শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

একুশের চেতনায় উদ্ভাসিত হোক বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একুশের চেতনায় উদ্ভাসিত হোক বাংলাদেশ

এখন ফেব্রুয়ারি মাস। ভাষা আন্দোলনের মাস। অধিকার অর্জনের মাস। আত্মপরিচয়ের উপলব্ধির মাস। আত্ম আবিষ্কারের মাস। চেতনায় উদ্ভাসিত হওয়ার মাস। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন। আমার মনে পড়ে সে বছরই আমি বিরলে আমার গ্রামের স্কুল থেকে ক্লাস সিক্সে মহসিন স্কলারশিপ পেয়ে দিনাজপুর জিলা স্কুলে ক্লাস সেভেনে ভর্তি হই। তখন বৃহত্তর দিনাজপুরে (দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়) মাইনর স্কুল বৃত্তি পরীক্ষায় একমাত্র সেন্টার ছিল দিনাজপুর জিলা স্কুল।  পরীক্ষা দিতে এসে পরীক্ষা সেন্টার দেখে আমি বিস্মিত হই, বিমোহিত হই। এত বিশাল, এত সুন্দর, এত কারুকার্যখচিত নির্মাণ! (সে দৃষ্টিনন্দন ইমারত অবশ্য অনেক আগেই শিক্ষা মন্ত্রণালয় নির্মম হাতে ভেঙে দিয়ে একটি তিনতলা উঁচু দালান নির্মাণ করেছে) আমার স্মৃতিতে জাগরূক জিলা স্কুলের রক্তলাল ইটে গাঁথা বিরাট অট্টালিকা, ফুটবল খেলার মাঠের মতো বিস্তৃত বারান্দায় হাতির পায়ের চেয়েও বড় সারি সারি গোল স্তম্ভ। শ্রেণি কক্ষগুলো মোহনীয় মাধুর্যের, ভিতরে থরে থরে সাজানো বই রাখার টেবিল, বসার বেঞ্চ, সামনে দেয়ালজুড়ে ব্লাকবোর্ড, মানচিত্র, রং-বেরঙের ছবি। মাথার উপরে বিশাল বড় হাতটানা পাখা সারাক্ষণ বাতাস দিচ্ছে। বিদ্যুতের প্রচলন তখন ছিল না। স্যারেরা কেমন প্যান্ট-শার্ট পরা স্মার্ট কেতাদুরস্ত। আমাকে দিনাজপুর জিলা স্কুল অত্যন্ত আকৃষ্ট করে। সম্মোহিত করে। মনে মনে বাসনা জাগে ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই এ স্কুলে পড়ব।

আমার স্বপ্ন পূরণ হয়। আমাদের জিলা স্কুলের একটু দূরে ছিল সুরেন্দ্রনাথ কলেজ। প্রখ্যাত দার্শনিক ও মহান শিক্ষাবিদ ড. জিসি দেব ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ। ভাষা আন্দোলনের সে দিনগুলোয় এসএন কলেজের ছাত্ররা গোটা শহরটাকে মিছিলে স্লোগানে মুখর করে তুলেছিল। জিলা স্কুলের ডিসিপ্লিন অত্যন্ত শক্ত। স্যারেরা ক্লাসরুম থেকে বের হতে দিতেন না। স্কুলের গেটও বন্ধ থাকত। গার্ড পাহারা দিত। একদিন হেডমাস্টার কবি কাজী কাদের নেওয়াজ আমাদের বাংলা ক্লাস নিচ্ছিলেন। তখনই সে রাস্তা দিয়ে এসএন কলেজের ছাত্রদের মিছিলটা যাচ্ছিল। হেডমাস্টার আমাদের বললেন, ‘আজকে ক্লাস ছুটি। যাও তোমরাও রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই বলে মিছিলে মিলে যাও।’ আমরা খুব মজা করে সেদিন সবাই মিলে মিছিলে যোগ দিই। কবি কাজী কাদের নেওয়াজ প্রয়াত। তিনি আমার প্রিয় স্যার। আমার আদর্শ শিক্ষক। তার কবিতা ‘হারানো টুপি’— টুপি আমার হারিয়ে গেছে, হারিয়ে গেছে ভাইরে..., তার কবিতা ‘শিক্ষকের মর্যাদা’— বাদশা আলমগীর কুমারে তাহার পড়াইত এক মৌলভী দিল্লির... আজও আমি মুখস্থ আবৃত্তি করতে পারি।

আমার ভাবতে অবাক লাগে, একি করে সম্ভব? গোটা দেশের (পূর্ব পাকিস্তান) মানুষ যেখানে একমাত্র বাংলায় কথা বলে আর কোনো ভাষা বোঝে না জানে না। সে দেশে অজানা, অচেনা, বোধগম্যহীন হাজার যোজন দূরের এক ভিন ভাষা কেমন করে রাষ্ট্রভাষা হবে? আর সমগ্র পাকিস্তানে তখন পূর্ব পাকিস্তান সংখ্যাগরিষ্ঠ। মি. জিন্নাহ কীভাবে মনে করলেন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ মাথা নত করে তা মেনে নেবে? তিনি কীভাবে মনে করলেন আইন করে তা চাপিয়ে দিতে সক্ষম হবেন? তিনি ঢাকায় কার্জন হলে তার বক্তৃতায় বললেন, Urdu and only Urdu will be the state language of Pakistan. প্রতিবাদ উঠেছিল, না। না। না। এ হতে পারে না। সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত পূর্ববঙ্গ হতে পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য হিসেবে ১৯৪৮ সালের ২৫ আগস্ট পাকিস্তান গণপরিষদে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষার দাবি উত্থাপন করেন। পাকিস্তান গণপরিষদের অধিবেশনের সব কার্যবিবরণী ইংরেজি ও উর্দুর পাশাপাশি বাংলাতেও রাখার জোর দাবি তোলেন। ১৯৭১ সালের ২৯ মার্চ রাতে পুত্র দিলীপ কুমার দত্তসহ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তকে বাড়ি থেকে তুলে ময়নামতি সেনানিবাসে নিয়ে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়।

২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে রাজপথে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে মিছিল বের করে। পুলিশের গুলি চলে। ছাত্ররা হত্যা হয়। সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, সফিকসহ আরও অনেকে রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই দাবিতে বুকের তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে দেয়। গোটা বিশ্বে এমন ঘটনা আর কখনো ঘটেনি। এ ঘটনা অভূতপূর্ব। অতুলনীয়, অচিন্ত্যনীয়। পৃথিবী অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে রয়। ভাষার জন্য এমন চরম নিষ্ঠা, এমন নিবেদিত ভালোবাসা, এমন বিসর্জন বিশ্ব তো আর কখনো দেখেনি। বাঙালিরা বুকের রক্ত দিয়ে মাতৃভাষা প্রতিষ্ঠা করেছে। রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা আদায় করেছে। মায়ের সম্মান রেখেছে। সেদিনই বাঙালি তার জাতিসত্তাকে খুঁজে পেয়েছে। তার নিজেকে আবিষ্কার ঘটিয়েছে।

বাঙালি এতদিন বিস্মৃত ছিল তার মহান ইতিহাসকে, তার গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্যকে, তার কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে। সে ভুলে গিয়েছিল এ জনপদ এক প্রাচীন মহান সভ্যতার ধারক ও বাহক। এখানে বার বার রেনেসাঁ এসেছে, সর্বত্র আলো ছড়িয়েছে, আলোকিত করেছে গোটা ভারতবর্ষকে। আলোকিত করেছে ভারতবর্ষের সীমানা ছাড়িয়ে গোটা বিশ্বকে। করেছে সমৃদ্ধ বিশ্ব সভ্যতাকে। চীন, শ্যাম, ব্রহ্মদেশ, সিংহলে সে সভ্যতা আলো ছড়িয়েছে, সে আলো বিকিরিত হয়েছে জাভা, সুমাত্রাসহ সুদূর ইন্দোনেশিয়ায়। এ জনপদেই ভগবান গৌতম বুদ্ধ আড়াই হাজার বছরেরও আগে জন্মগ্রহণ করেছেন। অহিংসার বাণী প্রচার করেছেন। প্রচার করেছেন ‘অহিংসা পরম ধর্ম, সর্ব জীবে দয়া কর’। তার শান্তির অমিয় বাণী বহন করে সহস্রাধিক বছর আগে ঢাকার সূর্যসন্তান অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান প্রাচীন চীনকে আলোকিত করেছেন। তিব্বতকে কুসংস্কার ও অজ্ঞানতা থেকে মুক্ত করেছেন। এ বাংলাতেই পাল রাজনগণ চারশ বছর নিষ্ঠার সঙ্গে প্রজাপালন করেছেন, রাজত্ব করেছেন। সে ছিল শান্তি, সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য ও সমৃদ্ধির এক সুবর্ণ যুগ। বাংলার সভ্যতা, সংস্কৃতি, কৃষ্টি গোটা মানব জাতির ভাণ্ডারে নতুন মাত্রা সংযোজন করেছিল। বিশ্ব সভ্যতাকে মহিমান্বিত করেছিল।

বাংলার এ ভূখণ্ডেই এক সময় পবিত্র ইসলাম ধর্ম বিস্তার লাভ করে। এ ধর্মের প্রচারকরা অস্ত্রের বলে নয়, প্রেম, প্রীতি, ভালোবাসা, শান্তি ও মানবতার কথা প্রচার করে মানব কল্যাণে, মানব মঙ্গলে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে দলে দলে আকৃষ্ট করেছেন। তাদের কাছ থেকে মানুষ জেনেছে সহিষ্ণুতা, বিনম্রতা, ক্ষমা, সাম্য আর ন্যায়ের কথা। সুফি, সাধক, পীর, আউলিয়ারা ইসলামের মর্মবাণী, মানবতার কথা তুলে ধরেছেন। এ জনপদ হজরত শাহজালালের পুণ্যভূমি। আমাদের এ জনপদে সত্যের সন্ধান করেছেন শ্রী চৈতন্য দেব। তিনি প্রেম, প্রীতি, ভালোবাসা ও ক্ষমার বাণী প্রচার করেছেন। আমরা এখাইে শুনেছি রামকৃষ্ণ পরমহংশ দেব ও স্বামী বিবেকানন্দের মহান বাণী। স্বামী গোটা ভারতবর্ষ পায়ে হেঁটে পরিভ্রমণ করেছেন। মানবতা, সত্য ও সুন্দরের জয়গান গেয়েছেন। তিনি বলেছেন, মানবতাই আমার একমাত্র ধর্ম।

সহস্রাধিক বছর ধরে বাংলা সভ্যতা বিশ্বে আলোক ছড়িয়েছে। তাকে ধারণ করেছে বাংলার মানুষের আপন ভাষা। তার চিন্তা, চেতনা, মন, মননের বাহক, প্রতিফলক। আর তা বাংলা ভাষা। অস্বীকার করব না, এ ভাষা সময়ের সঙ্গে তার প্রয়োজনে, কালের পরিবর্তনে অনেক ক্রমবিকাশের, অনেক ইভলিউশনের সূত্রপাত ঘটিয়েছে। এ ভাষাতেই রবীন্দ্রনাথ অমর কবিতা লিখেছেন। সাহিত্যের চর্চা করেছেন। গোটা এশিয়ায় প্রথম নোবেল জয় করেছেন। গোটা বিশ্বকে বাংলা ভাষার পরিচিতি ঘটিয়েছেন। এ ভাষাতেই নজরুল বিদ্রোহের দাবানল জ্বালিয়েছেন। অন্যায়, অত্যাচার, নির্যাতনের বিরুদ্ধে অগ্নিবীণার ঝঙ্কার তুলেছেন। মুক্তি আনতে পরাধীনতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন। তিনি এ ভাষাতেই বলেছেন, ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারি আমারি। নত শির ওই শিখর হিমাদ্রির—-’। এ ভাষাতেই কবি জীবনানন্দ দাস তার মনের অভিব্যক্তির প্লাবন এনেছেন। কবিতা লিখেছেন। লিখেছেন ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর—-’। এ ভাষাতেই বাংলার নেতা লক্ষ নিযুত মানুষের মহাসমুদ্রে উচ্চারণ করেছেন, ‘আমাদের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, আমাদের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম’। এ ভাষাতেই তিনি জাতিসংঘে সাধারণ সভায় বিশ্বকে সম্বোধন করে বক্তৃতা দিয়েছেন। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে তুলে ধরেছেন, বাংলা ভাষাকে সম্মানিত করেছেন। পরিচিতি ঘটিয়েছেন। এ ভাষাতেই বাংলার এক সাহসী সৈনিক জাতির চরম সংকটে আর এক মহাশূন্যতায় বেতারে একাত্তরের ২৭ মার্চে মুক্তিযুদ্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ পৃথিবীর প্রায় চল্লিশ কোটিরও অধিক মানুষ বাংলায় কথা বলে। বাংলা তাদের মাতৃভাষা। পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম ভাষা, শ্রেষ্ঠতম ভাষা। আ’মরি বাংলা ভাষা!

একুশের চেতনা বিশ্বকে জাতিসংঘ ঘোষিত মাতৃভাষা দিবসের অহংকার দিয়েছে। বাংলা ভাষাকে অনন্য উচ্চতায় উত্তরণ ঘটিয়েছে।  একুশের চেতনা মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করে এক স্বাধীন সার্বভৌম দেশ নির্মাণ করেছে। মানবতার মুক্তি ঘটিয়েছে। একুশের চেতনা নব নব রূপে নব নব আলোকে উদ্ভাসিত হোক, অপরাজিত, চিরভাস্বর এ বাংলায়।

            লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা