শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

বিভাজন নয়, চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ঐক্যে

আবদুল আজিজ
প্রিন্ট ভার্সন
বিভাজন নয়, চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ঐক্যে

২০১০ সাল থেকে বিশ্বে অ্যানালগ প্রযুক্তিতে চলচ্চিত্র নির্মাণ বন্ধ হয়ে যায়। ডিজিটাল যুগের পূর্ণতা আসে। ১৯৯৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়ার পর, পৈতৃক ব্যবসায় যোগ দিই।

ছোটবেলা থেকেই গান, কবিতা লিখি, সিনেমা ভালোবাসি। আমি ও আমার পরিবারের কেউ রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নই। তবে আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী।

২০১০ সালে পৈতৃক ব্যবসার পাশাপাশি নতুন ব্যবসার চিন্তা করি এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যবসা নিয়ে ছয় মাস গবেষণা করার পর লক্ষ্য করি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র একেবারে শূন্যের কোঠায়।

বিশ্বে তখন যেখানে ৩৫ এমএমের অ্যানালগ সিস্টেমের সিনেমা বন্ধ করে ডিজিটালে চলে গিয়েছিল, ঢাকার চলচ্চিত্র তখনো অ্যানালগ পদ্ধতি নিয়েই পড়ে ছিল। ফুজি ৩৫ এমএম ফিল্ম প্রডাকশন বন্ধ করে দিয়েছিল আর কোডাক কোম্পানি আগেই ঘোষণা দিয়েছিল তারা পরবর্তী এক বছরে ৩৫ এমএম ফিল্ম প্রডাকশন বন্ধ করে দেবে। তার পরও ঢাকাই চলচ্চিত্রের কেউ বা কোনো কোম্পানি অথবা সরকারিভাবে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে ডিজিটাল করার উদ্যোগ নেয়নি। এতে দেশীয় চলচ্চিত্র অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখে পড়ে। মানে বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়। তখন আমি প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার আহ্বানে উজ্জীবিত হয়ে এবং চলচ্চিত্রকে ভালোবেসে ২০১১ সালে বিদেশ থেকে ডিজিটাল ক্যামেরা আমদানি করে সম্পূর্ণ নতুন ছেলেমেয়ে নিয়ে তৈরি করি বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল চলচ্চিত্র ‘ভালোবাসার রঙ’। এই ডিজিটাল সিনেমা নির্মাণ করে যখন সিনেমা হলে মুক্তি দেব তখন দেখি হলে সেই পুরনো আমলের অ্যানালগ প্রজেকশন মেশিন। আমাদের ডিজিটাল সিনেমা সেখানে টেস্ট হিসেবে চালিয়ে দেখি, অস্পষ্ট ছবি ও বাজে শব্দ। তখন আমরা ডিজিটাল প্রজেকশন সিস্টেম বসানোর চিন্তা করি, যা অত্যন্ত ব্যয়সাপেক্ষ। আমরা ভারতের প্রাসাদ ও বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে আলাপ করি, তাদের সিস্টেম বোঝার চেষ্টা করি। প্রাসাদ কোম্পানি আমাদের সঙ্গে জয়েন্ট-ভেঞ্চার করতে রাজি হয়, কিন্তু সার্ভার কন্ট্রোল তাদের কাছে রাখবে; যা আমার কাছে একজন ব্যবসায়ী হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ মনে হয়। তখন আমরা বাংলাদেশের একদল তরুণ মেধাবী ছেলেকে নিয়োগ দিই এই সার্ভার ও সফটওয়্যার তৈরি করার জন্য। তারা ছয় মাস সময় নিয়ে একটি সার্ভার ও সফটওয়্যার তৈরি করে যা আন্তর্জাতিক মানের; যার নাম দিই জেএক্সডি। অতঃপর ৫০টি সার্ভার তৈরি করি, ৫০টি প্রজেক্টর আমদানি করে নিয়ে আসি ও ৫০টি স্টেরিও ডিজিটাল সাউন্ড সিস্টেম আমদানি করি; যার মোট ব্যয় ছিল ১৫ কোটি টাকা। শুধু অর্থ ব্যয় করলে হয় না। এটি একটি বিশাল কর্মযজ্ঞও। প্রথম পর্যায়ে ২৮টি সিনেমা হল সম্পূর্ণরূপে ডিজিটাল করতে সক্ষম হই। এই ২৮টি হলেই ৫ অক্টোবর, ২০১২ সালে বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল সিনেমা জাজ নির্মিত ‘ভালোবাসার রঙ’ মুক্তি পায়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সিনেমাজগৎ ডিজিটালে পদার্পণ করল। দর্শক দেখতে পেল প্রথম ঝকঝকে সিনেমা আর সুস্পষ্ট শব্দ। এতে দর্শক হুমড়ি খেয়ে পড়ল সিনেমা হলে। আমরা পর্যায়ক্রমে ৫০টি হল ডিজিটাল করি। তখন প্রযোজক সমিতি জাজের সঙ্গে এই মর্মে চুক্তি করে যে, প্রজেকশন বাবদ প্রতি ছবিতে ১২ হাজার টাকা করে ভাড়া নেওয়া হবে। তখন কলকাতায় এই ভাড়ার পরিমাণ ছিল ২২ হাজার রুপি। এই সিস্টেম বসিয়ে ছয় মাস অপেক্ষা করলাম, কিন্তু কোনো ছবি নেই মুক্তি দেওয়ার। মানে চলচ্চিত্র তৈরি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এ অবস্থায় জাজ সিনেমা হল ও চলচ্চিত্রশিল্প বাঁচাতে একের পর এক ডিজিটাল প্রযুক্তির ছবি নির্মাণ করতে থাকি। এতে অনেকেই উৎসাহিত হয়ে ডিজিটাল সিনেমা বানাতে শুরু করেন, আবার মৃত চলচ্চিত্র জেগে ওঠে।

জাজ সম্পূর্ণ নিজের অর্থায়নে পর্যায়ক্রমে ১০০টি হল ডিজিটালের আওতায় আনে। এতে সময় লাগে দুই বছর। তখন বাংলাদেশে ৪০০ সিনেমা হল ছিল। কিন্তু দুঃখের বিষয়, অন্য কেউ এগিয়ে আসেনি সিনেমা হল ডিজিটালকরণে। এমনকি যারা একসময় চলচ্চিত্র থেকে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেছেন, তারাও কেউ আসেননি এই খাতে অর্থ লগ্নি করতে। এটা যে কোনো একজনের পক্ষে সম্পূর্ণ অসম্ভব ব্যাপার। শুধু কলকাতাতেই তিনটি কোম্পানি আছে, ইউএফও, কিউবি জ্যাস, ইএমডব্লিউ। সিনেমা হল ডিজিটালকরণে একাধিক কোম্পানির প্রয়োজন। কারণ একটি এলাকায় তিনটি সিনেমা হল হলে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন কোম্পানি সার্ভার বসাবে বা হল ডিজিটাল করবে। আমরা প্রতি এলাকায় একটি করে সার্ভার বসাই ও প্রজেক্টর দিই। সব সিনেমা হলে প্রজেক্টর দিইনি যাতে অন্য কেউ এসে ডিজিটাল সিস্টেম বসাতে পারেন। কিন্তু অন্য কেউ এগিয়ে না আসায়, অন্য দুটি হল বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়। প্রায় চার বছর পর আমরা বাধ্য হয়ে বাকি দুটি সিনেমা হলে সার্ভার বসাই। যেমন ময়মনসিংহে তিনটি সিনেমা হল, আমরা একটিতে প্রজেকশন সিস্টেম বসিয়েছি। তাই অফশন অন্য দুটি হলে জাজ প্রজেকশন সিস্টেম বসাবে না। সেখানে অন্য কেউ বসাবে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, চার বছরেও অন্য দুটি হলে প্রজেকশন সিস্টেম স্থাপন করেননি কেউ। বাধ্য হয়ে জাজকেই বসাতে হয়েছে। নতুবা ওই দুটি হলও বন্ধ হয়ে যেত। কিন্তু ব্যবসায়িক দিক থেকে এটি জাজের জন্য ক্ষতিকর। তার পরও করেছি শুধু চলচ্চিত্রকে ভালোবাসি বলেই। এভাবেই পর্যায়ক্রমে ছয় বছরে ২৮০টি সিনেমা হলে সার্ভার বসাতে সক্ষম হয়েছি। জাজ নিজের চেষ্টা আর অর্থায়নে এ কাজগুলো করেছে। জাজের গড় ভিপিএফ চার্জ হলো ৬ হাজার ৪০ টাকা মাত্র। কিন্তু বর্তমানে কলকাতায় এই ভিপিএফ চার্জ ১৮ হাজার রুপি। অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় ২২ হাজার।

জাজ এত কম টাকা ভিপিএফ চার্জ নেওয়ার জন্য প্রতি মাসে জাজ এই খাতে ভর্তুকি দেয়। জাজ চলে গেলে এখানে ইউএফও এবং কিউব আসবে এবং তারা প্রতি হলবাবদ ২০ হাজার টাকা নেবে এবং আমাদের প্রযোজকরা এ টাকা দিতে বাধ্য হবে। জাজের পক্ষ থেকে অনেক বার হল মালিকদের বলেছি প্রজেকশন সিস্টেম কিনে নিতে। কিন্তু কেউ কিনতে আগ্রহী নয়। আবার হল মালিক ইচ্ছা করলে নিজের খরচে ডিসিপি সিস্টেম বসাতে পারেন। যেমন বসুন্ধরা সিনেপ্লেক্স, যমুনা ব্লকবাস্টার বা শ্যামলী সিনেমা হল বসিয়েছে।

জাজ এ পর্যন্ত ৪০টি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছে; যার মধ্যে ২৪টি সম্পূর্ণ দেশীয় সিনেমা আর ১৬টি যৌথ প্রযোজনার। এই কর্মতৎপরতায় মস্কো থেকে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের সম্মান দেশের জন্য বয়ে এনেছে চারটি জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী সিনেমা। দেশার মতো সিনেমাও তৈরি করে জাজ। এবারও ছয়টি ক্যাটাগরিতে আমাদের ছবি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেছে।

এই অল্প সময়ে এত সিনেমা বানানোর কারণ হচ্ছে সিনেমা হল বাঁচিয়ে রাখতে হলে কনট্যান্ট অর্থাৎ সিনেমা লাগবে। যেহেতু অন্য কেউ ভালো বড় সিনেমা নির্মাণ করে না, তাই জাজ সিনেমা হলকে বাঁচিয়ে রাখতে, এককভাবেই বড় বাজেটের ছবি নির্মাণ করেছে। যেমন গত দুই ঈদে জাজের শিকারি, বাদশাহ, বস-২, নবাব ছবিগুলো স্মরণকালের সেরা ব্যবসা করেছে। সিনেমাগুলো যে পরিমাণ ব্যবসা করেছে, সব হল মালিকের মুখে হাসি ফুটিয়েছে, হলের ছয় মাসের খরচ এক সিনেমা দিয়েই উঠিয়েছে। হল বাঁচলে বাংলা চলচ্চিত্রশিল্প বেঁচে থাকবে। সিনেমা হলই যদি না থাকে, তাহলে ছবি চলবে কোথায়? আর এ কারণে জাজ নিজ দায়িত্বে ২০টি বন্ধ হয়ে যাওয়া সিনেমা হল ভাড়া নিয়ে চালু করেছে নতুন করে।

দেশীয় চলচ্চিত্রের এত উন্নয়নের চেষ্টা সত্ত্বেও চলচ্চিত্রের একটি মহল জাজের বিরুদ্ধে আদাজল খেয়ে নানা অনবরত ভিত্তিহীন অভিযোগের পাহাড় গড়ে তুলছে। এসব অভিযোগ হলো— জাজ প্রজেক্টর মেশিন দিয়ে সিনেমা হল আটকে রাখে, অন্যের সিনেমা মুক্তি দিতে দেয় না। এ কথা সম্পূর্ণ মিথ্যা। যেমন ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮-তে জাজের ‘নূরজাহান’ ও শাকিব খান অভিনীত শাপলা মিডিয়া প্রযোজিত ‘আমি নেতা হব’ সিনেমাটি মুক্তি পায় একসঙ্গে। এতে জাজের নূরজাহান সিনেমা পায় ২১টি আর শাকিবের ‘আমি নেতা হব’ পায় ১১৭টি হল। এর কারণ, হল মালিকরা মনে করেছেন শাকিব খানের সিনেমা বেশি ব্যবসা করবে, তাই তারা শাকিবের সিনেমা নিয়েছেন। এখানে জাজের কিছু করার নেই।

একই অবস্থা এর আগেও হয়েছিল। এক ঈদে জাজের ছবি ‘হানিমুন’-এর সঙ্গে শাকিব খানের ‘হিরো দ্য সুপারস্টার’ মুক্তি পায়। এতে জাজ পায় ৪০টি হল আর শাকিব খানের সিনেমা পায় ১৩৭টি হল। পরের ঈদেও আমাদের অগ্নি-২ পায় ৮২টি আর শাকিবের সিনেমা পায় ১০০টির বেশি হল। অর্থাৎ যে সিনেমা বড় ও ভালো মনে করেন হল মালিকরা, তার সিনেমাই হল মালিকরা চালান। এটা নির্ভর করে হল মালিক ও সিনেমার প্রযোজকের ওপর। এতে জাজের কোনো হাত নেই।

এর পরের অভিযোগ হলো কোন ছবি কখন মুক্তি পাবে তা জাজই নির্ধারণ করে। এ কথাও সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। কোন সিনেমা কত তারিখে আসবে, তা নির্ভর করে প্রযোজক সমিতির দেওয়া তারিখ অনুযায়ী। এতে জাজের বা অন্য কারও হাত নেই। এটা সমিতির প্রশাসকের এখতিয়ার।

জাজের বিরুদ্ধে একটি মহলের এসব ভিত্তিহীন অভিযোগের কারণ হলো— শুধু জাজের সিনেমা কেন দর্শক এত পছন্দ করে? কেন জাজ একের পর এক সিনেমা তৈরি করে এখনো বাংলা চলচ্চিত্রকে টিকিয়ে রেখেছে? জাজের ওপর তাদের ক্ষোভ আর ঈর্ষার এটিই একমাত্র কারণ। এজন্যই জাজের বিরুদ্ধে তাদের অযৌক্তিক যুদ্ধ ঘোষণা। আমি চাই এসব অহেতুক রেষারেষি বন্ধ করে নিয়মতান্ত্রিক পথে চলচ্চিত্রের সব মানুষ যদি দেশ ও দেশীয় চলচ্চিত্রের উন্নয়নের স্বার্থে এক কাতারে এসে দাঁড়ায় তাহলে আর কোনো দ্বিধাবিভক্তি থাকার কথা নয়। না হলে এই অহেতুক দ্বন্দ্ব আর বিভক্তিই আমাদের দেশের প্রধান গণমাধ্যম চলচ্চিত্রশিল্পকে ধ্বংস করে দেবে।

            লেখক : চলচ্চিত্র প্রযোজক।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন