শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ মার্চ, ২০১৫

দোহাই সংঘাত থেকে সরে আসুন

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
দোহাই সংঘাত থেকে সরে আসুন

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ঢাকায় সমাবেশ করতে না পারায় ৫ জানুয়ারি থেকে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের টানা অবরোধের কবলে পড়েছে দেশ। অবরোধের ভিতর সাপ্তাহিক ছুটি বাদে অন্যদিনগুলোতে চলছে হরতাল। সারা দেশের মানুষ বাস করছে চরম নিরাপত্তাহীনতায়। ঝুঁকির মধ্যে কাটছে তাদের দিন। রাস্তায় নামতেও তাদের ভয়। কথায় কথায় পেট্রলবোমার শিকার হচ্ছে তারা। আর মুহূর্তের মধ্যে সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষের ঠিকানা হচ্ছে হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে। অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান-আটক-জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে বিচারবহির্ভূত শাস্তির ঘটনা। সমাজের সর্বস্তরে এখন আতঙ্ক-ভয় যেন সবকিছুকে গ্রাস করে ফেলেছে। কে, কখন আগুনে পুড়ে মারা যায়, গ্রেফতার হয় তা কেউ বলতে পারে না। এ অবস্থায় দিশাহারা হয়ে উঠছে সাধারণ মানুষ। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় জ্বলছে যানবাহন, জ্বলছে মানুষ, জ্বলছে দেশ, পুড়ছে অর্থনীতি। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর এমন বিপর্যয়কর অবস্থা আর সৃষ্টি হয়নি। এর মধ্যে মালয়েশিয়ায় সাত বছর প্রবাস জীবনের পর হঠাৎ লাশ হয়ে ফিরলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র আরাফাত রহমান কোকো। ২৪ জানুয়ারি শনিবার কুয়ালালামপুরে তার আকস্মিক মৃত্যু রাজনৈতিক গগনে এক বিষাদের ছায়া ফেলেছে। রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হলেও রাজনীতিতে তার সম্পৃক্ততা ছিল না।

ছেলের হঠাৎ মৃত্যুতে দুঃসহ বেদনার মুখোমুখি হন খালেদা জিয়া। তার হৃদয়ভাঙা কান্নায় বাংলাদেশের আকাশ-বাতাস যেন ভারি হয়ে গেছে। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর বেগম খালেদা জিয়া দুই সন্তানকে বুকে আগলে রেখে জীবনের বাকি সময়টা পার করতে চেয়েছিলেন। রাজনৈতিক আদর্শের ভিন্নতায় মানবিকতার বিপর্যয়কর চিত্র প্রত্যক্ষ করছে বাংলাদেশের মানুষ। কফিনের বাঙ্ েথাকা ছেলের দুই গালে হাত বুলিয়ে বেগম জিয়া বললেন, 'আমার বাবার মুখটা ঢেকে দিও না, বাবাকে আরেকটু দেখি; কোকোরে শেষবার মা বলে ডাক।' চোখের পানিতে ভেজা আবেগাপ্লুত এই কথাগুলো বের হওয়ার পর আর কোনো কথা বললেন না খালেদা জিয়া। নীরবে শুধুই কাঁদছিলেন। সে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্য। মায়ের বিদায়ের পর যখন জানাজার জন্য কোকোর মৃতদেহ বায়তুল মোকাররমে আনা হলো তখন লক্ষাধিক মানুষের উপস্থিতি। দেখে মনে হয় জানাজায় মানুষের ঢল নেমেছে। একজন অরাজনৈতিক ব্যক্তির জানাজায় বিপুল মানুষের উপস্থিতি তার পিতার জানাজার কথাই মনে করিয়ে দেয়। উপস্থিত অনেকের মুখে ছিল সেই উচ্চারণ। জীবন ছোট। তাই বলে এত ছোট কেন হবে। মাত্র ৪৫ বছরে কোকোর চলে যাওয়া নিদারুণ কষ্টের, সেই সঙ্গে আক্ষেপেরও বটে। কেননা দীর্ঘ সাতটি বছর মায়ের অকৃত্রিম স্নেহ-ভালোবাসা থেকে তিনি বঞ্চিত ছিলেন। মায়ের সানি্নধ্যের দীর্ঘ অভাব তার হৃদয়কে ক্ষত-বিক্ষত করেছে। তাই প্রশ্ন জাগে এভাবে তার অকালে চলে যাওয়ার দায়ভার আসলে কার? তবে কোকোর এই অকাল মৃত্যুর পর স্মরণ করিয়ে দেয় ইন্দিরা গান্ধীর কথা। তার কনিষ্ঠ তনয় সঞ্জয় গান্ধীও এরকম অপরিণত বয়সে প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন। বেগম খালেদা জিয়ার জীবনেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলো।

অন্যদিকে কোকোর মৃত্যু সংবাদ জানার পর সমবেদনা জানাতে খালেদা জিয়ার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ছুটে যাওয়া, আবার ব্যর্থমনোরথে ফিরে আসা জাতিকে হতাশ করেছে। কেননা সব শ্রেণি-পেশার মানুষ বর্তমান উদ্ভূত রাজনৈতিক সংকটের সমাধান চায়। সেক্ষেত্রে বেগম খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে অবস্থানরত প্রেস উইংয়ের সদস্যের অর্বাচীন আচরণ, ক্ষুদ্র মানসিকতা আমাদের আহত করে। যদিও পুরো বিষয়টা বেগম জিয়া জানতেন না। তারপর থেকে রাজনীতি চলছে আরও অসহিষ্ণু পথে। ডেমরা ও কুমিল্লায় সংঘটিত গাড়িতে পেট্রলবোমা নিক্ষেপের দায়ে মানুষ ও গাড়ি পোড়ানো মামলায় খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করা হয়েছে। দেশের মানুষ রাজনৈতিক কৌশল বা খেলার চেয়ে বরং সমস্যার যৌক্তিক সমাধানে দুই নেত্রীর খোলামেলা আলাপ-আলোচনা প্রত্যাশা করে। সরকার ও বিরোধী রাজনৈতিক জোটের কৃতকর্মে বিপন্ন হচ্ছে মানবাধিকার। পেট্রলবোমায় ও কথিত বন্দুকযুদ্ধে ক্রমান্বয়ে লাশের সংখ্যা বৃদ্ধি এ দেশের মানুষ আর দেখতে চায় না। রাজনৈতিক দলের উদ্দেশ্য যদি হয় মহৎ, মানবিক মূল্যবোধ ও মানবতাকে সমুন্নত করা, মানুষের অধিকারকে মূল্যায়ন করা, পরমতকে অগ্রাধিকার দেওয়া- তাহলে সেখানেই কেবল গণতন্ত্র-সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব, অন্যথায় নয়। আর গণতন্ত্রের প্রথম শর্ত হলো জনসমর্থনের ওপর সরকার গঠন করা। একতরফা নির্বাচন কিংবা রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থেকে প্রশাসনকে জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যেমন সমীচীন নয়, তেমনি পেট্রলবোমা ছুড়ে যারা মানুষ মারছে তারাও বন্য ও আদিম হিংস্রতায় চরম মানবতাবিরোধী কাজ করছে, যা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। গণতন্ত্রের শোভা শক্তিশালী বিরোধী দল। আর সেখানে যদি বিরোধী দলকে উপেক্ষা করার রাজনীতি শুরু হয় তবে তা গণতন্ত্রের জন্য মঙ্গল ডেকে আনবে না। অসহিষ্ণু ও চরমপন্থা থেকে অবশ্যই ফিরে আসতে হবে। বাঁকা পথে কখনো জনগণকে সত্য ও ন্যায়ের অধিকার থেকে ফেরানো যায় না। এতে যে হিতেবিপরীত হতে পারে, তা সবার বোঝা উচিত। চলমান অচলাবস্থার রাজনৈতিক সমাধানের বদলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীপ্রধানদের 'যে কোনো মূল্যে পরিস্থিতি মোকাবিলা করার যে নির্দেশ' তা সবার জন্য উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধান ও প্রচলিত আইনকানুন কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে আইনের ঊর্ধ্বে ওঠার সুযোগ দেয় না।

সরকার যেখানে বর্তমান সমস্যাকে রাজনৈতিক সমস্যা না বলে আইনশৃঙ্খলার সমস্যা বলছে, সেখানে বিরোধী রাজনৈতিক জোটসহ সুশীল সমাজ বলছে এটা রাজনৈতিক সংকট। বৃহত্তর পরিসরে সরকারের দায়িত্ব অনেক। দায় চাপানোর সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে চলমান সংকটের সমাধানের ইঙ্গিত দিচ্ছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। কোনো অনড় অবস্থান রাজনৈতিক সংকটকে দীর্ঘায়িত করলে মুখ্যত রাষ্ট্র ক্রমাগত দুর্বল হতে পারে। গণতন্ত্র ও সুশাসন মুখ থুবড়ে পড়তে পারে। উন্নয়ন ও অগ্রগতির অর্জিত সম্ভাবনাগুলো তখন বিনষ্ট হয়ে যাবে। উগ্রবাদের বিকাশ হলে রাষ্ট্রের সব নাগরিক চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে পড়ে যাবে। প্রকৃত সহিংসতাকারী ও সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে আইনের অধীনে এনে বিচার করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। তাই জনগণসহ নাগরিক সমাজ মনে করে ব্যক্তি ও গোষ্ঠীস্বার্থে আইন এবং বিচার নিজ হাতে তুলে নেওয়া কোনোভাবেই উচিত নয়। জনগণের মনের অভিপ্রায় ক্ষমতাসীন কিংবা বিরোধী জোট না বুঝলে হঠাৎ করে এই জনগণ তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পারে। সে কথা উপলব্ধি করা প্রয়োজন সংশ্লিষ্ট সবার। পরিশেষে বলা যায়, বর্তমান সংকটের শুরু সেই ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে। মোটাদাগে বলা যায়, সংবিধানে সনি্নবেশিত 'তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা' বাতিল ও এর প্রয়োগের পর থেকেই মূল সংকটের উদ্ভব বলে মনে করে বিএনপি ও ২০-দলীয় জোট। আর এই সমস্যা-সংকট থেকে আমরা কেউ মুক্তি পাচ্ছি না। রাজনৈতিক ক্ষমতার মোহে ও দ্বন্দ্বে সামাজিক বিভেদটা এমন এক পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে যেখানে যুক্তি-বুদ্ধি-সত্যের কোনো স্থান নেই। সাধারণ মানুষের বুকফাটা আর্তনাদের কোনো মূল্য নেই। মূল্য নেই তাদের বেঁচে থাকার আকুতির। আমরা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলি কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনার ধারেকাছেও নেই আমরা। গণতান্ত্রিক চেতনার কথা বলি কিন্তু তার প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ফারাক যেন যোজন যোজন দূর। এত ছোট দেশে বিভেদের প্রাচীর যেন পাহাড়সম। অথচ পাশের দেশ ভারতে বৈচিত্র্যময় বহুত্ববাদী সমাজের মধ্যেও গণতন্ত্রের অভিযাত্রা ও প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ কী চমৎকারভাবে এগিয়ে চলেছে। সেখানকার রাজনৈতিক সংস্কৃতি সব মত-পথ-আদর্শকে ধারণ করেছে; জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আর আমাদের এখানে রাজনীতিকদের একতরফা, একগুঁয়েমি ও ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণের কারণে প্রত্যাশিত গণতন্ত্র যেমন হোঁচট খাচ্ছে তেমনিভাবে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে। এ অবস্থা থেকে আমাদের অবশ্যই সরে আসতে হবে। সংঘাতের পথ এড়িয়ে সরকার ও বিরোধী পক্ষের মধ্যে কীভাবে আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলা যায় সে পথে এগোতে হবে। দুই প্রধান দলের প্রতি আবেদন দোহাই সংঘাতের রাজনীতি থেকে সরে আসুন। সংলাপের মাধ্যমে বিরাজমান সংকটের গ্রন্থিমোচনে এগিয়ে আসুন। তাতেই সবার মঙ্গল।

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

ই-মেইল :[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১০ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা