শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮

নোবেল পুরস্কার পাবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প!

শামীম আল আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল পুরস্কার পাবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প!

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শান্তি প্রতিষ্ঠায় নোবেল পুরস্কার পাবেন, এই বক্তব্যের সঙ্গে কতজন একমত হবেন, জানা নেই। তবে সেই সম্ভাবনা এখন অত্যন্ত জোরালো। যদিও দিন কয়েক আগে এমনটা কল্পনা করাও যায়নি। কেননা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার সময় থেকে তাকে ঘিরে যে ধরনের ‘সমালোচনা’র শুরু, তা তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর আরও বেড়েছে। বিষয়টা এমন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যেন ‘ধমক’ ছাড়া কথাই বলতে পারেন না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, তিনি নিজের ইচ্ছামতো দেশ চালাতে চান। গুরুত্বপূর্ণ সব সিদ্ধান্ত এবং স্পর্শকাতর বক্তব্য তিনি দেন টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে। এরই মধ্যে কয়েকটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তি থেকে সরে যাওয়া, আমদানি করা বিভিন্ন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ, নানা বক্তব্য দিয়ে মিত্রদের দূরে ঠেলে দেওয়া, প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে না থাকাসহ নানা কারণে তার পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। সেই সঙ্গে রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি ‘পরিষ্কার’ নয় বলে অনেকের মতামত। জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে আমেরিকার স্বীকৃতি অনেক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। ইরানের সঙ্গে আমেরিকাসহ ছয় জাতির করা পারমাণবিক চুক্তির ঘোর সমালোচক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেই সঙ্গে সিরিয়া নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের অবস্থানের দিকেও বিশ্ববাসীর দৃষ্টি রয়েছে। সম্প্রতি দেশটিতে রাসায়নিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় আমেরিকার চালানো অভিযানে সরাসরি অংশ নেয় ফ্রান্স ও ব্রিটেন। সমর্থন দেয় কয়েকটি মিত্রদেশ। তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমেরিকা ও গোটা বিশ্বের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দেয় উত্তর কোরিয়া। পরিস্থিতি এমন হয়, যা গোটা বিশ্বকে ভয়ের মধ্যে ফেলে দেয়। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধে যাওয়ার জোরালো সংশয়ের মধ্যে পড়ে যায় অনেকে। এমন বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে, বারবারই ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ এমন বক্তব্য দিয়ে নিজেকে অনেকটা একাই করে তুলেছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তবে সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির ব্যাখ্যা করে তার দেওয়া বক্তব্য রীতিমতো প্রশংসা কুড়িয়েছে। তিনি সেখানে বলেন, আমেরিকা তার কাছে প্রথম। অন্য দেশগুলোরও নিজ দেশের ক্ষেত্রে এমন নীতি হওয়া উচিত। আর আমেরিকা ‘প্রথম’ মানে এই নয়, আমেরিকা একা। বাইরে যখন নানান চ্যালেঞ্জ, তখন ঘরের ভিতরেও একে একে বিরাট চ্যালেঞ্জের মুখে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই অভিবাসীদের নিয়ে তার বক্তব্য এবং নানান সিদ্ধান্ত নিয়ে সমালোচনা চলছে। হয়েছে বিক্ষোভ। বিভিন্ন সময়ে অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে নারীদের প্রতিবাদ আর ‘মার্চ ফর আওয়ার লাইভ’ শীর্ষক শিক্ষার্থীদের অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের আন্দোলন দেখতে হয়েছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে। নিজ দেশের গণমাধ্যমগুলো তাকে নিয়ে একে একে বিভিন্ন রিপোর্ট প্রকাশ করে রীতিমতো বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিচ্ছে। যার সবগুলোই অস্বীকার করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তার কারণেই ‘ফেক নিউজ’ কথাটি এখন বহুল প্রচারিত। ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্প ক্যাম্পেইনের সঙ্গে রাশিয়ার আঁতাত খুঁজতে সাবেক এফবিআই ডিরেক্টর রবার্ট মুলারকে স্পেশাল কাউন্সিল করে তদন্ত করা হচ্ছে। যদিও বরাবরই এই তদন্তকে ‘উইচ হান্ট’ বলছেন প্রেসিডেন্ট। সেই সঙ্গে পর্নোতারকা ও প্লেবয় মডেলের সঙ্গে অতীত সম্পর্কের অভিযোগ নিয়েও রীতিমতো তোলপাড় দেশ। এক কথায় প্রেসিডেন্ট যা কিছু করছেন, তার মধ্য থেকেই সমালোচনা উঠছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ভালো কোনো কিছু যেন কারও চোখেই পড়ছে না। যদিও দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মতো বিষয়ে দারুণভাবে সফল হয়েছেন তিনি।

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস দমনে ট্রাম্প প্রশাসনের ভূমিকা প্রশংসিত হচ্ছে। উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কের অবিশ্বাস্য অগ্রগতিও রীতিমতো চমকে দিয়েছে বিশ্ববাসীকে। কোরীয় উপদ্বীপে দীর্ঘদিনের বৈরিতার মধ্যে শান্তির সুবাতাস বয়ে যাওয়ার দৃঢ় সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আর এক্ষেত্রে বিরাট অবদান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের।

যদিও ‘ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি’ কথাগুলো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্যবহার করেছিলেন উত্তর কোরিয়াকে শায়েস্তা করার হুমকি দিতে গিয়ে। তিনি বলেছিলেন, তাদের ‘পরিণতি’ এমন হবে, যা পৃথিবী আগে কখনো দেখেনি। পাশাপাশি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেওয়া বক্তব্যে উত্তর কোরিয়াকে পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। দেশটির নেতা কিম জং উনকে ‘রকেটম্যান’ বলেও সম্বোধন করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দেওয়া কড়া হুঁশিয়ারির জবাব দুভাবে দিয়ে গেছে উত্তর কোরিয়া। পাল্টা কথার জবাব দিয়েছে। পাশাপাশি একের পর এক পারমাণবিক ও আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে পরিস্থিতিকে করে তুলেছে উত্তপ্ত। যদিও আমেরিকা বারবারই বলে এসেছে, কূটনৈতিক উপায়ে তাদের থামানোর চেষ্টা চলবে। এরপরও উত্তর কোরিয়াকে থামানো না গেলে, সামরিক অভিযান চালানোর বিষয়টি টেবিলে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে। এমন জ্বলন্ত পরিস্থিতি এখন অনেকটাই শান্ত; যা বিশ্বকে এনে দিতে যাচ্ছে স্বস্তি। হঠাৎ করেই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের দেওয়া আলোচনায় বসার প্রস্তাব এবং সেই প্রস্তাবে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাড়া দেওয়া বিশ্ববাসীকে অবাক করে দেয়। ১৯৫০ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত দুই কোরিয়ার মধ্যে যুদ্ধ হয়েছিল। যুদ্ধ সমাপ্তিতে কোনো শান্তিচুক্তি না হওয়ায় এতদিন ধরেই নেওয়া হতো উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া ‘কার্যত যুদ্ধবিরতির’ মধ্যে রয়েছে। অনেকদিন ধরেই দক্ষিণ কোরিয়ায় আমেরিকার সেনাও মোতায়েন রয়েছে। আর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ ও পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচির কারণে দশককাল ধরে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কবলে রয়েছে উত্তর কোরিয়া। আর এমন পরিস্থিতিতে ২৭ এপ্রিল শুক্রবার এক ঐতিহাসিক সম্মেলন হয় দুই কোরিয়ার নেতার মধ্যে। সাড়ে ছয় দশকের বৈরিতার অবসান ঘটিয়ে কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি ফিরিয়ে আনতে ঐকমত্যে পৌঁছান উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন। তারা ওই এলাকাকে পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত করতে একসঙ্গে কাজ করারও ঘোষণা দেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দক্ষিণ কোরিয়ার পিয়ংচ্যাংয়ে হওয়া শীতকালীন অলিম্পিককে কেন্দ্র করে উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করে। তারই ধারাবাহিকতায় ওয়াশিংটনকে ট্রাম্প-কিম বৈঠকের প্রস্তাব দেওয়া হয়। যে প্রস্তাবটি গ্রহণ করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। জুন মাস নাগাদ যখন দুই নেতার বৈঠক হওয়ার কথা, তখন এরই মধ্যে অনেক অগ্রগতি চোখে পড়ছে। সিআইএর ডিরেক্টর হিসেবে মাইক পম্পেও নর্থ কোরিয়ায় গিয়ে দেশটির নেতার সঙ্গে বৈঠকও করেছেন। যদিও পম্পেও পরে আমেরিকার সেক্রেটারি অব স্টেট হিসেবে দায়িত্ব নেন। এর আগে ২০০০ সালে সবশেষ তখনকার সেক্রেটারি অব স্টেট মেডেলিন অলব্রাইট উত্তর কোরিয়া সফর করেছিলেন। বরাবরই উত্তর কোরিয়াকে রহস্যে ঘেরা এবং বাইরের দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন বলে মনে করে বিশ্ব। এমন একটি দেশের তৎপরতা থামাতে অতীতে কার্যকর কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি আমেরিকার কোনো প্রেসিডেন্টকে। আর এরই মধ্যে উত্তর কোরিয়া ঘোষণা দিয়েছে আর পারমাণবিক অস্ত্র কিংবা আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাবে না তারা। দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে এসব পরীক্ষা চালানোর আর দরকার নেই। সেই সঙ্গে দেশটির উত্তরাঞ্চলের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষাগারটি তার মিশন শেষ করেছে বলে এতে জানানো হয়েছে। উত্তর কোরিয়ার একটি সূত্রকে উল্লেখ করে সিএনএন জানিয়েছে, কিম জং উন পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের পথে এগিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর। একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে চান তিনি। আর এমন ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এটি নর্থ কোরিয়া এবং গোটা বিশ্বের জন্যই বড় একটি অগ্রগতি। এক টুইটে তিনি লেখেন, দুই নেতার বৈঠকের দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি। এর একদিন আগেই ট্রাম্প বলেছিলেন, উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্রের পথ থেকে সরে এলে তাদের জন্য ‘উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ’ অপেক্ষা করছে।

সম্প্রতি জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, তিনি আশা করেন কিম জং উনের সঙ্গে তার বৈঠক সফল হবে। আর তা হলে নর্থ কোরিয়া এবং বিশ্বের জন্য ভালো ফল বয়ে আনবে। এক প্রশ্নের জবাবে সেদিন ট্রাম্প বলেছিলেন, সফলতার সম্ভাবনা না থাকলে আলোচনাতেই বসবেন না তিনি। আলোচনায় বসার পর যদি সফল হবে না বলে মনে হয়, তাহলে তা ত্যাগ করবেন। সে ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেত্রে আগে যা করা হয়েছে, তাই করা হবে। তবে শেষ পর্যন্ত ট্রাম্প বলেছেন, সফল হওয়ার ব্যাপারে খুবই আশাবাদী তিনি।

তার ওপর দুই কোরিয়ার মধ্যে ঐতিহাসিক বৈঠকের পর একাধিক টুইটের মাধ্যমে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি লেখেন, কোরিয়া যুদ্ধ সমাপ্তির পথে। অন্য এক টুইটে তিনি উল্লেখ করেন, ‘ভয়ঙ্কর ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ ও পারমাণবিক পরীক্ষার এক বছর পর নর্থ ও সাউথের ঐতিহাসিক এই বৈঠক। ভালো কিছু ঘটছে, সময় আসলেই তা বোঝা যাবে’। এদিকে ট্রাম্প-কিমের বৈঠকস্থল হিসেবে আমেরিকার বাইরে বেশ কয়েকটি জায়গাকে বিবেচনা করা হচ্ছে। পর্যবেক্ষকদের ধারণা, দুই কোরিয়ার ডিমিলিটারাইজ জোন, চীনের রাজধানী বেইজিং, অন্য কোনো এশীয় দেশ, ইউরোপ, এমনকি আন্তর্জাতিক জলসীমায় কোনো নৌযানের মধ্যেও ট্রাম্প-কিম গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকটি হতে পারে। আর বৈঠকের আগে থেকেই সফলতার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। যদি উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণে সম্পূর্ণ রাজি হয়, তাহলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এর চেয়ে বড় সাফল্য আপাতত আর কী হতে পারে। সেই সঙ্গে আমেরিকার কূটনীতি, এমনকি বিশ্ব শান্তির জন্য এটি একটি মাইলফলক ঘটনা হয়ে থাকবে। অনেকটা একক দক্ষতায় এটি করতে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেই সঙ্গে তার প্রশাসন, বিশেষ করে সাবেক সিআইএ ডিরেক্টর ও বর্তমান সেক্রেটারি অব স্টেট মাইক পম্পের বড় অবদান এতে রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। আর মিত্র দেশ দক্ষিণ কোরিয়া এবং দেশটির প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের সক্রিয় ভূমিকাও এই প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করেছে।

এ ক্ষেত্রে চীনের এক ধরনের ভূমিকা রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। কেননা আলোচনায় বসার বিষয়টি সামনে আসার পর অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে চীন সফর করেন কিম জং উন। সেখানে দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংয়ের সঙ্গে তার বৈঠকের ছবি পরে প্রকাশিত হয়। ট্রেনে করে চীনে যাওয়ার সেই খবরও বিশ্ব গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার করা হয়। উত্তর কোরিয়া ইস্যুতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শেষ পর্যন্ত যদি সফল হন, তাহলে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার অবশ্যই তার প্রাপ্য। এক সময়ের ধনকুবের এই ব্যবসায়ী এবং বর্তমান আমেরিকার প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে যত অভিযোগই থাকুক না কেন, বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঞ্চলে শান্তিময় পরিবেশ তৈরির কৃতিত্ব তাকে দেওয়াই উচিত। কেননা তার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে গোটা বিশ্বে। তাই অনেকটা অগ্রিম বললেও, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নোবেল বিজয়ের সম্ভাবনাকে আমি এগিয়েই রাখতে চাই।

            লেখক : হেড অব নিউজ, টিবিএন২৪ টেলিভিশন, নিউইয়র্ক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা