শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জামায়াতকে ‘তুরুপের তাস’ করতে হবে কেন

কাজী সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াতকে ‘তুরুপের তাস’ করতে হবে কেন

সরকার ও সরকারি দল রাজনৈতিক ও আদর্শিক চিন্তা-চেতনায় বিপরীতমুখী হতে পারে না। কখনো যদি তা হয়, দল ও দলীয় সরকারের দ্বন্দ্বে যে গভীর সংকট সৃষ্টি হয় তাতে দল যে কোনোভাবে টিকে থাকতে পারলেও সরকারের টিকে থাকা কষ্টকর হয়। আবার সরকারে দলীয় মিনিস্টার গ্রুপের সঙ্গে মন্ত্রিসভার বাইরে থাকা দলীয় নেতাদের রাজনৈতিক ও নীতিগত দ্বন্দ্বে মিনিস্টার গ্রুপ যদি জিতে যায়, তারা জেতেন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার নানাবিধ সুবিধা কাজে লাগিয়ে তথা ‘পতাকার জোরে’। সে জয় কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী হয় না, আলটিমেটলি সে দ্বন্দ্ব দল ও সরকার উভয়কেই খায়। দল ও সরকারের একসঙ্গে যখন স্খলন হয়, তখন খারাপ পরিবর্তনটা দ্রুত ও করুণ হয়। দৃষ্টান্ত খোঁজার জন্য দেশের বাইরে দৃষ্টি দেওয়ার প্রয়োজন নেই। বর্তমান ক্ষমতাসীন লীগ সরকার ও সরকারি দল আওয়ামী লীগের মধ্যে জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে কি কোনো দ্বন্দ্ব বা মতভেদ সৃষ্টি হয়েছে? বেশ কিছুদিন সরকার (সরকার বলতে মন্ত্রী/মিনিস্টারদের  বোঝানো হচ্ছে) ও সরকারি দল সমবেত কণ্ঠে কোরাস গেয়েছে যে, জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করা হবে এবং তা সময়ের ব্যাপার। ২০১৫ সালের শেষ দিকে তো মনে হয়েছিল ২০১৬ সালের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের আগেই তা সম্পন্ন হয়ে যাবে। আইনমন্ত্রীর বক্তব্যটি যদি আমরা স্মরণ করি, তা ছিল এমন যে, গত বছরের ডিসেম্বরেই এ-সংক্রান্ত খসড়া প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় পেশ করার কথা এবং নতুন বছরের (২০১৬) প্রথম সংসদ অধিবেশনেই তা উত্থাপিত হওয়ার কথা। বর্তমান সংসদে শাসক দলের যে বিরাট সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে তাতে উত্থাপিত বিল পাস না হওয়ার কথা নয় বলে ধরে নেওয়া হয়েছিল। পাঠক, এখন জুলাই চলছে। জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধকরণের ব্যাপারে সরকার কতটুকু এগিয়েছে আর কতটুকু পিছিয়েছে তা ব্যাখ্যা করার কোনো প্রয়োজন নেই। শাসক দলের লোকজন কিন্তু বলে চলেছেন জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হবে। দলের নেতাদের বয়ান বা ‘বাণী’ এবং সরকারের আচরণ কিন্তু সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। আবার সরকার ও সরকারি দল এবং জোটের রহস্যময় আচরণটাও লক্ষণীয়। তারা একযোগে তাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী-প্রতিপক্ষ বিএনপির ওপর জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গ ছাড়ার প্রবল চাপ অব্যাহত রেখেছে। দুটি বিষয়ে বিএনপিও এখন ঘুরে দাঁড়িয়েছে এবং বেশ জোরালো অবস্থানই নিয়েছে বলতে হবে। এতদিন সরকার ও সরকারপক্ষ হত্যা, সন্ত্রাস ও জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতার জন্য বিএনপি-জামায়াতকে দোষারোপ করে আসছিল। মাস দুয়েক ধরে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এসব অপরাধ সংঘটনের জন্য সরকারপক্ষকেই সরাসরি দায়ী করে চলেছেন। তিনি বলছেন, সরকারপক্ষই এসব করে বিএনপি ও অন্যান্য বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপাচ্ছে। ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য তারা এ কৌশল নিয়েছে যাতে এ উছিলায় মামলা-মোকদ্দমা, জেল-জুলুমের  মাধ্যমে বিএনপিকে হীনবল করা যায়। বিএনপিকে নির্মূল করার জন্যও সরকার চেষ্টা করছে বলে বিএনপি নেতারা অভিযোগ করছেন। তারা বলছেন, প্রমাণহীন অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের দলের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে জেলে ঢোকানো হয়েছে। মামলা-মোকদ্দমায় জড়ানো হয়েছে ৫০ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীকে। কারও কারও বিরুদ্ধে শতাধিক মামলাও রুজু করা হয়েছে। তারা বলছেন, তাদের দলকে জঙ্গি পৃষ্ঠপোষক বলে প্রচার করা হচ্ছে, ২০১৫ সালের জানুয়ারি-মার্চ তিন মাসের অবরোধে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে পেট্রলবোমা, অগ্নিসংযোগ এবং মানুষ হত্যার অভিযোগ আনা হলেও আইন-আদালতে সরকার এখনো তা প্রমাণ করতে পারেনি। অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ চলছেই। এ ব্যাপারে জনমতও বিভক্ত হয়ে পড়েছে। এক অংশ মনে করছে সরকারপক্ষের কথা ঠিক, অন্য অংশ মনে করছে বিএনপির বক্তব্যই সঠিক। দ্বিতীয়ত, জামায়াতে ইসলামীর প্রশ্নেও সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে দিয়েছে বিএনপি। বিএনপিকে জামায়াত ছাড়ার পরামর্শ বহুদিন ধরেই দিয়ে আসছে সরকারপক্ষ। বিএনপি বেশ কিছুদিন জামায়াতের সঙ্গে ‘ছাড়া ছাড়া’ ভাব দেখাচ্ছে। এককভাবেই বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে, মানবতাবিরোধী অপরাধে ওই দলের দণ্ডিত নেতাদের পক্ষে ঘোষিত কোনো কর্মসূচি বিএনপি সমর্থন করেনি। কিন্তু জামায়াত ছাড়ার ব্যাপারে বরাবরই তারা নীরব থেকেছে। তাদের আশঙ্কা ২০ দলীয় জোট ভেঙে দিলে সরকারপক্ষ জামায়াতকে কৌশলে নিজেদের পক্ষে নেওয়ার চেষ্টা করবে। জামায়াতও আত্মরক্ষার কৌশল হিসেবে হয়তো একই পথে হাঁটবে। এটা স্রেফ ভোটের হিসাবের আদর্শহীন এক নোংরা খেলা। বিএনপির বক্তব্য একদিকে উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয় যে, তারা জোট ভেঙে দিলে বা ২০-দলীয় জোট ১৯-দলীয় জোট হয়ে গেলেই তো জামায়াত আর তাদের সঙ্গে থাকে না। কিন্তু আওয়ামী লীগ যে জামায়াতকে সরাসরি দলে ঢুকিয়ে নিচ্ছে তার কী হবে? ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলায় কয়েক হাজার স্থানীয় জামায়াত নেতা-কর্মীর ধুমধামে আওয়ামী লীগে যোগদানের খবর বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল নেতারা ওই সব যোগদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং যোগদানকে তারা জাস্টিফাইও করেছেন। তার পরও সরকারপক্ষ বিএনপিকে জামায়াত ছাড়ার জন্য অনেকটা চাপেই রেখেছে। বিএনপি এখন সেই চাপকে পাত্তা না দিয়ে বলছে, জামায়াতকে নিয়ে সরকারপক্ষের অন্য কোনো খেলা আছে। তা না হলে জামায়াত নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে এত লম্বা লম্বা কথা বলার পরও এখন চুপসে গেল কেন? নির্বাহী আদেশে না হয় নিষিদ্ধ না করল, কিন্তু বর্তমান সংসদে তারাই তো সব, নিষিদ্ধ করছে না কেন? তারা জামায়াতে ইসলামীকে সংসদে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে দিলেই তো নিষিদ্ধ দলের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা যাবে না। তখন তো স্বাভাবিক ও আইনি প্রক্রিয়ায়ই বিএনপি-জামায়াত বিযুক্ত হয়ে যাবে। পরিস্থিতিটা এমন দাঁড়িয়েছে যে, সরকারের অবস্থান পরিষ্কার না হলে বিএনপি জামায়াত ছাড়বে বলে মনে হয় না। ভোটের রাজনীতিতে সেটা তাদের জন্য আত্মঘাতী হবে বলে তারা ভাবতে পারে। আদর্শের ব্যাপারটাকে সরকার বা সরকারি দল যদি তেমন গুরুত্বই দিত, জামায়াতে ইসলামীর লোকজনকে আওয়ামী লীগে বরণ করা হয় কী করে? আওয়ামী লীগ ও সরকার জামায়াত নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ভোটের সমীকরণ এবং রাজনৈতিক একটা স্থায়ী সমাধানের চিন্তা করছে বলে ধারণা করছেন কেউ কেউ। নিষিদ্ধ করলে জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ হবে। এ নামে কোনো দল থাকবে না। কিন্তু জামায়াতের আদর্শে অবিচল লাখো নেতা-কর্মী কি নিষিদ্ধ হবেন? পরিচিত, চিহ্নিতদের রাজনৈতিক অধিকারও না হয় কেড়ে নেওয়া যাবে। কিন্তু তাদের দূর সমর্থক, ভোটার, যাদের কাগজ-কলমে কোথাও নাম নেই, পজিশন নেই তাদের কী করা যাবে? তাদের সংখ্যা ভোটার হিসাবে গত তিন-চারটি নির্বাচন করে যদি বিবেচনা করা হয়, তারা তো দেশের অন্যতম একটি বৃহৎ দল। এরা কি আওয়ামী লীগে যোগ দেবে সবাই অথবা বিএনপিতে? এমন পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির ক্ষেত্রে হয়তো অন্য দলে যোগদানের ব্যাপারে ‘হ্যাঁ’ সূচক জবাব দেওয়া যেত, জামায়াতের ক্ষেত্রে সহজে কি এমন উত্তর দেওয়া সম্ভব? রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রচার আছে যে, দল নিষিদ্ধ হলে জামায়াত তার করণীয় ঠিক করে রেখেছে। জামায়াত তার শক্তিকে রূপান্তরিত করবে অন্য কোনো নামে। এটা তাদের পক্ষে সম্ভব। হত্যা, সন্ত্রাস ও জঙ্গি তৎপরতার ব্যাপারে সরকার জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তিকে নিউট্রালাইজ করার কোনো কৌশল হিসেবে দলটি নিষিদ্ধকরণের ব্যাপারে ‘সেকেন্ড থট’ দিচ্ছে বলে এখন কারও মনে হতেই পারে। শান্তির পক্ষে পৃথিবীতে এমন দৃষ্টান্ত বিরল নয়। এটি আওয়ামী সরকারের জন্য একটি কঠিন রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। সরকার যদি জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত বা চিন্তা থেকে ফিরে আসে, তাহলে জামায়াতের সঙ্গে ভোটের জোট বা আন্দোলনের জোট অব্যাহত রাখার ব্যাপারে বিএনপিও যদি সিদ্ধান্ত রিনিউ করে, দুই দলের কৌশলী সিদ্ধান্তের মধ্যে সংঘর্ষটা কোথায়?

গত ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় নিষ্ঠুর জঙ্গি তাণ্ডবের পর এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় জাতীয় ঐক্যের বিষয়টি যখন সব মহল গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে, বিএনপি এ ক্ষেত্রে অনুকূল সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে সরকারকে অনেকটা ব্যাকফুটে ঠেলে দিয়েছে। বিএনপি এ ব্যাপারে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতার প্রস্তাব দেওয়ার পর সরকারপক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিএনপির সঙ্গে ঐক্য করতে হলে তাদের জামায়াত ছেড়ে আসতে হবে। বিএনপি কিন্তু জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যের প্রস্তাব দেয়নি, ২০-দলীয় জোটের পক্ষেও প্রস্তাবটি উত্থাপিত হয়নি। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পৃথক বক্তব্য-বিবৃতি-সংবাদ সম্মেলনে তাদের দলের পক্ষ থেকেই জাতীয় ঐক্যের প্রস্তাব দিয়েছেন। এখানে জামায়াত ছাড়ার শর্তারোপ করা অবান্তর। এটি ঐক্যবিরোধী মনোভাবের প্রকাশ বলেই ধরে নিতে পারে কেউ। গুলশানের রক্তাক্ত তাণ্ডবের মতো ঘটনা আমাদের দেশে এই প্রথম। কায়মনোবাক্যে প্রার্থনা করি এটা হোক বাংলাদেশের এ ধরনের শেষ ঘটনা। যে ঘটনাটি সেদিন ঘটানো হয়েছে তা কোনো ব্যক্তি, দল বা সরকারের বিরুদ্ধে নয়, তা গোটা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে, সমগ্র জনগণের বিরুদ্ধে। সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মতো প্রবীণ রাজনীতিবিদরা একে সরকার উত্খাতের ঘটনা বলে কেন সরলীকরণ করছেন বোঝা মুশকিল। এটি কি অপরিহার্য জাতীয় ঐক্যের দাবিকে দুর্বল করার সূক্ষ্ম কোনো কৌশল বলে বিবেচনা করা যেতে পারে না? বিএনপি সরকারের প্রতি ঐক্য উদ্যোগ গ্রহণের যে আহ্বান জানিয়েছে সর্বত্র প্রশংসা পেয়েছে সেজন্য। কিন্তু হঠাৎ করে ৭ জুলাই জঙ্গি দমনে ব্যর্থতার দায়ে সরকারকে সরে গিয়ে আশু জাতীয় নির্বাচনের দাবি তোলায় আবার সমালোচনার মুখে পড়েছে। ঘরে আগুন লেগেছে, এ অবস্থায় সবাই মিলে তো আগুন নেভাবেন আগে। আগুন নেভানোর জন্য কে পানি ঢালতে পারবে আর কে পারবে না এ প্রশ্ন উত্থাপন যেমন অসমীচীন, তেমন আগুন না নিভিয়ে ঘরের আকর্ষণীয় কক্ষটা দখলের চিন্তা অসুস্থ বলেই বিবেচিত হবে। জামায়াত ইস্যুতে এই সময়ে অতি জরুরি জাতীয় ঐক্যের দাবি যদি পূরণ না হয় তা হবে দুর্ভাগ্যের। সমগ্র জাতি ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে না তুললে জঙ্গি তত্পরতা রোধ করা কি সম্ভব হবে? সরকার কি গ্যারান্টি দিতে পারে যে তারা একাই পরিস্থিতি সামাল দিতে পারবে? বিএনপি কি গ্যারান্টি দিতে পারবে যে, আশু একটি নির্বাচন হলেই জঙ্গি তত্পরতা বন্ধ হয়ে যাবে! যদি ক্ষমতায় যেতে পারে, বিএনপিও কি একা পারবে এমন ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি সামাল দিতে? উভয়ের জবাবই যদি ‘না’ সূচক হয়, তাহলে ঐক্যের পথে অন্তরায় সৃষ্টিতে জামায়াতে ইসলামী ফ্যাক্টর হবে কেন? দুই দলই জামায়াতকে ‘তুরুপের তাস’ হিসেবে ব্যবহার করবে কেন?

১ জুলাই গুলশানের রক্তাক্ত তাণ্ডবের পর যে পাঁচ জঙ্গির পরিচয় পাওয়া গেছে তাতে স্পষ্ট যে, এরা চারজন সম্পূর্ণ আধুনিকমনস্ক সচ্ছল পরিবারের সন্তান। একজন সুপরিচিত এক আওয়ামী লীগ নেতার সন্তান। অসহায় পিতার কান্না এবং আর্তনাদ সবার হৃদয়কেই স্পর্শ করেছে। প্রমাণ হয়েছে এ ধরনের জঙ্গি তৈরিতে দেশি-বিদেশি অন্য কোনো শক্তিশালী হাত জড়িত আছে। উল্টাপাল্টা জায়গায়               ঢিল ছুড়লে সংকট নিরসন হবে না। সরকার জামায়াতকে জঙ্গি তৈরির উৎসস্থল বিবেচনা করে যদি তাদের বিপথগামিতা থেকে ফেরানোর উদ্দেশ্যে একটা রাজনৈতিক সমাধানের চিন্তা করে তাকে তাত্পর্যহীন বলে উড়িয়ে           দেওয়া ঠিক হবে না। এ রকম ক্ষেত্রে আবেগ তো সংবরণ করতেই হয়।  বর্তমান পরিস্থিতিতে সময়ের দাবি হচ্ছে জাতীয় ঐক্য। কোনো বিষয়, কোনো উছিলা, শর্তারোপ বা কোনো রাজনৈতিক চাল যেন এ ঐক্য গড়ার পথে অন্তরায় না হয়।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

এই মাত্র | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা