শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ মার্চ, ২০১৫

দোহাই সংঘাত থেকে সরে আসুন

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
দোহাই সংঘাত থেকে সরে আসুন

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ঢাকায় সমাবেশ করতে না পারায় ৫ জানুয়ারি থেকে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের টানা অবরোধের কবলে পড়েছে দেশ। অবরোধের ভিতর সাপ্তাহিক ছুটি বাদে অন্যদিনগুলোতে চলছে হরতাল। সারা দেশের মানুষ বাস করছে চরম নিরাপত্তাহীনতায়। ঝুঁকির মধ্যে কাটছে তাদের দিন। রাস্তায় নামতেও তাদের ভয়। কথায় কথায় পেট্রলবোমার শিকার হচ্ছে তারা। আর মুহূর্তের মধ্যে সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষের ঠিকানা হচ্ছে হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে। অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান-আটক-জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে বিচারবহির্ভূত শাস্তির ঘটনা। সমাজের সর্বস্তরে এখন আতঙ্ক-ভয় যেন সবকিছুকে গ্রাস করে ফেলেছে। কে, কখন আগুনে পুড়ে মারা যায়, গ্রেফতার হয় তা কেউ বলতে পারে না। এ অবস্থায় দিশাহারা হয়ে উঠছে সাধারণ মানুষ। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় জ্বলছে যানবাহন, জ্বলছে মানুষ, জ্বলছে দেশ, পুড়ছে অর্থনীতি। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর এমন বিপর্যয়কর অবস্থা আর সৃষ্টি হয়নি। এর মধ্যে মালয়েশিয়ায় সাত বছর প্রবাস জীবনের পর হঠাৎ লাশ হয়ে ফিরলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র আরাফাত রহমান কোকো। ২৪ জানুয়ারি শনিবার কুয়ালালামপুরে তার আকস্মিক মৃত্যু রাজনৈতিক গগনে এক বিষাদের ছায়া ফেলেছে। রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হলেও রাজনীতিতে তার সম্পৃক্ততা ছিল না।

ছেলের হঠাৎ মৃত্যুতে দুঃসহ বেদনার মুখোমুখি হন খালেদা জিয়া। তার হৃদয়ভাঙা কান্নায় বাংলাদেশের আকাশ-বাতাস যেন ভারি হয়ে গেছে। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর বেগম খালেদা জিয়া দুই সন্তানকে বুকে আগলে রেখে জীবনের বাকি সময়টা পার করতে চেয়েছিলেন। রাজনৈতিক আদর্শের ভিন্নতায় মানবিকতার বিপর্যয়কর চিত্র প্রত্যক্ষ করছে বাংলাদেশের মানুষ। কফিনের বাঙ্ েথাকা ছেলের দুই গালে হাত বুলিয়ে বেগম জিয়া বললেন, 'আমার বাবার মুখটা ঢেকে দিও না, বাবাকে আরেকটু দেখি; কোকোরে শেষবার মা বলে ডাক।' চোখের পানিতে ভেজা আবেগাপ্লুত এই কথাগুলো বের হওয়ার পর আর কোনো কথা বললেন না খালেদা জিয়া। নীরবে শুধুই কাঁদছিলেন। সে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্য। মায়ের বিদায়ের পর যখন জানাজার জন্য কোকোর মৃতদেহ বায়তুল মোকাররমে আনা হলো তখন লক্ষাধিক মানুষের উপস্থিতি। দেখে মনে হয় জানাজায় মানুষের ঢল নেমেছে। একজন অরাজনৈতিক ব্যক্তির জানাজায় বিপুল মানুষের উপস্থিতি তার পিতার জানাজার কথাই মনে করিয়ে দেয়। উপস্থিত অনেকের মুখে ছিল সেই উচ্চারণ। জীবন ছোট। তাই বলে এত ছোট কেন হবে। মাত্র ৪৫ বছরে কোকোর চলে যাওয়া নিদারুণ কষ্টের, সেই সঙ্গে আক্ষেপেরও বটে। কেননা দীর্ঘ সাতটি বছর মায়ের অকৃত্রিম স্নেহ-ভালোবাসা থেকে তিনি বঞ্চিত ছিলেন। মায়ের সানি্নধ্যের দীর্ঘ অভাব তার হৃদয়কে ক্ষত-বিক্ষত করেছে। তাই প্রশ্ন জাগে এভাবে তার অকালে চলে যাওয়ার দায়ভার আসলে কার? তবে কোকোর এই অকাল মৃত্যুর পর স্মরণ করিয়ে দেয় ইন্দিরা গান্ধীর কথা। তার কনিষ্ঠ তনয় সঞ্জয় গান্ধীও এরকম অপরিণত বয়সে প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন। বেগম খালেদা জিয়ার জীবনেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলো।

অন্যদিকে কোকোর মৃত্যু সংবাদ জানার পর সমবেদনা জানাতে খালেদা জিয়ার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ছুটে যাওয়া, আবার ব্যর্থমনোরথে ফিরে আসা জাতিকে হতাশ করেছে। কেননা সব শ্রেণি-পেশার মানুষ বর্তমান উদ্ভূত রাজনৈতিক সংকটের সমাধান চায়। সেক্ষেত্রে বেগম খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে অবস্থানরত প্রেস উইংয়ের সদস্যের অর্বাচীন আচরণ, ক্ষুদ্র মানসিকতা আমাদের আহত করে। যদিও পুরো বিষয়টা বেগম জিয়া জানতেন না। তারপর থেকে রাজনীতি চলছে আরও অসহিষ্ণু পথে। ডেমরা ও কুমিল্লায় সংঘটিত গাড়িতে পেট্রলবোমা নিক্ষেপের দায়ে মানুষ ও গাড়ি পোড়ানো মামলায় খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করা হয়েছে। দেশের মানুষ রাজনৈতিক কৌশল বা খেলার চেয়ে বরং সমস্যার যৌক্তিক সমাধানে দুই নেত্রীর খোলামেলা আলাপ-আলোচনা প্রত্যাশা করে। সরকার ও বিরোধী রাজনৈতিক জোটের কৃতকর্মে বিপন্ন হচ্ছে মানবাধিকার। পেট্রলবোমায় ও কথিত বন্দুকযুদ্ধে ক্রমান্বয়ে লাশের সংখ্যা বৃদ্ধি এ দেশের মানুষ আর দেখতে চায় না। রাজনৈতিক দলের উদ্দেশ্য যদি হয় মহৎ, মানবিক মূল্যবোধ ও মানবতাকে সমুন্নত করা, মানুষের অধিকারকে মূল্যায়ন করা, পরমতকে অগ্রাধিকার দেওয়া- তাহলে সেখানেই কেবল গণতন্ত্র-সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব, অন্যথায় নয়। আর গণতন্ত্রের প্রথম শর্ত হলো জনসমর্থনের ওপর সরকার গঠন করা। একতরফা নির্বাচন কিংবা রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থেকে প্রশাসনকে জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যেমন সমীচীন নয়, তেমনি পেট্রলবোমা ছুড়ে যারা মানুষ মারছে তারাও বন্য ও আদিম হিংস্রতায় চরম মানবতাবিরোধী কাজ করছে, যা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। গণতন্ত্রের শোভা শক্তিশালী বিরোধী দল। আর সেখানে যদি বিরোধী দলকে উপেক্ষা করার রাজনীতি শুরু হয় তবে তা গণতন্ত্রের জন্য মঙ্গল ডেকে আনবে না। অসহিষ্ণু ও চরমপন্থা থেকে অবশ্যই ফিরে আসতে হবে। বাঁকা পথে কখনো জনগণকে সত্য ও ন্যায়ের অধিকার থেকে ফেরানো যায় না। এতে যে হিতেবিপরীত হতে পারে, তা সবার বোঝা উচিত। চলমান অচলাবস্থার রাজনৈতিক সমাধানের বদলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীপ্রধানদের 'যে কোনো মূল্যে পরিস্থিতি মোকাবিলা করার যে নির্দেশ' তা সবার জন্য উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধান ও প্রচলিত আইনকানুন কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে আইনের ঊর্ধ্বে ওঠার সুযোগ দেয় না।

সরকার যেখানে বর্তমান সমস্যাকে রাজনৈতিক সমস্যা না বলে আইনশৃঙ্খলার সমস্যা বলছে, সেখানে বিরোধী রাজনৈতিক জোটসহ সুশীল সমাজ বলছে এটা রাজনৈতিক সংকট। বৃহত্তর পরিসরে সরকারের দায়িত্ব অনেক। দায় চাপানোর সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে চলমান সংকটের সমাধানের ইঙ্গিত দিচ্ছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। কোনো অনড় অবস্থান রাজনৈতিক সংকটকে দীর্ঘায়িত করলে মুখ্যত রাষ্ট্র ক্রমাগত দুর্বল হতে পারে। গণতন্ত্র ও সুশাসন মুখ থুবড়ে পড়তে পারে। উন্নয়ন ও অগ্রগতির অর্জিত সম্ভাবনাগুলো তখন বিনষ্ট হয়ে যাবে। উগ্রবাদের বিকাশ হলে রাষ্ট্রের সব নাগরিক চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে পড়ে যাবে। প্রকৃত সহিংসতাকারী ও সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে আইনের অধীনে এনে বিচার করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। তাই জনগণসহ নাগরিক সমাজ মনে করে ব্যক্তি ও গোষ্ঠীস্বার্থে আইন এবং বিচার নিজ হাতে তুলে নেওয়া কোনোভাবেই উচিত নয়। জনগণের মনের অভিপ্রায় ক্ষমতাসীন কিংবা বিরোধী জোট না বুঝলে হঠাৎ করে এই জনগণ তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পারে। সে কথা উপলব্ধি করা প্রয়োজন সংশ্লিষ্ট সবার। পরিশেষে বলা যায়, বর্তমান সংকটের শুরু সেই ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে। মোটাদাগে বলা যায়, সংবিধানে সনি্নবেশিত 'তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা' বাতিল ও এর প্রয়োগের পর থেকেই মূল সংকটের উদ্ভব বলে মনে করে বিএনপি ও ২০-দলীয় জোট। আর এই সমস্যা-সংকট থেকে আমরা কেউ মুক্তি পাচ্ছি না। রাজনৈতিক ক্ষমতার মোহে ও দ্বন্দ্বে সামাজিক বিভেদটা এমন এক পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে যেখানে যুক্তি-বুদ্ধি-সত্যের কোনো স্থান নেই। সাধারণ মানুষের বুকফাটা আর্তনাদের কোনো মূল্য নেই। মূল্য নেই তাদের বেঁচে থাকার আকুতির। আমরা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলি কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনার ধারেকাছেও নেই আমরা। গণতান্ত্রিক চেতনার কথা বলি কিন্তু তার প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ফারাক যেন যোজন যোজন দূর। এত ছোট দেশে বিভেদের প্রাচীর যেন পাহাড়সম। অথচ পাশের দেশ ভারতে বৈচিত্র্যময় বহুত্ববাদী সমাজের মধ্যেও গণতন্ত্রের অভিযাত্রা ও প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ কী চমৎকারভাবে এগিয়ে চলেছে। সেখানকার রাজনৈতিক সংস্কৃতি সব মত-পথ-আদর্শকে ধারণ করেছে; জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আর আমাদের এখানে রাজনীতিকদের একতরফা, একগুঁয়েমি ও ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণের কারণে প্রত্যাশিত গণতন্ত্র যেমন হোঁচট খাচ্ছে তেমনিভাবে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে। এ অবস্থা থেকে আমাদের অবশ্যই সরে আসতে হবে। সংঘাতের পথ এড়িয়ে সরকার ও বিরোধী পক্ষের মধ্যে কীভাবে আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলা যায় সে পথে এগোতে হবে। দুই প্রধান দলের প্রতি আবেদন দোহাই সংঘাতের রাজনীতি থেকে সরে আসুন। সংলাপের মাধ্যমে বিরাজমান সংকটের গ্রন্থিমোচনে এগিয়ে আসুন। তাতেই সবার মঙ্গল।

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

ই-মেইল :[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

১৬ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ
সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত
ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের
পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২
ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় মা-ছেলে খুন
বগুড়ায় মা-ছেলে খুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান
শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ
অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ
সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার
খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২
সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক
সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা
নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ
নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই
সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ
উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন