেখুক তো দেখি।  কেউ কি  আষাঢ়ে বলে সমস্যা সৃষ্টি করতে চায়? বানর পর্বত নিয়ে এলো, গরুর যানে কি ঘটলো, বানর ও মানুষে যুদ্ধ হলো। এখন সেই বানর মানুষের যুদ্ধ নিয়ে কত বড় বড় সিনেমা তৈরি করছেন পশ্চিমের জগত। গল্পের কি আর শেষ আছে?

রবীন্দ্রনাথের শেষ কবিতার বই আমি বলব ‘ছড়া’। উনিশো চল্লিশ সালে লেখা কতগুলো অপরূপ ছড়ার সংকলন। পড়তে মজা লাগে। তার হাস্যরসের কি কোনো তুলনা আছে?

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

এই মাত্র | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম