শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জামায়াতকে ‘তুরুপের তাস’ করতে হবে কেন

কাজী সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াতকে ‘তুরুপের তাস’ করতে হবে কেন

সরকার ও সরকারি দল রাজনৈতিক ও আদর্শিক চিন্তা-চেতনায় বিপরীতমুখী হতে পারে না। কখনো যদি তা হয়, দল ও দলীয় সরকারের দ্বন্দ্বে যে গভীর সংকট সৃষ্টি হয় তাতে দল যে কোনোভাবে টিকে থাকতে পারলেও সরকারের টিকে থাকা কষ্টকর হয়। আবার সরকারে দলীয় মিনিস্টার গ্রুপের সঙ্গে মন্ত্রিসভার বাইরে থাকা দলীয় নেতাদের রাজনৈতিক ও নীতিগত দ্বন্দ্বে মিনিস্টার গ্রুপ যদি জিতে যায়, তারা জেতেন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার নানাবিধ সুবিধা কাজে লাগিয়ে তথা ‘পতাকার জোরে’। সে জয় কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী হয় না, আলটিমেটলি সে দ্বন্দ্ব দল ও সরকার উভয়কেই খায়। দল ও সরকারের একসঙ্গে যখন স্খলন হয়, তখন খারাপ পরিবর্তনটা দ্রুত ও করুণ হয়। দৃষ্টান্ত খোঁজার জন্য দেশের বাইরে দৃষ্টি দেওয়ার প্রয়োজন নেই। বর্তমান ক্ষমতাসীন লীগ সরকার ও সরকারি দল আওয়ামী লীগের মধ্যে জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে কি কোনো দ্বন্দ্ব বা মতভেদ সৃষ্টি হয়েছে? বেশ কিছুদিন সরকার (সরকার বলতে মন্ত্রী/মিনিস্টারদের  বোঝানো হচ্ছে) ও সরকারি দল সমবেত কণ্ঠে কোরাস গেয়েছে যে, জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করা হবে এবং তা সময়ের ব্যাপার। ২০১৫ সালের শেষ দিকে তো মনে হয়েছিল ২০১৬ সালের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের আগেই তা সম্পন্ন হয়ে যাবে। আইনমন্ত্রীর বক্তব্যটি যদি আমরা স্মরণ করি, তা ছিল এমন যে, গত বছরের ডিসেম্বরেই এ-সংক্রান্ত খসড়া প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় পেশ করার কথা এবং নতুন বছরের (২০১৬) প্রথম সংসদ অধিবেশনেই তা উত্থাপিত হওয়ার কথা। বর্তমান সংসদে শাসক দলের যে বিরাট সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে তাতে উত্থাপিত বিল পাস না হওয়ার কথা নয় বলে ধরে নেওয়া হয়েছিল। পাঠক, এখন জুলাই চলছে। জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধকরণের ব্যাপারে সরকার কতটুকু এগিয়েছে আর কতটুকু পিছিয়েছে তা ব্যাখ্যা করার কোনো প্রয়োজন নেই। শাসক দলের লোকজন কিন্তু বলে চলেছেন জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হবে। দলের নেতাদের বয়ান বা ‘বাণী’ এবং সরকারের আচরণ কিন্তু সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। আবার সরকার ও সরকারি দল এবং জোটের রহস্যময় আচরণটাও লক্ষণীয়। তারা একযোগে তাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী-প্রতিপক্ষ বিএনপির ওপর জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গ ছাড়ার প্রবল চাপ অব্যাহত রেখেছে। দুটি বিষয়ে বিএনপিও এখন ঘুরে দাঁড়িয়েছে এবং বেশ জোরালো অবস্থানই নিয়েছে বলতে হবে। এতদিন সরকার ও সরকারপক্ষ হত্যা, সন্ত্রাস ও জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতার জন্য বিএনপি-জামায়াতকে দোষারোপ করে আসছিল। মাস দুয়েক ধরে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এসব অপরাধ সংঘটনের জন্য সরকারপক্ষকেই সরাসরি দায়ী করে চলেছেন। তিনি বলছেন, সরকারপক্ষই এসব করে বিএনপি ও অন্যান্য বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপাচ্ছে। ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য তারা এ কৌশল নিয়েছে যাতে এ উছিলায় মামলা-মোকদ্দমা, জেল-জুলুমের  মাধ্যমে বিএনপিকে হীনবল করা যায়। বিএনপিকে নির্মূল করার জন্যও সরকার চেষ্টা করছে বলে বিএনপি নেতারা অভিযোগ করছেন। তারা বলছেন, প্রমাণহীন অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের দলের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে জেলে ঢোকানো হয়েছে। মামলা-মোকদ্দমায় জড়ানো হয়েছে ৫০ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীকে। কারও কারও বিরুদ্ধে শতাধিক মামলাও রুজু করা হয়েছে। তারা বলছেন, তাদের দলকে জঙ্গি পৃষ্ঠপোষক বলে প্রচার করা হচ্ছে, ২০১৫ সালের জানুয়ারি-মার্চ তিন মাসের অবরোধে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে পেট্রলবোমা, অগ্নিসংযোগ এবং মানুষ হত্যার অভিযোগ আনা হলেও আইন-আদালতে সরকার এখনো তা প্রমাণ করতে পারেনি। অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ চলছেই। এ ব্যাপারে জনমতও বিভক্ত হয়ে পড়েছে। এক অংশ মনে করছে সরকারপক্ষের কথা ঠিক, অন্য অংশ মনে করছে বিএনপির বক্তব্যই সঠিক। দ্বিতীয়ত, জামায়াতে ইসলামীর প্রশ্নেও সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে দিয়েছে বিএনপি। বিএনপিকে জামায়াত ছাড়ার পরামর্শ বহুদিন ধরেই দিয়ে আসছে সরকারপক্ষ। বিএনপি বেশ কিছুদিন জামায়াতের সঙ্গে ‘ছাড়া ছাড়া’ ভাব দেখাচ্ছে। এককভাবেই বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে, মানবতাবিরোধী অপরাধে ওই দলের দণ্ডিত নেতাদের পক্ষে ঘোষিত কোনো কর্মসূচি বিএনপি সমর্থন করেনি। কিন্তু জামায়াত ছাড়ার ব্যাপারে বরাবরই তারা নীরব থেকেছে। তাদের আশঙ্কা ২০ দলীয় জোট ভেঙে দিলে সরকারপক্ষ জামায়াতকে কৌশলে নিজেদের পক্ষে নেওয়ার চেষ্টা করবে। জামায়াতও আত্মরক্ষার কৌশল হিসেবে হয়তো একই পথে হাঁটবে। এটা স্রেফ ভোটের হিসাবের আদর্শহীন এক নোংরা খেলা। বিএনপির বক্তব্য একদিকে উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয় যে, তারা জোট ভেঙে দিলে বা ২০-দলীয় জোট ১৯-দলীয় জোট হয়ে গেলেই তো জামায়াত আর তাদের সঙ্গে থাকে না। কিন্তু আওয়ামী লীগ যে জামায়াতকে সরাসরি দলে ঢুকিয়ে নিচ্ছে তার কী হবে? ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলায় কয়েক হাজার স্থানীয় জামায়াত নেতা-কর্মীর ধুমধামে আওয়ামী লীগে যোগদানের খবর বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল নেতারা ওই সব যোগদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং যোগদানকে তারা জাস্টিফাইও করেছেন। তার পরও সরকারপক্ষ বিএনপিকে জামায়াত ছাড়ার জন্য অনেকটা চাপেই রেখেছে। বিএনপি এখন সেই চাপকে পাত্তা না দিয়ে বলছে, জামায়াতকে নিয়ে সরকারপক্ষের অন্য কোনো খেলা আছে। তা না হলে জামায়াত নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে এত লম্বা লম্বা কথা বলার পরও এখন চুপসে গেল কেন? নির্বাহী আদেশে না হয় নিষিদ্ধ না করল, কিন্তু বর্তমান সংসদে তারাই তো সব, নিষিদ্ধ করছে না কেন? তারা জামায়াতে ইসলামীকে সংসদে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে দিলেই তো নিষিদ্ধ দলের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা যাবে না। তখন তো স্বাভাবিক ও আইনি প্রক্রিয়ায়ই বিএনপি-জামায়াত বিযুক্ত হয়ে যাবে। পরিস্থিতিটা এমন দাঁড়িয়েছে যে, সরকারের অবস্থান পরিষ্কার না হলে বিএনপি জামায়াত ছাড়বে বলে মনে হয় না। ভোটের রাজনীতিতে সেটা তাদের জন্য আত্মঘাতী হবে বলে তারা ভাবতে পারে। আদর্শের ব্যাপারটাকে সরকার বা সরকারি দল যদি তেমন গুরুত্বই দিত, জামায়াতে ইসলামীর লোকজনকে আওয়ামী লীগে বরণ করা হয় কী করে? আওয়ামী লীগ ও সরকার জামায়াত নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ভোটের সমীকরণ এবং রাজনৈতিক একটা স্থায়ী সমাধানের চিন্তা করছে বলে ধারণা করছেন কেউ কেউ। নিষিদ্ধ করলে জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ হবে। এ নামে কোনো দল থাকবে না। কিন্তু জামায়াতের আদর্শে অবিচল লাখো নেতা-কর্মী কি নিষিদ্ধ হবেন? পরিচিত, চিহ্নিতদের রাজনৈতিক অধিকারও না হয় কেড়ে নেওয়া যাবে। কিন্তু তাদের দূর সমর্থক, ভোটার, যাদের কাগজ-কলমে কোথাও নাম নেই, পজিশন নেই তাদের কী করা যাবে? তাদের সংখ্যা ভোটার হিসাবে গত তিন-চারটি নির্বাচন করে যদি বিবেচনা করা হয়, তারা তো দেশের অন্যতম একটি বৃহৎ দল। এরা কি আওয়ামী লীগে যোগ দেবে সবাই অথবা বিএনপিতে? এমন পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির ক্ষেত্রে হয়তো অন্য দলে যোগদানের ব্যাপারে ‘হ্যাঁ’ সূচক জবাব দেওয়া যেত, জামায়াতের ক্ষেত্রে সহজে কি এমন উত্তর দেওয়া সম্ভব? রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রচার আছে যে, দল নিষিদ্ধ হলে জামায়াত তার করণীয় ঠিক করে রেখেছে। জামায়াত তার শক্তিকে রূপান্তরিত করবে অন্য কোনো নামে। এটা তাদের পক্ষে সম্ভব। হত্যা, সন্ত্রাস ও জঙ্গি তৎপরতার ব্যাপারে সরকার জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তিকে নিউট্রালাইজ করার কোনো কৌশল হিসেবে দলটি নিষিদ্ধকরণের ব্যাপারে ‘সেকেন্ড থট’ দিচ্ছে বলে এখন কারও মনে হতেই পারে। শান্তির পক্ষে পৃথিবীতে এমন দৃষ্টান্ত বিরল নয়। এটি আওয়ামী সরকারের জন্য একটি কঠিন রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। সরকার যদি জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত বা চিন্তা থেকে ফিরে আসে, তাহলে জামায়াতের সঙ্গে ভোটের জোট বা আন্দোলনের জোট অব্যাহত রাখার ব্যাপারে বিএনপিও যদি সিদ্ধান্ত রিনিউ করে, দুই দলের কৌশলী সিদ্ধান্তের মধ্যে সংঘর্ষটা কোথায়?

গত ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় নিষ্ঠুর জঙ্গি তাণ্ডবের পর এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় জাতীয় ঐক্যের বিষয়টি যখন সব মহল গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে, বিএনপি এ ক্ষেত্রে অনুকূল সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে সরকারকে অনেকটা ব্যাকফুটে ঠেলে দিয়েছে। বিএনপি এ ব্যাপারে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতার প্রস্তাব দেওয়ার পর সরকারপক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিএনপির সঙ্গে ঐক্য করতে হলে তাদের জামায়াত ছেড়ে আসতে হবে। বিএনপি কিন্তু জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যের প্রস্তাব দেয়নি, ২০-দলীয় জোটের পক্ষেও প্রস্তাবটি উত্থাপিত হয়নি। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পৃথক বক্তব্য-বিবৃতি-সংবাদ সম্মেলনে তাদের দলের পক্ষ থেকেই জাতীয় ঐক্যের প্রস্তাব দিয়েছেন। এখানে জামায়াত ছাড়ার শর্তারোপ করা অবান্তর। এটি ঐক্যবিরোধী মনোভাবের প্রকাশ বলেই ধরে নিতে পারে কেউ। গুলশানের রক্তাক্ত তাণ্ডবের মতো ঘটনা আমাদের দেশে এই প্রথম। কায়মনোবাক্যে প্রার্থনা করি এটা হোক বাংলাদেশের এ ধরনের শেষ ঘটনা। যে ঘটনাটি সেদিন ঘটানো হয়েছে তা কোনো ব্যক্তি, দল বা সরকারের বিরুদ্ধে নয়, তা গোটা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে, সমগ্র জনগণের বিরুদ্ধে। সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মতো প্রবীণ রাজনীতিবিদরা একে সরকার উত্খাতের ঘটনা বলে কেন সরলীকরণ করছেন বোঝা মুশকিল। এটি কি অপরিহার্য জাতীয় ঐক্যের দাবিকে দুর্বল করার সূক্ষ্ম কোনো কৌশল বলে বিবেচনা করা যেতে পারে না? বিএনপি সরকারের প্রতি ঐক্য উদ্যোগ গ্রহণের যে আহ্বান জানিয়েছে সর্বত্র প্রশংসা পেয়েছে সেজন্য। কিন্তু হঠাৎ করে ৭ জুলাই জঙ্গি দমনে ব্যর্থতার দায়ে সরকারকে সরে গিয়ে আশু জাতীয় নির্বাচনের দাবি তোলায় আবার সমালোচনার মুখে পড়েছে। ঘরে আগুন লেগেছে, এ অবস্থায় সবাই মিলে তো আগুন নেভাবেন আগে। আগুন নেভানোর জন্য কে পানি ঢালতে পারবে আর কে পারবে না এ প্রশ্ন উত্থাপন যেমন অসমীচীন, তেমন আগুন না নিভিয়ে ঘরের আকর্ষণীয় কক্ষটা দখলের চিন্তা অসুস্থ বলেই বিবেচিত হবে। জামায়াত ইস্যুতে এই সময়ে অতি জরুরি জাতীয় ঐক্যের দাবি যদি পূরণ না হয় তা হবে দুর্ভাগ্যের। সমগ্র জাতি ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে না তুললে জঙ্গি তত্পরতা রোধ করা কি সম্ভব হবে? সরকার কি গ্যারান্টি দিতে পারে যে তারা একাই পরিস্থিতি সামাল দিতে পারবে? বিএনপি কি গ্যারান্টি দিতে পারবে যে, আশু একটি নির্বাচন হলেই জঙ্গি তত্পরতা বন্ধ হয়ে যাবে! যদি ক্ষমতায় যেতে পারে, বিএনপিও কি একা পারবে এমন ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি সামাল দিতে? উভয়ের জবাবই যদি ‘না’ সূচক হয়, তাহলে ঐক্যের পথে অন্তরায় সৃষ্টিতে জামায়াতে ইসলামী ফ্যাক্টর হবে কেন? দুই দলই জামায়াতকে ‘তুরুপের তাস’ হিসেবে ব্যবহার করবে কেন?

১ জুলাই গুলশানের রক্তাক্ত তাণ্ডবের পর যে পাঁচ জঙ্গির পরিচয় পাওয়া গেছে তাতে স্পষ্ট যে, এরা চারজন সম্পূর্ণ আধুনিকমনস্ক সচ্ছল পরিবারের সন্তান। একজন সুপরিচিত এক আওয়ামী লীগ নেতার সন্তান। অসহায় পিতার কান্না এবং আর্তনাদ সবার হৃদয়কেই স্পর্শ করেছে। প্রমাণ হয়েছে এ ধরনের জঙ্গি তৈরিতে দেশি-বিদেশি অন্য কোনো শক্তিশালী হাত জড়িত আছে। উল্টাপাল্টা জায়গায়               ঢিল ছুড়লে সংকট নিরসন হবে না। সরকার জামায়াতকে জঙ্গি তৈরির উৎসস্থল বিবেচনা করে যদি তাদের বিপথগামিতা থেকে ফেরানোর উদ্দেশ্যে একটা রাজনৈতিক সমাধানের চিন্তা করে তাকে তাত্পর্যহীন বলে উড়িয়ে           দেওয়া ঠিক হবে না। এ রকম ক্ষেত্রে আবেগ তো সংবরণ করতেই হয়।  বর্তমান পরিস্থিতিতে সময়ের দাবি হচ্ছে জাতীয় ঐক্য। কোনো বিষয়, কোনো উছিলা, শর্তারোপ বা কোনো রাজনৈতিক চাল যেন এ ঐক্য গড়ার পথে অন্তরায় না হয়।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে