শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

দাঙ্গা হাঙ্গামা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দাঙ্গা হাঙ্গামা

পশ্চিমবঙ্গের বসিরহাটে দাঙ্গা হলো, হিন্দু মুসলমান দু’দলই আগুনে পুড়িয়েছে পরস্পরের দোকানপাট, ঘরবাড়ি, পুড়িয়েছে মোটরগাড়ি। মোট ক’বার দাঙ্গা হয়েছে ভারতবর্ষে তার হিসাব নেই। দাঙ্গার কারণে ভারত ভাগ হলো। তারপরও দাঙ্গা থামেনি। আমি তাদের যুক্তি মেনে নিতে পারি না যারা বলে ইংরেজরা ডিভাইড অ্যান্ড রুল পলিসি তৈরি করেছিল যেন হিন্দু-মুসলমান একজোট হতে না পারে ইংরেজদের বিরুদ্ধে, এই ভেদ-নীতির কারণেই দাঙ্গা হয়েছে, ভারত ভাগ হয়েছে— তাদের প্রশ্ন করি, ইংরেজ তো চলে গেছে অনেক বছর, তারপরও দাঙ্গায় ভুগতে হয় কেন ভারতবর্ষকে?

দাঙ্গা সেই কতকাল হচ্ছে, মোগল আমলে হয়েছে, ইংরেজ আমলে হয়েছে, ভারত ভাগের সময় হয়েছে, আজ অবধি হচ্ছে। ভারতভাগ ১০ লাখ মানুষকে দাঙ্গায় ফেলে মেরেছে, ১ কোটি মানুষকে গৃহহীন করেছে। স্বাধীন ভারতে হিন্দু-মুসলমানের প্রথম বড় দাঙ্গা হয়েছিল মধ্য প্রদেশের জব্বলপুরে, ১৯৬১ সালে। ১৯৬৯-এ আহমদাবাদে দাঙ্গা হয়। এক হাজার লোক মারা গেছে সেই দাঙ্গায়। হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা জামসেদপুরে বেধেছিল ১৯৭৯ সালে, মোরাদাবাদে ১৯৮০ সালে। শুধু যে হিন্দু আর মুসলমান দাঙ্গা বাধায় তা নয়। ১৯৮৪ সালে, ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যুর পর দিল্লিতে দাঙ্গা বাধে অক্টোবরের ৩১ তারিখে। দু’সপ্তাহে মারা যায় প্রায় তিন হাজার মানুষ। ১৯৮৭ সালে উত্তরপ্রদেশের মিরাটে দাঙ্গা বাধে, সে দাঙ্গা দু’মাস টিকেছিল। ১৯৮৯ সালে ভাগলপুরের দাঙ্গায় মারা যায় এক হাজার লোক। ৫০,০০০ লোক উদ্বাস্তু হয়, ১১,৫০০ বাড়ি পুড়ে যায়। ১৯৯২ সালে বোম্বাইয়ে যে দাঙ্গা হয়, ওতে ১৭৮৮ লোক মারা যায়। কোটি টাকার সম্পত্তি নষ্ট হয়। আর ২০০২-এর গুজরাট দাঙ্গার কথা তো জানিই সকলে। গোধরার ট্রেনে ৫৮ জন হিন্দু তীর্থযাত্রীকে পুড়িয়ে মারার ফলে দাঙ্গা বাধে হিন্দু মুসলমানে। এক হাজারের চেয়েও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়, ২৫০০ লোক আহত হয়। গৃহহারা হয় অসংখ্য মানুষ। ২০১৩ সালে পশ্চিমবঙ্গের ক্যানিং আর উত্তরপ্রদেশের মুজাফফরনগরে দাঙ্গা হয়। ক্যানিংয়ে মারা যায় ৮ জন, আহত হয় ৪২ জন। মুজাফফরনগরে মারা যায় ৬২, আহত ৯৩। এসব বলে শেষ করা যাবে না। ধর্মান্ধ লোকেরা দাঙ্গা করে। মূর্খ লোকেরা করে। জানি। আমরা এও জানি দাঙ্গা করতে ইন্ধন জোগায় ধর্মীয় গুরুরা, আর ধর্মীয় গুরুদের যা ইচ্ছে তাই করার অধিকার জোগায় রাজনৈতিক নেতারা। হাজার বছর ধরে পাশাপাশি বাস করে আসা হিন্দু আর মুসলমানের মধ্যে আজ এত অশান্তি কেন! দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে হিংসে আর ঘৃণা বাড়িয়ে কিছু রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করে কিছু লোক।

আমি সাধারণ এক লেখক। রাজনীতি করি না। কারো সাতে নেই, পাঁচে নেই। এই নিরীহ নির্ঝঞ্ঝাট মানুষকে নিয়েই যদি ভারতে দাঙ্গা বাধতে পারে, তবে কী না নিয়ে পারে! ২০০৭ সালে কলকাতায় আর ২০১০ সালে কর্ণাটকে দাঙ্গা বেধেছিল। ২০০৭ সালে মুসলমান ছেলেরা পার্ক সার্কাস এলাকা থেকে বেরিয়ে রাস্তায় একটার পর একটা গাড়ি পুড়িয়েছে, পুলিশকে ইটপাটকেল ছুড়েছে। এক সময় ‘তসলিমা গো ব্যাক’ লেখা কাগজ উঁচু করে ধরলো। পুরো কলকাতা শহর সারা দিন স্তব্ধ হয়ে রইলো। এক সময় স্পেশাল পুলিশ নামলো, আর্মি নামলো। ওই দাঙ্গাবাজদের দাবি মেনে এত বড় একটা শক্তিশালী রাজ্য একজন মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী লেখককে রাজ্য থেকে বের করে দিল, জিহাদি দাঙ্গাবাজদের মাথায় পরিয়ে দিল বিজেতার মুকুট।

কর্ণাটকে হিন্দু-মুসলমানে দাঙ্গা লেগেছিল ২০১০ সালে। ওখানকার কোনও একটা পত্রিকা আউটলুকে ছাপা হওয়া আমার একটি পুরনো কলাম কন্নড় ভাষায় অনুবাদ করে ছাপিয়েছিল। ওই কলামে বোরখা সম্পর্কে আমার যে মত আমি প্রকাশ করেছি, তা ধর্মান্ধ কট্টরপন্থিদের পছন্দ না হওয়াটাই স্বাভাবিক। স্থানীয় একজন কংগ্রেস নেতার সিদ্ধান্তেই একদিন দাঙ্গাবাজ মুসলমানেরা পথে নামে। মুসলমানেরা হিন্দুদের বাড়ি গাড়ি পোড়াচ্ছিল বলে হিন্দুরাও নেমে পড়ে মুসলমানদের বাড়িগাড়ি পোড়াতে। দাঙ্গাবাজরা, আমার বিশ্বাস, পড়েওনি আমি কী লিখেছি। পড়লেও কিছু বুঝেছে বলে আমার মনে হয় না। আসলে দাঙ্গার কারণ লেখালেখি নয়, দাঙ্গার কারণ নোংরা রাজনীতি। এত তুচ্ছ কারণে যদি দাঙ্গা ঘটে যেতে পারে, তবে দাঙ্গা নিয়ে ভয় হওয়া অমূলক নয়। ভয় সবারই হয়। ভয় হয় বলেই দাঙ্গা বাধলে প্রচারমাধ্যমকে বলাই আছে দাঙ্গার প্রচার না করার জন্য। মুজাফফরনগরের দাঙ্গার সময় দেখেছি মিডিয়ার মুখে কুলুপ। ধুলাগড়, ক্যানিংয়ের দাঙ্গার সময়ও। দাঙ্গা বন্ধ করতে ভারতের সব সরকারই খুব ভালো ভূমিকা নেয়। তবে মুশকিল হলো, দাঙ্গা বাধতে পারে, এমন সব কাণ্ডে উসকানিও কিন্তু কিছু কম দেয় না তারা। কেউ কেউ বলে, ভারতের স্বদেশি আন্দোলনের সময় হিন্দু জাতীয়তাবাদ মুসলিম বিচ্ছিন্নতাবাদের জন্ম দিয়েছিল। আর এদিকে আজকাল দেখি, মুসলিম তোষণনীতির কারণে হিন্দু সাম্প্রদায়িক দল হিংস্র হয়ে উঠেছে। গো-রক্ষার নামে নির্বিচারে মানুষ হত্যা চালাচ্ছে।

ভারতের ২৭ কোটি লোক দরিদ্র। ৬৩ কোটি মানুষ বিশুদ্ধ খাবার জল পায় না। বয়স পাঁচ হওয়ার আগেই প্রতিদিন তিন হাজার ছ’শ একাত্তর জন শিশু মারা যাচ্ছে। অর্ধেকই পুষ্টির অভাবে। প্রতি ১১ জন শিশুর মধ্যে ১ জন ইস্কুলে যাওয়ার বদলে শ্রমিকের কাজ করতে বেরোয়। শতকরা ৪৭ ভাগ মেয়ে বাল্যবিবাহের শিকার। শতকরা ৪৪ ভাগ মানুষ বিনা বিদ্যুৎ-এ বসবাস করে। ৮০ কোটি লোকের কোনও টয়লেট নেই। দারিদ্র্য না ঘুচিয়ে, শিক্ষা আর স্বাস্থ্য খাতে পর্যাপ্ত টাকা না ঢেলে টাকা ঢালা হয় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে, গড়া হয় অগুনতি মসজিদ মন্দির। ভাতা দেওয়া হয় ধর্মীয় গুরুদের। মানুষকে ধর্মান্ধ হওয়ার জন্য ক্রমাগত উৎসাহ দিতে থাকলে বা চাপ প্রয়োগ করতে থাকলে একদিন না একদিন মানুষের ধর্মান্ধ হয়ে ওঠার, বা ধর্মীয় দাঙ্গাবাজ হয়ে ওঠার আশঙ্কা থেকেই যায়। ধর্ম মানুষের ব্যক্তিগত বিশ্বাসের ব্যাপার। মানুষের এই বিশ্বাসকে রাষ্ট্র নিজের বিশ্বাস বলে ভুল করে। এই বিশ্বাসকেই তখন এমন নিরাপত্তা দিতে শুরু করে যে অসৎ, ভণ্ড, প্রতারক ধর্ম প্রচারকেরাও ১০০ ভাগ অধিকার পেয়ে যায় যুব সমাজকে নষ্ট করার। এদের বাধা দিতে গেলে বাধা পায় প্রগতিশীল, যুক্তিবাদী, বিজ্ঞানমনস্ক উদারপন্থিরা। সরকার চিরকালই ধর্মান্ধ, কূপমণ্ডূক, নারী স্বাধীনতাবিরোধী, মানবতাবিরোধী, হিংস্র, পাষণ্ড গোষ্ঠীকেই সমর্থন করে আসছে। কারণ ওই গোষ্ঠী যা কিছুই করে, যত অপকর্ম করে, করে ধর্মের নামে। এই ধর্মটুকুকেই দরকার রাজনীতিকদের। এই ধর্মটুকুকে ব্যবহার করে যেহেতু রাতারাতি জনপ্রিয় হওয়া যায়, তাই মানুষের দারিদ্র্য না ঘুচিয়ে, শিক্ষা আর স্বাস্থ্যের উন্নতি না ঘটিয়ে ধর্মের শুশ্রূষা করে। এভাবেই আসলে দাঙ্গাবাজদের আর সন্ত্রাসীদের লেলিয়ে দেয় তারা মানবতাবিরোধী কাজে।

রাজনীতিকদের বন্ধ করতে হবে কট্টরপন্থিকে প্রশ্রয় দেওয়ার মতো ঘৃণ্য কাজ। হিন্দু আর মুসলমানকে শান্তিতে স্বস্তিতে বাস করার পরিবেশ দিতে হবে। ভারতবর্ষ একবার টুকরা হয়েছে, ধর্মের নামে যেন একে বারবার টুকরা হতে না হয়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
সর্বশেষ খবর
শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন
শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন

এই মাত্র | বাণিজ্য

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীনগর বাজারে অগ্নিকাণ্ড
শ্রীনগর বাজারে অগ্নিকাণ্ড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংর্ঘষে স্কুল শিক্ষক নিহত
টাঙ্গাইলে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংর্ঘষে স্কুল শিক্ষক নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদচ্যুত ব্রাজিলের ফুটবল প্রধান
পদচ্যুত ব্রাজিলের ফুটবল প্রধান

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মেস থেকে কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে মেস থেকে কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত
মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবে মাঠে ফিরছেন তাসকিন?
কবে মাঠে ফিরছেন তাসকিন?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মেধাসম্পন্ন জাতি গড়তে সুষম ও বৈচিত্র্যপূর্ণ খাদ্যাভাস গড়ে তুলতে হবে’
‘মেধাসম্পন্ন জাতি গড়তে সুষম ও বৈচিত্র্যপূর্ণ খাদ্যাভাস গড়ে তুলতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা
ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুতিনের ওপর চাপ সৃষ্টি করার সময় এসেছে: যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পুতিনের ওপর চাপ সৃষ্টি করার সময় এসেছে: যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাকবা দিবসে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি
নাকবা দিবসে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্তন্যদান বিষয়ে ইসলামের বিধান
স্তন্যদান বিষয়ে ইসলামের বিধান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা
কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে
জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু
লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি
আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা
টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট
কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট

শোবিজ

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

বুবলী একাই ১০০
বুবলী একাই ১০০

শোবিজ

সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার
সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার

মাঠে ময়দানে

সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়
সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়

মাঠে ময়দানে

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাস্কেটবল কোচ আমির
এবার বাস্কেটবল কোচ আমির

শোবিজ

মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ
মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা