শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জঙ্গিবাদ ও ‘স্যাড জেনারেশন’

রোবায়েত ফেরদৌস
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদ ও ‘স্যাড জেনারেশন’

কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতার মূল উপজীব্য বিষণ্নতা ও হতাশা। রবীন্দ্রনাথে বিষণ্নতা আছে, কিন্তু কোথাও কোনো হতাশা নেই; নৈরাশ্য নেই এক ফোঁটাও। রবীন্দ্রনাথ সব সময়ই আশাবাদী, আজীবন আলোর সন্ধানী। বিপরীতে জীবনানন্দ আমৃত্যু হতাশাগ্রস্ত আর বিষাদময় এবং এর প্রতিফলন তার কবিতার ছত্রে ছত্রে। জীবনানন্দ এক সময়কার তরুণদের কাছে, বিশেষ করে ষাটের দশকে, তুমুল জনপ্রিয় ছিলেন।  কারণ তরুণরা তখন হতাশা আর বিষণ্নতায় ডুবে ছিলেন; ওই প্রজন্মকে বলা হতো ‘স্যাড জেনারেশন’। এখন মনে হচ্ছে আবার সেই বিষণ্নতা, হতাশা আর দুঃখবাদী সমাজ নির্মাণ হচ্ছে। নতুন এক ‘স্যাড জেনারেশন’ এখন জঙ্গি হয়ে উঠছে। গুলশান ও শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের হামলার কয়েক দিন পর বণিক বার্তা পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৫% শিক্ষার্থীই হতাশ ও বিষাদগ্রস্ত। খবরটি একটি দিক চিহ্নিত করে দেয় তা হলো, বিষাদগ্রস্তদের সহজে জঙ্গিবাদে কব্জা করা যায়। তার মানে শুধু আর্থিক অসচ্ছলতা নয়, হতাশ তরুণদের জঙ্গিবাদে দীক্ষা দেওয়া সহজ। তরুণটি কোন পরিবারের সেটা মুখ্য নয়। মুখ্য হলো সে কোনো আশার আলো দেখতে পাচ্ছে কিনা। একটি বিষয় লক্ষ্য করলে দেখা যাবে এই সময়ে তরুণরা তাদের সামনে কোনো আশার আলো দেখতে পাচ্ছে না। তাদের সামনে নেই কোনো রোল মডেল— যাকে তারা আদর্শ জ্ঞান করে অনুসরণ করতে পারে। সবখানেই একটা অস্থিরতা বিরাজ করছে। কর্মক্ষেত্রে অর্ধেক শিক্ষার্থী স্নাতক সম্পন্ন করার পর কোনো কাজে যোগ দিতে পারছে না। মানে তারা পূর্ণদৈর্ঘ্য বেকার। এ নিয়ে এক ধরনের হতাশা তৈরি হচ্ছে। এর দায়িত্ব কিন্তু অনেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর বর্তায়। কারণ একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ার পর তাকে শুধু একাডেমিক শিক্ষা নয়, তার চিন্তাভাবনা, ধ্যান-ধারণা, বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার সব পথ তৈরি ও পরিবেশ তৈরি করে দেওয়ার দায়িত্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের। আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কি সেই পরিবেশ তৈরি করে দিতে পারছে? অকপটে স্বীকার করতে হবে আমরা এখনটায় ব্যর্থ হয়েছি। আর তাই কোমলমতি এই তরুণরা ঝুঁকছে ভার্চুয়াল জগতে। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৫১ দশমিক ৮ শতাংশ শিক্ষার্থী প্রতিদিন গড়ে ১ থেকে ৩ ঘণ্টা পর্যন্ত ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। ৪ থেকে ৭ ঘণ্টা পর্যন্ত ইন্টারনেট ব্যবহার করেন এমন শিক্ষার্থীর হার ৩৭ শতাংশ। আর দৈনিক ৮ ঘণ্টার বেশি সময় ইন্টারনেটে ব্যয় করেন বিশ্ববিদ্যালয়টির ১১ দশমিক ৩ শতাংশ শিক্ষার্থী। শিক্ষার্থীদের ৭০ শতাংশই রাত জেগে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। (বণিক বার্তা, ১১ জুলাই) হতাশাজনক হলেও সত্য যে, এটা শুধু নর্থ সাউথের চিত্র নয়, এটা সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাধারণ চিত্র। ইন্টারনেট ব্যবহার খারাপ কিছু নয় কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার ভালো কিছুও নয়। দীর্ঘ সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করলে এর ওপর নির্ভরতা বাড়তে থাকে। পাশাপাশি একটি মোহ তৈরি হতে থাকে। ফলে ইন্টারনেটে আসক্ত ব্যক্তি অনলাইনভিত্তিক প্রতারণামূলক বিষয়গুলোও বিশ্বাস করতে শুরু করে। কারণ সে আর আসলে বাস্তব জগতে বিচরণ করে না। বিচরণ করে ভার্চুয়াল জগতে— কাল্পনিক এক অলীক দুনিয়ায়, এক মোহনীয় কিন্তু মায়াবী জগতে। ইন্টারনেট তাকে এক লাফে টেনে নিয়ে যায় স্বপ্নময় এক হাতছানির জগতে। তাদের সামনে মেকি এক ‘বাস্তবতা’ নির্মাণ করে দিচ্ছে— এ এক ‘ফলস্ কন্সট্রাকশন অব রিয়েলিটি’। এর ফাঁদে তারা পড়ছে। সারাক্ষণ সেলফোন, ট্যাব, ল্যাপটপে মুখ গুঁজে রাখতে; এ যেন এক ‘মাথা-গুঁজা-জেনারেশন’— অদ্ভুত আর আজব! সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো এই সুযোগটাই নিচ্ছে। অস্ত্র, মাদক, যৌনতা আর জেমস বন্ডের মতো মানুষ খুনের থ্রিলে তাকে ঘুরপাক খাওয়াচ্ছে। জঙ্গি স্পন্দিত বুকে সে নিজেকেই ০০৭-এর বন্ড ভাবতে শুরু করেছে। এক রোমাঞ্চকর আর শিহরণ জাগানো অনুভূতির আমেজ তার মগজে ঢুকিয়ে দিচ্ছে। এক মিথ্যে, বর্বর আর নিষ্ঠুর সংস্কৃতি খুব দ্রুত তার মাথায় আর মগজের কোষে কোষে চালান করে দিচ্ছে।

প্রশ্ন হচ্ছে, একজন শিক্ষার্থী ভার্চুয়াল জগতে বিচরণ না করে করবে কী? বিশ্ববিদ্যালয় (বিশেষ করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়) কি তাদের জন্য কোনো ক্যাম্পাস দিতে পেরেছে? খেলার মাঠ, জিমনেশিয়াম, দিগন্ত বিস্তৃত সবুজের সমারোহ? একটি বিল্ডিং ভাড়া করে সেখানে চলছে পাঠদান কার্যক্রম। সব কিছুর অভাব সেখানে। আলো-বাতাস, বিশুদ্ধ পানি, শৌচাগার, বিশুদ্ধ খাবার সব সবকিছুর অভাব। সেই সঙ্গে অপ্রয়োজনীয় চাপের মধ্যে রয়েছে সপ্তাহ শেষে অতিরিক্ত ক্লাস নেওয়া, লাগাতার পরীক্ষা। পক্ষান্তরে গবেষণা বা জার্নাল প্রকাশের সুযোগ কিন্তু নেই এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের।

এই বাস্তবতা শুধু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য নয়। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যও বটে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত দেশের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩ জনকে জঙ্গি সম্পৃক্ততা শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে নর্থ-সাউথের ১১ জন, বুয়েটের ৬ জন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ জন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ জন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ জন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ বিভাগের ২ জনসহ এক শিক্ষককেও (বাংলা ট্রিবিউন ১৪ জুলাই)। তার মানে শুধু শিক্ষার পরিবেশ ঠিক করলেই হবে না ঠিক করতে হবে আরও অনেক কিছু। হিযবুত তাহরীর এক সময়কার প্রধান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএর বহিষ্কৃত শিক্ষক মহিউদ্দিন আহমেদের কথা মনে আছে? কিংবা নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বহিষ্কৃত শিক্ষক হাসনাত করিম? জঙ্গিদের কাছে বাসা ভাড়া দেওয়া শিক্ষক ড. গিয়াস? আদর্শচ্যুত এসব শিক্ষককে দিয়ে আপনি যত ভালো পরিবেশে শিক্ষা দেন না কেন ফলাফল শূন্য। বরং ভালো পরিবেশ পেলে ভালোমানের জঙ্গি তৈরি হবে, তৈরি হবে আন্তর্জাতিকমানের সন্ত্রাসী।

গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে প্রাণঘাতী জঙ্গি হামলার ঘটনা আমাদের একাধিক নির্মম সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। এর আগে বিভিন্ন ঘটনায় দেখা গেছে, এসব হামলায় অংশ নেওয়া উন্মাদরা বিভিন্ন্ন মাদ্রাসা বা অসচ্ছল পরিবারের সন্তান। কিন্তু গুলশান ও শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে হামলায় অংশ নেওয়া তরুণের মধ্যে চারজন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী এবং এরা প্রত্যেকেই সচ্ছল পরিবারের সন্তান। বিভিন্ন সময় বলাও হয়েছে, আর্থিক অসচ্ছলতা আর হতাশ তরুণরা জঙ্গিবাদে দীক্ষা নিয়ে থাকে। কিন্তু ইংরেজি মাধ্যমের নামকরা স্কুল আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া এসব শিক্ষার্থীর বেলায় সেই যুক্তি খাটছে না। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা স্কলাসটিকা স্কুলে পড়া কোনো শিক্ষার্থী পরিবারের যে টাকার অভাব নেই এটা প্রায় সুনিশ্চিত। তাহলে তারা কেন জঙ্গি হচ্ছে? আসল কথা হলো পেটের দায়ে কেউ জঙ্গি হয় না। হয় মতাদর্শের দায়ে। সে মতাদর্শ ভুল বা ঠিক হোক।

গভীর খেদ নিয়ে যে প্রশ্ন করা দরকার তা হলো, বিশ্ববিদ্যালয় যদি এভাবে জঙ্গি তৈরির কারখানা হয় তবে মানুষ তৈরি করবে কারা? সরকার ও এর গোয়েন্দা সংস্থা এতদিন নীরব ছিল কেন? তাদের কাছে কি এই সমস্যাটাকে সমস্যা মনে হয়নি? আজ সরকার, বিরোধী দল, বিএনপি সবাই এক সুরে কথা বলছে। তার মানে এত দিনে তারা মনে করছে অন্তত এই ইস্যুতে হলেও তাদের এক হওয়া প্রয়োজন! বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) একটি তদন্ত দলের রিপোর্টে উল্লেখ আছে, বিশ্ববিদ্যালয়টির গ্রন্থাগার পরিদর্শন করতে গেলে তারা সেখানে নিষিদ্ধ জঙ্গি তত্পরতামূলক হিযবুত তাহরীরের বই পান। তবে এসব বই পাওয়া গেলেও কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। কেন? কার ব্যর্থতা এটা? প্রশাসন কী করল? এর আগে ২০১৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি মিরপুরে ব্লগার রাজীব হায়দার শোভনকে কুপিয়ে হত্যা করার ঘটনায় পুলিশ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ফয়সাল-বিন-নাঈম ও রেজওয়ানুল হককে গ্রেফতার করে এবং পরে তারা হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা ও সরাসরি অংশ নেওয়ার কথা স্বীকার করে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীও দেয়। এরা কাদের মাধ্যমে এসব কর্মকাণ্ডে জড়িত হচ্ছে তাদের কেন চিহ্নিত করা সম্ভব হচ্ছে না? কারা এর মাস্টারমাইন্ড?

এই প্রেক্ষাপটে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে আলোচিত কিছু প্রস্তাব তুলে ধরতে চাইছি। যেমন : এক. দেশে একটি সাংস্কৃতিক গণজাগরণ তৈরি করতে হবে; জেলা-উপজেলায় শিল্পকলা একাডেমি-শিশু একাডেমিগুলো এখন ঘুমুচ্ছে— এদের জাগিয়ে তুলতে হবে; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড ও বিতর্ক প্রতিযোগিতার মতো সহশিক্ষা কার্যক্রম জোরদার করতে হবে। দুই. প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে জঙ্গিবাদবিরোধী কমিটি থাকতে হবে। তিন. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের যেসব স্থানে জঙ্গিবাদ নিয়ে বৈঠক হতে পারে সে জায়গাগুলো চিহ্নিত করে নজরদারি বাড়াতে হবে। চার. মসজিদ বা নামাজের স্থানে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা কোনো গোপন সভায় মিলিত হতে পারবে না। পাঁচ. শিক্ষার্থীরা অনিয়মিত হলে অবশ্যই অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। ছয়. লাইব্রেরিতে জঙ্গিবাদের  কোনো বই-পুস্তক থাকলে তা সরিয়ে ফেলতে হবে। সাত. সন্ত্রাসবাদবিরোধী কর্মসূচিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশ নিতে হবে। আট. একাডেমিক কার্যক্রমেও জঙ্গিবাদবিরোধী বিষয় থাকতে হবে— এখানে এথিকস ও নন্দনতত্ত্বের মতো বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। নয়. নিয়মিতভাবে বাঙালি/জাতিসত্তার সাংস্কৃতিক চর্চা থাকতে হবে। দশ. যৌক্তিক কারণ ছাড়া কোনো শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকলে পুলিশকে জানাতে হবে। এগার. অপরাধে জড়িত বলে সন্দেহ হলেই কাউন্সিলিংয়ের আওতায় আনতে হবে। বার. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সন্ত্রাসবাদবিরোধী গবেষণা হতে হবে।

কিন্তু সংশয় একশভাগ, এগুলোর কি বাস্তবায়ন হবে? যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বা প্রশাসন এর সঙ্গে জড়িত থাকে তারা কি এসব করতে রাজি হবে? সেক্ষেত্রে তাদের বাধ্য করতে হবে, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ‘জিরো টলারেন্স’ বা ‘শূন্য সহনশীলতার’ কথা বলেছেন— কাজেকর্মে তার অনুবাদ করতে হবে। তার থেকে বড় কথা তরুণরা যা চাইছে তা কী আমরা দিতে পারছি? তাদের কী আমরা স্বপ্ন দেখাতে পারছি ভালো কিছু করার? ভালো কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করাতে পারছি? তরুণরা আদর্শ খোঁজে, বিশ্বাস আঁকড়ে ধরতে চায়, রোমাঞ্চ খোঁজে।  এটা কী আমরা দিতে পারছি?

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ