শিরোনাম
- আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
- দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
- মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
- আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
- ‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
- উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
- ‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
- সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
- বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
- শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
- মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
- আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
- অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
- ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
- নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
- পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
- পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
- রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
- নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
- কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা কবীর হোসেন আর নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহীর প্রবীণ রাজনীতিবিদ, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট কবীর হোসেন আর নেই। বুধবার দুপুর ২টা ৫০ মিনিটে তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহি রাজেউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। কবীর হোসেন স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
কবীর হোসেনের ছেলে নাসির হোসেন তার বাবার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দীর্ঘদিন থেকে তার বাবা বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। বাসায় রেখে চিকিৎসায় দেওয়া হচ্ছিল। সোমবার পিত্তথলিতে জ্বালাপোড়া করলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার দুপুরে তার মৃত্যু হয়।
নাসির হোসেন জানান, তার দুই বোন দেশের বাইরে থাকেন। তারা ইতিমধ্যে দেশে ফেরার প্রস্তুতি নিয়েছেন। তারা আসার পর আগামী শুক্রবার বাদ জুমা নামাজে জানাজা শেষে হেতেম খাঁ কবরস্থানে বাবা-মায়ের কবরে তার বাবাকে সমাহিত করা হবে।
কবীর হোসেন বিএনপির প্রার্থী হিসাবে ১৯৯১ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনবার এমপি নির্বাচিত হন। এর মধ্যে ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালে রাজশাহী-২ এবং ২০০১ সালে রাজশাহী-৫ আসন থেকে নির্বাচিত এমপি ছিলেন। প্রথমে ১৯৯১ সালে রাজশাহী সদর আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী এবং পরে তাকে ভূমি প্রতিমন্ত্রী করা হয়। তিনি বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসন থেকে মনোনয়ন পেয়ে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মেরাজ উদ্দিন মোল্লাহর কাছে পরাজিত হন।
বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল
এই বিভাগের আরও খবর