শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

তক্‌দির বিনষ্টকারী খাসলতের আলামত

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তক্‌দির বিনষ্টকারী খাসলতের আলামত

তক্‌দির নিয়ে অল্পবিস্তর চিন্তাভাবনা করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। দুনিয়া এবং আখেরাতে অর্থাৎ জীবৎকালে এবং মরণের পর জীবনটির পরিণতি কেমন হবে তা জানার জন্য রাজা-বাদশাহ, উকিল-মোক্তার এবং ফকির-মিসকিন বলতে গেলে একই রকম আবেগ এবং উৎকণ্ঠায় ভোগেন। ধর্মকর্মে বিশ্বাস করেন না এবং নিজেকে প্রচণ্ড আধুনিক ভাবেন এমন একজন মনোবিজ্ঞানী সন্ধ্যার পর একাকী মতিঝিলের অফিসপাড়া থেকে পায়ে হেঁটে বাসায় ফিরছিলেন।  পথিমধ্যে অর্ধউলঙ্গ পাগলবেশী এক লোক তিড়িংবিড়িং লাফাতে লাফাতে মনোবিজ্ঞানীর সামনে এলো। তারপর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে অদ্ভুত ভাষায় কিসব বলল এবং নির্জন রাস্তায় মনোবিজ্ঞানীর মুখের ওপর মৃদু থুথুযুক্ত ফুঁ দিয়ে চিৎকার করে বলল— যা! তোর হবে!

ঘটনার আকস্মিকতায় মনোবিজ্ঞানী প্রথমে ভড়কে গেলেন। তারপর উন্মাদের ফুঁ-এর মধ্যে নিজের ভবিষ্যৎ খোঁজার জন্য মন-মানসিকতাকে ঘুরিয়ে দিলেন। নিজের স্ত্রীকে তার ইদানীং একদম সহ্য হচ্ছে না। ওদিকে পলি নামক মেয়েটা কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। অর্থ-সংকট, ঝক্কি-ঝামেলা ইত্যাদি হররোজ তাড়া করে ফিরছে। ফলে মনোবিজ্ঞানীর মনটা ইদানীং তার রোগীদের চেয়েও দুর্বল হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় পাগলবেশীর থুথুযুক্ত ফুঁ তার মনে ভীষণ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করল। তিনি অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ ভুলে পাগলের পিছু নিলেন এবং চিৎকার করে বললেন— বাবা! কি হবে! পলি হবে নাকি বলি! উল্লেখ্য, মনোবিজ্ঞানীর স্ত্রীর নাম ছিল বলি। পাগল দয়াপরবশ হয়ে দাঁড়াল। তারপর ঝোলার মধ্য থেকে একখানা জিলাপি বের করে বলল— এই নে খা! তোর সব হবে!

মনোবিজ্ঞানীর কি হয়েছিল সে ব্যাপারে বিস্তারিত নিবন্ধের শেষাংশে বলব, এখন আমরা আজকের প্রসঙ্গে সরাসরি ঢুকে পড়ি। আমরা অতীতকে নিয়ে হয় আফসোস করি, নতুবা অহংবোধে ফেটে পড়ি। বর্তমানকে অবহেলা করি এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে মারাত্মক শঙ্কা এবং উদ্বেগের মধ্যে কাটাই। ভবিষ্যতের ব্যাপারে আমরা কেউ স্পষ্ট করে কিছু জানি না। আমাদের অজ্ঞানতাই মূলত আমাদের আশঙ্কার মূল কারণ। দুনিয়া এবং আখেরাতের ভবিষ্যৎ কিরূপে উজ্জ্বল হবে তা নিয়ে হাজার হাজার বছরের বহু ঐশী বাণী, মহামানব, কবি সাহিত্যিক, দার্শনিক এবং সফল মানুষদের লক্ষ কোটি উপদেশমালা সারা দুনিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে নানাভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। এগুলো নিয়ে গল্প, সাহিত্য, সিনেমা, নাটক, ওয়াজ-নসিহত, পূজা অর্চনা, সভা-সমিতি সেমিনার ইত্যাদি যেমন হয়ে আসছে তেমনি নে-খা! তোর হবে জাতীয় প্রতারণাও কম হয়নি বা হচ্ছে না।

ইসলামী পরিভাষায় মানুষের নিয়তি বা ভবিষ্যৎ জীবনের গন্তব্য, ফলাফল বা প্রাপ্তিযোগকে এক কথায় বলা হয় তকিদর। আধুনিক বিজ্ঞান এবং ধর্মবেত্তাগণ উভয়েই শতভাগ ঐকমত্য পোষণ করেন যে, মানুষের তকিদরের বিরাট একটি অংশ ব্যক্তির আচরণ, দৃষ্টিভঙ্গি, মনোভাব, কর্মদ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং নির্ধারিত হয়। আবার অন্য অংশটি নিয়ন্ত্রিত এবং নির্ধারিত হয় ঐশী ইচ্ছা বা প্রকৃতি প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা দ্বারা। মানুষের দুটি বদভ্যাস বা খাসলতের কারণে দুনিয়া এবং আখেরাতের তকিদর বিনষ্ট হয়ে যায়। খাসলত দুটির দ্বারা মানুষ যেমন নিজের আমলকে নষ্ট করে ফেলে তেমনি তার সম্পর্কে আসমানী ফয়সালাগুলো বিফল করে দেয়। উভয় বদভ্যাস দ্বারা উভয় জগতের উভয় প্রাপ্তিযোগকে ধ্বংসকারী মানুষগুলো যদি আগেভাগে সতর্ক হতে পারে তবে দুনিয়া এবং আখেরাতের চর্তুমুখী বিপর্যয় থেকে তারা নিজেদের রক্ষা করতে পারে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন— তোমাদের জীবনের যাবতীয় দুর্ভোগ-দুর্দশা, বিপদ-আপদ, বালা-মুসিবত ইত্যাদি সবকিছুই তোমাদের দুই হাতের কামাই। অর্থাৎ আপন কর্মদোষে দুষ্ট হয়ে মানুষ নিজের তকিদরে বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসে। মানুষ তার কাজকর্ম অভ্যাস, চিন্তা-চেতনা ইত্যাদি ব্যাপারে সতর্ক হলে নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে নিরন্তর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে পারে এবং নিশ্চিন্ত অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে। আর তখন তাকে পলি-বলির দ্বিধাদ্বন্দ্ব, অর্থসংকট, ভাগ্য বিপর্যয় ইত্যাদি নিয়ে পীর-ফকির, জ্যোতিষ, ন্যাংটা পাগল প্রভৃতি দ্বারা প্রতারিত হতে হয় না।

মানুষের তকিদর বিনষ্টকারী বদঅভ্যাস বা খাসলত দুটির একটির নাম লা শোকর এবং অপরটি হলো নাফরমানি। দুটোই আরবি শব্দ। বাংলাতে এগুলোর হুবহু প্রতিশব্দ নেই। লা শোকর বলতে অসন্তুষ্টিমূলক মনোভাব যা সাধারণত অকৃতজ্ঞতা, দাম্ভিকতা, অজ্ঞানতা, দুর্বলতা এবং অপরাধ করার মানসিকতার জন্য হয়ে থাকে। অন্যদিকে নাফরমানি বলতে অবাধ্যতাকে বোঝানো হয়। বেয়াদবিমূলক মনোভাব, উগ্রতা, নিজের শক্তি সামর্থ্য সম্পর্কে না জানা অথবা নিজেকে খুব বড় মনে করা এবং অপরকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার প্রবণতা, অপমান করার খায়েস অথবা অপরকে দুর্বল-দ্বীন-হীন ভাবার কারণে মানুষের মধ্যে নাফরমানির প্রবৃত্তি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।

লা শোকর বুঝতে হলে প্রথমেই শোকর বা শুকরিয়া সম্পর্কে ধারণা নেওয়া আবশ্যক। আবার শোকর বা শুকরিয়া বুঝতে হলে কৃতজ্ঞতা, অকৃতজ্ঞতা এবং কৃতঘ্নতা সম্পর্কেও স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। যে মানুষের মধ্যে লা শোকরী মনোভাব রয়েছে তারা সব সময় গভীর বিষণ্নতায় নিজেদের মন-মস্তিষ্ক এবং মুখ ভার করে রাখে। তারা নিজেদের জীবন, পরিবেশ, আল্লাহ খোদা, অপরাপর মানুষ, প্রাণী জগৎ ইত্যাদি সব কিছু সম্পর্কে নেতিবাচক চিন্তাভাবনা করে। তারা নিজের জন্মের কোনো স্বার্থকতা খুঁজে পায় না। তারা নিজেদের কাজকর্ম সম্পর্কেও সারাক্ষণ প্রচণ্ড হতাশা, ক্ষোভ, ঘৃণা এবং বিক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকে। চারদিকের আনন্দ, উল্লাস, সুখ-শান্তি, তাল সুর লয় ছন্দ, পাখির কলকাকলী কিংবা নদীর কলতান ইত্যাদি সব কিছুর মধ্যেই তারা নিজেদের দুঃখ, কষ্ট এবং যাতনার বিষ সন্ধান করতে থাকে।

লা শোকরকারী ব্যক্তি কোনো দিন কৃতজ্ঞ হয় না। অকৃতজ্ঞ মনোভাব এবং সুযোগ পেলে উপকারীর অপকার সাধনের মাধ্যমে তারা নিজের জীবন তো বটেই তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার জীবন বিষিয়ে তোলার চেষ্টা করে। তারা কাউকে বিশ্বাস করে না— এমনকি নিজেকেও নয়। তারা সকালে এক কথা বলে, তো বিকালে অন্যকথা। তাদের স্মরণশক্তি হয় অত্যন্ত দুর্বল। এ কারণে তারা নিজেদের জমাকৃত অর্থ সম্পত্তি বার বার গুনতে থাকে। মিথ্যা বলা, ছলচাতুরি করা, কথায় কথায় মেজাজ দেখিয়ে লঙ্কাকাণ্ড ঘটানো, সর্বস্তরে অপমানিত এবং লাঞ্ছিত হওয়ার মাধ্যমে তারা নিজেদের বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তোলে। সবকিছুতে সন্দেহ করা, অহেতুক বিতর্ক, ঝগড়াঝাটি, দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, অশান্তির বীজ বপন, স্বার্থপরতা, এককেন্দ্রিকতা, অপব্যয় ইত্যাদি কুকর্ম দ্বারা লা শোকরকারী চারদিকে বিষবাষ্প ছড়াতে থাকে। তারা কারও সঙ্গে বন্ধুত্ব রক্ষা করতে পারে না— আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কটুবাক্য প্রয়োগ এবং অশ্লীল ও অভদ্র আচরণ দ্বারা সবাইকে তটস্থ করে রাখার মাধ্যমে তারা নিজেদের লা শোকরী চরিত্র ফুটিয়ে তোলে। তারা সব কিছুতেই এক ধরনের অস্থিরতা এবং অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করে। তাদের কথাবার্তায় মিষ্টতা, বিনম্রতা এবং সৌজন্যতার বালাই থাকে না। তারা সব সময় লোকজনের চরিত্রের ওপর কলঙ্ক লেপনের চেষ্টা করে থাকে।

এবার নাফরমানি সম্পর্কে কিছু বলা যাক। নাফরমান নর-নারী সব সময় অন্যকে অভিশাপ দিতে পছন্দ করে। কারও অনুগত থাকা তাদের একদম ধাতে সয় না। অবাধ্য হওয়া, বেয়াদবের মতো কথাবার্তা, আচার-আচরণ এবং চাল চলনের মধ্যে তারা জীবনের সফলতা খুঁজে বেড়ায়। এ ধরনের মানুষ প্রচণ্ড ভীরু, কাপুরুষ এবং স্বার্থপর হয়। তারা কোনো কিছুর জন্য নিজেকে দায়ী করতে একেবারে নারাজ। প্রতিটি কাজকর্ম এবং কথায় তারা ভণ্ডামীর মাধ্যমে নিজেদের সাধুবেশে উপস্থাপন করার চেষ্টা করে। অন্যদিকে বিনা কারণে অন্যকে নিজের ভুলভ্রান্তি, দোষত্রুটি এবং অন্যায়-অপকর্মের জন্য দায়ী করে প্রকাশ্যে অভিসম্পাত করতে থাকে। এরা বাইরের লোকের তুলনায় ঘরের লোকদের বেশি পরিমাণে জ্বালাতন করে।

আল্লাহ রসুল (সা.) পবিত্র মেরাজে গিয়ে যখন জাহান্নাম পরিদর্শনে গেলেন তখন সেখানে কয়েদি হিসেবে অসংখ্য নারীকে দেখতে পেলেন। তিনি হজরত জিবরাইল (আ.)কে জাহান্নামে নারীদের এত আধিক্যের কারণ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন। জিবরাইল (আ.) উত্তর করলেন— ইয়া রাসুলুল্লাহ! এই নারীরা দুনিয়াতে থাকতে সবাই নাফরমানি করত। তারা স্বামীর অবাধ্য ছিল এবং বিনা কারণে তারা স্বামীদের অভিশাপ দিত। এই গুরুত্বপূর্ণ হাদিসটির মাধ্যমে নাফরমানের চরিত্র এবং পরিণতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।

আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা লা শোকর এবং নাফরমানির মাধ্যমে কীভাবে এবং কেন ব্যক্তির তকিদর বিনষ্ট হয় তা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব। দুটো খাসলত দ্বারাই পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। সমাজের কোনো মানুষই লা শোকরকারী নাফরমানকে পারতপক্ষে দয়াদাক্ষিণ্য, করুণা, সাহায্য-সহযোগিতা করতে চায় না। একান্ত বাধ্য হলে লোকজন তাদের কাছে যায় বা কথা বলে কিন্তু দরকার না পড়লে কেউ তাদের ছায়াটি পর্যন্ত মাড়াতে চায় না, মনুষ্য সমাজ তাদের পরিহার এবং এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে। তাদের সম্পর্কে মানুষের বিরক্তি, ক্রোধ এবং ঘৃণা এতটাই প্রবল যে, কোনো মানুষ তার কোনো দানযোগ্য অর্থকড়ি, খাদ্য পানীয় এবং বস্ত্র কোনো লা শোকরকারী নাফরমানের পেছনে ব্যয় না করে পশুপাখি, জন্তু-জানোয়ারের পেছনে খরচ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। ফলে সামাজিক অভিশাপের বেড়াজালে আবদ্ধ হয়ে লা শোকরকারী নাফরমানরা দুনিয়ার জিন্দিগিটিকে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলে।

সামাজিক নিয়মের বাইরে প্রতিটি প্রাণীর জন্য একটি প্রকৃতির আইন, মহাজাগতিক চৌম্বক শক্তি এবং একটি ঐশী আলো জীবন চলার নিয়ন্ত্রণকারী নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। প্রাণীর আহার, নিদ্রা, বিশ্রাম, বিনোদন, বেড়ে ওঠা, বুড়ো হয়ে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাওয়া, প্রাণচঞ্চল, কর্মচঞ্চলতা, উদ্দীপিত থাকা, প্রশান্ত চিত্ত, প্রফুল্ল মন এবং সুস্থ ও সবল থাকার মধ্যে প্রাকৃতিক নেয়ামতগুলো বিরাট এবং ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। প্রকৃতির প্রতিটি সৃষ্টি জীবন চলার পথে একে অন্যের নিয়ামক এবং সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করে। পরে শারীরিক বন্ধন, মায়া-মমতা এবং একে অপরের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের প্রতি প্রদত্ত চৌম্বক শক্তির কারণে মানুষ, জন্তু-জানোয়ার, পশুপাখি, নদী, সমুদ্র, পাহাড়, বৃক্ষলতা, আকাশ, বাতাস, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-তারা প্রভৃতি সকল সৃষ্টি একে অপরকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। একে অপরের কাছে নিজেকে সমর্পণ করে। একে অপরের কাছে নিজেকে মেলে ধরে এবং পরস্পর, পরস্পরের জন্য দোয়া করতে থাকে।

লা শোকরকারী নাফরমানের জন্য প্রকৃতির সব সম্ভাবনার দ্বার বন্ধ হয়ে যায়। সে যখন জমিনে চলাফেরা করে তখন তার আশপাশের তাবৎ সৃষ্টিকূল তাকে অভিশাপ দিতে থাকে। প্রকৃতির কোনো সম্ভাবনা, কোনো সুযোগ-সুবিধা, অপত্য স্নেহ-মায়া মমতা এবং স্পর্শ তার নসিবে জোটে না। নানা দুর্ভোগ, ঝক্কি-ঝামেলা এবং উৎকট ফ্যাতনা ফ্যাসাদ কীভাবে লা শোকরকারী নাফরমানকে পাকড়াও করে তা আমাদের আলোচ্য মনোবিজ্ঞানীর সে রাতের পরিণতি বর্ণনা করলেই অনেক কিছু স্পৃষ্ট হয়ে যাবে!

পাগলবেশীর জিলাপি খাওয়া মাত্র মনোবিজ্ঞানী নির্জন রাস্তায় সংজ্ঞা হারিয়ে চিত্পটাং হয়ে পড়লেন। গভীর রাতে সংজ্ঞা ফিরলে অনুভব করলেন যে, তিনি রাস্তায় শুয়ে আছেন এবং পরনে প্যান্ট ও গায়ের স্যান্ডো গেঞ্জি ছাড়া তার সবকিছু ছিনতাই হয়ে গেছে। তিনি আরও লক্ষ্য করলেন, তিন-চারটা নেড়ি কুত্তা তার চারপাশে এমনভাবে বসে আছে যেন তাকে নিয়ে কি করা যায় তা বেশ গুরুত্বের সঙ্গে পরস্পরের সঙ্গে শলাপরামর্শ করছে। মনোবিজ্ঞানী এমনিতেই ভীরু মানুষ। তার ওপর রয়েছে প্রচণ্ড কুকুরভীতি। ফলে সংজ্ঞা ফেরা সত্ত্বেও প্রচণ্ড ভয়ের তাড়নায় তিনি বুঝতে পারলেন যে তিনি মারা গেছেন, জীবিত আছেন— নাকি স্বপ্ন দেখছেন! এমন সময় সেখান দিয়ে পুলিশের একটি টহল ভ্যান যাচ্ছিল। পুলিশ কুকুর পরিবেষ্টিত একটি লোককে প্রায় উলঙ্গ অবস্থায় শুয়ে থাকতে দেখে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে গেল।

থানা পুলিশের জেরায় মনোবিজ্ঞানী লজ্জার কারণে প্রকৃত ঘটনা না বলে আমতা আমতা করতে লাগল। পুলিশের দুই-তিনটি চড় খাওয়ার পর সে প্রকৃত ঘটনা বলল বটে কিন্তু তাতে পুলিশের সন্দেহ বেড়ে গেল। পুলিশ মনোবিজ্ঞানীর স্ত্রীর ফোন নম্বর চাইলে সে অতিরিক্ত ভয়ের কারণে প্রেমিকা পলির নাম্বার দিয়ে দিল। সম্বিত পাওয়ার পর সে পুলিশের কাছে নিজের পরকীয়ার কথা স্বীকার করে স্ত্রীর বলির নম্বর দিল।  এতে পুলিশের সন্দেহ আরেক দফা বৃদ্ধি পেল। তারা তাকে লকাপে ঢুকাল এবং পলি ও বলি উভয়কে ফোন করে থানায় আসতে বলল।

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ