শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আইসিইউ নিয়ে হাহাকার রংপুরে

অক্সিজেন নেই বরিশালে, মুমূর্ষুরা ঢলে পড়ছেন মৃত্যুর কোলে
নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর ও বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
আইসিইউ নিয়ে হাহাকার রংপুরে

রংপুর বিভাগের আট জেলায় আইসিইউ শয্যা এখনো সোনার হরিণ। অত্যন্ত ব্যয়বহুল হওয়ায় অনেকেই ইচ্ছে থাকলেও বেসরকারি আইসিইউ ব্যবহারের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

রংপুর ডেডিকেটেড করোনা আইসোলেশন হাসপাতাল যাত্রা শুরু করে গত বছরের এপ্রিল মাসে। ১০০ শয্যার এ হাসপাতালে ১০টি আইসিইউ শয্যাসহ নারী ও পুরুষ রোগীদের জন্য ৯০টি সাধারণ শয্যা রয়েছে। এর মধ্যে দুটি আইসিইউতে সমস্যার কারণে রোগী রাখা হচ্ছে না। সোমবার দুপুর পর্যন্ত করোনা ডেলিকেডেট হাসপাতাল ও রমেক হাসপাতালের সাধারণ শয্যায় করোনা রোগী চিকিৎসা নিচ্ছিলেন ১৬২ জন এবং আইসিইউতে আটজন। স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, আইসিইউ শয্যা রয়েছে মোট ৪৪টি। এর মধ্যে রংপুরে আটটি ও দিনাজপুরে ১৬টি। রংপুরের দুটি বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউ বেড রয়েছে ২০টি। কিন্তু সেখানে চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। ভুক্তভোগী এক রোগীর স্বজন জানান, বেসরকারি হাসপাতালে প্রতিদিন আইসিইউ শয্যা ভাড়া ১১ হাজার টাকা দিতে হয়। এর পরে ওষুধ পরীক্ষা নিরীক্ষাসহ অন্যান্য খরচ রয়েছে। তাই ধনী ব্যক্তি ছাড়া বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউ চিকিৎসা নেওয়া সাধারণ রোগীদের কাছে সোনার হরিণ।

রংপুরের মানবাধিকার কর্মী জোবাইদুল ইসলাম বলেন, রংপুর বিভাগে করোনা পরিস্থিতির অবনতির এই সুযোগে বেসরকারি হাসপাতালগুলো গলাকাটা ফি আদায় করছে। স্বাস্থ্য বিভাগের কোনো মনিটরিং না থাকায় করোনা দুর্যোগে হাসপাতালগুলো অমানবিক কাজ করছেন। বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলাম বলেন, আইসিইউ বেড বাড়ানোর চাহিদাপত্র অনেক আগেই দেওয়া হয়েছে।

অক্সিজেন নেই বরিশাল শেবাচিমে : বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) করোনা ওয়ার্ডে অক্সিজেনের জন্য হাহাকার চলছে। অক্সিজেন সিলিন্ডারের জন্য সিরিয়াল লিখে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে হচ্ছে রোগীদের। ততক্ষণে মুমূর্ষু রোগীরা ঢলে পড়ছেন মৃত্যুর কোলে। করোনা ওয়ার্ড মাস্টার বলছেন, রোগীর প্রভাবশালী স্বজনরা ২/৩টি সিলিন্ডার নিয়ে লুকিয়ে মজুদ রাখেন। অথচ অন্য মুমূর্ষু রোগীরা অক্সিজেনের অভাবে মারা যাচ্ছেন। এদিকে করোনা ওয়ার্ডে দুটি সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্ল্যান্ট থাকলেও কারিগরি ত্রুটির কারণে একটি প্ল্যান্ট পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহ পাচ্ছেন না রোগীরা। অপরদিকে ভাড়া দিয়ে বনিবনা না হওয়ায় ইউনিসেফের বসানো অক্সিজেন প্ল্যান্টের কার্যক্রমই শুরু হয়নি। করোনা ওয়ার্ডে অক্সিজেন সিলিন্ডার ব্যবস্থাপনায় সমস্যার কথা স্বীকার করেছেন হাসপাতালের পরিচালক। তিনি দ্রুত এই সমস্যা সমাধানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। শেরেবাংলা মেডিকেলের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মো. মনিরুজ্জামান জানান, করোনা ওয়ার্ডে গতকাল  দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন ছিলেন ৩১৯ জন রোগী। এর মধ্যে আইসিইউ সেবা পাচ্ছেন ২৫ জন রোগী। ১৫ জন রোগী পাচ্ছেন হাই ফ্লো ন্যাসল ক্যানোলা সেবা। সেন্ট্রাল অক্সিজেন সেবা পাচ্ছেন ৮৫ জন রোগী। বাকি ১৯৪ জন রোগীর সিলিন্ডার সেবা প্রয়োজন। দুপুর ১২টায় শেবাচিমের করোনা ওয়ার্ডের সামনে গিয়ে দেখা গেছে, অক্সিজেন সিলিন্ডার বহনকারী খালি ক্যারিয়ার (ট্রলি) নিয়ে তীর্থের কাকের মতো দাঁড়িয়ে রয়েছেন অর্ধ শতাধিক রোগীর স্বজন। তারা সিরিয়ালে নাম লিখে অক্সিজেন সিলিন্ডারের জন্য অপেক্ষা করছেন। কিছুক্ষণ পর প্রায় অর্ধশত অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে করোনা ওয়ার্ডের সামনে আসে একটি পিকাপ। এ সময় সিলিন্ডার নিয়ে কাড়াকাড়ি হয় রোগীর স্বজনদের মধ্যে। রোগীর স্বজন মো. রুবেল বলেন, ‘করোনা ওয়ার্ডে কেয়ামত চলতেছে। অক্সিজেনের অভাবে ১০/১৫ মিনিট পর পর মুমূর্ষু রোগীরা মারা যাচ্ছে। দেখার কেউ নেই। রুবেল বলেন, গত শনিবার তার মায়ের জন্য একটি অক্সিজেন সিলিন্ডার পেয়েছিলেন। অক্সিজেন শেষ হয়ে যাওয়ার পর নতুন সিলিন্ডার পাওয়ার জন্য গত রবিবার ৮১ নম্বর সিরিয়ালে তার মায়ের নাম লিখিয়েছেন। গতকাল দুপুর পর্যন্ত দেড়শ’ মানুষের নাম অক্সিজেন সিলিন্ডারের সিরিয়ালে লিখিয়েছেন। তার মায়ের জন্য কখন সিলিন্ডার পাবেন তা অনিশ্চিত।

ফয়সাল নামে এক রোগীর স্বজন বলেন, তার রোগীর অক্সিজেন সিচুরেশন ৬০ থেকে ৭০। ডাক্তার বলেছে অক্সিজেন সিচুরেশন ৩০ থেকে ৩৫ না হলে অক্সিজেন সিলিন্ডার দেবেন না। সিচুরেশন ৩০ এ নেমে গেলে তখন সিলিন্ডার পেয়ে কি লাভ।

রোগীর স্বজন নুসরাত বেগম বলেন, গতকাল সকালে তার রোগীর জন্য ৮০ নম্বর সিরিয়ালে অক্সিজেন সিলিন্ডারের জন্য নাম লিখিয়েছেন। সকালে অক্সিজেন সিলিন্ডারের গাড়ি আসার পর সিলিন্ডার ভাগে পাননি। দুপুরেও সিলিন্ডারবাহী একটি গাড়ি এসেছে। কিন্তু তার রোগীর সিরিয়াল আসতে আসতে সিলিন্ডার শেষ হয়ে যায়।

সাইদুল ইসলাম নামে এক রোগীর স্বজন বলেন, কেউ কেউ ২/৩টি অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে লুকিয়ে মজুদ করে রাখেন। আর কোনো কোনো রোগী অক্সিজেনের অভাবে মারা যাচ্ছে।

আব্দুর রহমান নামে এক রোগীর স্বজন বলেন, অক্সিজেন সিচুরেশন কমে যাওয়ার পর রোগীরা যখন ছটফট করে তখন তাকে জরুরিভাবে অক্সিজেন দেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু সময় মতো অক্সিজেন সরবরাহ না পেয়ে অনেক রোগী মারা যাচ্ছেন। কোনো কোনো স্বজন অর্থের বিনিময়ে অক্সিজেন সিলিন্ডার সরবরাহ করার অভিযোগ করেন।

করোনা ওয়ার্ডের ওয়ার্ড মাস্টার মশিউর রহমান ফেরদৌস বলেন, বাঙালি কোনোদিন ভালো হবে না। কেউ কেউ ২/৩টি অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে লুকিয়ে মজুদ করে। আর কেউ অক্সিজেন সিলিন্ডার পায় না। কয়েক দিন আগে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ করোনা ওয়ার্ডে অক্সিজেন সিলিন্ডার তল্লাশি করেছে। এ সময় কোনো রোগীর শয্যার নিচে, কারোর পাটির নিচে আবার কেউ পেটিকোটের নিচে অক্সিজেন সিলিন্ডার লুকিয়ে রাখা অবস্থায় পেয়েছে।

এদিকে হাসপাতালের জন্য লিন্ডা বাংলাদেশ নামে একটি কোম্পানির অক্সিজেন ব্যাংক থাকলেও কারিগরি ত্রুটির কারণে পর্যাপ্ত ফ্লো সহ অক্সিজেন সরবরাহ পাচ্ছে না রোগীরা। সংশ্লিষ্টরা জানান, লিন্ডা বাংলাদেশের ৭ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি অক্সিজেন ব্যাংক রয়েছে। এই ব্যাংক থেকে ৪২ মিলিমিটার ডায়ার সরবরাহ লাইন প্রয়োজন হলেও কর্তৃপক্ষ ২২ মিলিমিটার ডায়ার অক্সিজেন সরবরাহের পাইপলাইন স্থাপন করেছে। এ কারণে রোগীরা প্রয়োজনীয় অক্সিজেন টানতে পারছেন না ওই লাইন থেকে।

সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহের জন্য ২ মাস আগে ইউনিসেফের সহায়তায় স্পেক্ট্রা মেডিকেল চত্ত্বরে ১০ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি অক্সিজেন ব্যাংক স্থাপন করে। কিন্তু ভাড়া এবং রিফিল নিয়ে আর্থিক বনিবনা না হওয়ায় স্পেক্ট্রার ওই অক্সিজেন ব্যাংক চালু হচ্ছে না। সেন্ট্রাল অক্সিজেনের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত হলে করোনা ওয়ার্ডে রোগী মৃত্যুর হার অনেক কমবে বলে আশা করেন স্থানীয় বাসিন্দা তাজুল ইসলাম।

করোনা ওয়ার্ডে অক্সিজেন সিলিন্ডার ব্যবস্থাপনায় কিছুটা সমস্যা রয়েছে বলে স্বীকার করেছেন হাসপাতালের পরিচালক ডা. এইচএম সাইফুল ইসলাম। অক্সিজেন সিলিন্ডারের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সেন্ট্রাল অক্সিজেন সেবা শিগগিরই স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
ব্রাকসু নির্বাচনে ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
ব্রাকসু নির্বাচনে ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
সর্বশেষ খবর
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

এই মাত্র | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন