সুপার সাইক্লোন আম্ফানের প্রভাবে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ পানগুছি নদীতে স্বাভাবিকের চেয়ে ৪/৫ ফুট পানি বেড়েছে। বেলা ১২টার দিকে দীর্ঘক্ষণের জোয়ারে পানি বৃদ্ধি পায়। ফলে মোরেলগঞ্জ সদর বাজার, পৌরসভার বারইখালী, খাউলিয়া ইউনিয়নের সন্ন্যাসী, কুমারখালী ও পশুরিবুনিয়া গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
বুধবার সকাল ৬টায় ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত ঘোষণার পর থেকে ফেরিসহ সকল ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
মোরেলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান বলেন, ১৩৩টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রে মঙ্গলবার রাত থেকে ৪৭ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে শুকনো খাবার, শিশুখাদ্য ও সেহরিতে খিচুড়ির ব্যাবস্থা করা হয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে ক্রমশ ভিড় বাড়ছে।
উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভা মেয়র, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাসহ ইউনিয়ন চেয়ারম্যানরা আশ্রয় কেন্দ্রগুলো তদারকি করছেন।
বিডি প্রতিদিন/আরাফাত