শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৭

ইসলামের আগে হজ কেমন ছিল

কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
ইসলামের আগে হজ কেমন ছিল

কাবা শব্দের অর্থ বর্গাকার ইবাদতগার। ইসলামী বিশ্বাস অনুসারে কাবা হলো দুনিয়ার প্রথম ঘর। প্রথম ইবাদতগার বা মসজিদও এটি। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী মানুষ সৃষ্টির আগে ফেরেশতারা এ মসজিদ নির্মাণ করেন। প্রথম হজ পালনও করেন তারা। দুনিয়ার প্রথম মানব হজরত আদম (আ.) এ ঘরটি সংস্কার করেন। পরবর্তীতে হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর আমলে তা পুনঃনির্মিত হয়।

হজ হলো বিশ্ব মুসলিমের মিলনমেলা। আরবিতে হজ বলতে বোঝায় পরিদর্শনের জন্য সংকল্পবদ্ধ হওয়া। একেশ্বরবাদীদের নেতা ও আরব এবং ইসরায়েলি জাতির আদি পিতা হজরত ইব্রাহিম (আ.) প্রথম হজব্রত পালন করেন। আল্লাহর নির্দেশে অনুসারীদের আহ্বান করেন কাবাগৃহ পরিদর্শন ও পরিভ্রমণের জন্য। তারপর থেকে হাজার হাজার বছর ধরে পালিত হচ্ছে এই প্রথা।

ইব্রাহিম (আ.)-কে বলা হয় বিশ্বাসীদের আদি পিতা। আল্লাহ এক তাঁর কোনো অংশীদার নেই—এই তত্ত্ব প্রথম তুলে ধরেন এই মহাপুরুষ। ইসলাম, খ্রিস্টান ও ইহুদি এই তিন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের কাছে তিনি পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব। মধ্যপ্রাচ্যে উদ্ভাবিত এ তিন ধর্মের অনুসারীরা তাঁকে আল্লাহর প্রেরিত পুরুষ বা নবী বলে শ্রদ্ধা করেন।

হজরত ইব্রাহিম (আ.) জন্মগ্রহণ করেন ইরাকের উর নগরীতে। তার বাবা ছিলেন মূর্তি নির্মাতা এবং পুরোহিত। কিন্তু তিনি মূর্তিপূজার অসারতা উপলব্ধি করেন ছোটবেলাতেই। বলেন, সূর্য, চাঁদ, আকাশের তারা কিংবা মানুষ এর সব কিছু হলো সৃষ্ট কোনো বস্তু বা জীব। তারা মানুষের উপাস্য হতে পারে না। এগুলোর মূর্তি বানিয়ে পূজা করার মধ্যেও নেই কোনো স্বার্থকতা এবং যে সত্তা সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা তিনিই হতে পারেন উপাস্য। ইব্রাহিম (আ.) প্রচার করেন আল্লাহ সর্বশক্তিমান। একমাত্র তাঁরই আরাধনা করা উচিত।

হজরত ইব্রাহিম (আ.) তার জীবদ্দশায় একেশ্বরবাদকে ইরাক, ফিলিস্তিন, সিরিয়া, আরব, মিসর বা ধারে-কাছের সব ভূখণ্ডে ছড়িয়ে দেন। কিন্তু নিঃসন্তান হওয়ার জন্য আল্লাহর এই নবী মনোকষ্টে ভুগতেন। আল্লাহ তাঁর এই প্রিয় নবীর মনোকষ্ট দূর করতে বৃদ্ধ বয়সে তাকে পিতৃত্বের গৌরব অর্জনের সুযোগ দেন। হজরত ইব্রাহিম (আ.) এর দাসী বা দ্বিতীয় স্ত্রী হাজেরার গর্ভে জন্ম নেন তার জ্যেষ্ঠ পুত্র হজরত ইসমাইল (আ.)। ইসমাইলের জন্মের পর পর তার প্রথম স্ত্রী সারাও গর্ভবতী হন। তার গর্ভে জন্ম নেন হজরত ইয়াকুব (আ.)। উল্লেখ্য, ইসমাইলের বংশধররা পরবর্তীতে আরব জাতি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। হজরত ইয়াকুব (আ.)-এর বংশধররা পরিচিতি লাভ করে ইসরায়েলি জাতি হিসেবে। ইসরায়েলিদের মধ্যে জন্ম নেন হজরত মুসা (আ.) এবং হজরত ঈসা (আ.)। ইহুদি ও খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক হিসেবে তাদের ভাবা হয়। অন্যদিকে ইসরায়েলের বংশধর আরব জাতির মধ্যে আত্মপ্রকাশ করেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)।

 

হজরত ইব্রাহিম (আ.) তার প্রথম স্ত্রীর চাপে শিশুসন্তান ইসমাইলসহ হাজেরাকে নির্বাসনে দিতে বাধ্য হন। হাজেরা ছিলেন মিসরীয় বংশদ্ভূত দাসী। তাকে নির্বাসন দেওয়া হয় আজকের মক্কা নগরী যেখানে সেই মরুময় বিরান প্রান্তরে। সেখানে একপর্যায়ে সঙ্গে আনা খাদ্য ও পানীয় শেষ হয়ে যায়। শিশু ইসমাইল ক্ষুধা ও তৃষ্ণায় কান্নাকাটি শুরু করেন। সেই বিরান প্রান্তরে শিশুকে এক জায়গায় রেখে পানির জন্য ছোটাছুটি করেন আরব জাতির আদি জননী বিবি হাজেরা। পরিশেষে ক্লান্ত হয়ে শিশু ইসমাইলের কাছে এসে দেখেন তখনো কাঁদছে অবোধ শিশু। কান্নার সময় তার পায়ের আঘাতে সৃষ্টি হয়েছে পানির ফোয়ারা। সাড়ে চার হাজার বছর ধরে এ পানির ফোয়ারা জমজম কূপ হিসেবে পরিচিত। হাজার হাজার মানুষ এ কূপ থেকে পানি গ্রহণ করলেও মরু প্রান্তরের এ জলাধার এখনো সমানভাবে তার অস্তিত্বের ঘোষণা দিয়েই চলছে।

ইসমাইল (আ.) যখন কিশোর তখন হজরত ইব্রাহিম স্বপ্ন দেখেন আল্লাহ তাঁকে তাঁর প্রিয় বস্তু কোরবানির নির্দেশ দিচ্ছেন। স্বপ্ন দেখে হজরত ইব্রাহিম ১০০ গবাদিপশু কোরবানি দেন। দ্বিতীয় দিনও তিনি দেখেন অভিন্ন স্বপ্ন। এবারও তিনি ১০০ গবাদিপশু কোরবানি দেন। তৃতীয় রাতেও তাকে বলা হয় প্রিয় বস্তু কোরবানি দেওয়ার জন্য। হজরত ইব্রাহিম উপলব্ধি করেন ইসমাইল হলেন তার সবচেয়ে প্রিয়। আল্লাহ তাকেই কোরবানির নির্দেশ দিয়েছেন স্বপ্নে। সে নির্দেশ পালিত হয়নি বলেই বার বার একই স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে।

এই স্বপ্ন গভীর পরীক্ষার মুখে ঠেলে দিল আল্লাহর নবীকে। তবে আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন অটল। সিদ্ধান্ত নিলেন  যত কষ্টকর হোক তিনি আল্লাহর হুকুমই পালন করবেন। তিনি ছুটে যান হাজেরার কাছে। তার কাছ থেকে নিয়ে আসেন ইসমাইলকে। মিনা ময়দানে পুত্রকে কোরবানি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। মাঝপথে পুত্রকে জানান স্বপ্নে প্রদত্ত ঐশী আদেশের কথা। পুত্র ইসমাইল বলেন, আল্লাহর রাহে কোরবানি হওয়া তো সৌভাগ্যের ব্যাপার।

মিনা ময়দানে পুত্রকে কোরবানির জন্য প্রস্তুত হন আল্লাহর নবী। আপত্য স্নেহ আল্লাহর নির্দেশ পালনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে ভেবে তিনি পুত্রকে কোরবানির আগে নিজের চোখ বেঁধে নেন। তারপর তার গলায় চালান ধারালো ছুরি। কোরবানি শেষ হতে চোখ খুলেই দেখেন পাশে দাঁড়িয়ে পুত্র ইসমাইল। তার বদলে একটি মেষ জবাই হয়ে আছে। ফেরেশতা এসে নবীকে জানান আল্লাহ তাঁর উৎসর্গিত মনোভাবে খুশি হয়েছেন। তিনি তাঁর কোরবানি গ্রহণ করেছেন।

হজরত ইব্রাহিম ও ইসমাইল (আ.) আল্লাহর নির্দেশে কাবাঘর পুনর্নির্মাণ করেন। কাবাঘর প্রদক্ষিণের নিয়মও প্রবর্তন করেন তারা। হজ উপলক্ষে হজব্রত পালনকারীরা হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর স্মৃতি অনুসরণে কোরবানি দেন। এ নিয়মও চলে আসছে সাড়ে চার হাজার বছর ধরে। কাবাঘর স্থাপিত হয়েছিল একেশ্বরবাদী চেতনাকে উদ্ভাসিত করার জন্য। কালক্রমে এ পবিত্র গৃহ ভণ্ড পুরোহিতদের আখড়ায় পরিণত হয়। মূর্তিপূজার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন যে নবী সেই ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষা ভুলে তার অনুসারীরা সেখানে অসংখ্য মূর্তি স্থাপন করে। এমনকি হজরত ইব্রাহিম (আ.), হজরত ইসমাইল (আ.)-এর মূর্তি তৈরি করে পূজা শুরু হয়। কাবাগৃহে স্থাপিত হয় হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর উত্তর-পুরুষ লাত, মানাত, নসর, হুবাল, উজ্জা, নায়েলাসহ আরও অনেকের মূর্তি। এমনকি হজরত ঈসা (আ.) এবং তার জননী মরিয়মের প্রতিকৃতিও স্থান পায় কাবাগৃহের দেয়ালে।

আল্লাহর নির্দেশে হজ কিংবা উমরাহ হজ পালনকালে কাবাগৃহ প্রদক্ষিণের নিয়ম চালু করেন হজরত ইব্রাহিম ও হজরত ইসমাইল (আ.)। তারপর থেকে গত সাড়ে চার হাজার বছর ধরে এ নিয়মের হের-ফের হয়নি। হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষা ভুলে গেলেও কাবা গৃহের মর্যাদার ব্যাপারে আরবীয়রা ছিল আপসহীন। যত হানাহানি হোক কাবার পবিত্র চত্বরে কেউ কখনো প্রতিহিংসায় মেতে ওঠেনি। হজ উপলক্ষে অখণ্ড শান্তি বিরাজ করেছে পবিত্র মক্কা নগরীতে।

তবে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মক্কা জয়ের আগের কয়েকশ বছর ধরে হজ পালন, কাবা প্রদক্ষিণ এবং কোরবানির নামে যা হতো তার সঙ্গে হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষার কোনো সম্পর্ক ছিল না। তার সরাসরি বংশধর কাবা শরিফের খেদমতকারীর দাবিদার কুরাইশদের নেতৃত্বেই চলত হজের নামে নাচ-গান মদপান আর ব্যভিচার। কাবাগৃহ প্রদক্ষিণ করা হতো নগ্নভাবে। নারী-পুরুষ উলঙ্গ হয়ে কাবা শরিফ প্রদক্ষিণ করত এবং বলত আমরা যে অবস্থায় জন্মগ্রহণ করেছি সে অবস্থায় আল্লাহর সামনে হাজির হয়েছি। পশু কোরবানির পর কাবাঘরের সামনে মাংস ফেলে রাখা হতো এবং ভাবা হতো আল্লাহ এ মাংস ভোগ করবেন। আরবের বিভিন্ন গোত্রপতি কোরবানির নামে নিজেদের আর্থিক সামর্থ্যের জানান দিত। হজ উপলক্ষে যে বিশাল সমাবেশ হতো সেখানে মেজবানির ব্যবস্থা করে দম্ভ প্রকাশেরও চেষ্টা চলত। মনে করা হয়, হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর মৃত্যুর পর হাজার বছর পর থেকে শুরু হয় এসব অনাচার এবং তা কমবেশি দুই হাজার বছর অব্যাহত ছিল। হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মক্কা জয়ের পর কাবাগৃহ থেকে সব মূর্তি সরিয়ে ফেলা হয়। হজরত ইব্রাহিম (আ.) হজের যে নিয়ম প্রবর্তন করেন সাড়ে চার হাজার বছর আগে, তা পুনঃপ্রবর্তিত হয়। বন্ধ হয় নগ্নভাগে কাবা প্রদক্ষিণের ঘৃণ্য প্রথা। পবিত্র কোরআনে বলা হয়, ‘হে নবী আপনি তাদের বলে দিন আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জন্য যেসব সৌন্দর্যবর্ধক জিনিস (পোশাক-পরিচ্ছদ) মনোনীত করেছেন, কে তা হারাম করল?’ (সূরা আল আয়াদ : ৬৮)।

হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মক্কা জয়ের আগে হজ পালনের নামে যেমন ভোগ-বিলাসিতার তাণ্ডব চলত, তেমনি কেউ কেউ আত্মনিগৃহকেও হজ বলে মনে করত। হজ উপলক্ষে বিপথগামীদের একাংশ কারও সঙ্গে কথা বলত না। যাকে বলা হতো ‘হজে মুছমিত’ বা বোবা হজ। অপরিচ্ছন্ন ও অপবিত্র অবস্থায়ও হজ পালন করা হতো। ভাবা হতো এভাবেই বেশি পুণ্য অর্জিত হবে। হজরত মুহাম্মদ (সা.) মক্কা বিজয়ের পর ইব্রাহিম (আ.)-এর সুন্নাত বা ঐতিহ্য আবার ফিরিয়ে আনেন। যে নির্বোধরা কোরবানির মাংস আল্লাহর ভোগের জন্য কাবার দ্বারে ফেলে রাখত তাদের উদ্দেশে কোরআনে বলা হয়, ‘কোরবানির মাংস বা রক্ত নয়, কেবল আল্লাহর প্রতি আনুগত্য বা তাকওয়াই তার কাছে পৌঁছায়।’

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়