শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০১৭

আষাঢ়ের ঘনঘোর মেঘ

গল্প ♦ সালেহা চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আষাঢ়ের ঘনঘোর মেঘ

গল্পগুলোর আদিকথায় সেই বৃষ্টির দিন। দাওয়ায় বসে মানুষ আর কিছু না পেয়ে কতগুলো এমন গল্প ফেঁদেছে যেগুলো ভুতের গল্পও নয়, রূপকথাও নয়, জীবনের কথাও নয় আবার পরাবাস্তব বা ম্যাজিক রিয়ালিজমও নয়। এ হলো নেহায়েতই আষাঢ়ে গল্প। যার তেমন কোনো অর্থ নেই। আবার আছেও। ম্যাজিক রিয়ালিজম বা জাদু বাস্তবতা? হয়তো সেটাও কখনো থাকে যখন আষাঢ়ে গল্পের মাথামুণ্ডু বোঝা যায় না। কি করে মুন্সি রইসউদ্দিন কাল রাতে খড়ম পায়ে নদীর উপর দিয়ে হেঁটে এলো,  সেখানেও থাকে পরাবাস্তবতা বা অলৌকিকতা। কি করে গাছের মাথায় এসে উঠে একজন গাছেরই একজন হয়ে ওঠে। পরে সে গাছ না গাছ মানুষ খুঁজে জেনে নিতে হয়। এইভাবে পরাবাস্তবতা, রূপকথা, ভুতপ্রেত জাতীয় আধিভৌতিকতা, লোকজ কাহিনী, আঞ্চলিক বয়ান সব মিলিয়ে এমন একটি গল্প লোকের কাছে আষাঢ়ে গল্প নামে পরিচিত হয়। ভুতপ্রেত নয়, দৈত্যদানব নয়, রূপকথা নয়, আষাঢ়ে। 

আপনাদের কি কারও মনে আছে টুনিশ শেলের গল্প? সৈয়দ মুজতবা আলীর সৃষ্টি এই দুই চরিত্র? তারা যখন তখন রাস্তায় দশ ডলার না হলে বিশ ডলার কুড়িয়ে পায় আর নির্বিবাদে মিথ্যে বলে। কারণ যে ভালো গল্প করতে পারবে সেই টাকাটা পাবে। মানে বানিয়ে বানিয়ে গল্প করে। ওদের একটি আষাঢ়ে গল্পের কথা আমার মনে পড়ছে। একবার ওরা দশ ডলার কুড়িয়ে পেয়েছে। কে নেবে? ঠিক হলো ওরা দুজন গল্প করব এবং যার গল্পটি সবচাইতে বেশি অবিশ্বাস্য মনে হবে সে ডলারের নোটটি নিয়ে নেবে। সাগরের তীরে দাঁড়িয়ে তারা মিথ্যে কথার বা আষাঢ়ে গল্পের তুবড়ি ফোটাচ্ছে। (হঁ বা হুঁ মনে নেই। আমি আমার মত করে বললাম) প্রথমে টুনিশ শুরু করলো— এই যে মহাসাগর দেখছিস না শেল একে আমি সাঁতরে পার হয়েছি।

হুঁ। শেল জানায়।

আমি একা? না আমার সঙ্গে এই বিশ্বের অনেক সুন্দরীও ছিল।

হুঁ।

আহা কি তারা দেখতে রে টুনিশ। আহা কি সব শরীর। তার মধ্যে এমন সব বিকিনি পরেছে না? সে আর কি বলব। এই ধর আমার নেকটাই দিয়ে ওদের সাতটা বিকিনি হয়ে যায়।

হুঁ।

তারপর সে মেয়েরা আর আমি সে কি সাঁতার আর সেকি সাঁতার। সবগুলো আমার চারপাশে। মানে যাদের গায়ে আমার নেকটাই এর সমান কাপড় দিয়ে বানানো নানা সব বিকিনি সেই সব সুন্দরীর দল।

শেল এবার তাকায় টুনিশের মুখের দিকে। তারপর বেশ নির্বিবাদে বলে— আহারে কি আমার গল্প শোনাতে এসেছেন উনি। মায়ের কাছে মাসির গল্প। তুই শালা যখন সাঁতার কাটছিলি আমিও তো তোর সঙ্গে ছিলাম।

টুনিশ তখন আর একটি এমন আষাঢ়ে গল্প শুরু করে। তারপর আর একটা।  সেই সময় সেখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন একজন ধর্মযাজক। তিনি অনেকক্ষণ থেকে ওদের এই সব আষাঢ়ে গল্প শুনছেন। শুনতে শুনতে বলেন— কি করছো বাছারা এমন করে মিথ্যে বলছো। ছি ছি এমন করে মিথ্যে বলা যে বড় পাপ। জানো বাছারা আমি সারা জীবনে একটিও মিথ্যে বলিনি।

টুনিশ এরপর গম্ভীর গলায়  বলে— শেল ওই দশ ডলার ওকেই দে। এতবড় মিথ্যে শালা তুইও বলতে পারবি না আমিও না।

এই হলো মুজতবা আলীর টুনিশ শেলের আষাঢ়ে গল্পের স্যাম্পল।

এবার আমার ব্যক্তিজীবনে এমন আষাঢ়ে গল্প দুই ছেলের মুখে শুনেছিলাম। এই দুই ছেলে হলো আমার ছোট দেওর মন্টু আর তার বন্ধু স্বপন। একদিন দুপুরবেলা আমাদের বাসায় এসে ওর সঙ্গে ভাত খাচ্ছে। ও প্রায়ই আসতো আর বাড়ির মানুষের মত খাওয়া দাওয়া আবদার সব করত। বেশ মজার ছিল ছেলেটা। বেশ হাসাতে পারতো সকলকে। দুপুরে ওরা বারান্দার টেবিলে খেতে বসেছে। আমি বসার ঘরে বসে বই পড়ছি। ওরা ঠিক জানে না। হঠাৎ শুনতে পেলাম দুজনার গল্প।

স্বপন— এই মন্টু যেদিনই তোদের বাড়িতে আসি খাসির মাংস দিয়ে ভাত দিস কেমন করে রে তোরা?

মন্টু— ও এই কথা? আমরা বাড়ির ছাদে খাসি পালি।

স্বপন— ছাদে? ঘাস খায় কোথায়?

মন্টু— ঘাস খাবে কেন? ওরা আমাদের মত পাউরুটি টুটি খায়।

স্বপন— ওইসব খাসি প্রতিদিন ধরে ধরে জবেহ করিস?

মন্টু— সেই কথাই তো তোকে বলার চেষ্টা করছি রে স্বপন। শোন প্রথমদিন ওর একটা পা কাটি, তারপরের দিন আর একটা। তারপরের দিন সামনের পা, তারপরের দিন আর এক সামনের পা। কিন্তু কোন সময় আমরা মাথা কাটি না। মাথা কাটলেই মরে যায়। এ কথা ভাল করে মনে রাখবি।

স্বপন— (এক গ্লাস পানি পান করে) কিন্তু আমাদের বাড়ির গরুগুলো কিন্তু তোদের ছাদের খাসির মত নয়। ওদের পা আমরা কাটি না। ওরা পাউরুটি বা মুড়ি খায়নাতো। হেঁটে যেতে হয় মাঠে। তাই সবচেয়ে শেষে পা কাটি।

হঠাৎ আমার প্রবল হাসির শব্দে পর্দা তুলে দুজন আমাদের দেখতে পায়। মাথা চুলকাতে চুলকাতে বলে মন্টু— আমাদের বাড়ির মুর্গির কথা এখনো ওকে বলিনি। ঝড় উঠলেই দুইবার করে ডিম পারে তাই না ভাবী?

বলাবাহুল্য এমন সিরিয়াস মুখে এমন আষাঢ়ে গল্প যে কেউ করতে পারে আমি জীবনেও দেখিনি। এদিকে হাসতে হাসতে আমার পেটে খিল ধরে যাবার উপক্রম। আমি উঠে নিজের ঘরে চলে যাই।

একবার আমরা গ্রামে ছিলাম। সেদিন বেশ জোরে বৃষ্টি পড়ছে। সকলে ঘরে।  যে আমাদের জমি আধি করতো সেই বুড়ো মহির পরামানিক তখন এসেছেন। সকলে বলে সে খুব ভাল গল্প করতে পারে। বললাম— একটা গল্প কর না মহির ভাই।

সকলের অনুরোধে মেঝের শিতলপাটিতে বেশ একটু জমিয়ে বসে ও। হারিকেনের আলো জ্বলছে। আমরা চকির উপরে গুটি শুটি হয়ে বসে আছি। ও গল্প শুরু করলো— অনেকদিন আগের কতা। এক দ্যাশে আছলো এক আজার বেটি। আজার বেটি বুঝবারই পারিছেন কত বড়লোক। একদিন সেই আজার বেটি পোত্তা পিশপার লাগিছে।

রাজার মেয়ে মরিচ বাটে?

লোককরে থাকেনতো আগে গল্পটা কই তারপর প্রশ্ন করেন। সেই রাজার বেটি কি হামাকেরে গরীবের লাকান দুকনা পোত্তা বাটোছে? লাল টকটকা মন মন পোত্তা। কি সেই শিলপাটা। ঝক ঝক করে। আজার বেটি পোত্তা বাটতে বাটতে লাল টকটকা পাহাড় বানাছে। তখন একজন আজপুত্র

ইয়াবড় এক পাল্লা নিয়ে আলো সে মরিচ মাংস দিয়ে রাঁধার জন্য। পাল্লা লয় এক্কেরে দোতালাবাস। আজারবেটি পোত্তা বাটা বন্ধ করে গুড়পানি খিলালো।

এই ভাবে এক দীর্ঘ অবিশ্বাস্য আষাঢ়ে কাম রূপকথা কাম ‘আনি’ হওয়ার গল্প বলে মহির পরামানিক থামে।

বেশ জমেছিল সে গল্প।

আষাঢ়ে গল্প জমে ওঠে আষাঢ়ের বৃষ্টিতে। আবার এমনিতেও।

একবার কয়েকজন লোক নৌকায় চড়ে ভ্রমণ করতে যাচ্ছে। একজন একটি সিগারেট ধরাতে ম্যাচের কাঠি জ্বালায়। তারপর ম্যাচের কাঠি নদীতে ফেলে দেয় নদীতে। তত্ক্ষণাত একজন বলে— এই তুই করলি কি মাছের গায়ে যে আগুন লেগে যাবে। সে কথা শুনে যে কাঠি ফেলেছিল সে বললো—  কেন আগুন ধরলে মাছ গাছে উঠবে। এরপর এদের ভেতর থেকে একজন বললো— মাছ কি গরু যে গাছে উঠবে? এরপর যে এতক্ষণ চুপ করে বসেছিল সে বললো  গরু হলেতো উড়ে আকাশে যেত।

এইভাবে দীর্ঘ সংলাপে কাটালো তাদের সময়। মনে হয় এটি একটি প্রকৃষ্ট আষাঢ়ে গল্পের উদাহরণ।

আসলে আজকের যেসব গল্প পোস্ট মর্ডান বা ম্যাজিক রিয়ালিজমের কাপড় পরে চেহারা বদলায় আসলে সেখানে থাকে আজগুবি গল্পের ছায়া। যেটা মার্কেজের হাতে ম্যাজিক রিয়ালিজম না হলে অন্য কোনো মডার্ন সাহিত্য ধারার একটি। ধরা যাক কেউ যদি বলে— একদিন হয়েছিল কি দুটো ছেলে রাতে বসবার ঘরে তাদের খেলার বড় নৌকা চালানোর জন্য পানি না পেয়ে একটা বুদ্ধি বার করেছিল। তারা করলো কি মাথার উপরের লাইটের বাল্ব ভেঙে ফেলতেই ঝর ঝর করে আলো ঝরে পড়তে লাগলো। আলো পড়তে পড়তে সারাঘর ভরে গেল। সেই আলোতে ভাসতে লাগলো খাট, টেবিল, চেয়ার। আর সেই আলোর মধ্যে মনের সুখে নৌকা চালালো দুটো ছেলে। এটা অবশ্যই একটি অবিশ্বাস্য গল্প। বা এক আষাঢ়ে গল্পও বলা যায়। কিন্তু একে বলা হয় ম্যাজিক রিয়ালিজম বা জাদুবাস্তবতার গল্প। এটি মার্কেজের ‘আলো জলের মত’ গল্পের একটি অংশ। মহির পরামনিক যেমন গল্প অবলীলাক্রমে করে। এবং আমরা তা নেহায়েতই আষাঢ়ে বলে বাতিল করেও প্রশয়ের হাসি হেসে থাকি।

—সাপ গল্প করবার লাগিছে। মস্ত টুলোত ল্যাজ গুটায়ে বসিছে। সাপ গালোত হাত দিয়া গল্প শুনবার লাগিছে। আজার বেটি পোত্তা পিষোছে আর সাপের গল্প শুনবার জন্য কান খাড়া রাখিছে। বাল্ব ভাঙলেই যদি ঝর্নার মত আলো পল গল করে ঝরে পরে সারা ঘরে তাহলে নির্জন মরিচবাটা রাজকুমারীকে গল্প করতে সাপই বা সঙ্গ দেবে না কেন? হ্যারি পটার যাদের পড়া আছে তারা কি এমন দৃশ্যের সঙ্গে পরিচিত নন।

কখন একটি আষাঢ়ে গল্প বড় বা বিশাল সাহিত্যের উপাদান হয়ে ওঠে তা পাঠক জানেন। গবেষকের কাজই তো এই। আর কখন মহির নামের মানুষের মত গল্প না হলে তার বউয়ের গল্পগুলো  ‘শত বর্ষের  গল্পের নির্জনতার’ বিষয় হয় সে সব গবেষক জানেন। দিনের পর দিন যে সব গল্পগুলো শুনেছিলেন মার্কেজ। তারপর কি হলো? গাছপালা, সময়, শ্রুত, অশ্রুত নানা আষাঢ়ে বা ‘উইনটার টেলস’ নিয়ে পর্বতের  মত জেগে উঠলো শতবর্ষের নির্জনতা।   আমরা কেবল উপভোগ করলাম একটি অসাধারণ আখ্যান।

আষাঢ়ে গল্পে থাকতে হবে কিছু মজার ঘটনা। হাসির ব্যাপার থাকা চাই। একটা গল্প থাকতে হবে। আর সে গল্প শুনে সবাই যেন বোঝে যখন কাজকম্ম থাকে না এমনই গল্প বানায় মানুষ। আরও নিয়ে বিশেষ করে ভাবতে হবে তার কোনো মানে নেই। নামেই বোঝে সকলে এর চেহারা কেমন হয়। ইংরাজিতে ‘ননসেন্স স্টোরি’ বা ‘ননসেন্স রাইম’ বলে কিছু থাকে তেমনই কোন ব্যাপার। আবসার্ড বা অড কিংবা অদ্ভূতও বলা যেতে পারে। কিন্তু যত ছোটই হোক একটি গল্প সেখানে থাকতে হবে। না হলে গল্পের আদল।

পশ্চিমের এডওয়ার্ড লিয়ার  ননসেন্স স্টোরি ও রাইমের জন্য বিখ্যাত। তার পেঁচা ও বিড়াল বা ‘দি আওল অ্যান্ড দ্য পুসি ক্যাটের’ সেই বিখ্যাত ননসেন্স রাইম আমরা সকলে জানি। একদিন তারা দুজন মটরশুটির রং-এর নৌকায় চড়ে একটি অগম দ্বীপে চলে গেল। তারপর চাঁদের আলোতে সারারাত হাত ধরাধরি করে নাচলো। সকাল বেলা দেখাগেল একজন শূকর বা পিগ নাকের উপরে একটি বিয়ের আংটি নিয়ে উপস্থিত হয়েছে। তারা গিয়েছিল এমন একটি দ্বীপে যেখানে বং নামের বড় বড় গাছ আছে। মজার গল্প নয়কি? এডওয়ার্ড লিয়ার ছিল এমনি ননসেন্স রাইম ও ননসেন্স স্টোরির জাদুকর। অনেক কবি সাহিত্যিক কে তিনি অনুপ্রাণিত করেছেন। ১৮৭১ সালে এমনি আষাঢ়ে গল্প বা ননসেন্স স্টোরির দুটো বই বের হয়। নাম তাদের— দি স্টোরি অফ ফোর লিটিল চিলন্ড্রেন হু ওয়েন্ট রাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড। এবং তার আর একটি বইএর নাম— দি হিসটরি অফ দ্য সেভেন ফ্যামিলিস অফ দ্য লেক পিপিল পিপল। অনেকের মত বাংলাসাহিত্যে খ্যাতিমান সত্যজিতের বাবা সুকুমার রায়কেও এডওয়ার্ড লিয়ার দারুণভাবে প্রভাবিত করেছিল। এই প্রভাবের ফলে তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘হ য ব র ল’ লেখা হয়। জৈনী বসু বইটির ইংরাজি অনুবাদ করেন। যা পশ্চিমের জগতে যথেষ্ট সমাদর লাভ করে। নিশতা পাবলিকেনস ২০০৫ সালে বইটি বের করেন। অমিত বসু নামের একজন সমালেচক বলেন— ছোটবেলায় আমি বাংলা হ য ব র ল পড়েছি। আমার নয় বছরের ছেলেও পড়েছে। এবং ঠিক আমার ছোটবেলার মত আনন্দিত হয়েছে। আশা করছি ভবিষ্যতে এমনি আরো নানা বই ইংরাজিতে অনূদিত হবে এবং বিদেশে বড় হয়ে ওঠা শিশুদের আনন্দ দান করবে। এ ছাড়াও আরও অনেকে বইটির উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছে।

তবে আষাঢ়ে গল্প বলতে গেলেই আমরা প্রায়শই বড়দের গল্প ভাবি। এবং যা বড়রাই অলস সময়ে উপভোগ করে। ইংরাজি ননসেন্স স্টোরির সঙ্গে তার একটু পার্থক্য আছে। ইংরাজি আষাঢ়ে গল্পের নাম ‘উইনটারস টেল’। মানে শীতের দিনে লগ ফায়ারের পাশে জুবুথুবু হয়ে বসে অনেকে যখন নানা সব মজার গল্প করেন।

সেই কবে মানুষ যখন গুহা মানব ছিল তার গল্প গুলো আমরা দেখি ছবিতে। মজা করবার তেমন বিশেষ কিছু ছিলো না। কি গল্প যে তারা করতেন এখন বলা যাবে না। হয়তো নানা ধরনের গল্প। যেখানে দেবতা, পৃথিবী ও মানুষের নানা সব গল্পের মধ্যে আষাঢ়ে গল্পও ছিল। এই যেমন মহাভারতের দ্রোনাচার্য এই পৃথিবীর প্রথম টেস্ট টিউব বেবি। তার জন্ম রহস্য যারা জানেন তারা আমার সঙ্গে একমত হবেন। তারপর যেভাবে কুন্তি তার পাঁচ ছেলেকে পায় বা পিতা ছাড়া তারা যেভাবে এই পৃথিবীতে আসে তাও এক মহাআষাঢ়ে গল্প। তেমনি আষাঢ়ে গল্প গান্ধারির শত পুত্রের জন্ম। তেমনি আষাঢ়ে গল্প স্যামসনের চুলের শক্তিতে।  কিন্তু এগুলো এখন ধর্মীয় গল্প বলে পরিচিত। আষাঢ়ে বলে দেখুক তো দেখি।  কেউ কি  আষাঢ়ে বলে সমস্যা সৃষ্টি করতে চায়? বানর পর্বত নিয়ে এলো, গরুর যানে কি ঘটলো, বানর ও মানুষে যুদ্ধ হলো। এখন সেই বানর মানুষের যুদ্ধ নিয়ে কত বড় বড় সিনেমা তৈরি করছেন পশ্চিমের জগত। গল্পের কি আর শেষ আছে?

রবীন্দ্রনাথের শেষ কবিতার বই আমি বলব ‘ছড়া’। উনিশো চল্লিশ সালে লেখা কতগুলো অপরূপ ছড়ার সংকলন। পড়তে মজা লাগে। তার হাস্যরসের কি কোনো তুলনা আছে?

এই বিভাগের আরও খবর
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
অন্তর্দৃষ্টি
অন্তর্দৃষ্টি
একটি বেদনার গল্প
একটি বেদনার গল্প
প্রস্থানবিন্দু
প্রস্থানবিন্দু
আকাল
আকাল
এবং দিনাজপুর
এবং দিনাজপুর
আকাশবাদ
আকাশবাদ
সর্বশেষ খবর
গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের
গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটি শাহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন
রাঙামাটি শাহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে পেইন মেডিসিন আউটডোর সেবা চালু
চমেক হাসপাতালে পেইন মেডিসিন আউটডোর সেবা চালু

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাকিবের গোলে হংকংয়ে ড্র
রাকিবের গোলে হংকংয়ে ড্র

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ল
হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল
৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারখানার গেট বন্ধ করে দেওয়ায় আটকে পড়ে অনেকে, অভিযোগ স্বজনদের
কারখানার গেট বন্ধ করে দেওয়ায় আটকে পড়ে অনেকে, অভিযোগ স্বজনদের

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত
ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে সমতায় ফিরল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে সমতায় ফিরল বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্তব্যের মাঝে মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
বক্তব্যের মাঝে মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শুটিং চলাকালেই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত, না ফেরার দেশে অভিনেতা
শুটিং চলাকালেই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত, না ফেরার দেশে অভিনেতা

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : মির্জা ফখরুল
আগামী নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা অবরোধ
শরীয়তপুরকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মিছিল
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন
কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ
১ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক আজাদ ওএসডি
মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক আজাদ ওএসডি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ
কক্সবাজারে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় শিক্ষকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ
কলাপাড়ায় শিক্ষকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে গুদামে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক
মিরপুরে গুদামে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক
রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

১৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা
রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা