শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৯, রবিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২০

'সেরে উঠলে ফের করোনা হবে না, এমন নিশ্চয়তা নেই'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'সেরে উঠলে ফের করোনা হবে না, এমন নিশ্চয়তা নেই'

কোভিড-১৯ রোগ থেকে সেরে উঠার পরে ফের এই ভাইরাসে আক্রান্ত হবে না বলে এমন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জ্যেষ্ঠ মহামারী বিশেষজ্ঞরা দাবি করেছেন। 

ব্রিটিশ দৈনিক টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে। 

নতুন মহামারীর মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ অ্যান্টিবডি পরীক্ষার ওপর গুরুত্ব দেয়ার প্রেক্ষাপটে বিশেষজ্ঞরা এমন কথা বলছেন।

টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকিমুক্ত কি না বা কত সময় অ্যান্টিবডি তাকে সুরক্ষা দেবে; তা এই পরীক্ষায় পাওয়া যাবে না।

কাজেই আগে আক্রান্ত হওয়া কেউ ফের সংক্রমিত হবেন না বলে কোনো প্রমাণ নেই বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।

মানবদেহে জীবাণু সংক্রমণ ঘটলে তা প্রতিরোধে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। ব্রিটিশ সরকার ৩৫ লাখ সেরোলোজি টেস্টের উপকরণ কিনেছে। যা দিয়ে টেস্টের মধ্য দিয়ে মানুষের রক্তের প্লাজমায় অ্যান্টিবডির মাত্রা পরিমাপ করা হয়। যদিও এই পরীক্ষার মধ্য দিয়ে কোন মাত্রায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়েছে তা বোঝা যাবে না।

অ্যান্টিবডি পরীক্ষার যেসব পদ্ধতি বের হয়েছে, তার মধ্যে অনেকগুলো হচ্ছে পিন-প্রিক ব্লাড টেস্ট (আঙুলের ডগা থেকে রক্তের নমুনা নিয়ে পরীক্ষা)।

এর মধ্য দিয়ে ভাইরাস প্রতিরোধে দেহে কী মাত্রায় অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে তা পরিমাপ করা হয়।

জেনিভায় এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জ্যেষ্ঠ মহামারী বিশেষজ্ঞ মারিয়া ভ্যান কেরকভ বলেন, অনেক দেশ র‌্যাপিড ডায়াগনোস্টিক সেরোলোজিক্যাল পরীক্ষার দিকে ঝুঁকছে। তারা মনে করছে, এর মধ্য দিয়ে মানুষের এই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বের করতে পারবে।

তিনি বলেন, এই মুহূর্তে আমাদের কাছে এমন কোনো প্রমাণ নেই যে, সেরোলোজিক্যাল টেস্ট বলে দেবে কোনো ব্যক্তির দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে বা তিনি পুনরায় সংক্রমণ থেকে সুরক্ষিত।

তার মতে, এই অ্যান্টিবডি টেস্টের মধ্য দিয়ে সেরোপ্রিভ্যালেন্সের মাত্রা, যা অ্যান্টিবডির মাত্রা বোঝায়- সেটা পরিমাপ করা যাবে।

‘তবে তার অর্থ এই নয় যে, কোনো ব্যক্তির মধ্যে ওই রোগের বিরুদ্ধে স্থায়ী প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়েছে।’

তবে এ বিষয়ক অনেক পরীক্ষা পদ্ধতি বের হওয়াকে একটি ইতিবাচক বিষয় হিসেবে বর্ণনা করেন তিনি।

এদিকে শতভাগ করোনাভাইরাস মুক্তির নিশ্চয়তা নিয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার পর ফের আক্রান্ত হচ্ছেন রোগীরা।

এতে ভাইরাসের উপসর্গ দেখা দেয়ার আগে তা মানবদেহে সুপ্ত অবস্থায় থাকতে পারে। ঠিক তেমনি সুস্থ হওয়ার পরও এটি লুকিয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের।

দক্ষিণ কোরিয়াতে করোনাভাইরাসে এখন যেসব আক্রান্ত রোগী পাওয়া যাচ্ছে; দ্বিতীয়বার আক্রান্তের সংখ্যা তাদের মধ্যে বেশি।

দেশটিতে করোনা সংক্রমণ কমলেও বাড়তে শুরু করেছে দ্বিতীয়বার সংক্রমণকারীর সংখ্যা।

গত ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে প্রথমে কোরিয়াতে এক ব্যক্তি করোনা থেকে সেরে উঠার কয়েকদিন পর আবার আক্রান্ত হন! ঘটনাটা দক্ষিণ কোরিয়ার রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রে (কেসিডিসি) আলোড়ন তুলেছিল।

শনিবার ফের আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাটি গিয়ে দাঁড়াল ১৬৩ জনে। তাদের মধ্যে ৫৫ জনের বয়স ২০-৩০ বছরের মধ্যে।

দাজিওন শহরে ২৫ মার্চ হাসপাতালে ভর্তি হন জিন কিম। পরীক্ষায় করোনভাইরাস পজিটিভ ধরা পড়ে এই সপ্তাহে তিনি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গিয়ে আবার আক্রান্ত হন।

২৫ বছরের বয়সী ওই যুবককে করোনামুক্তির নিশ্চয়তার জন্য আরো দুবার পরীক্ষা করতে হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

রোগী সুস্থ হওয়ার পর আরও দুসপ্তাহ পরিপূর্ণ হোম কোয়ারেন্টিন থাকতে হবে।

এই সপ্তাহে বিএমজে মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে সিওল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় গ্র্যাজুয়েট স্কুল অফ পাবলিক হেলথের মহামারীবিদ্যার অধ্যাপক সুং-ইল চও সংক্রমণ থেকে সুস্থ হওয়া ব্যক্তিদের কিছুদিনের জন্য আলাদা থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।

দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশগুলোতে যেখানে কর্তৃপক্ষ এই প্রাদুর্ভাবটিকে নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে, তাদের মধ্যে ফের আক্রান্ত রোগীরা এখন বিশ্বজুড়ে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কেসিডিসির উপ-পরিচালক কোওন জুন-উউক বলেন, যারা ফের আক্রান্ত হচ্ছেন— তাদের মধ্যে ৪৪ ভাগের হালকা লক্ষণ দেখা দিয়েছে।

সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, যেহেতু এখনও এই ভাইরাস প্রতিরোধে পুরোপুরি কোনো প্রতিষেধক টিকা আবিষ্কার হয়নি, তাই এটি আমাদেরকে চিন্তিত করে তুলেছে।

গবেষকদের একাংশের বক্তব্য, এটা সম্ভবত আবার সংক্রমণের ঘটনা নয়, বরং করোনাভাইরাস বেশ কিছুদিন দেহের মধ্যে সুপ্ত অবস্থায় থাকার পর তা ফের সক্রিয় হয়ে উঠছে।

‘ইবোলার ক্ষেত্রে যেমন কোনও রোগী সেরে ওঠার পরও যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে শরীরে সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। কিন্তু কোভিড-১৯ রোগের ক্ষেত্রে সেই প্রবণতা দেখা দিলে প্রতিষেধক তৈরি সমস্যার হয়ে দাঁড়াবে।’

অণুজীব বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কেন দ্বিতীয় বার অনেকে আক্রান্ত হচ্ছেন, তা নিয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলা মুশকিল।

‘আসলে করোনাভাইরাস এত নতুন যে এর প্রতিক্রিয়ায় শরীরে যে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব ঠিক কত দিনের, তা এখনও স্পষ্ট নয়।’

বিশেষজ্ঞদের মতে, হতে পারে— সেই অ্যান্টিবডির সক্রিয়তা কমে গিয়ে দ্বিতীয় বার একই সংক্রমণের শিকার হচ্ছেন অনেকে। আবার একই ভাইরাসের অন্য কোনও ধারায়ও হামলা ঘটতে পারে।

‘কোনও করোনা রোগীর নাক-গলার সংযোগস্থল থেকে নেয়া সোয়াব নমুনার রিপোর্ট যখন নেগেটিভ আসে, তখন তাকে সুস্থ বলে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু এখনও স্পষ্ট নয়, ওই ভাইরাস শরীরের অন্য কোথাও লুকিয়ে রয়েছে কিনা। হয়তো ফের তা সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এ আশঙ্কাও উড়িয়ে দেয়া যায় না।’

তারা বলেন, পুনরায় সংক্রমণ বলতে বোঝায় যে ভাইরাসের অংশগুলো কিছু সময়ের জন্য একরকম সুপ্তাবস্থায় চলে যায় বা কিছু রোগীদের কিছু শর্ত বা দুর্বল প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকতে পারে, যা তাদের সিস্টেমে ভাইরাস পুনরুদ্ধারে সংক্রামক হতে পারে।

সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনেও কিছু করোনভাইরাস রোগী সুস্থ হয়ে উঠার পরেও আবার করোনা পজিটিভ দেখা দিয়েছিল। যদিও সরকার এ ধরণের তথ্য প্রকাশ করেনি।

কোরিয়া ইউনিভার্সিটি কলেজ অব ফার্মাসির ভাইরোলজিস্ট কিম জিয়ং-কি বলেন, ভাইরাসটি এত ক্ষুদ্র আকৃতির কারণে এরা কোষ এর মধ্যে লুকিয়ে থাকে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানের খালাসের রায় প্রকাশ
তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানের খালাসের রায় প্রকাশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে হবে: মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে হবে: মাহমুদ আব্বাস

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে শ্মশানে মিলল যুবকের মরদেহ
কক্সবাজারে শ্মশানে মিলল যুবকের মরদেহ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে স্ত্রীর বড় ভাইকে হত্যা, ভগ্নিপতির মৃত্যুদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে স্ত্রীর বড় ভাইকে হত্যা, ভগ্নিপতির মৃত্যুদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে নদ-নদীতে ক্ষতিকর গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে মাছ শিকার
পঞ্চগড়ে নদ-নদীতে ক্ষতিকর গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে মাছ শিকার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেরা একাদশ ঘোষণা
ক্লাব বিশ্বকাপের সেরা একাদশ ঘোষণা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৮৭৪ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকির তথ্য মিলেছে : এনবিআর
১৮৭৪ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকির তথ্য মিলেছে : এনবিআর

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন
গাইবান্ধায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের স্বায়ত্তশাসন বৃহত্তর শাসন ব্যবস্থার সংস্কার রক্ষায় অপরিহার্য: প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগের স্বায়ত্তশাসন বৃহত্তর শাসন ব্যবস্থার সংস্কার রক্ষায় অপরিহার্য: প্রধান বিচারপতি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট জুলাই স্মৃতি জাদুঘরের উদ্বোধন
৫ আগস্ট জুলাই স্মৃতি জাদুঘরের উদ্বোধন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শত্রুদের হাত গুঁড়িয়ে দিয়েছে’
‘ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শত্রুদের হাত গুঁড়িয়ে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়ে-মুচড়ে গেল ট্রাক
কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়ে-মুচড়ে গেল ট্রাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোডশেডিংয়ের সময় কাঠগড়া থেকে পালালেন আসামি
লোডশেডিংয়ের সময় কাঠগড়া থেকে পালালেন আসামি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রফতানি সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে ন্যাশনাল হালাল ল্যাবরেটরি হবে মাইলফলক: শিল্প উপদেষ্টা
রফতানি সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে ন্যাশনাল হালাল ল্যাবরেটরি হবে মাইলফলক: শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালন
বগুড়ায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের উন্নয়নের পল্লীবন্ধু এরশাদের অবদান অনস্বীকার্য: কাজী মামুন
বাংলাদেশের উন্নয়নের পল্লীবন্ধু এরশাদের অবদান অনস্বীকার্য: কাজী মামুন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে এসি মিলানে লুকা মদ্রিচ
অবশেষে এসি মিলানে লুকা মদ্রিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পারস্পরিক শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তৃতীয় দফার আলোচনার প্রস্তুতি চলছে’
‘পারস্পরিক শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তৃতীয় দফার আলোচনার প্রস্তুতি চলছে’

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
চট্টগ্রামে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা হিমু গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা হিমু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করতে হবে : চট্টগ্রামের ডিসি
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করতে হবে : চট্টগ্রামের ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাথরঘাটায় জলবায়ু সহনশীল ও নারীবান্ধব সাইক্লোন শেল্টারের দাবিতে স্মারকলিপি
পাথরঘাটায় জলবায়ু সহনশীল ও নারীবান্ধব সাইক্লোন শেল্টারের দাবিতে স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবরের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেলো ভাবির
দেবরের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেলো ভাবির

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১৫
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি
নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু
আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা