শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

নিরপেক্ষ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গিই মুখ্য

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিরপেক্ষ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গিই মুখ্য

আপাতত প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন যথাক্রমে কে এম নুরুল হুদা, রফিকুল ইসলাম, মাহবুব তালুকদার, কবিতা খানম ও শাহাদৎ হোসেন চৌধুরী।

রাষ্ট্রপতি সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে স্পষ্ট মতবিনিময়ের পর্যায় থেকে শুরু করে সার্চ কমিটি গঠন, সুশীলসমাজের সঙ্গে মতবিনিময়— অনেক ধাপ পেরিয়ে চূড়ান্তকরণের মাধ্যমে একটি অধ্যায়ের যবনিকাপাত করলেন। এর শেষ পরিণতির জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে। এ উদ্যোগটি অপেক্ষা, উত্কণ্ঠা, আশঙ্কা, দ্বিধা ও সংশয়ের অন্ধকার অমানিশার মধ্যে একটু হলেও আশার আলো ছড়িয়েছে। কমিশন গঠনে কৌশলগত দিক থেকে রাষ্ট্রপতি মোটামুটি সন্তর্পণে পথ হেঁটেছেন। এ ব্যাপারে যারা তার পরামর্শদাতা ছিলেন, তাদের পরামর্শ কুশলী ছিল বলা যেতে পারে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ মনোনীত অন্যান্য কমিশনারও তাদের প্রত্যয়দৃঢ় অভিমত ব্যক্ত করেছেন, যে কোনো মূল্যে তারা প্রভাববিমুক্ত ও নিরপেক্ষ থাকবেন। আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত নামগুলোর মধ্য থেকে কবিতা খানমকে মনোনীত করা হয়েছে। অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি বিএনপি প্রদত্ত তালিকা থেকে মাহবুব তালুকদারকে মনোনীত করেছেন। তরীকত ফেডারেশন, জাতীয় পার্টি, ন্যাপ ও ওয়ার্কার্স পার্টির প্রস্তাবিত তালিকায় কে এম নুরুল হুদার নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল। নাম চাওয়া এবং গ্রহণ করায় সব নিবন্ধিত দলকেই বিবেচনায় আনা হয়েছে। তবে রাষ্ট্রপতির বিবেচনায় এই নামের প্রস্তাব কতখানি মুখ্য বা গৌণ ছিল বা কতখানি প্রভাব বিস্তার করেছে তা আমি কেন, বোধ করি অনেকেরই অজানা। দল হিসেবে ন্যাপ যদিও দিন দিন ক্রমান্বয়ে গুরুত্ব হারিয়ে ফেলছে; তবুও দুই জোটের অভ্যন্তরে মস্কো ও পিকিংপন্থি ন্যাপ থেকে বেরিয়ে আসা কুশলী ও সুযোগসন্ধানী রাজনীতিকরা জোঁকের মতো জেঁকে বসে আছেন।

বাংলাদেশে নির্বাচন আগাগোড়ায়, আইন-কানুনে, চেহারায়-অবয়বে কোনো সাধারণ সংস্থা নয়। এটি একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। জাতির ভাগ্য নির্ধারণে এর গুরুত্ব অপরিসীম। নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে একটু খতিয়ে দেখলে যে কাউকেই স্বীকার করতে হবে, নির্বাচন কমিশনটি আগাগোড়াই যথেষ্ট ক্ষমতাধর। একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তাদের হাতে সাংবিধানিকভাবে প্রচুর ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কমিশনে নিহিত শক্তি যথেষ্ট। তবে কাগজে-কলমে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হলেও কার্যত এটি ঠুঁটো জগন্নাথ। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে আমি শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি— ভারত, গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স, এমনকি আমেরিকার নির্বাচন কমিশনের চেয়ে সাংবিধানিক ও তাত্ত্বিক ক্ষমতার দিক থেকে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা কোনো অংশেই কম নয়। তবে একে নিরপেক্ষ রাখার প্রশ্নে ঘাটতি রয়েছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মানসিকতা ও মননশীলতায়। বিশেষ করে বড় দুটি রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এমনকি তার আগে জাতীয় পার্টি এর যথেষ্ট অপব্যবহারই শুধু করেনি, এমন নির্লজ্জভাবে ক্ষমতাসীন অবস্থায় সরকারি নির্দেশনায় একে পরিচালিত করেছে যে, নির্বাচন কমিশন যে নিরপেক্ষ হতে পারে এ বিশ্বাসটাই মানুষের মন থেকে উঠে গেছে। একে আরেকভাবেও উপস্থাপন করা যায়। এই রাজনৈতিক সংগঠনগুলো বিবেকের দর্পণের মুুখোমুখি দাঁড়ালে নির্বাচন কমিশনকে কদর্যভাবে ব্যবহারের চিত্রটি অবলোকন করা যায়। সেই তারাই কেমনভাবে বিশ্বাস করবেন যে, নির্বাচন কমিশন আদৌ নিরপেক্ষ হতে পারে! নির্বাচন কমিশন কুক্ষিগত করে ফলটি ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে আনাটাই যেন এই দুর্ভাগা দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি।

 

 

নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার দু-একটি দেশে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে এবং এ নিয়ে প্রচুর আন্দোলনও হয়েছে। কিন্তু যেসব দেশে (এ ক্ষেত্রে ভারত, গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স ও আমেরিকার কথা উল্লেখ করা যেতে পারে) জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, নির্বাচন কমিশন ও তার কার্যকারিতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে আজ অবধি কোনো প্রশ্ন ওঠেনি, নির্বাচন কমিশনকে তারা জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখার চেষ্টা করে। আমাদের পাশের দেশ ভারতের সামাজিক অবকাঠামোয় অনেক ব্যত্যয় থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র সেখানকার নির্বাচনে নিরঙ্কুশভাবে প্রাধান্য পেয়েছে। নির্বাচনী ফলাফলে জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, সবাই নির্দ্বিধায় ফলাফল মেনে নেয় এবং ফলাফল যত অপ্রত্যাশিতই হোক না কেন, তারা কার্যকরভাবে সংসদকে প্রাণবন্ত করে থাকে। সংসদে নিয়মিত যোগদান করে এবং সব বিতর্কে অংশগ্রহণ করে।

এ কথা নিরেট সত্য, নির্বাচন কমিশন প্রভাববিমুক্ত থাকতে পারে রাজনৈতিক আবহাওয়া যখন সহনশীল থাকে এবং রাজনৈতিক সংগঠনগুলো যখন গণতান্ত্রিক মননশীলতার চর্চা ও অনুশীলনের মধ্য দিয়ে পরিচালিত হয়। বিচারব্যবস্থার নিষ্কলুষ ও নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নির্বাচন কমিশনকে শুধু সহায়তাই করে না, উজ্জীবিতও করে। আইনগতভাবে নির্বাচন কমিশন যত নিরপেক্ষই হোক, দেশের প্রশাসন সঠিকভাবে ব্যক্তিতান্ত্রিকতার গভীরে নিমজ্জিত থাকলে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষ থাকা শুধু দুরূহই নয়, অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। দেশের আইন প্রণয়নকারী সংস্থা সংসদও মূলত সার্বভৌম। বিচারব্যবস্থা, প্রশাসনও প্রজাতন্ত্রের অধীন। কিন্তু বাস্তবের চিত্র করুণ, বেদনাদায়ক এবং অনভিপ্রেত। এখানে প্রশাসন নিরপেক্ষ না থাকলে নির্বাচন কমিশন কাগজে-কলমে যত শক্তিশালীই হোক না কেন, তাদের আসলে করার কিছুই থাকে না। তদুপরি নির্বাচনে বিজয়ী হলে বগল বাজিয়ে বিজয়ী দল বলে, আ-মরি! কী সুন্দর, কী সুন্দর! অন্যদিকে পরাজিত দল নির্বাচনে কারচুপির প্রশ্ন তো তোলেই; জ্বালাও-পোড়াও, পেট্রলবোমা, জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক চেতনাকে তো হত্যা করেই, বরং সামাজিক বিপর্যয়েরও পটভূমি তৈরি করে।

এটা আমাদের রাজনীতির চিরায়ত স্রোতধারা। আমাদের দেশে রাজনীতিকদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাস এতই প্রকট যে, ন্যাপ প্রস্তাবিত না হয়ে বিএনপি প্রস্তাবিত অন্য কেউ প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেও সেই নির্বাচন কমিশনারের নিরপেক্ষতার ব্যাপারে খোদ বিএনপিই নিঃসংশয় হতে পারত না; এটা হলফ করে বলা যেতে পারে। এখানে আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়ার প্রশ্নটা টেনে আনা অপ্রাসঙ্গিক কারণ প্রশাসনের ওপর শেখ হাসিনার একচেটিয়া প্রভাবের ব্যাপারে তারা নিশ্চিত। দেশের রাজনীতিতে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাসের মাত্রাটি এতই প্রকট যে, যে কোনো দাবি মেনে নিলেও রাজনৈতিক পক্ষগুলোর মনে তখন নতুন সন্দেহ উপনীত হয়— মানল কেন! এর মধ্যেও বোধহয় কোনো ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে! রাজনৈতিক সংগঠনগুলো এই হীনমন্যতা থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে সুষ্ঠু গণতন্ত্রের বিকাশ দূরে থাক, ক্রমে গণতন্ত্রের পথটিই অবরুদ্ধ হয়ে যাবে; যার ফলে শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তর ক্রমে অসম্ভব হয়ে পড়বে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন পৃথিবীজোড়া নিন্দিত ও সমালোচিত হয়েছে। আওয়ামী লীগের একদলীয় শাসনব্যবস্থার অব্যক্ত অভিপ্রায়টিও সবার কাছে প্রতিভাত হয়েছে। ১৫৩ জন সংসদ সদস্য বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হলে নির্বাচনের নিয়ামক শক্তিটাই হারিয়ে যায়। তবে বিরোধী দলের সাংগঠনিক কাঠামো শক্তিশালী থাকলে জনগণকে সংগঠিত করার মাধ্যমে বিএনপির নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্ত্বেও ১৯৯৬-এর ১৫ ফেব্রুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের অপ্রতিরোধ্য আন্দোলনের ‘গুঁতো’য় নির্বাচন কমিশন নতুন তফসিল ঘোষণা করতে বাধ্য হয়। ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি চালু হয়। আবার সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনে বিএনপির সব কূটকৌশল ব্যর্থ হয়ে যায় ২০০৬ সালে। সেটাও হয়েছিল প্রচণ্ড জনমতের চাপে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এই ঘটনাগুলো মাথায় রেখে এবং তার নেতাসর্বস্ব সংগঠনের মৌলিক শক্তিকে মাথায় রাখলে বেগম খালেদা জিয়া কোনো অবস্থায়ই নির্বাচনটি বর্জন করবেন না। আমার সুনির্দিষ্ট পরামর্শ হলো, নির্বাচনটি তার আন্তরিক, জোরালো ও গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত। তাহলে তিনি তো কক্ষচ্যুত হবেনই না, বরং গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় অন্যতম দৃপ্ত সারথিরূপে চিহ্নিত হবেন। বেগম জিয়াকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, নির্বাচন ও নির্বাচন-পরবর্তী সংসদ বর্জন তার নিজের পায়ে কুড়াল মারার মতোই আত্মঘাতী হবে। এর অর্থ এই নয় যে, তিনি সুবোধ বালক-বালিকার পাঠশালায় যাতায়াতের মতো নিশ্চুপ ও নীরব হয়ে থাকবেন। সংসদের ভিতরে ও বাইরে তার সরব, সোচ্চার ও প্রতিবাদী কণ্ঠ থাকবে। কিন্তু কোনো ধরনের জঙ্গি ও সন্ত্রাসী তত্পরতার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা থাকবে না। ভারতবিরোধী একটা বিরাট জনমত তার সঙ্গে রয়েছে। সেই সুবাদে সংগঠন দুর্বল হলেও একটা শক্তিশালী বিরোধী দল গঠনের মতো সংসদ সদস্য তিনি পাবেন, এটা ধরে নেওয়া যায়। পাঁচটি অথবা তিনটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ যখন ছিল তখন তিনি সব কটিতেই বিজয়ী হয়েছেন। তখন জনগণের প্রদত্ত রায়ের প্রতি যথাযথ সুবিচার করা তো তার নৈতিক দায়িত্ব ছিল; অতীতে তিনি তা  করেননি। এবার এই কথাটি মাথায় রেখে তাকে খুব গণতান্ত্রিক ও সুচারু কর্মসূচি তৈরি করতে হবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এতে রাজনীতিতে শুধু সহনশীলতাই প্রতিষ্ঠিত হবে না, সত্যিকার গণতন্ত্রের সিংহদ্বার উন্মোচিত হবে। আজকের এই দুঃসহ একদলীয় ব্যবস্থার গহ্বর থেকে বেরিয়ে এলে মৌলিক অধিকারসংবলিত একটি গণতান্ত্রিক সূর্যস্নাত পরিবেশে বাংলাদেশের সব মানুষই বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে পারবে এবং সামাজিক বিপর্যয়ের আশঙ্কাটি একেবারেই অবলুপ্ত হয়ে যাবে। উভয় নেত্রীকে মনে রাখতে হবে, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রচলনটি বন্ধ হয়ে গেলে সেখানে স্বাভাবিকভাবেই জঙ্গি-সন্ত্রাসের উদ্ভব ঘটে।

এখন সারা জাতি বিশেষ করে প্রান্তিক জনতার প্রত্যাশা অতীতের সব ভুল-ত্রুটি পরিহার করে যার যার সংগঠনে একটি সহনশীল মানসিকতার চর্চা তারা শুরু করবে। বিচার মানি কিন্তু তাল গাছ আমার— এই মানসিকতা সম্পূর্ণ পরিত্যাগ করতে হবে। ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়— এই শাশ্বত চেতনার আলোকে উদ্ভাসিত হতে হবে। নির্বাচন বর্জন অথবা নির্বাচন-উত্তর সংসদের আসন যাই হোক না কেন, সংসদ কার্যকরের মানসিকতা তৈরি করতে হবে। পরিস্থিতি অনুকূল-প্রতিকূল যাই হোক, শুধু নিবন্ধন বাঁচানোর লক্ষ্যে নয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করার শপথেই বিএনপিকে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে। গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে এর কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা