শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

নিরপেক্ষ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গিই মুখ্য

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিরপেক্ষ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গিই মুখ্য

আপাতত প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন যথাক্রমে কে এম নুরুল হুদা, রফিকুল ইসলাম, মাহবুব তালুকদার, কবিতা খানম ও শাহাদৎ হোসেন চৌধুরী।

রাষ্ট্রপতি সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে স্পষ্ট মতবিনিময়ের পর্যায় থেকে শুরু করে সার্চ কমিটি গঠন, সুশীলসমাজের সঙ্গে মতবিনিময়— অনেক ধাপ পেরিয়ে চূড়ান্তকরণের মাধ্যমে একটি অধ্যায়ের যবনিকাপাত করলেন। এর শেষ পরিণতির জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে। এ উদ্যোগটি অপেক্ষা, উত্কণ্ঠা, আশঙ্কা, দ্বিধা ও সংশয়ের অন্ধকার অমানিশার মধ্যে একটু হলেও আশার আলো ছড়িয়েছে। কমিশন গঠনে কৌশলগত দিক থেকে রাষ্ট্রপতি মোটামুটি সন্তর্পণে পথ হেঁটেছেন। এ ব্যাপারে যারা তার পরামর্শদাতা ছিলেন, তাদের পরামর্শ কুশলী ছিল বলা যেতে পারে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ মনোনীত অন্যান্য কমিশনারও তাদের প্রত্যয়দৃঢ় অভিমত ব্যক্ত করেছেন, যে কোনো মূল্যে তারা প্রভাববিমুক্ত ও নিরপেক্ষ থাকবেন। আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত নামগুলোর মধ্য থেকে কবিতা খানমকে মনোনীত করা হয়েছে। অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি বিএনপি প্রদত্ত তালিকা থেকে মাহবুব তালুকদারকে মনোনীত করেছেন। তরীকত ফেডারেশন, জাতীয় পার্টি, ন্যাপ ও ওয়ার্কার্স পার্টির প্রস্তাবিত তালিকায় কে এম নুরুল হুদার নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল। নাম চাওয়া এবং গ্রহণ করায় সব নিবন্ধিত দলকেই বিবেচনায় আনা হয়েছে। তবে রাষ্ট্রপতির বিবেচনায় এই নামের প্রস্তাব কতখানি মুখ্য বা গৌণ ছিল বা কতখানি প্রভাব বিস্তার করেছে তা আমি কেন, বোধ করি অনেকেরই অজানা। দল হিসেবে ন্যাপ যদিও দিন দিন ক্রমান্বয়ে গুরুত্ব হারিয়ে ফেলছে; তবুও দুই জোটের অভ্যন্তরে মস্কো ও পিকিংপন্থি ন্যাপ থেকে বেরিয়ে আসা কুশলী ও সুযোগসন্ধানী রাজনীতিকরা জোঁকের মতো জেঁকে বসে আছেন।

বাংলাদেশে নির্বাচন আগাগোড়ায়, আইন-কানুনে, চেহারায়-অবয়বে কোনো সাধারণ সংস্থা নয়। এটি একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। জাতির ভাগ্য নির্ধারণে এর গুরুত্ব অপরিসীম। নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে একটু খতিয়ে দেখলে যে কাউকেই স্বীকার করতে হবে, নির্বাচন কমিশনটি আগাগোড়াই যথেষ্ট ক্ষমতাধর। একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তাদের হাতে সাংবিধানিকভাবে প্রচুর ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কমিশনে নিহিত শক্তি যথেষ্ট। তবে কাগজে-কলমে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হলেও কার্যত এটি ঠুঁটো জগন্নাথ। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে আমি শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি— ভারত, গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স, এমনকি আমেরিকার নির্বাচন কমিশনের চেয়ে সাংবিধানিক ও তাত্ত্বিক ক্ষমতার দিক থেকে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা কোনো অংশেই কম নয়। তবে একে নিরপেক্ষ রাখার প্রশ্নে ঘাটতি রয়েছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মানসিকতা ও মননশীলতায়। বিশেষ করে বড় দুটি রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এমনকি তার আগে জাতীয় পার্টি এর যথেষ্ট অপব্যবহারই শুধু করেনি, এমন নির্লজ্জভাবে ক্ষমতাসীন অবস্থায় সরকারি নির্দেশনায় একে পরিচালিত করেছে যে, নির্বাচন কমিশন যে নিরপেক্ষ হতে পারে এ বিশ্বাসটাই মানুষের মন থেকে উঠে গেছে। একে আরেকভাবেও উপস্থাপন করা যায়। এই রাজনৈতিক সংগঠনগুলো বিবেকের দর্পণের মুুখোমুখি দাঁড়ালে নির্বাচন কমিশনকে কদর্যভাবে ব্যবহারের চিত্রটি অবলোকন করা যায়। সেই তারাই কেমনভাবে বিশ্বাস করবেন যে, নির্বাচন কমিশন আদৌ নিরপেক্ষ হতে পারে! নির্বাচন কমিশন কুক্ষিগত করে ফলটি ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে আনাটাই যেন এই দুর্ভাগা দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি।

 

 

নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার দু-একটি দেশে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে এবং এ নিয়ে প্রচুর আন্দোলনও হয়েছে। কিন্তু যেসব দেশে (এ ক্ষেত্রে ভারত, গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স ও আমেরিকার কথা উল্লেখ করা যেতে পারে) জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, নির্বাচন কমিশন ও তার কার্যকারিতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে আজ অবধি কোনো প্রশ্ন ওঠেনি, নির্বাচন কমিশনকে তারা জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখার চেষ্টা করে। আমাদের পাশের দেশ ভারতের সামাজিক অবকাঠামোয় অনেক ব্যত্যয় থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র সেখানকার নির্বাচনে নিরঙ্কুশভাবে প্রাধান্য পেয়েছে। নির্বাচনী ফলাফলে জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, সবাই নির্দ্বিধায় ফলাফল মেনে নেয় এবং ফলাফল যত অপ্রত্যাশিতই হোক না কেন, তারা কার্যকরভাবে সংসদকে প্রাণবন্ত করে থাকে। সংসদে নিয়মিত যোগদান করে এবং সব বিতর্কে অংশগ্রহণ করে।

এ কথা নিরেট সত্য, নির্বাচন কমিশন প্রভাববিমুক্ত থাকতে পারে রাজনৈতিক আবহাওয়া যখন সহনশীল থাকে এবং রাজনৈতিক সংগঠনগুলো যখন গণতান্ত্রিক মননশীলতার চর্চা ও অনুশীলনের মধ্য দিয়ে পরিচালিত হয়। বিচারব্যবস্থার নিষ্কলুষ ও নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নির্বাচন কমিশনকে শুধু সহায়তাই করে না, উজ্জীবিতও করে। আইনগতভাবে নির্বাচন কমিশন যত নিরপেক্ষই হোক, দেশের প্রশাসন সঠিকভাবে ব্যক্তিতান্ত্রিকতার গভীরে নিমজ্জিত থাকলে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষ থাকা শুধু দুরূহই নয়, অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। দেশের আইন প্রণয়নকারী সংস্থা সংসদও মূলত সার্বভৌম। বিচারব্যবস্থা, প্রশাসনও প্রজাতন্ত্রের অধীন। কিন্তু বাস্তবের চিত্র করুণ, বেদনাদায়ক এবং অনভিপ্রেত। এখানে প্রশাসন নিরপেক্ষ না থাকলে নির্বাচন কমিশন কাগজে-কলমে যত শক্তিশালীই হোক না কেন, তাদের আসলে করার কিছুই থাকে না। তদুপরি নির্বাচনে বিজয়ী হলে বগল বাজিয়ে বিজয়ী দল বলে, আ-মরি! কী সুন্দর, কী সুন্দর! অন্যদিকে পরাজিত দল নির্বাচনে কারচুপির প্রশ্ন তো তোলেই; জ্বালাও-পোড়াও, পেট্রলবোমা, জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক চেতনাকে তো হত্যা করেই, বরং সামাজিক বিপর্যয়েরও পটভূমি তৈরি করে।

এটা আমাদের রাজনীতির চিরায়ত স্রোতধারা। আমাদের দেশে রাজনীতিকদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাস এতই প্রকট যে, ন্যাপ প্রস্তাবিত না হয়ে বিএনপি প্রস্তাবিত অন্য কেউ প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেও সেই নির্বাচন কমিশনারের নিরপেক্ষতার ব্যাপারে খোদ বিএনপিই নিঃসংশয় হতে পারত না; এটা হলফ করে বলা যেতে পারে। এখানে আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়ার প্রশ্নটা টেনে আনা অপ্রাসঙ্গিক কারণ প্রশাসনের ওপর শেখ হাসিনার একচেটিয়া প্রভাবের ব্যাপারে তারা নিশ্চিত। দেশের রাজনীতিতে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাসের মাত্রাটি এতই প্রকট যে, যে কোনো দাবি মেনে নিলেও রাজনৈতিক পক্ষগুলোর মনে তখন নতুন সন্দেহ উপনীত হয়— মানল কেন! এর মধ্যেও বোধহয় কোনো ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে! রাজনৈতিক সংগঠনগুলো এই হীনমন্যতা থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে সুষ্ঠু গণতন্ত্রের বিকাশ দূরে থাক, ক্রমে গণতন্ত্রের পথটিই অবরুদ্ধ হয়ে যাবে; যার ফলে শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তর ক্রমে অসম্ভব হয়ে পড়বে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন পৃথিবীজোড়া নিন্দিত ও সমালোচিত হয়েছে। আওয়ামী লীগের একদলীয় শাসনব্যবস্থার অব্যক্ত অভিপ্রায়টিও সবার কাছে প্রতিভাত হয়েছে। ১৫৩ জন সংসদ সদস্য বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হলে নির্বাচনের নিয়ামক শক্তিটাই হারিয়ে যায়। তবে বিরোধী দলের সাংগঠনিক কাঠামো শক্তিশালী থাকলে জনগণকে সংগঠিত করার মাধ্যমে বিএনপির নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্ত্বেও ১৯৯৬-এর ১৫ ফেব্রুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের অপ্রতিরোধ্য আন্দোলনের ‘গুঁতো’য় নির্বাচন কমিশন নতুন তফসিল ঘোষণা করতে বাধ্য হয়। ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি চালু হয়। আবার সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনে বিএনপির সব কূটকৌশল ব্যর্থ হয়ে যায় ২০০৬ সালে। সেটাও হয়েছিল প্রচণ্ড জনমতের চাপে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এই ঘটনাগুলো মাথায় রেখে এবং তার নেতাসর্বস্ব সংগঠনের মৌলিক শক্তিকে মাথায় রাখলে বেগম খালেদা জিয়া কোনো অবস্থায়ই নির্বাচনটি বর্জন করবেন না। আমার সুনির্দিষ্ট পরামর্শ হলো, নির্বাচনটি তার আন্তরিক, জোরালো ও গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত। তাহলে তিনি তো কক্ষচ্যুত হবেনই না, বরং গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় অন্যতম দৃপ্ত সারথিরূপে চিহ্নিত হবেন। বেগম জিয়াকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, নির্বাচন ও নির্বাচন-পরবর্তী সংসদ বর্জন তার নিজের পায়ে কুড়াল মারার মতোই আত্মঘাতী হবে। এর অর্থ এই নয় যে, তিনি সুবোধ বালক-বালিকার পাঠশালায় যাতায়াতের মতো নিশ্চুপ ও নীরব হয়ে থাকবেন। সংসদের ভিতরে ও বাইরে তার সরব, সোচ্চার ও প্রতিবাদী কণ্ঠ থাকবে। কিন্তু কোনো ধরনের জঙ্গি ও সন্ত্রাসী তত্পরতার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা থাকবে না। ভারতবিরোধী একটা বিরাট জনমত তার সঙ্গে রয়েছে। সেই সুবাদে সংগঠন দুর্বল হলেও একটা শক্তিশালী বিরোধী দল গঠনের মতো সংসদ সদস্য তিনি পাবেন, এটা ধরে নেওয়া যায়। পাঁচটি অথবা তিনটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ যখন ছিল তখন তিনি সব কটিতেই বিজয়ী হয়েছেন। তখন জনগণের প্রদত্ত রায়ের প্রতি যথাযথ সুবিচার করা তো তার নৈতিক দায়িত্ব ছিল; অতীতে তিনি তা  করেননি। এবার এই কথাটি মাথায় রেখে তাকে খুব গণতান্ত্রিক ও সুচারু কর্মসূচি তৈরি করতে হবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এতে রাজনীতিতে শুধু সহনশীলতাই প্রতিষ্ঠিত হবে না, সত্যিকার গণতন্ত্রের সিংহদ্বার উন্মোচিত হবে। আজকের এই দুঃসহ একদলীয় ব্যবস্থার গহ্বর থেকে বেরিয়ে এলে মৌলিক অধিকারসংবলিত একটি গণতান্ত্রিক সূর্যস্নাত পরিবেশে বাংলাদেশের সব মানুষই বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে পারবে এবং সামাজিক বিপর্যয়ের আশঙ্কাটি একেবারেই অবলুপ্ত হয়ে যাবে। উভয় নেত্রীকে মনে রাখতে হবে, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রচলনটি বন্ধ হয়ে গেলে সেখানে স্বাভাবিকভাবেই জঙ্গি-সন্ত্রাসের উদ্ভব ঘটে।

এখন সারা জাতি বিশেষ করে প্রান্তিক জনতার প্রত্যাশা অতীতের সব ভুল-ত্রুটি পরিহার করে যার যার সংগঠনে একটি সহনশীল মানসিকতার চর্চা তারা শুরু করবে। বিচার মানি কিন্তু তাল গাছ আমার— এই মানসিকতা সম্পূর্ণ পরিত্যাগ করতে হবে। ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়— এই শাশ্বত চেতনার আলোকে উদ্ভাসিত হতে হবে। নির্বাচন বর্জন অথবা নির্বাচন-উত্তর সংসদের আসন যাই হোক না কেন, সংসদ কার্যকরের মানসিকতা তৈরি করতে হবে। পরিস্থিতি অনুকূল-প্রতিকূল যাই হোক, শুধু নিবন্ধন বাঁচানোর লক্ষ্যে নয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করার শপথেই বিএনপিকে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে। গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে এর কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা