শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৭

ইসলামের আগে হজ কেমন ছিল

কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
ইসলামের আগে হজ কেমন ছিল

কাবা শব্দের অর্থ বর্গাকার ইবাদতগার। ইসলামী বিশ্বাস অনুসারে কাবা হলো দুনিয়ার প্রথম ঘর। প্রথম ইবাদতগার বা মসজিদও এটি। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী মানুষ সৃষ্টির আগে ফেরেশতারা এ মসজিদ নির্মাণ করেন। প্রথম হজ পালনও করেন তারা। দুনিয়ার প্রথম মানব হজরত আদম (আ.) এ ঘরটি সংস্কার করেন। পরবর্তীতে হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর আমলে তা পুনঃনির্মিত হয়।

হজ হলো বিশ্ব মুসলিমের মিলনমেলা। আরবিতে হজ বলতে বোঝায় পরিদর্শনের জন্য সংকল্পবদ্ধ হওয়া। একেশ্বরবাদীদের নেতা ও আরব এবং ইসরায়েলি জাতির আদি পিতা হজরত ইব্রাহিম (আ.) প্রথম হজব্রত পালন করেন। আল্লাহর নির্দেশে অনুসারীদের আহ্বান করেন কাবাগৃহ পরিদর্শন ও পরিভ্রমণের জন্য। তারপর থেকে হাজার হাজার বছর ধরে পালিত হচ্ছে এই প্রথা।

ইব্রাহিম (আ.)-কে বলা হয় বিশ্বাসীদের আদি পিতা। আল্লাহ এক তাঁর কোনো অংশীদার নেই—এই তত্ত্ব প্রথম তুলে ধরেন এই মহাপুরুষ। ইসলাম, খ্রিস্টান ও ইহুদি এই তিন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের কাছে তিনি পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব। মধ্যপ্রাচ্যে উদ্ভাবিত এ তিন ধর্মের অনুসারীরা তাঁকে আল্লাহর প্রেরিত পুরুষ বা নবী বলে শ্রদ্ধা করেন।

হজরত ইব্রাহিম (আ.) জন্মগ্রহণ করেন ইরাকের উর নগরীতে। তার বাবা ছিলেন মূর্তি নির্মাতা এবং পুরোহিত। কিন্তু তিনি মূর্তিপূজার অসারতা উপলব্ধি করেন ছোটবেলাতেই। বলেন, সূর্য, চাঁদ, আকাশের তারা কিংবা মানুষ এর সব কিছু হলো সৃষ্ট কোনো বস্তু বা জীব। তারা মানুষের উপাস্য হতে পারে না। এগুলোর মূর্তি বানিয়ে পূজা করার মধ্যেও নেই কোনো স্বার্থকতা এবং যে সত্তা সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা তিনিই হতে পারেন উপাস্য। ইব্রাহিম (আ.) প্রচার করেন আল্লাহ সর্বশক্তিমান। একমাত্র তাঁরই আরাধনা করা উচিত।

হজরত ইব্রাহিম (আ.) তার জীবদ্দশায় একেশ্বরবাদকে ইরাক, ফিলিস্তিন, সিরিয়া, আরব, মিসর বা ধারে-কাছের সব ভূখণ্ডে ছড়িয়ে দেন। কিন্তু নিঃসন্তান হওয়ার জন্য আল্লাহর এই নবী মনোকষ্টে ভুগতেন। আল্লাহ তাঁর এই প্রিয় নবীর মনোকষ্ট দূর করতে বৃদ্ধ বয়সে তাকে পিতৃত্বের গৌরব অর্জনের সুযোগ দেন। হজরত ইব্রাহিম (আ.) এর দাসী বা দ্বিতীয় স্ত্রী হাজেরার গর্ভে জন্ম নেন তার জ্যেষ্ঠ পুত্র হজরত ইসমাইল (আ.)। ইসমাইলের জন্মের পর পর তার প্রথম স্ত্রী সারাও গর্ভবতী হন। তার গর্ভে জন্ম নেন হজরত ইয়াকুব (আ.)। উল্লেখ্য, ইসমাইলের বংশধররা পরবর্তীতে আরব জাতি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। হজরত ইয়াকুব (আ.)-এর বংশধররা পরিচিতি লাভ করে ইসরায়েলি জাতি হিসেবে। ইসরায়েলিদের মধ্যে জন্ম নেন হজরত মুসা (আ.) এবং হজরত ঈসা (আ.)। ইহুদি ও খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক হিসেবে তাদের ভাবা হয়। অন্যদিকে ইসরায়েলের বংশধর আরব জাতির মধ্যে আত্মপ্রকাশ করেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)।

 

হজরত ইব্রাহিম (আ.) তার প্রথম স্ত্রীর চাপে শিশুসন্তান ইসমাইলসহ হাজেরাকে নির্বাসনে দিতে বাধ্য হন। হাজেরা ছিলেন মিসরীয় বংশদ্ভূত দাসী। তাকে নির্বাসন দেওয়া হয় আজকের মক্কা নগরী যেখানে সেই মরুময় বিরান প্রান্তরে। সেখানে একপর্যায়ে সঙ্গে আনা খাদ্য ও পানীয় শেষ হয়ে যায়। শিশু ইসমাইল ক্ষুধা ও তৃষ্ণায় কান্নাকাটি শুরু করেন। সেই বিরান প্রান্তরে শিশুকে এক জায়গায় রেখে পানির জন্য ছোটাছুটি করেন আরব জাতির আদি জননী বিবি হাজেরা। পরিশেষে ক্লান্ত হয়ে শিশু ইসমাইলের কাছে এসে দেখেন তখনো কাঁদছে অবোধ শিশু। কান্নার সময় তার পায়ের আঘাতে সৃষ্টি হয়েছে পানির ফোয়ারা। সাড়ে চার হাজার বছর ধরে এ পানির ফোয়ারা জমজম কূপ হিসেবে পরিচিত। হাজার হাজার মানুষ এ কূপ থেকে পানি গ্রহণ করলেও মরু প্রান্তরের এ জলাধার এখনো সমানভাবে তার অস্তিত্বের ঘোষণা দিয়েই চলছে।

ইসমাইল (আ.) যখন কিশোর তখন হজরত ইব্রাহিম স্বপ্ন দেখেন আল্লাহ তাঁকে তাঁর প্রিয় বস্তু কোরবানির নির্দেশ দিচ্ছেন। স্বপ্ন দেখে হজরত ইব্রাহিম ১০০ গবাদিপশু কোরবানি দেন। দ্বিতীয় দিনও তিনি দেখেন অভিন্ন স্বপ্ন। এবারও তিনি ১০০ গবাদিপশু কোরবানি দেন। তৃতীয় রাতেও তাকে বলা হয় প্রিয় বস্তু কোরবানি দেওয়ার জন্য। হজরত ইব্রাহিম উপলব্ধি করেন ইসমাইল হলেন তার সবচেয়ে প্রিয়। আল্লাহ তাকেই কোরবানির নির্দেশ দিয়েছেন স্বপ্নে। সে নির্দেশ পালিত হয়নি বলেই বার বার একই স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে।

এই স্বপ্ন গভীর পরীক্ষার মুখে ঠেলে দিল আল্লাহর নবীকে। তবে আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন অটল। সিদ্ধান্ত নিলেন  যত কষ্টকর হোক তিনি আল্লাহর হুকুমই পালন করবেন। তিনি ছুটে যান হাজেরার কাছে। তার কাছ থেকে নিয়ে আসেন ইসমাইলকে। মিনা ময়দানে পুত্রকে কোরবানি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। মাঝপথে পুত্রকে জানান স্বপ্নে প্রদত্ত ঐশী আদেশের কথা। পুত্র ইসমাইল বলেন, আল্লাহর রাহে কোরবানি হওয়া তো সৌভাগ্যের ব্যাপার।

মিনা ময়দানে পুত্রকে কোরবানির জন্য প্রস্তুত হন আল্লাহর নবী। আপত্য স্নেহ আল্লাহর নির্দেশ পালনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে ভেবে তিনি পুত্রকে কোরবানির আগে নিজের চোখ বেঁধে নেন। তারপর তার গলায় চালান ধারালো ছুরি। কোরবানি শেষ হতে চোখ খুলেই দেখেন পাশে দাঁড়িয়ে পুত্র ইসমাইল। তার বদলে একটি মেষ জবাই হয়ে আছে। ফেরেশতা এসে নবীকে জানান আল্লাহ তাঁর উৎসর্গিত মনোভাবে খুশি হয়েছেন। তিনি তাঁর কোরবানি গ্রহণ করেছেন।

হজরত ইব্রাহিম ও ইসমাইল (আ.) আল্লাহর নির্দেশে কাবাঘর পুনর্নির্মাণ করেন। কাবাঘর প্রদক্ষিণের নিয়মও প্রবর্তন করেন তারা। হজ উপলক্ষে হজব্রত পালনকারীরা হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর স্মৃতি অনুসরণে কোরবানি দেন। এ নিয়মও চলে আসছে সাড়ে চার হাজার বছর ধরে। কাবাঘর স্থাপিত হয়েছিল একেশ্বরবাদী চেতনাকে উদ্ভাসিত করার জন্য। কালক্রমে এ পবিত্র গৃহ ভণ্ড পুরোহিতদের আখড়ায় পরিণত হয়। মূর্তিপূজার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন যে নবী সেই ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষা ভুলে তার অনুসারীরা সেখানে অসংখ্য মূর্তি স্থাপন করে। এমনকি হজরত ইব্রাহিম (আ.), হজরত ইসমাইল (আ.)-এর মূর্তি তৈরি করে পূজা শুরু হয়। কাবাগৃহে স্থাপিত হয় হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর উত্তর-পুরুষ লাত, মানাত, নসর, হুবাল, উজ্জা, নায়েলাসহ আরও অনেকের মূর্তি। এমনকি হজরত ঈসা (আ.) এবং তার জননী মরিয়মের প্রতিকৃতিও স্থান পায় কাবাগৃহের দেয়ালে।

আল্লাহর নির্দেশে হজ কিংবা উমরাহ হজ পালনকালে কাবাগৃহ প্রদক্ষিণের নিয়ম চালু করেন হজরত ইব্রাহিম ও হজরত ইসমাইল (আ.)। তারপর থেকে গত সাড়ে চার হাজার বছর ধরে এ নিয়মের হের-ফের হয়নি। হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষা ভুলে গেলেও কাবা গৃহের মর্যাদার ব্যাপারে আরবীয়রা ছিল আপসহীন। যত হানাহানি হোক কাবার পবিত্র চত্বরে কেউ কখনো প্রতিহিংসায় মেতে ওঠেনি। হজ উপলক্ষে অখণ্ড শান্তি বিরাজ করেছে পবিত্র মক্কা নগরীতে।

তবে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মক্কা জয়ের আগের কয়েকশ বছর ধরে হজ পালন, কাবা প্রদক্ষিণ এবং কোরবানির নামে যা হতো তার সঙ্গে হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষার কোনো সম্পর্ক ছিল না। তার সরাসরি বংশধর কাবা শরিফের খেদমতকারীর দাবিদার কুরাইশদের নেতৃত্বেই চলত হজের নামে নাচ-গান মদপান আর ব্যভিচার। কাবাগৃহ প্রদক্ষিণ করা হতো নগ্নভাবে। নারী-পুরুষ উলঙ্গ হয়ে কাবা শরিফ প্রদক্ষিণ করত এবং বলত আমরা যে অবস্থায় জন্মগ্রহণ করেছি সে অবস্থায় আল্লাহর সামনে হাজির হয়েছি। পশু কোরবানির পর কাবাঘরের সামনে মাংস ফেলে রাখা হতো এবং ভাবা হতো আল্লাহ এ মাংস ভোগ করবেন। আরবের বিভিন্ন গোত্রপতি কোরবানির নামে নিজেদের আর্থিক সামর্থ্যের জানান দিত। হজ উপলক্ষে যে বিশাল সমাবেশ হতো সেখানে মেজবানির ব্যবস্থা করে দম্ভ প্রকাশেরও চেষ্টা চলত। মনে করা হয়, হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর মৃত্যুর পর হাজার বছর পর থেকে শুরু হয় এসব অনাচার এবং তা কমবেশি দুই হাজার বছর অব্যাহত ছিল। হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মক্কা জয়ের পর কাবাগৃহ থেকে সব মূর্তি সরিয়ে ফেলা হয়। হজরত ইব্রাহিম (আ.) হজের যে নিয়ম প্রবর্তন করেন সাড়ে চার হাজার বছর আগে, তা পুনঃপ্রবর্তিত হয়। বন্ধ হয় নগ্নভাগে কাবা প্রদক্ষিণের ঘৃণ্য প্রথা। পবিত্র কোরআনে বলা হয়, ‘হে নবী আপনি তাদের বলে দিন আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জন্য যেসব সৌন্দর্যবর্ধক জিনিস (পোশাক-পরিচ্ছদ) মনোনীত করেছেন, কে তা হারাম করল?’ (সূরা আল আয়াদ : ৬৮)।

হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মক্কা জয়ের আগে হজ পালনের নামে যেমন ভোগ-বিলাসিতার তাণ্ডব চলত, তেমনি কেউ কেউ আত্মনিগৃহকেও হজ বলে মনে করত। হজ উপলক্ষে বিপথগামীদের একাংশ কারও সঙ্গে কথা বলত না। যাকে বলা হতো ‘হজে মুছমিত’ বা বোবা হজ। অপরিচ্ছন্ন ও অপবিত্র অবস্থায়ও হজ পালন করা হতো। ভাবা হতো এভাবেই বেশি পুণ্য অর্জিত হবে। হজরত মুহাম্মদ (সা.) মক্কা বিজয়ের পর ইব্রাহিম (আ.)-এর সুন্নাত বা ঐতিহ্য আবার ফিরিয়ে আনেন। যে নির্বোধরা কোরবানির মাংস আল্লাহর ভোগের জন্য কাবার দ্বারে ফেলে রাখত তাদের উদ্দেশে কোরআনে বলা হয়, ‘কোরবানির মাংস বা রক্ত নয়, কেবল আল্লাহর প্রতি আনুগত্য বা তাকওয়াই তার কাছে পৌঁছায়।’

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে একজন নিহত
মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে একজন নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাস 'খুব অস্বাস্থ্যকর'
দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাস 'খুব অস্বাস্থ্যকর'

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ নভেম্বর)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০% সেনা সদস্যকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৫০% সেনা সদস্যকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এনসিটিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে মাহবুবুল হক পাটওয়ারী
এনসিটিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে মাহবুবুল হক পাটওয়ারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা
পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া
ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?
পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন