শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ, ২০১৭

নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে

মইনুল হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার কার্যকারিতা সম্পূর্ণভাবে মুক্ত নির্বাচনের ওপর নির্ভর করে এমন ভাবনা সঠিক নয়। গণতান্ত্রিকভাবে আস্থাভাজন বিরোধী দল পেতে হলে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কার আনার কথা ভাবতে হবে। অতীতের ধারাবাহিকতায় ব্যর্থ অগণতান্ত্রিক নেতৃত্বকে বহাল রাখাটা গণতন্ত্র রক্ষার সঠিক পথ বিবেচিত হতে পারে না। বিরোধী দল যদি নির্বাচন বর্জন করে তাহলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ, এই ভয় দেখিয়ে অবাধ নির্বাচন নিশ্চিত করা যাবে না।

নির্বাচনী সংকটকে আমরা একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখে আসছি। যার একটি দিক হচ্ছে সরকারের গণতান্ত্রিক জবাবদিহিতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা এবং আর একটি দিক হচ্ছে জনজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু যতক্ষণ না আমরা স্বাধীন জাতি হিসেবে অধিকার নিয়ে বেঁচে থাকার দায়-দায়িত্ব ও গুরুত্ব বহন করতে শিখছি ততক্ষণ কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জিত হওয়ার নয়। রাজনৈতিক নেতৃত্ব তেমন চোখে পড়ছে না, কেবল দেখছি পুলিশি শক্তির বাড়াবাড়ি।

আমরা যদি অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা রক্ষায় বীরত্ব দেখাতে না পারি তাহলে আমরা কেমন করে স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের বীরত্বব্যঞ্জক অর্জনকে সম্মান করব। আমরা মুহূর্তের জন্যও বিস্মৃত হতে পারি না যে, নির্বাচনী রায়ের পবিত্রতা রক্ষার জন্য মুক্তিযুদ্ধের বিস্ফোরণ ঘটেছিল। সেই অতীত গৌরবগাথা নিয়ে অহংকার করা হলেও অতীতের গৌরবোজ্জ্বল অর্জনসমূহের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হচ্ছে, যাকে জঘন্যতম প্রতারণা বললেও কম বলা হয়।

আমরা যখন অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বলি তখন আমরা আসলে আমাদের অধিকারের কথা বলি এবং একসঙ্গে নিরাপদ ও শান্তিতে বসবাস করার সামর্থ্যের কথা বলি। অবাধ নির্বাচনের ইস্যু বলতে বোঝায় আমরা আমাদের স্বাধীন ইচ্ছা খাটিয়ে সরকার বেছে নেওয়ার অধিকার রাখি। সর্বোপরি, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার কথা বলি। আমাদের নিজেদের সরকারের কাছে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে বেঁচে থাকার জন্য তো আমরা নিজেদের মুক্ত করিনি।

জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে যে চ্যালেঞ্জ তার গভীরতা উপলব্ধি করার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমার দৃষ্টিতে বিশৃঙ্খলা ও দুর্নীতির পটভূমিতে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সংকটটি মূল্যায়িত হওয়া বাঞ্ছনীয়। আমাদের এমন একটা সরকার আছে যে অন্য কারও কথা শোনে না, কাউকে পাত্তাও দেয় না। নিজস্ব বৃত্তের মধ্যে কাজ করতে অভ্যস্ত এই সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সবার জন্য সমান অবস্থান অস্বীকার করে অবাধ নির্বাচনকেই অস্বীকার করা হচ্ছে। প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে কেউ থাকবেন ক্ষমতাসীন সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী আর অন্যরা হবেন সাধারণ প্রার্থী, এই বৈষম্যই অবাধ নির্বাচনের ভিত্তিকে ধসিয়ে দিচ্ছে।

অবাধ নির্বাচনের বিষয়টিকে একটি বিচ্ছিন্ন বিষয় দেখা ঠিক হবে না। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনই গণতন্ত্র নয় কিন্তু এটাই গণতন্ত্রের চালিকাশক্তি যেমন জীবনের জন্য অক্সিজেন। অক্সিজেনের অভাবে যেমন শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো অচল হয়ে পড়ে এবং মৃত্যু ঘনিয়ে আসে ঠিক তেমনি অবাধ নির্বাচন হচ্ছে গণতান্ত্রিক সুশাসনের অপরিহার্য চালিকাশক্তি। নির্বাচন কমিশনের জন্ম হয়েছে প্রতিবন্ধী হিসেবে এবং নির্বাচনের সময়ে শক্তিশালী সরকারের সামনে নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে। তাই প্রতিবন্ধী নির্বাচন কমিশনের কাছে সবকিছু প্রত্যাশা করা সততার লক্ষণ নয়। নাগরিক হিসেবে আমরা ভোটাধিকার হারিয়েছি। আমরা সে অধিকার ফিরে পাওয়ার লড়াইয়ে বিজয় অর্জন করতে চাই। আর জাতির জন্য চাই প্রত্যাশিত সুশাসন দেওয়ার উপযোগী সরকার।

অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের অঙ্গীকার করা প্রধান নির্বাচন কমিশনের পক্ষে যে কতটা অসম্ভব সে সম্পর্কে তিনি আদৌ সচেতন কিনা সন্দেহ হয়। তবুও তিনি তার ওপর সবাইকে আস্থা রাখার জন্য বলছেন। আসলে তো তার দরকার সরকারের কাছ থেকে অবাধ ও স্বাধীন নির্বাচন অনুষ্ঠানের নিশ্চয়তা। যেসব দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু আছে সেখানে সংসদ অবলুপ্ত ঘোষণা না করে এবং সংসদীয় আসনগুলোকে শূন্য না করে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার কথা ভাবা যায় না। সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর কোনো সরকার আর নির্বাচিত দাবি করতে পারে না। হয় একটা সরকারের ব্যবস্থাপনার সবটা অনুসরণ করতে হবে নতুবা একেবারেই না। কোনো ব্যবস্থা অনুসরণ না করার কারণেই সরকার পরিচালনায় বিশৃঙ্খলা দেখা যাচ্ছে। ক্ষমতার দাপট দৃশ্যমান কিন্তু কোথাও দায়িত্ব পালনের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

সুতরাং নির্বাচনকালীন সরকার নিজেই নির্বাচনে জেতার জন্য প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে নির্বাচন কমিশনকে শক্তি ও স্বাধীনতা নিয়ে কার্যকর ভূমিকা পালনের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবেই। ত্যাগী রাজনীতিবিদদের কাছে ক্ষমতা ছাড়া যত সহজ ও স্বাভাবিক, ব্যক্তিস্বার্থের সরকারের পক্ষে তা নয়।

প্রতিবন্ধী নির্বাচন কমিশনের ওপর অনেক বেশি নির্ভর করতে গিয়ে আমরা আমাদের দায়িত্ব অস্বীকার করছি। নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারকে নিরপেক্ষ রাখা যাতে নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে। অসুবিধা হলো সরকার কোনোরূপ নমনীয়তায় বিশ্বাসী নয়।

নির্বাচনের সময় সরকার কীভাবে নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে নিরপেক্ষ থাকবে সেই প্রস্তাবনা আসা দরকার যাতে নির্বাচন কমিশন অবাধ ও নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারে। নির্বাচনের সময় সরকারকে নিরপেক্ষ রাখার পথ ও পন্থা বের করার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে এখনই তত্পর হতে হবে, আলোচনার সূত্রপাত করতে হবে। তার নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা উপস্থাপন করতে হবে।

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে অনেক বড় বড় কথা বলা হচ্ছে কিন্তু জনগণের স্বাধীন ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটানোর কোনো সুযোগ রাখার কথা নেই। এটা চলমান বিস্ফোরক পরিস্থিতিতে বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।

গণতন্ত্র হোক বা না হোক আমাদের বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট এনজিওসমূহ নির্বাচনের ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে যাতে তারা তাদের কার্যক্রম তুলে ধরতে পারে। তারা সুশাসনের অভাব সম্পর্কে তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করে থাকে এবং সেখানেই তাদের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়।

বদ্ধ সরকার কোনো সরকারই নয়। নিজের ভালোর জন্য সরকারের উচিত বাতাবরণ উন্মুক্ত করে দেওয়া যাতে নির্মল হাওয়া এবং নতুন চিন্তাভাবনা সরকারকে সঞ্জীবিত করতে পারে।

আমার কাছে এটা পরম বেদনার বিষয় যে আমাদের সাংবাদিক এবং আইনজীবীরা তাদের গৌরবোজ্জ্বল দিনগুলোর কথা ভুলে বসে আছেন, যখন তারা গণতন্ত্রের বন্ধু এবং নিঃস্বার্থভাবে জনগণের সপক্ষে নিবেদিত ছিলেন। আমাদের জনগণ আজ নিজের দেশে পরবাসী এবং ছিন্নমূল। আর তাদের পার করতে হচ্ছে এক নির্লজ্জ অসাধুতার যুগ।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন