শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সময় গেলে সাধন হবে না

আবু হেনা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সময় গেলে সাধন হবে না

৫ জানুয়ারির প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের পর এক বছর ৯ মাস অতিক্রান্ত হয়েছে। এই সময়টুকু নবম সংসদের পাঁচ বছরের সঙ্গে যোগ দিলে প্রায় সাত বছর আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার এদেশে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ক্ষমতাসীন রয়েছে। এ সময়ে অর্থনীতির কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেশকিছু উন্নতি সাধন হলেও রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, শিক্ষা ক্ষেত্রে নেতৃত্বের দুর্বলতা, অপারগতা, পরিকল্পনায় অদূরদর্শিতা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পে ব্যবস্থাপনার অক্ষমতা দেশ এবং সমাজকে নানাবিধ সমস্যা-সংকটে জর্জরিত করেছে। শিক্ষাব্যবস্থায় নৈরাজ্যকর বিভক্তি বিরাজমান, বাংলা মাধ্যম, ইংরেজি মাধ্যম। তাছাড়া ধর্মীয় শিক্ষার তিন ধারার মধ্যে রয়েছে আরও অনেক উপধারা। অর্থনৈতিক এবং শিল্পগত অনগ্রসরতার  পাশাপাশি এই গতানুগতিক, জীবনবিমুখ, জরাজীর্ণ শিক্ষা দেশের তরুণ-তরুণীদের নিষ্ঠুর বেকারত্বের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। জাতিসংঘের সমীক্ষা অনুযায়ী বাংলাদেশের ৪৯ শতাংশ অধিবাসীর বয়স ২৪ বছর এবং তারও নিচে। হিসাব অনুযায়ী এদেশে বর্তমানে কর্মক্ষম জনশক্তির সংখ্যা ১০ কোটি ৫৬ লাখ। আর কিছুদিন পর এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ১২  কোটিতে। আজ লাখ লাখ ‘জিপিও ফাইভ’ নিয়ে বেজায় ঢাকঢোল বাজলেও শিক্ষিত বেকাররা পরবর্তীতে চরম হতাশা ও বিভ্রান্তির শিকারে পরিণত হয়ে পরিবারের ওপর বাড়তি বোঝা হয়ে অনিশ্চিতের পথে পা বাড়াচ্ছে। অশিক্ষিত, অল্প শিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত তরুণ-তরুণীর দীর্ঘ কাতার নিরাশার অন্ধকার গহ্বরে বৃথাই বেঁচে থাকার পথ খুঁজছে। এই নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিকে কাজে লাগাচ্ছে সুযোগ-সন্ধানী চরমপন্থি এবং উগ্রবাদীরা। ধর্মীয় জঙ্গিবাদের আন্তর্জাতিক মুরব্বিরা বিপুল অর্থ ও প্রণোদনার মাধ্যমে তাদের অর্থ উপার্জনের এবং জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দিয়ে অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত করে আত্মঘাতী যুদ্ধে যেতে প্ররোচিত করছে। পরিণামে ব্যক্তিগত জীবনে, পরিবারে এবং সমাজে আজ সীমাহীন অশান্তি এবং অনিশ্চয়তা, অস্থিরতা। ফলে রাষ্ট্রের সংহতি, স্থিতি, এমনকি অস্তিত্বের প্রতি সৃষ্টি হয়েছে ভয়াবহ চ্যালেঞ্জ, জনজীবনে নেমে এসেছে সীমাহীন দুর্ভোগ এবং চরম নিরাপত্তাহীনতা।

প্রায় নয় শতাব্দী ধরে এই অঞ্চলে পরমতসহিষ্ণু উদার ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ, অন্যান্য ধর্মে বিশ্বাসী মানুষের সঙ্গে শান্তিতে, সম্প্রীতিতে বসবাস করে এসেছে। কিন্তু বিগত কয়েক বছরে কিছু উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের ফলে এদেশে বসবাসরত ৯৩ শতাংশ মানুষের মনে অনেক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। সরকার জঙ্গিবাদী ও সন্ত্রাসীদের মোকাবিলার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্রকে সুশাসন ও দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সবল ও শক্তিশালী করতে ব্যর্থ হয়েছে। পক্ষান্তরে অদক্ষ ও অক্ষম অনুগতদের পোষণ এবং নির্বিচার দলীয়করণের ফলে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে। ফলে এসব প্রতিষ্ঠান জঙ্গিবাদী ও সন্ত্রাসবাদী কার্যক্রম প্রতিরোধ করতে পারছে না। তার পরিবর্তে চলছে বিরোধী দলের ওপর দমন-পীড়ন, চলছে বলপ্রয়োগ আর নিপীড়ন। এখানে নেই কোনো আদর্শিক এবং নৈতিক প্রেরণা। নেই অভাব, অপুষ্টি এবং বেকারত্বের অভিশাপ থেকে জনগণকে মুক্ত করার কোনো গঠনমূলক প্রচেষ্টা।

এই ব্যর্থতার কারণেই একদিকে যেমন ধর্মীয় এবং সাম্যবাদী চরমপন্থিরা তরুণ-তরুণীদের আত্মহননের পথে পরিচালিত করছে, অন্যদিকে তাদেরই আর এক অংশ পেশিশক্তি ও অস্ত্র প্রয়োগের মাধ্যমে অর্থবিত্ত লুটপাট করার কাজে নিয়োজিত থাকছে। ফলে যা হওয়ার তাই-ই হবে- ‘শান্তির ললিত বাণী শোনাইবে ব্যর্থ পরিহাস’।

সমাজ জীবনে দুর্নীতির রাহু আজ সর্বগ্রাসী। অসুস্থ রাজনীতি, ক্লেদাক্ত প্রশাসন এবং পঙ্কিল ব্যবসা-বাণিজ্যে দুর্নীতি বাসা বেঁধেছে দুরারোগ্য ক্যান্সারের মতো। অবৈধ অর্থের অফুরন্ত প্রবাহে সমাজের উচ্চতর বিত্তবান ও ক্ষমতাশালীরা আজ উগ্র ভোগবাদী হয়ে সমাজের অন্যান্য স্তরেও এক নরকরাজ্য সৃষ্টি করেছে। দুর্নীতির বিশাল থাবা রাষ্ট্র ও সমাজকে বিপর্যস্ত করেছে। দুর্নীতি দুর্বল শাসনের প্রত্যক্ষ ফল। এর মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় পদ ও পদবি এবং কর্তৃত্বকে ব্যক্তিগত ও গোষ্ঠীগত স্বার্থসিদ্ধির জন্য অপব্যবহার করা হয়। এর কারণ পৃষ্ঠপোষকতা, স্বজনতোষণ, রাষ্ট্রীয় সম্পদ চুরি এবং সরকারি অর্থ ও সম্পদ অনুমোদিত পথে ব্যয় না করা। আজ নৈতিকতা আর মূল্যবোধের চরম অবক্ষয় ঘটেছে। চলছে বিত্তবৈভব অর্জনের ঘৃণ্য প্রতিযোগিতা। রাজনীতি হয়ে উঠেছে বৈধ-অবৈধ যে কোনো উপায়ে ক্ষমতা ও বিত্ত অর্জনের মাধ্যম। রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন এবং বাণিজ্যকীকরণের প্রবণতা এখন প্রবল। পরিণতিতে সরকারি এবং বিরোধী দলের সর্বত্র ব্যাপক চাঁদাবাজি ও দুর্নীতিনির্ভর কর্মকাণ্ড রাজনীতিকে ব্যাধিগ্রস্ত করে তুলেছে। আজ সব রাজনৈতিক দলে এবং সংসদে ব্যবসায়ীরাই মুখ্য। আজ দুর্নীতি রাজনীতির চরিত্র হনন করে প্রশাসন ও ব্যবসাসহ সব ক্ষেত্রে মারাত্মক দূষণের সৃষ্টি করেছে। এক দশক আগে বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষায় বলা হয়েছিল, ‘দুর্নীতি হ্রাস করতে পারলে বাংলাদেশের মোট জাতীয় উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার আরও ২.৯ শতাংশ বেড়ে যাবে এবং মাথাপিছু আয় দাঁড়াবে দ্বিগুণ।’

কিন্তু তা হয়নি। বরং দুর্নীতি আরও বীভৎস রূপ ধারণ করেছে। এ দুর্নীতির দানবকে সামলাতে না পারলে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক মুক্তি দুঃসাধ্য হয়ে উঠবে। দুর্নীতিবাজ ক্ষমতাধর ও আধিকারিকদের ভোগ বিলাসের সামগ্রী জোগাড়ে দরিদ্র, কৃষক, শ্রমিক দিনমজুরের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠবে। ক্ষমতা যে জীবনের মতোই নশ্বর- এ কথা প্রায় সব ক্ষেত্রেই এখন সবাই ভুলে গেছেন। এই ভুলের মাশুলও সেই কারণে তাদের দিতে হয় কড়ায় গণ্ডায়। যারা এ সত্যকে উপেক্ষা করেন তাদের রয়েছে প্রতিরোধহীন, প্রতিবাদহীন ক্ষমতা জাহির করার উন্মক্ত নেশা।

যারা এদেশের চিন্তাবিদ, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী তারা যখন দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়, যখন অন্যায়কে রুখে দাঁড়াতে তারা ভয় পায়, তখনই সমাজের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো জরাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। গণতন্ত্র হয়ে যায় স্বৈরাচারের দোসর আর সমাজ প্রথমে স্বৈরশাসনের এবং পরে বিদেশি আধিপত্যের কব্জায় অসহায় হয়ে পড়ে। আমরা জানি, প্রতিটি ক্রিয়ার সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া হবেই। প্রকৃতি প্রদত্ত এই অমোঘ আইন যারা মানে না তাদের পরিণতি ভয়াবহ। ব্যক্তিনির্ভর, ব্যক্তিকেন্দ্রিক ও গোষ্ঠীকেন্দ্রিক শাসন থেকে মুক্ত হতে হলে আইনকে, প্রতিষ্ঠানকে এবং সমাজের কল্যাণের জন্য প্রযুক্ত নীতি, বিধিরীতিকে মহাশক্তিধর মানুষ ও শাসনযন্ত্রের ওপর স্থান দিতে হবে। অন্যথায় যেদিন তারা ক্ষমতার অভয়ারণ্যের বাইরে চলে যাবেন, সেদিন পুলিশ সিপাই-সাস্ত্রীর সালামের বদলে ভাগ্যে জুটবে অপমান আর লাঞ্ছনা।

২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারির আগে বাংলাদেশের সার্বিক সংকট ছিল রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার দূষণ ও তার ফলে সৃষ্ট প্রশাসনিক ব্যবস্থার চরম বিপর্যয়। আজও দেশে একই অব্যবস্থা বিরাজমান। আজ দেশবাসীর কাছে সবচেয়ে বেশি কাঙ্ক্ষিত গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা ও কার্যকর প্রশাসন দৃঢ় ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত করা। অন্যথায় কৃত্রিম প্রক্রিয়ায় জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া বর্তমানের গণতন্ত্র নামে একটি অশারীরী অবস্থা দীর্ঘজীবী  হবে না। জনগণের বাস্তব অংশগ্রহণের মাধ্যমেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হতে হবে, শাসন, শোষণ আর নিপীড়নের মাধ্যমে নয়।

সরকার, সুশীল সমাজ, বেসরকারি গণমাধ্যম সংস্থাগুলোর মালিক ও ব্যবস্থাপক সবাইকে এ বিষয়ে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। মনে রাখা দরকার ক্ষুধার্ত, অপুষ্ট, নিরাপত্তাহীন অনিশ্চিত জীবন সংগ্রাম মানুষকে শোভন, শালীন ও সুষ্ঠু চিন্তা থেকে দূরে নিয়ে যেতে পারে। এ বাস্তবতা অনেক নির্মম হতে পারে।

ক্ষমতায় আসীন যে কোনো রাজনৈতিক দলের শক্তির প্রধান উৎস অভিজ্ঞ, দক্ষ, পেশাদার ও অরাজনৈতিক প্রশাসন। এ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য ১৯৮০ সালের রশীদ কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে ২৯টি সমতাভিত্তিক ফাংশনাল ক্যাডার সমৃদ্ধ একীভূত ‘বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস’ গঠন করা হয়েছে। আজ প্রশাসনে কোনো অভিজাত শ্রেণি নেই। বিসিএস এর ২৯টি ক্যাডারই তাদের স্ব-স্ব মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সব কার্য নির্বাহ করছে। অথচ আন্তঃক্যাডার বৈষম্য দূরীকরণ করা আজকের সরকারের জন্য এক প্রধান সমস্যা।

যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মন্ত্রণালয়ভিত্তিক অভিজ্ঞতা এবং বিশেষজ্ঞ জ্ঞানকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সুচিন্তিত ও সুবিনস্ত পরিকল্পনা এবং সঠিক পদক্ষেপের মাধ্যমে পুরো প্রশাসনকে ঢেলে সাজাতে হবে। দলীয় আনুগত্যের কষ্টিপাথরে যাচাই করে পছন্দসই ব্যক্তিদের সব জায়গাতে বসিয়ে দিলেই গতিশীল, সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে না।

সমাজতান্ত্রিক কাল ম্যানহাইমের বিশ্লেষণে গণতন্ত্র প্রকৃতপক্ষে সাধারণ রাজনীতির পরিধির বাইরে বিস্তৃত এক বিশাল প্রক্রিয়া। তিনি বলেছেন, ‘রাজনৈতিক গণতন্ত্র এক পরিব্যাপ্ত সাংস্কৃতিক প্রক্রিয়ার একটি অংশের প্রকাশ মাত্র। এর ভিত্তিমূলে রয়েছে সরকারের ক্ষমতায় সবার সমান অংশ নেওয়ার রীতিনীতি। কারণ গণতন্ত্রের মূলে রয়েছে সব মানুষের সমতায় স্থির বিশ্বাস।

এ ব্যবস্থা সমাজে উচ্চ-নীচের ভেদাভেদ স্বীকার করে না। সব মানুষের অনস্বীকার্য এ সাম্যে বিশ্বাস গণতন্ত্রের প্রথম ও মৌলিক শর্ত।’ এ কাঙ্ক্ষিত সাম্য মজবুত ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে প্রয়োজন ঐকমত্য, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তিপূর্ণ ও রাজনৈতিক উপায়ে বিবাদ ও বিরোধ মীমাংসা, আইনের শাসনের অধীনে মৌলিক মানবাধিকার সুরক্ষা, বাকস্বাধীনতা ও সংগঠন, সমাবেশের অধিকার এবং সর্বোপরি সংবিধান অনুমত ও আইনসিদ্ধ রাজনৈতিক বিরোধিতার অধিকার। এসব শর্ত পালিত হয় না বলেই গণতন্ত্র এখানে বারংবার হুমকির মুখে পড়ছে।

এখানে সবচাইতে বড় ঘাটতি সুসংগঠিত ও গঠনমূলক বিরোধী দলের সুষ্ঠু অবস্থান ও সক্রিয় ভূমিকা। ২০০১ সালের নির্বাচনে যে দলটি ১৯৬টি আসনে জয়ী হয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছিল, আজ সেই দলটি একটি চক্রের শিকার হয়ে সবকিছু হারিয়ে পথে বসেছে। এ অবস্থায় শান্তিপূর্ণ পথে ক্ষমতার হস্তান্তর প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। তারপরেও সিডনি ডি. বেইলি তার ‘ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি ডেমোক্রাসি’ গ্রন্থে বলেছেন, ‘যে কোনো গণতন্ত্রে বহুদলীয় ব্যবস্থার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে বিরোধী দলকে মর্যাদাবান করে গড়ে তোলা।’ দেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থায় এক-এগারোর পরিণতিই বিশেষভাবে লক্ষণীয়। ওই ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যবস্থার শিকারে পরিণত হতে না চাইলে আজকের রাজনীতির কুশীলবদের এখন থেকেই সচেতন হওয়া প্রয়োজন। অন্যথায় সময় ফুরিয়ে যাবে।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

এই মাত্র | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা