শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৪, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ

মুঘল সাম্রাজ্যের সময় জমিদাররা আভিজাত্যের প্রতীক ছিলেন। তারা যেমন শাসক ছিলেন তেমনি শোষকও ছিলেন। ১৯৪৮ সালে ব্রিটিশ শাসনের অবসান হলে ১৯৫০ সালে জমিদারি প্রথা বাতিল হয়ে যায়। পরে সমস্ত ভূমি ফেডারেল সরকারে অধীনে চলে যায়। এক সময় জমিদারি প্রথা ধ্বংস হয়ে যায়। 

বগুড়ায় প্রায় ৩ যুগেরও আগে জেলার দুপচাঁচিয়া উপজেলার গুনাহারের খ্যাতিমান জমিদারের বিলাসবহুল বাড়ি ছিল। সেই বাড়িতে জমিদারি প্রথায় চলতো খাজনা আদায়। ঈদ আসলেই জমিদারের নিপীড়ন বেড়েই চলতো খাজনা আদায়ের। সেই সময় আত্মীয়-স্বজন, প্রজা, কর্মচারী আর কর্মকর্তাদের পদচারণায় মুখরিত ছিল বাড়িটি। এখন বিলাসবহুল এই জমিদার বাড়িতে নেই আর ঈদ আনন্দ। জমিদার বাড়িটি কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেও সংস্কারের অভাবে প্রায় ধ্বংস হতে চলেছে। 

জানা গেছে, বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া উপজেলার গুনাহারে খ্যাতিমান জমিদারের বিলাসবহুল বাড়ীটি আজ কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। বাড়িটির নাম সাহেব বাড়ি নামেও পরিচিত। কেউ বলেন, খাঁন সাহেবের বাড়ি। যে যেই নামেই ডাকুক না কেন, এটাই হলো জমিদার বাড়ি। বাড়িটি ধ্বংসস্তুপে পরিণত হতে চললেও জমিদারের কর্মযজ্ঞের স্মৃতি আজও মানুষের মুখে মুখে রয়েছে। দৃষ্টিনন্দন অবকাঠামো সাহেব বাড়িটি বৃটিশ আমলের ঐতিহ্যবাহী একটি ভবন। এক সময়ে এই বাড়ির চারপাশের নান্দনিক দৃশ্যে মানুষ আকৃষ্ট হতো। 

বাড়িটির সৌন্দর্য উপভোগ করতে দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসতেন অগণিত মানুষ ও পর্যটক। বিভিন্ন দিবস ও উৎসবে আত্মীয়-স্বজন, প্রজা, কর্মচারী আর কর্মকর্তাদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠতো। অথচ আজ জমিদার প্রথা বিলীন হওয়ায় নেই ঈদ আনন্দ। পরিবারের সদস্যরাও থাকেন না সেই বাড়িটিতে। 

গুনাহারের এই জমিদার বা সাহেব বাড়িটি খাঁন বাহাদুর মোতাহার হোসেন খানের। খাঁন বাহাদুর মোতাহার হোসেন খাঁন দুই পুত্র ও ৫ কন্যার জনক। তিনি ব্রিটিশ সরকারের অধীনে বাংলার বিহার, উড়িৎষার এক্সসাইজ কমিশনার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ছিলেন সৌখিন এবং সৌন্দর্যের পঞ্জারী জমিদার। তাইতো যখন এ দেশে একটি একতলা ভবন নির্মাণ করা ছিল কোন অপ্রত্যাশিত স্বপ্ন পূরণের আশা। ঠিক সেই সময় ১৯৩৯ সালে তিনি গুনাহারের মতো নিভৃত পল্লীতে নির্মাণ করেন রাজপ্রসাদতুল্য দ্বিতল বিশিষ্ট দৃষ্টিনন্দন এবং বিলাসবহুল ভবন। 

ভবনের চতুরপাশ ঘিরে খনন করা হয়েছিলো বিশাল নিরাপত্তা দিঘী। এই দিঘীতে জমিদার পরিবারের সদস্যরা বিকেলে নৌ-ভ্রমন করতেন। পাশাপাশি জমিদার বাড়ীর পশ্চিম পার্শ্বে বিশাল একটি ঘাট বাঁধানো দর্শনীয় পুকুর ছিলো। এই পুকুরেই জমিদার পরিবারের সদস্যরা গোসল করতেন। পুকুরের পশ্চিম দক্ষিণে বিশাল উচু সীমানা প্রাচীর ছিলো যা আজও ক্ষত বিক্ষত অবস্থায় স্বাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে। বাড়ীর ভিতরের সৌন্দর্যের কথা বলে শেষ করার নয়। যে সৌন্দর্যের কারনে বাড়ীটি দেখতে দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসতেন অগনিত মানুষ ও পর্যটক। ১৯৫২ সালে ২ জুলাই তিনি নিজ বাস ভবনে ইন্তেকাল করেন। তিনি জীবনদশায় নিজের পরিবার পরিজনদের চেয়ে প্রজাসাধারনের সুখের কথা বেশী ভাবতেন। আর সে কারনে তার মৃত্যুর পরও তার কর্মযজ্ঞের স্মৃতি আজও তাকে অমর করে রেখেছেন। বর্তমানে বাড়ীটি মোতাহার হোসেন খাঁন সাহেবের চতুর্থ ও ৫ম কন্যাদ্বয় চির কুমার রওশন মহল ও জৈলুশ মহলের নামে রেকর্ডকৃত এবং তারাই বিশেষ করে বগুড়া শহরে অবস্থানরত চিরকুমারী রওনক মহল বাড়ীটি নিজ দায়িত্বে দেখাশুনা ও সংস্কার কাজ সমাধান করে থাকেন। এদিকে প্রায় ৩ যুগের ও বেশী সময় ধরে সংস্কার না হওয়ায় কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা এই বাড়ীটি আজ প্রায় ধ্বংস হতে চলেছে। 

এখানে ঘুরতে আসা পর্যটকরা মোতাহার হোসেন খানের কর্মযজ্ঞের স্মৃতিকে আরও স্মরনীয় করে রাখতে সরকারী পৃষ্টপোষকতায় তার ধ্বংসাবশেষ বাড়ীটির অবকাঠামো ঠিক রেখে পরিকল্পিত এবং দৃষ্টিনন্দন পর্যটন কেন্দ্রে পরিনত করতে খাঁন পরিবারের প্রতি আহবান জানান। এতে পর্যটকের সংখ্যা যেমন বাড়বে তেমনি এলাকার ঐতিহ্যবাহী বাড়িটিও সুরক্ষা করা সম্ভব হবে। 

স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম খান বাবু বলেন, এই বাড়ির প্রতিষ্ঠাতা তার সম্পর্কে দাদা। তিনি মারা যাওয়ার পর বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। বাড়ি সংস্কার করে পর্যটন হিসাবে এই এলাকাকে গড়ে তোলা সম্ভব। এতে বাড়ির সুন্দর্য যেমন বৃদ্ধি পাবে তেমনি সুন্দর পরিবেশের সৃষ্টি হবে। 
স্থানীয় মেম্বার লিপটন খান বলেন, বাড়িটি দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। ব্যক্তি মালিকানা কিংবা সরকারি ভাবে বাড়িটি সংস্কার করে পর্যটন এলাকা হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব। পর্যটন এলাকা হিসাবে গড়ে তুলতে পারলে এই ভবন ঘিরে বিভিন্ন দোকান পাট গড়ে উঠবে। এছাড়াও এলাকার মানুষের আর্থিক কর্মসংস্থানের পথ সৃষ্টি হবে। 

তিনি আরো বলেন, আমরা শুনেছি সেই সময় বিভিন্ন দিবস ও উৎসবে আত্মীয়-স্বজন, প্রজা, কর্মচারী আর কর্মকর্তাদের পদচারনায় মুখরিত হয়ে উঠতো বাড়িটি। অথচ আজ জমিদার পরিবারের সদস্যরা সেখানে না থাকায় নেই ঈদ আনন্দ। 

বাড়িটি দেখাশোনার দায়িত্বরত স্থানীয় আক্কাস আলী বলেন, তিনি বাড়িটি দেখাশোনাসহ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ করে থাকেন। এছাড়াও বাড়িটি দেখতে আসা মানুষদেরকে ঘুরে ঘুরে বাড়িটি দেখান। বাড়িটি দীর্ঘদিন যাবত পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকায় ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। সংস্কার করলে ভালো হতো। 
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ আবু তাহের বলেন, গুনাহারে দৃষ্টিনন্দন অবকাঠামো সাহেব বাড়িটি বৃটিশ আমলের ঐতিহ্যবাহী একটি ভবন। এই বাড়ির চারপাশে নান্দনিক দৃশ্য এখানে লুকায়িত রয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং জমির মালিকগণ পারস্পারিক আলোচনার মাধ্যমে এটি একটি পর্যটন এলাকা হিসাবে গড়ে তুলতে পারেন। তাহলে এই এলাকাটি পরিচিতির পাশাপাশি পর্যটন এলাকায় পরিণত হবে। 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ্রুখ খান বলেন, গুনাহারের জমিদার বাড়ি বা সাহেব বাড়ির স্থাপত্য আছে যা লোকে সাহেব বাড়ি বা জমিদার বাড়ি বলেই জানেন। তিনি জেনেছেন এই বাড়িটি ব্যক্তি মালিকানাধীন সম্পত্তি। একটি বড় প্রাচীণ অবকাঠামো যা দেখতে অনেক দুর দুরান্ত থেকে লোকজন আসেন। ঘুরে ফিরে দেখেন ছবি তোলেন। এটি পর্যটন স্থান হিসাবে গড়ে তোলা যেতে পারে। জমিদারের বংশধর বা মালিকরা চাইলে এই বাড়ি পর্যটন এলাকা হিসাবে গড়ে তুলতে পারেন। সরকারের পক্ষ থেকে তিনি সার্বিক সহযোগিতা করবেন। 

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২
তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২
সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই
শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই
চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু
সাবেক এমপি জাফর আলমের বিচার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ
সাবেক এমপি জাফর আলমের বিচার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ
হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নানা অভিযোগে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান
নানা অভিযোগে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৪৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক

১৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২
তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই
শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জাফর আলমের বিচার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ
সাবেক এমপি জাফর আলমের বিচার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নানা অভিযোগে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান
নানা অভিযোগে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার বরুড়ায় পুকুরে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লার বরুড়ায় পুকুরে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি ও ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং
বরিশালে ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি ও ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসলে বিনিয়োগ বাড়বে : গভর্নর
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসলে বিনিয়োগ বাড়বে : গভর্নর

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সরকারি স্কুলের সামনে ময়লা ফেলা বন্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাগেরহাটে সরকারি স্কুলের সামনে ময়লা ফেলা বন্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাজিপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
কাজিপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজিপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে কলেজছাত্রের মৃত্যু
কাজিপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে ৪ কোটি টাকার চিংড়ি রেণু জব্দ
পটুয়াখালীতে ৪ কোটি টাকার চিংড়ি রেণু জব্দ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা বন্দরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
মোংলা বন্দরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প
পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প

শোবিজ

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন