শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

গণতন্ত্রই প্রান্তিক জনতার রক্ষাকবচ

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রই প্রান্তিক জনতার রক্ষাকবচ

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিকার কাশ্মীর সফরে গিয়ে সেনাবাহিনীর উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে বলেছেন, ‘লঙ্কা জয় করে রাম যেমন তা বিভীষণকে দিয়েছিলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ক্ষেত্রেও ভারত তাই করেছে’। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা আন্দোলনের সুদীর্ঘ ইতিহাসের সঙ্গে তার কোনো পরিচয় নেই বলেই তার এই উক্তির মধ্য দিয়ে প্রতীয়মান হয়। ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এহেন শিষ্টাচার-বিবর্জিত মন্তব্যের একটি প্রতিবাদ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগের কাছ থেকে প্রত্যাশিত ছিল। কিন্তু তা হয়নি! 

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন ভারতের ক্ষমতায় ছিল কংগ্রেস। তাদের নেত্রী ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশের (তখনকার পূর্ব পাকিস্তান) ৭০-এর নির্বাচনের ম্যান্ডেটকে সম্বল করেই বিশ্বজনমতকে বাঙালি জাতির প্রতি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নৃশংস আক্রমণের দিকটি তুলে ধরেন। ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাম্প্রতিক এই উক্তি দাম্ভিকতার প্রকাশ, ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও বাস্তবতাবিবর্জিত। এবং বাঙালি জাতিসত্তার উন্মেষ, ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকার ও স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার আন্দোলনের দীর্ঘ পথপরিক্রমণের গৌরবদীপ্ত ইতিহাস সম্পর্কে ভদ্রলোক একান্তই অজ্ঞ। দীর্ঘ রাজনৈতিক পথপরিক্রমণে ছাত্রলীগকে তার চেতনার উত্তরাধিকার বানিয়ে বঙ্গবন্ধু যে প্রতীতি ও প্রত্যয় নিয়ে অকুতোভয়ে সংগ্রামের একেকটি সোপান উত্তরণের মধ্য দিয়ে মানুষের চিন্তা-চেতনা ও মননশীলতার যে একটি রাখীবন্ধন সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছিলেন, তারই ফলশ্রুতিতে ১৯৭০-এর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় এবং স্বাধীনতার প্রতীক ৬ দফার প্রতি জনগণের ম্যান্ডেট স্বাধীনতার ডাক দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুকে বৈধতা প্রদান করে। আর এর মধ্য দিয়ে বাংলা ও বাঙালির পক্ষে যে কোনো আহ্বান জানানোর একমাত্র অধিকারী হয়ে যান তিনি।

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা সম্বন্ধে আমার কোনো ধারণা নেই। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তার বয়স কত ছিল, সেটিও আমার জানা নেই। কিন্তু একটি জিনিস আমার কাছে নিষ্কলুষ সূর্যরশ্মির মতো স্পষ্ট হয়েছে। তখনকার ভারতে ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। ভারত পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক সংগঠন কংগ্রেস। সেই কংগ্রেসের অপ্রতিদ্বন্দ্বী এবং কালজয়ী নেতা গান্ধীজী অস্ত্র বা ধ্বংসাত্মক কোনো পন্থায় নয়; অসহযোগ ও অহিংস আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ভারতকে স্বাধীন করেছেন। প্রতিহিংসার আঁচড়ও লাগতে দেননি তার আন্দোলনের গতিতে। বিশ্বশাসক ব্রিটিশদের রাষ্ট্রে তখনো সূর্য অস্ত যেত না। এমন একটি রাষ্ট্রের সুচতুর নেতৃত্বকেও গান্ধীজীর সৃষ্ট অহিংস ও অসহযোগ আন্দোলনের কাছে নতি স্বীকার করতে হয়। এসব ইতিহাস সম্বন্ধে তিনি অবগত ও অবহিত থাকলে এ ধরনের শিষ্টাচার-বিবর্জিত ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্য করতে পারতেন না। তিনি নিশ্চয়ই জানেন, হিন্দু মহাসভার সদস্য নথুরাম গডসে মহাত্মা গান্ধীকে গুলি করে হত্যা করেছিল। 

 

 

৭০’র নির্বাচনের রায়টিকে পুঁজি করেই ইন্দিরা গান্ধী বিশ্ববাসীকে বলতে পেরেছিলেন, পাকিস্তান সেনার নির্যাতনে দেশ ছাড়তে বাধ্য হওয়া ১ কোটি শরণার্থীকে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া তার পক্ষে সম্ভব না; এ যুক্তিতে ইউরোপ থেকে শুরু করে আমেরিকা পর্যন্ত তিনি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সক্রিয় জনমত গঠনে এবং মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে প্রায় প্রতিটি রাষ্ট্র এমনকি আমেরিকান কংগ্রেস, সংবাদমাধ্যম ও সুশীল সমাজকে একাট্টা ও প্রতিবাদী করে তোলেন। নিক্সন সরকারও পাকিস্তানের পক্ষে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়নি। কোনো অবস্থাতেই নিক্সনের পক্ষে সেন্টো-সিয়েটো চুক্তি থাকা সত্ত্বেও সপ্তম নৌবহর পাঠানো সম্ভব ছিল না। এখানে ইন্দিরা গান্ধী তৎকালীন বিশ্বের শ্রেষ্ঠ স্টেটসম্যানশিপের পরিচয় দিয়েছেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনকে ত্বরান্বিত করেছেন। ক্ষমতাসীন বিজেপি গান্ধীজীকে বাপুজী বা ভারতপিতা মানে কিন্তু মহাত্মা গান্ধীর হত্যাকারী হিন্দু মহাসভার সদস্য নথুরাম গডসের মূর্তি বানিয়ে পাদপীঠে অর্ঘ্য প্রদান করে।

এখানে বিশেষভাবে বলা প্রয়োজন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীনভারতের লোকসভায় তৎকালীন জনসংঘের খুব সম্ভবত মাত্র তিনজন সদস্য ছিলেন। তাদের সমর্থন বা বিরোধিতা ভারতীয় রাজনীতিতে দৃষ্টিগ্রাহ্য ছিল না। ৭৭ সালে ভারতে যখন নতুন নির্বাচন হয়, তখন জনসংঘের সভাপতি ছিলেন লালকৃষ্ণ আদভানি। জনসংঘ তখন কংগ্রেসবিরোধী একক দল মোরারজি দেশাইয়ের নেতৃত্বে জনতা পার্টিতে মিশে যায়। ৭৭ সালের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো দিল্লির ক্ষমতা হারায় কংগ্রেস। দেশাই মন্ত্রিসভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন জনসংঘ নেতা অটলবিহারি বাজপেয়ি এবং তথ্যমন্ত্রী হন লালকৃষ্ণ আদভানি। ১৯৮০ সালে জনতা পার্টি ভেঙে গেলে প্রাক্তন জনসংঘ সদস্যরা গঠন করেন ভারতীয় জনতা পার্টি। ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যুর পর অনুষ্ঠিত ১৯৮৪ সালের নির্বাচনে প্রথম অংশগ্রহণ করে মাত্র দুটি আসন পায় বিজেপি। ১৯৮৯ সালে অনুষ্ঠিত নবম লোকসভা নির্বাচনে ভিপি সিং কংগ্রেসের গর্ভজাত একজন উচ্চশিক্ষিত নেতা হওয়া সত্ত্বেও, অসাম্প্রদায়িক রাজনীতিতে বিশ্বাসী হওয়া সত্ত্বেও অদূরদর্শিতার ফলে রাজিব গান্ধীকে নির্বাচনে পরাজিত করার লক্ষ্যে বিজেপিকে উল্লেখযোগ্য সিট দেন। সেই থেকেই বিজেপির রাজনৈতিক উত্থানের শুরু। মনোহর পারিকাররা ভারতবর্ষে বিশ্বাস করেন না, বিশ্বাস করেন হিন্দুস্তানে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রশ্নে মনোহর পারিকারের উক্তিটি অবান্তর, অরাজনৈতিক ও অপাংক্তেয়।

ভারতের ১২০ কোটি গণতান্ত্রিক মানুষের কাছে আমাদের অঙ্গীকার— মুক্তিযুদ্ধে তাদের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন ও সহযোগিতা আমরা কখনোই বিস্মৃত হব না। ভারত কোনো বহিঃশত্রুর আক্রমণের শিকার হলে বাংলাদেশের মানুষ বুকের রক্ত দিয়ে ভারতের পাশে থাকবে। কিন্তু তাদের আধিপত্যবাদকে কখনোই মেনে নেবে না। বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনায় আমরা এতটাই উজ্জীবিত যে, এখানে অমুসলিমরা ৮% হলেও তারা বাংলাদেশে মায়ের কোলে শিশুর মতোই নিরাপদ। যারা ভারতবর্ষকে হিন্দুস্তান ভেবে উগ্র জাতীয়তাবাদী, স্বাধীনচেতা অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের প্রতি তাদের শ্রদ্ধাশীল থাকা উচিত।

এখন দেশের কথায় আসা যাক। সম্প্রতি একটি সংবাদ সম্মেলনে শেখ হাসিনা দল থেকে অবসর নেওয়ার ইঙ্গিত প্রদান করেছেন। এটা কৌতুক কি-না জানি না। কথাটাকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করলে বলা যেতে পারে, সত্যি সত্যিই তিনি সভাপতির পদ ছেড়ে দিলেও তার অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতায় বিন্দুমাত্র চিড় ধরবে না। বঙ্গবন্ধুও স্বাধীনতার পরপরই কামরুজ্জামানকে সভাপতির দায়িত্ব দেন। তাই বলে কি দলের ওপর তার যে অসামান্য প্রভাব ছিল, তাতে তিল পরিমাণ ঘাটতি পড়েছে? বা সমান্তরাল নেতৃত্বের কোনো প্রতিনিধিত্ব গড়ে উঠেছে?

শেখ হাসিনার আজকের এ অপ্রতিরোধ্য শক্তির অন্যতম কারণ, পারমাণবিক শক্তিধর পড়শির নিঃশর্ত আশীর্বাদ ও আদর্শবিচ্যুত মেরুদণ্ডহীন জঙ্গি-সন্ত্রাসের ক্ষয়রোগে আক্রান্ত বিএনপির দুর্বলতা ও নিষ্ক্রিয়তা। মিছিল থেকে সরে গিয়ে সংবাদমাধ্যমে বিবৃতির গণ্ডিতেই শুধু তারা নিজেদের আবদ্ধ করে রাখেনি, বরং কাঙালের মতো শেখ হাসিনার কাছে প্রতিনিয়ত অধিকার ভিক্ষা চাচ্ছেন। গণতান্ত্রিক অধিকার কারও করুণা বা অনুকম্পায় পাওয়া যায় না। সন্ত্রাস ও জঙ্গি তত্পরতার মাধ্যমেও তা আসে না। বরং সৃজনশীল গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় রাজনৈতিক ও মৌলিক অধিকার আদায় করে নিতে হয়। সেই চেতনা ও শক্তিতে বিরোধীদলীয় জোট উজ্জীবিত ও সক্রিয় নয় বলেই রাজনীতিতে আজকের এই বেহাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে এবং শেখ হাসিনাকে অপ্রতিরোধ্য ও নিষ্ঠুর দাম্ভিকতায় অনুপ্রেরণা জোগাচ্ছে।

ইতিহাস থেকে শিক্ষাগ্রহণ করলে নেতৃত্বের মর্যাদা কমে না, বরং বাড়ে। আমি আওয়ামী লীগের আসন্ন সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের উত্তরাধিকার হিসেবে শেখ হাসিনাকে নিষ্কলুষ চিত্তে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, আপনার আওয়ামী লীগ আজ ভিন্নমতের ভ্রান্ত-বাম দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে আছে। বিস্মৃত হলে চলবে না, আওয়ামী লীগ একটি গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান। আর আওয়ামী লীগের নিষ্কলুষ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি সম্মান দেখিয়েই ৭০-এর নির্বাচনে গণতন্ত্রকামী জনতা আওয়ামী লীগকে নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট দিয়েছে। আমি সংসদেও বহুবার বলেছি, গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী যেভাবে তার সন্তানপ্রতিম শেখ মুজিবকে গণতান্ত্রিক ভাবধারায় উজ্জীবিত করেছিলেন, সেই চেতনার ধারাবাহিকতায় আমাদের প্রাণের মুজিব ভাই এগিয়ে যেতে পেরেছিলেন বলেই ৭০-এর নির্বাচনে এমন নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেটপ্রাপ্তি সম্ভব হয়েছিল। আজকে সংগঠনটি যেভাবে পরিচালিত হচ্ছে, আমার আশঙ্কা হয়, কালে কালে না আওয়ামী লীগ বাম চিন্তাধারায় সম্পূর্ণভাবে অভিষিক্ত হয়ে যায়! অনুপ্রবেশকারীরা সাইবেরিয়ান অতিথি পাখির মতো বাম ঘরানার নেতৃত্বে যেভাবে অক্টোপাসের মতো সবকিছুকে ঘিরে রেখেছে, তাতে তৃণমূল পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতা ও কর্মীরা আজ ভয়ে কম্পমান যে, আওয়ামী লীগের নিষ্কলুষ গণতান্ত্রিক চেতনাটিই না অবলুপ্ত হয়ে যায়! আমি বর্তমানে আদৌ আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত নই; কিন্তু বঙ্গবন্ধুর চেতনার উত্তরাধিকার, তার বিশ্বাসের অতন্দ্র প্রহরী। আমি গণতন্ত্রের সূর্যস্নাত একজন কর্মী। তাই আওয়ামী লীগের সমালোচক হওয়া সত্ত্বেও অযাচিতভাবে এ কথাগুলো বলা আমার নৈতিক দায়িত্বের আবর্তে পড়ে। আমলা, প্রশাসন, বিচারিক ব্যবস্থা, এমনকি সব সামাজিক অঙ্গন আজ দুর্নীতির রাহুতে গ্রাস করেছে। আর এসব কিছুর প্রভাবে পুরো সমাজব্যবস্থা আজ অবক্ষয়ের অতলান্তে নিমজ্জিত। আওয়ামী লীগও আজ এর ব্যতিক্রম নয়। দুর্নীতিপরায়ণ, সুবিধাবাদী সুযোগসন্ধানীরা দলে রাঘব বোয়াল। সংগঠনকে তাদের প্রভাববিমুক্ত করা বর্তমান বাস্তবতায় খুবই কঠিন। বেদনাহত চিত্তে আমার বলতেই হয়, এ ব্যাপারে প্রত্যাশিত কোনো উদ্যোগ নিতে শেখ হাসিনাকে আগ্রহী হতে দেখিনি।

দুনিয়াতে অলৌকিক ঘটনা তো ঘটেই; মানুষ ঘনঘোর অন্ধকারের মধ্যেও আশার আলো খুঁজতে থাকে। কোথাও সফল হয়, কোথাও ব্যর্থতার যন্ত্রণায় হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটায়। তবুও বাস্তব এটাই, প্রতিবাদী শক্তি সংগঠিত নয়, বরং দুর্বল থেকে ক্রমে দুর্বলতর হয়ে যাচ্ছে। দেশের সঠিক ও সকরুণ চিত্রটি তুলে ধরার লোক ক্রমেই কমে যাচ্ছে। অথচ সরবে সগৌরবে সব নির্যাতন, নিগ্রহের সবরকম ঝুঁকি মাথায় নিয়ে, প্রাপ্তি-প্রত্যাশার সব প্রলোভনকে অস্বীকার করে কিছু লোককে সরব হতেই হবে। এটি এখনকার সময়ের দাবি। প্রান্তিক জনতা যখন নীরব, নিথর, নিস্পৃহ; তখন কিছু বিবেকবান মানুষ সরব হলেই ঘনঘোর অন্ধকারের মধ্যেও মানুষ সম্ভাবনার সূর্যরশ্মি দেখার আশায় বুক বাঁধতে পারে। আমি এ নিবন্ধ কবিগুরুর উদ্ধৃতি দিয়েই শেষ করতে চাই। আজকে বিবেকাশ্রিতদের দায়িত্ব— ‘এই-সব মূঢ় ম্লান মূক দিতে হবে ভাষা; এই-সব শ্রান্ত শুষ্ক ভগ্ন বুকে ধ্বনিয়া তুলিতে হবে আশা’।  

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম শীর্ষ নেতা

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ