শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০১৭

আষাঢ়ের ঘনঘোর মেঘ

গল্প ♦ সালেহা চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আষাঢ়ের ঘনঘোর মেঘ

গল্পগুলোর আদিকথায় সেই বৃষ্টির দিন। দাওয়ায় বসে মানুষ আর কিছু না পেয়ে কতগুলো এমন গল্প ফেঁদেছে যেগুলো ভুতের গল্পও নয়, রূপকথাও নয়, জীবনের কথাও নয় আবার পরাবাস্তব বা ম্যাজিক রিয়ালিজমও নয়। এ হলো নেহায়েতই আষাঢ়ে গল্প। যার তেমন কোনো অর্থ নেই। আবার আছেও। ম্যাজিক রিয়ালিজম বা জাদু বাস্তবতা? হয়তো সেটাও কখনো থাকে যখন আষাঢ়ে গল্পের মাথামুণ্ডু বোঝা যায় না। কি করে মুন্সি রইসউদ্দিন কাল রাতে খড়ম পায়ে নদীর উপর দিয়ে হেঁটে এলো,  সেখানেও থাকে পরাবাস্তবতা বা অলৌকিকতা। কি করে গাছের মাথায় এসে উঠে একজন গাছেরই একজন হয়ে ওঠে। পরে সে গাছ না গাছ মানুষ খুঁজে জেনে নিতে হয়। এইভাবে পরাবাস্তবতা, রূপকথা, ভুতপ্রেত জাতীয় আধিভৌতিকতা, লোকজ কাহিনী, আঞ্চলিক বয়ান সব মিলিয়ে এমন একটি গল্প লোকের কাছে আষাঢ়ে গল্প নামে পরিচিত হয়। ভুতপ্রেত নয়, দৈত্যদানব নয়, রূপকথা নয়, আষাঢ়ে। 

আপনাদের কি কারও মনে আছে টুনিশ শেলের গল্প? সৈয়দ মুজতবা আলীর সৃষ্টি এই দুই চরিত্র? তারা যখন তখন রাস্তায় দশ ডলার না হলে বিশ ডলার কুড়িয়ে পায় আর নির্বিবাদে মিথ্যে বলে। কারণ যে ভালো গল্প করতে পারবে সেই টাকাটা পাবে। মানে বানিয়ে বানিয়ে গল্প করে। ওদের একটি আষাঢ়ে গল্পের কথা আমার মনে পড়ছে। একবার ওরা দশ ডলার কুড়িয়ে পেয়েছে। কে নেবে? ঠিক হলো ওরা দুজন গল্প করব এবং যার গল্পটি সবচাইতে বেশি অবিশ্বাস্য মনে হবে সে ডলারের নোটটি নিয়ে নেবে। সাগরের তীরে দাঁড়িয়ে তারা মিথ্যে কথার বা আষাঢ়ে গল্পের তুবড়ি ফোটাচ্ছে। (হঁ বা হুঁ মনে নেই। আমি আমার মত করে বললাম) প্রথমে টুনিশ শুরু করলো— এই যে মহাসাগর দেখছিস না শেল একে আমি সাঁতরে পার হয়েছি।

হুঁ। শেল জানায়।

আমি একা? না আমার সঙ্গে এই বিশ্বের অনেক সুন্দরীও ছিল।

হুঁ।

আহা কি তারা দেখতে রে টুনিশ। আহা কি সব শরীর। তার মধ্যে এমন সব বিকিনি পরেছে না? সে আর কি বলব। এই ধর আমার নেকটাই দিয়ে ওদের সাতটা বিকিনি হয়ে যায়।

হুঁ।

তারপর সে মেয়েরা আর আমি সে কি সাঁতার আর সেকি সাঁতার। সবগুলো আমার চারপাশে। মানে যাদের গায়ে আমার নেকটাই এর সমান কাপড় দিয়ে বানানো নানা সব বিকিনি সেই সব সুন্দরীর দল।

শেল এবার তাকায় টুনিশের মুখের দিকে। তারপর বেশ নির্বিবাদে বলে— আহারে কি আমার গল্প শোনাতে এসেছেন উনি। মায়ের কাছে মাসির গল্প। তুই শালা যখন সাঁতার কাটছিলি আমিও তো তোর সঙ্গে ছিলাম।

টুনিশ তখন আর একটি এমন আষাঢ়ে গল্প শুরু করে। তারপর আর একটা।  সেই সময় সেখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন একজন ধর্মযাজক। তিনি অনেকক্ষণ থেকে ওদের এই সব আষাঢ়ে গল্প শুনছেন। শুনতে শুনতে বলেন— কি করছো বাছারা এমন করে মিথ্যে বলছো। ছি ছি এমন করে মিথ্যে বলা যে বড় পাপ। জানো বাছারা আমি সারা জীবনে একটিও মিথ্যে বলিনি।

টুনিশ এরপর গম্ভীর গলায়  বলে— শেল ওই দশ ডলার ওকেই দে। এতবড় মিথ্যে শালা তুইও বলতে পারবি না আমিও না।

এই হলো মুজতবা আলীর টুনিশ শেলের আষাঢ়ে গল্পের স্যাম্পল।

এবার আমার ব্যক্তিজীবনে এমন আষাঢ়ে গল্প দুই ছেলের মুখে শুনেছিলাম। এই দুই ছেলে হলো আমার ছোট দেওর মন্টু আর তার বন্ধু স্বপন। একদিন দুপুরবেলা আমাদের বাসায় এসে ওর সঙ্গে ভাত খাচ্ছে। ও প্রায়ই আসতো আর বাড়ির মানুষের মত খাওয়া দাওয়া আবদার সব করত। বেশ মজার ছিল ছেলেটা। বেশ হাসাতে পারতো সকলকে। দুপুরে ওরা বারান্দার টেবিলে খেতে বসেছে। আমি বসার ঘরে বসে বই পড়ছি। ওরা ঠিক জানে না। হঠাৎ শুনতে পেলাম দুজনার গল্প।

স্বপন— এই মন্টু যেদিনই তোদের বাড়িতে আসি খাসির মাংস দিয়ে ভাত দিস কেমন করে রে তোরা?

মন্টু— ও এই কথা? আমরা বাড়ির ছাদে খাসি পালি।

স্বপন— ছাদে? ঘাস খায় কোথায়?

মন্টু— ঘাস খাবে কেন? ওরা আমাদের মত পাউরুটি টুটি খায়।

স্বপন— ওইসব খাসি প্রতিদিন ধরে ধরে জবেহ করিস?

মন্টু— সেই কথাই তো তোকে বলার চেষ্টা করছি রে স্বপন। শোন প্রথমদিন ওর একটা পা কাটি, তারপরের দিন আর একটা। তারপরের দিন সামনের পা, তারপরের দিন আর এক সামনের পা। কিন্তু কোন সময় আমরা মাথা কাটি না। মাথা কাটলেই মরে যায়। এ কথা ভাল করে মনে রাখবি।

স্বপন— (এক গ্লাস পানি পান করে) কিন্তু আমাদের বাড়ির গরুগুলো কিন্তু তোদের ছাদের খাসির মত নয়। ওদের পা আমরা কাটি না। ওরা পাউরুটি বা মুড়ি খায়নাতো। হেঁটে যেতে হয় মাঠে। তাই সবচেয়ে শেষে পা কাটি।

হঠাৎ আমার প্রবল হাসির শব্দে পর্দা তুলে দুজন আমাদের দেখতে পায়। মাথা চুলকাতে চুলকাতে বলে মন্টু— আমাদের বাড়ির মুর্গির কথা এখনো ওকে বলিনি। ঝড় উঠলেই দুইবার করে ডিম পারে তাই না ভাবী?

বলাবাহুল্য এমন সিরিয়াস মুখে এমন আষাঢ়ে গল্প যে কেউ করতে পারে আমি জীবনেও দেখিনি। এদিকে হাসতে হাসতে আমার পেটে খিল ধরে যাবার উপক্রম। আমি উঠে নিজের ঘরে চলে যাই।

একবার আমরা গ্রামে ছিলাম। সেদিন বেশ জোরে বৃষ্টি পড়ছে। সকলে ঘরে।  যে আমাদের জমি আধি করতো সেই বুড়ো মহির পরামানিক তখন এসেছেন। সকলে বলে সে খুব ভাল গল্প করতে পারে। বললাম— একটা গল্প কর না মহির ভাই।

সকলের অনুরোধে মেঝের শিতলপাটিতে বেশ একটু জমিয়ে বসে ও। হারিকেনের আলো জ্বলছে। আমরা চকির উপরে গুটি শুটি হয়ে বসে আছি। ও গল্প শুরু করলো— অনেকদিন আগের কতা। এক দ্যাশে আছলো এক আজার বেটি। আজার বেটি বুঝবারই পারিছেন কত বড়লোক। একদিন সেই আজার বেটি পোত্তা পিশপার লাগিছে।

রাজার মেয়ে মরিচ বাটে?

লোককরে থাকেনতো আগে গল্পটা কই তারপর প্রশ্ন করেন। সেই রাজার বেটি কি হামাকেরে গরীবের লাকান দুকনা পোত্তা বাটোছে? লাল টকটকা মন মন পোত্তা। কি সেই শিলপাটা। ঝক ঝক করে। আজার বেটি পোত্তা বাটতে বাটতে লাল টকটকা পাহাড় বানাছে। তখন একজন আজপুত্র

ইয়াবড় এক পাল্লা নিয়ে আলো সে মরিচ মাংস দিয়ে রাঁধার জন্য। পাল্লা লয় এক্কেরে দোতালাবাস। আজারবেটি পোত্তা বাটা বন্ধ করে গুড়পানি খিলালো।

এই ভাবে এক দীর্ঘ অবিশ্বাস্য আষাঢ়ে কাম রূপকথা কাম ‘আনি’ হওয়ার গল্প বলে মহির পরামানিক থামে।

বেশ জমেছিল সে গল্প।

আষাঢ়ে গল্প জমে ওঠে আষাঢ়ের বৃষ্টিতে। আবার এমনিতেও।

একবার কয়েকজন লোক নৌকায় চড়ে ভ্রমণ করতে যাচ্ছে। একজন একটি সিগারেট ধরাতে ম্যাচের কাঠি জ্বালায়। তারপর ম্যাচের কাঠি নদীতে ফেলে দেয় নদীতে। তত্ক্ষণাত একজন বলে— এই তুই করলি কি মাছের গায়ে যে আগুন লেগে যাবে। সে কথা শুনে যে কাঠি ফেলেছিল সে বললো—  কেন আগুন ধরলে মাছ গাছে উঠবে। এরপর এদের ভেতর থেকে একজন বললো— মাছ কি গরু যে গাছে উঠবে? এরপর যে এতক্ষণ চুপ করে বসেছিল সে বললো  গরু হলেতো উড়ে আকাশে যেত।

এইভাবে দীর্ঘ সংলাপে কাটালো তাদের সময়। মনে হয় এটি একটি প্রকৃষ্ট আষাঢ়ে গল্পের উদাহরণ।

আসলে আজকের যেসব গল্প পোস্ট মর্ডান বা ম্যাজিক রিয়ালিজমের কাপড় পরে চেহারা বদলায় আসলে সেখানে থাকে আজগুবি গল্পের ছায়া। যেটা মার্কেজের হাতে ম্যাজিক রিয়ালিজম না হলে অন্য কোনো মডার্ন সাহিত্য ধারার একটি। ধরা যাক কেউ যদি বলে— একদিন হয়েছিল কি দুটো ছেলে রাতে বসবার ঘরে তাদের খেলার বড় নৌকা চালানোর জন্য পানি না পেয়ে একটা বুদ্ধি বার করেছিল। তারা করলো কি মাথার উপরের লাইটের বাল্ব ভেঙে ফেলতেই ঝর ঝর করে আলো ঝরে পড়তে লাগলো। আলো পড়তে পড়তে সারাঘর ভরে গেল। সেই আলোতে ভাসতে লাগলো খাট, টেবিল, চেয়ার। আর সেই আলোর মধ্যে মনের সুখে নৌকা চালালো দুটো ছেলে। এটা অবশ্যই একটি অবিশ্বাস্য গল্প। বা এক আষাঢ়ে গল্পও বলা যায়। কিন্তু একে বলা হয় ম্যাজিক রিয়ালিজম বা জাদুবাস্তবতার গল্প। এটি মার্কেজের ‘আলো জলের মত’ গল্পের একটি অংশ। মহির পরামনিক যেমন গল্প অবলীলাক্রমে করে। এবং আমরা তা নেহায়েতই আষাঢ়ে বলে বাতিল করেও প্রশয়ের হাসি হেসে থাকি।

—সাপ গল্প করবার লাগিছে। মস্ত টুলোত ল্যাজ গুটায়ে বসিছে। সাপ গালোত হাত দিয়া গল্প শুনবার লাগিছে। আজার বেটি পোত্তা পিষোছে আর সাপের গল্প শুনবার জন্য কান খাড়া রাখিছে। বাল্ব ভাঙলেই যদি ঝর্নার মত আলো পল গল করে ঝরে পরে সারা ঘরে তাহলে নির্জন মরিচবাটা রাজকুমারীকে গল্প করতে সাপই বা সঙ্গ দেবে না কেন? হ্যারি পটার যাদের পড়া আছে তারা কি এমন দৃশ্যের সঙ্গে পরিচিত নন।

কখন একটি আষাঢ়ে গল্প বড় বা বিশাল সাহিত্যের উপাদান হয়ে ওঠে তা পাঠক জানেন। গবেষকের কাজই তো এই। আর কখন মহির নামের মানুষের মত গল্প না হলে তার বউয়ের গল্পগুলো  ‘শত বর্ষের  গল্পের নির্জনতার’ বিষয় হয় সে সব গবেষক জানেন। দিনের পর দিন যে সব গল্পগুলো শুনেছিলেন মার্কেজ। তারপর কি হলো? গাছপালা, সময়, শ্রুত, অশ্রুত নানা আষাঢ়ে বা ‘উইনটার টেলস’ নিয়ে পর্বতের  মত জেগে উঠলো শতবর্ষের নির্জনতা।   আমরা কেবল উপভোগ করলাম একটি অসাধারণ আখ্যান।

আষাঢ়ে গল্পে থাকতে হবে কিছু মজার ঘটনা। হাসির ব্যাপার থাকা চাই। একটা গল্প থাকতে হবে। আর সে গল্প শুনে সবাই যেন বোঝে যখন কাজকম্ম থাকে না এমনই গল্প বানায় মানুষ। আরও নিয়ে বিশেষ করে ভাবতে হবে তার কোনো মানে নেই। নামেই বোঝে সকলে এর চেহারা কেমন হয়। ইংরাজিতে ‘ননসেন্স স্টোরি’ বা ‘ননসেন্স রাইম’ বলে কিছু থাকে তেমনই কোন ব্যাপার। আবসার্ড বা অড কিংবা অদ্ভূতও বলা যেতে পারে। কিন্তু যত ছোটই হোক একটি গল্প সেখানে থাকতে হবে। না হলে গল্পের আদল।

পশ্চিমের এডওয়ার্ড লিয়ার  ননসেন্স স্টোরি ও রাইমের জন্য বিখ্যাত। তার পেঁচা ও বিড়াল বা ‘দি আওল অ্যান্ড দ্য পুসি ক্যাটের’ সেই বিখ্যাত ননসেন্স রাইম আমরা সকলে জানি। একদিন তারা দুজন মটরশুটির রং-এর নৌকায় চড়ে একটি অগম দ্বীপে চলে গেল। তারপর চাঁদের আলোতে সারারাত হাত ধরাধরি করে নাচলো। সকাল বেলা দেখাগেল একজন শূকর বা পিগ নাকের উপরে একটি বিয়ের আংটি নিয়ে উপস্থিত হয়েছে। তারা গিয়েছিল এমন একটি দ্বীপে যেখানে বং নামের বড় বড় গাছ আছে। মজার গল্প নয়কি? এডওয়ার্ড লিয়ার ছিল এমনি ননসেন্স রাইম ও ননসেন্স স্টোরির জাদুকর। অনেক কবি সাহিত্যিক কে তিনি অনুপ্রাণিত করেছেন। ১৮৭১ সালে এমনি আষাঢ়ে গল্প বা ননসেন্স স্টোরির দুটো বই বের হয়। নাম তাদের— দি স্টোরি অফ ফোর লিটিল চিলন্ড্রেন হু ওয়েন্ট রাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড। এবং তার আর একটি বইএর নাম— দি হিসটরি অফ দ্য সেভেন ফ্যামিলিস অফ দ্য লেক পিপিল পিপল। অনেকের মত বাংলাসাহিত্যে খ্যাতিমান সত্যজিতের বাবা সুকুমার রায়কেও এডওয়ার্ড লিয়ার দারুণভাবে প্রভাবিত করেছিল। এই প্রভাবের ফলে তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘হ য ব র ল’ লেখা হয়। জৈনী বসু বইটির ইংরাজি অনুবাদ করেন। যা পশ্চিমের জগতে যথেষ্ট সমাদর লাভ করে। নিশতা পাবলিকেনস ২০০৫ সালে বইটি বের করেন। অমিত বসু নামের একজন সমালেচক বলেন— ছোটবেলায় আমি বাংলা হ য ব র ল পড়েছি। আমার নয় বছরের ছেলেও পড়েছে। এবং ঠিক আমার ছোটবেলার মত আনন্দিত হয়েছে। আশা করছি ভবিষ্যতে এমনি আরো নানা বই ইংরাজিতে অনূদিত হবে এবং বিদেশে বড় হয়ে ওঠা শিশুদের আনন্দ দান করবে। এ ছাড়াও আরও অনেকে বইটির উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছে।

তবে আষাঢ়ে গল্প বলতে গেলেই আমরা প্রায়শই বড়দের গল্প ভাবি। এবং যা বড়রাই অলস সময়ে উপভোগ করে। ইংরাজি ননসেন্স স্টোরির সঙ্গে তার একটু পার্থক্য আছে। ইংরাজি আষাঢ়ে গল্পের নাম ‘উইনটারস টেল’। মানে শীতের দিনে লগ ফায়ারের পাশে জুবুথুবু হয়ে বসে অনেকে যখন নানা সব মজার গল্প করেন।

সেই কবে মানুষ যখন গুহা মানব ছিল তার গল্প গুলো আমরা দেখি ছবিতে। মজা করবার তেমন বিশেষ কিছু ছিলো না। কি গল্প যে তারা করতেন এখন বলা যাবে না। হয়তো নানা ধরনের গল্প। যেখানে দেবতা, পৃথিবী ও মানুষের নানা সব গল্পের মধ্যে আষাঢ়ে গল্পও ছিল। এই যেমন মহাভারতের দ্রোনাচার্য এই পৃথিবীর প্রথম টেস্ট টিউব বেবি। তার জন্ম রহস্য যারা জানেন তারা আমার সঙ্গে একমত হবেন। তারপর যেভাবে কুন্তি তার পাঁচ ছেলেকে পায় বা পিতা ছাড়া তারা যেভাবে এই পৃথিবীতে আসে তাও এক মহাআষাঢ়ে গল্প। তেমনি আষাঢ়ে গল্প গান্ধারির শত পুত্রের জন্ম। তেমনি আষাঢ়ে গল্প স্যামসনের চুলের শক্তিতে।  কিন্তু এগুলো এখন ধর্মীয় গল্প বলে পরিচিত। আষাঢ়ে বলে দেখুক তো দেখি।  কেউ কি  আষাঢ়ে বলে সমস্যা সৃষ্টি করতে চায়? বানর পর্বত নিয়ে এলো, গরুর যানে কি ঘটলো, বানর ও মানুষে যুদ্ধ হলো। এখন সেই বানর মানুষের যুদ্ধ নিয়ে কত বড় বড় সিনেমা তৈরি করছেন পশ্চিমের জগত। গল্পের কি আর শেষ আছে?

রবীন্দ্রনাথের শেষ কবিতার বই আমি বলব ‘ছড়া’। উনিশো চল্লিশ সালে লেখা কতগুলো অপরূপ ছড়ার সংকলন। পড়তে মজা লাগে। তার হাস্যরসের কি কোনো তুলনা আছে?

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন