শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে

প্রকৃত অর্থে যে দিনই হোক, কিন্তু কাগজপত্রে আজ আমার জন্মদিন। বহু দিন পর শুক্রবার কলেজ গেট মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়ে বেশ নতুন নতুন ঠেকছিল। মাহে রমজানের প্রথম জুমা, মুসল্লি ছিল ধারণাতীত। গত কয়েক সপ্তাহ কলেজ গেটে জুমার নামাজ আদায় করা হয়নি। বেশি সময় টাঙ্গাইলে ছিলাম। শারীরিক অসুস্থতার জন্য বেশ কিছুদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ছিলাম। ২ জুন বৃহস্পতিবার একটা অপারেশন হয়েছে। তাই পরদিন শুক্রবার জুমার নামাজ আদায় করা হয়নি। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কখনো বাদ পড়ে না তা বলব না মাঝে মধ্যে পড়ে। কিন্তু গত ২৫-৩০ বছর কোনো জুমার নামাজ বাদ পড়েছে তেমন মনে পড়ে না। এবার সেটাই পড়েছে। প্রভু যদি দয়া করে ক্ষমা না করেন, তাহলে কোনো পথ নেই।

আমাদের প্রবীণ অর্থমন্ত্রী কিছুদিন আগে এক প্রতিবন্ধী সমাবেশে বলেছিলেন, আমিও এক প্রতিবন্ধী। বয়স হয়েছে এখন অনেক কিছুই মনে থাকে না। কথাটা তিনি কীভাবে বলেছেন তা তিনিই জানেন। তবে এমন স্পষ্ট ভাষণ খুব বেশি মানুষ দিতে পারে না। কথাটার ভালোর দিক যেমন আছে, একেবারেই খারাপ দিক যে নেই তা হলফ করে বলা যাবে না। ভালোর দিক হলো বাংলাদেশ সরকারে একজন প্রতিবন্ধী মন্ত্রী আছেন। এটা প্রতিবন্ধীদের জন্য অসম্ভব গৌরবের। এটাই যদি সত্য হতো তাহলে আমরা সারা বিশ্বের প্রতিবন্ধীদের কাছে প্রাতঃস্মরণীয় হতাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা শুধু এ জন্যই হয়তো নোবেল পুরস্কার পেতে পারতেন— যে তার সরকারে একজন প্রতিবন্ধী মন্ত্রী আছেন। তার যে দক্ষতা, যোগ্যতা, শিক্ষাদীক্ষা তাতে করে তিনি শুধু বাংলাদেশের প্রতিবন্ধীদের নয়, সারা বিশ্বের সব প্রতিবন্ধীর প্রতিনিধিত্ব বা নেতৃত্ব করতে পারতেন।

কিন্তু আদতে তো তেমন নয়। তিনি সত্যিকার অর্থেই প্রতিবন্ধী হিসেবে প্রতিবন্ধীদের সমাবেশে নিজেকে প্রতিবন্ধী বলেননি, তিনি প্রতিবন্ধীদের উৎসাহিত করতে, নিজেকে প্রতিবন্ধীদের দলে ভিড়াতে বা তাদের সহানুভূতি পেতে কথাটি বলেছেন।

সংসদে বাজেট অধিবেশন চলছে। তিন লাখ চল্লিশ হাজার কোটির ওপর এবারের বাজেট। গতবারও বাজেট পুরো খরচ হয়নি। এবারও হবে তা জোর দিয়ে বলা যায় না। বাংলাদেশে প্রথম বাজেট ছিল পাঁচশ কোটি টাকা। সেটা শেষ হয়েছিল এগারশ কোটি টাকার মধ্যে। তখন আমাদের মুখে যে হাসি ছিল, স্বস্তি ছিল, কার্মোদ্যম ছিল এখন তিন লাখ চল্লিশ হাজার কোটি টাকা বাজেট ঘোষণায় তেমন নেই। এর আসল কারণ কী ভেবে দেখা দরকার। বড় বাজেট হলেই দেশ সমৃদ্ধ হবে, অর্থনীতি সচল হবে তেমন নয়। গণতান্ত্রিক দেশে সব সম্পদের মালিক জনগণ। তাদের মালিকানা কেড়ে নিয়ে গুটি কয়েক মানুষের হাতে তুলে দেওয়া কোনো সফল অর্থনীতি নয়। স্বাধীনতার পর দেশের মালিক ছিল জনগণ। সম্পদের মালিকও ছিল জনগণ। এখন যদি কথাচ্ছলে দেশের মালিক জনগণ এটা মেনে নেওয়াও হয়, কিন্তু দলিল দস্তাবেজ কাগজপত্রে দেশের সম্পদের মালিক জনগণ নয়। দেশের নব্বই ভাগ সম্পদের মালিক এখন গুটিকয়েক মানুষ। ১৬-১৭ কোটি মানুষ দশ ভাগের মালিক। ০০.১-২ ভাগ মানুষ নব্বই ভাগের মালিক।

এই হলো আমাদের বর্তমান অবস্থা। ঢাকঢোল পিটিয়ে বলা হচ্ছে আমাদের মাথাপিছু আয় এখন ১৪০০ ডলারের ওপরে। তার মানে গ্রামের একেবারে কামলা দিয়ে খাওয়া অথবা খেয়ার পাটনী তারও বার্ষিক আয় ১৪০০ ডলার। অথচ বাস্তবে তার বার্ষিক আয় এক ডলারও না। আগে যা ছিল এখন তার চেয়ে কমেছে। তবে হ্যাঁ, রাষ্ট্রের আয় নিশ্চয়ই বেড়েছে। যে আয় গড় করা হয়েছে। অথচ এটা গড় করা উচিত না। ওই যে ৯০ ভাগ সম্পদ যারা আঁকড়ে আছে এ আয় তাদের। পুরো দেশবাসীর নয়। বরং তারা জানে না যে যারা আগে নেই পিছে নেই তবু তাদের নামে ২০,৫০০ টাকা রাষ্ট্র তাদের ওপর বৈদেশিক ঋণ চাপিয়েছে। যে এখনো পৃথিবীর আলো দেখেনি, মায়ের পেটেই আছে তার নামেও ২০,৫০০ টাকা ঋণ। ধনী-গরিব সবার সন্তান সমভাবে সেই ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে জন্মায়। এ ঋণ শোধের ক্ষমতা কবে কখন তাদের হবে কেউ জানে না। রাষ্ট্রের কবে হবে রাষ্ট্রও জানে না। ঋণ করে ঘি খাবার মতো যে সরকার ক্ষমতায় আসে সেই ঋণ করে। কারও কোনো দায় দায়িত্ব নেই। দেশপ্রেম নেই। দেশকে বিকিয়ে দেওয়াই যেন এখন সব সরকারের প্রধান কাজ।

অকার্যকর দুর্বল সংসদে সবল আলোচনার খুব একটা সুযোগ নেই। সংসদে দুর্বল বিরোধী দল দেশ এবং সরকারের জন্য যে কোনো শুভ নয় বরং সরকার পরিচালনায় সবল বিরোধী দল সহায়ক শক্তি এটাই প্রমাণিত হয়েছে বর্তমান সংসদে। সংসদে যদি সবল বিরোধী দল থাকত তাহলে সরকারি দলের সদস্যদেরও সতর্ক থাকতে হতো। তাদেরও যুক্তিযুক্ত বিরোধিতা মোকাবিলা করার জন্য তৈরি হতে হতো। জানতে হতো, শিখতে হতো। কিন্তু তেমন না হওয়ায় সংসদ যেমন কার্যকারিতা হারাচ্ছে তেমনি মানুষের কাছে সংসদ এবং সংসদ সদস্যরা মর্যাদা হারাচ্ছে। সর্বোপরি রাজনীতি মানুষের কাছে এক অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয়ে পরিণত হচ্ছে। সত্যিকারের বিরোধী দল না থাকায় সরকার যে খুব ভালো কিছু করতে পারছে— তার দল, তার লোকজন সর্বোপরি সরকারি কর্মচারীদের চালাতে পারছে তাও হলফ করে বলা যায় না। শূন্যতা শূন্যতাই। কোনো শূন্যতা কাটাতে হলে পূর্ণতার বিকল্প নেই। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে পরিচয় দেব আবার প্রতিপক্ষকে কথা বলতে দেব না, মাথা তুলতে দেব না, সেটা রাজতন্ত্র হতে পারে, স্বৈরতন্ত্র হতে পারে— গণতন্ত্র নয়। একেবারে এমন একটা নাজুক সংসদেও বাজেটের অসারতা নিয়ে কয়েকজন সদস্য যে আলোচনা করেছেন, সরকার তার কোনো যুক্তিযুক্ত জবাব দিতে পারেনি। সরকারের বাইরে হাতেগোনা কজন সদস্য মাঝে মধ্যে দাঁড়ায়, এটা ওটা বলে, নানা প্রকল্পের অনিয়ম, ত্রুটি ও আত্মসাতের প্রমাণ দিয়ে তারা যে পুকুরচুরির অভিযোগ এনেছেন মাননীয় অর্থমন্ত্রী সংসদে সেগুলোকে খণ্ডন করতে পারেননি। বরং তিনি বলেছেন পুকুরচুরি বললে কম বলা হবে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাগরচুরি হয়েছে।

প্রবীণ অর্থমন্ত্রীর এই সত্য ভাষণের জন্য নিশ্চয়ই তাকে ধন্যবাদ দেওয়া যেত। কিন্তু এই সাগর চুরির অপরাধে যারা অপরাধী তাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা না করলে বা না করতে পারলে দেশবাসী মাননীয় অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দেবে কীভাবে? দুর্নীতি, অনিয়ম, আত্মসাৎ— এসব যদি বিচারের বাইরে নির্বিবাদে চলতে থাকে তাহলে দেশে তো বিশৃঙ্খলা হবেই। পাকিস্তান আমলেও এমন ভারসাম্যহীনতা ছিল বলে পরিণতি মঙ্গলময় হয়নি। তখন মুসলিম লীগের লোকেরা ভাবত পাকিস্তান তাদের, তারাই পাকিস্তানের সব। আজও যদি সরকারি দলের লোকজন ভাবে তারাই বাংলাদেশ, তাদেরই বাংলাদেশ- তাহলে তো একই হলো। যেখানে একটু যত্ন নিলেই অনেক কিছুর অবসান হতে পারে সেখানে সামান্য যত্ন নিতে এত অনীহা কেন? কায়েমি স্বার্থবাদীরা তো তাদের স্বার্থ উদ্ধারের চেষ্টা করবেই। তাদের কাজই সেটা। কিন্তু যারা প্রকৃত দেশপ্রেমিক তাদের তো দেশ নিয়ে ভাবা উচিত। দেশ থাকলে তবেই তো তারা থাকবেন। পর পর তিনটি দেশ সফর শেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সেদিন এক জাতীয় সংবাদ সম্মেলন করেছেন। অন্য সময়ের চেয়ে বিশ্বদরবারে বর্তমানে বাংলাদেশের গুরুত্ব ও গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেড়েছে। অন্যদিকে শুধু দেশের নয়, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওজনও বেড়েছে অনেক। কিন্তু দেশে মানুষের মধ্যে তাকে নিয়ে সন্দেহ এবং তার প্রতি অনীহা মোটেই কমেনি। অথচ আমার মনে হয় জাদুর কাঠি তার হাতেই। তিনি একটু চেষ্টা করলেই একটা সুস্থিতি বা জাতীয় আশাবাদ জাগাতে পারেন। তার সেই নেতৃত্ব, কর্তৃত্ব এখন পুরো মাত্রায় বিদ্যমান। পরপর তিনটি দেশ সফল সফর তারই প্রমাণ। একজন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নেতা হিসেবে দেশের সাধারণ মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে না পারলে একসময় হয়তো সব অর্জন ব্যর্থ হয়ে যেতে পারে। দেশে এত হানাহানি কাটাকাটির প্রধান কারণই হলো দেশের মানুষ দেশের মালিক ভাবতে পারছে না। মালিকানা নিয়ে তারা হতাশ। কোনো কৃষকের যদি তার জমিজমার প্রতি আগ্রহ না থাকে, মায়া না থাকে তাহলে তার সংসারে যেমন হয়, দেশেরও তেমন হয়েছে। জনগণ মনে করে তাদের কথা কেউ শুনে না। পুলিশের কাছে অভিযোগ করে প্রতিকার পাওয়া যায় না। সরকারি কর্মচারীরা কথা শুনে না। রাজনৈতিক নেতারা, নেতা-কর্মী হৃদয়হীন। সমাজে প্রবীণ-নবীনের মেলবন্ধন নেই। এসবই এক জাতীয় বিপর্যয়ের পূর্বাভাস। এখান থেকে উত্তরণের সময় থাকতেই পথ খোঁজা উচিত। না হলে একবার বিপর্যয় ঘটে গেলে কোনো কূল-কিনারা পাওয়া যাবে না।

অর্থমন্ত্রী সেদিন হঠাৎই বলেছেন, তিনি আর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না। জানি না, সময় এলে কী হবে। কিন্তু কেন যেন মনে হয় আমার ভাই লতিফ সিদ্দিকী ৯ম সংসদে বলেছিলেন, তিনি আর নির্বাচনে অংশ নেবেন না। কিন্তু দশম সংসদে বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তাই কি কথা রক্ষা না করায় পরম দয়ালু আল্লাহ তাকে অমন শাস্তি দিয়েছেন? সত্যিই যদি তিনি বিনা ভোটে দশম সংসদে না আসতেন তাও কি তার এমন অপমান-অপদস্থ হতে হতো? সবই আল্লাহ জানেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সর্ব শক্তিমান। এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সবকিছু তার অধীন। তিনি বাদশাহকে ফকির, ফকিরকে বাদশাহ বানান। এটা তারই প্রমাণ।

সরকার বলছে দেশে শান্তির শীতল বাতাস বইছে। কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা-অশান্তি নেই। কিন্তু পরম গুরু শিক্ষকদের কান ধরে উঠবোস করা। অতি সাধারণ হিন্দু পুরোহিত, মুসলমান আলেম অহরহ মারা যাচ্ছে। শিক্ষক, সাহিত্যিক, ব্লগার দিনে রাতে অবিরাম খুন হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত পুলিশের বড় কর্তার স্ত্রী নিহত হচ্ছে। সাধারণ মানুষ এসপির স্ত্রীর খুনিদের গ্রেফতারের জন্য আন্দোলন করছে। আপনজনের প্রকৃত খুনিদের খুঁজতেই যদি পুলিশ তত্পর ও দক্ষ না হয়, তাহলে সাধারণ ছাপোষা মানুষের জন্য তারা যে কতটা আন্তরিক হবে তা সহজেই বোঝা যায়। তাই সরকার খুব একটা স্বস্তিতে নেই। শান্ত নদীতে সব মাঝিই নৌকা চালায়। কিন্তু ঝড়-তুফানে সামাল দেওয়া যোগ্য মাঝির পরিচয়। এখন সেটাই দেখার সময়। সরকার একের পর এক বলছে ঘটনাগুলো পরিকল্পিত হত্যা। এ ব্যাপারে এখন আর কারও সন্দেহ নেই। সত্যিই ঘটনাগুলো একেবারে নিখুঁত সুপরিকল্পিত। কিন্তু এই কাজ যারা করছে তাদের তো মূলোৎপাটন করতে হবে। কিন্তু সেটা কারা করবে? যোগ্য কর্মীদল কোথায়? শুধু পুলিশ? শুধু পুলিশ দিয়ে রাষ্ট্র চলে না। জনগণ হতাশ হলে, জনগণ চোখ বুজে থাকলে পুলিশের বাবার পক্ষেও এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। জনগণকে দেশের পাহারাদার, দেশের মালিক বানাতে পারলে তবেই এসব থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। গুরুত্বহীন জনগণ রাষ্ট্রের কোনো কাজে আসে না। তাই শুধু প্রশাসন বা পুলিশকে নয় জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে। তাহলেই একঝলকে ঝলমল করে উঠবে দেশ। আর জনতার প্রতিরোধের আগুনে সব অপশক্তি পুড়ে ছারখার হয়ে যাবে। এটা আমার কথা নয়। এটা ইতিহাসের কথা। তাই কে দেবে জনগণকে গুরুত্ব? মুখে নয় বাস্তবে যেদিন সরকার জনগণকে প্রকৃত গুরুত্ব দেওয়া শুরু করবে তার এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে দেশের অপশক্তি ধুলায় মিলিয়ে যাবে। এ জন্য জনগণের কথা শুনতে হবে, মানতে হবে। জনগণের অভিযোগ মাথায় নিতে হবে। সরকারি কর্মচারী বা পুলিশের সামনে জনগণ যদি অসহায়ের মতো আর না দাঁড়ায় বরং সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তারা জনগণের সামনে সেবকের মতো দাঁড়ায় যেদিন— যিনিই এ ব্যবস্থা করবেন বা করতে পারবেন তিনিই জাতির আস্থা অর্জন করবেন।

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

৪৫ মিনিট আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম