শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

একুশের চেতনায় উদ্ভাসিত হোক বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একুশের চেতনায় উদ্ভাসিত হোক বাংলাদেশ

এখন ফেব্রুয়ারি মাস। ভাষা আন্দোলনের মাস। অধিকার অর্জনের মাস। আত্মপরিচয়ের উপলব্ধির মাস। আত্ম আবিষ্কারের মাস। চেতনায় উদ্ভাসিত হওয়ার মাস। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন। আমার মনে পড়ে সে বছরই আমি বিরলে আমার গ্রামের স্কুল থেকে ক্লাস সিক্সে মহসিন স্কলারশিপ পেয়ে দিনাজপুর জিলা স্কুলে ক্লাস সেভেনে ভর্তি হই। তখন বৃহত্তর দিনাজপুরে (দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়) মাইনর স্কুল বৃত্তি পরীক্ষায় একমাত্র সেন্টার ছিল দিনাজপুর জিলা স্কুল।  পরীক্ষা দিতে এসে পরীক্ষা সেন্টার দেখে আমি বিস্মিত হই, বিমোহিত হই। এত বিশাল, এত সুন্দর, এত কারুকার্যখচিত নির্মাণ! (সে দৃষ্টিনন্দন ইমারত অবশ্য অনেক আগেই শিক্ষা মন্ত্রণালয় নির্মম হাতে ভেঙে দিয়ে একটি তিনতলা উঁচু দালান নির্মাণ করেছে) আমার স্মৃতিতে জাগরূক জিলা স্কুলের রক্তলাল ইটে গাঁথা বিরাট অট্টালিকা, ফুটবল খেলার মাঠের মতো বিস্তৃত বারান্দায় হাতির পায়ের চেয়েও বড় সারি সারি গোল স্তম্ভ। শ্রেণি কক্ষগুলো মোহনীয় মাধুর্যের, ভিতরে থরে থরে সাজানো বই রাখার টেবিল, বসার বেঞ্চ, সামনে দেয়ালজুড়ে ব্লাকবোর্ড, মানচিত্র, রং-বেরঙের ছবি। মাথার উপরে বিশাল বড় হাতটানা পাখা সারাক্ষণ বাতাস দিচ্ছে। বিদ্যুতের প্রচলন তখন ছিল না। স্যারেরা কেমন প্যান্ট-শার্ট পরা স্মার্ট কেতাদুরস্ত। আমাকে দিনাজপুর জিলা স্কুল অত্যন্ত আকৃষ্ট করে। সম্মোহিত করে। মনে মনে বাসনা জাগে ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই এ স্কুলে পড়ব।

আমার স্বপ্ন পূরণ হয়। আমাদের জিলা স্কুলের একটু দূরে ছিল সুরেন্দ্রনাথ কলেজ। প্রখ্যাত দার্শনিক ও মহান শিক্ষাবিদ ড. জিসি দেব ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ। ভাষা আন্দোলনের সে দিনগুলোয় এসএন কলেজের ছাত্ররা গোটা শহরটাকে মিছিলে স্লোগানে মুখর করে তুলেছিল। জিলা স্কুলের ডিসিপ্লিন অত্যন্ত শক্ত। স্যারেরা ক্লাসরুম থেকে বের হতে দিতেন না। স্কুলের গেটও বন্ধ থাকত। গার্ড পাহারা দিত। একদিন হেডমাস্টার কবি কাজী কাদের নেওয়াজ আমাদের বাংলা ক্লাস নিচ্ছিলেন। তখনই সে রাস্তা দিয়ে এসএন কলেজের ছাত্রদের মিছিলটা যাচ্ছিল। হেডমাস্টার আমাদের বললেন, ‘আজকে ক্লাস ছুটি। যাও তোমরাও রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই বলে মিছিলে মিলে যাও।’ আমরা খুব মজা করে সেদিন সবাই মিলে মিছিলে যোগ দিই। কবি কাজী কাদের নেওয়াজ প্রয়াত। তিনি আমার প্রিয় স্যার। আমার আদর্শ শিক্ষক। তার কবিতা ‘হারানো টুপি’— টুপি আমার হারিয়ে গেছে, হারিয়ে গেছে ভাইরে..., তার কবিতা ‘শিক্ষকের মর্যাদা’— বাদশা আলমগীর কুমারে তাহার পড়াইত এক মৌলভী দিল্লির... আজও আমি মুখস্থ আবৃত্তি করতে পারি।

আমার ভাবতে অবাক লাগে, একি করে সম্ভব? গোটা দেশের (পূর্ব পাকিস্তান) মানুষ যেখানে একমাত্র বাংলায় কথা বলে আর কোনো ভাষা বোঝে না জানে না। সে দেশে অজানা, অচেনা, বোধগম্যহীন হাজার যোজন দূরের এক ভিন ভাষা কেমন করে রাষ্ট্রভাষা হবে? আর সমগ্র পাকিস্তানে তখন পূর্ব পাকিস্তান সংখ্যাগরিষ্ঠ। মি. জিন্নাহ কীভাবে মনে করলেন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ মাথা নত করে তা মেনে নেবে? তিনি কীভাবে মনে করলেন আইন করে তা চাপিয়ে দিতে সক্ষম হবেন? তিনি ঢাকায় কার্জন হলে তার বক্তৃতায় বললেন, Urdu and only Urdu will be the state language of Pakistan. প্রতিবাদ উঠেছিল, না। না। না। এ হতে পারে না। সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত পূর্ববঙ্গ হতে পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য হিসেবে ১৯৪৮ সালের ২৫ আগস্ট পাকিস্তান গণপরিষদে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষার দাবি উত্থাপন করেন। পাকিস্তান গণপরিষদের অধিবেশনের সব কার্যবিবরণী ইংরেজি ও উর্দুর পাশাপাশি বাংলাতেও রাখার জোর দাবি তোলেন। ১৯৭১ সালের ২৯ মার্চ রাতে পুত্র দিলীপ কুমার দত্তসহ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তকে বাড়ি থেকে তুলে ময়নামতি সেনানিবাসে নিয়ে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়।

২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে রাজপথে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে মিছিল বের করে। পুলিশের গুলি চলে। ছাত্ররা হত্যা হয়। সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, সফিকসহ আরও অনেকে রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই দাবিতে বুকের তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে দেয়। গোটা বিশ্বে এমন ঘটনা আর কখনো ঘটেনি। এ ঘটনা অভূতপূর্ব। অতুলনীয়, অচিন্ত্যনীয়। পৃথিবী অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে রয়। ভাষার জন্য এমন চরম নিষ্ঠা, এমন নিবেদিত ভালোবাসা, এমন বিসর্জন বিশ্ব তো আর কখনো দেখেনি। বাঙালিরা বুকের রক্ত দিয়ে মাতৃভাষা প্রতিষ্ঠা করেছে। রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা আদায় করেছে। মায়ের সম্মান রেখেছে। সেদিনই বাঙালি তার জাতিসত্তাকে খুঁজে পেয়েছে। তার নিজেকে আবিষ্কার ঘটিয়েছে।

বাঙালি এতদিন বিস্মৃত ছিল তার মহান ইতিহাসকে, তার গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্যকে, তার কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে। সে ভুলে গিয়েছিল এ জনপদ এক প্রাচীন মহান সভ্যতার ধারক ও বাহক। এখানে বার বার রেনেসাঁ এসেছে, সর্বত্র আলো ছড়িয়েছে, আলোকিত করেছে গোটা ভারতবর্ষকে। আলোকিত করেছে ভারতবর্ষের সীমানা ছাড়িয়ে গোটা বিশ্বকে। করেছে সমৃদ্ধ বিশ্ব সভ্যতাকে। চীন, শ্যাম, ব্রহ্মদেশ, সিংহলে সে সভ্যতা আলো ছড়িয়েছে, সে আলো বিকিরিত হয়েছে জাভা, সুমাত্রাসহ সুদূর ইন্দোনেশিয়ায়। এ জনপদেই ভগবান গৌতম বুদ্ধ আড়াই হাজার বছরেরও আগে জন্মগ্রহণ করেছেন। অহিংসার বাণী প্রচার করেছেন। প্রচার করেছেন ‘অহিংসা পরম ধর্ম, সর্ব জীবে দয়া কর’। তার শান্তির অমিয় বাণী বহন করে সহস্রাধিক বছর আগে ঢাকার সূর্যসন্তান অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান প্রাচীন চীনকে আলোকিত করেছেন। তিব্বতকে কুসংস্কার ও অজ্ঞানতা থেকে মুক্ত করেছেন। এ বাংলাতেই পাল রাজনগণ চারশ বছর নিষ্ঠার সঙ্গে প্রজাপালন করেছেন, রাজত্ব করেছেন। সে ছিল শান্তি, সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য ও সমৃদ্ধির এক সুবর্ণ যুগ। বাংলার সভ্যতা, সংস্কৃতি, কৃষ্টি গোটা মানব জাতির ভাণ্ডারে নতুন মাত্রা সংযোজন করেছিল। বিশ্ব সভ্যতাকে মহিমান্বিত করেছিল।

বাংলার এ ভূখণ্ডেই এক সময় পবিত্র ইসলাম ধর্ম বিস্তার লাভ করে। এ ধর্মের প্রচারকরা অস্ত্রের বলে নয়, প্রেম, প্রীতি, ভালোবাসা, শান্তি ও মানবতার কথা প্রচার করে মানব কল্যাণে, মানব মঙ্গলে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে দলে দলে আকৃষ্ট করেছেন। তাদের কাছ থেকে মানুষ জেনেছে সহিষ্ণুতা, বিনম্রতা, ক্ষমা, সাম্য আর ন্যায়ের কথা। সুফি, সাধক, পীর, আউলিয়ারা ইসলামের মর্মবাণী, মানবতার কথা তুলে ধরেছেন। এ জনপদ হজরত শাহজালালের পুণ্যভূমি। আমাদের এ জনপদে সত্যের সন্ধান করেছেন শ্রী চৈতন্য দেব। তিনি প্রেম, প্রীতি, ভালোবাসা ও ক্ষমার বাণী প্রচার করেছেন। আমরা এখাইে শুনেছি রামকৃষ্ণ পরমহংশ দেব ও স্বামী বিবেকানন্দের মহান বাণী। স্বামী গোটা ভারতবর্ষ পায়ে হেঁটে পরিভ্রমণ করেছেন। মানবতা, সত্য ও সুন্দরের জয়গান গেয়েছেন। তিনি বলেছেন, মানবতাই আমার একমাত্র ধর্ম।

সহস্রাধিক বছর ধরে বাংলা সভ্যতা বিশ্বে আলোক ছড়িয়েছে। তাকে ধারণ করেছে বাংলার মানুষের আপন ভাষা। তার চিন্তা, চেতনা, মন, মননের বাহক, প্রতিফলক। আর তা বাংলা ভাষা। অস্বীকার করব না, এ ভাষা সময়ের সঙ্গে তার প্রয়োজনে, কালের পরিবর্তনে অনেক ক্রমবিকাশের, অনেক ইভলিউশনের সূত্রপাত ঘটিয়েছে। এ ভাষাতেই রবীন্দ্রনাথ অমর কবিতা লিখেছেন। সাহিত্যের চর্চা করেছেন। গোটা এশিয়ায় প্রথম নোবেল জয় করেছেন। গোটা বিশ্বকে বাংলা ভাষার পরিচিতি ঘটিয়েছেন। এ ভাষাতেই নজরুল বিদ্রোহের দাবানল জ্বালিয়েছেন। অন্যায়, অত্যাচার, নির্যাতনের বিরুদ্ধে অগ্নিবীণার ঝঙ্কার তুলেছেন। মুক্তি আনতে পরাধীনতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন। তিনি এ ভাষাতেই বলেছেন, ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারি আমারি। নত শির ওই শিখর হিমাদ্রির—-’। এ ভাষাতেই কবি জীবনানন্দ দাস তার মনের অভিব্যক্তির প্লাবন এনেছেন। কবিতা লিখেছেন। লিখেছেন ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর—-’। এ ভাষাতেই বাংলার নেতা লক্ষ নিযুত মানুষের মহাসমুদ্রে উচ্চারণ করেছেন, ‘আমাদের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, আমাদের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম’। এ ভাষাতেই তিনি জাতিসংঘে সাধারণ সভায় বিশ্বকে সম্বোধন করে বক্তৃতা দিয়েছেন। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে তুলে ধরেছেন, বাংলা ভাষাকে সম্মানিত করেছেন। পরিচিতি ঘটিয়েছেন। এ ভাষাতেই বাংলার এক সাহসী সৈনিক জাতির চরম সংকটে আর এক মহাশূন্যতায় বেতারে একাত্তরের ২৭ মার্চে মুক্তিযুদ্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ পৃথিবীর প্রায় চল্লিশ কোটিরও অধিক মানুষ বাংলায় কথা বলে। বাংলা তাদের মাতৃভাষা। পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম ভাষা, শ্রেষ্ঠতম ভাষা। আ’মরি বাংলা ভাষা!

একুশের চেতনা বিশ্বকে জাতিসংঘ ঘোষিত মাতৃভাষা দিবসের অহংকার দিয়েছে। বাংলা ভাষাকে অনন্য উচ্চতায় উত্তরণ ঘটিয়েছে।  একুশের চেতনা মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করে এক স্বাধীন সার্বভৌম দেশ নির্মাণ করেছে। মানবতার মুক্তি ঘটিয়েছে। একুশের চেতনা নব নব রূপে নব নব আলোকে উদ্ভাসিত হোক, অপরাজিত, চিরভাস্বর এ বাংলায়।

            লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

৫৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে