শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮

নোবেল পুরস্কার পাবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প!

শামীম আল আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল পুরস্কার পাবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প!

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শান্তি প্রতিষ্ঠায় নোবেল পুরস্কার পাবেন, এই বক্তব্যের সঙ্গে কতজন একমত হবেন, জানা নেই। তবে সেই সম্ভাবনা এখন অত্যন্ত জোরালো। যদিও দিন কয়েক আগে এমনটা কল্পনা করাও যায়নি। কেননা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার সময় থেকে তাকে ঘিরে যে ধরনের ‘সমালোচনা’র শুরু, তা তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর আরও বেড়েছে। বিষয়টা এমন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যেন ‘ধমক’ ছাড়া কথাই বলতে পারেন না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, তিনি নিজের ইচ্ছামতো দেশ চালাতে চান। গুরুত্বপূর্ণ সব সিদ্ধান্ত এবং স্পর্শকাতর বক্তব্য তিনি দেন টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে। এরই মধ্যে কয়েকটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তি থেকে সরে যাওয়া, আমদানি করা বিভিন্ন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ, নানা বক্তব্য দিয়ে মিত্রদের দূরে ঠেলে দেওয়া, প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে না থাকাসহ নানা কারণে তার পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। সেই সঙ্গে রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি ‘পরিষ্কার’ নয় বলে অনেকের মতামত। জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে আমেরিকার স্বীকৃতি অনেক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। ইরানের সঙ্গে আমেরিকাসহ ছয় জাতির করা পারমাণবিক চুক্তির ঘোর সমালোচক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেই সঙ্গে সিরিয়া নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের অবস্থানের দিকেও বিশ্ববাসীর দৃষ্টি রয়েছে। সম্প্রতি দেশটিতে রাসায়নিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় আমেরিকার চালানো অভিযানে সরাসরি অংশ নেয় ফ্রান্স ও ব্রিটেন। সমর্থন দেয় কয়েকটি মিত্রদেশ। তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমেরিকা ও গোটা বিশ্বের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দেয় উত্তর কোরিয়া। পরিস্থিতি এমন হয়, যা গোটা বিশ্বকে ভয়ের মধ্যে ফেলে দেয়। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধে যাওয়ার জোরালো সংশয়ের মধ্যে পড়ে যায় অনেকে। এমন বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে, বারবারই ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ এমন বক্তব্য দিয়ে নিজেকে অনেকটা একাই করে তুলেছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তবে সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির ব্যাখ্যা করে তার দেওয়া বক্তব্য রীতিমতো প্রশংসা কুড়িয়েছে। তিনি সেখানে বলেন, আমেরিকা তার কাছে প্রথম। অন্য দেশগুলোরও নিজ দেশের ক্ষেত্রে এমন নীতি হওয়া উচিত। আর আমেরিকা ‘প্রথম’ মানে এই নয়, আমেরিকা একা। বাইরে যখন নানান চ্যালেঞ্জ, তখন ঘরের ভিতরেও একে একে বিরাট চ্যালেঞ্জের মুখে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই অভিবাসীদের নিয়ে তার বক্তব্য এবং নানান সিদ্ধান্ত নিয়ে সমালোচনা চলছে। হয়েছে বিক্ষোভ। বিভিন্ন সময়ে অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে নারীদের প্রতিবাদ আর ‘মার্চ ফর আওয়ার লাইভ’ শীর্ষক শিক্ষার্থীদের অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের আন্দোলন দেখতে হয়েছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে। নিজ দেশের গণমাধ্যমগুলো তাকে নিয়ে একে একে বিভিন্ন রিপোর্ট প্রকাশ করে রীতিমতো বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিচ্ছে। যার সবগুলোই অস্বীকার করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তার কারণেই ‘ফেক নিউজ’ কথাটি এখন বহুল প্রচারিত। ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্প ক্যাম্পেইনের সঙ্গে রাশিয়ার আঁতাত খুঁজতে সাবেক এফবিআই ডিরেক্টর রবার্ট মুলারকে স্পেশাল কাউন্সিল করে তদন্ত করা হচ্ছে। যদিও বরাবরই এই তদন্তকে ‘উইচ হান্ট’ বলছেন প্রেসিডেন্ট। সেই সঙ্গে পর্নোতারকা ও প্লেবয় মডেলের সঙ্গে অতীত সম্পর্কের অভিযোগ নিয়েও রীতিমতো তোলপাড় দেশ। এক কথায় প্রেসিডেন্ট যা কিছু করছেন, তার মধ্য থেকেই সমালোচনা উঠছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ভালো কোনো কিছু যেন কারও চোখেই পড়ছে না। যদিও দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মতো বিষয়ে দারুণভাবে সফল হয়েছেন তিনি।

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস দমনে ট্রাম্প প্রশাসনের ভূমিকা প্রশংসিত হচ্ছে। উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কের অবিশ্বাস্য অগ্রগতিও রীতিমতো চমকে দিয়েছে বিশ্ববাসীকে। কোরীয় উপদ্বীপে দীর্ঘদিনের বৈরিতার মধ্যে শান্তির সুবাতাস বয়ে যাওয়ার দৃঢ় সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আর এক্ষেত্রে বিরাট অবদান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের।

যদিও ‘ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি’ কথাগুলো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্যবহার করেছিলেন উত্তর কোরিয়াকে শায়েস্তা করার হুমকি দিতে গিয়ে। তিনি বলেছিলেন, তাদের ‘পরিণতি’ এমন হবে, যা পৃথিবী আগে কখনো দেখেনি। পাশাপাশি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেওয়া বক্তব্যে উত্তর কোরিয়াকে পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। দেশটির নেতা কিম জং উনকে ‘রকেটম্যান’ বলেও সম্বোধন করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দেওয়া কড়া হুঁশিয়ারির জবাব দুভাবে দিয়ে গেছে উত্তর কোরিয়া। পাল্টা কথার জবাব দিয়েছে। পাশাপাশি একের পর এক পারমাণবিক ও আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে পরিস্থিতিকে করে তুলেছে উত্তপ্ত। যদিও আমেরিকা বারবারই বলে এসেছে, কূটনৈতিক উপায়ে তাদের থামানোর চেষ্টা চলবে। এরপরও উত্তর কোরিয়াকে থামানো না গেলে, সামরিক অভিযান চালানোর বিষয়টি টেবিলে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে। এমন জ্বলন্ত পরিস্থিতি এখন অনেকটাই শান্ত; যা বিশ্বকে এনে দিতে যাচ্ছে স্বস্তি। হঠাৎ করেই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের দেওয়া আলোচনায় বসার প্রস্তাব এবং সেই প্রস্তাবে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাড়া দেওয়া বিশ্ববাসীকে অবাক করে দেয়। ১৯৫০ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত দুই কোরিয়ার মধ্যে যুদ্ধ হয়েছিল। যুদ্ধ সমাপ্তিতে কোনো শান্তিচুক্তি না হওয়ায় এতদিন ধরেই নেওয়া হতো উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া ‘কার্যত যুদ্ধবিরতির’ মধ্যে রয়েছে। অনেকদিন ধরেই দক্ষিণ কোরিয়ায় আমেরিকার সেনাও মোতায়েন রয়েছে। আর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ ও পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচির কারণে দশককাল ধরে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কবলে রয়েছে উত্তর কোরিয়া। আর এমন পরিস্থিতিতে ২৭ এপ্রিল শুক্রবার এক ঐতিহাসিক সম্মেলন হয় দুই কোরিয়ার নেতার মধ্যে। সাড়ে ছয় দশকের বৈরিতার অবসান ঘটিয়ে কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি ফিরিয়ে আনতে ঐকমত্যে পৌঁছান উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন। তারা ওই এলাকাকে পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত করতে একসঙ্গে কাজ করারও ঘোষণা দেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দক্ষিণ কোরিয়ার পিয়ংচ্যাংয়ে হওয়া শীতকালীন অলিম্পিককে কেন্দ্র করে উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করে। তারই ধারাবাহিকতায় ওয়াশিংটনকে ট্রাম্প-কিম বৈঠকের প্রস্তাব দেওয়া হয়। যে প্রস্তাবটি গ্রহণ করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। জুন মাস নাগাদ যখন দুই নেতার বৈঠক হওয়ার কথা, তখন এরই মধ্যে অনেক অগ্রগতি চোখে পড়ছে। সিআইএর ডিরেক্টর হিসেবে মাইক পম্পেও নর্থ কোরিয়ায় গিয়ে দেশটির নেতার সঙ্গে বৈঠকও করেছেন। যদিও পম্পেও পরে আমেরিকার সেক্রেটারি অব স্টেট হিসেবে দায়িত্ব নেন। এর আগে ২০০০ সালে সবশেষ তখনকার সেক্রেটারি অব স্টেট মেডেলিন অলব্রাইট উত্তর কোরিয়া সফর করেছিলেন। বরাবরই উত্তর কোরিয়াকে রহস্যে ঘেরা এবং বাইরের দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন বলে মনে করে বিশ্ব। এমন একটি দেশের তৎপরতা থামাতে অতীতে কার্যকর কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি আমেরিকার কোনো প্রেসিডেন্টকে। আর এরই মধ্যে উত্তর কোরিয়া ঘোষণা দিয়েছে আর পারমাণবিক অস্ত্র কিংবা আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাবে না তারা। দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে এসব পরীক্ষা চালানোর আর দরকার নেই। সেই সঙ্গে দেশটির উত্তরাঞ্চলের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষাগারটি তার মিশন শেষ করেছে বলে এতে জানানো হয়েছে। উত্তর কোরিয়ার একটি সূত্রকে উল্লেখ করে সিএনএন জানিয়েছে, কিম জং উন পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের পথে এগিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর। একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে চান তিনি। আর এমন ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এটি নর্থ কোরিয়া এবং গোটা বিশ্বের জন্যই বড় একটি অগ্রগতি। এক টুইটে তিনি লেখেন, দুই নেতার বৈঠকের দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি। এর একদিন আগেই ট্রাম্প বলেছিলেন, উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্রের পথ থেকে সরে এলে তাদের জন্য ‘উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ’ অপেক্ষা করছে।

সম্প্রতি জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, তিনি আশা করেন কিম জং উনের সঙ্গে তার বৈঠক সফল হবে। আর তা হলে নর্থ কোরিয়া এবং বিশ্বের জন্য ভালো ফল বয়ে আনবে। এক প্রশ্নের জবাবে সেদিন ট্রাম্প বলেছিলেন, সফলতার সম্ভাবনা না থাকলে আলোচনাতেই বসবেন না তিনি। আলোচনায় বসার পর যদি সফল হবে না বলে মনে হয়, তাহলে তা ত্যাগ করবেন। সে ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেত্রে আগে যা করা হয়েছে, তাই করা হবে। তবে শেষ পর্যন্ত ট্রাম্প বলেছেন, সফল হওয়ার ব্যাপারে খুবই আশাবাদী তিনি।

তার ওপর দুই কোরিয়ার মধ্যে ঐতিহাসিক বৈঠকের পর একাধিক টুইটের মাধ্যমে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি লেখেন, কোরিয়া যুদ্ধ সমাপ্তির পথে। অন্য এক টুইটে তিনি উল্লেখ করেন, ‘ভয়ঙ্কর ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ ও পারমাণবিক পরীক্ষার এক বছর পর নর্থ ও সাউথের ঐতিহাসিক এই বৈঠক। ভালো কিছু ঘটছে, সময় আসলেই তা বোঝা যাবে’। এদিকে ট্রাম্প-কিমের বৈঠকস্থল হিসেবে আমেরিকার বাইরে বেশ কয়েকটি জায়গাকে বিবেচনা করা হচ্ছে। পর্যবেক্ষকদের ধারণা, দুই কোরিয়ার ডিমিলিটারাইজ জোন, চীনের রাজধানী বেইজিং, অন্য কোনো এশীয় দেশ, ইউরোপ, এমনকি আন্তর্জাতিক জলসীমায় কোনো নৌযানের মধ্যেও ট্রাম্প-কিম গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকটি হতে পারে। আর বৈঠকের আগে থেকেই সফলতার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। যদি উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণে সম্পূর্ণ রাজি হয়, তাহলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এর চেয়ে বড় সাফল্য আপাতত আর কী হতে পারে। সেই সঙ্গে আমেরিকার কূটনীতি, এমনকি বিশ্ব শান্তির জন্য এটি একটি মাইলফলক ঘটনা হয়ে থাকবে। অনেকটা একক দক্ষতায় এটি করতে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেই সঙ্গে তার প্রশাসন, বিশেষ করে সাবেক সিআইএ ডিরেক্টর ও বর্তমান সেক্রেটারি অব স্টেট মাইক পম্পের বড় অবদান এতে রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। আর মিত্র দেশ দক্ষিণ কোরিয়া এবং দেশটির প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের সক্রিয় ভূমিকাও এই প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করেছে।

এ ক্ষেত্রে চীনের এক ধরনের ভূমিকা রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। কেননা আলোচনায় বসার বিষয়টি সামনে আসার পর অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে চীন সফর করেন কিম জং উন। সেখানে দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংয়ের সঙ্গে তার বৈঠকের ছবি পরে প্রকাশিত হয়। ট্রেনে করে চীনে যাওয়ার সেই খবরও বিশ্ব গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার করা হয়। উত্তর কোরিয়া ইস্যুতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শেষ পর্যন্ত যদি সফল হন, তাহলে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার অবশ্যই তার প্রাপ্য। এক সময়ের ধনকুবের এই ব্যবসায়ী এবং বর্তমান আমেরিকার প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে যত অভিযোগই থাকুক না কেন, বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঞ্চলে শান্তিময় পরিবেশ তৈরির কৃতিত্ব তাকে দেওয়াই উচিত। কেননা তার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে গোটা বিশ্বে। তাই অনেকটা অগ্রিম বললেও, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নোবেল বিজয়ের সম্ভাবনাকে আমি এগিয়েই রাখতে চাই।

            লেখক : হেড অব নিউজ, টিবিএন২৪ টেলিভিশন, নিউইয়র্ক।

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই

নগর জীবন