শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৯, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৯

এক প্রজ্ঞাপনেই রেলের শীর্ষ ১৯ পদে রদবদল

সাইদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
এক প্রজ্ঞাপনেই রেলের শীর্ষ ১৯ পদে রদবদল

চট্টগ্রামে রেলওয়েতে এক প্রজ্ঞাপনে ১৯ শীর্ষ কর্মকর্তার রদবদল হয়েছে। দীর্ঘ বছর পরে হঠাৎ এতো বড় বদলী নিয়ে রেল অঙ্গনে নানা প্রশ্ন উঠেছে খোদ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝেই। গত ১৭ ডিসেম্বর হওয়া এই বদলী আদেশের ফলে রেলের শীর্ষ পদের কর্মকর্তাদের মধ্যে বদলীর আদেশের পর অন্যদের মাঝেও নানা আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। যে কোনো সময় আরও নতুন আদেশ আসছে কিনা সেই বিষয়ে কর্মক্ষেত্রে দায় সারাভাবে কাজ করছেন অনেকেই। 

অনেকেই মন্তব্য করেছেন, এটি ঊর্ধ্বতন কয়েকজন কর্মকর্তা সিন্ডিকেট করে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে রেলমন্ত্রী ও রেলের মহাপরিচালককে (ডিজি) বিভিন্ন বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে এসব বদলী করানো হয়েছে। এতে অনেকেই কয়েকটি পদে দায়িত্ব পালন করছেন অনেকেই বছরও পার করেননি। দায়িত্ব নিয়ে কিছু কর্মকৌশল সৃষ্টি করার আগেই সেই কৌশলী চক্রের স্বার্থেই এসব বদলী করা হয়েছে। 
তবে ১৯ জনের আদেশের মধ্যে কয়েকটি পদের বদলী নিয়ে চরম হতাশা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে রেল অঙ্গনে। এসব নিয়ে দায়িত্বশীলরা ‘সরাসরি’ খতিয়ে দেখার প্রশ্নও তুলেছেন। কার, কোন স্বার্থে এসব বদলী এক সাথে করা হয়েছে। তাছাড়া ঊর্ধ্বতন কিছু কর্মকর্তা একটি সিন্ডিকেট তৈরি করতে এসব রদবদল করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে নিশ্চিত করা হয়েছে। 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ শ্রমিক সংগঠনের নেতারা বলেছেন, রেলে রদবদল নিয়মিত ঘটনা হলেও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মো. আবদুর রহিম স্বাক্ষরিত এক আদেশে ১৭ ডিসেম্বরের রদবদলকে রেলের সুনাম ফিরিয়ে আনার কৌশল হিসাবে দেখছে কেউ কেউ। 

অন্যদিকে ঊর্ধ্বতন বির্তকিত কয়েকজন কর্মকর্তার একান্ত অনুগতদের গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের চেষ্টা হিসাবেও অভিযোগ করেছেন অনেকে। অঞ্চলভিত্তিক রেলের ১৩টি বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যেও বদলী আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

প্রজ্ঞাপন সূত্রে জানা গেছে, রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার (সিসিএম) এসএম মুরাদ হোসেনকে বাংলাদেশ রেলওয়ে (কর্মচারী) কল্যাণ ট্রাস্ট পূর্বাঞ্চলের (ঢাকা) ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে বদলি করা হয়েছে। পশ্চিমাঞ্চলের সিসিএম এএমএম শাহনেওয়াজ-কে পূর্বাঞ্চলের চিফ অপারেটিং সুপারিনটেনডেন্ট (সিওপিএস), পূর্বাঞ্চলে সিওপিএস মোহাম্মদ নাজমুল ইসলামকে পূর্বাঞ্চলের সিসিএম হিসেবে বদলি করা হয়েছে। পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় রেল ব্যবস্থাপক (ডিআরএম, চট্টগ্রাম) মো. বোরহান উদ্দিনকে পূর্বাঞ্চলের (ঢাকা) উপ প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী), রেলভবনের পরিচালক (প্রকৌশল) মো. গোলাম মোস্তফাকে পরিচালক (সংগ্রহ, রেলভবন), পশ্চিমাঞ্চলের ডিআরএম (পাকশী) মো. আহসান উল্লাহ ভূইয়াকে পশ্চিমাঞ্চলের সিসিএম, রেলভবনের পরিচালক (সংগ্রহ) মো. মনিরুল ইসলাম ফিরোজী-কে প্রকল্প পরিচালক (বাংলাদেশ রেলওয়ে জয়দেবপুর ঈশ্বরদী ডুয়েল গেজ ডাবল লাইন নির্মাণ প্রকল্প) হিসেবে বদলি করা হয়েছে। 

অন্যদিকে, রেলভবনের পরিচালক (এসএন্ডপি) আবদুল্লাহ-আল-মাসুদকে উপ-প্রধান পরিকল্পনা (পরিকল্পনা কোষ), পরিচালক (এলএম) তাপস কুমার দাসকে পশ্চিমাঞ্চলের (লালমনিরহাট) ডিআরএম, পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী (অতিরিক্ত সিএমই, সেতু) মনির  হোসেন  চৌধুরীকে চিফ  ট্রেনিং অফিসার/মেকানিক্যাল (আরটিএ, হালিশহর), পশ্চিমাঞ্চলের অতিরিক্ত সিএমই (সেতু) মো. আসাদুল হককে পশ্চিমাঞ্চলের ডিআরএম (পাকশী) হিসেবে বদলি করা হয়েছে। পশ্চিমাঞ্চলের অতিরিক্ত সিএমই সাদেকুর রহমানকে পূর্বাঞ্চলের ডিআরএম (চট্টগ্রাম), পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) আতাউল হক ভূইয়াকে রেলভবনের পরিচালক (প্রকৌশল), রেলভবনের উপ-প্রধান পরিকল্পনা কর্মকর্তা (পরিকল্পনা কোষ) মো. রফিকুল ইসলামকে  রেলভবনের পরিচালক (এলএম),  আরটিএ’র (হালিশহর) সিনিয়র ট্রেনিং অফিসার লিয়াকত শরীফ খানকে পশ্চিমাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু), পশ্চিমাঞ্চলের  সেতু প্রকৌশলী আহসান জাবিরকে পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত সিএমই, আরটিএ’র চিফ ট্রেনিং অফিসার/মেকানিক্যাল (হালিশহর)  মোস্তফা জাকির হাসানকে পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত সিএমই, পূর্বাঞ্চলের কর্মব্যবস্থাপক (ডিজেল, ঢাকা) এবিএম কামরুজ্জামানকে  রেলভবনের পরিচালক (এসএন্ডপি) হিসাবে বদলী করা হয়েছে। তাছাড়া দীর্ঘ এ বদলী তালিকায় শুধুমাত্র একজনকে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে নামেমাত্র। 

জানা গেছে, রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের অপারেটিং বিভাগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি পদ সিওপিএস ও সিসিএম। পরিবহন ও বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডের দুই প্রধানকে বদলীর মাত্র ছয়মাসের মধ্যেই রদবদল করা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে রেলে বড় কয়েকটি দুর্ঘটনার কারণে পরিবহন বিভাগের নিম্নশ্রেণীর কর্মীদের উপর দায় চাপিয়ে একাধিক তদন্ত প্রতিবেদন দেয়া হয়। এর বিরুদ্ধে পরিবহন বিভাগের চালক, গার্ড-সহ বিভিন্ন গ্রেডের কর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে। যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটলেই শুধুমাত্র চালককে দায়ী করার প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়ায় সম্প্রতি চালক-সহ অপারেটিং বিভাগের কর্মীদের বিদেশে প্রশিক্ষণের পরিকল্পনা করছে রেলওয়ে। রেলপথ মন্ত্রী চালক-সহ অপারেটিং বিভাগের কর্মীদের নিয়ে বৈঠকও করেছেন রেলভবনে।

রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক বড় দুর্ঘটনা, যাত্রী সেবার মান ও আয় কমে যাওয়া-সহ দাফতরিক প্রয়োজনে এই রদবদল হয়েছে। তবে গত দুই যুগের ব্যবধানে বড় এই রদবদলে রেল পরিবহনের নড়বড়ে অবস্থা প্রকাশ পেয়েছে। রেলওয়েতে গুঞ্জন রয়েছে নতুন মন্ত্রী ও মহাপরিচালক আসার পর রেলওয়েতে একাধিক বড় দুর্ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া বিপুল বিনিয়োগের পরও রেলের সেবার মান আশানুরূপ বাড়েনি। একের পর এক নতুন ট্রেন সার্ভিস চালুর পরও আয় বৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে রেলে। ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে রেলের আয় হয়েছিল ৯০৪ কোটি টাকা। পরের অর্থ বছরে (২০১৬-১৭ অর্থ বছর) আয়ে বড় ধরণের উলম্ফন হয়। ওই সময়ে রেলের আয় ৪০০ কোটি টাকা বেড়ে হয়েছিল এক হাজার ৩০৪ কোটি টাকা। এরপর ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে আয় আরও ১৮২ কোটি টাকা বেড়ে হয়েছিল এক হাজার ৪৮৬ কোটি টাকা। তবে সর্বশেষ ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে আয় আট কোটি টাকা কমে হয়েছে এক হাজার ৪৮৮ কোটি টাকা। যাত্রী ও পণ্য পরিবহন খাতে আয় কমে যাওয়ায় সার্বিক আয়ে এর প্রভাব পড়েছে। মূলত কোচ-সহ অবকাঠামো সুবিধা বাড়লেও জনবল ও ইঞ্জিন সংকটে রেলওয়ের সেবার মান আশানুরূপ বাড়ছে না। প্রকল্পের পর প্রকল্প চালু থাকলেও নড়বড়ে রেলপথ, মান্ধাতা আমলের সিগন্যালিং ব্যবস্থা ও অপারেটিং বিভাগে তীব্র লোকবল সংকটের কারণে রেলের রানিং টাইম বেড়ে যাচ্ছে। নিয়মিত দুর্ঘটনাসহ পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়েতে তীব্র শিডিউল বিপর্যয় রেলওয়ের প্রতি মানুষের আস্থা কমিয়ে আনছে দ্রুত।

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা
চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা
জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি
জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি
জামিন নিতে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
জামিন নিতে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক