শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে

প্রকৃত অর্থে যে দিনই হোক, কিন্তু কাগজপত্রে আজ আমার জন্মদিন। বহু দিন পর শুক্রবার কলেজ গেট মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়ে বেশ নতুন নতুন ঠেকছিল। মাহে রমজানের প্রথম জুমা, মুসল্লি ছিল ধারণাতীত। গত কয়েক সপ্তাহ কলেজ গেটে জুমার নামাজ আদায় করা হয়নি। বেশি সময় টাঙ্গাইলে ছিলাম। শারীরিক অসুস্থতার জন্য বেশ কিছুদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ছিলাম। ২ জুন বৃহস্পতিবার একটা অপারেশন হয়েছে। তাই পরদিন শুক্রবার জুমার নামাজ আদায় করা হয়নি। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কখনো বাদ পড়ে না তা বলব না মাঝে মধ্যে পড়ে। কিন্তু গত ২৫-৩০ বছর কোনো জুমার নামাজ বাদ পড়েছে তেমন মনে পড়ে না। এবার সেটাই পড়েছে। প্রভু যদি দয়া করে ক্ষমা না করেন, তাহলে কোনো পথ নেই।

আমাদের প্রবীণ অর্থমন্ত্রী কিছুদিন আগে এক প্রতিবন্ধী সমাবেশে বলেছিলেন, আমিও এক প্রতিবন্ধী। বয়স হয়েছে এখন অনেক কিছুই মনে থাকে না। কথাটা তিনি কীভাবে বলেছেন তা তিনিই জানেন। তবে এমন স্পষ্ট ভাষণ খুব বেশি মানুষ দিতে পারে না। কথাটার ভালোর দিক যেমন আছে, একেবারেই খারাপ দিক যে নেই তা হলফ করে বলা যাবে না। ভালোর দিক হলো বাংলাদেশ সরকারে একজন প্রতিবন্ধী মন্ত্রী আছেন। এটা প্রতিবন্ধীদের জন্য অসম্ভব গৌরবের। এটাই যদি সত্য হতো তাহলে আমরা সারা বিশ্বের প্রতিবন্ধীদের কাছে প্রাতঃস্মরণীয় হতাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা শুধু এ জন্যই হয়তো নোবেল পুরস্কার পেতে পারতেন— যে তার সরকারে একজন প্রতিবন্ধী মন্ত্রী আছেন। তার যে দক্ষতা, যোগ্যতা, শিক্ষাদীক্ষা তাতে করে তিনি শুধু বাংলাদেশের প্রতিবন্ধীদের নয়, সারা বিশ্বের সব প্রতিবন্ধীর প্রতিনিধিত্ব বা নেতৃত্ব করতে পারতেন।

কিন্তু আদতে তো তেমন নয়। তিনি সত্যিকার অর্থেই প্রতিবন্ধী হিসেবে প্রতিবন্ধীদের সমাবেশে নিজেকে প্রতিবন্ধী বলেননি, তিনি প্রতিবন্ধীদের উৎসাহিত করতে, নিজেকে প্রতিবন্ধীদের দলে ভিড়াতে বা তাদের সহানুভূতি পেতে কথাটি বলেছেন।

সংসদে বাজেট অধিবেশন চলছে। তিন লাখ চল্লিশ হাজার কোটির ওপর এবারের বাজেট। গতবারও বাজেট পুরো খরচ হয়নি। এবারও হবে তা জোর দিয়ে বলা যায় না। বাংলাদেশে প্রথম বাজেট ছিল পাঁচশ কোটি টাকা। সেটা শেষ হয়েছিল এগারশ কোটি টাকার মধ্যে। তখন আমাদের মুখে যে হাসি ছিল, স্বস্তি ছিল, কার্মোদ্যম ছিল এখন তিন লাখ চল্লিশ হাজার কোটি টাকা বাজেট ঘোষণায় তেমন নেই। এর আসল কারণ কী ভেবে দেখা দরকার। বড় বাজেট হলেই দেশ সমৃদ্ধ হবে, অর্থনীতি সচল হবে তেমন নয়। গণতান্ত্রিক দেশে সব সম্পদের মালিক জনগণ। তাদের মালিকানা কেড়ে নিয়ে গুটি কয়েক মানুষের হাতে তুলে দেওয়া কোনো সফল অর্থনীতি নয়। স্বাধীনতার পর দেশের মালিক ছিল জনগণ। সম্পদের মালিকও ছিল জনগণ। এখন যদি কথাচ্ছলে দেশের মালিক জনগণ এটা মেনে নেওয়াও হয়, কিন্তু দলিল দস্তাবেজ কাগজপত্রে দেশের সম্পদের মালিক জনগণ নয়। দেশের নব্বই ভাগ সম্পদের মালিক এখন গুটিকয়েক মানুষ। ১৬-১৭ কোটি মানুষ দশ ভাগের মালিক। ০০.১-২ ভাগ মানুষ নব্বই ভাগের মালিক।

এই হলো আমাদের বর্তমান অবস্থা। ঢাকঢোল পিটিয়ে বলা হচ্ছে আমাদের মাথাপিছু আয় এখন ১৪০০ ডলারের ওপরে। তার মানে গ্রামের একেবারে কামলা দিয়ে খাওয়া অথবা খেয়ার পাটনী তারও বার্ষিক আয় ১৪০০ ডলার। অথচ বাস্তবে তার বার্ষিক আয় এক ডলারও না। আগে যা ছিল এখন তার চেয়ে কমেছে। তবে হ্যাঁ, রাষ্ট্রের আয় নিশ্চয়ই বেড়েছে। যে আয় গড় করা হয়েছে। অথচ এটা গড় করা উচিত না। ওই যে ৯০ ভাগ সম্পদ যারা আঁকড়ে আছে এ আয় তাদের। পুরো দেশবাসীর নয়। বরং তারা জানে না যে যারা আগে নেই পিছে নেই তবু তাদের নামে ২০,৫০০ টাকা রাষ্ট্র তাদের ওপর বৈদেশিক ঋণ চাপিয়েছে। যে এখনো পৃথিবীর আলো দেখেনি, মায়ের পেটেই আছে তার নামেও ২০,৫০০ টাকা ঋণ। ধনী-গরিব সবার সন্তান সমভাবে সেই ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে জন্মায়। এ ঋণ শোধের ক্ষমতা কবে কখন তাদের হবে কেউ জানে না। রাষ্ট্রের কবে হবে রাষ্ট্রও জানে না। ঋণ করে ঘি খাবার মতো যে সরকার ক্ষমতায় আসে সেই ঋণ করে। কারও কোনো দায় দায়িত্ব নেই। দেশপ্রেম নেই। দেশকে বিকিয়ে দেওয়াই যেন এখন সব সরকারের প্রধান কাজ।

অকার্যকর দুর্বল সংসদে সবল আলোচনার খুব একটা সুযোগ নেই। সংসদে দুর্বল বিরোধী দল দেশ এবং সরকারের জন্য যে কোনো শুভ নয় বরং সরকার পরিচালনায় সবল বিরোধী দল সহায়ক শক্তি এটাই প্রমাণিত হয়েছে বর্তমান সংসদে। সংসদে যদি সবল বিরোধী দল থাকত তাহলে সরকারি দলের সদস্যদেরও সতর্ক থাকতে হতো। তাদেরও যুক্তিযুক্ত বিরোধিতা মোকাবিলা করার জন্য তৈরি হতে হতো। জানতে হতো, শিখতে হতো। কিন্তু তেমন না হওয়ায় সংসদ যেমন কার্যকারিতা হারাচ্ছে তেমনি মানুষের কাছে সংসদ এবং সংসদ সদস্যরা মর্যাদা হারাচ্ছে। সর্বোপরি রাজনীতি মানুষের কাছে এক অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয়ে পরিণত হচ্ছে। সত্যিকারের বিরোধী দল না থাকায় সরকার যে খুব ভালো কিছু করতে পারছে— তার দল, তার লোকজন সর্বোপরি সরকারি কর্মচারীদের চালাতে পারছে তাও হলফ করে বলা যায় না। শূন্যতা শূন্যতাই। কোনো শূন্যতা কাটাতে হলে পূর্ণতার বিকল্প নেই। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে পরিচয় দেব আবার প্রতিপক্ষকে কথা বলতে দেব না, মাথা তুলতে দেব না, সেটা রাজতন্ত্র হতে পারে, স্বৈরতন্ত্র হতে পারে— গণতন্ত্র নয়। একেবারে এমন একটা নাজুক সংসদেও বাজেটের অসারতা নিয়ে কয়েকজন সদস্য যে আলোচনা করেছেন, সরকার তার কোনো যুক্তিযুক্ত জবাব দিতে পারেনি। সরকারের বাইরে হাতেগোনা কজন সদস্য মাঝে মধ্যে দাঁড়ায়, এটা ওটা বলে, নানা প্রকল্পের অনিয়ম, ত্রুটি ও আত্মসাতের প্রমাণ দিয়ে তারা যে পুকুরচুরির অভিযোগ এনেছেন মাননীয় অর্থমন্ত্রী সংসদে সেগুলোকে খণ্ডন করতে পারেননি। বরং তিনি বলেছেন পুকুরচুরি বললে কম বলা হবে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাগরচুরি হয়েছে।

প্রবীণ অর্থমন্ত্রীর এই সত্য ভাষণের জন্য নিশ্চয়ই তাকে ধন্যবাদ দেওয়া যেত। কিন্তু এই সাগর চুরির অপরাধে যারা অপরাধী তাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা না করলে বা না করতে পারলে দেশবাসী মাননীয় অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দেবে কীভাবে? দুর্নীতি, অনিয়ম, আত্মসাৎ— এসব যদি বিচারের বাইরে নির্বিবাদে চলতে থাকে তাহলে দেশে তো বিশৃঙ্খলা হবেই। পাকিস্তান আমলেও এমন ভারসাম্যহীনতা ছিল বলে পরিণতি মঙ্গলময় হয়নি। তখন মুসলিম লীগের লোকেরা ভাবত পাকিস্তান তাদের, তারাই পাকিস্তানের সব। আজও যদি সরকারি দলের লোকজন ভাবে তারাই বাংলাদেশ, তাদেরই বাংলাদেশ- তাহলে তো একই হলো। যেখানে একটু যত্ন নিলেই অনেক কিছুর অবসান হতে পারে সেখানে সামান্য যত্ন নিতে এত অনীহা কেন? কায়েমি স্বার্থবাদীরা তো তাদের স্বার্থ উদ্ধারের চেষ্টা করবেই। তাদের কাজই সেটা। কিন্তু যারা প্রকৃত দেশপ্রেমিক তাদের তো দেশ নিয়ে ভাবা উচিত। দেশ থাকলে তবেই তো তারা থাকবেন। পর পর তিনটি দেশ সফর শেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সেদিন এক জাতীয় সংবাদ সম্মেলন করেছেন। অন্য সময়ের চেয়ে বিশ্বদরবারে বর্তমানে বাংলাদেশের গুরুত্ব ও গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেড়েছে। অন্যদিকে শুধু দেশের নয়, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওজনও বেড়েছে অনেক। কিন্তু দেশে মানুষের মধ্যে তাকে নিয়ে সন্দেহ এবং তার প্রতি অনীহা মোটেই কমেনি। অথচ আমার মনে হয় জাদুর কাঠি তার হাতেই। তিনি একটু চেষ্টা করলেই একটা সুস্থিতি বা জাতীয় আশাবাদ জাগাতে পারেন। তার সেই নেতৃত্ব, কর্তৃত্ব এখন পুরো মাত্রায় বিদ্যমান। পরপর তিনটি দেশ সফল সফর তারই প্রমাণ। একজন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নেতা হিসেবে দেশের সাধারণ মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে না পারলে একসময় হয়তো সব অর্জন ব্যর্থ হয়ে যেতে পারে। দেশে এত হানাহানি কাটাকাটির প্রধান কারণই হলো দেশের মানুষ দেশের মালিক ভাবতে পারছে না। মালিকানা নিয়ে তারা হতাশ। কোনো কৃষকের যদি তার জমিজমার প্রতি আগ্রহ না থাকে, মায়া না থাকে তাহলে তার সংসারে যেমন হয়, দেশেরও তেমন হয়েছে। জনগণ মনে করে তাদের কথা কেউ শুনে না। পুলিশের কাছে অভিযোগ করে প্রতিকার পাওয়া যায় না। সরকারি কর্মচারীরা কথা শুনে না। রাজনৈতিক নেতারা, নেতা-কর্মী হৃদয়হীন। সমাজে প্রবীণ-নবীনের মেলবন্ধন নেই। এসবই এক জাতীয় বিপর্যয়ের পূর্বাভাস। এখান থেকে উত্তরণের সময় থাকতেই পথ খোঁজা উচিত। না হলে একবার বিপর্যয় ঘটে গেলে কোনো কূল-কিনারা পাওয়া যাবে না।

অর্থমন্ত্রী সেদিন হঠাৎই বলেছেন, তিনি আর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না। জানি না, সময় এলে কী হবে। কিন্তু কেন যেন মনে হয় আমার ভাই লতিফ সিদ্দিকী ৯ম সংসদে বলেছিলেন, তিনি আর নির্বাচনে অংশ নেবেন না। কিন্তু দশম সংসদে বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তাই কি কথা রক্ষা না করায় পরম দয়ালু আল্লাহ তাকে অমন শাস্তি দিয়েছেন? সত্যিই যদি তিনি বিনা ভোটে দশম সংসদে না আসতেন তাও কি তার এমন অপমান-অপদস্থ হতে হতো? সবই আল্লাহ জানেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সর্ব শক্তিমান। এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সবকিছু তার অধীন। তিনি বাদশাহকে ফকির, ফকিরকে বাদশাহ বানান। এটা তারই প্রমাণ।

সরকার বলছে দেশে শান্তির শীতল বাতাস বইছে। কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা-অশান্তি নেই। কিন্তু পরম গুরু শিক্ষকদের কান ধরে উঠবোস করা। অতি সাধারণ হিন্দু পুরোহিত, মুসলমান আলেম অহরহ মারা যাচ্ছে। শিক্ষক, সাহিত্যিক, ব্লগার দিনে রাতে অবিরাম খুন হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত পুলিশের বড় কর্তার স্ত্রী নিহত হচ্ছে। সাধারণ মানুষ এসপির স্ত্রীর খুনিদের গ্রেফতারের জন্য আন্দোলন করছে। আপনজনের প্রকৃত খুনিদের খুঁজতেই যদি পুলিশ তত্পর ও দক্ষ না হয়, তাহলে সাধারণ ছাপোষা মানুষের জন্য তারা যে কতটা আন্তরিক হবে তা সহজেই বোঝা যায়। তাই সরকার খুব একটা স্বস্তিতে নেই। শান্ত নদীতে সব মাঝিই নৌকা চালায়। কিন্তু ঝড়-তুফানে সামাল দেওয়া যোগ্য মাঝির পরিচয়। এখন সেটাই দেখার সময়। সরকার একের পর এক বলছে ঘটনাগুলো পরিকল্পিত হত্যা। এ ব্যাপারে এখন আর কারও সন্দেহ নেই। সত্যিই ঘটনাগুলো একেবারে নিখুঁত সুপরিকল্পিত। কিন্তু এই কাজ যারা করছে তাদের তো মূলোৎপাটন করতে হবে। কিন্তু সেটা কারা করবে? যোগ্য কর্মীদল কোথায়? শুধু পুলিশ? শুধু পুলিশ দিয়ে রাষ্ট্র চলে না। জনগণ হতাশ হলে, জনগণ চোখ বুজে থাকলে পুলিশের বাবার পক্ষেও এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। জনগণকে দেশের পাহারাদার, দেশের মালিক বানাতে পারলে তবেই এসব থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। গুরুত্বহীন জনগণ রাষ্ট্রের কোনো কাজে আসে না। তাই শুধু প্রশাসন বা পুলিশকে নয় জনগণকেও গুরুত্ব দিতে হবে। তাহলেই একঝলকে ঝলমল করে উঠবে দেশ। আর জনতার প্রতিরোধের আগুনে সব অপশক্তি পুড়ে ছারখার হয়ে যাবে। এটা আমার কথা নয়। এটা ইতিহাসের কথা। তাই কে দেবে জনগণকে গুরুত্ব? মুখে নয় বাস্তবে যেদিন সরকার জনগণকে প্রকৃত গুরুত্ব দেওয়া শুরু করবে তার এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে দেশের অপশক্তি ধুলায় মিলিয়ে যাবে। এ জন্য জনগণের কথা শুনতে হবে, মানতে হবে। জনগণের অভিযোগ মাথায় নিতে হবে। সরকারি কর্মচারী বা পুলিশের সামনে জনগণ যদি অসহায়ের মতো আর না দাঁড়ায় বরং সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তারা জনগণের সামনে সেবকের মতো দাঁড়ায় যেদিন— যিনিই এ ব্যবস্থা করবেন বা করতে পারবেন তিনিই জাতির আস্থা অর্জন করবেন।

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা