শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ, ২০১৭

নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে

মইনুল হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার কার্যকারিতা সম্পূর্ণভাবে মুক্ত নির্বাচনের ওপর নির্ভর করে এমন ভাবনা সঠিক নয়। গণতান্ত্রিকভাবে আস্থাভাজন বিরোধী দল পেতে হলে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কার আনার কথা ভাবতে হবে। অতীতের ধারাবাহিকতায় ব্যর্থ অগণতান্ত্রিক নেতৃত্বকে বহাল রাখাটা গণতন্ত্র রক্ষার সঠিক পথ বিবেচিত হতে পারে না। বিরোধী দল যদি নির্বাচন বর্জন করে তাহলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ, এই ভয় দেখিয়ে অবাধ নির্বাচন নিশ্চিত করা যাবে না।

নির্বাচনী সংকটকে আমরা একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখে আসছি। যার একটি দিক হচ্ছে সরকারের গণতান্ত্রিক জবাবদিহিতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা এবং আর একটি দিক হচ্ছে জনজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু যতক্ষণ না আমরা স্বাধীন জাতি হিসেবে অধিকার নিয়ে বেঁচে থাকার দায়-দায়িত্ব ও গুরুত্ব বহন করতে শিখছি ততক্ষণ কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জিত হওয়ার নয়। রাজনৈতিক নেতৃত্ব তেমন চোখে পড়ছে না, কেবল দেখছি পুলিশি শক্তির বাড়াবাড়ি।

আমরা যদি অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা রক্ষায় বীরত্ব দেখাতে না পারি তাহলে আমরা কেমন করে স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের বীরত্বব্যঞ্জক অর্জনকে সম্মান করব। আমরা মুহূর্তের জন্যও বিস্মৃত হতে পারি না যে, নির্বাচনী রায়ের পবিত্রতা রক্ষার জন্য মুক্তিযুদ্ধের বিস্ফোরণ ঘটেছিল। সেই অতীত গৌরবগাথা নিয়ে অহংকার করা হলেও অতীতের গৌরবোজ্জ্বল অর্জনসমূহের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হচ্ছে, যাকে জঘন্যতম প্রতারণা বললেও কম বলা হয়।

আমরা যখন অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বলি তখন আমরা আসলে আমাদের অধিকারের কথা বলি এবং একসঙ্গে নিরাপদ ও শান্তিতে বসবাস করার সামর্থ্যের কথা বলি। অবাধ নির্বাচনের ইস্যু বলতে বোঝায় আমরা আমাদের স্বাধীন ইচ্ছা খাটিয়ে সরকার বেছে নেওয়ার অধিকার রাখি। সর্বোপরি, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার কথা বলি। আমাদের নিজেদের সরকারের কাছে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে বেঁচে থাকার জন্য তো আমরা নিজেদের মুক্ত করিনি।

জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে যে চ্যালেঞ্জ তার গভীরতা উপলব্ধি করার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমার দৃষ্টিতে বিশৃঙ্খলা ও দুর্নীতির পটভূমিতে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সংকটটি মূল্যায়িত হওয়া বাঞ্ছনীয়। আমাদের এমন একটা সরকার আছে যে অন্য কারও কথা শোনে না, কাউকে পাত্তাও দেয় না। নিজস্ব বৃত্তের মধ্যে কাজ করতে অভ্যস্ত এই সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সবার জন্য সমান অবস্থান অস্বীকার করে অবাধ নির্বাচনকেই অস্বীকার করা হচ্ছে। প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে কেউ থাকবেন ক্ষমতাসীন সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী আর অন্যরা হবেন সাধারণ প্রার্থী, এই বৈষম্যই অবাধ নির্বাচনের ভিত্তিকে ধসিয়ে দিচ্ছে।

অবাধ নির্বাচনের বিষয়টিকে একটি বিচ্ছিন্ন বিষয় দেখা ঠিক হবে না। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনই গণতন্ত্র নয় কিন্তু এটাই গণতন্ত্রের চালিকাশক্তি যেমন জীবনের জন্য অক্সিজেন। অক্সিজেনের অভাবে যেমন শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো অচল হয়ে পড়ে এবং মৃত্যু ঘনিয়ে আসে ঠিক তেমনি অবাধ নির্বাচন হচ্ছে গণতান্ত্রিক সুশাসনের অপরিহার্য চালিকাশক্তি। নির্বাচন কমিশনের জন্ম হয়েছে প্রতিবন্ধী হিসেবে এবং নির্বাচনের সময়ে শক্তিশালী সরকারের সামনে নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে। তাই প্রতিবন্ধী নির্বাচন কমিশনের কাছে সবকিছু প্রত্যাশা করা সততার লক্ষণ নয়। নাগরিক হিসেবে আমরা ভোটাধিকার হারিয়েছি। আমরা সে অধিকার ফিরে পাওয়ার লড়াইয়ে বিজয় অর্জন করতে চাই। আর জাতির জন্য চাই প্রত্যাশিত সুশাসন দেওয়ার উপযোগী সরকার।

অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের অঙ্গীকার করা প্রধান নির্বাচন কমিশনের পক্ষে যে কতটা অসম্ভব সে সম্পর্কে তিনি আদৌ সচেতন কিনা সন্দেহ হয়। তবুও তিনি তার ওপর সবাইকে আস্থা রাখার জন্য বলছেন। আসলে তো তার দরকার সরকারের কাছ থেকে অবাধ ও স্বাধীন নির্বাচন অনুষ্ঠানের নিশ্চয়তা। যেসব দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু আছে সেখানে সংসদ অবলুপ্ত ঘোষণা না করে এবং সংসদীয় আসনগুলোকে শূন্য না করে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার কথা ভাবা যায় না। সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর কোনো সরকার আর নির্বাচিত দাবি করতে পারে না। হয় একটা সরকারের ব্যবস্থাপনার সবটা অনুসরণ করতে হবে নতুবা একেবারেই না। কোনো ব্যবস্থা অনুসরণ না করার কারণেই সরকার পরিচালনায় বিশৃঙ্খলা দেখা যাচ্ছে। ক্ষমতার দাপট দৃশ্যমান কিন্তু কোথাও দায়িত্ব পালনের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

সুতরাং নির্বাচনকালীন সরকার নিজেই নির্বাচনে জেতার জন্য প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে নির্বাচন কমিশনকে শক্তি ও স্বাধীনতা নিয়ে কার্যকর ভূমিকা পালনের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবেই। ত্যাগী রাজনীতিবিদদের কাছে ক্ষমতা ছাড়া যত সহজ ও স্বাভাবিক, ব্যক্তিস্বার্থের সরকারের পক্ষে তা নয়।

প্রতিবন্ধী নির্বাচন কমিশনের ওপর অনেক বেশি নির্ভর করতে গিয়ে আমরা আমাদের দায়িত্ব অস্বীকার করছি। নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারকে নিরপেক্ষ রাখা যাতে নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে। অসুবিধা হলো সরকার কোনোরূপ নমনীয়তায় বিশ্বাসী নয়।

নির্বাচনের সময় সরকার কীভাবে নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে নিরপেক্ষ থাকবে সেই প্রস্তাবনা আসা দরকার যাতে নির্বাচন কমিশন অবাধ ও নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারে। নির্বাচনের সময় সরকারকে নিরপেক্ষ রাখার পথ ও পন্থা বের করার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে এখনই তত্পর হতে হবে, আলোচনার সূত্রপাত করতে হবে। তার নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা উপস্থাপন করতে হবে।

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে অনেক বড় বড় কথা বলা হচ্ছে কিন্তু জনগণের স্বাধীন ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটানোর কোনো সুযোগ রাখার কথা নেই। এটা চলমান বিস্ফোরক পরিস্থিতিতে বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।

গণতন্ত্র হোক বা না হোক আমাদের বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট এনজিওসমূহ নির্বাচনের ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে যাতে তারা তাদের কার্যক্রম তুলে ধরতে পারে। তারা সুশাসনের অভাব সম্পর্কে তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করে থাকে এবং সেখানেই তাদের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়।

বদ্ধ সরকার কোনো সরকারই নয়। নিজের ভালোর জন্য সরকারের উচিত বাতাবরণ উন্মুক্ত করে দেওয়া যাতে নির্মল হাওয়া এবং নতুন চিন্তাভাবনা সরকারকে সঞ্জীবিত করতে পারে।

আমার কাছে এটা পরম বেদনার বিষয় যে আমাদের সাংবাদিক এবং আইনজীবীরা তাদের গৌরবোজ্জ্বল দিনগুলোর কথা ভুলে বসে আছেন, যখন তারা গণতন্ত্রের বন্ধু এবং নিঃস্বার্থভাবে জনগণের সপক্ষে নিবেদিত ছিলেন। আমাদের জনগণ আজ নিজের দেশে পরবাসী এবং ছিন্নমূল। আর তাদের পার করতে হচ্ছে এক নির্লজ্জ অসাধুতার যুগ।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল

১৭ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

৩ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

৯ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ