শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ, ২০১৭

নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে

মইনুল হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার কার্যকারিতা সম্পূর্ণভাবে মুক্ত নির্বাচনের ওপর নির্ভর করে এমন ভাবনা সঠিক নয়। গণতান্ত্রিকভাবে আস্থাভাজন বিরোধী দল পেতে হলে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কার আনার কথা ভাবতে হবে। অতীতের ধারাবাহিকতায় ব্যর্থ অগণতান্ত্রিক নেতৃত্বকে বহাল রাখাটা গণতন্ত্র রক্ষার সঠিক পথ বিবেচিত হতে পারে না। বিরোধী দল যদি নির্বাচন বর্জন করে তাহলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ, এই ভয় দেখিয়ে অবাধ নির্বাচন নিশ্চিত করা যাবে না।

নির্বাচনী সংকটকে আমরা একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখে আসছি। যার একটি দিক হচ্ছে সরকারের গণতান্ত্রিক জবাবদিহিতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা এবং আর একটি দিক হচ্ছে জনজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু যতক্ষণ না আমরা স্বাধীন জাতি হিসেবে অধিকার নিয়ে বেঁচে থাকার দায়-দায়িত্ব ও গুরুত্ব বহন করতে শিখছি ততক্ষণ কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জিত হওয়ার নয়। রাজনৈতিক নেতৃত্ব তেমন চোখে পড়ছে না, কেবল দেখছি পুলিশি শক্তির বাড়াবাড়ি।

আমরা যদি অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা রক্ষায় বীরত্ব দেখাতে না পারি তাহলে আমরা কেমন করে স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের বীরত্বব্যঞ্জক অর্জনকে সম্মান করব। আমরা মুহূর্তের জন্যও বিস্মৃত হতে পারি না যে, নির্বাচনী রায়ের পবিত্রতা রক্ষার জন্য মুক্তিযুদ্ধের বিস্ফোরণ ঘটেছিল। সেই অতীত গৌরবগাথা নিয়ে অহংকার করা হলেও অতীতের গৌরবোজ্জ্বল অর্জনসমূহের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হচ্ছে, যাকে জঘন্যতম প্রতারণা বললেও কম বলা হয়।

আমরা যখন অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বলি তখন আমরা আসলে আমাদের অধিকারের কথা বলি এবং একসঙ্গে নিরাপদ ও শান্তিতে বসবাস করার সামর্থ্যের কথা বলি। অবাধ নির্বাচনের ইস্যু বলতে বোঝায় আমরা আমাদের স্বাধীন ইচ্ছা খাটিয়ে সরকার বেছে নেওয়ার অধিকার রাখি। সর্বোপরি, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার কথা বলি। আমাদের নিজেদের সরকারের কাছে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে বেঁচে থাকার জন্য তো আমরা নিজেদের মুক্ত করিনি।

জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে যে চ্যালেঞ্জ তার গভীরতা উপলব্ধি করার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমার দৃষ্টিতে বিশৃঙ্খলা ও দুর্নীতির পটভূমিতে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সংকটটি মূল্যায়িত হওয়া বাঞ্ছনীয়। আমাদের এমন একটা সরকার আছে যে অন্য কারও কথা শোনে না, কাউকে পাত্তাও দেয় না। নিজস্ব বৃত্তের মধ্যে কাজ করতে অভ্যস্ত এই সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সবার জন্য সমান অবস্থান অস্বীকার করে অবাধ নির্বাচনকেই অস্বীকার করা হচ্ছে। প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে কেউ থাকবেন ক্ষমতাসীন সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী আর অন্যরা হবেন সাধারণ প্রার্থী, এই বৈষম্যই অবাধ নির্বাচনের ভিত্তিকে ধসিয়ে দিচ্ছে।

অবাধ নির্বাচনের বিষয়টিকে একটি বিচ্ছিন্ন বিষয় দেখা ঠিক হবে না। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনই গণতন্ত্র নয় কিন্তু এটাই গণতন্ত্রের চালিকাশক্তি যেমন জীবনের জন্য অক্সিজেন। অক্সিজেনের অভাবে যেমন শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো অচল হয়ে পড়ে এবং মৃত্যু ঘনিয়ে আসে ঠিক তেমনি অবাধ নির্বাচন হচ্ছে গণতান্ত্রিক সুশাসনের অপরিহার্য চালিকাশক্তি। নির্বাচন কমিশনের জন্ম হয়েছে প্রতিবন্ধী হিসেবে এবং নির্বাচনের সময়ে শক্তিশালী সরকারের সামনে নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে। তাই প্রতিবন্ধী নির্বাচন কমিশনের কাছে সবকিছু প্রত্যাশা করা সততার লক্ষণ নয়। নাগরিক হিসেবে আমরা ভোটাধিকার হারিয়েছি। আমরা সে অধিকার ফিরে পাওয়ার লড়াইয়ে বিজয় অর্জন করতে চাই। আর জাতির জন্য চাই প্রত্যাশিত সুশাসন দেওয়ার উপযোগী সরকার।

অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের অঙ্গীকার করা প্রধান নির্বাচন কমিশনের পক্ষে যে কতটা অসম্ভব সে সম্পর্কে তিনি আদৌ সচেতন কিনা সন্দেহ হয়। তবুও তিনি তার ওপর সবাইকে আস্থা রাখার জন্য বলছেন। আসলে তো তার দরকার সরকারের কাছ থেকে অবাধ ও স্বাধীন নির্বাচন অনুষ্ঠানের নিশ্চয়তা। যেসব দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু আছে সেখানে সংসদ অবলুপ্ত ঘোষণা না করে এবং সংসদীয় আসনগুলোকে শূন্য না করে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার কথা ভাবা যায় না। সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর কোনো সরকার আর নির্বাচিত দাবি করতে পারে না। হয় একটা সরকারের ব্যবস্থাপনার সবটা অনুসরণ করতে হবে নতুবা একেবারেই না। কোনো ব্যবস্থা অনুসরণ না করার কারণেই সরকার পরিচালনায় বিশৃঙ্খলা দেখা যাচ্ছে। ক্ষমতার দাপট দৃশ্যমান কিন্তু কোথাও দায়িত্ব পালনের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

সুতরাং নির্বাচনকালীন সরকার নিজেই নির্বাচনে জেতার জন্য প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে নির্বাচন কমিশনকে শক্তি ও স্বাধীনতা নিয়ে কার্যকর ভূমিকা পালনের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবেই। ত্যাগী রাজনীতিবিদদের কাছে ক্ষমতা ছাড়া যত সহজ ও স্বাভাবিক, ব্যক্তিস্বার্থের সরকারের পক্ষে তা নয়।

প্রতিবন্ধী নির্বাচন কমিশনের ওপর অনেক বেশি নির্ভর করতে গিয়ে আমরা আমাদের দায়িত্ব অস্বীকার করছি। নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারকে নিরপেক্ষ রাখা যাতে নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে। অসুবিধা হলো সরকার কোনোরূপ নমনীয়তায় বিশ্বাসী নয়।

নির্বাচনের সময় সরকার কীভাবে নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে নিরপেক্ষ থাকবে সেই প্রস্তাবনা আসা দরকার যাতে নির্বাচন কমিশন অবাধ ও নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারে। নির্বাচনের সময় সরকারকে নিরপেক্ষ রাখার পথ ও পন্থা বের করার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে এখনই তত্পর হতে হবে, আলোচনার সূত্রপাত করতে হবে। তার নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা উপস্থাপন করতে হবে।

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে অনেক বড় বড় কথা বলা হচ্ছে কিন্তু জনগণের স্বাধীন ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটানোর কোনো সুযোগ রাখার কথা নেই। এটা চলমান বিস্ফোরক পরিস্থিতিতে বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।

গণতন্ত্র হোক বা না হোক আমাদের বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট এনজিওসমূহ নির্বাচনের ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে যাতে তারা তাদের কার্যক্রম তুলে ধরতে পারে। তারা সুশাসনের অভাব সম্পর্কে তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করে থাকে এবং সেখানেই তাদের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়।

বদ্ধ সরকার কোনো সরকারই নয়। নিজের ভালোর জন্য সরকারের উচিত বাতাবরণ উন্মুক্ত করে দেওয়া যাতে নির্মল হাওয়া এবং নতুন চিন্তাভাবনা সরকারকে সঞ্জীবিত করতে পারে।

আমার কাছে এটা পরম বেদনার বিষয় যে আমাদের সাংবাদিক এবং আইনজীবীরা তাদের গৌরবোজ্জ্বল দিনগুলোর কথা ভুলে বসে আছেন, যখন তারা গণতন্ত্রের বন্ধু এবং নিঃস্বার্থভাবে জনগণের সপক্ষে নিবেদিত ছিলেন। আমাদের জনগণ আজ নিজের দেশে পরবাসী এবং ছিন্নমূল। আর তাদের পার করতে হচ্ছে এক নির্লজ্জ অসাধুতার যুগ।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন