শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮

নোবেল পুরস্কার পাবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প!

শামীম আল আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল পুরস্কার পাবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প!

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শান্তি প্রতিষ্ঠায় নোবেল পুরস্কার পাবেন, এই বক্তব্যের সঙ্গে কতজন একমত হবেন, জানা নেই। তবে সেই সম্ভাবনা এখন অত্যন্ত জোরালো। যদিও দিন কয়েক আগে এমনটা কল্পনা করাও যায়নি। কেননা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার সময় থেকে তাকে ঘিরে যে ধরনের ‘সমালোচনা’র শুরু, তা তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর আরও বেড়েছে। বিষয়টা এমন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যেন ‘ধমক’ ছাড়া কথাই বলতে পারেন না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, তিনি নিজের ইচ্ছামতো দেশ চালাতে চান। গুরুত্বপূর্ণ সব সিদ্ধান্ত এবং স্পর্শকাতর বক্তব্য তিনি দেন টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে। এরই মধ্যে কয়েকটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তি থেকে সরে যাওয়া, আমদানি করা বিভিন্ন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ, নানা বক্তব্য দিয়ে মিত্রদের দূরে ঠেলে দেওয়া, প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে না থাকাসহ নানা কারণে তার পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। সেই সঙ্গে রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি ‘পরিষ্কার’ নয় বলে অনেকের মতামত। জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে আমেরিকার স্বীকৃতি অনেক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। ইরানের সঙ্গে আমেরিকাসহ ছয় জাতির করা পারমাণবিক চুক্তির ঘোর সমালোচক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেই সঙ্গে সিরিয়া নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের অবস্থানের দিকেও বিশ্ববাসীর দৃষ্টি রয়েছে। সম্প্রতি দেশটিতে রাসায়নিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় আমেরিকার চালানো অভিযানে সরাসরি অংশ নেয় ফ্রান্স ও ব্রিটেন। সমর্থন দেয় কয়েকটি মিত্রদেশ। তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমেরিকা ও গোটা বিশ্বের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দেয় উত্তর কোরিয়া। পরিস্থিতি এমন হয়, যা গোটা বিশ্বকে ভয়ের মধ্যে ফেলে দেয়। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধে যাওয়ার জোরালো সংশয়ের মধ্যে পড়ে যায় অনেকে। এমন বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে, বারবারই ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ এমন বক্তব্য দিয়ে নিজেকে অনেকটা একাই করে তুলেছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তবে সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির ব্যাখ্যা করে তার দেওয়া বক্তব্য রীতিমতো প্রশংসা কুড়িয়েছে। তিনি সেখানে বলেন, আমেরিকা তার কাছে প্রথম। অন্য দেশগুলোরও নিজ দেশের ক্ষেত্রে এমন নীতি হওয়া উচিত। আর আমেরিকা ‘প্রথম’ মানে এই নয়, আমেরিকা একা। বাইরে যখন নানান চ্যালেঞ্জ, তখন ঘরের ভিতরেও একে একে বিরাট চ্যালেঞ্জের মুখে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই অভিবাসীদের নিয়ে তার বক্তব্য এবং নানান সিদ্ধান্ত নিয়ে সমালোচনা চলছে। হয়েছে বিক্ষোভ। বিভিন্ন সময়ে অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে নারীদের প্রতিবাদ আর ‘মার্চ ফর আওয়ার লাইভ’ শীর্ষক শিক্ষার্থীদের অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের আন্দোলন দেখতে হয়েছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে। নিজ দেশের গণমাধ্যমগুলো তাকে নিয়ে একে একে বিভিন্ন রিপোর্ট প্রকাশ করে রীতিমতো বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিচ্ছে। যার সবগুলোই অস্বীকার করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তার কারণেই ‘ফেক নিউজ’ কথাটি এখন বহুল প্রচারিত। ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্প ক্যাম্পেইনের সঙ্গে রাশিয়ার আঁতাত খুঁজতে সাবেক এফবিআই ডিরেক্টর রবার্ট মুলারকে স্পেশাল কাউন্সিল করে তদন্ত করা হচ্ছে। যদিও বরাবরই এই তদন্তকে ‘উইচ হান্ট’ বলছেন প্রেসিডেন্ট। সেই সঙ্গে পর্নোতারকা ও প্লেবয় মডেলের সঙ্গে অতীত সম্পর্কের অভিযোগ নিয়েও রীতিমতো তোলপাড় দেশ। এক কথায় প্রেসিডেন্ট যা কিছু করছেন, তার মধ্য থেকেই সমালোচনা উঠছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ভালো কোনো কিছু যেন কারও চোখেই পড়ছে না। যদিও দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মতো বিষয়ে দারুণভাবে সফল হয়েছেন তিনি।

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস দমনে ট্রাম্প প্রশাসনের ভূমিকা প্রশংসিত হচ্ছে। উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কের অবিশ্বাস্য অগ্রগতিও রীতিমতো চমকে দিয়েছে বিশ্ববাসীকে। কোরীয় উপদ্বীপে দীর্ঘদিনের বৈরিতার মধ্যে শান্তির সুবাতাস বয়ে যাওয়ার দৃঢ় সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আর এক্ষেত্রে বিরাট অবদান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের।

যদিও ‘ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি’ কথাগুলো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্যবহার করেছিলেন উত্তর কোরিয়াকে শায়েস্তা করার হুমকি দিতে গিয়ে। তিনি বলেছিলেন, তাদের ‘পরিণতি’ এমন হবে, যা পৃথিবী আগে কখনো দেখেনি। পাশাপাশি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেওয়া বক্তব্যে উত্তর কোরিয়াকে পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। দেশটির নেতা কিম জং উনকে ‘রকেটম্যান’ বলেও সম্বোধন করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দেওয়া কড়া হুঁশিয়ারির জবাব দুভাবে দিয়ে গেছে উত্তর কোরিয়া। পাল্টা কথার জবাব দিয়েছে। পাশাপাশি একের পর এক পারমাণবিক ও আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে পরিস্থিতিকে করে তুলেছে উত্তপ্ত। যদিও আমেরিকা বারবারই বলে এসেছে, কূটনৈতিক উপায়ে তাদের থামানোর চেষ্টা চলবে। এরপরও উত্তর কোরিয়াকে থামানো না গেলে, সামরিক অভিযান চালানোর বিষয়টি টেবিলে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে। এমন জ্বলন্ত পরিস্থিতি এখন অনেকটাই শান্ত; যা বিশ্বকে এনে দিতে যাচ্ছে স্বস্তি। হঠাৎ করেই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের দেওয়া আলোচনায় বসার প্রস্তাব এবং সেই প্রস্তাবে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাড়া দেওয়া বিশ্ববাসীকে অবাক করে দেয়। ১৯৫০ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত দুই কোরিয়ার মধ্যে যুদ্ধ হয়েছিল। যুদ্ধ সমাপ্তিতে কোনো শান্তিচুক্তি না হওয়ায় এতদিন ধরেই নেওয়া হতো উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া ‘কার্যত যুদ্ধবিরতির’ মধ্যে রয়েছে। অনেকদিন ধরেই দক্ষিণ কোরিয়ায় আমেরিকার সেনাও মোতায়েন রয়েছে। আর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ ও পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচির কারণে দশককাল ধরে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কবলে রয়েছে উত্তর কোরিয়া। আর এমন পরিস্থিতিতে ২৭ এপ্রিল শুক্রবার এক ঐতিহাসিক সম্মেলন হয় দুই কোরিয়ার নেতার মধ্যে। সাড়ে ছয় দশকের বৈরিতার অবসান ঘটিয়ে কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি ফিরিয়ে আনতে ঐকমত্যে পৌঁছান উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন। তারা ওই এলাকাকে পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত করতে একসঙ্গে কাজ করারও ঘোষণা দেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দক্ষিণ কোরিয়ার পিয়ংচ্যাংয়ে হওয়া শীতকালীন অলিম্পিককে কেন্দ্র করে উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করে। তারই ধারাবাহিকতায় ওয়াশিংটনকে ট্রাম্প-কিম বৈঠকের প্রস্তাব দেওয়া হয়। যে প্রস্তাবটি গ্রহণ করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। জুন মাস নাগাদ যখন দুই নেতার বৈঠক হওয়ার কথা, তখন এরই মধ্যে অনেক অগ্রগতি চোখে পড়ছে। সিআইএর ডিরেক্টর হিসেবে মাইক পম্পেও নর্থ কোরিয়ায় গিয়ে দেশটির নেতার সঙ্গে বৈঠকও করেছেন। যদিও পম্পেও পরে আমেরিকার সেক্রেটারি অব স্টেট হিসেবে দায়িত্ব নেন। এর আগে ২০০০ সালে সবশেষ তখনকার সেক্রেটারি অব স্টেট মেডেলিন অলব্রাইট উত্তর কোরিয়া সফর করেছিলেন। বরাবরই উত্তর কোরিয়াকে রহস্যে ঘেরা এবং বাইরের দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন বলে মনে করে বিশ্ব। এমন একটি দেশের তৎপরতা থামাতে অতীতে কার্যকর কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি আমেরিকার কোনো প্রেসিডেন্টকে। আর এরই মধ্যে উত্তর কোরিয়া ঘোষণা দিয়েছে আর পারমাণবিক অস্ত্র কিংবা আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাবে না তারা। দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে এসব পরীক্ষা চালানোর আর দরকার নেই। সেই সঙ্গে দেশটির উত্তরাঞ্চলের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষাগারটি তার মিশন শেষ করেছে বলে এতে জানানো হয়েছে। উত্তর কোরিয়ার একটি সূত্রকে উল্লেখ করে সিএনএন জানিয়েছে, কিম জং উন পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের পথে এগিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর। একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে চান তিনি। আর এমন ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এটি নর্থ কোরিয়া এবং গোটা বিশ্বের জন্যই বড় একটি অগ্রগতি। এক টুইটে তিনি লেখেন, দুই নেতার বৈঠকের দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি। এর একদিন আগেই ট্রাম্প বলেছিলেন, উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্রের পথ থেকে সরে এলে তাদের জন্য ‘উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ’ অপেক্ষা করছে।

সম্প্রতি জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, তিনি আশা করেন কিম জং উনের সঙ্গে তার বৈঠক সফল হবে। আর তা হলে নর্থ কোরিয়া এবং বিশ্বের জন্য ভালো ফল বয়ে আনবে। এক প্রশ্নের জবাবে সেদিন ট্রাম্প বলেছিলেন, সফলতার সম্ভাবনা না থাকলে আলোচনাতেই বসবেন না তিনি। আলোচনায় বসার পর যদি সফল হবে না বলে মনে হয়, তাহলে তা ত্যাগ করবেন। সে ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেত্রে আগে যা করা হয়েছে, তাই করা হবে। তবে শেষ পর্যন্ত ট্রাম্প বলেছেন, সফল হওয়ার ব্যাপারে খুবই আশাবাদী তিনি।

তার ওপর দুই কোরিয়ার মধ্যে ঐতিহাসিক বৈঠকের পর একাধিক টুইটের মাধ্যমে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি লেখেন, কোরিয়া যুদ্ধ সমাপ্তির পথে। অন্য এক টুইটে তিনি উল্লেখ করেন, ‘ভয়ঙ্কর ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ ও পারমাণবিক পরীক্ষার এক বছর পর নর্থ ও সাউথের ঐতিহাসিক এই বৈঠক। ভালো কিছু ঘটছে, সময় আসলেই তা বোঝা যাবে’। এদিকে ট্রাম্প-কিমের বৈঠকস্থল হিসেবে আমেরিকার বাইরে বেশ কয়েকটি জায়গাকে বিবেচনা করা হচ্ছে। পর্যবেক্ষকদের ধারণা, দুই কোরিয়ার ডিমিলিটারাইজ জোন, চীনের রাজধানী বেইজিং, অন্য কোনো এশীয় দেশ, ইউরোপ, এমনকি আন্তর্জাতিক জলসীমায় কোনো নৌযানের মধ্যেও ট্রাম্প-কিম গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকটি হতে পারে। আর বৈঠকের আগে থেকেই সফলতার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। যদি উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণে সম্পূর্ণ রাজি হয়, তাহলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এর চেয়ে বড় সাফল্য আপাতত আর কী হতে পারে। সেই সঙ্গে আমেরিকার কূটনীতি, এমনকি বিশ্ব শান্তির জন্য এটি একটি মাইলফলক ঘটনা হয়ে থাকবে। অনেকটা একক দক্ষতায় এটি করতে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেই সঙ্গে তার প্রশাসন, বিশেষ করে সাবেক সিআইএ ডিরেক্টর ও বর্তমান সেক্রেটারি অব স্টেট মাইক পম্পের বড় অবদান এতে রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। আর মিত্র দেশ দক্ষিণ কোরিয়া এবং দেশটির প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের সক্রিয় ভূমিকাও এই প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করেছে।

এ ক্ষেত্রে চীনের এক ধরনের ভূমিকা রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। কেননা আলোচনায় বসার বিষয়টি সামনে আসার পর অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে চীন সফর করেন কিম জং উন। সেখানে দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংয়ের সঙ্গে তার বৈঠকের ছবি পরে প্রকাশিত হয়। ট্রেনে করে চীনে যাওয়ার সেই খবরও বিশ্ব গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার করা হয়। উত্তর কোরিয়া ইস্যুতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শেষ পর্যন্ত যদি সফল হন, তাহলে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার অবশ্যই তার প্রাপ্য। এক সময়ের ধনকুবের এই ব্যবসায়ী এবং বর্তমান আমেরিকার প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে যত অভিযোগই থাকুক না কেন, বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঞ্চলে শান্তিময় পরিবেশ তৈরির কৃতিত্ব তাকে দেওয়াই উচিত। কেননা তার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে গোটা বিশ্বে। তাই অনেকটা অগ্রিম বললেও, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নোবেল বিজয়ের সম্ভাবনাকে আমি এগিয়েই রাখতে চাই।

            লেখক : হেড অব নিউজ, টিবিএন২৪ টেলিভিশন, নিউইয়র্ক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা