শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

লাল রঙের ভয়ংকর চকলেট!

সারমিন ইসলাম রত্না
প্রিন্ট ভার্সন
লাল রঙের ভয়ংকর চকলেট!

তিন বন্ধু স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিল। রাহাত, নিবিড় আর শফিক। তিনজনে ভীষণ দুষ্টু আর সাহসী। ওরা পথে যেতে যেতে দেখল, চকচকে লাল কাগজে মোড়ানো চকলেটের প্যাকেট পড়ে আছে। ওরা অবাক হয়ে একে অপরের দিকে তাকাল! রাহাত চকলেটের প্যাকেট তুলে নিল। শফিক বলল, এটা কি ঠিক হলো? নিবিড় মাথা দুলিয়ে বলল, অবশ্যই ঠিক হয়েছে। এখন আমরা ভাগাভাগি করে চকলেট খাব। শফিক বাধা দিয়ে বলল, এটা ঠিক হবে না। রাহাত ওর মুখে জোর করে চকলেট তুলে দিল। শফিক মজা পেয়ে খেতে শুরু করল। নিবিড় চোখেমুখে আনন্দ ফুটিয়ে বলল, এমন মজার চকলেট কিনতে হলে আমাদের অনেক টাকা খরচ হতো। রাহাত সম্মতি জানিয়ে বলল, নিশ্চয়ই। আমাদের ভাগ্য ভালো তাই পথেই কুড়িয়ে পেলাম। শফিক তখনো চুপচাপ। ও কী বলবে বুঝতে পারছে না। শুধু মনে হচ্ছে চকলেট মজা হলেও খাওয়া ঠিক হচ্ছে না।

হঠাৎ বাতাসটা কেমন ঠান্ডা হয়ে গেল। রাহাত আকাশের দিকে তাকাল। সন্ধ্যা হয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরতে হবে।

নিবিড় বলল, গল্প করতে করতে এত সময় পেরিয়ে গেছে বুঝতেই পারিনি। শফিক ভয় পাওয়া গলায় বলল, শরীরটা কেমন ভারি ভারি লাগছে। রাহাত আর নিবিড় শফিকের দিকে তাকাতেই শিউরে উঠল! শফিকের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে সাদা শাড়ি পড়া একটি মেয়ে। বড় বড় টকটকে লাল চোখ। এলোমেলো চুল। ধারালো নখ আর ঠোঁটে ভয়ংকর হাসি। হি হি হি কোথায় পালাবে? আজ মজা দেখাব তোমাদের। তিন বন্ধুর অন্তরাত্মা কেঁপে উঠল! রাহাত ঢোক গিলল। শফিক চোখ বন্ধ করল। নিবিড় সাহস করে বলল, কিন্তু কেন? ভয়ংকর মেয়েটি হাসতে হাসতে বলল, হি হি হি। আবার প্রশ্ন করে কেন? হি হি হি। উত্তর দিচ্ছি। আমি গাছের ডালে বসে পা দোলাচ্ছিলাম। আমার হাতে চকলেটের প্যাকেট ছিল। হঠাৎ চকলেটের প্যাকেট পড়ে গেল। তোমরা তুলে নিলে। শুধু তাই নয়, মজা করে খেয়েও ফেললে। কথা বলতে বলতে মেয়েটির চোখমুখ বিকৃত হয়ে গেল। তা দেখে তিন বন্ধুর গলা শুকিয়ে গেল। মেয়েটি ধারালো নখ দেখিয়ে বলল, আমার চকলেট ফেরত দাও। তা না হলে খামচে দেব। আমার মতো ভয়ংকর বানিয়ে দেব তোমাদের। তখন মানুষরাজ্য ছেড়ে ভূতরাজ্যে বাস করতে হবে। রাহাত আর নিবিড় কাঁপা কাঁপা কণ্ঠে বলল, আমরা জানতাম না ওটা তোমার। জানলে কখনো খেতাম না। শফিক বাধা দিয়ে বলল, আমি নিষেধ করেছিলাম। মেয়েটি কর্কশ কণ্ঠে চেঁচিয়ে উঠল। এত কিছু শুনতে চাই না। আমার চকলেট ফেরত দাও। রাহাত অনুনয় করে বলল, ভুল করেছি। ক্ষমা কর। নিবিড় হাত জোর করে বলল, খেয়ে ফেলা জিনিস তো আর ফিরিয়ে দিতে পারব না। কিন্তু এমন চকলেট এনে দেওয়ার চেষ্টা করব। শফিক কান্নাভেজা কণ্ঠে বলল, আমাদের ছেড়ে দাও। আমরা পালাব না কথা দিচ্ছি। মেয়েটি কী যেন ভাবল। তারপর চোখমুখ কঠিন করে বলল, মাত্র একদিন সময় দিলাম। মেয়েটি এই বলে অদৃশ্য হয়ে গেল। তিন বন্ধু ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটতে লাগল।

মধ্যরাত। সুনসান নীরবতা। রাহাত, নিবিড় আর শফিক ঘুমানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু ঘুমাতে পারছে না। ওদের মাথায় একটাই চিন্তা। এমন চকলেট কোথায় পাব? যদি না পাই তাহলে কী হবে? তিন বন্ধু ভিন্ন বাড়িতে থাকলেও ওদের মনের কথা যেন একে অপরের কাছে পৌঁছে যাচ্ছিল। হঠাৎ হাসির শব্দ! হি হি হি। নিবিড় হুরমুর করে উঠে বসল। ধরাস ধরাস করছে বুক। নিজেকে সামলে নিয়ে বাতি জ্বালাল। দেখল কেউই নেই। রাহাত ঘুমানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু চোখ বন্ধ করলেই ভয়ংকর সেই মেয়েটির মুখ ভেসে উঠছে। শেষ রাতের দিকে চোখ বুজে এলো রাহাতের। ধারালো পাঁচটি নখ রাহাতকে খামচে দিল। ওমনি হাত-পা ছুড়তে ছুড়তে রাহাত জেগে উঠল। চেঁচিয়ে বলল, কে? কে আমাকে খামচে দিল? কোনো উত্তর এলো না। রাহাত আপাদমস্ত কাঁথা মুড়ি দিয়ে বসে রইল। শফিক ওয়াশরুমের দরজা খুলে চিৎকার দিয়ে পিছিয়ে গেল। সন্ধ্যায় দেখা ভয়ংকর সেই মেয়েটা। ঝরনার নিচে দাঁড়িয়ে আছে। শফিক এক দৌড়ে ঘর থেকে বের হয়ে হাঁপাতে লাগল। তিন বন্ধু ভয়ংকর একটা রাত কাটাল।

পরদিন রাত জাগা চোখ নিয়ে ওরা স্কুলে উপস্থিত হলো। কিন্তু কেউই ক্লাসে মনোযোগ দিতে পারল না। স্কুল ছুটি হওয়ার পরপরই ওরা বেরিয়ে গেল। রাহাত চিন্তিত মুখে বলল, চকলেট খুঁজে পেতেই হবে। নিবিড় সম্মতি জানিয়ে বলল, তা তো অবশ্যই। বিষয়টা আব্বু-আম্মুর সঙ্গে শেয়ার করলে ভালো হতো। তাহলে বুদ্ধি পাওয়া যেত। শফিক বলল, যেহেতু শেয়ার করিনি। এখন নিজেদের বুদ্ধিতেই কাজ করতে হবে। ওরা এ দোকান, সে দোকান ঘুরতে লাগল। সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো। কিন্তু কোথাও লাল প্যাকেটের চকলেট পাওয়া গেল না।

ওরা হাঁটছে। ভয়ংকর সেই গন্তব্যের দিকে। ওরা জানে না কী হবে তারপর? তবু এগিয়ে যাচ্ছে। নিবিড় বলল, আমরা পালিয়ে যাব না। শফিক মাথা দুলিয়ে বলল, হ্যাঁ আমরা কথা দিয়েছিলাম। রাহাত আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলল, আমরা সৃষ্টির সেরা তা দেখিয়ে দিতে হবে। তিন বন্ধু কথা বলতে বলতে এসে দাঁড়াল বিশাল আকৃতির সেই গাছের নিচে। ঠিক তখনই খিলখিল হাসিতে কেঁপে উঠল চারপাশ। ভয়ংকর সেই মেয়ে সামনে এসে দাঁড়াল। চোখমুখ কঠিন করে জানতে চাইল, আমার চকলেট কোথায়? তিন বন্ধু একসঙ্গে উত্তর দিল, পাইনি। বহু খুঁজেছি। না পাওয়ার কারণ হচ্ছে আমরা চকলেটের নাম জানি না। মেয়েটি রাগান্বিত স্বরে বলল, জানতাম তোমরা পাবে না। তাহলে কেন এসেছো এখানে? ভয়ংকর পরিণতি দেখতে? রাহাত সাহস করে উত্তর দিল, হ্যাঁ, আমরা কথা দিয়েছিলাম। তাই ভাগ্যে যা আছে মেনে নেব। মেয়েটির ধারালো নখ লম্বা হতে শুরু করল। এমন সময় নিবিড় বলল, আমরা যদি পালিয়ে যেতাম তাহলে আমাদের ভীতু ভাবতে। শফিক গর্বের সঙ্গে বলল, আমরা সৃষ্টির সেরা তা কথা ও কাজে প্রমাণ করতে হবে। আমাদের ভয়ংকর বানিয়ে দিতে চাইলে বানিয়ে দাও। কিন্তু মনে রেখো, আমরাই জিতে যাব। মেয়েটি কর্কশ কণ্ঠে চেঁচিয়ে উঠল। না, না, যাও তোমাদের ছেড়ে দিলাম। তোমরা খুব সাহসী আর বুদ্ধিমান। তোমাদের মতো মানুষ, এই মানুষরাজ্যে প্রয়োজন আছে। তবে মনে রেখো, এই প্রথম ও শেষবার সুযোগ দিলাম। আর কখনো পথে কুড়িয়ে পাওয়া জিনিস খাবে না। হতে পারে ওটা কারো পছন্দের। হতে পারে ওটা কারো কষ্টের উপার্জিত টাকায় কেনা। হতে পারে ওটা খুবই ক্ষতিকর। তাই কুড়িয়ে পাওয়া জিনিস একদম খাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
সহজপাঠ
সহজপাঠ
নতুন জলে
নতুন জলে
বানভাসিদের পাশে
বানভাসিদের পাশে
আষাঢ়
আষাঢ়
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
বর্ষা আমার নাম
বর্ষা আমার নাম
বাবার ভালোবাসা
বাবার ভালোবাসা
মিষ্টি মধুর বৃষ্টি পেয়ে
মিষ্টি মধুর বৃষ্টি পেয়ে
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
সত্যিকারের জয়
সত্যিকারের জয়
সোনালি রাজহাঁস...
সোনালি রাজহাঁস...
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের ইমেজকে নষ্ট করা যাবে না: আবুল খায়ের
তারেক রহমানের ইমেজকে নষ্ট করা যাবে না: আবুল খায়ের

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ডিমভর্তি পিকআপ খাদে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মাদারীপুরে ডিমভর্তি পিকআপ খাদে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৫০
ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৫০

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের পাথর ৪.৩ মিলিয়নে বিক্রি, ইতিহাস গড়ল উল্কাপিণ্ড
মঙ্গলের পাথর ৪.৩ মিলিয়নে বিক্রি, ইতিহাস গড়ল উল্কাপিণ্ড

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু
জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে নৌবাহিনী
গোপালগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে নৌবাহিনী

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের ডিগ্রি পরীক্ষা স্থগিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের ডিগ্রি পরীক্ষা স্থগিত

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ওজন কমাতে যে ভুল ফল খাচ্ছেন?
ওজন কমাতে যে ভুল ফল খাচ্ছেন?

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আসছে ‘বজরঙ্গি ভাইজান ২’
আসছে ‘বজরঙ্গি ভাইজান ২’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বার্সেলোনার নতুন ১০ নম্বর ইয়ামাল
বার্সেলোনার নতুন ১০ নম্বর ইয়ামাল

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা
আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা
আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম
দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার
পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ
দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা
গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই
ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে
খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত
ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ১৭ হাজার শিশু নিহত, প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ২৮ জন
গাজায় ১৭ হাজার শিশু নিহত, প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ২৮ জন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সাথে সংঘর্ষে সেনাসহ নিহত ৩
ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সাথে সংঘর্ষে সেনাসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!
তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি
দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!
তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির
কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির

পেছনের পৃষ্ঠা