শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

তক্‌দির বিনষ্টকারী খাসলতের আলামত

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তক্‌দির বিনষ্টকারী খাসলতের আলামত

তক্‌দির নিয়ে অল্পবিস্তর চিন্তাভাবনা করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। দুনিয়া এবং আখেরাতে অর্থাৎ জীবৎকালে এবং মরণের পর জীবনটির পরিণতি কেমন হবে তা জানার জন্য রাজা-বাদশাহ, উকিল-মোক্তার এবং ফকির-মিসকিন বলতে গেলে একই রকম আবেগ এবং উৎকণ্ঠায় ভোগেন। ধর্মকর্মে বিশ্বাস করেন না এবং নিজেকে প্রচণ্ড আধুনিক ভাবেন এমন একজন মনোবিজ্ঞানী সন্ধ্যার পর একাকী মতিঝিলের অফিসপাড়া থেকে পায়ে হেঁটে বাসায় ফিরছিলেন।  পথিমধ্যে অর্ধউলঙ্গ পাগলবেশী এক লোক তিড়িংবিড়িং লাফাতে লাফাতে মনোবিজ্ঞানীর সামনে এলো। তারপর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে অদ্ভুত ভাষায় কিসব বলল এবং নির্জন রাস্তায় মনোবিজ্ঞানীর মুখের ওপর মৃদু থুথুযুক্ত ফুঁ দিয়ে চিৎকার করে বলল— যা! তোর হবে!

ঘটনার আকস্মিকতায় মনোবিজ্ঞানী প্রথমে ভড়কে গেলেন। তারপর উন্মাদের ফুঁ-এর মধ্যে নিজের ভবিষ্যৎ খোঁজার জন্য মন-মানসিকতাকে ঘুরিয়ে দিলেন। নিজের স্ত্রীকে তার ইদানীং একদম সহ্য হচ্ছে না। ওদিকে পলি নামক মেয়েটা কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। অর্থ-সংকট, ঝক্কি-ঝামেলা ইত্যাদি হররোজ তাড়া করে ফিরছে। ফলে মনোবিজ্ঞানীর মনটা ইদানীং তার রোগীদের চেয়েও দুর্বল হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় পাগলবেশীর থুথুযুক্ত ফুঁ তার মনে ভীষণ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করল। তিনি অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ ভুলে পাগলের পিছু নিলেন এবং চিৎকার করে বললেন— বাবা! কি হবে! পলি হবে নাকি বলি! উল্লেখ্য, মনোবিজ্ঞানীর স্ত্রীর নাম ছিল বলি। পাগল দয়াপরবশ হয়ে দাঁড়াল। তারপর ঝোলার মধ্য থেকে একখানা জিলাপি বের করে বলল— এই নে খা! তোর সব হবে!

মনোবিজ্ঞানীর কি হয়েছিল সে ব্যাপারে বিস্তারিত নিবন্ধের শেষাংশে বলব, এখন আমরা আজকের প্রসঙ্গে সরাসরি ঢুকে পড়ি। আমরা অতীতকে নিয়ে হয় আফসোস করি, নতুবা অহংবোধে ফেটে পড়ি। বর্তমানকে অবহেলা করি এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে মারাত্মক শঙ্কা এবং উদ্বেগের মধ্যে কাটাই। ভবিষ্যতের ব্যাপারে আমরা কেউ স্পষ্ট করে কিছু জানি না। আমাদের অজ্ঞানতাই মূলত আমাদের আশঙ্কার মূল কারণ। দুনিয়া এবং আখেরাতের ভবিষ্যৎ কিরূপে উজ্জ্বল হবে তা নিয়ে হাজার হাজার বছরের বহু ঐশী বাণী, মহামানব, কবি সাহিত্যিক, দার্শনিক এবং সফল মানুষদের লক্ষ কোটি উপদেশমালা সারা দুনিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে নানাভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। এগুলো নিয়ে গল্প, সাহিত্য, সিনেমা, নাটক, ওয়াজ-নসিহত, পূজা অর্চনা, সভা-সমিতি সেমিনার ইত্যাদি যেমন হয়ে আসছে তেমনি নে-খা! তোর হবে জাতীয় প্রতারণাও কম হয়নি বা হচ্ছে না।

ইসলামী পরিভাষায় মানুষের নিয়তি বা ভবিষ্যৎ জীবনের গন্তব্য, ফলাফল বা প্রাপ্তিযোগকে এক কথায় বলা হয় তকিদর। আধুনিক বিজ্ঞান এবং ধর্মবেত্তাগণ উভয়েই শতভাগ ঐকমত্য পোষণ করেন যে, মানুষের তকিদরের বিরাট একটি অংশ ব্যক্তির আচরণ, দৃষ্টিভঙ্গি, মনোভাব, কর্মদ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং নির্ধারিত হয়। আবার অন্য অংশটি নিয়ন্ত্রিত এবং নির্ধারিত হয় ঐশী ইচ্ছা বা প্রকৃতি প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা দ্বারা। মানুষের দুটি বদভ্যাস বা খাসলতের কারণে দুনিয়া এবং আখেরাতের তকিদর বিনষ্ট হয়ে যায়। খাসলত দুটির দ্বারা মানুষ যেমন নিজের আমলকে নষ্ট করে ফেলে তেমনি তার সম্পর্কে আসমানী ফয়সালাগুলো বিফল করে দেয়। উভয় বদভ্যাস দ্বারা উভয় জগতের উভয় প্রাপ্তিযোগকে ধ্বংসকারী মানুষগুলো যদি আগেভাগে সতর্ক হতে পারে তবে দুনিয়া এবং আখেরাতের চর্তুমুখী বিপর্যয় থেকে তারা নিজেদের রক্ষা করতে পারে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন— তোমাদের জীবনের যাবতীয় দুর্ভোগ-দুর্দশা, বিপদ-আপদ, বালা-মুসিবত ইত্যাদি সবকিছুই তোমাদের দুই হাতের কামাই। অর্থাৎ আপন কর্মদোষে দুষ্ট হয়ে মানুষ নিজের তকিদরে বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসে। মানুষ তার কাজকর্ম অভ্যাস, চিন্তা-চেতনা ইত্যাদি ব্যাপারে সতর্ক হলে নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে নিরন্তর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে পারে এবং নিশ্চিন্ত অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে। আর তখন তাকে পলি-বলির দ্বিধাদ্বন্দ্ব, অর্থসংকট, ভাগ্য বিপর্যয় ইত্যাদি নিয়ে পীর-ফকির, জ্যোতিষ, ন্যাংটা পাগল প্রভৃতি দ্বারা প্রতারিত হতে হয় না।

মানুষের তকিদর বিনষ্টকারী বদঅভ্যাস বা খাসলত দুটির একটির নাম লা শোকর এবং অপরটি হলো নাফরমানি। দুটোই আরবি শব্দ। বাংলাতে এগুলোর হুবহু প্রতিশব্দ নেই। লা শোকর বলতে অসন্তুষ্টিমূলক মনোভাব যা সাধারণত অকৃতজ্ঞতা, দাম্ভিকতা, অজ্ঞানতা, দুর্বলতা এবং অপরাধ করার মানসিকতার জন্য হয়ে থাকে। অন্যদিকে নাফরমানি বলতে অবাধ্যতাকে বোঝানো হয়। বেয়াদবিমূলক মনোভাব, উগ্রতা, নিজের শক্তি সামর্থ্য সম্পর্কে না জানা অথবা নিজেকে খুব বড় মনে করা এবং অপরকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার প্রবণতা, অপমান করার খায়েস অথবা অপরকে দুর্বল-দ্বীন-হীন ভাবার কারণে মানুষের মধ্যে নাফরমানির প্রবৃত্তি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।

লা শোকর বুঝতে হলে প্রথমেই শোকর বা শুকরিয়া সম্পর্কে ধারণা নেওয়া আবশ্যক। আবার শোকর বা শুকরিয়া বুঝতে হলে কৃতজ্ঞতা, অকৃতজ্ঞতা এবং কৃতঘ্নতা সম্পর্কেও স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। যে মানুষের মধ্যে লা শোকরী মনোভাব রয়েছে তারা সব সময় গভীর বিষণ্নতায় নিজেদের মন-মস্তিষ্ক এবং মুখ ভার করে রাখে। তারা নিজেদের জীবন, পরিবেশ, আল্লাহ খোদা, অপরাপর মানুষ, প্রাণী জগৎ ইত্যাদি সব কিছু সম্পর্কে নেতিবাচক চিন্তাভাবনা করে। তারা নিজের জন্মের কোনো স্বার্থকতা খুঁজে পায় না। তারা নিজেদের কাজকর্ম সম্পর্কেও সারাক্ষণ প্রচণ্ড হতাশা, ক্ষোভ, ঘৃণা এবং বিক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকে। চারদিকের আনন্দ, উল্লাস, সুখ-শান্তি, তাল সুর লয় ছন্দ, পাখির কলকাকলী কিংবা নদীর কলতান ইত্যাদি সব কিছুর মধ্যেই তারা নিজেদের দুঃখ, কষ্ট এবং যাতনার বিষ সন্ধান করতে থাকে।

লা শোকরকারী ব্যক্তি কোনো দিন কৃতজ্ঞ হয় না। অকৃতজ্ঞ মনোভাব এবং সুযোগ পেলে উপকারীর অপকার সাধনের মাধ্যমে তারা নিজের জীবন তো বটেই তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার জীবন বিষিয়ে তোলার চেষ্টা করে। তারা কাউকে বিশ্বাস করে না— এমনকি নিজেকেও নয়। তারা সকালে এক কথা বলে, তো বিকালে অন্যকথা। তাদের স্মরণশক্তি হয় অত্যন্ত দুর্বল। এ কারণে তারা নিজেদের জমাকৃত অর্থ সম্পত্তি বার বার গুনতে থাকে। মিথ্যা বলা, ছলচাতুরি করা, কথায় কথায় মেজাজ দেখিয়ে লঙ্কাকাণ্ড ঘটানো, সর্বস্তরে অপমানিত এবং লাঞ্ছিত হওয়ার মাধ্যমে তারা নিজেদের বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তোলে। সবকিছুতে সন্দেহ করা, অহেতুক বিতর্ক, ঝগড়াঝাটি, দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, অশান্তির বীজ বপন, স্বার্থপরতা, এককেন্দ্রিকতা, অপব্যয় ইত্যাদি কুকর্ম দ্বারা লা শোকরকারী চারদিকে বিষবাষ্প ছড়াতে থাকে। তারা কারও সঙ্গে বন্ধুত্ব রক্ষা করতে পারে না— আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কটুবাক্য প্রয়োগ এবং অশ্লীল ও অভদ্র আচরণ দ্বারা সবাইকে তটস্থ করে রাখার মাধ্যমে তারা নিজেদের লা শোকরী চরিত্র ফুটিয়ে তোলে। তারা সব কিছুতেই এক ধরনের অস্থিরতা এবং অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করে। তাদের কথাবার্তায় মিষ্টতা, বিনম্রতা এবং সৌজন্যতার বালাই থাকে না। তারা সব সময় লোকজনের চরিত্রের ওপর কলঙ্ক লেপনের চেষ্টা করে থাকে।

এবার নাফরমানি সম্পর্কে কিছু বলা যাক। নাফরমান নর-নারী সব সময় অন্যকে অভিশাপ দিতে পছন্দ করে। কারও অনুগত থাকা তাদের একদম ধাতে সয় না। অবাধ্য হওয়া, বেয়াদবের মতো কথাবার্তা, আচার-আচরণ এবং চাল চলনের মধ্যে তারা জীবনের সফলতা খুঁজে বেড়ায়। এ ধরনের মানুষ প্রচণ্ড ভীরু, কাপুরুষ এবং স্বার্থপর হয়। তারা কোনো কিছুর জন্য নিজেকে দায়ী করতে একেবারে নারাজ। প্রতিটি কাজকর্ম এবং কথায় তারা ভণ্ডামীর মাধ্যমে নিজেদের সাধুবেশে উপস্থাপন করার চেষ্টা করে। অন্যদিকে বিনা কারণে অন্যকে নিজের ভুলভ্রান্তি, দোষত্রুটি এবং অন্যায়-অপকর্মের জন্য দায়ী করে প্রকাশ্যে অভিসম্পাত করতে থাকে। এরা বাইরের লোকের তুলনায় ঘরের লোকদের বেশি পরিমাণে জ্বালাতন করে।

আল্লাহ রসুল (সা.) পবিত্র মেরাজে গিয়ে যখন জাহান্নাম পরিদর্শনে গেলেন তখন সেখানে কয়েদি হিসেবে অসংখ্য নারীকে দেখতে পেলেন। তিনি হজরত জিবরাইল (আ.)কে জাহান্নামে নারীদের এত আধিক্যের কারণ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন। জিবরাইল (আ.) উত্তর করলেন— ইয়া রাসুলুল্লাহ! এই নারীরা দুনিয়াতে থাকতে সবাই নাফরমানি করত। তারা স্বামীর অবাধ্য ছিল এবং বিনা কারণে তারা স্বামীদের অভিশাপ দিত। এই গুরুত্বপূর্ণ হাদিসটির মাধ্যমে নাফরমানের চরিত্র এবং পরিণতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।

আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা লা শোকর এবং নাফরমানির মাধ্যমে কীভাবে এবং কেন ব্যক্তির তকিদর বিনষ্ট হয় তা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব। দুটো খাসলত দ্বারাই পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। সমাজের কোনো মানুষই লা শোকরকারী নাফরমানকে পারতপক্ষে দয়াদাক্ষিণ্য, করুণা, সাহায্য-সহযোগিতা করতে চায় না। একান্ত বাধ্য হলে লোকজন তাদের কাছে যায় বা কথা বলে কিন্তু দরকার না পড়লে কেউ তাদের ছায়াটি পর্যন্ত মাড়াতে চায় না, মনুষ্য সমাজ তাদের পরিহার এবং এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে। তাদের সম্পর্কে মানুষের বিরক্তি, ক্রোধ এবং ঘৃণা এতটাই প্রবল যে, কোনো মানুষ তার কোনো দানযোগ্য অর্থকড়ি, খাদ্য পানীয় এবং বস্ত্র কোনো লা শোকরকারী নাফরমানের পেছনে ব্যয় না করে পশুপাখি, জন্তু-জানোয়ারের পেছনে খরচ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। ফলে সামাজিক অভিশাপের বেড়াজালে আবদ্ধ হয়ে লা শোকরকারী নাফরমানরা দুনিয়ার জিন্দিগিটিকে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলে।

সামাজিক নিয়মের বাইরে প্রতিটি প্রাণীর জন্য একটি প্রকৃতির আইন, মহাজাগতিক চৌম্বক শক্তি এবং একটি ঐশী আলো জীবন চলার নিয়ন্ত্রণকারী নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। প্রাণীর আহার, নিদ্রা, বিশ্রাম, বিনোদন, বেড়ে ওঠা, বুড়ো হয়ে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাওয়া, প্রাণচঞ্চল, কর্মচঞ্চলতা, উদ্দীপিত থাকা, প্রশান্ত চিত্ত, প্রফুল্ল মন এবং সুস্থ ও সবল থাকার মধ্যে প্রাকৃতিক নেয়ামতগুলো বিরাট এবং ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। প্রকৃতির প্রতিটি সৃষ্টি জীবন চলার পথে একে অন্যের নিয়ামক এবং সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করে। পরে শারীরিক বন্ধন, মায়া-মমতা এবং একে অপরের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের প্রতি প্রদত্ত চৌম্বক শক্তির কারণে মানুষ, জন্তু-জানোয়ার, পশুপাখি, নদী, সমুদ্র, পাহাড়, বৃক্ষলতা, আকাশ, বাতাস, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-তারা প্রভৃতি সকল সৃষ্টি একে অপরকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। একে অপরের কাছে নিজেকে সমর্পণ করে। একে অপরের কাছে নিজেকে মেলে ধরে এবং পরস্পর, পরস্পরের জন্য দোয়া করতে থাকে।

লা শোকরকারী নাফরমানের জন্য প্রকৃতির সব সম্ভাবনার দ্বার বন্ধ হয়ে যায়। সে যখন জমিনে চলাফেরা করে তখন তার আশপাশের তাবৎ সৃষ্টিকূল তাকে অভিশাপ দিতে থাকে। প্রকৃতির কোনো সম্ভাবনা, কোনো সুযোগ-সুবিধা, অপত্য স্নেহ-মায়া মমতা এবং স্পর্শ তার নসিবে জোটে না। নানা দুর্ভোগ, ঝক্কি-ঝামেলা এবং উৎকট ফ্যাতনা ফ্যাসাদ কীভাবে লা শোকরকারী নাফরমানকে পাকড়াও করে তা আমাদের আলোচ্য মনোবিজ্ঞানীর সে রাতের পরিণতি বর্ণনা করলেই অনেক কিছু স্পৃষ্ট হয়ে যাবে!

পাগলবেশীর জিলাপি খাওয়া মাত্র মনোবিজ্ঞানী নির্জন রাস্তায় সংজ্ঞা হারিয়ে চিত্পটাং হয়ে পড়লেন। গভীর রাতে সংজ্ঞা ফিরলে অনুভব করলেন যে, তিনি রাস্তায় শুয়ে আছেন এবং পরনে প্যান্ট ও গায়ের স্যান্ডো গেঞ্জি ছাড়া তার সবকিছু ছিনতাই হয়ে গেছে। তিনি আরও লক্ষ্য করলেন, তিন-চারটা নেড়ি কুত্তা তার চারপাশে এমনভাবে বসে আছে যেন তাকে নিয়ে কি করা যায় তা বেশ গুরুত্বের সঙ্গে পরস্পরের সঙ্গে শলাপরামর্শ করছে। মনোবিজ্ঞানী এমনিতেই ভীরু মানুষ। তার ওপর রয়েছে প্রচণ্ড কুকুরভীতি। ফলে সংজ্ঞা ফেরা সত্ত্বেও প্রচণ্ড ভয়ের তাড়নায় তিনি বুঝতে পারলেন যে তিনি মারা গেছেন, জীবিত আছেন— নাকি স্বপ্ন দেখছেন! এমন সময় সেখান দিয়ে পুলিশের একটি টহল ভ্যান যাচ্ছিল। পুলিশ কুকুর পরিবেষ্টিত একটি লোককে প্রায় উলঙ্গ অবস্থায় শুয়ে থাকতে দেখে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে গেল।

থানা পুলিশের জেরায় মনোবিজ্ঞানী লজ্জার কারণে প্রকৃত ঘটনা না বলে আমতা আমতা করতে লাগল। পুলিশের দুই-তিনটি চড় খাওয়ার পর সে প্রকৃত ঘটনা বলল বটে কিন্তু তাতে পুলিশের সন্দেহ বেড়ে গেল। পুলিশ মনোবিজ্ঞানীর স্ত্রীর ফোন নম্বর চাইলে সে অতিরিক্ত ভয়ের কারণে প্রেমিকা পলির নাম্বার দিয়ে দিল। সম্বিত পাওয়ার পর সে পুলিশের কাছে নিজের পরকীয়ার কথা স্বীকার করে স্ত্রীর বলির নম্বর দিল।  এতে পুলিশের সন্দেহ আরেক দফা বৃদ্ধি পেল। তারা তাকে লকাপে ঢুকাল এবং পলি ও বলি উভয়কে ফোন করে থানায় আসতে বলল।

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক
তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
সর্বশেষ খবর
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জাহান্নামের বিষাক্ত বৃক্ষ জাক্কুম
জাহান্নামের বিষাক্ত বৃক্ষ জাক্কুম

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কম্বোডিয়ার সঙ্গে বিরোধ মেটাতে থাই প্রধানমন্ত্রীকে ট্রাম্পের চিঠি
কম্বোডিয়ার সঙ্গে বিরোধ মেটাতে থাই প্রধানমন্ত্রীকে ট্রাম্পের চিঠি

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে চাকরির প্রলোভনে গৃহবধূ পাচার, চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
বিদেশে চাকরির প্রলোভনে গৃহবধূ পাচার, চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশে সিএমপির ৩০ দিনের নিষেধাজ্ঞা
বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশে সিএমপির ৩০ দিনের নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হাতবদলে সবজির দাম ৪ গুণ
হাতবদলে সবজির দাম ৪ গুণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিদেশ যাত্রীর গাড়িতে ডাকাতি, আহত ২
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিদেশ যাত্রীর গাড়িতে ডাকাতি, আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ট্রাকচাপায় পোশাক শ্রমিক নিহত
গাজীপুরে ট্রাকচাপায় পোশাক শ্রমিক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূরুঙ্গামারীতে ভেজাল সার ধ্বংস করল কৃষি বিভাগ
ভূরুঙ্গামারীতে ভেজাল সার ধ্বংস করল কৃষি বিভাগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ ও আহত জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবি
শহীদ ও আহত জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও
গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ
টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাস্তব চিত্র প্রদর্শনী
বগুড়ায় বাস্তব চিত্র প্রদর্শনী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরকীয়ার সন্দেহে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
পরকীয়ার সন্দেহে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ২-৩ দিন বৃষ্টি থাকতে পারে
আরও ২-৩ দিন বৃষ্টি থাকতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ভবনে একাডেমিক কার্যক্রমের উদ্বোধন
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ভবনে একাডেমিক কার্যক্রমের উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দান্ত খেলেও লিড ধরে রাখতে পারলো না বাংলাদেশ!
দুর্দান্ত খেলেও লিড ধরে রাখতে পারলো না বাংলাদেশ!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি
দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা
নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি
মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ
আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী
ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া
গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!
আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার
সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী
চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত
আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

নগর জীবন

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবলসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে টিকাদান কর্মসূচি
জনবলসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে টিকাদান কর্মসূচি

নগর জীবন

চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

নগর জীবন