শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০১৭

আষাঢ়ের ঘনঘোর মেঘ

গল্প ♦ সালেহা চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আষাঢ়ের ঘনঘোর মেঘ

গল্পগুলোর আদিকথায় সেই বৃষ্টির দিন। দাওয়ায় বসে মানুষ আর কিছু না পেয়ে কতগুলো এমন গল্প ফেঁদেছে যেগুলো ভুতের গল্পও নয়, রূপকথাও নয়, জীবনের কথাও নয় আবার পরাবাস্তব বা ম্যাজিক রিয়ালিজমও নয়। এ হলো নেহায়েতই আষাঢ়ে গল্প। যার তেমন কোনো অর্থ নেই। আবার আছেও। ম্যাজিক রিয়ালিজম বা জাদু বাস্তবতা? হয়তো সেটাও কখনো থাকে যখন আষাঢ়ে গল্পের মাথামুণ্ডু বোঝা যায় না। কি করে মুন্সি রইসউদ্দিন কাল রাতে খড়ম পায়ে নদীর উপর দিয়ে হেঁটে এলো,  সেখানেও থাকে পরাবাস্তবতা বা অলৌকিকতা। কি করে গাছের মাথায় এসে উঠে একজন গাছেরই একজন হয়ে ওঠে। পরে সে গাছ না গাছ মানুষ খুঁজে জেনে নিতে হয়। এইভাবে পরাবাস্তবতা, রূপকথা, ভুতপ্রেত জাতীয় আধিভৌতিকতা, লোকজ কাহিনী, আঞ্চলিক বয়ান সব মিলিয়ে এমন একটি গল্প লোকের কাছে আষাঢ়ে গল্প নামে পরিচিত হয়। ভুতপ্রেত নয়, দৈত্যদানব নয়, রূপকথা নয়, আষাঢ়ে। 

আপনাদের কি কারও মনে আছে টুনিশ শেলের গল্প? সৈয়দ মুজতবা আলীর সৃষ্টি এই দুই চরিত্র? তারা যখন তখন রাস্তায় দশ ডলার না হলে বিশ ডলার কুড়িয়ে পায় আর নির্বিবাদে মিথ্যে বলে। কারণ যে ভালো গল্প করতে পারবে সেই টাকাটা পাবে। মানে বানিয়ে বানিয়ে গল্প করে। ওদের একটি আষাঢ়ে গল্পের কথা আমার মনে পড়ছে। একবার ওরা দশ ডলার কুড়িয়ে পেয়েছে। কে নেবে? ঠিক হলো ওরা দুজন গল্প করব এবং যার গল্পটি সবচাইতে বেশি অবিশ্বাস্য মনে হবে সে ডলারের নোটটি নিয়ে নেবে। সাগরের তীরে দাঁড়িয়ে তারা মিথ্যে কথার বা আষাঢ়ে গল্পের তুবড়ি ফোটাচ্ছে। (হঁ বা হুঁ মনে নেই। আমি আমার মত করে বললাম) প্রথমে টুনিশ শুরু করলো— এই যে মহাসাগর দেখছিস না শেল একে আমি সাঁতরে পার হয়েছি।

হুঁ। শেল জানায়।

আমি একা? না আমার সঙ্গে এই বিশ্বের অনেক সুন্দরীও ছিল।

হুঁ।

আহা কি তারা দেখতে রে টুনিশ। আহা কি সব শরীর। তার মধ্যে এমন সব বিকিনি পরেছে না? সে আর কি বলব। এই ধর আমার নেকটাই দিয়ে ওদের সাতটা বিকিনি হয়ে যায়।

হুঁ।

তারপর সে মেয়েরা আর আমি সে কি সাঁতার আর সেকি সাঁতার। সবগুলো আমার চারপাশে। মানে যাদের গায়ে আমার নেকটাই এর সমান কাপড় দিয়ে বানানো নানা সব বিকিনি সেই সব সুন্দরীর দল।

শেল এবার তাকায় টুনিশের মুখের দিকে। তারপর বেশ নির্বিবাদে বলে— আহারে কি আমার গল্প শোনাতে এসেছেন উনি। মায়ের কাছে মাসির গল্প। তুই শালা যখন সাঁতার কাটছিলি আমিও তো তোর সঙ্গে ছিলাম।

টুনিশ তখন আর একটি এমন আষাঢ়ে গল্প শুরু করে। তারপর আর একটা।  সেই সময় সেখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন একজন ধর্মযাজক। তিনি অনেকক্ষণ থেকে ওদের এই সব আষাঢ়ে গল্প শুনছেন। শুনতে শুনতে বলেন— কি করছো বাছারা এমন করে মিথ্যে বলছো। ছি ছি এমন করে মিথ্যে বলা যে বড় পাপ। জানো বাছারা আমি সারা জীবনে একটিও মিথ্যে বলিনি।

টুনিশ এরপর গম্ভীর গলায়  বলে— শেল ওই দশ ডলার ওকেই দে। এতবড় মিথ্যে শালা তুইও বলতে পারবি না আমিও না।

এই হলো মুজতবা আলীর টুনিশ শেলের আষাঢ়ে গল্পের স্যাম্পল।

এবার আমার ব্যক্তিজীবনে এমন আষাঢ়ে গল্প দুই ছেলের মুখে শুনেছিলাম। এই দুই ছেলে হলো আমার ছোট দেওর মন্টু আর তার বন্ধু স্বপন। একদিন দুপুরবেলা আমাদের বাসায় এসে ওর সঙ্গে ভাত খাচ্ছে। ও প্রায়ই আসতো আর বাড়ির মানুষের মত খাওয়া দাওয়া আবদার সব করত। বেশ মজার ছিল ছেলেটা। বেশ হাসাতে পারতো সকলকে। দুপুরে ওরা বারান্দার টেবিলে খেতে বসেছে। আমি বসার ঘরে বসে বই পড়ছি। ওরা ঠিক জানে না। হঠাৎ শুনতে পেলাম দুজনার গল্প।

স্বপন— এই মন্টু যেদিনই তোদের বাড়িতে আসি খাসির মাংস দিয়ে ভাত দিস কেমন করে রে তোরা?

মন্টু— ও এই কথা? আমরা বাড়ির ছাদে খাসি পালি।

স্বপন— ছাদে? ঘাস খায় কোথায়?

মন্টু— ঘাস খাবে কেন? ওরা আমাদের মত পাউরুটি টুটি খায়।

স্বপন— ওইসব খাসি প্রতিদিন ধরে ধরে জবেহ করিস?

মন্টু— সেই কথাই তো তোকে বলার চেষ্টা করছি রে স্বপন। শোন প্রথমদিন ওর একটা পা কাটি, তারপরের দিন আর একটা। তারপরের দিন সামনের পা, তারপরের দিন আর এক সামনের পা। কিন্তু কোন সময় আমরা মাথা কাটি না। মাথা কাটলেই মরে যায়। এ কথা ভাল করে মনে রাখবি।

স্বপন— (এক গ্লাস পানি পান করে) কিন্তু আমাদের বাড়ির গরুগুলো কিন্তু তোদের ছাদের খাসির মত নয়। ওদের পা আমরা কাটি না। ওরা পাউরুটি বা মুড়ি খায়নাতো। হেঁটে যেতে হয় মাঠে। তাই সবচেয়ে শেষে পা কাটি।

হঠাৎ আমার প্রবল হাসির শব্দে পর্দা তুলে দুজন আমাদের দেখতে পায়। মাথা চুলকাতে চুলকাতে বলে মন্টু— আমাদের বাড়ির মুর্গির কথা এখনো ওকে বলিনি। ঝড় উঠলেই দুইবার করে ডিম পারে তাই না ভাবী?

বলাবাহুল্য এমন সিরিয়াস মুখে এমন আষাঢ়ে গল্প যে কেউ করতে পারে আমি জীবনেও দেখিনি। এদিকে হাসতে হাসতে আমার পেটে খিল ধরে যাবার উপক্রম। আমি উঠে নিজের ঘরে চলে যাই।

একবার আমরা গ্রামে ছিলাম। সেদিন বেশ জোরে বৃষ্টি পড়ছে। সকলে ঘরে।  যে আমাদের জমি আধি করতো সেই বুড়ো মহির পরামানিক তখন এসেছেন। সকলে বলে সে খুব ভাল গল্প করতে পারে। বললাম— একটা গল্প কর না মহির ভাই।

সকলের অনুরোধে মেঝের শিতলপাটিতে বেশ একটু জমিয়ে বসে ও। হারিকেনের আলো জ্বলছে। আমরা চকির উপরে গুটি শুটি হয়ে বসে আছি। ও গল্প শুরু করলো— অনেকদিন আগের কতা। এক দ্যাশে আছলো এক আজার বেটি। আজার বেটি বুঝবারই পারিছেন কত বড়লোক। একদিন সেই আজার বেটি পোত্তা পিশপার লাগিছে।

রাজার মেয়ে মরিচ বাটে?

লোককরে থাকেনতো আগে গল্পটা কই তারপর প্রশ্ন করেন। সেই রাজার বেটি কি হামাকেরে গরীবের লাকান দুকনা পোত্তা বাটোছে? লাল টকটকা মন মন পোত্তা। কি সেই শিলপাটা। ঝক ঝক করে। আজার বেটি পোত্তা বাটতে বাটতে লাল টকটকা পাহাড় বানাছে। তখন একজন আজপুত্র

ইয়াবড় এক পাল্লা নিয়ে আলো সে মরিচ মাংস দিয়ে রাঁধার জন্য। পাল্লা লয় এক্কেরে দোতালাবাস। আজারবেটি পোত্তা বাটা বন্ধ করে গুড়পানি খিলালো।

এই ভাবে এক দীর্ঘ অবিশ্বাস্য আষাঢ়ে কাম রূপকথা কাম ‘আনি’ হওয়ার গল্প বলে মহির পরামানিক থামে।

বেশ জমেছিল সে গল্প।

আষাঢ়ে গল্প জমে ওঠে আষাঢ়ের বৃষ্টিতে। আবার এমনিতেও।

একবার কয়েকজন লোক নৌকায় চড়ে ভ্রমণ করতে যাচ্ছে। একজন একটি সিগারেট ধরাতে ম্যাচের কাঠি জ্বালায়। তারপর ম্যাচের কাঠি নদীতে ফেলে দেয় নদীতে। তত্ক্ষণাত একজন বলে— এই তুই করলি কি মাছের গায়ে যে আগুন লেগে যাবে। সে কথা শুনে যে কাঠি ফেলেছিল সে বললো—  কেন আগুন ধরলে মাছ গাছে উঠবে। এরপর এদের ভেতর থেকে একজন বললো— মাছ কি গরু যে গাছে উঠবে? এরপর যে এতক্ষণ চুপ করে বসেছিল সে বললো  গরু হলেতো উড়ে আকাশে যেত।

এইভাবে দীর্ঘ সংলাপে কাটালো তাদের সময়। মনে হয় এটি একটি প্রকৃষ্ট আষাঢ়ে গল্পের উদাহরণ।

আসলে আজকের যেসব গল্প পোস্ট মর্ডান বা ম্যাজিক রিয়ালিজমের কাপড় পরে চেহারা বদলায় আসলে সেখানে থাকে আজগুবি গল্পের ছায়া। যেটা মার্কেজের হাতে ম্যাজিক রিয়ালিজম না হলে অন্য কোনো মডার্ন সাহিত্য ধারার একটি। ধরা যাক কেউ যদি বলে— একদিন হয়েছিল কি দুটো ছেলে রাতে বসবার ঘরে তাদের খেলার বড় নৌকা চালানোর জন্য পানি না পেয়ে একটা বুদ্ধি বার করেছিল। তারা করলো কি মাথার উপরের লাইটের বাল্ব ভেঙে ফেলতেই ঝর ঝর করে আলো ঝরে পড়তে লাগলো। আলো পড়তে পড়তে সারাঘর ভরে গেল। সেই আলোতে ভাসতে লাগলো খাট, টেবিল, চেয়ার। আর সেই আলোর মধ্যে মনের সুখে নৌকা চালালো দুটো ছেলে। এটা অবশ্যই একটি অবিশ্বাস্য গল্প। বা এক আষাঢ়ে গল্পও বলা যায়। কিন্তু একে বলা হয় ম্যাজিক রিয়ালিজম বা জাদুবাস্তবতার গল্প। এটি মার্কেজের ‘আলো জলের মত’ গল্পের একটি অংশ। মহির পরামনিক যেমন গল্প অবলীলাক্রমে করে। এবং আমরা তা নেহায়েতই আষাঢ়ে বলে বাতিল করেও প্রশয়ের হাসি হেসে থাকি।

—সাপ গল্প করবার লাগিছে। মস্ত টুলোত ল্যাজ গুটায়ে বসিছে। সাপ গালোত হাত দিয়া গল্প শুনবার লাগিছে। আজার বেটি পোত্তা পিষোছে আর সাপের গল্প শুনবার জন্য কান খাড়া রাখিছে। বাল্ব ভাঙলেই যদি ঝর্নার মত আলো পল গল করে ঝরে পরে সারা ঘরে তাহলে নির্জন মরিচবাটা রাজকুমারীকে গল্প করতে সাপই বা সঙ্গ দেবে না কেন? হ্যারি পটার যাদের পড়া আছে তারা কি এমন দৃশ্যের সঙ্গে পরিচিত নন।

কখন একটি আষাঢ়ে গল্প বড় বা বিশাল সাহিত্যের উপাদান হয়ে ওঠে তা পাঠক জানেন। গবেষকের কাজই তো এই। আর কখন মহির নামের মানুষের মত গল্প না হলে তার বউয়ের গল্পগুলো  ‘শত বর্ষের  গল্পের নির্জনতার’ বিষয় হয় সে সব গবেষক জানেন। দিনের পর দিন যে সব গল্পগুলো শুনেছিলেন মার্কেজ। তারপর কি হলো? গাছপালা, সময়, শ্রুত, অশ্রুত নানা আষাঢ়ে বা ‘উইনটার টেলস’ নিয়ে পর্বতের  মত জেগে উঠলো শতবর্ষের নির্জনতা।   আমরা কেবল উপভোগ করলাম একটি অসাধারণ আখ্যান।

আষাঢ়ে গল্পে থাকতে হবে কিছু মজার ঘটনা। হাসির ব্যাপার থাকা চাই। একটা গল্প থাকতে হবে। আর সে গল্প শুনে সবাই যেন বোঝে যখন কাজকম্ম থাকে না এমনই গল্প বানায় মানুষ। আরও নিয়ে বিশেষ করে ভাবতে হবে তার কোনো মানে নেই। নামেই বোঝে সকলে এর চেহারা কেমন হয়। ইংরাজিতে ‘ননসেন্স স্টোরি’ বা ‘ননসেন্স রাইম’ বলে কিছু থাকে তেমনই কোন ব্যাপার। আবসার্ড বা অড কিংবা অদ্ভূতও বলা যেতে পারে। কিন্তু যত ছোটই হোক একটি গল্প সেখানে থাকতে হবে। না হলে গল্পের আদল।

পশ্চিমের এডওয়ার্ড লিয়ার  ননসেন্স স্টোরি ও রাইমের জন্য বিখ্যাত। তার পেঁচা ও বিড়াল বা ‘দি আওল অ্যান্ড দ্য পুসি ক্যাটের’ সেই বিখ্যাত ননসেন্স রাইম আমরা সকলে জানি। একদিন তারা দুজন মটরশুটির রং-এর নৌকায় চড়ে একটি অগম দ্বীপে চলে গেল। তারপর চাঁদের আলোতে সারারাত হাত ধরাধরি করে নাচলো। সকাল বেলা দেখাগেল একজন শূকর বা পিগ নাকের উপরে একটি বিয়ের আংটি নিয়ে উপস্থিত হয়েছে। তারা গিয়েছিল এমন একটি দ্বীপে যেখানে বং নামের বড় বড় গাছ আছে। মজার গল্প নয়কি? এডওয়ার্ড লিয়ার ছিল এমনি ননসেন্স রাইম ও ননসেন্স স্টোরির জাদুকর। অনেক কবি সাহিত্যিক কে তিনি অনুপ্রাণিত করেছেন। ১৮৭১ সালে এমনি আষাঢ়ে গল্প বা ননসেন্স স্টোরির দুটো বই বের হয়। নাম তাদের— দি স্টোরি অফ ফোর লিটিল চিলন্ড্রেন হু ওয়েন্ট রাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড। এবং তার আর একটি বইএর নাম— দি হিসটরি অফ দ্য সেভেন ফ্যামিলিস অফ দ্য লেক পিপিল পিপল। অনেকের মত বাংলাসাহিত্যে খ্যাতিমান সত্যজিতের বাবা সুকুমার রায়কেও এডওয়ার্ড লিয়ার দারুণভাবে প্রভাবিত করেছিল। এই প্রভাবের ফলে তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘হ য ব র ল’ লেখা হয়। জৈনী বসু বইটির ইংরাজি অনুবাদ করেন। যা পশ্চিমের জগতে যথেষ্ট সমাদর লাভ করে। নিশতা পাবলিকেনস ২০০৫ সালে বইটি বের করেন। অমিত বসু নামের একজন সমালেচক বলেন— ছোটবেলায় আমি বাংলা হ য ব র ল পড়েছি। আমার নয় বছরের ছেলেও পড়েছে। এবং ঠিক আমার ছোটবেলার মত আনন্দিত হয়েছে। আশা করছি ভবিষ্যতে এমনি আরো নানা বই ইংরাজিতে অনূদিত হবে এবং বিদেশে বড় হয়ে ওঠা শিশুদের আনন্দ দান করবে। এ ছাড়াও আরও অনেকে বইটির উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছে।

তবে আষাঢ়ে গল্প বলতে গেলেই আমরা প্রায়শই বড়দের গল্প ভাবি। এবং যা বড়রাই অলস সময়ে উপভোগ করে। ইংরাজি ননসেন্স স্টোরির সঙ্গে তার একটু পার্থক্য আছে। ইংরাজি আষাঢ়ে গল্পের নাম ‘উইনটারস টেল’। মানে শীতের দিনে লগ ফায়ারের পাশে জুবুথুবু হয়ে বসে অনেকে যখন নানা সব মজার গল্প করেন।

সেই কবে মানুষ যখন গুহা মানব ছিল তার গল্প গুলো আমরা দেখি ছবিতে। মজা করবার তেমন বিশেষ কিছু ছিলো না। কি গল্প যে তারা করতেন এখন বলা যাবে না। হয়তো নানা ধরনের গল্প। যেখানে দেবতা, পৃথিবী ও মানুষের নানা সব গল্পের মধ্যে আষাঢ়ে গল্পও ছিল। এই যেমন মহাভারতের দ্রোনাচার্য এই পৃথিবীর প্রথম টেস্ট টিউব বেবি। তার জন্ম রহস্য যারা জানেন তারা আমার সঙ্গে একমত হবেন। তারপর যেভাবে কুন্তি তার পাঁচ ছেলেকে পায় বা পিতা ছাড়া তারা যেভাবে এই পৃথিবীতে আসে তাও এক মহাআষাঢ়ে গল্প। তেমনি আষাঢ়ে গল্প গান্ধারির শত পুত্রের জন্ম। তেমনি আষাঢ়ে গল্প স্যামসনের চুলের শক্তিতে।  কিন্তু এগুলো এখন ধর্মীয় গল্প বলে পরিচিত। আষাঢ়ে বলে দেখুক তো দেখি।  কেউ কি  আষাঢ়ে বলে সমস্যা সৃষ্টি করতে চায়? বানর পর্বত নিয়ে এলো, গরুর যানে কি ঘটলো, বানর ও মানুষে যুদ্ধ হলো। এখন সেই বানর মানুষের যুদ্ধ নিয়ে কত বড় বড় সিনেমা তৈরি করছেন পশ্চিমের জগত। গল্পের কি আর শেষ আছে?

রবীন্দ্রনাথের শেষ কবিতার বই আমি বলব ‘ছড়া’। উনিশো চল্লিশ সালে লেখা কতগুলো অপরূপ ছড়ার সংকলন। পড়তে মজা লাগে। তার হাস্যরসের কি কোনো তুলনা আছে?

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর