শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮

নোবেল পুরস্কার পাবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প!

শামীম আল আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল পুরস্কার পাবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প!

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শান্তি প্রতিষ্ঠায় নোবেল পুরস্কার পাবেন, এই বক্তব্যের সঙ্গে কতজন একমত হবেন, জানা নেই। তবে সেই সম্ভাবনা এখন অত্যন্ত জোরালো। যদিও দিন কয়েক আগে এমনটা কল্পনা করাও যায়নি। কেননা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার সময় থেকে তাকে ঘিরে যে ধরনের ‘সমালোচনা’র শুরু, তা তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর আরও বেড়েছে। বিষয়টা এমন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যেন ‘ধমক’ ছাড়া কথাই বলতে পারেন না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, তিনি নিজের ইচ্ছামতো দেশ চালাতে চান। গুরুত্বপূর্ণ সব সিদ্ধান্ত এবং স্পর্শকাতর বক্তব্য তিনি দেন টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে। এরই মধ্যে কয়েকটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তি থেকে সরে যাওয়া, আমদানি করা বিভিন্ন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ, নানা বক্তব্য দিয়ে মিত্রদের দূরে ঠেলে দেওয়া, প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে না থাকাসহ নানা কারণে তার পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। সেই সঙ্গে রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি ‘পরিষ্কার’ নয় বলে অনেকের মতামত। জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে আমেরিকার স্বীকৃতি অনেক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। ইরানের সঙ্গে আমেরিকাসহ ছয় জাতির করা পারমাণবিক চুক্তির ঘোর সমালোচক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেই সঙ্গে সিরিয়া নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের অবস্থানের দিকেও বিশ্ববাসীর দৃষ্টি রয়েছে। সম্প্রতি দেশটিতে রাসায়নিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় আমেরিকার চালানো অভিযানে সরাসরি অংশ নেয় ফ্রান্স ও ব্রিটেন। সমর্থন দেয় কয়েকটি মিত্রদেশ। তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমেরিকা ও গোটা বিশ্বের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দেয় উত্তর কোরিয়া। পরিস্থিতি এমন হয়, যা গোটা বিশ্বকে ভয়ের মধ্যে ফেলে দেয়। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধে যাওয়ার জোরালো সংশয়ের মধ্যে পড়ে যায় অনেকে। এমন বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে, বারবারই ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ এমন বক্তব্য দিয়ে নিজেকে অনেকটা একাই করে তুলেছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তবে সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির ব্যাখ্যা করে তার দেওয়া বক্তব্য রীতিমতো প্রশংসা কুড়িয়েছে। তিনি সেখানে বলেন, আমেরিকা তার কাছে প্রথম। অন্য দেশগুলোরও নিজ দেশের ক্ষেত্রে এমন নীতি হওয়া উচিত। আর আমেরিকা ‘প্রথম’ মানে এই নয়, আমেরিকা একা। বাইরে যখন নানান চ্যালেঞ্জ, তখন ঘরের ভিতরেও একে একে বিরাট চ্যালেঞ্জের মুখে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই অভিবাসীদের নিয়ে তার বক্তব্য এবং নানান সিদ্ধান্ত নিয়ে সমালোচনা চলছে। হয়েছে বিক্ষোভ। বিভিন্ন সময়ে অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে নারীদের প্রতিবাদ আর ‘মার্চ ফর আওয়ার লাইভ’ শীর্ষক শিক্ষার্থীদের অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের আন্দোলন দেখতে হয়েছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে। নিজ দেশের গণমাধ্যমগুলো তাকে নিয়ে একে একে বিভিন্ন রিপোর্ট প্রকাশ করে রীতিমতো বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিচ্ছে। যার সবগুলোই অস্বীকার করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তার কারণেই ‘ফেক নিউজ’ কথাটি এখন বহুল প্রচারিত। ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্প ক্যাম্পেইনের সঙ্গে রাশিয়ার আঁতাত খুঁজতে সাবেক এফবিআই ডিরেক্টর রবার্ট মুলারকে স্পেশাল কাউন্সিল করে তদন্ত করা হচ্ছে। যদিও বরাবরই এই তদন্তকে ‘উইচ হান্ট’ বলছেন প্রেসিডেন্ট। সেই সঙ্গে পর্নোতারকা ও প্লেবয় মডেলের সঙ্গে অতীত সম্পর্কের অভিযোগ নিয়েও রীতিমতো তোলপাড় দেশ। এক কথায় প্রেসিডেন্ট যা কিছু করছেন, তার মধ্য থেকেই সমালোচনা উঠছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ভালো কোনো কিছু যেন কারও চোখেই পড়ছে না। যদিও দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মতো বিষয়ে দারুণভাবে সফল হয়েছেন তিনি।

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস দমনে ট্রাম্প প্রশাসনের ভূমিকা প্রশংসিত হচ্ছে। উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কের অবিশ্বাস্য অগ্রগতিও রীতিমতো চমকে দিয়েছে বিশ্ববাসীকে। কোরীয় উপদ্বীপে দীর্ঘদিনের বৈরিতার মধ্যে শান্তির সুবাতাস বয়ে যাওয়ার দৃঢ় সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আর এক্ষেত্রে বিরাট অবদান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের।

যদিও ‘ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি’ কথাগুলো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্যবহার করেছিলেন উত্তর কোরিয়াকে শায়েস্তা করার হুমকি দিতে গিয়ে। তিনি বলেছিলেন, তাদের ‘পরিণতি’ এমন হবে, যা পৃথিবী আগে কখনো দেখেনি। পাশাপাশি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেওয়া বক্তব্যে উত্তর কোরিয়াকে পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। দেশটির নেতা কিম জং উনকে ‘রকেটম্যান’ বলেও সম্বোধন করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দেওয়া কড়া হুঁশিয়ারির জবাব দুভাবে দিয়ে গেছে উত্তর কোরিয়া। পাল্টা কথার জবাব দিয়েছে। পাশাপাশি একের পর এক পারমাণবিক ও আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে পরিস্থিতিকে করে তুলেছে উত্তপ্ত। যদিও আমেরিকা বারবারই বলে এসেছে, কূটনৈতিক উপায়ে তাদের থামানোর চেষ্টা চলবে। এরপরও উত্তর কোরিয়াকে থামানো না গেলে, সামরিক অভিযান চালানোর বিষয়টি টেবিলে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে। এমন জ্বলন্ত পরিস্থিতি এখন অনেকটাই শান্ত; যা বিশ্বকে এনে দিতে যাচ্ছে স্বস্তি। হঠাৎ করেই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের দেওয়া আলোচনায় বসার প্রস্তাব এবং সেই প্রস্তাবে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাড়া দেওয়া বিশ্ববাসীকে অবাক করে দেয়। ১৯৫০ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত দুই কোরিয়ার মধ্যে যুদ্ধ হয়েছিল। যুদ্ধ সমাপ্তিতে কোনো শান্তিচুক্তি না হওয়ায় এতদিন ধরেই নেওয়া হতো উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া ‘কার্যত যুদ্ধবিরতির’ মধ্যে রয়েছে। অনেকদিন ধরেই দক্ষিণ কোরিয়ায় আমেরিকার সেনাও মোতায়েন রয়েছে। আর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ ও পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচির কারণে দশককাল ধরে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কবলে রয়েছে উত্তর কোরিয়া। আর এমন পরিস্থিতিতে ২৭ এপ্রিল শুক্রবার এক ঐতিহাসিক সম্মেলন হয় দুই কোরিয়ার নেতার মধ্যে। সাড়ে ছয় দশকের বৈরিতার অবসান ঘটিয়ে কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি ফিরিয়ে আনতে ঐকমত্যে পৌঁছান উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন। তারা ওই এলাকাকে পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত করতে একসঙ্গে কাজ করারও ঘোষণা দেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দক্ষিণ কোরিয়ার পিয়ংচ্যাংয়ে হওয়া শীতকালীন অলিম্পিককে কেন্দ্র করে উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করে। তারই ধারাবাহিকতায় ওয়াশিংটনকে ট্রাম্প-কিম বৈঠকের প্রস্তাব দেওয়া হয়। যে প্রস্তাবটি গ্রহণ করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। জুন মাস নাগাদ যখন দুই নেতার বৈঠক হওয়ার কথা, তখন এরই মধ্যে অনেক অগ্রগতি চোখে পড়ছে। সিআইএর ডিরেক্টর হিসেবে মাইক পম্পেও নর্থ কোরিয়ায় গিয়ে দেশটির নেতার সঙ্গে বৈঠকও করেছেন। যদিও পম্পেও পরে আমেরিকার সেক্রেটারি অব স্টেট হিসেবে দায়িত্ব নেন। এর আগে ২০০০ সালে সবশেষ তখনকার সেক্রেটারি অব স্টেট মেডেলিন অলব্রাইট উত্তর কোরিয়া সফর করেছিলেন। বরাবরই উত্তর কোরিয়াকে রহস্যে ঘেরা এবং বাইরের দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন বলে মনে করে বিশ্ব। এমন একটি দেশের তৎপরতা থামাতে অতীতে কার্যকর কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি আমেরিকার কোনো প্রেসিডেন্টকে। আর এরই মধ্যে উত্তর কোরিয়া ঘোষণা দিয়েছে আর পারমাণবিক অস্ত্র কিংবা আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাবে না তারা। দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে এসব পরীক্ষা চালানোর আর দরকার নেই। সেই সঙ্গে দেশটির উত্তরাঞ্চলের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষাগারটি তার মিশন শেষ করেছে বলে এতে জানানো হয়েছে। উত্তর কোরিয়ার একটি সূত্রকে উল্লেখ করে সিএনএন জানিয়েছে, কিম জং উন পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের পথে এগিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর। একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে চান তিনি। আর এমন ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এটি নর্থ কোরিয়া এবং গোটা বিশ্বের জন্যই বড় একটি অগ্রগতি। এক টুইটে তিনি লেখেন, দুই নেতার বৈঠকের দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি। এর একদিন আগেই ট্রাম্প বলেছিলেন, উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্রের পথ থেকে সরে এলে তাদের জন্য ‘উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ’ অপেক্ষা করছে।

সম্প্রতি জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, তিনি আশা করেন কিম জং উনের সঙ্গে তার বৈঠক সফল হবে। আর তা হলে নর্থ কোরিয়া এবং বিশ্বের জন্য ভালো ফল বয়ে আনবে। এক প্রশ্নের জবাবে সেদিন ট্রাম্প বলেছিলেন, সফলতার সম্ভাবনা না থাকলে আলোচনাতেই বসবেন না তিনি। আলোচনায় বসার পর যদি সফল হবে না বলে মনে হয়, তাহলে তা ত্যাগ করবেন। সে ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেত্রে আগে যা করা হয়েছে, তাই করা হবে। তবে শেষ পর্যন্ত ট্রাম্প বলেছেন, সফল হওয়ার ব্যাপারে খুবই আশাবাদী তিনি।

তার ওপর দুই কোরিয়ার মধ্যে ঐতিহাসিক বৈঠকের পর একাধিক টুইটের মাধ্যমে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি লেখেন, কোরিয়া যুদ্ধ সমাপ্তির পথে। অন্য এক টুইটে তিনি উল্লেখ করেন, ‘ভয়ঙ্কর ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ ও পারমাণবিক পরীক্ষার এক বছর পর নর্থ ও সাউথের ঐতিহাসিক এই বৈঠক। ভালো কিছু ঘটছে, সময় আসলেই তা বোঝা যাবে’। এদিকে ট্রাম্প-কিমের বৈঠকস্থল হিসেবে আমেরিকার বাইরে বেশ কয়েকটি জায়গাকে বিবেচনা করা হচ্ছে। পর্যবেক্ষকদের ধারণা, দুই কোরিয়ার ডিমিলিটারাইজ জোন, চীনের রাজধানী বেইজিং, অন্য কোনো এশীয় দেশ, ইউরোপ, এমনকি আন্তর্জাতিক জলসীমায় কোনো নৌযানের মধ্যেও ট্রাম্প-কিম গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকটি হতে পারে। আর বৈঠকের আগে থেকেই সফলতার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। যদি উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণে সম্পূর্ণ রাজি হয়, তাহলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এর চেয়ে বড় সাফল্য আপাতত আর কী হতে পারে। সেই সঙ্গে আমেরিকার কূটনীতি, এমনকি বিশ্ব শান্তির জন্য এটি একটি মাইলফলক ঘটনা হয়ে থাকবে। অনেকটা একক দক্ষতায় এটি করতে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেই সঙ্গে তার প্রশাসন, বিশেষ করে সাবেক সিআইএ ডিরেক্টর ও বর্তমান সেক্রেটারি অব স্টেট মাইক পম্পের বড় অবদান এতে রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। আর মিত্র দেশ দক্ষিণ কোরিয়া এবং দেশটির প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের সক্রিয় ভূমিকাও এই প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করেছে।

এ ক্ষেত্রে চীনের এক ধরনের ভূমিকা রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। কেননা আলোচনায় বসার বিষয়টি সামনে আসার পর অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে চীন সফর করেন কিম জং উন। সেখানে দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংয়ের সঙ্গে তার বৈঠকের ছবি পরে প্রকাশিত হয়। ট্রেনে করে চীনে যাওয়ার সেই খবরও বিশ্ব গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার করা হয়। উত্তর কোরিয়া ইস্যুতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শেষ পর্যন্ত যদি সফল হন, তাহলে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার অবশ্যই তার প্রাপ্য। এক সময়ের ধনকুবের এই ব্যবসায়ী এবং বর্তমান আমেরিকার প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে যত অভিযোগই থাকুক না কেন, বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঞ্চলে শান্তিময় পরিবেশ তৈরির কৃতিত্ব তাকে দেওয়াই উচিত। কেননা তার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে গোটা বিশ্বে। তাই অনেকটা অগ্রিম বললেও, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নোবেল বিজয়ের সম্ভাবনাকে আমি এগিয়েই রাখতে চাই।

            লেখক : হেড অব নিউজ, টিবিএন২৪ টেলিভিশন, নিউইয়র্ক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

এই মাত্র | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা