শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আইসিইউ নিয়ে হাহাকার রংপুরে

অক্সিজেন নেই বরিশালে, মুমূর্ষুরা ঢলে পড়ছেন মৃত্যুর কোলে
নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর ও বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
আইসিইউ নিয়ে হাহাকার রংপুরে

রংপুর বিভাগের আট জেলায় আইসিইউ শয্যা এখনো সোনার হরিণ। অত্যন্ত ব্যয়বহুল হওয়ায় অনেকেই ইচ্ছে থাকলেও বেসরকারি আইসিইউ ব্যবহারের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

রংপুর ডেডিকেটেড করোনা আইসোলেশন হাসপাতাল যাত্রা শুরু করে গত বছরের এপ্রিল মাসে। ১০০ শয্যার এ হাসপাতালে ১০টি আইসিইউ শয্যাসহ নারী ও পুরুষ রোগীদের জন্য ৯০টি সাধারণ শয্যা রয়েছে। এর মধ্যে দুটি আইসিইউতে সমস্যার কারণে রোগী রাখা হচ্ছে না। সোমবার দুপুর পর্যন্ত করোনা ডেলিকেডেট হাসপাতাল ও রমেক হাসপাতালের সাধারণ শয্যায় করোনা রোগী চিকিৎসা নিচ্ছিলেন ১৬২ জন এবং আইসিইউতে আটজন। স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, আইসিইউ শয্যা রয়েছে মোট ৪৪টি। এর মধ্যে রংপুরে আটটি ও দিনাজপুরে ১৬টি। রংপুরের দুটি বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউ বেড রয়েছে ২০টি। কিন্তু সেখানে চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। ভুক্তভোগী এক রোগীর স্বজন জানান, বেসরকারি হাসপাতালে প্রতিদিন আইসিইউ শয্যা ভাড়া ১১ হাজার টাকা দিতে হয়। এর পরে ওষুধ পরীক্ষা নিরীক্ষাসহ অন্যান্য খরচ রয়েছে। তাই ধনী ব্যক্তি ছাড়া বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউ চিকিৎসা নেওয়া সাধারণ রোগীদের কাছে সোনার হরিণ।

রংপুরের মানবাধিকার কর্মী জোবাইদুল ইসলাম বলেন, রংপুর বিভাগে করোনা পরিস্থিতির অবনতির এই সুযোগে বেসরকারি হাসপাতালগুলো গলাকাটা ফি আদায় করছে। স্বাস্থ্য বিভাগের কোনো মনিটরিং না থাকায় করোনা দুর্যোগে হাসপাতালগুলো অমানবিক কাজ করছেন। বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলাম বলেন, আইসিইউ বেড বাড়ানোর চাহিদাপত্র অনেক আগেই দেওয়া হয়েছে।

অক্সিজেন নেই বরিশাল শেবাচিমে : বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) করোনা ওয়ার্ডে অক্সিজেনের জন্য হাহাকার চলছে। অক্সিজেন সিলিন্ডারের জন্য সিরিয়াল লিখে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে হচ্ছে রোগীদের। ততক্ষণে মুমূর্ষু রোগীরা ঢলে পড়ছেন মৃত্যুর কোলে। করোনা ওয়ার্ড মাস্টার বলছেন, রোগীর প্রভাবশালী স্বজনরা ২/৩টি সিলিন্ডার নিয়ে লুকিয়ে মজুদ রাখেন। অথচ অন্য মুমূর্ষু রোগীরা অক্সিজেনের অভাবে মারা যাচ্ছেন। এদিকে করোনা ওয়ার্ডে দুটি সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্ল্যান্ট থাকলেও কারিগরি ত্রুটির কারণে একটি প্ল্যান্ট পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহ পাচ্ছেন না রোগীরা। অপরদিকে ভাড়া দিয়ে বনিবনা না হওয়ায় ইউনিসেফের বসানো অক্সিজেন প্ল্যান্টের কার্যক্রমই শুরু হয়নি। করোনা ওয়ার্ডে অক্সিজেন সিলিন্ডার ব্যবস্থাপনায় সমস্যার কথা স্বীকার করেছেন হাসপাতালের পরিচালক। তিনি দ্রুত এই সমস্যা সমাধানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। শেরেবাংলা মেডিকেলের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মো. মনিরুজ্জামান জানান, করোনা ওয়ার্ডে গতকাল  দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন ছিলেন ৩১৯ জন রোগী। এর মধ্যে আইসিইউ সেবা পাচ্ছেন ২৫ জন রোগী। ১৫ জন রোগী পাচ্ছেন হাই ফ্লো ন্যাসল ক্যানোলা সেবা। সেন্ট্রাল অক্সিজেন সেবা পাচ্ছেন ৮৫ জন রোগী। বাকি ১৯৪ জন রোগীর সিলিন্ডার সেবা প্রয়োজন। দুপুর ১২টায় শেবাচিমের করোনা ওয়ার্ডের সামনে গিয়ে দেখা গেছে, অক্সিজেন সিলিন্ডার বহনকারী খালি ক্যারিয়ার (ট্রলি) নিয়ে তীর্থের কাকের মতো দাঁড়িয়ে রয়েছেন অর্ধ শতাধিক রোগীর স্বজন। তারা সিরিয়ালে নাম লিখে অক্সিজেন সিলিন্ডারের জন্য অপেক্ষা করছেন। কিছুক্ষণ পর প্রায় অর্ধশত অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে করোনা ওয়ার্ডের সামনে আসে একটি পিকাপ। এ সময় সিলিন্ডার নিয়ে কাড়াকাড়ি হয় রোগীর স্বজনদের মধ্যে। রোগীর স্বজন মো. রুবেল বলেন, ‘করোনা ওয়ার্ডে কেয়ামত চলতেছে। অক্সিজেনের অভাবে ১০/১৫ মিনিট পর পর মুমূর্ষু রোগীরা মারা যাচ্ছে। দেখার কেউ নেই। রুবেল বলেন, গত শনিবার তার মায়ের জন্য একটি অক্সিজেন সিলিন্ডার পেয়েছিলেন। অক্সিজেন শেষ হয়ে যাওয়ার পর নতুন সিলিন্ডার পাওয়ার জন্য গত রবিবার ৮১ নম্বর সিরিয়ালে তার মায়ের নাম লিখিয়েছেন। গতকাল দুপুর পর্যন্ত দেড়শ’ মানুষের নাম অক্সিজেন সিলিন্ডারের সিরিয়ালে লিখিয়েছেন। তার মায়ের জন্য কখন সিলিন্ডার পাবেন তা অনিশ্চিত।

ফয়সাল নামে এক রোগীর স্বজন বলেন, তার রোগীর অক্সিজেন সিচুরেশন ৬০ থেকে ৭০। ডাক্তার বলেছে অক্সিজেন সিচুরেশন ৩০ থেকে ৩৫ না হলে অক্সিজেন সিলিন্ডার দেবেন না। সিচুরেশন ৩০ এ নেমে গেলে তখন সিলিন্ডার পেয়ে কি লাভ।

রোগীর স্বজন নুসরাত বেগম বলেন, গতকাল সকালে তার রোগীর জন্য ৮০ নম্বর সিরিয়ালে অক্সিজেন সিলিন্ডারের জন্য নাম লিখিয়েছেন। সকালে অক্সিজেন সিলিন্ডারের গাড়ি আসার পর সিলিন্ডার ভাগে পাননি। দুপুরেও সিলিন্ডারবাহী একটি গাড়ি এসেছে। কিন্তু তার রোগীর সিরিয়াল আসতে আসতে সিলিন্ডার শেষ হয়ে যায়।

সাইদুল ইসলাম নামে এক রোগীর স্বজন বলেন, কেউ কেউ ২/৩টি অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে লুকিয়ে মজুদ করে রাখেন। আর কোনো কোনো রোগী অক্সিজেনের অভাবে মারা যাচ্ছে।

আব্দুর রহমান নামে এক রোগীর স্বজন বলেন, অক্সিজেন সিচুরেশন কমে যাওয়ার পর রোগীরা যখন ছটফট করে তখন তাকে জরুরিভাবে অক্সিজেন দেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু সময় মতো অক্সিজেন সরবরাহ না পেয়ে অনেক রোগী মারা যাচ্ছেন। কোনো কোনো স্বজন অর্থের বিনিময়ে অক্সিজেন সিলিন্ডার সরবরাহ করার অভিযোগ করেন।

করোনা ওয়ার্ডের ওয়ার্ড মাস্টার মশিউর রহমান ফেরদৌস বলেন, বাঙালি কোনোদিন ভালো হবে না। কেউ কেউ ২/৩টি অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে লুকিয়ে মজুদ করে। আর কেউ অক্সিজেন সিলিন্ডার পায় না। কয়েক দিন আগে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ করোনা ওয়ার্ডে অক্সিজেন সিলিন্ডার তল্লাশি করেছে। এ সময় কোনো রোগীর শয্যার নিচে, কারোর পাটির নিচে আবার কেউ পেটিকোটের নিচে অক্সিজেন সিলিন্ডার লুকিয়ে রাখা অবস্থায় পেয়েছে।

এদিকে হাসপাতালের জন্য লিন্ডা বাংলাদেশ নামে একটি কোম্পানির অক্সিজেন ব্যাংক থাকলেও কারিগরি ত্রুটির কারণে পর্যাপ্ত ফ্লো সহ অক্সিজেন সরবরাহ পাচ্ছে না রোগীরা। সংশ্লিষ্টরা জানান, লিন্ডা বাংলাদেশের ৭ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি অক্সিজেন ব্যাংক রয়েছে। এই ব্যাংক থেকে ৪২ মিলিমিটার ডায়ার সরবরাহ লাইন প্রয়োজন হলেও কর্তৃপক্ষ ২২ মিলিমিটার ডায়ার অক্সিজেন সরবরাহের পাইপলাইন স্থাপন করেছে। এ কারণে রোগীরা প্রয়োজনীয় অক্সিজেন টানতে পারছেন না ওই লাইন থেকে।

সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহের জন্য ২ মাস আগে ইউনিসেফের সহায়তায় স্পেক্ট্রা মেডিকেল চত্ত্বরে ১০ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি অক্সিজেন ব্যাংক স্থাপন করে। কিন্তু ভাড়া এবং রিফিল নিয়ে আর্থিক বনিবনা না হওয়ায় স্পেক্ট্রার ওই অক্সিজেন ব্যাংক চালু হচ্ছে না। সেন্ট্রাল অক্সিজেনের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত হলে করোনা ওয়ার্ডে রোগী মৃত্যুর হার অনেক কমবে বলে আশা করেন স্থানীয় বাসিন্দা তাজুল ইসলাম।

করোনা ওয়ার্ডে অক্সিজেন সিলিন্ডার ব্যবস্থাপনায় কিছুটা সমস্যা রয়েছে বলে স্বীকার করেছেন হাসপাতালের পরিচালক ডা. এইচএম সাইফুল ইসলাম। অক্সিজেন সিলিন্ডারের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সেন্ট্রাল অক্সিজেন সেবা শিগগিরই স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনের বগি ও গ্রামীণ ব্যাংকসহ বিভিন্ন স্থানে নাশকতা
ট্রেনের বগি ও গ্রামীণ ব্যাংকসহ বিভিন্ন স্থানে নাশকতা
পরবর্তী সরকারের চ্যালেঞ্জ জ্বালানি সংকটের সমাধান
পরবর্তী সরকারের চ্যালেঞ্জ জ্বালানি সংকটের সমাধান
গ্যাস সম্প্রসারণের বিরুদ্ধে ‘নৌবহর’ কর্মসূচি
গ্যাস সম্প্রসারণের বিরুদ্ধে ‘নৌবহর’ কর্মসূচি
বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি
বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি
‘টেস্ট অব অ্যারাবিয়া’ থিমে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভাল
‘টেস্ট অব অ্যারাবিয়া’ থিমে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভাল
সর্বস্তরে কোরআন শিক্ষার প্রসার অপরিহার্য
সর্বস্তরে কোরআন শিক্ষার প্রসার অপরিহার্য
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ কারাগারে
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ কারাগারে
ইস্টার্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান শওকতের নথিপত্র তলব দুদকের
ইস্টার্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান শওকতের নথিপত্র তলব দুদকের
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি, সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি, সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
তফসিল ঘোষণা শিক্ষার্থীদের প্রত্যাখ্যান
তফসিল ঘোষণা শিক্ষার্থীদের প্রত্যাখ্যান
মুখোমুখি অবস্থানে অপসো স্যালাইন কারখানার দুই শ্রমিক পক্ষ
মুখোমুখি অবস্থানে অপসো স্যালাইন কারখানার দুই শ্রমিক পক্ষ
সর্বশেষ খবর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা