শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

নিরপেক্ষ ইসি গঠনে ব্যর্থতা বিপর্যয় ডেকে আনবে

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিরপেক্ষ ইসি গঠনে ব্যর্থতা বিপর্যয় ডেকে আনবে

আমি মনস্তাত্ত্বিক নই, জ্যোতিষীও নই। এ দেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডল এতই অস্থির এবং টালমাটাল যে, আমার ৫০ বছরের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাপ্রসূত যে কোনো ধারণা খোল নলচেসহ বদলে যেতে পারে। তবে দেশবাসীর গভীর মনোযোগ আকর্ষণ করেছে নিবন্ধিত রাজনৈতিক সংগঠনগুলোকে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক আমন্ত্রণ, সার্চ কমিটি গঠন, সার্চ কমিটির সদস্যদের বিশিষ্ট নাগরিকদের সঙ্গে ক্রমাগত বৈঠক, একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের দৃশ্যত একটা চলমান উদ্যোগ।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এখন পর্যন্ত খুব সংযত ও সন্তর্পণে এগোচ্ছে। এটা জাতিকে আপাতত কিছুটা আশান্বিত করেছে, একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন পাওয়ার জন্য আশায় বুক বাঁধতে প্রান্তিক জনতাকে অনেকখানি উৎসাহিত করেছে। সংযত ও সহনশীল মনোভাব নিয়ে রাষ্ট্রপতির উদ্যোগে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে জাতিকে তারা এই প্রথমবারের মতো একটা আশার আলো দেখাতে সক্ষম হয়েছে। ১৯৭৫-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে এটিই বোধহয় সবচেয়ে স্বস্তির মুহূর্ত।

হঠাৎ কোনো রাজনৈতিক দমকা হাওয়া এই সম্ভাবনার প্রদীপটি নিভিয়ে না দিলে আলোচনা-পর্যালোচনার ধারাবাহিকতায় একটি গঠনমূলক ফল বেরিয়ে আসতে পারে, এটা নিঃসন্দেহে আশা করা যায়। আমি আমার সব অনুভূতি ও মননশীলতা দিয়ে বিশ্বাস করি, রাজনৈতিক সংকট নিরসনে কোনো ম্যাজিক বা তন্ত্রমন্ত্র কাজ করে না। রাজনৈতিক সব মহলে আলোচনা-পর্যালোচনার মধ্য দিয়েই একটা সুরাহার সৃষ্টি হয়। পৃথিবীতে দৃষ্টান্তের অভাব নেই। অনেক অভ্যন্তরীণ জটিল সমস্যা, এমনকি ভিয়েতনামে প্রায় ২০ বছর ধরে চলমান যুদ্ধ দীর্ঘ আলোচনার মধ্য দিয়ে একটা সফল ও টেকসই পরিণতি পেয়েছে। ইরানের স্বৈরশাসক রেজা শাহ পাহলভি প্যারিসে অনুষ্ঠিত আলোচনার অনুসরণে ইমাম খোমেনির হাতে ক্ষমতা তুলে দিলে প্রায় গৃহযুদ্ধে উন্মত্ত ইরানিদের ভয়াল দিনগুলোর অবসান হয়েছে।

বাংলাদেশে সেই ভয়াল রূপ কখনই ধারণ করেনি। আশঙ্কা থাকলেও আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে জাতি গৃহযুদ্ধের মতো সংকটে নিপতিত হয়নি। তবু না বললেই নয়, জ্বালাও-পোড়াও, মানুষ হত্যা, পেট্রলবোমা, অন্যদিকে অজস্র গুলিবর্ষণ, টিয়ার গ্যাস ও পুলিশি নির্যাতনের কারণে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বিপর্যস্ত হয়েছে, বিধ্বস্ত হয়েছে। তাই দুই জোটের মধ্যে আজকে যতটুকুই সহনশীলতা পরিলক্ষিত হচ্ছে, তাকে স্বাগত না জানিয়ে কোনো সুস্থমনের গণতান্ত্রিক মানুষ পারে না। কিন্তু ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ দেখে ভয় পাওয়ার মতো মনে একটা আশঙ্কা থেকেই যায়। এটি জাতির দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য কৌশলী কোনো নাটক নয় তো! নিঃসন্দেহে উদ্যোগটি সুশীলসমাজকে নানাবিধ আলোচনা করার সুযোগ এনে দিয়েছে। টক-শোগুলো সরগরম হচ্ছে। প্রতিনিয়তই সুধীজনেরা টক-শোয় তাদের বিশ্লেষণ তুলে ধরছেন। একেও আমি শুভলক্ষণ মনে করি।

আমি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বকে বিশেষ করে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, একটি গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই আওয়ামী লীগের জন্ম। গণতান্ত্রিক পথ পরিক্রমণের মধ্য দিয়েই এর ব্যাপ্তি, বিকাশ ও সফলতা। আমাদের অর্জিত স্বাধীনতা ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের মূল পাথেয় হলো ১৯৭০-এর নির্বাচনে জনগণের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট। এটি ছাড়া স্বাধীনতা আন্দোলন থমকে যেত, অথবা চৈনিক প্রভাবান্বিত দীর্ঘমেয়াদি গেরিলা যুদ্ধের রূপ নিত। ফল যে অনিশ্চিত ও মরীচিকায় রূপান্তরিত হতো তা বলাই বাহুল্য। পাকিস্তানে আওয়ামী লীগের ২৩ বছরের পথ পরিক্রমণের শক্তির উৎস ছিল জনগণ; কখনই অস্ত্র নয়। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের ত্যাগ-তিতিক্ষা, রক্ত ও উদ্দীপনা যে চেতনার উন্মেষ ঘটায়, গণতান্ত্রিক পথে একেকটি আন্দোলনের সোপান উত্তরণের মধ্য দিয়ে সেটাই স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকার, স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতায় সফল উত্তরণ ঘটায়। আওয়ামী লীগের মধ্যে ভ্রান্ত বামের অনুপ্রবেশ তার মৌলিকতাকে প্রায়ই বাধাগ্রস্ত করলেও আওয়ামী লীগের ক্ষমতার উৎস কোনো দিনই বন্দুকের নল ছিল না। ষড়যন্ত্রের রাজনীতি আওয়ামী লীগের রাজনীতির কাছে মূলত পরিত্যাজ্যই ছিল। তবে ভ্রান্ত বামের প্রভাব অতিমাত্রায় হওয়ার কারণে আওয়ামী লীগ কখনো কখনো মূলধারা থেকে সরে এসেছে, এমনকি একদলীয় বাকশাল প্রতিষ্ঠার মতো আত্মঘাতী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছে। সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বিপর্যস্ত বাংলাদেশে সংগঠনের ভিতরে এবং বাইরে উগ্র বামদের সাংঘর্ষিক তত্পরতা আওয়ামী লীগকে কার্যত বাধ্য করেছে বাকশালের মতো একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার মতো ভুল সিদ্ধান্ত নিতে। যদিও বঙ্গবন্ধু সময় পেলে গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করতেন, এতে আমার অন্তত কোনো সন্দেহ নেই। তাই সার্বিক বিচারে এ দেশে আওয়ামী লীগই একমাত্র প্রতিবন্ধকতা উত্তরণের সারথি এবং গণতন্ত্রের মূল অভিযাত্রিক। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ছাত্রলীগের মূল প্রচেষ্টায় আওয়ামী লীগই এ দেশে গণতন্ত্রের ধারক, বাহক এবং পাকিস্তানিদের পরাজিত করার বিরল দৃষ্টান্ত প্রতিস্থাপনকারী।

আজ গণতন্ত্র যখন মুখ থুবড়ে পড়ার উপক্রম হয়েছে, প্রান্তিক জনতা যখন নীরব, নিথর, নিষ্প্রভ— তখন গণতন্ত্রের প্রাণ প্রতিষ্ঠার মূল দায়িত্বটি আওয়ামী লীগের ঘাড়েই বর্তায়। আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সেই মাহেন্দ্রক্ষণটি সৃষ্টি করার গৌরবদীপ্ত সুযোগ এখন আওয়ামী লীগের সামনে। তারা এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করলে প্রান্তিক জনতা শুধু স্বস্তিই পাবে না, গণতন্ত্রের একটা শক্ত পাকাপোক্ত টেকসই অবকাঠামো তৈরি হবে। ষাটের দশকের বিপ্লবের উন্মত্ত উন্মাদনা পৃথিবীজোড়া (এমনকি বাংলাদেশেও) বারুদের গন্ধ এবং মানুষ হত্যা ও উন্মুক্ত লাশ যখন সর্বগ্রাসী রূপ নিয়েছিল, বিপ্লবই (!) যখন প্রগতির ও জনকল্যাণের রাজনীতির রাজটীকা ছিল, তখন অকুতোভয় ও সাহসী নেতা মুজিব ভাইয়ের অনুপ্রেরণা ও নিঃশর্ত সমর্থনে যারা বিপ্লবের প্রসবযন্ত্রণায় ছটফট করতেন তাদের রুখে দিয়ে ’৭০-এর নির্বাচনটি করতে পেরেছিলাম। এটিই আমার জীবনের সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল অর্জন। ছাত্রলীগের একটা সংখ্যালঘিষ্ঠ গ্রুপের সমর্থন পুঁজি করেই আল্লাহর অশেষ রহমতে ’৭০-এর নির্বাচন সংগঠিত করার এবং বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে জনগণের অভাবনীয় ম্যান্ডেট অর্জন করা সম্ভব হয়েছিল এবং এ ম্যান্ডেটই ছিল স্বাধীনতা অর্জনের মূল পাথেয় বা একমাত্র প্রাণস্পন্দন।

আজ যে যাই বলুক, কৃতিত্বের অংশীদার যে যেভাবেই হোক না কেন, ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধকেই বিজয়ের একমাত্র শক্তি হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার যত চেষ্টাই হোক না কেন, ’৭০-এর নির্বাচন এবং তা থেকে অর্জিত ম্যান্ডেট স্বাধীনতা অর্জনের মৌলিক উপাদান ছিল। সেই সত্যের আলোকে আওয়ামী লীগকেই আজকে প্রত্যয়দৃঢ় ভূমিকা রাখতে হবে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে। আগামী নির্বাচনটা সর্বজনগ্রাহ্য হলেই গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ প্রদানের অভিযাত্রা শুরু হবে। এ সত্যটির সঙ্গে প্রান্তিক জনতার সঙ্গে আমিও নিঃসন্দিহান। ২০১৪ সালের নির্বাচনটিতে সব দলের অংশগ্রহণ ছিল না বিধায় এর সর্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। শেখ হাসিনা হয়তো আজ এ সত্যটি হৃদয়ের গভীরে অনুধাবন করছেন। তাই আগামী নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণের গুরুত্বটি তিনি সম্যক উপলব্ধি করছেন। রাষ্ট্রপতির উদ্যোগ, সার্চ কমিটি গঠন, সুশীলসমাজের মতামত, বিশেষ করে বিএনপিকে মতামত প্রদানের ও নির্বাচন কমিশনের জন্য পছন্দের নাম প্রস্তাবের আহ্বান ও প্রস্তাব গ্রহণ করে যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তাকে যে কোনো মূল্যে শেখ হাসিনাকেই সফল করতে হবে। তার বিস্মৃত হলে চলবে না, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা আসুক এটা দেশের এবং দেশের বাইরের অনেকেই চান না। কারণ দেশে গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা এলেই উন্নয়নের ধারাবাহিকতা আসবে। মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হলে প্রান্তিক জনতা শুধু স্বস্তিই পাবে না, একটা টেকসই উন্নয়নের নিশ্চয়তাও পাবে। সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন নিশ্চিত করা গেলে গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকতার সম্ভাবনার সিংহদ্বার উন্মোচিত হবে এবং অতীতের নির্বাচনের দৈন্যতা ও ভুলত্রুটিরও অনেকটা অবসান হবে। এ সুযোগটি ক্ষমতাসীন নেত্রী হাতছাড়া করবেন না বলেই আমাদের বিশ্বাস। কারণ, সুযোগটি হাতছাড়া হলে সাংবিধানিক পন্থায় ক্ষমতা হস্তান্তরের পথটি রুদ্ধ হবে এবং সামাজিক বিপর্যয়ের আশঙ্কা ঘনীভূত হবে। যেটি বাংলাদেশের উন্নয়ন, তার স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।

এবার একটু আমেরিকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে আসা যাক। ডোনাল্ড ট্রাম্প সারা বিশ্বের জন্যই এক অশনিসংকেত। আমেরিকার ২৪০ বছরের ইতিহাসে তিনি একজন আশ্চর্যজনক ব্যতিক্রম। সব ঐতিহ্য, গণতান্ত্রিক চেতনা বিধ্বস্ত করে একটা নেতিবাচক বীভৎস উল্লাসে মেতে উঠতে তিনি প্রচণ্ড আগ্রহী। শৃঙ্খলা, সৌজন্য, সহিষ্ণুতা, গণতান্ত্রিক মননশীলতা; যা কিছু সুন্দর, যা কিছু মানবিক, সবকিছু প্রচণ্ড পাশবিকতায় গুঁড়িয়ে দেওয়ার মধ্যেই তার অতীব আগ্রহ ইতিমধ্যেই তিনি প্রতিভাত করেছেন। আমেরিকার চার প্রতিষ্ঠাতা ও রাষ্ট্রপতি জর্জ ওয়াশিংটন, জন অ্যাডামস, জেফারসন ও র‍্যাডিসন থেকে শুরু করে বারাক ওবামা পর্যন্ত ৪৪ জন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট একটি গণতান্ত্রিক আবর্তে সহনশীল রাজনীতির আঙ্গিকে একটি বিস্তীর্ণ পরিমণ্ডলের মধ্যে সংযত, সুস্থ ও সহনশীল-মননশীলতার যে ঐতিহ্য বিনির্মাণ করেছেন, তার সবকিছু দুমড়ে মুচড়ে চূর্ণবিচূর্ণ করার ঔদ্ধত্য মনোভাবের প্রকাশ ও কার্যকারিতার মধ্য দিয়ে বিশ্বমানবতাকে তিনি স্তম্ভিত করেছেন।

রিপাবলিকান পার্টির মতো একটি রক্ষণশীল দলের এ অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্বটিকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন দেওয়াটাই বিশ্ববাসীকে বিস্ময়াভিভূত করেছে। রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কহীন শিষ্টাচারবিবর্জিত ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেই যেন নিজের কাছে অপরিচিত। না হলে সাংবাদিকদের মিথ্যাবাদী আখ্যায়িত করার মতো চরম নির্বুদ্ধিতার প্রকাশ তিনি ঘটাতেন না। তিনি আমেরিকার রাজনৈতিক ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা বেমালুম বিস্মৃত হয়ে বলতে সাহস পেতেন না, রাজনীতিকরা বাচাল এবং আপন স্বার্থচিন্তায় নিমগ্ন থাকেন। অভিষেক অনুষ্ঠান থেকেই তার উত্কট দাম্ভিকতা ও স্বেচ্ছাচারী মনের প্রকাশ ঘটেই চলেছে। ওইদিন তিনি সাবেক প্রেসিডেন্ট বুশের সঙ্গে করমর্দন করেছেন। কিন্তু বিল ক্লিনটনের সঙ্গে করমর্দন দূরে থাক বরং অশালীনভাবে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। রাষ্ট্রপতির অভিষেক ভাষণে সবাই তার প্রতিদ্বন্দ্বীর জন্য অন্তত দু-একটি প্রশংসাসূচক বাক্য উচ্চারণ করেন। এটিই এতদিন যাবৎ হয়ে এসেছে। কিন্তু ট্রাম্প তা করেননি। তিনি আমেরিকার সব ধর্মযাজকের, ভিন্ন ভিন্ন মতাবলম্বী খ্রিস্টান ধর্মযাজকদের এমনকি ইহুদি ধর্মযাজকেরও আশীর্বাদে সিক্ত হলেন। সেখানেও তার বর্ণবাদী মানসিকতার প্রকাশ ঘটেছে। একজন কৃষ্ণাঙ্গ যাজক আমন্ত্রিত হয়েও বাণী দেওয়ার সুযোগ পাননি। ডোনাল্ড ট্রাম্প শুধু ইসলামবিদ্বেষী নন, অন্যান্য সব ধর্ম ও বর্ণের প্রতিও তার বিদ্বেষ সমস্ত বিশ্বমানবতাকে আতঙ্কিত করেছে। নারীদের প্রতি তার অশোভন ও কুরুচিকর বক্তব্য ওয়াশিংটন, নিউইয়র্ক, ক্যালিফোর্নিয়াসহ সারা বিশ্বের লাখ লাখ নারীর ঘৃণা কুড়িয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। আত্মসম্মানে আঘাতপ্রাপ্ত নারীরা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছেন। রাজনীতির সঙ্গে সম্পূর্ণ সম্পর্কবিবর্জিত জামাতা জ্যারেড কুশনারকে হোয়াইট হাউসের অন্যতম শীর্ষ উপদেষ্টা বানানো তার স্বজনপ্রীতির একটা উত্কট উদাহরণই শুধু নয়, তা প্রমাণ করে জনগণ তো বটেই, তিনি কংগ্রেসকেও মোটেই পরোয়া করেন না।

তার প্রথম নির্বাহী আদেশে সাতটি দেশের মুসলমানদের আমেরিকায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা কোর্ট থেকে স্থগিত রাখার যে আইনি প্রক্রিয়া তাকে একটু থমকে দিয়েছে, তাতে ক্ষিপ্ত হয়ে তিনি অ্যাটর্নি জেনারেলকে বরখাস্ত করেছেন। ইরানের অস্কারজয়ী তারকা অভিনেত্রী তারানে আলিদুস্তি এই ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে অস্কার অনুষ্ঠান বয়কট করেছেন। বারাক ওবামা এ সাতটি মুসলিম দেশের নাগরিকদের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কঠোর সমালোচনা করে বলেন, কাউকে তার বিশ্বাস বা ধর্মের কারণে বৈষম্য করা আমেরিকার ঐতিহ্য ও মৌলিক অধিকারবিরোধী। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য তিনি আমেরিকানদের প্রতি আহ্বান জানান।

বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা হলো এই যে, বিএনপিকে এবার নির্বাচনে আসতেই হবে। নইলে তাদের নিবন্ধন বাতিল হয়ে যাবে। অন্যদিকে দেশব্যাপী একটি অহিংস অসহযোগ আন্দোলন গড়ে তোলার সাংগঠনিক শক্তি তাদের নেই। জ্বালাও-পোড়াও, সন্ত্রাসী আন্দোলন মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে; এটা তারাও উপলব্ধি করছেন। অন্যদিকে ভারতবিরোধী জনমতটা এখনো তাদের পক্ষে রয়েছে বলেই ধরে নেওয়া যায় (নারায়ণগঞ্জের নির্বাচন তার দৃষ্টান্ত)। এ বাস্তবতা ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ যদি গ্রহণযোগ্য সমাধান থেকে কোনো কৌশলে সরে যায়, তাহলে সবকিছুই ভণ্ডুল হয়ে যাবে। এটা কোনো অবস্থাতেই জাতির কাছে প্রত্যাশিত নয়। এ নাম চালাচালির রাজনৈতিক খেলার প্রাক্কালে আমার একটি ব্যক্তিগত প্রস্তাব হলো, এ নির্দিষ্ট বিষয়ে একটা বিশাল জনসভায় দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনাকে জাতির কাছে শপথ করতে হবে, আগামী নির্বাচন সব দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সম্ভাব্য নিরপেক্ষতা প্রতিস্থাপিত করে গ্রহণযোগ্য করে তুলবেন। মোদ্দা কথা হলো, শেখ হাসিনা চাইলেই নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে, নচেৎ কোনো অবস্থাতেই নয়। এটার পুনরাবৃত্তি হলেও বলি, যে মহড়া চলছে তা নান্দনিক কিন্তু নির্বাচন নিরপেক্ষ করার চাবিকাঠি শেখ হাসিনার আঁচলেই বাঁধা। এ ব্যাপারে তিনিই প্রথম, তিনিই শেষ। আল্লাহ তার সুমতি দিলে তবেই জাতি পরিত্রাণ পাবে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন