শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

বরেন্দ্র অঞ্চলে মাছ চাষ বিপ্লব

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বরেন্দ্র অঞ্চলে মাছ চাষ বিপ্লব

একসময় দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রুক্ষতার সন্ধান দিত বরেন্দ্র অঞ্চল। চাঁপাইনবাবগঞ্জে নভেম্বরের এই সময়ে পানির সংকটে মাঠঘাট ফেটে চৌচির থাকত। টিউবওয়েলগুলো থাকত অচল হয়ে; পাতকুয়ার গভীরেও পানি পাওয়া যেত না। মানুষ আশঙ্কা করত, এই রুক্ষতা হয়তো বরেন্দ্রভূমির মানুষকে একদিন জলবায়ু উদ্বাস্তুতে পরিণত করবে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সব অঞ্চলেরই চেহারা পাল্টে গেছে। অনাবৃষ্টির অঞ্চলগুলো অতিবৃষ্টির প্রভাবে সবুজ হয়ে উঠছে। অন্যদিকে, এক অঞ্চল যখন অকাল বন্যায় ফসল হারাচ্ছে, তখন দেশের অন্য কোথাও অনাবাদি জমিতে আসছে উর্বরতা। হয়তো এরই প্রভাবে পাল্টে গেছে বরেন্দ্রভূমির পুরনো রূপ। নতুনরূপে আবির্ভূত হয়েছে বরেন্দ্রাঞ্চল।

পাঠক! সপ্তাহ দুই আগে বরেন্দ্র অঞ্চলে গিয়েছিলাম কিছু প্রতিবেদনের তথ্যচিত্র ধারণের জন্য। অবাক হয়েছি বরেন্দ্রর এখনকার চেহারা দেখে। গোটা অঞ্চলই সবুজে পরিণত হয়েছে। একসময়ের পতিত জমির সিংহভাগই চলে এসেছে চাষের আওতায়। ভৌগোলিক ও ভূমিরূপের কারণেই চাঁপাইনবাবগঞ্জে একসময় ফসল উৎপাদন কঠিন ছিল। শুষ্ক মৌসুমে তেমন কিছুই ফলত না। মানুষের জীবনধারণের পানিরও সংকট ছিল। সারা বছর পানির জোগান ছিল না বলে এখানে মাছ চাষের কথা ভাবাও যেত না। এখন এখানে কোনো ফসলের আবাদই যেমন প্রতিকূল নয়, একইভাবে মাছ চাষও শুরু হয়ে গেছে জোরেশোরে। এখানে বছর দু-এক আগে গড়ে উঠেছে বিশাল আকারের একটি মাছের খামার। বড় বিনিয়োগে অত্যাধুনিক খামার। ২০ হেক্টর জায়গার ওপর ৩৬টি পুকুর নিয়ে গড়ে তোলা সেই খামার দেখে মনে পড়ছিল চিংড়ি চাষ অধ্যুষিত খুলনার কুয়েত খ্যাত বাগেরহাট-সাতক্ষীরা কিংবা ময়মনসিংহের ত্রিশাল-ভালুকা-ফুলপুর এলাকার কথা। অন্যরকম এক নিসর্গ। যত দূর চোখ যায় শুধু পুকুর আর পুকুর।

গিয়েছিলাম একেবারে ভোরে। তখনো দিনের আলো পুরোপুরি ফোটেনি। জাল নিয়ে কর্মীরা ব্যস্ত পুকুরে। মাছের সকালের খাদ্য দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। বিশাল এক কর্মযজ্ঞ। পুরোপুরি বাণিজ্যিক ও পরিকল্পিত এক উদ্যোগ। এ উদ্যোগের সঙ্গে আছে সুদূরপ্রসারী হিসাব-নিকাশ। আছে বিনিয়োগ ও মুনাফা তুলে আনার নানামুখী লক্ষ্য। গত তিন দশকে মাছ চাষ সম্প্রসারণের এ এক উজ্জ্বল রূপ। আগে ক্ষুদ্র চাষি ছোট পরিসরে পরীক্ষামূলক মাছ চাষ শুরু করতেন, এখন আর সেই দিন নেই। এখন বদলে যাওয়া কৃষির মতোই মাছ চাষও বড় বড় বাণিজ্যিক উদ্যোক্তার হাতে চলে এসেছে। এই উদ্যোগগুলো অত্যন্ত ইতিবাচক বলে আমি মনে করি। মনে পড়ে গেল সেই হাকিম আলীর কথা। পাঠক! আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, বাংলাদেশ টেলিভিশনে মাছ চাষির এক প্রতীক হিসেবে হাকিম আলী নামের একটি চরিত্র সৃষ্টি করেছিলাম। তখন যখন মাছ চাষের বিষয়টি মানুষের মাথায় কেবল আসতে শুরু করেছে। কৃষককে যখন বলতাম বাড়ির এই পুকুরটাতে মাছের চাষ করেন না কেন। অদ্ভুত দৃষ্টিতে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে জিজ্ঞাসা করত, ‘স্যার! চাষ তো হয় ধান-পাটের, মাছের আবার চাষ হয় নাকি?’ অর্থাৎ কৃষক তখন মাছের সঙ্গে চাষ বিষয়টিতে মোটেই অভ্যস্ত ছিল না। তখন থেকেই বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’-এর মাধ্যমে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি দেশব্যাপী ছোট ছোট উদ্যোক্তা গড়ে তুলতে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে ঘরের গৃহিণী পর্যন্ত বাড়ির আঙিনার মজা পুকুরকে ঠিকঠাক করে মাছ চাষের ক্ষেত্রে পরিণত করছেন। টেলিভিশনে একেকটি সাফল্যের গল্প প্রচারের মধ্য দিয়ে মানুষের চোখ খুলে দেওয়ার সেই চেষ্টা আজও মনে পড়ে। গেল সপ্তাহে ২০ হেক্টর আয়তনের বিশাল খামারে গিয়ে মনে হচ্ছিল, এটি সেই বিপ্লবেরই একটি ধারাবাহিকতা। আর এই দৃশ্যটি দেখার জন্যই আড়াই-তিন দশক ধরে কাজ করেছি। চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমনুরা রোডের বুলনপুরের বিশাল খামারটির নাম নবাব মত্স্য খামার। এর উদ্যোক্তা আকবর হোসেন। তার কাছে বড় বিনিয়োগের বাণিজ্যিক উদ্যোগ হিসেবে ধরা দিয়েছে মাছ চাষ। কিছুটা মনের খেয়ালও আছে, আছে আবেগ আর কৃষির প্রতি অনুরাগ। তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাটি ও মানুষ এবং চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান দেখেই উদ্বুদ্ধ হন। অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের জন্য ঘুরেছেন দেশে-বিদেশের খামারে। সাফল্যের চূড়ায় উঠতে যা যা প্রয়োজন তার সবটাই ঢেলে দিয়েছেন আকবর। খামারে রোপণ করা হয়েছে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন গাছ-গাছালি। বোঝা যায় অল্প দিনেই এ খামারটি পরিণত হবে অনিন্দ্যসুন্দর এক প্রাকৃতিক ক্ষেত্রে। তার চেয়ে বড় কথা এটি শুধু মাছের নয়, ফুল-ফল-সবজির অনন্য এক কৃষি খামার হয়ে উঠবে। আকবর হোসেন জানালেন, মাল্টা গাছ রোপণ করেছেন ৪০০টি। ভিয়েতনামের নারকেল চারা লাগিয়েছেন ৫০০টি। রয়েছে ৬০০ ড্রাগন ফলের গাছ। আছে বিভিন্ন জাতের সারি বাঁধা পেঁপে গাছ। খামারটির একপাশে প্রচুর কলাগাছ লাগিয়েছেন তিনি। গত বছর শুধু কলা বিক্রি করেছেন ২ লাখ টাকার। খামারের সঙ্গে পাশেই রয়েছে আকবর হোসেনের নিজস্ব ফিডমিল। ফিডমিলের পাশে সুন্দর এক কবুতরের খামার।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার অন্যতম বড় এই খামারে স্থায়ী শ্রমিক রয়েছেন ২০ জন। এর বাইরেও রয়েছেন ৩০ জনের মতো দিনমজুর। উদ্যোক্তা বলা হলেও এই খাতের অভিজ্ঞতা বিবেচনায় আকবর হোসেনকে আদর্শ চাষি বললেও ভুল হবে না। কারণ, মাছ চাষের ক্ষেত্রে অনেক নতুন অনুশীলন শুরু করেছেন তিনি। সব পুকুরে মাছের পর্যাপ্ত অক্সিজেন জোগান দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে অ্যারেটার। আগে আমরা যেমনটা দেখেছি পুকুরে অক্সিজেন সম্প্রসারণের জন্য পানির ওপর লম্বা বাঁশ দিয়ে পেটানো হতো। মাছের খাদ্য দেওয়ার বেলায় ম্যানুয়াল পদ্ধতি নয়, রয়েছে অটোফিডার। এতে খাবারের অপচয় যেমন রোধ হচ্ছে তেমনি নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার দেওয়াটাও নিশ্চিত করা যাচ্ছে। তবে আকবর জানালেন মানসম্মত পোনা সংকটের কথা। এই সংকট নিরসনে সরকারি সাহায্যের দাবিও করলেন তিনি। মত্স্য খাতকে আরও লাভজনক করতে সরকারের উচিত হবে মাছ রপ্তানিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া। আমি বিশ্বাস করি, ভিয়েতনাম, মিয়ানমারের মতো মাছ রপ্তানি করে আয় করা সম্ভব বৈদেশিক মুদ্রা। ১৯৯০-৯৫ সালেও ভারত ও ভিয়েতনাম থেকে কোটি কোটি টাকার রুই-কাতল মাছ আমদানি করতে হয়েছে আমাদের। এখন আর প্রয়োজন পড়ছে না। আমরা দেশে মাছের চাহিদা পূরণে সফল হয়েছি। বিদেশে মানসম্পন্ন মাছের বাজার ধরতে পুরোপুরি প্রস্তুত আকবর হোসেনের মতো মাছ চাষিরা। এ বিষয়ে সরকারের নানা কার্যক্রম ও কৃষকের উদ্ভাবনী শক্তি জাদুর মতো কাজ করেছে, তাই মিঠাপানির মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে চতুর্থ অবস্থানে। ইতিমধ্যে দেশের একটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান পাঙ্গাশ মাছ থেকে ফিশ ফিলেট তৈরি করে ইউরোপে রপ্তানি শুরু করেছে।

চাষি ও উদ্যোক্তাদের একের পর এক উদ্যোগ, সরকারের সহযোগিতা, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনুশীলনগুলোর চর্চা, গণমাধ্যমে নতুন নতুন প্রযুক্তি আর সাফল্যের যুগের পর যুগের প্রচারণা, বিজ্ঞানী-সম্প্রসারকদের তৎপরতায় বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীর অন্যতম শীর্ষস্থানীয় একটি দেশ হিসেবে পরিচিত হতে পেরেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বিবেচনায় বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীতে একটি রোল মডেল। আমি মনে করি, ক্ষুদ্র চাষি থেকে শুরু করে আকবর হোসেনের মতো উদ্যোক্তার হাত ধরে মাছ চাষে আগামীতে আরও বড় সাফল্যের নজির ঘটবে। বড় বড় বিনিয়োগকারী নতুন নতুন প্রযুক্তি ও কৌশলকে যুক্ত করবেন এই খাতে। মাছ চাষে বাংলাদেশ আরও বড় বিপ্লব আনবে— এই আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

এই মাত্র | নগর জীবন

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান
গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩
অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী
জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি
জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল
নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা
সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ
বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের
দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র
ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ
চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল
নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা