শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সময় গেলে সাধন হবে না

আবু হেনা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সময় গেলে সাধন হবে না

৫ জানুয়ারির প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের পর এক বছর ৯ মাস অতিক্রান্ত হয়েছে। এই সময়টুকু নবম সংসদের পাঁচ বছরের সঙ্গে যোগ দিলে প্রায় সাত বছর আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার এদেশে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ক্ষমতাসীন রয়েছে। এ সময়ে অর্থনীতির কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেশকিছু উন্নতি সাধন হলেও রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, শিক্ষা ক্ষেত্রে নেতৃত্বের দুর্বলতা, অপারগতা, পরিকল্পনায় অদূরদর্শিতা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পে ব্যবস্থাপনার অক্ষমতা দেশ এবং সমাজকে নানাবিধ সমস্যা-সংকটে জর্জরিত করেছে। শিক্ষাব্যবস্থায় নৈরাজ্যকর বিভক্তি বিরাজমান, বাংলা মাধ্যম, ইংরেজি মাধ্যম। তাছাড়া ধর্মীয় শিক্ষার তিন ধারার মধ্যে রয়েছে আরও অনেক উপধারা। অর্থনৈতিক এবং শিল্পগত অনগ্রসরতার  পাশাপাশি এই গতানুগতিক, জীবনবিমুখ, জরাজীর্ণ শিক্ষা দেশের তরুণ-তরুণীদের নিষ্ঠুর বেকারত্বের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। জাতিসংঘের সমীক্ষা অনুযায়ী বাংলাদেশের ৪৯ শতাংশ অধিবাসীর বয়স ২৪ বছর এবং তারও নিচে। হিসাব অনুযায়ী এদেশে বর্তমানে কর্মক্ষম জনশক্তির সংখ্যা ১০ কোটি ৫৬ লাখ। আর কিছুদিন পর এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ১২  কোটিতে। আজ লাখ লাখ ‘জিপিও ফাইভ’ নিয়ে বেজায় ঢাকঢোল বাজলেও শিক্ষিত বেকাররা পরবর্তীতে চরম হতাশা ও বিভ্রান্তির শিকারে পরিণত হয়ে পরিবারের ওপর বাড়তি বোঝা হয়ে অনিশ্চিতের পথে পা বাড়াচ্ছে। অশিক্ষিত, অল্প শিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত তরুণ-তরুণীর দীর্ঘ কাতার নিরাশার অন্ধকার গহ্বরে বৃথাই বেঁচে থাকার পথ খুঁজছে। এই নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিকে কাজে লাগাচ্ছে সুযোগ-সন্ধানী চরমপন্থি এবং উগ্রবাদীরা। ধর্মীয় জঙ্গিবাদের আন্তর্জাতিক মুরব্বিরা বিপুল অর্থ ও প্রণোদনার মাধ্যমে তাদের অর্থ উপার্জনের এবং জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দিয়ে অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত করে আত্মঘাতী যুদ্ধে যেতে প্ররোচিত করছে। পরিণামে ব্যক্তিগত জীবনে, পরিবারে এবং সমাজে আজ সীমাহীন অশান্তি এবং অনিশ্চয়তা, অস্থিরতা। ফলে রাষ্ট্রের সংহতি, স্থিতি, এমনকি অস্তিত্বের প্রতি সৃষ্টি হয়েছে ভয়াবহ চ্যালেঞ্জ, জনজীবনে নেমে এসেছে সীমাহীন দুর্ভোগ এবং চরম নিরাপত্তাহীনতা।

প্রায় নয় শতাব্দী ধরে এই অঞ্চলে পরমতসহিষ্ণু উদার ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ, অন্যান্য ধর্মে বিশ্বাসী মানুষের সঙ্গে শান্তিতে, সম্প্রীতিতে বসবাস করে এসেছে। কিন্তু বিগত কয়েক বছরে কিছু উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের ফলে এদেশে বসবাসরত ৯৩ শতাংশ মানুষের মনে অনেক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। সরকার জঙ্গিবাদী ও সন্ত্রাসীদের মোকাবিলার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্রকে সুশাসন ও দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সবল ও শক্তিশালী করতে ব্যর্থ হয়েছে। পক্ষান্তরে অদক্ষ ও অক্ষম অনুগতদের পোষণ এবং নির্বিচার দলীয়করণের ফলে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে। ফলে এসব প্রতিষ্ঠান জঙ্গিবাদী ও সন্ত্রাসবাদী কার্যক্রম প্রতিরোধ করতে পারছে না। তার পরিবর্তে চলছে বিরোধী দলের ওপর দমন-পীড়ন, চলছে বলপ্রয়োগ আর নিপীড়ন। এখানে নেই কোনো আদর্শিক এবং নৈতিক প্রেরণা। নেই অভাব, অপুষ্টি এবং বেকারত্বের অভিশাপ থেকে জনগণকে মুক্ত করার কোনো গঠনমূলক প্রচেষ্টা।

এই ব্যর্থতার কারণেই একদিকে যেমন ধর্মীয় এবং সাম্যবাদী চরমপন্থিরা তরুণ-তরুণীদের আত্মহননের পথে পরিচালিত করছে, অন্যদিকে তাদেরই আর এক অংশ পেশিশক্তি ও অস্ত্র প্রয়োগের মাধ্যমে অর্থবিত্ত লুটপাট করার কাজে নিয়োজিত থাকছে। ফলে যা হওয়ার তাই-ই হবে- ‘শান্তির ললিত বাণী শোনাইবে ব্যর্থ পরিহাস’।

সমাজ জীবনে দুর্নীতির রাহু আজ সর্বগ্রাসী। অসুস্থ রাজনীতি, ক্লেদাক্ত প্রশাসন এবং পঙ্কিল ব্যবসা-বাণিজ্যে দুর্নীতি বাসা বেঁধেছে দুরারোগ্য ক্যান্সারের মতো। অবৈধ অর্থের অফুরন্ত প্রবাহে সমাজের উচ্চতর বিত্তবান ও ক্ষমতাশালীরা আজ উগ্র ভোগবাদী হয়ে সমাজের অন্যান্য স্তরেও এক নরকরাজ্য সৃষ্টি করেছে। দুর্নীতির বিশাল থাবা রাষ্ট্র ও সমাজকে বিপর্যস্ত করেছে। দুর্নীতি দুর্বল শাসনের প্রত্যক্ষ ফল। এর মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় পদ ও পদবি এবং কর্তৃত্বকে ব্যক্তিগত ও গোষ্ঠীগত স্বার্থসিদ্ধির জন্য অপব্যবহার করা হয়। এর কারণ পৃষ্ঠপোষকতা, স্বজনতোষণ, রাষ্ট্রীয় সম্পদ চুরি এবং সরকারি অর্থ ও সম্পদ অনুমোদিত পথে ব্যয় না করা। আজ নৈতিকতা আর মূল্যবোধের চরম অবক্ষয় ঘটেছে। চলছে বিত্তবৈভব অর্জনের ঘৃণ্য প্রতিযোগিতা। রাজনীতি হয়ে উঠেছে বৈধ-অবৈধ যে কোনো উপায়ে ক্ষমতা ও বিত্ত অর্জনের মাধ্যম। রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন এবং বাণিজ্যকীকরণের প্রবণতা এখন প্রবল। পরিণতিতে সরকারি এবং বিরোধী দলের সর্বত্র ব্যাপক চাঁদাবাজি ও দুর্নীতিনির্ভর কর্মকাণ্ড রাজনীতিকে ব্যাধিগ্রস্ত করে তুলেছে। আজ সব রাজনৈতিক দলে এবং সংসদে ব্যবসায়ীরাই মুখ্য। আজ দুর্নীতি রাজনীতির চরিত্র হনন করে প্রশাসন ও ব্যবসাসহ সব ক্ষেত্রে মারাত্মক দূষণের সৃষ্টি করেছে। এক দশক আগে বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষায় বলা হয়েছিল, ‘দুর্নীতি হ্রাস করতে পারলে বাংলাদেশের মোট জাতীয় উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার আরও ২.৯ শতাংশ বেড়ে যাবে এবং মাথাপিছু আয় দাঁড়াবে দ্বিগুণ।’

কিন্তু তা হয়নি। বরং দুর্নীতি আরও বীভৎস রূপ ধারণ করেছে। এ দুর্নীতির দানবকে সামলাতে না পারলে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক মুক্তি দুঃসাধ্য হয়ে উঠবে। দুর্নীতিবাজ ক্ষমতাধর ও আধিকারিকদের ভোগ বিলাসের সামগ্রী জোগাড়ে দরিদ্র, কৃষক, শ্রমিক দিনমজুরের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠবে। ক্ষমতা যে জীবনের মতোই নশ্বর- এ কথা প্রায় সব ক্ষেত্রেই এখন সবাই ভুলে গেছেন। এই ভুলের মাশুলও সেই কারণে তাদের দিতে হয় কড়ায় গণ্ডায়। যারা এ সত্যকে উপেক্ষা করেন তাদের রয়েছে প্রতিরোধহীন, প্রতিবাদহীন ক্ষমতা জাহির করার উন্মক্ত নেশা।

যারা এদেশের চিন্তাবিদ, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী তারা যখন দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়, যখন অন্যায়কে রুখে দাঁড়াতে তারা ভয় পায়, তখনই সমাজের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো জরাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। গণতন্ত্র হয়ে যায় স্বৈরাচারের দোসর আর সমাজ প্রথমে স্বৈরশাসনের এবং পরে বিদেশি আধিপত্যের কব্জায় অসহায় হয়ে পড়ে। আমরা জানি, প্রতিটি ক্রিয়ার সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া হবেই। প্রকৃতি প্রদত্ত এই অমোঘ আইন যারা মানে না তাদের পরিণতি ভয়াবহ। ব্যক্তিনির্ভর, ব্যক্তিকেন্দ্রিক ও গোষ্ঠীকেন্দ্রিক শাসন থেকে মুক্ত হতে হলে আইনকে, প্রতিষ্ঠানকে এবং সমাজের কল্যাণের জন্য প্রযুক্ত নীতি, বিধিরীতিকে মহাশক্তিধর মানুষ ও শাসনযন্ত্রের ওপর স্থান দিতে হবে। অন্যথায় যেদিন তারা ক্ষমতার অভয়ারণ্যের বাইরে চলে যাবেন, সেদিন পুলিশ সিপাই-সাস্ত্রীর সালামের বদলে ভাগ্যে জুটবে অপমান আর লাঞ্ছনা।

২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারির আগে বাংলাদেশের সার্বিক সংকট ছিল রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার দূষণ ও তার ফলে সৃষ্ট প্রশাসনিক ব্যবস্থার চরম বিপর্যয়। আজও দেশে একই অব্যবস্থা বিরাজমান। আজ দেশবাসীর কাছে সবচেয়ে বেশি কাঙ্ক্ষিত গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা ও কার্যকর প্রশাসন দৃঢ় ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত করা। অন্যথায় কৃত্রিম প্রক্রিয়ায় জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া বর্তমানের গণতন্ত্র নামে একটি অশারীরী অবস্থা দীর্ঘজীবী  হবে না। জনগণের বাস্তব অংশগ্রহণের মাধ্যমেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হতে হবে, শাসন, শোষণ আর নিপীড়নের মাধ্যমে নয়।

সরকার, সুশীল সমাজ, বেসরকারি গণমাধ্যম সংস্থাগুলোর মালিক ও ব্যবস্থাপক সবাইকে এ বিষয়ে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। মনে রাখা দরকার ক্ষুধার্ত, অপুষ্ট, নিরাপত্তাহীন অনিশ্চিত জীবন সংগ্রাম মানুষকে শোভন, শালীন ও সুষ্ঠু চিন্তা থেকে দূরে নিয়ে যেতে পারে। এ বাস্তবতা অনেক নির্মম হতে পারে।

ক্ষমতায় আসীন যে কোনো রাজনৈতিক দলের শক্তির প্রধান উৎস অভিজ্ঞ, দক্ষ, পেশাদার ও অরাজনৈতিক প্রশাসন। এ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য ১৯৮০ সালের রশীদ কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে ২৯টি সমতাভিত্তিক ফাংশনাল ক্যাডার সমৃদ্ধ একীভূত ‘বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস’ গঠন করা হয়েছে। আজ প্রশাসনে কোনো অভিজাত শ্রেণি নেই। বিসিএস এর ২৯টি ক্যাডারই তাদের স্ব-স্ব মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সব কার্য নির্বাহ করছে। অথচ আন্তঃক্যাডার বৈষম্য দূরীকরণ করা আজকের সরকারের জন্য এক প্রধান সমস্যা।

যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মন্ত্রণালয়ভিত্তিক অভিজ্ঞতা এবং বিশেষজ্ঞ জ্ঞানকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সুচিন্তিত ও সুবিনস্ত পরিকল্পনা এবং সঠিক পদক্ষেপের মাধ্যমে পুরো প্রশাসনকে ঢেলে সাজাতে হবে। দলীয় আনুগত্যের কষ্টিপাথরে যাচাই করে পছন্দসই ব্যক্তিদের সব জায়গাতে বসিয়ে দিলেই গতিশীল, সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে না।

সমাজতান্ত্রিক কাল ম্যানহাইমের বিশ্লেষণে গণতন্ত্র প্রকৃতপক্ষে সাধারণ রাজনীতির পরিধির বাইরে বিস্তৃত এক বিশাল প্রক্রিয়া। তিনি বলেছেন, ‘রাজনৈতিক গণতন্ত্র এক পরিব্যাপ্ত সাংস্কৃতিক প্রক্রিয়ার একটি অংশের প্রকাশ মাত্র। এর ভিত্তিমূলে রয়েছে সরকারের ক্ষমতায় সবার সমান অংশ নেওয়ার রীতিনীতি। কারণ গণতন্ত্রের মূলে রয়েছে সব মানুষের সমতায় স্থির বিশ্বাস।

এ ব্যবস্থা সমাজে উচ্চ-নীচের ভেদাভেদ স্বীকার করে না। সব মানুষের অনস্বীকার্য এ সাম্যে বিশ্বাস গণতন্ত্রের প্রথম ও মৌলিক শর্ত।’ এ কাঙ্ক্ষিত সাম্য মজবুত ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে প্রয়োজন ঐকমত্য, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তিপূর্ণ ও রাজনৈতিক উপায়ে বিবাদ ও বিরোধ মীমাংসা, আইনের শাসনের অধীনে মৌলিক মানবাধিকার সুরক্ষা, বাকস্বাধীনতা ও সংগঠন, সমাবেশের অধিকার এবং সর্বোপরি সংবিধান অনুমত ও আইনসিদ্ধ রাজনৈতিক বিরোধিতার অধিকার। এসব শর্ত পালিত হয় না বলেই গণতন্ত্র এখানে বারংবার হুমকির মুখে পড়ছে।

এখানে সবচাইতে বড় ঘাটতি সুসংগঠিত ও গঠনমূলক বিরোধী দলের সুষ্ঠু অবস্থান ও সক্রিয় ভূমিকা। ২০০১ সালের নির্বাচনে যে দলটি ১৯৬টি আসনে জয়ী হয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছিল, আজ সেই দলটি একটি চক্রের শিকার হয়ে সবকিছু হারিয়ে পথে বসেছে। এ অবস্থায় শান্তিপূর্ণ পথে ক্ষমতার হস্তান্তর প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। তারপরেও সিডনি ডি. বেইলি তার ‘ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি ডেমোক্রাসি’ গ্রন্থে বলেছেন, ‘যে কোনো গণতন্ত্রে বহুদলীয় ব্যবস্থার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে বিরোধী দলকে মর্যাদাবান করে গড়ে তোলা।’ দেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থায় এক-এগারোর পরিণতিই বিশেষভাবে লক্ষণীয়। ওই ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যবস্থার শিকারে পরিণত হতে না চাইলে আজকের রাজনীতির কুশীলবদের এখন থেকেই সচেতন হওয়া প্রয়োজন। অন্যথায় সময় ফুরিয়ে যাবে।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে
ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৪২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের
কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা
নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক
খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান
লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি
ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি
অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর
দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা