শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

একুশের চেতনায় উদ্ভাসিত হোক বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একুশের চেতনায় উদ্ভাসিত হোক বাংলাদেশ

এখন ফেব্রুয়ারি মাস। ভাষা আন্দোলনের মাস। অধিকার অর্জনের মাস। আত্মপরিচয়ের উপলব্ধির মাস। আত্ম আবিষ্কারের মাস। চেতনায় উদ্ভাসিত হওয়ার মাস। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন। আমার মনে পড়ে সে বছরই আমি বিরলে আমার গ্রামের স্কুল থেকে ক্লাস সিক্সে মহসিন স্কলারশিপ পেয়ে দিনাজপুর জিলা স্কুলে ক্লাস সেভেনে ভর্তি হই। তখন বৃহত্তর দিনাজপুরে (দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়) মাইনর স্কুল বৃত্তি পরীক্ষায় একমাত্র সেন্টার ছিল দিনাজপুর জিলা স্কুল।  পরীক্ষা দিতে এসে পরীক্ষা সেন্টার দেখে আমি বিস্মিত হই, বিমোহিত হই। এত বিশাল, এত সুন্দর, এত কারুকার্যখচিত নির্মাণ! (সে দৃষ্টিনন্দন ইমারত অবশ্য অনেক আগেই শিক্ষা মন্ত্রণালয় নির্মম হাতে ভেঙে দিয়ে একটি তিনতলা উঁচু দালান নির্মাণ করেছে) আমার স্মৃতিতে জাগরূক জিলা স্কুলের রক্তলাল ইটে গাঁথা বিরাট অট্টালিকা, ফুটবল খেলার মাঠের মতো বিস্তৃত বারান্দায় হাতির পায়ের চেয়েও বড় সারি সারি গোল স্তম্ভ। শ্রেণি কক্ষগুলো মোহনীয় মাধুর্যের, ভিতরে থরে থরে সাজানো বই রাখার টেবিল, বসার বেঞ্চ, সামনে দেয়ালজুড়ে ব্লাকবোর্ড, মানচিত্র, রং-বেরঙের ছবি। মাথার উপরে বিশাল বড় হাতটানা পাখা সারাক্ষণ বাতাস দিচ্ছে। বিদ্যুতের প্রচলন তখন ছিল না। স্যারেরা কেমন প্যান্ট-শার্ট পরা স্মার্ট কেতাদুরস্ত। আমাকে দিনাজপুর জিলা স্কুল অত্যন্ত আকৃষ্ট করে। সম্মোহিত করে। মনে মনে বাসনা জাগে ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই এ স্কুলে পড়ব।

আমার স্বপ্ন পূরণ হয়। আমাদের জিলা স্কুলের একটু দূরে ছিল সুরেন্দ্রনাথ কলেজ। প্রখ্যাত দার্শনিক ও মহান শিক্ষাবিদ ড. জিসি দেব ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ। ভাষা আন্দোলনের সে দিনগুলোয় এসএন কলেজের ছাত্ররা গোটা শহরটাকে মিছিলে স্লোগানে মুখর করে তুলেছিল। জিলা স্কুলের ডিসিপ্লিন অত্যন্ত শক্ত। স্যারেরা ক্লাসরুম থেকে বের হতে দিতেন না। স্কুলের গেটও বন্ধ থাকত। গার্ড পাহারা দিত। একদিন হেডমাস্টার কবি কাজী কাদের নেওয়াজ আমাদের বাংলা ক্লাস নিচ্ছিলেন। তখনই সে রাস্তা দিয়ে এসএন কলেজের ছাত্রদের মিছিলটা যাচ্ছিল। হেডমাস্টার আমাদের বললেন, ‘আজকে ক্লাস ছুটি। যাও তোমরাও রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই বলে মিছিলে মিলে যাও।’ আমরা খুব মজা করে সেদিন সবাই মিলে মিছিলে যোগ দিই। কবি কাজী কাদের নেওয়াজ প্রয়াত। তিনি আমার প্রিয় স্যার। আমার আদর্শ শিক্ষক। তার কবিতা ‘হারানো টুপি’— টুপি আমার হারিয়ে গেছে, হারিয়ে গেছে ভাইরে..., তার কবিতা ‘শিক্ষকের মর্যাদা’— বাদশা আলমগীর কুমারে তাহার পড়াইত এক মৌলভী দিল্লির... আজও আমি মুখস্থ আবৃত্তি করতে পারি।

আমার ভাবতে অবাক লাগে, একি করে সম্ভব? গোটা দেশের (পূর্ব পাকিস্তান) মানুষ যেখানে একমাত্র বাংলায় কথা বলে আর কোনো ভাষা বোঝে না জানে না। সে দেশে অজানা, অচেনা, বোধগম্যহীন হাজার যোজন দূরের এক ভিন ভাষা কেমন করে রাষ্ট্রভাষা হবে? আর সমগ্র পাকিস্তানে তখন পূর্ব পাকিস্তান সংখ্যাগরিষ্ঠ। মি. জিন্নাহ কীভাবে মনে করলেন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ মাথা নত করে তা মেনে নেবে? তিনি কীভাবে মনে করলেন আইন করে তা চাপিয়ে দিতে সক্ষম হবেন? তিনি ঢাকায় কার্জন হলে তার বক্তৃতায় বললেন, Urdu and only Urdu will be the state language of Pakistan. প্রতিবাদ উঠেছিল, না। না। না। এ হতে পারে না। সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত পূর্ববঙ্গ হতে পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য হিসেবে ১৯৪৮ সালের ২৫ আগস্ট পাকিস্তান গণপরিষদে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষার দাবি উত্থাপন করেন। পাকিস্তান গণপরিষদের অধিবেশনের সব কার্যবিবরণী ইংরেজি ও উর্দুর পাশাপাশি বাংলাতেও রাখার জোর দাবি তোলেন। ১৯৭১ সালের ২৯ মার্চ রাতে পুত্র দিলীপ কুমার দত্তসহ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তকে বাড়ি থেকে তুলে ময়নামতি সেনানিবাসে নিয়ে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়।

২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে রাজপথে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে মিছিল বের করে। পুলিশের গুলি চলে। ছাত্ররা হত্যা হয়। সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, সফিকসহ আরও অনেকে রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই দাবিতে বুকের তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে দেয়। গোটা বিশ্বে এমন ঘটনা আর কখনো ঘটেনি। এ ঘটনা অভূতপূর্ব। অতুলনীয়, অচিন্ত্যনীয়। পৃথিবী অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে রয়। ভাষার জন্য এমন চরম নিষ্ঠা, এমন নিবেদিত ভালোবাসা, এমন বিসর্জন বিশ্ব তো আর কখনো দেখেনি। বাঙালিরা বুকের রক্ত দিয়ে মাতৃভাষা প্রতিষ্ঠা করেছে। রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা আদায় করেছে। মায়ের সম্মান রেখেছে। সেদিনই বাঙালি তার জাতিসত্তাকে খুঁজে পেয়েছে। তার নিজেকে আবিষ্কার ঘটিয়েছে।

বাঙালি এতদিন বিস্মৃত ছিল তার মহান ইতিহাসকে, তার গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্যকে, তার কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে। সে ভুলে গিয়েছিল এ জনপদ এক প্রাচীন মহান সভ্যতার ধারক ও বাহক। এখানে বার বার রেনেসাঁ এসেছে, সর্বত্র আলো ছড়িয়েছে, আলোকিত করেছে গোটা ভারতবর্ষকে। আলোকিত করেছে ভারতবর্ষের সীমানা ছাড়িয়ে গোটা বিশ্বকে। করেছে সমৃদ্ধ বিশ্ব সভ্যতাকে। চীন, শ্যাম, ব্রহ্মদেশ, সিংহলে সে সভ্যতা আলো ছড়িয়েছে, সে আলো বিকিরিত হয়েছে জাভা, সুমাত্রাসহ সুদূর ইন্দোনেশিয়ায়। এ জনপদেই ভগবান গৌতম বুদ্ধ আড়াই হাজার বছরেরও আগে জন্মগ্রহণ করেছেন। অহিংসার বাণী প্রচার করেছেন। প্রচার করেছেন ‘অহিংসা পরম ধর্ম, সর্ব জীবে দয়া কর’। তার শান্তির অমিয় বাণী বহন করে সহস্রাধিক বছর আগে ঢাকার সূর্যসন্তান অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান প্রাচীন চীনকে আলোকিত করেছেন। তিব্বতকে কুসংস্কার ও অজ্ঞানতা থেকে মুক্ত করেছেন। এ বাংলাতেই পাল রাজনগণ চারশ বছর নিষ্ঠার সঙ্গে প্রজাপালন করেছেন, রাজত্ব করেছেন। সে ছিল শান্তি, সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য ও সমৃদ্ধির এক সুবর্ণ যুগ। বাংলার সভ্যতা, সংস্কৃতি, কৃষ্টি গোটা মানব জাতির ভাণ্ডারে নতুন মাত্রা সংযোজন করেছিল। বিশ্ব সভ্যতাকে মহিমান্বিত করেছিল।

বাংলার এ ভূখণ্ডেই এক সময় পবিত্র ইসলাম ধর্ম বিস্তার লাভ করে। এ ধর্মের প্রচারকরা অস্ত্রের বলে নয়, প্রেম, প্রীতি, ভালোবাসা, শান্তি ও মানবতার কথা প্রচার করে মানব কল্যাণে, মানব মঙ্গলে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে দলে দলে আকৃষ্ট করেছেন। তাদের কাছ থেকে মানুষ জেনেছে সহিষ্ণুতা, বিনম্রতা, ক্ষমা, সাম্য আর ন্যায়ের কথা। সুফি, সাধক, পীর, আউলিয়ারা ইসলামের মর্মবাণী, মানবতার কথা তুলে ধরেছেন। এ জনপদ হজরত শাহজালালের পুণ্যভূমি। আমাদের এ জনপদে সত্যের সন্ধান করেছেন শ্রী চৈতন্য দেব। তিনি প্রেম, প্রীতি, ভালোবাসা ও ক্ষমার বাণী প্রচার করেছেন। আমরা এখাইে শুনেছি রামকৃষ্ণ পরমহংশ দেব ও স্বামী বিবেকানন্দের মহান বাণী। স্বামী গোটা ভারতবর্ষ পায়ে হেঁটে পরিভ্রমণ করেছেন। মানবতা, সত্য ও সুন্দরের জয়গান গেয়েছেন। তিনি বলেছেন, মানবতাই আমার একমাত্র ধর্ম।

সহস্রাধিক বছর ধরে বাংলা সভ্যতা বিশ্বে আলোক ছড়িয়েছে। তাকে ধারণ করেছে বাংলার মানুষের আপন ভাষা। তার চিন্তা, চেতনা, মন, মননের বাহক, প্রতিফলক। আর তা বাংলা ভাষা। অস্বীকার করব না, এ ভাষা সময়ের সঙ্গে তার প্রয়োজনে, কালের পরিবর্তনে অনেক ক্রমবিকাশের, অনেক ইভলিউশনের সূত্রপাত ঘটিয়েছে। এ ভাষাতেই রবীন্দ্রনাথ অমর কবিতা লিখেছেন। সাহিত্যের চর্চা করেছেন। গোটা এশিয়ায় প্রথম নোবেল জয় করেছেন। গোটা বিশ্বকে বাংলা ভাষার পরিচিতি ঘটিয়েছেন। এ ভাষাতেই নজরুল বিদ্রোহের দাবানল জ্বালিয়েছেন। অন্যায়, অত্যাচার, নির্যাতনের বিরুদ্ধে অগ্নিবীণার ঝঙ্কার তুলেছেন। মুক্তি আনতে পরাধীনতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন। তিনি এ ভাষাতেই বলেছেন, ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারি আমারি। নত শির ওই শিখর হিমাদ্রির—-’। এ ভাষাতেই কবি জীবনানন্দ দাস তার মনের অভিব্যক্তির প্লাবন এনেছেন। কবিতা লিখেছেন। লিখেছেন ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর—-’। এ ভাষাতেই বাংলার নেতা লক্ষ নিযুত মানুষের মহাসমুদ্রে উচ্চারণ করেছেন, ‘আমাদের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, আমাদের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম’। এ ভাষাতেই তিনি জাতিসংঘে সাধারণ সভায় বিশ্বকে সম্বোধন করে বক্তৃতা দিয়েছেন। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে তুলে ধরেছেন, বাংলা ভাষাকে সম্মানিত করেছেন। পরিচিতি ঘটিয়েছেন। এ ভাষাতেই বাংলার এক সাহসী সৈনিক জাতির চরম সংকটে আর এক মহাশূন্যতায় বেতারে একাত্তরের ২৭ মার্চে মুক্তিযুদ্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ পৃথিবীর প্রায় চল্লিশ কোটিরও অধিক মানুষ বাংলায় কথা বলে। বাংলা তাদের মাতৃভাষা। পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম ভাষা, শ্রেষ্ঠতম ভাষা। আ’মরি বাংলা ভাষা!

একুশের চেতনা বিশ্বকে জাতিসংঘ ঘোষিত মাতৃভাষা দিবসের অহংকার দিয়েছে। বাংলা ভাষাকে অনন্য উচ্চতায় উত্তরণ ঘটিয়েছে।  একুশের চেতনা মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করে এক স্বাধীন সার্বভৌম দেশ নির্মাণ করেছে। মানবতার মুক্তি ঘটিয়েছে। একুশের চেতনা নব নব রূপে নব নব আলোকে উদ্ভাসিত হোক, অপরাজিত, চিরভাস্বর এ বাংলায়।

            লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা