শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

পাঠ্যবই দিয়ে শুরু— শেষ কোথায়?

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাঠ্যবই দিয়ে শুরু— শেষ কোথায়?

দেশ নিয়ে যদি কখনো আমার মন খারাপ হয় তখন আমি আমাদের দেশের স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েদের কথা ভাবি এবং অবধারিতভাবে আমার মনটা ভালো হয়ে যায়। এ দেশে স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়ের সংখ্যা প্রায় চার কোটি, দেশের জনসংখ্যা চার কোটি থেকে বেশি এরকম দেশের সংখ্যাই এ পৃথিবীতে একেবারে হাতেগোনা— আমাদের দেশে প্রাইমারিতে যত ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করে ইউরোপে অনেক দেশের মোট জনসংখ্যা তার থেকে কম!  এ দেশে শুধু যে অনেক ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করছে তা নয়, ছেলে এবং মেয়ে সমানভাবে লেখাপড়া করছে। পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রটিতে মালালা নামে একটি বালিকা লেখাপড়া করতে চেয়েছিল বলে তার মাথায় গুলি করে দেওয়া হয়েছিল। আমাদের দেশে নিচু ক্লাসগুলোতে অনেক সময় ছেলের থেকে মেয়ের সংখ্যা বেশি, তারা লেখাপড়াতেও অনেক সময় ভালো রেজাল্ট করে। পৃথিবীতে যত সুন্দর দৃশ্য আছে তার মাঝে সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য হচ্ছে যখন দুটি শিশু বালিকা গলা ধরাধরি করে কথা বলতে বলতে বই-খাতা নিয়ে স্কুলে যায়।

আমরা জানি আমাদের দেশের লেখাপড়া নিয়ে অনেক সমস্যা, স্কুলগুলোতে যথেষ্ট শিক্ষক নেই, যারা আছেন তারাও যে সব সময় পড়াতে পারেন তা নয়। পরীক্ষার আগে প্রশ্ন ফাঁস হয়ে যায়। বাবা-মায়েরা ছেলেমেয়েদের কোচিং সেন্টারে পাঠিয়ে তাদের শৈশব থেকে সব আনন্দ কেড়ে নেন। ছেলেমেয়েরা বইয়ের ভারে কুঁজো হয়ে যায়, তারপরও তাদের গাইড বই মুখস্থ করতে হয়। পাঠ্যবইগুলোর মান ভালো নয়, নানারকম ভুলভ্রান্তি, হাতে নিলে বোঝা যায় পুরো কাজটি করা হয়েছে এক ধরনের অবহেলা নিয়ে।

কিন্তু এত কিছুর পরও আমরা কিন্তু কখনই হতাশা প্রকাশ করিনি, কারণ আমরা জানি লেখাপড়া নিয়ে এ সমস্যাগুলো একটুখানি আন্তরিকভাবে চেষ্টা করলেই সমাধান করে ফেলা যায়। আগে হোক পরে হোক এ সমস্যাগুলোর সমাধান হবে, আমাদের দেশের চার কোটি ছেলেমেয়ে ঠিক ঠিক লেখাপড়া করবে। তখন আর আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনো দুর্ভাবনা করতে হবে না।

কিন্তু এই প্রথমবার আমরা আতঙ্কে শিউরে উঠেছি। এই প্রথমবার আমরা আবিষ্কার করেছি আমাদের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার যে জগিট আছে সেটি এ দেশের মানুষ, শিক্ষাবিদ, অভিভাবক, ছাত্রছাত্রী কিংবা এক কথায় শিক্ষা পরিবার নিয়ন্ত্রণ করে না, এটি একটি অদৃশ্য শক্তি দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এবারে নিয়ন্ত্রণটি এসেছে পাঠ্যবইয়ের ওপর। পাঠ্যবই ছাপানোর সময় ছোটখাটো ভুলভ্রান্তি অবহেলা নিয়ে আমরা এতদিন হইহল্লা করে এসেছি, এখন হঠাৎ করে দেখছি এই ছোটখাটো ভুলভ্রান্তি অবহেলা থেকে হাজার গুণ বড় একটি অশুভ ষড়যন্ত্র আমাদের লেখাপড়ার একেবারে ভিত্তিমূল ধরে টান দিয়েছে। হেফাজতে ইসলামের দাবি মেনে নিয়ে আমাদের পাঠ্যবইগুলোর পরিবর্তন করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারের আমলে আমরা একেবারে হতভম্ব হয়ে আবিষ্কার করেছি এ দেশে পাঠ্যবইটি কেমন হবে সেই সিদ্ধান্তটি আর এ দেশের শিক্ষাবিদেরা নিচ্ছেন না, সিদ্ধান্তটি নিচ্ছে হেফাজতে ইসলাম। হেফাজতে ইসলামের কথা বলা হলেই আমার ২০১৩ সালের মে মাসের ৫ তারিখের ঘটনার কথা মনে পড়ে যায়। হেফাজতে ইসলাম ওই দিনটিতে ঢাকা অবরোধের ডাক দিয়েছিল। এর পেছনের রাজনীতি কিংবা ষড়যন্ত্র কী ছিল আমার জানা নেই, ব্যক্তিগতভাবে ওই দিনটিকে আমি একটা অশুভ দিন মনে করি, কারণ ওইদিন ভোর ৫টায় আমার কাছে একটা এসএমএস এসেছিল। ইংরেজি অক্ষরে বাংলায় সেখানে আমাকে উদ্দেশ করে লেখা হয়েছিল :

‘এই নাস্তিক জাফর ইকবাল, তোদের মৃত্যুর ঘণ্টা বাজছে। হতে পারে আজ রাতই তোদের শেষ রাত। কাল হয়তো তোরা আর পৃথিবীতে থাকতে পারবি না। কারণ এই জমানার শ্রেষ্ঠ শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদ শফীর ডাকে সারা বাংলাদেশের তৌহিদি জনতা মাঠে নেমে এসেছে। সেই সব তৌহিদি জনতা প্রধানমন্ত্রীসহ তোদের সব ধরে ধরে জবাই করে ছাড়বে। আমার আল্লাহকে নিয়ে, বিশ্বনবীকে নিয়ে, আলিমকে নিয়ে, কোরআনের হাফেজদের নিয়ে কটূক্তি করার ভয়ঙ্কর পরিণাম কী তা আগামীকাল হাড়ে হাড়ে টের পাবি তোরা।’

 

 

হেফাজতে ইসলামের প্রকৃত রূপটি এ এসএমএসটি পড়লে বোঝা যায়। তারা এখনো সুযোগ পায়নি, কিন্তু সুযোগ পেলে তারা প্রধানমন্ত্রীকেও জবাই করার ইচ্ছা রাখে। আমাদের পাঠ্যবইয়ে এ হেফাজতে ইসলামের ইচ্ছা মেনে নিয়ে পরিবর্তন করা হয়েছে।

২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলাম যে অবরোধ তৈরি করেছিল সেখানে লাখ লাখ পুরুষ মানুষ ছিল, সেখানে কোনো মহিলা ছিল না। আমরা নারী এবং পুরুষকে সব জায়গায় সমানভাবে দেখতে চাই। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় শক্তি নারী-পুরুষের এই সম্মিলিত শক্তি। হেফাজতে ইসলামের জগতে নারীদের কোনো স্থান নেই। নারীদের অবদান দূরে থাকুক তাদের অবস্থানটি পর্যন্ত তাদের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ। মেয়েদের তেঁতুলের সঙ্গে তুলনা করে সেই উক্তিটি নিশ্চয়ই কেউ ভুলে যায়নি।

এ হেফাজতে ইসলাম ছেলেমেয়েদের পাঠ্যবইয়ে যে পরিবর্তনগুলো আনতে চেয়েছিল, আমরা দেখতে পেয়েছি পাঠ্যবইয়ে হুবহু সেই পরিবর্তনগুলো আনা হয়েছে। ঘটনাটি জানতে পেরে এ দেশের সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে শিক্ষক, শিক্ষাবিদ, লেখক, কবি সাহিত্যিক সবাই তীব্র ভাষায় তার প্রতিবাদ করেছেন। তার উত্তরে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে কোনো বক্তব্য রাখা হয়নি। ছোটখাটো যে বানান ভুল ছিল, তথ্যের যে বিভ্রান্তি ছিল সেগুলো নিয়ে একটুখানি কথাবার্তা হয়েছে কিন্তু আদর্শগত যে বিশাল একটা পরিবর্তন সূচনা করা হয়েছে সেটি নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো বক্তব্য রাখা হয়নি। আমরা লোকমুখে নানারকম কথা শুনতে পাই, সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারি না। শোনা যায়, পাঠ্যবইগুলো বিতরণের জন্য পাঠানোর পর ফিরিয়ে নিয়ে এসে সেগুলো ‘হেফাজতিকরণ’ করে নতুনভাবে ছাপিয়ে আবার পাঠানো হয়েছে। সত্যি যদি এটি ঘটে থাকে তাহলে আমাদের দেশের শিক্ষার ইতিহাসে এর থেকে বড় আঘাত আর কখনো আসেনি। সরকার এ ব্যাপারে মুখে তালা দিয়ে বসে আছে। এ ব্যাপারে একবারও মুখ খুলছে না। পত্রপত্রিকায় দেখেছি হেফাজতে ইসলাম এ পাঠ্যবই নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে! তারা মোটামুটি প্রকাশ্যে জানিয়ে দিয়েছে পাঠ্যবইয়ের এই পরিবর্তনটি মোটেও শেষ পরিবর্তন নয়। এটি মাত্র শুরু। তারা আরও অনেক রকম পরিবর্তন দাবি করে আসছে, আমরা যেই পরিবর্তনগুলো মুক্তিযুদ্ধে পাওয়া বাংলাদেশে এর আগে কখনো কল্পনা পর্যন্ত করতে পারিনি। সত্যি কথা বলতে কি তারা যে দাবিগুলো জানিয়েছে সেটি নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকায় অনেক বড় করে গুরুত্ব দিয়ে ছাপিয়েছে। সেটি পড়ে মনে হয়েছে সারা পৃথিবীর সামনে আমাদের দেশটি হঠাৎ করে একটি সাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। আওয়ামী লীগ সরকার যখন ক্ষুদ্র থেকেও ক্ষুদ্র একটি ভুল করে বিএনপি সব সময় জোর গলায় তার প্রতিবাদ করে। পাঠ্যবইয়ের এ হেফাজতিকরণের পর আমরা কিন্তু তাদের মুখ থেকেও কোনো প্রতিবাদ শুনতে পাইনি। দেশটিকে সাম্প্রদায়িক একটি দেশ তৈরি করার ব্যাপারে আওয়ামী লীগ কিংবা বিএনপির ভিতরে আশ্চর্য এক ধরনের মিল— আর কোথাও এই মিল খুঁজে পাওয়া যাবে না।

আমাদের দেশে লেখাপড়ার অনেক ধারা, কওমি মাদ্রাসা তার একটি। শিক্ষানীতি নিয়ে যখন কাজ করা হয়েছিল তখন কওমি মাদ্রাসাকে দেশের শিক্ষাব্যবস্থার মূল ধারার মাঝে আনার চেষ্টা করা হয়েছিল, তারা আসতে রাজি হয়নি। এ দেশের মাঝে থেকেও তারা তাদের নিজস্ব লেখাপড়ার একটি ধারাকে বজায় রেখেছে, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশের স্বপ্ন আর লক্ষ্যের সঙ্গে তার মিল নেই। এতদিন তারা শুধু তাদের নিজেদের লেখাপড়ার বিষয়বস্তু নিয়ন্ত্রণ করেছে, এই প্রথম আমরা দেখতে পাচ্ছি যে তারা এখন আমাদের দেশের মূল ধারার লেখাপড়ার বিষয়বস্তুটি তাদের মতো করে পরিবর্তন করার দাবি করছে। তারা কত কিছুই দাবি করে। এ লেখাটিতে আমি যে এসএমএসটি তুলে দিয়েছি সেখানেও তাদের শুধু দাবি নয়, তাদের পরিকল্পনার কথাও আছে। কিন্তু সেই অযৌক্তিক দাবিগুলো মানতে হবে সেই কথাটি কে বলেছে।

সরকার তাদের দাবি কিন্তু অক্ষরে অক্ষরে মেনে নিয়েছে। বড় বড় কবি-সাহিত্যিক-লেখকদের হিন্দু এবং মুসলমান হিসেবে ভাগ করেছে এবং হিন্দুদের লেখা বাদ দিয়েছে। এটি যে কত বড় একটি পদস্খলন সেই কথাটি আমরা কেমন করে বুঝাব? সরকার কি মনে করছে এ কাজকর্মের কারণে পরের নির্বাচনে হেফাজতে ইসলাম তাদের ভোট দিয়ে নির্বাচনে জয়ী করবে? সেটি কখনই ঘটবে না।

আমার এখন বার বার বঙ্গবন্ধুর কথা মনে পড়ছে। পাকিস্তান জন্ম হওয়ার কয়েক বছরের ভিতর বঙ্গবন্ধু বুঝতে পেরেছিলেন একটি দেশ শুধু একটি ধর্মের মানুষের জন্য হতে পারে না। তাই তিনি তার দলের নামটি আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে পরিবর্তন করে নতুন নামকরণ করেছিলেন আওয়ামী লীগ। তিনি সবার চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছিলেন এ দেশটি আসলে হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান সবার জন্য। এতদিন পর সরকারের পাঠ্যবই নিয়ে হেফাজতে ইসলামের কাছে আত্মসমর্পণ করার ঘটনাটি দেখে মনে হয় আওয়ামী লীগ নামের রাজনৈতিক দলটি বুঝি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বুুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে আবার আগের সাম্প্রদায়িক রূপটিতে ফিরে যেতে চাইছে। আওয়ামী লীগ সরকারকে বুঝতে হবে এ দেশের মূল শক্তি কিন্তু সাম্প্রদায়িকতার মাঝে নয়। এ দেশের মূল শক্তি এ দেশের আধুনিক তরুণ জনগোষ্ঠী। তারা ডিজিটাল বাংলাদেশকে গ্রহণ করে, যুদ্ধাপরাধীর বিচারকে স্বাগত জানায়। তারা একটা আধুনিক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখতে চায়।  এ আধুনিক তরুণ জনগোষ্ঠীকে অস্বীকার করে হেফাজতে ইসলামকে তুষ্ট করার চেষ্টার মতো বড় ভুল আর কিছু হতে পারে না।

আমরা কিছুতেই আমাদের নতুন প্রজন্মকে শত বছর আগের সাম্প্রদায়িক মানুষ হিসেবে বড় করতে চাই না, নতুন পৃথিবীর আধুনিক মানুষ হিসেবে বড় করতে চাই।

     লেখক : অধ্যাপক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা