শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮

নোবেল পুরস্কার পাবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প!

শামীম আল আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল পুরস্কার পাবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প!

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শান্তি প্রতিষ্ঠায় নোবেল পুরস্কার পাবেন, এই বক্তব্যের সঙ্গে কতজন একমত হবেন, জানা নেই। তবে সেই সম্ভাবনা এখন অত্যন্ত জোরালো। যদিও দিন কয়েক আগে এমনটা কল্পনা করাও যায়নি। কেননা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার সময় থেকে তাকে ঘিরে যে ধরনের ‘সমালোচনা’র শুরু, তা তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর আরও বেড়েছে। বিষয়টা এমন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যেন ‘ধমক’ ছাড়া কথাই বলতে পারেন না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, তিনি নিজের ইচ্ছামতো দেশ চালাতে চান। গুরুত্বপূর্ণ সব সিদ্ধান্ত এবং স্পর্শকাতর বক্তব্য তিনি দেন টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে। এরই মধ্যে কয়েকটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তি থেকে সরে যাওয়া, আমদানি করা বিভিন্ন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ, নানা বক্তব্য দিয়ে মিত্রদের দূরে ঠেলে দেওয়া, প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে না থাকাসহ নানা কারণে তার পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। সেই সঙ্গে রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি ‘পরিষ্কার’ নয় বলে অনেকের মতামত। জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে আমেরিকার স্বীকৃতি অনেক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। ইরানের সঙ্গে আমেরিকাসহ ছয় জাতির করা পারমাণবিক চুক্তির ঘোর সমালোচক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেই সঙ্গে সিরিয়া নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের অবস্থানের দিকেও বিশ্ববাসীর দৃষ্টি রয়েছে। সম্প্রতি দেশটিতে রাসায়নিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় আমেরিকার চালানো অভিযানে সরাসরি অংশ নেয় ফ্রান্স ও ব্রিটেন। সমর্থন দেয় কয়েকটি মিত্রদেশ। তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমেরিকা ও গোটা বিশ্বের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দেয় উত্তর কোরিয়া। পরিস্থিতি এমন হয়, যা গোটা বিশ্বকে ভয়ের মধ্যে ফেলে দেয়। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধে যাওয়ার জোরালো সংশয়ের মধ্যে পড়ে যায় অনেকে। এমন বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে, বারবারই ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ এমন বক্তব্য দিয়ে নিজেকে অনেকটা একাই করে তুলেছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তবে সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির ব্যাখ্যা করে তার দেওয়া বক্তব্য রীতিমতো প্রশংসা কুড়িয়েছে। তিনি সেখানে বলেন, আমেরিকা তার কাছে প্রথম। অন্য দেশগুলোরও নিজ দেশের ক্ষেত্রে এমন নীতি হওয়া উচিত। আর আমেরিকা ‘প্রথম’ মানে এই নয়, আমেরিকা একা। বাইরে যখন নানান চ্যালেঞ্জ, তখন ঘরের ভিতরেও একে একে বিরাট চ্যালেঞ্জের মুখে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই অভিবাসীদের নিয়ে তার বক্তব্য এবং নানান সিদ্ধান্ত নিয়ে সমালোচনা চলছে। হয়েছে বিক্ষোভ। বিভিন্ন সময়ে অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে নারীদের প্রতিবাদ আর ‘মার্চ ফর আওয়ার লাইভ’ শীর্ষক শিক্ষার্থীদের অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের আন্দোলন দেখতে হয়েছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে। নিজ দেশের গণমাধ্যমগুলো তাকে নিয়ে একে একে বিভিন্ন রিপোর্ট প্রকাশ করে রীতিমতো বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিচ্ছে। যার সবগুলোই অস্বীকার করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তার কারণেই ‘ফেক নিউজ’ কথাটি এখন বহুল প্রচারিত। ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্প ক্যাম্পেইনের সঙ্গে রাশিয়ার আঁতাত খুঁজতে সাবেক এফবিআই ডিরেক্টর রবার্ট মুলারকে স্পেশাল কাউন্সিল করে তদন্ত করা হচ্ছে। যদিও বরাবরই এই তদন্তকে ‘উইচ হান্ট’ বলছেন প্রেসিডেন্ট। সেই সঙ্গে পর্নোতারকা ও প্লেবয় মডেলের সঙ্গে অতীত সম্পর্কের অভিযোগ নিয়েও রীতিমতো তোলপাড় দেশ। এক কথায় প্রেসিডেন্ট যা কিছু করছেন, তার মধ্য থেকেই সমালোচনা উঠছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ভালো কোনো কিছু যেন কারও চোখেই পড়ছে না। যদিও দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মতো বিষয়ে দারুণভাবে সফল হয়েছেন তিনি।

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস দমনে ট্রাম্প প্রশাসনের ভূমিকা প্রশংসিত হচ্ছে। উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কের অবিশ্বাস্য অগ্রগতিও রীতিমতো চমকে দিয়েছে বিশ্ববাসীকে। কোরীয় উপদ্বীপে দীর্ঘদিনের বৈরিতার মধ্যে শান্তির সুবাতাস বয়ে যাওয়ার দৃঢ় সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আর এক্ষেত্রে বিরাট অবদান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের।

যদিও ‘ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি’ কথাগুলো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্যবহার করেছিলেন উত্তর কোরিয়াকে শায়েস্তা করার হুমকি দিতে গিয়ে। তিনি বলেছিলেন, তাদের ‘পরিণতি’ এমন হবে, যা পৃথিবী আগে কখনো দেখেনি। পাশাপাশি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেওয়া বক্তব্যে উত্তর কোরিয়াকে পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। দেশটির নেতা কিম জং উনকে ‘রকেটম্যান’ বলেও সম্বোধন করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দেওয়া কড়া হুঁশিয়ারির জবাব দুভাবে দিয়ে গেছে উত্তর কোরিয়া। পাল্টা কথার জবাব দিয়েছে। পাশাপাশি একের পর এক পারমাণবিক ও আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে পরিস্থিতিকে করে তুলেছে উত্তপ্ত। যদিও আমেরিকা বারবারই বলে এসেছে, কূটনৈতিক উপায়ে তাদের থামানোর চেষ্টা চলবে। এরপরও উত্তর কোরিয়াকে থামানো না গেলে, সামরিক অভিযান চালানোর বিষয়টি টেবিলে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে। এমন জ্বলন্ত পরিস্থিতি এখন অনেকটাই শান্ত; যা বিশ্বকে এনে দিতে যাচ্ছে স্বস্তি। হঠাৎ করেই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের দেওয়া আলোচনায় বসার প্রস্তাব এবং সেই প্রস্তাবে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাড়া দেওয়া বিশ্ববাসীকে অবাক করে দেয়। ১৯৫০ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত দুই কোরিয়ার মধ্যে যুদ্ধ হয়েছিল। যুদ্ধ সমাপ্তিতে কোনো শান্তিচুক্তি না হওয়ায় এতদিন ধরেই নেওয়া হতো উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া ‘কার্যত যুদ্ধবিরতির’ মধ্যে রয়েছে। অনেকদিন ধরেই দক্ষিণ কোরিয়ায় আমেরিকার সেনাও মোতায়েন রয়েছে। আর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ ও পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচির কারণে দশককাল ধরে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কবলে রয়েছে উত্তর কোরিয়া। আর এমন পরিস্থিতিতে ২৭ এপ্রিল শুক্রবার এক ঐতিহাসিক সম্মেলন হয় দুই কোরিয়ার নেতার মধ্যে। সাড়ে ছয় দশকের বৈরিতার অবসান ঘটিয়ে কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি ফিরিয়ে আনতে ঐকমত্যে পৌঁছান উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন। তারা ওই এলাকাকে পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত করতে একসঙ্গে কাজ করারও ঘোষণা দেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দক্ষিণ কোরিয়ার পিয়ংচ্যাংয়ে হওয়া শীতকালীন অলিম্পিককে কেন্দ্র করে উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করে। তারই ধারাবাহিকতায় ওয়াশিংটনকে ট্রাম্প-কিম বৈঠকের প্রস্তাব দেওয়া হয়। যে প্রস্তাবটি গ্রহণ করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। জুন মাস নাগাদ যখন দুই নেতার বৈঠক হওয়ার কথা, তখন এরই মধ্যে অনেক অগ্রগতি চোখে পড়ছে। সিআইএর ডিরেক্টর হিসেবে মাইক পম্পেও নর্থ কোরিয়ায় গিয়ে দেশটির নেতার সঙ্গে বৈঠকও করেছেন। যদিও পম্পেও পরে আমেরিকার সেক্রেটারি অব স্টেট হিসেবে দায়িত্ব নেন। এর আগে ২০০০ সালে সবশেষ তখনকার সেক্রেটারি অব স্টেট মেডেলিন অলব্রাইট উত্তর কোরিয়া সফর করেছিলেন। বরাবরই উত্তর কোরিয়াকে রহস্যে ঘেরা এবং বাইরের দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন বলে মনে করে বিশ্ব। এমন একটি দেশের তৎপরতা থামাতে অতীতে কার্যকর কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি আমেরিকার কোনো প্রেসিডেন্টকে। আর এরই মধ্যে উত্তর কোরিয়া ঘোষণা দিয়েছে আর পারমাণবিক অস্ত্র কিংবা আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাবে না তারা। দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে এসব পরীক্ষা চালানোর আর দরকার নেই। সেই সঙ্গে দেশটির উত্তরাঞ্চলের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষাগারটি তার মিশন শেষ করেছে বলে এতে জানানো হয়েছে। উত্তর কোরিয়ার একটি সূত্রকে উল্লেখ করে সিএনএন জানিয়েছে, কিম জং উন পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের পথে এগিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর। একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে চান তিনি। আর এমন ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এটি নর্থ কোরিয়া এবং গোটা বিশ্বের জন্যই বড় একটি অগ্রগতি। এক টুইটে তিনি লেখেন, দুই নেতার বৈঠকের দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি। এর একদিন আগেই ট্রাম্প বলেছিলেন, উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্রের পথ থেকে সরে এলে তাদের জন্য ‘উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ’ অপেক্ষা করছে।

সম্প্রতি জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, তিনি আশা করেন কিম জং উনের সঙ্গে তার বৈঠক সফল হবে। আর তা হলে নর্থ কোরিয়া এবং বিশ্বের জন্য ভালো ফল বয়ে আনবে। এক প্রশ্নের জবাবে সেদিন ট্রাম্প বলেছিলেন, সফলতার সম্ভাবনা না থাকলে আলোচনাতেই বসবেন না তিনি। আলোচনায় বসার পর যদি সফল হবে না বলে মনে হয়, তাহলে তা ত্যাগ করবেন। সে ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেত্রে আগে যা করা হয়েছে, তাই করা হবে। তবে শেষ পর্যন্ত ট্রাম্প বলেছেন, সফল হওয়ার ব্যাপারে খুবই আশাবাদী তিনি।

তার ওপর দুই কোরিয়ার মধ্যে ঐতিহাসিক বৈঠকের পর একাধিক টুইটের মাধ্যমে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি লেখেন, কোরিয়া যুদ্ধ সমাপ্তির পথে। অন্য এক টুইটে তিনি উল্লেখ করেন, ‘ভয়ঙ্কর ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ ও পারমাণবিক পরীক্ষার এক বছর পর নর্থ ও সাউথের ঐতিহাসিক এই বৈঠক। ভালো কিছু ঘটছে, সময় আসলেই তা বোঝা যাবে’। এদিকে ট্রাম্প-কিমের বৈঠকস্থল হিসেবে আমেরিকার বাইরে বেশ কয়েকটি জায়গাকে বিবেচনা করা হচ্ছে। পর্যবেক্ষকদের ধারণা, দুই কোরিয়ার ডিমিলিটারাইজ জোন, চীনের রাজধানী বেইজিং, অন্য কোনো এশীয় দেশ, ইউরোপ, এমনকি আন্তর্জাতিক জলসীমায় কোনো নৌযানের মধ্যেও ট্রাম্প-কিম গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকটি হতে পারে। আর বৈঠকের আগে থেকেই সফলতার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। যদি উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণে সম্পূর্ণ রাজি হয়, তাহলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এর চেয়ে বড় সাফল্য আপাতত আর কী হতে পারে। সেই সঙ্গে আমেরিকার কূটনীতি, এমনকি বিশ্ব শান্তির জন্য এটি একটি মাইলফলক ঘটনা হয়ে থাকবে। অনেকটা একক দক্ষতায় এটি করতে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেই সঙ্গে তার প্রশাসন, বিশেষ করে সাবেক সিআইএ ডিরেক্টর ও বর্তমান সেক্রেটারি অব স্টেট মাইক পম্পের বড় অবদান এতে রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। আর মিত্র দেশ দক্ষিণ কোরিয়া এবং দেশটির প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের সক্রিয় ভূমিকাও এই প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করেছে।

এ ক্ষেত্রে চীনের এক ধরনের ভূমিকা রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। কেননা আলোচনায় বসার বিষয়টি সামনে আসার পর অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে চীন সফর করেন কিম জং উন। সেখানে দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংয়ের সঙ্গে তার বৈঠকের ছবি পরে প্রকাশিত হয়। ট্রেনে করে চীনে যাওয়ার সেই খবরও বিশ্ব গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার করা হয়। উত্তর কোরিয়া ইস্যুতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শেষ পর্যন্ত যদি সফল হন, তাহলে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার অবশ্যই তার প্রাপ্য। এক সময়ের ধনকুবের এই ব্যবসায়ী এবং বর্তমান আমেরিকার প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে যত অভিযোগই থাকুক না কেন, বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঞ্চলে শান্তিময় পরিবেশ তৈরির কৃতিত্ব তাকে দেওয়াই উচিত। কেননা তার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে গোটা বিশ্বে। তাই অনেকটা অগ্রিম বললেও, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নোবেল বিজয়ের সম্ভাবনাকে আমি এগিয়েই রাখতে চাই।

            লেখক : হেড অব নিউজ, টিবিএন২৪ টেলিভিশন, নিউইয়র্ক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ