শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সময় গেলে সাধন হবে না

আবু হেনা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সময় গেলে সাধন হবে না

৫ জানুয়ারির প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের পর এক বছর ৯ মাস অতিক্রান্ত হয়েছে। এই সময়টুকু নবম সংসদের পাঁচ বছরের সঙ্গে যোগ দিলে প্রায় সাত বছর আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার এদেশে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ক্ষমতাসীন রয়েছে। এ সময়ে অর্থনীতির কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেশকিছু উন্নতি সাধন হলেও রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, শিক্ষা ক্ষেত্রে নেতৃত্বের দুর্বলতা, অপারগতা, পরিকল্পনায় অদূরদর্শিতা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পে ব্যবস্থাপনার অক্ষমতা দেশ এবং সমাজকে নানাবিধ সমস্যা-সংকটে জর্জরিত করেছে। শিক্ষাব্যবস্থায় নৈরাজ্যকর বিভক্তি বিরাজমান, বাংলা মাধ্যম, ইংরেজি মাধ্যম। তাছাড়া ধর্মীয় শিক্ষার তিন ধারার মধ্যে রয়েছে আরও অনেক উপধারা। অর্থনৈতিক এবং শিল্পগত অনগ্রসরতার  পাশাপাশি এই গতানুগতিক, জীবনবিমুখ, জরাজীর্ণ শিক্ষা দেশের তরুণ-তরুণীদের নিষ্ঠুর বেকারত্বের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। জাতিসংঘের সমীক্ষা অনুযায়ী বাংলাদেশের ৪৯ শতাংশ অধিবাসীর বয়স ২৪ বছর এবং তারও নিচে। হিসাব অনুযায়ী এদেশে বর্তমানে কর্মক্ষম জনশক্তির সংখ্যা ১০ কোটি ৫৬ লাখ। আর কিছুদিন পর এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ১২  কোটিতে। আজ লাখ লাখ ‘জিপিও ফাইভ’ নিয়ে বেজায় ঢাকঢোল বাজলেও শিক্ষিত বেকাররা পরবর্তীতে চরম হতাশা ও বিভ্রান্তির শিকারে পরিণত হয়ে পরিবারের ওপর বাড়তি বোঝা হয়ে অনিশ্চিতের পথে পা বাড়াচ্ছে। অশিক্ষিত, অল্প শিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত তরুণ-তরুণীর দীর্ঘ কাতার নিরাশার অন্ধকার গহ্বরে বৃথাই বেঁচে থাকার পথ খুঁজছে। এই নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিকে কাজে লাগাচ্ছে সুযোগ-সন্ধানী চরমপন্থি এবং উগ্রবাদীরা। ধর্মীয় জঙ্গিবাদের আন্তর্জাতিক মুরব্বিরা বিপুল অর্থ ও প্রণোদনার মাধ্যমে তাদের অর্থ উপার্জনের এবং জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দিয়ে অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত করে আত্মঘাতী যুদ্ধে যেতে প্ররোচিত করছে। পরিণামে ব্যক্তিগত জীবনে, পরিবারে এবং সমাজে আজ সীমাহীন অশান্তি এবং অনিশ্চয়তা, অস্থিরতা। ফলে রাষ্ট্রের সংহতি, স্থিতি, এমনকি অস্তিত্বের প্রতি সৃষ্টি হয়েছে ভয়াবহ চ্যালেঞ্জ, জনজীবনে নেমে এসেছে সীমাহীন দুর্ভোগ এবং চরম নিরাপত্তাহীনতা।

প্রায় নয় শতাব্দী ধরে এই অঞ্চলে পরমতসহিষ্ণু উদার ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ, অন্যান্য ধর্মে বিশ্বাসী মানুষের সঙ্গে শান্তিতে, সম্প্রীতিতে বসবাস করে এসেছে। কিন্তু বিগত কয়েক বছরে কিছু উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের ফলে এদেশে বসবাসরত ৯৩ শতাংশ মানুষের মনে অনেক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। সরকার জঙ্গিবাদী ও সন্ত্রাসীদের মোকাবিলার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্রকে সুশাসন ও দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সবল ও শক্তিশালী করতে ব্যর্থ হয়েছে। পক্ষান্তরে অদক্ষ ও অক্ষম অনুগতদের পোষণ এবং নির্বিচার দলীয়করণের ফলে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে। ফলে এসব প্রতিষ্ঠান জঙ্গিবাদী ও সন্ত্রাসবাদী কার্যক্রম প্রতিরোধ করতে পারছে না। তার পরিবর্তে চলছে বিরোধী দলের ওপর দমন-পীড়ন, চলছে বলপ্রয়োগ আর নিপীড়ন। এখানে নেই কোনো আদর্শিক এবং নৈতিক প্রেরণা। নেই অভাব, অপুষ্টি এবং বেকারত্বের অভিশাপ থেকে জনগণকে মুক্ত করার কোনো গঠনমূলক প্রচেষ্টা।

এই ব্যর্থতার কারণেই একদিকে যেমন ধর্মীয় এবং সাম্যবাদী চরমপন্থিরা তরুণ-তরুণীদের আত্মহননের পথে পরিচালিত করছে, অন্যদিকে তাদেরই আর এক অংশ পেশিশক্তি ও অস্ত্র প্রয়োগের মাধ্যমে অর্থবিত্ত লুটপাট করার কাজে নিয়োজিত থাকছে। ফলে যা হওয়ার তাই-ই হবে- ‘শান্তির ললিত বাণী শোনাইবে ব্যর্থ পরিহাস’।

সমাজ জীবনে দুর্নীতির রাহু আজ সর্বগ্রাসী। অসুস্থ রাজনীতি, ক্লেদাক্ত প্রশাসন এবং পঙ্কিল ব্যবসা-বাণিজ্যে দুর্নীতি বাসা বেঁধেছে দুরারোগ্য ক্যান্সারের মতো। অবৈধ অর্থের অফুরন্ত প্রবাহে সমাজের উচ্চতর বিত্তবান ও ক্ষমতাশালীরা আজ উগ্র ভোগবাদী হয়ে সমাজের অন্যান্য স্তরেও এক নরকরাজ্য সৃষ্টি করেছে। দুর্নীতির বিশাল থাবা রাষ্ট্র ও সমাজকে বিপর্যস্ত করেছে। দুর্নীতি দুর্বল শাসনের প্রত্যক্ষ ফল। এর মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় পদ ও পদবি এবং কর্তৃত্বকে ব্যক্তিগত ও গোষ্ঠীগত স্বার্থসিদ্ধির জন্য অপব্যবহার করা হয়। এর কারণ পৃষ্ঠপোষকতা, স্বজনতোষণ, রাষ্ট্রীয় সম্পদ চুরি এবং সরকারি অর্থ ও সম্পদ অনুমোদিত পথে ব্যয় না করা। আজ নৈতিকতা আর মূল্যবোধের চরম অবক্ষয় ঘটেছে। চলছে বিত্তবৈভব অর্জনের ঘৃণ্য প্রতিযোগিতা। রাজনীতি হয়ে উঠেছে বৈধ-অবৈধ যে কোনো উপায়ে ক্ষমতা ও বিত্ত অর্জনের মাধ্যম। রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন এবং বাণিজ্যকীকরণের প্রবণতা এখন প্রবল। পরিণতিতে সরকারি এবং বিরোধী দলের সর্বত্র ব্যাপক চাঁদাবাজি ও দুর্নীতিনির্ভর কর্মকাণ্ড রাজনীতিকে ব্যাধিগ্রস্ত করে তুলেছে। আজ সব রাজনৈতিক দলে এবং সংসদে ব্যবসায়ীরাই মুখ্য। আজ দুর্নীতি রাজনীতির চরিত্র হনন করে প্রশাসন ও ব্যবসাসহ সব ক্ষেত্রে মারাত্মক দূষণের সৃষ্টি করেছে। এক দশক আগে বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষায় বলা হয়েছিল, ‘দুর্নীতি হ্রাস করতে পারলে বাংলাদেশের মোট জাতীয় উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার আরও ২.৯ শতাংশ বেড়ে যাবে এবং মাথাপিছু আয় দাঁড়াবে দ্বিগুণ।’

কিন্তু তা হয়নি। বরং দুর্নীতি আরও বীভৎস রূপ ধারণ করেছে। এ দুর্নীতির দানবকে সামলাতে না পারলে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক মুক্তি দুঃসাধ্য হয়ে উঠবে। দুর্নীতিবাজ ক্ষমতাধর ও আধিকারিকদের ভোগ বিলাসের সামগ্রী জোগাড়ে দরিদ্র, কৃষক, শ্রমিক দিনমজুরের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠবে। ক্ষমতা যে জীবনের মতোই নশ্বর- এ কথা প্রায় সব ক্ষেত্রেই এখন সবাই ভুলে গেছেন। এই ভুলের মাশুলও সেই কারণে তাদের দিতে হয় কড়ায় গণ্ডায়। যারা এ সত্যকে উপেক্ষা করেন তাদের রয়েছে প্রতিরোধহীন, প্রতিবাদহীন ক্ষমতা জাহির করার উন্মক্ত নেশা।

যারা এদেশের চিন্তাবিদ, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী তারা যখন দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়, যখন অন্যায়কে রুখে দাঁড়াতে তারা ভয় পায়, তখনই সমাজের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো জরাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। গণতন্ত্র হয়ে যায় স্বৈরাচারের দোসর আর সমাজ প্রথমে স্বৈরশাসনের এবং পরে বিদেশি আধিপত্যের কব্জায় অসহায় হয়ে পড়ে। আমরা জানি, প্রতিটি ক্রিয়ার সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া হবেই। প্রকৃতি প্রদত্ত এই অমোঘ আইন যারা মানে না তাদের পরিণতি ভয়াবহ। ব্যক্তিনির্ভর, ব্যক্তিকেন্দ্রিক ও গোষ্ঠীকেন্দ্রিক শাসন থেকে মুক্ত হতে হলে আইনকে, প্রতিষ্ঠানকে এবং সমাজের কল্যাণের জন্য প্রযুক্ত নীতি, বিধিরীতিকে মহাশক্তিধর মানুষ ও শাসনযন্ত্রের ওপর স্থান দিতে হবে। অন্যথায় যেদিন তারা ক্ষমতার অভয়ারণ্যের বাইরে চলে যাবেন, সেদিন পুলিশ সিপাই-সাস্ত্রীর সালামের বদলে ভাগ্যে জুটবে অপমান আর লাঞ্ছনা।

২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারির আগে বাংলাদেশের সার্বিক সংকট ছিল রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার দূষণ ও তার ফলে সৃষ্ট প্রশাসনিক ব্যবস্থার চরম বিপর্যয়। আজও দেশে একই অব্যবস্থা বিরাজমান। আজ দেশবাসীর কাছে সবচেয়ে বেশি কাঙ্ক্ষিত গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা ও কার্যকর প্রশাসন দৃঢ় ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত করা। অন্যথায় কৃত্রিম প্রক্রিয়ায় জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া বর্তমানের গণতন্ত্র নামে একটি অশারীরী অবস্থা দীর্ঘজীবী  হবে না। জনগণের বাস্তব অংশগ্রহণের মাধ্যমেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হতে হবে, শাসন, শোষণ আর নিপীড়নের মাধ্যমে নয়।

সরকার, সুশীল সমাজ, বেসরকারি গণমাধ্যম সংস্থাগুলোর মালিক ও ব্যবস্থাপক সবাইকে এ বিষয়ে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। মনে রাখা দরকার ক্ষুধার্ত, অপুষ্ট, নিরাপত্তাহীন অনিশ্চিত জীবন সংগ্রাম মানুষকে শোভন, শালীন ও সুষ্ঠু চিন্তা থেকে দূরে নিয়ে যেতে পারে। এ বাস্তবতা অনেক নির্মম হতে পারে।

ক্ষমতায় আসীন যে কোনো রাজনৈতিক দলের শক্তির প্রধান উৎস অভিজ্ঞ, দক্ষ, পেশাদার ও অরাজনৈতিক প্রশাসন। এ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য ১৯৮০ সালের রশীদ কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে ২৯টি সমতাভিত্তিক ফাংশনাল ক্যাডার সমৃদ্ধ একীভূত ‘বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস’ গঠন করা হয়েছে। আজ প্রশাসনে কোনো অভিজাত শ্রেণি নেই। বিসিএস এর ২৯টি ক্যাডারই তাদের স্ব-স্ব মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সব কার্য নির্বাহ করছে। অথচ আন্তঃক্যাডার বৈষম্য দূরীকরণ করা আজকের সরকারের জন্য এক প্রধান সমস্যা।

যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মন্ত্রণালয়ভিত্তিক অভিজ্ঞতা এবং বিশেষজ্ঞ জ্ঞানকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সুচিন্তিত ও সুবিনস্ত পরিকল্পনা এবং সঠিক পদক্ষেপের মাধ্যমে পুরো প্রশাসনকে ঢেলে সাজাতে হবে। দলীয় আনুগত্যের কষ্টিপাথরে যাচাই করে পছন্দসই ব্যক্তিদের সব জায়গাতে বসিয়ে দিলেই গতিশীল, সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে না।

সমাজতান্ত্রিক কাল ম্যানহাইমের বিশ্লেষণে গণতন্ত্র প্রকৃতপক্ষে সাধারণ রাজনীতির পরিধির বাইরে বিস্তৃত এক বিশাল প্রক্রিয়া। তিনি বলেছেন, ‘রাজনৈতিক গণতন্ত্র এক পরিব্যাপ্ত সাংস্কৃতিক প্রক্রিয়ার একটি অংশের প্রকাশ মাত্র। এর ভিত্তিমূলে রয়েছে সরকারের ক্ষমতায় সবার সমান অংশ নেওয়ার রীতিনীতি। কারণ গণতন্ত্রের মূলে রয়েছে সব মানুষের সমতায় স্থির বিশ্বাস।

এ ব্যবস্থা সমাজে উচ্চ-নীচের ভেদাভেদ স্বীকার করে না। সব মানুষের অনস্বীকার্য এ সাম্যে বিশ্বাস গণতন্ত্রের প্রথম ও মৌলিক শর্ত।’ এ কাঙ্ক্ষিত সাম্য মজবুত ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে প্রয়োজন ঐকমত্য, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তিপূর্ণ ও রাজনৈতিক উপায়ে বিবাদ ও বিরোধ মীমাংসা, আইনের শাসনের অধীনে মৌলিক মানবাধিকার সুরক্ষা, বাকস্বাধীনতা ও সংগঠন, সমাবেশের অধিকার এবং সর্বোপরি সংবিধান অনুমত ও আইনসিদ্ধ রাজনৈতিক বিরোধিতার অধিকার। এসব শর্ত পালিত হয় না বলেই গণতন্ত্র এখানে বারংবার হুমকির মুখে পড়ছে।

এখানে সবচাইতে বড় ঘাটতি সুসংগঠিত ও গঠনমূলক বিরোধী দলের সুষ্ঠু অবস্থান ও সক্রিয় ভূমিকা। ২০০১ সালের নির্বাচনে যে দলটি ১৯৬টি আসনে জয়ী হয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছিল, আজ সেই দলটি একটি চক্রের শিকার হয়ে সবকিছু হারিয়ে পথে বসেছে। এ অবস্থায় শান্তিপূর্ণ পথে ক্ষমতার হস্তান্তর প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। তারপরেও সিডনি ডি. বেইলি তার ‘ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি ডেমোক্রাসি’ গ্রন্থে বলেছেন, ‘যে কোনো গণতন্ত্রে বহুদলীয় ব্যবস্থার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে বিরোধী দলকে মর্যাদাবান করে গড়ে তোলা।’ দেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থায় এক-এগারোর পরিণতিই বিশেষভাবে লক্ষণীয়। ওই ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যবস্থার শিকারে পরিণত হতে না চাইলে আজকের রাজনীতির কুশীলবদের এখন থেকেই সচেতন হওয়া প্রয়োজন। অন্যথায় সময় ফুরিয়ে যাবে।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

৪৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন