শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

বিভাজন নয়, চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ঐক্যে

আবদুল আজিজ
প্রিন্ট ভার্সন
বিভাজন নয়, চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ঐক্যে

২০১০ সাল থেকে বিশ্বে অ্যানালগ প্রযুক্তিতে চলচ্চিত্র নির্মাণ বন্ধ হয়ে যায়। ডিজিটাল যুগের পূর্ণতা আসে। ১৯৯৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়ার পর, পৈতৃক ব্যবসায় যোগ দিই।

ছোটবেলা থেকেই গান, কবিতা লিখি, সিনেমা ভালোবাসি। আমি ও আমার পরিবারের কেউ রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নই। তবে আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী।

২০১০ সালে পৈতৃক ব্যবসার পাশাপাশি নতুন ব্যবসার চিন্তা করি এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যবসা নিয়ে ছয় মাস গবেষণা করার পর লক্ষ্য করি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র একেবারে শূন্যের কোঠায়।

বিশ্বে তখন যেখানে ৩৫ এমএমের অ্যানালগ সিস্টেমের সিনেমা বন্ধ করে ডিজিটালে চলে গিয়েছিল, ঢাকার চলচ্চিত্র তখনো অ্যানালগ পদ্ধতি নিয়েই পড়ে ছিল। ফুজি ৩৫ এমএম ফিল্ম প্রডাকশন বন্ধ করে দিয়েছিল আর কোডাক কোম্পানি আগেই ঘোষণা দিয়েছিল তারা পরবর্তী এক বছরে ৩৫ এমএম ফিল্ম প্রডাকশন বন্ধ করে দেবে। তার পরও ঢাকাই চলচ্চিত্রের কেউ বা কোনো কোম্পানি অথবা সরকারিভাবে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে ডিজিটাল করার উদ্যোগ নেয়নি। এতে দেশীয় চলচ্চিত্র অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখে পড়ে। মানে বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়। তখন আমি প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার আহ্বানে উজ্জীবিত হয়ে এবং চলচ্চিত্রকে ভালোবেসে ২০১১ সালে বিদেশ থেকে ডিজিটাল ক্যামেরা আমদানি করে সম্পূর্ণ নতুন ছেলেমেয়ে নিয়ে তৈরি করি বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল চলচ্চিত্র ‘ভালোবাসার রঙ’। এই ডিজিটাল সিনেমা নির্মাণ করে যখন সিনেমা হলে মুক্তি দেব তখন দেখি হলে সেই পুরনো আমলের অ্যানালগ প্রজেকশন মেশিন। আমাদের ডিজিটাল সিনেমা সেখানে টেস্ট হিসেবে চালিয়ে দেখি, অস্পষ্ট ছবি ও বাজে শব্দ। তখন আমরা ডিজিটাল প্রজেকশন সিস্টেম বসানোর চিন্তা করি, যা অত্যন্ত ব্যয়সাপেক্ষ। আমরা ভারতের প্রাসাদ ও বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে আলাপ করি, তাদের সিস্টেম বোঝার চেষ্টা করি। প্রাসাদ কোম্পানি আমাদের সঙ্গে জয়েন্ট-ভেঞ্চার করতে রাজি হয়, কিন্তু সার্ভার কন্ট্রোল তাদের কাছে রাখবে; যা আমার কাছে একজন ব্যবসায়ী হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ মনে হয়। তখন আমরা বাংলাদেশের একদল তরুণ মেধাবী ছেলেকে নিয়োগ দিই এই সার্ভার ও সফটওয়্যার তৈরি করার জন্য। তারা ছয় মাস সময় নিয়ে একটি সার্ভার ও সফটওয়্যার তৈরি করে যা আন্তর্জাতিক মানের; যার নাম দিই জেএক্সডি। অতঃপর ৫০টি সার্ভার তৈরি করি, ৫০টি প্রজেক্টর আমদানি করে নিয়ে আসি ও ৫০টি স্টেরিও ডিজিটাল সাউন্ড সিস্টেম আমদানি করি; যার মোট ব্যয় ছিল ১৫ কোটি টাকা। শুধু অর্থ ব্যয় করলে হয় না। এটি একটি বিশাল কর্মযজ্ঞও। প্রথম পর্যায়ে ২৮টি সিনেমা হল সম্পূর্ণরূপে ডিজিটাল করতে সক্ষম হই। এই ২৮টি হলেই ৫ অক্টোবর, ২০১২ সালে বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল সিনেমা জাজ নির্মিত ‘ভালোবাসার রঙ’ মুক্তি পায়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সিনেমাজগৎ ডিজিটালে পদার্পণ করল। দর্শক দেখতে পেল প্রথম ঝকঝকে সিনেমা আর সুস্পষ্ট শব্দ। এতে দর্শক হুমড়ি খেয়ে পড়ল সিনেমা হলে। আমরা পর্যায়ক্রমে ৫০টি হল ডিজিটাল করি। তখন প্রযোজক সমিতি জাজের সঙ্গে এই মর্মে চুক্তি করে যে, প্রজেকশন বাবদ প্রতি ছবিতে ১২ হাজার টাকা করে ভাড়া নেওয়া হবে। তখন কলকাতায় এই ভাড়ার পরিমাণ ছিল ২২ হাজার রুপি। এই সিস্টেম বসিয়ে ছয় মাস অপেক্ষা করলাম, কিন্তু কোনো ছবি নেই মুক্তি দেওয়ার। মানে চলচ্চিত্র তৈরি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এ অবস্থায় জাজ সিনেমা হল ও চলচ্চিত্রশিল্প বাঁচাতে একের পর এক ডিজিটাল প্রযুক্তির ছবি নির্মাণ করতে থাকি। এতে অনেকেই উৎসাহিত হয়ে ডিজিটাল সিনেমা বানাতে শুরু করেন, আবার মৃত চলচ্চিত্র জেগে ওঠে।

জাজ সম্পূর্ণ নিজের অর্থায়নে পর্যায়ক্রমে ১০০টি হল ডিজিটালের আওতায় আনে। এতে সময় লাগে দুই বছর। তখন বাংলাদেশে ৪০০ সিনেমা হল ছিল। কিন্তু দুঃখের বিষয়, অন্য কেউ এগিয়ে আসেনি সিনেমা হল ডিজিটালকরণে। এমনকি যারা একসময় চলচ্চিত্র থেকে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেছেন, তারাও কেউ আসেননি এই খাতে অর্থ লগ্নি করতে। এটা যে কোনো একজনের পক্ষে সম্পূর্ণ অসম্ভব ব্যাপার। শুধু কলকাতাতেই তিনটি কোম্পানি আছে, ইউএফও, কিউবি জ্যাস, ইএমডব্লিউ। সিনেমা হল ডিজিটালকরণে একাধিক কোম্পানির প্রয়োজন। কারণ একটি এলাকায় তিনটি সিনেমা হল হলে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন কোম্পানি সার্ভার বসাবে বা হল ডিজিটাল করবে। আমরা প্রতি এলাকায় একটি করে সার্ভার বসাই ও প্রজেক্টর দিই। সব সিনেমা হলে প্রজেক্টর দিইনি যাতে অন্য কেউ এসে ডিজিটাল সিস্টেম বসাতে পারেন। কিন্তু অন্য কেউ এগিয়ে না আসায়, অন্য দুটি হল বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়। প্রায় চার বছর পর আমরা বাধ্য হয়ে বাকি দুটি সিনেমা হলে সার্ভার বসাই। যেমন ময়মনসিংহে তিনটি সিনেমা হল, আমরা একটিতে প্রজেকশন সিস্টেম বসিয়েছি। তাই অফশন অন্য দুটি হলে জাজ প্রজেকশন সিস্টেম বসাবে না। সেখানে অন্য কেউ বসাবে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, চার বছরেও অন্য দুটি হলে প্রজেকশন সিস্টেম স্থাপন করেননি কেউ। বাধ্য হয়ে জাজকেই বসাতে হয়েছে। নতুবা ওই দুটি হলও বন্ধ হয়ে যেত। কিন্তু ব্যবসায়িক দিক থেকে এটি জাজের জন্য ক্ষতিকর। তার পরও করেছি শুধু চলচ্চিত্রকে ভালোবাসি বলেই। এভাবেই পর্যায়ক্রমে ছয় বছরে ২৮০টি সিনেমা হলে সার্ভার বসাতে সক্ষম হয়েছি। জাজ নিজের চেষ্টা আর অর্থায়নে এ কাজগুলো করেছে। জাজের গড় ভিপিএফ চার্জ হলো ৬ হাজার ৪০ টাকা মাত্র। কিন্তু বর্তমানে কলকাতায় এই ভিপিএফ চার্জ ১৮ হাজার রুপি। অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় ২২ হাজার।

জাজ এত কম টাকা ভিপিএফ চার্জ নেওয়ার জন্য প্রতি মাসে জাজ এই খাতে ভর্তুকি দেয়। জাজ চলে গেলে এখানে ইউএফও এবং কিউব আসবে এবং তারা প্রতি হলবাবদ ২০ হাজার টাকা নেবে এবং আমাদের প্রযোজকরা এ টাকা দিতে বাধ্য হবে। জাজের পক্ষ থেকে অনেক বার হল মালিকদের বলেছি প্রজেকশন সিস্টেম কিনে নিতে। কিন্তু কেউ কিনতে আগ্রহী নয়। আবার হল মালিক ইচ্ছা করলে নিজের খরচে ডিসিপি সিস্টেম বসাতে পারেন। যেমন বসুন্ধরা সিনেপ্লেক্স, যমুনা ব্লকবাস্টার বা শ্যামলী সিনেমা হল বসিয়েছে।

জাজ এ পর্যন্ত ৪০টি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছে; যার মধ্যে ২৪টি সম্পূর্ণ দেশীয় সিনেমা আর ১৬টি যৌথ প্রযোজনার। এই কর্মতৎপরতায় মস্কো থেকে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের সম্মান দেশের জন্য বয়ে এনেছে চারটি জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী সিনেমা। দেশার মতো সিনেমাও তৈরি করে জাজ। এবারও ছয়টি ক্যাটাগরিতে আমাদের ছবি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেছে।

এই অল্প সময়ে এত সিনেমা বানানোর কারণ হচ্ছে সিনেমা হল বাঁচিয়ে রাখতে হলে কনট্যান্ট অর্থাৎ সিনেমা লাগবে। যেহেতু অন্য কেউ ভালো বড় সিনেমা নির্মাণ করে না, তাই জাজ সিনেমা হলকে বাঁচিয়ে রাখতে, এককভাবেই বড় বাজেটের ছবি নির্মাণ করেছে। যেমন গত দুই ঈদে জাজের শিকারি, বাদশাহ, বস-২, নবাব ছবিগুলো স্মরণকালের সেরা ব্যবসা করেছে। সিনেমাগুলো যে পরিমাণ ব্যবসা করেছে, সব হল মালিকের মুখে হাসি ফুটিয়েছে, হলের ছয় মাসের খরচ এক সিনেমা দিয়েই উঠিয়েছে। হল বাঁচলে বাংলা চলচ্চিত্রশিল্প বেঁচে থাকবে। সিনেমা হলই যদি না থাকে, তাহলে ছবি চলবে কোথায়? আর এ কারণে জাজ নিজ দায়িত্বে ২০টি বন্ধ হয়ে যাওয়া সিনেমা হল ভাড়া নিয়ে চালু করেছে নতুন করে।

দেশীয় চলচ্চিত্রের এত উন্নয়নের চেষ্টা সত্ত্বেও চলচ্চিত্রের একটি মহল জাজের বিরুদ্ধে আদাজল খেয়ে নানা অনবরত ভিত্তিহীন অভিযোগের পাহাড় গড়ে তুলছে। এসব অভিযোগ হলো— জাজ প্রজেক্টর মেশিন দিয়ে সিনেমা হল আটকে রাখে, অন্যের সিনেমা মুক্তি দিতে দেয় না। এ কথা সম্পূর্ণ মিথ্যা। যেমন ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮-তে জাজের ‘নূরজাহান’ ও শাকিব খান অভিনীত শাপলা মিডিয়া প্রযোজিত ‘আমি নেতা হব’ সিনেমাটি মুক্তি পায় একসঙ্গে। এতে জাজের নূরজাহান সিনেমা পায় ২১টি আর শাকিবের ‘আমি নেতা হব’ পায় ১১৭টি হল। এর কারণ, হল মালিকরা মনে করেছেন শাকিব খানের সিনেমা বেশি ব্যবসা করবে, তাই তারা শাকিবের সিনেমা নিয়েছেন। এখানে জাজের কিছু করার নেই।

একই অবস্থা এর আগেও হয়েছিল। এক ঈদে জাজের ছবি ‘হানিমুন’-এর সঙ্গে শাকিব খানের ‘হিরো দ্য সুপারস্টার’ মুক্তি পায়। এতে জাজ পায় ৪০টি হল আর শাকিব খানের সিনেমা পায় ১৩৭টি হল। পরের ঈদেও আমাদের অগ্নি-২ পায় ৮২টি আর শাকিবের সিনেমা পায় ১০০টির বেশি হল। অর্থাৎ যে সিনেমা বড় ও ভালো মনে করেন হল মালিকরা, তার সিনেমাই হল মালিকরা চালান। এটা নির্ভর করে হল মালিক ও সিনেমার প্রযোজকের ওপর। এতে জাজের কোনো হাত নেই।

এর পরের অভিযোগ হলো কোন ছবি কখন মুক্তি পাবে তা জাজই নির্ধারণ করে। এ কথাও সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। কোন সিনেমা কত তারিখে আসবে, তা নির্ভর করে প্রযোজক সমিতির দেওয়া তারিখ অনুযায়ী। এতে জাজের বা অন্য কারও হাত নেই। এটা সমিতির প্রশাসকের এখতিয়ার।

জাজের বিরুদ্ধে একটি মহলের এসব ভিত্তিহীন অভিযোগের কারণ হলো— শুধু জাজের সিনেমা কেন দর্শক এত পছন্দ করে? কেন জাজ একের পর এক সিনেমা তৈরি করে এখনো বাংলা চলচ্চিত্রকে টিকিয়ে রেখেছে? জাজের ওপর তাদের ক্ষোভ আর ঈর্ষার এটিই একমাত্র কারণ। এজন্যই জাজের বিরুদ্ধে তাদের অযৌক্তিক যুদ্ধ ঘোষণা। আমি চাই এসব অহেতুক রেষারেষি বন্ধ করে নিয়মতান্ত্রিক পথে চলচ্চিত্রের সব মানুষ যদি দেশ ও দেশীয় চলচ্চিত্রের উন্নয়নের স্বার্থে এক কাতারে এসে দাঁড়ায় তাহলে আর কোনো দ্বিধাবিভক্তি থাকার কথা নয়। না হলে এই অহেতুক দ্বন্দ্ব আর বিভক্তিই আমাদের দেশের প্রধান গণমাধ্যম চলচ্চিত্রশিল্পকে ধ্বংস করে দেবে।

            লেখক : চলচ্চিত্র প্রযোজক।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন