শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৬

গাড়ি কাহিনী

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গাড়ি কাহিনী

রোবট গাড়ি

রোবট গাড়ির নাম শুনলেই মনে পড়ে যায় হলিউডের জনপ্রিয় সিনেমা ‘ট্রান্সফরমার’ মুভিটির কথা। মুভিতে দেখা যায় দ্রুত বেগে ছুটে চলা বিএমডব্লিউ হঠাৎ সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে রোবটের আকৃতি নেয়। কিন্তু বাস্তবে কি এটা সম্ভব! হ্যাঁ এই অসম্ভবকেই সম্ভব করেছে তুরস্কের গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থা লেটভিশন। গাড়িটির নাম রাখা হয়েছে লেট্রন্স। সম্পূর্ণ রিমোট কন্ট্রোলে চালিত এই গাড়ির অংশগুলো উলটপালট হয়ে রোবটের আকার নিতে পারবে। বিজমাত, আরগন, ওলফ্রাম মডেলের গাড়ি তৈরি করেছে সংস্থাটি।

দ্রুতগতির গাড়ি

১৮৮৮ কেজি ওজনের বুগাট্টি ভেয়রন সুপার স্পোর্টকেই পৃথিবীর অন্যতম দ্রুততম গাড়ি বলে মানা হয়। ২০১০ সালে যখন প্রথম বাজারে আসে তখন এটি ছিল বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগামী লিগ্যাল স্ট্রিট কার। এই গাড়িটি সমতল রাস্তায় মাত্র ২.৪ সেকেন্ডের স্পিডে ৬০ মাইলে ছুটতে পারে। পৃথিবীর দ্রুততম এই গাড়ি প্রতি ঘণ্টায় ২৬৭ মাইল অতিক্রম করতে পারে। এর ৮ লিটার ডব্লিউ-১৬ ইঞ্জিনটির কার্যক্ষমতা ১২০০ হর্সপাওয়ার। গাড়িটির বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১৯ কোটি টাকা। দ্রুততম বিষয়ের দিক দিয়ে রেকর্ড করে এগিয়ে রয়েছে আরও একটি গাড়ি। ঘণ্টায় ১২২৮ কিলোমিটার চলতে সক্ষম এই গাড়িটির নাম থ্রাস্ট-এসএসসি। নামে গাড়ি হলেও দেখতে অনেকটা জেটের মতোই এটা। এর ইঞ্জিন এতটাই শক্তিশালী যে ঠিকঠাক যানের সঙ্গে লাগিয়ে দিতে পারলে ৩,২০০ কিলোমিটারে এক রেঞ্জে ১০০ মানুষকে টানা বহন করতে সক্ষম।

হেন্নেস্যে ভেনম জিটি পৃথিবীর অন্যতম দ্রুততম গাড়ি। গাড়িটির সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৪৩৫ কিলোমিটার। গাড়িটি ০ থেকে ৬০ কিলোমিটার গতি তুলতে সময় নেয় মাত্র ২.৫ সেকেন্ড। গাড়িটির এই দানবীয় গতির কারণ এর ১২৪৪ হর্সপাওয়ারের ইঞ্জিন।

 

ব্যয়বহুল গাড়ি

প্রতিবছরই বাজারে শ্রেষ্ঠত্বের জায়গা নিয়ে লড়াইয়ে নামে নামিদামি গাড়ি নির্মাতা কোম্পানিগুলো। গাড়ির ব্র্যান্ড ভ্যালু, মডেল, সুযোগ-সুবিধা ও আরাম আয়েশের ওপর নির্ভর করে দাম নির্ধারিত হয়। এসব দিক বিবেচনা করে বিশ্বের সবচেয়ে দামি গাড়িগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ল্যাম্বোরগিনি ভেনেনো। মূল্য ৪৫ লাখ ডলার।

গাড়িটি মাত্র ২.৮ সেকেন্ডে ০ থেকে ঘণ্টায় ৬০ মাইল গতিতে ছুটতে পারে। সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ২২১ মাইল। বিস্ময়কর তথ্য হচ্ছে, প্রতিবছর মাত্র তিনটি ল্যাম্বোরগিনি ভেনেনো বাজারে ছাড়া হয়। ব্যয়বহুল গাড়ির তালিকায় এরপরই আসে ৭৫০ হর্সপাওয়ারের একটি ৬-টুইন টার্বো ইঞ্জিনসমৃদ্ধ লাইকান হাইপার স্পোর্ট। গাড়িটির দাম ৩৪ লাখ ডলার।

মাত্র ২.৮ সেকেন্ডে ০ থেকে ঘণ্টায় ৬০ মাইল গতি তুলতে সক্ষম গাড়িটির সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ২৫৪ মাইল। বিশ্বের অন্যতম দ্রুতগতির গাড়ি বুগাটি ভেয়রন সুপার স্পোর্টসও আছে বিশ্বের ব্যয়বহুল গাড়ির তালিকায়। মাত্র আড়াই সেকেন্ডে ঘণ্টায় ৬০ মাইল গতিবেগ তুলতে সক্ষম এ গাড়ির দাম ২৪ লাখ ডলার। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৬৭ মাইল বেগে ছুটতে পারে এটি। তাই বুগাটি ভেয়রনের সঙ্গে একটু বুঝেশুনে পাল্লায় নামা উচিত।

বিশ্বের ব্যয়বহুল গাড়ির তালিকায় আরও কিছু গাড়ি রয়েছে যেমন পাগানি  জোন্ডা সিংক রোডস্টার (১৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার), জেনোভো এসটি ওয়ান (১২ লাখ ৫০ হাজার ডলার), কোয়েনিগসেগ আগেরা আর (১৬ লাখ ডলার), হেনেসে ভেনম জিটি স্পাইডার (১১ লাখ ডলার) ইত্যাদি।

 

বিদ্যুতে চলে যে গাড়ি

বৈদ্যুতিক গাড়ির নাম শুনলেই ধারণা করা যায় যে এটি বিদ্যুত্চালিত গাড়ি যা পরিবেশবান্ধব। এ গাড়িগুলো ব্যাটারিতে মজুদ করা শক্তি ব্যবহার করে চলে।   বৈদ্যুতিক গাড়ির শুরুটা হয়েছিল ১৯ শতকের দিকে। এ গাড়িগুলোর অসুবিধা হলো ব্যাটারিতে যতক্ষণ চার্জ থাকবে ততক্ষণই এটি চলতে পারবে। কিন্তু ২০ শতকের গোড়ার দিকে ইঞ্জিনচালিত গাড়ির ব্যাপক প্রসারের ফলে বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রচলন কমতে শুরু করে। মূলত ব্যাটারির অপ্রতুলতার কারণেই বৈদ্যুতিক গাড়িগুলোর ব্যবহার কমে যায়। ১৯৭০ ও ১৯৮০-র দশকে জ্বালানি সংকট প্রকট হয়ে ওঠে। এর ফলে বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রয়োজনীয়তা নতুন করে অনুভূত হয়।

তখন থেকেই বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রচলন আবার শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০০৮ সালে তৈরি হয় টেসলা মোটরস রোডস্টার এবং নিশান লিফের মতো আকর্ষণীয় মডেলের সম্পূর্ণ বিদ্যুিনর্ভর গাড়ি। এরপর থেকেই বৈদ্যুতিক গাড়িগুলো আবার জনপ্রিয় হতে শুরু করে। এগুলো মূলত রিচার্জেবল লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারিতে চলে।

আবার হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল গাড়িগুলোও বৈদ্যুতিক মোটরের সাহায্যে চলে। তবে পার্থক্যটা হলো ফুয়েল সেলের সাহায্যে মজুদ জ্বালানি থেকে রূপান্তরিত জ্বালানি আলাদা করা যায়। কিন্তু এগুলো ব্যাটারির শক্তি ব্যবহার করার পরিবর্তে একটি জ্বালানি কোষের সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে।  এ ক্ষেত্রে সাধারণত বাতাসের অক্সিজেন এবং গাড়িতে মজুদ হাইড্রোজেন গ্যাস ব্যবহৃত হয়। তবে ব্যাটারি ও ফুয়েল সেলের মধ্যে পার্থক্য কম। ফুয়েল সেল গাড়ির সহায়ক হিসেবে বেশ কয়েক ধরনের জ্বালানি ব্যবহার করা যায়। এসব ক্ষেত্রে জ্বালানি হিসেবে হাইড্রোজেনের ব্যবহার বেশি। হুন্দাই টাকসন এবং টয়োটা মিরাই গাড়িগুলো ফুয়েল সেলের সাহায্যে চলে। বৈদ্যুতিক গাড়িগুলো কোনো ধরনের জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার না করায় সাধারণ ইঞ্জিনচালিত গাড়ির ভালো বিকল্প হিসেবে প্রশংসিত। তাই ব্যাটারিচালিত ও ফুয়েল সেলনির্ভর বৈদ্যুতিক গাড়ি দ্রুতই সমৃদ্ধ হচ্ছে।

 

ভবিষ্যতের গাড়ি হবে জ্বালানি সাশ্রয়ী

কেমন হবে ভবিষ্যতের গাড়ি? এ নিয়ে গাড়িপ্রেমী, উৎপাদনকারী  প্রতিষ্ঠান এবং অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারদের মধ্যে জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই। বিভিন্ন সায়েন্স ফিকশন সিনেমা থেকে ভবিষ্যতের গাড়ি সম্পর্কে একটা সম্যক ধারণা পাওয়া যায়। রাশিয়ার বিখ্যাত লেখক আইজেক অসিমভ রচিত সাই-ফাই উপন্যাসগুলোতে লেখক তার কল্পনার ডানা মেলে ভবিষ্যতের গাড়ির চমৎকার বর্ণনা দিয়ে গেছেন। বিখ্যাত চিত্রকর লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি তার ক্যানভাসে যেমন উড়োজাহাজের মডেল এঁকেছিলেন তেমনি বিভিন্ন সাই-ফাই লেখাগুলো থেকে ভবিষ্যতের গাড়ি কল্পনা করে নিতেই পারি। যেহেতু কোথায় চলবে তার ওপর নির্ভর করে যানবাহনের প্রকারে ভিন্নতা আসে তাই বলা যায় ভবিষ্যতের পৃথিবীর রাস্তাঘাট কেমন হবে মূলত তার ওপর নির্ভর করেই ভবিষ্যতের গাড়ি তৈরি হবে। তবে এ কথা নিশ্চতভাবেই বলা যায়, ভবিষ্যতের গাড়ি হবে জীবাশ্ম জ্বালানিমুক্ত। এক্ষেত্রে জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে বিদ্যুৎ ও হাইড্রোজেন জ্বালানি ব্যবহার চলে আসবে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা। ভবিষ্যতের গাড়ি হবে আরও বেশি গতিশীল এবং শক্তপোক্ত। গাড়িতে থাকবে নিত্যনতুন প্রযুক্তি। রেসিং কার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ডেল্টা উইং কোম্পানি ভবিষ্যতের উপযোগী দুটি গাড়ির নকশা এঁকেছে। এ গাড়ি দুটিতে তীর আকৃতির নকশা প্রাধান্য পেয়েছে। স্পোর্টস কারের মতো নকশা তৈরির পরপরই ডেল্টা উইং নকশা দুটির প্যাটেন্ট করিয়ে রেখেছে। গাড়ি দুটির ডিজাইনে গতি প্রাধান্য পেয়েছে, পাশাপাশি অ্যারোডায়নামিক্স প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।

 

৪ কোটি টাকার সোনার গাড়ি

সোনার গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নিশান। প্রতিষ্ঠানটি সোনা দিয়ে সম্পূর্ণ মোড়ানো একটি গাড়ি তৈরি করেছে সম্প্রতি। অদ্ভুত ডিজাইনের এই গাড়িটির নামও খুবই অদ্ভুত— ‘গডজিলা’। সোনা দিয়ে মোড়ানো এই গাড়ির দামও কিন্তু কম অদ্ভুত নয়, শুনলে চমকে উঠতে বাধ্য হবেন। মাত্র ১০ লাখ টাকা খরচ করে আপনিও ঘুরে বেড়াতে পারবেন সোনার গাড়িতে। তবে এটিই প্রথম সোনার গাড়ি নয়, ১৯৮৮ সালে লিঙ্কন শহরের লিমোউসিন সড়কে দেখা গিয়েছিল প্রথম সোনার গাড়ি। সোনার প্রলেপের ওপর নির্মিত গাড়িটিকেই পৃথিবীর প্রথম সোনায় মোড়া গাড়ি বলে ধারণা করা হয়। গোটা বিশ্বে আলোড়ন তুলেছিল সেই সোনার তৈরি গাড়ি। গাড়ির প্রতিটি অংশ ছিল সোনার কয়েনে আচ্ছাদিত। আর এর  ব্রেক তৈরি করা হয় নায়াগ্রা জলপ্রপাতের কেন বারকিট দিয়ে।

বর্তমানে গাড়িটি মেক্সিকোতে আছে। রিপ্লির সংগ্রহের অংশ হিসেবে জাদুঘরে সংরক্ষিত করা হয়েছে।

মজার ব্যাপার হলো মাত্র অল্প কিছুদিন আগেই আবারও সোনার গাড়ি দেখা গেছে। তবে এবার আর লিঙ্কন শহরে নয়, খোদ লন্ডনেই দেখা গেছে সোনার গাড়ি। শুনলে চমকে উঠবেন যে

তাও একটি নয় দুটি নয় মোট পাঁচ পাঁচটি সোনার গাড়ি ঘুরতে দেখা গেছে শহরের রাজপথজুড়ে। সবগুলো গাড়িই সোনা দিয়ে মোড়ানো। এমনকি গাড়িগুলোর স্টিয়ারিংও সোনার তৈরি। এই দৃশ্য দেখে তো সবার চোখ কপালে! পুরো লন্ডন শহরে তখন একটাই প্রশ্ন— কে এই সোনার গাড়িগুলোর মালিক! অবশেষে জানা যায় এই গাড়িগুলোর মালিক ২৩ বছর বয়সী এক সৌদি যুবক। যুবকের নাম তুর্কি বিন আবদুল্লাহ। তিনি জানান, গাড়িগুলো কেনার পর তা মডিফাই করে সোনার প্রলেপ দেওয়া হয়। এসব গাড়ির মধ্যে রয়েছে ৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা মূল্যের অফ রোডার মার্সিডিস জি ৬৩, ২ কোটি টাকার বেন্টলি ফ্লাইং স্পার, ৪ কোটি টাকার একটি রোলস রয়েলস ও চার কোটি টাকা মূল্যের ল্যাম্বোরগিনি।

 

গুলি-বোমা-মিসাইল ঠেকায় ওবামার গাড়ি

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা চলাচল করেন একটি কালো ক্যাডিলাক গাড়িতে। নাম ‘দ্য বিস্ট’। এটি তার সরকারি যান। পদাধিকারবলে বর্তমান প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ব্যবহার করছেন গাড়িটি। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র তৈরি এই গাড়িটি শুধু বুলেটপ্রুফ বা গুলি প্রতিরোধই নয় বরং মিসাইল কিংবা গ্রেনেডের আঘাতেও গাড়িটির আরোহীর কোনো ক্ষতি হবে না। শত্রুর হামলা মোকাবিলায় সব রকমের প্রতিরোধ ব্যবস্থাই রয়েছে এই গাড়িতে। এ ছাড়াও রয়েছে প্রতিপক্ষের পাল্টা জবাব দেওয়ার মতো আধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা। গাড়িটির কাচ এত পুরু যে রকেটচালিত গ্রেনেডও ভেদ করতে পারবে না। এর দরজাগুলো ১০ ইঞ্চি পুরু। এর সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ মাইল। গাড়ির চাকাগুলো এমনভাবে তৈরি যে, বোমায় এর টায়ার ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কোনো রকম সমস্যা ছাড়াই সমান গতিতে চলতে পারবে। ৮ টন ওজনের গাড়িটির দৈর্ঘ্য ১৮ ফুট আর উচ্চতা ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি। এতে আরও আছে বিশেষ অক্সিজেন ট্যাংকার। এ ছাড়াও রাতে দেখার জন্য রয়েছে নাইটভিশন ক্যামেরা, শত্রু মোকাবিলার জন্য শটগানের মতো আগ্নেয়াস্ত্র। রয়েছে আরোহীদের কেউ অসুস্থ হলে তার জন্য দরকারি রক্তের সরবরাহ ও উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা। গাড়িটির চালক একজন মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র সুপ্রশিক্ষিত এজেন্ট।

 

যে গাড়ি পানি দিয়ে চলে

তেল ছাড়া চলবে গাড়ি। তাও আবার পানি দিয়ে! এমনই এক গাড়ি আবিষ্কার করে বিশ্বে সাড়া ফেলে দিয়েছেন ভারতের মধ্যপ্রদেশের রাইজ মুহাম্মদ মাকরানি।

তার উদ্ভাবিত গাড়িটি চলবে পানি ও ক্যালসিয়াম কার্বাইডের মিশ্রণে। ক্যালসিয়াম কার্বাইড ও পানি একসঙ্গে মেশানো হলে অ্যাসিটিলিন গ্যাস উত্পন্ন হয়। যা দিয়েই চলে এই অভিনব গাড়িটি। এতে জ্বালানি খরচ  যেমন কমবে তেমন পরিবেশবান্ধবও। এই গাড়িটি তৈরি করতে মাকরানির লেগেছে মাত্র ৬ মাস। মাত্র টুয়েলভ পাস রাইজ মাকরানি যে অসাধ্য সাধন করেছেন তাতে অনেক মানুষ যে উপকৃত হবে তা বলাই বাহুল্য।

 

 

সবচেয়ে সস্তা গাড়ি

বিশ্বের সবচেয়ে কম দামি গাড়িগুলোর মধ্যে দেখতে আকর্ষণীয় হলো টাটা ন্যানো। মাত্র দুই হাজার ডলার দিয়েই যে কেউ কিনতে পারবে এ গাড়ি। ৬২৩ সিসির গাড়িটি প্রতি লিটারে প্রায় ২৫ কিলোমিটার যেতে পারে। এর আছে বিশেষ সেফটি বক্স। ছোট আকৃতির এই গাড়িতে পুরো পরিবার নিয়ে ঘুরে বেড়ানো সম্ভব। মূলত গাড়িটির একাধিক ভার্সন রয়েছে। আকারে ছোট হওয়ায় যে কোনো অলিগলিতেও গাড়িটি স্বাচ্ছন্দ্যে চালানো সম্ভব। কম দামি গাড়িগুলোর মধ্যে আরও একটি গাড়ি হলো মারতি ৮০০। এই গাড়ির মূল্য ৫ হাজার ২০০ ডলার।

 

গাড়িতেই বেডরুম, ফায়ারপ্লেস, সিনেমা হল

বিশ্বের সর্বাধিক বিলাসবহুল গাড়িটি দুই তলাবিশিষ্ট। নাম ইলেমেন্ট পালাজ্জো। এর রয়েছে সর্বাধুনিক আকর্ষণীয় কিছু  বৈশিষ্ট্য। গাড়িটির দাম ৩ মিলিয়ন ডলার। এর ভিতর আপনি নিশ্চিন্তে টেলিভিশন দেখতে দেখতে রাত-যাপনও করতে পারবেন। কারণ গাড়িটিতে রয়েছে বিশাল আকৃতির একটি বেডরুম ও ৪০ ইঞ্চি এইচডি টিভি। উপরের তলায় রয়েছে বাথরুম। যেখানে আপনি গোসলও সেরে নিতে পারবেন। অবকাশ যাপনের জন্য এর ছাদে আছে একটি চত্বর। চারদিকে ঝকঝকে পরিবেশ। বাহারি রঙে সজ্জিত এর ভিতরের পরিবেশ। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, এর ভিতরে রয়েছে ফায়ারপ্লেস অর্থাৎ আগুন ধরানোর জায়গা। শীতের মৌসুমে এই ফায়ারপ্লেসে মাধ্যমে শরীর গরম করে নিতে পারবেন। এ ছাড়া গাড়িটির ছাদে রয়েছে ৪০ ফুটের একটি ককটেলবার। আর গাড়িটির নিচতলা সাজানো হয়েছে মূল্যবান সব পাথর দিয়ে। এর ভিতরে রান্না করার জন্য রয়েছে একটি সম্পূর্ণ রান্না ঘর। যেখানে আপনি যে কোনো রান্নাই সেরে ফেলতে পারবেন। মূল কথা, গাড়িটির ভিতরে ঢুকলেই পাল্টে যাবে ধারণা। পরিবেশ পুরোটাই ডিজাইন করা হয়েছে এমনভাবে যে ভিতরে যে কেউ প্রবেশ করলে ভাবতে বাধ্য হবে সে কোনো প্রাসাদের ভিতরে প্রবেশ করেছে। বিলাসবহুল এ গাড়িটির নকশা করেছেন লুইগি কোলানি। তিনি একজন জার্মানি ডিজাইনার। গাড়িটির যোগাযোগ ব্যবস্থাও অত্যন্ত চমৎকার। গাড়িটি নিয়ে আপনি যেখানেই যান না কেন সব সময়ই পাবেন ইন্টারনেটসহ প্রযুক্তির সব সুযোগ-সুবিধা। মজার ব্যাপার হলো, গাড়িটির ডেক প্রায় ৪৩০ ফুট পর্যন্ত প্রশস্ত করা যায়। ফলে আপনি ইচ্ছা হলেই সেখানে শুয়ে সান বাথ নিতে পারবেন। আর দুতলায় ওঠার জন্য গাড়ির ভিতরে রয়েছে একটি আকর্ষণীয় চলন্ত সিঁড়ি। এ ছাড়াও বেডরুমকে যখন-তখন সিনেমা হল হিসেবে ব্যবহার করা যায় অনায়াসেই।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
সর্বশেষ খবর
আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু
আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক
৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪
সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২
মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

৫৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য
দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড
বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন
রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়
বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন
বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান
শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন