শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০১৬

সার্কের সেকাল একাল

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সার্কের সেকাল একাল

দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সমস্যা ও সংকটের সমাধান, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির মাধ্যমে জীবনমান উন্নতিকরণ— এমনই কিছু লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল সার্ক। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে পথচলার অঙ্গীকার নিয়ে সার্ক গঠিত হয়েছিল। কিন্তু সময়ের পালা বদলে আঞ্চলিক সংকট ঘনীভূত হয়েছে। সার্ক কতটা সফল বা ব্যর্থ সে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা থেমে নেই। সম্প্রতি ভারত, বাংলাদেশসহ সার্কভুক্ত কয়েকটি দেশের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্কের গ্রাফ নিম্নগামী হওয়ায় স্থগিত হয়েছে সার্ক শীর্ষ সম্মেলন। সার্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। সার্কের সেকাল-একাল নিয়ে আজকের রকমারি—

 

 

 

যেভাবে যাত্রা শুরু সার্কের

দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ বাড়িয়ে সহযোগী সম্পর্ক স্থাপনের গুরুত্ব অনুধাবন করেই সার্কের যাত্রা শুরু। ১৯৮৫ সালে সার্কের আনুষ্ঠানিক যাত্রার আগে এ নিয়ে কাজ করেন বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেপাল, মালদ্বীপ ও ভুটানের পররাষ্ট্র সচিবগণ। সার্ক গঠনের পেছনে পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে উন্নয়ন হলেও এ অঞ্চলের কিছু রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানও গুরুত্ব পেয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের দ্বন্দ্ব্ব মেটানোর পাশাপাশি উন্নয়নের মূল স্রোতে হাঁটতে সার্কের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেন এ অঞ্চলের সরকার প্রধান ও জনগণ। ১৯৮০ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান আঞ্চলিক সহযোগিতা সম্পর্কে বাংলাদেশের সুপারিশপত্র উত্থাপন করে আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দেন। এ প্রস্তাব দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মধ্যে গুরুত্ব পায়। ১৯৮১ সালের ২১ থেকে ২৩ এপ্রিল কলম্বোতে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ এশীয় রাষ্ট্রগুলোর প্রথম পররাষ্ট্র সচিব সম্মেলনে কাঙ্ক্ষিত সংগঠন গঠনের ব্যাপারে কিছু প্রয়োজনীয় পদক্ষেণ নেওয়া হয়। এরপরই ১৯৮৩ সালের আগস্ট মাসে এ অঞ্চলের সাতটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা দিল্লিতে তাদের প্রথম আনুষ্ঠানিক বৈঠকে মিলিত হন। এ বৈঠকে মন্ত্রিবর্গ যৌথ কর্মসূচি নেন। এ কর্মসূচির আওতায় সার্কভুক্ত রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সহযোগিতার মাধ্যম হিসেবে বিভিন্ন কাজ সম্পাদনের জন্য নয়টি ক্ষেত্র চিহ্নিত করা হয়। অতঃপর ১৯৮৫ সালের ৭-৮ ডিসেম্বর ঢাকা সম্মেলনের মাধ্যমে সার্কের সাংগঠনিক কাঠামো অনুমোদিত হয় এবং তার যাত্রা শুরু হয়।

ঐতিহাসিক কারণেই রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলায় এ ধরনের সংস্থা এ অঞ্চলের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে জরুরি। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মালদ্বীপ আর ভুটান— এই সাতটি দেশ একটানা পাঁচবার পররাষ্ট্র সচিব সম্মেলন করে ১৯৮১ থেকে ১৯৮৫ সালের মধ্যেই। এ ছাড়াও তিনবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সম্মেলনের আয়োজন করে। ১৯৮৫ সালের ৭ ডিসেম্বর সাতটি  দেশের শীর্ষ নেতারা ঢাকায় প্রথম শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করেন। ৮ তারিখে তারা দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতা ইউনিয়ন সংক্রান্ত সনদ স্বাক্ষর করেন এবং ঢাকা ঘোষণা প্রকাশ করে এই সংস্থার প্রতিষ্ঠার কথা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন। সনদের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে—বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি আর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রের সহযোগিতা এবং পারস্পরিক সাহায্য ত্বরান্বিত করা। সনদে লিপিবদ্ধ করা হয়, এই ইউনিয়ন একটি অরাজনৈতিক সংস্থা।

 

পাকিস্তানের কারণেই বারবার হোঁচট খাচ্ছে সার্ক

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের সবচেয়ে বড় অভিযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ ও ভারতের  সঙ্গেই শুধু নয়, সম্প্রতি আফগানিস্তানও পাকিস্তান সম্পর্কে নানা অভিযোগ তুলছে

 

সার্ক কতটা সফল সে নিয়ে বিস্তর আলোচনা রয়েছে। সমালোচনা পেরিয়ে সার্ককে কার্যকর ভূমিকা রাখার চ্যালেঞ্জ নিয়ে সার্কভুক্ত দেশগুলো কাজ করে যাচ্ছে। সার্কের অন্যতম লক্ষ্য ছিল আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধি ও পারস্পরিক সমস্যাগুলোর সমাধানে ইতিবাচক ভূমিকা রাখা। তবে দিন গড়িয়ে গেলেও এ অঞ্চলের কিছু সমস্যার আশানুরূপ সমাধান হয়নি। বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে বড় এক মাথাব্যথা আঞ্চলিক সন্ত্রাসবাদ। সার্কভুক্ত দেশগুলো সন্ত্রাস ছাড়াও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা, দারিদ্র্য দূরীকরণসহ বিভিন্ন সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু সার্কের মূল উদ্দেশ্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক পাকিস্তানের আচরণ নিয়ে বারবারই অভিযোগ করছে সার্কভুক্ত কিছু দেশ। পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের কিছু আঞ্চলিক সমস্যা দীর্ঘ দিনের। সীমান্ত সমস্যা ও জঙ্গিবাদ বিষয়ে পাকিস্তানকে সরাসরি অভিযুক্ত করে আসছে ভারত। যে কারণে দুই দেশের বৈরী সম্পর্ক সার্কের ভবিষ্যেক ভাবিয়ে তুলেছে। এরই মধ্যে সার্কের পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন স্থগিত করা হয়েছে। উনিশতম সার্ক সম্মেলনটি হওয়ার কথা ছিল পাকিস্তানে। সম্প্রতি ভারতের কাশ্মীর অঞ্চলে জঙ্গি হামলার পর পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বন্দ্ব প্রকট হয়েছে দুটি দেশের মধ্যে। এ ছাড়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়েও পাকিস্তানের ভূমিকায় ইসলামাবাদের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। বাংলাদেশ ও ভারতের সঙ্গেই শুধু নয়, সম্প্রতি আফগানিস্তানও পাকিস্তান সম্পর্কে নানা আভিযোগ তুলছে। বাংলাদেশ, ভারত, আফগানিস্তানের সঙ্গে ভুটানও সার্ক সম্মেলনে যোগ দেবে না—

এমন সিদ্ধান্ত নিলে এবারের সার্ক শীর্ষ সম্মেলন স্থগিত হয়ে যায়। পাকিস্তানের সঙ্গে সার্কের অন্য সদস্যদেশগুলোর এই নিম্নমুখী সম্পর্ক সার্কের ভবিষ্যেকই অনিশ্চিত করে তুলেছে। পাকিস্তানের সঙ্গে রাজনৈতিক সংকটের পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ বরাবরই করে আসছে এ অঞ্চলে প্রতিবেশী দেশ ও পশ্চিমা দেশগুলো।

 

পারস্পরিক সহযোগিতা ও উন্নয়নই সার্কের উদ্দেশ্য

অনেক আশা নিয়ে যাত্রা শুরু করে সার্ক। সার্কের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যই ছিল এ অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়ন করা। দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের মানুষের জীবন মানের উন্নয়নের আশার প্রদীপ জ্বেলে যাত্রা করা সার্ক এতটা পাড়ি দিতে কতটা প্রত্যাশা পূরণ করতে পেরেছে—তা নিয়ে বিশ্লেষক থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণ সবার মনেই প্রশ্ন আছে। এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে অবস্থিত আটটি দেশ নিয়ে গঠিত হয় সার্ক। ১৯৮৫ সালের ৮ ডিসেম্বর সার্ক গঠিত হয়। সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সম্মিলিত চেষ্টা ও পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে দেশগুলোর মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করাই হচ্ছে সার্কের প্রধান লক্ষ্য। সার্ক গঠনের পর এ অঞ্চলের মানুষের প্রত্যাশা ছিল মানুষে মানুষে যোগাযোগ ও সম্প্রীতির প্রসার ঘটবে। শিক্ষা-স্বাস্থ্য-সংস্কৃতি খাতে দেশগুলো বরাদ্দ বৃদ্ধি করবে। শ্রমের বাজার উন্মুক্ত করে দেশগুলোর মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের ভারসাম্য আসবে। সার্ক সামিট-গুলোতে এসব বিষয়ের নানা দিক নিয়ে নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন সার্কভুক্ত দেশের সরকার প্রধানগণ। সুস্পষ্টভাবে বললে সার্কের মূল উদ্দেশ্যগুলো হলো—সদস্য দেশগুলোর অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অবস্থার দ্রুত উন্নয়ন করা। দেশগুলোকে বিভিন্ন বিষয়ে আত্মনির্ভরশীল হতে সাহায্য করা, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করার মাধ্যমে দেশগুলোর উন্নয়ন সাধন করা, সদস্য দেশগুলোর মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ সৃষ্টি ও পরস্পর মিলেমিশে চলা, দেশগুলোর স্বাধীনতা রক্ষা ও ভৌগোলিক অখণ্ডতার নীতি মেনে চলা, এক রাষ্ট্র অন্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা ইত্যাদি।

 

সার্ক মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন যারা

ক্রমানুসারে যারা সার্কের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন— আবুল আহসান (বাংলাদেশ), কান্ত কিশোর ভার্গব (ভারত), ইব্রাহীম হুসাইন জাকী (মালদ্বীপ), যাদব কান্ত সিলওয়াল (নেপাল), নাঈম ইউ. হাসান (পাকিস্তান), নিহাল রডরিগো (শ্রীলঙ্কা), কিউ. এ. এম. এ. রহিম (বাংলাদেশ), লিয়নপো চেনকিয়াব দর্জি (ভুটান), শীল কান্ত শর্মা (ভারত), ফাতিমা দিয়ানা সাঈদ (মালদ্বীপ), আহমেদ সেলিম (মালদ্বীপ)। বর্তমানে সার্কের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করছেন নেপালের অর্জুন বাহাদুর থাপা।

 

 

 

সার্ক শীর্ষ সম্মেলন বৃত্তান্ত

১৯৮৫ সালে প্রথম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত সেই শীর্ষ সম্মেলন সার্কের আনুষ্ঠানিক রূপ লাভ করে বিশ্বব্যাপী। ৭ ও ৮ ডিসেম্বরে ঢাকায় উপস্থিত হন ভারতের প্রধানমন্ত্রী, পাকিস্তান, মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট এবং ভুটান ও নেপালের রাজা। সেখানেই স্বাক্ষর হয় সার্ক চার্টারের। এ ছাড়া সেই সম্মেলনে সার্কের সেক্রেটারি নির্বাচিত হন বাংলাদেশের আবুল আহসান।

সার্কের দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলন বসে ভারতে। ১৯৮৬ সালে ব্যাঙ্গালুরে সেই সম্মেলন চলে ১৬ ও ১৭ নভেম্বর।

তৃতীয় শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় নেপালের কাঠমান্ডুতে। ১৯৮৭ সালে ২ থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত চলা সেই সম্মেলনে সন্ত্রাস দমনে আঞ্চলিক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করে সার্কভুক্ত দেশগুলো।

সার্কের চতুর্থ শীর্ষ সম্মেলন বসে পাকিস্তানের ইসলামাবাদে। ২৯ থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলা এই সম্মেলনে মাদক নিয়ন্ত্রণে একযোগে কাজ করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করে সার্কভুক্ত দেশের সরকার প্রধানগণ।

পঞ্চম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় মালদ্বীপে। পর্যটনকে প্রাধান্য দিয়ে সেই সম্মেলনে সহযোগিতার আশ্বাস দেন সবাই।

সার্কের পরবর্তী সম্মেলন বসে শ্রীলঙ্কায়। সেই সম্মেলনে সার্কের সাতটি দেশের সরকার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।

সার্কের সপ্তম সম্মেলন বসেছিল ঢাকায়। ১৯৯৩ সালের ১০ ও ১১ এপ্রিল সার্ক শীর্ষ সম্মেলন চলে। সে সময় সার্ক সম্মেলনে যোগ দেন মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও নেপালের প্রধানমন্ত্রী এবং ভুটানের রাজা। ১৯৮৫, ১৯৯৩ সালের পর বাংলাদেশে এরপর সার্কের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ২০০৫ সালে। সেবার ১২ ও ১৩ নভেম্বর ঢাকায় সার্ক সামিটে অংশ নেয় সার্কভুক্ত দেশের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।

সবমিলিয়ে এ পর্যন্ত সার্কের ১৮টি শীর্ষ সম্মেলন বসেছে। সম্মেলনগুলোর সাল, দেশ ও সভাপতির নাম এখানে দেওয়া হলো—

১৯৮৫, বাংলাদেশ, (আতাউর রহমান খান), ১৯৮৬, ভারত (রাজীব গান্ধী), ১৯৮৭, নেপাল (মারীচ মান সিং শ্রেষ্ঠা), ১৯৮৮, পাকিস্তান (বেনজীর ভুট্টো), ১৯৯০, মালদ্বীপ (মামুন আবদুল গাইয়ুম), ১৯৯১, শ্রীলঙ্কা (দীনগিরী বান্দা বিজেতুঙ্গে), ১৯৯৩, বাংলাদেশ (খালেদা জিয়া), ১৯৯৫, ভারত (পি. ভি. নরসিমা রাও), ১৯৯৭, মালদ্বীপ (মামুন আবদুল গাইয়ুম), ১৯৯৮, শ্রীলঙ্কা (শ্রীমাভো রাতওয়াতে ডায়াস বন্দরনায়েকে), ২০০২, নেপাল (শের বাহাদুর দেউবা), ২০০৪, পাকিস্তান (জাফরুল্লাহ খান জামালী), ২০০৫,       বাংলাদেশ (খালেদা জিয়া), ২০০৭, ভারত (মনমোহন সিং), ২০০৮, শ্রীলঙ্কা (রত্নাসিরি বিক্রমানায়েকে), ২০১০, ভুটান (জিগমে থিনলে), ২০১১, মালদ্বীপ (মোহামেদ নাশিদ), ২০১৩, নেপাল (বাবুরাম ভট্টরায়)।

 

ঢাকায় প্রথম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন

 

একনজরে

নাম : সাউথ এশিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কো-অপারেশন। সংক্ষেপে ‘সার্ক’। বাংলায় বলা হয়, দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা।

প্রতিষ্ঠা : ৮ ডিসেম্বর, ১৯৮৫।

সদস্য দেশগুলো : প্রতিষ্ঠাকালে সার্কের সদস্য দেশের সংখ্যা ছিল সাতটি। ২০০৭ সালে আফগানিস্তান সার্ক-এর সদস্য পদ লাভ করলে সার্কের সদস্য সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ৮-এ।

দেশগুলো হলো—বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান।

পর্যবেক্ষক : সার্কের ৯টি পর্যবেক্ষক দেশ রয়েছে। এগুলো হলো— অস্ট্রেলিয়া, চীন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইরান, জাপান, মরিশাস, মিয়ানমার, দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র।

সদর দফতর : নেপালের কাঠমান্ডু।

বর্তমান মহাসচিব : অর্জুন বাহাদুর থাপা, নেপাল।

সার্কের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট : http://www.saarc-sec.org

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন