শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

বরেন্দ্র অঞ্চলে মাছ চাষ বিপ্লব

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বরেন্দ্র অঞ্চলে মাছ চাষ বিপ্লব

একসময় দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রুক্ষতার সন্ধান দিত বরেন্দ্র অঞ্চল। চাঁপাইনবাবগঞ্জে নভেম্বরের এই সময়ে পানির সংকটে মাঠঘাট ফেটে চৌচির থাকত। টিউবওয়েলগুলো থাকত অচল হয়ে; পাতকুয়ার গভীরেও পানি পাওয়া যেত না। মানুষ আশঙ্কা করত, এই রুক্ষতা হয়তো বরেন্দ্রভূমির মানুষকে একদিন জলবায়ু উদ্বাস্তুতে পরিণত করবে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সব অঞ্চলেরই চেহারা পাল্টে গেছে। অনাবৃষ্টির অঞ্চলগুলো অতিবৃষ্টির প্রভাবে সবুজ হয়ে উঠছে। অন্যদিকে, এক অঞ্চল যখন অকাল বন্যায় ফসল হারাচ্ছে, তখন দেশের অন্য কোথাও অনাবাদি জমিতে আসছে উর্বরতা। হয়তো এরই প্রভাবে পাল্টে গেছে বরেন্দ্রভূমির পুরনো রূপ। নতুনরূপে আবির্ভূত হয়েছে বরেন্দ্রাঞ্চল।

পাঠক! সপ্তাহ দুই আগে বরেন্দ্র অঞ্চলে গিয়েছিলাম কিছু প্রতিবেদনের তথ্যচিত্র ধারণের জন্য। অবাক হয়েছি বরেন্দ্রর এখনকার চেহারা দেখে। গোটা অঞ্চলই সবুজে পরিণত হয়েছে। একসময়ের পতিত জমির সিংহভাগই চলে এসেছে চাষের আওতায়। ভৌগোলিক ও ভূমিরূপের কারণেই চাঁপাইনবাবগঞ্জে একসময় ফসল উৎপাদন কঠিন ছিল। শুষ্ক মৌসুমে তেমন কিছুই ফলত না। মানুষের জীবনধারণের পানিরও সংকট ছিল। সারা বছর পানির জোগান ছিল না বলে এখানে মাছ চাষের কথা ভাবাও যেত না। এখন এখানে কোনো ফসলের আবাদই যেমন প্রতিকূল নয়, একইভাবে মাছ চাষও শুরু হয়ে গেছে জোরেশোরে। এখানে বছর দু-এক আগে গড়ে উঠেছে বিশাল আকারের একটি মাছের খামার। বড় বিনিয়োগে অত্যাধুনিক খামার। ২০ হেক্টর জায়গার ওপর ৩৬টি পুকুর নিয়ে গড়ে তোলা সেই খামার দেখে মনে পড়ছিল চিংড়ি চাষ অধ্যুষিত খুলনার কুয়েত খ্যাত বাগেরহাট-সাতক্ষীরা কিংবা ময়মনসিংহের ত্রিশাল-ভালুকা-ফুলপুর এলাকার কথা। অন্যরকম এক নিসর্গ। যত দূর চোখ যায় শুধু পুকুর আর পুকুর।

গিয়েছিলাম একেবারে ভোরে। তখনো দিনের আলো পুরোপুরি ফোটেনি। জাল নিয়ে কর্মীরা ব্যস্ত পুকুরে। মাছের সকালের খাদ্য দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। বিশাল এক কর্মযজ্ঞ। পুরোপুরি বাণিজ্যিক ও পরিকল্পিত এক উদ্যোগ। এ উদ্যোগের সঙ্গে আছে সুদূরপ্রসারী হিসাব-নিকাশ। আছে বিনিয়োগ ও মুনাফা তুলে আনার নানামুখী লক্ষ্য। গত তিন দশকে মাছ চাষ সম্প্রসারণের এ এক উজ্জ্বল রূপ। আগে ক্ষুদ্র চাষি ছোট পরিসরে পরীক্ষামূলক মাছ চাষ শুরু করতেন, এখন আর সেই দিন নেই। এখন বদলে যাওয়া কৃষির মতোই মাছ চাষও বড় বড় বাণিজ্যিক উদ্যোক্তার হাতে চলে এসেছে। এই উদ্যোগগুলো অত্যন্ত ইতিবাচক বলে আমি মনে করি। মনে পড়ে গেল সেই হাকিম আলীর কথা। পাঠক! আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, বাংলাদেশ টেলিভিশনে মাছ চাষির এক প্রতীক হিসেবে হাকিম আলী নামের একটি চরিত্র সৃষ্টি করেছিলাম। তখন যখন মাছ চাষের বিষয়টি মানুষের মাথায় কেবল আসতে শুরু করেছে। কৃষককে যখন বলতাম বাড়ির এই পুকুরটাতে মাছের চাষ করেন না কেন। অদ্ভুত দৃষ্টিতে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে জিজ্ঞাসা করত, ‘স্যার! চাষ তো হয় ধান-পাটের, মাছের আবার চাষ হয় নাকি?’ অর্থাৎ কৃষক তখন মাছের সঙ্গে চাষ বিষয়টিতে মোটেই অভ্যস্ত ছিল না। তখন থেকেই বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’-এর মাধ্যমে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি দেশব্যাপী ছোট ছোট উদ্যোক্তা গড়ে তুলতে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে ঘরের গৃহিণী পর্যন্ত বাড়ির আঙিনার মজা পুকুরকে ঠিকঠাক করে মাছ চাষের ক্ষেত্রে পরিণত করছেন। টেলিভিশনে একেকটি সাফল্যের গল্প প্রচারের মধ্য দিয়ে মানুষের চোখ খুলে দেওয়ার সেই চেষ্টা আজও মনে পড়ে। গেল সপ্তাহে ২০ হেক্টর আয়তনের বিশাল খামারে গিয়ে মনে হচ্ছিল, এটি সেই বিপ্লবেরই একটি ধারাবাহিকতা। আর এই দৃশ্যটি দেখার জন্যই আড়াই-তিন দশক ধরে কাজ করেছি। চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমনুরা রোডের বুলনপুরের বিশাল খামারটির নাম নবাব মত্স্য খামার। এর উদ্যোক্তা আকবর হোসেন। তার কাছে বড় বিনিয়োগের বাণিজ্যিক উদ্যোগ হিসেবে ধরা দিয়েছে মাছ চাষ। কিছুটা মনের খেয়ালও আছে, আছে আবেগ আর কৃষির প্রতি অনুরাগ। তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাটি ও মানুষ এবং চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান দেখেই উদ্বুদ্ধ হন। অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের জন্য ঘুরেছেন দেশে-বিদেশের খামারে। সাফল্যের চূড়ায় উঠতে যা যা প্রয়োজন তার সবটাই ঢেলে দিয়েছেন আকবর। খামারে রোপণ করা হয়েছে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন গাছ-গাছালি। বোঝা যায় অল্প দিনেই এ খামারটি পরিণত হবে অনিন্দ্যসুন্দর এক প্রাকৃতিক ক্ষেত্রে। তার চেয়ে বড় কথা এটি শুধু মাছের নয়, ফুল-ফল-সবজির অনন্য এক কৃষি খামার হয়ে উঠবে। আকবর হোসেন জানালেন, মাল্টা গাছ রোপণ করেছেন ৪০০টি। ভিয়েতনামের নারকেল চারা লাগিয়েছেন ৫০০টি। রয়েছে ৬০০ ড্রাগন ফলের গাছ। আছে বিভিন্ন জাতের সারি বাঁধা পেঁপে গাছ। খামারটির একপাশে প্রচুর কলাগাছ লাগিয়েছেন তিনি। গত বছর শুধু কলা বিক্রি করেছেন ২ লাখ টাকার। খামারের সঙ্গে পাশেই রয়েছে আকবর হোসেনের নিজস্ব ফিডমিল। ফিডমিলের পাশে সুন্দর এক কবুতরের খামার।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার অন্যতম বড় এই খামারে স্থায়ী শ্রমিক রয়েছেন ২০ জন। এর বাইরেও রয়েছেন ৩০ জনের মতো দিনমজুর। উদ্যোক্তা বলা হলেও এই খাতের অভিজ্ঞতা বিবেচনায় আকবর হোসেনকে আদর্শ চাষি বললেও ভুল হবে না। কারণ, মাছ চাষের ক্ষেত্রে অনেক নতুন অনুশীলন শুরু করেছেন তিনি। সব পুকুরে মাছের পর্যাপ্ত অক্সিজেন জোগান দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে অ্যারেটার। আগে আমরা যেমনটা দেখেছি পুকুরে অক্সিজেন সম্প্রসারণের জন্য পানির ওপর লম্বা বাঁশ দিয়ে পেটানো হতো। মাছের খাদ্য দেওয়ার বেলায় ম্যানুয়াল পদ্ধতি নয়, রয়েছে অটোফিডার। এতে খাবারের অপচয় যেমন রোধ হচ্ছে তেমনি নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার দেওয়াটাও নিশ্চিত করা যাচ্ছে। তবে আকবর জানালেন মানসম্মত পোনা সংকটের কথা। এই সংকট নিরসনে সরকারি সাহায্যের দাবিও করলেন তিনি। মত্স্য খাতকে আরও লাভজনক করতে সরকারের উচিত হবে মাছ রপ্তানিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া। আমি বিশ্বাস করি, ভিয়েতনাম, মিয়ানমারের মতো মাছ রপ্তানি করে আয় করা সম্ভব বৈদেশিক মুদ্রা। ১৯৯০-৯৫ সালেও ভারত ও ভিয়েতনাম থেকে কোটি কোটি টাকার রুই-কাতল মাছ আমদানি করতে হয়েছে আমাদের। এখন আর প্রয়োজন পড়ছে না। আমরা দেশে মাছের চাহিদা পূরণে সফল হয়েছি। বিদেশে মানসম্পন্ন মাছের বাজার ধরতে পুরোপুরি প্রস্তুত আকবর হোসেনের মতো মাছ চাষিরা। এ বিষয়ে সরকারের নানা কার্যক্রম ও কৃষকের উদ্ভাবনী শক্তি জাদুর মতো কাজ করেছে, তাই মিঠাপানির মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে চতুর্থ অবস্থানে। ইতিমধ্যে দেশের একটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান পাঙ্গাশ মাছ থেকে ফিশ ফিলেট তৈরি করে ইউরোপে রপ্তানি শুরু করেছে।

চাষি ও উদ্যোক্তাদের একের পর এক উদ্যোগ, সরকারের সহযোগিতা, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনুশীলনগুলোর চর্চা, গণমাধ্যমে নতুন নতুন প্রযুক্তি আর সাফল্যের যুগের পর যুগের প্রচারণা, বিজ্ঞানী-সম্প্রসারকদের তৎপরতায় বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীর অন্যতম শীর্ষস্থানীয় একটি দেশ হিসেবে পরিচিত হতে পেরেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বিবেচনায় বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীতে একটি রোল মডেল। আমি মনে করি, ক্ষুদ্র চাষি থেকে শুরু করে আকবর হোসেনের মতো উদ্যোক্তার হাত ধরে মাছ চাষে আগামীতে আরও বড় সাফল্যের নজির ঘটবে। বড় বড় বিনিয়োগকারী নতুন নতুন প্রযুক্তি ও কৌশলকে যুক্ত করবেন এই খাতে। মাছ চাষে বাংলাদেশ আরও বড় বিপ্লব আনবে— এই আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়