শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সময় গেলে সাধন হবে না

আবু হেনা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সময় গেলে সাধন হবে না

৫ জানুয়ারির প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের পর এক বছর ৯ মাস অতিক্রান্ত হয়েছে। এই সময়টুকু নবম সংসদের পাঁচ বছরের সঙ্গে যোগ দিলে প্রায় সাত বছর আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার এদেশে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ক্ষমতাসীন রয়েছে। এ সময়ে অর্থনীতির কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেশকিছু উন্নতি সাধন হলেও রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, শিক্ষা ক্ষেত্রে নেতৃত্বের দুর্বলতা, অপারগতা, পরিকল্পনায় অদূরদর্শিতা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পে ব্যবস্থাপনার অক্ষমতা দেশ এবং সমাজকে নানাবিধ সমস্যা-সংকটে জর্জরিত করেছে। শিক্ষাব্যবস্থায় নৈরাজ্যকর বিভক্তি বিরাজমান, বাংলা মাধ্যম, ইংরেজি মাধ্যম। তাছাড়া ধর্মীয় শিক্ষার তিন ধারার মধ্যে রয়েছে আরও অনেক উপধারা। অর্থনৈতিক এবং শিল্পগত অনগ্রসরতার  পাশাপাশি এই গতানুগতিক, জীবনবিমুখ, জরাজীর্ণ শিক্ষা দেশের তরুণ-তরুণীদের নিষ্ঠুর বেকারত্বের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। জাতিসংঘের সমীক্ষা অনুযায়ী বাংলাদেশের ৪৯ শতাংশ অধিবাসীর বয়স ২৪ বছর এবং তারও নিচে। হিসাব অনুযায়ী এদেশে বর্তমানে কর্মক্ষম জনশক্তির সংখ্যা ১০ কোটি ৫৬ লাখ। আর কিছুদিন পর এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ১২  কোটিতে। আজ লাখ লাখ ‘জিপিও ফাইভ’ নিয়ে বেজায় ঢাকঢোল বাজলেও শিক্ষিত বেকাররা পরবর্তীতে চরম হতাশা ও বিভ্রান্তির শিকারে পরিণত হয়ে পরিবারের ওপর বাড়তি বোঝা হয়ে অনিশ্চিতের পথে পা বাড়াচ্ছে। অশিক্ষিত, অল্প শিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত তরুণ-তরুণীর দীর্ঘ কাতার নিরাশার অন্ধকার গহ্বরে বৃথাই বেঁচে থাকার পথ খুঁজছে। এই নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিকে কাজে লাগাচ্ছে সুযোগ-সন্ধানী চরমপন্থি এবং উগ্রবাদীরা। ধর্মীয় জঙ্গিবাদের আন্তর্জাতিক মুরব্বিরা বিপুল অর্থ ও প্রণোদনার মাধ্যমে তাদের অর্থ উপার্জনের এবং জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দিয়ে অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত করে আত্মঘাতী যুদ্ধে যেতে প্ররোচিত করছে। পরিণামে ব্যক্তিগত জীবনে, পরিবারে এবং সমাজে আজ সীমাহীন অশান্তি এবং অনিশ্চয়তা, অস্থিরতা। ফলে রাষ্ট্রের সংহতি, স্থিতি, এমনকি অস্তিত্বের প্রতি সৃষ্টি হয়েছে ভয়াবহ চ্যালেঞ্জ, জনজীবনে নেমে এসেছে সীমাহীন দুর্ভোগ এবং চরম নিরাপত্তাহীনতা।

প্রায় নয় শতাব্দী ধরে এই অঞ্চলে পরমতসহিষ্ণু উদার ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ, অন্যান্য ধর্মে বিশ্বাসী মানুষের সঙ্গে শান্তিতে, সম্প্রীতিতে বসবাস করে এসেছে। কিন্তু বিগত কয়েক বছরে কিছু উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের ফলে এদেশে বসবাসরত ৯৩ শতাংশ মানুষের মনে অনেক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। সরকার জঙ্গিবাদী ও সন্ত্রাসীদের মোকাবিলার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্রকে সুশাসন ও দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সবল ও শক্তিশালী করতে ব্যর্থ হয়েছে। পক্ষান্তরে অদক্ষ ও অক্ষম অনুগতদের পোষণ এবং নির্বিচার দলীয়করণের ফলে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে। ফলে এসব প্রতিষ্ঠান জঙ্গিবাদী ও সন্ত্রাসবাদী কার্যক্রম প্রতিরোধ করতে পারছে না। তার পরিবর্তে চলছে বিরোধী দলের ওপর দমন-পীড়ন, চলছে বলপ্রয়োগ আর নিপীড়ন। এখানে নেই কোনো আদর্শিক এবং নৈতিক প্রেরণা। নেই অভাব, অপুষ্টি এবং বেকারত্বের অভিশাপ থেকে জনগণকে মুক্ত করার কোনো গঠনমূলক প্রচেষ্টা।

এই ব্যর্থতার কারণেই একদিকে যেমন ধর্মীয় এবং সাম্যবাদী চরমপন্থিরা তরুণ-তরুণীদের আত্মহননের পথে পরিচালিত করছে, অন্যদিকে তাদেরই আর এক অংশ পেশিশক্তি ও অস্ত্র প্রয়োগের মাধ্যমে অর্থবিত্ত লুটপাট করার কাজে নিয়োজিত থাকছে। ফলে যা হওয়ার তাই-ই হবে- ‘শান্তির ললিত বাণী শোনাইবে ব্যর্থ পরিহাস’।

সমাজ জীবনে দুর্নীতির রাহু আজ সর্বগ্রাসী। অসুস্থ রাজনীতি, ক্লেদাক্ত প্রশাসন এবং পঙ্কিল ব্যবসা-বাণিজ্যে দুর্নীতি বাসা বেঁধেছে দুরারোগ্য ক্যান্সারের মতো। অবৈধ অর্থের অফুরন্ত প্রবাহে সমাজের উচ্চতর বিত্তবান ও ক্ষমতাশালীরা আজ উগ্র ভোগবাদী হয়ে সমাজের অন্যান্য স্তরেও এক নরকরাজ্য সৃষ্টি করেছে। দুর্নীতির বিশাল থাবা রাষ্ট্র ও সমাজকে বিপর্যস্ত করেছে। দুর্নীতি দুর্বল শাসনের প্রত্যক্ষ ফল। এর মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় পদ ও পদবি এবং কর্তৃত্বকে ব্যক্তিগত ও গোষ্ঠীগত স্বার্থসিদ্ধির জন্য অপব্যবহার করা হয়। এর কারণ পৃষ্ঠপোষকতা, স্বজনতোষণ, রাষ্ট্রীয় সম্পদ চুরি এবং সরকারি অর্থ ও সম্পদ অনুমোদিত পথে ব্যয় না করা। আজ নৈতিকতা আর মূল্যবোধের চরম অবক্ষয় ঘটেছে। চলছে বিত্তবৈভব অর্জনের ঘৃণ্য প্রতিযোগিতা। রাজনীতি হয়ে উঠেছে বৈধ-অবৈধ যে কোনো উপায়ে ক্ষমতা ও বিত্ত অর্জনের মাধ্যম। রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন এবং বাণিজ্যকীকরণের প্রবণতা এখন প্রবল। পরিণতিতে সরকারি এবং বিরোধী দলের সর্বত্র ব্যাপক চাঁদাবাজি ও দুর্নীতিনির্ভর কর্মকাণ্ড রাজনীতিকে ব্যাধিগ্রস্ত করে তুলেছে। আজ সব রাজনৈতিক দলে এবং সংসদে ব্যবসায়ীরাই মুখ্য। আজ দুর্নীতি রাজনীতির চরিত্র হনন করে প্রশাসন ও ব্যবসাসহ সব ক্ষেত্রে মারাত্মক দূষণের সৃষ্টি করেছে। এক দশক আগে বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষায় বলা হয়েছিল, ‘দুর্নীতি হ্রাস করতে পারলে বাংলাদেশের মোট জাতীয় উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার আরও ২.৯ শতাংশ বেড়ে যাবে এবং মাথাপিছু আয় দাঁড়াবে দ্বিগুণ।’

কিন্তু তা হয়নি। বরং দুর্নীতি আরও বীভৎস রূপ ধারণ করেছে। এ দুর্নীতির দানবকে সামলাতে না পারলে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক মুক্তি দুঃসাধ্য হয়ে উঠবে। দুর্নীতিবাজ ক্ষমতাধর ও আধিকারিকদের ভোগ বিলাসের সামগ্রী জোগাড়ে দরিদ্র, কৃষক, শ্রমিক দিনমজুরের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠবে। ক্ষমতা যে জীবনের মতোই নশ্বর- এ কথা প্রায় সব ক্ষেত্রেই এখন সবাই ভুলে গেছেন। এই ভুলের মাশুলও সেই কারণে তাদের দিতে হয় কড়ায় গণ্ডায়। যারা এ সত্যকে উপেক্ষা করেন তাদের রয়েছে প্রতিরোধহীন, প্রতিবাদহীন ক্ষমতা জাহির করার উন্মক্ত নেশা।

যারা এদেশের চিন্তাবিদ, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী তারা যখন দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়, যখন অন্যায়কে রুখে দাঁড়াতে তারা ভয় পায়, তখনই সমাজের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো জরাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। গণতন্ত্র হয়ে যায় স্বৈরাচারের দোসর আর সমাজ প্রথমে স্বৈরশাসনের এবং পরে বিদেশি আধিপত্যের কব্জায় অসহায় হয়ে পড়ে। আমরা জানি, প্রতিটি ক্রিয়ার সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া হবেই। প্রকৃতি প্রদত্ত এই অমোঘ আইন যারা মানে না তাদের পরিণতি ভয়াবহ। ব্যক্তিনির্ভর, ব্যক্তিকেন্দ্রিক ও গোষ্ঠীকেন্দ্রিক শাসন থেকে মুক্ত হতে হলে আইনকে, প্রতিষ্ঠানকে এবং সমাজের কল্যাণের জন্য প্রযুক্ত নীতি, বিধিরীতিকে মহাশক্তিধর মানুষ ও শাসনযন্ত্রের ওপর স্থান দিতে হবে। অন্যথায় যেদিন তারা ক্ষমতার অভয়ারণ্যের বাইরে চলে যাবেন, সেদিন পুলিশ সিপাই-সাস্ত্রীর সালামের বদলে ভাগ্যে জুটবে অপমান আর লাঞ্ছনা।

২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারির আগে বাংলাদেশের সার্বিক সংকট ছিল রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার দূষণ ও তার ফলে সৃষ্ট প্রশাসনিক ব্যবস্থার চরম বিপর্যয়। আজও দেশে একই অব্যবস্থা বিরাজমান। আজ দেশবাসীর কাছে সবচেয়ে বেশি কাঙ্ক্ষিত গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা ও কার্যকর প্রশাসন দৃঢ় ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত করা। অন্যথায় কৃত্রিম প্রক্রিয়ায় জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া বর্তমানের গণতন্ত্র নামে একটি অশারীরী অবস্থা দীর্ঘজীবী  হবে না। জনগণের বাস্তব অংশগ্রহণের মাধ্যমেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হতে হবে, শাসন, শোষণ আর নিপীড়নের মাধ্যমে নয়।

সরকার, সুশীল সমাজ, বেসরকারি গণমাধ্যম সংস্থাগুলোর মালিক ও ব্যবস্থাপক সবাইকে এ বিষয়ে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। মনে রাখা দরকার ক্ষুধার্ত, অপুষ্ট, নিরাপত্তাহীন অনিশ্চিত জীবন সংগ্রাম মানুষকে শোভন, শালীন ও সুষ্ঠু চিন্তা থেকে দূরে নিয়ে যেতে পারে। এ বাস্তবতা অনেক নির্মম হতে পারে।

ক্ষমতায় আসীন যে কোনো রাজনৈতিক দলের শক্তির প্রধান উৎস অভিজ্ঞ, দক্ষ, পেশাদার ও অরাজনৈতিক প্রশাসন। এ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য ১৯৮০ সালের রশীদ কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে ২৯টি সমতাভিত্তিক ফাংশনাল ক্যাডার সমৃদ্ধ একীভূত ‘বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস’ গঠন করা হয়েছে। আজ প্রশাসনে কোনো অভিজাত শ্রেণি নেই। বিসিএস এর ২৯টি ক্যাডারই তাদের স্ব-স্ব মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সব কার্য নির্বাহ করছে। অথচ আন্তঃক্যাডার বৈষম্য দূরীকরণ করা আজকের সরকারের জন্য এক প্রধান সমস্যা।

যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মন্ত্রণালয়ভিত্তিক অভিজ্ঞতা এবং বিশেষজ্ঞ জ্ঞানকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সুচিন্তিত ও সুবিনস্ত পরিকল্পনা এবং সঠিক পদক্ষেপের মাধ্যমে পুরো প্রশাসনকে ঢেলে সাজাতে হবে। দলীয় আনুগত্যের কষ্টিপাথরে যাচাই করে পছন্দসই ব্যক্তিদের সব জায়গাতে বসিয়ে দিলেই গতিশীল, সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে না।

সমাজতান্ত্রিক কাল ম্যানহাইমের বিশ্লেষণে গণতন্ত্র প্রকৃতপক্ষে সাধারণ রাজনীতির পরিধির বাইরে বিস্তৃত এক বিশাল প্রক্রিয়া। তিনি বলেছেন, ‘রাজনৈতিক গণতন্ত্র এক পরিব্যাপ্ত সাংস্কৃতিক প্রক্রিয়ার একটি অংশের প্রকাশ মাত্র। এর ভিত্তিমূলে রয়েছে সরকারের ক্ষমতায় সবার সমান অংশ নেওয়ার রীতিনীতি। কারণ গণতন্ত্রের মূলে রয়েছে সব মানুষের সমতায় স্থির বিশ্বাস।

এ ব্যবস্থা সমাজে উচ্চ-নীচের ভেদাভেদ স্বীকার করে না। সব মানুষের অনস্বীকার্য এ সাম্যে বিশ্বাস গণতন্ত্রের প্রথম ও মৌলিক শর্ত।’ এ কাঙ্ক্ষিত সাম্য মজবুত ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে প্রয়োজন ঐকমত্য, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তিপূর্ণ ও রাজনৈতিক উপায়ে বিবাদ ও বিরোধ মীমাংসা, আইনের শাসনের অধীনে মৌলিক মানবাধিকার সুরক্ষা, বাকস্বাধীনতা ও সংগঠন, সমাবেশের অধিকার এবং সর্বোপরি সংবিধান অনুমত ও আইনসিদ্ধ রাজনৈতিক বিরোধিতার অধিকার। এসব শর্ত পালিত হয় না বলেই গণতন্ত্র এখানে বারংবার হুমকির মুখে পড়ছে।

এখানে সবচাইতে বড় ঘাটতি সুসংগঠিত ও গঠনমূলক বিরোধী দলের সুষ্ঠু অবস্থান ও সক্রিয় ভূমিকা। ২০০১ সালের নির্বাচনে যে দলটি ১৯৬টি আসনে জয়ী হয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছিল, আজ সেই দলটি একটি চক্রের শিকার হয়ে সবকিছু হারিয়ে পথে বসেছে। এ অবস্থায় শান্তিপূর্ণ পথে ক্ষমতার হস্তান্তর প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। তারপরেও সিডনি ডি. বেইলি তার ‘ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি ডেমোক্রাসি’ গ্রন্থে বলেছেন, ‘যে কোনো গণতন্ত্রে বহুদলীয় ব্যবস্থার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে বিরোধী দলকে মর্যাদাবান করে গড়ে তোলা।’ দেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থায় এক-এগারোর পরিণতিই বিশেষভাবে লক্ষণীয়। ওই ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যবস্থার শিকারে পরিণত হতে না চাইলে আজকের রাজনীতির কুশীলবদের এখন থেকেই সচেতন হওয়া প্রয়োজন। অন্যথায় সময় ফুরিয়ে যাবে।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর