শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

নিরপেক্ষ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গিই মুখ্য

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিরপেক্ষ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গিই মুখ্য

আপাতত প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন যথাক্রমে কে এম নুরুল হুদা, রফিকুল ইসলাম, মাহবুব তালুকদার, কবিতা খানম ও শাহাদৎ হোসেন চৌধুরী।

রাষ্ট্রপতি সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে স্পষ্ট মতবিনিময়ের পর্যায় থেকে শুরু করে সার্চ কমিটি গঠন, সুশীলসমাজের সঙ্গে মতবিনিময়— অনেক ধাপ পেরিয়ে চূড়ান্তকরণের মাধ্যমে একটি অধ্যায়ের যবনিকাপাত করলেন। এর শেষ পরিণতির জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে। এ উদ্যোগটি অপেক্ষা, উত্কণ্ঠা, আশঙ্কা, দ্বিধা ও সংশয়ের অন্ধকার অমানিশার মধ্যে একটু হলেও আশার আলো ছড়িয়েছে। কমিশন গঠনে কৌশলগত দিক থেকে রাষ্ট্রপতি মোটামুটি সন্তর্পণে পথ হেঁটেছেন। এ ব্যাপারে যারা তার পরামর্শদাতা ছিলেন, তাদের পরামর্শ কুশলী ছিল বলা যেতে পারে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ মনোনীত অন্যান্য কমিশনারও তাদের প্রত্যয়দৃঢ় অভিমত ব্যক্ত করেছেন, যে কোনো মূল্যে তারা প্রভাববিমুক্ত ও নিরপেক্ষ থাকবেন। আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত নামগুলোর মধ্য থেকে কবিতা খানমকে মনোনীত করা হয়েছে। অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি বিএনপি প্রদত্ত তালিকা থেকে মাহবুব তালুকদারকে মনোনীত করেছেন। তরীকত ফেডারেশন, জাতীয় পার্টি, ন্যাপ ও ওয়ার্কার্স পার্টির প্রস্তাবিত তালিকায় কে এম নুরুল হুদার নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল। নাম চাওয়া এবং গ্রহণ করায় সব নিবন্ধিত দলকেই বিবেচনায় আনা হয়েছে। তবে রাষ্ট্রপতির বিবেচনায় এই নামের প্রস্তাব কতখানি মুখ্য বা গৌণ ছিল বা কতখানি প্রভাব বিস্তার করেছে তা আমি কেন, বোধ করি অনেকেরই অজানা। দল হিসেবে ন্যাপ যদিও দিন দিন ক্রমান্বয়ে গুরুত্ব হারিয়ে ফেলছে; তবুও দুই জোটের অভ্যন্তরে মস্কো ও পিকিংপন্থি ন্যাপ থেকে বেরিয়ে আসা কুশলী ও সুযোগসন্ধানী রাজনীতিকরা জোঁকের মতো জেঁকে বসে আছেন।

বাংলাদেশে নির্বাচন আগাগোড়ায়, আইন-কানুনে, চেহারায়-অবয়বে কোনো সাধারণ সংস্থা নয়। এটি একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। জাতির ভাগ্য নির্ধারণে এর গুরুত্ব অপরিসীম। নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে একটু খতিয়ে দেখলে যে কাউকেই স্বীকার করতে হবে, নির্বাচন কমিশনটি আগাগোড়াই যথেষ্ট ক্ষমতাধর। একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তাদের হাতে সাংবিধানিকভাবে প্রচুর ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কমিশনে নিহিত শক্তি যথেষ্ট। তবে কাগজে-কলমে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হলেও কার্যত এটি ঠুঁটো জগন্নাথ। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে আমি শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি— ভারত, গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স, এমনকি আমেরিকার নির্বাচন কমিশনের চেয়ে সাংবিধানিক ও তাত্ত্বিক ক্ষমতার দিক থেকে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা কোনো অংশেই কম নয়। তবে একে নিরপেক্ষ রাখার প্রশ্নে ঘাটতি রয়েছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মানসিকতা ও মননশীলতায়। বিশেষ করে বড় দুটি রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এমনকি তার আগে জাতীয় পার্টি এর যথেষ্ট অপব্যবহারই শুধু করেনি, এমন নির্লজ্জভাবে ক্ষমতাসীন অবস্থায় সরকারি নির্দেশনায় একে পরিচালিত করেছে যে, নির্বাচন কমিশন যে নিরপেক্ষ হতে পারে এ বিশ্বাসটাই মানুষের মন থেকে উঠে গেছে। একে আরেকভাবেও উপস্থাপন করা যায়। এই রাজনৈতিক সংগঠনগুলো বিবেকের দর্পণের মুুখোমুখি দাঁড়ালে নির্বাচন কমিশনকে কদর্যভাবে ব্যবহারের চিত্রটি অবলোকন করা যায়। সেই তারাই কেমনভাবে বিশ্বাস করবেন যে, নির্বাচন কমিশন আদৌ নিরপেক্ষ হতে পারে! নির্বাচন কমিশন কুক্ষিগত করে ফলটি ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে আনাটাই যেন এই দুর্ভাগা দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি।

 

 

নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার দু-একটি দেশে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে এবং এ নিয়ে প্রচুর আন্দোলনও হয়েছে। কিন্তু যেসব দেশে (এ ক্ষেত্রে ভারত, গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স ও আমেরিকার কথা উল্লেখ করা যেতে পারে) জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, নির্বাচন কমিশন ও তার কার্যকারিতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে আজ অবধি কোনো প্রশ্ন ওঠেনি, নির্বাচন কমিশনকে তারা জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখার চেষ্টা করে। আমাদের পাশের দেশ ভারতের সামাজিক অবকাঠামোয় অনেক ব্যত্যয় থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র সেখানকার নির্বাচনে নিরঙ্কুশভাবে প্রাধান্য পেয়েছে। নির্বাচনী ফলাফলে জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, সবাই নির্দ্বিধায় ফলাফল মেনে নেয় এবং ফলাফল যত অপ্রত্যাশিতই হোক না কেন, তারা কার্যকরভাবে সংসদকে প্রাণবন্ত করে থাকে। সংসদে নিয়মিত যোগদান করে এবং সব বিতর্কে অংশগ্রহণ করে।

এ কথা নিরেট সত্য, নির্বাচন কমিশন প্রভাববিমুক্ত থাকতে পারে রাজনৈতিক আবহাওয়া যখন সহনশীল থাকে এবং রাজনৈতিক সংগঠনগুলো যখন গণতান্ত্রিক মননশীলতার চর্চা ও অনুশীলনের মধ্য দিয়ে পরিচালিত হয়। বিচারব্যবস্থার নিষ্কলুষ ও নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নির্বাচন কমিশনকে শুধু সহায়তাই করে না, উজ্জীবিতও করে। আইনগতভাবে নির্বাচন কমিশন যত নিরপেক্ষই হোক, দেশের প্রশাসন সঠিকভাবে ব্যক্তিতান্ত্রিকতার গভীরে নিমজ্জিত থাকলে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষ থাকা শুধু দুরূহই নয়, অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। দেশের আইন প্রণয়নকারী সংস্থা সংসদও মূলত সার্বভৌম। বিচারব্যবস্থা, প্রশাসনও প্রজাতন্ত্রের অধীন। কিন্তু বাস্তবের চিত্র করুণ, বেদনাদায়ক এবং অনভিপ্রেত। এখানে প্রশাসন নিরপেক্ষ না থাকলে নির্বাচন কমিশন কাগজে-কলমে যত শক্তিশালীই হোক না কেন, তাদের আসলে করার কিছুই থাকে না। তদুপরি নির্বাচনে বিজয়ী হলে বগল বাজিয়ে বিজয়ী দল বলে, আ-মরি! কী সুন্দর, কী সুন্দর! অন্যদিকে পরাজিত দল নির্বাচনে কারচুপির প্রশ্ন তো তোলেই; জ্বালাও-পোড়াও, পেট্রলবোমা, জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক চেতনাকে তো হত্যা করেই, বরং সামাজিক বিপর্যয়েরও পটভূমি তৈরি করে।

এটা আমাদের রাজনীতির চিরায়ত স্রোতধারা। আমাদের দেশে রাজনীতিকদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাস এতই প্রকট যে, ন্যাপ প্রস্তাবিত না হয়ে বিএনপি প্রস্তাবিত অন্য কেউ প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেও সেই নির্বাচন কমিশনারের নিরপেক্ষতার ব্যাপারে খোদ বিএনপিই নিঃসংশয় হতে পারত না; এটা হলফ করে বলা যেতে পারে। এখানে আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়ার প্রশ্নটা টেনে আনা অপ্রাসঙ্গিক কারণ প্রশাসনের ওপর শেখ হাসিনার একচেটিয়া প্রভাবের ব্যাপারে তারা নিশ্চিত। দেশের রাজনীতিতে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাসের মাত্রাটি এতই প্রকট যে, যে কোনো দাবি মেনে নিলেও রাজনৈতিক পক্ষগুলোর মনে তখন নতুন সন্দেহ উপনীত হয়— মানল কেন! এর মধ্যেও বোধহয় কোনো ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে! রাজনৈতিক সংগঠনগুলো এই হীনমন্যতা থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে সুষ্ঠু গণতন্ত্রের বিকাশ দূরে থাক, ক্রমে গণতন্ত্রের পথটিই অবরুদ্ধ হয়ে যাবে; যার ফলে শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তর ক্রমে অসম্ভব হয়ে পড়বে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন পৃথিবীজোড়া নিন্দিত ও সমালোচিত হয়েছে। আওয়ামী লীগের একদলীয় শাসনব্যবস্থার অব্যক্ত অভিপ্রায়টিও সবার কাছে প্রতিভাত হয়েছে। ১৫৩ জন সংসদ সদস্য বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হলে নির্বাচনের নিয়ামক শক্তিটাই হারিয়ে যায়। তবে বিরোধী দলের সাংগঠনিক কাঠামো শক্তিশালী থাকলে জনগণকে সংগঠিত করার মাধ্যমে বিএনপির নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্ত্বেও ১৯৯৬-এর ১৫ ফেব্রুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের অপ্রতিরোধ্য আন্দোলনের ‘গুঁতো’য় নির্বাচন কমিশন নতুন তফসিল ঘোষণা করতে বাধ্য হয়। ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি চালু হয়। আবার সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনে বিএনপির সব কূটকৌশল ব্যর্থ হয়ে যায় ২০০৬ সালে। সেটাও হয়েছিল প্রচণ্ড জনমতের চাপে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এই ঘটনাগুলো মাথায় রেখে এবং তার নেতাসর্বস্ব সংগঠনের মৌলিক শক্তিকে মাথায় রাখলে বেগম খালেদা জিয়া কোনো অবস্থায়ই নির্বাচনটি বর্জন করবেন না। আমার সুনির্দিষ্ট পরামর্শ হলো, নির্বাচনটি তার আন্তরিক, জোরালো ও গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত। তাহলে তিনি তো কক্ষচ্যুত হবেনই না, বরং গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় অন্যতম দৃপ্ত সারথিরূপে চিহ্নিত হবেন। বেগম জিয়াকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, নির্বাচন ও নির্বাচন-পরবর্তী সংসদ বর্জন তার নিজের পায়ে কুড়াল মারার মতোই আত্মঘাতী হবে। এর অর্থ এই নয় যে, তিনি সুবোধ বালক-বালিকার পাঠশালায় যাতায়াতের মতো নিশ্চুপ ও নীরব হয়ে থাকবেন। সংসদের ভিতরে ও বাইরে তার সরব, সোচ্চার ও প্রতিবাদী কণ্ঠ থাকবে। কিন্তু কোনো ধরনের জঙ্গি ও সন্ত্রাসী তত্পরতার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা থাকবে না। ভারতবিরোধী একটা বিরাট জনমত তার সঙ্গে রয়েছে। সেই সুবাদে সংগঠন দুর্বল হলেও একটা শক্তিশালী বিরোধী দল গঠনের মতো সংসদ সদস্য তিনি পাবেন, এটা ধরে নেওয়া যায়। পাঁচটি অথবা তিনটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ যখন ছিল তখন তিনি সব কটিতেই বিজয়ী হয়েছেন। তখন জনগণের প্রদত্ত রায়ের প্রতি যথাযথ সুবিচার করা তো তার নৈতিক দায়িত্ব ছিল; অতীতে তিনি তা  করেননি। এবার এই কথাটি মাথায় রেখে তাকে খুব গণতান্ত্রিক ও সুচারু কর্মসূচি তৈরি করতে হবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এতে রাজনীতিতে শুধু সহনশীলতাই প্রতিষ্ঠিত হবে না, সত্যিকার গণতন্ত্রের সিংহদ্বার উন্মোচিত হবে। আজকের এই দুঃসহ একদলীয় ব্যবস্থার গহ্বর থেকে বেরিয়ে এলে মৌলিক অধিকারসংবলিত একটি গণতান্ত্রিক সূর্যস্নাত পরিবেশে বাংলাদেশের সব মানুষই বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে পারবে এবং সামাজিক বিপর্যয়ের আশঙ্কাটি একেবারেই অবলুপ্ত হয়ে যাবে। উভয় নেত্রীকে মনে রাখতে হবে, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রচলনটি বন্ধ হয়ে গেলে সেখানে স্বাভাবিকভাবেই জঙ্গি-সন্ত্রাসের উদ্ভব ঘটে।

এখন সারা জাতি বিশেষ করে প্রান্তিক জনতার প্রত্যাশা অতীতের সব ভুল-ত্রুটি পরিহার করে যার যার সংগঠনে একটি সহনশীল মানসিকতার চর্চা তারা শুরু করবে। বিচার মানি কিন্তু তাল গাছ আমার— এই মানসিকতা সম্পূর্ণ পরিত্যাগ করতে হবে। ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়— এই শাশ্বত চেতনার আলোকে উদ্ভাসিত হতে হবে। নির্বাচন বর্জন অথবা নির্বাচন-উত্তর সংসদের আসন যাই হোক না কেন, সংসদ কার্যকরের মানসিকতা তৈরি করতে হবে। পরিস্থিতি অনুকূল-প্রতিকূল যাই হোক, শুধু নিবন্ধন বাঁচানোর লক্ষ্যে নয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করার শপথেই বিএনপিকে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে। গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে এর কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক
তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
সর্বশেষ খবর
উর্দু কবিতা গেয়ে বিতর্কে অনীত পড্ডা
উর্দু কবিতা গেয়ে বিতর্কে অনীত পড্ডা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভোলায় শুভসংঘের পরিবেশ বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
ভোলায় শুভসংঘের পরিবেশ বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগের পৃথক তিনটি স্থান থেকে নারীসহ ৩ জনের মরদেহ উদ্ধার
শাহবাগের পৃথক তিনটি স্থান থেকে নারীসহ ৩ জনের মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে গোলাগুলি, সীমান্তে আতঙ্ক
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে গোলাগুলি, সীমান্তে আতঙ্ক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়া শহর আওয়ামী লীগ নেতা ববি গ্রেফতার
বগুড়া শহর আওয়ামী লীগ নেতা ববি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএম সুলতানের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
এসএম সুলতানের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শুনলে ভাঙা রেকর্ডার মনে হবে, কিন্তু আমরা উন্নতি করছি’
‘শুনলে ভাঙা রেকর্ডার মনে হবে, কিন্তু আমরা উন্নতি করছি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সিরিজে বাংলাদেশের সৈকতসহ ম্যাচ অফিসিয়ালের দায়িত্বে যারা
ক্যারিবীয় সিরিজে বাংলাদেশের সৈকতসহ ম্যাচ অফিসিয়ালের দায়িত্বে যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়নে ইউনিসেফের ‘জেনইউ’ প্রোগ্রাম
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়নে ইউনিসেফের ‘জেনইউ’ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর ১৮২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলছে ৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা
রাজধানীর ১৮২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলছে ৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শহীদ জেহাদের স্মৃতিস্তম্ভে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা
শহীদ জেহাদের স্মৃতিস্তম্ভে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি অধ্যাপক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি অধ্যাপক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে মাদকবিরোধী অভিযান, বিভিন্ন মেয়াদে ২৩ জনকে সাজা
মিরপুরে মাদকবিরোধী অভিযান, বিভিন্ন মেয়াদে ২৩ জনকে সাজা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিথ্যা মামলায় ফাঁসছেন বাদী
মিথ্যা মামলায় ফাঁসছেন বাদী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান কত?
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান কত?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাঁজাসহ ৩ নারী কারবারি গ্রেফতার
গাঁজাসহ ৩ নারী কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে আজ
রাজধানীতে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিপাইনে ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
ফিলিপাইনে ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে কেরোসিন খেয়ে শিশুর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে কেরোসিন খেয়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে অনলাইনে ইলিশ বিক্রির নিবন্ধন পেলেন ৭ ব্যবসায়ী
চাঁদপুরে অনলাইনে ইলিশ বিক্রির নিবন্ধন পেলেন ৭ ব্যবসায়ী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি
দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা
নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি
মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ
আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী
ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার
সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!
আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর হবে ১৫ অক্টোবর
জুলাই সনদ স্বাক্ষর হবে ১৫ অক্টোবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
যাত্রাবাড়ীতে উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা
৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ: অ্যামনেস্টি
গাজায় ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ: অ্যামনেস্টি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতামত সমন্বয় করে সরকারকে জানাবে ঐকমত্য কমিশন
মতামত সমন্বয় করে সরকারকে জানাবে ঐকমত্য কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা : ডা. সায়েদুর
রবিবার থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা : ডা. সায়েদুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার
আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার

নগর জীবন

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী
চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী
শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী

নগর জীবন

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত
আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

নগর জীবন