শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে

প্রকৃত অর্থে যে দিনই হোক, কিন্তু কাগজপত্রে আজ আমার জন্মদিন। বহু দিন পর শুক্রবার কলেজ গেট মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়ে বেশ নতুন নতুন ঠেকছিল। মাহে রমজানের প্রথম জুমা, মুসল্লি ছিল ধারণাতীত। গত কয়েক সপ্তাহ কলেজ গেটে জুমার নামাজ আদায় করা হয়নি। বেশি সময় টাঙ্গাইলে ছিলাম। শারীরিক অসুস্থতার জন্য বেশ কিছুদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ছিলাম। ২ জুন বৃহস্পতিবার একটা অপারেশন হয়েছে। তাই পরদিন শুক্রবার জুমার নামাজ আদায় করা হয়নি। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কখনো বাদ পড়ে না তা বলব না মাঝে মধ্যে পড়ে। কিন্তু গত ২৫-৩০ বছর কোনো জুমার নামাজ বাদ পড়েছে তেমন মনে পড়ে না। এবার সেটাই পড়েছে। প্রভু যদি দয়া করে ক্ষমা না করেন, তাহলে কোনো পথ নেই।

আমাদের প্রবীণ অর্থমন্ত্রী কিছুদিন আগে এক প্রতিবন্ধী সমাবেশে বলেছিলেন, আমিও এক প্রতিবন্ধী। বয়স হয়েছে এখন অনেক কিছুই মনে থাকে না। কথাটা তিনি কীভাবে বলেছেন তা তিনিই জানেন। তবে এমন স্পষ্ট ভাষণ খুব বেশি মানুষ দিতে পারে না। কথাটার ভালোর দিক যেমন আছে, একেবারেই খারাপ দিক যে নেই তা হলফ করে বলা যাবে না। ভালোর দিক হলো বাংলাদেশ সরকারে একজন প্রতিবন্ধী মন্ত্রী আছেন। এটা প্রতিবন্ধীদের জন্য অসম্ভব গৌরবের। এটাই যদি সত্য হতো তাহলে আমরা সারা বিশ্বের প্রতিবন্ধীদের কাছে প্রাতঃস্মরণীয় হতাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা শুধু এ জন্যই হয়তো নোবেল পুরস্কার পেতে পারতেন— যে তার সরকারে একজন প্রতিবন্ধী মন্ত্রী আছেন। তার যে দক্ষতা, যোগ্যতা, শিক্ষাদীক্ষা তাতে করে তিনি শুধু বাংলাদেশের প্রতিবন্ধীদের নয়, সারা বিশ্বের সব প্রতিবন্ধীর প্রতিনিধিত্ব বা নেতৃত্ব করতে পারতেন।

কিন্তু আদতে তো তেমন নয়। তিনি সত্যিকার অর্থেই প্রতিবন্ধী হিসেবে প্রতিবন্ধীদের সমাবেশে নিজেকে প্রতিবন্ধী বলেননি, তিনি প্রতিবন্ধীদের উৎসাহিত করতে, নিজেকে প্রতিবন্ধীদের দলে ভিড়াতে বা তাদের সহানুভূতি পেতে কথাটি বলেছেন।

সংসদে বাজেট অধিবেশন চলছে। তিন লাখ চল্লিশ হাজার কোটির ওপর এবারের বাজেট। গতবারও বাজেট পুরো খরচ হয়নি। এবারও হবে তা জোর দিয়ে বলা যায় না। বাংলাদেশে প্রথম বাজেট ছিল পাঁচশ কোটি টাকা। সেটা শেষ হয়েছিল এগারশ কোটি টাকার মধ্যে। তখন আমাদের মুখে যে হাসি ছিল, স্বস্তি ছিল, কার্মোদ্যম ছিল এখন তিন লাখ চল্লিশ হাজার কোটি টাকা বাজেট ঘোষণায় তেমন নেই। এর আসল কারণ কী ভেবে দেখা দরকার। বড় বাজেট হলেই দেশ সমৃদ্ধ হবে, অর্থনীতি সচল হবে তেমন নয়। গণতান্ত্রিক দেশে সব সম্পদের মালিক জনগণ। তাদের মালিকানা কেড়ে নিয়ে গুটি কয়েক মানুষের হাতে তুলে দেওয়া কোনো সফল অর্থনীতি নয়। স্বাধীনতার পর দেশের মালিক ছিল জনগণ। সম্পদের মালিকও ছিল জনগণ। এখন যদি কথাচ্ছলে দেশের মালিক জনগণ এটা মেনে নেওয়াও হয়, কিন্তু দলিল দস্তাবেজ কাগজপত্রে দেশের সম্পদের মালিক জনগণ নয়। দেশের নব্বই ভাগ সম্পদের মালিক এখন গুটিকয়েক মানুষ। ১৬-১৭ কোটি মানুষ দশ ভাগের মালিক। ০০.১-২ ভাগ মানুষ নব্বই ভাগের মালিক।

এই হলো আমাদের বর্তমান অবস্থা। ঢাকঢোল পিটিয়ে বলা হচ্ছে আমাদের মাথাপিছু আয় এখন ১৪০০ ডলারের ওপরে। তার মানে গ্রামের একেবারে কামলা দিয়ে খাওয়া অথবা খেয়ার পাটনী তারও বার্ষিক আয় ১৪০০ ডলার। অথচ বাস্তবে তার বার্ষিক আয় এক ডলারও না। আগে যা ছিল এখন তার চেয়ে কমেছে। তবে হ্যাঁ, রাষ্ট্রের আয় নিশ্চয়ই বেড়েছে। যে আয় গড় করা হয়েছে। অথচ এটা গড় করা উচিত না। ওই যে ৯০ ভাগ সম্পদ যারা আঁকড়ে আছে এ আয় তাদের। পুরো দেশবাসীর নয়। বরং তারা জানে না যে যারা আগে নেই পিছে নেই তবু তাদের নামে ২০,৫০০ টাকা রাষ্ট্র তাদের ওপর বৈদেশিক ঋণ চাপিয়েছে। যে এখনো পৃথিবীর আলো দেখেনি, মায়ের পেটেই আছে তার নামেও ২০,৫০০ টাকা ঋণ। ধনী-গরিব সবার সন্তান সমভাবে সেই ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে জন্মায়। এ ঋণ শোধের ক্ষমতা কবে কখন তাদের হবে কেউ জানে না। রাষ্ট্রের কবে হবে রাষ্ট্রও জানে না। ঋণ করে ঘি খাবার মতো যে সরকার ক্ষমতায় আসে সেই ঋণ করে। কারও কোনো দায় দায়িত্ব নেই। দেশপ্রেম নেই। দেশকে বিকিয়ে দেওয়াই যেন এখন সব সরকারের প্রধান কাজ।

অকার্যকর দুর্বল সংসদে সবল আলোচনার খুব একটা সুযোগ নেই। সংসদে দুর্বল বিরোধী দল দেশ এবং সরকারের জন্য যে কোনো শুভ নয় বরং সরকার পরিচালনায় সবল বিরোধী দল সহায়ক শক্তি এটাই প্রমাণিত হয়েছে বর্তমান সংসদে। সংসদে যদি সবল বিরোধী দল থাকত তাহলে সরকারি দলের সদস্যদেরও সতর্ক থাকতে হতো। তাদেরও যুক্তিযুক্ত বিরোধিতা মোকাবিলা করার জন্য তৈরি হতে হতো। জানতে হতো, শিখতে হতো। কিন্তু তেমন না হওয়ায় সংসদ যেমন কার্যকারিতা হারাচ্ছে তেমনি মানুষের কাছে সংসদ এবং সংসদ সদস্যরা মর্যাদা হারাচ্ছে। সর্বোপরি রাজনীতি মানুষের কাছে এক অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয়ে পরিণত হচ্ছে। সত্যিকারের বিরোধী দল না থাকায় সরকার যে খুব ভালো কিছু করতে পারছে— তার দল, তার লোকজন সর্বোপরি সরকারি কর্মচারীদের চালাতে পারছে তাও হলফ করে বলা যায় না। শূন্যতা শূন্যতাই। কোনো শূন্যতা কাটাতে হলে পূর্ণতার বিকল্প নেই। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে পরিচয় দেব আবার প্রতিপক্ষকে কথা বলতে দেব না, মাথা তুলতে দেব না, সেটা রাজতন্ত্র হতে পারে, স্বৈরতন্ত্র হতে পারে— গণতন্ত্র নয়। একেবারে এমন একটা নাজুক সংসদেও বাজেটের অসারতা নিয়ে কয়েকজন সদস্য যে আলোচনা করেছেন, সরকার তার কোনো যুক্তিযুক্ত জবাব দিতে পারেনি। সরকারের বাইরে হাতেগোনা কজন সদস্য মাঝে মধ্যে দাঁড়ায়, এটা ওটা বলে, নানা প্রকল্পের অনিয়ম, ত্রুটি ও আত্মসাতের প্রমাণ দিয়ে তারা যে পুকুরচুরির অভিযোগ এনেছেন মাননীয় অর্থমন্ত্রী সংসদে সেগুলোকে খণ্ডন করতে পারেননি। বরং তিনি বলেছেন পুকুরচুরি বললে কম বলা হবে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাগরচুরি হয়েছে।

প্রবীণ অর্থমন্ত্রীর এই সত্য ভাষণের জন্য নিশ্চয়ই তাকে ধন্যবাদ দেওয়া যেত। কিন্তু এই সাগর চুরির অপরাধে যারা অপরাধী তাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা না করলে বা না করতে পারলে দেশবাসী মাননীয় অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দেবে কীভাবে? দুর্নীতি, অনিয়ম, আত্মসাৎ— এসব যদি বিচারের বাইরে নির্বিবাদে চলতে থাকে তাহলে দেশে তো বিশৃঙ্খলা হবেই। পাকিস্তান আমলেও এমন ভারসাম্যহীনতা ছিল বলে পরিণতি মঙ্গলময় হয়নি। তখন মুসলিম লীগের লোকেরা ভাবত পাকিস্তান তাদের, তারাই পাকিস্তানের সব। আজও যদি সরকারি দলের লোকজন ভাবে তারাই বাংলাদেশ, তাদেরই বাংলাদেশ- তাহলে তো একই হলো। যেখানে একটু যত্ন নিলেই অনেক কিছুর অবসান হতে পারে সেখানে সামান্য যত্ন নিতে এত অনীহা কেন? কায়েমি স্বার্থবাদীরা তো তাদের স্বার্থ উদ্ধারের চেষ্টা করবেই। তাদের কাজই সেটা। কিন্তু যারা প্রকৃত দেশপ্রেমিক তাদের তো দেশ নিয়ে ভাবা উচিত। দেশ থাকলে তবেই তো তারা থাকবেন। পর পর তিনটি দেশ সফর শেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সেদিন এক জাতীয় সংবাদ সম্মেলন করেছেন। অন্য সময়ের চেয়ে বিশ্বদরবারে বর্তমানে বাংলাদেশের গুরুত্ব ও গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেড়েছে। অন্যদিকে শুধু দেশের নয়, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওজনও বেড়েছে অনেক। কিন্তু দেশে মানুষের মধ্যে তাকে নিয়ে সন্দেহ এবং তার প্রতি অনীহা মোটেই কমেনি। অথচ আমার মনে হয় জাদুর কাঠি তার হাতেই। তিনি একটু চেষ্টা করলেই একটা সুস্থিতি বা জাতীয় আশাবাদ জাগাতে পারেন। তার সেই নেতৃত্ব, কর্তৃত্ব এখন পুরো মাত্রায় বিদ্যমান। পরপর তিনটি দেশ সফল সফর তারই প্রমাণ। একজন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নেতা হিসেবে দেশের সাধারণ মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে না পারলে একসময় হয়তো সব অর্জন ব্যর্থ হয়ে যেতে পারে। দেশে এত হানাহানি কাটাকাটির প্রধান কারণই হলো দেশের মানুষ দেশের মালিক ভাবতে পারছে না। মালিকানা নিয়ে তারা হতাশ। কোনো কৃষকের যদি তার জমিজমার প্রতি আগ্রহ না থাকে, মায়া না থাকে তাহলে তার সংসারে যেমন হয়, দেশেরও তেমন হয়েছে। জনগণ মনে করে তাদের কথা কেউ শুনে না। পুলিশের কাছে অভিযোগ করে প্রতিকার পাওয়া যায় না। সরকারি কর্মচারীরা কথা শুনে না। রাজনৈতিক নেতারা, নেতা-কর্মী হৃদয়হীন। সমাজে প্রবীণ-নবীনের মেলবন্ধন নেই। এসবই এক জাতীয় বিপর্যয়ের পূর্বাভাস। এখান থেকে উত্তরণের সময় থাকতেই পথ খোঁজা উচিত। না হলে একবার বিপর্যয় ঘটে গেলে কোনো কূল-কিনারা পাওয়া যাবে না।

অর্থমন্ত্রী সেদিন হঠাৎই বলেছেন, তিনি আর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না। জানি না, সময় এলে কী হবে। কিন্তু কেন যেন মনে হয় আমার ভাই লতিফ সিদ্দিকী ৯ম সংসদে বলেছিলেন, তিনি আর নির্বাচনে অংশ নেবেন না। কিন্তু দশম সংসদে বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তাই কি কথা রক্ষা না করায় পরম দয়ালু আল্লাহ তাকে অমন শাস্তি দিয়েছেন? সত্যিই যদি তিনি বিনা ভোটে দশম সংসদে না আসতেন তাও কি তার এমন অপমান-অপদস্থ হতে হতো? সবই আল্লাহ জানেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সর্ব শক্তিমান। এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সবকিছু তার অধীন। তিনি বাদশাহকে ফকির, ফকিরকে বাদশাহ বানান। এটা তারই প্রমাণ।

সরকার বলছে দেশে শান্তির শীতল বাতাস বইছে। কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা-অশান্তি নেই। কিন্তু পরম গুরু শিক্ষকদের কান ধরে উঠবোস করা। অতি সাধারণ হিন্দু পুরোহিত, মুসলমান আলেম অহরহ মারা যাচ্ছে। শিক্ষক, সাহিত্যিক, ব্লগার দিনে রাতে অবিরাম খুন হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত পুলিশের বড় কর্তার স্ত্রী নিহত হচ্ছে। সাধারণ মানুষ এসপির স্ত্রীর খুনিদের গ্রেফতারের জন্য আন্দোলন করছে। আপনজনের প্রকৃত খুনিদের খুঁজতেই যদি পুলিশ তত্পর ও দক্ষ না হয়, তাহলে সাধারণ ছাপোষা মানুষের জন্য তারা যে কতটা আন্তরিক হবে তা সহজেই বোঝা যায়। তাই সরকার খুব একটা স্বস্তিতে নেই। শান্ত নদীতে সব মাঝিই নৌকা চালায়। কিন্তু ঝড়-তুফানে সামাল দেওয়া যোগ্য মাঝির পরিচয়। এখন সেটাই দেখার সময়। সরকার একের পর এক বলছে ঘটনাগুলো পরিকল্পিত হত্যা। এ ব্যাপারে এখন আর কারও সন্দেহ নেই। সত্যিই ঘটনাগুলো একেবারে নিখুঁত সুপরিকল্পিত। কিন্তু এই কাজ যারা করছে তাদের তো মূলোৎপাটন করতে হবে। কিন্তু সেটা কারা করবে? যোগ্য কর্মীদল কোথায়? শুধু পুলিশ? শুধু পুলিশ দিয়ে রাষ্ট্র চলে না। জনগণ হতাশ হলে, জনগণ চোখ বুজে থাকলে পুলিশের বাবার পক্ষেও এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। জনগণকে দেশের পাহারাদার, দেশের মালিক বানাতে পারলে তবেই এসব থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। গুরুত্বহীন জনগণ রাষ্ট্রের কোনো কাজে আসে না। তাই শুধু প্রশাসন বা পুলিশকে নয় জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে। তাহলেই একঝলকে ঝলমল করে উঠবে দেশ। আর জনতার প্রতিরোধের আগুনে সব অপশক্তি পুড়ে ছারখার হয়ে যাবে। এটা আমার কথা নয়। এটা ইতিহাসের কথা। তাই কে দেবে জনগণকে গুরুত্ব? মুখে নয় বাস্তবে যেদিন সরকার জনগণকে প্রকৃত গুরুত্ব দেওয়া শুরু করবে তার এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে দেশের অপশক্তি ধুলায় মিলিয়ে যাবে। এ জন্য জনগণের কথা শুনতে হবে, মানতে হবে। জনগণের অভিযোগ মাথায় নিতে হবে। সরকারি কর্মচারী বা পুলিশের সামনে জনগণ যদি অসহায়ের মতো আর না দাঁড়ায় বরং সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তারা জনগণের সামনে সেবকের মতো দাঁড়ায় যেদিন— যিনিই এ ব্যবস্থা করবেন বা করতে পারবেন তিনিই জাতির আস্থা অর্জন করবেন।

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে