শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৮, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

তরুণদের নতুন বাংলাদেশ

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
তরুণদের নতুন বাংলাদেশ

বুকের তাজা রক্ত দিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত একটি সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ার পথ তৈরি করে দিয়েছে এ দেশের তরুণসমাজ। তরুণদের নেতৃত্বে বৈষম্যহীন সমাজ ও দেশ গড়ার প্রস্তুতি চলছে। একটি আধুনিক স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ কেমন দেখতে চায় তরুণরা, এই বিষয়ে আলোচনা করতে সম্প্রতি বসুন্ধরা শুভসংঘ কার্যালয়ে মিলিত হয়েছিলেন স্বনামধন্য ১৩টি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির জনা ত্রিশেক শিক্ষার্থী। কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনও সেই আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষার্থীদের কথা শুনে নানা দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দিয়েছেন তিনি। ‘তরুণদের নতুন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেই আলোচনায় অংশ নেওয়া কয়েকজন শিক্ষার্থীর মতামত তুলে ধরে এবারের আয়োজনটি সম্পাদনা করেছেন বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান।

গড়ে উঠুক স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ

মো. হাসিবুর রহমান, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি

তরুণ প্রজন্মের উদ্যম, সৃজনশীলতা এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতা বাংলাদেশকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে। এ জন্য শিক্ষাব্যবস্থাকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করতে হবে। শুধু বইয়ের জ্ঞান যথেষ্ট নয়, প্রযুক্তি ও দক্ষতার ক্ষেত্রে বৈশ্বিক মান বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে সমাজের পরিবর্তন ঘটাচ্ছে নতুন প্রজন্ম। তরুণরা এখন শুধু নিজেদের জন্য কাজ করছে না, তারা সমাজ পরিবর্তনের ক্ষেত্রেও বড় ভূমিকা পালন করছে। সামাজিক সমস্যা; যেমন—দারিদ্র্য, শিক্ষার অভাব, বাল্যবিবাহ এবং নারীর প্রতি সহিংসতা মোকাবেলায় তরুণরা নানা উদ্যোগ নিচ্ছে। বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার, সবুজায়নের নানা সমাধান নিয়ে এগিয়ে আসছে তারা।

রাজনৈতিক সচেতনতা এবং নতুন ধারার রাজনীতি প্রতিষ্ঠায় নিজেদের নিয়োজিত করছে। সুষ্ঠু রাজনীতি ও নেতৃত্ব তরুণদের আকৃষ্ট করছে। দুর্নীতিমুক্ত স্বচ্ছ এবং সাধারণ মানুষের কল্যাণে কাজ করা যায় এমন পরিবেশ চায় তারা। সঠিক নেতৃত্ব ও রাজনৈতিক সচেতনতার মাধ্যমে তরুণরা দেশের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারবে। 

শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকীকরণ জরুরি

নিশাত তাসনিম স্পর্শিয়া, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি

নতুন বাংলাদেশ, একটি স্বপ্নের সূচনা।

আমাদের স্বপ্নের দেশ গড়ার মূল চালিকাশক্তি তরুণ প্রজন্ম। ডিজিটাল যুগের তরুণ হিসেবে তারা প্রযুক্তি ব্যবহারে পারদর্শী, সচেতন এবং সামাজিক বিষয়গুলো নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করে। তারা উদ্যোগী, স্বাবলম্বী হতে চায় এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ভূমিকা রাখতে চায়। ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারে পারদর্শী হওয়ার ফলে তরুণরা নতুন নতুন উদ্ভাবন করতে পারে এবং দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে। তারা পরিবেশ, মানবাধিকারসহ নানা পরিবর্তনের জন্য কাজ করে। কারিগরি শিক্ষার মাধ্যমে তরুণরা নিজেদের দক্ষ করে তুলে কর্মক্ষেত্রে সফল হতে পারে। স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের মূল চ্যালেঞ্জ বেকারত্ব বা যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি না পাওয়া। পারিবারিক চাপ, সমাজের প্রত্যাশা এবং প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তাদের চাপে ফেলে, যা স্বপ্নপূরণে বাধা সৃষ্টি করে। শিক্ষার মান উন্নয়ন করে শিক্ষাব্যবস্থাকে আধুনিক করতে হবে। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে তাদের উৎসাহিত করা এবং যোগ্য ব্যক্তিকে কাজের সুযোগ দেওয়া হলে দেশ এগোবেই।

প্রয়োজন নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ

বায়েজিদ হুসাইন, পুরকৌশল বিভাগ, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

রাজনৈতিক কলাকৌশল খাটিয়ে কোনো দলের ভূরিভোজে মানুষের জীবন যেন আর বিষাক্ত না হয়। চব্বিশের বিপ্লবী স্বাধীনতাকে টিকিয়ে রাখতে হবে তরুণদের অন্তর ও বিবেক দিয়ে। দেশের হাল ধরবে তরুণরাই। পড়াশোনার পাশাপাশি গবেষণায়ও সর্বোচ্চ মনোযোগী হতে হবে আমাদের। শিক্ষার্থীদের কণ্ঠ রোধ করার মতো ভয়ংকর দুঃসাহস আর হতে দেওয়া যাবে না। নতুন প্রজন্মকে দিতে হবে বাকস্বাধীনতা। সেই সঙ্গে প্রয়োজন পারিবারিক মূল্যবোধ ও নৈতিক শিক্ষা। ছোট থেকেই মূল্যবোধ, নৈতিকতা এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে শিখলে ভালো-মন্দের তফাতটা বুঝবে নতুন প্রজন্ম। দেশের সেবায় এটি তারা কাজে লাগাবে। আগে যাঁরা দেশে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁদের ভালো কাজগুলো থেকে আমরা শিক্ষা নিতে পারি এবং মন্দ কাজগুলো পরিহার করতে পারি। কোনো দল বা ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে যেন আমরা সহিংসতায় জড়িয়ে না পড়ি। কেননা এতে রাষ্ট্র নানা ধরনের ঝুঁকিতে পড়তে পারে। অন্যের কী করা উচিত, তা না ভেবে দেশের প্রতি নিজের করণীয় সম্পর্কে চিন্তা করতে হবে। তাহলে বদলে যেতে পারে বাংলাদেশ।
 

নারীর জন্য গণপরিবহন নিরাপদ হোক

মাউন বিল্লাহ, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ

দেশের উন্নতি ও অগ্রগতির অন্যতম প্রধান শক্তি তরুণরাই। তাদের মাধ্যমেই গড়ে উঠতে পারে নতুন বাংলাদেশ। নারীর জন্য গণপরিবহনসহ কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রত্যাশা তরুণদের, যাতে সব জায়গায় নারীরা নির্ভয়ে চলাফেরা করতে পারেন। এ জন্য সরকার ও জনগণের সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। বহির্বিশ্বের মতো শিক্ষার্থীদের জন্য খণ্ডকালীন চাকরির সুযোগ বাড়ানো গেলে তাদের আর্থিক স্বাবলম্বিতা ও কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। সহজেই কর্মজীবনে প্রবেশে সহায়তা করবে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তরুণরা চায় সরকার যেন বাজার নিয়ন্ত্রণে সচেতন থাকে এবং ন্যায্য মূল্যে পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করে। তরুণরা এমন একটি বাংলাদেশ চায়, যেখানে তারুণ্যের প্রস্তাবকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা হবে। তারা চায় স্বনির্ভর, টেকসই, দুর্নীতিমুক্ত ও প্রগতিশীল বাংলাদেশ। সুতরাং তরুণদের হাত ধরেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ, যেখানে প্রত্যেক নাগরিক সমান অধিকার ও সুযোগের মধ্য দিয়ে তাদের দক্ষতা ও সম্ভাবনা বাস্তবায়নের সুযোগ পাবে। 

বেকারত্ব সমস্যার সমাধান করতে হবে

মো. ফয়সাল আহমেদ, মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ, গণ বিশ্ববিদ্যালয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই, যাঁদের রক্তের বিনিময়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ পেলাম। নতুন বাংলাদেশ একটি নতুন চ্যালেঞ্জ। দেশের ভবিষ্যৎ তরুণ প্রজন্মের শক্তি, সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনের সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত। তরুণরা সামাজিক সংস্কার থেকে শুরু করে উদ্যোক্তা পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রেই জাতির পরিচয়কে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, অর্থনৈতিক পুনর্গঠন, দুর্নীতিমুক্ত শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, আইনের সুশাসন, বাকস্বাধীনতা—সর্বোপরি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব। দেশের উন্নয়ন যাতে বাধাগ্রস্ত না হয় সে জন্য দেশের বিভিন্ন খাত থেকে দুর্নীতি নিরসন এবং বেকারত্বের মতো বড় সমস্যার সমাধান করতে হবে। তরুণরা দেশের চলমান সব সমস্যার সমাধান চায়। সমস্যা সমাধান করলে হবে না, তত্ত্বাবধান করতে হবে। আমাদের সচেতন থাকতে হবে। তবেই রক্তের বিনিময়ে পাওয়া দেশের মান বজায় রাখতে পারব। আমাদের মাঝেই বেঁচে থাকবেন তাঁরা, যাঁদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আজকের নতুন বাংলাদেশ। 

দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন নিশ্চিত করতে হবে

রানা সরকার, আইন বিভাগ, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি

স্কুলের প্রাত্যহিক সমাবেশে যখন জাতীয় সংগীত গেয়ে লাল-সবুজ পতাকার দিকে মাথা উঁচু করে তাকাতাম, তখন ভাবতাম একদিন যদি আমার দেশটিও এভাবেই সমগ্র বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারত! একজন বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া তরুণ হিসেবে আমার চোখে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে কয়েকটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ, তা হলো শিক্ষার মানোন্নয়ন ও আধুনিক প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে একটি শিক্ষিত এবং দক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরি করা। বেশি বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা, যাতে তরুণরা দক্ষতা অনুযায়ী কাজ পায় এবং বেকারত্ব হ্রাস পায়। পরিবেশের প্রতি যত্নশীল থেকে টেকসই উন্নয়নের জন্য কাজ করা, যাতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলা করা সম্ভব হয়। সামাজিক সমতা এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা, যাতে সবাই সমান সুযোগ পায়। দুর্নীতিমুক্ত এবং দায়িত্বশীল প্রশাসন নিশ্চিত করা, যা জনগণের সেবায় কাজ করবে। তরুণদের এই প্রত্যাশাগুলো পূরণের জন্য সক্রিয় ভূমিকা রাখা প্রয়োজন, যাতে বাংলাদেশ আরো সমৃদ্ধ হয়।


আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে

মো. নাফিজ হাসান, কৃষিবিজ্ঞান বিভাগ, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি

বাংলাদেশের জনসংখ্যার একটি বড় অংশ তরুণ, যারা দেশের উন্নয়ন ও পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি। পরিবর্তিত নতুন বাংলাদেশ গড়ত হলে আগে নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে। তরুণরা নিজেরাই যখন রাষ্ট্রের সব নিয়ম-কানুন নৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে সঠিকভাবে পালন করবে, তখনই আসল পরিবর্তন দৃশ্যমান হবে। তরুণরা নিজেদের পরিবর্তন করতে পারলে তাদের পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র তথা জাতি পরিবর্তিত হবে। তরুণরা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে নিজেদের দক্ষতা বাড়িয়ে তুলছে। তারা শুধু একাডেমিক শিক্ষার ওপর নির্ভরশীল না হয়ে বিভিন্ন প্রযুুক্তিগত ও সৃজনশীল ক্ষেত্রেও নিজেদের মানিয়ে নিচ্ছে। দেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমও এই তরুণদের হাত ধরেই গড়ে উঠছে। তরুণরা যদি তাদের পরিবর্তনের ধারা অব্যাহত রাখতে পারে, তাহলে আমরা পাব আমাদের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ। নেতৃত্ব আসবে তরুণদের হাতে। থাকবে না কোনো অবিচার, অন্যায় কিংবা ফ্যাসিবাদ।

তরুণ উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে

রুরায়েত জামিল চৌধুরী, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি

আমি একটি নতুন বাংলাদেশ কল্পনা করি, যেখানে তরুণ উদ্যোক্তারা নেতৃত্ব দিয়ে দেশকে সামনের দিকে অগ্রসর করবেন। নিরাপদ ও সুরক্ষিত ভবিষ্যতের জন্য চাকরির পেছনে ছোটার প্রবণতা রয়েছে আমাদের। সবাই যদি চাকরির পেছনে ছোটে, তাহলে চাকরির অভাব অনিবার্য। চাকরিটা দেবে কে? যদি আমরা প্রতিভাবান যুবকদের চাকরি না দিতে পারি, তবে তাঁদের বিদেশে চলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। দেশের প্রতিভা ধরে রাখতে না পারলে আমরা উন্নয়নে ব্যর্থ হব। সুতরাং তরুণ উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে। মিডিয়ার এখানে যথেষ্ট ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন। সফল উদ্যোক্তাদের সেলিব্রিটি হিসেবে উপস্থাপন করতে হবে। তাঁদের মতো হতে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। ভৌগোলিকভাবে আমরা এমন একটি জায়গায় অবস্থিত, যা প্রতিবছর বন্যার ঝুঁকিতে থাকে। তা মোকাবেলায় আমাদের অনেক বেশি সক্রিয় হতে হবে। আমরা বন্যাপ্রবণ অঞ্চলে মানুষের সুরক্ষার জন্য সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় পরিস্থিতি জটিল হয়ে ওঠে এবং জীবনের ঝুঁকি বাড়ে।


পরিবারই হোক জীবনের প্রথম শিক্ষাকেন্দ্র

ইরিন আক্তার, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ

তারাই তরুণ, যারা মানসিকভাবে সজীব, শারীরিকভাবে কর্মঠ, উদ্যমী এবং প্রাণবন্ত। তারা সমাজ, দেশ ও জাতিকে আলোর পথ দেখাতে পারে। একজন তরুণ হিসেবে আমি এমন একটি দেশ কল্পনা করি, যেখানে সবার জন্য সমান সুযোগ থাকবে এবং বৈষম্যের কোনো স্থান থাকবে না। আমার চাওয়া শুরু পরিবার থেকে। পরিবারই হবে শিশুর জীবনের প্রথম শিক্ষাকেন্দ্র, যেখানে পরিচ্ছন্নতা, শালীনতা এবং অহিংসা শেখানো হবে। সামান্য ভালো কাজের জন্য পরিবারের উৎসাহ শিশুর মনোবল ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করবে এবং তাকে একজন সৎ ও দায়িত্বশীল নাগরিক হতে সাহায্য করবে। আমরা চাই বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা যেন শিশুর মেধা বিকাশে সাহায্য করে, শুধু পুঁথিগত বিদ্যায় সীমাবদ্ধ না থেকে তাদের সৃজনশীল ও চিন্তাশীল করে গড়ে তোলে, যাতে শিক্ষার্থীরা দেশ ও দেশের বাইরে সমানভাবে প্রতিযোগিতামূলক কাজে অংশ নিতে পারে। প্রযুক্তি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো এবং সঠিক ব্যবহারের শিক্ষা দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ, যাতে তরুণরা বিশ্বমানের দক্ষতা অর্জন করতে পারে। তবেই বাংলাদেশ হবে শান্তিপূর্ণ, উন্নত এবং প্রযুক্তির আলোতে উদ্ভাসিত।

চাই বৈষম্যমুক্ত প্রশাসনিক ব্যবস্থা

তাহমিদ আরেফিন সাজিদ, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ

উন্নত আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে তরুণরা এগিয়ে আসছে, যেখানে সমৃদ্ধি, সচ্ছলতা এবং সমতা থাকবে। তাদের চাওয়া এমন একটি দেশ, যেখানে প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার সুরক্ষিত হবে, শিক্ষায় উন্নতি হবে এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতির মাধ্যমে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে। জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং পরিবেশ সংরক্ষণে তরুণদের বিশেষ ভূমিকা থাকবে। তাদের আকাঙ্ক্ষা একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠন, যেখানে ধর্ম, বর্ণ ও লিঙ্গ ভেদে বৈষম্য থাকবে না। নতুন বাংলাদেশে তারা নেতৃত্ব দিতে চায় দুর্নীতি ও বৈষম্যমুক্ত একটি প্রশাসনিক ব্যবস্থার, যাতে ন্যায়বিচার এবং সমান সুযোগ নিশ্চিত হয়। সামগ্রিকভাবে বর্তমান প্রজন্মের তরুণরা বিশ্বাস করে তাদের একতা, শক্তি এবং উদ্ভাবনী চিন্তা নতুন বাংলাদেশের ভিত্তি গড়তে সাহায্য করবে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি আলোকিত পথ প্রদর্শন করবে। তরুণ প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়েই এই পরিবর্তন সম্ভব। অতীতেও তরুণরাই দেশকে রক্ষা করেছে, এখনো তরুণরাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বহুদূর। অপেক্ষা শুধু সময়ের।

কৃষকদের প্রতি নজর দিতে হবে

ইমরোজ মাহমুদ রুদ্র, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ, নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ

এমন এক নতুন বাংলাদেশ দেখতে চাই, যেখানে মানুষ পূর্ণ নাগরিক অধিকার নিয়ে বাঁচবে। নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যে সমস্যাগুলো অন্তরায়, সেগুলো নির্মূল করতে হবে। প্রথম লক্ষ্য হওয়া উচিত খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে ক্ষুধামুক্ত দেশ গড়া। কৃষকদের প্রতি নজর দিতে হবে এবং সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের সহযোগিতা দিতে হবে। কৃষি উৎপাদন থেকে ভোক্তার কাছে পৌঁছানোর ব্যবস্থা সহজ করতে হবে এবং বাজারকে সিন্ডিকেটমুক্ত করতে হবে। নতুন বাংলাদেশের শিক্ষাক্রম হতে হবে গবেষণাধর্মী এবং মুখস্থনির্ভর শিক্ষা পদ্ধতি থেকে বের হয়ে আসতে হবে। সব নাগরিকের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের পাশাপাশি চিকিৎসাসেবার মান উন্নত করতে হবে। বিচার বিভাগকে সরকারের প্রভাব থেকে মুক্ত রাখতে হবে। ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষা করতে হবে। নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা অত্যন্ত জরুরি। সরকার যেন গণমাধ্যমের কাজে হস্তক্ষেপ না করে এবং গণমাধ্যমকেও দায়িত্বশীল হতে হবে। কেননা সরকারের দাসত্ব মেনে নেওয়া গণমাধ্যমের বৈশিষ্ট্যের পরিপন্থী।

বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে এগিয়ে আসুন

ওয়াসিম আকরাম, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

তারুণ্যের নতুন বাংলাদেশে বৈষম্য একটি মারাত্মক সমস্যা। দেশের উন্নয়ন এবং সমতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তরুণরাই হলো প্রধান চালিকাশক্তি। তরুণ প্রজন্ম নানা বাধা অতিক্রম করে দেশকে উন্নতির পথে এগিয়ে নিতে চায়। বৈষম্যের প্রকৃত রূপ দেখতে পাই অর্থনৈতিক, শিক্ষাগত এবং সামাজিক ক্ষেত্রে। অর্থনৈতিক বৈষম্য সমাজে দরিদ্র ও ধনী শ্রেণির মধ্যে একটি বড় ব্যবধান তৈরি করেছে। শিক্ষার ক্ষেত্রে গ্রাম ও শহরের মধ্যে মানে পার্থক্য এবং ডিজিটাল সুবিধার অভাব বৈষম্যের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। লিঙ্গবৈষম্য নারীদের শিক্ষার ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে অবহেলিত করে রেখেছে। সবাই মিলে, বিশেষ করে তরুণরা যদি বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে এগিয়ে আসে, তবে আধুনিক নতুন বাংলাদেশ গড়তে সহজ হবে। সাম্য, ন্যায়বিচার এবং সুযোগের সমতা নিশ্চিত করাটা খুব জরুরি। আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও বৈষম্যহীন দেশে পরিণত হোক, যেখানে সবাই সমান সুযোগ পাবে এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথ তৈরি হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
সর্বশেষ খবর
দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ
দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা