শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

মৎস্যকন্যা ও রাজপুত্র

সাগর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
মৎস্যকন্যা ও রাজপুত্র

অনেক অনেক দিন আগের কথা। তখন ডেনমার্কের বাল্টিক সাগরজুড়ে বাস করত মৎস্যকন্যা বা মার্মেইডের দল। তাদের রাজত্ব ছিল এই সমুদ্রের গভীর অতলে। সে রাজ্যের নাম ছিল মার্মেইড টাউন আর সেখানে শাসন করত এক সুন্দরী মৎস্যকন্যা। নাম তার রূপাঞ্জল ডিউ। এক দিন এক ভয়ংকর জলরাক্ষস জেরেনিমো মৎস্যকন্যার রাজ্য মার্মেইড টাউনে আক্রমণ চালিয়ে রাজকন্যা রূপাঞ্জল ডিউকে একটা সোনার খাঁচায় বন্দি করল। রাক্ষসের সেই আক্রমণে মৎস্যকন্যাদের অনেকেই মারা গেল। অনেকে প্রাণ নিয়ে এদিক ওদিক পালাল। আসলে প্রকাণ্ড আকৃতির জলরাক্ষস জেরেনিমো রাজকন্যা রূপাঞ্জল ডিউয়ের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে তাকে ভালোবেসে ফেলেছিল। সে প্রতিদিন সমুদ্র চষে বেড়িয়ে সামুদ্রিক মাছ, অক্টোপাস, তিমি মাছ শিকার করে খেয়ে সন্ধ্যার সময় একটি সুন্দর রাজপুত্রের আকৃতি ধারণ করে রাজকন্যা রূপাঞ্জল ডিউয়ের কাছে এসে বিনীতভাবে বিয়ের প্রস্তাব দিত। কিন্তু রাজকন্যা তাকে ঠিকই চিনতে পারত আর প্রতিবার তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করত। এভাবে দিন কাটতে লাগল। অন্যান্য মৎস্যকন্যারা বাল্টিক সাগরের তীরে তীরে ঘুরে বেড়াত আর কাঁদত। এক দিন ডেনমার্কের রাজপুত্র ইভান জোন্স এলো বাল্টিক সাগরের তীরে। সে সেখানে একটি মৎস্যকন্যাকে বসে বসে কাঁদতে দেখল। রাজপুত্র ইভান তার কাছে যেয়ে কান্নার কারণ জানতে চাইল। মৎস্যকন্যা তখন সব কথা রাজপুত্র ইভানকে খুলে বলল। শুনে রাজপুত্র খুব দুঃখ পেল। সে মৎস্যকন্যাকে কথা দিল যে জলরাক্ষস জেরেনিমোর হাত থেকে সে মৎস্যকন্যাদের রাজ্য ও রাজকন্যাকে উদ্ধার করে দেবে। এ কথা বলে সে বাল্টিক সাগরের পাড় থেকে একটা গহিন বনের ভিতর দিয়ে আপাতত চলল তার রাজ্য ডেনমার্কের ঝলমলে সুন্দর রাজধানী কোপেনহেগেনের দিকে। এদিকে বনের মধ্য দিয়ে যখন রাজপুত্র ইভান জোন্স যাচ্ছিল, তখন জলরাক্ষস জেরেনিমো তাকে দেখে ফেলে। সে একটা ভয়ংকর বাঘের রূপ ধারণ করে রাজপুত্র ইভানকে ধাওয়া করে। রাজপুত্র ইভান দৌড়ে পালাতে থাকে। হঠাৎ রাজপুত্র একটা ঝোপের মাঝে গর্ত দেখে, সেখানে লুকিয়ে পড়ে। ওই গর্তে বাস করত এক নীলপরী। সে তখন ঘুমাচ্ছিল। রাজপুত্রের গর্তে ঢোকার শব্দে নীলপরীর ঘুম ভেঙে যায়।

নীলপরী বিরক্ত ভরা কণ্ঠে রাজপুত্র ইভানকে বলল, তুমি আমার ঘরে ঢুকে আমার ঘুম ভাঙালে কেন? রাজপুত্র তখন নীলপরীকে সব খুলে বলে। নীলপরী তখন কিছুক্ষণ চোখ বুজে ধ্যান করে বলল, ওই বাঘটাই শয়তান জলরাক্ষস। সে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপ ধারণ করতে পারে। নীলপরী তখন বলল, তুমি কি সত্যিই জলরাক্ষসকে হত্যা করে মৎস্যকন্যা রূপাঞ্জল ডিউকে উদ্ধার করতে চাও? রাজপুত্র ইভান বলল, হ্যাঁ, হ্যাঁ চাই। নীলপরী তখন রাজপুত্র ইভান জোন্সকে একটা তলোয়ার দিয়ে বলল, এই নাও তলোয়ার, এর নাম একরার। এটি থেকে শক্তিশালী আলোকরশ্মি বিচ্ছুরিত হয়। এই আলোকরশ্মির সামনে জলরাক্ষস টিকতে পারবে না। আর এই নাও একটা লাঠি। এই লাঠিটা মাটিতে ফেলে দিলেই এটি উভচর যান হয়ে যাবে। তুমি জলে, স্থলে, আকাশে যে কোনো জায়গায় এর সাহায্যে যেতে পারবে। রাজপুত্র ইভান তখন নীলপরীকে অনেক ধন্যবাদ জানিয়ে পথে নামল। সে লাঠিটা মাটিতে ফেলতেই একটা বড়সড়ো উভচর যান হয়ে গেল। রাজপুত্র ইভান তখন উভচর যানটিকে বাল্টিক সাগরের তলদেশে নিয়ে যেতে বলল। তারপর তারা বাল্টিক সাগরের তলদেশে সোনার খাঁচায় বন্দি মৎস্যকন্যাদের রাজকুমারী রূপাঞ্জল ডিউকে খুঁজতে লাগল। খুঁজতে খুঁজতে এক দিন রাজপুত্র ইভান একটা প্রকাণ্ড রাজপ্রাসাদের সামনে সোনার খাঁচার দেখা পেয়ে গেল। সঙ্গে সঙ্গেই সোনার খাঁচার কাছে গিয়ে রূপাঞ্জল ডিউকে বলল, তুমি একটুও ভয় পেও না। আমি এক্ষুণি তোমাকে উদ্ধার করছি। এই বলে সে একরার নামের তলোয়ার দিয়ে আলোকরশ্মির বিচ্ছুরণ ঘটিয়ে সোনার খাঁচার তালা খুলে ফেলল। সঙ্গে সঙ্গে রূপাঞ্জল ডিউ বাইরে বেড়িয়ে এলো। সে রাজপুত্র ইভানের দিকে মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল। রাজপুত্র ইভানেরও ততক্ষণে রূপাঞ্জল ডিউকে ভালো লেগে গেছে। এর মধ্যেই ঘটল এক ঘটনা। রাজপুত্র ইভান যখন একরার নামের তলোয়ারটি দিয়ে সোনার খাঁচার তালা গলিয়ে ফেলছিল, জলরাক্ষস জেরেনিমোর কাছে খাঁচাটি থেকে শব্দ তরঙ্গের মাধ্যমে বার্তা চলে গেল। জেরেনিমো সব কাজ ফেলে সাগর তলের রাজপ্রাসাদের কাছে আসতে লাগল এবং দেখতে দেখতে সে সেখানে এসে পৌঁছে গেল। এসেই রাজপুত্র ইভানকে দেখে জলরাক্ষস জেরেনিমো গর্জে উঠল। সে মুখ দিয়ে এক ঝলক আগুন রাজপুত্রের দিকে ছুড়ে মারল। রাজপুত্র ইভানও তার একরার তলোয়ার জলরাক্ষসটার দিকে মেলে ধরল। একরার তলোয়ার থেকেও একঝলক আলোকরশ্মি জলরাক্ষসের ছুড়ে দেওয়া আগুনের দিকে ছুটে গেল। শুরু হলো দুই আলোকরশ্মির যুদ্ধ। ধীরে ধীরে একরার তলোয়ারের আলোকরশ্মি বিজয়ী হতে লাগল। জলরাক্ষসের ছোড়া আগুনের রশ্মি পিছিয়ে যেতে লাগল। পেছাতে পেছাতে আগুনের রশ্মি জলরাক্ষসের শরীরে পৌঁছে যেতেই তার গায়ে আগুন লেগে গেল। জলরাক্ষস আগুনের জ্বালায় চেঁচাতে চেঁচাতে জ্বলে, পুড়ে ছারখার হয়ে মারা গেল। রাজপুত্র ইভান ও মৎস্যকন্যা রূপাঞ্জল ডিউ তখন হাঁফ ছেড়ে বাঁচল। মৎস্য রাজকুমারীর ডাকে মার্মেড টাউন রাজ্যের মৎস্যকন্যারা সবাই একে একে ফিরে এলো। রাজ্য আবার হাসি, গানে, কোলাহলে মুখর হলো। অনেক দিন ওদের সঙ্গে থাকার পর, রাজপুত্র ইভান রূপাঞ্জল ডিউকে বলল, আমি এখনকার মতো আমার দেশে ফিরে যাচ্ছি। কিছু দিন পরে বাবা, মা’কে নিয়ে আসছি বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে। এ কথা শুনে রূপাঞ্জল ডিউর ফর্সা, সুন্দর চেহারা রাঙা হয়ে উঠল।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
ব্যাঙের নাও
ব্যাঙের নাও
ফুল ও পাখি
ফুল ও পাখি
শরৎ রাজা
শরৎ রাজা
খোকন ছোট্ট ছেলে
খোকন ছোট্ট ছেলে
আমার দেশ
আমার দেশ
শরৎ ক্ষণ
শরৎ ক্ষণ
বালতি মগের ঝগড়া
বালতি মগের ঝগড়া
ফুল, পাখি ও নদীর ছবি
ফুল, পাখি ও নদীর ছবি
আলো চাই ভালো চাই
আলো চাই ভালো চাই
ধানের বিয়ে
ধানের বিয়ে
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
সর্বশেষ খবর
জন্মদিনে প্রিয় বিদ্যাপিঠে কবি হেলাল হাফিজকে স্মরণ
জন্মদিনে প্রিয় বিদ্যাপিঠে কবি হেলাল হাফিজকে স্মরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুড়িগ্রামে বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু, মায়ের অভিযোগ ‘হত্যা’
নড়াইলে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু, মায়ের অভিযোগ ‘হত্যা’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের অনন্য উদ্যোগ, ‌‘পাখি কলোনি’তে ডানা মেলেছে হাজারো প্রাণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের অনন্য উদ্যোগ, ‌‘পাখি কলোনি’তে ডানা মেলেছে হাজারো প্রাণ

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা স্বেচ্ছাসেবকদের মোবাইল উপহার দিল মালয়েশিয়া
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা স্বেচ্ছাসেবকদের মোবাইল উপহার দিল মালয়েশিয়া

২২ মিনিট আগে | পরবাস

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো ফরমাল চার্জ দাখিল
গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো ফরমাল চার্জ দাখিল

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া
ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসের ধাক্কায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, চট্টগ্রামে মহাসড়ক অবরোধ
বাসের ধাক্কায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, চট্টগ্রামে মহাসড়ক অবরোধ

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমসটেক মহাসচিবের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিমসটেক মহাসচিবের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলে এসে গাড়িতে থাকা যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
মোটরসাইকেলে এসে গাড়িতে থাকা যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজের একদিন পর অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের একদিন পর অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দলে চার নতুন মুখ নিয়ে বাংলাদেশে আসছে আয়ারল‍্যান্ড
দলে চার নতুন মুখ নিয়ে বাংলাদেশে আসছে আয়ারল‍্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরু চোর ধরতে গিয়ে পিকআপচাপায় শ্রমিকদল নেতা নিহত, আহত ২
গরু চোর ধরতে গিয়ে পিকআপচাপায় শ্রমিকদল নেতা নিহত, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবলকে বিদায় বললেন মেসির আরও এক সতীর্থ
ফুটবলকে বিদায় বললেন মেসির আরও এক সতীর্থ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে নদীর পানি কমলেও বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি কমলেও বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের হিমাচল প্রদেশে ভূমি ধসে নিহত ১৮
ভারতের হিমাচল প্রদেশে ভূমি ধসে নিহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা
আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার
মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইলিয়াস আলীকে কখনও ভোলা যাবে না’
‘ইলিয়াস আলীকে কখনও ভোলা যাবে না’

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বুড়িচংয়ে ৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ
বুড়িচংয়ে ৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ
ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন
কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল