শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০১৬

সার্কের সেকাল একাল

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সার্কের সেকাল একাল

দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সমস্যা ও সংকটের সমাধান, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির মাধ্যমে জীবনমান উন্নতিকরণ— এমনই কিছু লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল সার্ক। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে পথচলার অঙ্গীকার নিয়ে সার্ক গঠিত হয়েছিল। কিন্তু সময়ের পালা বদলে আঞ্চলিক সংকট ঘনীভূত হয়েছে। সার্ক কতটা সফল বা ব্যর্থ সে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা থেমে নেই। সম্প্রতি ভারত, বাংলাদেশসহ সার্কভুক্ত কয়েকটি দেশের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্কের গ্রাফ নিম্নগামী হওয়ায় স্থগিত হয়েছে সার্ক শীর্ষ সম্মেলন। সার্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। সার্কের সেকাল-একাল নিয়ে আজকের রকমারি—

 

 

 

যেভাবে যাত্রা শুরু সার্কের

দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ বাড়িয়ে সহযোগী সম্পর্ক স্থাপনের গুরুত্ব অনুধাবন করেই সার্কের যাত্রা শুরু। ১৯৮৫ সালে সার্কের আনুষ্ঠানিক যাত্রার আগে এ নিয়ে কাজ করেন বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেপাল, মালদ্বীপ ও ভুটানের পররাষ্ট্র সচিবগণ। সার্ক গঠনের পেছনে পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে উন্নয়ন হলেও এ অঞ্চলের কিছু রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানও গুরুত্ব পেয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের দ্বন্দ্ব্ব মেটানোর পাশাপাশি উন্নয়নের মূল স্রোতে হাঁটতে সার্কের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেন এ অঞ্চলের সরকার প্রধান ও জনগণ। ১৯৮০ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান আঞ্চলিক সহযোগিতা সম্পর্কে বাংলাদেশের সুপারিশপত্র উত্থাপন করে আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দেন। এ প্রস্তাব দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মধ্যে গুরুত্ব পায়। ১৯৮১ সালের ২১ থেকে ২৩ এপ্রিল কলম্বোতে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ এশীয় রাষ্ট্রগুলোর প্রথম পররাষ্ট্র সচিব সম্মেলনে কাঙ্ক্ষিত সংগঠন গঠনের ব্যাপারে কিছু প্রয়োজনীয় পদক্ষেণ নেওয়া হয়। এরপরই ১৯৮৩ সালের আগস্ট মাসে এ অঞ্চলের সাতটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা দিল্লিতে তাদের প্রথম আনুষ্ঠানিক বৈঠকে মিলিত হন। এ বৈঠকে মন্ত্রিবর্গ যৌথ কর্মসূচি নেন। এ কর্মসূচির আওতায় সার্কভুক্ত রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সহযোগিতার মাধ্যম হিসেবে বিভিন্ন কাজ সম্পাদনের জন্য নয়টি ক্ষেত্র চিহ্নিত করা হয়। অতঃপর ১৯৮৫ সালের ৭-৮ ডিসেম্বর ঢাকা সম্মেলনের মাধ্যমে সার্কের সাংগঠনিক কাঠামো অনুমোদিত হয় এবং তার যাত্রা শুরু হয়।

ঐতিহাসিক কারণেই রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলায় এ ধরনের সংস্থা এ অঞ্চলের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে জরুরি। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মালদ্বীপ আর ভুটান— এই সাতটি দেশ একটানা পাঁচবার পররাষ্ট্র সচিব সম্মেলন করে ১৯৮১ থেকে ১৯৮৫ সালের মধ্যেই। এ ছাড়াও তিনবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সম্মেলনের আয়োজন করে। ১৯৮৫ সালের ৭ ডিসেম্বর সাতটি  দেশের শীর্ষ নেতারা ঢাকায় প্রথম শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করেন। ৮ তারিখে তারা দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতা ইউনিয়ন সংক্রান্ত সনদ স্বাক্ষর করেন এবং ঢাকা ঘোষণা প্রকাশ করে এই সংস্থার প্রতিষ্ঠার কথা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন। সনদের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে—বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি আর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রের সহযোগিতা এবং পারস্পরিক সাহায্য ত্বরান্বিত করা। সনদে লিপিবদ্ধ করা হয়, এই ইউনিয়ন একটি অরাজনৈতিক সংস্থা।

 

পাকিস্তানের কারণেই বারবার হোঁচট খাচ্ছে সার্ক

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের সবচেয়ে বড় অভিযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ ও ভারতের  সঙ্গেই শুধু নয়, সম্প্রতি আফগানিস্তানও পাকিস্তান সম্পর্কে নানা অভিযোগ তুলছে

 

সার্ক কতটা সফল সে নিয়ে বিস্তর আলোচনা রয়েছে। সমালোচনা পেরিয়ে সার্ককে কার্যকর ভূমিকা রাখার চ্যালেঞ্জ নিয়ে সার্কভুক্ত দেশগুলো কাজ করে যাচ্ছে। সার্কের অন্যতম লক্ষ্য ছিল আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধি ও পারস্পরিক সমস্যাগুলোর সমাধানে ইতিবাচক ভূমিকা রাখা। তবে দিন গড়িয়ে গেলেও এ অঞ্চলের কিছু সমস্যার আশানুরূপ সমাধান হয়নি। বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে বড় এক মাথাব্যথা আঞ্চলিক সন্ত্রাসবাদ। সার্কভুক্ত দেশগুলো সন্ত্রাস ছাড়াও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা, দারিদ্র্য দূরীকরণসহ বিভিন্ন সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু সার্কের মূল উদ্দেশ্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক পাকিস্তানের আচরণ নিয়ে বারবারই অভিযোগ করছে সার্কভুক্ত কিছু দেশ। পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের কিছু আঞ্চলিক সমস্যা দীর্ঘ দিনের। সীমান্ত সমস্যা ও জঙ্গিবাদ বিষয়ে পাকিস্তানকে সরাসরি অভিযুক্ত করে আসছে ভারত। যে কারণে দুই দেশের বৈরী সম্পর্ক সার্কের ভবিষ্যেক ভাবিয়ে তুলেছে। এরই মধ্যে সার্কের পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন স্থগিত করা হয়েছে। উনিশতম সার্ক সম্মেলনটি হওয়ার কথা ছিল পাকিস্তানে। সম্প্রতি ভারতের কাশ্মীর অঞ্চলে জঙ্গি হামলার পর পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বন্দ্ব প্রকট হয়েছে দুটি দেশের মধ্যে। এ ছাড়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়েও পাকিস্তানের ভূমিকায় ইসলামাবাদের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। বাংলাদেশ ও ভারতের সঙ্গেই শুধু নয়, সম্প্রতি আফগানিস্তানও পাকিস্তান সম্পর্কে নানা আভিযোগ তুলছে। বাংলাদেশ, ভারত, আফগানিস্তানের সঙ্গে ভুটানও সার্ক সম্মেলনে যোগ দেবে না—

এমন সিদ্ধান্ত নিলে এবারের সার্ক শীর্ষ সম্মেলন স্থগিত হয়ে যায়। পাকিস্তানের সঙ্গে সার্কের অন্য সদস্যদেশগুলোর এই নিম্নমুখী সম্পর্ক সার্কের ভবিষ্যেকই অনিশ্চিত করে তুলেছে। পাকিস্তানের সঙ্গে রাজনৈতিক সংকটের পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ বরাবরই করে আসছে এ অঞ্চলে প্রতিবেশী দেশ ও পশ্চিমা দেশগুলো।

 

পারস্পরিক সহযোগিতা ও উন্নয়নই সার্কের উদ্দেশ্য

অনেক আশা নিয়ে যাত্রা শুরু করে সার্ক। সার্কের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যই ছিল এ অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়ন করা। দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের মানুষের জীবন মানের উন্নয়নের আশার প্রদীপ জ্বেলে যাত্রা করা সার্ক এতটা পাড়ি দিতে কতটা প্রত্যাশা পূরণ করতে পেরেছে—তা নিয়ে বিশ্লেষক থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণ সবার মনেই প্রশ্ন আছে। এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে অবস্থিত আটটি দেশ নিয়ে গঠিত হয় সার্ক। ১৯৮৫ সালের ৮ ডিসেম্বর সার্ক গঠিত হয়। সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সম্মিলিত চেষ্টা ও পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে দেশগুলোর মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করাই হচ্ছে সার্কের প্রধান লক্ষ্য। সার্ক গঠনের পর এ অঞ্চলের মানুষের প্রত্যাশা ছিল মানুষে মানুষে যোগাযোগ ও সম্প্রীতির প্রসার ঘটবে। শিক্ষা-স্বাস্থ্য-সংস্কৃতি খাতে দেশগুলো বরাদ্দ বৃদ্ধি করবে। শ্রমের বাজার উন্মুক্ত করে দেশগুলোর মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের ভারসাম্য আসবে। সার্ক সামিট-গুলোতে এসব বিষয়ের নানা দিক নিয়ে নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন সার্কভুক্ত দেশের সরকার প্রধানগণ। সুস্পষ্টভাবে বললে সার্কের মূল উদ্দেশ্যগুলো হলো—সদস্য দেশগুলোর অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অবস্থার দ্রুত উন্নয়ন করা। দেশগুলোকে বিভিন্ন বিষয়ে আত্মনির্ভরশীল হতে সাহায্য করা, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করার মাধ্যমে দেশগুলোর উন্নয়ন সাধন করা, সদস্য দেশগুলোর মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ সৃষ্টি ও পরস্পর মিলেমিশে চলা, দেশগুলোর স্বাধীনতা রক্ষা ও ভৌগোলিক অখণ্ডতার নীতি মেনে চলা, এক রাষ্ট্র অন্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা ইত্যাদি।

 

সার্ক মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন যারা

ক্রমানুসারে যারা সার্কের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন— আবুল আহসান (বাংলাদেশ), কান্ত কিশোর ভার্গব (ভারত), ইব্রাহীম হুসাইন জাকী (মালদ্বীপ), যাদব কান্ত সিলওয়াল (নেপাল), নাঈম ইউ. হাসান (পাকিস্তান), নিহাল রডরিগো (শ্রীলঙ্কা), কিউ. এ. এম. এ. রহিম (বাংলাদেশ), লিয়নপো চেনকিয়াব দর্জি (ভুটান), শীল কান্ত শর্মা (ভারত), ফাতিমা দিয়ানা সাঈদ (মালদ্বীপ), আহমেদ সেলিম (মালদ্বীপ)। বর্তমানে সার্কের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করছেন নেপালের অর্জুন বাহাদুর থাপা।

 

 

 

সার্ক শীর্ষ সম্মেলন বৃত্তান্ত

১৯৮৫ সালে প্রথম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত সেই শীর্ষ সম্মেলন সার্কের আনুষ্ঠানিক রূপ লাভ করে বিশ্বব্যাপী। ৭ ও ৮ ডিসেম্বরে ঢাকায় উপস্থিত হন ভারতের প্রধানমন্ত্রী, পাকিস্তান, মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট এবং ভুটান ও নেপালের রাজা। সেখানেই স্বাক্ষর হয় সার্ক চার্টারের। এ ছাড়া সেই সম্মেলনে সার্কের সেক্রেটারি নির্বাচিত হন বাংলাদেশের আবুল আহসান।

সার্কের দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলন বসে ভারতে। ১৯৮৬ সালে ব্যাঙ্গালুরে সেই সম্মেলন চলে ১৬ ও ১৭ নভেম্বর।

তৃতীয় শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় নেপালের কাঠমান্ডুতে। ১৯৮৭ সালে ২ থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত চলা সেই সম্মেলনে সন্ত্রাস দমনে আঞ্চলিক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করে সার্কভুক্ত দেশগুলো।

সার্কের চতুর্থ শীর্ষ সম্মেলন বসে পাকিস্তানের ইসলামাবাদে। ২৯ থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলা এই সম্মেলনে মাদক নিয়ন্ত্রণে একযোগে কাজ করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করে সার্কভুক্ত দেশের সরকার প্রধানগণ।

পঞ্চম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় মালদ্বীপে। পর্যটনকে প্রাধান্য দিয়ে সেই সম্মেলনে সহযোগিতার আশ্বাস দেন সবাই।

সার্কের পরবর্তী সম্মেলন বসে শ্রীলঙ্কায়। সেই সম্মেলনে সার্কের সাতটি দেশের সরকার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।

সার্কের সপ্তম সম্মেলন বসেছিল ঢাকায়। ১৯৯৩ সালের ১০ ও ১১ এপ্রিল সার্ক শীর্ষ সম্মেলন চলে। সে সময় সার্ক সম্মেলনে যোগ দেন মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও নেপালের প্রধানমন্ত্রী এবং ভুটানের রাজা। ১৯৮৫, ১৯৯৩ সালের পর বাংলাদেশে এরপর সার্কের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ২০০৫ সালে। সেবার ১২ ও ১৩ নভেম্বর ঢাকায় সার্ক সামিটে অংশ নেয় সার্কভুক্ত দেশের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।

সবমিলিয়ে এ পর্যন্ত সার্কের ১৮টি শীর্ষ সম্মেলন বসেছে। সম্মেলনগুলোর সাল, দেশ ও সভাপতির নাম এখানে দেওয়া হলো—

১৯৮৫, বাংলাদেশ, (আতাউর রহমান খান), ১৯৮৬, ভারত (রাজীব গান্ধী), ১৯৮৭, নেপাল (মারীচ মান সিং শ্রেষ্ঠা), ১৯৮৮, পাকিস্তান (বেনজীর ভুট্টো), ১৯৯০, মালদ্বীপ (মামুন আবদুল গাইয়ুম), ১৯৯১, শ্রীলঙ্কা (দীনগিরী বান্দা বিজেতুঙ্গে), ১৯৯৩, বাংলাদেশ (খালেদা জিয়া), ১৯৯৫, ভারত (পি. ভি. নরসিমা রাও), ১৯৯৭, মালদ্বীপ (মামুন আবদুল গাইয়ুম), ১৯৯৮, শ্রীলঙ্কা (শ্রীমাভো রাতওয়াতে ডায়াস বন্দরনায়েকে), ২০০২, নেপাল (শের বাহাদুর দেউবা), ২০০৪, পাকিস্তান (জাফরুল্লাহ খান জামালী), ২০০৫,       বাংলাদেশ (খালেদা জিয়া), ২০০৭, ভারত (মনমোহন সিং), ২০০৮, শ্রীলঙ্কা (রত্নাসিরি বিক্রমানায়েকে), ২০১০, ভুটান (জিগমে থিনলে), ২০১১, মালদ্বীপ (মোহামেদ নাশিদ), ২০১৩, নেপাল (বাবুরাম ভট্টরায়)।

 

ঢাকায় প্রথম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন

 

একনজরে

নাম : সাউথ এশিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কো-অপারেশন। সংক্ষেপে ‘সার্ক’। বাংলায় বলা হয়, দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা।

প্রতিষ্ঠা : ৮ ডিসেম্বর, ১৯৮৫।

সদস্য দেশগুলো : প্রতিষ্ঠাকালে সার্কের সদস্য দেশের সংখ্যা ছিল সাতটি। ২০০৭ সালে আফগানিস্তান সার্ক-এর সদস্য পদ লাভ করলে সার্কের সদস্য সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ৮-এ।

দেশগুলো হলো—বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান।

পর্যবেক্ষক : সার্কের ৯টি পর্যবেক্ষক দেশ রয়েছে। এগুলো হলো— অস্ট্রেলিয়া, চীন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইরান, জাপান, মরিশাস, মিয়ানমার, দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র।

সদর দফতর : নেপালের কাঠমান্ডু।

বর্তমান মহাসচিব : অর্জুন বাহাদুর থাপা, নেপাল।

সার্কের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট : http://www.saarc-sec.org

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে
ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে

নগর জীবন

ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩
ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩

নগর জীবন