শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

বরেন্দ্র অঞ্চলে মাছ চাষ বিপ্লব

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বরেন্দ্র অঞ্চলে মাছ চাষ বিপ্লব

একসময় দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রুক্ষতার সন্ধান দিত বরেন্দ্র অঞ্চল। চাঁপাইনবাবগঞ্জে নভেম্বরের এই সময়ে পানির সংকটে মাঠঘাট ফেটে চৌচির থাকত। টিউবওয়েলগুলো থাকত অচল হয়ে; পাতকুয়ার গভীরেও পানি পাওয়া যেত না। মানুষ আশঙ্কা করত, এই রুক্ষতা হয়তো বরেন্দ্রভূমির মানুষকে একদিন জলবায়ু উদ্বাস্তুতে পরিণত করবে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সব অঞ্চলেরই চেহারা পাল্টে গেছে। অনাবৃষ্টির অঞ্চলগুলো অতিবৃষ্টির প্রভাবে সবুজ হয়ে উঠছে। অন্যদিকে, এক অঞ্চল যখন অকাল বন্যায় ফসল হারাচ্ছে, তখন দেশের অন্য কোথাও অনাবাদি জমিতে আসছে উর্বরতা। হয়তো এরই প্রভাবে পাল্টে গেছে বরেন্দ্রভূমির পুরনো রূপ। নতুনরূপে আবির্ভূত হয়েছে বরেন্দ্রাঞ্চল।

পাঠক! সপ্তাহ দুই আগে বরেন্দ্র অঞ্চলে গিয়েছিলাম কিছু প্রতিবেদনের তথ্যচিত্র ধারণের জন্য। অবাক হয়েছি বরেন্দ্রর এখনকার চেহারা দেখে। গোটা অঞ্চলই সবুজে পরিণত হয়েছে। একসময়ের পতিত জমির সিংহভাগই চলে এসেছে চাষের আওতায়। ভৌগোলিক ও ভূমিরূপের কারণেই চাঁপাইনবাবগঞ্জে একসময় ফসল উৎপাদন কঠিন ছিল। শুষ্ক মৌসুমে তেমন কিছুই ফলত না। মানুষের জীবনধারণের পানিরও সংকট ছিল। সারা বছর পানির জোগান ছিল না বলে এখানে মাছ চাষের কথা ভাবাও যেত না। এখন এখানে কোনো ফসলের আবাদই যেমন প্রতিকূল নয়, একইভাবে মাছ চাষও শুরু হয়ে গেছে জোরেশোরে। এখানে বছর দু-এক আগে গড়ে উঠেছে বিশাল আকারের একটি মাছের খামার। বড় বিনিয়োগে অত্যাধুনিক খামার। ২০ হেক্টর জায়গার ওপর ৩৬টি পুকুর নিয়ে গড়ে তোলা সেই খামার দেখে মনে পড়ছিল চিংড়ি চাষ অধ্যুষিত খুলনার কুয়েত খ্যাত বাগেরহাট-সাতক্ষীরা কিংবা ময়মনসিংহের ত্রিশাল-ভালুকা-ফুলপুর এলাকার কথা। অন্যরকম এক নিসর্গ। যত দূর চোখ যায় শুধু পুকুর আর পুকুর।

গিয়েছিলাম একেবারে ভোরে। তখনো দিনের আলো পুরোপুরি ফোটেনি। জাল নিয়ে কর্মীরা ব্যস্ত পুকুরে। মাছের সকালের খাদ্য দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। বিশাল এক কর্মযজ্ঞ। পুরোপুরি বাণিজ্যিক ও পরিকল্পিত এক উদ্যোগ। এ উদ্যোগের সঙ্গে আছে সুদূরপ্রসারী হিসাব-নিকাশ। আছে বিনিয়োগ ও মুনাফা তুলে আনার নানামুখী লক্ষ্য। গত তিন দশকে মাছ চাষ সম্প্রসারণের এ এক উজ্জ্বল রূপ। আগে ক্ষুদ্র চাষি ছোট পরিসরে পরীক্ষামূলক মাছ চাষ শুরু করতেন, এখন আর সেই দিন নেই। এখন বদলে যাওয়া কৃষির মতোই মাছ চাষও বড় বড় বাণিজ্যিক উদ্যোক্তার হাতে চলে এসেছে। এই উদ্যোগগুলো অত্যন্ত ইতিবাচক বলে আমি মনে করি। মনে পড়ে গেল সেই হাকিম আলীর কথা। পাঠক! আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, বাংলাদেশ টেলিভিশনে মাছ চাষির এক প্রতীক হিসেবে হাকিম আলী নামের একটি চরিত্র সৃষ্টি করেছিলাম। তখন যখন মাছ চাষের বিষয়টি মানুষের মাথায় কেবল আসতে শুরু করেছে। কৃষককে যখন বলতাম বাড়ির এই পুকুরটাতে মাছের চাষ করেন না কেন। অদ্ভুত দৃষ্টিতে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে জিজ্ঞাসা করত, ‘স্যার! চাষ তো হয় ধান-পাটের, মাছের আবার চাষ হয় নাকি?’ অর্থাৎ কৃষক তখন মাছের সঙ্গে চাষ বিষয়টিতে মোটেই অভ্যস্ত ছিল না। তখন থেকেই বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’-এর মাধ্যমে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি দেশব্যাপী ছোট ছোট উদ্যোক্তা গড়ে তুলতে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে ঘরের গৃহিণী পর্যন্ত বাড়ির আঙিনার মজা পুকুরকে ঠিকঠাক করে মাছ চাষের ক্ষেত্রে পরিণত করছেন। টেলিভিশনে একেকটি সাফল্যের গল্প প্রচারের মধ্য দিয়ে মানুষের চোখ খুলে দেওয়ার সেই চেষ্টা আজও মনে পড়ে। গেল সপ্তাহে ২০ হেক্টর আয়তনের বিশাল খামারে গিয়ে মনে হচ্ছিল, এটি সেই বিপ্লবেরই একটি ধারাবাহিকতা। আর এই দৃশ্যটি দেখার জন্যই আড়াই-তিন দশক ধরে কাজ করেছি। চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমনুরা রোডের বুলনপুরের বিশাল খামারটির নাম নবাব মত্স্য খামার। এর উদ্যোক্তা আকবর হোসেন। তার কাছে বড় বিনিয়োগের বাণিজ্যিক উদ্যোগ হিসেবে ধরা দিয়েছে মাছ চাষ। কিছুটা মনের খেয়ালও আছে, আছে আবেগ আর কৃষির প্রতি অনুরাগ। তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাটি ও মানুষ এবং চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান দেখেই উদ্বুদ্ধ হন। অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের জন্য ঘুরেছেন দেশে-বিদেশের খামারে। সাফল্যের চূড়ায় উঠতে যা যা প্রয়োজন তার সবটাই ঢেলে দিয়েছেন আকবর। খামারে রোপণ করা হয়েছে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন গাছ-গাছালি। বোঝা যায় অল্প দিনেই এ খামারটি পরিণত হবে অনিন্দ্যসুন্দর এক প্রাকৃতিক ক্ষেত্রে। তার চেয়ে বড় কথা এটি শুধু মাছের নয়, ফুল-ফল-সবজির অনন্য এক কৃষি খামার হয়ে উঠবে। আকবর হোসেন জানালেন, মাল্টা গাছ রোপণ করেছেন ৪০০টি। ভিয়েতনামের নারকেল চারা লাগিয়েছেন ৫০০টি। রয়েছে ৬০০ ড্রাগন ফলের গাছ। আছে বিভিন্ন জাতের সারি বাঁধা পেঁপে গাছ। খামারটির একপাশে প্রচুর কলাগাছ লাগিয়েছেন তিনি। গত বছর শুধু কলা বিক্রি করেছেন ২ লাখ টাকার। খামারের সঙ্গে পাশেই রয়েছে আকবর হোসেনের নিজস্ব ফিডমিল। ফিডমিলের পাশে সুন্দর এক কবুতরের খামার।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার অন্যতম বড় এই খামারে স্থায়ী শ্রমিক রয়েছেন ২০ জন। এর বাইরেও রয়েছেন ৩০ জনের মতো দিনমজুর। উদ্যোক্তা বলা হলেও এই খাতের অভিজ্ঞতা বিবেচনায় আকবর হোসেনকে আদর্শ চাষি বললেও ভুল হবে না। কারণ, মাছ চাষের ক্ষেত্রে অনেক নতুন অনুশীলন শুরু করেছেন তিনি। সব পুকুরে মাছের পর্যাপ্ত অক্সিজেন জোগান দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে অ্যারেটার। আগে আমরা যেমনটা দেখেছি পুকুরে অক্সিজেন সম্প্রসারণের জন্য পানির ওপর লম্বা বাঁশ দিয়ে পেটানো হতো। মাছের খাদ্য দেওয়ার বেলায় ম্যানুয়াল পদ্ধতি নয়, রয়েছে অটোফিডার। এতে খাবারের অপচয় যেমন রোধ হচ্ছে তেমনি নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার দেওয়াটাও নিশ্চিত করা যাচ্ছে। তবে আকবর জানালেন মানসম্মত পোনা সংকটের কথা। এই সংকট নিরসনে সরকারি সাহায্যের দাবিও করলেন তিনি। মত্স্য খাতকে আরও লাভজনক করতে সরকারের উচিত হবে মাছ রপ্তানিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া। আমি বিশ্বাস করি, ভিয়েতনাম, মিয়ানমারের মতো মাছ রপ্তানি করে আয় করা সম্ভব বৈদেশিক মুদ্রা। ১৯৯০-৯৫ সালেও ভারত ও ভিয়েতনাম থেকে কোটি কোটি টাকার রুই-কাতল মাছ আমদানি করতে হয়েছে আমাদের। এখন আর প্রয়োজন পড়ছে না। আমরা দেশে মাছের চাহিদা পূরণে সফল হয়েছি। বিদেশে মানসম্পন্ন মাছের বাজার ধরতে পুরোপুরি প্রস্তুত আকবর হোসেনের মতো মাছ চাষিরা। এ বিষয়ে সরকারের নানা কার্যক্রম ও কৃষকের উদ্ভাবনী শক্তি জাদুর মতো কাজ করেছে, তাই মিঠাপানির মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে চতুর্থ অবস্থানে। ইতিমধ্যে দেশের একটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান পাঙ্গাশ মাছ থেকে ফিশ ফিলেট তৈরি করে ইউরোপে রপ্তানি শুরু করেছে।

চাষি ও উদ্যোক্তাদের একের পর এক উদ্যোগ, সরকারের সহযোগিতা, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনুশীলনগুলোর চর্চা, গণমাধ্যমে নতুন নতুন প্রযুক্তি আর সাফল্যের যুগের পর যুগের প্রচারণা, বিজ্ঞানী-সম্প্রসারকদের তৎপরতায় বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীর অন্যতম শীর্ষস্থানীয় একটি দেশ হিসেবে পরিচিত হতে পেরেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বিবেচনায় বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীতে একটি রোল মডেল। আমি মনে করি, ক্ষুদ্র চাষি থেকে শুরু করে আকবর হোসেনের মতো উদ্যোক্তার হাত ধরে মাছ চাষে আগামীতে আরও বড় সাফল্যের নজির ঘটবে। বড় বড় বিনিয়োগকারী নতুন নতুন প্রযুক্তি ও কৌশলকে যুক্ত করবেন এই খাতে। মাছ চাষে বাংলাদেশ আরও বড় বিপ্লব আনবে— এই আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১৯ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা