শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ মার্চ, ২০১৫

দোহাই সংঘাত থেকে সরে আসুন

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
দোহাই সংঘাত থেকে সরে আসুন

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ঢাকায় সমাবেশ করতে না পারায় ৫ জানুয়ারি থেকে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের টানা অবরোধের কবলে পড়েছে দেশ। অবরোধের ভিতর সাপ্তাহিক ছুটি বাদে অন্যদিনগুলোতে চলছে হরতাল। সারা দেশের মানুষ বাস করছে চরম নিরাপত্তাহীনতায়। ঝুঁকির মধ্যে কাটছে তাদের দিন। রাস্তায় নামতেও তাদের ভয়। কথায় কথায় পেট্রলবোমার শিকার হচ্ছে তারা। আর মুহূর্তের মধ্যে সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষের ঠিকানা হচ্ছে হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে। অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান-আটক-জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে বিচারবহির্ভূত শাস্তির ঘটনা। সমাজের সর্বস্তরে এখন আতঙ্ক-ভয় যেন সবকিছুকে গ্রাস করে ফেলেছে। কে, কখন আগুনে পুড়ে মারা যায়, গ্রেফতার হয় তা কেউ বলতে পারে না। এ অবস্থায় দিশাহারা হয়ে উঠছে সাধারণ মানুষ। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় জ্বলছে যানবাহন, জ্বলছে মানুষ, জ্বলছে দেশ, পুড়ছে অর্থনীতি। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর এমন বিপর্যয়কর অবস্থা আর সৃষ্টি হয়নি। এর মধ্যে মালয়েশিয়ায় সাত বছর প্রবাস জীবনের পর হঠাৎ লাশ হয়ে ফিরলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র আরাফাত রহমান কোকো। ২৪ জানুয়ারি শনিবার কুয়ালালামপুরে তার আকস্মিক মৃত্যু রাজনৈতিক গগনে এক বিষাদের ছায়া ফেলেছে। রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হলেও রাজনীতিতে তার সম্পৃক্ততা ছিল না।

ছেলের হঠাৎ মৃত্যুতে দুঃসহ বেদনার মুখোমুখি হন খালেদা জিয়া। তার হৃদয়ভাঙা কান্নায় বাংলাদেশের আকাশ-বাতাস যেন ভারি হয়ে গেছে। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর বেগম খালেদা জিয়া দুই সন্তানকে বুকে আগলে রেখে জীবনের বাকি সময়টা পার করতে চেয়েছিলেন। রাজনৈতিক আদর্শের ভিন্নতায় মানবিকতার বিপর্যয়কর চিত্র প্রত্যক্ষ করছে বাংলাদেশের মানুষ। কফিনের বাঙ্ েথাকা ছেলের দুই গালে হাত বুলিয়ে বেগম জিয়া বললেন, 'আমার বাবার মুখটা ঢেকে দিও না, বাবাকে আরেকটু দেখি; কোকোরে শেষবার মা বলে ডাক।' চোখের পানিতে ভেজা আবেগাপ্লুত এই কথাগুলো বের হওয়ার পর আর কোনো কথা বললেন না খালেদা জিয়া। নীরবে শুধুই কাঁদছিলেন। সে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্য। মায়ের বিদায়ের পর যখন জানাজার জন্য কোকোর মৃতদেহ বায়তুল মোকাররমে আনা হলো তখন লক্ষাধিক মানুষের উপস্থিতি। দেখে মনে হয় জানাজায় মানুষের ঢল নেমেছে। একজন অরাজনৈতিক ব্যক্তির জানাজায় বিপুল মানুষের উপস্থিতি তার পিতার জানাজার কথাই মনে করিয়ে দেয়। উপস্থিত অনেকের মুখে ছিল সেই উচ্চারণ। জীবন ছোট। তাই বলে এত ছোট কেন হবে। মাত্র ৪৫ বছরে কোকোর চলে যাওয়া নিদারুণ কষ্টের, সেই সঙ্গে আক্ষেপেরও বটে। কেননা দীর্ঘ সাতটি বছর মায়ের অকৃত্রিম স্নেহ-ভালোবাসা থেকে তিনি বঞ্চিত ছিলেন। মায়ের সানি্নধ্যের দীর্ঘ অভাব তার হৃদয়কে ক্ষত-বিক্ষত করেছে। তাই প্রশ্ন জাগে এভাবে তার অকালে চলে যাওয়ার দায়ভার আসলে কার? তবে কোকোর এই অকাল মৃত্যুর পর স্মরণ করিয়ে দেয় ইন্দিরা গান্ধীর কথা। তার কনিষ্ঠ তনয় সঞ্জয় গান্ধীও এরকম অপরিণত বয়সে প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন। বেগম খালেদা জিয়ার জীবনেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলো।

অন্যদিকে কোকোর মৃত্যু সংবাদ জানার পর সমবেদনা জানাতে খালেদা জিয়ার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ছুটে যাওয়া, আবার ব্যর্থমনোরথে ফিরে আসা জাতিকে হতাশ করেছে। কেননা সব শ্রেণি-পেশার মানুষ বর্তমান উদ্ভূত রাজনৈতিক সংকটের সমাধান চায়। সেক্ষেত্রে বেগম খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে অবস্থানরত প্রেস উইংয়ের সদস্যের অর্বাচীন আচরণ, ক্ষুদ্র মানসিকতা আমাদের আহত করে। যদিও পুরো বিষয়টা বেগম জিয়া জানতেন না। তারপর থেকে রাজনীতি চলছে আরও অসহিষ্ণু পথে। ডেমরা ও কুমিল্লায় সংঘটিত গাড়িতে পেট্রলবোমা নিক্ষেপের দায়ে মানুষ ও গাড়ি পোড়ানো মামলায় খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করা হয়েছে। দেশের মানুষ রাজনৈতিক কৌশল বা খেলার চেয়ে বরং সমস্যার যৌক্তিক সমাধানে দুই নেত্রীর খোলামেলা আলাপ-আলোচনা প্রত্যাশা করে। সরকার ও বিরোধী রাজনৈতিক জোটের কৃতকর্মে বিপন্ন হচ্ছে মানবাধিকার। পেট্রলবোমায় ও কথিত বন্দুকযুদ্ধে ক্রমান্বয়ে লাশের সংখ্যা বৃদ্ধি এ দেশের মানুষ আর দেখতে চায় না। রাজনৈতিক দলের উদ্দেশ্য যদি হয় মহৎ, মানবিক মূল্যবোধ ও মানবতাকে সমুন্নত করা, মানুষের অধিকারকে মূল্যায়ন করা, পরমতকে অগ্রাধিকার দেওয়া- তাহলে সেখানেই কেবল গণতন্ত্র-সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব, অন্যথায় নয়। আর গণতন্ত্রের প্রথম শর্ত হলো জনসমর্থনের ওপর সরকার গঠন করা। একতরফা নির্বাচন কিংবা রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থেকে প্রশাসনকে জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যেমন সমীচীন নয়, তেমনি পেট্রলবোমা ছুড়ে যারা মানুষ মারছে তারাও বন্য ও আদিম হিংস্রতায় চরম মানবতাবিরোধী কাজ করছে, যা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। গণতন্ত্রের শোভা শক্তিশালী বিরোধী দল। আর সেখানে যদি বিরোধী দলকে উপেক্ষা করার রাজনীতি শুরু হয় তবে তা গণতন্ত্রের জন্য মঙ্গল ডেকে আনবে না। অসহিষ্ণু ও চরমপন্থা থেকে অবশ্যই ফিরে আসতে হবে। বাঁকা পথে কখনো জনগণকে সত্য ও ন্যায়ের অধিকার থেকে ফেরানো যায় না। এতে যে হিতেবিপরীত হতে পারে, তা সবার বোঝা উচিত। চলমান অচলাবস্থার রাজনৈতিক সমাধানের বদলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীপ্রধানদের 'যে কোনো মূল্যে পরিস্থিতি মোকাবিলা করার যে নির্দেশ' তা সবার জন্য উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধান ও প্রচলিত আইনকানুন কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে আইনের ঊর্ধ্বে ওঠার সুযোগ দেয় না।

সরকার যেখানে বর্তমান সমস্যাকে রাজনৈতিক সমস্যা না বলে আইনশৃঙ্খলার সমস্যা বলছে, সেখানে বিরোধী রাজনৈতিক জোটসহ সুশীল সমাজ বলছে এটা রাজনৈতিক সংকট। বৃহত্তর পরিসরে সরকারের দায়িত্ব অনেক। দায় চাপানোর সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে চলমান সংকটের সমাধানের ইঙ্গিত দিচ্ছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। কোনো অনড় অবস্থান রাজনৈতিক সংকটকে দীর্ঘায়িত করলে মুখ্যত রাষ্ট্র ক্রমাগত দুর্বল হতে পারে। গণতন্ত্র ও সুশাসন মুখ থুবড়ে পড়তে পারে। উন্নয়ন ও অগ্রগতির অর্জিত সম্ভাবনাগুলো তখন বিনষ্ট হয়ে যাবে। উগ্রবাদের বিকাশ হলে রাষ্ট্রের সব নাগরিক চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে পড়ে যাবে। প্রকৃত সহিংসতাকারী ও সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে আইনের অধীনে এনে বিচার করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। তাই জনগণসহ নাগরিক সমাজ মনে করে ব্যক্তি ও গোষ্ঠীস্বার্থে আইন এবং বিচার নিজ হাতে তুলে নেওয়া কোনোভাবেই উচিত নয়। জনগণের মনের অভিপ্রায় ক্ষমতাসীন কিংবা বিরোধী জোট না বুঝলে হঠাৎ করে এই জনগণ তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পারে। সে কথা উপলব্ধি করা প্রয়োজন সংশ্লিষ্ট সবার। পরিশেষে বলা যায়, বর্তমান সংকটের শুরু সেই ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে। মোটাদাগে বলা যায়, সংবিধানে সনি্নবেশিত 'তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা' বাতিল ও এর প্রয়োগের পর থেকেই মূল সংকটের উদ্ভব বলে মনে করে বিএনপি ও ২০-দলীয় জোট। আর এই সমস্যা-সংকট থেকে আমরা কেউ মুক্তি পাচ্ছি না। রাজনৈতিক ক্ষমতার মোহে ও দ্বন্দ্বে সামাজিক বিভেদটা এমন এক পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে যেখানে যুক্তি-বুদ্ধি-সত্যের কোনো স্থান নেই। সাধারণ মানুষের বুকফাটা আর্তনাদের কোনো মূল্য নেই। মূল্য নেই তাদের বেঁচে থাকার আকুতির। আমরা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলি কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনার ধারেকাছেও নেই আমরা। গণতান্ত্রিক চেতনার কথা বলি কিন্তু তার প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ফারাক যেন যোজন যোজন দূর। এত ছোট দেশে বিভেদের প্রাচীর যেন পাহাড়সম। অথচ পাশের দেশ ভারতে বৈচিত্র্যময় বহুত্ববাদী সমাজের মধ্যেও গণতন্ত্রের অভিযাত্রা ও প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ কী চমৎকারভাবে এগিয়ে চলেছে। সেখানকার রাজনৈতিক সংস্কৃতি সব মত-পথ-আদর্শকে ধারণ করেছে; জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আর আমাদের এখানে রাজনীতিকদের একতরফা, একগুঁয়েমি ও ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণের কারণে প্রত্যাশিত গণতন্ত্র যেমন হোঁচট খাচ্ছে তেমনিভাবে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে। এ অবস্থা থেকে আমাদের অবশ্যই সরে আসতে হবে। সংঘাতের পথ এড়িয়ে সরকার ও বিরোধী পক্ষের মধ্যে কীভাবে আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলা যায় সে পথে এগোতে হবে। দুই প্রধান দলের প্রতি আবেদন দোহাই সংঘাতের রাজনীতি থেকে সরে আসুন। সংলাপের মাধ্যমে বিরাজমান সংকটের গ্রন্থিমোচনে এগিয়ে আসুন। তাতেই সবার মঙ্গল।

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

ই-মেইল :[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়