শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৭

ইসলামের আগে হজ কেমন ছিল

কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
ইসলামের আগে হজ কেমন ছিল

কাবা শব্দের অর্থ বর্গাকার ইবাদতগার। ইসলামী বিশ্বাস অনুসারে কাবা হলো দুনিয়ার প্রথম ঘর। প্রথম ইবাদতগার বা মসজিদও এটি। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী মানুষ সৃষ্টির আগে ফেরেশতারা এ মসজিদ নির্মাণ করেন। প্রথম হজ পালনও করেন তারা। দুনিয়ার প্রথম মানব হজরত আদম (আ.) এ ঘরটি সংস্কার করেন। পরবর্তীতে হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর আমলে তা পুনঃনির্মিত হয়।

হজ হলো বিশ্ব মুসলিমের মিলনমেলা। আরবিতে হজ বলতে বোঝায় পরিদর্শনের জন্য সংকল্পবদ্ধ হওয়া। একেশ্বরবাদীদের নেতা ও আরব এবং ইসরায়েলি জাতির আদি পিতা হজরত ইব্রাহিম (আ.) প্রথম হজব্রত পালন করেন। আল্লাহর নির্দেশে অনুসারীদের আহ্বান করেন কাবাগৃহ পরিদর্শন ও পরিভ্রমণের জন্য। তারপর থেকে হাজার হাজার বছর ধরে পালিত হচ্ছে এই প্রথা।

ইব্রাহিম (আ.)-কে বলা হয় বিশ্বাসীদের আদি পিতা। আল্লাহ এক তাঁর কোনো অংশীদার নেই—এই তত্ত্ব প্রথম তুলে ধরেন এই মহাপুরুষ। ইসলাম, খ্রিস্টান ও ইহুদি এই তিন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের কাছে তিনি পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব। মধ্যপ্রাচ্যে উদ্ভাবিত এ তিন ধর্মের অনুসারীরা তাঁকে আল্লাহর প্রেরিত পুরুষ বা নবী বলে শ্রদ্ধা করেন।

হজরত ইব্রাহিম (আ.) জন্মগ্রহণ করেন ইরাকের উর নগরীতে। তার বাবা ছিলেন মূর্তি নির্মাতা এবং পুরোহিত। কিন্তু তিনি মূর্তিপূজার অসারতা উপলব্ধি করেন ছোটবেলাতেই। বলেন, সূর্য, চাঁদ, আকাশের তারা কিংবা মানুষ এর সব কিছু হলো সৃষ্ট কোনো বস্তু বা জীব। তারা মানুষের উপাস্য হতে পারে না। এগুলোর মূর্তি বানিয়ে পূজা করার মধ্যেও নেই কোনো স্বার্থকতা এবং যে সত্তা সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা তিনিই হতে পারেন উপাস্য। ইব্রাহিম (আ.) প্রচার করেন আল্লাহ সর্বশক্তিমান। একমাত্র তাঁরই আরাধনা করা উচিত।

হজরত ইব্রাহিম (আ.) তার জীবদ্দশায় একেশ্বরবাদকে ইরাক, ফিলিস্তিন, সিরিয়া, আরব, মিসর বা ধারে-কাছের সব ভূখণ্ডে ছড়িয়ে দেন। কিন্তু নিঃসন্তান হওয়ার জন্য আল্লাহর এই নবী মনোকষ্টে ভুগতেন। আল্লাহ তাঁর এই প্রিয় নবীর মনোকষ্ট দূর করতে বৃদ্ধ বয়সে তাকে পিতৃত্বের গৌরব অর্জনের সুযোগ দেন। হজরত ইব্রাহিম (আ.) এর দাসী বা দ্বিতীয় স্ত্রী হাজেরার গর্ভে জন্ম নেন তার জ্যেষ্ঠ পুত্র হজরত ইসমাইল (আ.)। ইসমাইলের জন্মের পর পর তার প্রথম স্ত্রী সারাও গর্ভবতী হন। তার গর্ভে জন্ম নেন হজরত ইয়াকুব (আ.)। উল্লেখ্য, ইসমাইলের বংশধররা পরবর্তীতে আরব জাতি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। হজরত ইয়াকুব (আ.)-এর বংশধররা পরিচিতি লাভ করে ইসরায়েলি জাতি হিসেবে। ইসরায়েলিদের মধ্যে জন্ম নেন হজরত মুসা (আ.) এবং হজরত ঈসা (আ.)। ইহুদি ও খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক হিসেবে তাদের ভাবা হয়। অন্যদিকে ইসরায়েলের বংশধর আরব জাতির মধ্যে আত্মপ্রকাশ করেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)।

 

হজরত ইব্রাহিম (আ.) তার প্রথম স্ত্রীর চাপে শিশুসন্তান ইসমাইলসহ হাজেরাকে নির্বাসনে দিতে বাধ্য হন। হাজেরা ছিলেন মিসরীয় বংশদ্ভূত দাসী। তাকে নির্বাসন দেওয়া হয় আজকের মক্কা নগরী যেখানে সেই মরুময় বিরান প্রান্তরে। সেখানে একপর্যায়ে সঙ্গে আনা খাদ্য ও পানীয় শেষ হয়ে যায়। শিশু ইসমাইল ক্ষুধা ও তৃষ্ণায় কান্নাকাটি শুরু করেন। সেই বিরান প্রান্তরে শিশুকে এক জায়গায় রেখে পানির জন্য ছোটাছুটি করেন আরব জাতির আদি জননী বিবি হাজেরা। পরিশেষে ক্লান্ত হয়ে শিশু ইসমাইলের কাছে এসে দেখেন তখনো কাঁদছে অবোধ শিশু। কান্নার সময় তার পায়ের আঘাতে সৃষ্টি হয়েছে পানির ফোয়ারা। সাড়ে চার হাজার বছর ধরে এ পানির ফোয়ারা জমজম কূপ হিসেবে পরিচিত। হাজার হাজার মানুষ এ কূপ থেকে পানি গ্রহণ করলেও মরু প্রান্তরের এ জলাধার এখনো সমানভাবে তার অস্তিত্বের ঘোষণা দিয়েই চলছে।

ইসমাইল (আ.) যখন কিশোর তখন হজরত ইব্রাহিম স্বপ্ন দেখেন আল্লাহ তাঁকে তাঁর প্রিয় বস্তু কোরবানির নির্দেশ দিচ্ছেন। স্বপ্ন দেখে হজরত ইব্রাহিম ১০০ গবাদিপশু কোরবানি দেন। দ্বিতীয় দিনও তিনি দেখেন অভিন্ন স্বপ্ন। এবারও তিনি ১০০ গবাদিপশু কোরবানি দেন। তৃতীয় রাতেও তাকে বলা হয় প্রিয় বস্তু কোরবানি দেওয়ার জন্য। হজরত ইব্রাহিম উপলব্ধি করেন ইসমাইল হলেন তার সবচেয়ে প্রিয়। আল্লাহ তাকেই কোরবানির নির্দেশ দিয়েছেন স্বপ্নে। সে নির্দেশ পালিত হয়নি বলেই বার বার একই স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে।

এই স্বপ্ন গভীর পরীক্ষার মুখে ঠেলে দিল আল্লাহর নবীকে। তবে আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন অটল। সিদ্ধান্ত নিলেন  যত কষ্টকর হোক তিনি আল্লাহর হুকুমই পালন করবেন। তিনি ছুটে যান হাজেরার কাছে। তার কাছ থেকে নিয়ে আসেন ইসমাইলকে। মিনা ময়দানে পুত্রকে কোরবানি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। মাঝপথে পুত্রকে জানান স্বপ্নে প্রদত্ত ঐশী আদেশের কথা। পুত্র ইসমাইল বলেন, আল্লাহর রাহে কোরবানি হওয়া তো সৌভাগ্যের ব্যাপার।

মিনা ময়দানে পুত্রকে কোরবানির জন্য প্রস্তুত হন আল্লাহর নবী। আপত্য স্নেহ আল্লাহর নির্দেশ পালনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে ভেবে তিনি পুত্রকে কোরবানির আগে নিজের চোখ বেঁধে নেন। তারপর তার গলায় চালান ধারালো ছুরি। কোরবানি শেষ হতে চোখ খুলেই দেখেন পাশে দাঁড়িয়ে পুত্র ইসমাইল। তার বদলে একটি মেষ জবাই হয়ে আছে। ফেরেশতা এসে নবীকে জানান আল্লাহ তাঁর উৎসর্গিত মনোভাবে খুশি হয়েছেন। তিনি তাঁর কোরবানি গ্রহণ করেছেন।

হজরত ইব্রাহিম ও ইসমাইল (আ.) আল্লাহর নির্দেশে কাবাঘর পুনর্নির্মাণ করেন। কাবাঘর প্রদক্ষিণের নিয়মও প্রবর্তন করেন তারা। হজ উপলক্ষে হজব্রত পালনকারীরা হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর স্মৃতি অনুসরণে কোরবানি দেন। এ নিয়মও চলে আসছে সাড়ে চার হাজার বছর ধরে। কাবাঘর স্থাপিত হয়েছিল একেশ্বরবাদী চেতনাকে উদ্ভাসিত করার জন্য। কালক্রমে এ পবিত্র গৃহ ভণ্ড পুরোহিতদের আখড়ায় পরিণত হয়। মূর্তিপূজার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন যে নবী সেই ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষা ভুলে তার অনুসারীরা সেখানে অসংখ্য মূর্তি স্থাপন করে। এমনকি হজরত ইব্রাহিম (আ.), হজরত ইসমাইল (আ.)-এর মূর্তি তৈরি করে পূজা শুরু হয়। কাবাগৃহে স্থাপিত হয় হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর উত্তর-পুরুষ লাত, মানাত, নসর, হুবাল, উজ্জা, নায়েলাসহ আরও অনেকের মূর্তি। এমনকি হজরত ঈসা (আ.) এবং তার জননী মরিয়মের প্রতিকৃতিও স্থান পায় কাবাগৃহের দেয়ালে।

আল্লাহর নির্দেশে হজ কিংবা উমরাহ হজ পালনকালে কাবাগৃহ প্রদক্ষিণের নিয়ম চালু করেন হজরত ইব্রাহিম ও হজরত ইসমাইল (আ.)। তারপর থেকে গত সাড়ে চার হাজার বছর ধরে এ নিয়মের হের-ফের হয়নি। হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষা ভুলে গেলেও কাবা গৃহের মর্যাদার ব্যাপারে আরবীয়রা ছিল আপসহীন। যত হানাহানি হোক কাবার পবিত্র চত্বরে কেউ কখনো প্রতিহিংসায় মেতে ওঠেনি। হজ উপলক্ষে অখণ্ড শান্তি বিরাজ করেছে পবিত্র মক্কা নগরীতে।

তবে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মক্কা জয়ের আগের কয়েকশ বছর ধরে হজ পালন, কাবা প্রদক্ষিণ এবং কোরবানির নামে যা হতো তার সঙ্গে হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষার কোনো সম্পর্ক ছিল না। তার সরাসরি বংশধর কাবা শরিফের খেদমতকারীর দাবিদার কুরাইশদের নেতৃত্বেই চলত হজের নামে নাচ-গান মদপান আর ব্যভিচার। কাবাগৃহ প্রদক্ষিণ করা হতো নগ্নভাবে। নারী-পুরুষ উলঙ্গ হয়ে কাবা শরিফ প্রদক্ষিণ করত এবং বলত আমরা যে অবস্থায় জন্মগ্রহণ করেছি সে অবস্থায় আল্লাহর সামনে হাজির হয়েছি। পশু কোরবানির পর কাবাঘরের সামনে মাংস ফেলে রাখা হতো এবং ভাবা হতো আল্লাহ এ মাংস ভোগ করবেন। আরবের বিভিন্ন গোত্রপতি কোরবানির নামে নিজেদের আর্থিক সামর্থ্যের জানান দিত। হজ উপলক্ষে যে বিশাল সমাবেশ হতো সেখানে মেজবানির ব্যবস্থা করে দম্ভ প্রকাশেরও চেষ্টা চলত। মনে করা হয়, হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর মৃত্যুর পর হাজার বছর পর থেকে শুরু হয় এসব অনাচার এবং তা কমবেশি দুই হাজার বছর অব্যাহত ছিল। হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মক্কা জয়ের পর কাবাগৃহ থেকে সব মূর্তি সরিয়ে ফেলা হয়। হজরত ইব্রাহিম (আ.) হজের যে নিয়ম প্রবর্তন করেন সাড়ে চার হাজার বছর আগে, তা পুনঃপ্রবর্তিত হয়। বন্ধ হয় নগ্নভাগে কাবা প্রদক্ষিণের ঘৃণ্য প্রথা। পবিত্র কোরআনে বলা হয়, ‘হে নবী আপনি তাদের বলে দিন আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জন্য যেসব সৌন্দর্যবর্ধক জিনিস (পোশাক-পরিচ্ছদ) মনোনীত করেছেন, কে তা হারাম করল?’ (সূরা আল আয়াদ : ৬৮)।

হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মক্কা জয়ের আগে হজ পালনের নামে যেমন ভোগ-বিলাসিতার তাণ্ডব চলত, তেমনি কেউ কেউ আত্মনিগৃহকেও হজ বলে মনে করত। হজ উপলক্ষে বিপথগামীদের একাংশ কারও সঙ্গে কথা বলত না। যাকে বলা হতো ‘হজে মুছমিত’ বা বোবা হজ। অপরিচ্ছন্ন ও অপবিত্র অবস্থায়ও হজ পালন করা হতো। ভাবা হতো এভাবেই বেশি পুণ্য অর্জিত হবে। হজরত মুহাম্মদ (সা.) মক্কা বিজয়ের পর ইব্রাহিম (আ.)-এর সুন্নাত বা ঐতিহ্য আবার ফিরিয়ে আনেন। যে নির্বোধরা কোরবানির মাংস আল্লাহর ভোগের জন্য কাবার দ্বারে ফেলে রাখত তাদের উদ্দেশে কোরআনে বলা হয়, ‘কোরবানির মাংস বা রক্ত নয়, কেবল আল্লাহর প্রতি আনুগত্য বা তাকওয়াই তার কাছে পৌঁছায়।’

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা