শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মে, ২০১৬ আপডেট:

বিস্ময় বালক

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিস্ময় বালক

এ পৃথিবীতে রহস্যের যেন শেষ নেই। রহস্য যেমন প্রকৃতিতে, তেমনি মানব জীবনেও। আমাদের চার পাশে এমন কিছু প্রতিভাবান শিশু রয়েছে, যাদের মেধা, প্রতিভা আর সাফল্যে বিস্ময়ে আমাদের চোখ ছানাবড়া হয়ে যায়। শুধু বড়রাই নয়, শিশুরাও চাইলে পারে দুনিয়া বদলে দিতে। তবে মুশকিল হচ্ছে বেশির ভাগ প্রতিভাবান শিশুর খোঁজ কিন্তু আমরা জানি না। আবার অনেক প্রতিভা অনুকূল পরিবেশ না পেয়ে হারিয়ে যায়।  মাঝে-মধ্যে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে কিছু অসাধারণ প্রতিভার খবর উঠে আসে। এমন কয়েকজন বিস্ময় শিশুর কথা বলছি। লিখেছেন— জিয়াউদ্দীন চৌধুরী সেলিম

 

শৈশবেই সেরা গণিতবিদ

১৯৬২ সালে অসাধারণ প্রতিভাবান এক শিশু জন্মগ্রহণ করে দক্ষিণ কোরিয়ায়। কয়েক বছরের মধ্যেই বিশ্বের সবচেয়ে মেধাবী শিশু হিসেবে পরিচিত হতে শুরু করে সে। অবিশ্বাস্য শোনালেও সত্যি যে, মাত্র চার বছর বয়সেই শিশুটি জাপানিজ, কোরিয়ান, জার্মান এবং ইংরেজি ভাষা আয়ত্ত করে। পঞ্চম জন্মদিনের পরপরই সে জটিল সব ডিফারেনসিয়াল এবং ইন্টিগ্রাল ক্যালকুলাস সমাধান করতে শুরু করে। সে সময় এক জাপানিজ টিভি অনুষ্ঠানে চাইনিজ, স্প্যানিশ, ভিয়েতনামিজ, টাগালগ, জার্মান, ইংরেজি, জাপানিজ ও কোরিয়ান ভাষায় সে পারফর্ম করে দেখায়। এরপর খুব দ্রুতই সে বিশ্বের সবচেয়ে বুদ্ধিমান শিশু হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ নাম লেখায়। সেখানে তার আইকিউ লেভেল দেখানো হয় ২১০। যেখানে একজন গড়পড়তা সাধারণ মানুষের আইকিউ লেভেল ৭০ থেকে ১৩০ এর মধ্যে। কিম হ্যানইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ে সে গেস্ট স্টুডেন্ট হিসেবে তিন বছর বয়সে ভর্তি হয়। ছয় বছর বয়স পর্যন্ত পদার্থবিজ্ঞানে লেখাপড়া করে। নাসা যখন তাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আমন্ত্রণ জানায় তখন তার বয়স মাত্র ৭। কলোরাডো স্টেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি শেষ করার সময় তার বয়স ছিল ১৫ থেকে কিছুটা কম। এই লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার সময়ই সে নাসাতে নানা গবেষণামূলক কাজ চালিয়ে যেতে থাকে।  পরবর্তীতে দেশে ফিরে সে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়েও পিএইচডি করে। বর্তমানে কিম চুমবাক ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনায় যুক্ত আছেন।

 

দশ বছর বয়সেই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী

‘মাত্র দুই বছর বয়সেই যে পড়তে শিখেছিল সে ১০ বছর বয়সে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকবে, তাতে অবাক হওয়ার কী আছে?’— এমন মন্তব্য ১৯৯০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া গ্রেগরি স্মিথের স্বজনদের। সত্যিই তাই। তবে অবাক হওয়ার পালা এখানেই শেষ নয়। গ্রেগরি মাত্র ১৪ বছর বয়সেই বিশ্ব শান্তি এবং শিশুদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে শুরু করে এক বিশ্ব ভ্রমণ। এর আওতায় সে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, মিখাইল গর্ভাচেভ, নোবেল বিজয়ী আয়ারল্যান্ডের বেটি উইলিয়ামস, দক্ষিণ আফ্রিকার আর্চবিশপ ডেজমন্ড টুটু, পূর্ব তিমুরের জোসে রামোসসহ আরও অনেক বিশ্ব নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। জাতিসংঘে শিশুদের অধিকার নিয়ে বক্তৃতাও করে গ্রেগরি। এ ছাড়াও সে আরও অসংখ্য কাজ করেছে, যা বলে শেষ করা যাবে না। এ ধরনের সামাজিক কার্যকলাপের জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার প্রাথমিক তালিকায় এ পর্যন্ত চারবার তার নাম উঠেছে। তবে শেষ পর্যন্ত পুরস্কারটা তার পাওয়া হয়নি। গ্রেগরি বলেন, ‘আমি কিন্তু পুরস্কার পাওয়ার জন্য কাজ করছি না।’  আসলেই তো, বিশ্বে যদি সত্যিই শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়, সেটাই তো হবে গ্রেগরির জন্য সবচেয়ে বড় পুরস্কার।

 

অবাক করা সার্জন

ভারতে জন্ম নেওয়া অক্রিতের আইকিউ লেভেল ১৪৬। সে কারণেই তাকে ১২০ কোটি মানুষের দেশ ভারতে সবচেয়ে বুদ্ধিমান শিশু হিসেবে ধরে নেওয়া হয়।

২০০০ সালে অক্রিত সবার নজরে আসে যখন তার বয়স মাত্র ৭ বছর। প্রতিবেশী এক মেয়ের হাত আগুনে মারাত্মকভাবে পুড়ে গিয়েছিল। চিকিৎসার খরচ না থাকার কারণে সে ডাক্তারের কাছে যেতে পারছিল না। আগুনে মেয়েটির হাতের আঙ্গুল একটির সঙ্গে অন্যটি জোড়া লেগে যাচ্ছিল। অক্রিতের কোনো চিকিৎসা সনদ কিংবা অভিজ্ঞতা না থাকার পরেও মেয়েটির হাতে সফল অস্ত্রোপচার করে আঙ্গুলগুলো ঠিক করে দিতে পেরেছিল। শুধু কী তাই? ১২ বছর বয়সে এক ধরনের ক্যান্সার প্রতিকারের পদ্ধতি আবিষ্কার করে সে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছিল। কিছু দিন আগে সে চন্ডিগড় কলেজে বিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স কোর্স শেষ করেছে।  সারা ভারতে অনার্স কোর্সে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে অক্রিতই ছিল সবচেয়ে কম বয়সী।

 

খুদে গ্রান্ড মাস্টার

১৯৯২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় জন্ম নেওয়া এই বিস্ময় শিশু একই সঙ্গে ইতালিরও নাগরিক। ছোটবেলা থেকেই দাবাখেলায় আগ্রহ ছিল তার। সুযোগ পেলেই দাবার বোর্ড নিয়ে বসে পড়ত বন্ধুদের সঙ্গে। ফ্যাবিয়ানোর কাছে বারবার হারার কারণে একসময় বন্ধুরাও আর খেলতে চাইত না। তখন ভরসা ছিল কম্পিউটারের দাবা সফটওয়্যারগুলো। সেখানেও অনায়াসেই জিতে যেত ফ্যাবিয়ানো।

এভাবে একে একে জিততে জিততে মাত্র ১৪ বছর ১১ মাস ২০ দিনে সে অর্জন করল গ্র্যান্ড মাস্টার খেতাব। ইতালি এবং আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সী গ্র্যান্ড মাস্টার বনে গেলেন ফ্যাবিয়ানো।  ২০০৯ সালে ইলো রেটিংয়ে ২৬৪৯ নম্বর অর্জন করেন তিনি, যা ১৮ বছরের নিচে কারও অর্জন করা সবচেয়ে বেশি নম্বর।

 

বিস্ময় গায়িকা

মলডেভার চিসিনাউয়ে ২০০২ সালের ৬ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করে ক্লিওপেট্রা। তার ঠিক তিন বছর পরের কথা। রোমানিয়ায় লাইভ কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছে। টানা দুই ঘণ্টা গান গাইবে ক্লিওপেট্রা। প্রতি গানের জন্য আয়োজকদের সঙ্গে চুক্তি অনুসারে ক্লিওপেট্রা পাবে ১০০০ পাউন্ড, বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ২৯ হাজার টাকা!

সত্যিই তাই, এত কম বয়সে এত টাকা উপার্জনকারী বিশ্বের একমাত্র শিশু গায়িকা ক্লিওপেট্রা। তার বাবা মলডোভান রোমানিয়ান গায়ক পাভেল স্ট্রাটন। তিন বছর বয়সেই ক্লিওপেট্রা বাজারে আনে ‘লা ভার্সটা ডি ট্রি এ্যানি’ শিরোনামের অ্যালবাম, যার অর্থ ‘তিন বছর বয়সে’।  সবচেয়ে কম বয়সে এমটিভি মিউজিক অ্যাওয়ার্ড পাওয়া এই শিশু রোমানিয়ার সিঙ্গার চার্ট অনুসারে এক সময় নাম্বার স্কোর করেছিলেন।

 

দশ বছরেই গ্র্যাজুয়েট

কেভিন মাত্র চার মাস বয়সেই তার বাবাকে ড্যাডি ডেকে সবাইকে চমকে দেয়। ছয় মাসের সময় যখন সে অভিযোগ করে আমার বাম কানে ইনফেকশন হয়েছে তখন উপস্থিত সবাই হতবাক হয়ে যান।

১৯৮৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া কেভিন মাত্র চার মাস বয়সেই তার বাবাকে ‘ড্যাডি’ ডেকে সবাইকে চমকে দেয়। ছয় মাসের সময় যখন সে অভিযোগ করে ‘আমার বাম কানে ইনফেকশন হয়েছে’ তখন উপস্থিত সবাই হতবাক হয়ে যান। কেভিন পড়তে শেখে ওর বয়স যখন মাত্র দশ মাস। চার বছর বয়সে কেভিন জন হপকিনস প্রিকোসিয়াস ম্যাথ প্রোগ্রামের জন্য পরীক্ষা দেয় এবং সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে নির্বাচিত হয়। ছয় বছর বয়সে হাইস্কুল এবং ১০ বছর বয়সে সান্তা রোজা জুনিয়র কলেজ থেকে গ্রাজুয়েশন শেষ করে সে। এ সময় সবচেয়ে কম বয়সী বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজুয়েট হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ নাম উঠে যায় তার।

এভাবে একের পর এক অর্জন করতে করতে শেষ পর্যন্ত কোটিপতি হয়ে গেছেন তিনি।  ‘হু ওয়ান্টস টু বি আ মিলিওনিয়ার’ অনুষ্ঠানে সব প্রশ্নের সঠিক জবাব দিয়ে অর্জন করেন ১০ লাখ ডলার বা ৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।

 

খুদে প্রতিভা...

ফারেল য়্যু

২০১২ সাল। অস্ট্রেলিয়ান গণিত প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ স্কোর তুলে ফিলিপাইনের ১২ বছর বয়সী ফারেল এলড্রিয়ান য়্যু। একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের মস্তিষ্ক যেন কাজ করছে তার মাথায়। কঠিন কঠিন মোট ৩০টি জ্যামিতিক ও গাণিতিক সমস্যার সমাধান করে রীতিমতো সবাইকে অবাক করে দেয় এই শিশু।

অসম্ভব প্রতিভাবান এই শিশুটিকে পৃথিবীর সবচেয়ে মেধাবী শিশু হিসেবে আখ্যায়িত করে বিখ্যাত ম্যাগাজিন ‘বিজনেস ইনসাইডার’। এক বছর বয়সের পর থেকেই সে গণিতে পারদর্শী হয়ে উঠতে শুরু করে।

 

গিওলিয়ানো স্ট্রোয়ি

বয়স মাত্র পাঁচ বছর। রোমানিয়ান এই শিশুকে দেখলে কে বুঝবে তার নাম লেখা হয়েছে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে? কারণ আর কিছুই নয়, গিওলিয়ানো স্ট্রোয়ি পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট বডিবিল্ডার। সে মাত্র দুই বছর বয়স থেকে তার বডি বিল্ড শুরু করে।

তার শরীরে ‘এইটপ্যাক’সহ মাসলের কারুকাজ দেখে গিনেস রেকর্ড বুকে জায়গা দিতে মোটেই বেগ পেতে হয়নি কর্তৃপক্ষের। ইন্টারনেট দুনিয়ায় তার আকাশছোঁয়া তারকা খ্যাতি রয়েছে।

দুই পায়ের মাঝখানে ভারী গোলক রেখে অতিদ্রুত হাত দিয়ে হেঁটে সে রেকর্ডটি করেছে। বডি বিল্ডিং ছাড়াও সে কার্টুন এবং ছবি আঁকতে পছন্দ করে।

 

রিয়ান ওয়াং

নিউইয়র্কের কার্নেগি হল মিউজিক। বড় বড় তারকা পিয়ানিস্টদের স্বপ্ন এখানে পিয়ানো বাজানোর সুযোগ পাওয়া। সেই পেয়েছে রিয়ান ওয়াং। তার বয়স মাত্র পাঁচ বছর। পিয়ানোর জগতের বিস্ময়বালকের সুর-তাল শুনে স্রেফ মুগ্ধ হয়ে থাকতে হয় যতক্ষণ না সে থামছে। ২০১৩ সালে আমেরিকান প্রোটগল ইন্টারন্যাশনাল পিয়ানো অ্যান্ড স্ট্রিংস কম্পিটিশনে তার অবিশ্বাস্য পিয়ানো বাজানোর দক্ষতার প্রমাণ মিলেছিল। মাত্র চার বছর বয়সে ১৮ পেইজের লেশন আত্মস্থ করেছিল এই বিস্ময়কর শিশু। পিয়ানো ছাড়াও তার ইলেক্ট্রিক গিটার বাজানোর স্বাভাবিক মিউজিক সেন্স তাকে করেছে অনন্য।

 

টেইলর উইলসন

বিশ্বের সেরা বিজ্ঞানীদের কাজ নিউক্লিয়ার ফিউশন রিঅ্যাক্টর তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণ করা। কিন্তু ১৪ বছর বয়সেই নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টর বানিয়ে বিশ্ববাসীকে হতবাক করে দেয় যুক্তরাষ্ট্রের টেইলর রামোন উইলসন।

তার কাজ দেখতে ছুটে যান স্বয়ং বারাক ওবামা পর্যন্ত। তার প্রদর্শনী দেখে সমালোচকরাও মেনে নেয় তার কাজ এগোচ্ছে একেবারে নিখুঁত বিজ্ঞানীদের বানানো নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টরের মতোই। খুব দ্রুতই সে বিশ্ববাসীর কাছে পরিচিত হয়ে ওঠে একজন নিউক্লিয়ার বিজ্ঞানী হিসেবে। এ ছাড়া বিজ্ঞান প্রবক্তা হিসেবেও তার সুনাম ছড়িয়ে পড়ে দেশে দেশে। ছোটবেলা থেকেই রকেট এবং মহাকাশ বিজ্ঞান সম্পর্কে অদম্য কৌতূহল ছিল তার। সে পথেই হেঁটে আজ সে বিস্ময়বালক।

 

প্রিয়ানশি সোমানি

খুব দ্রুত জটিল কোনো গাণিতিক হিসাব মেলাতে চাইছেন? পাশে যদি প্রিয়ানশি সোমানি থাকে তাকে বলতে পারেন। সঠিক জবাবটা পেয়ে যাবেন মুহূর্তেই। ভারতের এই শিশু মাত্র ছয় বছর বয়সে বুদ্ধিবৃত্তিক গণিত সমস্যা সমাধান শুরু করে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
সর্বশেষ খবর
ভারতে বিজেপি নেতার গাড়ির বনেটে মস্ত অজগর!
ভারতে বিজেপি নেতার গাড়ির বনেটে মস্ত অজগর!

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুর নির্বাচনও পেছানো হলো
চাকসুর নির্বাচনও পেছানো হলো

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবককে খুনের দায়ে পিরোজপুরে ৩ জনের যাবজ্জীবন
যুবককে খুনের দায়ে পিরোজপুরে ৩ জনের যাবজ্জীবন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে কারখানায় অগ্নিকাণ্ড: দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে কারখানায় অগ্নিকাণ্ড: দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দগ্ধ ফায়ার ফাইটারদের সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেওয়ার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
দগ্ধ ফায়ার ফাইটারদের সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেওয়ার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে পেট্রোল পাম্পে আগুন, দগ্ধ ৭
মহাখালীতে পেট্রোল পাম্পে আগুন, দগ্ধ ৭

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

রংপুরে আটদিনে তিন রেল দুর্ঘটনা, হটস্পট পীরগাছা
রংপুরে আটদিনে তিন রেল দুর্ঘটনা, হটস্পট পীরগাছা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যালন ডি’অর না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ ইয়ামালের বাবা
ব্যালন ডি’অর না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ ইয়ামালের বাবা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যালন ডি’অর তোমারই প্রাপ্য, ডেম্বেলেকে মেসি
ব্যালন ডি’অর তোমারই প্রাপ্য, ডেম্বেলেকে মেসি

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রেটওয়াল সিরামিকের এমডি সামছুল হুদার ইন্তেকাল
গ্রেটওয়াল সিরামিকের এমডি সামছুল হুদার ইন্তেকাল

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজা ঘিরে গুজব ছড়ানোর চেষ্টা চলছে: র‌্যাব ডিজি
দুর্গাপূজা ঘিরে গুজব ছড়ানোর চেষ্টা চলছে: র‌্যাব ডিজি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ৬শ মিটার রাস্তায় জলজট, ভোগান্তিতে শিক্ষার্থী-এলাকাবাসী
গোপালগঞ্জে ৬শ মিটার রাস্তায় জলজট, ভোগান্তিতে শিক্ষার্থী-এলাকাবাসী

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের নতুন ভিসা নীতিতে বিপাকে মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো
ট্রাম্পের নতুন ভিসা নীতিতে বিপাকে মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় ইতালি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় ইতালি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যান্টিফাকে ‘দেশীয় সন্ত্রাসী সংগঠন’ ঘোষণার নির্দেশে ট্রাম্পের স্বাক্ষর
অ্যান্টিফাকে ‘দেশীয় সন্ত্রাসী সংগঠন’ ঘোষণার নির্দেশে ট্রাম্পের স্বাক্ষর

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের
পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের রণতরীতে নতুন প্রযুক্তি, আমেরিকার চোখ ছানাবড়া!
চীনের রণতরীতে নতুন প্রযুক্তি, আমেরিকার চোখ ছানাবড়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ নদীতে লঞ্চে অসুস্থ প্রসূতী, খবর পেয়ে ছুটে এলো কোস্টগার্ড
মাঝ নদীতে লঞ্চে অসুস্থ প্রসূতী, খবর পেয়ে ছুটে এলো কোস্টগার্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা ইস্যুতে আরব নেতাদের সাথে বৈঠক করবেন ট্রাম্প
গাজা ইস্যুতে আরব নেতাদের সাথে বৈঠক করবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিতে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত রদ্রিগো দুতের্তে
আইসিসিতে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত রদ্রিগো দুতের্তে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৫৮৫৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৫৮৫৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে ১৪ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১৪ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেত্রকোনায় বর্ষাকালীন তরমুজ চাষে ঝুঁকছেন তরুণরা
নেত্রকোনায় বর্ষাকালীন তরমুজ চাষে ঝুঁকছেন তরুণরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়াকে ফের নির্বাচিত করে নিয়ে আসবো: এ্যানি
খালেদা জিয়াকে ফের নির্বাচিত করে নিয়ে আসবো: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঝড় রাগাসা হংকংয়ের দিকে এগোচ্ছে
বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঝড় রাগাসা হংকংয়ের দিকে এগোচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে
ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি
ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান
রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফখরের আউট নিয়ে আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ
ফখরের আউট নিয়ে আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ
টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন
বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!
এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক
বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী
বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা
নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা
ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান

নগর জীবন

ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

বিশেষ আয়োজন

ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে
ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস
পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ
মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত
বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত

নগর জীবন

ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা
ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন
কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিম্ন আয়ের মানুষ বিপদে
নিম্ন আয়ের মানুষ বিপদে

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’

বিশেষ আয়োজন

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ
স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ

দেশগ্রাম

শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে

সম্পাদকীয়

পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা
হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা

মাঠে ময়দানে

অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি
আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি

খবর

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ
বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ
কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ

খবর

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে