শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

একুশের চেতনায় উদ্ভাসিত হোক বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একুশের চেতনায় উদ্ভাসিত হোক বাংলাদেশ

এখন ফেব্রুয়ারি মাস। ভাষা আন্দোলনের মাস। অধিকার অর্জনের মাস। আত্মপরিচয়ের উপলব্ধির মাস। আত্ম আবিষ্কারের মাস। চেতনায় উদ্ভাসিত হওয়ার মাস। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন। আমার মনে পড়ে সে বছরই আমি বিরলে আমার গ্রামের স্কুল থেকে ক্লাস সিক্সে মহসিন স্কলারশিপ পেয়ে দিনাজপুর জিলা স্কুলে ক্লাস সেভেনে ভর্তি হই। তখন বৃহত্তর দিনাজপুরে (দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়) মাইনর স্কুল বৃত্তি পরীক্ষায় একমাত্র সেন্টার ছিল দিনাজপুর জিলা স্কুল।  পরীক্ষা দিতে এসে পরীক্ষা সেন্টার দেখে আমি বিস্মিত হই, বিমোহিত হই। এত বিশাল, এত সুন্দর, এত কারুকার্যখচিত নির্মাণ! (সে দৃষ্টিনন্দন ইমারত অবশ্য অনেক আগেই শিক্ষা মন্ত্রণালয় নির্মম হাতে ভেঙে দিয়ে একটি তিনতলা উঁচু দালান নির্মাণ করেছে) আমার স্মৃতিতে জাগরূক জিলা স্কুলের রক্তলাল ইটে গাঁথা বিরাট অট্টালিকা, ফুটবল খেলার মাঠের মতো বিস্তৃত বারান্দায় হাতির পায়ের চেয়েও বড় সারি সারি গোল স্তম্ভ। শ্রেণি কক্ষগুলো মোহনীয় মাধুর্যের, ভিতরে থরে থরে সাজানো বই রাখার টেবিল, বসার বেঞ্চ, সামনে দেয়ালজুড়ে ব্লাকবোর্ড, মানচিত্র, রং-বেরঙের ছবি। মাথার উপরে বিশাল বড় হাতটানা পাখা সারাক্ষণ বাতাস দিচ্ছে। বিদ্যুতের প্রচলন তখন ছিল না। স্যারেরা কেমন প্যান্ট-শার্ট পরা স্মার্ট কেতাদুরস্ত। আমাকে দিনাজপুর জিলা স্কুল অত্যন্ত আকৃষ্ট করে। সম্মোহিত করে। মনে মনে বাসনা জাগে ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই এ স্কুলে পড়ব।

আমার স্বপ্ন পূরণ হয়। আমাদের জিলা স্কুলের একটু দূরে ছিল সুরেন্দ্রনাথ কলেজ। প্রখ্যাত দার্শনিক ও মহান শিক্ষাবিদ ড. জিসি দেব ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ। ভাষা আন্দোলনের সে দিনগুলোয় এসএন কলেজের ছাত্ররা গোটা শহরটাকে মিছিলে স্লোগানে মুখর করে তুলেছিল। জিলা স্কুলের ডিসিপ্লিন অত্যন্ত শক্ত। স্যারেরা ক্লাসরুম থেকে বের হতে দিতেন না। স্কুলের গেটও বন্ধ থাকত। গার্ড পাহারা দিত। একদিন হেডমাস্টার কবি কাজী কাদের নেওয়াজ আমাদের বাংলা ক্লাস নিচ্ছিলেন। তখনই সে রাস্তা দিয়ে এসএন কলেজের ছাত্রদের মিছিলটা যাচ্ছিল। হেডমাস্টার আমাদের বললেন, ‘আজকে ক্লাস ছুটি। যাও তোমরাও রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই বলে মিছিলে মিলে যাও।’ আমরা খুব মজা করে সেদিন সবাই মিলে মিছিলে যোগ দিই। কবি কাজী কাদের নেওয়াজ প্রয়াত। তিনি আমার প্রিয় স্যার। আমার আদর্শ শিক্ষক। তার কবিতা ‘হারানো টুপি’— টুপি আমার হারিয়ে গেছে, হারিয়ে গেছে ভাইরে..., তার কবিতা ‘শিক্ষকের মর্যাদা’— বাদশা আলমগীর কুমারে তাহার পড়াইত এক মৌলভী দিল্লির... আজও আমি মুখস্থ আবৃত্তি করতে পারি।

আমার ভাবতে অবাক লাগে, একি করে সম্ভব? গোটা দেশের (পূর্ব পাকিস্তান) মানুষ যেখানে একমাত্র বাংলায় কথা বলে আর কোনো ভাষা বোঝে না জানে না। সে দেশে অজানা, অচেনা, বোধগম্যহীন হাজার যোজন দূরের এক ভিন ভাষা কেমন করে রাষ্ট্রভাষা হবে? আর সমগ্র পাকিস্তানে তখন পূর্ব পাকিস্তান সংখ্যাগরিষ্ঠ। মি. জিন্নাহ কীভাবে মনে করলেন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ মাথা নত করে তা মেনে নেবে? তিনি কীভাবে মনে করলেন আইন করে তা চাপিয়ে দিতে সক্ষম হবেন? তিনি ঢাকায় কার্জন হলে তার বক্তৃতায় বললেন, Urdu and only Urdu will be the state language of Pakistan. প্রতিবাদ উঠেছিল, না। না। না। এ হতে পারে না। সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত পূর্ববঙ্গ হতে পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য হিসেবে ১৯৪৮ সালের ২৫ আগস্ট পাকিস্তান গণপরিষদে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষার দাবি উত্থাপন করেন। পাকিস্তান গণপরিষদের অধিবেশনের সব কার্যবিবরণী ইংরেজি ও উর্দুর পাশাপাশি বাংলাতেও রাখার জোর দাবি তোলেন। ১৯৭১ সালের ২৯ মার্চ রাতে পুত্র দিলীপ কুমার দত্তসহ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তকে বাড়ি থেকে তুলে ময়নামতি সেনানিবাসে নিয়ে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়।

২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে রাজপথে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে মিছিল বের করে। পুলিশের গুলি চলে। ছাত্ররা হত্যা হয়। সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, সফিকসহ আরও অনেকে রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই দাবিতে বুকের তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে দেয়। গোটা বিশ্বে এমন ঘটনা আর কখনো ঘটেনি। এ ঘটনা অভূতপূর্ব। অতুলনীয়, অচিন্ত্যনীয়। পৃথিবী অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে রয়। ভাষার জন্য এমন চরম নিষ্ঠা, এমন নিবেদিত ভালোবাসা, এমন বিসর্জন বিশ্ব তো আর কখনো দেখেনি। বাঙালিরা বুকের রক্ত দিয়ে মাতৃভাষা প্রতিষ্ঠা করেছে। রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা আদায় করেছে। মায়ের সম্মান রেখেছে। সেদিনই বাঙালি তার জাতিসত্তাকে খুঁজে পেয়েছে। তার নিজেকে আবিষ্কার ঘটিয়েছে।

বাঙালি এতদিন বিস্মৃত ছিল তার মহান ইতিহাসকে, তার গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্যকে, তার কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে। সে ভুলে গিয়েছিল এ জনপদ এক প্রাচীন মহান সভ্যতার ধারক ও বাহক। এখানে বার বার রেনেসাঁ এসেছে, সর্বত্র আলো ছড়িয়েছে, আলোকিত করেছে গোটা ভারতবর্ষকে। আলোকিত করেছে ভারতবর্ষের সীমানা ছাড়িয়ে গোটা বিশ্বকে। করেছে সমৃদ্ধ বিশ্ব সভ্যতাকে। চীন, শ্যাম, ব্রহ্মদেশ, সিংহলে সে সভ্যতা আলো ছড়িয়েছে, সে আলো বিকিরিত হয়েছে জাভা, সুমাত্রাসহ সুদূর ইন্দোনেশিয়ায়। এ জনপদেই ভগবান গৌতম বুদ্ধ আড়াই হাজার বছরেরও আগে জন্মগ্রহণ করেছেন। অহিংসার বাণী প্রচার করেছেন। প্রচার করেছেন ‘অহিংসা পরম ধর্ম, সর্ব জীবে দয়া কর’। তার শান্তির অমিয় বাণী বহন করে সহস্রাধিক বছর আগে ঢাকার সূর্যসন্তান অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান প্রাচীন চীনকে আলোকিত করেছেন। তিব্বতকে কুসংস্কার ও অজ্ঞানতা থেকে মুক্ত করেছেন। এ বাংলাতেই পাল রাজনগণ চারশ বছর নিষ্ঠার সঙ্গে প্রজাপালন করেছেন, রাজত্ব করেছেন। সে ছিল শান্তি, সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য ও সমৃদ্ধির এক সুবর্ণ যুগ। বাংলার সভ্যতা, সংস্কৃতি, কৃষ্টি গোটা মানব জাতির ভাণ্ডারে নতুন মাত্রা সংযোজন করেছিল। বিশ্ব সভ্যতাকে মহিমান্বিত করেছিল।

বাংলার এ ভূখণ্ডেই এক সময় পবিত্র ইসলাম ধর্ম বিস্তার লাভ করে। এ ধর্মের প্রচারকরা অস্ত্রের বলে নয়, প্রেম, প্রীতি, ভালোবাসা, শান্তি ও মানবতার কথা প্রচার করে মানব কল্যাণে, মানব মঙ্গলে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে দলে দলে আকৃষ্ট করেছেন। তাদের কাছ থেকে মানুষ জেনেছে সহিষ্ণুতা, বিনম্রতা, ক্ষমা, সাম্য আর ন্যায়ের কথা। সুফি, সাধক, পীর, আউলিয়ারা ইসলামের মর্মবাণী, মানবতার কথা তুলে ধরেছেন। এ জনপদ হজরত শাহজালালের পুণ্যভূমি। আমাদের এ জনপদে সত্যের সন্ধান করেছেন শ্রী চৈতন্য দেব। তিনি প্রেম, প্রীতি, ভালোবাসা ও ক্ষমার বাণী প্রচার করেছেন। আমরা এখাইে শুনেছি রামকৃষ্ণ পরমহংশ দেব ও স্বামী বিবেকানন্দের মহান বাণী। স্বামী গোটা ভারতবর্ষ পায়ে হেঁটে পরিভ্রমণ করেছেন। মানবতা, সত্য ও সুন্দরের জয়গান গেয়েছেন। তিনি বলেছেন, মানবতাই আমার একমাত্র ধর্ম।

সহস্রাধিক বছর ধরে বাংলা সভ্যতা বিশ্বে আলোক ছড়িয়েছে। তাকে ধারণ করেছে বাংলার মানুষের আপন ভাষা। তার চিন্তা, চেতনা, মন, মননের বাহক, প্রতিফলক। আর তা বাংলা ভাষা। অস্বীকার করব না, এ ভাষা সময়ের সঙ্গে তার প্রয়োজনে, কালের পরিবর্তনে অনেক ক্রমবিকাশের, অনেক ইভলিউশনের সূত্রপাত ঘটিয়েছে। এ ভাষাতেই রবীন্দ্রনাথ অমর কবিতা লিখেছেন। সাহিত্যের চর্চা করেছেন। গোটা এশিয়ায় প্রথম নোবেল জয় করেছেন। গোটা বিশ্বকে বাংলা ভাষার পরিচিতি ঘটিয়েছেন। এ ভাষাতেই নজরুল বিদ্রোহের দাবানল জ্বালিয়েছেন। অন্যায়, অত্যাচার, নির্যাতনের বিরুদ্ধে অগ্নিবীণার ঝঙ্কার তুলেছেন। মুক্তি আনতে পরাধীনতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন। তিনি এ ভাষাতেই বলেছেন, ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারি আমারি। নত শির ওই শিখর হিমাদ্রির—-’। এ ভাষাতেই কবি জীবনানন্দ দাস তার মনের অভিব্যক্তির প্লাবন এনেছেন। কবিতা লিখেছেন। লিখেছেন ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর—-’। এ ভাষাতেই বাংলার নেতা লক্ষ নিযুত মানুষের মহাসমুদ্রে উচ্চারণ করেছেন, ‘আমাদের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, আমাদের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম’। এ ভাষাতেই তিনি জাতিসংঘে সাধারণ সভায় বিশ্বকে সম্বোধন করে বক্তৃতা দিয়েছেন। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে তুলে ধরেছেন, বাংলা ভাষাকে সম্মানিত করেছেন। পরিচিতি ঘটিয়েছেন। এ ভাষাতেই বাংলার এক সাহসী সৈনিক জাতির চরম সংকটে আর এক মহাশূন্যতায় বেতারে একাত্তরের ২৭ মার্চে মুক্তিযুদ্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ পৃথিবীর প্রায় চল্লিশ কোটিরও অধিক মানুষ বাংলায় কথা বলে। বাংলা তাদের মাতৃভাষা। পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম ভাষা, শ্রেষ্ঠতম ভাষা। আ’মরি বাংলা ভাষা!

একুশের চেতনা বিশ্বকে জাতিসংঘ ঘোষিত মাতৃভাষা দিবসের অহংকার দিয়েছে। বাংলা ভাষাকে অনন্য উচ্চতায় উত্তরণ ঘটিয়েছে।  একুশের চেতনা মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করে এক স্বাধীন সার্বভৌম দেশ নির্মাণ করেছে। মানবতার মুক্তি ঘটিয়েছে। একুশের চেতনা নব নব রূপে নব নব আলোকে উদ্ভাসিত হোক, অপরাজিত, চিরভাস্বর এ বাংলায়।

            লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা