শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, রবিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২০

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

জাপানে দ্বিতীয়বার লকডাউনের ঘোষণা যে বার্তা দিচ্ছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জাপানে দ্বিতীয়বার লকডাউনের ঘোষণা যে বার্তা দিচ্ছে

করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণে জাপানের যে অঞ্চলের গল্প কিছুদিন আগেও সাফল্যের উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা হতো - যখন তারা সংক্রমণের সংখ্যা কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছিল - সেই হোক্কাইডো অঞ্চলই দ্বিতীয় দফায় করোনাভাইরাস সংক্রমণের ধাক্কা সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে।

জাপানের মূল দ্বীপপুঞ্জগুলোর সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ হোক্কাইডো ফেব্রুয়ারিতে যখন জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে, তারাই ছিল পুরো দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা প্রথম এলাকা।

স্কুল বন্ধ করে দেয়া হয়, বড় ধরণের জনসমাগম বন্ধ করে দেয়া হয় এবং মানুষকে ঘরে থাকতে 'উৎসাহ' দেয়া হয়।

স্থানীয় সরকার ভাইরাস সংক্রমণ রোধে দৃঢ় সঙ্কল্প ছিল - শনাক্ত করা এবং আক্রান্তের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের দ্রুত আইসোলেট করে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণ করে তারা।

তাদের ঐ নীতি কাজ করে, মার্চের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে ঐ অঞ্চলে প্রতিদিন নতুন সংক্রমণের সংখ্যা এক বা দুইয়ে নেমে আসে।

১৯শে মার্চ জরুরি অবস্থা তুলে নেয়া হয় এবং এপ্রিলের শুরুতে স্কুলও খুলে যায়।

কিন্তু জরুরি অবস্থা তুলে নেয়ার ২৬দিনের মাথায় আবারো জরুরি অবস্থা জারি করতে বাধ্য হয় তারা। 

'প্রায়' সফল শহর
গত সপ্তাহে জাপানের কেন্দ্রীয় সরকার টোকিও, ওসাকা ও আরো পাঁচটি অঞ্চলে জরুরি অবস্থা জারি করে। বৃহস্পতিবার সারা দেশেই জারি করা হয় জরুরি অবস্থা।

গত সপ্তাহে হোক্কাইডোতে ১৩৫ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়। তবে ফেব্রুয়ারির প্রথম দফায় সংক্রমণের সাথে এবারের পার্থক্য ছিল, এবার বিদেশ থেকে আসা কারো মাধ্যমে শহরের মানুষের মধ্যে ভাইরাস ছড়িয়েছে সেরকম কোনো প্রমাণ নেই।

নতুন আক্রান্তদের কেউই বিদেশি নন, তাদের মধ্যে কেউ গত একমাসের মধ্যে জাপানের বাইরে ভ্রমণও করেননি।

লন্ডনের কিংস কলেজের অধ্যাপক কেনজি শিবুইয়া মনে করেন হোক্কাইডো শহর শুরুতে যথাযথভাবেই সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছিল, কিন্তু তারা তাদের সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারেনি।

"একদম শুরুতে পদক্ষেপ নিলে ক্লাস্টার শনাক্ত করা, আইসোলেট করা কন্টাক্ট ট্রেস করা সহজ। হোক্কাইডোর কর্তৃপক্ষ এভাবে প্রথম দফায় সংক্রমণ সামলেছে।"

এই ক্ষেত্রে হোক্কাইডোর উদাহরণটি অনেকটা দক্ষিণ কোরিয়ার দেগু শহরের মত। সেখানে ধর্মীয় এক জমায়েত থেকে অনেকের মধ্যে করোনাভাইরাস ছড়ায় আক্রান্তদের বিচ্ছিন্ন করে রাখা ও কন্টাক্ট ট্রেসিং করার পর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার গণহারে পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেয়, যেটা জাপান সরকার করেনি।

জাপানে কম সংখ্যক পরীক্ষা করার কারণ কী?
এখনও জাপান তাদের জনসংখ্যার একটা ক্ষুদ্র অংশের করোনাভাইরাস পরীক্ষা চালায়। জাপানের সরকার প্রথমদিকে বলেছিল যে বড় পরিসরে পরীক্ষা চালালে 'সম্পদের অপচয়' হবে। এখন তারা সুর কিছুটা পাল্টেছে এবং বলছে যে তারা আরো বেশি মানুষের পরীক্ষা করবে, কিন্তু নানা কারণে পরীক্ষার সংখ্যা বাড়ছে না।

প্রথমত, জাপানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আশঙ্কা যে পরীক্ষা করে মানুষের ফল যদি পজিটিভ আসে, তাহলে সবাই হাসপাতালে ভর্তি হত চাইবে ও হাসপাতালগুলো উপচে পড়বে - যদিও মৃদু উপসর্গ থাকা অনেকেরই হয়তো হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়ার প্রয়োজন নেই।

তাছাড়া পরীক্ষা করার দায়িত্ব সরকারের নয়, স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রের। আর স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রের অনেকগুলোরই পরীক্ষা করা ও চিকিৎসা দেয়ার মত পর্যাপ্ত সক্ষমতা নেই। এসব বিভিন্ন কারণের জন্যই ভাইরাসটি সংক্রমণের গতিপথ সম্পর্কে জাপানের কর্তৃপক্ষ যথাযথ তথ্য পাচ্ছে না বলে মনে করেন অধ্যাপক শিবুইয়া।

"হোক্কাইডোর কাছ থেকে সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো, প্রথমবার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হলেও দীর্ঘ সময় ধরে মানুষকে বিচ্ছিন্ন করে রেখে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন। আপনি যদি পরীক্ষা করার সক্ষমতা না বাড়ান, তাহলে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন ও হাসপাতাল ট্রান্সমিশন শনাক্ত করা কঠিন।"

সামনে দীর্ঘ সময়ের পরীক্ষা
আরেকটি বিষয়ে ধারণা করা যেতে পারে, এই সমস্যায় যতদিন ভুগতে হবে বলে মানুষ মনে করেছিল, হয়তো তার চেয়ে অনেক বেশি সময় ধরে ভুগতে হবে। হোক্কাইডোর দ্বিতীয় দফা জরুরি অবস্থার সিদ্ধান্ত নেয়া থেকে এটি কিছুটা ধারণা করা যায়।

অন্যান্য অনেক দেশের চেয়ে জাপানের 'লকডাউন'এর নিয়মনীতি যথেষ্ট শিথিল। সেখানে অধিকাংশ মানুষই কাজে যাচ্ছে। স্কুল যদিও বন্ধ রয়েছে, তবে দোকানপাট ও পানশালা খোলা রয়েছে।

অধ্যাপক শিবুইয়া মনে করেন আরো কড়া পদক্ষেপ না নেয়া হলে শুধু হোক্কাইডো নয়, পুরো জাপানেই এই 'দ্বিতীয় দফা' সংক্রমণের প্রকোপ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হবে।

"স্থানীয়ভাবে আপনি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করার পর যদি দেশের অন্যান্য জায়গায় সংক্রমণ হতে থাকে এবং মানুষ অবাধে চলাফেরা করতে থাকে, তাহলে পুরো দেশে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন।"

জাপানের জরুরি অবস্থার মেয়াদ চলবে ৬ই মে পর্যন্ত।

সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবক কারাগারে
মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবক কারাগারে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি
তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে আলো ছড়িয়ে জুনের সেরা মারক্রাম
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে আলো ছড়িয়ে জুনের সেরা মারক্রাম

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ
খাগড়াছড়িতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাহক নয়, মাদকের সঙ্গে জড়িত গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাহক নয়, মাদকের সঙ্গে জড়িত গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিইউএফটি’তে অনুষ্ঠিত হলো ‘টেক্সটাইল হ্যাক ২০২৫: প্রোটোটাইপ বাজার’
বিইউএফটি’তে অনুষ্ঠিত হলো ‘টেক্সটাইল হ্যাক ২০২৫: প্রোটোটাইপ বাজার’

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এআইইউবিতে সামার ২০২৪-২৫ সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে সামার ২০২৪-২৫ সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে
শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা নিহত ১
শ্রীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা নিহত ১

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ ৬০ এ দেশসেরা ইউল্যাব
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ ৬০ এ দেশসেরা ইউল্যাব

৩৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আজিজুল হক কলেজের সামনে রেলগেট নির্মাণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের অবরোধ
আজিজুল হক কলেজের সামনে রেলগেট নির্মাণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের অবরোধ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
খাগড়াছড়িতে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৯৬
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৯৬

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
নীলফামারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন
জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুর ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকিব হত্যা মামলায় কামরুল-মানিক নতুন মামলায় গ্রেফতার
রাকিব হত্যা মামলায় কামরুল-মানিক নতুন মামলায় গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় এক বিদ্যালয়ের কেউ পাস করেনি
গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় এক বিদ্যালয়ের কেউ পাস করেনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
শ্রীপুরে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চলে গেলেন অভিনেত্রী বি. সরোজা দেবী
চলে গেলেন অভিনেত্রী বি. সরোজা দেবী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব উপকূলে ৬.৭ মাত্রার ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব উপকূলে ৬.৭ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার
বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচাল করতে পরিকল্পিতভাবে মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ড : দুদু
নির্বাচন বানচাল করতে পরিকল্পিতভাবে মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ড : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
যশোরে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র নগদ টাকাসহ ৪ রোহিঙ্গা আটক
অস্ত্র নগদ টাকাসহ ৪ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে বড় ধরনের সহিংস অপরাধের সংখ্যা বাড়েনি : প্রেস উইং
দেশে বড় ধরনের সহিংস অপরাধের সংখ্যা বাড়েনি : প্রেস উইং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল
বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে