শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

নিরপেক্ষ ইসি গঠনে ব্যর্থতা বিপর্যয় ডেকে আনবে

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিরপেক্ষ ইসি গঠনে ব্যর্থতা বিপর্যয় ডেকে আনবে

আমি মনস্তাত্ত্বিক নই, জ্যোতিষীও নই। এ দেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডল এতই অস্থির এবং টালমাটাল যে, আমার ৫০ বছরের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাপ্রসূত যে কোনো ধারণা খোল নলচেসহ বদলে যেতে পারে। তবে দেশবাসীর গভীর মনোযোগ আকর্ষণ করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক সংগঠনগুলোকে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক আমন্ত্রণ, সার্চ কমিটি গঠন, সার্চ কমিটির সদস্যদের বিশিষ্ট নাগরিকদের সঙ্গে ক্রমাগত বৈঠক, একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের দৃশ্যত একটা চলমান উদ্যোগ।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এখন পর্যন্ত খুব সংযত ও সন্তর্পণে এগোচ্ছে। এটা জাতিকে আপাতত কিছুটা আশান্বিত করেছে, একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন পাওয়ার জন্য আশায় বুক বাঁধতে প্রান্তিক জনতাকে অনেকখানি উৎসাহিত করেছে। সংযত ও সহনশীল মনোভাব নিয়ে রাষ্ট্রপতির উদ্যোগে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে জাতিকে তারা এই প্রথমবারের মতো একটা আশার আলো দেখাতে সক্ষম হয়েছে। ১৯৭৫-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে এটিই বোধহয় সবচেয়ে স্বস্তির মুহূর্ত।

হঠাৎ কোনো রাজনৈতিক দমকা হাওয়া এই সম্ভাবনার প্রদীপটি নিভিয়ে না দিলে আলোচনা-পর্যালোচনার ধারাবাহিকতায় একটি গঠনমূলক ফল বেরিয়ে আসতে পারে, এটা নিঃসন্দেহে আশা করা যায়। আমি আমার সব অনুভূতি ও মননশীলতা দিয়ে বিশ্বাস করি, রাজনৈতিক সংকট নিরসনে কোনো ম্যাজিক বা তন্ত্রমন্ত্র কাজ করে না। রাজনৈতিক সব মহলে আলোচনা-পর্যালোচনার মধ্য দিয়েই একটা সুরাহার সৃষ্টি হয়। পৃথিবীতে দৃষ্টান্তের অভাব নেই। অনেক অভ্যন্তরীণ জটিল সমস্যা, এমনকি ভিয়েতনামে প্রায় ২০ বছর ধরে চলমান যুদ্ধ দীর্ঘ আলোচনার মধ্য দিয়ে একটা সফল ও টেকসই পরিণতি পেয়েছে। ইরানের স্বৈরশাসক রেজা শাহ পাহলভি প্যারিসে অনুষ্ঠিত আলোচনার অনুসরণে ইমাম খোমেনির হাতে ক্ষমতা তুলে দিলে প্রায় গৃহযুদ্ধে উন্মত্ত ইরানিদের ভয়াল দিনগুলোর অবসান হয়েছে।

বাংলাদেশে সেই ভয়াল রূপ কখনই ধারণ করেনি। আশঙ্কা থাকলেও আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে জাতি গৃহযুদ্ধের মতো সংকটে নিপতিত হয়নি। তবু না বললেই নয়, জ্বালাও-পোড়াও, মানুষ হত্যা, পেট্রলবোমা, অন্যদিকে অজস্র গুলিবর্ষণ, টিয়ার গ্যাস ও পুলিশি নির্যাতনের কারণে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বিপর্যস্ত হয়েছে, বিধ্বস্ত হয়েছে। তাই দুই জোটের মধ্যে আজকে যতটুকুই সহনশীলতা পরিলক্ষিত হচ্ছে, তাকে স্বাগত না জানিয়ে কোনো সুস্থমনের গণতান্ত্রিক মানুষ পারে না। কিন্তু ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ দেখে ভয় পাওয়ার মতো মনে একটা আশঙ্কা থেকেই যায়। এটি জাতির দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য কৌশলী কোনো নাটক নয় তো! নিঃসন্দেহে উদ্যোগটি সুশীলসমাজকে নানাবিধ আলোচনা করার সুযোগ এনে দিয়েছে। টক-শোগুলো সরগরম হচ্ছে। প্রতিনিয়তই সুধীজনেরা টক-শোয় তাদের বিশ্লেষণ তুলে ধরছেন। একেও আমি শুভলক্ষণ মনে করি।

আমি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বকে বিশেষ করে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, একটি গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই আওয়ামী লীগের জন্ম। গণতান্ত্রিক পথ পরিক্রমণের মধ্য দিয়েই এর ব্যাপ্তি, বিকাশ ও সফলতা। আমাদের অর্জিত স্বাধীনতা ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের মূল পাথেয় হলো ১৯৭০-এর নির্বাচনে জনগণের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট। এটি ছাড়া স্বাধীনতা আন্দোলন থমকে যেত, অথবা চৈনিক প্রভাবান্বিত দীর্ঘমেয়াদি গেরিলা যুদ্ধের রূপ নিত। ফল যে অনিশ্চিত ও মরীচিকায় রূপান্তরিত হতো তা বলাই বাহুল্য। পাকিস্তানে আওয়ামী লীগের ২৩ বছরের পথ পরিক্রমণের শক্তির উৎস ছিল জনগণ; কখনই অস্ত্র নয়। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের ত্যাগ-তিতিক্ষা, রক্ত ও উদ্দীপনা যে চেতনার উন্মেষ ঘটায়, গণতান্ত্রিক পথে একেকটি আন্দোলনের সোপান উত্তরণের মধ্য দিয়ে সেটাই স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকার, স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতায় সফল উত্তরণ ঘটায়। আওয়ামী লীগের মধ্যে ভ্রান্ত বামের অনুপ্রবেশ তার মৌলিকতাকে প্রায়ই বাধাগ্রস্ত করলেও আওয়ামী লীগের ক্ষমতার উৎস কোনো দিনই বন্দুকের নল ছিল না। ষড়যন্ত্রের রাজনীতি আওয়ামী লীগের রাজনীতির কাছে মূলত পরিত্যাজ্যই ছিল। তবে ভ্রান্ত বামের প্রভাব অতিমাত্রায় হওয়ার কারণে আওয়ামী লীগ কখনো কখনো মূলধারা থেকে সরে এসেছে, এমনকি একদলীয় বাকশাল প্রতিষ্ঠার মতো আত্মঘাতী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছে। সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বিপর্যস্ত বাংলাদেশে সংগঠনের ভিতরে এবং বাইরে উগ্র বামদের সাংঘর্ষিক তত্পরতা আওয়ামী লীগকে কার্যত বাধ্য করেছে বাকশালের মতো একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার মতো ভুল সিদ্ধান্ত নিতে। যদিও বঙ্গবন্ধু সময় পেলে গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করতেন, এতে আমার অন্তত কোনো সন্দেহ নেই। তাই সার্বিক বিচারে এ দেশে আওয়ামী লীগই একমাত্র প্রতিবন্ধকতা উত্তরণের সারথি এবং গণতন্ত্রের মূল অভিযাত্রিক। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ছাত্রলীগের মূল প্রচেষ্টায় আওয়ামী লীগই এ দেশে গণতন্ত্রের ধারক, বাহক এবং পাকিস্তানিদের পরাজিত করার বিরল দৃষ্টান্ত প্রতিস্থাপনকারী।

আজ গণতন্ত্র যখন মুখ থুবড়ে পড়ার উপক্রম হয়েছে, প্রান্তিক জনতা যখন নীরব, নিথর, নিষ্প্রভ— তখন গণতন্ত্রের প্রাণ প্রতিষ্ঠার মূল দায়িত্বটি আওয়ামী লীগের ঘাড়েই বর্তায়। আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সেই মাহেন্দ্রক্ষণটি সৃষ্টি করার গৌরবদীপ্ত সুযোগ এখন আওয়ামী লীগের সামনে। তারা এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করলে প্রান্তিক জনতা শুধু স্বস্তিই পাবে না, গণতন্ত্রের একটা শক্ত পাকাপোক্ত টেকসই অবকাঠামো তৈরি হবে। ষাটের দশকের বিপ্লবের উন্মত্ত উন্মাদনা পৃথিবীজোড়া (এমনকি বাংলাদেশেও) বারুদের গন্ধ এবং মানুষ হত্যা ও উন্মুক্ত লাশ যখন সর্বগ্রাসী রূপ নিয়েছিল, বিপ্লবই (!) যখন প্রগতির ও জনকল্যাণের রাজনীতির রাজটীকা ছিল, তখন অকুতোভয় ও সাহসী নেতা মুজিব ভাইয়ের অনুপ্রেরণা ও নিঃশর্ত সমর্থনে যারা বিপ্লবের প্রসবযন্ত্রণায় ছটফট করতেন তাদের রুখে দিয়ে ’৭০-এর নির্বাচনটি করতে পেরেছিলাম। এটিই আমার জীবনের সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল অর্জন। ছাত্রলীগের একটা সংখ্যালঘিষ্ঠ গ্রুপের সমর্থন পুঁজি করেই আল্লাহর অশেষ রহমতে ’৭০-এর নির্বাচন সংগঠিত করার এবং বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে জনগণের অভাবনীয় ম্যান্ডেট অর্জন করা সম্ভব হয়েছিল এবং এ ম্যান্ডেটই ছিল স্বাধীনতা অর্জনের মূল পাথেয় বা একমাত্র প্রাণস্পন্দন।

আজ যে যাই বলুক, কৃতিত্বের অংশীদার যে যেভাবেই হোক না কেন, ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধকেই বিজয়ের একমাত্র শক্তি হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার যত চেষ্টাই হোক না কেন, ’৭০-এর নির্বাচন এবং তা থেকে অর্জিত ম্যান্ডেট স্বাধীনতা অর্জনের মৌলিক উপাদান ছিল। সেই সত্যের আলোকে আওয়ামী লীগকেই আজকে প্রত্যয়দৃঢ় ভূমিকা রাখতে হবে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে। আগামী নির্বাচনটা সর্বজনগ্রাহ্য হলেই গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ প্রদানের অভিযাত্রা শুরু হবে। এ সত্যটির সঙ্গে প্রান্তিক জনতার সঙ্গে আমিও নিঃসন্দিহান। ২০১৪ সালের নির্বাচনটিতে সব দলের অংশগ্রহণ ছিল না বিধায় এর সর্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। শেখ হাসিনা হয়তো আজ এ সত্যটি হৃদয়ের গভীরে অনুধাবন করছেন। তাই আগামী নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণের গুরুত্বটি তিনি সম্যক উপলব্ধি করছেন। রাষ্ট্রপতির উদ্যোগ, সার্চ কমিটি গঠন, সুশীলসমাজের মতামত, বিশেষ করে বিএনপিকে মতামত প্রদানের ও নির্বাচন কমিশনের জন্য পছন্দের নাম প্রস্তাবের আহ্বান ও প্রস্তাব গ্রহণ করে যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তাকে যে কোনো মূল্যে শেখ হাসিনাকেই সফল করতে হবে। তার বিস্মৃত হলে চলবে না, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা আসুক এটা দেশের এবং দেশের বাইরের অনেকেই চান না। কারণ দেশে গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা এলেই উন্নয়নের ধারাবাহিকতা আসবে। মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হলে প্রান্তিক জনতা শুধু স্বস্তিই পাবে না, একটা টেকসই উন্নয়নের নিশ্চয়তাও পাবে। সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন নিশ্চিত করা গেলে গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকতার সম্ভাবনার সিংহদ্বার উন্মোচিত হবে এবং অতীতের নির্বাচনের দৈন্যতা ও ভুলত্রুটিরও অনেকটা অবসান হবে। এ সুযোগটি ক্ষমতাসীন নেত্রী হাতছাড়া করবেন না বলেই আমাদের বিশ্বাস। কারণ, সুযোগটি হাতছাড়া হলে সাংবিধানিক পন্থায় ক্ষমতা হস্তান্তরের পথটি রুদ্ধ হবে এবং সামাজিক বিপর্যয়ের আশঙ্কা ঘনীভূত হবে। যেটি বাংলাদেশের উন্নয়ন, তার স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।

এবার একটু আমেরিকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে আসা যাক। ডোনাল্ড ট্রাম্প সারা বিশ্বের জন্যই এক অশনিসংকেত। আমেরিকার ২৪০ বছরের ইতিহাসে তিনি একজন আশ্চর্যজনক ব্যতিক্রম। সব ঐতিহ্য, গণতান্ত্রিক চেতনা বিধ্বস্ত করে একটা নেতিবাচক বীভৎস উল্লাসে মেতে উঠতে তিনি প্রচণ্ড আগ্রহী। শৃঙ্খলা, সৌজন্য, সহিষ্ণুতা, গণতান্ত্রিক মননশীলতা; যা কিছু সুন্দর, যা কিছু মানবিক, সবকিছু প্রচণ্ড পাশবিকতায় গুঁড়িয়ে দেওয়ার মধ্যেই তার অতীব আগ্রহ ইতিমধ্যেই তিনি প্রতিভাত করেছেন। আমেরিকার চার প্রতিষ্ঠাতা ও রাষ্ট্রপতি জর্জ ওয়াশিংটন, জন অ্যাডামস, জেফারসন ও র‍্যাডিসন থেকে শুরু করে বারাক ওবামা পর্যন্ত ৪৪ জন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট একটি গণতান্ত্রিক আবর্তে সহনশীল রাজনীতির আঙ্গিকে একটি বিস্তীর্ণ পরিমণ্ডলের মধ্যে সংযত, সুস্থ ও সহনশীল-মননশীলতার যে ঐতিহ্য বিনির্মাণ করেছেন, তার সবকিছু দুমড়ে মুচড়ে চূর্ণবিচূর্ণ করার ঔদ্ধত্য মনোভাবের প্রকাশ ও কার্যকারিতার মধ্য দিয়ে বিশ্বমানবতাকে তিনি স্তম্ভিত করেছেন।

রিপাবলিকান পার্টির মতো একটি রক্ষণশীল দলের এ অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্বটিকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন দেওয়াটাই বিশ্ববাসীকে বিস্ময়াভিভূত করেছে। রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কহীন শিষ্টাচারবিবর্জিত ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেই যেন নিজের কাছে অপরিচিত। না হলে সাংবাদিকদের মিথ্যাবাদী আখ্যায়িত করার মতো চরম নির্বুদ্ধিতার প্রকাশ তিনি ঘটাতেন না। তিনি আমেরিকার রাজনৈতিক ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা বেমালুম বিস্মৃত হয়ে বলতে সাহস পেতেন না, রাজনীতিকরা বাচাল এবং আপন স্বার্থচিন্তায় নিমগ্ন থাকেন। অভিষেক অনুষ্ঠান থেকেই তার উত্কট দাম্ভিকতা ও স্বেচ্ছাচারী মনের প্রকাশ ঘটেই চলেছে। ওইদিন তিনি সাবেক প্রেসিডেন্ট বুশের সঙ্গে করমর্দন করেছেন। কিন্তু বিল ক্লিনটনের সঙ্গে করমর্দন দূরে থাক বরং অশালীনভাবে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। রাষ্ট্রপতির অভিষেক ভাষণে সবাই তার প্রতিদ্বন্দ্বীর জন্য অন্তত দু-একটি প্রশংসাসূচক বাক্য উচ্চারণ করেন। এটিই এতদিন যাবৎ হয়ে এসেছে। কিন্তু ট্রাম্প তা করেননি। তিনি আমেরিকার সব ধর্মযাজকের, ভিন্ন ভিন্ন মতাবলম্বী খ্রিস্টান ধর্মযাজকদের এমনকি ইহুদি ধর্মযাজকেরও আশীর্বাদে সিক্ত হলেন। সেখানেও তার বর্ণবাদী মানসিকতার প্রকাশ ঘটেছে। একজন কৃষ্ণাঙ্গ যাজক আমন্ত্রিত হয়েও বাণী দেওয়ার সুযোগ পাননি। ডোনাল্ড ট্রাম্প শুধু ইসলামবিদ্বেষী নন, অন্যান্য সব ধর্ম ও বর্ণের প্রতিও তার বিদ্বেষ সমস্ত বিশ্বমানবতাকে আতঙ্কিত করেছে। নারীদের প্রতি তার অশোভন ও কুরুচিকর বক্তব্য ওয়াশিংটন, নিউইয়র্ক, ক্যালিফোর্নিয়াসহ সারা বিশ্বের লাখ লাখ নারীর ঘৃণা কুড়িয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। আত্মসম্মানে আঘাতপ্রাপ্ত নারীরা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছেন। রাজনীতির সঙ্গে সম্পূর্ণ সম্পর্কবিবর্জিত জামাতা জ্যারেড কুশনারকে হোয়াইট হাউসের অন্যতম শীর্ষ উপদেষ্টা বানানো তার স্বজনপ্রীতির একটা উত্কট উদাহরণই শুধু নয়, তা প্রমাণ করে জনগণ তো বটেই, তিনি কংগ্রেসকেও মোটেই পরোয়া করেন না।

তার প্রথম নির্বাহী আদেশে সাতটি দেশের মুসলমানদের আমেরিকায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা কোর্ট থেকে স্থগিত রাখার যে আইনি প্রক্রিয়া তাকে একটু থমকে দিয়েছে, তাতে ক্ষিপ্ত হয়ে তিনি অ্যাটর্নি জেনারেলকে বরখাস্ত করেছেন। ইরানের অস্কারজয়ী তারকা অভিনেত্রী তারানে আলিদুস্তি এই ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে অস্কার অনুষ্ঠান বয়কট করেছেন। বারাক ওবামা এ সাতটি মুসলিম দেশের নাগরিকদের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কঠোর সমালোচনা করে বলেন, কাউকে তার বিশ্বাস বা ধর্মের কারণে বৈষম্য করা আমেরিকার ঐতিহ্য ও মৌলিক অধিকারবিরোধী। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য তিনি আমেরিকানদের প্রতি আহ্বান জানান।

বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা হলো এই যে, বিএনপিকে এবার নির্বাচনে আসতেই হবে। নইলে তাদের নিবন্ধন বাতিল হয়ে যাবে। অন্যদিকে দেশব্যাপী একটি অহিংস অসহযোগ আন্দোলন গড়ে তোলার সাংগঠনিক শক্তি তাদের নেই। জ্বালাও-পোড়াও, সন্ত্রাসী আন্দোলন মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে; এটা তারাও উপলব্ধি করছেন। অন্যদিকে ভারতবিরোধী জনমতটা এখনো তাদের পক্ষে রয়েছে বলেই ধরে নেওয়া যায় (নারায়ণগঞ্জের নির্বাচন তার দৃষ্টান্ত)। এ বাস্তবতা ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ যদি গ্রহণযোগ্য সমাধান থেকে কোনো কৌশলে সরে যায়, তাহলে সবকিছুই ভণ্ডুল হয়ে যাবে। এটা কোনো অবস্থাতেই জাতির কাছে প্রত্যাশিত নয়। এ নাম চালাচালির রাজনৈতিক খেলার প্রাক্কালে আমার একটি ব্যক্তিগত প্রস্তাব হলো, এ নির্দিষ্ট বিষয়ে একটা বিশাল জনসভায় দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনাকে জাতির কাছে শপথ করতে হবে, আগামী নির্বাচন সব দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সম্ভাব্য নিরপেক্ষতা প্রতিস্থাপিত করে গ্রহণযোগ্য করে তুলবেন। মোদ্দা কথা হলো, শেখ হাসিনা চাইলেই নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে, নচেৎ কোনো অবস্থাতেই নয়। এটার পুনরাবৃত্তি হলেও বলি, যে মহড়া চলছে তা নান্দনিক কিন্তু নির্বাচন নিরপেক্ষ করার চাবিকাঠি শেখ হাসিনার আঁচলেই বাঁধা। এ ব্যাপারে তিনিই প্রথম, তিনিই শেষ। আল্লাহ তার সুমতি দিলে তবেই জাতি পরিত্রাণ পাবে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা