শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ মার্চ, ২০১৭

সাবমেরিন যুগে বাংলাদেশ ও সমুদ্রনিরাপত্তা

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সাবমেরিন যুগে বাংলাদেশ ও সমুদ্রনিরাপত্তা

১২ মার্চ ২০১৭ বানৌজা চট্টগ্রামে চীন হতে আসা দুটি সাবমেরিন আনুষ্ঠানিকভাবে কমিশনপ্রাপ্ত হলো। কমিশনে একটির নামকরণ করা হলো বানৌজা নবযাত্রা আরেকটি বানৌজা জয়যাত্রা। নৌবাহিনীর এই দুটি সাবমেরিনের কমিশনপ্রাপ্তির মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ সাবমেরিন যুগে পদার্পণ করল। তার নৌবাহিনীর পূর্ণতা অর্জন করল। উপকূলীয় নৌবাহিনী থেকে নীল জলের মহাসাগরীয় নৌবাহিনীতে রূপান্তরিত হলো। বাংলাদেশ নৌবাহিনী ত্রৈমাত্রিক শক্তি হিসেবে তার মজবুত ভিত রচনা করল। বানৌজা নবযাত্রা ও বানৌজা জয়যাত্রা বাংলাদেশ নৌবাহিনীর নবযাত্রার উদ্যোগকে জয়যাত্রায় নিশ্চিত করল।

এ এক বিশাল উত্থান, যুগান্তকারী উত্তোরণ। বাংলার (বঙ্গ) সাগর বঙ্গোপসাগর। বিশ্বের সর্ববৃহৎ উপসাগর। সবচেয়ে সমৃদ্ধ ও ঐশ্বর্য খচিত। UNCLOS (United Nation’s Convention on Laws of Sea) বাস্তবায়নের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ প্রতিবেশী মিয়ানমার ও ভারতের সমুদ্রসীমার বিরোধের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি করতে পেরেছে। মার্চ ২০১২ সমুদ্র আইন সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল জার্মানির হামবুর্গে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সমুদ্রসীমা বিরোধ নিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে এক ঐতিহাসিক রায় দেয়। একই পথ ধরে জুলাই ২০১৪ দ্য হেগে আন্তর্জাতিক আরবিট্রেশন কাউন্সিলে বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে বিরোধটির উইন উইন সমাধান লাভ করে। এই দুই যুগান্তকারী রায়ের মাধ্যমে বঙ্গোপসাগরের বিশাল সুবিস্তীর্ণ এলাকায় বাংলাদেশের সমুদ্র অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। দুইশ নটিক্যাল মাইল (দুই হাজার গজে এক নটিক্যাল মাইল) একান্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল সে অর্জন করে। মহিসোপানের বর্ধিত অবস্থান ৪৬০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের জন্য এটি একটি বড় রকমের বিজয়। বঙ্গোপসাগরে ১১৮, ৮১৩ বর্গকিলোমিটার জলরাশির একচ্ছত্র অধিকার ও সার্বভৌমত্ব বাংলাদেশ অর্জন করে, যার আয়তন প্রায় ভূখণ্ডের সমান।

ইটলস ও আন্তর্জাতিক আরবিট্রেশন কাউন্সিলের রায়ের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর স্কন্ধে এক বিশাল দায়িত্ব এসে যায়। আমাদের নৌবাহিনী দুঃখজনকভাবে ক্ষুদ্র উপকূলীয় নৌবাহিনী মাত্র। দূর সমুদ্রের নীল জলের উত্তাল তরঙ্গমালায় ঝড়-ঝঞ্ঝার ভিতর দিয়ে দাপিয়ে বেড়ানোর উপযোগী নৌবাহিনী মোটেও নয়। দাপিয়ে বেড়ানোর জন্য প্রয়োজন অনেক শক্তিশালী, অনেক প্রত্যয়ী, অনেক আধুনিক নৌবাহিনী। প্রয়োজন একটি ত্রৈমাত্রিক পূর্ণাঙ্গ নৌবাহিনী। এটি সময়ের দাবি। একদিকে এ বাহিনীর থাকবে ভাসমান যুদ্ধজাহাজের বড় নৌবহর, অন্যদিকে থাকবে গভীর সমুদ্রের তলদেশে সাবমেরিনের ক্লাস্টার। আরও থাকবে নৌ অভিযানকে অন্তরঙ্গ সহযোগিতা দিতে নিজস্ব দূর পর্যবেক্ষণ শক্তিসম্পন্ন বহুমাত্রিক দক্ষতার বিমানের সারি। প্রয়োজনে বিমানবাহী রণতরীও সংযোজিত হবে। সময়ের বাস্তবতায় এমন একটি যুগোপযোগী শক্তিশালী আধুনিক সর্বমাত্রার পূর্ণাঙ্গ নৌবাহিনীর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। 

জাতি তার গৌরবোজ্জ্বল সমুদ্র ঐতিহ্য ভুলতে বসেছিল। বাংলাদেশ সেই সুপ্রাচীনকাল থেকে সমুদ্র ঐতিহ্যের দেশ। বাংলাদেশের এ জনপদ একটি বদ্বীপ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বদ্বীপ। ব্রহ্মপুত্র, পদ্মা, মেঘনা, যমুনার সঙ্গে সাগরের মিলনের মধ্যেই এর উৎপত্তি, বিস্তার ও গাঙ্গেয় সভ্যতার বিকাশ। তাই তো বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরকন্যা। চীনা ভাষায়ও বঙ্গোপসাগরকে মংচিয়ালা ওয়ান বা বাংলার সাগর বলে।

কয়েক সহস্র বছর আগে সমুদ্রের দেশ বাংলার রাজপুত্র বিজয় সিংহ রণতরী সাজিয়ে সিংহলের উদ্দেশ্যে সমুদ্রযাত্রা করেন। সিংহলের রূপ, সৌন্দর্য, ঐশ্বর্য আর ভালোবাসায় মুগ্ধ হয়ে রাজকুমারীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। সেখানেই রয়ে যান, রাজবংশ বিস্তার করেন। বাংলার বার ভূঁইয়া, বাংলার ঈশা খাঁ, সুবা বাংলা, বাংলার সুলতানী আমলের ইতিহাস বাংলার শক্তিশালী নৌশক্তির ইতিহাস। বাংলার সমুদ্র ঐতিহ্যের কথা লিখতে গিয়ে মনে পড়ছে পঞ্চদশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে বাংলার সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ্ চীনের মহাপরাক্রান্ত মিং সম্রাট ইয়ং-ল এর প্রেরিত শান্তির শুভেচ্ছা দূত, সে যুগের শ্রেষ্ঠ নৌ পরিব্রাজক এডমিরাল চাং হ কে শতাধিক জাহাজের নৌবহর নিয়ে চট্টগ্রামে একাধিকবার আগমন করলে বাংলার রাজধানী সোনারগাঁয়ে তাঁর দরবারে অভ্যর্থনা জানান। এডমিরাল চাং তার ডাইরিতে বাংলাদেশ (মংচিয়ালা) এবং তার গৌরবোজ্জ্বল সামুদ্রিক ঐতিহ্যের কথা বিশদভাবে লিপিবদ্ধ করেন। উল্লেখ্য, চিটাগং (শিতাকাং) শব্দটি চীনা ভাষার। শি (পশ্চিম) তা (বড়) কাং (নৌবন্দর) অর্থ পশ্চিমের বড় নৌবন্দর। কবি কাজী নজরুল ইসলামের সিন্ধু কবিতায় মহাঐশ্বর‌্যান্বিত বঙ্গোপসাগরে অমৃত, উচ্চৈঃশ্রবাঃ, লক্ষ্মী ও শশীর অবস্থানের কথা উল্লেখ করেছেন। সমুদ্রের সীমাহীন সম্ভাবনা ও সমুদ্রসম্পদের অভাবনীয় ব্যবহারের কথা ছোটবেলা জুলভার্নের Twenty Thousand Leagues under the Sea বইটিতে পড়ি এবং তা আমার কিশোর মনে গভীর রেখাপাত করে।

১৯৮১ সালের প্রথম দিকের কথা। আমি তখন গণচীনে বেইজিং দূতাবাসে সামরিক এটাশে। রাষ্ট্রপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান ইতিমধ্যে দুই দুই বার গণচীন সফর করে গেছেন। বাংলাদেশ ও গণচীনের মৈত্রীর সেতু তার উদ্যোগে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়েছে। চীনের পূর্ণ ও অকুণ্ঠ সমর্থন তিনি অর্জন করতে পেরেছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি চীন সরকার বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করেছে। জেনারেল জিয়াকে তারা একজন সাহসী, বলিষ্ঠ ও জাতীয়তাবাদী নেতা বলে মনে করে এবং সহযোগিতায় এগিয়ে আসে। আমার মনে আছে, আমি বঙ্গভবন থেকে রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল সাদেকুর রহমানের টেলিফোন পাই। তিনি আমাকে জানালেন রাষ্ট্রপতি কিছুক্ষণের মধ্যেই আমার সঙ্গে কথা বলবেন। রাষ্ট্রপতি আমাকে টেলিফোনে অল্প কথাই বলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে অতি দ্রুত শক্তিশালী করা প্রয়োজন বিধায় পিএলএ (People’s Liberation Army) এর উদার সহযোগিতার প্রত্যাশা করেন। আমাকে বলেছিলেন আমি যেন পিএলএর উচ্চপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করি। দেশের অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতার দিকটাও মনে রাখি।

আমি সেদিনই চীন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি জানিয়ে অতি উচ্চ পর্যায়ের একজনের অ্যাপয়েন্টমেন্ট প্রার্থনা করি। ঘণ্টাখানেকের মধ্যে আমাকে জানানো হয় আমি পরের দিন সকাল ৯টায় যেন মন্ত্রণালয়ে আসি। যথারীতি মন্ত্রণালয়ে পৌঁছালে ফরেন লিয়াজোঁ অফিসার কর্নেল শু চুইনফিং আমাকে পার্টি হেড কোয়ার্টারে নিয়ে যান। কর্নেল শু পথে আমাকে জানান, আমি পার্টি সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের চেয়ারম্যান ও চীনের শীর্ষ নেতা দেং শিয়াওফিং এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাচ্ছি। আমি বিস্মিত। এও কি সম্ভব? কী বিশাল এক ব্যক্তিত্ব! এতটার জন্য আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না। আমার মনে আছে, ছোটখাটো মানুষটি মাও কোট পরা। স্নেহবৎসল ও অমায়িক। বাংলাদেশের ব্রিগেডিয়ার পদবির একজন অফিসারকে উষ্ণতার সঙ্গে মংচিয়ালা উকুয়ান লায়ে লায়ে (বাংলাদেশের মিলিটারি এটাশি, আসেন আসেন) বলে রিসিভ করলেন। আমি বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করি এবং রাষ্ট্রপতির উদ্বেগের কারণ তুলে ধরি। চীনের উদার সাহায্য কামনায় রাষ্ট্রপতির আস্থা ও প্রত্যাশার কথা ব্যক্ত করি। একপর্যায়ে চেয়ারম্যান দেং আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন আপনি শুধু সেনাবাহিনীর কথা বলছেন, আপনাদের নৌবাহিনীর কথা কিছু বলছেন নাতো? আপনাদের মানচিত্রের পুরো দক্ষিণজুড়ে পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ উপসাগর সবচেয়ে সমৃদ্ধ বে অব বেঙ্গলের অবস্থান। আপনাদের নৌবাহিনী শক্তিশালী হওয়া প্রয়োজন আর এটা শুধু সামরিক দৃষ্টিকোণ থেকেই নয় অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকেও বটে। চেয়ারম্যান দেং আমাকে নৌ ও স্থলশক্তি অর্জনে পিএলএর পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস ঢাকায় রাষ্ট্রপতিকে জানাতে বললেন। আমরা চীনের সহযোগিতায় একটি আধুনিক নৌবাহিনীসহ একটি শক্তিশালী সেনাবাহিনী ও বিমানবাহিনী গড়তে সক্ষম হই। আজও সে সহযোগিতা অব্যাহত আছে। চীনের সহযোগিতায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী আজ একটি ত্রৈমাত্রিক নৌবাহিনী হতে যাচ্ছে। সাবমেরিনও সংযোজিত হয়েছে। আর এর মধ্য দিয়েই বাংলাদেশ নৌবাহিনী তার ত্রৈমাত্রিক পূর্ণতা লাভ করে একটি সত্যিকারের নীলজলের নৌবাহিনীতে রূপান্তরিত হচ্ছে।

সম্প্রতি জাকার্তায় Indian Ocean Rim Association (IORA) দেশগুলোর শীর্ষ নেতৃত্বের সম্মেলন হয়ে গেল। ব্লু ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট বিষয়টি সেখানে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে আলোচিত হয়। সমুদ্র অর্থনীতির বিশাল সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনের সুযোগকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। আমাদের সমুদ্র সম্পদকে যথাযথভাবে আহরণ করতে হবে। গভীর সমুদ্র বক্ষের তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ উত্তোলন করতে হবে। লোভাতুর আগ্রাসী দস্যুদের  শ্যেন দৃষ্টিকে প্রতিহত করতে হবে। সমুদ্র সম্পদকে সুরক্ষিত করতে হবে। বিজ্ঞান ও  প্রযুক্তিকে কাজে লাগাতে হবে। স্থলে নয় এখন দৃষ্টি ফেলতে হবে গভীর সমুদ্রের অনাবিষ্কৃৃত গুপ্ত সম্পদরাজির দিকে। আমাদের সমুদ্রসীমার নিরাপত্তা, সমুদ্র সম্পদ রক্ষা ও সমুদ্র সার্বভৌমত্ব সুদৃঢ় করতে হবে। বলা নিষ্প্রয়োজন এর জন্য সবচেয়ে বড় প্রয়োজন একটি শক্তিশালী আধুনিক ত্রৈমাত্রিক নৌবাহিনীর। এখানে সাবমেরিন সংযুক্তির অপরিহার্যতার অন্য বিকল্প নেই।

উষ্ণ অভিনন্দন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে, ইতিহাসের কঠিন সময়ে, এক মহাক্রান্তিলগ্নে— তিনি জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটিয়ে সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছেন। আগামী দিনে বঙ্গোপসাগর কন্যা বাংলাদেশের ভাগ্যনিয়ন্ত্রণ করবে তার সমুদ্র। যা হতে তার উৎপত্তি। আমরা সমুদ্র জয় করেছি। এ জয়কে অব্যাহত রাখতে হবে। সুদৃঢ় করতে হবে, এ জয়কে নব নব জয়ে উন্নীত করতে হবে, প্রধানমন্ত্রী অতি শিগগিরই ভারত সফরে যাচ্ছেন, তার সফর শুভ হোক। সাফল্যমণ্ডিত হোক। বাংলার মানুষের এটাই আশা আকাঙ্ক্ষা।

সমুদ্র সার্বভৌমত্ব ও সমুদ্র সম্পদ নিরাপত্তার বিশাল দায়িত্ব পালনে বাংলাদেশ নৌবাহিনী আজ দৃঢ়প্রত্যয়ী। তারা পূর্ণ উদ্যমে এগিয়ে চলেছে। তার কলেবর ইতিমধ্যে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। আধুনিকতার ছোঁয়া সমুদ্রে ও উপকূলে দৃশ্যমান হচ্ছে। যুদ্ধজাহাজ ও সমুদ্র জলযানে সমৃদ্ধ হয়েছে। সাবমেরিন সংযোজিত হয়েছে। নৌবাহিনীর নিজস্ব বিমান ইউনিট গঠিত হয়েছে। নৌবাহিনী প্রধান চার তারকাবিশিষ্ট এডমিরালে উন্নীত হয়েছেন। নৌবাহিনীর মোটো ‘শান্তিতে ও সমুদ্রে দুর্জয়’ ধারণ করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী তার গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দায়িত্ব পালন করে চলেছে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীতে বিশ্বশান্তি স্থাপনে নিয়োজিত হয়ে অবদান রাখছে। বিগত স্বাধীনতা দিবসে নৌবাহিনী তার পেশাগত দক্ষতা ও উজ্জ্বল ভাবমূর্তির জন্য স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। উষ্ণ অভিনন্দন বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে। আগামী দিনে শান্তিতে ও সমুদ্রে বাংলাদেশ নৌবাহিনী নব নব বিজয় অর্জন করুক। নন্দিত হোক। বাংলার সাগর, বঙ্গোপসাগর দাপিয়ে বেড়াক। করুক তাকে সম্পূর্ণ নিরাপদ ও শান্তিময়। সমুদ্র সার্বভৌমত্বকে করুক পূর্ণ নিশ্চিত, শত্রুশূন্য, জলদস্যুর আনাগোনা মুক্ত। সমুদ্র সম্পদকে করুক সুরক্ষিত। বাংলার লুপ্ত সমুদ্র ঐতিহ্যকে করুক পুনরুদ্ধার। করুক আরও গৌরবোজ্জ্বল আরও আলোয় ঝলমল। জয় হোক বঙ্গোপসাগরকন্যা বাংলাদেশের। জয় হোক বাংলাদেশ নৌবাহিনীর।

            লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪
ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা