শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ, ২০১৭

নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে

মইনুল হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার কার্যকারিতা সম্পূর্ণভাবে মুক্ত নির্বাচনের ওপর নির্ভর করে এমন ভাবনা সঠিক নয়। গণতান্ত্রিকভাবে আস্থাভাজন বিরোধী দল পেতে হলে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কার আনার কথা ভাবতে হবে। অতীতের ধারাবাহিকতায় ব্যর্থ অগণতান্ত্রিক নেতৃত্বকে বহাল রাখাটা গণতন্ত্র রক্ষার সঠিক পথ বিবেচিত হতে পারে না। বিরোধী দল যদি নির্বাচন বর্জন করে তাহলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ, এই ভয় দেখিয়ে অবাধ নির্বাচন নিশ্চিত করা যাবে না।

নির্বাচনী সংকটকে আমরা একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখে আসছি। যার একটি দিক হচ্ছে সরকারের গণতান্ত্রিক জবাবদিহিতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা এবং আর একটি দিক হচ্ছে জনজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু যতক্ষণ না আমরা স্বাধীন জাতি হিসেবে অধিকার নিয়ে বেঁচে থাকার দায়-দায়িত্ব ও গুরুত্ব বহন করতে শিখছি ততক্ষণ কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জিত হওয়ার নয়। রাজনৈতিক নেতৃত্ব তেমন চোখে পড়ছে না, কেবল দেখছি পুলিশি শক্তির বাড়াবাড়ি।

আমরা যদি অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা রক্ষায় বীরত্ব দেখাতে না পারি তাহলে আমরা কেমন করে স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের বীরত্বব্যঞ্জক অর্জনকে সম্মান করব। আমরা মুহূর্তের জন্যও বিস্মৃত হতে পারি না যে, নির্বাচনী রায়ের পবিত্রতা রক্ষার জন্য মুক্তিযুদ্ধের বিস্ফোরণ ঘটেছিল। সেই অতীত গৌরবগাথা নিয়ে অহংকার করা হলেও অতীতের গৌরবোজ্জ্বল অর্জনসমূহের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হচ্ছে, যাকে জঘন্যতম প্রতারণা বললেও কম বলা হয়।

আমরা যখন অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বলি তখন আমরা আসলে আমাদের অধিকারের কথা বলি এবং একসঙ্গে নিরাপদ ও শান্তিতে বসবাস করার সামর্থ্যের কথা বলি। অবাধ নির্বাচনের ইস্যু বলতে বোঝায় আমরা আমাদের স্বাধীন ইচ্ছা খাটিয়ে সরকার বেছে নেওয়ার অধিকার রাখি। সর্বোপরি, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার কথা বলি। আমাদের নিজেদের সরকারের কাছে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে বেঁচে থাকার জন্য তো আমরা নিজেদের মুক্ত করিনি।

জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে যে চ্যালেঞ্জ তার গভীরতা উপলব্ধি করার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমার দৃষ্টিতে বিশৃঙ্খলা ও দুর্নীতির পটভূমিতে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সংকটটি মূল্যায়িত হওয়া বাঞ্ছনীয়। আমাদের এমন একটা সরকার আছে যে অন্য কারও কথা শোনে না, কাউকে পাত্তাও দেয় না। নিজস্ব বৃত্তের মধ্যে কাজ করতে অভ্যস্ত এই সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সবার জন্য সমান অবস্থান অস্বীকার করে অবাধ নির্বাচনকেই অস্বীকার করা হচ্ছে। প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে কেউ থাকবেন ক্ষমতাসীন সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী আর অন্যরা হবেন সাধারণ প্রার্থী, এই বৈষম্যই অবাধ নির্বাচনের ভিত্তিকে ধসিয়ে দিচ্ছে।

অবাধ নির্বাচনের বিষয়টিকে একটি বিচ্ছিন্ন বিষয় দেখা ঠিক হবে না। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনই গণতন্ত্র নয় কিন্তু এটাই গণতন্ত্রের চালিকাশক্তি যেমন জীবনের জন্য অক্সিজেন। অক্সিজেনের অভাবে যেমন শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো অচল হয়ে পড়ে এবং মৃত্যু ঘনিয়ে আসে ঠিক তেমনি অবাধ নির্বাচন হচ্ছে গণতান্ত্রিক সুশাসনের অপরিহার্য চালিকাশক্তি। নির্বাচন কমিশনের জন্ম হয়েছে প্রতিবন্ধী হিসেবে এবং নির্বাচনের সময়ে শক্তিশালী সরকারের সামনে নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে। তাই প্রতিবন্ধী নির্বাচন কমিশনের কাছে সবকিছু প্রত্যাশা করা সততার লক্ষণ নয়। নাগরিক হিসেবে আমরা ভোটাধিকার হারিয়েছি। আমরা সে অধিকার ফিরে পাওয়ার লড়াইয়ে বিজয় অর্জন করতে চাই। আর জাতির জন্য চাই প্রত্যাশিত সুশাসন দেওয়ার উপযোগী সরকার।

অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের অঙ্গীকার করা প্রধান নির্বাচন কমিশনের পক্ষে যে কতটা অসম্ভব সে সম্পর্কে তিনি আদৌ সচেতন কিনা সন্দেহ হয়। তবুও তিনি তার ওপর সবাইকে আস্থা রাখার জন্য বলছেন। আসলে তো তার দরকার সরকারের কাছ থেকে অবাধ ও স্বাধীন নির্বাচন অনুষ্ঠানের নিশ্চয়তা। যেসব দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু আছে সেখানে সংসদ অবলুপ্ত ঘোষণা না করে এবং সংসদীয় আসনগুলোকে শূন্য না করে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার কথা ভাবা যায় না। সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর কোনো সরকার আর নির্বাচিত দাবি করতে পারে না। হয় একটা সরকারের ব্যবস্থাপনার সবটা অনুসরণ করতে হবে নতুবা একেবারেই না। কোনো ব্যবস্থা অনুসরণ না করার কারণেই সরকার পরিচালনায় বিশৃঙ্খলা দেখা যাচ্ছে। ক্ষমতার দাপট দৃশ্যমান কিন্তু কোথাও দায়িত্ব পালনের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

সুতরাং নির্বাচনকালীন সরকার নিজেই নির্বাচনে জেতার জন্য প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে নির্বাচন কমিশনকে শক্তি ও স্বাধীনতা নিয়ে কার্যকর ভূমিকা পালনের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবেই। ত্যাগী রাজনীতিবিদদের কাছে ক্ষমতা ছাড়া যত সহজ ও স্বাভাবিক, ব্যক্তিস্বার্থের সরকারের পক্ষে তা নয়।

প্রতিবন্ধী নির্বাচন কমিশনের ওপর অনেক বেশি নির্ভর করতে গিয়ে আমরা আমাদের দায়িত্ব অস্বীকার করছি। নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারকে নিরপেক্ষ রাখা যাতে নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে। অসুবিধা হলো সরকার কোনোরূপ নমনীয়তায় বিশ্বাসী নয়।

নির্বাচনের সময় সরকার কীভাবে নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে নিরপেক্ষ থাকবে সেই প্রস্তাবনা আসা দরকার যাতে নির্বাচন কমিশন অবাধ ও নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারে। নির্বাচনের সময় সরকারকে নিরপেক্ষ রাখার পথ ও পন্থা বের করার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে এখনই তত্পর হতে হবে, আলোচনার সূত্রপাত করতে হবে। তার নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা উপস্থাপন করতে হবে।

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে অনেক বড় বড় কথা বলা হচ্ছে কিন্তু জনগণের স্বাধীন ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটানোর কোনো সুযোগ রাখার কথা নেই। এটা চলমান বিস্ফোরক পরিস্থিতিতে বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।

গণতন্ত্র হোক বা না হোক আমাদের বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট এনজিওসমূহ নির্বাচনের ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে যাতে তারা তাদের কার্যক্রম তুলে ধরতে পারে। তারা সুশাসনের অভাব সম্পর্কে তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করে থাকে এবং সেখানেই তাদের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়।

বদ্ধ সরকার কোনো সরকারই নয়। নিজের ভালোর জন্য সরকারের উচিত বাতাবরণ উন্মুক্ত করে দেওয়া যাতে নির্মল হাওয়া এবং নতুন চিন্তাভাবনা সরকারকে সঞ্জীবিত করতে পারে।

আমার কাছে এটা পরম বেদনার বিষয় যে আমাদের সাংবাদিক এবং আইনজীবীরা তাদের গৌরবোজ্জ্বল দিনগুলোর কথা ভুলে বসে আছেন, যখন তারা গণতন্ত্রের বন্ধু এবং নিঃস্বার্থভাবে জনগণের সপক্ষে নিবেদিত ছিলেন। আমাদের জনগণ আজ নিজের দেশে পরবাসী এবং ছিন্নমূল। আর তাদের পার করতে হচ্ছে এক নির্লজ্জ অসাধুতার যুগ।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

এই মাত্র | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক