শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৯, রবিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২০

'সেরে উঠলে ফের করোনা হবে না, এমন নিশ্চয়তা নেই'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'সেরে উঠলে ফের করোনা হবে না, এমন নিশ্চয়তা নেই'

কোভিড-১৯ রোগ থেকে সেরে উঠার পরে ফের এই ভাইরাসে আক্রান্ত হবে না বলে এমন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জ্যেষ্ঠ মহামারী বিশেষজ্ঞরা দাবি করেছেন। 

ব্রিটিশ দৈনিক টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে। 

নতুন মহামারীর মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ অ্যান্টিবডি পরীক্ষার ওপর গুরুত্ব দেয়ার প্রেক্ষাপটে বিশেষজ্ঞরা এমন কথা বলছেন।

টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকিমুক্ত কি না বা কত সময় অ্যান্টিবডি তাকে সুরক্ষা দেবে; তা এই পরীক্ষায় পাওয়া যাবে না।

কাজেই আগে আক্রান্ত হওয়া কেউ ফের সংক্রমিত হবেন না বলে কোনো প্রমাণ নেই বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।

মানবদেহে জীবাণু সংক্রমণ ঘটলে তা প্রতিরোধে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। ব্রিটিশ সরকার ৩৫ লাখ সেরোলোজি টেস্টের উপকরণ কিনেছে। যা দিয়ে টেস্টের মধ্য দিয়ে মানুষের রক্তের প্লাজমায় অ্যান্টিবডির মাত্রা পরিমাপ করা হয়। যদিও এই পরীক্ষার মধ্য দিয়ে কোন মাত্রায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়েছে তা বোঝা যাবে না।

অ্যান্টিবডি পরীক্ষার যেসব পদ্ধতি বের হয়েছে, তার মধ্যে অনেকগুলো হচ্ছে পিন-প্রিক ব্লাড টেস্ট (আঙুলের ডগা থেকে রক্তের নমুনা নিয়ে পরীক্ষা)।

এর মধ্য দিয়ে ভাইরাস প্রতিরোধে দেহে কী মাত্রায় অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে তা পরিমাপ করা হয়।

জেনিভায় এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জ্যেষ্ঠ মহামারী বিশেষজ্ঞ মারিয়া ভ্যান কেরকভ বলেন, অনেক দেশ র‌্যাপিড ডায়াগনোস্টিক সেরোলোজিক্যাল পরীক্ষার দিকে ঝুঁকছে। তারা মনে করছে, এর মধ্য দিয়ে মানুষের এই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বের করতে পারবে।

তিনি বলেন, এই মুহূর্তে আমাদের কাছে এমন কোনো প্রমাণ নেই যে, সেরোলোজিক্যাল টেস্ট বলে দেবে কোনো ব্যক্তির দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে বা তিনি পুনরায় সংক্রমণ থেকে সুরক্ষিত।

তার মতে, এই অ্যান্টিবডি টেস্টের মধ্য দিয়ে সেরোপ্রিভ্যালেন্সের মাত্রা, যা অ্যান্টিবডির মাত্রা বোঝায়- সেটা পরিমাপ করা যাবে।

‘তবে তার অর্থ এই নয় যে, কোনো ব্যক্তির মধ্যে ওই রোগের বিরুদ্ধে স্থায়ী প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়েছে।’

তবে এ বিষয়ক অনেক পরীক্ষা পদ্ধতি বের হওয়াকে একটি ইতিবাচক বিষয় হিসেবে বর্ণনা করেন তিনি।

এদিকে শতভাগ করোনাভাইরাস মুক্তির নিশ্চয়তা নিয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার পর ফের আক্রান্ত হচ্ছেন রোগীরা।

এতে ভাইরাসের উপসর্গ দেখা দেয়ার আগে তা মানবদেহে সুপ্ত অবস্থায় থাকতে পারে। ঠিক তেমনি সুস্থ হওয়ার পরও এটি লুকিয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের।

দক্ষিণ কোরিয়াতে করোনাভাইরাসে এখন যেসব আক্রান্ত রোগী পাওয়া যাচ্ছে; দ্বিতীয়বার আক্রান্তের সংখ্যা তাদের মধ্যে বেশি।

দেশটিতে করোনা সংক্রমণ কমলেও বাড়তে শুরু করেছে দ্বিতীয়বার সংক্রমণকারীর সংখ্যা।

গত ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে প্রথমে কোরিয়াতে এক ব্যক্তি করোনা থেকে সেরে উঠার কয়েকদিন পর আবার আক্রান্ত হন! ঘটনাটা দক্ষিণ কোরিয়ার রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রে (কেসিডিসি) আলোড়ন তুলেছিল।

শনিবার ফের আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাটি গিয়ে দাঁড়াল ১৬৩ জনে। তাদের মধ্যে ৫৫ জনের বয়স ২০-৩০ বছরের মধ্যে।

দাজিওন শহরে ২৫ মার্চ হাসপাতালে ভর্তি হন জিন কিম। পরীক্ষায় করোনভাইরাস পজিটিভ ধরা পড়ে এই সপ্তাহে তিনি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গিয়ে আবার আক্রান্ত হন।

২৫ বছরের বয়সী ওই যুবককে করোনামুক্তির নিশ্চয়তার জন্য আরো দুবার পরীক্ষা করতে হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

রোগী সুস্থ হওয়ার পর আরও দুসপ্তাহ পরিপূর্ণ হোম কোয়ারেন্টিন থাকতে হবে।

এই সপ্তাহে বিএমজে মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে সিওল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় গ্র্যাজুয়েট স্কুল অফ পাবলিক হেলথের মহামারীবিদ্যার অধ্যাপক সুং-ইল চও সংক্রমণ থেকে সুস্থ হওয়া ব্যক্তিদের কিছুদিনের জন্য আলাদা থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।

দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশগুলোতে যেখানে কর্তৃপক্ষ এই প্রাদুর্ভাবটিকে নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে, তাদের মধ্যে ফের আক্রান্ত রোগীরা এখন বিশ্বজুড়ে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কেসিডিসির উপ-পরিচালক কোওন জুন-উউক বলেন, যারা ফের আক্রান্ত হচ্ছেন— তাদের মধ্যে ৪৪ ভাগের হালকা লক্ষণ দেখা দিয়েছে।

সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, যেহেতু এখনও এই ভাইরাস প্রতিরোধে পুরোপুরি কোনো প্রতিষেধক টিকা আবিষ্কার হয়নি, তাই এটি আমাদেরকে চিন্তিত করে তুলেছে।

গবেষকদের একাংশের বক্তব্য, এটা সম্ভবত আবার সংক্রমণের ঘটনা নয়, বরং করোনাভাইরাস বেশ কিছুদিন দেহের মধ্যে সুপ্ত অবস্থায় থাকার পর তা ফের সক্রিয় হয়ে উঠছে।

‘ইবোলার ক্ষেত্রে যেমন কোনও রোগী সেরে ওঠার পরও যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে শরীরে সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। কিন্তু কোভিড-১৯ রোগের ক্ষেত্রে সেই প্রবণতা দেখা দিলে প্রতিষেধক তৈরি সমস্যার হয়ে দাঁড়াবে।’

অণুজীব বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কেন দ্বিতীয় বার অনেকে আক্রান্ত হচ্ছেন, তা নিয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলা মুশকিল।

‘আসলে করোনাভাইরাস এত নতুন যে এর প্রতিক্রিয়ায় শরীরে যে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব ঠিক কত দিনের, তা এখনও স্পষ্ট নয়।’

বিশেষজ্ঞদের মতে, হতে পারে— সেই অ্যান্টিবডির সক্রিয়তা কমে গিয়ে দ্বিতীয় বার একই সংক্রমণের শিকার হচ্ছেন অনেকে। আবার একই ভাইরাসের অন্য কোনও ধারায়ও হামলা ঘটতে পারে।

‘কোনও করোনা রোগীর নাক-গলার সংযোগস্থল থেকে নেয়া সোয়াব নমুনার রিপোর্ট যখন নেগেটিভ আসে, তখন তাকে সুস্থ বলে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু এখনও স্পষ্ট নয়, ওই ভাইরাস শরীরের অন্য কোথাও লুকিয়ে রয়েছে কিনা। হয়তো ফের তা সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এ আশঙ্কাও উড়িয়ে দেয়া যায় না।’

তারা বলেন, পুনরায় সংক্রমণ বলতে বোঝায় যে ভাইরাসের অংশগুলো কিছু সময়ের জন্য একরকম সুপ্তাবস্থায় চলে যায় বা কিছু রোগীদের কিছু শর্ত বা দুর্বল প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকতে পারে, যা তাদের সিস্টেমে ভাইরাস পুনরুদ্ধারে সংক্রামক হতে পারে।

সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনেও কিছু করোনভাইরাস রোগী সুস্থ হয়ে উঠার পরেও আবার করোনা পজিটিভ দেখা দিয়েছিল। যদিও সরকার এ ধরণের তথ্য প্রকাশ করেনি।

কোরিয়া ইউনিভার্সিটি কলেজ অব ফার্মাসির ভাইরোলজিস্ট কিম জিয়ং-কি বলেন, ভাইরাসটি এত ক্ষুদ্র আকৃতির কারণে এরা কোষ এর মধ্যে লুকিয়ে থাকে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
'সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে মোহাম্মদপুর থেকে কিশোর গ্যাং দূর করব'
'সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে মোহাম্মদপুর থেকে কিশোর গ্যাং দূর করব'

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের অবহিতকরণ’ শীর্ষক সেমিনার
‘প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের অবহিতকরণ’ শীর্ষক সেমিনার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে অসহায় পরিবারের ৭২ সদস্য পেলেন এককালীন অর্থিক অনুদানের চেক
গোপালগঞ্জে অসহায় পরিবারের ৭২ সদস্য পেলেন এককালীন অর্থিক অনুদানের চেক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় শিশু নিহত
ট্রাকচাপায় শিশু নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা
হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে অপসাংবাদিকতা রুখতে হবে’
‘বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে অপসাংবাদিকতা রুখতে হবে’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে আওয়ামী লীগের ৪ নেতা গ্রেফতার
মহেশখালীতে আওয়ামী লীগের ৪ নেতা গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'গণতান্ত্রিক উত্তরণের মাধ্যমেই সংকটের সমাধান সম্ভব'
'গণতান্ত্রিক উত্তরণের মাধ্যমেই সংকটের সমাধান সম্ভব'

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্ত্রীসহ সাবেক এমপি আতিকের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক এমপি আতিকের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরগুনায় এক যুগ পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
বরগুনায় এক যুগ পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ-যুবলীগ ও সাবেক কাউন্সিলরসহ বগুড়ার তিনজন গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ-যুবলীগ ও সাবেক কাউন্সিলরসহ বগুড়ার তিনজন গ্রেপ্তার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান হান্নানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান হান্নানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে যুবকের মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা
মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে যুবকের মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সদস্যসহ গ্রেফতার ১১
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সদস্যসহ গ্রেফতার ১১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র রফতানি আরও বাড়ানোর ঘোষণা দিলেন পুতিন
অস্ত্র রফতানি আরও বাড়ানোর ঘোষণা দিলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের
পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্ত জলাশয়ের কচুরিপানা ফুলে মুগ্ধ পথচারী
মুক্ত জলাশয়ের কচুরিপানা ফুলে মুগ্ধ পথচারী

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কাভার্ডভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কাভার্ডভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে নৌকাডুবিতে ৪২৭ রোহিঙ্গা নিখোঁজ: জাতিসংঘ
মিয়ানমারে নৌকাডুবিতে ৪২৭ রোহিঙ্গা নিখোঁজ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সময় পুঁজিবাজারে কখনো অস্বস্তি আসেনি : আমীর খসরু
বিএনপির সময় পুঁজিবাজারে কখনো অস্বস্তি আসেনি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে বেতন বাকি রেখে কারখানা বন্ধ, আন্দোলনে শ্রমিকরা
গাজীপুরে বেতন বাকি রেখে কারখানা বন্ধ, আন্দোলনে শ্রমিকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গলায় লিচুর বিচি আটকে প্রাণ গেলো শিশুর
গলায় লিচুর বিচি আটকে প্রাণ গেলো শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রত্যেক মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: এ্যানি
দেশের প্রত্যেক মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত ১৫ বছরে নিয়োগ-পদোন্নতিতে দুর্নীতি-অনিয়মের তথ্য চেয়ে জবির বিজ্ঞপ্তি
বিগত ১৫ বছরে নিয়োগ-পদোন্নতিতে দুর্নীতি-অনিয়মের তথ্য চেয়ে জবির বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ইন্টারনেট ব্যবসায়ীর
কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগ
বগুড়ায় ইন্টারনেট ব্যবসায়ীর কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশরাকের শপথ দাবিতে নগর ভবন অবরুদ্ধ, বন্ধ নাগরিক সেবা
ইশরাকের শপথ দাবিতে নগর ভবন অবরুদ্ধ, বন্ধ নাগরিক সেবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বত্য চট্টগ্রাম সমিতি ঢাকা’র কমিটি গঠন
পার্বত্য চট্টগ্রাম সমিতি ঢাকা’র কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় আইএফআইসি ব্যাংকের মানিলন্ডারিং
ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ক প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় আইএফআইসি ব্যাংকের মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন
ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা
শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া
মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ
দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তৈরি আইফোনে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
ভারতে তৈরি আইফোনে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদে পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া ও চীন!
চাঁদে পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া ও চীন!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল গালিচায় নজর কাড়লেন আলিয়া ভাট
লাল গালিচায় নজর কাড়লেন আলিয়া ভাট

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত
এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ মে)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’
‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তি : অটোমেশনের কারণে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তি : অটোমেশনের কারণে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির
নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!
বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ মে ঢাকায় সমাবেশের ডাক জুলাই ঐক্যের
২৫ মে ঢাকায় সমাবেশের ডাক জুলাই ঐক্যের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার
সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি
পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর
রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ
দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!
লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে কালকের পর
কী হবে কালকের পর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে
বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর
পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম
বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম

পেছনের পৃষ্ঠা

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম
সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা
ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা

শোবিজ

শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত
শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত

শনিবারের সকাল

ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা
স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী
বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান

শোবিজ

দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন
দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন

শোবিজ

বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান
বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান

শোবিজ

মোহামেডানের নতুন জীবন
মোহামেডানের নতুন জীবন

মাঠে ময়দানে

লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান
লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি আমরা
চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি আমরা

প্রথম পৃষ্ঠা