শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ মার্চ, ২০১৫

দোহাই সংঘাত থেকে সরে আসুন

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
দোহাই সংঘাত থেকে সরে আসুন

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ঢাকায় সমাবেশ করতে না পারায় ৫ জানুয়ারি থেকে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের টানা অবরোধের কবলে পড়েছে দেশ। অবরোধের ভিতর সাপ্তাহিক ছুটি বাদে অন্যদিনগুলোতে চলছে হরতাল। সারা দেশের মানুষ বাস করছে চরম নিরাপত্তাহীনতায়। ঝুঁকির মধ্যে কাটছে তাদের দিন। রাস্তায় নামতেও তাদের ভয়। কথায় কথায় পেট্রলবোমার শিকার হচ্ছে তারা। আর মুহূর্তের মধ্যে সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষের ঠিকানা হচ্ছে হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে। অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান-আটক-জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে বিচারবহির্ভূত শাস্তির ঘটনা। সমাজের সর্বস্তরে এখন আতঙ্ক-ভয় যেন সবকিছুকে গ্রাস করে ফেলেছে। কে, কখন আগুনে পুড়ে মারা যায়, গ্রেফতার হয় তা কেউ বলতে পারে না। এ অবস্থায় দিশাহারা হয়ে উঠছে সাধারণ মানুষ। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় জ্বলছে যানবাহন, জ্বলছে মানুষ, জ্বলছে দেশ, পুড়ছে অর্থনীতি। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর এমন বিপর্যয়কর অবস্থা আর সৃষ্টি হয়নি। এর মধ্যে মালয়েশিয়ায় সাত বছর প্রবাস জীবনের পর হঠাৎ লাশ হয়ে ফিরলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র আরাফাত রহমান কোকো। ২৪ জানুয়ারি শনিবার কুয়ালালামপুরে তার আকস্মিক মৃত্যু রাজনৈতিক গগনে এক বিষাদের ছায়া ফেলেছে। রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হলেও রাজনীতিতে তার সম্পৃক্ততা ছিল না।

ছেলের হঠাৎ মৃত্যুতে দুঃসহ বেদনার মুখোমুখি হন খালেদা জিয়া। তার হৃদয়ভাঙা কান্নায় বাংলাদেশের আকাশ-বাতাস যেন ভারি হয়ে গেছে। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর বেগম খালেদা জিয়া দুই সন্তানকে বুকে আগলে রেখে জীবনের বাকি সময়টা পার করতে চেয়েছিলেন। রাজনৈতিক আদর্শের ভিন্নতায় মানবিকতার বিপর্যয়কর চিত্র প্রত্যক্ষ করছে বাংলাদেশের মানুষ। কফিনের বাঙ্ েথাকা ছেলের দুই গালে হাত বুলিয়ে বেগম জিয়া বললেন, 'আমার বাবার মুখটা ঢেকে দিও না, বাবাকে আরেকটু দেখি; কোকোরে শেষবার মা বলে ডাক।' চোখের পানিতে ভেজা আবেগাপ্লুত এই কথাগুলো বের হওয়ার পর আর কোনো কথা বললেন না খালেদা জিয়া। নীরবে শুধুই কাঁদছিলেন। সে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্য। মায়ের বিদায়ের পর যখন জানাজার জন্য কোকোর মৃতদেহ বায়তুল মোকাররমে আনা হলো তখন লক্ষাধিক মানুষের উপস্থিতি। দেখে মনে হয় জানাজায় মানুষের ঢল নেমেছে। একজন অরাজনৈতিক ব্যক্তির জানাজায় বিপুল মানুষের উপস্থিতি তার পিতার জানাজার কথাই মনে করিয়ে দেয়। উপস্থিত অনেকের মুখে ছিল সেই উচ্চারণ। জীবন ছোট। তাই বলে এত ছোট কেন হবে। মাত্র ৪৫ বছরে কোকোর চলে যাওয়া নিদারুণ কষ্টের, সেই সঙ্গে আক্ষেপেরও বটে। কেননা দীর্ঘ সাতটি বছর মায়ের অকৃত্রিম স্নেহ-ভালোবাসা থেকে তিনি বঞ্চিত ছিলেন। মায়ের সানি্নধ্যের দীর্ঘ অভাব তার হৃদয়কে ক্ষত-বিক্ষত করেছে। তাই প্রশ্ন জাগে এভাবে তার অকালে চলে যাওয়ার দায়ভার আসলে কার? তবে কোকোর এই অকাল মৃত্যুর পর স্মরণ করিয়ে দেয় ইন্দিরা গান্ধীর কথা। তার কনিষ্ঠ তনয় সঞ্জয় গান্ধীও এরকম অপরিণত বয়সে প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন। বেগম খালেদা জিয়ার জীবনেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলো।

অন্যদিকে কোকোর মৃত্যু সংবাদ জানার পর সমবেদনা জানাতে খালেদা জিয়ার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ছুটে যাওয়া, আবার ব্যর্থমনোরথে ফিরে আসা জাতিকে হতাশ করেছে। কেননা সব শ্রেণি-পেশার মানুষ বর্তমান উদ্ভূত রাজনৈতিক সংকটের সমাধান চায়। সেক্ষেত্রে বেগম খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে অবস্থানরত প্রেস উইংয়ের সদস্যের অর্বাচীন আচরণ, ক্ষুদ্র মানসিকতা আমাদের আহত করে। যদিও পুরো বিষয়টা বেগম জিয়া জানতেন না। তারপর থেকে রাজনীতি চলছে আরও অসহিষ্ণু পথে। ডেমরা ও কুমিল্লায় সংঘটিত গাড়িতে পেট্রলবোমা নিক্ষেপের দায়ে মানুষ ও গাড়ি পোড়ানো মামলায় খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করা হয়েছে। দেশের মানুষ রাজনৈতিক কৌশল বা খেলার চেয়ে বরং সমস্যার যৌক্তিক সমাধানে দুই নেত্রীর খোলামেলা আলাপ-আলোচনা প্রত্যাশা করে। সরকার ও বিরোধী রাজনৈতিক জোটের কৃতকর্মে বিপন্ন হচ্ছে মানবাধিকার। পেট্রলবোমায় ও কথিত বন্দুকযুদ্ধে ক্রমান্বয়ে লাশের সংখ্যা বৃদ্ধি এ দেশের মানুষ আর দেখতে চায় না। রাজনৈতিক দলের উদ্দেশ্য যদি হয় মহৎ, মানবিক মূল্যবোধ ও মানবতাকে সমুন্নত করা, মানুষের অধিকারকে মূল্যায়ন করা, পরমতকে অগ্রাধিকার দেওয়া- তাহলে সেখানেই কেবল গণতন্ত্র-সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব, অন্যথায় নয়। আর গণতন্ত্রের প্রথম শর্ত হলো জনসমর্থনের ওপর সরকার গঠন করা। একতরফা নির্বাচন কিংবা রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থেকে প্রশাসনকে জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যেমন সমীচীন নয়, তেমনি পেট্রলবোমা ছুড়ে যারা মানুষ মারছে তারাও বন্য ও আদিম হিংস্রতায় চরম মানবতাবিরোধী কাজ করছে, যা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। গণতন্ত্রের শোভা শক্তিশালী বিরোধী দল। আর সেখানে যদি বিরোধী দলকে উপেক্ষা করার রাজনীতি শুরু হয় তবে তা গণতন্ত্রের জন্য মঙ্গল ডেকে আনবে না। অসহিষ্ণু ও চরমপন্থা থেকে অবশ্যই ফিরে আসতে হবে। বাঁকা পথে কখনো জনগণকে সত্য ও ন্যায়ের অধিকার থেকে ফেরানো যায় না। এতে যে হিতেবিপরীত হতে পারে, তা সবার বোঝা উচিত। চলমান অচলাবস্থার রাজনৈতিক সমাধানের বদলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীপ্রধানদের 'যে কোনো মূল্যে পরিস্থিতি মোকাবিলা করার যে নির্দেশ' তা সবার জন্য উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধান ও প্রচলিত আইনকানুন কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে আইনের ঊর্ধ্বে ওঠার সুযোগ দেয় না।

সরকার যেখানে বর্তমান সমস্যাকে রাজনৈতিক সমস্যা না বলে আইনশৃঙ্খলার সমস্যা বলছে, সেখানে বিরোধী রাজনৈতিক জোটসহ সুশীল সমাজ বলছে এটা রাজনৈতিক সংকট। বৃহত্তর পরিসরে সরকারের দায়িত্ব অনেক। দায় চাপানোর সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে চলমান সংকটের সমাধানের ইঙ্গিত দিচ্ছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। কোনো অনড় অবস্থান রাজনৈতিক সংকটকে দীর্ঘায়িত করলে মুখ্যত রাষ্ট্র ক্রমাগত দুর্বল হতে পারে। গণতন্ত্র ও সুশাসন মুখ থুবড়ে পড়তে পারে। উন্নয়ন ও অগ্রগতির অর্জিত সম্ভাবনাগুলো তখন বিনষ্ট হয়ে যাবে। উগ্রবাদের বিকাশ হলে রাষ্ট্রের সব নাগরিক চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে পড়ে যাবে। প্রকৃত সহিংসতাকারী ও সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে আইনের অধীনে এনে বিচার করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। তাই জনগণসহ নাগরিক সমাজ মনে করে ব্যক্তি ও গোষ্ঠীস্বার্থে আইন এবং বিচার নিজ হাতে তুলে নেওয়া কোনোভাবেই উচিত নয়। জনগণের মনের অভিপ্রায় ক্ষমতাসীন কিংবা বিরোধী জোট না বুঝলে হঠাৎ করে এই জনগণ তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পারে। সে কথা উপলব্ধি করা প্রয়োজন সংশ্লিষ্ট সবার। পরিশেষে বলা যায়, বর্তমান সংকটের শুরু সেই ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে। মোটাদাগে বলা যায়, সংবিধানে সনি্নবেশিত 'তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা' বাতিল ও এর প্রয়োগের পর থেকেই মূল সংকটের উদ্ভব বলে মনে করে বিএনপি ও ২০-দলীয় জোট। আর এই সমস্যা-সংকট থেকে আমরা কেউ মুক্তি পাচ্ছি না। রাজনৈতিক ক্ষমতার মোহে ও দ্বন্দ্বে সামাজিক বিভেদটা এমন এক পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে যেখানে যুক্তি-বুদ্ধি-সত্যের কোনো স্থান নেই। সাধারণ মানুষের বুকফাটা আর্তনাদের কোনো মূল্য নেই। মূল্য নেই তাদের বেঁচে থাকার আকুতির। আমরা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলি কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনার ধারেকাছেও নেই আমরা। গণতান্ত্রিক চেতনার কথা বলি কিন্তু তার প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ফারাক যেন যোজন যোজন দূর। এত ছোট দেশে বিভেদের প্রাচীর যেন পাহাড়সম। অথচ পাশের দেশ ভারতে বৈচিত্র্যময় বহুত্ববাদী সমাজের মধ্যেও গণতন্ত্রের অভিযাত্রা ও প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ কী চমৎকারভাবে এগিয়ে চলেছে। সেখানকার রাজনৈতিক সংস্কৃতি সব মত-পথ-আদর্শকে ধারণ করেছে; জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আর আমাদের এখানে রাজনীতিকদের একতরফা, একগুঁয়েমি ও ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণের কারণে প্রত্যাশিত গণতন্ত্র যেমন হোঁচট খাচ্ছে তেমনিভাবে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে। এ অবস্থা থেকে আমাদের অবশ্যই সরে আসতে হবে। সংঘাতের পথ এড়িয়ে সরকার ও বিরোধী পক্ষের মধ্যে কীভাবে আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলা যায় সে পথে এগোতে হবে। দুই প্রধান দলের প্রতি আবেদন দোহাই সংঘাতের রাজনীতি থেকে সরে আসুন। সংলাপের মাধ্যমে বিরাজমান সংকটের গ্রন্থিমোচনে এগিয়ে আসুন। তাতেই সবার মঙ্গল।

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

ই-মেইল :[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা