শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

নিরপেক্ষ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গিই মুখ্য

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিরপেক্ষ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গিই মুখ্য

আপাতত প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন যথাক্রমে কে এম নুরুল হুদা, রফিকুল ইসলাম, মাহবুব তালুকদার, কবিতা খানম ও শাহাদৎ হোসেন চৌধুরী।

রাষ্ট্রপতি সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে স্পষ্ট মতবিনিময়ের পর্যায় থেকে শুরু করে সার্চ কমিটি গঠন, সুশীলসমাজের সঙ্গে মতবিনিময়— অনেক ধাপ পেরিয়ে চূড়ান্তকরণের মাধ্যমে একটি অধ্যায়ের যবনিকাপাত করলেন। এর শেষ পরিণতির জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে। এ উদ্যোগটি অপেক্ষা, উত্কণ্ঠা, আশঙ্কা, দ্বিধা ও সংশয়ের অন্ধকার অমানিশার মধ্যে একটু হলেও আশার আলো ছড়িয়েছে। কমিশন গঠনে কৌশলগত দিক থেকে রাষ্ট্রপতি মোটামুটি সন্তর্পণে পথ হেঁটেছেন। এ ব্যাপারে যারা তার পরামর্শদাতা ছিলেন, তাদের পরামর্শ কুশলী ছিল বলা যেতে পারে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ মনোনীত অন্যান্য কমিশনারও তাদের প্রত্যয়দৃঢ় অভিমত ব্যক্ত করেছেন, যে কোনো মূল্যে তারা প্রভাববিমুক্ত ও নিরপেক্ষ থাকবেন। আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত নামগুলোর মধ্য থেকে কবিতা খানমকে মনোনীত করা হয়েছে। অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি বিএনপি প্রদত্ত তালিকা থেকে মাহবুব তালুকদারকে মনোনীত করেছেন। তরীকত ফেডারেশন, জাতীয় পার্টি, ন্যাপ ও ওয়ার্কার্স পার্টির প্রস্তাবিত তালিকায় কে এম নুরুল হুদার নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল। নাম চাওয়া এবং গ্রহণ করায় সব নিবন্ধিত দলকেই বিবেচনায় আনা হয়েছে। তবে রাষ্ট্রপতির বিবেচনায় এই নামের প্রস্তাব কতখানি মুখ্য বা গৌণ ছিল বা কতখানি প্রভাব বিস্তার করেছে তা আমি কেন, বোধ করি অনেকেরই অজানা। দল হিসেবে ন্যাপ যদিও দিন দিন ক্রমান্বয়ে গুরুত্ব হারিয়ে ফেলছে; তবুও দুই জোটের অভ্যন্তরে মস্কো ও পিকিংপন্থি ন্যাপ থেকে বেরিয়ে আসা কুশলী ও সুযোগসন্ধানী রাজনীতিকরা জোঁকের মতো জেঁকে বসে আছেন।

বাংলাদেশে নির্বাচন আগাগোড়ায়, আইন-কানুনে, চেহারায়-অবয়বে কোনো সাধারণ সংস্থা নয়। এটি একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। জাতির ভাগ্য নির্ধারণে এর গুরুত্ব অপরিসীম। নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে একটু খতিয়ে দেখলে যে কাউকেই স্বীকার করতে হবে, নির্বাচন কমিশনটি আগাগোড়াই যথেষ্ট ক্ষমতাধর। একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তাদের হাতে সাংবিধানিকভাবে প্রচুর ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কমিশনে নিহিত শক্তি যথেষ্ট। তবে কাগজে-কলমে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হলেও কার্যত এটি ঠুঁটো জগন্নাথ। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে আমি শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি— ভারত, গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স, এমনকি আমেরিকার নির্বাচন কমিশনের চেয়ে সাংবিধানিক ও তাত্ত্বিক ক্ষমতার দিক থেকে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা কোনো অংশেই কম নয়। তবে একে নিরপেক্ষ রাখার প্রশ্নে ঘাটতি রয়েছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মানসিকতা ও মননশীলতায়। বিশেষ করে বড় দুটি রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এমনকি তার আগে জাতীয় পার্টি এর যথেষ্ট অপব্যবহারই শুধু করেনি, এমন নির্লজ্জভাবে ক্ষমতাসীন অবস্থায় সরকারি নির্দেশনায় একে পরিচালিত করেছে যে, নির্বাচন কমিশন যে নিরপেক্ষ হতে পারে এ বিশ্বাসটাই মানুষের মন থেকে উঠে গেছে। একে আরেকভাবেও উপস্থাপন করা যায়। এই রাজনৈতিক সংগঠনগুলো বিবেকের দর্পণের মুুখোমুখি দাঁড়ালে নির্বাচন কমিশনকে কদর্যভাবে ব্যবহারের চিত্রটি অবলোকন করা যায়। সেই তারাই কেমনভাবে বিশ্বাস করবেন যে, নির্বাচন কমিশন আদৌ নিরপেক্ষ হতে পারে! নির্বাচন কমিশন কুক্ষিগত করে ফলটি ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে আনাটাই যেন এই দুর্ভাগা দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি।

 

 

নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার দু-একটি দেশে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে এবং এ নিয়ে প্রচুর আন্দোলনও হয়েছে। কিন্তু যেসব দেশে (এ ক্ষেত্রে ভারত, গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স ও আমেরিকার কথা উল্লেখ করা যেতে পারে) জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, নির্বাচন কমিশন ও তার কার্যকারিতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে আজ অবধি কোনো প্রশ্ন ওঠেনি, নির্বাচন কমিশনকে তারা জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখার চেষ্টা করে। আমাদের পাশের দেশ ভারতের সামাজিক অবকাঠামোয় অনেক ব্যত্যয় থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র সেখানকার নির্বাচনে নিরঙ্কুশভাবে প্রাধান্য পেয়েছে। নির্বাচনী ফলাফলে জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, সবাই নির্দ্বিধায় ফলাফল মেনে নেয় এবং ফলাফল যত অপ্রত্যাশিতই হোক না কেন, তারা কার্যকরভাবে সংসদকে প্রাণবন্ত করে থাকে। সংসদে নিয়মিত যোগদান করে এবং সব বিতর্কে অংশগ্রহণ করে।

এ কথা নিরেট সত্য, নির্বাচন কমিশন প্রভাববিমুক্ত থাকতে পারে রাজনৈতিক আবহাওয়া যখন সহনশীল থাকে এবং রাজনৈতিক সংগঠনগুলো যখন গণতান্ত্রিক মননশীলতার চর্চা ও অনুশীলনের মধ্য দিয়ে পরিচালিত হয়। বিচারব্যবস্থার নিষ্কলুষ ও নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নির্বাচন কমিশনকে শুধু সহায়তাই করে না, উজ্জীবিতও করে। আইনগতভাবে নির্বাচন কমিশন যত নিরপেক্ষই হোক, দেশের প্রশাসন সঠিকভাবে ব্যক্তিতান্ত্রিকতার গভীরে নিমজ্জিত থাকলে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষ থাকা শুধু দুরূহই নয়, অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। দেশের আইন প্রণয়নকারী সংস্থা সংসদও মূলত সার্বভৌম। বিচারব্যবস্থা, প্রশাসনও প্রজাতন্ত্রের অধীন। কিন্তু বাস্তবের চিত্র করুণ, বেদনাদায়ক এবং অনভিপ্রেত। এখানে প্রশাসন নিরপেক্ষ না থাকলে নির্বাচন কমিশন কাগজে-কলমে যত শক্তিশালীই হোক না কেন, তাদের আসলে করার কিছুই থাকে না। তদুপরি নির্বাচনে বিজয়ী হলে বগল বাজিয়ে বিজয়ী দল বলে, আ-মরি! কী সুন্দর, কী সুন্দর! অন্যদিকে পরাজিত দল নির্বাচনে কারচুপির প্রশ্ন তো তোলেই; জ্বালাও-পোড়াও, পেট্রলবোমা, জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক চেতনাকে তো হত্যা করেই, বরং সামাজিক বিপর্যয়েরও পটভূমি তৈরি করে।

এটা আমাদের রাজনীতির চিরায়ত স্রোতধারা। আমাদের দেশে রাজনীতিকদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাস এতই প্রকট যে, ন্যাপ প্রস্তাবিত না হয়ে বিএনপি প্রস্তাবিত অন্য কেউ প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেও সেই নির্বাচন কমিশনারের নিরপেক্ষতার ব্যাপারে খোদ বিএনপিই নিঃসংশয় হতে পারত না; এটা হলফ করে বলা যেতে পারে। এখানে আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়ার প্রশ্নটা টেনে আনা অপ্রাসঙ্গিক কারণ প্রশাসনের ওপর শেখ হাসিনার একচেটিয়া প্রভাবের ব্যাপারে তারা নিশ্চিত। দেশের রাজনীতিতে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাসের মাত্রাটি এতই প্রকট যে, যে কোনো দাবি মেনে নিলেও রাজনৈতিক পক্ষগুলোর মনে তখন নতুন সন্দেহ উপনীত হয়— মানল কেন! এর মধ্যেও বোধহয় কোনো ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে! রাজনৈতিক সংগঠনগুলো এই হীনমন্যতা থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে সুষ্ঠু গণতন্ত্রের বিকাশ দূরে থাক, ক্রমে গণতন্ত্রের পথটিই অবরুদ্ধ হয়ে যাবে; যার ফলে শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তর ক্রমে অসম্ভব হয়ে পড়বে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন পৃথিবীজোড়া নিন্দিত ও সমালোচিত হয়েছে। আওয়ামী লীগের একদলীয় শাসনব্যবস্থার অব্যক্ত অভিপ্রায়টিও সবার কাছে প্রতিভাত হয়েছে। ১৫৩ জন সংসদ সদস্য বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হলে নির্বাচনের নিয়ামক শক্তিটাই হারিয়ে যায়। তবে বিরোধী দলের সাংগঠনিক কাঠামো শক্তিশালী থাকলে জনগণকে সংগঠিত করার মাধ্যমে বিএনপির নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্ত্বেও ১৯৯৬-এর ১৫ ফেব্রুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের অপ্রতিরোধ্য আন্দোলনের ‘গুঁতো’য় নির্বাচন কমিশন নতুন তফসিল ঘোষণা করতে বাধ্য হয়। ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি চালু হয়। আবার সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনে বিএনপির সব কূটকৌশল ব্যর্থ হয়ে যায় ২০০৬ সালে। সেটাও হয়েছিল প্রচণ্ড জনমতের চাপে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এই ঘটনাগুলো মাথায় রেখে এবং তার নেতাসর্বস্ব সংগঠনের মৌলিক শক্তিকে মাথায় রাখলে বেগম খালেদা জিয়া কোনো অবস্থায়ই নির্বাচনটি বর্জন করবেন না। আমার সুনির্দিষ্ট পরামর্শ হলো, নির্বাচনটি তার আন্তরিক, জোরালো ও গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত। তাহলে তিনি তো কক্ষচ্যুত হবেনই না, বরং গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় অন্যতম দৃপ্ত সারথিরূপে চিহ্নিত হবেন। বেগম জিয়াকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, নির্বাচন ও নির্বাচন-পরবর্তী সংসদ বর্জন তার নিজের পায়ে কুড়াল মারার মতোই আত্মঘাতী হবে। এর অর্থ এই নয় যে, তিনি সুবোধ বালক-বালিকার পাঠশালায় যাতায়াতের মতো নিশ্চুপ ও নীরব হয়ে থাকবেন। সংসদের ভিতরে ও বাইরে তার সরব, সোচ্চার ও প্রতিবাদী কণ্ঠ থাকবে। কিন্তু কোনো ধরনের জঙ্গি ও সন্ত্রাসী তত্পরতার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা থাকবে না। ভারতবিরোধী একটা বিরাট জনমত তার সঙ্গে রয়েছে। সেই সুবাদে সংগঠন দুর্বল হলেও একটা শক্তিশালী বিরোধী দল গঠনের মতো সংসদ সদস্য তিনি পাবেন, এটা ধরে নেওয়া যায়। পাঁচটি অথবা তিনটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ যখন ছিল তখন তিনি সব কটিতেই বিজয়ী হয়েছেন। তখন জনগণের প্রদত্ত রায়ের প্রতি যথাযথ সুবিচার করা তো তার নৈতিক দায়িত্ব ছিল; অতীতে তিনি তা  করেননি। এবার এই কথাটি মাথায় রেখে তাকে খুব গণতান্ত্রিক ও সুচারু কর্মসূচি তৈরি করতে হবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এতে রাজনীতিতে শুধু সহনশীলতাই প্রতিষ্ঠিত হবে না, সত্যিকার গণতন্ত্রের সিংহদ্বার উন্মোচিত হবে। আজকের এই দুঃসহ একদলীয় ব্যবস্থার গহ্বর থেকে বেরিয়ে এলে মৌলিক অধিকারসংবলিত একটি গণতান্ত্রিক সূর্যস্নাত পরিবেশে বাংলাদেশের সব মানুষই বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে পারবে এবং সামাজিক বিপর্যয়ের আশঙ্কাটি একেবারেই অবলুপ্ত হয়ে যাবে। উভয় নেত্রীকে মনে রাখতে হবে, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রচলনটি বন্ধ হয়ে গেলে সেখানে স্বাভাবিকভাবেই জঙ্গি-সন্ত্রাসের উদ্ভব ঘটে।

এখন সারা জাতি বিশেষ করে প্রান্তিক জনতার প্রত্যাশা অতীতের সব ভুল-ত্রুটি পরিহার করে যার যার সংগঠনে একটি সহনশীল মানসিকতার চর্চা তারা শুরু করবে। বিচার মানি কিন্তু তাল গাছ আমার— এই মানসিকতা সম্পূর্ণ পরিত্যাগ করতে হবে। ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়— এই শাশ্বত চেতনার আলোকে উদ্ভাসিত হতে হবে। নির্বাচন বর্জন অথবা নির্বাচন-উত্তর সংসদের আসন যাই হোক না কেন, সংসদ কার্যকরের মানসিকতা তৈরি করতে হবে। পরিস্থিতি অনুকূল-প্রতিকূল যাই হোক, শুধু নিবন্ধন বাঁচানোর লক্ষ্যে নয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করার শপথেই বিএনপিকে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে। গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে এর কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা