শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে

প্রকৃত অর্থে যে দিনই হোক, কিন্তু কাগজপত্রে আজ আমার জন্মদিন। বহু দিন পর শুক্রবার কলেজ গেট মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়ে বেশ নতুন নতুন ঠেকছিল। মাহে রমজানের প্রথম জুমা, মুসল্লি ছিল ধারণাতীত। গত কয়েক সপ্তাহ কলেজ গেটে জুমার নামাজ আদায় করা হয়নি। বেশি সময় টাঙ্গাইলে ছিলাম। শারীরিক অসুস্থতার জন্য বেশ কিছুদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ছিলাম। ২ জুন বৃহস্পতিবার একটা অপারেশন হয়েছে। তাই পরদিন শুক্রবার জুমার নামাজ আদায় করা হয়নি। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কখনো বাদ পড়ে না তা বলব না মাঝে মধ্যে পড়ে। কিন্তু গত ২৫-৩০ বছর কোনো জুমার নামাজ বাদ পড়েছে তেমন মনে পড়ে না। এবার সেটাই পড়েছে। প্রভু যদি দয়া করে ক্ষমা না করেন, তাহলে কোনো পথ নেই।

আমাদের প্রবীণ অর্থমন্ত্রী কিছুদিন আগে এক প্রতিবন্ধী সমাবেশে বলেছিলেন, আমিও এক প্রতিবন্ধী। বয়স হয়েছে এখন অনেক কিছুই মনে থাকে না। কথাটা তিনি কীভাবে বলেছেন তা তিনিই জানেন। তবে এমন স্পষ্ট ভাষণ খুব বেশি মানুষ দিতে পারে না। কথাটার ভালোর দিক যেমন আছে, একেবারেই খারাপ দিক যে নেই তা হলফ করে বলা যাবে না। ভালোর দিক হলো বাংলাদেশ সরকারে একজন প্রতিবন্ধী মন্ত্রী আছেন। এটা প্রতিবন্ধীদের জন্য অসম্ভব গৌরবের। এটাই যদি সত্য হতো তাহলে আমরা সারা বিশ্বের প্রতিবন্ধীদের কাছে প্রাতঃস্মরণীয় হতাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা শুধু এ জন্যই হয়তো নোবেল পুরস্কার পেতে পারতেন— যে তার সরকারে একজন প্রতিবন্ধী মন্ত্রী আছেন। তার যে দক্ষতা, যোগ্যতা, শিক্ষাদীক্ষা তাতে করে তিনি শুধু বাংলাদেশের প্রতিবন্ধীদের নয়, সারা বিশ্বের সব প্রতিবন্ধীর প্রতিনিধিত্ব বা নেতৃত্ব করতে পারতেন।

কিন্তু আদতে তো তেমন নয়। তিনি সত্যিকার অর্থেই প্রতিবন্ধী হিসেবে প্রতিবন্ধীদের সমাবেশে নিজেকে প্রতিবন্ধী বলেননি, তিনি প্রতিবন্ধীদের উৎসাহিত করতে, নিজেকে প্রতিবন্ধীদের দলে ভিড়াতে বা তাদের সহানুভূতি পেতে কথাটি বলেছেন।

সংসদে বাজেট অধিবেশন চলছে। তিন লাখ চল্লিশ হাজার কোটির ওপর এবারের বাজেট। গতবারও বাজেট পুরো খরচ হয়নি। এবারও হবে তা জোর দিয়ে বলা যায় না। বাংলাদেশে প্রথম বাজেট ছিল পাঁচশ কোটি টাকা। সেটা শেষ হয়েছিল এগারশ কোটি টাকার মধ্যে। তখন আমাদের মুখে যে হাসি ছিল, স্বস্তি ছিল, কার্মোদ্যম ছিল এখন তিন লাখ চল্লিশ হাজার কোটি টাকা বাজেট ঘোষণায় তেমন নেই। এর আসল কারণ কী ভেবে দেখা দরকার। বড় বাজেট হলেই দেশ সমৃদ্ধ হবে, অর্থনীতি সচল হবে তেমন নয়। গণতান্ত্রিক দেশে সব সম্পদের মালিক জনগণ। তাদের মালিকানা কেড়ে নিয়ে গুটি কয়েক মানুষের হাতে তুলে দেওয়া কোনো সফল অর্থনীতি নয়। স্বাধীনতার পর দেশের মালিক ছিল জনগণ। সম্পদের মালিকও ছিল জনগণ। এখন যদি কথাচ্ছলে দেশের মালিক জনগণ এটা মেনে নেওয়াও হয়, কিন্তু দলিল দস্তাবেজ কাগজপত্রে দেশের সম্পদের মালিক জনগণ নয়। দেশের নব্বই ভাগ সম্পদের মালিক এখন গুটিকয়েক মানুষ। ১৬-১৭ কোটি মানুষ দশ ভাগের মালিক। ০০.১-২ ভাগ মানুষ নব্বই ভাগের মালিক।

এই হলো আমাদের বর্তমান অবস্থা। ঢাকঢোল পিটিয়ে বলা হচ্ছে আমাদের মাথাপিছু আয় এখন ১৪০০ ডলারের ওপরে। তার মানে গ্রামের একেবারে কামলা দিয়ে খাওয়া অথবা খেয়ার পাটনী তারও বার্ষিক আয় ১৪০০ ডলার। অথচ বাস্তবে তার বার্ষিক আয় এক ডলারও না। আগে যা ছিল এখন তার চেয়ে কমেছে। তবে হ্যাঁ, রাষ্ট্রের আয় নিশ্চয়ই বেড়েছে। যে আয় গড় করা হয়েছে। অথচ এটা গড় করা উচিত না। ওই যে ৯০ ভাগ সম্পদ যারা আঁকড়ে আছে এ আয় তাদের। পুরো দেশবাসীর নয়। বরং তারা জানে না যে যারা আগে নেই পিছে নেই তবু তাদের নামে ২০,৫০০ টাকা রাষ্ট্র তাদের ওপর বৈদেশিক ঋণ চাপিয়েছে। যে এখনো পৃথিবীর আলো দেখেনি, মায়ের পেটেই আছে তার নামেও ২০,৫০০ টাকা ঋণ। ধনী-গরিব সবার সন্তান সমভাবে সেই ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে জন্মায়। এ ঋণ শোধের ক্ষমতা কবে কখন তাদের হবে কেউ জানে না। রাষ্ট্রের কবে হবে রাষ্ট্রও জানে না। ঋণ করে ঘি খাবার মতো যে সরকার ক্ষমতায় আসে সেই ঋণ করে। কারও কোনো দায় দায়িত্ব নেই। দেশপ্রেম নেই। দেশকে বিকিয়ে দেওয়াই যেন এখন সব সরকারের প্রধান কাজ।

অকার্যকর দুর্বল সংসদে সবল আলোচনার খুব একটা সুযোগ নেই। সংসদে দুর্বল বিরোধী দল দেশ এবং সরকারের জন্য যে কোনো শুভ নয় বরং সরকার পরিচালনায় সবল বিরোধী দল সহায়ক শক্তি এটাই প্রমাণিত হয়েছে বর্তমান সংসদে। সংসদে যদি সবল বিরোধী দল থাকত তাহলে সরকারি দলের সদস্যদেরও সতর্ক থাকতে হতো। তাদেরও যুক্তিযুক্ত বিরোধিতা মোকাবিলা করার জন্য তৈরি হতে হতো। জানতে হতো, শিখতে হতো। কিন্তু তেমন না হওয়ায় সংসদ যেমন কার্যকারিতা হারাচ্ছে তেমনি মানুষের কাছে সংসদ এবং সংসদ সদস্যরা মর্যাদা হারাচ্ছে। সর্বোপরি রাজনীতি মানুষের কাছে এক অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয়ে পরিণত হচ্ছে। সত্যিকারের বিরোধী দল না থাকায় সরকার যে খুব ভালো কিছু করতে পারছে— তার দল, তার লোকজন সর্বোপরি সরকারি কর্মচারীদের চালাতে পারছে তাও হলফ করে বলা যায় না। শূন্যতা শূন্যতাই। কোনো শূন্যতা কাটাতে হলে পূর্ণতার বিকল্প নেই। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে পরিচয় দেব আবার প্রতিপক্ষকে কথা বলতে দেব না, মাথা তুলতে দেব না, সেটা রাজতন্ত্র হতে পারে, স্বৈরতন্ত্র হতে পারে— গণতন্ত্র নয়। একেবারে এমন একটা নাজুক সংসদেও বাজেটের অসারতা নিয়ে কয়েকজন সদস্য যে আলোচনা করেছেন, সরকার তার কোনো যুক্তিযুক্ত জবাব দিতে পারেনি। সরকারের বাইরে হাতেগোনা কজন সদস্য মাঝে মধ্যে দাঁড়ায়, এটা ওটা বলে, নানা প্রকল্পের অনিয়ম, ত্রুটি ও আত্মসাতের প্রমাণ দিয়ে তারা যে পুকুরচুরির অভিযোগ এনেছেন মাননীয় অর্থমন্ত্রী সংসদে সেগুলোকে খণ্ডন করতে পারেননি। বরং তিনি বলেছেন পুকুরচুরি বললে কম বলা হবে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাগরচুরি হয়েছে।

প্রবীণ অর্থমন্ত্রীর এই সত্য ভাষণের জন্য নিশ্চয়ই তাকে ধন্যবাদ দেওয়া যেত। কিন্তু এই সাগর চুরির অপরাধে যারা অপরাধী তাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা না করলে বা না করতে পারলে দেশবাসী মাননীয় অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দেবে কীভাবে? দুর্নীতি, অনিয়ম, আত্মসাৎ— এসব যদি বিচারের বাইরে নির্বিবাদে চলতে থাকে তাহলে দেশে তো বিশৃঙ্খলা হবেই। পাকিস্তান আমলেও এমন ভারসাম্যহীনতা ছিল বলে পরিণতি মঙ্গলময় হয়নি। তখন মুসলিম লীগের লোকেরা ভাবত পাকিস্তান তাদের, তারাই পাকিস্তানের সব। আজও যদি সরকারি দলের লোকজন ভাবে তারাই বাংলাদেশ, তাদেরই বাংলাদেশ- তাহলে তো একই হলো। যেখানে একটু যত্ন নিলেই অনেক কিছুর অবসান হতে পারে সেখানে সামান্য যত্ন নিতে এত অনীহা কেন? কায়েমি স্বার্থবাদীরা তো তাদের স্বার্থ উদ্ধারের চেষ্টা করবেই। তাদের কাজই সেটা। কিন্তু যারা প্রকৃত দেশপ্রেমিক তাদের তো দেশ নিয়ে ভাবা উচিত। দেশ থাকলে তবেই তো তারা থাকবেন। পর পর তিনটি দেশ সফর শেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সেদিন এক জাতীয় সংবাদ সম্মেলন করেছেন। অন্য সময়ের চেয়ে বিশ্বদরবারে বর্তমানে বাংলাদেশের গুরুত্ব ও গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেড়েছে। অন্যদিকে শুধু দেশের নয়, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওজনও বেড়েছে অনেক। কিন্তু দেশে মানুষের মধ্যে তাকে নিয়ে সন্দেহ এবং তার প্রতি অনীহা মোটেই কমেনি। অথচ আমার মনে হয় জাদুর কাঠি তার হাতেই। তিনি একটু চেষ্টা করলেই একটা সুস্থিতি বা জাতীয় আশাবাদ জাগাতে পারেন। তার সেই নেতৃত্ব, কর্তৃত্ব এখন পুরো মাত্রায় বিদ্যমান। পরপর তিনটি দেশ সফল সফর তারই প্রমাণ। একজন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নেতা হিসেবে দেশের সাধারণ মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে না পারলে একসময় হয়তো সব অর্জন ব্যর্থ হয়ে যেতে পারে। দেশে এত হানাহানি কাটাকাটির প্রধান কারণই হলো দেশের মানুষ দেশের মালিক ভাবতে পারছে না। মালিকানা নিয়ে তারা হতাশ। কোনো কৃষকের যদি তার জমিজমার প্রতি আগ্রহ না থাকে, মায়া না থাকে তাহলে তার সংসারে যেমন হয়, দেশেরও তেমন হয়েছে। জনগণ মনে করে তাদের কথা কেউ শুনে না। পুলিশের কাছে অভিযোগ করে প্রতিকার পাওয়া যায় না। সরকারি কর্মচারীরা কথা শুনে না। রাজনৈতিক নেতারা, নেতা-কর্মী হৃদয়হীন। সমাজে প্রবীণ-নবীনের মেলবন্ধন নেই। এসবই এক জাতীয় বিপর্যয়ের পূর্বাভাস। এখান থেকে উত্তরণের সময় থাকতেই পথ খোঁজা উচিত। না হলে একবার বিপর্যয় ঘটে গেলে কোনো কূল-কিনারা পাওয়া যাবে না।

অর্থমন্ত্রী সেদিন হঠাৎই বলেছেন, তিনি আর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না। জানি না, সময় এলে কী হবে। কিন্তু কেন যেন মনে হয় আমার ভাই লতিফ সিদ্দিকী ৯ম সংসদে বলেছিলেন, তিনি আর নির্বাচনে অংশ নেবেন না। কিন্তু দশম সংসদে বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তাই কি কথা রক্ষা না করায় পরম দয়ালু আল্লাহ তাকে অমন শাস্তি দিয়েছেন? সত্যিই যদি তিনি বিনা ভোটে দশম সংসদে না আসতেন তাও কি তার এমন অপমান-অপদস্থ হতে হতো? সবই আল্লাহ জানেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সর্ব শক্তিমান। এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সবকিছু তার অধীন। তিনি বাদশাহকে ফকির, ফকিরকে বাদশাহ বানান। এটা তারই প্রমাণ।

সরকার বলছে দেশে শান্তির শীতল বাতাস বইছে। কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা-অশান্তি নেই। কিন্তু পরম গুরু শিক্ষকদের কান ধরে উঠবোস করা। অতি সাধারণ হিন্দু পুরোহিত, মুসলমান আলেম অহরহ মারা যাচ্ছে। শিক্ষক, সাহিত্যিক, ব্লগার দিনে রাতে অবিরাম খুন হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত পুলিশের বড় কর্তার স্ত্রী নিহত হচ্ছে। সাধারণ মানুষ এসপির স্ত্রীর খুনিদের গ্রেফতারের জন্য আন্দোলন করছে। আপনজনের প্রকৃত খুনিদের খুঁজতেই যদি পুলিশ তত্পর ও দক্ষ না হয়, তাহলে সাধারণ ছাপোষা মানুষের জন্য তারা যে কতটা আন্তরিক হবে তা সহজেই বোঝা যায়। তাই সরকার খুব একটা স্বস্তিতে নেই। শান্ত নদীতে সব মাঝিই নৌকা চালায়। কিন্তু ঝড়-তুফানে সামাল দেওয়া যোগ্য মাঝির পরিচয়। এখন সেটাই দেখার সময়। সরকার একের পর এক বলছে ঘটনাগুলো পরিকল্পিত হত্যা। এ ব্যাপারে এখন আর কারও সন্দেহ নেই। সত্যিই ঘটনাগুলো একেবারে নিখুঁত সুপরিকল্পিত। কিন্তু এই কাজ যারা করছে তাদের তো মূলোৎপাটন করতে হবে। কিন্তু সেটা কারা করবে? যোগ্য কর্মীদল কোথায়? শুধু পুলিশ? শুধু পুলিশ দিয়ে রাষ্ট্র চলে না। জনগণ হতাশ হলে, জনগণ চোখ বুজে থাকলে পুলিশের বাবার পক্ষেও এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। জনগণকে দেশের পাহারাদার, দেশের মালিক বানাতে পারলে তবেই এসব থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। গুরুত্বহীন জনগণ রাষ্ট্রের কোনো কাজে আসে না। তাই শুধু প্রশাসন বা পুলিশকে নয় জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে। তাহলেই একঝলকে ঝলমল করে উঠবে দেশ। আর জনতার প্রতিরোধের আগুনে সব অপশক্তি পুড়ে ছারখার হয়ে যাবে। এটা আমার কথা নয়। এটা ইতিহাসের কথা। তাই কে দেবে জনগণকে গুরুত্ব? মুখে নয় বাস্তবে যেদিন সরকার জনগণকে প্রকৃত গুরুত্ব দেওয়া শুরু করবে তার এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে দেশের অপশক্তি ধুলায় মিলিয়ে যাবে। এ জন্য জনগণের কথা শুনতে হবে, মানতে হবে। জনগণের অভিযোগ মাথায় নিতে হবে। সরকারি কর্মচারী বা পুলিশের সামনে জনগণ যদি অসহায়ের মতো আর না দাঁড়ায় বরং সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তারা জনগণের সামনে সেবকের মতো দাঁড়ায় যেদিন— যিনিই এ ব্যবস্থা করবেন বা করতে পারবেন তিনিই জাতির আস্থা অর্জন করবেন।

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি
অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা