শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

পাঠ্যবই দিয়ে শুরু— শেষ কোথায়?

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাঠ্যবই দিয়ে শুরু— শেষ কোথায়?

দেশ নিয়ে যদি কখনো আমার মন খারাপ হয় তখন আমি আমাদের দেশের স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েদের কথা ভাবি এবং অবধারিতভাবে আমার মনটা ভালো হয়ে যায়। এ দেশে স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়ের সংখ্যা প্রায় চার কোটি, দেশের জনসংখ্যা চার কোটি থেকে বেশি এরকম দেশের সংখ্যাই এ পৃথিবীতে একেবারে হাতেগোনা— আমাদের দেশে প্রাইমারিতে যত ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করে ইউরোপে অনেক দেশের মোট জনসংখ্যা তার থেকে কম!  এ দেশে শুধু যে অনেক ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করছে তা নয়, ছেলে এবং মেয়ে সমানভাবে লেখাপড়া করছে। পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রটিতে মালালা নামে একটি বালিকা লেখাপড়া করতে চেয়েছিল বলে তার মাথায় গুলি করে দেওয়া হয়েছিল। আমাদের দেশে নিচু ক্লাসগুলোতে অনেক সময় ছেলের থেকে মেয়ের সংখ্যা বেশি, তারা লেখাপড়াতেও অনেক সময় ভালো রেজাল্ট করে। পৃথিবীতে যত সুন্দর দৃশ্য আছে তার মাঝে সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য হচ্ছে যখন দুটি শিশু বালিকা গলা ধরাধরি করে কথা বলতে বলতে বই-খাতা নিয়ে স্কুলে যায়।

আমরা জানি আমাদের দেশের লেখাপড়া নিয়ে অনেক সমস্যা, স্কুলগুলোতে যথেষ্ট শিক্ষক নেই, যারা আছেন তারাও যে সব সময় পড়াতে পারেন তা নয়। পরীক্ষার আগে প্রশ্ন ফাঁস হয়ে যায়। বাবা-মায়েরা ছেলেমেয়েদের কোচিং সেন্টারে পাঠিয়ে তাদের শৈশব থেকে সব আনন্দ কেড়ে নেন। ছেলেমেয়েরা বইয়ের ভারে কুঁজো হয়ে যায়, তারপরও তাদের গাইড বই মুখস্থ করতে হয়। পাঠ্যবইগুলোর মান ভালো নয়, নানারকম ভুলভ্রান্তি, হাতে নিলে বোঝা যায় পুরো কাজটি করা হয়েছে এক ধরনের অবহেলা নিয়ে।

কিন্তু এত কিছুর পরও আমরা কিন্তু কখনই হতাশা প্রকাশ করিনি, কারণ আমরা জানি লেখাপড়া নিয়ে এ সমস্যাগুলো একটুখানি আন্তরিকভাবে চেষ্টা করলেই সমাধান করে ফেলা যায়। আগে হোক পরে হোক এ সমস্যাগুলোর সমাধান হবে, আমাদের দেশের চার কোটি ছেলেমেয়ে ঠিক ঠিক লেখাপড়া করবে। তখন আর আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনো দুর্ভাবনা করতে হবে না।

কিন্তু এই প্রথমবার আমরা আতঙ্কে শিউরে উঠেছি। এই প্রথমবার আমরা আবিষ্কার করেছি আমাদের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার যে জগিট আছে সেটি এ দেশের মানুষ, শিক্ষাবিদ, অভিভাবক, ছাত্রছাত্রী কিংবা এক কথায় শিক্ষা পরিবার নিয়ন্ত্রণ করে না, এটি একটি অদৃশ্য শক্তি দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এবারে নিয়ন্ত্রণটি এসেছে পাঠ্যবইয়ের ওপর। পাঠ্যবই ছাপানোর সময় ছোটখাটো ভুলভ্রান্তি অবহেলা নিয়ে আমরা এতদিন হইহল্লা করে এসেছি, এখন হঠাৎ করে দেখছি এই ছোটখাটো ভুলভ্রান্তি অবহেলা থেকে হাজার গুণ বড় একটি অশুভ ষড়যন্ত্র আমাদের লেখাপড়ার একেবারে ভিত্তিমূল ধরে টান দিয়েছে। হেফাজতে ইসলামের দাবি মেনে নিয়ে আমাদের পাঠ্যবইগুলোর পরিবর্তন করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারের আমলে আমরা একেবারে হতভম্ব হয়ে আবিষ্কার করেছি এ দেশে পাঠ্যবইটি কেমন হবে সেই সিদ্ধান্তটি আর এ দেশের শিক্ষাবিদেরা নিচ্ছেন না, সিদ্ধান্তটি নিচ্ছে হেফাজতে ইসলাম। হেফাজতে ইসলামের কথা বলা হলেই আমার ২০১৩ সালের মে মাসের ৫ তারিখের ঘটনার কথা মনে পড়ে যায়। হেফাজতে ইসলাম ওই দিনটিতে ঢাকা অবরোধের ডাক দিয়েছিল। এর পেছনের রাজনীতি কিংবা ষড়যন্ত্র কী ছিল আমার জানা নেই, ব্যক্তিগতভাবে ওই দিনটিকে আমি একটা অশুভ দিন মনে করি, কারণ ওইদিন ভোর ৫টায় আমার কাছে একটা এসএমএস এসেছিল। ইংরেজি অক্ষরে বাংলায় সেখানে আমাকে উদ্দেশ করে লেখা হয়েছিল :

‘এই নাস্তিক জাফর ইকবাল, তোদের মৃত্যুর ঘণ্টা বাজছে। হতে পারে আজ রাতই তোদের শেষ রাত। কাল হয়তো তোরা আর পৃথিবীতে থাকতে পারবি না। কারণ এই জমানার শ্রেষ্ঠ শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদ শফীর ডাকে সারা বাংলাদেশের তৌহিদি জনতা মাঠে নেমে এসেছে। সেই সব তৌহিদি জনতা প্রধানমন্ত্রীসহ তোদের সব ধরে ধরে জবাই করে ছাড়বে। আমার আল্লাহকে নিয়ে, বিশ্বনবীকে নিয়ে, আলিমকে নিয়ে, কোরআনের হাফেজদের নিয়ে কটূক্তি করার ভয়ঙ্কর পরিণাম কী তা আগামীকাল হাড়ে হাড়ে টের পাবি তোরা।’

 

 

হেফাজতে ইসলামের প্রকৃত রূপটি এ এসএমএসটি পড়লে বোঝা যায়। তারা এখনো সুযোগ পায়নি, কিন্তু সুযোগ পেলে তারা প্রধানমন্ত্রীকেও জবাই করার ইচ্ছা রাখে। আমাদের পাঠ্যবইয়ে এ হেফাজতে ইসলামের ইচ্ছা মেনে নিয়ে পরিবর্তন করা হয়েছে।

২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলাম যে অবরোধ তৈরি করেছিল সেখানে লাখ লাখ পুরুষ মানুষ ছিল, সেখানে কোনো মহিলা ছিল না। আমরা নারী এবং পুরুষকে সব জায়গায় সমানভাবে দেখতে চাই। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় শক্তি নারী-পুরুষের এই সম্মিলিত শক্তি। হেফাজতে ইসলামের জগতে নারীদের কোনো স্থান নেই। নারীদের অবদান দূরে থাকুক তাদের অবস্থানটি পর্যন্ত তাদের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ। মেয়েদের তেঁতুলের সঙ্গে তুলনা করে সেই উক্তিটি নিশ্চয়ই কেউ ভুলে যায়নি।

এ হেফাজতে ইসলাম ছেলেমেয়েদের পাঠ্যবইয়ে যে পরিবর্তনগুলো আনতে চেয়েছিল, আমরা দেখতে পেয়েছি পাঠ্যবইয়ে হুবহু সেই পরিবর্তনগুলো আনা হয়েছে। ঘটনাটি জানতে পেরে এ দেশের সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে শিক্ষক, শিক্ষাবিদ, লেখক, কবি সাহিত্যিক সবাই তীব্র ভাষায় তার প্রতিবাদ করেছেন। তার উত্তরে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে কোনো বক্তব্য রাখা হয়নি। ছোটখাটো যে বানান ভুল ছিল, তথ্যের যে বিভ্রান্তি ছিল সেগুলো নিয়ে একটুখানি কথাবার্তা হয়েছে কিন্তু আদর্শগত যে বিশাল একটা পরিবর্তন সূচনা করা হয়েছে সেটি নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো বক্তব্য রাখা হয়নি। আমরা লোকমুখে নানারকম কথা শুনতে পাই, সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারি না। শোনা যায়, পাঠ্যবইগুলো বিতরণের জন্য পাঠানোর পর ফিরিয়ে নিয়ে এসে সেগুলো ‘হেফাজতিকরণ’ করে নতুনভাবে ছাপিয়ে আবার পাঠানো হয়েছে। সত্যি যদি এটি ঘটে থাকে তাহলে আমাদের দেশের শিক্ষার ইতিহাসে এর থেকে বড় আঘাত আর কখনো আসেনি। সরকার এ ব্যাপারে মুখে তালা দিয়ে বসে আছে। এ ব্যাপারে একবারও মুখ খুলছে না। পত্রপত্রিকায় দেখেছি হেফাজতে ইসলাম এ পাঠ্যবই নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে! তারা মোটামুটি প্রকাশ্যে জানিয়ে দিয়েছে পাঠ্যবইয়ের এই পরিবর্তনটি মোটেও শেষ পরিবর্তন নয়। এটি মাত্র শুরু। তারা আরও অনেক রকম পরিবর্তন দাবি করে আসছে, আমরা যেই পরিবর্তনগুলো মুক্তিযুদ্ধে পাওয়া বাংলাদেশে এর আগে কখনো কল্পনা পর্যন্ত করতে পারিনি। সত্যি কথা বলতে কি তারা যে দাবিগুলো জানিয়েছে সেটি নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকায় অনেক বড় করে গুরুত্ব দিয়ে ছাপিয়েছে। সেটি পড়ে মনে হয়েছে সারা পৃথিবীর সামনে আমাদের দেশটি হঠাৎ করে একটি সাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। আওয়ামী লীগ সরকার যখন ক্ষুদ্র থেকেও ক্ষুদ্র একটি ভুল করে বিএনপি সব সময় জোর গলায় তার প্রতিবাদ করে। পাঠ্যবইয়ের এ হেফাজতিকরণের পর আমরা কিন্তু তাদের মুখ থেকেও কোনো প্রতিবাদ শুনতে পাইনি। দেশটিকে সাম্প্রদায়িক একটি দেশ তৈরি করার ব্যাপারে আওয়ামী লীগ কিংবা বিএনপির ভিতরে আশ্চর্য এক ধরনের মিল— আর কোথাও এই মিল খুঁজে পাওয়া যাবে না।

আমাদের দেশে লেখাপড়ার অনেক ধারা, কওমি মাদ্রাসা তার একটি। শিক্ষানীতি নিয়ে যখন কাজ করা হয়েছিল তখন কওমি মাদ্রাসাকে দেশের শিক্ষাব্যবস্থার মূল ধারার মাঝে আনার চেষ্টা করা হয়েছিল, তারা আসতে রাজি হয়নি। এ দেশের মাঝে থেকেও তারা তাদের নিজস্ব লেখাপড়ার একটি ধারাকে বজায় রেখেছে, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশের স্বপ্ন আর লক্ষ্যের সঙ্গে তার মিল নেই। এতদিন তারা শুধু তাদের নিজেদের লেখাপড়ার বিষয়বস্তু নিয়ন্ত্রণ করেছে, এই প্রথম আমরা দেখতে পাচ্ছি যে তারা এখন আমাদের দেশের মূল ধারার লেখাপড়ার বিষয়বস্তুটি তাদের মতো করে পরিবর্তন করার দাবি করছে। তারা কত কিছুই দাবি করে। এ লেখাটিতে আমি যে এসএমএসটি তুলে দিয়েছি সেখানেও তাদের শুধু দাবি নয়, তাদের পরিকল্পনার কথাও আছে। কিন্তু সেই অযৌক্তিক দাবিগুলো মানতে হবে সেই কথাটি কে বলেছে।

সরকার তাদের দাবি কিন্তু অক্ষরে অক্ষরে মেনে নিয়েছে। বড় বড় কবি-সাহিত্যিক-লেখকদের হিন্দু এবং মুসলমান হিসেবে ভাগ করেছে এবং হিন্দুদের লেখা বাদ দিয়েছে। এটি যে কত বড় একটি পদস্খলন সেই কথাটি আমরা কেমন করে বুঝাব? সরকার কি মনে করছে এ কাজকর্মের কারণে পরের নির্বাচনে হেফাজতে ইসলাম তাদের ভোট দিয়ে নির্বাচনে জয়ী করবে? সেটি কখনই ঘটবে না।

আমার এখন বার বার বঙ্গবন্ধুর কথা মনে পড়ছে। পাকিস্তান জন্ম হওয়ার কয়েক বছরের ভিতর বঙ্গবন্ধু বুঝতে পেরেছিলেন একটি দেশ শুধু একটি ধর্মের মানুষের জন্য হতে পারে না। তাই তিনি তার দলের নামটি আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে পরিবর্তন করে নতুন নামকরণ করেছিলেন আওয়ামী লীগ। তিনি সবার চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছিলেন এ দেশটি আসলে হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান সবার জন্য। এতদিন পর সরকারের পাঠ্যবই নিয়ে হেফাজতে ইসলামের কাছে আত্মসমর্পণ করার ঘটনাটি দেখে মনে হয় আওয়ামী লীগ নামের রাজনৈতিক দলটি বুঝি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বুুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে আবার আগের সাম্প্রদায়িক রূপটিতে ফিরে যেতে চাইছে। আওয়ামী লীগ সরকারকে বুঝতে হবে এ দেশের মূল শক্তি কিন্তু সাম্প্রদায়িকতার মাঝে নয়। এ দেশের মূল শক্তি এ দেশের আধুনিক তরুণ জনগোষ্ঠী। তারা ডিজিটাল বাংলাদেশকে গ্রহণ করে, যুদ্ধাপরাধীর বিচারকে স্বাগত জানায়। তারা একটা আধুনিক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখতে চায়।  এ আধুনিক তরুণ জনগোষ্ঠীকে অস্বীকার করে হেফাজতে ইসলামকে তুষ্ট করার চেষ্টার মতো বড় ভুল আর কিছু হতে পারে না।

আমরা কিছুতেই আমাদের নতুন প্রজন্মকে শত বছর আগের সাম্প্রদায়িক মানুষ হিসেবে বড় করতে চাই না, নতুন পৃথিবীর আধুনিক মানুষ হিসেবে বড় করতে চাই।

     লেখক : অধ্যাপক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৮ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ
দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা