শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে

প্রকৃত অর্থে যে দিনই হোক, কিন্তু কাগজপত্রে আজ আমার জন্মদিন। বহু দিন পর শুক্রবার কলেজ গেট মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়ে বেশ নতুন নতুন ঠেকছিল। মাহে রমজানের প্রথম জুমা, মুসল্লি ছিল ধারণাতীত। গত কয়েক সপ্তাহ কলেজ গেটে জুমার নামাজ আদায় করা হয়নি। বেশি সময় টাঙ্গাইলে ছিলাম। শারীরিক অসুস্থতার জন্য বেশ কিছুদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ছিলাম। ২ জুন বৃহস্পতিবার একটা অপারেশন হয়েছে। তাই পরদিন শুক্রবার জুমার নামাজ আদায় করা হয়নি। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কখনো বাদ পড়ে না তা বলব না মাঝে মধ্যে পড়ে। কিন্তু গত ২৫-৩০ বছর কোনো জুমার নামাজ বাদ পড়েছে তেমন মনে পড়ে না। এবার সেটাই পড়েছে। প্রভু যদি দয়া করে ক্ষমা না করেন, তাহলে কোনো পথ নেই।

আমাদের প্রবীণ অর্থমন্ত্রী কিছুদিন আগে এক প্রতিবন্ধী সমাবেশে বলেছিলেন, আমিও এক প্রতিবন্ধী। বয়স হয়েছে এখন অনেক কিছুই মনে থাকে না। কথাটা তিনি কীভাবে বলেছেন তা তিনিই জানেন। তবে এমন স্পষ্ট ভাষণ খুব বেশি মানুষ দিতে পারে না। কথাটার ভালোর দিক যেমন আছে, একেবারেই খারাপ দিক যে নেই তা হলফ করে বলা যাবে না। ভালোর দিক হলো বাংলাদেশ সরকারে একজন প্রতিবন্ধী মন্ত্রী আছেন। এটা প্রতিবন্ধীদের জন্য অসম্ভব গৌরবের। এটাই যদি সত্য হতো তাহলে আমরা সারা বিশ্বের প্রতিবন্ধীদের কাছে প্রাতঃস্মরণীয় হতাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা শুধু এ জন্যই হয়তো নোবেল পুরস্কার পেতে পারতেন— যে তার সরকারে একজন প্রতিবন্ধী মন্ত্রী আছেন। তার যে দক্ষতা, যোগ্যতা, শিক্ষাদীক্ষা তাতে করে তিনি শুধু বাংলাদেশের প্রতিবন্ধীদের নয়, সারা বিশ্বের সব প্রতিবন্ধীর প্রতিনিধিত্ব বা নেতৃত্ব করতে পারতেন।

কিন্তু আদতে তো তেমন নয়। তিনি সত্যিকার অর্থেই প্রতিবন্ধী হিসেবে প্রতিবন্ধীদের সমাবেশে নিজেকে প্রতিবন্ধী বলেননি, তিনি প্রতিবন্ধীদের উৎসাহিত করতে, নিজেকে প্রতিবন্ধীদের দলে ভিড়াতে বা তাদের সহানুভূতি পেতে কথাটি বলেছেন।

সংসদে বাজেট অধিবেশন চলছে। তিন লাখ চল্লিশ হাজার কোটির ওপর এবারের বাজেট। গতবারও বাজেট পুরো খরচ হয়নি। এবারও হবে তা জোর দিয়ে বলা যায় না। বাংলাদেশে প্রথম বাজেট ছিল পাঁচশ কোটি টাকা। সেটা শেষ হয়েছিল এগারশ কোটি টাকার মধ্যে। তখন আমাদের মুখে যে হাসি ছিল, স্বস্তি ছিল, কার্মোদ্যম ছিল এখন তিন লাখ চল্লিশ হাজার কোটি টাকা বাজেট ঘোষণায় তেমন নেই। এর আসল কারণ কী ভেবে দেখা দরকার। বড় বাজেট হলেই দেশ সমৃদ্ধ হবে, অর্থনীতি সচল হবে তেমন নয়। গণতান্ত্রিক দেশে সব সম্পদের মালিক জনগণ। তাদের মালিকানা কেড়ে নিয়ে গুটি কয়েক মানুষের হাতে তুলে দেওয়া কোনো সফল অর্থনীতি নয়। স্বাধীনতার পর দেশের মালিক ছিল জনগণ। সম্পদের মালিকও ছিল জনগণ। এখন যদি কথাচ্ছলে দেশের মালিক জনগণ এটা মেনে নেওয়াও হয়, কিন্তু দলিল দস্তাবেজ কাগজপত্রে দেশের সম্পদের মালিক জনগণ নয়। দেশের নব্বই ভাগ সম্পদের মালিক এখন গুটিকয়েক মানুষ। ১৬-১৭ কোটি মানুষ দশ ভাগের মালিক। ০০.১-২ ভাগ মানুষ নব্বই ভাগের মালিক।

এই হলো আমাদের বর্তমান অবস্থা। ঢাকঢোল পিটিয়ে বলা হচ্ছে আমাদের মাথাপিছু আয় এখন ১৪০০ ডলারের ওপরে। তার মানে গ্রামের একেবারে কামলা দিয়ে খাওয়া অথবা খেয়ার পাটনী তারও বার্ষিক আয় ১৪০০ ডলার। অথচ বাস্তবে তার বার্ষিক আয় এক ডলারও না। আগে যা ছিল এখন তার চেয়ে কমেছে। তবে হ্যাঁ, রাষ্ট্রের আয় নিশ্চয়ই বেড়েছে। যে আয় গড় করা হয়েছে। অথচ এটা গড় করা উচিত না। ওই যে ৯০ ভাগ সম্পদ যারা আঁকড়ে আছে এ আয় তাদের। পুরো দেশবাসীর নয়। বরং তারা জানে না যে যারা আগে নেই পিছে নেই তবু তাদের নামে ২০,৫০০ টাকা রাষ্ট্র তাদের ওপর বৈদেশিক ঋণ চাপিয়েছে। যে এখনো পৃথিবীর আলো দেখেনি, মায়ের পেটেই আছে তার নামেও ২০,৫০০ টাকা ঋণ। ধনী-গরিব সবার সন্তান সমভাবে সেই ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে জন্মায়। এ ঋণ শোধের ক্ষমতা কবে কখন তাদের হবে কেউ জানে না। রাষ্ট্রের কবে হবে রাষ্ট্রও জানে না। ঋণ করে ঘি খাবার মতো যে সরকার ক্ষমতায় আসে সেই ঋণ করে। কারও কোনো দায় দায়িত্ব নেই। দেশপ্রেম নেই। দেশকে বিকিয়ে দেওয়াই যেন এখন সব সরকারের প্রধান কাজ।

অকার্যকর দুর্বল সংসদে সবল আলোচনার খুব একটা সুযোগ নেই। সংসদে দুর্বল বিরোধী দল দেশ এবং সরকারের জন্য যে কোনো শুভ নয় বরং সরকার পরিচালনায় সবল বিরোধী দল সহায়ক শক্তি এটাই প্রমাণিত হয়েছে বর্তমান সংসদে। সংসদে যদি সবল বিরোধী দল থাকত তাহলে সরকারি দলের সদস্যদেরও সতর্ক থাকতে হতো। তাদেরও যুক্তিযুক্ত বিরোধিতা মোকাবিলা করার জন্য তৈরি হতে হতো। জানতে হতো, শিখতে হতো। কিন্তু তেমন না হওয়ায় সংসদ যেমন কার্যকারিতা হারাচ্ছে তেমনি মানুষের কাছে সংসদ এবং সংসদ সদস্যরা মর্যাদা হারাচ্ছে। সর্বোপরি রাজনীতি মানুষের কাছে এক অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয়ে পরিণত হচ্ছে। সত্যিকারের বিরোধী দল না থাকায় সরকার যে খুব ভালো কিছু করতে পারছে— তার দল, তার লোকজন সর্বোপরি সরকারি কর্মচারীদের চালাতে পারছে তাও হলফ করে বলা যায় না। শূন্যতা শূন্যতাই। কোনো শূন্যতা কাটাতে হলে পূর্ণতার বিকল্প নেই। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে পরিচয় দেব আবার প্রতিপক্ষকে কথা বলতে দেব না, মাথা তুলতে দেব না, সেটা রাজতন্ত্র হতে পারে, স্বৈরতন্ত্র হতে পারে— গণতন্ত্র নয়। একেবারে এমন একটা নাজুক সংসদেও বাজেটের অসারতা নিয়ে কয়েকজন সদস্য যে আলোচনা করেছেন, সরকার তার কোনো যুক্তিযুক্ত জবাব দিতে পারেনি। সরকারের বাইরে হাতেগোনা কজন সদস্য মাঝে মধ্যে দাঁড়ায়, এটা ওটা বলে, নানা প্রকল্পের অনিয়ম, ত্রুটি ও আত্মসাতের প্রমাণ দিয়ে তারা যে পুকুরচুরির অভিযোগ এনেছেন মাননীয় অর্থমন্ত্রী সংসদে সেগুলোকে খণ্ডন করতে পারেননি। বরং তিনি বলেছেন পুকুরচুরি বললে কম বলা হবে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাগরচুরি হয়েছে।

প্রবীণ অর্থমন্ত্রীর এই সত্য ভাষণের জন্য নিশ্চয়ই তাকে ধন্যবাদ দেওয়া যেত। কিন্তু এই সাগর চুরির অপরাধে যারা অপরাধী তাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা না করলে বা না করতে পারলে দেশবাসী মাননীয় অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দেবে কীভাবে? দুর্নীতি, অনিয়ম, আত্মসাৎ— এসব যদি বিচারের বাইরে নির্বিবাদে চলতে থাকে তাহলে দেশে তো বিশৃঙ্খলা হবেই। পাকিস্তান আমলেও এমন ভারসাম্যহীনতা ছিল বলে পরিণতি মঙ্গলময় হয়নি। তখন মুসলিম লীগের লোকেরা ভাবত পাকিস্তান তাদের, তারাই পাকিস্তানের সব। আজও যদি সরকারি দলের লোকজন ভাবে তারাই বাংলাদেশ, তাদেরই বাংলাদেশ- তাহলে তো একই হলো। যেখানে একটু যত্ন নিলেই অনেক কিছুর অবসান হতে পারে সেখানে সামান্য যত্ন নিতে এত অনীহা কেন? কায়েমি স্বার্থবাদীরা তো তাদের স্বার্থ উদ্ধারের চেষ্টা করবেই। তাদের কাজই সেটা। কিন্তু যারা প্রকৃত দেশপ্রেমিক তাদের তো দেশ নিয়ে ভাবা উচিত। দেশ থাকলে তবেই তো তারা থাকবেন। পর পর তিনটি দেশ সফর শেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সেদিন এক জাতীয় সংবাদ সম্মেলন করেছেন। অন্য সময়ের চেয়ে বিশ্বদরবারে বর্তমানে বাংলাদেশের গুরুত্ব ও গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেড়েছে। অন্যদিকে শুধু দেশের নয়, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওজনও বেড়েছে অনেক। কিন্তু দেশে মানুষের মধ্যে তাকে নিয়ে সন্দেহ এবং তার প্রতি অনীহা মোটেই কমেনি। অথচ আমার মনে হয় জাদুর কাঠি তার হাতেই। তিনি একটু চেষ্টা করলেই একটা সুস্থিতি বা জাতীয় আশাবাদ জাগাতে পারেন। তার সেই নেতৃত্ব, কর্তৃত্ব এখন পুরো মাত্রায় বিদ্যমান। পরপর তিনটি দেশ সফল সফর তারই প্রমাণ। একজন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নেতা হিসেবে দেশের সাধারণ মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে না পারলে একসময় হয়তো সব অর্জন ব্যর্থ হয়ে যেতে পারে। দেশে এত হানাহানি কাটাকাটির প্রধান কারণই হলো দেশের মানুষ দেশের মালিক ভাবতে পারছে না। মালিকানা নিয়ে তারা হতাশ। কোনো কৃষকের যদি তার জমিজমার প্রতি আগ্রহ না থাকে, মায়া না থাকে তাহলে তার সংসারে যেমন হয়, দেশেরও তেমন হয়েছে। জনগণ মনে করে তাদের কথা কেউ শুনে না। পুলিশের কাছে অভিযোগ করে প্রতিকার পাওয়া যায় না। সরকারি কর্মচারীরা কথা শুনে না। রাজনৈতিক নেতারা, নেতা-কর্মী হৃদয়হীন। সমাজে প্রবীণ-নবীনের মেলবন্ধন নেই। এসবই এক জাতীয় বিপর্যয়ের পূর্বাভাস। এখান থেকে উত্তরণের সময় থাকতেই পথ খোঁজা উচিত। না হলে একবার বিপর্যয় ঘটে গেলে কোনো কূল-কিনারা পাওয়া যাবে না।

অর্থমন্ত্রী সেদিন হঠাৎই বলেছেন, তিনি আর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না। জানি না, সময় এলে কী হবে। কিন্তু কেন যেন মনে হয় আমার ভাই লতিফ সিদ্দিকী ৯ম সংসদে বলেছিলেন, তিনি আর নির্বাচনে অংশ নেবেন না। কিন্তু দশম সংসদে বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তাই কি কথা রক্ষা না করায় পরম দয়ালু আল্লাহ তাকে অমন শাস্তি দিয়েছেন? সত্যিই যদি তিনি বিনা ভোটে দশম সংসদে না আসতেন তাও কি তার এমন অপমান-অপদস্থ হতে হতো? সবই আল্লাহ জানেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সর্ব শক্তিমান। এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সবকিছু তার অধীন। তিনি বাদশাহকে ফকির, ফকিরকে বাদশাহ বানান। এটা তারই প্রমাণ।

সরকার বলছে দেশে শান্তির শীতল বাতাস বইছে। কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা-অশান্তি নেই। কিন্তু পরম গুরু শিক্ষকদের কান ধরে উঠবোস করা। অতি সাধারণ হিন্দু পুরোহিত, মুসলমান আলেম অহরহ মারা যাচ্ছে। শিক্ষক, সাহিত্যিক, ব্লগার দিনে রাতে অবিরাম খুন হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত পুলিশের বড় কর্তার স্ত্রী নিহত হচ্ছে। সাধারণ মানুষ এসপির স্ত্রীর খুনিদের গ্রেফতারের জন্য আন্দোলন করছে। আপনজনের প্রকৃত খুনিদের খুঁজতেই যদি পুলিশ তত্পর ও দক্ষ না হয়, তাহলে সাধারণ ছাপোষা মানুষের জন্য তারা যে কতটা আন্তরিক হবে তা সহজেই বোঝা যায়। তাই সরকার খুব একটা স্বস্তিতে নেই। শান্ত নদীতে সব মাঝিই নৌকা চালায়। কিন্তু ঝড়-তুফানে সামাল দেওয়া যোগ্য মাঝির পরিচয়। এখন সেটাই দেখার সময়। সরকার একের পর এক বলছে ঘটনাগুলো পরিকল্পিত হত্যা। এ ব্যাপারে এখন আর কারও সন্দেহ নেই। সত্যিই ঘটনাগুলো একেবারে নিখুঁত সুপরিকল্পিত। কিন্তু এই কাজ যারা করছে তাদের তো মূলোৎপাটন করতে হবে। কিন্তু সেটা কারা করবে? যোগ্য কর্মীদল কোথায়? শুধু পুলিশ? শুধু পুলিশ দিয়ে রাষ্ট্র চলে না। জনগণ হতাশ হলে, জনগণ চোখ বুজে থাকলে পুলিশের বাবার পক্ষেও এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। জনগণকে দেশের পাহারাদার, দেশের মালিক বানাতে পারলে তবেই এসব থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। গুরুত্বহীন জনগণ রাষ্ট্রের কোনো কাজে আসে না। তাই শুধু প্রশাসন বা পুলিশকে নয় জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে। তাহলেই একঝলকে ঝলমল করে উঠবে দেশ। আর জনতার প্রতিরোধের আগুনে সব অপশক্তি পুড়ে ছারখার হয়ে যাবে। এটা আমার কথা নয়। এটা ইতিহাসের কথা। তাই কে দেবে জনগণকে গুরুত্ব? মুখে নয় বাস্তবে যেদিন সরকার জনগণকে প্রকৃত গুরুত্ব দেওয়া শুরু করবে তার এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে দেশের অপশক্তি ধুলায় মিলিয়ে যাবে। এ জন্য জনগণের কথা শুনতে হবে, মানতে হবে। জনগণের অভিযোগ মাথায় নিতে হবে। সরকারি কর্মচারী বা পুলিশের সামনে জনগণ যদি অসহায়ের মতো আর না দাঁড়ায় বরং সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তারা জনগণের সামনে সেবকের মতো দাঁড়ায় যেদিন— যিনিই এ ব্যবস্থা করবেন বা করতে পারবেন তিনিই জাতির আস্থা অর্জন করবেন।

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা