শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০১৭

আষাঢ়ের ঘনঘোর মেঘ

গল্প ♦ সালেহা চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আষাঢ়ের ঘনঘোর মেঘ

গল্পগুলোর আদিকথায় সেই বৃষ্টির দিন। দাওয়ায় বসে মানুষ আর কিছু না পেয়ে কতগুলো এমন গল্প ফেঁদেছে যেগুলো ভুতের গল্পও নয়, রূপকথাও নয়, জীবনের কথাও নয় আবার পরাবাস্তব বা ম্যাজিক রিয়ালিজমও নয়। এ হলো নেহায়েতই আষাঢ়ে গল্প। যার তেমন কোনো অর্থ নেই। আবার আছেও। ম্যাজিক রিয়ালিজম বা জাদু বাস্তবতা? হয়তো সেটাও কখনো থাকে যখন আষাঢ়ে গল্পের মাথামুণ্ডু বোঝা যায় না। কি করে মুন্সি রইসউদ্দিন কাল রাতে খড়ম পায়ে নদীর উপর দিয়ে হেঁটে এলো,  সেখানেও থাকে পরাবাস্তবতা বা অলৌকিকতা। কি করে গাছের মাথায় এসে উঠে একজন গাছেরই একজন হয়ে ওঠে। পরে সে গাছ না গাছ মানুষ খুঁজে জেনে নিতে হয়। এইভাবে পরাবাস্তবতা, রূপকথা, ভুতপ্রেত জাতীয় আধিভৌতিকতা, লোকজ কাহিনী, আঞ্চলিক বয়ান সব মিলিয়ে এমন একটি গল্প লোকের কাছে আষাঢ়ে গল্প নামে পরিচিত হয়। ভুতপ্রেত নয়, দৈত্যদানব নয়, রূপকথা নয়, আষাঢ়ে। 

আপনাদের কি কারও মনে আছে টুনিশ শেলের গল্প? সৈয়দ মুজতবা আলীর সৃষ্টি এই দুই চরিত্র? তারা যখন তখন রাস্তায় দশ ডলার না হলে বিশ ডলার কুড়িয়ে পায় আর নির্বিবাদে মিথ্যে বলে। কারণ যে ভালো গল্প করতে পারবে সেই টাকাটা পাবে। মানে বানিয়ে বানিয়ে গল্প করে। ওদের একটি আষাঢ়ে গল্পের কথা আমার মনে পড়ছে। একবার ওরা দশ ডলার কুড়িয়ে পেয়েছে। কে নেবে? ঠিক হলো ওরা দুজন গল্প করব এবং যার গল্পটি সবচাইতে বেশি অবিশ্বাস্য মনে হবে সে ডলারের নোটটি নিয়ে নেবে। সাগরের তীরে দাঁড়িয়ে তারা মিথ্যে কথার বা আষাঢ়ে গল্পের তুবড়ি ফোটাচ্ছে। (হঁ বা হুঁ মনে নেই। আমি আমার মত করে বললাম) প্রথমে টুনিশ শুরু করলো— এই যে মহাসাগর দেখছিস না শেল একে আমি সাঁতরে পার হয়েছি।

হুঁ। শেল জানায়।

আমি একা? না আমার সঙ্গে এই বিশ্বের অনেক সুন্দরীও ছিল।

হুঁ।

আহা কি তারা দেখতে রে টুনিশ। আহা কি সব শরীর। তার মধ্যে এমন সব বিকিনি পরেছে না? সে আর কি বলব। এই ধর আমার নেকটাই দিয়ে ওদের সাতটা বিকিনি হয়ে যায়।

হুঁ।

তারপর সে মেয়েরা আর আমি সে কি সাঁতার আর সেকি সাঁতার। সবগুলো আমার চারপাশে। মানে যাদের গায়ে আমার নেকটাই এর সমান কাপড় দিয়ে বানানো নানা সব বিকিনি সেই সব সুন্দরীর দল।

শেল এবার তাকায় টুনিশের মুখের দিকে। তারপর বেশ নির্বিবাদে বলে— আহারে কি আমার গল্প শোনাতে এসেছেন উনি। মায়ের কাছে মাসির গল্প। তুই শালা যখন সাঁতার কাটছিলি আমিও তো তোর সঙ্গে ছিলাম।

টুনিশ তখন আর একটি এমন আষাঢ়ে গল্প শুরু করে। তারপর আর একটা।  সেই সময় সেখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন একজন ধর্মযাজক। তিনি অনেকক্ষণ থেকে ওদের এই সব আষাঢ়ে গল্প শুনছেন। শুনতে শুনতে বলেন— কি করছো বাছারা এমন করে মিথ্যে বলছো। ছি ছি এমন করে মিথ্যে বলা যে বড় পাপ। জানো বাছারা আমি সারা জীবনে একটিও মিথ্যে বলিনি।

টুনিশ এরপর গম্ভীর গলায়  বলে— শেল ওই দশ ডলার ওকেই দে। এতবড় মিথ্যে শালা তুইও বলতে পারবি না আমিও না।

এই হলো মুজতবা আলীর টুনিশ শেলের আষাঢ়ে গল্পের স্যাম্পল।

এবার আমার ব্যক্তিজীবনে এমন আষাঢ়ে গল্প দুই ছেলের মুখে শুনেছিলাম। এই দুই ছেলে হলো আমার ছোট দেওর মন্টু আর তার বন্ধু স্বপন। একদিন দুপুরবেলা আমাদের বাসায় এসে ওর সঙ্গে ভাত খাচ্ছে। ও প্রায়ই আসতো আর বাড়ির মানুষের মত খাওয়া দাওয়া আবদার সব করত। বেশ মজার ছিল ছেলেটা। বেশ হাসাতে পারতো সকলকে। দুপুরে ওরা বারান্দার টেবিলে খেতে বসেছে। আমি বসার ঘরে বসে বই পড়ছি। ওরা ঠিক জানে না। হঠাৎ শুনতে পেলাম দুজনার গল্প।

স্বপন— এই মন্টু যেদিনই তোদের বাড়িতে আসি খাসির মাংস দিয়ে ভাত দিস কেমন করে রে তোরা?

মন্টু— ও এই কথা? আমরা বাড়ির ছাদে খাসি পালি।

স্বপন— ছাদে? ঘাস খায় কোথায়?

মন্টু— ঘাস খাবে কেন? ওরা আমাদের মত পাউরুটি টুটি খায়।

স্বপন— ওইসব খাসি প্রতিদিন ধরে ধরে জবেহ করিস?

মন্টু— সেই কথাই তো তোকে বলার চেষ্টা করছি রে স্বপন। শোন প্রথমদিন ওর একটা পা কাটি, তারপরের দিন আর একটা। তারপরের দিন সামনের পা, তারপরের দিন আর এক সামনের পা। কিন্তু কোন সময় আমরা মাথা কাটি না। মাথা কাটলেই মরে যায়। এ কথা ভাল করে মনে রাখবি।

স্বপন— (এক গ্লাস পানি পান করে) কিন্তু আমাদের বাড়ির গরুগুলো কিন্তু তোদের ছাদের খাসির মত নয়। ওদের পা আমরা কাটি না। ওরা পাউরুটি বা মুড়ি খায়নাতো। হেঁটে যেতে হয় মাঠে। তাই সবচেয়ে শেষে পা কাটি।

হঠাৎ আমার প্রবল হাসির শব্দে পর্দা তুলে দুজন আমাদের দেখতে পায়। মাথা চুলকাতে চুলকাতে বলে মন্টু— আমাদের বাড়ির মুর্গির কথা এখনো ওকে বলিনি। ঝড় উঠলেই দুইবার করে ডিম পারে তাই না ভাবী?

বলাবাহুল্য এমন সিরিয়াস মুখে এমন আষাঢ়ে গল্প যে কেউ করতে পারে আমি জীবনেও দেখিনি। এদিকে হাসতে হাসতে আমার পেটে খিল ধরে যাবার উপক্রম। আমি উঠে নিজের ঘরে চলে যাই।

একবার আমরা গ্রামে ছিলাম। সেদিন বেশ জোরে বৃষ্টি পড়ছে। সকলে ঘরে।  যে আমাদের জমি আধি করতো সেই বুড়ো মহির পরামানিক তখন এসেছেন। সকলে বলে সে খুব ভাল গল্প করতে পারে। বললাম— একটা গল্প কর না মহির ভাই।

সকলের অনুরোধে মেঝের শিতলপাটিতে বেশ একটু জমিয়ে বসে ও। হারিকেনের আলো জ্বলছে। আমরা চকির উপরে গুটি শুটি হয়ে বসে আছি। ও গল্প শুরু করলো— অনেকদিন আগের কতা। এক দ্যাশে আছলো এক আজার বেটি। আজার বেটি বুঝবারই পারিছেন কত বড়লোক। একদিন সেই আজার বেটি পোত্তা পিশপার লাগিছে।

রাজার মেয়ে মরিচ বাটে?

লোককরে থাকেনতো আগে গল্পটা কই তারপর প্রশ্ন করেন। সেই রাজার বেটি কি হামাকেরে গরীবের লাকান দুকনা পোত্তা বাটোছে? লাল টকটকা মন মন পোত্তা। কি সেই শিলপাটা। ঝক ঝক করে। আজার বেটি পোত্তা বাটতে বাটতে লাল টকটকা পাহাড় বানাছে। তখন একজন আজপুত্র

ইয়াবড় এক পাল্লা নিয়ে আলো সে মরিচ মাংস দিয়ে রাঁধার জন্য। পাল্লা লয় এক্কেরে দোতালাবাস। আজারবেটি পোত্তা বাটা বন্ধ করে গুড়পানি খিলালো।

এই ভাবে এক দীর্ঘ অবিশ্বাস্য আষাঢ়ে কাম রূপকথা কাম ‘আনি’ হওয়ার গল্প বলে মহির পরামানিক থামে।

বেশ জমেছিল সে গল্প।

আষাঢ়ে গল্প জমে ওঠে আষাঢ়ের বৃষ্টিতে। আবার এমনিতেও।

একবার কয়েকজন লোক নৌকায় চড়ে ভ্রমণ করতে যাচ্ছে। একজন একটি সিগারেট ধরাতে ম্যাচের কাঠি জ্বালায়। তারপর ম্যাচের কাঠি নদীতে ফেলে দেয় নদীতে। তত্ক্ষণাত একজন বলে— এই তুই করলি কি মাছের গায়ে যে আগুন লেগে যাবে। সে কথা শুনে যে কাঠি ফেলেছিল সে বললো—  কেন আগুন ধরলে মাছ গাছে উঠবে। এরপর এদের ভেতর থেকে একজন বললো— মাছ কি গরু যে গাছে উঠবে? এরপর যে এতক্ষণ চুপ করে বসেছিল সে বললো  গরু হলেতো উড়ে আকাশে যেত।

এইভাবে দীর্ঘ সংলাপে কাটালো তাদের সময়। মনে হয় এটি একটি প্রকৃষ্ট আষাঢ়ে গল্পের উদাহরণ।

আসলে আজকের যেসব গল্প পোস্ট মর্ডান বা ম্যাজিক রিয়ালিজমের কাপড় পরে চেহারা বদলায় আসলে সেখানে থাকে আজগুবি গল্পের ছায়া। যেটা মার্কেজের হাতে ম্যাজিক রিয়ালিজম না হলে অন্য কোনো মডার্ন সাহিত্য ধারার একটি। ধরা যাক কেউ যদি বলে— একদিন হয়েছিল কি দুটো ছেলে রাতে বসবার ঘরে তাদের খেলার বড় নৌকা চালানোর জন্য পানি না পেয়ে একটা বুদ্ধি বার করেছিল। তারা করলো কি মাথার উপরের লাইটের বাল্ব ভেঙে ফেলতেই ঝর ঝর করে আলো ঝরে পড়তে লাগলো। আলো পড়তে পড়তে সারাঘর ভরে গেল। সেই আলোতে ভাসতে লাগলো খাট, টেবিল, চেয়ার। আর সেই আলোর মধ্যে মনের সুখে নৌকা চালালো দুটো ছেলে। এটা অবশ্যই একটি অবিশ্বাস্য গল্প। বা এক আষাঢ়ে গল্পও বলা যায়। কিন্তু একে বলা হয় ম্যাজিক রিয়ালিজম বা জাদুবাস্তবতার গল্প। এটি মার্কেজের ‘আলো জলের মত’ গল্পের একটি অংশ। মহির পরামনিক যেমন গল্প অবলীলাক্রমে করে। এবং আমরা তা নেহায়েতই আষাঢ়ে বলে বাতিল করেও প্রশয়ের হাসি হেসে থাকি।

—সাপ গল্প করবার লাগিছে। মস্ত টুলোত ল্যাজ গুটায়ে বসিছে। সাপ গালোত হাত দিয়া গল্প শুনবার লাগিছে। আজার বেটি পোত্তা পিষোছে আর সাপের গল্প শুনবার জন্য কান খাড়া রাখিছে। বাল্ব ভাঙলেই যদি ঝর্নার মত আলো পল গল করে ঝরে পরে সারা ঘরে তাহলে নির্জন মরিচবাটা রাজকুমারীকে গল্প করতে সাপই বা সঙ্গ দেবে না কেন? হ্যারি পটার যাদের পড়া আছে তারা কি এমন দৃশ্যের সঙ্গে পরিচিত নন।

কখন একটি আষাঢ়ে গল্প বড় বা বিশাল সাহিত্যের উপাদান হয়ে ওঠে তা পাঠক জানেন। গবেষকের কাজই তো এই। আর কখন মহির নামের মানুষের মত গল্প না হলে তার বউয়ের গল্পগুলো  ‘শত বর্ষের  গল্পের নির্জনতার’ বিষয় হয় সে সব গবেষক জানেন। দিনের পর দিন যে সব গল্পগুলো শুনেছিলেন মার্কেজ। তারপর কি হলো? গাছপালা, সময়, শ্রুত, অশ্রুত নানা আষাঢ়ে বা ‘উইনটার টেলস’ নিয়ে পর্বতের  মত জেগে উঠলো শতবর্ষের নির্জনতা।   আমরা কেবল উপভোগ করলাম একটি অসাধারণ আখ্যান।

আষাঢ়ে গল্পে থাকতে হবে কিছু মজার ঘটনা। হাসির ব্যাপার থাকা চাই। একটা গল্প থাকতে হবে। আর সে গল্প শুনে সবাই যেন বোঝে যখন কাজকম্ম থাকে না এমনই গল্প বানায় মানুষ। আরও নিয়ে বিশেষ করে ভাবতে হবে তার কোনো মানে নেই। নামেই বোঝে সকলে এর চেহারা কেমন হয়। ইংরাজিতে ‘ননসেন্স স্টোরি’ বা ‘ননসেন্স রাইম’ বলে কিছু থাকে তেমনই কোন ব্যাপার। আবসার্ড বা অড কিংবা অদ্ভূতও বলা যেতে পারে। কিন্তু যত ছোটই হোক একটি গল্প সেখানে থাকতে হবে। না হলে গল্পের আদল।

পশ্চিমের এডওয়ার্ড লিয়ার  ননসেন্স স্টোরি ও রাইমের জন্য বিখ্যাত। তার পেঁচা ও বিড়াল বা ‘দি আওল অ্যান্ড দ্য পুসি ক্যাটের’ সেই বিখ্যাত ননসেন্স রাইম আমরা সকলে জানি। একদিন তারা দুজন মটরশুটির রং-এর নৌকায় চড়ে একটি অগম দ্বীপে চলে গেল। তারপর চাঁদের আলোতে সারারাত হাত ধরাধরি করে নাচলো। সকাল বেলা দেখাগেল একজন শূকর বা পিগ নাকের উপরে একটি বিয়ের আংটি নিয়ে উপস্থিত হয়েছে। তারা গিয়েছিল এমন একটি দ্বীপে যেখানে বং নামের বড় বড় গাছ আছে। মজার গল্প নয়কি? এডওয়ার্ড লিয়ার ছিল এমনি ননসেন্স রাইম ও ননসেন্স স্টোরির জাদুকর। অনেক কবি সাহিত্যিক কে তিনি অনুপ্রাণিত করেছেন। ১৮৭১ সালে এমনি আষাঢ়ে গল্প বা ননসেন্স স্টোরির দুটো বই বের হয়। নাম তাদের— দি স্টোরি অফ ফোর লিটিল চিলন্ড্রেন হু ওয়েন্ট রাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড। এবং তার আর একটি বইএর নাম— দি হিসটরি অফ দ্য সেভেন ফ্যামিলিস অফ দ্য লেক পিপিল পিপল। অনেকের মত বাংলাসাহিত্যে খ্যাতিমান সত্যজিতের বাবা সুকুমার রায়কেও এডওয়ার্ড লিয়ার দারুণভাবে প্রভাবিত করেছিল। এই প্রভাবের ফলে তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘হ য ব র ল’ লেখা হয়। জৈনী বসু বইটির ইংরাজি অনুবাদ করেন। যা পশ্চিমের জগতে যথেষ্ট সমাদর লাভ করে। নিশতা পাবলিকেনস ২০০৫ সালে বইটি বের করেন। অমিত বসু নামের একজন সমালেচক বলেন— ছোটবেলায় আমি বাংলা হ য ব র ল পড়েছি। আমার নয় বছরের ছেলেও পড়েছে। এবং ঠিক আমার ছোটবেলার মত আনন্দিত হয়েছে। আশা করছি ভবিষ্যতে এমনি আরো নানা বই ইংরাজিতে অনূদিত হবে এবং বিদেশে বড় হয়ে ওঠা শিশুদের আনন্দ দান করবে। এ ছাড়াও আরও অনেকে বইটির উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছে।

তবে আষাঢ়ে গল্প বলতে গেলেই আমরা প্রায়শই বড়দের গল্প ভাবি। এবং যা বড়রাই অলস সময়ে উপভোগ করে। ইংরাজি ননসেন্স স্টোরির সঙ্গে তার একটু পার্থক্য আছে। ইংরাজি আষাঢ়ে গল্পের নাম ‘উইনটারস টেল’। মানে শীতের দিনে লগ ফায়ারের পাশে জুবুথুবু হয়ে বসে অনেকে যখন নানা সব মজার গল্প করেন।

সেই কবে মানুষ যখন গুহা মানব ছিল তার গল্প গুলো আমরা দেখি ছবিতে। মজা করবার তেমন বিশেষ কিছু ছিলো না। কি গল্প যে তারা করতেন এখন বলা যাবে না। হয়তো নানা ধরনের গল্প। যেখানে দেবতা, পৃথিবী ও মানুষের নানা সব গল্পের মধ্যে আষাঢ়ে গল্পও ছিল। এই যেমন মহাভারতের দ্রোনাচার্য এই পৃথিবীর প্রথম টেস্ট টিউব বেবি। তার জন্ম রহস্য যারা জানেন তারা আমার সঙ্গে একমত হবেন। তারপর যেভাবে কুন্তি তার পাঁচ ছেলেকে পায় বা পিতা ছাড়া তারা যেভাবে এই পৃথিবীতে আসে তাও এক মহাআষাঢ়ে গল্প। তেমনি আষাঢ়ে গল্প গান্ধারির শত পুত্রের জন্ম। তেমনি আষাঢ়ে গল্প স্যামসনের চুলের শক্তিতে।  কিন্তু এগুলো এখন ধর্মীয় গল্প বলে পরিচিত। আষাঢ়ে বলে দেখুক তো দেখি।  কেউ কি  আষাঢ়ে বলে সমস্যা সৃষ্টি করতে চায়? বানর পর্বত নিয়ে এলো, গরুর যানে কি ঘটলো, বানর ও মানুষে যুদ্ধ হলো। এখন সেই বানর মানুষের যুদ্ধ নিয়ে কত বড় বড় সিনেমা তৈরি করছেন পশ্চিমের জগত। গল্পের কি আর শেষ আছে?

রবীন্দ্রনাথের শেষ কবিতার বই আমি বলব ‘ছড়া’। উনিশো চল্লিশ সালে লেখা কতগুলো অপরূপ ছড়ার সংকলন। পড়তে মজা লাগে। তার হাস্যরসের কি কোনো তুলনা আছে?

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে