শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০১৬

সার্কের সেকাল একাল

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সার্কের সেকাল একাল

দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সমস্যা ও সংকটের সমাধান, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির মাধ্যমে জীবনমান উন্নতিকরণ— এমনই কিছু লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল সার্ক। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে পথচলার অঙ্গীকার নিয়ে সার্ক গঠিত হয়েছিল। কিন্তু সময়ের পালা বদলে আঞ্চলিক সংকট ঘনীভূত হয়েছে। সার্ক কতটা সফল বা ব্যর্থ সে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা থেমে নেই। সম্প্রতি ভারত, বাংলাদেশসহ সার্কভুক্ত কয়েকটি দেশের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্কের গ্রাফ নিম্নগামী হওয়ায় স্থগিত হয়েছে সার্ক শীর্ষ সম্মেলন। সার্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। সার্কের সেকাল-একাল নিয়ে আজকের রকমারি—

 

 

 

যেভাবে যাত্রা শুরু সার্কের

দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ বাড়িয়ে সহযোগী সম্পর্ক স্থাপনের গুরুত্ব অনুধাবন করেই সার্কের যাত্রা শুরু। ১৯৮৫ সালে সার্কের আনুষ্ঠানিক যাত্রার আগে এ নিয়ে কাজ করেন বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেপাল, মালদ্বীপ ও ভুটানের পররাষ্ট্র সচিবগণ। সার্ক গঠনের পেছনে পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে উন্নয়ন হলেও এ অঞ্চলের কিছু রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানও গুরুত্ব পেয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের দ্বন্দ্ব্ব মেটানোর পাশাপাশি উন্নয়নের মূল স্রোতে হাঁটতে সার্কের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেন এ অঞ্চলের সরকার প্রধান ও জনগণ। ১৯৮০ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান আঞ্চলিক সহযোগিতা সম্পর্কে বাংলাদেশের সুপারিশপত্র উত্থাপন করে আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দেন। এ প্রস্তাব দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মধ্যে গুরুত্ব পায়। ১৯৮১ সালের ২১ থেকে ২৩ এপ্রিল কলম্বোতে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ এশীয় রাষ্ট্রগুলোর প্রথম পররাষ্ট্র সচিব সম্মেলনে কাঙ্ক্ষিত সংগঠন গঠনের ব্যাপারে কিছু প্রয়োজনীয় পদক্ষেণ নেওয়া হয়। এরপরই ১৯৮৩ সালের আগস্ট মাসে এ অঞ্চলের সাতটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা দিল্লিতে তাদের প্রথম আনুষ্ঠানিক বৈঠকে মিলিত হন। এ বৈঠকে মন্ত্রিবর্গ যৌথ কর্মসূচি নেন। এ কর্মসূচির আওতায় সার্কভুক্ত রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সহযোগিতার মাধ্যম হিসেবে বিভিন্ন কাজ সম্পাদনের জন্য নয়টি ক্ষেত্র চিহ্নিত করা হয়। অতঃপর ১৯৮৫ সালের ৭-৮ ডিসেম্বর ঢাকা সম্মেলনের মাধ্যমে সার্কের সাংগঠনিক কাঠামো অনুমোদিত হয় এবং তার যাত্রা শুরু হয়।

ঐতিহাসিক কারণেই রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলায় এ ধরনের সংস্থা এ অঞ্চলের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে জরুরি। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মালদ্বীপ আর ভুটান— এই সাতটি দেশ একটানা পাঁচবার পররাষ্ট্র সচিব সম্মেলন করে ১৯৮১ থেকে ১৯৮৫ সালের মধ্যেই। এ ছাড়াও তিনবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সম্মেলনের আয়োজন করে। ১৯৮৫ সালের ৭ ডিসেম্বর সাতটি  দেশের শীর্ষ নেতারা ঢাকায় প্রথম শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করেন। ৮ তারিখে তারা দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতা ইউনিয়ন সংক্রান্ত সনদ স্বাক্ষর করেন এবং ঢাকা ঘোষণা প্রকাশ করে এই সংস্থার প্রতিষ্ঠার কথা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন। সনদের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে—বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি আর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রের সহযোগিতা এবং পারস্পরিক সাহায্য ত্বরান্বিত করা। সনদে লিপিবদ্ধ করা হয়, এই ইউনিয়ন একটি অরাজনৈতিক সংস্থা।

 

পাকিস্তানের কারণেই বারবার হোঁচট খাচ্ছে সার্ক

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের সবচেয়ে বড় অভিযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ ও ভারতের  সঙ্গেই শুধু নয়, সম্প্রতি আফগানিস্তানও পাকিস্তান সম্পর্কে নানা অভিযোগ তুলছে

 

সার্ক কতটা সফল সে নিয়ে বিস্তর আলোচনা রয়েছে। সমালোচনা পেরিয়ে সার্ককে কার্যকর ভূমিকা রাখার চ্যালেঞ্জ নিয়ে সার্কভুক্ত দেশগুলো কাজ করে যাচ্ছে। সার্কের অন্যতম লক্ষ্য ছিল আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধি ও পারস্পরিক সমস্যাগুলোর সমাধানে ইতিবাচক ভূমিকা রাখা। তবে দিন গড়িয়ে গেলেও এ অঞ্চলের কিছু সমস্যার আশানুরূপ সমাধান হয়নি। বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে বড় এক মাথাব্যথা আঞ্চলিক সন্ত্রাসবাদ। সার্কভুক্ত দেশগুলো সন্ত্রাস ছাড়াও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা, দারিদ্র্য দূরীকরণসহ বিভিন্ন সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু সার্কের মূল উদ্দেশ্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক পাকিস্তানের আচরণ নিয়ে বারবারই অভিযোগ করছে সার্কভুক্ত কিছু দেশ। পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের কিছু আঞ্চলিক সমস্যা দীর্ঘ দিনের। সীমান্ত সমস্যা ও জঙ্গিবাদ বিষয়ে পাকিস্তানকে সরাসরি অভিযুক্ত করে আসছে ভারত। যে কারণে দুই দেশের বৈরী সম্পর্ক সার্কের ভবিষ্যেক ভাবিয়ে তুলেছে। এরই মধ্যে সার্কের পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন স্থগিত করা হয়েছে। উনিশতম সার্ক সম্মেলনটি হওয়ার কথা ছিল পাকিস্তানে। সম্প্রতি ভারতের কাশ্মীর অঞ্চলে জঙ্গি হামলার পর পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বন্দ্ব প্রকট হয়েছে দুটি দেশের মধ্যে। এ ছাড়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়েও পাকিস্তানের ভূমিকায় ইসলামাবাদের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। বাংলাদেশ ও ভারতের সঙ্গেই শুধু নয়, সম্প্রতি আফগানিস্তানও পাকিস্তান সম্পর্কে নানা আভিযোগ তুলছে। বাংলাদেশ, ভারত, আফগানিস্তানের সঙ্গে ভুটানও সার্ক সম্মেলনে যোগ দেবে না—

এমন সিদ্ধান্ত নিলে এবারের সার্ক শীর্ষ সম্মেলন স্থগিত হয়ে যায়। পাকিস্তানের সঙ্গে সার্কের অন্য সদস্যদেশগুলোর এই নিম্নমুখী সম্পর্ক সার্কের ভবিষ্যেকই অনিশ্চিত করে তুলেছে। পাকিস্তানের সঙ্গে রাজনৈতিক সংকটের পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ বরাবরই করে আসছে এ অঞ্চলে প্রতিবেশী দেশ ও পশ্চিমা দেশগুলো।

 

পারস্পরিক সহযোগিতা ও উন্নয়নই সার্কের উদ্দেশ্য

অনেক আশা নিয়ে যাত্রা শুরু করে সার্ক। সার্কের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যই ছিল এ অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়ন করা। দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের মানুষের জীবন মানের উন্নয়নের আশার প্রদীপ জ্বেলে যাত্রা করা সার্ক এতটা পাড়ি দিতে কতটা প্রত্যাশা পূরণ করতে পেরেছে—তা নিয়ে বিশ্লেষক থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণ সবার মনেই প্রশ্ন আছে। এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে অবস্থিত আটটি দেশ নিয়ে গঠিত হয় সার্ক। ১৯৮৫ সালের ৮ ডিসেম্বর সার্ক গঠিত হয়। সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সম্মিলিত চেষ্টা ও পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে দেশগুলোর মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করাই হচ্ছে সার্কের প্রধান লক্ষ্য। সার্ক গঠনের পর এ অঞ্চলের মানুষের প্রত্যাশা ছিল মানুষে মানুষে যোগাযোগ ও সম্প্রীতির প্রসার ঘটবে। শিক্ষা-স্বাস্থ্য-সংস্কৃতি খাতে দেশগুলো বরাদ্দ বৃদ্ধি করবে। শ্রমের বাজার উন্মুক্ত করে দেশগুলোর মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের ভারসাম্য আসবে। সার্ক সামিট-গুলোতে এসব বিষয়ের নানা দিক নিয়ে নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন সার্কভুক্ত দেশের সরকার প্রধানগণ। সুস্পষ্টভাবে বললে সার্কের মূল উদ্দেশ্যগুলো হলো—সদস্য দেশগুলোর অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অবস্থার দ্রুত উন্নয়ন করা। দেশগুলোকে বিভিন্ন বিষয়ে আত্মনির্ভরশীল হতে সাহায্য করা, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করার মাধ্যমে দেশগুলোর উন্নয়ন সাধন করা, সদস্য দেশগুলোর মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ সৃষ্টি ও পরস্পর মিলেমিশে চলা, দেশগুলোর স্বাধীনতা রক্ষা ও ভৌগোলিক অখণ্ডতার নীতি মেনে চলা, এক রাষ্ট্র অন্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা ইত্যাদি।

 

সার্ক মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন যারা

ক্রমানুসারে যারা সার্কের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন— আবুল আহসান (বাংলাদেশ), কান্ত কিশোর ভার্গব (ভারত), ইব্রাহীম হুসাইন জাকী (মালদ্বীপ), যাদব কান্ত সিলওয়াল (নেপাল), নাঈম ইউ. হাসান (পাকিস্তান), নিহাল রডরিগো (শ্রীলঙ্কা), কিউ. এ. এম. এ. রহিম (বাংলাদেশ), লিয়নপো চেনকিয়াব দর্জি (ভুটান), শীল কান্ত শর্মা (ভারত), ফাতিমা দিয়ানা সাঈদ (মালদ্বীপ), আহমেদ সেলিম (মালদ্বীপ)। বর্তমানে সার্কের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করছেন নেপালের অর্জুন বাহাদুর থাপা।

 

 

 

সার্ক শীর্ষ সম্মেলন বৃত্তান্ত

১৯৮৫ সালে প্রথম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত সেই শীর্ষ সম্মেলন সার্কের আনুষ্ঠানিক রূপ লাভ করে বিশ্বব্যাপী। ৭ ও ৮ ডিসেম্বরে ঢাকায় উপস্থিত হন ভারতের প্রধানমন্ত্রী, পাকিস্তান, মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট এবং ভুটান ও নেপালের রাজা। সেখানেই স্বাক্ষর হয় সার্ক চার্টারের। এ ছাড়া সেই সম্মেলনে সার্কের সেক্রেটারি নির্বাচিত হন বাংলাদেশের আবুল আহসান।

সার্কের দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলন বসে ভারতে। ১৯৮৬ সালে ব্যাঙ্গালুরে সেই সম্মেলন চলে ১৬ ও ১৭ নভেম্বর।

তৃতীয় শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় নেপালের কাঠমান্ডুতে। ১৯৮৭ সালে ২ থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত চলা সেই সম্মেলনে সন্ত্রাস দমনে আঞ্চলিক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করে সার্কভুক্ত দেশগুলো।

সার্কের চতুর্থ শীর্ষ সম্মেলন বসে পাকিস্তানের ইসলামাবাদে। ২৯ থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলা এই সম্মেলনে মাদক নিয়ন্ত্রণে একযোগে কাজ করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করে সার্কভুক্ত দেশের সরকার প্রধানগণ।

পঞ্চম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় মালদ্বীপে। পর্যটনকে প্রাধান্য দিয়ে সেই সম্মেলনে সহযোগিতার আশ্বাস দেন সবাই।

সার্কের পরবর্তী সম্মেলন বসে শ্রীলঙ্কায়। সেই সম্মেলনে সার্কের সাতটি দেশের সরকার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।

সার্কের সপ্তম সম্মেলন বসেছিল ঢাকায়। ১৯৯৩ সালের ১০ ও ১১ এপ্রিল সার্ক শীর্ষ সম্মেলন চলে। সে সময় সার্ক সম্মেলনে যোগ দেন মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও নেপালের প্রধানমন্ত্রী এবং ভুটানের রাজা। ১৯৮৫, ১৯৯৩ সালের পর বাংলাদেশে এরপর সার্কের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ২০০৫ সালে। সেবার ১২ ও ১৩ নভেম্বর ঢাকায় সার্ক সামিটে অংশ নেয় সার্কভুক্ত দেশের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।

সবমিলিয়ে এ পর্যন্ত সার্কের ১৮টি শীর্ষ সম্মেলন বসেছে। সম্মেলনগুলোর সাল, দেশ ও সভাপতির নাম এখানে দেওয়া হলো—

১৯৮৫, বাংলাদেশ, (আতাউর রহমান খান), ১৯৮৬, ভারত (রাজীব গান্ধী), ১৯৮৭, নেপাল (মারীচ মান সিং শ্রেষ্ঠা), ১৯৮৮, পাকিস্তান (বেনজীর ভুট্টো), ১৯৯০, মালদ্বীপ (মামুন আবদুল গাইয়ুম), ১৯৯১, শ্রীলঙ্কা (দীনগিরী বান্দা বিজেতুঙ্গে), ১৯৯৩, বাংলাদেশ (খালেদা জিয়া), ১৯৯৫, ভারত (পি. ভি. নরসিমা রাও), ১৯৯৭, মালদ্বীপ (মামুন আবদুল গাইয়ুম), ১৯৯৮, শ্রীলঙ্কা (শ্রীমাভো রাতওয়াতে ডায়াস বন্দরনায়েকে), ২০০২, নেপাল (শের বাহাদুর দেউবা), ২০০৪, পাকিস্তান (জাফরুল্লাহ খান জামালী), ২০০৫,       বাংলাদেশ (খালেদা জিয়া), ২০০৭, ভারত (মনমোহন সিং), ২০০৮, শ্রীলঙ্কা (রত্নাসিরি বিক্রমানায়েকে), ২০১০, ভুটান (জিগমে থিনলে), ২০১১, মালদ্বীপ (মোহামেদ নাশিদ), ২০১৩, নেপাল (বাবুরাম ভট্টরায়)।

 

ঢাকায় প্রথম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন

 

একনজরে

নাম : সাউথ এশিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কো-অপারেশন। সংক্ষেপে ‘সার্ক’। বাংলায় বলা হয়, দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা।

প্রতিষ্ঠা : ৮ ডিসেম্বর, ১৯৮৫।

সদস্য দেশগুলো : প্রতিষ্ঠাকালে সার্কের সদস্য দেশের সংখ্যা ছিল সাতটি। ২০০৭ সালে আফগানিস্তান সার্ক-এর সদস্য পদ লাভ করলে সার্কের সদস্য সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ৮-এ।

দেশগুলো হলো—বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান।

পর্যবেক্ষক : সার্কের ৯টি পর্যবেক্ষক দেশ রয়েছে। এগুলো হলো— অস্ট্রেলিয়া, চীন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইরান, জাপান, মরিশাস, মিয়ানমার, দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র।

সদর দফতর : নেপালের কাঠমান্ডু।

বর্তমান মহাসচিব : অর্জুন বাহাদুর থাপা, নেপাল।

সার্কের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট : http://www.saarc-sec.org

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা