শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

একুশের চেতনায় উদ্ভাসিত হোক বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একুশের চেতনায় উদ্ভাসিত হোক বাংলাদেশ

এখন ফেব্রুয়ারি মাস। ভাষা আন্দোলনের মাস। অধিকার অর্জনের মাস। আত্মপরিচয়ের উপলব্ধির মাস। আত্ম আবিষ্কারের মাস। চেতনায় উদ্ভাসিত হওয়ার মাস। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন। আমার মনে পড়ে সে বছরই আমি বিরলে আমার গ্রামের স্কুল থেকে ক্লাস সিক্সে মহসিন স্কলারশিপ পেয়ে দিনাজপুর জিলা স্কুলে ক্লাস সেভেনে ভর্তি হই। তখন বৃহত্তর দিনাজপুরে (দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়) মাইনর স্কুল বৃত্তি পরীক্ষায় একমাত্র সেন্টার ছিল দিনাজপুর জিলা স্কুল।  পরীক্ষা দিতে এসে পরীক্ষা সেন্টার দেখে আমি বিস্মিত হই, বিমোহিত হই। এত বিশাল, এত সুন্দর, এত কারুকার্যখচিত নির্মাণ! (সে দৃষ্টিনন্দন ইমারত অবশ্য অনেক আগেই শিক্ষা মন্ত্রণালয় নির্মম হাতে ভেঙে দিয়ে একটি তিনতলা উঁচু দালান নির্মাণ করেছে) আমার স্মৃতিতে জাগরূক জিলা স্কুলের রক্তলাল ইটে গাঁথা বিরাট অট্টালিকা, ফুটবল খেলার মাঠের মতো বিস্তৃত বারান্দায় হাতির পায়ের চেয়েও বড় সারি সারি গোল স্তম্ভ। শ্রেণি কক্ষগুলো মোহনীয় মাধুর্যের, ভিতরে থরে থরে সাজানো বই রাখার টেবিল, বসার বেঞ্চ, সামনে দেয়ালজুড়ে ব্লাকবোর্ড, মানচিত্র, রং-বেরঙের ছবি। মাথার উপরে বিশাল বড় হাতটানা পাখা সারাক্ষণ বাতাস দিচ্ছে। বিদ্যুতের প্রচলন তখন ছিল না। স্যারেরা কেমন প্যান্ট-শার্ট পরা স্মার্ট কেতাদুরস্ত। আমাকে দিনাজপুর জিলা স্কুল অত্যন্ত আকৃষ্ট করে। সম্মোহিত করে। মনে মনে বাসনা জাগে ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই এ স্কুলে পড়ব।

আমার স্বপ্ন পূরণ হয়। আমাদের জিলা স্কুলের একটু দূরে ছিল সুরেন্দ্রনাথ কলেজ। প্রখ্যাত দার্শনিক ও মহান শিক্ষাবিদ ড. জিসি দেব ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ। ভাষা আন্দোলনের সে দিনগুলোয় এসএন কলেজের ছাত্ররা গোটা শহরটাকে মিছিলে স্লোগানে মুখর করে তুলেছিল। জিলা স্কুলের ডিসিপ্লিন অত্যন্ত শক্ত। স্যারেরা ক্লাসরুম থেকে বের হতে দিতেন না। স্কুলের গেটও বন্ধ থাকত। গার্ড পাহারা দিত। একদিন হেডমাস্টার কবি কাজী কাদের নেওয়াজ আমাদের বাংলা ক্লাস নিচ্ছিলেন। তখনই সে রাস্তা দিয়ে এসএন কলেজের ছাত্রদের মিছিলটা যাচ্ছিল। হেডমাস্টার আমাদের বললেন, ‘আজকে ক্লাস ছুটি। যাও তোমরাও রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই বলে মিছিলে মিলে যাও।’ আমরা খুব মজা করে সেদিন সবাই মিলে মিছিলে যোগ দিই। কবি কাজী কাদের নেওয়াজ প্রয়াত। তিনি আমার প্রিয় স্যার। আমার আদর্শ শিক্ষক। তার কবিতা ‘হারানো টুপি’— টুপি আমার হারিয়ে গেছে, হারিয়ে গেছে ভাইরে..., তার কবিতা ‘শিক্ষকের মর্যাদা’— বাদশা আলমগীর কুমারে তাহার পড়াইত এক মৌলভী দিল্লির... আজও আমি মুখস্থ আবৃত্তি করতে পারি।

আমার ভাবতে অবাক লাগে, একি করে সম্ভব? গোটা দেশের (পূর্ব পাকিস্তান) মানুষ যেখানে একমাত্র বাংলায় কথা বলে আর কোনো ভাষা বোঝে না জানে না। সে দেশে অজানা, অচেনা, বোধগম্যহীন হাজার যোজন দূরের এক ভিন ভাষা কেমন করে রাষ্ট্রভাষা হবে? আর সমগ্র পাকিস্তানে তখন পূর্ব পাকিস্তান সংখ্যাগরিষ্ঠ। মি. জিন্নাহ কীভাবে মনে করলেন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ মাথা নত করে তা মেনে নেবে? তিনি কীভাবে মনে করলেন আইন করে তা চাপিয়ে দিতে সক্ষম হবেন? তিনি ঢাকায় কার্জন হলে তার বক্তৃতায় বললেন, Urdu and only Urdu will be the state language of Pakistan. প্রতিবাদ উঠেছিল, না। না। না। এ হতে পারে না। সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত পূর্ববঙ্গ হতে পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য হিসেবে ১৯৪৮ সালের ২৫ আগস্ট পাকিস্তান গণপরিষদে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষার দাবি উত্থাপন করেন। পাকিস্তান গণপরিষদের অধিবেশনের সব কার্যবিবরণী ইংরেজি ও উর্দুর পাশাপাশি বাংলাতেও রাখার জোর দাবি তোলেন। ১৯৭১ সালের ২৯ মার্চ রাতে পুত্র দিলীপ কুমার দত্তসহ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তকে বাড়ি থেকে তুলে ময়নামতি সেনানিবাসে নিয়ে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়।

২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে রাজপথে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে মিছিল বের করে। পুলিশের গুলি চলে। ছাত্ররা হত্যা হয়। সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, সফিকসহ আরও অনেকে রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই দাবিতে বুকের তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে দেয়। গোটা বিশ্বে এমন ঘটনা আর কখনো ঘটেনি। এ ঘটনা অভূতপূর্ব। অতুলনীয়, অচিন্ত্যনীয়। পৃথিবী অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে রয়। ভাষার জন্য এমন চরম নিষ্ঠা, এমন নিবেদিত ভালোবাসা, এমন বিসর্জন বিশ্ব তো আর কখনো দেখেনি। বাঙালিরা বুকের রক্ত দিয়ে মাতৃভাষা প্রতিষ্ঠা করেছে। রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা আদায় করেছে। মায়ের সম্মান রেখেছে। সেদিনই বাঙালি তার জাতিসত্তাকে খুঁজে পেয়েছে। তার নিজেকে আবিষ্কার ঘটিয়েছে।

বাঙালি এতদিন বিস্মৃত ছিল তার মহান ইতিহাসকে, তার গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্যকে, তার কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে। সে ভুলে গিয়েছিল এ জনপদ এক প্রাচীন মহান সভ্যতার ধারক ও বাহক। এখানে বার বার রেনেসাঁ এসেছে, সর্বত্র আলো ছড়িয়েছে, আলোকিত করেছে গোটা ভারতবর্ষকে। আলোকিত করেছে ভারতবর্ষের সীমানা ছাড়িয়ে গোটা বিশ্বকে। করেছে সমৃদ্ধ বিশ্ব সভ্যতাকে। চীন, শ্যাম, ব্রহ্মদেশ, সিংহলে সে সভ্যতা আলো ছড়িয়েছে, সে আলো বিকিরিত হয়েছে জাভা, সুমাত্রাসহ সুদূর ইন্দোনেশিয়ায়। এ জনপদেই ভগবান গৌতম বুদ্ধ আড়াই হাজার বছরেরও আগে জন্মগ্রহণ করেছেন। অহিংসার বাণী প্রচার করেছেন। প্রচার করেছেন ‘অহিংসা পরম ধর্ম, সর্ব জীবে দয়া কর’। তার শান্তির অমিয় বাণী বহন করে সহস্রাধিক বছর আগে ঢাকার সূর্যসন্তান অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান প্রাচীন চীনকে আলোকিত করেছেন। তিব্বতকে কুসংস্কার ও অজ্ঞানতা থেকে মুক্ত করেছেন। এ বাংলাতেই পাল রাজনগণ চারশ বছর নিষ্ঠার সঙ্গে প্রজাপালন করেছেন, রাজত্ব করেছেন। সে ছিল শান্তি, সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য ও সমৃদ্ধির এক সুবর্ণ যুগ। বাংলার সভ্যতা, সংস্কৃতি, কৃষ্টি গোটা মানব জাতির ভাণ্ডারে নতুন মাত্রা সংযোজন করেছিল। বিশ্ব সভ্যতাকে মহিমান্বিত করেছিল।

বাংলার এ ভূখণ্ডেই এক সময় পবিত্র ইসলাম ধর্ম বিস্তার লাভ করে। এ ধর্মের প্রচারকরা অস্ত্রের বলে নয়, প্রেম, প্রীতি, ভালোবাসা, শান্তি ও মানবতার কথা প্রচার করে মানব কল্যাণে, মানব মঙ্গলে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে দলে দলে আকৃষ্ট করেছেন। তাদের কাছ থেকে মানুষ জেনেছে সহিষ্ণুতা, বিনম্রতা, ক্ষমা, সাম্য আর ন্যায়ের কথা। সুফি, সাধক, পীর, আউলিয়ারা ইসলামের মর্মবাণী, মানবতার কথা তুলে ধরেছেন। এ জনপদ হজরত শাহজালালের পুণ্যভূমি। আমাদের এ জনপদে সত্যের সন্ধান করেছেন শ্রী চৈতন্য দেব। তিনি প্রেম, প্রীতি, ভালোবাসা ও ক্ষমার বাণী প্রচার করেছেন। আমরা এখাইে শুনেছি রামকৃষ্ণ পরমহংশ দেব ও স্বামী বিবেকানন্দের মহান বাণী। স্বামী গোটা ভারতবর্ষ পায়ে হেঁটে পরিভ্রমণ করেছেন। মানবতা, সত্য ও সুন্দরের জয়গান গেয়েছেন। তিনি বলেছেন, মানবতাই আমার একমাত্র ধর্ম।

সহস্রাধিক বছর ধরে বাংলা সভ্যতা বিশ্বে আলোক ছড়িয়েছে। তাকে ধারণ করেছে বাংলার মানুষের আপন ভাষা। তার চিন্তা, চেতনা, মন, মননের বাহক, প্রতিফলক। আর তা বাংলা ভাষা। অস্বীকার করব না, এ ভাষা সময়ের সঙ্গে তার প্রয়োজনে, কালের পরিবর্তনে অনেক ক্রমবিকাশের, অনেক ইভলিউশনের সূত্রপাত ঘটিয়েছে। এ ভাষাতেই রবীন্দ্রনাথ অমর কবিতা লিখেছেন। সাহিত্যের চর্চা করেছেন। গোটা এশিয়ায় প্রথম নোবেল জয় করেছেন। গোটা বিশ্বকে বাংলা ভাষার পরিচিতি ঘটিয়েছেন। এ ভাষাতেই নজরুল বিদ্রোহের দাবানল জ্বালিয়েছেন। অন্যায়, অত্যাচার, নির্যাতনের বিরুদ্ধে অগ্নিবীণার ঝঙ্কার তুলেছেন। মুক্তি আনতে পরাধীনতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন। তিনি এ ভাষাতেই বলেছেন, ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারি আমারি। নত শির ওই শিখর হিমাদ্রির—-’। এ ভাষাতেই কবি জীবনানন্দ দাস তার মনের অভিব্যক্তির প্লাবন এনেছেন। কবিতা লিখেছেন। লিখেছেন ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর—-’। এ ভাষাতেই বাংলার নেতা লক্ষ নিযুত মানুষের মহাসমুদ্রে উচ্চারণ করেছেন, ‘আমাদের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, আমাদের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম’। এ ভাষাতেই তিনি জাতিসংঘে সাধারণ সভায় বিশ্বকে সম্বোধন করে বক্তৃতা দিয়েছেন। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে তুলে ধরেছেন, বাংলা ভাষাকে সম্মানিত করেছেন। পরিচিতি ঘটিয়েছেন। এ ভাষাতেই বাংলার এক সাহসী সৈনিক জাতির চরম সংকটে আর এক মহাশূন্যতায় বেতারে একাত্তরের ২৭ মার্চে মুক্তিযুদ্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ পৃথিবীর প্রায় চল্লিশ কোটিরও অধিক মানুষ বাংলায় কথা বলে। বাংলা তাদের মাতৃভাষা। পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম ভাষা, শ্রেষ্ঠতম ভাষা। আ’মরি বাংলা ভাষা!

একুশের চেতনা বিশ্বকে জাতিসংঘ ঘোষিত মাতৃভাষা দিবসের অহংকার দিয়েছে। বাংলা ভাষাকে অনন্য উচ্চতায় উত্তরণ ঘটিয়েছে।  একুশের চেতনা মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করে এক স্বাধীন সার্বভৌম দেশ নির্মাণ করেছে। মানবতার মুক্তি ঘটিয়েছে। একুশের চেতনা নব নব রূপে নব নব আলোকে উদ্ভাসিত হোক, অপরাজিত, চিরভাস্বর এ বাংলায়।

            লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ