শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, রবিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২০

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

জাপানে দ্বিতীয়বার লকডাউনের ঘোষণা যে বার্তা দিচ্ছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জাপানে দ্বিতীয়বার লকডাউনের ঘোষণা যে বার্তা দিচ্ছে

করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণে জাপানের যে অঞ্চলের গল্প কিছুদিন আগেও সাফল্যের উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা হতো - যখন তারা সংক্রমণের সংখ্যা কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছিল - সেই হোক্কাইডো অঞ্চলই দ্বিতীয় দফায় করোনাভাইরাস সংক্রমণের ধাক্কা সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে।

জাপানের মূল দ্বীপপুঞ্জগুলোর সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ হোক্কাইডো ফেব্রুয়ারিতে যখন জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে, তারাই ছিল পুরো দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা প্রথম এলাকা।

স্কুল বন্ধ করে দেয়া হয়, বড় ধরণের জনসমাগম বন্ধ করে দেয়া হয় এবং মানুষকে ঘরে থাকতে 'উৎসাহ' দেয়া হয়।

স্থানীয় সরকার ভাইরাস সংক্রমণ রোধে দৃঢ় সঙ্কল্প ছিল - শনাক্ত করা এবং আক্রান্তের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের দ্রুত আইসোলেট করে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণ করে তারা।

তাদের ঐ নীতি কাজ করে, মার্চের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে ঐ অঞ্চলে প্রতিদিন নতুন সংক্রমণের সংখ্যা এক বা দুইয়ে নেমে আসে।

১৯শে মার্চ জরুরি অবস্থা তুলে নেয়া হয় এবং এপ্রিলের শুরুতে স্কুলও খুলে যায়।

কিন্তু জরুরি অবস্থা তুলে নেয়ার ২৬দিনের মাথায় আবারো জরুরি অবস্থা জারি করতে বাধ্য হয় তারা। 

'প্রায়' সফল শহর
গত সপ্তাহে জাপানের কেন্দ্রীয় সরকার টোকিও, ওসাকা ও আরো পাঁচটি অঞ্চলে জরুরি অবস্থা জারি করে। বৃহস্পতিবার সারা দেশেই জারি করা হয় জরুরি অবস্থা।

গত সপ্তাহে হোক্কাইডোতে ১৩৫ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়। তবে ফেব্রুয়ারির প্রথম দফায় সংক্রমণের সাথে এবারের পার্থক্য ছিল, এবার বিদেশ থেকে আসা কারো মাধ্যমে শহরের মানুষের মধ্যে ভাইরাস ছড়িয়েছে সেরকম কোনো প্রমাণ নেই।

নতুন আক্রান্তদের কেউই বিদেশি নন, তাদের মধ্যে কেউ গত একমাসের মধ্যে জাপানের বাইরে ভ্রমণও করেননি।

লন্ডনের কিংস কলেজের অধ্যাপক কেনজি শিবুইয়া মনে করেন হোক্কাইডো শহর শুরুতে যথাযথভাবেই সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছিল, কিন্তু তারা তাদের সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারেনি।

"একদম শুরুতে পদক্ষেপ নিলে ক্লাস্টার শনাক্ত করা, আইসোলেট করা কন্টাক্ট ট্রেস করা সহজ। হোক্কাইডোর কর্তৃপক্ষ এভাবে প্রথম দফায় সংক্রমণ সামলেছে।"

এই ক্ষেত্রে হোক্কাইডোর উদাহরণটি অনেকটা দক্ষিণ কোরিয়ার দেগু শহরের মত। সেখানে ধর্মীয় এক জমায়েত থেকে অনেকের মধ্যে করোনাভাইরাস ছড়ায় আক্রান্তদের বিচ্ছিন্ন করে রাখা ও কন্টাক্ট ট্রেসিং করার পর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার গণহারে পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেয়, যেটা জাপান সরকার করেনি।

জাপানে কম সংখ্যক পরীক্ষা করার কারণ কী?
এখনও জাপান তাদের জনসংখ্যার একটা ক্ষুদ্র অংশের করোনাভাইরাস পরীক্ষা চালায়। জাপানের সরকার প্রথমদিকে বলেছিল যে বড় পরিসরে পরীক্ষা চালালে 'সম্পদের অপচয়' হবে। এখন তারা সুর কিছুটা পাল্টেছে এবং বলছে যে তারা আরো বেশি মানুষের পরীক্ষা করবে, কিন্তু নানা কারণে পরীক্ষার সংখ্যা বাড়ছে না।

প্রথমত, জাপানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আশঙ্কা যে পরীক্ষা করে মানুষের ফল যদি পজিটিভ আসে, তাহলে সবাই হাসপাতালে ভর্তি হত চাইবে ও হাসপাতালগুলো উপচে পড়বে - যদিও মৃদু উপসর্গ থাকা অনেকেরই হয়তো হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়ার প্রয়োজন নেই।

তাছাড়া পরীক্ষা করার দায়িত্ব সরকারের নয়, স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রের। আর স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রের অনেকগুলোরই পরীক্ষা করা ও চিকিৎসা দেয়ার মত পর্যাপ্ত সক্ষমতা নেই। এসব বিভিন্ন কারণের জন্যই ভাইরাসটি সংক্রমণের গতিপথ সম্পর্কে জাপানের কর্তৃপক্ষ যথাযথ তথ্য পাচ্ছে না বলে মনে করেন অধ্যাপক শিবুইয়া।

"হোক্কাইডোর কাছ থেকে সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো, প্রথমবার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হলেও দীর্ঘ সময় ধরে মানুষকে বিচ্ছিন্ন করে রেখে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন। আপনি যদি পরীক্ষা করার সক্ষমতা না বাড়ান, তাহলে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন ও হাসপাতাল ট্রান্সমিশন শনাক্ত করা কঠিন।"

সামনে দীর্ঘ সময়ের পরীক্ষা
আরেকটি বিষয়ে ধারণা করা যেতে পারে, এই সমস্যায় যতদিন ভুগতে হবে বলে মানুষ মনে করেছিল, হয়তো তার চেয়ে অনেক বেশি সময় ধরে ভুগতে হবে। হোক্কাইডোর দ্বিতীয় দফা জরুরি অবস্থার সিদ্ধান্ত নেয়া থেকে এটি কিছুটা ধারণা করা যায়।

অন্যান্য অনেক দেশের চেয়ে জাপানের 'লকডাউন'এর নিয়মনীতি যথেষ্ট শিথিল। সেখানে অধিকাংশ মানুষই কাজে যাচ্ছে। স্কুল যদিও বন্ধ রয়েছে, তবে দোকানপাট ও পানশালা খোলা রয়েছে।

অধ্যাপক শিবুইয়া মনে করেন আরো কড়া পদক্ষেপ না নেয়া হলে শুধু হোক্কাইডো নয়, পুরো জাপানেই এই 'দ্বিতীয় দফা' সংক্রমণের প্রকোপ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হবে।

"স্থানীয়ভাবে আপনি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করার পর যদি দেশের অন্যান্য জায়গায় সংক্রমণ হতে থাকে এবং মানুষ অবাধে চলাফেরা করতে থাকে, তাহলে পুরো দেশে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন।"

জাপানের জরুরি অবস্থার মেয়াদ চলবে ৬ই মে পর্যন্ত।

সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
সরকারি অফিস-ব্যাংক খোলা আজ
সরকারি অফিস-ব্যাংক খোলা আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত; নিহত সবাই
রাশিয়ায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত; নিহত সবাই

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল গালিচায় নজর কাড়লেন আলিয়া ভাট
লাল গালিচায় নজর কাড়লেন আলিয়া ভাট

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৭৬ ফিলিস্তিনি, আহত দেড় শতাধিক
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৭৬ ফিলিস্তিনি, আহত দেড় শতাধিক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়া ট্রায়ালে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মিডিয়া ট্রায়ালে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফের ডাক মারলেন সাকিব
ফের ডাক মারলেন সাকিব

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ১১ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১১ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর
রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদুল আজহা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ সুদানে ফেব্রুয়ারি থেকে সংঘর্ষে অন্তত ৭৫ জন নিহত : জাতিসংঘ
দক্ষিণ সুদানে ফেব্রুয়ারি থেকে সংঘর্ষে অন্তত ৭৫ জন নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সিরিজে প্রথম ম্যাচ খেলেই টেস্ট থেকে অবসর নেবেন ম্যাথুজ
বাংলাদেশ সিরিজে প্রথম ম্যাচ খেলেই টেস্ট থেকে অবসর নেবেন ম্যাথুজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঈদযাত্রা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদযাত্রা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুলের জন্য জরুরি ভিটামিন ও খনিজ
চুলের জন্য জরুরি ভিটামিন ও খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার
সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার
রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প
সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২
জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা
আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারত করলেন গৃহায়ন উপদেষ্টা
শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারত করলেন গৃহায়ন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোরগঞ্জ যুব মজলিসের কাউন্সিলে সভাপতি আকরাম, সম্পাদক মাজহার
কিশোরগঞ্জ যুব মজলিসের কাউন্সিলে সভাপতি আকরাম, সম্পাদক মাজহার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন
ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা
শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ
দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি
পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া
চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত
এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ
চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি
পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান
ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার
নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’
‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু
মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!
লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে কালকের পর
কী হবে কালকের পর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে
বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর
পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

প্রথম পৃষ্ঠা

মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম
সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম
বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম

পেছনের পৃষ্ঠা

খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা
ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা

শোবিজ

শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত
শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত

শনিবারের সকাল

ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী
বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান

শোবিজ

দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন
দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন

শোবিজ

লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান
লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

মোহামেডানের নতুন জীবন
মোহামেডানের নতুন জীবন

মাঠে ময়দানে

বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান
বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান

শোবিজ

স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা
স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩০০০ ক্লাবে জো রুট
১৩০০০ ক্লাবে জো রুট

মাঠে ময়দানে