শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৭

ইসলামের আগে হজ কেমন ছিল

কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
ইসলামের আগে হজ কেমন ছিল

কাবা শব্দের অর্থ বর্গাকার ইবাদতগার। ইসলামী বিশ্বাস অনুসারে কাবা হলো দুনিয়ার প্রথম ঘর। প্রথম ইবাদতগার বা মসজিদও এটি। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী মানুষ সৃষ্টির আগে ফেরেশতারা এ মসজিদ নির্মাণ করেন। প্রথম হজ পালনও করেন তারা। দুনিয়ার প্রথম মানব হজরত আদম (আ.) এ ঘরটি সংস্কার করেন। পরবর্তীতে হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর আমলে তা পুনঃনির্মিত হয়।

হজ হলো বিশ্ব মুসলিমের মিলনমেলা। আরবিতে হজ বলতে বোঝায় পরিদর্শনের জন্য সংকল্পবদ্ধ হওয়া। একেশ্বরবাদীদের নেতা ও আরব এবং ইসরায়েলি জাতির আদি পিতা হজরত ইব্রাহিম (আ.) প্রথম হজব্রত পালন করেন। আল্লাহর নির্দেশে অনুসারীদের আহ্বান করেন কাবাগৃহ পরিদর্শন ও পরিভ্রমণের জন্য। তারপর থেকে হাজার হাজার বছর ধরে পালিত হচ্ছে এই প্রথা।

ইব্রাহিম (আ.)-কে বলা হয় বিশ্বাসীদের আদি পিতা। আল্লাহ এক তাঁর কোনো অংশীদার নেই—এই তত্ত্ব প্রথম তুলে ধরেন এই মহাপুরুষ। ইসলাম, খ্রিস্টান ও ইহুদি এই তিন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের কাছে তিনি পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব। মধ্যপ্রাচ্যে উদ্ভাবিত এ তিন ধর্মের অনুসারীরা তাঁকে আল্লাহর প্রেরিত পুরুষ বা নবী বলে শ্রদ্ধা করেন।

হজরত ইব্রাহিম (আ.) জন্মগ্রহণ করেন ইরাকের উর নগরীতে। তার বাবা ছিলেন মূর্তি নির্মাতা এবং পুরোহিত। কিন্তু তিনি মূর্তিপূজার অসারতা উপলব্ধি করেন ছোটবেলাতেই। বলেন, সূর্য, চাঁদ, আকাশের তারা কিংবা মানুষ এর সব কিছু হলো সৃষ্ট কোনো বস্তু বা জীব। তারা মানুষের উপাস্য হতে পারে না। এগুলোর মূর্তি বানিয়ে পূজা করার মধ্যেও নেই কোনো স্বার্থকতা এবং যে সত্তা সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা তিনিই হতে পারেন উপাস্য। ইব্রাহিম (আ.) প্রচার করেন আল্লাহ সর্বশক্তিমান। একমাত্র তাঁরই আরাধনা করা উচিত।

হজরত ইব্রাহিম (আ.) তার জীবদ্দশায় একেশ্বরবাদকে ইরাক, ফিলিস্তিন, সিরিয়া, আরব, মিসর বা ধারে-কাছের সব ভূখণ্ডে ছড়িয়ে দেন। কিন্তু নিঃসন্তান হওয়ার জন্য আল্লাহর এই নবী মনোকষ্টে ভুগতেন। আল্লাহ তাঁর এই প্রিয় নবীর মনোকষ্ট দূর করতে বৃদ্ধ বয়সে তাকে পিতৃত্বের গৌরব অর্জনের সুযোগ দেন। হজরত ইব্রাহিম (আ.) এর দাসী বা দ্বিতীয় স্ত্রী হাজেরার গর্ভে জন্ম নেন তার জ্যেষ্ঠ পুত্র হজরত ইসমাইল (আ.)। ইসমাইলের জন্মের পর পর তার প্রথম স্ত্রী সারাও গর্ভবতী হন। তার গর্ভে জন্ম নেন হজরত ইয়াকুব (আ.)। উল্লেখ্য, ইসমাইলের বংশধররা পরবর্তীতে আরব জাতি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। হজরত ইয়াকুব (আ.)-এর বংশধররা পরিচিতি লাভ করে ইসরায়েলি জাতি হিসেবে। ইসরায়েলিদের মধ্যে জন্ম নেন হজরত মুসা (আ.) এবং হজরত ঈসা (আ.)। ইহুদি ও খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক হিসেবে তাদের ভাবা হয়। অন্যদিকে ইসরায়েলের বংশধর আরব জাতির মধ্যে আত্মপ্রকাশ করেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)।

 

হজরত ইব্রাহিম (আ.) তার প্রথম স্ত্রীর চাপে শিশুসন্তান ইসমাইলসহ হাজেরাকে নির্বাসনে দিতে বাধ্য হন। হাজেরা ছিলেন মিসরীয় বংশদ্ভূত দাসী। তাকে নির্বাসন দেওয়া হয় আজকের মক্কা নগরী যেখানে সেই মরুময় বিরান প্রান্তরে। সেখানে একপর্যায়ে সঙ্গে আনা খাদ্য ও পানীয় শেষ হয়ে যায়। শিশু ইসমাইল ক্ষুধা ও তৃষ্ণায় কান্নাকাটি শুরু করেন। সেই বিরান প্রান্তরে শিশুকে এক জায়গায় রেখে পানির জন্য ছোটাছুটি করেন আরব জাতির আদি জননী বিবি হাজেরা। পরিশেষে ক্লান্ত হয়ে শিশু ইসমাইলের কাছে এসে দেখেন তখনো কাঁদছে অবোধ শিশু। কান্নার সময় তার পায়ের আঘাতে সৃষ্টি হয়েছে পানির ফোয়ারা। সাড়ে চার হাজার বছর ধরে এ পানির ফোয়ারা জমজম কূপ হিসেবে পরিচিত। হাজার হাজার মানুষ এ কূপ থেকে পানি গ্রহণ করলেও মরু প্রান্তরের এ জলাধার এখনো সমানভাবে তার অস্তিত্বের ঘোষণা দিয়েই চলছে।

ইসমাইল (আ.) যখন কিশোর তখন হজরত ইব্রাহিম স্বপ্ন দেখেন আল্লাহ তাঁকে তাঁর প্রিয় বস্তু কোরবানির নির্দেশ দিচ্ছেন। স্বপ্ন দেখে হজরত ইব্রাহিম ১০০ গবাদিপশু কোরবানি দেন। দ্বিতীয় দিনও তিনি দেখেন অভিন্ন স্বপ্ন। এবারও তিনি ১০০ গবাদিপশু কোরবানি দেন। তৃতীয় রাতেও তাকে বলা হয় প্রিয় বস্তু কোরবানি দেওয়ার জন্য। হজরত ইব্রাহিম উপলব্ধি করেন ইসমাইল হলেন তার সবচেয়ে প্রিয়। আল্লাহ তাকেই কোরবানির নির্দেশ দিয়েছেন স্বপ্নে। সে নির্দেশ পালিত হয়নি বলেই বার বার একই স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে।

এই স্বপ্ন গভীর পরীক্ষার মুখে ঠেলে দিল আল্লাহর নবীকে। তবে আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন অটল। সিদ্ধান্ত নিলেন  যত কষ্টকর হোক তিনি আল্লাহর হুকুমই পালন করবেন। তিনি ছুটে যান হাজেরার কাছে। তার কাছ থেকে নিয়ে আসেন ইসমাইলকে। মিনা ময়দানে পুত্রকে কোরবানি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। মাঝপথে পুত্রকে জানান স্বপ্নে প্রদত্ত ঐশী আদেশের কথা। পুত্র ইসমাইল বলেন, আল্লাহর রাহে কোরবানি হওয়া তো সৌভাগ্যের ব্যাপার।

মিনা ময়দানে পুত্রকে কোরবানির জন্য প্রস্তুত হন আল্লাহর নবী। আপত্য স্নেহ আল্লাহর নির্দেশ পালনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে ভেবে তিনি পুত্রকে কোরবানির আগে নিজের চোখ বেঁধে নেন। তারপর তার গলায় চালান ধারালো ছুরি। কোরবানি শেষ হতে চোখ খুলেই দেখেন পাশে দাঁড়িয়ে পুত্র ইসমাইল। তার বদলে একটি মেষ জবাই হয়ে আছে। ফেরেশতা এসে নবীকে জানান আল্লাহ তাঁর উৎসর্গিত মনোভাবে খুশি হয়েছেন। তিনি তাঁর কোরবানি গ্রহণ করেছেন।

হজরত ইব্রাহিম ও ইসমাইল (আ.) আল্লাহর নির্দেশে কাবাঘর পুনর্নির্মাণ করেন। কাবাঘর প্রদক্ষিণের নিয়মও প্রবর্তন করেন তারা। হজ উপলক্ষে হজব্রত পালনকারীরা হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর স্মৃতি অনুসরণে কোরবানি দেন। এ নিয়মও চলে আসছে সাড়ে চার হাজার বছর ধরে। কাবাঘর স্থাপিত হয়েছিল একেশ্বরবাদী চেতনাকে উদ্ভাসিত করার জন্য। কালক্রমে এ পবিত্র গৃহ ভণ্ড পুরোহিতদের আখড়ায় পরিণত হয়। মূর্তিপূজার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন যে নবী সেই ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষা ভুলে তার অনুসারীরা সেখানে অসংখ্য মূর্তি স্থাপন করে। এমনকি হজরত ইব্রাহিম (আ.), হজরত ইসমাইল (আ.)-এর মূর্তি তৈরি করে পূজা শুরু হয়। কাবাগৃহে স্থাপিত হয় হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর উত্তর-পুরুষ লাত, মানাত, নসর, হুবাল, উজ্জা, নায়েলাসহ আরও অনেকের মূর্তি। এমনকি হজরত ঈসা (আ.) এবং তার জননী মরিয়মের প্রতিকৃতিও স্থান পায় কাবাগৃহের দেয়ালে।

আল্লাহর নির্দেশে হজ কিংবা উমরাহ হজ পালনকালে কাবাগৃহ প্রদক্ষিণের নিয়ম চালু করেন হজরত ইব্রাহিম ও হজরত ইসমাইল (আ.)। তারপর থেকে গত সাড়ে চার হাজার বছর ধরে এ নিয়মের হের-ফের হয়নি। হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষা ভুলে গেলেও কাবা গৃহের মর্যাদার ব্যাপারে আরবীয়রা ছিল আপসহীন। যত হানাহানি হোক কাবার পবিত্র চত্বরে কেউ কখনো প্রতিহিংসায় মেতে ওঠেনি। হজ উপলক্ষে অখণ্ড শান্তি বিরাজ করেছে পবিত্র মক্কা নগরীতে।

তবে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মক্কা জয়ের আগের কয়েকশ বছর ধরে হজ পালন, কাবা প্রদক্ষিণ এবং কোরবানির নামে যা হতো তার সঙ্গে হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষার কোনো সম্পর্ক ছিল না। তার সরাসরি বংশধর কাবা শরিফের খেদমতকারীর দাবিদার কুরাইশদের নেতৃত্বেই চলত হজের নামে নাচ-গান মদপান আর ব্যভিচার। কাবাগৃহ প্রদক্ষিণ করা হতো নগ্নভাবে। নারী-পুরুষ উলঙ্গ হয়ে কাবা শরিফ প্রদক্ষিণ করত এবং বলত আমরা যে অবস্থায় জন্মগ্রহণ করেছি সে অবস্থায় আল্লাহর সামনে হাজির হয়েছি। পশু কোরবানির পর কাবাঘরের সামনে মাংস ফেলে রাখা হতো এবং ভাবা হতো আল্লাহ এ মাংস ভোগ করবেন। আরবের বিভিন্ন গোত্রপতি কোরবানির নামে নিজেদের আর্থিক সামর্থ্যের জানান দিত। হজ উপলক্ষে যে বিশাল সমাবেশ হতো সেখানে মেজবানির ব্যবস্থা করে দম্ভ প্রকাশেরও চেষ্টা চলত। মনে করা হয়, হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর মৃত্যুর পর হাজার বছর পর থেকে শুরু হয় এসব অনাচার এবং তা কমবেশি দুই হাজার বছর অব্যাহত ছিল। হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মক্কা জয়ের পর কাবাগৃহ থেকে সব মূর্তি সরিয়ে ফেলা হয়। হজরত ইব্রাহিম (আ.) হজের যে নিয়ম প্রবর্তন করেন সাড়ে চার হাজার বছর আগে, তা পুনঃপ্রবর্তিত হয়। বন্ধ হয় নগ্নভাগে কাবা প্রদক্ষিণের ঘৃণ্য প্রথা। পবিত্র কোরআনে বলা হয়, ‘হে নবী আপনি তাদের বলে দিন আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জন্য যেসব সৌন্দর্যবর্ধক জিনিস (পোশাক-পরিচ্ছদ) মনোনীত করেছেন, কে তা হারাম করল?’ (সূরা আল আয়াদ : ৬৮)।

হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মক্কা জয়ের আগে হজ পালনের নামে যেমন ভোগ-বিলাসিতার তাণ্ডব চলত, তেমনি কেউ কেউ আত্মনিগৃহকেও হজ বলে মনে করত। হজ উপলক্ষে বিপথগামীদের একাংশ কারও সঙ্গে কথা বলত না। যাকে বলা হতো ‘হজে মুছমিত’ বা বোবা হজ। অপরিচ্ছন্ন ও অপবিত্র অবস্থায়ও হজ পালন করা হতো। ভাবা হতো এভাবেই বেশি পুণ্য অর্জিত হবে। হজরত মুহাম্মদ (সা.) মক্কা বিজয়ের পর ইব্রাহিম (আ.)-এর সুন্নাত বা ঐতিহ্য আবার ফিরিয়ে আনেন। যে নির্বোধরা কোরবানির মাংস আল্লাহর ভোগের জন্য কাবার দ্বারে ফেলে রাখত তাদের উদ্দেশে কোরআনে বলা হয়, ‘কোরবানির মাংস বা রক্ত নয়, কেবল আল্লাহর প্রতি আনুগত্য বা তাকওয়াই তার কাছে পৌঁছায়।’

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা