শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ, ২০১৭

নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে

মইনুল হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার কার্যকারিতা সম্পূর্ণভাবে মুক্ত নির্বাচনের ওপর নির্ভর করে এমন ভাবনা সঠিক নয়। গণতান্ত্রিকভাবে আস্থাভাজন বিরোধী দল পেতে হলে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কার আনার কথা ভাবতে হবে। অতীতের ধারাবাহিকতায় ব্যর্থ অগণতান্ত্রিক নেতৃত্বকে বহাল রাখাটা গণতন্ত্র রক্ষার সঠিক পথ বিবেচিত হতে পারে না। বিরোধী দল যদি নির্বাচন বর্জন করে তাহলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ, এই ভয় দেখিয়ে অবাধ নির্বাচন নিশ্চিত করা যাবে না।

নির্বাচনী সংকটকে আমরা একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখে আসছি। যার একটি দিক হচ্ছে সরকারের গণতান্ত্রিক জবাবদিহিতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা এবং আর একটি দিক হচ্ছে জনজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু যতক্ষণ না আমরা স্বাধীন জাতি হিসেবে অধিকার নিয়ে বেঁচে থাকার দায়-দায়িত্ব ও গুরুত্ব বহন করতে শিখছি ততক্ষণ কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জিত হওয়ার নয়। রাজনৈতিক নেতৃত্ব তেমন চোখে পড়ছে না, কেবল দেখছি পুলিশি শক্তির বাড়াবাড়ি।

আমরা যদি অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা রক্ষায় বীরত্ব দেখাতে না পারি তাহলে আমরা কেমন করে স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের বীরত্বব্যঞ্জক অর্জনকে সম্মান করব। আমরা মুহূর্তের জন্যও বিস্মৃত হতে পারি না যে, নির্বাচনী রায়ের পবিত্রতা রক্ষার জন্য মুক্তিযুদ্ধের বিস্ফোরণ ঘটেছিল। সেই অতীত গৌরবগাথা নিয়ে অহংকার করা হলেও অতীতের গৌরবোজ্জ্বল অর্জনসমূহের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হচ্ছে, যাকে জঘন্যতম প্রতারণা বললেও কম বলা হয়।

আমরা যখন অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বলি তখন আমরা আসলে আমাদের অধিকারের কথা বলি এবং একসঙ্গে নিরাপদ ও শান্তিতে বসবাস করার সামর্থ্যের কথা বলি। অবাধ নির্বাচনের ইস্যু বলতে বোঝায় আমরা আমাদের স্বাধীন ইচ্ছা খাটিয়ে সরকার বেছে নেওয়ার অধিকার রাখি। সর্বোপরি, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার কথা বলি। আমাদের নিজেদের সরকারের কাছে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে বেঁচে থাকার জন্য তো আমরা নিজেদের মুক্ত করিনি।

জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে যে চ্যালেঞ্জ তার গভীরতা উপলব্ধি করার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমার দৃষ্টিতে বিশৃঙ্খলা ও দুর্নীতির পটভূমিতে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সংকটটি মূল্যায়িত হওয়া বাঞ্ছনীয়। আমাদের এমন একটা সরকার আছে যে অন্য কারও কথা শোনে না, কাউকে পাত্তাও দেয় না। নিজস্ব বৃত্তের মধ্যে কাজ করতে অভ্যস্ত এই সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সবার জন্য সমান অবস্থান অস্বীকার করে অবাধ নির্বাচনকেই অস্বীকার করা হচ্ছে। প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে কেউ থাকবেন ক্ষমতাসীন সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী আর অন্যরা হবেন সাধারণ প্রার্থী, এই বৈষম্যই অবাধ নির্বাচনের ভিত্তিকে ধসিয়ে দিচ্ছে।

অবাধ নির্বাচনের বিষয়টিকে একটি বিচ্ছিন্ন বিষয় দেখা ঠিক হবে না। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনই গণতন্ত্র নয় কিন্তু এটাই গণতন্ত্রের চালিকাশক্তি যেমন জীবনের জন্য অক্সিজেন। অক্সিজেনের অভাবে যেমন শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো অচল হয়ে পড়ে এবং মৃত্যু ঘনিয়ে আসে ঠিক তেমনি অবাধ নির্বাচন হচ্ছে গণতান্ত্রিক সুশাসনের অপরিহার্য চালিকাশক্তি। নির্বাচন কমিশনের জন্ম হয়েছে প্রতিবন্ধী হিসেবে এবং নির্বাচনের সময়ে শক্তিশালী সরকারের সামনে নির্বাচন কমিশন সাক্ষীগোপাল হয়েই থাকবে। তাই প্রতিবন্ধী নির্বাচন কমিশনের কাছে সবকিছু প্রত্যাশা করা সততার লক্ষণ নয়। নাগরিক হিসেবে আমরা ভোটাধিকার হারিয়েছি। আমরা সে অধিকার ফিরে পাওয়ার লড়াইয়ে বিজয় অর্জন করতে চাই। আর জাতির জন্য চাই প্রত্যাশিত সুশাসন দেওয়ার উপযোগী সরকার।

অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের অঙ্গীকার করা প্রধান নির্বাচন কমিশনের পক্ষে যে কতটা অসম্ভব সে সম্পর্কে তিনি আদৌ সচেতন কিনা সন্দেহ হয়। তবুও তিনি তার ওপর সবাইকে আস্থা রাখার জন্য বলছেন। আসলে তো তার দরকার সরকারের কাছ থেকে অবাধ ও স্বাধীন নির্বাচন অনুষ্ঠানের নিশ্চয়তা। যেসব দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু আছে সেখানে সংসদ অবলুপ্ত ঘোষণা না করে এবং সংসদীয় আসনগুলোকে শূন্য না করে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার কথা ভাবা যায় না। সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর কোনো সরকার আর নির্বাচিত দাবি করতে পারে না। হয় একটা সরকারের ব্যবস্থাপনার সবটা অনুসরণ করতে হবে নতুবা একেবারেই না। কোনো ব্যবস্থা অনুসরণ না করার কারণেই সরকার পরিচালনায় বিশৃঙ্খলা দেখা যাচ্ছে। ক্ষমতার দাপট দৃশ্যমান কিন্তু কোথাও দায়িত্ব পালনের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

সুতরাং নির্বাচনকালীন সরকার নিজেই নির্বাচনে জেতার জন্য প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে নির্বাচন কমিশনকে শক্তি ও স্বাধীনতা নিয়ে কার্যকর ভূমিকা পালনের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবেই। ত্যাগী রাজনীতিবিদদের কাছে ক্ষমতা ছাড়া যত সহজ ও স্বাভাবিক, ব্যক্তিস্বার্থের সরকারের পক্ষে তা নয়।

প্রতিবন্ধী নির্বাচন কমিশনের ওপর অনেক বেশি নির্ভর করতে গিয়ে আমরা আমাদের দায়িত্ব অস্বীকার করছি। নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারকে নিরপেক্ষ রাখা যাতে নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে। অসুবিধা হলো সরকার কোনোরূপ নমনীয়তায় বিশ্বাসী নয়।

নির্বাচনের সময় সরকার কীভাবে নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে নিরপেক্ষ থাকবে সেই প্রস্তাবনা আসা দরকার যাতে নির্বাচন কমিশন অবাধ ও নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারে। নির্বাচনের সময় সরকারকে নিরপেক্ষ রাখার পথ ও পন্থা বের করার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে এখনই তত্পর হতে হবে, আলোচনার সূত্রপাত করতে হবে। তার নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা উপস্থাপন করতে হবে।

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে অনেক বড় বড় কথা বলা হচ্ছে কিন্তু জনগণের স্বাধীন ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটানোর কোনো সুযোগ রাখার কথা নেই। এটা চলমান বিস্ফোরক পরিস্থিতিতে বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।

গণতন্ত্র হোক বা না হোক আমাদের বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট এনজিওসমূহ নির্বাচনের ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে যাতে তারা তাদের কার্যক্রম তুলে ধরতে পারে। তারা সুশাসনের অভাব সম্পর্কে তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করে থাকে এবং সেখানেই তাদের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়।

বদ্ধ সরকার কোনো সরকারই নয়। নিজের ভালোর জন্য সরকারের উচিত বাতাবরণ উন্মুক্ত করে দেওয়া যাতে নির্মল হাওয়া এবং নতুন চিন্তাভাবনা সরকারকে সঞ্জীবিত করতে পারে।

আমার কাছে এটা পরম বেদনার বিষয় যে আমাদের সাংবাদিক এবং আইনজীবীরা তাদের গৌরবোজ্জ্বল দিনগুলোর কথা ভুলে বসে আছেন, যখন তারা গণতন্ত্রের বন্ধু এবং নিঃস্বার্থভাবে জনগণের সপক্ষে নিবেদিত ছিলেন। আমাদের জনগণ আজ নিজের দেশে পরবাসী এবং ছিন্নমূল। আর তাদের পার করতে হচ্ছে এক নির্লজ্জ অসাধুতার যুগ।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন