শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

তক্‌দির বিনষ্টকারী খাসলতের আলামত

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তক্‌দির বিনষ্টকারী খাসলতের আলামত

তক্‌দির নিয়ে অল্পবিস্তর চিন্তাভাবনা করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। দুনিয়া এবং আখেরাতে অর্থাৎ জীবৎকালে এবং মরণের পর জীবনটির পরিণতি কেমন হবে তা জানার জন্য রাজা-বাদশাহ, উকিল-মোক্তার এবং ফকির-মিসকিন বলতে গেলে একই রকম আবেগ এবং উৎকণ্ঠায় ভোগেন। ধর্মকর্মে বিশ্বাস করেন না এবং নিজেকে প্রচণ্ড আধুনিক ভাবেন এমন একজন মনোবিজ্ঞানী সন্ধ্যার পর একাকী মতিঝিলের অফিসপাড়া থেকে পায়ে হেঁটে বাসায় ফিরছিলেন।  পথিমধ্যে অর্ধউলঙ্গ পাগলবেশী এক লোক তিড়িংবিড়িং লাফাতে লাফাতে মনোবিজ্ঞানীর সামনে এলো। তারপর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে অদ্ভুত ভাষায় কিসব বলল এবং নির্জন রাস্তায় মনোবিজ্ঞানীর মুখের ওপর মৃদু থুথুযুক্ত ফুঁ দিয়ে চিৎকার করে বলল— যা! তোর হবে!

ঘটনার আকস্মিকতায় মনোবিজ্ঞানী প্রথমে ভড়কে গেলেন। তারপর উন্মাদের ফুঁ-এর মধ্যে নিজের ভবিষ্যৎ খোঁজার জন্য মন-মানসিকতাকে ঘুরিয়ে দিলেন। নিজের স্ত্রীকে তার ইদানীং একদম সহ্য হচ্ছে না। ওদিকে পলি নামক মেয়েটা কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। অর্থ-সংকট, ঝক্কি-ঝামেলা ইত্যাদি হররোজ তাড়া করে ফিরছে। ফলে মনোবিজ্ঞানীর মনটা ইদানীং তার রোগীদের চেয়েও দুর্বল হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় পাগলবেশীর থুথুযুক্ত ফুঁ তার মনে ভীষণ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করল। তিনি অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ ভুলে পাগলের পিছু নিলেন এবং চিৎকার করে বললেন— বাবা! কি হবে! পলি হবে নাকি বলি! উল্লেখ্য, মনোবিজ্ঞানীর স্ত্রীর নাম ছিল বলি। পাগল দয়াপরবশ হয়ে দাঁড়াল। তারপর ঝোলার মধ্য থেকে একখানা জিলাপি বের করে বলল— এই নে খা! তোর সব হবে!

মনোবিজ্ঞানীর কি হয়েছিল সে ব্যাপারে বিস্তারিত নিবন্ধের শেষাংশে বলব, এখন আমরা আজকের প্রসঙ্গে সরাসরি ঢুকে পড়ি। আমরা অতীতকে নিয়ে হয় আফসোস করি, নতুবা অহংবোধে ফেটে পড়ি। বর্তমানকে অবহেলা করি এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে মারাত্মক শঙ্কা এবং উদ্বেগের মধ্যে কাটাই। ভবিষ্যতের ব্যাপারে আমরা কেউ স্পষ্ট করে কিছু জানি না। আমাদের অজ্ঞানতাই মূলত আমাদের আশঙ্কার মূল কারণ। দুনিয়া এবং আখেরাতের ভবিষ্যৎ কিরূপে উজ্জ্বল হবে তা নিয়ে হাজার হাজার বছরের বহু ঐশী বাণী, মহামানব, কবি সাহিত্যিক, দার্শনিক এবং সফল মানুষদের লক্ষ কোটি উপদেশমালা সারা দুনিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে নানাভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। এগুলো নিয়ে গল্প, সাহিত্য, সিনেমা, নাটক, ওয়াজ-নসিহত, পূজা অর্চনা, সভা-সমিতি সেমিনার ইত্যাদি যেমন হয়ে আসছে তেমনি নে-খা! তোর হবে জাতীয় প্রতারণাও কম হয়নি বা হচ্ছে না।

ইসলামী পরিভাষায় মানুষের নিয়তি বা ভবিষ্যৎ জীবনের গন্তব্য, ফলাফল বা প্রাপ্তিযোগকে এক কথায় বলা হয় তকিদর। আধুনিক বিজ্ঞান এবং ধর্মবেত্তাগণ উভয়েই শতভাগ ঐকমত্য পোষণ করেন যে, মানুষের তকিদরের বিরাট একটি অংশ ব্যক্তির আচরণ, দৃষ্টিভঙ্গি, মনোভাব, কর্মদ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং নির্ধারিত হয়। আবার অন্য অংশটি নিয়ন্ত্রিত এবং নির্ধারিত হয় ঐশী ইচ্ছা বা প্রকৃতি প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা দ্বারা। মানুষের দুটি বদভ্যাস বা খাসলতের কারণে দুনিয়া এবং আখেরাতের তকিদর বিনষ্ট হয়ে যায়। খাসলত দুটির দ্বারা মানুষ যেমন নিজের আমলকে নষ্ট করে ফেলে তেমনি তার সম্পর্কে আসমানী ফয়সালাগুলো বিফল করে দেয়। উভয় বদভ্যাস দ্বারা উভয় জগতের উভয় প্রাপ্তিযোগকে ধ্বংসকারী মানুষগুলো যদি আগেভাগে সতর্ক হতে পারে তবে দুনিয়া এবং আখেরাতের চর্তুমুখী বিপর্যয় থেকে তারা নিজেদের রক্ষা করতে পারে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন— তোমাদের জীবনের যাবতীয় দুর্ভোগ-দুর্দশা, বিপদ-আপদ, বালা-মুসিবত ইত্যাদি সবকিছুই তোমাদের দুই হাতের কামাই। অর্থাৎ আপন কর্মদোষে দুষ্ট হয়ে মানুষ নিজের তকিদরে বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসে। মানুষ তার কাজকর্ম অভ্যাস, চিন্তা-চেতনা ইত্যাদি ব্যাপারে সতর্ক হলে নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে নিরন্তর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে পারে এবং নিশ্চিন্ত অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে। আর তখন তাকে পলি-বলির দ্বিধাদ্বন্দ্ব, অর্থসংকট, ভাগ্য বিপর্যয় ইত্যাদি নিয়ে পীর-ফকির, জ্যোতিষ, ন্যাংটা পাগল প্রভৃতি দ্বারা প্রতারিত হতে হয় না।

মানুষের তকিদর বিনষ্টকারী বদঅভ্যাস বা খাসলত দুটির একটির নাম লা শোকর এবং অপরটি হলো নাফরমানি। দুটোই আরবি শব্দ। বাংলাতে এগুলোর হুবহু প্রতিশব্দ নেই। লা শোকর বলতে অসন্তুষ্টিমূলক মনোভাব যা সাধারণত অকৃতজ্ঞতা, দাম্ভিকতা, অজ্ঞানতা, দুর্বলতা এবং অপরাধ করার মানসিকতার জন্য হয়ে থাকে। অন্যদিকে নাফরমানি বলতে অবাধ্যতাকে বোঝানো হয়। বেয়াদবিমূলক মনোভাব, উগ্রতা, নিজের শক্তি সামর্থ্য সম্পর্কে না জানা অথবা নিজেকে খুব বড় মনে করা এবং অপরকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার প্রবণতা, অপমান করার খায়েস অথবা অপরকে দুর্বল-দ্বীন-হীন ভাবার কারণে মানুষের মধ্যে নাফরমানির প্রবৃত্তি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।

লা শোকর বুঝতে হলে প্রথমেই শোকর বা শুকরিয়া সম্পর্কে ধারণা নেওয়া আবশ্যক। আবার শোকর বা শুকরিয়া বুঝতে হলে কৃতজ্ঞতা, অকৃতজ্ঞতা এবং কৃতঘ্নতা সম্পর্কেও স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। যে মানুষের মধ্যে লা শোকরী মনোভাব রয়েছে তারা সব সময় গভীর বিষণ্নতায় নিজেদের মন-মস্তিষ্ক এবং মুখ ভার করে রাখে। তারা নিজেদের জীবন, পরিবেশ, আল্লাহ খোদা, অপরাপর মানুষ, প্রাণী জগৎ ইত্যাদি সব কিছু সম্পর্কে নেতিবাচক চিন্তাভাবনা করে। তারা নিজের জন্মের কোনো স্বার্থকতা খুঁজে পায় না। তারা নিজেদের কাজকর্ম সম্পর্কেও সারাক্ষণ প্রচণ্ড হতাশা, ক্ষোভ, ঘৃণা এবং বিক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকে। চারদিকের আনন্দ, উল্লাস, সুখ-শান্তি, তাল সুর লয় ছন্দ, পাখির কলকাকলী কিংবা নদীর কলতান ইত্যাদি সব কিছুর মধ্যেই তারা নিজেদের দুঃখ, কষ্ট এবং যাতনার বিষ সন্ধান করতে থাকে।

লা শোকরকারী ব্যক্তি কোনো দিন কৃতজ্ঞ হয় না। অকৃতজ্ঞ মনোভাব এবং সুযোগ পেলে উপকারীর অপকার সাধনের মাধ্যমে তারা নিজের জীবন তো বটেই তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার জীবন বিষিয়ে তোলার চেষ্টা করে। তারা কাউকে বিশ্বাস করে না— এমনকি নিজেকেও নয়। তারা সকালে এক কথা বলে, তো বিকালে অন্যকথা। তাদের স্মরণশক্তি হয় অত্যন্ত দুর্বল। এ কারণে তারা নিজেদের জমাকৃত অর্থ সম্পত্তি বার বার গুনতে থাকে। মিথ্যা বলা, ছলচাতুরি করা, কথায় কথায় মেজাজ দেখিয়ে লঙ্কাকাণ্ড ঘটানো, সর্বস্তরে অপমানিত এবং লাঞ্ছিত হওয়ার মাধ্যমে তারা নিজেদের বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তোলে। সবকিছুতে সন্দেহ করা, অহেতুক বিতর্ক, ঝগড়াঝাটি, দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, অশান্তির বীজ বপন, স্বার্থপরতা, এককেন্দ্রিকতা, অপব্যয় ইত্যাদি কুকর্ম দ্বারা লা শোকরকারী চারদিকে বিষবাষ্প ছড়াতে থাকে। তারা কারও সঙ্গে বন্ধুত্ব রক্ষা করতে পারে না— আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কটুবাক্য প্রয়োগ এবং অশ্লীল ও অভদ্র আচরণ দ্বারা সবাইকে তটস্থ করে রাখার মাধ্যমে তারা নিজেদের লা শোকরী চরিত্র ফুটিয়ে তোলে। তারা সব কিছুতেই এক ধরনের অস্থিরতা এবং অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করে। তাদের কথাবার্তায় মিষ্টতা, বিনম্রতা এবং সৌজন্যতার বালাই থাকে না। তারা সব সময় লোকজনের চরিত্রের ওপর কলঙ্ক লেপনের চেষ্টা করে থাকে।

এবার নাফরমানি সম্পর্কে কিছু বলা যাক। নাফরমান নর-নারী সব সময় অন্যকে অভিশাপ দিতে পছন্দ করে। কারও অনুগত থাকা তাদের একদম ধাতে সয় না। অবাধ্য হওয়া, বেয়াদবের মতো কথাবার্তা, আচার-আচরণ এবং চাল চলনের মধ্যে তারা জীবনের সফলতা খুঁজে বেড়ায়। এ ধরনের মানুষ প্রচণ্ড ভীরু, কাপুরুষ এবং স্বার্থপর হয়। তারা কোনো কিছুর জন্য নিজেকে দায়ী করতে একেবারে নারাজ। প্রতিটি কাজকর্ম এবং কথায় তারা ভণ্ডামীর মাধ্যমে নিজেদের সাধুবেশে উপস্থাপন করার চেষ্টা করে। অন্যদিকে বিনা কারণে অন্যকে নিজের ভুলভ্রান্তি, দোষত্রুটি এবং অন্যায়-অপকর্মের জন্য দায়ী করে প্রকাশ্যে অভিসম্পাত করতে থাকে। এরা বাইরের লোকের তুলনায় ঘরের লোকদের বেশি পরিমাণে জ্বালাতন করে।

আল্লাহ রসুল (সা.) পবিত্র মেরাজে গিয়ে যখন জাহান্নাম পরিদর্শনে গেলেন তখন সেখানে কয়েদি হিসেবে অসংখ্য নারীকে দেখতে পেলেন। তিনি হজরত জিবরাইল (আ.)কে জাহান্নামে নারীদের এত আধিক্যের কারণ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন। জিবরাইল (আ.) উত্তর করলেন— ইয়া রাসুলুল্লাহ! এই নারীরা দুনিয়াতে থাকতে সবাই নাফরমানি করত। তারা স্বামীর অবাধ্য ছিল এবং বিনা কারণে তারা স্বামীদের অভিশাপ দিত। এই গুরুত্বপূর্ণ হাদিসটির মাধ্যমে নাফরমানের চরিত্র এবং পরিণতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।

আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা লা শোকর এবং নাফরমানির মাধ্যমে কীভাবে এবং কেন ব্যক্তির তকিদর বিনষ্ট হয় তা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব। দুটো খাসলত দ্বারাই পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। সমাজের কোনো মানুষই লা শোকরকারী নাফরমানকে পারতপক্ষে দয়াদাক্ষিণ্য, করুণা, সাহায্য-সহযোগিতা করতে চায় না। একান্ত বাধ্য হলে লোকজন তাদের কাছে যায় বা কথা বলে কিন্তু দরকার না পড়লে কেউ তাদের ছায়াটি পর্যন্ত মাড়াতে চায় না, মনুষ্য সমাজ তাদের পরিহার এবং এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে। তাদের সম্পর্কে মানুষের বিরক্তি, ক্রোধ এবং ঘৃণা এতটাই প্রবল যে, কোনো মানুষ তার কোনো দানযোগ্য অর্থকড়ি, খাদ্য পানীয় এবং বস্ত্র কোনো লা শোকরকারী নাফরমানের পেছনে ব্যয় না করে পশুপাখি, জন্তু-জানোয়ারের পেছনে খরচ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। ফলে সামাজিক অভিশাপের বেড়াজালে আবদ্ধ হয়ে লা শোকরকারী নাফরমানরা দুনিয়ার জিন্দিগিটিকে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলে।

সামাজিক নিয়মের বাইরে প্রতিটি প্রাণীর জন্য একটি প্রকৃতির আইন, মহাজাগতিক চৌম্বক শক্তি এবং একটি ঐশী আলো জীবন চলার নিয়ন্ত্রণকারী নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। প্রাণীর আহার, নিদ্রা, বিশ্রাম, বিনোদন, বেড়ে ওঠা, বুড়ো হয়ে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাওয়া, প্রাণচঞ্চল, কর্মচঞ্চলতা, উদ্দীপিত থাকা, প্রশান্ত চিত্ত, প্রফুল্ল মন এবং সুস্থ ও সবল থাকার মধ্যে প্রাকৃতিক নেয়ামতগুলো বিরাট এবং ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। প্রকৃতির প্রতিটি সৃষ্টি জীবন চলার পথে একে অন্যের নিয়ামক এবং সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করে। পরে শারীরিক বন্ধন, মায়া-মমতা এবং একে অপরের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের প্রতি প্রদত্ত চৌম্বক শক্তির কারণে মানুষ, জন্তু-জানোয়ার, পশুপাখি, নদী, সমুদ্র, পাহাড়, বৃক্ষলতা, আকাশ, বাতাস, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-তারা প্রভৃতি সকল সৃষ্টি একে অপরকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। একে অপরের কাছে নিজেকে সমর্পণ করে। একে অপরের কাছে নিজেকে মেলে ধরে এবং পরস্পর, পরস্পরের জন্য দোয়া করতে থাকে।

লা শোকরকারী নাফরমানের জন্য প্রকৃতির সব সম্ভাবনার দ্বার বন্ধ হয়ে যায়। সে যখন জমিনে চলাফেরা করে তখন তার আশপাশের তাবৎ সৃষ্টিকূল তাকে অভিশাপ দিতে থাকে। প্রকৃতির কোনো সম্ভাবনা, কোনো সুযোগ-সুবিধা, অপত্য স্নেহ-মায়া মমতা এবং স্পর্শ তার নসিবে জোটে না। নানা দুর্ভোগ, ঝক্কি-ঝামেলা এবং উৎকট ফ্যাতনা ফ্যাসাদ কীভাবে লা শোকরকারী নাফরমানকে পাকড়াও করে তা আমাদের আলোচ্য মনোবিজ্ঞানীর সে রাতের পরিণতি বর্ণনা করলেই অনেক কিছু স্পৃষ্ট হয়ে যাবে!

পাগলবেশীর জিলাপি খাওয়া মাত্র মনোবিজ্ঞানী নির্জন রাস্তায় সংজ্ঞা হারিয়ে চিত্পটাং হয়ে পড়লেন। গভীর রাতে সংজ্ঞা ফিরলে অনুভব করলেন যে, তিনি রাস্তায় শুয়ে আছেন এবং পরনে প্যান্ট ও গায়ের স্যান্ডো গেঞ্জি ছাড়া তার সবকিছু ছিনতাই হয়ে গেছে। তিনি আরও লক্ষ্য করলেন, তিন-চারটা নেড়ি কুত্তা তার চারপাশে এমনভাবে বসে আছে যেন তাকে নিয়ে কি করা যায় তা বেশ গুরুত্বের সঙ্গে পরস্পরের সঙ্গে শলাপরামর্শ করছে। মনোবিজ্ঞানী এমনিতেই ভীরু মানুষ। তার ওপর রয়েছে প্রচণ্ড কুকুরভীতি। ফলে সংজ্ঞা ফেরা সত্ত্বেও প্রচণ্ড ভয়ের তাড়নায় তিনি বুঝতে পারলেন যে তিনি মারা গেছেন, জীবিত আছেন— নাকি স্বপ্ন দেখছেন! এমন সময় সেখান দিয়ে পুলিশের একটি টহল ভ্যান যাচ্ছিল। পুলিশ কুকুর পরিবেষ্টিত একটি লোককে প্রায় উলঙ্গ অবস্থায় শুয়ে থাকতে দেখে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে গেল।

থানা পুলিশের জেরায় মনোবিজ্ঞানী লজ্জার কারণে প্রকৃত ঘটনা না বলে আমতা আমতা করতে লাগল। পুলিশের দুই-তিনটি চড় খাওয়ার পর সে প্রকৃত ঘটনা বলল বটে কিন্তু তাতে পুলিশের সন্দেহ বেড়ে গেল। পুলিশ মনোবিজ্ঞানীর স্ত্রীর ফোন নম্বর চাইলে সে অতিরিক্ত ভয়ের কারণে প্রেমিকা পলির নাম্বার দিয়ে দিল। সম্বিত পাওয়ার পর সে পুলিশের কাছে নিজের পরকীয়ার কথা স্বীকার করে স্ত্রীর বলির নম্বর দিল।  এতে পুলিশের সন্দেহ আরেক দফা বৃদ্ধি পেল। তারা তাকে লকাপে ঢুকাল এবং পলি ও বলি উভয়কে ফোন করে থানায় আসতে বলল।

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
আমাদের দুর্গোৎসব
আমাদের দুর্গোৎসব
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
সর্বশেষ খবর
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই
উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান
ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার
গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডা থানায় নতুন ওসি
বাড্ডা থানায় নতুন ওসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার
শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি
শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার
পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর
চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ
তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ
নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত
সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত
জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুবিয়া-নিগারের ব্যাটে জয় ছোঁয়া দূরত্বে বাংলাদেশ
রুবিয়া-নিগারের ব্যাটে জয় ছোঁয়া দূরত্বে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা
গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

ব্যাঙের নাও
ব্যাঙের নাও

ডাংগুলি

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুল ও পাখি
ফুল ও পাখি

ডাংগুলি

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে