শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

নিরপেক্ষ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গিই মুখ্য

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিরপেক্ষ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গিই মুখ্য

আপাতত প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন যথাক্রমে কে এম নুরুল হুদা, রফিকুল ইসলাম, মাহবুব তালুকদার, কবিতা খানম ও শাহাদৎ হোসেন চৌধুরী।

রাষ্ট্রপতি সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে স্পষ্ট মতবিনিময়ের পর্যায় থেকে শুরু করে সার্চ কমিটি গঠন, সুশীলসমাজের সঙ্গে মতবিনিময়— অনেক ধাপ পেরিয়ে চূড়ান্তকরণের মাধ্যমে একটি অধ্যায়ের যবনিকাপাত করলেন। এর শেষ পরিণতির জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে। এ উদ্যোগটি অপেক্ষা, উত্কণ্ঠা, আশঙ্কা, দ্বিধা ও সংশয়ের অন্ধকার অমানিশার মধ্যে একটু হলেও আশার আলো ছড়িয়েছে। কমিশন গঠনে কৌশলগত দিক থেকে রাষ্ট্রপতি মোটামুটি সন্তর্পণে পথ হেঁটেছেন। এ ব্যাপারে যারা তার পরামর্শদাতা ছিলেন, তাদের পরামর্শ কুশলী ছিল বলা যেতে পারে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ মনোনীত অন্যান্য কমিশনারও তাদের প্রত্যয়দৃঢ় অভিমত ব্যক্ত করেছেন, যে কোনো মূল্যে তারা প্রভাববিমুক্ত ও নিরপেক্ষ থাকবেন। আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত নামগুলোর মধ্য থেকে কবিতা খানমকে মনোনীত করা হয়েছে। অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি বিএনপি প্রদত্ত তালিকা থেকে মাহবুব তালুকদারকে মনোনীত করেছেন। তরীকত ফেডারেশন, জাতীয় পার্টি, ন্যাপ ও ওয়ার্কার্স পার্টির প্রস্তাবিত তালিকায় কে এম নুরুল হুদার নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল। নাম চাওয়া এবং গ্রহণ করায় সব নিবন্ধিত দলকেই বিবেচনায় আনা হয়েছে। তবে রাষ্ট্রপতির বিবেচনায় এই নামের প্রস্তাব কতখানি মুখ্য বা গৌণ ছিল বা কতখানি প্রভাব বিস্তার করেছে তা আমি কেন, বোধ করি অনেকেরই অজানা। দল হিসেবে ন্যাপ যদিও দিন দিন ক্রমান্বয়ে গুরুত্ব হারিয়ে ফেলছে; তবুও দুই জোটের অভ্যন্তরে মস্কো ও পিকিংপন্থি ন্যাপ থেকে বেরিয়ে আসা কুশলী ও সুযোগসন্ধানী রাজনীতিকরা জোঁকের মতো জেঁকে বসে আছেন।

বাংলাদেশে নির্বাচন আগাগোড়ায়, আইন-কানুনে, চেহারায়-অবয়বে কোনো সাধারণ সংস্থা নয়। এটি একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। জাতির ভাগ্য নির্ধারণে এর গুরুত্ব অপরিসীম। নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে একটু খতিয়ে দেখলে যে কাউকেই স্বীকার করতে হবে, নির্বাচন কমিশনটি আগাগোড়াই যথেষ্ট ক্ষমতাধর। একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তাদের হাতে সাংবিধানিকভাবে প্রচুর ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কমিশনে নিহিত শক্তি যথেষ্ট। তবে কাগজে-কলমে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হলেও কার্যত এটি ঠুঁটো জগন্নাথ। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে আমি শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি— ভারত, গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স, এমনকি আমেরিকার নির্বাচন কমিশনের চেয়ে সাংবিধানিক ও তাত্ত্বিক ক্ষমতার দিক থেকে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা কোনো অংশেই কম নয়। তবে একে নিরপেক্ষ রাখার প্রশ্নে ঘাটতি রয়েছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মানসিকতা ও মননশীলতায়। বিশেষ করে বড় দুটি রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এমনকি তার আগে জাতীয় পার্টি এর যথেষ্ট অপব্যবহারই শুধু করেনি, এমন নির্লজ্জভাবে ক্ষমতাসীন অবস্থায় সরকারি নির্দেশনায় একে পরিচালিত করেছে যে, নির্বাচন কমিশন যে নিরপেক্ষ হতে পারে এ বিশ্বাসটাই মানুষের মন থেকে উঠে গেছে। একে আরেকভাবেও উপস্থাপন করা যায়। এই রাজনৈতিক সংগঠনগুলো বিবেকের দর্পণের মুুখোমুখি দাঁড়ালে নির্বাচন কমিশনকে কদর্যভাবে ব্যবহারের চিত্রটি অবলোকন করা যায়। সেই তারাই কেমনভাবে বিশ্বাস করবেন যে, নির্বাচন কমিশন আদৌ নিরপেক্ষ হতে পারে! নির্বাচন কমিশন কুক্ষিগত করে ফলটি ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে আনাটাই যেন এই দুর্ভাগা দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি।

 

 

নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার দু-একটি দেশে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে এবং এ নিয়ে প্রচুর আন্দোলনও হয়েছে। কিন্তু যেসব দেশে (এ ক্ষেত্রে ভারত, গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স ও আমেরিকার কথা উল্লেখ করা যেতে পারে) জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, নির্বাচন কমিশন ও তার কার্যকারিতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে আজ অবধি কোনো প্রশ্ন ওঠেনি, নির্বাচন কমিশনকে তারা জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখার চেষ্টা করে। আমাদের পাশের দেশ ভারতের সামাজিক অবকাঠামোয় অনেক ব্যত্যয় থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র সেখানকার নির্বাচনে নিরঙ্কুশভাবে প্রাধান্য পেয়েছে। নির্বাচনী ফলাফলে জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, সবাই নির্দ্বিধায় ফলাফল মেনে নেয় এবং ফলাফল যত অপ্রত্যাশিতই হোক না কেন, তারা কার্যকরভাবে সংসদকে প্রাণবন্ত করে থাকে। সংসদে নিয়মিত যোগদান করে এবং সব বিতর্কে অংশগ্রহণ করে।

এ কথা নিরেট সত্য, নির্বাচন কমিশন প্রভাববিমুক্ত থাকতে পারে রাজনৈতিক আবহাওয়া যখন সহনশীল থাকে এবং রাজনৈতিক সংগঠনগুলো যখন গণতান্ত্রিক মননশীলতার চর্চা ও অনুশীলনের মধ্য দিয়ে পরিচালিত হয়। বিচারব্যবস্থার নিষ্কলুষ ও নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নির্বাচন কমিশনকে শুধু সহায়তাই করে না, উজ্জীবিতও করে। আইনগতভাবে নির্বাচন কমিশন যত নিরপেক্ষই হোক, দেশের প্রশাসন সঠিকভাবে ব্যক্তিতান্ত্রিকতার গভীরে নিমজ্জিত থাকলে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষ থাকা শুধু দুরূহই নয়, অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। দেশের আইন প্রণয়নকারী সংস্থা সংসদও মূলত সার্বভৌম। বিচারব্যবস্থা, প্রশাসনও প্রজাতন্ত্রের অধীন। কিন্তু বাস্তবের চিত্র করুণ, বেদনাদায়ক এবং অনভিপ্রেত। এখানে প্রশাসন নিরপেক্ষ না থাকলে নির্বাচন কমিশন কাগজে-কলমে যত শক্তিশালীই হোক না কেন, তাদের আসলে করার কিছুই থাকে না। তদুপরি নির্বাচনে বিজয়ী হলে বগল বাজিয়ে বিজয়ী দল বলে, আ-মরি! কী সুন্দর, কী সুন্দর! অন্যদিকে পরাজিত দল নির্বাচনে কারচুপির প্রশ্ন তো তোলেই; জ্বালাও-পোড়াও, পেট্রলবোমা, জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক চেতনাকে তো হত্যা করেই, বরং সামাজিক বিপর্যয়েরও পটভূমি তৈরি করে।

এটা আমাদের রাজনীতির চিরায়ত স্রোতধারা। আমাদের দেশে রাজনীতিকদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাস এতই প্রকট যে, ন্যাপ প্রস্তাবিত না হয়ে বিএনপি প্রস্তাবিত অন্য কেউ প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেও সেই নির্বাচন কমিশনারের নিরপেক্ষতার ব্যাপারে খোদ বিএনপিই নিঃসংশয় হতে পারত না; এটা হলফ করে বলা যেতে পারে। এখানে আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়ার প্রশ্নটা টেনে আনা অপ্রাসঙ্গিক কারণ প্রশাসনের ওপর শেখ হাসিনার একচেটিয়া প্রভাবের ব্যাপারে তারা নিশ্চিত। দেশের রাজনীতিতে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাসের মাত্রাটি এতই প্রকট যে, যে কোনো দাবি মেনে নিলেও রাজনৈতিক পক্ষগুলোর মনে তখন নতুন সন্দেহ উপনীত হয়— মানল কেন! এর মধ্যেও বোধহয় কোনো ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে! রাজনৈতিক সংগঠনগুলো এই হীনমন্যতা থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে সুষ্ঠু গণতন্ত্রের বিকাশ দূরে থাক, ক্রমে গণতন্ত্রের পথটিই অবরুদ্ধ হয়ে যাবে; যার ফলে শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তর ক্রমে অসম্ভব হয়ে পড়বে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন পৃথিবীজোড়া নিন্দিত ও সমালোচিত হয়েছে। আওয়ামী লীগের একদলীয় শাসনব্যবস্থার অব্যক্ত অভিপ্রায়টিও সবার কাছে প্রতিভাত হয়েছে। ১৫৩ জন সংসদ সদস্য বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হলে নির্বাচনের নিয়ামক শক্তিটাই হারিয়ে যায়। তবে বিরোধী দলের সাংগঠনিক কাঠামো শক্তিশালী থাকলে জনগণকে সংগঠিত করার মাধ্যমে বিএনপির নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্ত্বেও ১৯৯৬-এর ১৫ ফেব্রুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের অপ্রতিরোধ্য আন্দোলনের ‘গুঁতো’য় নির্বাচন কমিশন নতুন তফসিল ঘোষণা করতে বাধ্য হয়। ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি চালু হয়। আবার সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনে বিএনপির সব কূটকৌশল ব্যর্থ হয়ে যায় ২০০৬ সালে। সেটাও হয়েছিল প্রচণ্ড জনমতের চাপে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এই ঘটনাগুলো মাথায় রেখে এবং তার নেতাসর্বস্ব সংগঠনের মৌলিক শক্তিকে মাথায় রাখলে বেগম খালেদা জিয়া কোনো অবস্থায়ই নির্বাচনটি বর্জন করবেন না। আমার সুনির্দিষ্ট পরামর্শ হলো, নির্বাচনটি তার আন্তরিক, জোরালো ও গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত। তাহলে তিনি তো কক্ষচ্যুত হবেনই না, বরং গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় অন্যতম দৃপ্ত সারথিরূপে চিহ্নিত হবেন। বেগম জিয়াকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, নির্বাচন ও নির্বাচন-পরবর্তী সংসদ বর্জন তার নিজের পায়ে কুড়াল মারার মতোই আত্মঘাতী হবে। এর অর্থ এই নয় যে, তিনি সুবোধ বালক-বালিকার পাঠশালায় যাতায়াতের মতো নিশ্চুপ ও নীরব হয়ে থাকবেন। সংসদের ভিতরে ও বাইরে তার সরব, সোচ্চার ও প্রতিবাদী কণ্ঠ থাকবে। কিন্তু কোনো ধরনের জঙ্গি ও সন্ত্রাসী তত্পরতার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা থাকবে না। ভারতবিরোধী একটা বিরাট জনমত তার সঙ্গে রয়েছে। সেই সুবাদে সংগঠন দুর্বল হলেও একটা শক্তিশালী বিরোধী দল গঠনের মতো সংসদ সদস্য তিনি পাবেন, এটা ধরে নেওয়া যায়। পাঁচটি অথবা তিনটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ যখন ছিল তখন তিনি সব কটিতেই বিজয়ী হয়েছেন। তখন জনগণের প্রদত্ত রায়ের প্রতি যথাযথ সুবিচার করা তো তার নৈতিক দায়িত্ব ছিল; অতীতে তিনি তা  করেননি। এবার এই কথাটি মাথায় রেখে তাকে খুব গণতান্ত্রিক ও সুচারু কর্মসূচি তৈরি করতে হবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এতে রাজনীতিতে শুধু সহনশীলতাই প্রতিষ্ঠিত হবে না, সত্যিকার গণতন্ত্রের সিংহদ্বার উন্মোচিত হবে। আজকের এই দুঃসহ একদলীয় ব্যবস্থার গহ্বর থেকে বেরিয়ে এলে মৌলিক অধিকারসংবলিত একটি গণতান্ত্রিক সূর্যস্নাত পরিবেশে বাংলাদেশের সব মানুষই বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে পারবে এবং সামাজিক বিপর্যয়ের আশঙ্কাটি একেবারেই অবলুপ্ত হয়ে যাবে। উভয় নেত্রীকে মনে রাখতে হবে, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রচলনটি বন্ধ হয়ে গেলে সেখানে স্বাভাবিকভাবেই জঙ্গি-সন্ত্রাসের উদ্ভব ঘটে।

এখন সারা জাতি বিশেষ করে প্রান্তিক জনতার প্রত্যাশা অতীতের সব ভুল-ত্রুটি পরিহার করে যার যার সংগঠনে একটি সহনশীল মানসিকতার চর্চা তারা শুরু করবে। বিচার মানি কিন্তু তাল গাছ আমার— এই মানসিকতা সম্পূর্ণ পরিত্যাগ করতে হবে। ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়— এই শাশ্বত চেতনার আলোকে উদ্ভাসিত হতে হবে। নির্বাচন বর্জন অথবা নির্বাচন-উত্তর সংসদের আসন যাই হোক না কেন, সংসদ কার্যকরের মানসিকতা তৈরি করতে হবে। পরিস্থিতি অনুকূল-প্রতিকূল যাই হোক, শুধু নিবন্ধন বাঁচানোর লক্ষ্যে নয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করার শপথেই বিএনপিকে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে। গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে এর কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
আমাদের দুর্গোৎসব
আমাদের দুর্গোৎসব
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
সর্বশেষ খবর
আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন
আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন
২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের
হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন
মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস
মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে
৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়ায় ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার
কলম্বিয়ায় ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বিরতির পর ভারত-চীনের মধ্যে আবারও সরাসরি ফ্লাইট চালু
দীর্ঘ বিরতির পর ভারত-চীনের মধ্যে আবারও সরাসরি ফ্লাইট চালু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার পথে সুমুদ ফ্লোটিলা আটক, বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ-ক্ষোভ
গাজার পথে সুমুদ ফ্লোটিলা আটক, বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ-ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রদেশে দুর্গাপ্রতিমা বিসর্জনের সময় ট্রলি লেকে পড়ে নিহত ১১
মধ্যপ্রদেশে দুর্গাপ্রতিমা বিসর্জনের সময় ট্রলি লেকে পড়ে নিহত ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিপাইন ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতের আশঙ্কায় উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যার সতর্কবার্তা
ফিলিপাইন ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতের আশঙ্কায় উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যার সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক
দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিজয়া দশমী, দেবী দুর্গার বিসর্জন
আজ বিজয়া দশমী, দেবী দুর্গার বিসর্জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা